শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৯ অক্টোবর, ২০২২ আপডেট:

সর্বহারা মানুষের হাহাকার

ব্যবসা-বাণিজ্য জমি হারিয়ে কোনোমতে জীবন পার
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
সর্বহারা মানুষের হাহাকার

সারা দেশে নদীভাঙনে সর্বস্বহারা মানুষের হাহাকার বাড়ছে। ভাঙনে বিপন্ন একসময়ের অবস্থাপন্নরাও বসতবাড়ি, আবাদি জমি হারিয়ে অমানবিক জীবনযাপন করছেন। লক্ষ্মীপুরে মেঘনা নদীর ভাঙনরোধে গতকাল সকালে  বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে ভাঙনকবলিত এলাকার বাসিন্দারা কান্নায় ভেঙে পড়েন। ভাঙনকবলিতদের দাবি, অস্থায়ী বালুর বস্তা নয়, স্থায়ী বাঁধ নির্মাণের মাধ্যমে ভাঙনরোধ করা প্রয়োজন। এ বছরও ভাঙনের তীব্রতা দেখা দিয়েছে বিভিন্ন জনপদে। ভাঙনকবলিতদের জন্য সরকারি সহায়তা খুবই অপ্রতুল। নদীপাড়ের লাখ লাখ মানুষ ব্যবসা, বাণিজ্য, আবাদি জমি হারিয়ে দীনহীন অবস্থায় টিকে আছেন। তবে ভাঙনরোধে পানি উন্নয়ন বোর্ড বা স্থানীয় প্রশাসনের তৎপরতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন ভাঙনকবলিতরা। প্রতিনিধিদের প্রতিবেদন-

আবদুস সামাদ সায়েম, সিরাজগঞ্জ : যমুনা নদীর ভাঙনে বাস্তুহারা হয়ে পড়েছেন সিরাজগঞ্জের হাজার হাজার মানুষ। একসময়ের বিত্তশালীরা ফসলি জমিসহ সব হারিয়ে রাস্তায় বসতে শুরু করেছেন। নতুন করে বসতভিটা গড়ে তোলার সামর্থ্য না থাকায় শত শত পরিবার রাস্তার ধারে ঝুপড়ি তুলে অমানবিক জীবনযাপন করছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বিলীন হয়ে গেছে। হাট-বাজার, ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান নদীগর্ভে হারিয়ে গেছে। ভাঙনের কারণে বদলে যাচ্ছে জেলার মানচিত্র।

ভাঙনকবলিতরা পানি উন্নয়ন বোর্ডকে দায়ী করে বলছেন, সবকিছু হারিয়ে কষ্টে থাকলেও কেউ আমাদের পাশে দাঁড়ায় না।

সিরাজগঞ্জের চৌহালী উপজেলার সদিয়াচাঁদপুর ইউনিয়নের সদিয়া চাঁদপুর, দেওয়ানতলা, সংকরহাটি, গাবেরপাড়, মাঝগ্রামে তীব্র ভাঙন দেখা দিয়েছে। ভাঙনে চাঁদপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাকা ভবনসহ প্রায় অর্ধশত বসতভিটা ও ফসলি জমি বিলীন হয়েছে। হুমকির মুখে রয়েছে চাঁদপুর তা-মীরুল মিল্লাত হাফিজিয়া মাদরাসা, সদিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মহেশপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মৌহালী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, শাহপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, এলাঙ্গী আটা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়সহ শত শত বসতভিটা ও ফসলি জমি। বেলকুচি উপজেলার বেতিল স্পার বাঁধে ধস নামতে শুরু করেছে। গত মঙ্গলবার থেকে শুক্রবার পর্যন্ত দেড় শ মিটার এলাকা বিলীন হয়ে গেছে।

পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী শফিকুল ইসলাম জানান, জালালপুরে ভাঙনরোধে কাজ শুরু হয়েছে। পানি নেমে গেলে ড্রেজিং করে গতিপথ পরিবর্তন এবং সিসি ব্লক দিয়ে স্থায়ী তীর সংরক্ষণ বাঁধ নির্মাণ করা হবে।

খন্দকার একরামুল হক সম্রাট, কুড়িগ্রাম : কুড়িগ্রামে ধরলা, দুধকুমার ও তিস্তা নদীর ভাঙন অব্যাহত রয়েছে। গত এক মাস ধরে ভাঙনে নদীতে বিলীন হয়েছে কয়েক শ একর জমির ফসল ও হাজার হাজার বাড়িঘর। ভিটেমাটি হারিয়ে কয়েকশ পরিবার খোলা আকাশের নিচে বাস করছে। তারা নদী ভাঙনরোধে চান স্থায়ী বাঁধ নির্মাণ। কুড়িগ্রামে ছোট-বড় ১৬টি নদ-নদীর মধ্যে প্রধান নদ-নদী ব্রহ্মপুত্র, ধরলা, তিস্তা ও দুধকুমার। বছরের প্রায় সময়েই কমবেশি নদী ভাঙন চলে। সাম্প্রতিক বন্যার পানি নেমে যাওয়ার পরই এই তিন নদীতে তীব্র ভাঙন শুরু হয়েছে। ধরলা নদীতে ভাঙনে বিলীন হয়েছে শত শত একর ফসলি জমি ও বসতভিটা। হুমকির মুখে পড়েছে কুড়িগ্রাম শহর রক্ষা বাঁধ।

বড়ভিটা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আতাউর রহমান মিন্টু বলেন, বড়ভিটা ইউনিয়নে ধরলা নদীর ভাঙনে দীর্ঘ হচ্ছে নিঃস্ব মানুষের তালিকা। ভাঙনরোধে উপজেলা প্রশাসনসহ পানি উন্নয়ন বোর্ডের সুদৃষ্টি কামনা করছি। এ ছাড়াও কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীতে দুধকুমার নদে কয়েক দিন ধরে ভাঙন অব্যাহত রয়েছে। এ ভাঙনে উপজেলার তীর রক্ষা বাঁধ নদের ভাঙনের কবলে পড়েছে। উপজেলার তিলাই ইউনিয়নের ২ ও ৪ নম্বর ওয়ার্ডের চরবটতলা দুধকুমার নদের পূর্বপাড়ে ভাঙনে ঘরবাড়ি নদীগর্ভে চলে গেছে। কুড়িগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আবদুল্লাহ আল মামুন বলেন, তিলাই ইউনিয়নে দুধকুমার নদের ভাঙনরোধে প্রকল্পের কাজ চলছে। বন্যার পানি কমে গেলে শুকনো মৌসুমে ভাঙন প্রতিরোধে স্থায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

গৌতমাশিস গুহ সরকার, গাইবান্ধা : গাইবান্ধার ওপর দিয়ে প্রবাহিত তিস্তা, ব্রহ্মপুত্র, যমুনা, করতোয়া, ঘাঘটসহ কয়েকটি নদী। জেলার সাত উপজেলার মধ্যে ফুলছড়ি, সাঘাটা, সুন্দরগঞ্জ ও সদরে প্রতি বছর নদী ভাঙনে হাজার হাজার মানুষ ঘরবাড়ি হারিয়ে নিঃস্ব হচ্ছেন। জনপ্রতিনিধিদের হিসাব মতে, ভাঙনে বাস্তুহারা মানুষের সংখ্য ১৬ হাজারের বেশি। ভাঙনরোধে পানি উন্নয়ন বোর্ডের কাজ নিয়ে এলাকাবাসীর বিস্তর অভিযোগ। নদীবেষ্টিত চার উপজেলার ৪৫ ইউনিয়নের মধ্যে অন্তত ২০টি ইউনিয়নই নদী ভাঙনের শিকার। গাইবান্ধা সদরের কামারজানি ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মতিয়ার রহমান জানান, গত পাঁচ বছরে তার ইউনিয়নের অন্তত আড়াই হাজার পরিবার নদী ভাঙনে গৃহহীন হয়েছে। গোঘাট, পারদিয়ারা, কুন্দেরপাড়া, খারজানি গ্রাম সম্পূর্ণভাবে বিলীন হয়ে গেছে। সদরের মোল্লারচর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান সাইদুজ্জামান সরকার জানান, তার ইউনিয়নে নদীভাঙনে বাস্তুহারা মানুষের সংখ্যা ২ হাজারের বেশি। এ বছরই ভাঙনে সিদাই, মোল্লারচর ও চিথুলিয়া দিগর গ্রামের ৫০০ মানুষ ভূমিহীন হয়েছে। সাঘাটা উপজেলার হলদিয়া ইউনিয়নে আড়াই হাজার পরিবার গৃহহীন এবং কুমারপাড়া গ্রাম নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে বলে জানান ইউপি চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম মন্ডল। সাঘাটার ভরতখালি ইউপি চেয়ারম্যান ফারুক হোসেন জানান, তার ইউনিয়নে ভাঙনের ফলে বাস্তুহারা মানুষের সংখ্য ১ হাজার ৫৫ জন। তারা বিভিন্ন বাঁধ, ভরতখালির পরিত্যক্ত রেলকলোনির জায়গায় আশ্রয় নিয়ে আছে। কচুয়া ইউপি চেয়ারম্যান জানান, তার এলাকায় ২০০ গৃহহীন আছেন। ফুলছড়ি ইউপি চেয়ারম্যান আজহারুল হান্নান বলেন, তার ইউনিয়নে নদী ভাঙনে ছয় শতাধিক মানুষ ঘরবাড়ি হারিয়েছেন। সুন্দরগঞ্জ উপজেলার শ্রীপুর ইউপি চেয়ারম্যান আজাহারুল ইসলাম জানান, তার ইউনিয়নে পাঁচ শতাধিক পরিবার নদীভাঙনে বাস্তুহারা হয়েছেন। ইতোমধ্যে বিলীন হয়েছে পুটিমারী গ্রাম।

মো. কাবুল উদ্দিন খান, মানিকগঞ্জ : মানিকগঞ্জে অসময়ে পদ্মা, যমুনা, ধলেশ্বরী, ইছামতীসহ অভ্যন্তরীণ শান্ত নদীগুলো ভাঙনের মুখে পড়েছে। গত কয়েক দিনের ভাঙনে দিশাহারা হয়ে পড়েছে ঘিওর উপজেলার বালিয়াখোড়া ইউনিয়নের কুশুন্ডা এলাকার লোকজন। হঠাৎ নদীতে পানি বাড়ায় শান্ত নদীর পানি উত্তরপাড়ে আছড়ে পড়ছে। বাড়িঘরসহ কৃষিজমি নদীতে বিলীন হয়ে যাচ্ছে। অপরিকল্পিত নদী খনন ও অসময়ে নদীতে পানি বাড়ায় এই ভাঙনের সৃষ্টি হয়েছে বলে স্থানীয়রা জানান। বসতভিটা হারিয়ে লোকজন অন্যের বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছেন। নদী খননের কাজ শেষ না করায় নদীর দক্ষিণ পাড়ে বিশাল চর জেগে উঠেছে। এতে নদীর গতিপথ বদলে বাড়িঘর ভেঙে যাচ্ছে। বালিয়াখোড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হাজী মো. আউয়াল খান বলেন, নদী ভাঙনরোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য ঊর্ধ্বতন মহলে জানানো হয়েছে।

দেবাশীষ বিশ্বাস, রাজবাড়ী : রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়ার একসময়ের কৃষক তামেজ আলী সরদার (৬৯)। পদ্মার ভাঙনে চারবার আবাসস্থল বদলেছে তার। সর্বস্ব হারিয়ে পরিবার নিয়ে এখন সিদ্দিক কাজীর পাড়ায় আশ্রয় নিয়েছেন। গরু পালন ও ছোট দোকান করে কোনোমতো চলে সংসার এখন।

দৌলতদিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আবদুর রহমান জানান, গত ১০ বছরে তার নিজের ইউনিয়নে প্রায় ১০ হাজার মানুষ ভিটেমাটি ছাড়া হয়েছে। রাজবাড়ী রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির সাবেক সভাপতি ও বর্তমান জেলা পরিষদের প্রশাসকের তথ্যমতে, রাজবাড়ীতে গত ৫ বছরে ৪ হাজারের বেশি পরিবার নদী ভাঙনে বাস্তুহারা হয়েছেন। এসব মানুষ অন্যের জমিতে ঘরবাড়ি তুলে বসবাস করেন।

পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আবদুল্লাহ আল আমিন বলেন, ভাঙনরোধে পানি উন্নয়ন বোর্ড কাজ করে যাচ্ছে। দৌলতদিয়া ফেরিঘাট আধুনিকায়ন হবে। সেখানে ৬ কিলোমিটার এলাকার নদীতীর সংরক্ষণ করা হবে।

লাবলু মোল্লা, মুন্সীগঞ্জ : মুন্সীগঞ্জে নদী ভাঙনে বসতবাড়ি হারিয়েছে আড়াই শতাধিক পরিবার। চলতি বছরে পদ্মার হঠাৎ ভাঙনে সদর উপজেলার চরাঞ্চলের বাংলাবাজারে ২৩০ পরিবার ও লৌহজং উপজেলার লৌহজং তেউটিয়া ইউনিয়নের বাঘেরবাড়ি এলাকার ২০টি পরিবারসহ জেলায় আড়াই শতাধিক পরিবার নিঃস্ব হয়েছে। লৌহজংয়ে পদ্মার বিভিন্ন পয়েন্টে অবৈধ ড্রেজিংয়ের ফলে হঠাৎ করে ভাঙন দেখা দেয় পদ্মার তীরবর্তী গ্রামগুলোতে। নদীতীরবর্তী এলাকায় জিওব্যাগ ফেলে ভাঙনরোধের চেষ্টা চালাচ্ছে পানি উন্নয়ন বোর্ড। পদ্মায় প্রভাবশালীদের অবৈধ ড্রেজিংয়ের ফলে নদীতীরবর্তী গ্রামে ভাঙন শুরু হয়েছে বলে দাবি করেছেন লৌহজংয়ের ভাঙনকবলিতরা। ভাঙনরোধে ৩৫ কোটি  টাকা বরাদ্দ হয়েছে জানিয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী রনেন্দ্র সংকর চক্রবর্তী বলেন, সে টাকায় আপাতত ভাঙনরোধে জিওব্যাগ ফেলা হচ্ছে। বর্ষা শেষ হলে স্থায়ী বাঁধের কাজ করা হবে।

তানভীর আহমেদ, পিরোজপুর : পিরোজপুরের বলেশ্বর, কচা ও সন্ধ্যা নদীর ভাঙনে বিপর্যস্ত বিভিন্ন জনপদ। ঘূর্ণিঝড়, বন্যা, সাইক্লোন, নদী ভাঙন, অতিবর্ষণ, জোয়ার ও বিধ্বস্ত বেড়িবাঁধকে মোকাবিলা করে টিকে থাকতে হচ্ছে জনপদটির লাখো মানুষকে। অব্যাহত ভাঙনে ইতোমধ্যে সদর উপজেলা, ইন্দুরকানী, কাউখালী ও মঠবাড়িয়ার নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে হাজারো বাড়িঘর। জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মাহবুবে মাওলা মো. মেহেদী হাসান জানান, নদী ভাঙনরোধে ২৩ কিলোমিটার বাঁধের নির্মাণকাজ চলছে।

কামরুজ্জামান সোহেল, ফরিদপুর : ফরিদপুরে পদ্মা, আড়িয়াল খাঁ, মধুমতী নদীর ভাঙনে দিশাহারা এ অঞ্চলের হাজারো মানুষ। প্রতি বছর এসব নদীর ভাঙনে ভিটেমাটি হারিয়ে নিঃস্ব হচ্ছে কয়েক শ মানুষ। অনেকেই আশ্রয় নিয়েছেন সরকারি রাস্তা, আশ্রয়ণ কেন্দ্র, রেললাইনের বস্তিসহ বিভিন্ন স্থানে। প্রতি বছর নদী ভাঙনের কবলে পড়ে ক্রমেই ছোট হচ্ছে ফরিদপুরের মানচিত্র। গত একযুগ ধরে পদ্মা নদীর ভাঙনে ফরিদপুর সদর উপজেলার ডিক্রিরচর, আলিয়াবাদ, নর্থ চ্যানেল ইউনিয়ন, চরভদ্রাসন উপজেলার চরভদ্রাসন সদর, চরহরিরামপুর, চর ঝাউকান্দা, গাজীরটেক ইউনিয়ন, আড়িয়াল খাঁ নদের ভাঙনে সদরপুর উপজেলার চর নাসিরপুর, মানাইর, দিয়ারা নারকেলবাড়িয়া, আকটের চর ও ঢেউখালী ইউনিয়ন, ভাঙ্গা উপজেলার চান্দা, নুরুল্যাগঞ্জ, নাসিরাবাদ ইউনিয়ন, মধুমতী নদীর ভাঙনে আলফাডাঙ্গা উপজেলার আলফাডাঙ্গা সদর, বানা, পাচুড়িয়া, বুড়াইচ, পাচুরিয়া, গোপালপুর ইউনিয়ন, মধুখালী উপজেলার কামারখালী ও ডুমাইন ইউনিয়নসহ জেলার আরও ১০টি ইউনিয়নের ৭ হাজার মানুষ নিঃস্ব হয়েছেন।

মো. নাসির উদ্দিন, টাঙ্গাইল : টাঙ্গাইলের যমুনা নদীর পূর্বপাড়ে কয়েকটি অংশে ভাঙন শুরু হয়েছে। তীব্র ভাঙনে ইতোমধ্যে শতাধিক ঘরবাড়ি নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে। অসময়ে এমন ভাঙনে পরিবার-পরিজন নিয়ে আশ্রয়হীন হয়ে পড়েছে নদীপাড়ের মানুষ। এ ছাড়া যমুনার শাখা নদী ধলেশ্বরী ও ঝিনাই নদীর ভাঙনে দিশাহারা হয়ে পড়েছেন মানুষ। ঘাটাইলে ঝিনাই নদীর ভাঙন থেকে শত বছরের পুরনো কবরস্থান রক্ষায় মানববন্ধনও করেছেন এলাকাবাসী। অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের ফলে নদী ভাঙনের তীব্রতা বাড়ছে বলে দাবি করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।

রোকনুজ্জামান পারভেজ, শরীয়তপুর : পদ্মার ভাঙনে শরীয়তপুরের জাজিরা উপজেলার বড়কান্দি ইউনিয়ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান হুমকির মুখে রয়েছে। পদ্মার ভাঙনে বিলীন হয়েছে রাস্তাঘাট, ঘরবাড়ি, ফসলি জমি। গত মাসে পদ্মার ভাঙনে দিশাহারা হয়ে পড়ে কয়েক হাজার পরিবার। ভাঙন কমলেও আতঙ্ক কাটেনি পদ্মাপাড়ের মানুষের। পানি উন্নয়ন বোর্ড জিওব্যাগ ফেলে ভাঙনরোধের চেষ্টা চালিয়েছিল। সেপ্টেম্বরের কয়েক দিনের ভাঙনে বিলীন হয়েছে ২০০ মিটার ফসলি জমি। ১১০০ কোটি টাকা ব্যয়ে নদীতীর রক্ষা বাঁধ সম্পন্ন করেছে পানি উন্নয়ন বোর্ড। যারা ভাঙন থেকে রক্ষা পেয়েছেন তারা অনেক খুশি।

বেলাল রিজভী, মাদারীপুর : মাদারীপুরের কালকিনির পূর্ব সাহেবরামপুর লঞ্চঘাট ও নতুন আন্ডারচর গ্রামের ওপর দিয়ে বয়ে গেছে আড়িয়াল খাঁ নদ। বছরের পর বছর আড়িয়াল খাঁর তান্ডবে বিলীন হয়েছে হাজারো বাড়িঘর। এ বছরে নতুন করে আড়িয়াল খাঁর ভাঙনে নদীগর্ভে চলে গেছে প্রায় শতাধিক বসতঘর। এ ছাড়াও একটি গ্রামীণ সড়কের ৫০০ মিটার অংশ নদের ভাঙনে বিলীন হয়েছে। মাদারীপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপ -বিভাগীয় প্রকৌশলী এ বি এম মাহবুবুল আলম খন্দকার বলেন, কালকিনি সাহেবরামপুর আড়িয়াল খাঁ নদ এলাকায় জরুরিভাবে ৮০ মিটার জায়গায় ৩০ লাখ টাকা ব্যয়ে জিওব্যাগ দিয়েছি। আপাতত সেখানে ভাঙন নেই।

এই বিভাগের আরও খবর
আর্থিক লেনদেন নিয়ে এনসিপির মারামারি
আর্থিক লেনদেন নিয়ে এনসিপির মারামারি
এবার মিরপুরে পোশাক কারখানায় আগুন
এবার মিরপুরে পোশাক কারখানায় আগুন
ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল
ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল
এখনই আন্তর্জাতিক হচ্ছে না কক্সবাজার বিমানবন্দর
এখনই আন্তর্জাতিক হচ্ছে না কক্সবাজার বিমানবন্দর
সৌদি সফর বাতিল প্রধান উপদেষ্টার
সৌদি সফর বাতিল প্রধান উপদেষ্টার
এনসিপিতে আছি থাকব
এনসিপিতে আছি থাকব
নির্বাচনের সুযোগ নেই আওয়ামী লীগের
নির্বাচনের সুযোগ নেই আওয়ামী লীগের
ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তোলা হবে
ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তোলা হবে
ইসরায়েল নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে
ইসরায়েল নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে
তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন
তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
সর্বশেষ খবর
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

‘সম্পর্কে যত্ন থাকাটা অত্যন্ত জরুরি’
‘সম্পর্কে যত্ন থাকাটা অত্যন্ত জরুরি’

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

সরিষার তেলের যত গুণ
সরিষার তেলের যত গুণ

১৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নওগাঁয় গরুবাহী ভুটভুটি ও মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে নিহত ২
নওগাঁয় গরুবাহী ভুটভুটি ও মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে নিহত ২

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উত্তর কোরীয় নেতা কিমের সঙ্গে সাক্ষাতে আগ্রহী ট্রাম্প
উত্তর কোরীয় নেতা কিমের সঙ্গে সাক্ষাতে আগ্রহী ট্রাম্প

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকা যুদ্ধ উস্কে দিচ্ছে: মাদুরো
আমেরিকা যুদ্ধ উস্কে দিচ্ছে: মাদুরো

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র হকি বিশ্বকাপ থেকে সরে দাঁড়াল পাকিস্তান
জুনিয়র হকি বিশ্বকাপ থেকে সরে দাঁড়াল পাকিস্তান

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’
শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির
‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরাজিত শত্রুরা নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র করছে: সেলিমুজ্জামান
পরাজিত শত্রুরা নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র করছে: সেলিমুজ্জামান

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় হামাস ও ইউএনআরডব্লিউএ-এর কোনও ভূমিকা থাকবে না: রুবিও
গাজায় হামাস ও ইউএনআরডব্লিউএ-এর কোনও ভূমিকা থাকবে না: রুবিও

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যারিবিয়ান সাগরে নৌযানে মার্কিন হামলায় নিহত ৬
ক্যারিবিয়ান সাগরে নৌযানে মার্কিন হামলায় নিহত ৬

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া সফরে আসছেন ট্রাম্প, চীনের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তির আশা
এশিয়া সফরে আসছেন ট্রাম্প, চীনের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তির আশা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষ হচ্ছে আজ, মধ্য রাত থেকে ইলিশ ধরা শুরু
২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষ হচ্ছে আজ, মধ্য রাত থেকে ইলিশ ধরা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাছের মধু কেটে ওদের জীবন চলে
গাছের মধু কেটে ওদের জীবন চলে

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্টের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিল যুক্তরাষ্ট্র
কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্টের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিল যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুন্দেকে নিয়ে দুর্ভাবনায় বার্সা
কুন্দেকে নিয়ে দুর্ভাবনায় বার্সা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদপুরে ট্রাকের ধাক্কায় ব্যাটারিচালিত ভ্যানের দুই যাত্রী নিহত, আহত ৫
ফরিদপুরে ট্রাকের ধাক্কায় ব্যাটারিচালিত ভ্যানের দুই যাত্রী নিহত, আহত ৫

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পরবর্তী নির্বাচনে নেতানিয়াহুকে প্রার্থী হিসেবে চায় না অধিকাংশ ইসরায়েলি’
‘পরবর্তী নির্বাচনে নেতানিয়াহুকে প্রার্থী হিসেবে চায় না অধিকাংশ ইসরায়েলি’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেসির জোড়া গোল, প্লে-অফে উড়ন্ত সূচনা মায়ামির
মেসির জোড়া গোল, প্লে-অফে উড়ন্ত সূচনা মায়ামির

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া
জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ২৭
মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ২৭

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকার আকাশ যেমন থাকবে আজ
ঢাকার আকাশ যেমন থাকবে আজ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জামায়াতসহ আট দলের ঢাকাসহ বিভাগীয় শহরে বিক্ষোভ আজ
জামায়াতসহ আট দলের ঢাকাসহ বিভাগীয় শহরে বিক্ষোভ আজ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

থাইল্যান্ডের রানী মা সিরিকিত মারা গেছেন
থাইল্যান্ডের রানী মা সিরিকিত মারা গেছেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি
৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী
এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা
কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড
রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৫ দিনের পূর্বাভাসে বৃষ্টি-তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা
আগামী ৫ দিনের পূর্বাভাসে বৃষ্টি-তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব
নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?
ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি
চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন
মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ
ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে
অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে

১৯ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক
ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক

১৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’
‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!
আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা
নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত
কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?
কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশ পেল সত্য, মালাইকা অরোরার বয়স বিতর্কের অবসান
প্রকাশ পেল সত্য, মালাইকা অরোরার বয়স বিতর্কের অবসান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর
দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া
জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ
নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?
যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল
সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....
ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওয়েলসে স্টারমারের লেবার পার্টির ঐতিহাসিক পরাজয়
ওয়েলসে স্টারমারের লেবার পার্টির ঐতিহাসিক পরাজয়

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ষষ্ঠ ও নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ফের রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ
ষষ্ঠ ও নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ফের রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান
লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের হিসাব
ভোটে জোটের হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিউকার্ডের দিনগুলো...
ভিউকার্ডের দিনগুলো...

শোবিজ

বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস
বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস

নগর জীবন

শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য
শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য

শোবিজ

গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে
গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক
দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান
বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল
ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি
ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

খুশির একি কাণ্ড
খুশির একি কাণ্ড

শোবিজ

নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়
নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা
বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা

খবর

থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার
থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার

মাঠে ময়দানে

ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল
ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি
সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?
মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?

শোবিজ

উত্তাপ কমছে সবজিতে
উত্তাপ কমছে সবজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ
জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ

মাঠে ময়দানে

ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর
ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর

মাঠে ময়দানে

প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ
প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ

নগর জীবন

বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব
বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব

মাঠে ময়দানে

গানের পাখি পাপিয়া
গানের পাখি পাপিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

হাফ ডজন প্রার্থীর সরব প্রচার
হাফ ডজন প্রার্থীর সরব প্রচার

নগর জীবন

নজর এখন টি-২০ সিরিজ
নজর এখন টি-২০ সিরিজ

মাঠে ময়দানে

মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে

সম্পাদকীয়

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের বিএনপিতে যোগদান
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের বিএনপিতে যোগদান

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের চাপে কখনো মাথা নত করব না
যুক্তরাষ্ট্রের চাপে কখনো মাথা নত করব না

পূর্ব-পশ্চিম