শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৯ অক্টোবর, ২০২২ আপডেট:

সর্বহারা মানুষের হাহাকার

ব্যবসা-বাণিজ্য জমি হারিয়ে কোনোমতে জীবন পার
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
সর্বহারা মানুষের হাহাকার

সারা দেশে নদীভাঙনে সর্বস্বহারা মানুষের হাহাকার বাড়ছে। ভাঙনে বিপন্ন একসময়ের অবস্থাপন্নরাও বসতবাড়ি, আবাদি জমি হারিয়ে অমানবিক জীবনযাপন করছেন। লক্ষ্মীপুরে মেঘনা নদীর ভাঙনরোধে গতকাল সকালে  বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে ভাঙনকবলিত এলাকার বাসিন্দারা কান্নায় ভেঙে পড়েন। ভাঙনকবলিতদের দাবি, অস্থায়ী বালুর বস্তা নয়, স্থায়ী বাঁধ নির্মাণের মাধ্যমে ভাঙনরোধ করা প্রয়োজন। এ বছরও ভাঙনের তীব্রতা দেখা দিয়েছে বিভিন্ন জনপদে। ভাঙনকবলিতদের জন্য সরকারি সহায়তা খুবই অপ্রতুল। নদীপাড়ের লাখ লাখ মানুষ ব্যবসা, বাণিজ্য, আবাদি জমি হারিয়ে দীনহীন অবস্থায় টিকে আছেন। তবে ভাঙনরোধে পানি উন্নয়ন বোর্ড বা স্থানীয় প্রশাসনের তৎপরতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন ভাঙনকবলিতরা। প্রতিনিধিদের প্রতিবেদন-

আবদুস সামাদ সায়েম, সিরাজগঞ্জ : যমুনা নদীর ভাঙনে বাস্তুহারা হয়ে পড়েছেন সিরাজগঞ্জের হাজার হাজার মানুষ। একসময়ের বিত্তশালীরা ফসলি জমিসহ সব হারিয়ে রাস্তায় বসতে শুরু করেছেন। নতুন করে বসতভিটা গড়ে তোলার সামর্থ্য না থাকায় শত শত পরিবার রাস্তার ধারে ঝুপড়ি তুলে অমানবিক জীবনযাপন করছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বিলীন হয়ে গেছে। হাট-বাজার, ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান নদীগর্ভে হারিয়ে গেছে। ভাঙনের কারণে বদলে যাচ্ছে জেলার মানচিত্র।

ভাঙনকবলিতরা পানি উন্নয়ন বোর্ডকে দায়ী করে বলছেন, সবকিছু হারিয়ে কষ্টে থাকলেও কেউ আমাদের পাশে দাঁড়ায় না।

সিরাজগঞ্জের চৌহালী উপজেলার সদিয়াচাঁদপুর ইউনিয়নের সদিয়া চাঁদপুর, দেওয়ানতলা, সংকরহাটি, গাবেরপাড়, মাঝগ্রামে তীব্র ভাঙন দেখা দিয়েছে। ভাঙনে চাঁদপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাকা ভবনসহ প্রায় অর্ধশত বসতভিটা ও ফসলি জমি বিলীন হয়েছে। হুমকির মুখে রয়েছে চাঁদপুর তা-মীরুল মিল্লাত হাফিজিয়া মাদরাসা, সদিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মহেশপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মৌহালী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, শাহপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, এলাঙ্গী আটা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়সহ শত শত বসতভিটা ও ফসলি জমি। বেলকুচি উপজেলার বেতিল স্পার বাঁধে ধস নামতে শুরু করেছে। গত মঙ্গলবার থেকে শুক্রবার পর্যন্ত দেড় শ মিটার এলাকা বিলীন হয়ে গেছে।

পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী শফিকুল ইসলাম জানান, জালালপুরে ভাঙনরোধে কাজ শুরু হয়েছে। পানি নেমে গেলে ড্রেজিং করে গতিপথ পরিবর্তন এবং সিসি ব্লক দিয়ে স্থায়ী তীর সংরক্ষণ বাঁধ নির্মাণ করা হবে।

খন্দকার একরামুল হক সম্রাট, কুড়িগ্রাম : কুড়িগ্রামে ধরলা, দুধকুমার ও তিস্তা নদীর ভাঙন অব্যাহত রয়েছে। গত এক মাস ধরে ভাঙনে নদীতে বিলীন হয়েছে কয়েক শ একর জমির ফসল ও হাজার হাজার বাড়িঘর। ভিটেমাটি হারিয়ে কয়েকশ পরিবার খোলা আকাশের নিচে বাস করছে। তারা নদী ভাঙনরোধে চান স্থায়ী বাঁধ নির্মাণ। কুড়িগ্রামে ছোট-বড় ১৬টি নদ-নদীর মধ্যে প্রধান নদ-নদী ব্রহ্মপুত্র, ধরলা, তিস্তা ও দুধকুমার। বছরের প্রায় সময়েই কমবেশি নদী ভাঙন চলে। সাম্প্রতিক বন্যার পানি নেমে যাওয়ার পরই এই তিন নদীতে তীব্র ভাঙন শুরু হয়েছে। ধরলা নদীতে ভাঙনে বিলীন হয়েছে শত শত একর ফসলি জমি ও বসতভিটা। হুমকির মুখে পড়েছে কুড়িগ্রাম শহর রক্ষা বাঁধ।

বড়ভিটা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আতাউর রহমান মিন্টু বলেন, বড়ভিটা ইউনিয়নে ধরলা নদীর ভাঙনে দীর্ঘ হচ্ছে নিঃস্ব মানুষের তালিকা। ভাঙনরোধে উপজেলা প্রশাসনসহ পানি উন্নয়ন বোর্ডের সুদৃষ্টি কামনা করছি। এ ছাড়াও কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীতে দুধকুমার নদে কয়েক দিন ধরে ভাঙন অব্যাহত রয়েছে। এ ভাঙনে উপজেলার তীর রক্ষা বাঁধ নদের ভাঙনের কবলে পড়েছে। উপজেলার তিলাই ইউনিয়নের ২ ও ৪ নম্বর ওয়ার্ডের চরবটতলা দুধকুমার নদের পূর্বপাড়ে ভাঙনে ঘরবাড়ি নদীগর্ভে চলে গেছে। কুড়িগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আবদুল্লাহ আল মামুন বলেন, তিলাই ইউনিয়নে দুধকুমার নদের ভাঙনরোধে প্রকল্পের কাজ চলছে। বন্যার পানি কমে গেলে শুকনো মৌসুমে ভাঙন প্রতিরোধে স্থায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

গৌতমাশিস গুহ সরকার, গাইবান্ধা : গাইবান্ধার ওপর দিয়ে প্রবাহিত তিস্তা, ব্রহ্মপুত্র, যমুনা, করতোয়া, ঘাঘটসহ কয়েকটি নদী। জেলার সাত উপজেলার মধ্যে ফুলছড়ি, সাঘাটা, সুন্দরগঞ্জ ও সদরে প্রতি বছর নদী ভাঙনে হাজার হাজার মানুষ ঘরবাড়ি হারিয়ে নিঃস্ব হচ্ছেন। জনপ্রতিনিধিদের হিসাব মতে, ভাঙনে বাস্তুহারা মানুষের সংখ্য ১৬ হাজারের বেশি। ভাঙনরোধে পানি উন্নয়ন বোর্ডের কাজ নিয়ে এলাকাবাসীর বিস্তর অভিযোগ। নদীবেষ্টিত চার উপজেলার ৪৫ ইউনিয়নের মধ্যে অন্তত ২০টি ইউনিয়নই নদী ভাঙনের শিকার। গাইবান্ধা সদরের কামারজানি ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মতিয়ার রহমান জানান, গত পাঁচ বছরে তার ইউনিয়নের অন্তত আড়াই হাজার পরিবার নদী ভাঙনে গৃহহীন হয়েছে। গোঘাট, পারদিয়ারা, কুন্দেরপাড়া, খারজানি গ্রাম সম্পূর্ণভাবে বিলীন হয়ে গেছে। সদরের মোল্লারচর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান সাইদুজ্জামান সরকার জানান, তার ইউনিয়নে নদীভাঙনে বাস্তুহারা মানুষের সংখ্যা ২ হাজারের বেশি। এ বছরই ভাঙনে সিদাই, মোল্লারচর ও চিথুলিয়া দিগর গ্রামের ৫০০ মানুষ ভূমিহীন হয়েছে। সাঘাটা উপজেলার হলদিয়া ইউনিয়নে আড়াই হাজার পরিবার গৃহহীন এবং কুমারপাড়া গ্রাম নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে বলে জানান ইউপি চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম মন্ডল। সাঘাটার ভরতখালি ইউপি চেয়ারম্যান ফারুক হোসেন জানান, তার ইউনিয়নে ভাঙনের ফলে বাস্তুহারা মানুষের সংখ্য ১ হাজার ৫৫ জন। তারা বিভিন্ন বাঁধ, ভরতখালির পরিত্যক্ত রেলকলোনির জায়গায় আশ্রয় নিয়ে আছে। কচুয়া ইউপি চেয়ারম্যান জানান, তার এলাকায় ২০০ গৃহহীন আছেন। ফুলছড়ি ইউপি চেয়ারম্যান আজহারুল হান্নান বলেন, তার ইউনিয়নে নদী ভাঙনে ছয় শতাধিক মানুষ ঘরবাড়ি হারিয়েছেন। সুন্দরগঞ্জ উপজেলার শ্রীপুর ইউপি চেয়ারম্যান আজাহারুল ইসলাম জানান, তার ইউনিয়নে পাঁচ শতাধিক পরিবার নদীভাঙনে বাস্তুহারা হয়েছেন। ইতোমধ্যে বিলীন হয়েছে পুটিমারী গ্রাম।

মো. কাবুল উদ্দিন খান, মানিকগঞ্জ : মানিকগঞ্জে অসময়ে পদ্মা, যমুনা, ধলেশ্বরী, ইছামতীসহ অভ্যন্তরীণ শান্ত নদীগুলো ভাঙনের মুখে পড়েছে। গত কয়েক দিনের ভাঙনে দিশাহারা হয়ে পড়েছে ঘিওর উপজেলার বালিয়াখোড়া ইউনিয়নের কুশুন্ডা এলাকার লোকজন। হঠাৎ নদীতে পানি বাড়ায় শান্ত নদীর পানি উত্তরপাড়ে আছড়ে পড়ছে। বাড়িঘরসহ কৃষিজমি নদীতে বিলীন হয়ে যাচ্ছে। অপরিকল্পিত নদী খনন ও অসময়ে নদীতে পানি বাড়ায় এই ভাঙনের সৃষ্টি হয়েছে বলে স্থানীয়রা জানান। বসতভিটা হারিয়ে লোকজন অন্যের বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছেন। নদী খননের কাজ শেষ না করায় নদীর দক্ষিণ পাড়ে বিশাল চর জেগে উঠেছে। এতে নদীর গতিপথ বদলে বাড়িঘর ভেঙে যাচ্ছে। বালিয়াখোড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হাজী মো. আউয়াল খান বলেন, নদী ভাঙনরোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য ঊর্ধ্বতন মহলে জানানো হয়েছে।

দেবাশীষ বিশ্বাস, রাজবাড়ী : রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়ার একসময়ের কৃষক তামেজ আলী সরদার (৬৯)। পদ্মার ভাঙনে চারবার আবাসস্থল বদলেছে তার। সর্বস্ব হারিয়ে পরিবার নিয়ে এখন সিদ্দিক কাজীর পাড়ায় আশ্রয় নিয়েছেন। গরু পালন ও ছোট দোকান করে কোনোমতো চলে সংসার এখন।

দৌলতদিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আবদুর রহমান জানান, গত ১০ বছরে তার নিজের ইউনিয়নে প্রায় ১০ হাজার মানুষ ভিটেমাটি ছাড়া হয়েছে। রাজবাড়ী রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির সাবেক সভাপতি ও বর্তমান জেলা পরিষদের প্রশাসকের তথ্যমতে, রাজবাড়ীতে গত ৫ বছরে ৪ হাজারের বেশি পরিবার নদী ভাঙনে বাস্তুহারা হয়েছেন। এসব মানুষ অন্যের জমিতে ঘরবাড়ি তুলে বসবাস করেন।

পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আবদুল্লাহ আল আমিন বলেন, ভাঙনরোধে পানি উন্নয়ন বোর্ড কাজ করে যাচ্ছে। দৌলতদিয়া ফেরিঘাট আধুনিকায়ন হবে। সেখানে ৬ কিলোমিটার এলাকার নদীতীর সংরক্ষণ করা হবে।

লাবলু মোল্লা, মুন্সীগঞ্জ : মুন্সীগঞ্জে নদী ভাঙনে বসতবাড়ি হারিয়েছে আড়াই শতাধিক পরিবার। চলতি বছরে পদ্মার হঠাৎ ভাঙনে সদর উপজেলার চরাঞ্চলের বাংলাবাজারে ২৩০ পরিবার ও লৌহজং উপজেলার লৌহজং তেউটিয়া ইউনিয়নের বাঘেরবাড়ি এলাকার ২০টি পরিবারসহ জেলায় আড়াই শতাধিক পরিবার নিঃস্ব হয়েছে। লৌহজংয়ে পদ্মার বিভিন্ন পয়েন্টে অবৈধ ড্রেজিংয়ের ফলে হঠাৎ করে ভাঙন দেখা দেয় পদ্মার তীরবর্তী গ্রামগুলোতে। নদীতীরবর্তী এলাকায় জিওব্যাগ ফেলে ভাঙনরোধের চেষ্টা চালাচ্ছে পানি উন্নয়ন বোর্ড। পদ্মায় প্রভাবশালীদের অবৈধ ড্রেজিংয়ের ফলে নদীতীরবর্তী গ্রামে ভাঙন শুরু হয়েছে বলে দাবি করেছেন লৌহজংয়ের ভাঙনকবলিতরা। ভাঙনরোধে ৩৫ কোটি  টাকা বরাদ্দ হয়েছে জানিয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী রনেন্দ্র সংকর চক্রবর্তী বলেন, সে টাকায় আপাতত ভাঙনরোধে জিওব্যাগ ফেলা হচ্ছে। বর্ষা শেষ হলে স্থায়ী বাঁধের কাজ করা হবে।

তানভীর আহমেদ, পিরোজপুর : পিরোজপুরের বলেশ্বর, কচা ও সন্ধ্যা নদীর ভাঙনে বিপর্যস্ত বিভিন্ন জনপদ। ঘূর্ণিঝড়, বন্যা, সাইক্লোন, নদী ভাঙন, অতিবর্ষণ, জোয়ার ও বিধ্বস্ত বেড়িবাঁধকে মোকাবিলা করে টিকে থাকতে হচ্ছে জনপদটির লাখো মানুষকে। অব্যাহত ভাঙনে ইতোমধ্যে সদর উপজেলা, ইন্দুরকানী, কাউখালী ও মঠবাড়িয়ার নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে হাজারো বাড়িঘর। জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মাহবুবে মাওলা মো. মেহেদী হাসান জানান, নদী ভাঙনরোধে ২৩ কিলোমিটার বাঁধের নির্মাণকাজ চলছে।

কামরুজ্জামান সোহেল, ফরিদপুর : ফরিদপুরে পদ্মা, আড়িয়াল খাঁ, মধুমতী নদীর ভাঙনে দিশাহারা এ অঞ্চলের হাজারো মানুষ। প্রতি বছর এসব নদীর ভাঙনে ভিটেমাটি হারিয়ে নিঃস্ব হচ্ছে কয়েক শ মানুষ। অনেকেই আশ্রয় নিয়েছেন সরকারি রাস্তা, আশ্রয়ণ কেন্দ্র, রেললাইনের বস্তিসহ বিভিন্ন স্থানে। প্রতি বছর নদী ভাঙনের কবলে পড়ে ক্রমেই ছোট হচ্ছে ফরিদপুরের মানচিত্র। গত একযুগ ধরে পদ্মা নদীর ভাঙনে ফরিদপুর সদর উপজেলার ডিক্রিরচর, আলিয়াবাদ, নর্থ চ্যানেল ইউনিয়ন, চরভদ্রাসন উপজেলার চরভদ্রাসন সদর, চরহরিরামপুর, চর ঝাউকান্দা, গাজীরটেক ইউনিয়ন, আড়িয়াল খাঁ নদের ভাঙনে সদরপুর উপজেলার চর নাসিরপুর, মানাইর, দিয়ারা নারকেলবাড়িয়া, আকটের চর ও ঢেউখালী ইউনিয়ন, ভাঙ্গা উপজেলার চান্দা, নুরুল্যাগঞ্জ, নাসিরাবাদ ইউনিয়ন, মধুমতী নদীর ভাঙনে আলফাডাঙ্গা উপজেলার আলফাডাঙ্গা সদর, বানা, পাচুড়িয়া, বুড়াইচ, পাচুরিয়া, গোপালপুর ইউনিয়ন, মধুখালী উপজেলার কামারখালী ও ডুমাইন ইউনিয়নসহ জেলার আরও ১০টি ইউনিয়নের ৭ হাজার মানুষ নিঃস্ব হয়েছেন।

মো. নাসির উদ্দিন, টাঙ্গাইল : টাঙ্গাইলের যমুনা নদীর পূর্বপাড়ে কয়েকটি অংশে ভাঙন শুরু হয়েছে। তীব্র ভাঙনে ইতোমধ্যে শতাধিক ঘরবাড়ি নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে। অসময়ে এমন ভাঙনে পরিবার-পরিজন নিয়ে আশ্রয়হীন হয়ে পড়েছে নদীপাড়ের মানুষ। এ ছাড়া যমুনার শাখা নদী ধলেশ্বরী ও ঝিনাই নদীর ভাঙনে দিশাহারা হয়ে পড়েছেন মানুষ। ঘাটাইলে ঝিনাই নদীর ভাঙন থেকে শত বছরের পুরনো কবরস্থান রক্ষায় মানববন্ধনও করেছেন এলাকাবাসী। অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের ফলে নদী ভাঙনের তীব্রতা বাড়ছে বলে দাবি করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।

রোকনুজ্জামান পারভেজ, শরীয়তপুর : পদ্মার ভাঙনে শরীয়তপুরের জাজিরা উপজেলার বড়কান্দি ইউনিয়ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান হুমকির মুখে রয়েছে। পদ্মার ভাঙনে বিলীন হয়েছে রাস্তাঘাট, ঘরবাড়ি, ফসলি জমি। গত মাসে পদ্মার ভাঙনে দিশাহারা হয়ে পড়ে কয়েক হাজার পরিবার। ভাঙন কমলেও আতঙ্ক কাটেনি পদ্মাপাড়ের মানুষের। পানি উন্নয়ন বোর্ড জিওব্যাগ ফেলে ভাঙনরোধের চেষ্টা চালিয়েছিল। সেপ্টেম্বরের কয়েক দিনের ভাঙনে বিলীন হয়েছে ২০০ মিটার ফসলি জমি। ১১০০ কোটি টাকা ব্যয়ে নদীতীর রক্ষা বাঁধ সম্পন্ন করেছে পানি উন্নয়ন বোর্ড। যারা ভাঙন থেকে রক্ষা পেয়েছেন তারা অনেক খুশি।

বেলাল রিজভী, মাদারীপুর : মাদারীপুরের কালকিনির পূর্ব সাহেবরামপুর লঞ্চঘাট ও নতুন আন্ডারচর গ্রামের ওপর দিয়ে বয়ে গেছে আড়িয়াল খাঁ নদ। বছরের পর বছর আড়িয়াল খাঁর তান্ডবে বিলীন হয়েছে হাজারো বাড়িঘর। এ বছরে নতুন করে আড়িয়াল খাঁর ভাঙনে নদীগর্ভে চলে গেছে প্রায় শতাধিক বসতঘর। এ ছাড়াও একটি গ্রামীণ সড়কের ৫০০ মিটার অংশ নদের ভাঙনে বিলীন হয়েছে। মাদারীপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপ -বিভাগীয় প্রকৌশলী এ বি এম মাহবুবুল আলম খন্দকার বলেন, কালকিনি সাহেবরামপুর আড়িয়াল খাঁ নদ এলাকায় জরুরিভাবে ৮০ মিটার জায়গায় ৩০ লাখ টাকা ব্যয়ে জিওব্যাগ দিয়েছি। আপাতত সেখানে ভাঙন নেই।

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
সর্বশেষ খবর
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৮৮
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৮৮

এই মাত্র | ডেঙ্গু আপডেট

ডেঙ্গুতে ৬ জনের প্রাণহানি
ডেঙ্গুতে ৬ জনের প্রাণহানি

১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সন্ত্রাসী কাজ করে কিছু মানুষ, কলঙ্ক দেওয়া হয় সব কাশ্মীরিকে: ওমর
সন্ত্রাসী কাজ করে কিছু মানুষ, কলঙ্ক দেওয়া হয় সব কাশ্মীরিকে: ওমর

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সামরিক বাহিনীর সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সামরিক বাহিনীর সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমধ্যসাগরে নৌকা ডুবে গোপালগঞ্জের ২ যুবক নিহত
ভূমধ্যসাগরে নৌকা ডুবে গোপালগঞ্জের ২ যুবক নিহত

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন করলো বসুন্ধরা নিবাসী চবিয়ানরা
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন করলো বসুন্ধরা নিবাসী চবিয়ানরা

৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯০ কোটি ডলার
নভেম্বরের ১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯০ কোটি ডলার

৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ব্যাট দিয়ে স্ট্যাম্পে আঘাত করায় শাস্তি পেলেন বাবর
ব্যাট দিয়ে স্ট্যাম্পে আঘাত করায় শাস্তি পেলেন বাবর

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

প্রকৃতিতে উঁকি দিচ্ছে শীত, বাড়ছে লেপ-তোশকের চাহিদা
প্রকৃতিতে উঁকি দিচ্ছে শীত, বাড়ছে লেপ-তোশকের চাহিদা

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাউদের ডান হাত থেকে নাম্বার ওয়ান শত্রু রাজনের উত্থান-পতন
দাউদের ডান হাত থেকে নাম্বার ওয়ান শত্রু রাজনের উত্থান-পতন

১৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে রাতভর ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রাশিয়ার, নিহত ৯
ইউক্রেনে রাতভর ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রাশিয়ার, নিহত ৯

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে আগ্নেয়াস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার
চট্টগ্রামে আগ্নেয়াস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার

২৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ৯ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ থাকবে উন্মুক্ত লাইব্রেরি
জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ৯ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ থাকবে উন্মুক্ত লাইব্রেরি

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নীলফামারীতে ক্রীড়া সামগ্রী ও সাইকেল বিতরণ
নীলফামারীতে ক্রীড়া সামগ্রী ও সাইকেল বিতরণ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
লক্ষ্মীপুরে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ড্র করেও বিশ্বকাপে স্পেন-অস্ট্রিয়া-সুইজারল্যান্ড
ড্র করেও বিশ্বকাপে স্পেন-অস্ট্রিয়া-সুইজারল্যান্ড

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হত্যাচেষ্টা মামলায় তাপস-কামরুলসহ ৪০ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট
হত্যাচেষ্টা মামলায় তাপস-কামরুলসহ ৪০ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহারে হবিগঞ্জে নৌ র‌্যালি
নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহারে হবিগঞ্জে নৌ র‌্যালি

৩৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

রংপুর বইমেলাসহ প্রশাসনের সাংস্কৃতিক আয়োজন বয়কট
রংপুর বইমেলাসহ প্রশাসনের সাংস্কৃতিক আয়োজন বয়কট

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্টের আগে প্রোটিয়া দলে এনগিডি
ভারতের বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্টের আগে প্রোটিয়া দলে এনগিডি

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ভারতে যাচ্ছেন ট্রাম্প পুত্র
বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ভারতে যাচ্ছেন ট্রাম্প পুত্র

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উলিপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে কিশোরীদের স্বাস্থ্য সচেতনতা কর্মসূচি
উলিপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে কিশোরীদের স্বাস্থ্য সচেতনতা কর্মসূচি

৪৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নীলফামারীতে নতুন আলু উত্তোলন
নীলফামারীতে নতুন আলু উত্তোলন

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সূচক বাড়লেও লেনদেন কমেছে
সূচক বাড়লেও লেনদেন কমেছে

৪৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বাউবির এমবিএ পরীক্ষার ফল প্রকাশ
বাউবির এমবিএ পরীক্ষার ফল প্রকাশ

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএসটিআই-এর সব সেবা এখন অনলাইনে
বিএসটিআই-এর সব সেবা এখন অনলাইনে

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

সামরিক বাহিনী কমান্ড ও স্টাফ কলেজে গ্র্যাজুয়েশন সনদ বিতরণ প্রধান উপদেষ্টার
সামরিক বাহিনী কমান্ড ও স্টাফ কলেজে গ্র্যাজুয়েশন সনদ বিতরণ প্রধান উপদেষ্টার

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ
ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা