শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২০ অক্টোবর, ২০২২ আপডেট:

নাগরিক সুবিধা তলানিতে ঢাকায়

হাসান ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
নাগরিক সুবিধা তলানিতে ঢাকায়

জলবায়ু পরিবর্তনসহ জীবিকার প্রয়োজনে রাজধানীতে প্রতিদিন প্রায় ২ হাজার মানুষ আসছে। বছরে অন্তত ৭ লাখ বাড়তি মানুষ যোগ হচ্ছে রাজধানীর জনসংখ্যায়। এ শহরে নিম্ন আয়ের মানুষের সংখ্যা ক্রমাগত বেড়েই চলেছে। তাদের পুনর্বাসন ও জীবনমান উন্নয়নে কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারছে না সিটি করপোরেশন। বাড়তি মানুষের চাপে নাগরিক সুবিধা কমছে ঢাকায়। বাড়ছে সব ধরনের ভোগান্তি। চাপ বাড়ছে পানি, বিদ্যুৎ, গ্যাস, আবাসন, গণপরিবহনসহ সব ক্ষেত্রেই। বাড়তি মানুষের চাপে স্থবির হয়ে পড়েছে রাজধানী ঢাকা। কমেছে জীবনযাত্রার মান। সড়কে কমেছে যানবাহনের গতি। কর্মসংস্থানের বিকেন্দ্রীকরণ না হওয়ায় রাজধানীসহ বড় শহরগুলোয় ঠাঁই নিচ্ছে মানুষ। গবেষণা রিপোর্ট বলছে, ২০৫০ সালে দেশের ৭০ ভাগ মানুষ শহরে চলে আসবে। অথচ এখনই কাক্সিক্ষত মানের কোনো সেবা দিতে পারছে না সিটি করপোরেশনসহ সেবা সংস্থাগুলো। বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) তথ্য বলছে, রাজধানীতে বাড়তি মানুষের চাহিদার জোগান দিতে প্রতিদিন রাস্তায় নামছে ৫ শতাধিক যানবাহন। এতে শব্দদূষণের মাত্রা আগের সব রেকর্ড ছাড়িয়েছে। বাতাসে ক্ষতিকর সূক্ষ্ম বস্তুকণা কয়েক গুণ বেড়ে গেছে। আন্তর্জাতিক মানদন্ডে বারবারই বায়ুদূষণের শীর্ষে উঠে আসছে ঢাকা। আধুনিক শহরের মানদন্ডে যতটুকু সড়ক থাকার কথা, এর ধারেকাছেও নেই ঢাকা। ফলে তীব্র যানজটে প্রতিদিনই নাকাল হতে হচ্ছে নাগরিকদের। যানবাহনের গড় গতি নেমে এসেছে ঘণ্টায় ৭ কিলোমিটারে। পাশাপাশি বাসাবাড়িতে কখনো গ্যাস থাকে না, কখনো থাকে না বিদ্যুৎ। পানির জন্য রাস্তায় নামতে হয় নাগরিকদের। রাজধানীর খালগুলো দখল, ভরাট ও বর্জ্যে বিপন্ন হয়ে আছে। বৃষ্টির পানি আটকে সৃষ্টি হচ্ছে জলাবদ্ধতা। নগরীর অধিকাংশ খেলার মাঠ অরক্ষিত, অবরুদ্ধ। কিছু ব্যবহার হচ্ছে বাণিজ্যিক কাজে। এ ছাড়া ডেঙ্গু, পয়ঃনিষ্কাশনের জটিলতা, দূষিত পরিবেশ, অসম্ভব ঘনবসতি, ভেজাল খাবারসহ নানা সমস্যায় জর্জরিত ঢাকার বাসিন্দারা। এসব সমস্যার সমাধান করতে পারছে না সিটি করপোরেশন। যত ধরনের সেবা পাওয়ার কথা, তা পাচ্ছে না ঢাকাবাসী।

জনসংখ্যা নিয়েই বিভ্রান্তি : সেবা খাতের উন্নয়ন ও মানসম্পন্ন সেবা দেওয়ার ক্ষেত্রে রাজধানীর সঠিক জনসংখ্যা নিরূপণ খুবই জরুরি। কিন্তু রাজধানীর জনসংখ্যা নিয়ে চরম বিভ্রান্তি রয়েছে। সম্প্রতি প্রকাশিত জনশুমারিতে বলা হয়, রাজধানীর জনসংখ্যা ১ কোটি ২ লাখ। এ সংখ্যাটিকে বিশ্বাসযোগ্য মনে করছেন না অনেকে। নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী গত সপ্তাহে রাজধানীর এক অনুষ্ঠানে বলেছেন, ৭০ বছর আগে আমাদের জনসংখ্যা ছিল ৫ কোটি। এখন আদমশুমারিতে হয়েছে সাড়ে ১৬ কোটি, তা-ও আবার মানুষ বিশ্বাস করে না। আগে যখন আমরা বিভিন্ন জায়গায় যেতাম এত মানুষ ছিল না। এখন জনসংখ্যা বেড়েছে। ঢাকায় ৫০ লাখও মানুষ ছিল না, এখন ৩ কোটি ছাড়িয়েছে। এ বিষয়ে নগর পরিকল্পনাবিদ ও ইনস্টিটিউট ফর প্ল্যানিং অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (আইপিডি) নির্বাহী পরিচালক অধ্যাপক ড. আদিল মোহাম্মদ খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ঢাকার দুই সিটিতে কী পরিমাণ জনসংখ্যা রয়েছে তার সঠিক পরিসংখ্যান নেই। দুই সিটির তথ্যানুযায়ী সিটি করপোরেশন এলাকায় বসবাস করে ২ কোটি মানুষ। অথচ সম্প্রতি প্রকাশিত জনশুমারি অনুযায়ী সিটিতে জনসংখ্যা ১ কোটির কিছু বেশি। সঠিক পরিসংখ্যান না থাকায় সিটি করপোরেশন বাসিন্দাদের সেবার পরিকল্পনা করতে পারছে না।

যুদ্ধ করে অফিসযাত্রা : মিরপুর থেকে কর্মস্থল সিদ্ধেশ্বরীতে যেতে রীতিমতো যুদ্ধ করে অফিস করেন রুবাইয়া ইয়াসমিন। তাঁর মতে, ঢাকা শহরে বসবাসের সবচেয়ে নেতিবাচক দিকটি হচ্ছে যানজট। পরিবহনব্যবস্থা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন তিনি। রাজধানীতে চলাচলকারী বাসের মধ্যে কোনো শৃঙ্খলা নেই। ভাড়া নিয়ে চলছে অরাজকতা। যাত্রী তোলা নিয়ে অসুস্থ প্রতিযোগিতা থাকে চালকদের মধ্যে। দক্ষ চালকও নেই। এ বিষয়ে বারবার আলোচনা এমনকি বড় ধরনের একটি আন্দোলন হওয়ার পরও এ খাতটিতে কোনো পরিবর্তন আসেনি বলে উল্লেখ করেন তিনি। রাজধানীর লালবাগে স্ত্রী ও দুই সন্তান নিয়ে বসবাস করেন সাইফুল আলম। তিনি অভিযোগ করেন, তাঁর এলাকায় সকাল ও বিকালে গ্যাস থাকে না বললেই চলে। সেই সঙ্গে নিয়মিত পানি পাওয়া যায় না। একেক কর্তৃপক্ষ একেক সময় রাস্তা কাটে আর মানুষ চরম দুর্ভোগ পোহায় বলে জানান তিনি।

দূষণ বাড়ছে আশঙ্কাজনকভাবে : বায়ুমন্ডলীয় দূষণ অধ্যয়ন কেন্দ্রের (ক্যাপস) গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়, ঢাকা শহরের ১০টি এলাকার মধ্যে গুলশান-২-এ শব্দের সর্বোচ্চ মান এলইকিউ ৯৫.৪৪ ডেসিবেল, যা মিশ্র এলাকার জন্য দিনের বেলার জাতীয় আদর্শমান (৫৫ ডেসিবেল) থেকে ১.৭ গুণ বেশি। এর পরের অবস্থান আবদুল্লাহপুরে, ৯৫.৪৩ ডেসিবেল, যা জাতীয় আদর্শমানের (৬০ ডেসিবল) থেকে ১.৬ গুণ বেশি। অন্যদিকে তেজগাঁও এলাকার সর্বনিম্ন এলইকিউ মান ছিল ৮৯ ডেসিবেল, যা জাতীয় আদর্শমান (৭৫) থেকে ১.১ গুণ বেশি। গবেষণার আওতার মধ্যে সর্বাধিক ১৩২ ডেসিবেল শব্দ রেকর্ড করা হয়েছে গুলশান-২-এ এবং সর্বনিম্ন শব্দ রেকর্ড হয়েছে সংসদ এলাকায় ৩১.৭ ডেসিবেল। জরিপে শব্দদূষণের জন্য দায়ী করা হয়েছে যানবাহনকে। এতে প্রথম স্থানে আছে প্রাইভেট কার, এর পরে মোটরসাইকেল ও বাস। শব্দদূষণের কারণে ঢাকার মানুষ উচ্চ রক্তচাপ, অনিদ্রা, শ্রবণশক্তি কমে যাওয়া, মনঃসংযোগ কমে যাওয়া, মাথাব্যথা ও মাথা ধরার জটিলতায় অস্বাভাবিক আচরণ করার মতো নানা সমস্যায় ভুগছে। অন্যদিকে বায়ুদূষণের ক্ষেত্রে রাজধানী ঢাকা প্রতি মাসে একাধিকবার বিশ্বের মধ্যে শীর্ষ অবস্থানে ঠাঁই পাচ্ছে।

নাগরিক সেবা দিতে পারছে না সিটি করপোরেশন : ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ওয়েবসাইটের তথ্যানুযায়ী ঢাকা উত্তর সিটি ১৫টি এবং দক্ষিণ সিটি ২৩টি সেবা দেয় নগরবাসীকে। এসব সেবার মধ্যে অন্যতম বাজার ব্যবস্থাপনা ও মনিটরিং করা। শুধু রমজান মাস এলেই দু-একটি বাজার তদারকি করা হয়। অথচ বাজার মনিটরিংয়ে একজন কাউন্সিলরের নেতৃত্বে কমিটিও আছে। বাজার ব্যবস্থাপনা শুধু কাগজে কলমে। সিটি করপোরেশনের বাজারের বাইরে পুরো শহরের অলিগলিতে যত্রতত্র বাজার বসে। সেখানে নেই কোনো মনিটরিং ব্যবস্থা। প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা নাগরিকের অন্যতম অধিকার। সিটি করপোরেশনে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা দেওয়ার জন্য নগর স্বাস্থ্য কেন্দ্র ও নগর মাতৃসদন রয়েছে। কিন্তু সেগুলো সম্পর্কে জানে না অধিকাংশ নগরবাসী।

মাঠ-পার্ক অবরুদ্ধ : দুই সিটি করপোরেশনের আওতায় রাজধানীতে ৫৩টি পার্ক ও খেলার মাঠ রয়েছে। আধুনিকায়নের নামে সাত বছর ধরে বন্ধ রয়েছে অনেক মাঠ ও পার্ক। কিছু মাঠ উন্মুক্ত করা হলেও প্রায় সময় থাকে তালাবদ্ধ। ফলে এসব পার্ক ও মাঠ বন্ধ থাকায় বিনোদন ও খেলাধুলা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে শিশুরা। অনেক মাঠ কাগজে কলমে সিটি করপোরেশনের থাকলেও নিয়ন্ত্রণ করছে স্থানীয় রাজনৈতিক সমর্থনপুষ্ট সংগঠনগুলো। তারা সেসব মাঠ বাণিজ্যিক কাজে ব্যবহার করছে। জন্মনিবন্ধন সিটি করপোরেশনের অন্যতম একটি কাজ। এ নিবন্ধন করতে গেলে জন্মের ভোগান্তি পোহাতে হয়। জন্মনিবন্ধনে নির্দিষ্ট বয়স অনুসারে কিছু ফি রয়েছে। কিন্তু এর কয়েক গুণ বেশি টাকা দিতে হয় সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের। যদিও ওয়েবসাইটে মশা নিধনের তথ্য উল্লেখ নেই। কিন্তু মশা নিধনে সিটি করপোরেশন কিছু কাজ করে। এর মধ্যে মশা নিধনে ওষুধ স্প্রে করে সংস্থা দুটি। কিন্তু তা কার্যকর নয়। চলতি বছর এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে গতকাল পর্যন্ত ৭৫ জন মারা গেছেন। আক্রান্ত হয়েছেন ২২ হাজার ৫৭০ জন। একই অবস্থা বর্জ্য ব্যবস্থাপনাও। দুই সিটি করপোরেশন এলাকায় প্রতিদিন গড়ে ৬ লাখ মেট্রিক টন বর্জ্য উৎপন্ন হয়। এর মধ্যে ৭০ শতাংশ বর্জ্য ডাম্পিং করা হলেও ৩০ শতাংশ ময়লা রাস্তাঘাটসহ বিভিন্ন স্থানে পড়ে থাকে।

বাস টার্মিনাল গ্যাঞ্জামের কেন্দ্র : রাজধানীতে ফুলবাড়িয়া স্টপওভারসহ চারটি আন্তজেলা বাস টার্মিনাল রয়েছে দুই সিটি করপোরেশনের আওতায়। এ টার্মিনালগুলো সিটির ভিতরে থাকায় অন্যান্য জেলার বাস নগরে প্রবেশ করে। এতে টার্মিনালের আশপাশ এলাকায় সার্বক্ষণিক যানজট থাকে। বাসের তুলনায় টার্মিনালগুলোয় জায়গা খুবই কম। রাজধানীতে যানজটের অন্যতম কারণ নগরীর মাঝখানের এ চারটি টার্মিনাল। এসব এলাকায় সর্বক্ষণ রাস্তার ওপর অসংখ্য গাড়ি পার্ক করে রাখা হয়। এসব টার্মিনাল রাজধানীর প্রান্তসীমায় না নিলে মহানগরীর যানজট বাড়তেই থাকবে। নগর বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ঢাকায় ক্রমবর্ধমান মানুষের চাপ ও নগর বিস্তৃতির কারণে চারটি বাস টার্মিনাল এখন রাজধানীর মাঝখানে এসে পড়েছে। ফলে পরপর সাতটি ফ্লাইওভার নির্মাণ করেও আশানুরূপ ফল মিলছে না। একই কারণে হানিফ ফ্লাইওভারের সুফলও পাওয়া যাচ্ছে না। হানিফ ফ্লাইওভারের গুলিস্তান পয়েন্টেই রয়েছে জয়কালী মন্দির টার্মিনাল। ওখান থেকে কিশোরগঞ্জ, নরসিংদী, মাওয়াসহ বেশ কয়েকটি গন্তব্যের বাস ছাড়ে। এতে ওই স্থানেও সর্বক্ষণ যানজট লেগে থাকে। বাস টার্মিনাল সরানোর পাশাপাশি রাজধানীর ভিতর বাসের কাউন্টারগুলোর সামনে থেকে দূরপাল্লার বাসের যাত্রী তোলা বন্ধ করতে হবে। আবদুল্লাহপুর, মিরপুর, কল্যাণপুর, কলাবাগান, কমলাপুর, আরামবাগ, ফকিরাপুলসহ রাজধানীর অসংখ্য স্থানে গড়ে উঠেছে দূরপাল্লার বাস স্টপেজ। কেরানীগঞ্জের কেন্দ্রীয় কারাগারসংলগ্ন বাঘাইরে ৩৩ দশমিক ৬৩ একর জমি অধিগ্রহণ করে নতুন টার্মিনাল নির্মাণের প্রস্তাব করা হয়েছে। সাভারের হেমায়েতপুরে ৪৫ একর, বিরুলিয়ার ভাটুলিয়ায় ২৬ দশমিক ৭ একর, কাঁচপুর দক্ষিণে ২৬ দশমিক ৭ একর জমি অধিগ্রহণ করতে হবে টার্মিনাল নির্মাণে। পরিবহন বিশেষজ্ঞ ঢাকা যানবাহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষের সাবেক নির্বাহী পরিচালক ড. এস এম সালেহ উদ্দিন বলেন, ‘রাজধানীর ভিতর থেকে চারটি বাস টার্মিনাল সরানোর ব্যাপারে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। বাস্তবতা হচ্ছে, আমরা যে স্থান নির্বাচন করেছি, সেখানে সরকারের হাতে জমি বেশি নেই। বাকি জমি নিতে হবে বেসরকারি খাত থেকে। সেটা অধিগ্রহণের চেষ্টা চলছে। আশা করি সর্বোচ্চ দুই বছরের মধ্যে আমরা টার্মিনাল সরানোর কাজ শেষ করতে পারব।’

ভোগান্তির অন্ত নেই নতুন ৩৬ ওয়ার্ডে : ২০১৬ সালে ঢাকা দুই সিটি করপোরেশনে নতুন করে ৩৬টি ওয়ার্ড যুক্ত হয়েছে। এর মধ্যে ঢাকা উত্তরে ১৮ ও দক্ষিণে ১৮টি। ঢাকা উত্তরের ১৮ ওয়ার্ডের বাসিন্দারা গত ছয় বছর কোনো সেবা পাননি। বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, রাস্তাঘাট, সড়কবাতি, মশা নিধনসহ সব ধরনের সেবা থেকে বঞ্চিত এসব ওয়ার্ডের বাসিন্দারা। অন্যদিকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নতুন যুক্ত হওয়া ১৮ ওয়ার্ডের কয়েকটি রাস্তা সংস্কার করেছে এবং সড়কবাতি লাগিয়েছে। এ ছাড়া আর কোনো সেবা চালু করতে পারেনি সংস্থাটি। দুই সিটির ৩৬ ওয়ার্ডের বাসিন্দাদের ভোগান্তির অন্ত নেই।

জনবল সংকট দুই সিটির : ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ওয়েবসাইটের তথ্য বলছে, ২০১৬ সালে জনবলকাঠামো অনুযীিয় স্থায়ী কর্মকর্তা ও কর্মচারী রয়েছেন ২ হাজার ৪২২ জন। পরিচ্ছন্নতা কর্মী আছেন ৫ হাজার ৪০০। উত্তর সিটি করপোরেশনে স্থায়ী কর্মকর্তা রয়েছেন ১৭১ জন। স্থায়ী পরিচ্ছন্নতা কর্মী প্রায় ৩ হাজার। নগরীর জনসংখ্যার তুলনায় সিটির কর্মীসংখ্যা খুবই নগণ্য। এ বিষয়ে নগর পরিকল্পনাবিদ ও ইনস্টিটিউট ফর প্ল্যানিং অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (আইপিডি) নির্বাহী পরিচালক অধ্যাপক ড. আদিল মোহাম্মদ খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘সিটি করপোরেশনেরও কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম হলো জনবল সংকট। সিটি করপোরেশনের জনবলকাঠামো অনুযায়ী ৫০ শতাংশ লোক নেই। আর যেসব জনবল রয়েছে এর মধ্যে কিছু অংশ পুরনো এবং মনোবল নেই। আর তাদের কাজের আগ্রহ নেই। ফলে বিশাল জনগোষ্ঠীকে শতভাগ সেবা দিতে পারছে না সিটি করপোরেশন।’

ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘এ নগরীকে বাসযোগ্য করতে মেয়র হিসেবে বেশ কিছু চ্যালেঞ্জ আছে। কারণ, এখানে কেউ আইন মানে না। সবাই আইন মেনে চললে অনেক সমস্যার সমাধান হয়ে যেত।’ তিনি বলেন, ‘রাজধানীতে বিভিন্ন প্রকল্পে যারা কাজ করছেন কেউ ধুলাবালি ঢেকে কাজ করেন না। ফলে পরিবেশ দূষণ হয়। বিআরটিএর লাইসেন্স দেওয়া গাড়ি কালো ধোঁয়া ছেড়ে শহর দূষিত করছে। নগরবাসীর জীবনমান উন্নয়নে আমরা ধারাবাহিকভাবে কাজ করছি। খালের দায়িত্ব সিটি করপোরেশনকে দিলে জলাবদ্ধতা হবে না বলে চ্যালেঞ্জ করেছিলাম। আমরা খাল পরিষ্কার করেছি। এ বছর জলাবদ্ধতার ভোগান্তিতে পড়তে হয়নি নগরবাসীকে। দায়িত্ব পেয়ে কাজ করে দেখিয়ে দিয়েছি। নগরবাসীর অবসর কাটানোর জন্য পার্ক, খেলার মাঠ নির্মাণ করা হয়েছে, আরও কাজ চলমান আছে। যার যার জায়গা থেকে সচেতন হলে নগরকে বাসযোগ্য করতে পারব। নইলে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে আমরা দায়বদ্ধ থাকব। মন থেকে নিজের শহরকে ভালোবাসতে পারলে এ শহরকে বাসযোগ্য শহরে রূপান্তরিত করা ব্যাপার না।’

এই বিভাগের আরও খবর
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
সর্বশেষ খবর
এতিম শিশুদের হাতে শীতবস্ত্র পৌঁছে দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ
এতিম শিশুদের হাতে শীতবস্ত্র পৌঁছে দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ

এই মাত্র | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মওলানা ভাসানী মজলুম-নির্যাতিত মানুষের জন্য কাজ করেছেন : দুদু
মওলানা ভাসানী মজলুম-নির্যাতিত মানুষের জন্য কাজ করেছেন : দুদু

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্লট বরাদ্দে জালিয়াতি : শেখ হাসিনার দুর্নীতি মামলার যুক্তিতর্ক ২৩ নভেম্বর
প্লট বরাদ্দে জালিয়াতি : শেখ হাসিনার দুর্নীতি মামলার যুক্তিতর্ক ২৩ নভেম্বর

২ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মহাসড়কে গরুবাহী ট্রাক ছিনতাই
কুমিল্লায় মহাসড়কে গরুবাহী ট্রাক ছিনতাই

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর পরিবারের মাঝে উপকরণ বিতরণ
দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর পরিবারের মাঝে উপকরণ বিতরণ

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে বেড়েছে সূচক ও লেনদেন
পুঁজিবাজারে বেড়েছে সূচক ও লেনদেন

১১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে হত্যা মামলার দুই পলাতক আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে হত্যা মামলার দুই পলাতক আসামি গ্রেফতার

১১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেখ হাসিনার রায়ে জনমনে আতঙ্ক নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
শেখ হাসিনার রায়ে জনমনে আতঙ্ক নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

শেরপুরে বড় ভাইকে হত্যার দায়ে ছোট ভাইয়ের যাবজ্জীবন
শেরপুরে বড় ভাইকে হত্যার দায়ে ছোট ভাইয়ের যাবজ্জীবন

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাকসু নির্বাচন পেছানোর দাবিতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন
শাকসু নির্বাচন পেছানোর দাবিতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাবির হলে ৫০ টাকার উন্নয়ন ফি বাতিল
রাবির হলে ৫০ টাকার উন্নয়ন ফি বাতিল

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে পদোন্নতির দাবিতে প্রভাষকদের ‌‘নো প্রমোশন, নো ওয়ার্ক’ কর্মসূচি
মুন্সীগঞ্জে পদোন্নতির দাবিতে প্রভাষকদের ‌‘নো প্রমোশন, নো ওয়ার্ক’ কর্মসূচি

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১০০৭
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১০০৭

১৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

রংপুরে আলু চাষের লক্ষ্যমাত্রা কমেছে
রংপুরে আলু চাষের লক্ষ্যমাত্রা কমেছে

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এ রায় প্রতিশোধ নয়, ন্যায়বিচারের প্রতিজ্ঞা: চিফ প্রসিকিউটর
এ রায় প্রতিশোধ নয়, ন্যায়বিচারের প্রতিজ্ঞা: চিফ প্রসিকিউটর

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন ধানের ঘ্রাণে প্রাণবন্ত দিনাজপুরের গ্রাম–শহর
নতুন ধানের ঘ্রাণে প্রাণবন্ত দিনাজপুরের গ্রাম–শহর

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় ‘ঐতিহাসিক বিজয়’: সামান্তা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় ‘ঐতিহাসিক বিজয়’: সামান্তা

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

১৬ কোটি টাকার হাসপাতাল চার বছরেও চালু হয়নি
১৬ কোটি টাকার হাসপাতাল চার বছরেও চালু হয়নি

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে রায় কার্যকর করতে হবে: রাশেদ প্রধান
শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে রায় কার্যকর করতে হবে: রাশেদ প্রধান

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

সরিষাবাড়ীতে অসুস্থ শিশুর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
সরিষাবাড়ীতে অসুস্থ শিশুর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালের নথুল্লাবাদ টার্মিনাল থেকে বাস চলাচল শুরু
বরিশালের নথুল্লাবাদ টার্মিনাল থেকে বাস চলাচল শুরু

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মৃত্যুদণ্ডই শেখ হাসিনার উপযুক্ত বিচার: আখতার
মৃত্যুদণ্ডই শেখ হাসিনার উপযুক্ত বিচার: আখতার

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

রংপুরে একজনকে হত্যার অভিযোগ
রংপুরে একজনকে হত্যার অভিযোগ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জের হত্যা মামলার আসামিকে সিলেট থেকে গ্রেফতার
হবিগঞ্জের হত্যা মামলার আসামিকে সিলেট থেকে গ্রেফতার

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে হাসপাতালে বিএনপি নেতা মামুন মাহমুদের ডেঙ্গু কিট প্রদান
নারায়ণগঞ্জে হাসপাতালে বিএনপি নেতা মামুন মাহমুদের ডেঙ্গু কিট প্রদান

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ প্রতিদিনের খবরে সেই শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু
বাংলাদেশ প্রতিদিনের খবরে সেই শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে সুবিধাবঞ্চিত শীতার্থদের মাঝে ৫ শতাধিক কম্বল বিতরণ
নোয়াখালীতে সুবিধাবঞ্চিত শীতার্থদের মাঝে ৫ শতাধিক কম্বল বিতরণ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে