শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২২

গ্যাস বিদ্যুৎ সংকট

হুমকিতে রপ্তানিমুখী শিল্প

জেনারেটর চালানোয় বাড়ছে ব্যয়। গ্যাস সংকটে গতি কমেছে শিল্পোৎপাদনের। তেল সাশ্রয়ে বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ রাখা হলেও জেনারেটরে আরও বেশি তেল পুড়ছে।
শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
হুমকিতে রপ্তানিমুখী শিল্প

গ্যাস-বিদ্যুৎ সংকটে নাকাল রপ্তানিমুখী শিল্প। কমে গেছে উৎপাদন। বেড়ে গেছে উৎপাদন ব্যয়। ঠিকমতো কারখানা চালাতে না পারায় সময়মতো শিপমেন্ট দিতে হিমশিম খাচ্ছেন ব্যবসায়ীরা। এতে দেখা দিয়েছে বিদেশি ক্রেতা হাতছাড়া হওয়ার আশঙ্কা। ব্যয় সমন্বয় করতে অনেক প্রতিষ্ঠান কর্মী ছাঁটাইয়ের পথ বেছে নিচ্ছে। জ্বালানি সাশ্রয়ে সরকার বিদ্যুতের ব্যবহার কমানোর উদ্যোগ নিলেও উল্টো জেনারেটর দিয়ে কারখানা চালাতে গিয়ে বেড়েছে জ্বালানির ব্যবহার ও খরচ। শিল্পোৎপাদন ব্যাহত হওয়ায় জিডিপি প্রবৃদ্ধিতে নেতিবাচক প্রভাব পড়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। পাশাপাশি বড় ঝুঁকিতে পড়েছে রপ্তানি খাত, যার ফলে বৈদেশিক মুদ্রা প্রবাহে বড় ধরনের ধাক্কা আসতে পারে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

বিদ্যুৎ ও জ্বালানি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, বর্তমানে দৈনিক বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে ১০ থেকে ১৩ হাজার মেগাওয়াট। শিল্প খাতে দৈনিক চাহিদা ৫ হাজার থেকে সাড়ে ৫ হাজার মেগাওয়াট। রাত ৮টায় দোকান বন্ধ, অফিস সময় পরিবর্তনসহ নানা কর্মসূচির মাধ্যমে সরকার দৈনিক ২ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সাশ্রয় করে উৎপাদনমুখী শিল্পে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে সরবরাহের আশা করলেও তা পূরণ হয়নি। সাশ্রয়ী কর্মসূচিতে কমেনি বিদ্যুতের চাহিদা। উল্টো রাত ৮টার পর বিদ্যুতের চাহিদা বাড়ছে। গত ২৭ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যা ৬টায় বিদ্যুতের চাহিদা ছিল ১২ হাজার ৯৪৮ মেগাওয়াট, রাত ৯টায় চাহিদা বেড়ে দাঁড়ায় ১৪ হাজার ২০০ মেগাওয়াট। প্রতিদিন দেড় হাজার মেগাওয়াট পর্যন্ত লোডশেডিং হচ্ছে। এ ছাড়া গত জুনে গ্যাস সরবরাহ ছিল ৩১০০ এমএমসিএফ। মোট সরবরাহের মধ্যে ১৫ দশমিক ৭৬ শতাংশ গ্যাস শিল্প খাতে, ৫ দশমিক ৫০ শতাংশ সার কারখানায় ও ৪২ দশমিক ৯৯ শতাংশ বিদ্যুৎ উৎপাদনে ব্যবহৃত হয়। বিশ্ববাজারে মূল্যবৃদ্ধি ও ডলার সংকটের কারণে সরকার খোলা বাজার থেকে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) আমদানি বন্ধ করায় এখন দৈনিক সরবরাহ ২৮০০ এমএমসিএফের আশপাশে। ফলে কমে গেছে গ্যাসের চাপ। এদিকে তাপমাত্রা কমে যাওয়ায় সেপ্টেম্বরের শেষদিকে বিদ্যুতের চাহিদা কমে যাবে বলে বিদ্যুৎ বিভাগ আশা করলেও তা পূরণ হয়নি। মধ্যরাতের পর তাপমাত্রা কমলেও অন্যান্য সময় তাপমাত্রা এখনো ৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশপাশে থাকছে। ফলে বিদ্যুতের চাহিদাও কমছে না। শিল্প খাত সংশ্লিষ্টরা বলছেন, গ্যাস ও বিদ্যুৎ সংকটের ফলে শিল্প খাতে উৎপাদন খরচ বেড়েছে ১০ থেকে ১৫ শতাংশ। পোশাকশিল্পে ১১ শতাংশ, সিরামিক শিল্পে ৩০ শতাংশ উৎপাদন খরচ বেড়েছে। ইস্পাত খাতে ৩০ শতাংশ উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে। অধিক বিদ্যুৎ বিভ্রাটের কারণে জেনারেটরের ওপর চাপ বাড়ছে। ওয়েস্টেজ বেশি হচ্ছে। প্রতিদিন খরচ বাড়ছে। উৎপাদন কমে আসছে। দেশের মোট রপ্তানির ৫৬ শতাংশই উৎপাদন খাত থেকে। এই খাতের ওপর ভিত্তি করে প্রবৃদ্ধির ধারা অব্যাহত রেখেছে সরকার। গ্যাস-বিদ্যুৎ সংকটে সময়মতো পণ্য ডেলিভারি করতে না পারলে অর্ডার চলে যাবে অন্য দেশে। কিছু কিছু শিল্পের উৎপাদন প্রায় অর্ধেকে নেমে এসেছে। বিশেষ করে টেক্সটাইল, তৈরি পোশাক, প্লাস্টিক, সিরামিক, সিমেন্ট, ইস্পাত, সার, হিমায়িত পণ্য এবং ইলেকট্রনিক্স পণ্য নির্মাণ খাত ভয়াবহ সংকটে রয়েছে। গ্যাসের চাপ কম ও লোডশেডিংয়ের কারণে উৎপাদন ব্যয় ৫০-৬০ শতাংশ বেড়েছে। অনেক প্রতিষ্ঠানের উৎপাদন কমে গেছে প্রায় ৫০ শতাংশ। শীর্ষস্থানীয় সিরামিক পণ্য প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান আরএকে সিরামিকের চিফ অপারেটিং অফিসার ও চিফ ফিন্যান্সিয়াল অফিসার সাধন কুমার দে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, গ্যাস সংকট ও লোডশেডিংয়ে তাদের কারখানার উৎপাদন ৪০ শতাংশ কমে গেছে। আগে প্রতিদিন ৯ লাখ বর্গমিটার টাইলস উৎপাদন হলেও এখন সেটা ৪ দশমিক ৫ লাখ বর্গমিটারে নেমে এসেছে। কিন্তু ৬০ শতাংশ আউটপুটের জন্য উৎপাদন খরচ একই রকম রয়ে গেছে। অতিরিক্ত খরচ খুচরা বাজারে সামঞ্জস্য করাও যাচ্ছে না। বাংলাদেশ প্লাস্টিক দ্রব্য প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক অ্যাসোসিয়েশনের (বিপিজিএমইএ) সভাপতি শামীম আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বিদ্যুৎ সংকটে প্লাস্টিক শিল্পের খুবই খারাপ অবস্থা। একবার বিদ্যুৎ গেলে সব কাঁচামাল নষ্ট হয়ে যায়। আবার হিট দিয়ে প্লাস্টিক গলিয়ে উৎপাদন পর্যায়ে আনতে এক ঘণ্টা বসে থাকতে হয়। এতে সময় নষ্ট হয়, শ্রমিক বসে থাকে, অতিরিক্ত বিদ্যুৎ খরচ হয়। এ জন্য ব্যাকআপ হিসেবে জেনারেটর চালাতে হচ্ছে। বেশির ভাগই ডিজেলচালিত জেনারেটর। এতে খরচ কয়েক গুণ বেড়ে যাচ্ছে। আবার ডিজেলের দামও ৫০ ভাগ বেড়েছে। সব মিলে বিপদে আছি। বিদ্যুৎ সংকটে বিপাকে পড়েছেন হিমায়িত খাবার রপ্তানিকারকরা। হিমায়িত চিংড়ি ও মাছ রপ্তানিকারক খুলনার আছিয়া সি ফুডস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক তরিকুল ইসলাম জহির বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, লোডশেডিংয়ে ফ্যাক্টরি বা হিমাগার বন্ধ রাখার কোনো সুযোগ নেই। সব সময় জেনারেটর চালিয়ে রাখতে হয়। এক ঘণ্টা লোডশেডিং হলে ১০-১২ হাজার টাকার ডিজেল লাগে। বিদ্যুৎ থাকলে খরচ হয় ৩ হাজার টাকার মতো। প্রতিযোগিতামূলক বাজারে দাম বাড়ালে আবার অর্ডার হাতছাড়া হওয়ার ঝুঁকি থাকে। অনেক সময় শুধু কাস্টমার ধরে রাখতে লাভ ছাড়াই রপ্তানি করতে হচ্ছে। পল্লী বিদ্যুৎ এলাকায় যেসব ফ্যাক্টরি, তাদের অবস্থা খুবই শোচনীয়। সেখানে লোডশেডিং আরও ভয়াবহ। টেক্সটাইল, অ্যাপারেল ও নিটওয়্যার প্রস্তুতকারক এসএম গ্রুপ অব কোম্পানিজের নির্বাহী পরিচালক (ফাইন্যান্স ও এইচ আর) সৈয়দ মোস্তাক আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, গ্যাস ও বিদ্যুৎ সংকটের কারণে তাদের উৎপাদন ও বিক্রি ১৫-২০ ভাগ কমে গেছে। তিনি বলেন, স্পিনিং, নিটিং, ডাইং- এ কন্টিনিউয়াস বিদ্যুৎ না থাকলে অপচয় বাড়ে। এ জন্য বিদ্যুৎ না থাকলে গ্যাসভিত্তিক ক্যাপটিভ জেনারেটর চালিয়ে কারখানা সচল রাখি। এখন গ্যাসেরও চাপ নেই। ফলে কর্মীদের বসিয়ে বসিয়ে বেতন দিতে হচ্ছে। উৎপাদন কমেছে, কিন্তু খরচ কমেনি। অথচ গ্যাসের চাপ না থাকলেও বিল ঠিকই দিতে হয়। এমনিতেই ইউরোপে পোশাক রপ্তানির অবস্থা ভালো না। সেখানে মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা হয়ে দাঁড়িয়েছে গ্যাস-বিদ্যুৎ সংকট। সময়মতো অর্ডার শিপমেন্ট দেওয়া নিয়ে বিপাকে আছি। ক্রেতা হাতছাড়া হতে পারে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সরকারের নেওয়া ব্যয় সংকোচন নীতিতে সরকারের ওপর চাপ কমলেও দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে সাধারণ মানুষের ওপর চাপ বেড়েছে। রপ্তানিমুখী শিল্পে উৎপাদন কমে যাওয়ায় কাক্সিক্ষত জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জন ঝুঁকিতে পড়েছে। এ ছাড়া সরকার বড় বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ রেখে জ্বালানি তেল সাশ্রয় করলেও শিল্পে ছোট জেনারেটর চালিয়ে তার চেয়ে বেশি তেল পুড়ছে। সরকারের খরচের ভার গিয়ে পড়ছে শিল্পে, পরোক্ষভাবে সেটা যাচ্ছে সব মানুষের ওপর। সরকারের উচিত হবে, অর্থনৈতিক সংকট মোকাবিলায় সঠিক নীতিমালার মাধ্যমে শিল্পোৎপাদনের গতি আরও বাড়ানো। পাশাপাশি বিদ্যুৎ সাশ্রয় নীতি কেন কাজে আসছে না সেটা খতিয়ে দেখা। এ ছাড়া সাশ্রয়ী বৈদ্যুতিক সরঞ্জামাদি ব্যবহারে উৎসাহ দেওয়া প্রয়োজন।

 

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
সর্বশেষ খবর
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

১৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে
সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা