শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২২

গ্যাস বিদ্যুৎ সংকট

হুমকিতে রপ্তানিমুখী শিল্প

জেনারেটর চালানোয় বাড়ছে ব্যয়। গ্যাস সংকটে গতি কমেছে শিল্পোৎপাদনের। তেল সাশ্রয়ে বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ রাখা হলেও জেনারেটরে আরও বেশি তেল পুড়ছে।
শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
হুমকিতে রপ্তানিমুখী শিল্প

গ্যাস-বিদ্যুৎ সংকটে নাকাল রপ্তানিমুখী শিল্প। কমে গেছে উৎপাদন। বেড়ে গেছে উৎপাদন ব্যয়। ঠিকমতো কারখানা চালাতে না পারায় সময়মতো শিপমেন্ট দিতে হিমশিম খাচ্ছেন ব্যবসায়ীরা। এতে দেখা দিয়েছে বিদেশি ক্রেতা হাতছাড়া হওয়ার আশঙ্কা। ব্যয় সমন্বয় করতে অনেক প্রতিষ্ঠান কর্মী ছাঁটাইয়ের পথ বেছে নিচ্ছে। জ্বালানি সাশ্রয়ে সরকার বিদ্যুতের ব্যবহার কমানোর উদ্যোগ নিলেও উল্টো জেনারেটর দিয়ে কারখানা চালাতে গিয়ে বেড়েছে জ্বালানির ব্যবহার ও খরচ। শিল্পোৎপাদন ব্যাহত হওয়ায় জিডিপি প্রবৃদ্ধিতে নেতিবাচক প্রভাব পড়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। পাশাপাশি বড় ঝুঁকিতে পড়েছে রপ্তানি খাত, যার ফলে বৈদেশিক মুদ্রা প্রবাহে বড় ধরনের ধাক্কা আসতে পারে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

বিদ্যুৎ ও জ্বালানি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, বর্তমানে দৈনিক বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে ১০ থেকে ১৩ হাজার মেগাওয়াট। শিল্প খাতে দৈনিক চাহিদা ৫ হাজার থেকে সাড়ে ৫ হাজার মেগাওয়াট। রাত ৮টায় দোকান বন্ধ, অফিস সময় পরিবর্তনসহ নানা কর্মসূচির মাধ্যমে সরকার দৈনিক ২ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সাশ্রয় করে উৎপাদনমুখী শিল্পে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে সরবরাহের আশা করলেও তা পূরণ হয়নি। সাশ্রয়ী কর্মসূচিতে কমেনি বিদ্যুতের চাহিদা। উল্টো রাত ৮টার পর বিদ্যুতের চাহিদা বাড়ছে। গত ২৭ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যা ৬টায় বিদ্যুতের চাহিদা ছিল ১২ হাজার ৯৪৮ মেগাওয়াট, রাত ৯টায় চাহিদা বেড়ে দাঁড়ায় ১৪ হাজার ২০০ মেগাওয়াট। প্রতিদিন দেড় হাজার মেগাওয়াট পর্যন্ত লোডশেডিং হচ্ছে। এ ছাড়া গত জুনে গ্যাস সরবরাহ ছিল ৩১০০ এমএমসিএফ। মোট সরবরাহের মধ্যে ১৫ দশমিক ৭৬ শতাংশ গ্যাস শিল্প খাতে, ৫ দশমিক ৫০ শতাংশ সার কারখানায় ও ৪২ দশমিক ৯৯ শতাংশ বিদ্যুৎ উৎপাদনে ব্যবহৃত হয়। বিশ্ববাজারে মূল্যবৃদ্ধি ও ডলার সংকটের কারণে সরকার খোলা বাজার থেকে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) আমদানি বন্ধ করায় এখন দৈনিক সরবরাহ ২৮০০ এমএমসিএফের আশপাশে। ফলে কমে গেছে গ্যাসের চাপ। এদিকে তাপমাত্রা কমে যাওয়ায় সেপ্টেম্বরের শেষদিকে বিদ্যুতের চাহিদা কমে যাবে বলে বিদ্যুৎ বিভাগ আশা করলেও তা পূরণ হয়নি। মধ্যরাতের পর তাপমাত্রা কমলেও অন্যান্য সময় তাপমাত্রা এখনো ৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশপাশে থাকছে। ফলে বিদ্যুতের চাহিদাও কমছে না। শিল্প খাত সংশ্লিষ্টরা বলছেন, গ্যাস ও বিদ্যুৎ সংকটের ফলে শিল্প খাতে উৎপাদন খরচ বেড়েছে ১০ থেকে ১৫ শতাংশ। পোশাকশিল্পে ১১ শতাংশ, সিরামিক শিল্পে ৩০ শতাংশ উৎপাদন খরচ বেড়েছে। ইস্পাত খাতে ৩০ শতাংশ উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে। অধিক বিদ্যুৎ বিভ্রাটের কারণে জেনারেটরের ওপর চাপ বাড়ছে। ওয়েস্টেজ বেশি হচ্ছে। প্রতিদিন খরচ বাড়ছে। উৎপাদন কমে আসছে। দেশের মোট রপ্তানির ৫৬ শতাংশই উৎপাদন খাত থেকে। এই খাতের ওপর ভিত্তি করে প্রবৃদ্ধির ধারা অব্যাহত রেখেছে সরকার। গ্যাস-বিদ্যুৎ সংকটে সময়মতো পণ্য ডেলিভারি করতে না পারলে অর্ডার চলে যাবে অন্য দেশে। কিছু কিছু শিল্পের উৎপাদন প্রায় অর্ধেকে নেমে এসেছে। বিশেষ করে টেক্সটাইল, তৈরি পোশাক, প্লাস্টিক, সিরামিক, সিমেন্ট, ইস্পাত, সার, হিমায়িত পণ্য এবং ইলেকট্রনিক্স পণ্য নির্মাণ খাত ভয়াবহ সংকটে রয়েছে। গ্যাসের চাপ কম ও লোডশেডিংয়ের কারণে উৎপাদন ব্যয় ৫০-৬০ শতাংশ বেড়েছে। অনেক প্রতিষ্ঠানের উৎপাদন কমে গেছে প্রায় ৫০ শতাংশ। শীর্ষস্থানীয় সিরামিক পণ্য প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান আরএকে সিরামিকের চিফ অপারেটিং অফিসার ও চিফ ফিন্যান্সিয়াল অফিসার সাধন কুমার দে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, গ্যাস সংকট ও লোডশেডিংয়ে তাদের কারখানার উৎপাদন ৪০ শতাংশ কমে গেছে। আগে প্রতিদিন ৯ লাখ বর্গমিটার টাইলস উৎপাদন হলেও এখন সেটা ৪ দশমিক ৫ লাখ বর্গমিটারে নেমে এসেছে। কিন্তু ৬০ শতাংশ আউটপুটের জন্য উৎপাদন খরচ একই রকম রয়ে গেছে। অতিরিক্ত খরচ খুচরা বাজারে সামঞ্জস্য করাও যাচ্ছে না। বাংলাদেশ প্লাস্টিক দ্রব্য প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক অ্যাসোসিয়েশনের (বিপিজিএমইএ) সভাপতি শামীম আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বিদ্যুৎ সংকটে প্লাস্টিক শিল্পের খুবই খারাপ অবস্থা। একবার বিদ্যুৎ গেলে সব কাঁচামাল নষ্ট হয়ে যায়। আবার হিট দিয়ে প্লাস্টিক গলিয়ে উৎপাদন পর্যায়ে আনতে এক ঘণ্টা বসে থাকতে হয়। এতে সময় নষ্ট হয়, শ্রমিক বসে থাকে, অতিরিক্ত বিদ্যুৎ খরচ হয়। এ জন্য ব্যাকআপ হিসেবে জেনারেটর চালাতে হচ্ছে। বেশির ভাগই ডিজেলচালিত জেনারেটর। এতে খরচ কয়েক গুণ বেড়ে যাচ্ছে। আবার ডিজেলের দামও ৫০ ভাগ বেড়েছে। সব মিলে বিপদে আছি। বিদ্যুৎ সংকটে বিপাকে পড়েছেন হিমায়িত খাবার রপ্তানিকারকরা। হিমায়িত চিংড়ি ও মাছ রপ্তানিকারক খুলনার আছিয়া সি ফুডস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক তরিকুল ইসলাম জহির বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, লোডশেডিংয়ে ফ্যাক্টরি বা হিমাগার বন্ধ রাখার কোনো সুযোগ নেই। সব সময় জেনারেটর চালিয়ে রাখতে হয়। এক ঘণ্টা লোডশেডিং হলে ১০-১২ হাজার টাকার ডিজেল লাগে। বিদ্যুৎ থাকলে খরচ হয় ৩ হাজার টাকার মতো। প্রতিযোগিতামূলক বাজারে দাম বাড়ালে আবার অর্ডার হাতছাড়া হওয়ার ঝুঁকি থাকে। অনেক সময় শুধু কাস্টমার ধরে রাখতে লাভ ছাড়াই রপ্তানি করতে হচ্ছে। পল্লী বিদ্যুৎ এলাকায় যেসব ফ্যাক্টরি, তাদের অবস্থা খুবই শোচনীয়। সেখানে লোডশেডিং আরও ভয়াবহ। টেক্সটাইল, অ্যাপারেল ও নিটওয়্যার প্রস্তুতকারক এসএম গ্রুপ অব কোম্পানিজের নির্বাহী পরিচালক (ফাইন্যান্স ও এইচ আর) সৈয়দ মোস্তাক আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, গ্যাস ও বিদ্যুৎ সংকটের কারণে তাদের উৎপাদন ও বিক্রি ১৫-২০ ভাগ কমে গেছে। তিনি বলেন, স্পিনিং, নিটিং, ডাইং- এ কন্টিনিউয়াস বিদ্যুৎ না থাকলে অপচয় বাড়ে। এ জন্য বিদ্যুৎ না থাকলে গ্যাসভিত্তিক ক্যাপটিভ জেনারেটর চালিয়ে কারখানা সচল রাখি। এখন গ্যাসেরও চাপ নেই। ফলে কর্মীদের বসিয়ে বসিয়ে বেতন দিতে হচ্ছে। উৎপাদন কমেছে, কিন্তু খরচ কমেনি। অথচ গ্যাসের চাপ না থাকলেও বিল ঠিকই দিতে হয়। এমনিতেই ইউরোপে পোশাক রপ্তানির অবস্থা ভালো না। সেখানে মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা হয়ে দাঁড়িয়েছে গ্যাস-বিদ্যুৎ সংকট। সময়মতো অর্ডার শিপমেন্ট দেওয়া নিয়ে বিপাকে আছি। ক্রেতা হাতছাড়া হতে পারে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সরকারের নেওয়া ব্যয় সংকোচন নীতিতে সরকারের ওপর চাপ কমলেও দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে সাধারণ মানুষের ওপর চাপ বেড়েছে। রপ্তানিমুখী শিল্পে উৎপাদন কমে যাওয়ায় কাক্সিক্ষত জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জন ঝুঁকিতে পড়েছে। এ ছাড়া সরকার বড় বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ রেখে জ্বালানি তেল সাশ্রয় করলেও শিল্পে ছোট জেনারেটর চালিয়ে তার চেয়ে বেশি তেল পুড়ছে। সরকারের খরচের ভার গিয়ে পড়ছে শিল্পে, পরোক্ষভাবে সেটা যাচ্ছে সব মানুষের ওপর। সরকারের উচিত হবে, অর্থনৈতিক সংকট মোকাবিলায় সঠিক নীতিমালার মাধ্যমে শিল্পোৎপাদনের গতি আরও বাড়ানো। পাশাপাশি বিদ্যুৎ সাশ্রয় নীতি কেন কাজে আসছে না সেটা খতিয়ে দেখা। এ ছাড়া সাশ্রয়ী বৈদ্যুতিক সরঞ্জামাদি ব্যবহারে উৎসাহ দেওয়া প্রয়োজন।

 

এই বিভাগের আরও খবর
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে

এই মাত্র | কর্পোরেট কর্নার

আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক
আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক

১৮ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান
বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর
কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর

৩১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত
রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা
দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা

৪১ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ
আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ
চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ

৫৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

লেবাননে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীদের ওপর ফের ইসরায়েলি গুলি
লেবাননে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীদের ওপর ফের ইসরায়েলি গুলি

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বান্দরবানে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার
বান্দরবানে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী কর্মীদের সন্তানদের শিক্ষায় ১২ কোটি ১৫ লাখ টাকার সহায়তা দিয়েছে সরকার
প্রবাসী কর্মীদের সন্তানদের শিক্ষায় ১২ কোটি ১৫ লাখ টাকার সহায়তা দিয়েছে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন
ঢাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেট ফাঁপা কমানো এবং হজমশক্তি বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায়
পেট ফাঁপা কমানো এবং হজমশক্তি বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায়

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢেঁড়স ভেজানো পানি কি সত্যিই এত উপকারী?
ঢেঁড়স ভেজানো পানি কি সত্যিই এত উপকারী?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মোংলায় লিফলেট বিতরণ ও ধানের শীষের প্রচারণা
মোংলায় লিফলেট বিতরণ ও ধানের শীষের প্রচারণা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭০০
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭০০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালের তিন অসহায় নারীর স্বামীকে রিকশা বিতরণ
বরিশালের তিন অসহায় নারীর স্বামীকে রিকশা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৮ বছর পর হলান্ডের নেতৃত্বে বিশ্বকাপের দুয়ারে নরওয়ে
২৮ বছর পর হলান্ডের নেতৃত্বে বিশ্বকাপের দুয়ারে নরওয়ে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নগদ–ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ–ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজীপুর জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু
গাজীপুর জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কমিটি গঠনের কার্যক্রম স্থগিতের নির্দেশ
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কমিটি গঠনের কার্যক্রম স্থগিতের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবিতে প্রথমবার আদি নববর্ষ উৎসব উদযাপন
ঢাবিতে প্রথমবার আদি নববর্ষ উৎসব উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন বর্ষীয়ান অভিনেতা প্রেম চোপড়া
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন বর্ষীয়ান অভিনেতা প্রেম চোপড়া

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মওলানা ভাসানী ছিলেন অসাধারণ চিন্তার রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব : আলাল
মওলানা ভাসানী ছিলেন অসাধারণ চিন্তার রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব : আলাল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারওয়ান বাজারে দুটি ককটেল বিস্ফোরণ
কারওয়ান বাজারে দুটি ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সীতাকুণ্ডে যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে, নিহত ৫
সীতাকুণ্ডে যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে, নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় ৬ জনের মৃত্যু, আহত ২১
চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় ৬ জনের মৃত্যু, আহত ২১

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজনীতি হোক অনগ্রসর মানুষকে সামনের দিকে এগিয়ে নেয়ার : মাজেদ বাবু
রাজনীতি হোক অনগ্রসর মানুষকে সামনের দিকে এগিয়ে নেয়ার : মাজেদ বাবু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে