শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৯ অক্টোবর, ২০২২ আপডেট:

সর্বহারা মানুষের হাহাকার

ব্যবসা-বাণিজ্য জমি হারিয়ে কোনোমতে জীবন পার
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
সর্বহারা মানুষের হাহাকার

সারা দেশে নদীভাঙনে সর্বস্বহারা মানুষের হাহাকার বাড়ছে। ভাঙনে বিপন্ন একসময়ের অবস্থাপন্নরাও বসতবাড়ি, আবাদি জমি হারিয়ে অমানবিক জীবনযাপন করছেন। লক্ষ্মীপুরে মেঘনা নদীর ভাঙনরোধে গতকাল সকালে  বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে ভাঙনকবলিত এলাকার বাসিন্দারা কান্নায় ভেঙে পড়েন। ভাঙনকবলিতদের দাবি, অস্থায়ী বালুর বস্তা নয়, স্থায়ী বাঁধ নির্মাণের মাধ্যমে ভাঙনরোধ করা প্রয়োজন। এ বছরও ভাঙনের তীব্রতা দেখা দিয়েছে বিভিন্ন জনপদে। ভাঙনকবলিতদের জন্য সরকারি সহায়তা খুবই অপ্রতুল। নদীপাড়ের লাখ লাখ মানুষ ব্যবসা, বাণিজ্য, আবাদি জমি হারিয়ে দীনহীন অবস্থায় টিকে আছেন। তবে ভাঙনরোধে পানি উন্নয়ন বোর্ড বা স্থানীয় প্রশাসনের তৎপরতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন ভাঙনকবলিতরা। প্রতিনিধিদের প্রতিবেদন-

আবদুস সামাদ সায়েম, সিরাজগঞ্জ : যমুনা নদীর ভাঙনে বাস্তুহারা হয়ে পড়েছেন সিরাজগঞ্জের হাজার হাজার মানুষ। একসময়ের বিত্তশালীরা ফসলি জমিসহ সব হারিয়ে রাস্তায় বসতে শুরু করেছেন। নতুন করে বসতভিটা গড়ে তোলার সামর্থ্য না থাকায় শত শত পরিবার রাস্তার ধারে ঝুপড়ি তুলে অমানবিক জীবনযাপন করছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বিলীন হয়ে গেছে। হাট-বাজার, ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান নদীগর্ভে হারিয়ে গেছে। ভাঙনের কারণে বদলে যাচ্ছে জেলার মানচিত্র।

ভাঙনকবলিতরা পানি উন্নয়ন বোর্ডকে দায়ী করে বলছেন, সবকিছু হারিয়ে কষ্টে থাকলেও কেউ আমাদের পাশে দাঁড়ায় না।

সিরাজগঞ্জের চৌহালী উপজেলার সদিয়াচাঁদপুর ইউনিয়নের সদিয়া চাঁদপুর, দেওয়ানতলা, সংকরহাটি, গাবেরপাড়, মাঝগ্রামে তীব্র ভাঙন দেখা দিয়েছে। ভাঙনে চাঁদপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাকা ভবনসহ প্রায় অর্ধশত বসতভিটা ও ফসলি জমি বিলীন হয়েছে। হুমকির মুখে রয়েছে চাঁদপুর তা-মীরুল মিল্লাত হাফিজিয়া মাদরাসা, সদিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মহেশপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মৌহালী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, শাহপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, এলাঙ্গী আটা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়সহ শত শত বসতভিটা ও ফসলি জমি। বেলকুচি উপজেলার বেতিল স্পার বাঁধে ধস নামতে শুরু করেছে। গত মঙ্গলবার থেকে শুক্রবার পর্যন্ত দেড় শ মিটার এলাকা বিলীন হয়ে গেছে।

পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী শফিকুল ইসলাম জানান, জালালপুরে ভাঙনরোধে কাজ শুরু হয়েছে। পানি নেমে গেলে ড্রেজিং করে গতিপথ পরিবর্তন এবং সিসি ব্লক দিয়ে স্থায়ী তীর সংরক্ষণ বাঁধ নির্মাণ করা হবে।

খন্দকার একরামুল হক সম্রাট, কুড়িগ্রাম : কুড়িগ্রামে ধরলা, দুধকুমার ও তিস্তা নদীর ভাঙন অব্যাহত রয়েছে। গত এক মাস ধরে ভাঙনে নদীতে বিলীন হয়েছে কয়েক শ একর জমির ফসল ও হাজার হাজার বাড়িঘর। ভিটেমাটি হারিয়ে কয়েকশ পরিবার খোলা আকাশের নিচে বাস করছে। তারা নদী ভাঙনরোধে চান স্থায়ী বাঁধ নির্মাণ। কুড়িগ্রামে ছোট-বড় ১৬টি নদ-নদীর মধ্যে প্রধান নদ-নদী ব্রহ্মপুত্র, ধরলা, তিস্তা ও দুধকুমার। বছরের প্রায় সময়েই কমবেশি নদী ভাঙন চলে। সাম্প্রতিক বন্যার পানি নেমে যাওয়ার পরই এই তিন নদীতে তীব্র ভাঙন শুরু হয়েছে। ধরলা নদীতে ভাঙনে বিলীন হয়েছে শত শত একর ফসলি জমি ও বসতভিটা। হুমকির মুখে পড়েছে কুড়িগ্রাম শহর রক্ষা বাঁধ।

বড়ভিটা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আতাউর রহমান মিন্টু বলেন, বড়ভিটা ইউনিয়নে ধরলা নদীর ভাঙনে দীর্ঘ হচ্ছে নিঃস্ব মানুষের তালিকা। ভাঙনরোধে উপজেলা প্রশাসনসহ পানি উন্নয়ন বোর্ডের সুদৃষ্টি কামনা করছি। এ ছাড়াও কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীতে দুধকুমার নদে কয়েক দিন ধরে ভাঙন অব্যাহত রয়েছে। এ ভাঙনে উপজেলার তীর রক্ষা বাঁধ নদের ভাঙনের কবলে পড়েছে। উপজেলার তিলাই ইউনিয়নের ২ ও ৪ নম্বর ওয়ার্ডের চরবটতলা দুধকুমার নদের পূর্বপাড়ে ভাঙনে ঘরবাড়ি নদীগর্ভে চলে গেছে। কুড়িগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আবদুল্লাহ আল মামুন বলেন, তিলাই ইউনিয়নে দুধকুমার নদের ভাঙনরোধে প্রকল্পের কাজ চলছে। বন্যার পানি কমে গেলে শুকনো মৌসুমে ভাঙন প্রতিরোধে স্থায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

গৌতমাশিস গুহ সরকার, গাইবান্ধা : গাইবান্ধার ওপর দিয়ে প্রবাহিত তিস্তা, ব্রহ্মপুত্র, যমুনা, করতোয়া, ঘাঘটসহ কয়েকটি নদী। জেলার সাত উপজেলার মধ্যে ফুলছড়ি, সাঘাটা, সুন্দরগঞ্জ ও সদরে প্রতি বছর নদী ভাঙনে হাজার হাজার মানুষ ঘরবাড়ি হারিয়ে নিঃস্ব হচ্ছেন। জনপ্রতিনিধিদের হিসাব মতে, ভাঙনে বাস্তুহারা মানুষের সংখ্য ১৬ হাজারের বেশি। ভাঙনরোধে পানি উন্নয়ন বোর্ডের কাজ নিয়ে এলাকাবাসীর বিস্তর অভিযোগ। নদীবেষ্টিত চার উপজেলার ৪৫ ইউনিয়নের মধ্যে অন্তত ২০টি ইউনিয়নই নদী ভাঙনের শিকার। গাইবান্ধা সদরের কামারজানি ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মতিয়ার রহমান জানান, গত পাঁচ বছরে তার ইউনিয়নের অন্তত আড়াই হাজার পরিবার নদী ভাঙনে গৃহহীন হয়েছে। গোঘাট, পারদিয়ারা, কুন্দেরপাড়া, খারজানি গ্রাম সম্পূর্ণভাবে বিলীন হয়ে গেছে। সদরের মোল্লারচর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান সাইদুজ্জামান সরকার জানান, তার ইউনিয়নে নদীভাঙনে বাস্তুহারা মানুষের সংখ্যা ২ হাজারের বেশি। এ বছরই ভাঙনে সিদাই, মোল্লারচর ও চিথুলিয়া দিগর গ্রামের ৫০০ মানুষ ভূমিহীন হয়েছে। সাঘাটা উপজেলার হলদিয়া ইউনিয়নে আড়াই হাজার পরিবার গৃহহীন এবং কুমারপাড়া গ্রাম নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে বলে জানান ইউপি চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম মন্ডল। সাঘাটার ভরতখালি ইউপি চেয়ারম্যান ফারুক হোসেন জানান, তার ইউনিয়নে ভাঙনের ফলে বাস্তুহারা মানুষের সংখ্য ১ হাজার ৫৫ জন। তারা বিভিন্ন বাঁধ, ভরতখালির পরিত্যক্ত রেলকলোনির জায়গায় আশ্রয় নিয়ে আছে। কচুয়া ইউপি চেয়ারম্যান জানান, তার এলাকায় ২০০ গৃহহীন আছেন। ফুলছড়ি ইউপি চেয়ারম্যান আজহারুল হান্নান বলেন, তার ইউনিয়নে নদী ভাঙনে ছয় শতাধিক মানুষ ঘরবাড়ি হারিয়েছেন। সুন্দরগঞ্জ উপজেলার শ্রীপুর ইউপি চেয়ারম্যান আজাহারুল ইসলাম জানান, তার ইউনিয়নে পাঁচ শতাধিক পরিবার নদীভাঙনে বাস্তুহারা হয়েছেন। ইতোমধ্যে বিলীন হয়েছে পুটিমারী গ্রাম।

মো. কাবুল উদ্দিন খান, মানিকগঞ্জ : মানিকগঞ্জে অসময়ে পদ্মা, যমুনা, ধলেশ্বরী, ইছামতীসহ অভ্যন্তরীণ শান্ত নদীগুলো ভাঙনের মুখে পড়েছে। গত কয়েক দিনের ভাঙনে দিশাহারা হয়ে পড়েছে ঘিওর উপজেলার বালিয়াখোড়া ইউনিয়নের কুশুন্ডা এলাকার লোকজন। হঠাৎ নদীতে পানি বাড়ায় শান্ত নদীর পানি উত্তরপাড়ে আছড়ে পড়ছে। বাড়িঘরসহ কৃষিজমি নদীতে বিলীন হয়ে যাচ্ছে। অপরিকল্পিত নদী খনন ও অসময়ে নদীতে পানি বাড়ায় এই ভাঙনের সৃষ্টি হয়েছে বলে স্থানীয়রা জানান। বসতভিটা হারিয়ে লোকজন অন্যের বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছেন। নদী খননের কাজ শেষ না করায় নদীর দক্ষিণ পাড়ে বিশাল চর জেগে উঠেছে। এতে নদীর গতিপথ বদলে বাড়িঘর ভেঙে যাচ্ছে। বালিয়াখোড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হাজী মো. আউয়াল খান বলেন, নদী ভাঙনরোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য ঊর্ধ্বতন মহলে জানানো হয়েছে।

দেবাশীষ বিশ্বাস, রাজবাড়ী : রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়ার একসময়ের কৃষক তামেজ আলী সরদার (৬৯)। পদ্মার ভাঙনে চারবার আবাসস্থল বদলেছে তার। সর্বস্ব হারিয়ে পরিবার নিয়ে এখন সিদ্দিক কাজীর পাড়ায় আশ্রয় নিয়েছেন। গরু পালন ও ছোট দোকান করে কোনোমতো চলে সংসার এখন।

দৌলতদিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আবদুর রহমান জানান, গত ১০ বছরে তার নিজের ইউনিয়নে প্রায় ১০ হাজার মানুষ ভিটেমাটি ছাড়া হয়েছে। রাজবাড়ী রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির সাবেক সভাপতি ও বর্তমান জেলা পরিষদের প্রশাসকের তথ্যমতে, রাজবাড়ীতে গত ৫ বছরে ৪ হাজারের বেশি পরিবার নদী ভাঙনে বাস্তুহারা হয়েছেন। এসব মানুষ অন্যের জমিতে ঘরবাড়ি তুলে বসবাস করেন।

পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আবদুল্লাহ আল আমিন বলেন, ভাঙনরোধে পানি উন্নয়ন বোর্ড কাজ করে যাচ্ছে। দৌলতদিয়া ফেরিঘাট আধুনিকায়ন হবে। সেখানে ৬ কিলোমিটার এলাকার নদীতীর সংরক্ষণ করা হবে।

লাবলু মোল্লা, মুন্সীগঞ্জ : মুন্সীগঞ্জে নদী ভাঙনে বসতবাড়ি হারিয়েছে আড়াই শতাধিক পরিবার। চলতি বছরে পদ্মার হঠাৎ ভাঙনে সদর উপজেলার চরাঞ্চলের বাংলাবাজারে ২৩০ পরিবার ও লৌহজং উপজেলার লৌহজং তেউটিয়া ইউনিয়নের বাঘেরবাড়ি এলাকার ২০টি পরিবারসহ জেলায় আড়াই শতাধিক পরিবার নিঃস্ব হয়েছে। লৌহজংয়ে পদ্মার বিভিন্ন পয়েন্টে অবৈধ ড্রেজিংয়ের ফলে হঠাৎ করে ভাঙন দেখা দেয় পদ্মার তীরবর্তী গ্রামগুলোতে। নদীতীরবর্তী এলাকায় জিওব্যাগ ফেলে ভাঙনরোধের চেষ্টা চালাচ্ছে পানি উন্নয়ন বোর্ড। পদ্মায় প্রভাবশালীদের অবৈধ ড্রেজিংয়ের ফলে নদীতীরবর্তী গ্রামে ভাঙন শুরু হয়েছে বলে দাবি করেছেন লৌহজংয়ের ভাঙনকবলিতরা। ভাঙনরোধে ৩৫ কোটি  টাকা বরাদ্দ হয়েছে জানিয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী রনেন্দ্র সংকর চক্রবর্তী বলেন, সে টাকায় আপাতত ভাঙনরোধে জিওব্যাগ ফেলা হচ্ছে। বর্ষা শেষ হলে স্থায়ী বাঁধের কাজ করা হবে।

তানভীর আহমেদ, পিরোজপুর : পিরোজপুরের বলেশ্বর, কচা ও সন্ধ্যা নদীর ভাঙনে বিপর্যস্ত বিভিন্ন জনপদ। ঘূর্ণিঝড়, বন্যা, সাইক্লোন, নদী ভাঙন, অতিবর্ষণ, জোয়ার ও বিধ্বস্ত বেড়িবাঁধকে মোকাবিলা করে টিকে থাকতে হচ্ছে জনপদটির লাখো মানুষকে। অব্যাহত ভাঙনে ইতোমধ্যে সদর উপজেলা, ইন্দুরকানী, কাউখালী ও মঠবাড়িয়ার নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে হাজারো বাড়িঘর। জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মাহবুবে মাওলা মো. মেহেদী হাসান জানান, নদী ভাঙনরোধে ২৩ কিলোমিটার বাঁধের নির্মাণকাজ চলছে।

কামরুজ্জামান সোহেল, ফরিদপুর : ফরিদপুরে পদ্মা, আড়িয়াল খাঁ, মধুমতী নদীর ভাঙনে দিশাহারা এ অঞ্চলের হাজারো মানুষ। প্রতি বছর এসব নদীর ভাঙনে ভিটেমাটি হারিয়ে নিঃস্ব হচ্ছে কয়েক শ মানুষ। অনেকেই আশ্রয় নিয়েছেন সরকারি রাস্তা, আশ্রয়ণ কেন্দ্র, রেললাইনের বস্তিসহ বিভিন্ন স্থানে। প্রতি বছর নদী ভাঙনের কবলে পড়ে ক্রমেই ছোট হচ্ছে ফরিদপুরের মানচিত্র। গত একযুগ ধরে পদ্মা নদীর ভাঙনে ফরিদপুর সদর উপজেলার ডিক্রিরচর, আলিয়াবাদ, নর্থ চ্যানেল ইউনিয়ন, চরভদ্রাসন উপজেলার চরভদ্রাসন সদর, চরহরিরামপুর, চর ঝাউকান্দা, গাজীরটেক ইউনিয়ন, আড়িয়াল খাঁ নদের ভাঙনে সদরপুর উপজেলার চর নাসিরপুর, মানাইর, দিয়ারা নারকেলবাড়িয়া, আকটের চর ও ঢেউখালী ইউনিয়ন, ভাঙ্গা উপজেলার চান্দা, নুরুল্যাগঞ্জ, নাসিরাবাদ ইউনিয়ন, মধুমতী নদীর ভাঙনে আলফাডাঙ্গা উপজেলার আলফাডাঙ্গা সদর, বানা, পাচুড়িয়া, বুড়াইচ, পাচুরিয়া, গোপালপুর ইউনিয়ন, মধুখালী উপজেলার কামারখালী ও ডুমাইন ইউনিয়নসহ জেলার আরও ১০টি ইউনিয়নের ৭ হাজার মানুষ নিঃস্ব হয়েছেন।

মো. নাসির উদ্দিন, টাঙ্গাইল : টাঙ্গাইলের যমুনা নদীর পূর্বপাড়ে কয়েকটি অংশে ভাঙন শুরু হয়েছে। তীব্র ভাঙনে ইতোমধ্যে শতাধিক ঘরবাড়ি নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে। অসময়ে এমন ভাঙনে পরিবার-পরিজন নিয়ে আশ্রয়হীন হয়ে পড়েছে নদীপাড়ের মানুষ। এ ছাড়া যমুনার শাখা নদী ধলেশ্বরী ও ঝিনাই নদীর ভাঙনে দিশাহারা হয়ে পড়েছেন মানুষ। ঘাটাইলে ঝিনাই নদীর ভাঙন থেকে শত বছরের পুরনো কবরস্থান রক্ষায় মানববন্ধনও করেছেন এলাকাবাসী। অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের ফলে নদী ভাঙনের তীব্রতা বাড়ছে বলে দাবি করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।

রোকনুজ্জামান পারভেজ, শরীয়তপুর : পদ্মার ভাঙনে শরীয়তপুরের জাজিরা উপজেলার বড়কান্দি ইউনিয়ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান হুমকির মুখে রয়েছে। পদ্মার ভাঙনে বিলীন হয়েছে রাস্তাঘাট, ঘরবাড়ি, ফসলি জমি। গত মাসে পদ্মার ভাঙনে দিশাহারা হয়ে পড়ে কয়েক হাজার পরিবার। ভাঙন কমলেও আতঙ্ক কাটেনি পদ্মাপাড়ের মানুষের। পানি উন্নয়ন বোর্ড জিওব্যাগ ফেলে ভাঙনরোধের চেষ্টা চালিয়েছিল। সেপ্টেম্বরের কয়েক দিনের ভাঙনে বিলীন হয়েছে ২০০ মিটার ফসলি জমি। ১১০০ কোটি টাকা ব্যয়ে নদীতীর রক্ষা বাঁধ সম্পন্ন করেছে পানি উন্নয়ন বোর্ড। যারা ভাঙন থেকে রক্ষা পেয়েছেন তারা অনেক খুশি।

বেলাল রিজভী, মাদারীপুর : মাদারীপুরের কালকিনির পূর্ব সাহেবরামপুর লঞ্চঘাট ও নতুন আন্ডারচর গ্রামের ওপর দিয়ে বয়ে গেছে আড়িয়াল খাঁ নদ। বছরের পর বছর আড়িয়াল খাঁর তান্ডবে বিলীন হয়েছে হাজারো বাড়িঘর। এ বছরে নতুন করে আড়িয়াল খাঁর ভাঙনে নদীগর্ভে চলে গেছে প্রায় শতাধিক বসতঘর। এ ছাড়াও একটি গ্রামীণ সড়কের ৫০০ মিটার অংশ নদের ভাঙনে বিলীন হয়েছে। মাদারীপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপ -বিভাগীয় প্রকৌশলী এ বি এম মাহবুবুল আলম খন্দকার বলেন, কালকিনি সাহেবরামপুর আড়িয়াল খাঁ নদ এলাকায় জরুরিভাবে ৮০ মিটার জায়গায় ৩০ লাখ টাকা ব্যয়ে জিওব্যাগ দিয়েছি। আপাতত সেখানে ভাঙন নেই।

এই বিভাগের আরও খবর
গলাচিপায় বিএনপি গণঅধিকার পরিষদ সংঘর্ষ, আহত ১৫
গলাচিপায় বিএনপি গণঅধিকার পরিষদ সংঘর্ষ, আহত ১৫
সংঘর্ষের প্রস্তুতিকালে সেনা অভিযান, আটক ৪
সংঘর্ষের প্রস্তুতিকালে সেনা অভিযান, আটক ৪
আজ থেকে ফের আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিক শিক্ষকরা
আজ থেকে ফের আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিক শিক্ষকরা
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চাইল ইসি
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চাইল ইসি
নোট অব ডিসেন্ট রাখার সুযোগ নেই
নোট অব ডিসেন্ট রাখার সুযোগ নেই
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
ফেব্রুয়ারির প্রথমেই নির্বাচন সম্ভব
ফেব্রুয়ারির প্রথমেই নির্বাচন সম্ভব
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
নির্বাচন ঠেকানোর সাধ্য কারও নেই
নির্বাচন ঠেকানোর সাধ্য কারও নেই
তরুণরাই দেশ বিনির্মাণে ভূমিকা রাখবে
তরুণরাই দেশ বিনির্মাণে ভূমিকা রাখবে
জাতির প্রকৃত সম্পদ জনগণের জ্ঞান ও দক্ষতা
জাতির প্রকৃত সম্পদ জনগণের জ্ঞান ও দক্ষতা
সন্ত্রাসী সাজ্জাদসহ মামলা ২২ জনের বিরুদ্ধে
সন্ত্রাসী সাজ্জাদসহ মামলা ২২ জনের বিরুদ্ধে
সর্বশেষ খবর
ঝিনাইদহে মাঠ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
ঝিনাইদহে মাঠ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদারীপুরে তাঁতী লীগ নেতা গ্রেফতার
মাদারীপুরে তাঁতী লীগ নেতা গ্রেফতার

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এখনই হাসপাতাল ছাড়ছেন না ক্যাটরিনা কাইফ
এখনই হাসপাতাল ছাড়ছেন না ক্যাটরিনা কাইফ

২০ মিনিট আগে | শোবিজ

কানাডার ক্যালগেরিতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
কানাডার ক্যালগেরিতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন

২৪ মিনিট আগে | পরবাস

নোয়াখালীতে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
নোয়াখালীতে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

অ্যালোভেরার যত গুণ
অ্যালোভেরার যত গুণ

৩৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নিজ বাড়ির সামনে ব‍্যবসায়ীকে দা-চাপাতি দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা
নিজ বাড়ির সামনে ব‍্যবসায়ীকে দা-চাপাতি দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা

৪২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান-পাকিস্তান আলোচনা স্থগিত, পাল্টাপাল্টি হামলার শঙ্কা
আফগানিস্তান-পাকিস্তান আলোচনা স্থগিত, পাল্টাপাল্টি হামলার শঙ্কা

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ মিনারে প্রাথমিক শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি
শহীদ মিনারে প্রাথমিক শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিনের সফরে আজ পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
দুই দিনের সফরে আজ পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহীতে ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল তিন বন্ধুর
রাজশাহীতে ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল তিন বন্ধুর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান শান্তি চায়, কিন্তু চাপে নতি স্বীকার করবে না : পেজেশকিয়ান
ইরান শান্তি চায়, কিন্তু চাপে নতি স্বীকার করবে না : পেজেশকিয়ান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকে যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
আজকে যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের দ্বিতীয় টিজারে ভেসে উঠল ফেলানী হত্যার স্মৃতি
নির্বাচনের দ্বিতীয় টিজারে ভেসে উঠল ফেলানী হত্যার স্মৃতি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিকে ১০ হাজার শিক্ষক নিয়োগে আবেদন শুরু আজ
প্রাথমিকে ১০ হাজার শিক্ষক নিয়োগে আবেদন শুরু আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সীমান্তবর্তী নারীদের পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ
সীমান্তবর্তী নারীদের পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

টিভিতে আজকের যত খেলা
টিভিতে আজকের যত খেলা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীরে দুই কিশোরকে হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
পশ্চিম তীরে দুই কিশোরকে হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল বিজয়ী বিজ্ঞানী জেমস ওয়াটসন আর নেই
নোবেল বিজয়ী বিজ্ঞানী জেমস ওয়াটসন আর নেই

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মা হলেন ক্যাটরিনা কাইফ
মা হলেন ক্যাটরিনা কাইফ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’
‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা
বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম