শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৯ অক্টোবর, ২০২২ আপডেট:

সর্বহারা মানুষের হাহাকার

ব্যবসা-বাণিজ্য জমি হারিয়ে কোনোমতে জীবন পার
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
সর্বহারা মানুষের হাহাকার

সারা দেশে নদীভাঙনে সর্বস্বহারা মানুষের হাহাকার বাড়ছে। ভাঙনে বিপন্ন একসময়ের অবস্থাপন্নরাও বসতবাড়ি, আবাদি জমি হারিয়ে অমানবিক জীবনযাপন করছেন। লক্ষ্মীপুরে মেঘনা নদীর ভাঙনরোধে গতকাল সকালে  বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে ভাঙনকবলিত এলাকার বাসিন্দারা কান্নায় ভেঙে পড়েন। ভাঙনকবলিতদের দাবি, অস্থায়ী বালুর বস্তা নয়, স্থায়ী বাঁধ নির্মাণের মাধ্যমে ভাঙনরোধ করা প্রয়োজন। এ বছরও ভাঙনের তীব্রতা দেখা দিয়েছে বিভিন্ন জনপদে। ভাঙনকবলিতদের জন্য সরকারি সহায়তা খুবই অপ্রতুল। নদীপাড়ের লাখ লাখ মানুষ ব্যবসা, বাণিজ্য, আবাদি জমি হারিয়ে দীনহীন অবস্থায় টিকে আছেন। তবে ভাঙনরোধে পানি উন্নয়ন বোর্ড বা স্থানীয় প্রশাসনের তৎপরতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন ভাঙনকবলিতরা। প্রতিনিধিদের প্রতিবেদন-

আবদুস সামাদ সায়েম, সিরাজগঞ্জ : যমুনা নদীর ভাঙনে বাস্তুহারা হয়ে পড়েছেন সিরাজগঞ্জের হাজার হাজার মানুষ। একসময়ের বিত্তশালীরা ফসলি জমিসহ সব হারিয়ে রাস্তায় বসতে শুরু করেছেন। নতুন করে বসতভিটা গড়ে তোলার সামর্থ্য না থাকায় শত শত পরিবার রাস্তার ধারে ঝুপড়ি তুলে অমানবিক জীবনযাপন করছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বিলীন হয়ে গেছে। হাট-বাজার, ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান নদীগর্ভে হারিয়ে গেছে। ভাঙনের কারণে বদলে যাচ্ছে জেলার মানচিত্র।

ভাঙনকবলিতরা পানি উন্নয়ন বোর্ডকে দায়ী করে বলছেন, সবকিছু হারিয়ে কষ্টে থাকলেও কেউ আমাদের পাশে দাঁড়ায় না।

সিরাজগঞ্জের চৌহালী উপজেলার সদিয়াচাঁদপুর ইউনিয়নের সদিয়া চাঁদপুর, দেওয়ানতলা, সংকরহাটি, গাবেরপাড়, মাঝগ্রামে তীব্র ভাঙন দেখা দিয়েছে। ভাঙনে চাঁদপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাকা ভবনসহ প্রায় অর্ধশত বসতভিটা ও ফসলি জমি বিলীন হয়েছে। হুমকির মুখে রয়েছে চাঁদপুর তা-মীরুল মিল্লাত হাফিজিয়া মাদরাসা, সদিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মহেশপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মৌহালী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, শাহপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, এলাঙ্গী আটা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়সহ শত শত বসতভিটা ও ফসলি জমি। বেলকুচি উপজেলার বেতিল স্পার বাঁধে ধস নামতে শুরু করেছে। গত মঙ্গলবার থেকে শুক্রবার পর্যন্ত দেড় শ মিটার এলাকা বিলীন হয়ে গেছে।

পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী শফিকুল ইসলাম জানান, জালালপুরে ভাঙনরোধে কাজ শুরু হয়েছে। পানি নেমে গেলে ড্রেজিং করে গতিপথ পরিবর্তন এবং সিসি ব্লক দিয়ে স্থায়ী তীর সংরক্ষণ বাঁধ নির্মাণ করা হবে।

খন্দকার একরামুল হক সম্রাট, কুড়িগ্রাম : কুড়িগ্রামে ধরলা, দুধকুমার ও তিস্তা নদীর ভাঙন অব্যাহত রয়েছে। গত এক মাস ধরে ভাঙনে নদীতে বিলীন হয়েছে কয়েক শ একর জমির ফসল ও হাজার হাজার বাড়িঘর। ভিটেমাটি হারিয়ে কয়েকশ পরিবার খোলা আকাশের নিচে বাস করছে। তারা নদী ভাঙনরোধে চান স্থায়ী বাঁধ নির্মাণ। কুড়িগ্রামে ছোট-বড় ১৬টি নদ-নদীর মধ্যে প্রধান নদ-নদী ব্রহ্মপুত্র, ধরলা, তিস্তা ও দুধকুমার। বছরের প্রায় সময়েই কমবেশি নদী ভাঙন চলে। সাম্প্রতিক বন্যার পানি নেমে যাওয়ার পরই এই তিন নদীতে তীব্র ভাঙন শুরু হয়েছে। ধরলা নদীতে ভাঙনে বিলীন হয়েছে শত শত একর ফসলি জমি ও বসতভিটা। হুমকির মুখে পড়েছে কুড়িগ্রাম শহর রক্ষা বাঁধ।

বড়ভিটা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আতাউর রহমান মিন্টু বলেন, বড়ভিটা ইউনিয়নে ধরলা নদীর ভাঙনে দীর্ঘ হচ্ছে নিঃস্ব মানুষের তালিকা। ভাঙনরোধে উপজেলা প্রশাসনসহ পানি উন্নয়ন বোর্ডের সুদৃষ্টি কামনা করছি। এ ছাড়াও কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীতে দুধকুমার নদে কয়েক দিন ধরে ভাঙন অব্যাহত রয়েছে। এ ভাঙনে উপজেলার তীর রক্ষা বাঁধ নদের ভাঙনের কবলে পড়েছে। উপজেলার তিলাই ইউনিয়নের ২ ও ৪ নম্বর ওয়ার্ডের চরবটতলা দুধকুমার নদের পূর্বপাড়ে ভাঙনে ঘরবাড়ি নদীগর্ভে চলে গেছে। কুড়িগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আবদুল্লাহ আল মামুন বলেন, তিলাই ইউনিয়নে দুধকুমার নদের ভাঙনরোধে প্রকল্পের কাজ চলছে। বন্যার পানি কমে গেলে শুকনো মৌসুমে ভাঙন প্রতিরোধে স্থায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

গৌতমাশিস গুহ সরকার, গাইবান্ধা : গাইবান্ধার ওপর দিয়ে প্রবাহিত তিস্তা, ব্রহ্মপুত্র, যমুনা, করতোয়া, ঘাঘটসহ কয়েকটি নদী। জেলার সাত উপজেলার মধ্যে ফুলছড়ি, সাঘাটা, সুন্দরগঞ্জ ও সদরে প্রতি বছর নদী ভাঙনে হাজার হাজার মানুষ ঘরবাড়ি হারিয়ে নিঃস্ব হচ্ছেন। জনপ্রতিনিধিদের হিসাব মতে, ভাঙনে বাস্তুহারা মানুষের সংখ্য ১৬ হাজারের বেশি। ভাঙনরোধে পানি উন্নয়ন বোর্ডের কাজ নিয়ে এলাকাবাসীর বিস্তর অভিযোগ। নদীবেষ্টিত চার উপজেলার ৪৫ ইউনিয়নের মধ্যে অন্তত ২০টি ইউনিয়নই নদী ভাঙনের শিকার। গাইবান্ধা সদরের কামারজানি ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মতিয়ার রহমান জানান, গত পাঁচ বছরে তার ইউনিয়নের অন্তত আড়াই হাজার পরিবার নদী ভাঙনে গৃহহীন হয়েছে। গোঘাট, পারদিয়ারা, কুন্দেরপাড়া, খারজানি গ্রাম সম্পূর্ণভাবে বিলীন হয়ে গেছে। সদরের মোল্লারচর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান সাইদুজ্জামান সরকার জানান, তার ইউনিয়নে নদীভাঙনে বাস্তুহারা মানুষের সংখ্যা ২ হাজারের বেশি। এ বছরই ভাঙনে সিদাই, মোল্লারচর ও চিথুলিয়া দিগর গ্রামের ৫০০ মানুষ ভূমিহীন হয়েছে। সাঘাটা উপজেলার হলদিয়া ইউনিয়নে আড়াই হাজার পরিবার গৃহহীন এবং কুমারপাড়া গ্রাম নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে বলে জানান ইউপি চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম মন্ডল। সাঘাটার ভরতখালি ইউপি চেয়ারম্যান ফারুক হোসেন জানান, তার ইউনিয়নে ভাঙনের ফলে বাস্তুহারা মানুষের সংখ্য ১ হাজার ৫৫ জন। তারা বিভিন্ন বাঁধ, ভরতখালির পরিত্যক্ত রেলকলোনির জায়গায় আশ্রয় নিয়ে আছে। কচুয়া ইউপি চেয়ারম্যান জানান, তার এলাকায় ২০০ গৃহহীন আছেন। ফুলছড়ি ইউপি চেয়ারম্যান আজহারুল হান্নান বলেন, তার ইউনিয়নে নদী ভাঙনে ছয় শতাধিক মানুষ ঘরবাড়ি হারিয়েছেন। সুন্দরগঞ্জ উপজেলার শ্রীপুর ইউপি চেয়ারম্যান আজাহারুল ইসলাম জানান, তার ইউনিয়নে পাঁচ শতাধিক পরিবার নদীভাঙনে বাস্তুহারা হয়েছেন। ইতোমধ্যে বিলীন হয়েছে পুটিমারী গ্রাম।

মো. কাবুল উদ্দিন খান, মানিকগঞ্জ : মানিকগঞ্জে অসময়ে পদ্মা, যমুনা, ধলেশ্বরী, ইছামতীসহ অভ্যন্তরীণ শান্ত নদীগুলো ভাঙনের মুখে পড়েছে। গত কয়েক দিনের ভাঙনে দিশাহারা হয়ে পড়েছে ঘিওর উপজেলার বালিয়াখোড়া ইউনিয়নের কুশুন্ডা এলাকার লোকজন। হঠাৎ নদীতে পানি বাড়ায় শান্ত নদীর পানি উত্তরপাড়ে আছড়ে পড়ছে। বাড়িঘরসহ কৃষিজমি নদীতে বিলীন হয়ে যাচ্ছে। অপরিকল্পিত নদী খনন ও অসময়ে নদীতে পানি বাড়ায় এই ভাঙনের সৃষ্টি হয়েছে বলে স্থানীয়রা জানান। বসতভিটা হারিয়ে লোকজন অন্যের বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছেন। নদী খননের কাজ শেষ না করায় নদীর দক্ষিণ পাড়ে বিশাল চর জেগে উঠেছে। এতে নদীর গতিপথ বদলে বাড়িঘর ভেঙে যাচ্ছে। বালিয়াখোড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হাজী মো. আউয়াল খান বলেন, নদী ভাঙনরোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য ঊর্ধ্বতন মহলে জানানো হয়েছে।

দেবাশীষ বিশ্বাস, রাজবাড়ী : রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়ার একসময়ের কৃষক তামেজ আলী সরদার (৬৯)। পদ্মার ভাঙনে চারবার আবাসস্থল বদলেছে তার। সর্বস্ব হারিয়ে পরিবার নিয়ে এখন সিদ্দিক কাজীর পাড়ায় আশ্রয় নিয়েছেন। গরু পালন ও ছোট দোকান করে কোনোমতো চলে সংসার এখন।

দৌলতদিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আবদুর রহমান জানান, গত ১০ বছরে তার নিজের ইউনিয়নে প্রায় ১০ হাজার মানুষ ভিটেমাটি ছাড়া হয়েছে। রাজবাড়ী রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির সাবেক সভাপতি ও বর্তমান জেলা পরিষদের প্রশাসকের তথ্যমতে, রাজবাড়ীতে গত ৫ বছরে ৪ হাজারের বেশি পরিবার নদী ভাঙনে বাস্তুহারা হয়েছেন। এসব মানুষ অন্যের জমিতে ঘরবাড়ি তুলে বসবাস করেন।

পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আবদুল্লাহ আল আমিন বলেন, ভাঙনরোধে পানি উন্নয়ন বোর্ড কাজ করে যাচ্ছে। দৌলতদিয়া ফেরিঘাট আধুনিকায়ন হবে। সেখানে ৬ কিলোমিটার এলাকার নদীতীর সংরক্ষণ করা হবে।

লাবলু মোল্লা, মুন্সীগঞ্জ : মুন্সীগঞ্জে নদী ভাঙনে বসতবাড়ি হারিয়েছে আড়াই শতাধিক পরিবার। চলতি বছরে পদ্মার হঠাৎ ভাঙনে সদর উপজেলার চরাঞ্চলের বাংলাবাজারে ২৩০ পরিবার ও লৌহজং উপজেলার লৌহজং তেউটিয়া ইউনিয়নের বাঘেরবাড়ি এলাকার ২০টি পরিবারসহ জেলায় আড়াই শতাধিক পরিবার নিঃস্ব হয়েছে। লৌহজংয়ে পদ্মার বিভিন্ন পয়েন্টে অবৈধ ড্রেজিংয়ের ফলে হঠাৎ করে ভাঙন দেখা দেয় পদ্মার তীরবর্তী গ্রামগুলোতে। নদীতীরবর্তী এলাকায় জিওব্যাগ ফেলে ভাঙনরোধের চেষ্টা চালাচ্ছে পানি উন্নয়ন বোর্ড। পদ্মায় প্রভাবশালীদের অবৈধ ড্রেজিংয়ের ফলে নদীতীরবর্তী গ্রামে ভাঙন শুরু হয়েছে বলে দাবি করেছেন লৌহজংয়ের ভাঙনকবলিতরা। ভাঙনরোধে ৩৫ কোটি  টাকা বরাদ্দ হয়েছে জানিয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী রনেন্দ্র সংকর চক্রবর্তী বলেন, সে টাকায় আপাতত ভাঙনরোধে জিওব্যাগ ফেলা হচ্ছে। বর্ষা শেষ হলে স্থায়ী বাঁধের কাজ করা হবে।

তানভীর আহমেদ, পিরোজপুর : পিরোজপুরের বলেশ্বর, কচা ও সন্ধ্যা নদীর ভাঙনে বিপর্যস্ত বিভিন্ন জনপদ। ঘূর্ণিঝড়, বন্যা, সাইক্লোন, নদী ভাঙন, অতিবর্ষণ, জোয়ার ও বিধ্বস্ত বেড়িবাঁধকে মোকাবিলা করে টিকে থাকতে হচ্ছে জনপদটির লাখো মানুষকে। অব্যাহত ভাঙনে ইতোমধ্যে সদর উপজেলা, ইন্দুরকানী, কাউখালী ও মঠবাড়িয়ার নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে হাজারো বাড়িঘর। জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মাহবুবে মাওলা মো. মেহেদী হাসান জানান, নদী ভাঙনরোধে ২৩ কিলোমিটার বাঁধের নির্মাণকাজ চলছে।

কামরুজ্জামান সোহেল, ফরিদপুর : ফরিদপুরে পদ্মা, আড়িয়াল খাঁ, মধুমতী নদীর ভাঙনে দিশাহারা এ অঞ্চলের হাজারো মানুষ। প্রতি বছর এসব নদীর ভাঙনে ভিটেমাটি হারিয়ে নিঃস্ব হচ্ছে কয়েক শ মানুষ। অনেকেই আশ্রয় নিয়েছেন সরকারি রাস্তা, আশ্রয়ণ কেন্দ্র, রেললাইনের বস্তিসহ বিভিন্ন স্থানে। প্রতি বছর নদী ভাঙনের কবলে পড়ে ক্রমেই ছোট হচ্ছে ফরিদপুরের মানচিত্র। গত একযুগ ধরে পদ্মা নদীর ভাঙনে ফরিদপুর সদর উপজেলার ডিক্রিরচর, আলিয়াবাদ, নর্থ চ্যানেল ইউনিয়ন, চরভদ্রাসন উপজেলার চরভদ্রাসন সদর, চরহরিরামপুর, চর ঝাউকান্দা, গাজীরটেক ইউনিয়ন, আড়িয়াল খাঁ নদের ভাঙনে সদরপুর উপজেলার চর নাসিরপুর, মানাইর, দিয়ারা নারকেলবাড়িয়া, আকটের চর ও ঢেউখালী ইউনিয়ন, ভাঙ্গা উপজেলার চান্দা, নুরুল্যাগঞ্জ, নাসিরাবাদ ইউনিয়ন, মধুমতী নদীর ভাঙনে আলফাডাঙ্গা উপজেলার আলফাডাঙ্গা সদর, বানা, পাচুড়িয়া, বুড়াইচ, পাচুরিয়া, গোপালপুর ইউনিয়ন, মধুখালী উপজেলার কামারখালী ও ডুমাইন ইউনিয়নসহ জেলার আরও ১০টি ইউনিয়নের ৭ হাজার মানুষ নিঃস্ব হয়েছেন।

মো. নাসির উদ্দিন, টাঙ্গাইল : টাঙ্গাইলের যমুনা নদীর পূর্বপাড়ে কয়েকটি অংশে ভাঙন শুরু হয়েছে। তীব্র ভাঙনে ইতোমধ্যে শতাধিক ঘরবাড়ি নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে। অসময়ে এমন ভাঙনে পরিবার-পরিজন নিয়ে আশ্রয়হীন হয়ে পড়েছে নদীপাড়ের মানুষ। এ ছাড়া যমুনার শাখা নদী ধলেশ্বরী ও ঝিনাই নদীর ভাঙনে দিশাহারা হয়ে পড়েছেন মানুষ। ঘাটাইলে ঝিনাই নদীর ভাঙন থেকে শত বছরের পুরনো কবরস্থান রক্ষায় মানববন্ধনও করেছেন এলাকাবাসী। অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের ফলে নদী ভাঙনের তীব্রতা বাড়ছে বলে দাবি করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।

রোকনুজ্জামান পারভেজ, শরীয়তপুর : পদ্মার ভাঙনে শরীয়তপুরের জাজিরা উপজেলার বড়কান্দি ইউনিয়ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান হুমকির মুখে রয়েছে। পদ্মার ভাঙনে বিলীন হয়েছে রাস্তাঘাট, ঘরবাড়ি, ফসলি জমি। গত মাসে পদ্মার ভাঙনে দিশাহারা হয়ে পড়ে কয়েক হাজার পরিবার। ভাঙন কমলেও আতঙ্ক কাটেনি পদ্মাপাড়ের মানুষের। পানি উন্নয়ন বোর্ড জিওব্যাগ ফেলে ভাঙনরোধের চেষ্টা চালিয়েছিল। সেপ্টেম্বরের কয়েক দিনের ভাঙনে বিলীন হয়েছে ২০০ মিটার ফসলি জমি। ১১০০ কোটি টাকা ব্যয়ে নদীতীর রক্ষা বাঁধ সম্পন্ন করেছে পানি উন্নয়ন বোর্ড। যারা ভাঙন থেকে রক্ষা পেয়েছেন তারা অনেক খুশি।

বেলাল রিজভী, মাদারীপুর : মাদারীপুরের কালকিনির পূর্ব সাহেবরামপুর লঞ্চঘাট ও নতুন আন্ডারচর গ্রামের ওপর দিয়ে বয়ে গেছে আড়িয়াল খাঁ নদ। বছরের পর বছর আড়িয়াল খাঁর তান্ডবে বিলীন হয়েছে হাজারো বাড়িঘর। এ বছরে নতুন করে আড়িয়াল খাঁর ভাঙনে নদীগর্ভে চলে গেছে প্রায় শতাধিক বসতঘর। এ ছাড়াও একটি গ্রামীণ সড়কের ৫০০ মিটার অংশ নদের ভাঙনে বিলীন হয়েছে। মাদারীপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপ -বিভাগীয় প্রকৌশলী এ বি এম মাহবুবুল আলম খন্দকার বলেন, কালকিনি সাহেবরামপুর আড়িয়াল খাঁ নদ এলাকায় জরুরিভাবে ৮০ মিটার জায়গায় ৩০ লাখ টাকা ব্যয়ে জিওব্যাগ দিয়েছি। আপাতত সেখানে ভাঙন নেই।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে ১৫ মামলার আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ১৫ মামলার আসামি গ্রেফতার

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ

১৮ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযানে আটক ৫
মুন্সীগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযানে আটক ৫

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই
ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এর নতুন ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান
নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এর নতুন ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত
পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার
নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার

৩১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব
ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব

৩৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত
নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৫৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ
সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন
কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম
শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো
আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন
বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর
৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?
‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার
টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন
পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ
চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা