শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২০ অক্টোবর, ২০২২ আপডেট:

নাগরিক সুবিধা তলানিতে ঢাকায়

হাসান ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
নাগরিক সুবিধা তলানিতে ঢাকায়

জলবায়ু পরিবর্তনসহ জীবিকার প্রয়োজনে রাজধানীতে প্রতিদিন প্রায় ২ হাজার মানুষ আসছে। বছরে অন্তত ৭ লাখ বাড়তি মানুষ যোগ হচ্ছে রাজধানীর জনসংখ্যায়। এ শহরে নিম্ন আয়ের মানুষের সংখ্যা ক্রমাগত বেড়েই চলেছে। তাদের পুনর্বাসন ও জীবনমান উন্নয়নে কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারছে না সিটি করপোরেশন। বাড়তি মানুষের চাপে নাগরিক সুবিধা কমছে ঢাকায়। বাড়ছে সব ধরনের ভোগান্তি। চাপ বাড়ছে পানি, বিদ্যুৎ, গ্যাস, আবাসন, গণপরিবহনসহ সব ক্ষেত্রেই। বাড়তি মানুষের চাপে স্থবির হয়ে পড়েছে রাজধানী ঢাকা। কমেছে জীবনযাত্রার মান। সড়কে কমেছে যানবাহনের গতি। কর্মসংস্থানের বিকেন্দ্রীকরণ না হওয়ায় রাজধানীসহ বড় শহরগুলোয় ঠাঁই নিচ্ছে মানুষ। গবেষণা রিপোর্ট বলছে, ২০৫০ সালে দেশের ৭০ ভাগ মানুষ শহরে চলে আসবে। অথচ এখনই কাক্সিক্ষত মানের কোনো সেবা দিতে পারছে না সিটি করপোরেশনসহ সেবা সংস্থাগুলো। বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) তথ্য বলছে, রাজধানীতে বাড়তি মানুষের চাহিদার জোগান দিতে প্রতিদিন রাস্তায় নামছে ৫ শতাধিক যানবাহন। এতে শব্দদূষণের মাত্রা আগের সব রেকর্ড ছাড়িয়েছে। বাতাসে ক্ষতিকর সূক্ষ্ম বস্তুকণা কয়েক গুণ বেড়ে গেছে। আন্তর্জাতিক মানদন্ডে বারবারই বায়ুদূষণের শীর্ষে উঠে আসছে ঢাকা। আধুনিক শহরের মানদন্ডে যতটুকু সড়ক থাকার কথা, এর ধারেকাছেও নেই ঢাকা। ফলে তীব্র যানজটে প্রতিদিনই নাকাল হতে হচ্ছে নাগরিকদের। যানবাহনের গড় গতি নেমে এসেছে ঘণ্টায় ৭ কিলোমিটারে। পাশাপাশি বাসাবাড়িতে কখনো গ্যাস থাকে না, কখনো থাকে না বিদ্যুৎ। পানির জন্য রাস্তায় নামতে হয় নাগরিকদের। রাজধানীর খালগুলো দখল, ভরাট ও বর্জ্যে বিপন্ন হয়ে আছে। বৃষ্টির পানি আটকে সৃষ্টি হচ্ছে জলাবদ্ধতা। নগরীর অধিকাংশ খেলার মাঠ অরক্ষিত, অবরুদ্ধ। কিছু ব্যবহার হচ্ছে বাণিজ্যিক কাজে। এ ছাড়া ডেঙ্গু, পয়ঃনিষ্কাশনের জটিলতা, দূষিত পরিবেশ, অসম্ভব ঘনবসতি, ভেজাল খাবারসহ নানা সমস্যায় জর্জরিত ঢাকার বাসিন্দারা। এসব সমস্যার সমাধান করতে পারছে না সিটি করপোরেশন। যত ধরনের সেবা পাওয়ার কথা, তা পাচ্ছে না ঢাকাবাসী।

জনসংখ্যা নিয়েই বিভ্রান্তি : সেবা খাতের উন্নয়ন ও মানসম্পন্ন সেবা দেওয়ার ক্ষেত্রে রাজধানীর সঠিক জনসংখ্যা নিরূপণ খুবই জরুরি। কিন্তু রাজধানীর জনসংখ্যা নিয়ে চরম বিভ্রান্তি রয়েছে। সম্প্রতি প্রকাশিত জনশুমারিতে বলা হয়, রাজধানীর জনসংখ্যা ১ কোটি ২ লাখ। এ সংখ্যাটিকে বিশ্বাসযোগ্য মনে করছেন না অনেকে। নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী গত সপ্তাহে রাজধানীর এক অনুষ্ঠানে বলেছেন, ৭০ বছর আগে আমাদের জনসংখ্যা ছিল ৫ কোটি। এখন আদমশুমারিতে হয়েছে সাড়ে ১৬ কোটি, তা-ও আবার মানুষ বিশ্বাস করে না। আগে যখন আমরা বিভিন্ন জায়গায় যেতাম এত মানুষ ছিল না। এখন জনসংখ্যা বেড়েছে। ঢাকায় ৫০ লাখও মানুষ ছিল না, এখন ৩ কোটি ছাড়িয়েছে। এ বিষয়ে নগর পরিকল্পনাবিদ ও ইনস্টিটিউট ফর প্ল্যানিং অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (আইপিডি) নির্বাহী পরিচালক অধ্যাপক ড. আদিল মোহাম্মদ খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ঢাকার দুই সিটিতে কী পরিমাণ জনসংখ্যা রয়েছে তার সঠিক পরিসংখ্যান নেই। দুই সিটির তথ্যানুযায়ী সিটি করপোরেশন এলাকায় বসবাস করে ২ কোটি মানুষ। অথচ সম্প্রতি প্রকাশিত জনশুমারি অনুযায়ী সিটিতে জনসংখ্যা ১ কোটির কিছু বেশি। সঠিক পরিসংখ্যান না থাকায় সিটি করপোরেশন বাসিন্দাদের সেবার পরিকল্পনা করতে পারছে না।

যুদ্ধ করে অফিসযাত্রা : মিরপুর থেকে কর্মস্থল সিদ্ধেশ্বরীতে যেতে রীতিমতো যুদ্ধ করে অফিস করেন রুবাইয়া ইয়াসমিন। তাঁর মতে, ঢাকা শহরে বসবাসের সবচেয়ে নেতিবাচক দিকটি হচ্ছে যানজট। পরিবহনব্যবস্থা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন তিনি। রাজধানীতে চলাচলকারী বাসের মধ্যে কোনো শৃঙ্খলা নেই। ভাড়া নিয়ে চলছে অরাজকতা। যাত্রী তোলা নিয়ে অসুস্থ প্রতিযোগিতা থাকে চালকদের মধ্যে। দক্ষ চালকও নেই। এ বিষয়ে বারবার আলোচনা এমনকি বড় ধরনের একটি আন্দোলন হওয়ার পরও এ খাতটিতে কোনো পরিবর্তন আসেনি বলে উল্লেখ করেন তিনি। রাজধানীর লালবাগে স্ত্রী ও দুই সন্তান নিয়ে বসবাস করেন সাইফুল আলম। তিনি অভিযোগ করেন, তাঁর এলাকায় সকাল ও বিকালে গ্যাস থাকে না বললেই চলে। সেই সঙ্গে নিয়মিত পানি পাওয়া যায় না। একেক কর্তৃপক্ষ একেক সময় রাস্তা কাটে আর মানুষ চরম দুর্ভোগ পোহায় বলে জানান তিনি।

দূষণ বাড়ছে আশঙ্কাজনকভাবে : বায়ুমন্ডলীয় দূষণ অধ্যয়ন কেন্দ্রের (ক্যাপস) গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়, ঢাকা শহরের ১০টি এলাকার মধ্যে গুলশান-২-এ শব্দের সর্বোচ্চ মান এলইকিউ ৯৫.৪৪ ডেসিবেল, যা মিশ্র এলাকার জন্য দিনের বেলার জাতীয় আদর্শমান (৫৫ ডেসিবেল) থেকে ১.৭ গুণ বেশি। এর পরের অবস্থান আবদুল্লাহপুরে, ৯৫.৪৩ ডেসিবেল, যা জাতীয় আদর্শমানের (৬০ ডেসিবল) থেকে ১.৬ গুণ বেশি। অন্যদিকে তেজগাঁও এলাকার সর্বনিম্ন এলইকিউ মান ছিল ৮৯ ডেসিবেল, যা জাতীয় আদর্শমান (৭৫) থেকে ১.১ গুণ বেশি। গবেষণার আওতার মধ্যে সর্বাধিক ১৩২ ডেসিবেল শব্দ রেকর্ড করা হয়েছে গুলশান-২-এ এবং সর্বনিম্ন শব্দ রেকর্ড হয়েছে সংসদ এলাকায় ৩১.৭ ডেসিবেল। জরিপে শব্দদূষণের জন্য দায়ী করা হয়েছে যানবাহনকে। এতে প্রথম স্থানে আছে প্রাইভেট কার, এর পরে মোটরসাইকেল ও বাস। শব্দদূষণের কারণে ঢাকার মানুষ উচ্চ রক্তচাপ, অনিদ্রা, শ্রবণশক্তি কমে যাওয়া, মনঃসংযোগ কমে যাওয়া, মাথাব্যথা ও মাথা ধরার জটিলতায় অস্বাভাবিক আচরণ করার মতো নানা সমস্যায় ভুগছে। অন্যদিকে বায়ুদূষণের ক্ষেত্রে রাজধানী ঢাকা প্রতি মাসে একাধিকবার বিশ্বের মধ্যে শীর্ষ অবস্থানে ঠাঁই পাচ্ছে।

নাগরিক সেবা দিতে পারছে না সিটি করপোরেশন : ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ওয়েবসাইটের তথ্যানুযায়ী ঢাকা উত্তর সিটি ১৫টি এবং দক্ষিণ সিটি ২৩টি সেবা দেয় নগরবাসীকে। এসব সেবার মধ্যে অন্যতম বাজার ব্যবস্থাপনা ও মনিটরিং করা। শুধু রমজান মাস এলেই দু-একটি বাজার তদারকি করা হয়। অথচ বাজার মনিটরিংয়ে একজন কাউন্সিলরের নেতৃত্বে কমিটিও আছে। বাজার ব্যবস্থাপনা শুধু কাগজে কলমে। সিটি করপোরেশনের বাজারের বাইরে পুরো শহরের অলিগলিতে যত্রতত্র বাজার বসে। সেখানে নেই কোনো মনিটরিং ব্যবস্থা। প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা নাগরিকের অন্যতম অধিকার। সিটি করপোরেশনে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা দেওয়ার জন্য নগর স্বাস্থ্য কেন্দ্র ও নগর মাতৃসদন রয়েছে। কিন্তু সেগুলো সম্পর্কে জানে না অধিকাংশ নগরবাসী।

মাঠ-পার্ক অবরুদ্ধ : দুই সিটি করপোরেশনের আওতায় রাজধানীতে ৫৩টি পার্ক ও খেলার মাঠ রয়েছে। আধুনিকায়নের নামে সাত বছর ধরে বন্ধ রয়েছে অনেক মাঠ ও পার্ক। কিছু মাঠ উন্মুক্ত করা হলেও প্রায় সময় থাকে তালাবদ্ধ। ফলে এসব পার্ক ও মাঠ বন্ধ থাকায় বিনোদন ও খেলাধুলা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে শিশুরা। অনেক মাঠ কাগজে কলমে সিটি করপোরেশনের থাকলেও নিয়ন্ত্রণ করছে স্থানীয় রাজনৈতিক সমর্থনপুষ্ট সংগঠনগুলো। তারা সেসব মাঠ বাণিজ্যিক কাজে ব্যবহার করছে। জন্মনিবন্ধন সিটি করপোরেশনের অন্যতম একটি কাজ। এ নিবন্ধন করতে গেলে জন্মের ভোগান্তি পোহাতে হয়। জন্মনিবন্ধনে নির্দিষ্ট বয়স অনুসারে কিছু ফি রয়েছে। কিন্তু এর কয়েক গুণ বেশি টাকা দিতে হয় সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের। যদিও ওয়েবসাইটে মশা নিধনের তথ্য উল্লেখ নেই। কিন্তু মশা নিধনে সিটি করপোরেশন কিছু কাজ করে। এর মধ্যে মশা নিধনে ওষুধ স্প্রে করে সংস্থা দুটি। কিন্তু তা কার্যকর নয়। চলতি বছর এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে গতকাল পর্যন্ত ৭৫ জন মারা গেছেন। আক্রান্ত হয়েছেন ২২ হাজার ৫৭০ জন। একই অবস্থা বর্জ্য ব্যবস্থাপনাও। দুই সিটি করপোরেশন এলাকায় প্রতিদিন গড়ে ৬ লাখ মেট্রিক টন বর্জ্য উৎপন্ন হয়। এর মধ্যে ৭০ শতাংশ বর্জ্য ডাম্পিং করা হলেও ৩০ শতাংশ ময়লা রাস্তাঘাটসহ বিভিন্ন স্থানে পড়ে থাকে।

বাস টার্মিনাল গ্যাঞ্জামের কেন্দ্র : রাজধানীতে ফুলবাড়িয়া স্টপওভারসহ চারটি আন্তজেলা বাস টার্মিনাল রয়েছে দুই সিটি করপোরেশনের আওতায়। এ টার্মিনালগুলো সিটির ভিতরে থাকায় অন্যান্য জেলার বাস নগরে প্রবেশ করে। এতে টার্মিনালের আশপাশ এলাকায় সার্বক্ষণিক যানজট থাকে। বাসের তুলনায় টার্মিনালগুলোয় জায়গা খুবই কম। রাজধানীতে যানজটের অন্যতম কারণ নগরীর মাঝখানের এ চারটি টার্মিনাল। এসব এলাকায় সর্বক্ষণ রাস্তার ওপর অসংখ্য গাড়ি পার্ক করে রাখা হয়। এসব টার্মিনাল রাজধানীর প্রান্তসীমায় না নিলে মহানগরীর যানজট বাড়তেই থাকবে। নগর বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ঢাকায় ক্রমবর্ধমান মানুষের চাপ ও নগর বিস্তৃতির কারণে চারটি বাস টার্মিনাল এখন রাজধানীর মাঝখানে এসে পড়েছে। ফলে পরপর সাতটি ফ্লাইওভার নির্মাণ করেও আশানুরূপ ফল মিলছে না। একই কারণে হানিফ ফ্লাইওভারের সুফলও পাওয়া যাচ্ছে না। হানিফ ফ্লাইওভারের গুলিস্তান পয়েন্টেই রয়েছে জয়কালী মন্দির টার্মিনাল। ওখান থেকে কিশোরগঞ্জ, নরসিংদী, মাওয়াসহ বেশ কয়েকটি গন্তব্যের বাস ছাড়ে। এতে ওই স্থানেও সর্বক্ষণ যানজট লেগে থাকে। বাস টার্মিনাল সরানোর পাশাপাশি রাজধানীর ভিতর বাসের কাউন্টারগুলোর সামনে থেকে দূরপাল্লার বাসের যাত্রী তোলা বন্ধ করতে হবে। আবদুল্লাহপুর, মিরপুর, কল্যাণপুর, কলাবাগান, কমলাপুর, আরামবাগ, ফকিরাপুলসহ রাজধানীর অসংখ্য স্থানে গড়ে উঠেছে দূরপাল্লার বাস স্টপেজ। কেরানীগঞ্জের কেন্দ্রীয় কারাগারসংলগ্ন বাঘাইরে ৩৩ দশমিক ৬৩ একর জমি অধিগ্রহণ করে নতুন টার্মিনাল নির্মাণের প্রস্তাব করা হয়েছে। সাভারের হেমায়েতপুরে ৪৫ একর, বিরুলিয়ার ভাটুলিয়ায় ২৬ দশমিক ৭ একর, কাঁচপুর দক্ষিণে ২৬ দশমিক ৭ একর জমি অধিগ্রহণ করতে হবে টার্মিনাল নির্মাণে। পরিবহন বিশেষজ্ঞ ঢাকা যানবাহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষের সাবেক নির্বাহী পরিচালক ড. এস এম সালেহ উদ্দিন বলেন, ‘রাজধানীর ভিতর থেকে চারটি বাস টার্মিনাল সরানোর ব্যাপারে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। বাস্তবতা হচ্ছে, আমরা যে স্থান নির্বাচন করেছি, সেখানে সরকারের হাতে জমি বেশি নেই। বাকি জমি নিতে হবে বেসরকারি খাত থেকে। সেটা অধিগ্রহণের চেষ্টা চলছে। আশা করি সর্বোচ্চ দুই বছরের মধ্যে আমরা টার্মিনাল সরানোর কাজ শেষ করতে পারব।’

ভোগান্তির অন্ত নেই নতুন ৩৬ ওয়ার্ডে : ২০১৬ সালে ঢাকা দুই সিটি করপোরেশনে নতুন করে ৩৬টি ওয়ার্ড যুক্ত হয়েছে। এর মধ্যে ঢাকা উত্তরে ১৮ ও দক্ষিণে ১৮টি। ঢাকা উত্তরের ১৮ ওয়ার্ডের বাসিন্দারা গত ছয় বছর কোনো সেবা পাননি। বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, রাস্তাঘাট, সড়কবাতি, মশা নিধনসহ সব ধরনের সেবা থেকে বঞ্চিত এসব ওয়ার্ডের বাসিন্দারা। অন্যদিকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নতুন যুক্ত হওয়া ১৮ ওয়ার্ডের কয়েকটি রাস্তা সংস্কার করেছে এবং সড়কবাতি লাগিয়েছে। এ ছাড়া আর কোনো সেবা চালু করতে পারেনি সংস্থাটি। দুই সিটির ৩৬ ওয়ার্ডের বাসিন্দাদের ভোগান্তির অন্ত নেই।

জনবল সংকট দুই সিটির : ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ওয়েবসাইটের তথ্য বলছে, ২০১৬ সালে জনবলকাঠামো অনুযীিয় স্থায়ী কর্মকর্তা ও কর্মচারী রয়েছেন ২ হাজার ৪২২ জন। পরিচ্ছন্নতা কর্মী আছেন ৫ হাজার ৪০০। উত্তর সিটি করপোরেশনে স্থায়ী কর্মকর্তা রয়েছেন ১৭১ জন। স্থায়ী পরিচ্ছন্নতা কর্মী প্রায় ৩ হাজার। নগরীর জনসংখ্যার তুলনায় সিটির কর্মীসংখ্যা খুবই নগণ্য। এ বিষয়ে নগর পরিকল্পনাবিদ ও ইনস্টিটিউট ফর প্ল্যানিং অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (আইপিডি) নির্বাহী পরিচালক অধ্যাপক ড. আদিল মোহাম্মদ খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘সিটি করপোরেশনেরও কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম হলো জনবল সংকট। সিটি করপোরেশনের জনবলকাঠামো অনুযায়ী ৫০ শতাংশ লোক নেই। আর যেসব জনবল রয়েছে এর মধ্যে কিছু অংশ পুরনো এবং মনোবল নেই। আর তাদের কাজের আগ্রহ নেই। ফলে বিশাল জনগোষ্ঠীকে শতভাগ সেবা দিতে পারছে না সিটি করপোরেশন।’

ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘এ নগরীকে বাসযোগ্য করতে মেয়র হিসেবে বেশ কিছু চ্যালেঞ্জ আছে। কারণ, এখানে কেউ আইন মানে না। সবাই আইন মেনে চললে অনেক সমস্যার সমাধান হয়ে যেত।’ তিনি বলেন, ‘রাজধানীতে বিভিন্ন প্রকল্পে যারা কাজ করছেন কেউ ধুলাবালি ঢেকে কাজ করেন না। ফলে পরিবেশ দূষণ হয়। বিআরটিএর লাইসেন্স দেওয়া গাড়ি কালো ধোঁয়া ছেড়ে শহর দূষিত করছে। নগরবাসীর জীবনমান উন্নয়নে আমরা ধারাবাহিকভাবে কাজ করছি। খালের দায়িত্ব সিটি করপোরেশনকে দিলে জলাবদ্ধতা হবে না বলে চ্যালেঞ্জ করেছিলাম। আমরা খাল পরিষ্কার করেছি। এ বছর জলাবদ্ধতার ভোগান্তিতে পড়তে হয়নি নগরবাসীকে। দায়িত্ব পেয়ে কাজ করে দেখিয়ে দিয়েছি। নগরবাসীর অবসর কাটানোর জন্য পার্ক, খেলার মাঠ নির্মাণ করা হয়েছে, আরও কাজ চলমান আছে। যার যার জায়গা থেকে সচেতন হলে নগরকে বাসযোগ্য করতে পারব। নইলে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে আমরা দায়বদ্ধ থাকব। মন থেকে নিজের শহরকে ভালোবাসতে পারলে এ শহরকে বাসযোগ্য শহরে রূপান্তরিত করা ব্যাপার না।’

এই বিভাগের আরও খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
সর্বোচ্চ সতর্কতার সময়
সর্বোচ্চ সতর্কতার সময়
সীমান্তে বিজিবির সতর্ক অবস্থান
সীমান্তে বিজিবির সতর্ক অবস্থান
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
নেতিবাচক চর্চা বন্ধ করতে হবে
নেতিবাচক চর্চা বন্ধ করতে হবে
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যে পরিবর্তনের সূচনা
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যে পরিবর্তনের সূচনা
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
সর্বশেষ খবর
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

এই মাত্র | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর
জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে
৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকায় বিষক্রিয়ায় ১২০টিরও বেশি বিপন্ন শকুনের মৃত্যু
দক্ষিণ আফ্রিকায় বিষক্রিয়ায় ১২০টিরও বেশি বিপন্ন শকুনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংলিশ দলে ডাক পেলেন রিউ
ইংলিশ দলে ডাক পেলেন রিউ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত
চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত
লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত
এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল
পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র
ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম
অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ
রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন
আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের রাজস্থান-পাঞ্জাবে সতর্কতা জারি, পুলিশের ছুটি বাতিল-বিমান টহল
ভারতের রাজস্থান-পাঞ্জাবে সতর্কতা জারি, পুলিশের ছুটি বাতিল-বিমান টহল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট
চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট

খবর

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে