শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২২ জুলাই, ২০২২ আপডেট:

ঘর পেল ২৬ হাজার পরিবার

সবাইকে সাশ্রয়ী হতে হবে : প্রধানমন্ত্রী

৫২ উপজেলাকে ভূমি ও গৃহহীনমুক্ত ঘোষণা, দলমত ভিন্ন প্রতিটি নাগরিকের দায়িত্ব আমার ঘর পাওয়া মানুষের হাসি বড় প্রাপ্তি, রাশিয়ার ওপর আমেরিকার নিষেধাজ্ঞায় সমস্যা হচ্ছে
রফিকুল ইসলাম রনি, রামগতি থেকে
প্রিন্ট ভার্সন
সবাইকে সাশ্রয়ী হতে হবে : প্রধানমন্ত্রী

বর্তমান বিশ্ব পরিস্থিতিতে দেশবাসীকে সতর্ক করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বিশ্বব্যাপী দুর্যোগ, মহামারি এবং যুদ্ধ চলছে। এ কারণে নানা সংকটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে বিভিন্ন দেশ। দেশের প্রতিটি মানুষকে যার যার জায়গা থেকে এ ক্ষেত্রে এগিয়ে আসতে হবে। বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও পানি ব্যবহারে সাশ্রয়ী হতে হবে।

গতকাল সকালে দেশের পাঁচ জেলায় ভূমিহীন ও গৃহহীনদের মধ্যে ২৬ হাজার ২২৯টি ঘর এবং জমি হস্তান্তরকালে তিনি এসব কথা বলেন। গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে পাঁচ জেলার সঙ্গে যুক্ত হন সরকারপ্রধান। এ সময় তিনি উপকারভোগীদের কাছে ঘরগুলো হস্তান্তরে স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও কর্মকর্তাদের অনুমতি দেন। ঘর হস্তান্তরের মাধ্যমে পঞ্চগড় ও মাগুরা জেলার সব উপজেলাসহ দেশের ৫২টি উপজেলা ভূমিহীন ও গৃহহীনমুক্ত হওয়ার ঘোষণা দেন প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, দুর্যোগ ও সংকট আসার আগেই ব্যবস্থা নিতে হবে। সবাইকে সঞ্চয় বাড়াতে হবে। সেটা খাদ্য হোক বা জ্বালানি হোক। তিনি বলেন, পঞ্চগড় এবং মাগুরা জেলার সব উপজেলাসহ সারা দেশে ৫২টি উপজেলা সম্পূর্ণভাবে গৃহহীন ও ভূমিহীনমুক্ত হলো, এটাই হচ্ছে বড় কথা। ঠিক এভাবে বাংলাদেশের প্রত্যেক জেলা ও উপজেলাকে আমরা ভূমিহীন ও গৃহহীনমুক্ত করতে পারব। জ্বালানি, বিদ্যু ও পানি নিয়ে তিনি বলেন, বিশ্বব্যাপী এসবের (জ্বালানি, খাদ্য) সংকট শুরু হয়েছে। সরকার ইতোমধ্যে সতর্কতামূলক পদক্ষেপ নিয়েছে। কেননা উন্নত বিশ্বও এ পরিস্থিতিতে হিমশিম খাচ্ছে। তাই সবাইকে বিদ্যুৎ, জ্বালানি এবং পানি ব্যবহারে সাশ্রয়ী হতে হবে; খাদ্যের উৎপাদন বাড়াতে হবে। সবাই মিলে একযোগে কাজ করলে আমরা সংকট এড়িয়ে এগিয়ে যাব। বৈশ্বিক পরিস্থিতি তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, একদিকে করোনা এবং অন্যদিকে ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ। এ যুদ্ধের কারণে আমেরিকা রাশিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা দেওয়ায় আমাদের সার কিনতে সমস্যা হচ্ছে, খাদ্য কিনতে সমস্যা হচ্ছে। কারণ ডলার দিয়ে কেনা যায় না। শুধু বাংলাদেশ না, সারা বিশ্বব্যাপী মূল্যস্ফীতি  বেড়েছে, জিনিসপত্রের দাম বেড়েছে, খাদ্যের জন্য হাহাকার এবং উন্নত দেশগুলোতে পর্যন্ত সেই হাহাকার দেখা যাচ্ছে। কাজেই আমাদের এখন থেকেই সতর্ক থাকতে হবে। এক ইঞ্চি জমিও অনাবাদি ফেলে রাখা যাবে না। তিনি বলেন, লন্ডনে ১ লিটারের বেশি কেউ খাবারের তেল কিনতে পারে না। আর আমাদের এখানে তো এখনই ইচ্ছা করলে ৫ লিটার পর্যন্ত কিনতে পারছি। প্রত্যেকেই যেন আমরা ভাবী, আমাকে সাশ্রয় করতে হবে এবং আমাদের যতটুকু জমি আছে জায়গা আছে সেখানে উৎপাদন বাড়াতে হবে। শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের আগে থেকেই প্রস্তুত থাকতে হবে। কারণ আমরা জানি আমাদের কী কী প্রাকৃতিক দুর্যোগ আসতে পারে। তার জন্য নিজেদের সঞ্চয়ও করতে হবে, নিজস্ব সঞ্চয় আপনাদের রাখতে হবে। সেটা খাদ্য হোক, অর্থ হোক, যেভাবে হোক আপৎকালীন সময় যেন আপনার পরিবার কষ্ট না পায়, সেটা আপনারই ব্যবস্থা করতে হবে। আর আমরা সরকার সবসময় পাশে আছি, আমরা থাকব। নিজেদেরও ব্যবস্থা নিতে হবে, সেটাই আমি আপনাদের আহ্বান জানাই, সেটাই আপনারা করবেন এবং সতর্ক থাকবেন।

দলমত ভিন্ন হোক প্রতিটি নাগরিকের দায়িত্ব আমার : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, দলমত ভিন্ন থাকতে পারে, তাতে কিছু আসে-যায় না। আমি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী, তার মানে বাংলাদেশের প্রতিটি নাগরিকের দায়িত্ব আমারই। তিনি বলেন, আমি আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের বলব, তাদেরও দায়িত্ব আছে, অন্যান্য দলের যারা তাদেরও বলব, কারও কাছে যদি খবর থাকে যে বাংলাদেশের একটি মানুষ ভূমিহীন ও গৃহহীন আছে, অবশ্যই আমাদের খবর দেবেন। দলমত নির্বিশেষে যেই গৃহহীন থাকবে, আমরা তাদেরই ঘর করে দেব, তাদের ঠিকানা দেব, তাদের জীবন-জীবিকার ব্যবস্থা করে দেব।

ঘর পাওয়া মানুষের হাসি জীবনের বড় প্রাপ্তি : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, একটা ঘর একটা মানুষের জীবন পাল্টে দেয়। ঘর পাওয়া মানুষের মুখের সেই হাসিই জীবনের সবচেয়ে বড় পাওয়া, এর চেয়ে বড় কিছু আর হতে পারে না। তিনি বলেন, আশ্রয়ণ একটি মানুষের ঠিকানা। যে বাংলাদেশ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীন করে দিয়ে গেছেন, সে বাংলাদেশের কোনো মানুষ যেন ঠিকানাবিহীন না থাকে, তাদের জীবনটা যেন অর্থহীন হয়ে না যায়, তাদের জীবনটা যেন সুন্দর হয়, সেই লক্ষ্য নিয়েই এই উদ্যোগ সর্বপ্রথম বঙ্গবন্ধুই নিয়েছিলেন। তিনি বলেন, সরকার সমাজের সর্বস্তরের মানুষের জন্যই আশ্রয়ের ব্যবস্থা করে যাচ্ছে। পাশাপাশি ঋণ দেওয়া হচ্ছে এবং প্রশিক্ষণের সুযোগ সৃষ্টি করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, তৃতীয়বার সরকার গঠনের পর আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম, গৃহহীনদের সেমি-পাকা বাড়িঘর করে দেব। দুই কাঠা জমি সবার নামে কিনে দেব। এই জমি কেনার জন্য, কিছু জমি খাসজমি উদ্ধার করা, পাশাপাশি যেখানে খাসজমি পাওয়া যাচ্ছে না, সেখানে যেন জমি কিনে দেওয়া যায় তার জন্য একটি ফান্ড তৈরি করি। তিনি বলেন, ইতোমধ্যে আমরা ৯ লাখ ২৫ হাজার ৬৪৫ জন ভূমিহীন-গৃহহীন মানুষকে তাদের নিজস্ব ঘরে বসবাস করার সুযোগ করে দিতে পেরেছি। গণভবন প্রান্ত থেকে অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মুখ্য সচিব ড. আহমদ কায়কাউস। শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন, আশ্রয়ণ প্রকল্পের পরিচালক আবু ছালেহ মোহাম্মদ ফেরদৌস খান। উদ্বোধনী বক্তব্য শেষে প্রধানমন্ত্রী পাঁচটি স্থানে উপকারভোগীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। প্রথমে মতবিনিময় করেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যে রামগতি থেকে ভূমিহীনদের পুনর্বাসনের কাজ শুরু করেছিলেন, সেই রামগতির চড় পোড়াগাছা ইউনিয়নের চর কোলাকোপা আশ্রয়ণ কেন্দ্রে। লক্ষ্মীপুর জেলা প্রশাসক আনোয়ার হোছাইন আকন্দের পরিচালনায় বঙ্গবন্ধুর হাত থেকে আশ্রয়ণের জায়গা পাওয়া বীর মুক্তিযোদ্ধা একরাম উদ্দিন জাতির পিতার স্মৃতিচারণ করেন। এরপর অনুভূতি ব্যক্ত করেন উপকারভোগী নাসিমা আকতার। বাগেরহাট জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আজিজুর রহমানের পরিচালনায় জলদস্যু জীবন থেকে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসা উপকারভোগী আবদুল হান্নান, ময়মনসিংহ জেলা প্রশাসক এনামুল হকের পরিচালনায় অনুভূতি ব্যক্ত করেন উপকারভোগী নাসিমা খাতুন ও জমিলা খাতুন। মাগুরার জেলা প্রশাসক ড. আশরাফুল আলমের পরিচালনায় জাঙ্গালিয়া আশ্রয়ণ প্রকল্প থেকে শাহীনুর বেগম, শিক্ষার্থী প্রিয়াংকা সরকার, পঞ্চগড় সদরের মাহানা পাড়ার আশ্রয়ণ প্রকল্প থেকে তৃতীয় শ্রেণির শিক্ষাথী জান্নাত, রিকশাচালক রবিউল অনুভূতি ব্যক্ত করেন।

যে ৫২ উপজেলা ভূমিহীন-গৃহহীনমুক্ত হলো : ঢাকার নবাবগঞ্জ, মাদারীপুর সদর, শরীয়তপুরের ডামুড্যা, কিশোরগঞ্জের কটিয়াদী, টাঙ্গাইলের গোপালপুর, মানিকগঞ্জের ঘিওর ও সাটুরিয়া, রাজবাড়ীর কালুখালী, ফরিদপুরের নগরকান্দা, নেত্রকোনার মদন। ময়মনসিংহের ভালুকা, নান্দাইল, ফুলপুর ও ফুলবাড়িয়া; জামালপুরের বক্শীগঞ্জ, দিনাজপুরের নবাবগঞ্জ, ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী, নীলফামারীর ডিমলা, নওগাঁর রানীনগর, জয়পুরহাটের পাঁচবিবি। রাজশাহীর মোহনপুর, চারঘাট ও বাঘা; বগুড়ার নন্দীগ্রাম ও দুপচাঁচিয়া, নাটোরের বাগাতিপাড়া। চট্টগ্রামের পটিয়া, কর্ণফুলী, সাতকানিয়া, লোহাগাড়া; লক্ষ্মীপুরের রায়পুর, রামগঞ্জ; ফেনী সদর, ছাগলনাইয়া, ফুলগাজী, পরশুরাম। গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ, পাবনার ঈশ্বরদী, চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ, ঝিনাইদহের হরিণাকুণ্ডু, সাতক্ষীরার তালা, ঝালকাঠির কাঁঠালিয়া এবং পটুয়াখালীর দশমিনা। মাগুরা ও পঞ্চগড় জেলার সবগুলো উপজেলাকে গৃহহীন ও ভূমিহীনমুক্ত ঘোষণা করা হয়।

উপকারভোগীরা যা বললেন : লক্ষ্মীপুরের রামগতির চর পোড়াগাছায় বঙ্গবন্ধুর হাত থেকে আশ্রয়ণের জায়গা পাওয়া বীর মুক্তিযোদ্ধা একরাম উদ্দিন জাতির পিতার স্মৃতিচারণ করেন। তিনি বলেন, জাতির পিতার ডাকে সাড়া দিয়ে মুক্তিযুদ্ধ করেছিলাম। আমরা স্বাধীন দেশে ভূমিহীন ও গৃহহীন ছিলাম। জাতির পিতা ’৭২ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি চর পোড়াগাছা গ্রাম পরিদর্শন করেন। তিনি নিজ হাতে মাটি কেটে ভূমিহীনদের পুনর্বাসনের জন্য জায়গা দেন। সেখানে জাতির পিতাকে দেখার সৌভাগ্য হয়েছিল। জাতির পিতার দয়ায় আমরা আড়াই একর জায়গা পাই। সেখানেই খুব সুখে শান্তিতে বসবাস করছি। নাসিমা আক্তার বলেন, ভূমিহীন আমাকে জায়গা দেওয়ার মতো কেউ ছিল না। প্রধানমন্ত্রী আপনি জায়গা দিয়েছেন। আমাদের মুখে এখন হাসি। আপনাকেও আমরা হাসিমুখে দেখতে চাই। বাগেরহাটের আবদুল হান্নান বলেন, আমাদের পরিবারে ৯ সদস্যের সংসার। সংসারের কথা বিবেচনা করে জলদস্যুতার জীবন বেছে নিই। খেয়ে না খেয়ে সুন্দরবনে দুঃসহ জীবন কাটিয়েছি। আপনার সাধারণ ক্ষমায় আমি সুন্দর জীবন পেয়েছি। এখন ঘর দিলেন। ময়মনসিংহের নাসিমা খাতুন বলেন, চার সন্তান রেখে স্বামী চলে যায়। এক সন্তানকে দত্তক দিই। অন্যের জমিতে থেকে সন্তানদের পড়ালেখা করিয়েছি। ঘর ছিল না। আপনি ঘর দিয়েছেন। জমিলা খাতুন বলেন, স্বামী আমাকে ফেলে চলে গিয়েছিল। আপনি ঘর দেওয়ার পর স্বামী আবার আমার কাছে ফিরে এসেছে। আমি এখন অনেক সুখী। বাগেরহাটের শাহীনুর বলেন, আগে ঘর ছিল না। এখন ঘর পেয়ে অনেক খুশি। পদ্মা সেতুর কারণে অনেক খুশি হয়েছি। কারণ আমার মায়ের বাড়ি নরসিংদী জেলায়। ২০২০ সালে মা যখন মারা যান, তখন মায়ের মুখ দেখতে পারিনি, কারণ ফেরি ৩ ঘণ্টা দেরি করেছিল। এখন বাপের বাড়ি যেতে আর ৩ ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হবে না। শিক্ষার্থী প্রিয়াংকা সরকার বলেন, বাবা একজন ভ্যানচালক। কোনো ঠিকানা ছিল না। এখন ঠিকানা পেয়েছি। পঞ্চগড়ের তৃতীয় শ্রেণির শিক্ষাথী জান্নাত বলে, বড় হয়ে ডাক্তার হয়ে মানুষের সেবা করতে চাই। আপনার ঘর দেওয়ার কারণেই এটা পারব। রিকশাচালক রবিউল বলেন, দীর্ঘদিন ঢাকায় রিকশা চালাতাম। বড় বড় দালান দেখে মনে মনে ভাবতাম, আমার কি একটা টিনের ঘরও হবে না? আপনি সে ব্যবস্থা করেছেন। এক মা আমাকে জন্ম দিয়েছেন, আরেক মা আপনি ঘর দিলেন।

এই বিভাগের আরও খবর
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
সর্বশেষ খবর
হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন
হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার
জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন
জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান
পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ
আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল
সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত
রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা
বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী
চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি
কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত
ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম
বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য
পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য

খবর

নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের

প্রথম পৃষ্ঠা