শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২০ অক্টোবর, ২০২২ আপডেট:

নাগরিক সুবিধা তলানিতে ঢাকায়

হাসান ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
নাগরিক সুবিধা তলানিতে ঢাকায়

জলবায়ু পরিবর্তনসহ জীবিকার প্রয়োজনে রাজধানীতে প্রতিদিন প্রায় ২ হাজার মানুষ আসছে। বছরে অন্তত ৭ লাখ বাড়তি মানুষ যোগ হচ্ছে রাজধানীর জনসংখ্যায়। এ শহরে নিম্ন আয়ের মানুষের সংখ্যা ক্রমাগত বেড়েই চলেছে। তাদের পুনর্বাসন ও জীবনমান উন্নয়নে কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারছে না সিটি করপোরেশন। বাড়তি মানুষের চাপে নাগরিক সুবিধা কমছে ঢাকায়। বাড়ছে সব ধরনের ভোগান্তি। চাপ বাড়ছে পানি, বিদ্যুৎ, গ্যাস, আবাসন, গণপরিবহনসহ সব ক্ষেত্রেই। বাড়তি মানুষের চাপে স্থবির হয়ে পড়েছে রাজধানী ঢাকা। কমেছে জীবনযাত্রার মান। সড়কে কমেছে যানবাহনের গতি। কর্মসংস্থানের বিকেন্দ্রীকরণ না হওয়ায় রাজধানীসহ বড় শহরগুলোয় ঠাঁই নিচ্ছে মানুষ। গবেষণা রিপোর্ট বলছে, ২০৫০ সালে দেশের ৭০ ভাগ মানুষ শহরে চলে আসবে। অথচ এখনই কাক্সিক্ষত মানের কোনো সেবা দিতে পারছে না সিটি করপোরেশনসহ সেবা সংস্থাগুলো। বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) তথ্য বলছে, রাজধানীতে বাড়তি মানুষের চাহিদার জোগান দিতে প্রতিদিন রাস্তায় নামছে ৫ শতাধিক যানবাহন। এতে শব্দদূষণের মাত্রা আগের সব রেকর্ড ছাড়িয়েছে। বাতাসে ক্ষতিকর সূক্ষ্ম বস্তুকণা কয়েক গুণ বেড়ে গেছে। আন্তর্জাতিক মানদন্ডে বারবারই বায়ুদূষণের শীর্ষে উঠে আসছে ঢাকা। আধুনিক শহরের মানদন্ডে যতটুকু সড়ক থাকার কথা, এর ধারেকাছেও নেই ঢাকা। ফলে তীব্র যানজটে প্রতিদিনই নাকাল হতে হচ্ছে নাগরিকদের। যানবাহনের গড় গতি নেমে এসেছে ঘণ্টায় ৭ কিলোমিটারে। পাশাপাশি বাসাবাড়িতে কখনো গ্যাস থাকে না, কখনো থাকে না বিদ্যুৎ। পানির জন্য রাস্তায় নামতে হয় নাগরিকদের। রাজধানীর খালগুলো দখল, ভরাট ও বর্জ্যে বিপন্ন হয়ে আছে। বৃষ্টির পানি আটকে সৃষ্টি হচ্ছে জলাবদ্ধতা। নগরীর অধিকাংশ খেলার মাঠ অরক্ষিত, অবরুদ্ধ। কিছু ব্যবহার হচ্ছে বাণিজ্যিক কাজে। এ ছাড়া ডেঙ্গু, পয়ঃনিষ্কাশনের জটিলতা, দূষিত পরিবেশ, অসম্ভব ঘনবসতি, ভেজাল খাবারসহ নানা সমস্যায় জর্জরিত ঢাকার বাসিন্দারা। এসব সমস্যার সমাধান করতে পারছে না সিটি করপোরেশন। যত ধরনের সেবা পাওয়ার কথা, তা পাচ্ছে না ঢাকাবাসী।

জনসংখ্যা নিয়েই বিভ্রান্তি : সেবা খাতের উন্নয়ন ও মানসম্পন্ন সেবা দেওয়ার ক্ষেত্রে রাজধানীর সঠিক জনসংখ্যা নিরূপণ খুবই জরুরি। কিন্তু রাজধানীর জনসংখ্যা নিয়ে চরম বিভ্রান্তি রয়েছে। সম্প্রতি প্রকাশিত জনশুমারিতে বলা হয়, রাজধানীর জনসংখ্যা ১ কোটি ২ লাখ। এ সংখ্যাটিকে বিশ্বাসযোগ্য মনে করছেন না অনেকে। নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী গত সপ্তাহে রাজধানীর এক অনুষ্ঠানে বলেছেন, ৭০ বছর আগে আমাদের জনসংখ্যা ছিল ৫ কোটি। এখন আদমশুমারিতে হয়েছে সাড়ে ১৬ কোটি, তা-ও আবার মানুষ বিশ্বাস করে না। আগে যখন আমরা বিভিন্ন জায়গায় যেতাম এত মানুষ ছিল না। এখন জনসংখ্যা বেড়েছে। ঢাকায় ৫০ লাখও মানুষ ছিল না, এখন ৩ কোটি ছাড়িয়েছে। এ বিষয়ে নগর পরিকল্পনাবিদ ও ইনস্টিটিউট ফর প্ল্যানিং অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (আইপিডি) নির্বাহী পরিচালক অধ্যাপক ড. আদিল মোহাম্মদ খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ঢাকার দুই সিটিতে কী পরিমাণ জনসংখ্যা রয়েছে তার সঠিক পরিসংখ্যান নেই। দুই সিটির তথ্যানুযায়ী সিটি করপোরেশন এলাকায় বসবাস করে ২ কোটি মানুষ। অথচ সম্প্রতি প্রকাশিত জনশুমারি অনুযায়ী সিটিতে জনসংখ্যা ১ কোটির কিছু বেশি। সঠিক পরিসংখ্যান না থাকায় সিটি করপোরেশন বাসিন্দাদের সেবার পরিকল্পনা করতে পারছে না।

যুদ্ধ করে অফিসযাত্রা : মিরপুর থেকে কর্মস্থল সিদ্ধেশ্বরীতে যেতে রীতিমতো যুদ্ধ করে অফিস করেন রুবাইয়া ইয়াসমিন। তাঁর মতে, ঢাকা শহরে বসবাসের সবচেয়ে নেতিবাচক দিকটি হচ্ছে যানজট। পরিবহনব্যবস্থা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন তিনি। রাজধানীতে চলাচলকারী বাসের মধ্যে কোনো শৃঙ্খলা নেই। ভাড়া নিয়ে চলছে অরাজকতা। যাত্রী তোলা নিয়ে অসুস্থ প্রতিযোগিতা থাকে চালকদের মধ্যে। দক্ষ চালকও নেই। এ বিষয়ে বারবার আলোচনা এমনকি বড় ধরনের একটি আন্দোলন হওয়ার পরও এ খাতটিতে কোনো পরিবর্তন আসেনি বলে উল্লেখ করেন তিনি। রাজধানীর লালবাগে স্ত্রী ও দুই সন্তান নিয়ে বসবাস করেন সাইফুল আলম। তিনি অভিযোগ করেন, তাঁর এলাকায় সকাল ও বিকালে গ্যাস থাকে না বললেই চলে। সেই সঙ্গে নিয়মিত পানি পাওয়া যায় না। একেক কর্তৃপক্ষ একেক সময় রাস্তা কাটে আর মানুষ চরম দুর্ভোগ পোহায় বলে জানান তিনি।

দূষণ বাড়ছে আশঙ্কাজনকভাবে : বায়ুমন্ডলীয় দূষণ অধ্যয়ন কেন্দ্রের (ক্যাপস) গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়, ঢাকা শহরের ১০টি এলাকার মধ্যে গুলশান-২-এ শব্দের সর্বোচ্চ মান এলইকিউ ৯৫.৪৪ ডেসিবেল, যা মিশ্র এলাকার জন্য দিনের বেলার জাতীয় আদর্শমান (৫৫ ডেসিবেল) থেকে ১.৭ গুণ বেশি। এর পরের অবস্থান আবদুল্লাহপুরে, ৯৫.৪৩ ডেসিবেল, যা জাতীয় আদর্শমানের (৬০ ডেসিবল) থেকে ১.৬ গুণ বেশি। অন্যদিকে তেজগাঁও এলাকার সর্বনিম্ন এলইকিউ মান ছিল ৮৯ ডেসিবেল, যা জাতীয় আদর্শমান (৭৫) থেকে ১.১ গুণ বেশি। গবেষণার আওতার মধ্যে সর্বাধিক ১৩২ ডেসিবেল শব্দ রেকর্ড করা হয়েছে গুলশান-২-এ এবং সর্বনিম্ন শব্দ রেকর্ড হয়েছে সংসদ এলাকায় ৩১.৭ ডেসিবেল। জরিপে শব্দদূষণের জন্য দায়ী করা হয়েছে যানবাহনকে। এতে প্রথম স্থানে আছে প্রাইভেট কার, এর পরে মোটরসাইকেল ও বাস। শব্দদূষণের কারণে ঢাকার মানুষ উচ্চ রক্তচাপ, অনিদ্রা, শ্রবণশক্তি কমে যাওয়া, মনঃসংযোগ কমে যাওয়া, মাথাব্যথা ও মাথা ধরার জটিলতায় অস্বাভাবিক আচরণ করার মতো নানা সমস্যায় ভুগছে। অন্যদিকে বায়ুদূষণের ক্ষেত্রে রাজধানী ঢাকা প্রতি মাসে একাধিকবার বিশ্বের মধ্যে শীর্ষ অবস্থানে ঠাঁই পাচ্ছে।

নাগরিক সেবা দিতে পারছে না সিটি করপোরেশন : ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ওয়েবসাইটের তথ্যানুযায়ী ঢাকা উত্তর সিটি ১৫টি এবং দক্ষিণ সিটি ২৩টি সেবা দেয় নগরবাসীকে। এসব সেবার মধ্যে অন্যতম বাজার ব্যবস্থাপনা ও মনিটরিং করা। শুধু রমজান মাস এলেই দু-একটি বাজার তদারকি করা হয়। অথচ বাজার মনিটরিংয়ে একজন কাউন্সিলরের নেতৃত্বে কমিটিও আছে। বাজার ব্যবস্থাপনা শুধু কাগজে কলমে। সিটি করপোরেশনের বাজারের বাইরে পুরো শহরের অলিগলিতে যত্রতত্র বাজার বসে। সেখানে নেই কোনো মনিটরিং ব্যবস্থা। প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা নাগরিকের অন্যতম অধিকার। সিটি করপোরেশনে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা দেওয়ার জন্য নগর স্বাস্থ্য কেন্দ্র ও নগর মাতৃসদন রয়েছে। কিন্তু সেগুলো সম্পর্কে জানে না অধিকাংশ নগরবাসী।

মাঠ-পার্ক অবরুদ্ধ : দুই সিটি করপোরেশনের আওতায় রাজধানীতে ৫৩টি পার্ক ও খেলার মাঠ রয়েছে। আধুনিকায়নের নামে সাত বছর ধরে বন্ধ রয়েছে অনেক মাঠ ও পার্ক। কিছু মাঠ উন্মুক্ত করা হলেও প্রায় সময় থাকে তালাবদ্ধ। ফলে এসব পার্ক ও মাঠ বন্ধ থাকায় বিনোদন ও খেলাধুলা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে শিশুরা। অনেক মাঠ কাগজে কলমে সিটি করপোরেশনের থাকলেও নিয়ন্ত্রণ করছে স্থানীয় রাজনৈতিক সমর্থনপুষ্ট সংগঠনগুলো। তারা সেসব মাঠ বাণিজ্যিক কাজে ব্যবহার করছে। জন্মনিবন্ধন সিটি করপোরেশনের অন্যতম একটি কাজ। এ নিবন্ধন করতে গেলে জন্মের ভোগান্তি পোহাতে হয়। জন্মনিবন্ধনে নির্দিষ্ট বয়স অনুসারে কিছু ফি রয়েছে। কিন্তু এর কয়েক গুণ বেশি টাকা দিতে হয় সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের। যদিও ওয়েবসাইটে মশা নিধনের তথ্য উল্লেখ নেই। কিন্তু মশা নিধনে সিটি করপোরেশন কিছু কাজ করে। এর মধ্যে মশা নিধনে ওষুধ স্প্রে করে সংস্থা দুটি। কিন্তু তা কার্যকর নয়। চলতি বছর এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে গতকাল পর্যন্ত ৭৫ জন মারা গেছেন। আক্রান্ত হয়েছেন ২২ হাজার ৫৭০ জন। একই অবস্থা বর্জ্য ব্যবস্থাপনাও। দুই সিটি করপোরেশন এলাকায় প্রতিদিন গড়ে ৬ লাখ মেট্রিক টন বর্জ্য উৎপন্ন হয়। এর মধ্যে ৭০ শতাংশ বর্জ্য ডাম্পিং করা হলেও ৩০ শতাংশ ময়লা রাস্তাঘাটসহ বিভিন্ন স্থানে পড়ে থাকে।

বাস টার্মিনাল গ্যাঞ্জামের কেন্দ্র : রাজধানীতে ফুলবাড়িয়া স্টপওভারসহ চারটি আন্তজেলা বাস টার্মিনাল রয়েছে দুই সিটি করপোরেশনের আওতায়। এ টার্মিনালগুলো সিটির ভিতরে থাকায় অন্যান্য জেলার বাস নগরে প্রবেশ করে। এতে টার্মিনালের আশপাশ এলাকায় সার্বক্ষণিক যানজট থাকে। বাসের তুলনায় টার্মিনালগুলোয় জায়গা খুবই কম। রাজধানীতে যানজটের অন্যতম কারণ নগরীর মাঝখানের এ চারটি টার্মিনাল। এসব এলাকায় সর্বক্ষণ রাস্তার ওপর অসংখ্য গাড়ি পার্ক করে রাখা হয়। এসব টার্মিনাল রাজধানীর প্রান্তসীমায় না নিলে মহানগরীর যানজট বাড়তেই থাকবে। নগর বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ঢাকায় ক্রমবর্ধমান মানুষের চাপ ও নগর বিস্তৃতির কারণে চারটি বাস টার্মিনাল এখন রাজধানীর মাঝখানে এসে পড়েছে। ফলে পরপর সাতটি ফ্লাইওভার নির্মাণ করেও আশানুরূপ ফল মিলছে না। একই কারণে হানিফ ফ্লাইওভারের সুফলও পাওয়া যাচ্ছে না। হানিফ ফ্লাইওভারের গুলিস্তান পয়েন্টেই রয়েছে জয়কালী মন্দির টার্মিনাল। ওখান থেকে কিশোরগঞ্জ, নরসিংদী, মাওয়াসহ বেশ কয়েকটি গন্তব্যের বাস ছাড়ে। এতে ওই স্থানেও সর্বক্ষণ যানজট লেগে থাকে। বাস টার্মিনাল সরানোর পাশাপাশি রাজধানীর ভিতর বাসের কাউন্টারগুলোর সামনে থেকে দূরপাল্লার বাসের যাত্রী তোলা বন্ধ করতে হবে। আবদুল্লাহপুর, মিরপুর, কল্যাণপুর, কলাবাগান, কমলাপুর, আরামবাগ, ফকিরাপুলসহ রাজধানীর অসংখ্য স্থানে গড়ে উঠেছে দূরপাল্লার বাস স্টপেজ। কেরানীগঞ্জের কেন্দ্রীয় কারাগারসংলগ্ন বাঘাইরে ৩৩ দশমিক ৬৩ একর জমি অধিগ্রহণ করে নতুন টার্মিনাল নির্মাণের প্রস্তাব করা হয়েছে। সাভারের হেমায়েতপুরে ৪৫ একর, বিরুলিয়ার ভাটুলিয়ায় ২৬ দশমিক ৭ একর, কাঁচপুর দক্ষিণে ২৬ দশমিক ৭ একর জমি অধিগ্রহণ করতে হবে টার্মিনাল নির্মাণে। পরিবহন বিশেষজ্ঞ ঢাকা যানবাহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষের সাবেক নির্বাহী পরিচালক ড. এস এম সালেহ উদ্দিন বলেন, ‘রাজধানীর ভিতর থেকে চারটি বাস টার্মিনাল সরানোর ব্যাপারে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। বাস্তবতা হচ্ছে, আমরা যে স্থান নির্বাচন করেছি, সেখানে সরকারের হাতে জমি বেশি নেই। বাকি জমি নিতে হবে বেসরকারি খাত থেকে। সেটা অধিগ্রহণের চেষ্টা চলছে। আশা করি সর্বোচ্চ দুই বছরের মধ্যে আমরা টার্মিনাল সরানোর কাজ শেষ করতে পারব।’

ভোগান্তির অন্ত নেই নতুন ৩৬ ওয়ার্ডে : ২০১৬ সালে ঢাকা দুই সিটি করপোরেশনে নতুন করে ৩৬টি ওয়ার্ড যুক্ত হয়েছে। এর মধ্যে ঢাকা উত্তরে ১৮ ও দক্ষিণে ১৮টি। ঢাকা উত্তরের ১৮ ওয়ার্ডের বাসিন্দারা গত ছয় বছর কোনো সেবা পাননি। বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, রাস্তাঘাট, সড়কবাতি, মশা নিধনসহ সব ধরনের সেবা থেকে বঞ্চিত এসব ওয়ার্ডের বাসিন্দারা। অন্যদিকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নতুন যুক্ত হওয়া ১৮ ওয়ার্ডের কয়েকটি রাস্তা সংস্কার করেছে এবং সড়কবাতি লাগিয়েছে। এ ছাড়া আর কোনো সেবা চালু করতে পারেনি সংস্থাটি। দুই সিটির ৩৬ ওয়ার্ডের বাসিন্দাদের ভোগান্তির অন্ত নেই।

জনবল সংকট দুই সিটির : ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ওয়েবসাইটের তথ্য বলছে, ২০১৬ সালে জনবলকাঠামো অনুযীিয় স্থায়ী কর্মকর্তা ও কর্মচারী রয়েছেন ২ হাজার ৪২২ জন। পরিচ্ছন্নতা কর্মী আছেন ৫ হাজার ৪০০। উত্তর সিটি করপোরেশনে স্থায়ী কর্মকর্তা রয়েছেন ১৭১ জন। স্থায়ী পরিচ্ছন্নতা কর্মী প্রায় ৩ হাজার। নগরীর জনসংখ্যার তুলনায় সিটির কর্মীসংখ্যা খুবই নগণ্য। এ বিষয়ে নগর পরিকল্পনাবিদ ও ইনস্টিটিউট ফর প্ল্যানিং অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (আইপিডি) নির্বাহী পরিচালক অধ্যাপক ড. আদিল মোহাম্মদ খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘সিটি করপোরেশনেরও কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম হলো জনবল সংকট। সিটি করপোরেশনের জনবলকাঠামো অনুযায়ী ৫০ শতাংশ লোক নেই। আর যেসব জনবল রয়েছে এর মধ্যে কিছু অংশ পুরনো এবং মনোবল নেই। আর তাদের কাজের আগ্রহ নেই। ফলে বিশাল জনগোষ্ঠীকে শতভাগ সেবা দিতে পারছে না সিটি করপোরেশন।’

ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘এ নগরীকে বাসযোগ্য করতে মেয়র হিসেবে বেশ কিছু চ্যালেঞ্জ আছে। কারণ, এখানে কেউ আইন মানে না। সবাই আইন মেনে চললে অনেক সমস্যার সমাধান হয়ে যেত।’ তিনি বলেন, ‘রাজধানীতে বিভিন্ন প্রকল্পে যারা কাজ করছেন কেউ ধুলাবালি ঢেকে কাজ করেন না। ফলে পরিবেশ দূষণ হয়। বিআরটিএর লাইসেন্স দেওয়া গাড়ি কালো ধোঁয়া ছেড়ে শহর দূষিত করছে। নগরবাসীর জীবনমান উন্নয়নে আমরা ধারাবাহিকভাবে কাজ করছি। খালের দায়িত্ব সিটি করপোরেশনকে দিলে জলাবদ্ধতা হবে না বলে চ্যালেঞ্জ করেছিলাম। আমরা খাল পরিষ্কার করেছি। এ বছর জলাবদ্ধতার ভোগান্তিতে পড়তে হয়নি নগরবাসীকে। দায়িত্ব পেয়ে কাজ করে দেখিয়ে দিয়েছি। নগরবাসীর অবসর কাটানোর জন্য পার্ক, খেলার মাঠ নির্মাণ করা হয়েছে, আরও কাজ চলমান আছে। যার যার জায়গা থেকে সচেতন হলে নগরকে বাসযোগ্য করতে পারব। নইলে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে আমরা দায়বদ্ধ থাকব। মন থেকে নিজের শহরকে ভালোবাসতে পারলে এ শহরকে বাসযোগ্য শহরে রূপান্তরিত করা ব্যাপার না।’

এই বিভাগের আরও খবর
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
অপতথ্য মোকাবিলায় জাতিসংঘকে আহ্বান
অপতথ্য মোকাবিলায় জাতিসংঘকে আহ্বান
এই দিনে বাড়ে আন্দোলনের তীব্রতা
এই দিনে বাড়ে আন্দোলনের তীব্রতা
জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী কাজ করতে হবে
জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী কাজ করতে হবে
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
সর্বশেষ খবর
ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার
ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত
রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন
নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন

৩২ মিনিট আগে | শোবিজ

ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’
ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮
ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ
বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন
শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী
বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু
শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা
গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান
জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো
র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা
খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ

৮ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন
বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা
গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ
ঝিনাইদহে ১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত
কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি
৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান
দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান
ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া
রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী
ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার
নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড
আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না
বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা
জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ
সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন
মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ
স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব
ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ
শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন
রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের
আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল
এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল
প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!

প্রথম পৃষ্ঠা

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

সম্পাদকীয়

ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা
৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর
রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা
ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা
নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন হাসপাতাল!
এ কেমন হাসপাতাল!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল
দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের অন্ধকার অধ্যায়
গুমের অন্ধকার অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড
হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা

শোবিজ

শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই

শোবিজ

বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে
বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!

পেছনের পৃষ্ঠা

এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি
এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি

নগর জীবন

এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার
এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার

নগর জীবন

ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার
ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম

সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা