শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৯ অক্টোবর, ২০২২ আপডেট:

সর্বহারা মানুষের হাহাকার

ব্যবসা-বাণিজ্য জমি হারিয়ে কোনোমতে জীবন পার
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
সর্বহারা মানুষের হাহাকার

সারা দেশে নদীভাঙনে সর্বস্বহারা মানুষের হাহাকার বাড়ছে। ভাঙনে বিপন্ন একসময়ের অবস্থাপন্নরাও বসতবাড়ি, আবাদি জমি হারিয়ে অমানবিক জীবনযাপন করছেন। লক্ষ্মীপুরে মেঘনা নদীর ভাঙনরোধে গতকাল সকালে  বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে ভাঙনকবলিত এলাকার বাসিন্দারা কান্নায় ভেঙে পড়েন। ভাঙনকবলিতদের দাবি, অস্থায়ী বালুর বস্তা নয়, স্থায়ী বাঁধ নির্মাণের মাধ্যমে ভাঙনরোধ করা প্রয়োজন। এ বছরও ভাঙনের তীব্রতা দেখা দিয়েছে বিভিন্ন জনপদে। ভাঙনকবলিতদের জন্য সরকারি সহায়তা খুবই অপ্রতুল। নদীপাড়ের লাখ লাখ মানুষ ব্যবসা, বাণিজ্য, আবাদি জমি হারিয়ে দীনহীন অবস্থায় টিকে আছেন। তবে ভাঙনরোধে পানি উন্নয়ন বোর্ড বা স্থানীয় প্রশাসনের তৎপরতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন ভাঙনকবলিতরা। প্রতিনিধিদের প্রতিবেদন-

আবদুস সামাদ সায়েম, সিরাজগঞ্জ : যমুনা নদীর ভাঙনে বাস্তুহারা হয়ে পড়েছেন সিরাজগঞ্জের হাজার হাজার মানুষ। একসময়ের বিত্তশালীরা ফসলি জমিসহ সব হারিয়ে রাস্তায় বসতে শুরু করেছেন। নতুন করে বসতভিটা গড়ে তোলার সামর্থ্য না থাকায় শত শত পরিবার রাস্তার ধারে ঝুপড়ি তুলে অমানবিক জীবনযাপন করছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বিলীন হয়ে গেছে। হাট-বাজার, ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান নদীগর্ভে হারিয়ে গেছে। ভাঙনের কারণে বদলে যাচ্ছে জেলার মানচিত্র।

ভাঙনকবলিতরা পানি উন্নয়ন বোর্ডকে দায়ী করে বলছেন, সবকিছু হারিয়ে কষ্টে থাকলেও কেউ আমাদের পাশে দাঁড়ায় না।

সিরাজগঞ্জের চৌহালী উপজেলার সদিয়াচাঁদপুর ইউনিয়নের সদিয়া চাঁদপুর, দেওয়ানতলা, সংকরহাটি, গাবেরপাড়, মাঝগ্রামে তীব্র ভাঙন দেখা দিয়েছে। ভাঙনে চাঁদপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাকা ভবনসহ প্রায় অর্ধশত বসতভিটা ও ফসলি জমি বিলীন হয়েছে। হুমকির মুখে রয়েছে চাঁদপুর তা-মীরুল মিল্লাত হাফিজিয়া মাদরাসা, সদিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মহেশপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মৌহালী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, শাহপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, এলাঙ্গী আটা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়সহ শত শত বসতভিটা ও ফসলি জমি। বেলকুচি উপজেলার বেতিল স্পার বাঁধে ধস নামতে শুরু করেছে। গত মঙ্গলবার থেকে শুক্রবার পর্যন্ত দেড় শ মিটার এলাকা বিলীন হয়ে গেছে।

পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী শফিকুল ইসলাম জানান, জালালপুরে ভাঙনরোধে কাজ শুরু হয়েছে। পানি নেমে গেলে ড্রেজিং করে গতিপথ পরিবর্তন এবং সিসি ব্লক দিয়ে স্থায়ী তীর সংরক্ষণ বাঁধ নির্মাণ করা হবে।

খন্দকার একরামুল হক সম্রাট, কুড়িগ্রাম : কুড়িগ্রামে ধরলা, দুধকুমার ও তিস্তা নদীর ভাঙন অব্যাহত রয়েছে। গত এক মাস ধরে ভাঙনে নদীতে বিলীন হয়েছে কয়েক শ একর জমির ফসল ও হাজার হাজার বাড়িঘর। ভিটেমাটি হারিয়ে কয়েকশ পরিবার খোলা আকাশের নিচে বাস করছে। তারা নদী ভাঙনরোধে চান স্থায়ী বাঁধ নির্মাণ। কুড়িগ্রামে ছোট-বড় ১৬টি নদ-নদীর মধ্যে প্রধান নদ-নদী ব্রহ্মপুত্র, ধরলা, তিস্তা ও দুধকুমার। বছরের প্রায় সময়েই কমবেশি নদী ভাঙন চলে। সাম্প্রতিক বন্যার পানি নেমে যাওয়ার পরই এই তিন নদীতে তীব্র ভাঙন শুরু হয়েছে। ধরলা নদীতে ভাঙনে বিলীন হয়েছে শত শত একর ফসলি জমি ও বসতভিটা। হুমকির মুখে পড়েছে কুড়িগ্রাম শহর রক্ষা বাঁধ।

বড়ভিটা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আতাউর রহমান মিন্টু বলেন, বড়ভিটা ইউনিয়নে ধরলা নদীর ভাঙনে দীর্ঘ হচ্ছে নিঃস্ব মানুষের তালিকা। ভাঙনরোধে উপজেলা প্রশাসনসহ পানি উন্নয়ন বোর্ডের সুদৃষ্টি কামনা করছি। এ ছাড়াও কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীতে দুধকুমার নদে কয়েক দিন ধরে ভাঙন অব্যাহত রয়েছে। এ ভাঙনে উপজেলার তীর রক্ষা বাঁধ নদের ভাঙনের কবলে পড়েছে। উপজেলার তিলাই ইউনিয়নের ২ ও ৪ নম্বর ওয়ার্ডের চরবটতলা দুধকুমার নদের পূর্বপাড়ে ভাঙনে ঘরবাড়ি নদীগর্ভে চলে গেছে। কুড়িগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আবদুল্লাহ আল মামুন বলেন, তিলাই ইউনিয়নে দুধকুমার নদের ভাঙনরোধে প্রকল্পের কাজ চলছে। বন্যার পানি কমে গেলে শুকনো মৌসুমে ভাঙন প্রতিরোধে স্থায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

গৌতমাশিস গুহ সরকার, গাইবান্ধা : গাইবান্ধার ওপর দিয়ে প্রবাহিত তিস্তা, ব্রহ্মপুত্র, যমুনা, করতোয়া, ঘাঘটসহ কয়েকটি নদী। জেলার সাত উপজেলার মধ্যে ফুলছড়ি, সাঘাটা, সুন্দরগঞ্জ ও সদরে প্রতি বছর নদী ভাঙনে হাজার হাজার মানুষ ঘরবাড়ি হারিয়ে নিঃস্ব হচ্ছেন। জনপ্রতিনিধিদের হিসাব মতে, ভাঙনে বাস্তুহারা মানুষের সংখ্য ১৬ হাজারের বেশি। ভাঙনরোধে পানি উন্নয়ন বোর্ডের কাজ নিয়ে এলাকাবাসীর বিস্তর অভিযোগ। নদীবেষ্টিত চার উপজেলার ৪৫ ইউনিয়নের মধ্যে অন্তত ২০টি ইউনিয়নই নদী ভাঙনের শিকার। গাইবান্ধা সদরের কামারজানি ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মতিয়ার রহমান জানান, গত পাঁচ বছরে তার ইউনিয়নের অন্তত আড়াই হাজার পরিবার নদী ভাঙনে গৃহহীন হয়েছে। গোঘাট, পারদিয়ারা, কুন্দেরপাড়া, খারজানি গ্রাম সম্পূর্ণভাবে বিলীন হয়ে গেছে। সদরের মোল্লারচর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান সাইদুজ্জামান সরকার জানান, তার ইউনিয়নে নদীভাঙনে বাস্তুহারা মানুষের সংখ্যা ২ হাজারের বেশি। এ বছরই ভাঙনে সিদাই, মোল্লারচর ও চিথুলিয়া দিগর গ্রামের ৫০০ মানুষ ভূমিহীন হয়েছে। সাঘাটা উপজেলার হলদিয়া ইউনিয়নে আড়াই হাজার পরিবার গৃহহীন এবং কুমারপাড়া গ্রাম নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে বলে জানান ইউপি চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম মন্ডল। সাঘাটার ভরতখালি ইউপি চেয়ারম্যান ফারুক হোসেন জানান, তার ইউনিয়নে ভাঙনের ফলে বাস্তুহারা মানুষের সংখ্য ১ হাজার ৫৫ জন। তারা বিভিন্ন বাঁধ, ভরতখালির পরিত্যক্ত রেলকলোনির জায়গায় আশ্রয় নিয়ে আছে। কচুয়া ইউপি চেয়ারম্যান জানান, তার এলাকায় ২০০ গৃহহীন আছেন। ফুলছড়ি ইউপি চেয়ারম্যান আজহারুল হান্নান বলেন, তার ইউনিয়নে নদী ভাঙনে ছয় শতাধিক মানুষ ঘরবাড়ি হারিয়েছেন। সুন্দরগঞ্জ উপজেলার শ্রীপুর ইউপি চেয়ারম্যান আজাহারুল ইসলাম জানান, তার ইউনিয়নে পাঁচ শতাধিক পরিবার নদীভাঙনে বাস্তুহারা হয়েছেন। ইতোমধ্যে বিলীন হয়েছে পুটিমারী গ্রাম।

মো. কাবুল উদ্দিন খান, মানিকগঞ্জ : মানিকগঞ্জে অসময়ে পদ্মা, যমুনা, ধলেশ্বরী, ইছামতীসহ অভ্যন্তরীণ শান্ত নদীগুলো ভাঙনের মুখে পড়েছে। গত কয়েক দিনের ভাঙনে দিশাহারা হয়ে পড়েছে ঘিওর উপজেলার বালিয়াখোড়া ইউনিয়নের কুশুন্ডা এলাকার লোকজন। হঠাৎ নদীতে পানি বাড়ায় শান্ত নদীর পানি উত্তরপাড়ে আছড়ে পড়ছে। বাড়িঘরসহ কৃষিজমি নদীতে বিলীন হয়ে যাচ্ছে। অপরিকল্পিত নদী খনন ও অসময়ে নদীতে পানি বাড়ায় এই ভাঙনের সৃষ্টি হয়েছে বলে স্থানীয়রা জানান। বসতভিটা হারিয়ে লোকজন অন্যের বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছেন। নদী খননের কাজ শেষ না করায় নদীর দক্ষিণ পাড়ে বিশাল চর জেগে উঠেছে। এতে নদীর গতিপথ বদলে বাড়িঘর ভেঙে যাচ্ছে। বালিয়াখোড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হাজী মো. আউয়াল খান বলেন, নদী ভাঙনরোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য ঊর্ধ্বতন মহলে জানানো হয়েছে।

দেবাশীষ বিশ্বাস, রাজবাড়ী : রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়ার একসময়ের কৃষক তামেজ আলী সরদার (৬৯)। পদ্মার ভাঙনে চারবার আবাসস্থল বদলেছে তার। সর্বস্ব হারিয়ে পরিবার নিয়ে এখন সিদ্দিক কাজীর পাড়ায় আশ্রয় নিয়েছেন। গরু পালন ও ছোট দোকান করে কোনোমতো চলে সংসার এখন।

দৌলতদিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আবদুর রহমান জানান, গত ১০ বছরে তার নিজের ইউনিয়নে প্রায় ১০ হাজার মানুষ ভিটেমাটি ছাড়া হয়েছে। রাজবাড়ী রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির সাবেক সভাপতি ও বর্তমান জেলা পরিষদের প্রশাসকের তথ্যমতে, রাজবাড়ীতে গত ৫ বছরে ৪ হাজারের বেশি পরিবার নদী ভাঙনে বাস্তুহারা হয়েছেন। এসব মানুষ অন্যের জমিতে ঘরবাড়ি তুলে বসবাস করেন।

পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আবদুল্লাহ আল আমিন বলেন, ভাঙনরোধে পানি উন্নয়ন বোর্ড কাজ করে যাচ্ছে। দৌলতদিয়া ফেরিঘাট আধুনিকায়ন হবে। সেখানে ৬ কিলোমিটার এলাকার নদীতীর সংরক্ষণ করা হবে।

লাবলু মোল্লা, মুন্সীগঞ্জ : মুন্সীগঞ্জে নদী ভাঙনে বসতবাড়ি হারিয়েছে আড়াই শতাধিক পরিবার। চলতি বছরে পদ্মার হঠাৎ ভাঙনে সদর উপজেলার চরাঞ্চলের বাংলাবাজারে ২৩০ পরিবার ও লৌহজং উপজেলার লৌহজং তেউটিয়া ইউনিয়নের বাঘেরবাড়ি এলাকার ২০টি পরিবারসহ জেলায় আড়াই শতাধিক পরিবার নিঃস্ব হয়েছে। লৌহজংয়ে পদ্মার বিভিন্ন পয়েন্টে অবৈধ ড্রেজিংয়ের ফলে হঠাৎ করে ভাঙন দেখা দেয় পদ্মার তীরবর্তী গ্রামগুলোতে। নদীতীরবর্তী এলাকায় জিওব্যাগ ফেলে ভাঙনরোধের চেষ্টা চালাচ্ছে পানি উন্নয়ন বোর্ড। পদ্মায় প্রভাবশালীদের অবৈধ ড্রেজিংয়ের ফলে নদীতীরবর্তী গ্রামে ভাঙন শুরু হয়েছে বলে দাবি করেছেন লৌহজংয়ের ভাঙনকবলিতরা। ভাঙনরোধে ৩৫ কোটি  টাকা বরাদ্দ হয়েছে জানিয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী রনেন্দ্র সংকর চক্রবর্তী বলেন, সে টাকায় আপাতত ভাঙনরোধে জিওব্যাগ ফেলা হচ্ছে। বর্ষা শেষ হলে স্থায়ী বাঁধের কাজ করা হবে।

তানভীর আহমেদ, পিরোজপুর : পিরোজপুরের বলেশ্বর, কচা ও সন্ধ্যা নদীর ভাঙনে বিপর্যস্ত বিভিন্ন জনপদ। ঘূর্ণিঝড়, বন্যা, সাইক্লোন, নদী ভাঙন, অতিবর্ষণ, জোয়ার ও বিধ্বস্ত বেড়িবাঁধকে মোকাবিলা করে টিকে থাকতে হচ্ছে জনপদটির লাখো মানুষকে। অব্যাহত ভাঙনে ইতোমধ্যে সদর উপজেলা, ইন্দুরকানী, কাউখালী ও মঠবাড়িয়ার নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে হাজারো বাড়িঘর। জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মাহবুবে মাওলা মো. মেহেদী হাসান জানান, নদী ভাঙনরোধে ২৩ কিলোমিটার বাঁধের নির্মাণকাজ চলছে।

কামরুজ্জামান সোহেল, ফরিদপুর : ফরিদপুরে পদ্মা, আড়িয়াল খাঁ, মধুমতী নদীর ভাঙনে দিশাহারা এ অঞ্চলের হাজারো মানুষ। প্রতি বছর এসব নদীর ভাঙনে ভিটেমাটি হারিয়ে নিঃস্ব হচ্ছে কয়েক শ মানুষ। অনেকেই আশ্রয় নিয়েছেন সরকারি রাস্তা, আশ্রয়ণ কেন্দ্র, রেললাইনের বস্তিসহ বিভিন্ন স্থানে। প্রতি বছর নদী ভাঙনের কবলে পড়ে ক্রমেই ছোট হচ্ছে ফরিদপুরের মানচিত্র। গত একযুগ ধরে পদ্মা নদীর ভাঙনে ফরিদপুর সদর উপজেলার ডিক্রিরচর, আলিয়াবাদ, নর্থ চ্যানেল ইউনিয়ন, চরভদ্রাসন উপজেলার চরভদ্রাসন সদর, চরহরিরামপুর, চর ঝাউকান্দা, গাজীরটেক ইউনিয়ন, আড়িয়াল খাঁ নদের ভাঙনে সদরপুর উপজেলার চর নাসিরপুর, মানাইর, দিয়ারা নারকেলবাড়িয়া, আকটের চর ও ঢেউখালী ইউনিয়ন, ভাঙ্গা উপজেলার চান্দা, নুরুল্যাগঞ্জ, নাসিরাবাদ ইউনিয়ন, মধুমতী নদীর ভাঙনে আলফাডাঙ্গা উপজেলার আলফাডাঙ্গা সদর, বানা, পাচুড়িয়া, বুড়াইচ, পাচুরিয়া, গোপালপুর ইউনিয়ন, মধুখালী উপজেলার কামারখালী ও ডুমাইন ইউনিয়নসহ জেলার আরও ১০টি ইউনিয়নের ৭ হাজার মানুষ নিঃস্ব হয়েছেন।

মো. নাসির উদ্দিন, টাঙ্গাইল : টাঙ্গাইলের যমুনা নদীর পূর্বপাড়ে কয়েকটি অংশে ভাঙন শুরু হয়েছে। তীব্র ভাঙনে ইতোমধ্যে শতাধিক ঘরবাড়ি নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে। অসময়ে এমন ভাঙনে পরিবার-পরিজন নিয়ে আশ্রয়হীন হয়ে পড়েছে নদীপাড়ের মানুষ। এ ছাড়া যমুনার শাখা নদী ধলেশ্বরী ও ঝিনাই নদীর ভাঙনে দিশাহারা হয়ে পড়েছেন মানুষ। ঘাটাইলে ঝিনাই নদীর ভাঙন থেকে শত বছরের পুরনো কবরস্থান রক্ষায় মানববন্ধনও করেছেন এলাকাবাসী। অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের ফলে নদী ভাঙনের তীব্রতা বাড়ছে বলে দাবি করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।

রোকনুজ্জামান পারভেজ, শরীয়তপুর : পদ্মার ভাঙনে শরীয়তপুরের জাজিরা উপজেলার বড়কান্দি ইউনিয়ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান হুমকির মুখে রয়েছে। পদ্মার ভাঙনে বিলীন হয়েছে রাস্তাঘাট, ঘরবাড়ি, ফসলি জমি। গত মাসে পদ্মার ভাঙনে দিশাহারা হয়ে পড়ে কয়েক হাজার পরিবার। ভাঙন কমলেও আতঙ্ক কাটেনি পদ্মাপাড়ের মানুষের। পানি উন্নয়ন বোর্ড জিওব্যাগ ফেলে ভাঙনরোধের চেষ্টা চালিয়েছিল। সেপ্টেম্বরের কয়েক দিনের ভাঙনে বিলীন হয়েছে ২০০ মিটার ফসলি জমি। ১১০০ কোটি টাকা ব্যয়ে নদীতীর রক্ষা বাঁধ সম্পন্ন করেছে পানি উন্নয়ন বোর্ড। যারা ভাঙন থেকে রক্ষা পেয়েছেন তারা অনেক খুশি।

বেলাল রিজভী, মাদারীপুর : মাদারীপুরের কালকিনির পূর্ব সাহেবরামপুর লঞ্চঘাট ও নতুন আন্ডারচর গ্রামের ওপর দিয়ে বয়ে গেছে আড়িয়াল খাঁ নদ। বছরের পর বছর আড়িয়াল খাঁর তান্ডবে বিলীন হয়েছে হাজারো বাড়িঘর। এ বছরে নতুন করে আড়িয়াল খাঁর ভাঙনে নদীগর্ভে চলে গেছে প্রায় শতাধিক বসতঘর। এ ছাড়াও একটি গ্রামীণ সড়কের ৫০০ মিটার অংশ নদের ভাঙনে বিলীন হয়েছে। মাদারীপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপ -বিভাগীয় প্রকৌশলী এ বি এম মাহবুবুল আলম খন্দকার বলেন, কালকিনি সাহেবরামপুর আড়িয়াল খাঁ নদ এলাকায় জরুরিভাবে ৮০ মিটার জায়গায় ৩০ লাখ টাকা ব্যয়ে জিওব্যাগ দিয়েছি। আপাতত সেখানে ভাঙন নেই।

এই বিভাগের আরও খবর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াই বিশ্ব সামনে এগোতে পারে: কানাডার প্রধানমন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াই বিশ্ব সামনে এগোতে পারে: কানাডার প্রধানমন্ত্রী

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন শান্তি আলোচনায় ‘অসাধারণ অগ্রগতি’ হয়েছে: রুবিও
ইউক্রেন শান্তি আলোচনায় ‘অসাধারণ অগ্রগতি’ হয়েছে: রুবিও

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেমন থাকতে পারে আজকের ঢাকার আবহাওয়া
কেমন থাকতে পারে আজকের ঢাকার আবহাওয়া

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকা ছাড়লেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা ছাড়লেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সোমবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
সোমবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের পর গাম্বিয়ায় পালিয়েছেন ক্যামেরুনের বিরোধী নেতা
নির্বাচনের পর গাম্বিয়ায় পালিয়েছেন ক্যামেরুনের বিরোধী নেতা

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-পশ্চিমাদের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, হুথি আদালতে ১৭ জনের মৃত্যুদণ্ড
ইসরায়েল-পশ্চিমাদের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, হুথি আদালতে ১৭ জনের মৃত্যুদণ্ড

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডায় শীতকালীন পিঠা উৎসব
কানাডায় শীতকালীন পিঠা উৎসব

৩৪ মিনিট আগে | পরবাস

আগুনে আরও একবার ঘি ঢাললেন রিয়ালের সভাপতি পেরেজ
আগুনে আরও একবার ঘি ঢাললেন রিয়ালের সভাপতি পেরেজ

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোট দিতে ১৭ হাজার ৯০০ প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে ১৭ হাজার ৯০০ প্রবাসীর নিবন্ধন

৫৭ মিনিট আগে | পরবাস

ইউক্রেনকে ফের ‘অকৃতজ্ঞ’ বললেন ট্রাম্প
ইউক্রেনকে ফের ‘অকৃতজ্ঞ’ বললেন ট্রাম্প

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বৈঠকের পরও ট্রাম্পকে ফ্যাসিস্ট মনে করেন মামদানি!
বৈঠকের পরও ট্রাম্পকে ফ্যাসিস্ট মনে করেন মামদানি!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান বিচারপতিকে সহযোগিতার আশ্বাস কমনওয়েলথ মহাসচিবের
প্রধান বিচারপতিকে সহযোগিতার আশ্বাস কমনওয়েলথ মহাসচিবের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মির্জা ফখরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মির্জা ফখরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ ঢাকার বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’
আজ ঢাকার বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করল ইসরায়েল
হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প
ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট
যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার
বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা