শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৮ মে, ২০২৩ আপডেট:

কেন্দ্রের নির্দেশ অমান্য নাকি কৌশল

পাঁচ সিটি নির্বাচন নিয়ে বিএনপি
শফিউল আলম দোলন ও শফিকুল ইসলাম সোহাগ
প্রিন্ট ভার্সন
কেন্দ্রের নির্দেশ অমান্য নাকি কৌশল

আসন্ন পাঁচ সিটি করপোরেশন নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দিলেও কাউন্সিলর পদে অংশ নিচ্ছেন দলের অনেকেই। দলীয় প্রতীক না থাকায় কাউন্সিলর পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে দাঁড়াচ্ছেন তারা। প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে প্রচারণাও শুরু করে দিয়েছেন অনেকে। একইভাবে মেয়র পদে প্রার্থী হলে বহিষ্কারের ঝুঁকি থাকলেও এ পদে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করছেন অনেকে। তারা আন্দোলনের অংশ হিসেবেই সিটি নির্বাচনে অংশ নিতে চান। এ নিয়ে কেন্দ্রীয় ও তৃণমূল বিএনপির নেতা-কর্মীদের মাঝে এক ধরনের টানাপোড়েন চলছে।  তবে জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে সিটি নির্বাচনে অংশগ্রহণের বিষয়ে কেন্দ্রকে অযথা কঠোর না হওয়ার বিষয়েও পরামর্শ দিচ্ছেন অনেকে। এ নিয়ে যাতে দলে কোন্দল অধিক মাত্রায় মাথাচাড়া দিয়ে না উঠে সে বিষয়টিও বিবেচনায় রাখার পরামর্শ দিয়েছেন কেউ কেউ। এ বিষয়ে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, দলীয় সিদ্ধান্ত আমরা পরিষ্কার করেছি। জানিয়ে দিয়েছি ১০ দফা দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত এই সরকারের অধীনে বিএনপি কোনো ভোটেই অংশ নেবে না। আমাদের মূল ফোকাস এখন আন্দোলনে। তাই যদি কেউ দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে সিটি ভোটে অংশ নেয়-তাদের বিরুদ্ধে কঠোর সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। নির্ভরযোগ্য সূত্রগুলোর মাধ্যমে জানা গেছে, আসন্ন সিলেট সিটি নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছেন বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির নির্বাহী সদস্য ও বর্তমান মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী। আগামী ২০ মে সমাবেশ করে প্রার্থিতার বিষয়টি স্পষ্ট করবেন বলে জানিয়েছেন তিনি। গাজীপুর সিটি নির্বাচনে মেয়র পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে লড়াইয়ের প্রস্তুতি নিচ্ছেন সরকার শাহনূর ইসলাম রনি। তিনি কারান্তরিন বিএনপি নেতা নুরুল ইসলাম সরকারের ছেলে। রনি দলের কোনো পদে নেই। খুলনা সিটি নির্বাচনে মেয়র পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে আগ্রহী মহানগর বিএনপির সাবেক সভাপতি নজরুল ইসলাম মঞ্জু। তিনিও পরোক্ষভাবে নির্বাচনী প্রস্তুতি নিচ্ছেন। বরিশাল সিটিতে ভোট করার ঘোষণা দিয়ে ব্যাপক আলোচনার সৃষ্টি করেছেন সাবেক মেয়র আহসান হাবিব কামালের ছেলে কামরুল আহসান রূপন। তার বাবা বরিশাল দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি। ২০১৩-১৮ মেয়াদে বিএনপির হয়ে মেয়র পদে নির্বাচনে জয়ী হয়েছিলেন তিনি। বাবার অনুসারীদের ‘সহানুভূতি’ ছাড়াও দলের নেতা-কর্মীদের একটি অংশের ব্যাপক সাড়া পাচ্ছেন বলে দাবি করেছেন সাবেক ছাত্রদল নেতা রূপন।

অন্যদিকে রাজশাহীতে মেয়র প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা নাদিম মোস্তফার ভাই সাবেক ছাত্রদল নেতা সাঈদ হাসান। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমি প্রার্থী হতে আগ্রহী। পারিপার্শ্বিক পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছি। দুই তিন দিনের মধ্যেই সিদ্ধান্ত জানাব। এ ছাড়া সাবেক মেয়র প্রার্থী বিএনপি নেতা মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল, রাজশাহী মহানগর যুবদলের সাবেক সভাপতি আবুল কালাম আজাদ ও নগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সভাপতি জাকির হোসেন রিমনও ভিতরে ভিতরে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন বলে জানা গেছে।

জানা গেছে, নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার বিষয়ে দলের মহাসচিবসহ অন্যান্য কেন্দ্রীয় নেতাদের শক্ত অবস্থান ও কঠোর হুঁশিয়ারির মধ্যেই বিএনপি ঘরানার প্রার্থীরা বলছেন ভিন্ন কথা। তাদের অনেকের দাবি, দল থেকে ‘মৌন সমর্থন’ নিয়েই তারা প্রার্থী হচ্ছেন। ভোটের মাঠ থেকে সরে দাঁড়ানোর জন্য দলের কোনো চাপ আসছে কি না জানতে চাইলে গাজীপুর সিটিতে বিএনপি সমর্থক সরকার শাহনূর ইসলাম মেয়র প্রার্থীসহ বেশ কয়েকজন কাউন্সিলর প্রার্থী বলেছেন, কোনো চাপ এখন পর্যন্ত তারা পাননি। বরং আওয়ামী লীগ যাতে নির্বাচনের ফাঁকা মাঠে গোল দিতে না পারে- সেই মতামতও ব্যক্ত করেছেন দলের অনেক নেতা-কর্মী।

খুলনা বিএনপির নেতা নজরুল ইসলাম মঞ্জু এ বিষয়ে বলেন, আন্দোলন ও নির্বাচন দুটিতেই বিএনপির থাকা উচিত। তাছাড়া তৃণমূলের নেতা-কর্মীদের মধ্যে ঐক্য ধরে রাখতে ভোটে অংশ নেওয়া জরুরি। তা না হলে নেতা-কর্মীরা দলছুট হয়ে যায়। আন্দোলনে মাঠ দখলে রাখতেও ভোটের প্রচারণা কাজে দেবে। দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে কেন নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন, এ প্রশ্নের জবাবে বরিশালের কামরুল আহসান রূপন বলেন, সরকার ও নির্বাচন কমিশনের মানদন্ড জনগণের কাছে কতটুকু গ্রহণযোগ্য-সেই বিষয়টি প্রমাণের জন্যই আমি নিজের ইচ্ছায় নির্বাচনে অংশ নিতে চাই। মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল বলেন, ভোট নিয়ে এখনো সিদ্ধান্ত নিইনি। বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমদ বীরবিক্রম সিটি নির্বাচন সম্পর্কে এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে আমাদের এখন জাতীয় নির্বাচন নিয়ে কাজ চলছে। স্থানীয় নির্বাচনে অংশ নিতে আমাদের কোনো পরিকল্পনা নেই। এ নিয়ে নেতা-কর্মীদের মধ্যেও কোনো টানাপোড়েন আছে বলে আমার মনে হয় না।

সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলোর মাধ্যমে জানা গেছে, আসন্ন পাঁচ সিটি নির্বাচনে কাউন্সিলর পদে নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন বিএনপির কয়েক শ নেতা। তাদের প্রত্যাশা- তারাই এই নির্বাচন জমিয়ে তুলবেন। কারণ ভোটের মাঠে নিঃসন্দেহে শক্ত প্রতিপক্ষ হয়ে উঠছেন তারা। এদের মধ্যে কেউ কেউ টানা কয়েকবারের কাউন্সিলর হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এই কাউন্সিলর প্রার্থীরা বলছেন, বিএনপি কেন্দ্রীয়ভাবে নির্বাচনে না গেলেও তারা নিজেদের আধিপত্য ধরে রাখার জন্যই ভোটে অংশ নেবেন। তাদের এও বিশ্বাস, কেন্দ্র এ বিষয়ে কঠোর কোনো সিদ্ধান্ত নেবে না। কারণ কাউন্সিলর পদে নির্বাচন করতে দলীয় প্রতীক লাগে না। এখানে সবাই স্বতন্ত্র প্রার্থী। তাছাড়া শতাধিক সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর প্রার্থীও ভোটের মাঠে আছেন।

পাঁচ সিটিতে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বিএনপির সবচেয়ে বেশি কাউন্সিলর প্রার্থী মাঠে আছেন সিলেট সিটি করপোরেশন (সিসিক) নির্বাচনে। তারা নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার জন্য মাঠে সক্রিয়ভাবে কাজ করছেন। ৪২টি ওয়ার্ডে কমপক্ষে শতাধিক নেতা প্রার্থী হওয়ার তালিকায় রয়েছেন। প্রতিটি ওয়ার্ডে দুই থেকে পাঁচজন পর্যন্ত প্রার্থী রয়েছেন। সিসিকে মোট ৪২টি ওয়ার্ড। বিএনপি দলীয় ৬ জন বর্তমান কাউন্সিলর রয়েছেন। গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে (গাসিক) ৫৭টি ওয়ার্ডের মধ্যে মহানগরের বিভিন্ন পদে থাকা বিএনপির ২৪ জন নেতা কাউন্সিলর প্রার্থী হয়ে ভোটের মাঠে আছেন। এদের মধ্যে আটজনই ২০১৮ সালের সিটি নির্বাচনে কাউন্সিলর পদে নির্বাচিত হন। তাদের প্রায় সবাই এবারও নির্বাচন করবেন। তাদের বক্তব্য, নির্বাচনে কাউন্সিলর প্রার্থী হওয়া যাবে না- বিএনপির কেন্দ্র থেকে এমন কোনো সিদ্ধান্ত আছে বলে তাদের জানা নেই। এ বিষয়ে বর্তমান কাউন্সিলর মোহাম্মদ হান্নান মিয়া বলেন, আমি দ্বিতীয়বারের মতো কাউন্সিলরের দায়িত্ব পালন করছি। সাধারণ মানুষের ভালোবাসা ও চাহিদার কথা বিবেচনা করেই ভোট করতে হচ্ছে। রাজশাহী সিটি করপোরেশনে (রাসিক) মোট ৩০টি ওয়ার্ডের মধ্যে অন্তত ২২টি ওয়ার্ডে বিএনপি নেতারা কাউন্সিলর প্রার্থী হয়েছেন। বর্তমানে তাদের দলীয় কাউন্সিলর আছেন আটজন। আর সংরক্ষিত দুজন। রাসিকের ৩ নম্বর ওয়ার্ডে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন রাজশাহী মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য তাজউদ্দিন আহমেদ সেন্টু। রাসিকের ১৬ নম্বর ওয়ার্ডে ২০০২ সাল থেকে টানা চারবার কাউন্সিলর নির্বাচিত হয়েছেন শাহ মখদুম থানা যুবদলের সাবেক সভাপতি বেলাল আহমেদ। এবারও তিনি নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন।

বরিশাল সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ৩০টি ওয়ার্ডের মধ্যে অন্তত ২৫টিতে বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা কাউন্সিলর প্রার্থী হতে যাচ্ছেন। এর মধ্যে মহানগর বিএনপির অন্তত দুজন যুগ্ম আহ্বায়ক এবং বেশ কয়েকজন সদস্য রয়েছেন। আছেন অন্তত দুজন বর্তমান সংরক্ষিত নারী ওয়ার্ডের কাউন্সিলর।

খুলনা সিটি করপোরেশনের (কেসিসি) ৩১টি ওয়ার্ডের মধ্যে বিএনপি দলীয় কাউন্সিলর আছেন ১৩ জন। আছেন একজন সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলরও। খুলনা সিটিতে এ পর্যন্ত ১৬১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। এর মধ্যে মেয়র পদে পাঁচজন, সাধারণ কাউন্সিলর পদে ১২৬ জন এবং নারী সংরক্ষিত কাউন্সিলর পদে ৩০ জন। এর মধ্যে কাউন্সিলর পদে কয়েক ডজন প্রার্থী রয়েছেন বিএনপির দলীয় নেতা-কর্মী। ১৯ নম্বর ওয়ার্ডে টানা তিনবার বিজয়ী কাউন্সিলর আশফাকুর রহমান কাকন খুলনা মহানগর বিএনপির সদস্য। মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য হাফিজুর রহমান ১৮ নম্বর ওয়ার্ডে টানা দুবার কাউন্সিলর নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি নির্বাচনের জন্য বেশ আগে থেকেই প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছেন। ১৮ নম্বর ওয়ার্ডে তার থেকে জনপ্রিয় আর কোনো প্রার্থী নেই বলে দাবি হাফিজুরের।

পাঁচ সিটির বিভিন্ন ওয়ার্ডে দেখা গেছে, পাড়া-মহল্লাগুলোতে বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে জড়িত প্রার্থীরা পোস্টার, ফেস্টুন, ব্যানার ও বিলবোর্ড সাঁটিয়েছেন। তারা বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে ভোটারদের কাছে দোয়া চাচ্ছেন। অনেক প্রার্থী ও তাদের সমর্থকরা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচারণা চালাচ্ছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার পতন থেকে লন্ডন পর্যন্ত অর্থ পাচারের তথ্যচিত্র
হাসিনার পতন থেকে লন্ডন পর্যন্ত অর্থ পাচারের তথ্যচিত্র
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের বিকল্প নেই
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের বিকল্প নেই
হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও জোরদার হবে
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও জোরদার হবে
দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ
দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ
স্বাধীন ইসি ও মুক্ত গণমাধ্যম সুষ্ঠু ভোটের রক্ষাকবচ
স্বাধীন ইসি ও মুক্ত গণমাধ্যম সুষ্ঠু ভোটের রক্ষাকবচ
পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ
পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ
বাস্তবায়নে চার ফর্মুলা
বাস্তবায়নে চার ফর্মুলা
আরও দৃঢ় ঐক্য গড়ে তুলতে হবে
আরও দৃঢ় ঐক্য গড়ে তুলতে হবে
ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক
ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক
পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র
পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র
সর্বশেষ খবর
আমরা বিভাজনের রাজনীতিতে বিশ্বাসী নই : ডা. শাহাদাত
আমরা বিভাজনের রাজনীতিতে বিশ্বাসী নই : ডা. শাহাদাত

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় বাবা-মেয়ের মৃত্যু
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় বাবা-মেয়ের মৃত্যু

২৯ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শনিবার যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না ৮ ঘণ্টা
শনিবার যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না ৮ ঘণ্টা

১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

আরাকান রাজ্যের স্কুলে বোমা হামলায় নিহত ১৮, আহত ২০
আরাকান রাজ্যের স্কুলে বোমা হামলায় নিহত ১৮, আহত ২০

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষক মোনামির কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন ছাত্রদল নেতা হামিম
শিক্ষক মোনামির কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন ছাত্রদল নেতা হামিম

১২ মিনিট আগে | টক শো

রাজধানীর বাংলামোটরে আওয়ামী লীগের মিছিল, ছয়জন আটক
রাজধানীর বাংলামোটরে আওয়ামী লীগের মিছিল, ছয়জন আটক

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

আগামী তিন দিনে তিস্তা, ধরলা ও দুধকুমার নদীর পানি বিপৎসীমা অতিক্রম করতে পারে
আগামী তিন দিনে তিস্তা, ধরলা ও দুধকুমার নদীর পানি বিপৎসীমা অতিক্রম করতে পারে

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি
বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুর থেকে হারিয়ে গেছে খটখটিয়া বেগুন
রংপুর থেকে হারিয়ে গেছে খটখটিয়া বেগুন

২৫ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

স্থগিত পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির গণছুটি কর্মসূচি
স্থগিত পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির গণছুটি কর্মসূচি

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশের ভবিষ্যৎ গঠনে প্রবাসীদের সরাসরি অংশগ্রহণের সুযোগ থাকা উচিত : সিইসি
দেশের ভবিষ্যৎ গঠনে প্রবাসীদের সরাসরি অংশগ্রহণের সুযোগ থাকা উচিত : সিইসি

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কুড়িলে ট্রেনের ধাক্কায় অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
কুড়িলে ট্রেনের ধাক্কায় অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

তিন দিনেও ভোট গণনা শেষ হবে না, ক্ষোভ ঝাড়লেন রিটার্নিং কর্মকর্তা
তিন দিনেও ভোট গণনা শেষ হবে না, ক্ষোভ ঝাড়লেন রিটার্নিং কর্মকর্তা

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘ইসরায়েলি বসতি বাড়ানোর পরিকল্পনার বিরুদ্ধে চাপ তৈরি করতে হবে’
‘ইসরায়েলি বসতি বাড়ানোর পরিকল্পনার বিরুদ্ধে চাপ তৈরি করতে হবে’

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

সেপটিক ট্যাংকে প্রবেশের ঝুঁকি নিয়ে শ্রমিকদের নির্দেশনা
সেপটিক ট্যাংকে প্রবেশের ঝুঁকি নিয়ে শ্রমিকদের নির্দেশনা

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আর্থিক সংকটেও বন্ধ হচ্ছে না চট্টগ্রামের ‘স্মার্ট স্কুল বাস’ সেবা
আর্থিক সংকটেও বন্ধ হচ্ছে না চট্টগ্রামের ‘স্মার্ট স্কুল বাস’ সেবা

৪৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় সবজির দাম কমছে না, বিপাকে সাধারণ ক্রেতারা
বগুড়ায় সবজির দাম কমছে না, বিপাকে সাধারণ ক্রেতারা

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে দোকানে চুরি
নোয়াখালীতে দোকানে চুরি

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে তরুণ শিল্পীদের নিয়ে আর্ট ক্যাম্পের সূচনা
খাগড়াছড়িতে তরুণ শিল্পীদের নিয়ে আর্ট ক্যাম্পের সূচনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে স্থানীয় কৃষকদের অনুপ্রেরণার উৎস রমজান আলী
সোনারগাঁয়ে স্থানীয় কৃষকদের অনুপ্রেরণার উৎস রমজান আলী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খানাখন্দে ভরা বগুড়া পৌরসভা সড়ক
খানাখন্দে ভরা বগুড়া পৌরসভা সড়ক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ভাইয়ের হাতে ভাই খুন
চট্টগ্রামে ভাইয়ের হাতে ভাই খুন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডাকসু নির্বাচনের ফল মিলেছে পূর্বের জরিপের সঙ্গে
ডাকসু নির্বাচনের ফল মিলেছে পূর্বের জরিপের সঙ্গে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁওয়ে সাঁতার প্রশিক্ষণ
ঠাকুরগাঁওয়ে সাঁতার প্রশিক্ষণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানের সুয়ালকের ইটভাটা থেকে অপহৃত ২ শ্রমিক মুক্ত
বান্দরবানের সুয়ালকের ইটভাটা থেকে অপহৃত ২ শ্রমিক মুক্ত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৮০৯
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৮০৯

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে জিম্মি থাকা ৯ জেলে উদ্ধার, আটক দুই দস্যু
সুন্দরবনে জিম্মি থাকা ৯ জেলে উদ্ধার, আটক দুই দস্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে জিম্মি থাকা ৯ জেলে উদ্ধার, আটক দুই দস্যু
সুন্দরবনে জিম্মি থাকা ৯ জেলে উদ্ধার, আটক দুই দস্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আট মাসে দিনাজপুরের এক উপজেলাতেই শতাধিক আত্মহত্যা, নেপথ্যে কী?
আট মাসে দিনাজপুরের এক উপজেলাতেই শতাধিক আত্মহত্যা, নেপথ্যে কী?

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চড়া দামের কারণে বিক্রি হচ্ছে না ভারত–পাকিস্তান ম্যাচের টিকিট
চড়া দামের কারণে বিক্রি হচ্ছে না ভারত–পাকিস্তান ম্যাচের টিকিট

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি
ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব পালনকালে শিক্ষিকার মৃত্যু
জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব পালনকালে শিক্ষিকার মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলি হামলা থেকে যেভাবে প্রাণে বেঁচে যান হামাস নেতারা
ইসরায়েলি হামলা থেকে যেভাবে প্রাণে বেঁচে যান হামাস নেতারা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কি পুরো বিশ্বকেই যুদ্ধের ময়দান বানাচ্ছে?
ইসরায়েল কি পুরো বিশ্বকেই যুদ্ধের ময়দান বানাচ্ছে?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প ঘনিষ্ঠ চার্লি কার্ক কেন খুন হলেন, কী ঘটেছিল, কে ছিলেন তিনি?
ট্রাম্প ঘনিষ্ঠ চার্লি কার্ক কেন খুন হলেন, কী ঘটেছিল, কে ছিলেন তিনি?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে কারাগারে সেনাবাহিনীর গুলিতে দুই বন্দি নিহত
নেপালে কারাগারে সেনাবাহিনীর গুলিতে দুই বন্দি নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কার্কিকে প্রধানমন্ত্রী করতে রাজি নেপালের রাষ্ট্রপতি, পার্লামেন্ট ভাঙতে আপত্তি
কার্কিকে প্রধানমন্ত্রী করতে রাজি নেপালের রাষ্ট্রপতি, পার্লামেন্ট ভাঙতে আপত্তি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন কোনও নির্বাচন আয়োজন উচিত নয়, যা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে : ডা. জাহিদ
এমন কোনও নির্বাচন আয়োজন উচিত নয়, যা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে : ডা. জাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাতারে ইসরায়েলের প্রাণঘাতী হামলায় জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের নিন্দা
কাতারে ইসরায়েলের প্রাণঘাতী হামলায় জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের নিন্দা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসুর চূড়ান্ত ফল রাত ১১টার মধ্যে ঘোষণার আশা নির্বাচন কমিশনের
জাকসুর চূড়ান্ত ফল রাত ১১টার মধ্যে ঘোষণার আশা নির্বাচন কমিশনের

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বড় জয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের
বড় জয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি ইলিশ বিক্রি ৮ হাজার ৭৫০ টাকায়
একটি ইলিশ বিক্রি ৮ হাজার ৭৫০ টাকায়

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ক্ষতিগ্রস্ত স্থাপনার নিচে এখনো রয়েছে পারমাণবিক উপাদান : আব্বাস আরাঘচি
ইরানের ক্ষতিগ্রস্ত স্থাপনার নিচে এখনো রয়েছে পারমাণবিক উপাদান : আব্বাস আরাঘচি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের স্মারক মুদ্রার দাম বেড়ে ১ লাখ ৭০ হাজার টাকা
স্বর্ণের স্মারক মুদ্রার দাম বেড়ে ১ লাখ ৭০ হাজার টাকা

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ড্রোন হামলার পর পোল্যান্ডের আকাশ সীমায় নিষেধাজ্ঞা
ড্রোন হামলার পর পোল্যান্ডের আকাশ সীমায় নিষেধাজ্ঞা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাড়ে ৬ ঘণ্টায় ৪ হলের ভোট গণনা
সাড়ে ৬ ঘণ্টায় ৪ হলের ভোট গণনা

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শুক্রবার দুপুরের মধ্যে ফলাফল ঘোষণা সম্ভব : জাকসু নির্বাচন কমিশন
শুক্রবার দুপুরের মধ্যে ফলাফল ঘোষণা সম্ভব : জাকসু নির্বাচন কমিশন

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪৮তম বিসিএসের (বিশেষ) চূড়ান্ত ফল প্রকাশ
৪৮তম বিসিএসের (বিশেষ) চূড়ান্ত ফল প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান হিসেবে জেন-জিদের প্রথম পছন্দ সুশীলা কার্কি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান হিসেবে জেন-জিদের প্রথম পছন্দ সুশীলা কার্কি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন, এটি আমাদের কমিটমেন্ট : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন, এটি আমাদের কমিটমেন্ট : প্রেস সচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ধান মিলছে না নিখোঁজ ব্যাংকারের
সন্ধান মিলছে না নিখোঁজ ব্যাংকারের

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের স্বাধীন তদন্ত সার্ভিস গঠনের সিদ্ধান্ত
পুলিশের স্বাধীন তদন্ত সার্ভিস গঠনের সিদ্ধান্ত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগরে আবার লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টি
সাগরে আবার লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার্লি কার্কের হত্যাকারীকে ধরিয়ে দিলে এক লাখ ডলার পুরস্কার
চার্লি কার্কের হত্যাকারীকে ধরিয়ে দিলে এক লাখ ডলার পুরস্কার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদীর মণিপুর সফর ঘিরে পুলিশ-স্থানীয় জনতার সংঘাত
মোদীর মণিপুর সফর ঘিরে পুলিশ-স্থানীয় জনতার সংঘাত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ফের ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের বিরোধীতায় নেতানিয়াহু
ফের ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের বিরোধীতায় নেতানিয়াহু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকসুতে ভোট কেলেঙ্কারি
জাকসুতে ভোট কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

পানির নিচে বিমানবন্দর
পানির নিচে বিমানবন্দর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন চান  হেভিওয়েট দুই নেতা
বিএনপির মনোনয়ন চান হেভিওয়েট দুই নেতা

নগর জীবন

ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য ছয় প্রার্থী, এককভাবে অন্যরা
ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য ছয় প্রার্থী, এককভাবে অন্যরা

নগর জীবন

চলে না স্পিডবোট তবু মাসে বরাদ্দ ২০০ লিটার তেল
চলে না স্পিডবোট তবু মাসে বরাদ্দ ২০০ লিটার তেল

নগর জীবন

পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র
পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

দেনাদার থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
দেনাদার থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে তৃণমূল শক্তিশালী করার মিশনে বিএনপি
সিলেটে তৃণমূল শক্তিশালী করার মিশনে বিএনপি

নগর জীবন

লাখ টাকার ঢাই মাছ
লাখ টাকার ঢাই মাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার পতন থেকে লন্ডন পর্যন্ত অর্থ পাচারের তথ্যচিত্র
হাসিনার পতন থেকে লন্ডন পর্যন্ত অর্থ পাচারের তথ্যচিত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান নিয়ে ঐকমত্য হয়নি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান নিয়ে ঐকমত্য হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

সার্বিয়া ছাড়লেন জকোভিচ
সার্বিয়া ছাড়লেন জকোভিচ

মাঠে ময়দানে

ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক
ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

আরশ-সুনেরাহর ‘আরেক জন্মে’
আরশ-সুনেরাহর ‘আরেক জন্মে’

শোবিজ

চার্লি কার্কের হত্যাকাণ্ডে তারেক রহমানের নিন্দা
চার্লি কার্কের হত্যাকাণ্ডে তারেক রহমানের নিন্দা

প্রথম পৃষ্ঠা

বহুরূপী ঈগল
বহুরূপী ঈগল

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ
পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ

প্রথম পৃষ্ঠা

অবরোধে অচল রাজধানী
অবরোধে অচল রাজধানী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের বিকল্প নেই
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের চাপে দুর্ভোগে নগরবাসী
উন্নয়নের চাপে দুর্ভোগে নগরবাসী

নগর জীবন

১৭ বিয়ে করা বন কর্মকর্তার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
১৭ বিয়ে করা বন কর্মকর্তার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও জোরদার হবে
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও জোরদার হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় জয়ে শুরু বাংলাদেশের
বড় জয়ে শুরু বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

আলোচিত বক্তা তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা
আলোচিত বক্তা তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

৪০ টাকা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৩৫
৪০ টাকা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৩৫

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ
দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালে অস্থিরতা দুশ্চিন্তায় ভারত
নেপালে অস্থিরতা দুশ্চিন্তায় ভারত

পূর্ব-পশ্চিম