শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২২

গ্যাস বিদ্যুৎ সংকট

হুমকিতে রপ্তানিমুখী শিল্প

জেনারেটর চালানোয় বাড়ছে ব্যয়। গ্যাস সংকটে গতি কমেছে শিল্পোৎপাদনের। তেল সাশ্রয়ে বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ রাখা হলেও জেনারেটরে আরও বেশি তেল পুড়ছে।
শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
হুমকিতে রপ্তানিমুখী শিল্প

গ্যাস-বিদ্যুৎ সংকটে নাকাল রপ্তানিমুখী শিল্প। কমে গেছে উৎপাদন। বেড়ে গেছে উৎপাদন ব্যয়। ঠিকমতো কারখানা চালাতে না পারায় সময়মতো শিপমেন্ট দিতে হিমশিম খাচ্ছেন ব্যবসায়ীরা। এতে দেখা দিয়েছে বিদেশি ক্রেতা হাতছাড়া হওয়ার আশঙ্কা। ব্যয় সমন্বয় করতে অনেক প্রতিষ্ঠান কর্মী ছাঁটাইয়ের পথ বেছে নিচ্ছে। জ্বালানি সাশ্রয়ে সরকার বিদ্যুতের ব্যবহার কমানোর উদ্যোগ নিলেও উল্টো জেনারেটর দিয়ে কারখানা চালাতে গিয়ে বেড়েছে জ্বালানির ব্যবহার ও খরচ। শিল্পোৎপাদন ব্যাহত হওয়ায় জিডিপি প্রবৃদ্ধিতে নেতিবাচক প্রভাব পড়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। পাশাপাশি বড় ঝুঁকিতে পড়েছে রপ্তানি খাত, যার ফলে বৈদেশিক মুদ্রা প্রবাহে বড় ধরনের ধাক্কা আসতে পারে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

বিদ্যুৎ ও জ্বালানি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, বর্তমানে দৈনিক বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে ১০ থেকে ১৩ হাজার মেগাওয়াট। শিল্প খাতে দৈনিক চাহিদা ৫ হাজার থেকে সাড়ে ৫ হাজার মেগাওয়াট। রাত ৮টায় দোকান বন্ধ, অফিস সময় পরিবর্তনসহ নানা কর্মসূচির মাধ্যমে সরকার দৈনিক ২ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সাশ্রয় করে উৎপাদনমুখী শিল্পে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে সরবরাহের আশা করলেও তা পূরণ হয়নি। সাশ্রয়ী কর্মসূচিতে কমেনি বিদ্যুতের চাহিদা। উল্টো রাত ৮টার পর বিদ্যুতের চাহিদা বাড়ছে। গত ২৭ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যা ৬টায় বিদ্যুতের চাহিদা ছিল ১২ হাজার ৯৪৮ মেগাওয়াট, রাত ৯টায় চাহিদা বেড়ে দাঁড়ায় ১৪ হাজার ২০০ মেগাওয়াট। প্রতিদিন দেড় হাজার মেগাওয়াট পর্যন্ত লোডশেডিং হচ্ছে। এ ছাড়া গত জুনে গ্যাস সরবরাহ ছিল ৩১০০ এমএমসিএফ। মোট সরবরাহের মধ্যে ১৫ দশমিক ৭৬ শতাংশ গ্যাস শিল্প খাতে, ৫ দশমিক ৫০ শতাংশ সার কারখানায় ও ৪২ দশমিক ৯৯ শতাংশ বিদ্যুৎ উৎপাদনে ব্যবহৃত হয়। বিশ্ববাজারে মূল্যবৃদ্ধি ও ডলার সংকটের কারণে সরকার খোলা বাজার থেকে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) আমদানি বন্ধ করায় এখন দৈনিক সরবরাহ ২৮০০ এমএমসিএফের আশপাশে। ফলে কমে গেছে গ্যাসের চাপ। এদিকে তাপমাত্রা কমে যাওয়ায় সেপ্টেম্বরের শেষদিকে বিদ্যুতের চাহিদা কমে যাবে বলে বিদ্যুৎ বিভাগ আশা করলেও তা পূরণ হয়নি। মধ্যরাতের পর তাপমাত্রা কমলেও অন্যান্য সময় তাপমাত্রা এখনো ৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশপাশে থাকছে। ফলে বিদ্যুতের চাহিদাও কমছে না। শিল্প খাত সংশ্লিষ্টরা বলছেন, গ্যাস ও বিদ্যুৎ সংকটের ফলে শিল্প খাতে উৎপাদন খরচ বেড়েছে ১০ থেকে ১৫ শতাংশ। পোশাকশিল্পে ১১ শতাংশ, সিরামিক শিল্পে ৩০ শতাংশ উৎপাদন খরচ বেড়েছে। ইস্পাত খাতে ৩০ শতাংশ উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে। অধিক বিদ্যুৎ বিভ্রাটের কারণে জেনারেটরের ওপর চাপ বাড়ছে। ওয়েস্টেজ বেশি হচ্ছে। প্রতিদিন খরচ বাড়ছে। উৎপাদন কমে আসছে। দেশের মোট রপ্তানির ৫৬ শতাংশই উৎপাদন খাত থেকে। এই খাতের ওপর ভিত্তি করে প্রবৃদ্ধির ধারা অব্যাহত রেখেছে সরকার। গ্যাস-বিদ্যুৎ সংকটে সময়মতো পণ্য ডেলিভারি করতে না পারলে অর্ডার চলে যাবে অন্য দেশে। কিছু কিছু শিল্পের উৎপাদন প্রায় অর্ধেকে নেমে এসেছে। বিশেষ করে টেক্সটাইল, তৈরি পোশাক, প্লাস্টিক, সিরামিক, সিমেন্ট, ইস্পাত, সার, হিমায়িত পণ্য এবং ইলেকট্রনিক্স পণ্য নির্মাণ খাত ভয়াবহ সংকটে রয়েছে। গ্যাসের চাপ কম ও লোডশেডিংয়ের কারণে উৎপাদন ব্যয় ৫০-৬০ শতাংশ বেড়েছে। অনেক প্রতিষ্ঠানের উৎপাদন কমে গেছে প্রায় ৫০ শতাংশ। শীর্ষস্থানীয় সিরামিক পণ্য প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান আরএকে সিরামিকের চিফ অপারেটিং অফিসার ও চিফ ফিন্যান্সিয়াল অফিসার সাধন কুমার দে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, গ্যাস সংকট ও লোডশেডিংয়ে তাদের কারখানার উৎপাদন ৪০ শতাংশ কমে গেছে। আগে প্রতিদিন ৯ লাখ বর্গমিটার টাইলস উৎপাদন হলেও এখন সেটা ৪ দশমিক ৫ লাখ বর্গমিটারে নেমে এসেছে। কিন্তু ৬০ শতাংশ আউটপুটের জন্য উৎপাদন খরচ একই রকম রয়ে গেছে। অতিরিক্ত খরচ খুচরা বাজারে সামঞ্জস্য করাও যাচ্ছে না। বাংলাদেশ প্লাস্টিক দ্রব্য প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক অ্যাসোসিয়েশনের (বিপিজিএমইএ) সভাপতি শামীম আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বিদ্যুৎ সংকটে প্লাস্টিক শিল্পের খুবই খারাপ অবস্থা। একবার বিদ্যুৎ গেলে সব কাঁচামাল নষ্ট হয়ে যায়। আবার হিট দিয়ে প্লাস্টিক গলিয়ে উৎপাদন পর্যায়ে আনতে এক ঘণ্টা বসে থাকতে হয়। এতে সময় নষ্ট হয়, শ্রমিক বসে থাকে, অতিরিক্ত বিদ্যুৎ খরচ হয়। এ জন্য ব্যাকআপ হিসেবে জেনারেটর চালাতে হচ্ছে। বেশির ভাগই ডিজেলচালিত জেনারেটর। এতে খরচ কয়েক গুণ বেড়ে যাচ্ছে। আবার ডিজেলের দামও ৫০ ভাগ বেড়েছে। সব মিলে বিপদে আছি। বিদ্যুৎ সংকটে বিপাকে পড়েছেন হিমায়িত খাবার রপ্তানিকারকরা। হিমায়িত চিংড়ি ও মাছ রপ্তানিকারক খুলনার আছিয়া সি ফুডস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক তরিকুল ইসলাম জহির বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, লোডশেডিংয়ে ফ্যাক্টরি বা হিমাগার বন্ধ রাখার কোনো সুযোগ নেই। সব সময় জেনারেটর চালিয়ে রাখতে হয়। এক ঘণ্টা লোডশেডিং হলে ১০-১২ হাজার টাকার ডিজেল লাগে। বিদ্যুৎ থাকলে খরচ হয় ৩ হাজার টাকার মতো। প্রতিযোগিতামূলক বাজারে দাম বাড়ালে আবার অর্ডার হাতছাড়া হওয়ার ঝুঁকি থাকে। অনেক সময় শুধু কাস্টমার ধরে রাখতে লাভ ছাড়াই রপ্তানি করতে হচ্ছে। পল্লী বিদ্যুৎ এলাকায় যেসব ফ্যাক্টরি, তাদের অবস্থা খুবই শোচনীয়। সেখানে লোডশেডিং আরও ভয়াবহ। টেক্সটাইল, অ্যাপারেল ও নিটওয়্যার প্রস্তুতকারক এসএম গ্রুপ অব কোম্পানিজের নির্বাহী পরিচালক (ফাইন্যান্স ও এইচ আর) সৈয়দ মোস্তাক আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, গ্যাস ও বিদ্যুৎ সংকটের কারণে তাদের উৎপাদন ও বিক্রি ১৫-২০ ভাগ কমে গেছে। তিনি বলেন, স্পিনিং, নিটিং, ডাইং- এ কন্টিনিউয়াস বিদ্যুৎ না থাকলে অপচয় বাড়ে। এ জন্য বিদ্যুৎ না থাকলে গ্যাসভিত্তিক ক্যাপটিভ জেনারেটর চালিয়ে কারখানা সচল রাখি। এখন গ্যাসেরও চাপ নেই। ফলে কর্মীদের বসিয়ে বসিয়ে বেতন দিতে হচ্ছে। উৎপাদন কমেছে, কিন্তু খরচ কমেনি। অথচ গ্যাসের চাপ না থাকলেও বিল ঠিকই দিতে হয়। এমনিতেই ইউরোপে পোশাক রপ্তানির অবস্থা ভালো না। সেখানে মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা হয়ে দাঁড়িয়েছে গ্যাস-বিদ্যুৎ সংকট। সময়মতো অর্ডার শিপমেন্ট দেওয়া নিয়ে বিপাকে আছি। ক্রেতা হাতছাড়া হতে পারে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সরকারের নেওয়া ব্যয় সংকোচন নীতিতে সরকারের ওপর চাপ কমলেও দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে সাধারণ মানুষের ওপর চাপ বেড়েছে। রপ্তানিমুখী শিল্পে উৎপাদন কমে যাওয়ায় কাক্সিক্ষত জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জন ঝুঁকিতে পড়েছে। এ ছাড়া সরকার বড় বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ রেখে জ্বালানি তেল সাশ্রয় করলেও শিল্পে ছোট জেনারেটর চালিয়ে তার চেয়ে বেশি তেল পুড়ছে। সরকারের খরচের ভার গিয়ে পড়ছে শিল্পে, পরোক্ষভাবে সেটা যাচ্ছে সব মানুষের ওপর। সরকারের উচিত হবে, অর্থনৈতিক সংকট মোকাবিলায় সঠিক নীতিমালার মাধ্যমে শিল্পোৎপাদনের গতি আরও বাড়ানো। পাশাপাশি বিদ্যুৎ সাশ্রয় নীতি কেন কাজে আসছে না সেটা খতিয়ে দেখা। এ ছাড়া সাশ্রয়ী বৈদ্যুতিক সরঞ্জামাদি ব্যবহারে উৎসাহ দেওয়া প্রয়োজন।

 

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
সর্বশেষ খবর
সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি
সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি

১ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল
ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা
ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫
কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন
কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিডনি দান ও ৫৬ বার রক্ত দেওয়া সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে
কিডনি দান ও ৫৬ বার রক্ত দেওয়া সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার
মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার

৩২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ
তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি
ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস
আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস

৪১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় আগুন
নারায়ণগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় আগুন

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেই আফিয়ার পিতৃত্বের স্বীকৃতি পেতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন
সেই আফিয়ার পিতৃত্বের স্বীকৃতি পেতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৫৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা
কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট ম্যাচে বিসিবির বিশেষ আয়োজন
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট ম্যাচে বিসিবির বিশেষ আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের
পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

খালি পেটে পানি পানের যত উপকার
খালি পেটে পানি পানের যত উপকার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা