শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২০ অক্টোবর, ২০২২ আপডেট:

নাগরিক সুবিধা তলানিতে ঢাকায়

হাসান ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
নাগরিক সুবিধা তলানিতে ঢাকায়

জলবায়ু পরিবর্তনসহ জীবিকার প্রয়োজনে রাজধানীতে প্রতিদিন প্রায় ২ হাজার মানুষ আসছে। বছরে অন্তত ৭ লাখ বাড়তি মানুষ যোগ হচ্ছে রাজধানীর জনসংখ্যায়। এ শহরে নিম্ন আয়ের মানুষের সংখ্যা ক্রমাগত বেড়েই চলেছে। তাদের পুনর্বাসন ও জীবনমান উন্নয়নে কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারছে না সিটি করপোরেশন। বাড়তি মানুষের চাপে নাগরিক সুবিধা কমছে ঢাকায়। বাড়ছে সব ধরনের ভোগান্তি। চাপ বাড়ছে পানি, বিদ্যুৎ, গ্যাস, আবাসন, গণপরিবহনসহ সব ক্ষেত্রেই। বাড়তি মানুষের চাপে স্থবির হয়ে পড়েছে রাজধানী ঢাকা। কমেছে জীবনযাত্রার মান। সড়কে কমেছে যানবাহনের গতি। কর্মসংস্থানের বিকেন্দ্রীকরণ না হওয়ায় রাজধানীসহ বড় শহরগুলোয় ঠাঁই নিচ্ছে মানুষ। গবেষণা রিপোর্ট বলছে, ২০৫০ সালে দেশের ৭০ ভাগ মানুষ শহরে চলে আসবে। অথচ এখনই কাক্সিক্ষত মানের কোনো সেবা দিতে পারছে না সিটি করপোরেশনসহ সেবা সংস্থাগুলো। বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) তথ্য বলছে, রাজধানীতে বাড়তি মানুষের চাহিদার জোগান দিতে প্রতিদিন রাস্তায় নামছে ৫ শতাধিক যানবাহন। এতে শব্দদূষণের মাত্রা আগের সব রেকর্ড ছাড়িয়েছে। বাতাসে ক্ষতিকর সূক্ষ্ম বস্তুকণা কয়েক গুণ বেড়ে গেছে। আন্তর্জাতিক মানদন্ডে বারবারই বায়ুদূষণের শীর্ষে উঠে আসছে ঢাকা। আধুনিক শহরের মানদন্ডে যতটুকু সড়ক থাকার কথা, এর ধারেকাছেও নেই ঢাকা। ফলে তীব্র যানজটে প্রতিদিনই নাকাল হতে হচ্ছে নাগরিকদের। যানবাহনের গড় গতি নেমে এসেছে ঘণ্টায় ৭ কিলোমিটারে। পাশাপাশি বাসাবাড়িতে কখনো গ্যাস থাকে না, কখনো থাকে না বিদ্যুৎ। পানির জন্য রাস্তায় নামতে হয় নাগরিকদের। রাজধানীর খালগুলো দখল, ভরাট ও বর্জ্যে বিপন্ন হয়ে আছে। বৃষ্টির পানি আটকে সৃষ্টি হচ্ছে জলাবদ্ধতা। নগরীর অধিকাংশ খেলার মাঠ অরক্ষিত, অবরুদ্ধ। কিছু ব্যবহার হচ্ছে বাণিজ্যিক কাজে। এ ছাড়া ডেঙ্গু, পয়ঃনিষ্কাশনের জটিলতা, দূষিত পরিবেশ, অসম্ভব ঘনবসতি, ভেজাল খাবারসহ নানা সমস্যায় জর্জরিত ঢাকার বাসিন্দারা। এসব সমস্যার সমাধান করতে পারছে না সিটি করপোরেশন। যত ধরনের সেবা পাওয়ার কথা, তা পাচ্ছে না ঢাকাবাসী।

জনসংখ্যা নিয়েই বিভ্রান্তি : সেবা খাতের উন্নয়ন ও মানসম্পন্ন সেবা দেওয়ার ক্ষেত্রে রাজধানীর সঠিক জনসংখ্যা নিরূপণ খুবই জরুরি। কিন্তু রাজধানীর জনসংখ্যা নিয়ে চরম বিভ্রান্তি রয়েছে। সম্প্রতি প্রকাশিত জনশুমারিতে বলা হয়, রাজধানীর জনসংখ্যা ১ কোটি ২ লাখ। এ সংখ্যাটিকে বিশ্বাসযোগ্য মনে করছেন না অনেকে। নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী গত সপ্তাহে রাজধানীর এক অনুষ্ঠানে বলেছেন, ৭০ বছর আগে আমাদের জনসংখ্যা ছিল ৫ কোটি। এখন আদমশুমারিতে হয়েছে সাড়ে ১৬ কোটি, তা-ও আবার মানুষ বিশ্বাস করে না। আগে যখন আমরা বিভিন্ন জায়গায় যেতাম এত মানুষ ছিল না। এখন জনসংখ্যা বেড়েছে। ঢাকায় ৫০ লাখও মানুষ ছিল না, এখন ৩ কোটি ছাড়িয়েছে। এ বিষয়ে নগর পরিকল্পনাবিদ ও ইনস্টিটিউট ফর প্ল্যানিং অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (আইপিডি) নির্বাহী পরিচালক অধ্যাপক ড. আদিল মোহাম্মদ খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ঢাকার দুই সিটিতে কী পরিমাণ জনসংখ্যা রয়েছে তার সঠিক পরিসংখ্যান নেই। দুই সিটির তথ্যানুযায়ী সিটি করপোরেশন এলাকায় বসবাস করে ২ কোটি মানুষ। অথচ সম্প্রতি প্রকাশিত জনশুমারি অনুযায়ী সিটিতে জনসংখ্যা ১ কোটির কিছু বেশি। সঠিক পরিসংখ্যান না থাকায় সিটি করপোরেশন বাসিন্দাদের সেবার পরিকল্পনা করতে পারছে না।

যুদ্ধ করে অফিসযাত্রা : মিরপুর থেকে কর্মস্থল সিদ্ধেশ্বরীতে যেতে রীতিমতো যুদ্ধ করে অফিস করেন রুবাইয়া ইয়াসমিন। তাঁর মতে, ঢাকা শহরে বসবাসের সবচেয়ে নেতিবাচক দিকটি হচ্ছে যানজট। পরিবহনব্যবস্থা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন তিনি। রাজধানীতে চলাচলকারী বাসের মধ্যে কোনো শৃঙ্খলা নেই। ভাড়া নিয়ে চলছে অরাজকতা। যাত্রী তোলা নিয়ে অসুস্থ প্রতিযোগিতা থাকে চালকদের মধ্যে। দক্ষ চালকও নেই। এ বিষয়ে বারবার আলোচনা এমনকি বড় ধরনের একটি আন্দোলন হওয়ার পরও এ খাতটিতে কোনো পরিবর্তন আসেনি বলে উল্লেখ করেন তিনি। রাজধানীর লালবাগে স্ত্রী ও দুই সন্তান নিয়ে বসবাস করেন সাইফুল আলম। তিনি অভিযোগ করেন, তাঁর এলাকায় সকাল ও বিকালে গ্যাস থাকে না বললেই চলে। সেই সঙ্গে নিয়মিত পানি পাওয়া যায় না। একেক কর্তৃপক্ষ একেক সময় রাস্তা কাটে আর মানুষ চরম দুর্ভোগ পোহায় বলে জানান তিনি।

দূষণ বাড়ছে আশঙ্কাজনকভাবে : বায়ুমন্ডলীয় দূষণ অধ্যয়ন কেন্দ্রের (ক্যাপস) গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়, ঢাকা শহরের ১০টি এলাকার মধ্যে গুলশান-২-এ শব্দের সর্বোচ্চ মান এলইকিউ ৯৫.৪৪ ডেসিবেল, যা মিশ্র এলাকার জন্য দিনের বেলার জাতীয় আদর্শমান (৫৫ ডেসিবেল) থেকে ১.৭ গুণ বেশি। এর পরের অবস্থান আবদুল্লাহপুরে, ৯৫.৪৩ ডেসিবেল, যা জাতীয় আদর্শমানের (৬০ ডেসিবল) থেকে ১.৬ গুণ বেশি। অন্যদিকে তেজগাঁও এলাকার সর্বনিম্ন এলইকিউ মান ছিল ৮৯ ডেসিবেল, যা জাতীয় আদর্শমান (৭৫) থেকে ১.১ গুণ বেশি। গবেষণার আওতার মধ্যে সর্বাধিক ১৩২ ডেসিবেল শব্দ রেকর্ড করা হয়েছে গুলশান-২-এ এবং সর্বনিম্ন শব্দ রেকর্ড হয়েছে সংসদ এলাকায় ৩১.৭ ডেসিবেল। জরিপে শব্দদূষণের জন্য দায়ী করা হয়েছে যানবাহনকে। এতে প্রথম স্থানে আছে প্রাইভেট কার, এর পরে মোটরসাইকেল ও বাস। শব্দদূষণের কারণে ঢাকার মানুষ উচ্চ রক্তচাপ, অনিদ্রা, শ্রবণশক্তি কমে যাওয়া, মনঃসংযোগ কমে যাওয়া, মাথাব্যথা ও মাথা ধরার জটিলতায় অস্বাভাবিক আচরণ করার মতো নানা সমস্যায় ভুগছে। অন্যদিকে বায়ুদূষণের ক্ষেত্রে রাজধানী ঢাকা প্রতি মাসে একাধিকবার বিশ্বের মধ্যে শীর্ষ অবস্থানে ঠাঁই পাচ্ছে।

নাগরিক সেবা দিতে পারছে না সিটি করপোরেশন : ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ওয়েবসাইটের তথ্যানুযায়ী ঢাকা উত্তর সিটি ১৫টি এবং দক্ষিণ সিটি ২৩টি সেবা দেয় নগরবাসীকে। এসব সেবার মধ্যে অন্যতম বাজার ব্যবস্থাপনা ও মনিটরিং করা। শুধু রমজান মাস এলেই দু-একটি বাজার তদারকি করা হয়। অথচ বাজার মনিটরিংয়ে একজন কাউন্সিলরের নেতৃত্বে কমিটিও আছে। বাজার ব্যবস্থাপনা শুধু কাগজে কলমে। সিটি করপোরেশনের বাজারের বাইরে পুরো শহরের অলিগলিতে যত্রতত্র বাজার বসে। সেখানে নেই কোনো মনিটরিং ব্যবস্থা। প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা নাগরিকের অন্যতম অধিকার। সিটি করপোরেশনে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা দেওয়ার জন্য নগর স্বাস্থ্য কেন্দ্র ও নগর মাতৃসদন রয়েছে। কিন্তু সেগুলো সম্পর্কে জানে না অধিকাংশ নগরবাসী।

মাঠ-পার্ক অবরুদ্ধ : দুই সিটি করপোরেশনের আওতায় রাজধানীতে ৫৩টি পার্ক ও খেলার মাঠ রয়েছে। আধুনিকায়নের নামে সাত বছর ধরে বন্ধ রয়েছে অনেক মাঠ ও পার্ক। কিছু মাঠ উন্মুক্ত করা হলেও প্রায় সময় থাকে তালাবদ্ধ। ফলে এসব পার্ক ও মাঠ বন্ধ থাকায় বিনোদন ও খেলাধুলা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে শিশুরা। অনেক মাঠ কাগজে কলমে সিটি করপোরেশনের থাকলেও নিয়ন্ত্রণ করছে স্থানীয় রাজনৈতিক সমর্থনপুষ্ট সংগঠনগুলো। তারা সেসব মাঠ বাণিজ্যিক কাজে ব্যবহার করছে। জন্মনিবন্ধন সিটি করপোরেশনের অন্যতম একটি কাজ। এ নিবন্ধন করতে গেলে জন্মের ভোগান্তি পোহাতে হয়। জন্মনিবন্ধনে নির্দিষ্ট বয়স অনুসারে কিছু ফি রয়েছে। কিন্তু এর কয়েক গুণ বেশি টাকা দিতে হয় সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের। যদিও ওয়েবসাইটে মশা নিধনের তথ্য উল্লেখ নেই। কিন্তু মশা নিধনে সিটি করপোরেশন কিছু কাজ করে। এর মধ্যে মশা নিধনে ওষুধ স্প্রে করে সংস্থা দুটি। কিন্তু তা কার্যকর নয়। চলতি বছর এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে গতকাল পর্যন্ত ৭৫ জন মারা গেছেন। আক্রান্ত হয়েছেন ২২ হাজার ৫৭০ জন। একই অবস্থা বর্জ্য ব্যবস্থাপনাও। দুই সিটি করপোরেশন এলাকায় প্রতিদিন গড়ে ৬ লাখ মেট্রিক টন বর্জ্য উৎপন্ন হয়। এর মধ্যে ৭০ শতাংশ বর্জ্য ডাম্পিং করা হলেও ৩০ শতাংশ ময়লা রাস্তাঘাটসহ বিভিন্ন স্থানে পড়ে থাকে।

বাস টার্মিনাল গ্যাঞ্জামের কেন্দ্র : রাজধানীতে ফুলবাড়িয়া স্টপওভারসহ চারটি আন্তজেলা বাস টার্মিনাল রয়েছে দুই সিটি করপোরেশনের আওতায়। এ টার্মিনালগুলো সিটির ভিতরে থাকায় অন্যান্য জেলার বাস নগরে প্রবেশ করে। এতে টার্মিনালের আশপাশ এলাকায় সার্বক্ষণিক যানজট থাকে। বাসের তুলনায় টার্মিনালগুলোয় জায়গা খুবই কম। রাজধানীতে যানজটের অন্যতম কারণ নগরীর মাঝখানের এ চারটি টার্মিনাল। এসব এলাকায় সর্বক্ষণ রাস্তার ওপর অসংখ্য গাড়ি পার্ক করে রাখা হয়। এসব টার্মিনাল রাজধানীর প্রান্তসীমায় না নিলে মহানগরীর যানজট বাড়তেই থাকবে। নগর বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ঢাকায় ক্রমবর্ধমান মানুষের চাপ ও নগর বিস্তৃতির কারণে চারটি বাস টার্মিনাল এখন রাজধানীর মাঝখানে এসে পড়েছে। ফলে পরপর সাতটি ফ্লাইওভার নির্মাণ করেও আশানুরূপ ফল মিলছে না। একই কারণে হানিফ ফ্লাইওভারের সুফলও পাওয়া যাচ্ছে না। হানিফ ফ্লাইওভারের গুলিস্তান পয়েন্টেই রয়েছে জয়কালী মন্দির টার্মিনাল। ওখান থেকে কিশোরগঞ্জ, নরসিংদী, মাওয়াসহ বেশ কয়েকটি গন্তব্যের বাস ছাড়ে। এতে ওই স্থানেও সর্বক্ষণ যানজট লেগে থাকে। বাস টার্মিনাল সরানোর পাশাপাশি রাজধানীর ভিতর বাসের কাউন্টারগুলোর সামনে থেকে দূরপাল্লার বাসের যাত্রী তোলা বন্ধ করতে হবে। আবদুল্লাহপুর, মিরপুর, কল্যাণপুর, কলাবাগান, কমলাপুর, আরামবাগ, ফকিরাপুলসহ রাজধানীর অসংখ্য স্থানে গড়ে উঠেছে দূরপাল্লার বাস স্টপেজ। কেরানীগঞ্জের কেন্দ্রীয় কারাগারসংলগ্ন বাঘাইরে ৩৩ দশমিক ৬৩ একর জমি অধিগ্রহণ করে নতুন টার্মিনাল নির্মাণের প্রস্তাব করা হয়েছে। সাভারের হেমায়েতপুরে ৪৫ একর, বিরুলিয়ার ভাটুলিয়ায় ২৬ দশমিক ৭ একর, কাঁচপুর দক্ষিণে ২৬ দশমিক ৭ একর জমি অধিগ্রহণ করতে হবে টার্মিনাল নির্মাণে। পরিবহন বিশেষজ্ঞ ঢাকা যানবাহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষের সাবেক নির্বাহী পরিচালক ড. এস এম সালেহ উদ্দিন বলেন, ‘রাজধানীর ভিতর থেকে চারটি বাস টার্মিনাল সরানোর ব্যাপারে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। বাস্তবতা হচ্ছে, আমরা যে স্থান নির্বাচন করেছি, সেখানে সরকারের হাতে জমি বেশি নেই। বাকি জমি নিতে হবে বেসরকারি খাত থেকে। সেটা অধিগ্রহণের চেষ্টা চলছে। আশা করি সর্বোচ্চ দুই বছরের মধ্যে আমরা টার্মিনাল সরানোর কাজ শেষ করতে পারব।’

ভোগান্তির অন্ত নেই নতুন ৩৬ ওয়ার্ডে : ২০১৬ সালে ঢাকা দুই সিটি করপোরেশনে নতুন করে ৩৬টি ওয়ার্ড যুক্ত হয়েছে। এর মধ্যে ঢাকা উত্তরে ১৮ ও দক্ষিণে ১৮টি। ঢাকা উত্তরের ১৮ ওয়ার্ডের বাসিন্দারা গত ছয় বছর কোনো সেবা পাননি। বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, রাস্তাঘাট, সড়কবাতি, মশা নিধনসহ সব ধরনের সেবা থেকে বঞ্চিত এসব ওয়ার্ডের বাসিন্দারা। অন্যদিকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নতুন যুক্ত হওয়া ১৮ ওয়ার্ডের কয়েকটি রাস্তা সংস্কার করেছে এবং সড়কবাতি লাগিয়েছে। এ ছাড়া আর কোনো সেবা চালু করতে পারেনি সংস্থাটি। দুই সিটির ৩৬ ওয়ার্ডের বাসিন্দাদের ভোগান্তির অন্ত নেই।

জনবল সংকট দুই সিটির : ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ওয়েবসাইটের তথ্য বলছে, ২০১৬ সালে জনবলকাঠামো অনুযীিয় স্থায়ী কর্মকর্তা ও কর্মচারী রয়েছেন ২ হাজার ৪২২ জন। পরিচ্ছন্নতা কর্মী আছেন ৫ হাজার ৪০০। উত্তর সিটি করপোরেশনে স্থায়ী কর্মকর্তা রয়েছেন ১৭১ জন। স্থায়ী পরিচ্ছন্নতা কর্মী প্রায় ৩ হাজার। নগরীর জনসংখ্যার তুলনায় সিটির কর্মীসংখ্যা খুবই নগণ্য। এ বিষয়ে নগর পরিকল্পনাবিদ ও ইনস্টিটিউট ফর প্ল্যানিং অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (আইপিডি) নির্বাহী পরিচালক অধ্যাপক ড. আদিল মোহাম্মদ খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘সিটি করপোরেশনেরও কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম হলো জনবল সংকট। সিটি করপোরেশনের জনবলকাঠামো অনুযায়ী ৫০ শতাংশ লোক নেই। আর যেসব জনবল রয়েছে এর মধ্যে কিছু অংশ পুরনো এবং মনোবল নেই। আর তাদের কাজের আগ্রহ নেই। ফলে বিশাল জনগোষ্ঠীকে শতভাগ সেবা দিতে পারছে না সিটি করপোরেশন।’

ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘এ নগরীকে বাসযোগ্য করতে মেয়র হিসেবে বেশ কিছু চ্যালেঞ্জ আছে। কারণ, এখানে কেউ আইন মানে না। সবাই আইন মেনে চললে অনেক সমস্যার সমাধান হয়ে যেত।’ তিনি বলেন, ‘রাজধানীতে বিভিন্ন প্রকল্পে যারা কাজ করছেন কেউ ধুলাবালি ঢেকে কাজ করেন না। ফলে পরিবেশ দূষণ হয়। বিআরটিএর লাইসেন্স দেওয়া গাড়ি কালো ধোঁয়া ছেড়ে শহর দূষিত করছে। নগরবাসীর জীবনমান উন্নয়নে আমরা ধারাবাহিকভাবে কাজ করছি। খালের দায়িত্ব সিটি করপোরেশনকে দিলে জলাবদ্ধতা হবে না বলে চ্যালেঞ্জ করেছিলাম। আমরা খাল পরিষ্কার করেছি। এ বছর জলাবদ্ধতার ভোগান্তিতে পড়তে হয়নি নগরবাসীকে। দায়িত্ব পেয়ে কাজ করে দেখিয়ে দিয়েছি। নগরবাসীর অবসর কাটানোর জন্য পার্ক, খেলার মাঠ নির্মাণ করা হয়েছে, আরও কাজ চলমান আছে। যার যার জায়গা থেকে সচেতন হলে নগরকে বাসযোগ্য করতে পারব। নইলে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে আমরা দায়বদ্ধ থাকব। মন থেকে নিজের শহরকে ভালোবাসতে পারলে এ শহরকে বাসযোগ্য শহরে রূপান্তরিত করা ব্যাপার না।’

এই বিভাগের আরও খবর
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
প্রয়োজন অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন হবে
প্রয়োজন অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন হবে
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
পাঁচ ইসলামি ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন স্থগিত
পাঁচ ইসলামি ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন স্থগিত
মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু এনসিপির
মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু এনসিপির
হাসিনার মামলায় তদন্ত কর্মকর্তার জেরা শেষ
হাসিনার মামলায় তদন্ত কর্মকর্তার জেরা শেষ
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চায় ইসি
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চায় ইসি
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
চট্টগ্রামে চলছে গ্যাংওয়ার
চট্টগ্রামে চলছে গ্যাংওয়ার
গুমে যে কোনোভাবে জড়িত থাকলে মৃত্যুদণ্ড
গুমে যে কোনোভাবে জড়িত থাকলে মৃত্যুদণ্ড
বাস্তবায়নে দলগুলো ব্যর্থ হলে সিদ্ধান্ত সরকার নেবে
বাস্তবায়নে দলগুলো ব্যর্থ হলে সিদ্ধান্ত সরকার নেবে
সর্বশেষ খবর
৭ নভেম্বর বিপ্লবের মহানায়কে পরিণত হন জিয়াউর রহমান : মির্জা ফখরুল
৭ নভেম্বর বিপ্লবের মহানায়কে পরিণত হন জিয়াউর রহমান : মির্জা ফখরুল

এই মাত্র | রাজনীতি

ডেঙ্গুতে প্রাণ গেল নোবিপ্রবি শিক্ষার্থীর
ডেঙ্গুতে প্রাণ গেল নোবিপ্রবি শিক্ষার্থীর

৫৮ সেকেন্ড আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ছেলের পরিচালনায় সিনেমায় শাহরুখ, কবে দেখা যাবে
ছেলের পরিচালনায় সিনেমায় শাহরুখ, কবে দেখা যাবে

৯ মিনিট আগে | শোবিজ

মারি ক্যুরির জন্মদিন আজ
মারি ক্যুরির জন্মদিন আজ

১২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

জিয়াউর রহমানের মাজারে সর্বস্তরের জনতার ঢল
জিয়াউর রহমানের মাজারে সর্বস্তরের জনতার ঢল

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সরাইলে ট্রাকের চাপায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২
সরাইলে ট্রাকের চাপায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাই গ্রিন বাংলা ক্রিকেটে চ্যাম্পিয়ন ড্রাগন ওয়ারিয়াস
দুবাই গ্রিন বাংলা ক্রিকেটে চ্যাম্পিয়ন ড্রাগন ওয়ারিয়াস

৪০ মিনিট আগে | পরবাস

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচ: আর্জেন্টিনার স্কোয়াডে মেসি, নেই মার্তিনেজ
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচ: আর্জেন্টিনার স্কোয়াডে মেসি, নেই মার্তিনেজ

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইসি শতভাগ প্রস্তুত : ফেব্রুয়ারির প্রথমভাগেই সংসদ নির্বাচন সম্ভব
ইসি শতভাগ প্রস্তুত : ফেব্রুয়ারির প্রথমভাগেই সংসদ নির্বাচন সম্ভব

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রামগতিতে ১৫ দোকান আগুনে পুড়ে ছাই
রামগতিতে ১৫ দোকান আগুনে পুড়ে ছাই

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাতে কাজ নেই, অভিনেতা এখন মুদিদোকানি
হাতে কাজ নেই, অভিনেতা এখন মুদিদোকানি

৫৮ মিনিট আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছুটির দিনে ত্বকের যত্নে ঘরোয়া ফেসপ্যাক
ছুটির দিনে ত্বকের যত্নে ঘরোয়া ফেসপ্যাক

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নরমাল ডেলিভারির জন্য যেসব আমল করা যেতে পারে
নরমাল ডেলিভারির জন্য যেসব আমল করা যেতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এবার ডাকসু নির্বাচনে খরচ হয়েছে ১ কোটি ৭ লাখ টাকা
এবার ডাকসু নির্বাচনে খরচ হয়েছে ১ কোটি ৭ লাখ টাকা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়াকে তিন শর্ত শিথিল করতে চিঠি দিল বাংলাদেশ
মালয়েশিয়াকে তিন শর্ত শিথিল করতে চিঠি দিল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনী সহিংসতার শঙ্কা বাড়ছে
নির্বাচনী সহিংসতার শঙ্কা বাড়ছে

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঘটনাটি অনেক দিন পর্যন্ত আমাকে অস্বস্তিতে ফেলে, এখনো মনে পড়ে: মৌনী
ঘটনাটি অনেক দিন পর্যন্ত আমাকে অস্বস্তিতে ফেলে, এখনো মনে পড়ে: মৌনী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

স্যাটেলাইট ছবিতে সুদানের আল-ফাশেরে ‘গণকবর’ শনাক্ত
স্যাটেলাইট ছবিতে সুদানের আল-ফাশেরে ‘গণকবর’ শনাক্ত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কীভাবে চালু করবেন ফোনে ভিওএলটিই ফিচার
কীভাবে চালু করবেন ফোনে ভিওএলটিই ফিচার

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সবজির স্বস্তি পেঁয়াজে ম্লান
সবজির স্বস্তি পেঁয়াজে ম্লান

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগদানের কারণ জানালেন স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগদানের কারণ জানালেন স্নিগ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুল-কলেজের সিসি ক্যামেরাগুলো ভোটকেন্দ্রে ব্যবহার করতে চায় ইসি
স্কুল-কলেজের সিসি ক্যামেরাগুলো ভোটকেন্দ্রে ব্যবহার করতে চায় ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ
২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

খোকন সোনা
খোকন সোনা

ডাংগুলি

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা