শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৯ অক্টোবর, ২০২২ আপডেট:

নির্দলীয় ভোটে দলীয় কোন্দলের বড় বার্তা

রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
নির্দলীয় ভোটে দলীয় কোন্দলের বড় বার্তা

‘নির্দলীয়’ জেলা পরিষদ ভোটে অভ্যন্তরীণ কোন্দলের বড় বার্তা পেল আওয়ামী লীগ। গত সোমবার জেলা পরিষদ নির্বাচনে ৩৪ জেলায় চেয়ারম্যান পদে দল সমর্থিত প্রার্থীকে পরাজিত করে নয়টিতে জয় পেয়েছেন নিজ দলের বিদ্রোহীরা। আর একটিতে জাতীয় পার্টির প্রার্থীর কাছে পরাজিত হয়েছে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী এবং আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী। দলীয় প্রার্থীদের পরাজয়ের পেছনে দলীয় এমপি-মন্ত্রীদের ‘মাইম্যান’ কে বিজয়ী করা, অভ্যন্তরীণ কোন্দলের চিত্র ফুটে উঠেছে। 

দলীয় সূত্র জানায়, টানা প্রায় ১৪ বছর ক্ষমতায় থাকা আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পর্যায়ে অসন্তোষ চরম আকার ধারণ করেছে। কেন্দ্র থেকে তৃণমূল পর্যন্ত অনেক নেতা-কর্মীই এখন সুফল হিসেবে কী পেলেন সে হিসাব মেলাচ্ছেন। এতে অন্তঃকোন্দল বেড়েই চলেছে। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের এক বছর দুই মাস বাকি থাকতে গত সোমবার ৩৪ জেলায় চেয়ারম্যান পদে ভোট হয়। এই ভোটে বিএনপিসহ অধিকাংশ দলই অংশ নেয়নি। সে নির্বাচনে আওয়ামী লীগের সমর্থিত প্রার্থীদের পরাজয়কে ভাবাচ্ছে দলের নীতিনির্ধারণী ফোরামকে। তবে কেন্দ্রের অনেক নেতাই বলছেন, এটা নির্দলীয় ভোট হওয়ায় কারও বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা সম্ভব হয়নি। আবার কেউ কেউ নিজেদের জনপ্রিয়তা প্রমাণ দিতে ভোটের মাঠে লড়েছেন। সাময়িক মান অভিমানের কারণে তারা প্রার্থী হয়েছিলেন। যে কারণে দল সমর্থিত প্রার্থীরা পরাজিত হয়েছেন। আবার কেউ কেউ বলছেন, কোন্দল কিংবা প্রার্থীর জনপ্রিয়তার কারণে পরাজিত হয়নি, দল সমর্থিত প্রার্থীরা টাকা ব্যয় করতে পারেননি বলেই পরাজিত হয়েছেন। এ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘কোন্দলের কারণে দলীয় সমর্থিত প্রার্থীরা পরাজিত হয়েছেন এমনটা বলা যাবে না। তবে যারাই দলের সিদ্ধান্ত অমান্য করে বিদ্রোহী প্রার্থী হয়েছেন এবং তাদের যারা সমর্থন করেছেন দলের কাছে তারা চিহ্নিত। এদের বিরুদ্ধে দলীয় ফোরামেই সিদ্ধান্ত হবে। এখন পর্যন্ত কোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়নি।’  দলীয় সূত্র জানায়, আওয়ামী লীগের জেলা ভিত্তিক কোন্দলের শীর্ষে এখন নরসিংদী এবং ফরিদপুর। এ জেলায় কেন্দ্রীয় নেতা ও এমপিরা বহুধারায় বিভক্ত। একাধিকবার উদ্যোগ নিয়েও অভ্যন্তরীণ কোন্দল নিরসন করা যায়নি। যার প্রভাব পড়েছে জেলা পরিষদ নির্বাচনে। যে কারণে ‘মাইম্যান’ জিতিয়ে আনার প্রতিযোগিতায় দলীয় প্রার্থীকে হারিয়ে দেওয়া হয়েছে। ফরিদপুরের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী জাফরউল্লাহ বনাম যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মুজিবুর রহমান চৌধুরী নিক্সন এমপির মধ্যে দ্বন্দ্ব দীর্ঘদিনের। এখানে ভোট হয়েছে আওয়ামী লীগ বনাম নিক্সন লীগের মধ্যে। নিক্সন চৌধুরীর সমর্থিত প্রার্থী শাহাদাত হোসেন চশমা প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৬২৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের ফারুক হোসেন আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ৫৪০ ভোট। স্থানীয় নেতা-কর্মীরা জানিয়েছেন, আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী ফারুক হোসেনের পরাজয় নিশ্চিত হয়ে যায় নগরকান্দা ও সালথা উপজেলার ফল প্রকাশের পর। এ দুটি উপজেলার সব চেয়ারম?্যান সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর ছেলে শাহাদাব আকবর লাবু চৌধুরী ঘনিষ্ঠ হলেও সালথা উপজেলায় আওয়ামী লীগ প্রার্থী ভোট পান ৩০টি, অন?্যদিকে বিদ্রোহী প্রার্থী শাহাদত ভোট পান ৭৪টি। নগরকান্দায় ফারুক হোসেন পান ৪৮ ভোট, বিদ্রোহী প্রার্থী শাহাদত হোসেন পান ৮৪ ভোট। জেলা শ্রমিক লীগের সভাপতি গোলাম মোহাম্মাদ নাসির প্রকাশ্যে বিদ্রোহী প্রার্থীর ভোট চান। আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীকে হটিয়ে নিজের সমর্থিত প্রার্থীর বিজয়ের মধ্য দিয়ে ফরিদপুরের রাজনীতিতে আরও স্পষ্ট হলো মুজিবুর রহমান নিক্সন চৌধুরীর প্রভাব। এর আগে নিজ এলাকার ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনেও নিজের সমর্থিত প্রার্থীরা বেশি বিজয়ী হয়েছিলেন। চলতি বছরের জানুয়ারিতে ফরিদপুরের সদরপুর উপজেলায় পঞ্চম ধাপে অনুষ্ঠিত নয়টি ইউপির চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ প্রার্থীরা তিনটি ইউপিতে জয় পায়। আর ছয়টি ইউপির চেয়ারম্যান পদে নিক্সনের সমর্থক স্বতন্ত্র প্রার্থীরা বিজয়ী হন। এর মধ্যে তিনটিতে আওয়ামী লীগের তিন প্রার্থী জামানত হারান। নরসিংদীতে দলীয় প্রার্থী আবদুল মতিন ভূঁইয়ার পরাজয়ের জন্য অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব-বিবাদকে বড় করে দেখা হচ্ছে। সাম্প্রতিক সময়ে এই জেলায় সম্মেলনের মাধ্যমে নতুন নেতা নির্বাচন করা হলেও গৃহদাহ কমেনি। জেলার এমপিরা বহুধা ধারায় বিভক্ত হয়ে আছেন। এরই নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে নির্বাচনে। ফলে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী আবদুল মতিন ভূঁইয়া নির্বাচনে হেরে গেছেন। বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে জয় পেয়েছেন নরসিংদী শহর আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য মনির হোসেন ভূঁইয়া। মনোহরদীতে বিদ্রোহী প্রার্থী মনির হোসেন ভূঁইয়া ১১০ ভোট পেলেও আওয়ামী লীগ প্রার্থী আবদুল মতিন ভূঁইয়া পেয়েছেন মাত্র ৫৪ ভোট। বেলাবতে বিদ্রোহী প্রার্থী পেয়েছেন ৬৩ ভোট। আওয়ামী লীগ প্রার্থী ভোট পেয়েছেন ৪১টি। কেউ কেউ বলছেন, দলীয় প্রার্থী আবদুল মতিন ভূঁইয়ার পরাজয়ের অন্যতম কারণ বিগত সময়ে তিনি জনপ্রতিনিধিদের কাছাকাছি ছিলেন না। সে কারণে জনপ্রতিনিধিরাও তাকে এবার বর্জন করেছে। জানা গেছে, ফরিদপুর, নরসিংদী ছাড়াও ঝিনাইদহ, শেরপুর, দিনাজপুর, রংপুর, পঞ্চগড়, সুনামগঞ্জ ও কক্সবাজারে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থীরা। দিনাজপুরে অবশ্য জাতীয় পার্টির প্রার্থীর কাছে হেরেছে আওয়ামী লীগ। এসব জেলায় কেন্দ্রীয় নেতা, প্রভাবশালী এমপি-মন্ত্রীদের সঙ্গে দূরত্ব রয়েছে তৃণমূলের। অনেকেই ‘মাইম্যান’ সৃষ্টিতে ব্যস্ত হওয়ায় দলীয় সমর্থিত প্রার্থীরা পরাজিত হয়েছে। এ ধারা অব্যাহত থাকলে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে চরম মাশুল দিতে হবে বলে মনে করেন তৃণমূল নেতা-কর্মীরা। দলীয় সূত্রগুলো জানায়, সংগঠনের চেয়ে প্রশাসনের ওপর বেশি নির্ভর করছে সরকার। প্রশাসন দিয়ে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে কোণঠাসা করে আত্মবিশ্বাসী আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারকদের সংগঠন গোছানোয় মনোযোগ নেই। ফলে অভ্যন্তরীণ কোন্দল দিন দিন বেড়েই চলেছে। সরকারের তিন মেয়াদে দেশের বিভিন্ন জায়গায় মন্ত্রী ও সংসদ সদস্যের সঙ্গে স্থানীয় নেতাদের দ্বন্দ্ব প্রকট হয়ে উঠছে। অনেক জায়গায় সাবেক সংসদ সদস্যদের সঙ্গে বর্তমান সংসদ সদস্যদের দ্বন্দ্ব শুরু হয়েছে। অনেক ক্ষেত্রে জেলা পর্যায়ে কেন্দ্রীয় একাধিক নেতার আধিপত্য বিস্তারের দ্বন্দ্ব বেড়েছে। আওয়ামী লীগের অভ্যন্তরীণ কোন্দলে দল সমর্থিত প্রার্থীরা পরাজিত হয়েছেন এ কথা মানতে নারাজ দলের ঢাকা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম। তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘নির্দলীয় জেলা পরিষদ ভোটে প্রধান বিরোধী দল বিএনপি অংশ নেয়নি। ফলে বলা যায় একতরফা ভোট হয়েছে। জেলা পরিষদে অনেকেই দলের সমর্থন প্রত্যাশী ছিলেন। তারা অনেকেই দলের সমর্থন না পেয়ে একজোট করে দলীয় প্রার্থীর বিপক্ষে নেমেছেন। আবারও দলীয় প্রার্থী এ নির্বাচনে টাকা খরচ করতে না পেরে হেরে গেছেন। যারা বিদ্রোহী হয়েছেন তারা অর্থনৈতিকভাবে মোটাতাজা। সে কারণে বিজয়ী হয়েছেন।’ দলের আরেক সাংগঠনিক সম্পাদক এসএম কামাল হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, রাজশাহী বিভাগে প্রতিটি জেলায় দলীয় নেতা-কর্মীরা ঐক্যবদ্ধ থেকে দলীয় প্রার্থীদের বিজয়ী করেছেন। এতেই প্রমাণিত হয়েছে ঐক্যবদ্ধ আওয়ামী লীগকে কেউ পরাজিত করতে পারে না।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
সর্বশেষ খবর
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দিনাজপুরে পিস্তলসহ গুলি উদ্ধার
দিনাজপুরে পিস্তলসহ গুলি উদ্ধার

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায় বিএনপি : আমীর খসরু
রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায় বিএনপি : আমীর খসরু

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা বললেন মোদি
নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা বললেন মোদি

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক
নেত্রকোনায় দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনের সরকারি সফরে পাকিস্তান গেলেন স্বরাষ্ট্র সচিব
৯ দিনের সরকারি সফরে পাকিস্তান গেলেন স্বরাষ্ট্র সচিব

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

ফেলানীর ছোট ভাইকে চাকরি দিলো বিজিবি
ফেলানীর ছোট ভাইকে চাকরি দিলো বিজিবি

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌদি সফর শেষে যুক্তরাজ্য যাচ্ছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
সৌদি সফর শেষে যুক্তরাজ্য যাচ্ছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ির পাহাড়ে পূজার আমেজ, প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত মৃৎশিল্পীরা
খাগড়াছড়ির পাহাড়ে পূজার আমেজ, প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত মৃৎশিল্পীরা

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি, কি বলছেন বিশেষজ্ঞরা?
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি, কি বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদকবিরোধী সচেতনতামূলক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদকবিরোধী সচেতনতামূলক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শারদীয় দুর্গোৎসবে সারা’র আয়োজন
শারদীয় দুর্গোৎসবে সারা’র আয়োজন

৫২ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ থেকেও দেখা যাবে ‘এইচবিও ম্যাক্স’
বাংলাদেশ থেকেও দেখা যাবে ‘এইচবিও ম্যাক্স’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের
সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা
শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু
স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা
চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা
সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর
সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু
চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক
যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু
টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প
শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’
‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন