শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২২ জুলাই, ২০২২ আপডেট:

ঘর পেল ২৬ হাজার পরিবার

সবাইকে সাশ্রয়ী হতে হবে : প্রধানমন্ত্রী

৫২ উপজেলাকে ভূমি ও গৃহহীনমুক্ত ঘোষণা, দলমত ভিন্ন প্রতিটি নাগরিকের দায়িত্ব আমার ঘর পাওয়া মানুষের হাসি বড় প্রাপ্তি, রাশিয়ার ওপর আমেরিকার নিষেধাজ্ঞায় সমস্যা হচ্ছে
রফিকুল ইসলাম রনি, রামগতি থেকে
প্রিন্ট ভার্সন
সবাইকে সাশ্রয়ী হতে হবে : প্রধানমন্ত্রী

বর্তমান বিশ্ব পরিস্থিতিতে দেশবাসীকে সতর্ক করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বিশ্বব্যাপী দুর্যোগ, মহামারি এবং যুদ্ধ চলছে। এ কারণে নানা সংকটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে বিভিন্ন দেশ। দেশের প্রতিটি মানুষকে যার যার জায়গা থেকে এ ক্ষেত্রে এগিয়ে আসতে হবে। বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও পানি ব্যবহারে সাশ্রয়ী হতে হবে।

গতকাল সকালে দেশের পাঁচ জেলায় ভূমিহীন ও গৃহহীনদের মধ্যে ২৬ হাজার ২২৯টি ঘর এবং জমি হস্তান্তরকালে তিনি এসব কথা বলেন। গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে পাঁচ জেলার সঙ্গে যুক্ত হন সরকারপ্রধান। এ সময় তিনি উপকারভোগীদের কাছে ঘরগুলো হস্তান্তরে স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও কর্মকর্তাদের অনুমতি দেন। ঘর হস্তান্তরের মাধ্যমে পঞ্চগড় ও মাগুরা জেলার সব উপজেলাসহ দেশের ৫২টি উপজেলা ভূমিহীন ও গৃহহীনমুক্ত হওয়ার ঘোষণা দেন প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, দুর্যোগ ও সংকট আসার আগেই ব্যবস্থা নিতে হবে। সবাইকে সঞ্চয় বাড়াতে হবে। সেটা খাদ্য হোক বা জ্বালানি হোক। তিনি বলেন, পঞ্চগড় এবং মাগুরা জেলার সব উপজেলাসহ সারা দেশে ৫২টি উপজেলা সম্পূর্ণভাবে গৃহহীন ও ভূমিহীনমুক্ত হলো, এটাই হচ্ছে বড় কথা। ঠিক এভাবে বাংলাদেশের প্রত্যেক জেলা ও উপজেলাকে আমরা ভূমিহীন ও গৃহহীনমুক্ত করতে পারব। জ্বালানি, বিদ্যু ও পানি নিয়ে তিনি বলেন, বিশ্বব্যাপী এসবের (জ্বালানি, খাদ্য) সংকট শুরু হয়েছে। সরকার ইতোমধ্যে সতর্কতামূলক পদক্ষেপ নিয়েছে। কেননা উন্নত বিশ্বও এ পরিস্থিতিতে হিমশিম খাচ্ছে। তাই সবাইকে বিদ্যুৎ, জ্বালানি এবং পানি ব্যবহারে সাশ্রয়ী হতে হবে; খাদ্যের উৎপাদন বাড়াতে হবে। সবাই মিলে একযোগে কাজ করলে আমরা সংকট এড়িয়ে এগিয়ে যাব। বৈশ্বিক পরিস্থিতি তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, একদিকে করোনা এবং অন্যদিকে ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ। এ যুদ্ধের কারণে আমেরিকা রাশিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা দেওয়ায় আমাদের সার কিনতে সমস্যা হচ্ছে, খাদ্য কিনতে সমস্যা হচ্ছে। কারণ ডলার দিয়ে কেনা যায় না। শুধু বাংলাদেশ না, সারা বিশ্বব্যাপী মূল্যস্ফীতি  বেড়েছে, জিনিসপত্রের দাম বেড়েছে, খাদ্যের জন্য হাহাকার এবং উন্নত দেশগুলোতে পর্যন্ত সেই হাহাকার দেখা যাচ্ছে। কাজেই আমাদের এখন থেকেই সতর্ক থাকতে হবে। এক ইঞ্চি জমিও অনাবাদি ফেলে রাখা যাবে না। তিনি বলেন, লন্ডনে ১ লিটারের বেশি কেউ খাবারের তেল কিনতে পারে না। আর আমাদের এখানে তো এখনই ইচ্ছা করলে ৫ লিটার পর্যন্ত কিনতে পারছি। প্রত্যেকেই যেন আমরা ভাবী, আমাকে সাশ্রয় করতে হবে এবং আমাদের যতটুকু জমি আছে জায়গা আছে সেখানে উৎপাদন বাড়াতে হবে। শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের আগে থেকেই প্রস্তুত থাকতে হবে। কারণ আমরা জানি আমাদের কী কী প্রাকৃতিক দুর্যোগ আসতে পারে। তার জন্য নিজেদের সঞ্চয়ও করতে হবে, নিজস্ব সঞ্চয় আপনাদের রাখতে হবে। সেটা খাদ্য হোক, অর্থ হোক, যেভাবে হোক আপৎকালীন সময় যেন আপনার পরিবার কষ্ট না পায়, সেটা আপনারই ব্যবস্থা করতে হবে। আর আমরা সরকার সবসময় পাশে আছি, আমরা থাকব। নিজেদেরও ব্যবস্থা নিতে হবে, সেটাই আমি আপনাদের আহ্বান জানাই, সেটাই আপনারা করবেন এবং সতর্ক থাকবেন।

দলমত ভিন্ন হোক প্রতিটি নাগরিকের দায়িত্ব আমার : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, দলমত ভিন্ন থাকতে পারে, তাতে কিছু আসে-যায় না। আমি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী, তার মানে বাংলাদেশের প্রতিটি নাগরিকের দায়িত্ব আমারই। তিনি বলেন, আমি আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের বলব, তাদেরও দায়িত্ব আছে, অন্যান্য দলের যারা তাদেরও বলব, কারও কাছে যদি খবর থাকে যে বাংলাদেশের একটি মানুষ ভূমিহীন ও গৃহহীন আছে, অবশ্যই আমাদের খবর দেবেন। দলমত নির্বিশেষে যেই গৃহহীন থাকবে, আমরা তাদেরই ঘর করে দেব, তাদের ঠিকানা দেব, তাদের জীবন-জীবিকার ব্যবস্থা করে দেব।

ঘর পাওয়া মানুষের হাসি জীবনের বড় প্রাপ্তি : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, একটা ঘর একটা মানুষের জীবন পাল্টে দেয়। ঘর পাওয়া মানুষের মুখের সেই হাসিই জীবনের সবচেয়ে বড় পাওয়া, এর চেয়ে বড় কিছু আর হতে পারে না। তিনি বলেন, আশ্রয়ণ একটি মানুষের ঠিকানা। যে বাংলাদেশ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীন করে দিয়ে গেছেন, সে বাংলাদেশের কোনো মানুষ যেন ঠিকানাবিহীন না থাকে, তাদের জীবনটা যেন অর্থহীন হয়ে না যায়, তাদের জীবনটা যেন সুন্দর হয়, সেই লক্ষ্য নিয়েই এই উদ্যোগ সর্বপ্রথম বঙ্গবন্ধুই নিয়েছিলেন। তিনি বলেন, সরকার সমাজের সর্বস্তরের মানুষের জন্যই আশ্রয়ের ব্যবস্থা করে যাচ্ছে। পাশাপাশি ঋণ দেওয়া হচ্ছে এবং প্রশিক্ষণের সুযোগ সৃষ্টি করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, তৃতীয়বার সরকার গঠনের পর আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম, গৃহহীনদের সেমি-পাকা বাড়িঘর করে দেব। দুই কাঠা জমি সবার নামে কিনে দেব। এই জমি কেনার জন্য, কিছু জমি খাসজমি উদ্ধার করা, পাশাপাশি যেখানে খাসজমি পাওয়া যাচ্ছে না, সেখানে যেন জমি কিনে দেওয়া যায় তার জন্য একটি ফান্ড তৈরি করি। তিনি বলেন, ইতোমধ্যে আমরা ৯ লাখ ২৫ হাজার ৬৪৫ জন ভূমিহীন-গৃহহীন মানুষকে তাদের নিজস্ব ঘরে বসবাস করার সুযোগ করে দিতে পেরেছি। গণভবন প্রান্ত থেকে অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মুখ্য সচিব ড. আহমদ কায়কাউস। শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন, আশ্রয়ণ প্রকল্পের পরিচালক আবু ছালেহ মোহাম্মদ ফেরদৌস খান। উদ্বোধনী বক্তব্য শেষে প্রধানমন্ত্রী পাঁচটি স্থানে উপকারভোগীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। প্রথমে মতবিনিময় করেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যে রামগতি থেকে ভূমিহীনদের পুনর্বাসনের কাজ শুরু করেছিলেন, সেই রামগতির চড় পোড়াগাছা ইউনিয়নের চর কোলাকোপা আশ্রয়ণ কেন্দ্রে। লক্ষ্মীপুর জেলা প্রশাসক আনোয়ার হোছাইন আকন্দের পরিচালনায় বঙ্গবন্ধুর হাত থেকে আশ্রয়ণের জায়গা পাওয়া বীর মুক্তিযোদ্ধা একরাম উদ্দিন জাতির পিতার স্মৃতিচারণ করেন। এরপর অনুভূতি ব্যক্ত করেন উপকারভোগী নাসিমা আকতার। বাগেরহাট জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আজিজুর রহমানের পরিচালনায় জলদস্যু জীবন থেকে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসা উপকারভোগী আবদুল হান্নান, ময়মনসিংহ জেলা প্রশাসক এনামুল হকের পরিচালনায় অনুভূতি ব্যক্ত করেন উপকারভোগী নাসিমা খাতুন ও জমিলা খাতুন। মাগুরার জেলা প্রশাসক ড. আশরাফুল আলমের পরিচালনায় জাঙ্গালিয়া আশ্রয়ণ প্রকল্প থেকে শাহীনুর বেগম, শিক্ষার্থী প্রিয়াংকা সরকার, পঞ্চগড় সদরের মাহানা পাড়ার আশ্রয়ণ প্রকল্প থেকে তৃতীয় শ্রেণির শিক্ষাথী জান্নাত, রিকশাচালক রবিউল অনুভূতি ব্যক্ত করেন।

যে ৫২ উপজেলা ভূমিহীন-গৃহহীনমুক্ত হলো : ঢাকার নবাবগঞ্জ, মাদারীপুর সদর, শরীয়তপুরের ডামুড্যা, কিশোরগঞ্জের কটিয়াদী, টাঙ্গাইলের গোপালপুর, মানিকগঞ্জের ঘিওর ও সাটুরিয়া, রাজবাড়ীর কালুখালী, ফরিদপুরের নগরকান্দা, নেত্রকোনার মদন। ময়মনসিংহের ভালুকা, নান্দাইল, ফুলপুর ও ফুলবাড়িয়া; জামালপুরের বক্শীগঞ্জ, দিনাজপুরের নবাবগঞ্জ, ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী, নীলফামারীর ডিমলা, নওগাঁর রানীনগর, জয়পুরহাটের পাঁচবিবি। রাজশাহীর মোহনপুর, চারঘাট ও বাঘা; বগুড়ার নন্দীগ্রাম ও দুপচাঁচিয়া, নাটোরের বাগাতিপাড়া। চট্টগ্রামের পটিয়া, কর্ণফুলী, সাতকানিয়া, লোহাগাড়া; লক্ষ্মীপুরের রায়পুর, রামগঞ্জ; ফেনী সদর, ছাগলনাইয়া, ফুলগাজী, পরশুরাম। গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ, পাবনার ঈশ্বরদী, চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ, ঝিনাইদহের হরিণাকুণ্ডু, সাতক্ষীরার তালা, ঝালকাঠির কাঁঠালিয়া এবং পটুয়াখালীর দশমিনা। মাগুরা ও পঞ্চগড় জেলার সবগুলো উপজেলাকে গৃহহীন ও ভূমিহীনমুক্ত ঘোষণা করা হয়।

উপকারভোগীরা যা বললেন : লক্ষ্মীপুরের রামগতির চর পোড়াগাছায় বঙ্গবন্ধুর হাত থেকে আশ্রয়ণের জায়গা পাওয়া বীর মুক্তিযোদ্ধা একরাম উদ্দিন জাতির পিতার স্মৃতিচারণ করেন। তিনি বলেন, জাতির পিতার ডাকে সাড়া দিয়ে মুক্তিযুদ্ধ করেছিলাম। আমরা স্বাধীন দেশে ভূমিহীন ও গৃহহীন ছিলাম। জাতির পিতা ’৭২ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি চর পোড়াগাছা গ্রাম পরিদর্শন করেন। তিনি নিজ হাতে মাটি কেটে ভূমিহীনদের পুনর্বাসনের জন্য জায়গা দেন। সেখানে জাতির পিতাকে দেখার সৌভাগ্য হয়েছিল। জাতির পিতার দয়ায় আমরা আড়াই একর জায়গা পাই। সেখানেই খুব সুখে শান্তিতে বসবাস করছি। নাসিমা আক্তার বলেন, ভূমিহীন আমাকে জায়গা দেওয়ার মতো কেউ ছিল না। প্রধানমন্ত্রী আপনি জায়গা দিয়েছেন। আমাদের মুখে এখন হাসি। আপনাকেও আমরা হাসিমুখে দেখতে চাই। বাগেরহাটের আবদুল হান্নান বলেন, আমাদের পরিবারে ৯ সদস্যের সংসার। সংসারের কথা বিবেচনা করে জলদস্যুতার জীবন বেছে নিই। খেয়ে না খেয়ে সুন্দরবনে দুঃসহ জীবন কাটিয়েছি। আপনার সাধারণ ক্ষমায় আমি সুন্দর জীবন পেয়েছি। এখন ঘর দিলেন। ময়মনসিংহের নাসিমা খাতুন বলেন, চার সন্তান রেখে স্বামী চলে যায়। এক সন্তানকে দত্তক দিই। অন্যের জমিতে থেকে সন্তানদের পড়ালেখা করিয়েছি। ঘর ছিল না। আপনি ঘর দিয়েছেন। জমিলা খাতুন বলেন, স্বামী আমাকে ফেলে চলে গিয়েছিল। আপনি ঘর দেওয়ার পর স্বামী আবার আমার কাছে ফিরে এসেছে। আমি এখন অনেক সুখী। বাগেরহাটের শাহীনুর বলেন, আগে ঘর ছিল না। এখন ঘর পেয়ে অনেক খুশি। পদ্মা সেতুর কারণে অনেক খুশি হয়েছি। কারণ আমার মায়ের বাড়ি নরসিংদী জেলায়। ২০২০ সালে মা যখন মারা যান, তখন মায়ের মুখ দেখতে পারিনি, কারণ ফেরি ৩ ঘণ্টা দেরি করেছিল। এখন বাপের বাড়ি যেতে আর ৩ ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হবে না। শিক্ষার্থী প্রিয়াংকা সরকার বলেন, বাবা একজন ভ্যানচালক। কোনো ঠিকানা ছিল না। এখন ঠিকানা পেয়েছি। পঞ্চগড়ের তৃতীয় শ্রেণির শিক্ষাথী জান্নাত বলে, বড় হয়ে ডাক্তার হয়ে মানুষের সেবা করতে চাই। আপনার ঘর দেওয়ার কারণেই এটা পারব। রিকশাচালক রবিউল বলেন, দীর্ঘদিন ঢাকায় রিকশা চালাতাম। বড় বড় দালান দেখে মনে মনে ভাবতাম, আমার কি একটা টিনের ঘরও হবে না? আপনি সে ব্যবস্থা করেছেন। এক মা আমাকে জন্ম দিয়েছেন, আরেক মা আপনি ঘর দিলেন।

এই বিভাগের আরও খবর
বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন
বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
নির্বাচনের আগেই গণভোট দিতে হবে
নির্বাচনের আগেই গণভোট দিতে হবে
সংস্কারের মূল লক্ষ্য প্রশাসনিক নয়, নৈতিক
সংস্কারের মূল লক্ষ্য প্রশাসনিক নয়, নৈতিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
কারও দলীয় স্বার্থ বাস্তবায়ন সরকারের কাজ নয়
কারও দলীয় স্বার্থ বাস্তবায়ন সরকারের কাজ নয়
ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে
সর্বশেষ খবর
মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন
মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড
মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত
গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন
হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন
রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান
লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড
এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক
কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা
বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ
সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড
শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু
আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট
শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান
মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা
শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে মদসহ আটক ২
বান্দরবানে মদসহ আটক ২

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান
নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা
৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল
শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা
ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ
কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ

খবর

নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল
নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল

নগর জীবন

শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে
শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে

পেছনের পৃষ্ঠা