শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০১ ডিসেম্বর, ২০২১ আপডেট:

ছাত্রবিক্ষোভে অচল রাজধানী

পথে পথে গাড়ির কাগজ পরীক্ষা, রামপুরার ঘটনায় দুই মামলা, শর্ত দিয়ে হাফ পাসে রাজি মালিকরা, আজ ফের রাস্তায় নামার ঘোষণা
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ছাত্রবিক্ষোভে অচল রাজধানী

হাফ পাসসহ নয় দফা দাবিতে গতকালও রাজধানীর সড়কে অবস্থান নেন শিক্ষার্থীরা। এতে অচল হয়ে পড়ে ঢাকা। পথে পথে বিভিন্ন গাড়ির লাইসেন্স ও ফিটনেসের কাগজপত্র যাচাই করে দেখেন বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা। বাদ পড়েনি পুলিশের গাড়িও। কাগজপত্র ঠিক না থাকলে পুলিশের বিরুদ্ধে পুলিশকেই মামলা দিতে বাধ্য করেছেন। আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে শর্ত সাপেক্ষে শুধু ঢাকায় হাফ পাসের দাবি মেনে নিয়েছে ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতি।

তবে মালিকদের শর্ত প্রত্যাখ্যান করেছেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা। রাজধানীসহ সারা দেশেই গণপরিবহনে হাফ (অর্ধেক) ভাড়ার দাবি না মানা পর্যন্ত বনানী বিআরটিএ ভবনের সামনে টানা অবস্থান কর্মসূচি পালনের হুমকি দিয়েছেন তারা। শিক্ষার্থীদের এ আন্দোলনে পুরো ঢাকায় যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। দেখা দেয় তীব্র যানজট। এতে চরম ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে নগরবাসীকে। তারা ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করে কোনো গণপরিবহন না পেয়ে ব্যক্তিগত পরিবহন এবং হেঁটে নিজ নিজ গন্তব্যে পৌঁছেন। এদিকে সোমবার দিবাগত রাতে রামপুরায় বাসচাপায় শিক্ষার্থী নিহতের ঘটনায় দুটি মামলা হয়েছে। গতকাল দুপুর থেকে বনানীর বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ) ভবনের সামনে ছাত্ররা ব্যানার-ফেস্টুন নিয়ে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন। এ সময় সেখানে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়। সেখানে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের পক্ষে শহিদ আপন বলেন, ‘পরিবহন মালিকরা বিভিন্ন শর্ত জুড়ে দিয়ে শুধু ঢাকায় হাফ পাস চালুর ঘোষণা দিয়েছেন। আমরা তাদের কোনোরকম শর্ত মানি না।’ বাসচাপায় সহপাঠীর মৃত্যুর সুষ্ঠু বিচার, নিরাপদ সড়কসহ নানা দাবিতে কয়েকদিন ধরে রাজধানীর বিভিন্ন সড়কে বিক্ষোভ করছেন শিক্ষার্থীরা। ২৪ নভেম্বর গুলিস্তানে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) ময়লার গাড়ির চাপায় নটর ডেম কলেজের ছাত্র মৃত্যুর পর সড়কে নামেন শিক্ষার্থীরা। নিরাপদ সড়কের দাবিতে তাদের চলমান আন্দোলনের মধ্যেই সোমবার রাতে গ্রিন অনাবিল পরিবহনের একটি বাসের চাপায় রামপুরা বাজারের সামনে প্রাণ হারান আরেক শিক্ষার্থী। ওই ঘটনার পর বিক্ষুব্ধরা বেশ কয়েকটি বাসে আগুন দেন। রাতেই আন্দোলন শুরু করেন তার সহপাঠীরা।

গতকাল সকালেই তারা ফের সড়কে নামেন। ‘ছাত্র সমাজ জেগেছে, উই ওয়ান্ট জাস্টিস, সড়কে হত্যাকারীদের বিচার চাই’ এমন স্লোগানে উত্তাল ছিল ঢাকার সড়ক। ক্লাস শেষ করে, কেউ কেউ ক্লাস না করেই কাঁধে ব্যাগ নিয়ে গতকাল সকাল থেকে রাজধানীর বিভিন্ন সড়ক অবরোধ করতে থাকেন স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরা।

রামপুরায় শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধে দুই পাশে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। আজ বেলা ১১টায় আবার রাস্তায় নামার ঘোষণা দিয়ে রামপুরার রাস্তা ছাড়েন শিক্ষার্থীরা। আন্দোলনকারীদের পক্ষে কর্মসূচি ঘোষণা দেন খিলগাঁও মডেল কলেজের শিক্ষার্থী সোহাগী সামিয়া। তিনি বলেন, আগামীকাল তাদের বিস্তারিত কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে। এর আগে সকালে বিএএফ শাহীন কলেজ, ইম্পেরিয়াল কলেজ, একরামুন্নেছা স্কুল অ্যান্ড কলেজসহ কয়েকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা রামপুরায় মানববন্ধন শুরু করেন। এ সময় বিক্ষোভকারী শিক্ষার্থীদের হাতে বিভিন্ন ধরনের প্ল্যাকার্ড দেখা যায়। এর মধ্যে কয়েকটিতে লেখা ছিল- ‘আমার বাবা কাঁদছে নিরাপদ সড়কের দাবিতে’, ‘ছাত্রজনতা ঐক্য গড়, নিরাপদ সড়কের দাবি তোলো’, ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস’, ‘অ্যাম আই নেক্সট’, ‘রাতের আঁধারে শিক্ষার্থী মরে, প্রশাসন ঘুম পাড়ে’। মাইনুদ্দিন নিহতের বিচার চাওয়া ছাড়াও গণপরিবহনে হাফ পাস নিশ্চিত করার দাবিও জানিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। রামপুরায় শিক্ষার্থীরা গাড়ির চালকদের লাইসেন্স ও কাগজপত্র যাচাই-বাছাই করেন। বেলা ১১টার দিকে শিক্ষার্থীদের কাগজ যাচাই-বাছাইয়ের সময় রাস্তায় বিআরটিসির একটি বাস ফেলে পালিয়ে যান চালক ও সহকারী। তবে জরুরি সেবার গাড়িগুলোকে ছেড়ে দেওয়া হয়। সেখানে পুলিশের স্টিকারসহ একটি গাড়ি আটক করেন তারা। গাড়িটির চালক নিজেকে পুলিশ সদস্য পরিচয় দিলেও গাড়ির কোনো লাইসেন্স ও ফিটনেসের কাগজ দেখাতে পারেননি বলে অভিযোগ করেন শিক্ষার্থীরা। পুলিশ গাড়িটি আটক করে রামপুরা ট্রাফিক পুলিশ বক্সে নিয়ে যায়।

গাড়ির চালক বলেন, ‘গাড়িটি পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রেজাউল করিমের। আজ তিনি নিজেই গাড়িটি চালাচ্ছিলেন। গাড়ির লাইসেন্স হারিয়ে গেছে। স্যার জিডির কপি দেখালেও শিক্ষার্থীরা মানতে রাজি হননি।’

সেখানে উপস্থিত ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (এডিসি) মোহাম্মদ নূরুল আমীন বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের দাবির ভিত্তিতে আমরা গাড়িটি আটক করেছি। কাগজপত্র যাচাই করা হচ্ছে।’

এর কিছুক্ষণ পর শিক্ষার্থীরা আরেকটি বাসের চালকের কাগজ দেখতে চাইলে তিনিও কোনো লাইসেন্স দেখাতে পারেননি। শিক্ষার্থীরা পুলিশের আরও চারটি মোটরসাইকেলের কাগজপত্র দেখতে চাইলে তারাও কোনো কাগজ দেখাতে পারেননি। লাইসেন্স ও নম্বরপ্লেট না থাকা পুলিশের মোটরসাইকেলে লাল রং দেন শিক্ষার্থীরা। আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা এ সময় ‘ভুয়া, ভুয়া’ বলে স্লোগান দেন। তারা বলেন, ‘হায়, হায় বাংলাদেশ, পুলিশের নাই লাইসেন্স’। শিক্ষার্থীরা তথ্য মন্ত্রণালয়/বাংলাদেশ টেলিভিশনের স্টিকারওয়ালা একটি গাড়ির কাগজপত্র দেখতে চান। তবে গাড়িটি বাংলাদেশ বেতারের একজন অনুষ্ঠান সচিবের বলে দাবি করেন এর চালক। তিনি জানান, তার কাগজপত্র ঠিক থাকলেও লাইসেন্সের মেয়াদ নেই। গাড়িতে দুজন আরোহী থাকলেও পরে আর তাদের সেখানে পাওয়া যায়নি। এদিকে দুপুর ১টায় মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ উচ্চবিদ্যালয় এবং মতিঝিল সেন্ট্রালের ছাত্ররা শাপলা চত্বরে অবস্থান নিয়ে যান চলাচল বন্ধ করে দেন। দুপুর ২টায় তারা সড়ক ছেড়ে দেন। এ সময় তারা ‘জেগেছে জেগেছে ছাত্র সমাজ জেগেছে’, ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস’, ‘আমার ভাইয়ের কিছু হলে জ্বলবে আগুন ঘরে ঘরে’ এমন নানা স্লোগান দেন। একই দাবিতে বেলা সাড়ে ১১টায় ধানমন্ডি ২৭ নম্বরে রাপা প্লাজার সামনে সড়ক অবরোধ করেন মোহাম্মদপুর মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজ, মোহাম্মদপুর গভর্নমেন্ট কলেজ, লালমাটিয়া মহিলা কলেজ ও ধানমন্ডি আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থীরা। এ সময় পুলিশ ও ট্রাফিক সদস্যদের আশপাশে অবস্থান করতে দেখা গেছে। সেখানে চালকের ড্রাইভিং লাইসেন্স ও গাড়ির ফিটনেস সনদ যাচাই করতে দেখা গেছে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের। লালমাটিয়া মহিলা কলেজের শিক্ষার্থী শাহরিন শামস বলেন, ‘আমাদের জন্য ঢাকার সড়ক মোটেও নিরাপদ নয়। শিক্ষার্থীরা নিয়মিতই মরছে এ সড়কে। নটর ডেমের শিক্ষার্থী মারা যাওয়ার পর গতকাল আরেক এসএসসি শিক্ষার্থী মারা গেল। সুষ্ঠু বিচার ও ব্যবস্থাপনা না থাকায় এমনটি হচ্ছে। সড়ক নিরাপদ না হওয়া পর্যন্ত আমরা ঘরে ফিরব না।’

দুপুর ১২টায় মোহাম্মদপুর বাসস্ট্যান্ড-সংলগ্ন সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন মোহাম্মদপুর মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজ, মোহাম্মদপুর গার্লস কলেজ, মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুল অ্যান্ড কলেজসহ আশপাশের স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরা। এ সময় ওই এলাকায় সব ধরনের যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।

আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ভাষ্য- সোমবার রাতে রামপুরায় যখন কলেজছাত্র মাইনুদ্দিন মারা গেলেন, আজ (মঙ্গলবার) সকালে ঢাকা সড়ক পরিবহন মা?লিক স?মি?তির সাধারণ সম্পাদক খন্দকার এনা?য়েত উল্যাহ ঘোষণা দিলেন ছাত্রদের হাফ ভাড়ার দাবি মেনে নেওয়া হয়েছে শুধু ঢাকা মহানগরীর মধ্যে। শুধু ঢাকা মহানগরীর মধ্যেই ছাত্ররা পড়ালেখা করে না সারা দেশে ছাত্ররা পড়ালেখা করছে। যদি হাফ পাস ভাড়া দিতে হয় একসঙ্গে একযোগে সারা দেশে ছাত্রদের হাফ পাস ভাড়ার দাবি মেনে নিতে হবে। শুধু মুখের কথায় হবে না আইন করে প্রজ্ঞাপন জারি করতে হবে।

গতকাল বেলা পৌনে ১১টায় নীলক্ষেত মোড় অবরোধের চেষ্টা করে ঢাকা কলেজের উচ্চমাধ্যমিক শ্রেণির শিক্ষার্থীরা। কিন্তু ঢাকা কলেজের শিক্ষকদের বাধার কারণে তারা সেখানে দাঁড়াতে পারেনি। পরে ইঞ্জিনিয়ারিং স্কুল অ্যান্ড কলেজ, আজিমপুর গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ, ঢাকা সিটি কলেজ, ধানমন্ডি আইডিয়াল কলেজসহ আশপাশের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা মিলিত হয়ে মিছিল শুরু করেন। প্রথমে তারা নীলক্ষেত এবং পরে মিছিল নিয়ে মিরপুর রোডে অবস্থান নেন। এ সময় শিক্ষার্থীদের ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস’, ‘নিরাপদ সড়ক চাই’, ‘আমার ভাই কবরে, খুনি কেন বাইরে’ ইত্যাদি স্লোগান দিতে দেখা যায়।

মাইনুদ্দিনের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন : সোমবার রাত পৌনে ১১টায় রামপুরায় গ্রিন অনাবিল পরিবহনের বাসের চাপায় মাইনুদ্দিন নিহত হন। এ ঘটনায় রাতে সড়ক অবরোধ করে উত্তেজিত জনতা। এ সময় অভিযুক্ত বাসসহ নয়টি বাসে আগুন দেওয়া হয়। ভাঙচুর করা হয় আরও চারটি বাস। গতকাল দুপুর ১টায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) মর্গে মাইনুদ্দিনের লাশের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়। এরপর রামপুরায় জানাজা শেষে গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলে দাফন করা হয়। এ ঘটনায় বাসচালক সোহেলকে (৩৫) গণপিটুনি দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করেছেন স্থানীয়রা। পরে তাকে ঢাকা মেডিকেলে নেওয়া হয়। পুলিশি পাহারায় তার চিকিৎসা চলছে। অন্যদিকে গতকাল সকালে সায়েদাবাদ থেকে অভিযুক্ত বাসের হেলপার চান মিয়াকেও আটক করেছে র?্যাব।

রামপুরার ঘটনায় দুই মামলা : বাসচাপায় শিক্ষার্থী মাইনুদ্দিন নিহতের ঘটনায় রামপুরা থানায় একটি মামলা হয়েছে। গতকাল সকালে নিরাপদ সড়ক আইনে মামলাটি করেন নিহত মাইনুদ্দিনের মা রাশিদা বেগম। একই ঘটনার জেরে রামপুরায় বাসে আগুন ও ভাঙচুর করায় পৃথক মামলা হয়েছে। রামপুরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রফিকুল ইসলাম জানান, নিহত শিক্ষার্থীর মায়ের করা মামলায় অনাবিল পরিবহনের বাসের চালককে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে। বাসে অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুরের ঘটনায় অজ্ঞাত ৪০০ থেকে ৫০০ জনকে আসামি করে মামলা দেওয়া হয়েছে।

লাইসেন্স ও ফিটনেস যাচাই করেন শিক্ষার্থীরা : রামপুরা ও ধানমন্ডি-২৭-এ চালকের ড্রাইভিং লাইসেন্স ও গাড়ির ফিটনেস সনদ যাচাই করতে দেখা গেছে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের। সহযোগীর ভূমিকায় ছিলেন সংশ্লিষ্ট ট্রাফিক পুলিশ সদস্যরা। লাইসেন্স ও ফিটনেস সনদ দেখাতে না পারলেই ঘুরিয়ে দেওয়া হয় অথবা সামনে যেতে হলে মামলা নিতে হয়েছে। কোনো কোনো গাড়ির সামনে শিক্ষার্থীরা লিখেও দিয়েছেন- ‘সাবধান, মেয়াদোত্তীর্ণ’, ‘লাইসেন্স নেই, দূরত্ব বজায় রাখুন’, ‘সাবধান’। বাদ যায়নি সরকারি কিংবা গণমাধ্যমের গাড়িও। শিক্ষার্থীদের সনদ দেখাতে না পারায় একটি বেসরকারি গণমাধ্যমের গাড়ির সামনে ‘সাংঘাতিক, লাইসেন্স নাই’ এবং সরকারি গাড়িতে ‘সরকারি গাড়ি, লাইসেন্স নেই’ লিখে দেওয়া হয়। মোহাম্মদপুর জোনের ট্রাফিক সার্জেন্ট রিয়াদ মোর্শেদ বলেন, ‘শিক্ষার্থীরা বাসচালকদের লাইসেন্স ও ফিটনেস সনদ দেখেছেন। আমরা তাদের সহযোগিতা করেছি। কয়েকটি গাড়ির ব্যাপারে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। আমরা সব সময়ই চাই যেন সড়কে মানুষের জীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিত হয়।’

শিক্ষার্থীদের নয় দফা দাবি : ১. দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে শিক্ষার্থীসহ সব সড়ক হত্যার বিচার করতে হবে এবং ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে যথাযথ ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। ২. ঢাকাসহ সারা দেশে সব গণপরিবহনে (সড়ক, নৌ, রেলপথ ও মেট্রোরেল) শিক্ষার্থীদের হাফ ভাড়া নিশ্চিত করে প্রজ্ঞাপন জারি করতে হবে। ৩. গণপরিবহনে নারীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে এবং জনসাধারণের চলাচলের জন্য যথাস্থানে ফুটপাথ, ফুটওভার ব্রিজ বা বিকল্প নিরাপত্তা ব্যবস্থা দ্রুত নিশ্চিত করতে হবে। ৪. সড়ক দুর্ঘটনায় আহত যাত্রী এবং পরিবহন শ্রমিকদের যথাযথ ক্ষতিপূরণ ও পুনর্বাসন নিশ্চিত করতে হবে। ৫. পরিকল্পিত বাস স্টপেজ ও পার্কিং স্পেস নির্মাণ এবং এগুলোর যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে। এ ক্ষেত্রে প্রয়োজনে কঠোর আইন প্রয়োগ করতে হবে। ৬. দ্রুত বিচারিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে এবং যথাযথ তদন্ত সাপেক্ষে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতদের দায়ভার সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি বা মহলকে নিতে হবে। ৭. বৈধ ও অবৈধ যানবাহন চালকদের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে বৈধতার আওতায় আনতে হবে এবং বিআরটিএর সব কর্মকান্ডের ওপর নজরদারি ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে হবে। ৮. আধুনিক বাংলাদেশ বিনির্মাণে ঢাকাসহ সারা দেশে ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা অবিলম্বে স্বয়ংক্রিয় ও আধুনিকায়ন এবং পরিকল্পিত নগরায়ণ নিশ্চিত করতে হবে। ৯. ট্রাফিক আইনের প্রতি জনসচেতনতা বৃদ্ধির জন্য বিষয়টিকে পাঠ্যসূচিতে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে এবং প্রিন্ট-ইলেকট্রনিক মিডিয়ার মাধ্যমে সচেতনতামূলক অনুষ্ঠান প্রচার করতে হবে।

হাফ পাসে মালিক সমিতির যেসব শর্ত : গণপরিবহনে শিক্ষার্থীদের হাফ পাস কার্যকরের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বাস মালিকরা। এ ক্ষেত্রে কিছু শর্তও নির্ধারণ করে দিয়েছেন। আজ থেকে এ সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে। গতকাল সকালে রাজধানীর কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউয়ে শিক্ষার্থীদের হাফ পাসের বিষয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির মহাসচিব খন্দকার এনায়েত উল্যাহ।

বিআরটিসি বাসে হাফ ভাড়া কার্যকরে দেওয়া শর্তগুলোর মতো বাস মালিক সমিতিও শর্ত আরোপ করেছে। আর এ শর্তগুলো প্রায় একই রকম। ভ্রমণকালে বিআরটিসি বাসের মতোই ব্যক্তিমালিকানাধীন বাসে ছাত্রছাত্রীদের অবশ্যই নিজ নিজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বৈধ পরিচয়পত্র সঙ্গে রাখতে হবে। প্রয়োজনে তা প্রদর্শন করতে হবে। বিআরটিসি বাসে চলাচলের ক্ষেত্রে সকাল ৭টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত শিক্ষার্থীরা হাফ ভাড়ার সুবিধা পাবেন। তবে ব্যক্তিমালিকানাধীন বাসে এ সুবিধা শুরু হবে সকাল ৮টায়, চলবে রাত ৮টা পর্যন্ত। এ ছাড়া ছুটির দিন হাফ ভাড়া কার্যকর হবে না। হাফ ভাড়া শুধু ঢাকায় সীমাবদ্ধ, অন্যান্য জেলার জন্য নয় বলে জানিয়েছেন এনায়েত উল্যাহ।

এই বিভাগের আরও খবর
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
অপতথ্য মোকাবিলায় জাতিসংঘকে আহ্বান
অপতথ্য মোকাবিলায় জাতিসংঘকে আহ্বান
এই দিনে বাড়ে আন্দোলনের তীব্রতা
এই দিনে বাড়ে আন্দোলনের তীব্রতা
জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী কাজ করতে হবে
জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী কাজ করতে হবে
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
সর্বশেষ খবর
ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার
ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত
রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন
নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন

২৭ মিনিট আগে | শোবিজ

ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’
ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’

৩৩ মিনিট আগে | শোবিজ

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

৫৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮
ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ
বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন
শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী
বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু
শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা
গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান
জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো
র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা
খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ

৮ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন
বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা
গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ
ঝিনাইদহে ১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত
কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি
৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান
দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান
ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া
রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী
ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার
নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড
আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা
জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না
বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ
সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন
মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব
ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ
স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ
শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের
আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন
রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল
এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল
প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!

প্রথম পৃষ্ঠা

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

সম্পাদকীয়

ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা
৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর
রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা
ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা
নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন হাসপাতাল!
এ কেমন হাসপাতাল!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল
দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের অন্ধকার অধ্যায়
গুমের অন্ধকার অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড
হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা

শোবিজ

শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই

শোবিজ

বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে
বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!

পেছনের পৃষ্ঠা

এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি
এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি

নগর জীবন

এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার
এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার

নগর জীবন

ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার
ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম

আশুগঞ্জ মোকামে কমতে শুরু করেছে ধানের দাম
আশুগঞ্জ মোকামে কমতে শুরু করেছে ধানের দাম

দেশগ্রাম