শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০১ ডিসেম্বর, ২০২১ আপডেট:

ছাত্রবিক্ষোভে অচল রাজধানী

পথে পথে গাড়ির কাগজ পরীক্ষা, রামপুরার ঘটনায় দুই মামলা, শর্ত দিয়ে হাফ পাসে রাজি মালিকরা, আজ ফের রাস্তায় নামার ঘোষণা
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ছাত্রবিক্ষোভে অচল রাজধানী

হাফ পাসসহ নয় দফা দাবিতে গতকালও রাজধানীর সড়কে অবস্থান নেন শিক্ষার্থীরা। এতে অচল হয়ে পড়ে ঢাকা। পথে পথে বিভিন্ন গাড়ির লাইসেন্স ও ফিটনেসের কাগজপত্র যাচাই করে দেখেন বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা। বাদ পড়েনি পুলিশের গাড়িও। কাগজপত্র ঠিক না থাকলে পুলিশের বিরুদ্ধে পুলিশকেই মামলা দিতে বাধ্য করেছেন। আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে শর্ত সাপেক্ষে শুধু ঢাকায় হাফ পাসের দাবি মেনে নিয়েছে ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতি।

তবে মালিকদের শর্ত প্রত্যাখ্যান করেছেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা। রাজধানীসহ সারা দেশেই গণপরিবহনে হাফ (অর্ধেক) ভাড়ার দাবি না মানা পর্যন্ত বনানী বিআরটিএ ভবনের সামনে টানা অবস্থান কর্মসূচি পালনের হুমকি দিয়েছেন তারা। শিক্ষার্থীদের এ আন্দোলনে পুরো ঢাকায় যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। দেখা দেয় তীব্র যানজট। এতে চরম ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে নগরবাসীকে। তারা ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করে কোনো গণপরিবহন না পেয়ে ব্যক্তিগত পরিবহন এবং হেঁটে নিজ নিজ গন্তব্যে পৌঁছেন। এদিকে সোমবার দিবাগত রাতে রামপুরায় বাসচাপায় শিক্ষার্থী নিহতের ঘটনায় দুটি মামলা হয়েছে। গতকাল দুপুর থেকে বনানীর বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ) ভবনের সামনে ছাত্ররা ব্যানার-ফেস্টুন নিয়ে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন। এ সময় সেখানে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়। সেখানে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের পক্ষে শহিদ আপন বলেন, ‘পরিবহন মালিকরা বিভিন্ন শর্ত জুড়ে দিয়ে শুধু ঢাকায় হাফ পাস চালুর ঘোষণা দিয়েছেন। আমরা তাদের কোনোরকম শর্ত মানি না।’ বাসচাপায় সহপাঠীর মৃত্যুর সুষ্ঠু বিচার, নিরাপদ সড়কসহ নানা দাবিতে কয়েকদিন ধরে রাজধানীর বিভিন্ন সড়কে বিক্ষোভ করছেন শিক্ষার্থীরা। ২৪ নভেম্বর গুলিস্তানে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) ময়লার গাড়ির চাপায় নটর ডেম কলেজের ছাত্র মৃত্যুর পর সড়কে নামেন শিক্ষার্থীরা। নিরাপদ সড়কের দাবিতে তাদের চলমান আন্দোলনের মধ্যেই সোমবার রাতে গ্রিন অনাবিল পরিবহনের একটি বাসের চাপায় রামপুরা বাজারের সামনে প্রাণ হারান আরেক শিক্ষার্থী। ওই ঘটনার পর বিক্ষুব্ধরা বেশ কয়েকটি বাসে আগুন দেন। রাতেই আন্দোলন শুরু করেন তার সহপাঠীরা।

গতকাল সকালেই তারা ফের সড়কে নামেন। ‘ছাত্র সমাজ জেগেছে, উই ওয়ান্ট জাস্টিস, সড়কে হত্যাকারীদের বিচার চাই’ এমন স্লোগানে উত্তাল ছিল ঢাকার সড়ক। ক্লাস শেষ করে, কেউ কেউ ক্লাস না করেই কাঁধে ব্যাগ নিয়ে গতকাল সকাল থেকে রাজধানীর বিভিন্ন সড়ক অবরোধ করতে থাকেন স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরা।

রামপুরায় শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধে দুই পাশে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। আজ বেলা ১১টায় আবার রাস্তায় নামার ঘোষণা দিয়ে রামপুরার রাস্তা ছাড়েন শিক্ষার্থীরা। আন্দোলনকারীদের পক্ষে কর্মসূচি ঘোষণা দেন খিলগাঁও মডেল কলেজের শিক্ষার্থী সোহাগী সামিয়া। তিনি বলেন, আগামীকাল তাদের বিস্তারিত কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে। এর আগে সকালে বিএএফ শাহীন কলেজ, ইম্পেরিয়াল কলেজ, একরামুন্নেছা স্কুল অ্যান্ড কলেজসহ কয়েকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা রামপুরায় মানববন্ধন শুরু করেন। এ সময় বিক্ষোভকারী শিক্ষার্থীদের হাতে বিভিন্ন ধরনের প্ল্যাকার্ড দেখা যায়। এর মধ্যে কয়েকটিতে লেখা ছিল- ‘আমার বাবা কাঁদছে নিরাপদ সড়কের দাবিতে’, ‘ছাত্রজনতা ঐক্য গড়, নিরাপদ সড়কের দাবি তোলো’, ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস’, ‘অ্যাম আই নেক্সট’, ‘রাতের আঁধারে শিক্ষার্থী মরে, প্রশাসন ঘুম পাড়ে’। মাইনুদ্দিন নিহতের বিচার চাওয়া ছাড়াও গণপরিবহনে হাফ পাস নিশ্চিত করার দাবিও জানিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। রামপুরায় শিক্ষার্থীরা গাড়ির চালকদের লাইসেন্স ও কাগজপত্র যাচাই-বাছাই করেন। বেলা ১১টার দিকে শিক্ষার্থীদের কাগজ যাচাই-বাছাইয়ের সময় রাস্তায় বিআরটিসির একটি বাস ফেলে পালিয়ে যান চালক ও সহকারী। তবে জরুরি সেবার গাড়িগুলোকে ছেড়ে দেওয়া হয়। সেখানে পুলিশের স্টিকারসহ একটি গাড়ি আটক করেন তারা। গাড়িটির চালক নিজেকে পুলিশ সদস্য পরিচয় দিলেও গাড়ির কোনো লাইসেন্স ও ফিটনেসের কাগজ দেখাতে পারেননি বলে অভিযোগ করেন শিক্ষার্থীরা। পুলিশ গাড়িটি আটক করে রামপুরা ট্রাফিক পুলিশ বক্সে নিয়ে যায়।

গাড়ির চালক বলেন, ‘গাড়িটি পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রেজাউল করিমের। আজ তিনি নিজেই গাড়িটি চালাচ্ছিলেন। গাড়ির লাইসেন্স হারিয়ে গেছে। স্যার জিডির কপি দেখালেও শিক্ষার্থীরা মানতে রাজি হননি।’

সেখানে উপস্থিত ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (এডিসি) মোহাম্মদ নূরুল আমীন বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের দাবির ভিত্তিতে আমরা গাড়িটি আটক করেছি। কাগজপত্র যাচাই করা হচ্ছে।’

এর কিছুক্ষণ পর শিক্ষার্থীরা আরেকটি বাসের চালকের কাগজ দেখতে চাইলে তিনিও কোনো লাইসেন্স দেখাতে পারেননি। শিক্ষার্থীরা পুলিশের আরও চারটি মোটরসাইকেলের কাগজপত্র দেখতে চাইলে তারাও কোনো কাগজ দেখাতে পারেননি। লাইসেন্স ও নম্বরপ্লেট না থাকা পুলিশের মোটরসাইকেলে লাল রং দেন শিক্ষার্থীরা। আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা এ সময় ‘ভুয়া, ভুয়া’ বলে স্লোগান দেন। তারা বলেন, ‘হায়, হায় বাংলাদেশ, পুলিশের নাই লাইসেন্স’। শিক্ষার্থীরা তথ্য মন্ত্রণালয়/বাংলাদেশ টেলিভিশনের স্টিকারওয়ালা একটি গাড়ির কাগজপত্র দেখতে চান। তবে গাড়িটি বাংলাদেশ বেতারের একজন অনুষ্ঠান সচিবের বলে দাবি করেন এর চালক। তিনি জানান, তার কাগজপত্র ঠিক থাকলেও লাইসেন্সের মেয়াদ নেই। গাড়িতে দুজন আরোহী থাকলেও পরে আর তাদের সেখানে পাওয়া যায়নি। এদিকে দুপুর ১টায় মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ উচ্চবিদ্যালয় এবং মতিঝিল সেন্ট্রালের ছাত্ররা শাপলা চত্বরে অবস্থান নিয়ে যান চলাচল বন্ধ করে দেন। দুপুর ২টায় তারা সড়ক ছেড়ে দেন। এ সময় তারা ‘জেগেছে জেগেছে ছাত্র সমাজ জেগেছে’, ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস’, ‘আমার ভাইয়ের কিছু হলে জ্বলবে আগুন ঘরে ঘরে’ এমন নানা স্লোগান দেন। একই দাবিতে বেলা সাড়ে ১১টায় ধানমন্ডি ২৭ নম্বরে রাপা প্লাজার সামনে সড়ক অবরোধ করেন মোহাম্মদপুর মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজ, মোহাম্মদপুর গভর্নমেন্ট কলেজ, লালমাটিয়া মহিলা কলেজ ও ধানমন্ডি আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থীরা। এ সময় পুলিশ ও ট্রাফিক সদস্যদের আশপাশে অবস্থান করতে দেখা গেছে। সেখানে চালকের ড্রাইভিং লাইসেন্স ও গাড়ির ফিটনেস সনদ যাচাই করতে দেখা গেছে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের। লালমাটিয়া মহিলা কলেজের শিক্ষার্থী শাহরিন শামস বলেন, ‘আমাদের জন্য ঢাকার সড়ক মোটেও নিরাপদ নয়। শিক্ষার্থীরা নিয়মিতই মরছে এ সড়কে। নটর ডেমের শিক্ষার্থী মারা যাওয়ার পর গতকাল আরেক এসএসসি শিক্ষার্থী মারা গেল। সুষ্ঠু বিচার ও ব্যবস্থাপনা না থাকায় এমনটি হচ্ছে। সড়ক নিরাপদ না হওয়া পর্যন্ত আমরা ঘরে ফিরব না।’

দুপুর ১২টায় মোহাম্মদপুর বাসস্ট্যান্ড-সংলগ্ন সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন মোহাম্মদপুর মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজ, মোহাম্মদপুর গার্লস কলেজ, মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুল অ্যান্ড কলেজসহ আশপাশের স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরা। এ সময় ওই এলাকায় সব ধরনের যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।

আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ভাষ্য- সোমবার রাতে রামপুরায় যখন কলেজছাত্র মাইনুদ্দিন মারা গেলেন, আজ (মঙ্গলবার) সকালে ঢাকা সড়ক পরিবহন মা?লিক স?মি?তির সাধারণ সম্পাদক খন্দকার এনা?য়েত উল্যাহ ঘোষণা দিলেন ছাত্রদের হাফ ভাড়ার দাবি মেনে নেওয়া হয়েছে শুধু ঢাকা মহানগরীর মধ্যে। শুধু ঢাকা মহানগরীর মধ্যেই ছাত্ররা পড়ালেখা করে না সারা দেশে ছাত্ররা পড়ালেখা করছে। যদি হাফ পাস ভাড়া দিতে হয় একসঙ্গে একযোগে সারা দেশে ছাত্রদের হাফ পাস ভাড়ার দাবি মেনে নিতে হবে। শুধু মুখের কথায় হবে না আইন করে প্রজ্ঞাপন জারি করতে হবে।

গতকাল বেলা পৌনে ১১টায় নীলক্ষেত মোড় অবরোধের চেষ্টা করে ঢাকা কলেজের উচ্চমাধ্যমিক শ্রেণির শিক্ষার্থীরা। কিন্তু ঢাকা কলেজের শিক্ষকদের বাধার কারণে তারা সেখানে দাঁড়াতে পারেনি। পরে ইঞ্জিনিয়ারিং স্কুল অ্যান্ড কলেজ, আজিমপুর গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ, ঢাকা সিটি কলেজ, ধানমন্ডি আইডিয়াল কলেজসহ আশপাশের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা মিলিত হয়ে মিছিল শুরু করেন। প্রথমে তারা নীলক্ষেত এবং পরে মিছিল নিয়ে মিরপুর রোডে অবস্থান নেন। এ সময় শিক্ষার্থীদের ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস’, ‘নিরাপদ সড়ক চাই’, ‘আমার ভাই কবরে, খুনি কেন বাইরে’ ইত্যাদি স্লোগান দিতে দেখা যায়।

মাইনুদ্দিনের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন : সোমবার রাত পৌনে ১১টায় রামপুরায় গ্রিন অনাবিল পরিবহনের বাসের চাপায় মাইনুদ্দিন নিহত হন। এ ঘটনায় রাতে সড়ক অবরোধ করে উত্তেজিত জনতা। এ সময় অভিযুক্ত বাসসহ নয়টি বাসে আগুন দেওয়া হয়। ভাঙচুর করা হয় আরও চারটি বাস। গতকাল দুপুর ১টায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) মর্গে মাইনুদ্দিনের লাশের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়। এরপর রামপুরায় জানাজা শেষে গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলে দাফন করা হয়। এ ঘটনায় বাসচালক সোহেলকে (৩৫) গণপিটুনি দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করেছেন স্থানীয়রা। পরে তাকে ঢাকা মেডিকেলে নেওয়া হয়। পুলিশি পাহারায় তার চিকিৎসা চলছে। অন্যদিকে গতকাল সকালে সায়েদাবাদ থেকে অভিযুক্ত বাসের হেলপার চান মিয়াকেও আটক করেছে র?্যাব।

রামপুরার ঘটনায় দুই মামলা : বাসচাপায় শিক্ষার্থী মাইনুদ্দিন নিহতের ঘটনায় রামপুরা থানায় একটি মামলা হয়েছে। গতকাল সকালে নিরাপদ সড়ক আইনে মামলাটি করেন নিহত মাইনুদ্দিনের মা রাশিদা বেগম। একই ঘটনার জেরে রামপুরায় বাসে আগুন ও ভাঙচুর করায় পৃথক মামলা হয়েছে। রামপুরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রফিকুল ইসলাম জানান, নিহত শিক্ষার্থীর মায়ের করা মামলায় অনাবিল পরিবহনের বাসের চালককে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে। বাসে অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুরের ঘটনায় অজ্ঞাত ৪০০ থেকে ৫০০ জনকে আসামি করে মামলা দেওয়া হয়েছে।

লাইসেন্স ও ফিটনেস যাচাই করেন শিক্ষার্থীরা : রামপুরা ও ধানমন্ডি-২৭-এ চালকের ড্রাইভিং লাইসেন্স ও গাড়ির ফিটনেস সনদ যাচাই করতে দেখা গেছে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের। সহযোগীর ভূমিকায় ছিলেন সংশ্লিষ্ট ট্রাফিক পুলিশ সদস্যরা। লাইসেন্স ও ফিটনেস সনদ দেখাতে না পারলেই ঘুরিয়ে দেওয়া হয় অথবা সামনে যেতে হলে মামলা নিতে হয়েছে। কোনো কোনো গাড়ির সামনে শিক্ষার্থীরা লিখেও দিয়েছেন- ‘সাবধান, মেয়াদোত্তীর্ণ’, ‘লাইসেন্স নেই, দূরত্ব বজায় রাখুন’, ‘সাবধান’। বাদ যায়নি সরকারি কিংবা গণমাধ্যমের গাড়িও। শিক্ষার্থীদের সনদ দেখাতে না পারায় একটি বেসরকারি গণমাধ্যমের গাড়ির সামনে ‘সাংঘাতিক, লাইসেন্স নাই’ এবং সরকারি গাড়িতে ‘সরকারি গাড়ি, লাইসেন্স নেই’ লিখে দেওয়া হয়। মোহাম্মদপুর জোনের ট্রাফিক সার্জেন্ট রিয়াদ মোর্শেদ বলেন, ‘শিক্ষার্থীরা বাসচালকদের লাইসেন্স ও ফিটনেস সনদ দেখেছেন। আমরা তাদের সহযোগিতা করেছি। কয়েকটি গাড়ির ব্যাপারে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। আমরা সব সময়ই চাই যেন সড়কে মানুষের জীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিত হয়।’

শিক্ষার্থীদের নয় দফা দাবি : ১. দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে শিক্ষার্থীসহ সব সড়ক হত্যার বিচার করতে হবে এবং ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে যথাযথ ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। ২. ঢাকাসহ সারা দেশে সব গণপরিবহনে (সড়ক, নৌ, রেলপথ ও মেট্রোরেল) শিক্ষার্থীদের হাফ ভাড়া নিশ্চিত করে প্রজ্ঞাপন জারি করতে হবে। ৩. গণপরিবহনে নারীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে এবং জনসাধারণের চলাচলের জন্য যথাস্থানে ফুটপাথ, ফুটওভার ব্রিজ বা বিকল্প নিরাপত্তা ব্যবস্থা দ্রুত নিশ্চিত করতে হবে। ৪. সড়ক দুর্ঘটনায় আহত যাত্রী এবং পরিবহন শ্রমিকদের যথাযথ ক্ষতিপূরণ ও পুনর্বাসন নিশ্চিত করতে হবে। ৫. পরিকল্পিত বাস স্টপেজ ও পার্কিং স্পেস নির্মাণ এবং এগুলোর যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে। এ ক্ষেত্রে প্রয়োজনে কঠোর আইন প্রয়োগ করতে হবে। ৬. দ্রুত বিচারিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে এবং যথাযথ তদন্ত সাপেক্ষে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতদের দায়ভার সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি বা মহলকে নিতে হবে। ৭. বৈধ ও অবৈধ যানবাহন চালকদের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে বৈধতার আওতায় আনতে হবে এবং বিআরটিএর সব কর্মকান্ডের ওপর নজরদারি ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে হবে। ৮. আধুনিক বাংলাদেশ বিনির্মাণে ঢাকাসহ সারা দেশে ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা অবিলম্বে স্বয়ংক্রিয় ও আধুনিকায়ন এবং পরিকল্পিত নগরায়ণ নিশ্চিত করতে হবে। ৯. ট্রাফিক আইনের প্রতি জনসচেতনতা বৃদ্ধির জন্য বিষয়টিকে পাঠ্যসূচিতে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে এবং প্রিন্ট-ইলেকট্রনিক মিডিয়ার মাধ্যমে সচেতনতামূলক অনুষ্ঠান প্রচার করতে হবে।

হাফ পাসে মালিক সমিতির যেসব শর্ত : গণপরিবহনে শিক্ষার্থীদের হাফ পাস কার্যকরের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বাস মালিকরা। এ ক্ষেত্রে কিছু শর্তও নির্ধারণ করে দিয়েছেন। আজ থেকে এ সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে। গতকাল সকালে রাজধানীর কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউয়ে শিক্ষার্থীদের হাফ পাসের বিষয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির মহাসচিব খন্দকার এনায়েত উল্যাহ।

বিআরটিসি বাসে হাফ ভাড়া কার্যকরে দেওয়া শর্তগুলোর মতো বাস মালিক সমিতিও শর্ত আরোপ করেছে। আর এ শর্তগুলো প্রায় একই রকম। ভ্রমণকালে বিআরটিসি বাসের মতোই ব্যক্তিমালিকানাধীন বাসে ছাত্রছাত্রীদের অবশ্যই নিজ নিজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বৈধ পরিচয়পত্র সঙ্গে রাখতে হবে। প্রয়োজনে তা প্রদর্শন করতে হবে। বিআরটিসি বাসে চলাচলের ক্ষেত্রে সকাল ৭টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত শিক্ষার্থীরা হাফ ভাড়ার সুবিধা পাবেন। তবে ব্যক্তিমালিকানাধীন বাসে এ সুবিধা শুরু হবে সকাল ৮টায়, চলবে রাত ৮টা পর্যন্ত। এ ছাড়া ছুটির দিন হাফ ভাড়া কার্যকর হবে না। হাফ ভাড়া শুধু ঢাকায় সীমাবদ্ধ, অন্যান্য জেলার জন্য নয় বলে জানিয়েছেন এনায়েত উল্যাহ।

এই বিভাগের আরও খবর
নৃত্যশিল্পীকে মারধর করে মুখে কালি মাখাল দুর্বৃত্তরা
নৃত্যশিল্পীকে মারধর করে মুখে কালি মাখাল দুর্বৃত্তরা
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
তৃতীয় দিনেই টেস্ট জয়
তৃতীয় দিনেই টেস্ট জয়
নির্বাচন হতে হবে ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হতে হবে ফেব্রুয়ারিতেই
জুলাই সনদ নিয়ে সংশয় কেটে গেছে
জুলাই সনদ নিয়ে সংশয় কেটে গেছে
সনদ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন অবৈধ
সনদ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন অবৈধ
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বশেষ খবর
সোনারগাঁয়ে হাতেখড়ি খেলাঘর আসরের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
সোনারগাঁয়ে হাতেখড়ি খেলাঘর আসরের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পটুয়াখালীতে পাওনা টাকা চাইতে গিয়ে যুবক খুন
পটুয়াখালীতে পাওনা টাকা চাইতে গিয়ে যুবক খুন

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফের পারমাণবিক পরীক্ষা শুরু করছে যুক্তরাষ্ট্র
ফের পারমাণবিক পরীক্ষা শুরু করছে যুক্তরাষ্ট্র

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোংলায় ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ
মোংলায় ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ

২১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মানিকগঞ্জ কামিল মাদ্রাসার পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
মানিকগঞ্জ কামিল মাদ্রাসার পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকার ৪৪টি পুকুর ও জলাশয় সংস্কার কাজের উদ্বোধন করলেন পরিবেশ উপদেষ্টা
ঢাকার ৪৪টি পুকুর ও জলাশয় সংস্কার কাজের উদ্বোধন করলেন পরিবেশ উপদেষ্টা

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

টেস্টে ছক্কার রেকর্ড ঋষভের, টপকালেন শেবাগকে
টেস্টে ছক্কার রেকর্ড ঋষভের, টপকালেন শেবাগকে

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

সুইডিশ যুদ্ধবিমান কিনতে ৪.৩ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি কলম্বিয়ার
সুইডিশ যুদ্ধবিমান কিনতে ৪.৩ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি কলম্বিয়ার

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় আইইউবির আয়োজনে আন্তর্জাতিক সম্মেলন
ঢাকায় আইইউবির আয়োজনে আন্তর্জাতিক সম্মেলন

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাপলের ‘আইফোন পকেট’: মোজার মতো একখানা পণ্যের দাম ২২৯ ডলার!
অ্যাপলের ‘আইফোন পকেট’: মোজার মতো একখানা পণ্যের দাম ২২৯ ডলার!

৫৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মঙ্গলের উদ্দেশ্যে রকেট উৎক্ষেপণ করেছে অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা
মঙ্গলের উদ্দেশ্যে রকেট উৎক্ষেপণ করেছে অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুতুবদিয়ায় পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
কুতুবদিয়ায় পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুদানের যুদ্ধবিরতিতে সমর্থন দিতে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে রুবিওর আহ্বান
সুদানের যুদ্ধবিরতিতে সমর্থন দিতে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে রুবিওর আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ কুয়াকাটায় যাচ্ছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আজ কুয়াকাটায় যাচ্ছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে জাতিসংঘে ভোটাভুটি সোমবার
ট্রাম্পের গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে জাতিসংঘে ভোটাভুটি সোমবার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্টারনেট ব্যবহার স্বাধীনতায় বাংলাদেশের উন্নতি
ইন্টারনেট ব্যবহার স্বাধীনতায় বাংলাদেশের উন্নতি

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভেনেজুয়েলার কাছে ৯ গেরিলা যোদ্ধা নিহত
ভেনেজুয়েলার কাছে ৯ গেরিলা যোদ্ধা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুর সীমান্তে বিপুল ভারতীয় মদ জব্দ
শেরপুর সীমান্তে বিপুল ভারতীয় মদ জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্ষমতায় গেলে পদ্মা-তিস্তার পানি বণ্টন ইস্যুতে গুরুত্ব দেবে বিএনপি: মির্জা ফখরুল
ক্ষমতায় গেলে পদ্মা-তিস্তার পানি বণ্টন ইস্যুতে গুরুত্ব দেবে বিএনপি: মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউরোপের চার সংগঠনকে ‘বৈশ্বিক সন্ত্রাসী গোষ্ঠী’ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউরোপের চার সংগঠনকে ‘বৈশ্বিক সন্ত্রাসী গোষ্ঠী’ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

২২ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

১৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

১৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা