শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৭ মে, ২০২৩ আপডেট:

প্রত্যাবাসনে দ্বিধায় রোহিঙ্গারা

পক্ষে-বিপক্ষে মত, আলোচনায় অগ্রগতির আশা
কক্সবাজার প্রতিনিধি
প্রত্যাবাসনে দ্বিধায় রোহিঙ্গারা

রোহিঙ্গা প্রতিনিধি দল মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য থেকে ফিরে আসার পর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে প্রত্যাবাসন ইস্যুতে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। ক্যাম্পে প্রত্যাবাসন সমর্থিত ও প্রত্যাবাসনে অনাগ্রহীদের মধ্যে এ নিয়ে নানা তর্কবিতর্ক চলছে। বেশির ভাগ রোহিঙ্গার দাবি, প্রত্যাবাসন ছাড়া রোহিঙ্গাদের ভিন্ন পথ অবলম্বনের কোনো সুযোগ নেই।

গত শুক্রবার মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য দেখে এসে রোহিঙ্গা প্রতিনিধি দলের সদস্যদের বক্তব্য প্রসঙ্গে সাধারণ রোহিঙ্গারা বলছেন, তারা যে বক্তব্য মিডিয়ায় উপস্থাপন করেছেন, সেটি তাদের একান্ত ব্যক্তিগত হতে পারে। তাই বলে রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া বন্ধ হবে, সেটি মেনে নেওয়া যায় না। প্রত্যাবাসন রোহিঙ্গাদের অধিকার। কারও ভালো লাগলে যাবে, কারও ইচ্ছা হলে যাবে না, তাই বলে সব রোহিঙ্গা যাবে না এমন নয়। গতকাল উখিয়া ও টেকনাফের একাধিক রোহিঙ্গা নেতার সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, প্রতিনিধি দল যাই বলুক বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের দুই দেশের সরকার চাইলে রোহিঙ্গারা প্রত্যাবাসিত হবেন। দাবি আদায়ের বিষয়েও তাদের বক্তব্য স্পষ্ট। তারা বলছেন, আগে মিয়ানমারে রাখাইনের মাটি ধরি, তারপর যত দাবি সেখান থেকেই দেব। জন্মভূমিতে দাঁড়িয়ে অধিকার আদায় রোহিঙ্গাদের জন্য অনেক বেশি সহজ হবে। টেকনাফের নয়াপাড়া ক্যাম্পের রোহিঙ্গা নাগরিক নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, দেশের জন্য অনেক বেশি মন জ্বলে। সেখানে মা, বাবা কত আত্মীয়স্বজনের কবর। এখানেও তো আমাদের কোনো অধিকার নেই, এমনি ভাসমান জীবনে কোনোমতে বেঁচে আছি। তার চেয়ে জন্মভূমিতে মরার সুখ অনেক বেশি। কেউ যাবে না যাবে সেটি আমাদের দেখার বিষয় নয়, আমাদের ডাকলে আমরা মিয়ানমার ফিরবই।

কক্সবাজার শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার (আরআরআরসি) মো. মিজানুর রহমান বলেন, সবেমাত্র রোহিঙ্গাসহ আমরা মিয়ানমারের মংডু ও এর আশপাশে রোহিঙ্গাদের জন্য প্রস্তুতকৃত গ্রাম ও অবকাঠামো দেখে আসলাম। দুই দেশের মধ্যে আরও আলোচনা হবে, আশা করছি প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া অগ্রগতি হবে।

উখিয়ার কুতুপালং রোহিঙ্গা ক্যাম্পের এক রোহিঙ্গা নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, দাবি আদায়ের জন্য রোহিঙ্গা ক্যাম্প নয়, মিয়ানমারের আরাকানই আমাদের জন্য আসল জায়গা। যারা প্রত্যাবাসনের ক্ষেত্রে নাগরিকত্ব, নিরাপত্তা ও ভিটাজমির কথা বলছেন, তারা আসলে রোহিঙ্গাদের কথা ভাবছেন না। বাংলাদেশেও তো আমাদের কোনো নাগরিকত্ব নেই, ভিটাজমি নেই। এক সময় নিরাপত্তা যেটি ছিল রোহিঙ্গাদের সন্ত্রাসী দ্বারা সেটিও এখন নেই। তাহলে এদেশে যদি আমরা এসব কিছু ছাড়া থাকতে পারি, তাহলে জন্মভূমি মিয়ানমারে কেন নয়? তিনি আরও বলেন, মিয়ানমার প্রত্যাবাসিত রোহিঙ্গাদের সবচেয়ে বেশি নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে। কারণ তাদের ওপর পুরো দুনিয়ার চোখ থাকবে। সেখানে রোহিঙ্গাদের নিয়ে গিয়ে কোনো অন্যায় করলে সেটি ইন্টারনেটের বদৌলতে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়বে।

রোহিঙ্গাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, বর্তমানে ক্যাম্পে কোনো রোহিঙ্গাই নিরাপদ নয়। প্রতিটি ক্যাম্পে তৈরি হয়েছে আলাদা আলাদা দুষ্কৃতকারী গোষ্ঠী। এখানেই রোহিঙ্গারা সবচেয়ে বেশি নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। ক্যাম্পে এখন প্রাণের নিশ্চয়তা নেই, কে কোন দিক থেকে এসে গুলি করে পালিয়ে যাচ্ছে। তার চেয়ে দেশে গিয়ে জন্মভূমির স্বাদ নিতে পারলে অনেক বেশি সুখ।

প্রসঙ্গত, বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে মিয়ানমারকে ৮ লাখ ৬২ হাজার রোহিঙ্গার একটি তালিকা দেওয়া হয়েছিল। মিয়ানমার ওই তালিকায় ৭০ হাজার রোহিঙ্গাকে গ্রহণ করতে প্রাথমিক বাছাই করে। এর মধ্যে প্রথম দফায় ১ হাজার ১৪০ জন রোহিঙ্গাকে ফেরত নেওয়ার পাইলট প্রোগ্রাম হাতে নেই। ওই তালিকার রোহিঙ্গাদের তথ্য যাচাইয়ে গত ১৫ মার্চ মিয়ানমারের ১৭ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল বাংলাদেশে আসেন। তারা প্রত্যাবাসনের পাইলট প্রকল্পে তালিকাভুক্তদের মধ্যে ৪৮০ জন রোহিঙ্গার তথ্য যাচাই শেষে ফিরে যান। এরপর গত শুক্রবার ২০ জন রোহিঙ্গাসহ ২৭ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল মিয়ানমার রাখাইন রাজ্য পরিদর্শনে যায়। তারা সেখানকার পরিবেশ রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনের উপযোগী কি না যাচাই করেন। দেশে ফিরে শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার (আরআরআরসি) মো. মিজানুর রহমান মিয়ানমারের সদিচ্ছার প্রতি সন্তুষ্টি প্রকাশ করলেও মো. সেলিম ও সুফিয়ান নামের প্রতিনিধি দলের দুই সদস্য সাংবাদিকদের ব্রিফিংয়ে দাবি আদায়ের আগে সেখানে ফিরবে না বলে সাফ জানিয়ে দেন। তবে তাদের এ বক্তব্যে প্রত্যাবাসন বাধাগ্রস্ত হবে না বলে জানিয়েছেন আরআরআরসি।

এই বিভাগের আরও খবর
জুলাই বিপ্লবের কন্যারা ইতিহাসের নায়িকা
জুলাই বিপ্লবের কন্যারা ইতিহাসের নায়িকা
নারী পাচারে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার
নারী পাচারে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার
দূষণ
দূষণ
আগরতলা অভিমুখে আজ লংমার্চ
আগরতলা অভিমুখে আজ লংমার্চ
দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনমুখী পদযাত্রা
দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনমুখী পদযাত্রা
লিটন দাস টি-২০ সিরিজে অধিনায়ক
লিটন দাস টি-২০ সিরিজে অধিনায়ক
সাম্প্রদায়িক নয়, ৯ জনের মৃত্যুর কারণ রাজনৈতিক
সাম্প্রদায়িক নয়, ৯ জনের মৃত্যুর কারণ রাজনৈতিক
সংস্কারের কথা বলে নির্বাচন পেছানো যাবে না
সংস্কারের কথা বলে নির্বাচন পেছানো যাবে না
হাসিনা ও রেহানার ব্যাংক হিসাব তলব
হাসিনা ও রেহানার ব্যাংক হিসাব তলব
জয় বাংলা জাতীয় স্লোগান ঘোষণার রায় স্থগিত
জয় বাংলা জাতীয় স্লোগান ঘোষণার রায় স্থগিত
আইনের শাসন ও ন্যায়বিচার নিয়ে আলোচনা
আইনের শাসন ও ন্যায়বিচার নিয়ে আলোচনা
মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যাশা পূরণে এখনো লড়াই করাটা দুঃখজনক
মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যাশা পূরণে এখনো লড়াই করাটা দুঃখজনক
সর্বশেষ খবর
১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর
১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর

এই মাত্র | জাতীয়

লংমার্চের যাত্রা পথে ভৈরবে বিএনপির ৩ সংগঠনের পথসভা
লংমার্চের যাত্রা পথে ভৈরবে বিএনপির ৩ সংগঠনের পথসভা

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের দুই নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের দুই নেতা গ্রেফতার

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐতিহ্যবাহী সাম্পানে আইসিসির চ্যাম্পিয়নস ট্রফি
ঐতিহ্যবাহী সাম্পানে আইসিসির চ্যাম্পিয়নস ট্রফি

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে কুষ্টিয়া মুক্ত দিবস পালিত
নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে কুষ্টিয়া মুক্ত দিবস পালিত

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শীতকালেও সানস্ক্রিন : কতবার এবং কীভাবে ব্যবহার করবেন?
শীতকালেও সানস্ক্রিন : কতবার এবং কীভাবে ব্যবহার করবেন?

১৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে মহাসড়কে প্রাণ গেল যুবকের
সিলেটে মহাসড়কে প্রাণ গেল যুবকের

২৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নিজের তৈরী অণুজীব সার ব্যবহারে সফল কৃষক আজহারুল
নিজের তৈরী অণুজীব সার ব্যবহারে সফল কৃষক আজহারুল

২৯ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

হত্যা মামলার আসামিকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
হত্যা মামলার আসামিকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাসে গ্যাস রিফিলের সময় বিস্ফোরণ; নিহত বেড়ে ২
বাসে গ্যাস রিফিলের সময় বিস্ফোরণ; নিহত বেড়ে ২

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাক-পিকআপ-মাইক্রোবাসের ত্রিমুখী সংঘর্ষ, নিহত ৩
ট্রাক-পিকআপ-মাইক্রোবাসের ত্রিমুখী সংঘর্ষ, নিহত ৩

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক ওভারে পাঁচ ছক্কা, ৫২ বলে সেঞ্চুরি জিসানের
এক ওভারে পাঁচ ছক্কা, ৫২ বলে সেঞ্চুরি জিসানের

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
মানিকগঞ্জে কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্যারিবীয় পেসারকে শাস্তি দিলো আইসিসি
ক্যারিবীয় পেসারকে শাস্তি দিলো আইসিসি

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এডেন উপসাগরে জাহাজে হুথিদের হামলা প্রতিহতের দাবি
এডেন উপসাগরে জাহাজে হুথিদের হামলা প্রতিহতের দাবি

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পাটগ্রাম সীমান্ত থেকে বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ
পাটগ্রাম সীমান্ত থেকে বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ল্যাপটপের কি-বোর্ড কাজ না করলে করণীয়
ল্যাপটপের কি-বোর্ড কাজ না করলে করণীয়

১ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ঘন কুয়াশায় জয়পুরহাটে হেডলাইট জ্বালিয়ে চলছে গাড়ি
ঘন কুয়াশায় জয়পুরহাটে হেডলাইট জ্বালিয়ে চলছে গাড়ি

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন মামলায় আনিসুল-ফারুকসহ ৯ জন গ্রেফতার
নতুন মামলায় আনিসুল-ফারুকসহ ৯ জন গ্রেফতার

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের মানুষের কাছে নিজ কৃতিত্বে পৌঁছাতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা
বিশ্বের মানুষের কাছে নিজ কৃতিত্বে পৌঁছাতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কানপাকা রোগ কোনও ঠুনকো কিছু নয়
কানপাকা রোগ কোনও ঠুনকো কিছু নয়

১ ঘন্টা আগে | হেলথ কর্নার

দৈনিক আধাঘণ্টা শারীরিক পরিশ্রমে বাড়তে পারে মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা
দৈনিক আধাঘণ্টা শারীরিক পরিশ্রমে বাড়তে পারে মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা

১ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়াতে যা করবেন
ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়াতে যা করবেন

১ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতনের পর কী বার্তা দিচ্ছে ইরান?
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতনের পর কী বার্তা দিচ্ছে ইরান?

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘন কুয়াশায় আর হিমেল হাওয়ায় জবুথবু লালমনিরহাটের মানুষ, বাড়ছে শীতজনিত রোগ
ঘন কুয়াশায় আর হিমেল হাওয়ায় জবুথবু লালমনিরহাটের মানুষ, বাড়ছে শীতজনিত রোগ

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
১৪ দেশের নাগরিকদের ভিসা দিতে সতর্ক করল সরকার
১৪ দেশের নাগরিকদের ভিসা দিতে সতর্ক করল সরকার

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

নেচার সাময়িকীর সেরা ১০ ব্যক্তিত্বের তালিকায় ড. ইউনূস
নেচার সাময়িকীর সেরা ১০ ব্যক্তিত্বের তালিকায় ড. ইউনূস

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাসে সর্বনিম্ন রুপির দাম, ভারতের রিজার্ভ নিয়ে শঙ্কা
ইতিহাসে সর্বনিম্ন রুপির দাম, ভারতের রিজার্ভ নিয়ে শঙ্কা

২২ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

আসাদের পতনের পর সিরিয়ায় ইসরায়েলের ৩১০ হামলা
আসাদের পতনের পর সিরিয়ায় ইসরায়েলের ৩১০ হামলা

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে নতুন পেশায় জায়েদ খান
যুক্তরাষ্ট্রে নতুন পেশায় জায়েদ খান

১৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির
সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া
আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল
আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল

৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

আপনারা চট্টগ্রামের দিকে তাকালে আমরা কি আমলকি চুষব: রিজভী
আপনারা চট্টগ্রামের দিকে তাকালে আমরা কি আমলকি চুষব: রিজভী

২৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের নতুন চেয়ারম্যান আবদুল মোমেন
দুদকের নতুন চেয়ারম্যান আবদুল মোমেন

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে গাজা যুদ্ধ বন্ধ করতে ইসরায়েলের ভয়
যে কারণে গাজা যুদ্ধ বন্ধ করতে ইসরায়েলের ভয়

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক
ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক

৪ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ডিএমপির চার কর্মকর্তা বরখাস্ত
ডিএমপির চার কর্মকর্তা বরখাস্ত

১৮ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

পশ্চিমবঙ্গের ভ্লগারকে বাংলাদেশি বলে প্রচার করল ভারতীয় মিডিয়া!
পশ্চিমবঙ্গের ভ্লগারকে বাংলাদেশি বলে প্রচার করল ভারতীয় মিডিয়া!

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আখাউড়ায় লং মার্চকে কেন্দ্র করে ব্যাপক প্রস্তুতি
আখাউড়ায় লং মার্চকে কেন্দ্র করে ব্যাপক প্রস্তুতি

১৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি
যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাশার আল-আসাদের কুখ্যাত কারাগারে থেকে মুক্ত হয়ে বন্দীরা দিলেন নির্মমতার বর্ণনা
বাশার আল-আসাদের কুখ্যাত কারাগারে থেকে মুক্ত হয়ে বন্দীরা দিলেন নির্মমতার বর্ণনা

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক নেতা গ্রেফতারের প্রতিবাদে তেজগাঁওয়ের সাতরাস্তা অবরোধ
শ্রমিক নেতা গ্রেফতারের প্রতিবাদে তেজগাঁওয়ের সাতরাস্তা অবরোধ

১৭ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান
ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া
দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া

৪ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়
অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জুলাইয়ের বিপ্লবী কন্যাদের কথা শুনলেন প্রধান উপদেষ্টা
জুলাইয়ের বিপ্লবী কন্যাদের কথা শুনলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দীতে জড়ো হয়েছেন পুলিশের গুলিতে আহতরা
সোহরাওয়ার্দীতে জড়ো হয়েছেন পুলিশের গুলিতে আহতরা

২২ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল  যুক্তরাষ্ট্র
বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস
মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস

৬ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি
দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

৫০ বছর ধরে কর অব্যাহতি দিয়ে বহু ‘শিশু’ লালন করছি, আর কত: অর্থ উপদেষ্টা
৫০ বছর ধরে কর অব্যাহতি দিয়ে বহু ‘শিশু’ লালন করছি, আর কত: অর্থ উপদেষ্টা

২৩ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

স্ত্রীর বিরুদ্ধে পুরুষ নির্যাতন মামলা, আদালতের সমন জারি
স্ত্রীর বিরুদ্ধে পুরুষ নির্যাতন মামলা, আদালতের সমন জারি

২১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিকল্পনা কমিশন সদস্য সোলেমান খানকে বাধ্যতামূলক অবসর
পরিকল্পনা কমিশন সদস্য সোলেমান খানকে বাধ্যতামূলক অবসর

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মামলামুক্ত হতে আর কত অপেক্ষা
মামলামুক্ত হতে আর কত অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর প্রতারণায় ভোক্তারা
ভয়ংকর প্রতারণায় ভোক্তারা

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশু পর্নোগ্রাফিতে আন্তর্জাতিক চক্র
শিশু পর্নোগ্রাফিতে আন্তর্জাতিক চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

মাহাথিরের হুঁশিয়ারি
মাহাথিরের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ হচ্ছে ‘বিশেষ আট’ দপ্তর
বন্ধ হচ্ছে ‘বিশেষ আট’ দপ্তর

নগর জীবন

আস্থাহীনতা কাটানোর কঠিন চ্যালেঞ্জ
আস্থাহীনতা কাটানোর কঠিন চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আতঙ্কে ভারতে আশ্রয় নেওয়া আওয়ামী লীগ নেতারা
আতঙ্কে ভারতে আশ্রয় নেওয়া আওয়ামী লীগ নেতারা

পেছনের পৃষ্ঠা

রহস্য এখনো কাটল না
রহস্য এখনো কাটল না

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই বিপ্লবের কন্যারা ইতিহাসের নায়িকা
জুলাই বিপ্লবের কন্যারা ইতিহাসের নায়িকা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার বিচার হতে হবে
শেখ হাসিনার বিচার হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাম্প্রদায়িক নয়, ৯ জনের মৃত্যুর কারণ রাজনৈতিক
সাম্প্রদায়িক নয়, ৯ জনের মৃত্যুর কারণ রাজনৈতিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নারী পাচারে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার
নারী পাচারে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামীর মৃত্যুর খবর শুনে মারা গেলেন স্ত্রীও
স্বামীর মৃত্যুর খবর শুনে মারা গেলেন স্ত্রীও

পেছনের পৃষ্ঠা

মংডু এখন আরাকান আর্মির
মংডু এখন আরাকান আর্মির

প্রথম পৃষ্ঠা

আগরতলা অভিমুখে আজ লংমার্চ
আগরতলা অভিমুখে আজ লংমার্চ

প্রথম পৃষ্ঠা

থোকায় থোকায় কমলা
থোকায় থোকায় কমলা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪ দেশের নাগরিকদের ভিসায় বিশেষ সতর্কতা
১৪ দেশের নাগরিকদের ভিসায় বিশেষ সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

জয় বাংলা জাতীয় স্লোগান ঘোষণার রায় স্থগিত
জয় বাংলা জাতীয় স্লোগান ঘোষণার রায় স্থগিত

প্রথম পৃষ্ঠা

গান করি, ঘুরে বেড়াই ভালোই তো লাগছে
গান করি, ঘুরে বেড়াই ভালোই তো লাগছে

শোবিজ

সংস্কারের কথা বলে নির্বাচন পেছানো যাবে না
সংস্কারের কথা বলে নির্বাচন পেছানো যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

৭৯ জেলে-নাবিক ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় বাহিনী
৭৯ জেলে-নাবিক ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও রেহানার ব্যাংক হিসাব তলব
হাসিনা ও রেহানার ব্যাংক হিসাব তলব

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনমুখী পদযাত্রা
দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনমুখী পদযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যাশা পূরণে এখনো লড়াই করাটা দুঃখজনক
মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যাশা পূরণে এখনো লড়াই করাটা দুঃখজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

দুদক চেয়ারম্যান মোমেন
দুদক চেয়ারম্যান মোমেন

প্রথম পৃষ্ঠা

পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে

সম্পাদকীয়

বঞ্চিত ৭৬৪ কর্মকর্তা সুপারিশ পদোন্নতির
বঞ্চিত ৭৬৪ কর্মকর্তা সুপারিশ পদোন্নতির

পেছনের পৃষ্ঠা

র‌্যাব বিলুপ্তি চায় বিএনপি
র‌্যাব বিলুপ্তি চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নাফিস-শখের সন্ধ্যে নামার আগে
নাফিস-শখের সন্ধ্যে নামার আগে

শোবিজ