শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৯ জুন, ২০২৩ আপডেট:

রোহিঙ্গা এখন গলার কাঁটা

খুন গুম অপহরণকারীদের আস্তানা ভয়ংকর মাদকের ট্রানজিট পয়েন্ট
মির্জা মেহেদী তমাল, কক্সবাজার থেকে ফিরে
প্রিন্ট ভার্সন
রোহিঙ্গা এখন গলার কাঁটা

মানবতার কথা চিন্তা করে মিয়ানমার থেকে বিতাড়িত রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে টেকনাফ আর উখিয়ায় আশ্রয় দিয়েছিল বাংলাদেশ। কিন্তু মাত্র পাঁচ বছরেই পাল্টে গেছে দেশের নিসর্গ সুন্দর এই সীমান্ত জনপদের দৃশ্যপট। রোহিঙ্গা ক্যাম্প এখন বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ মাদকের পাইকারি বাজার। খুন, গুম নিত্য দিনকার ঘটনায় পরিণত হয়েছে। অপহরণকারীদের         আস্তানা ক্যাম্পগুলো এখন স্থানীয়দের আতঙ্ক। ইতোমধ্যে সমূলে বিনষ্ট হয়েছে কক্সবাজার ও পার্বত্য চট্টগ্রামের বিস্তীর্ণ অঞ্চলের পাহারঘেরা নয়নাভিরাম পরিবেশ বৈচিত্র্য। এখন নষ্ট হচ্ছে সামাজিক সম্প্রীতি। স্থানীয় বাংলাদেশি নাগরিকদের সঙ্গে রোহিঙ্গাদের সহিংস আচরণই যেন সেখানে ভবিতব্য হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিপদগ্রস্ত রোহিঙ্গাদের প্রতি সবার আগে হাত বাড়ানো স্থানীয়রাই এখন কোণঠাসা। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, মানবতার খাতিরে রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়ে, সেই রোহিঙ্গারা এখন গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশে।

গত কয়েক দিন কক্সবাজারের বিভিন্ন রোহিঙ্গা শিবির ঘুরে বিভিন্ন পর্যায়ে কথা বলে এমন সব আশঙ্কাজনক তথ্য পাওয়া গেছে। কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের ৩৪টি আশ্রয়শিবিরে বর্তমানে প্রায় ১১ লাখ নিবন্ধিত রোহিঙ্গা আছে। ২০১৭ সালের ২৫ আগস্টের পর মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য থেকে ৮ লাখ রোহিঙ্গা এসে কক্সবাজারে আশ্রয় নেয়।

রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোয় একাধিক সশস্ত্র গোষ্ঠী সক্রিয় রয়েছে। সেটা যেন ‘ওপেন সিক্রেট’। কিন্তু কেউ এ নিয়ে প্রকাশ্যে কোনো কথা বলতে চান না। কারণ তাদের ভয়, কেউ ‘ফোকাস’ হয়ে গেলেই তাদের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হবে। কারণ, যারাই এসব বিষয়ে প্রকাশ্যে কথা বলেছে, এমনকি প্রশাসন- গোয়েন্দাকে তথ্য দিয়েছে বলে সন্দেহ হয়েছে, তারাই পরবর্তীতে এসব গোষ্ঠীর লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়েছে।

অপরাধের ঘাঁটি : কক্সবাজারের ৩৪ রোহিঙ্গা শিবির এখন অপরাধের ঘাঁটিতে পরিণত হয়েছে। গত সাড়ে পাঁচ বছরে প্রায় দেড় শতাধিক খুন সংঘটিত হয়েছে। মামলা হয়েছে প্রায় সাড়ে ৫ হাজার। হুমকিতে রয়েছে স্থানীয় বাসিন্দাদের নিরাপত্তা। বিশ্বের সবচেয়ে বড় এই শরণার্থী শিবিরে সংঘাত, ডাকাতি, ধর্ষণ, অপহরণ, খুন যেন স্বাভাবিক চিত্র। কক্সবাজারের আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর তথ্যমতে, মিয়ানমার সেনাবাহিনীর অভিযানের মুখে ২০১৭ সালে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গাদের একটা অংশ ২০১৮ সালের শুরু থেকে অপরাধপ্রবণ হয়ে ওঠে। এরপর থেকে গত সাড়ে পাঁচ বছরের অধিক সময়ে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে একে একে খুনের ঘটনা ঘটে। এ ছাড়া মাদক, অস্ত্র, ছিনতাই, ডাকাতি, ধর্ষণ, আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সংঘাত, অপহরণ, হত্যাচেষ্টা, চাঁদাবাজি, মানব পাচার, সোনা চোরাচালানসহ ১৪ ধরনের অপরাধে তারা জড়িত। খুনের শিকার হওয়া রোহিঙ্গাদের বেশির ভাগই বিভিন্ন ব্লকের মাঝি ও জিম্মাদার। এ ছাড়া ২০১৮ সালে দেশব্যাপী চালানো মাদকবিরোধী অভিযানে কক্সবাজারে বিভিন্ন বাহিনীর সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে নিহত হয়েছেন ২৭৯ জন। এর মধ্যে রোহিঙ্গা ১০৯ জন।

অস্ত্রের ঝনঝনানি : রোহিঙ্গা ক্যাম্পে শুরুর দিকে দেশীয় অস্ত্র যেমন ছুরি, চাকু, রামদা দিয়ে কিছু অপরাধ সংঘটিত হয়েছে। সেই ক্যাম্পে এখন নানা ধরনের আগ্নেয়াস্ত্রের ঝনঝনানি। ঘরে ঘরে এখন অত্যাধুনিক আগ্নেয়াস্ত্র। সশস্ত্র রোহিঙ্গা দলগুলো দেশ-বিদেশের আধুনিক অস্ত্রের মজুদ বাড়াচ্ছে। আর এ কাজে সরাসরি জড়িত থাকার অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় কিছু প্রভাবশালী ব্যক্তির বিরুদ্ধেও। রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ৩০ মাফিয়া রয়েছে, যারা নিয়ন্ত্রণ করছে আশ্রয়শিবিরের অপরাধ জগৎ। সরেজমিনে অনুসন্ধানে দেখা গেছে, কক্সবাজার জেলার টেকনাফ ও উখিয়ায় ছোট-বড় কোনো পাহাড়ে স্থানীয় প্রশাসনের নিয়ন্ত্রণ নেই। সবুজ পাহাড়ে ছাউনি দেওয়া ঘরে অস্ত্র সামনে রেখে আড্ডা দেয় সশস্ত্র রোহিঙ্গারা। পাশেই দুই হাতে পিস্তল চালানোর প্রশিক্ষণ নেয় উঠতি বয়সী রোহিঙ্গারা। কখনো পাহাড়ের সীমানা দখল নিয়ে চলে বিবাদ-বিসম্বাদ।

১০ ভয়ংকর গ্রুপ : সরকারি সংস্থাগুলো বলছে, রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোতে ১০টি ভয়ংকর দুর্বৃত্ত দল বর্তমানে সক্রিয় রয়েছে। আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মি বা আরসাসহ তিনটি সন্ত্রাসী গ্রুপ এবং সাতটি ডাকাত দল রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোতে সক্রিয় রয়েছে। এর মধ্যে বেশির ভাগ ক্যাম্পের ওপর রয়েছে আরসার নিয়ন্ত্রণ। জিরো লাইনে অবস্থিত তুমব্রু কোনাপাড়া ক্যাম্পটিতে নিয়মিত টহল ও নজরদারি জোরদার করা যায়নি। এ কারণে কোনাপাড়া ক্যাম্পটি আরসার সাংগঠনিক কার্যক্রম, প্রশিক্ষণ, মাদক চোরাচালান নিয়ন্ত্রণ ও সন্ত্রাসী কার্যক্রম পরিচালনার কেন্দ্রস্থলে পরিণত হয়েছে।

বনাঞ্চল ধ্বংস : কক্সবাজারের উখিয়া-টেকনাফের প্রায় ১২ হাজার একর সংরক্ষিত বনাঞ্চল ধ্বংস হয়েছে গত সাড়ে পাঁচ বছরে। রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিতে গিয়ে ধ্বংস হয় এই বনভূমি। বিলুপ্তপ্রায় বন্যপ্রাণী এশিয়ান প্রজাতির হাতির অন্যতম আবাসস্থল ছিল উখিয়া-টেকনাফের এই বনভূমি। আর এতে হুমকির মুখে পড়েছে বন্যহাতি। তাই প্রতি বছর লোকালয়ে হানা দিচ্ছে বন্যহাতি। এতে হাতি যেমন মারা পড়ছে তেমনি মানুষসহ গবাদিপশুর মৃত্যু ঘটছে আশঙ্কাজনক হারে।

উখিয়া কুতুপালং মহাসড়কের পাশে টাঙানো রয়েছে সতর্কতামূলক সাইনবোর্ড- ‘বন্যহাতি চলাচলের পথ’। এর ঠিক পেছনেই ছোট-বড় গাছপালা কেটে নির্মাণ করা হয়েছে শরণার্থী ক্যাম্প। উঁচু পাহাড়ের কোল কিংবা পাদদেশ পাহাড় কেটে থরে থরে নির্মাণ করা হয়েছে ২ লাখের বেশি অস্থায়ী ঘর। স্থাপন করা হয়েছে নলকূপ, টয়লেট, বিদ্যুৎ লাইন, সড়ক, নিষ্কাশন খাল, সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন সংস্থার কার্যালয়সহ গুদাম ঘর। জ্বালানির জন্য উজাড় হচ্ছে বন। বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে বন্যহাতির চলাচল ও বিচরণ ক্ষেত্র। এখন আর দেখে বোঝার উপায় নেই- এসব পাহাড়ে পাঁচ বছর আগেও ছিল সবুজ অরণ্য এবং হাতির রাজত্ব।

বন বিভাগের তথ্যানুযায়ী, রোহিঙ্গাদের আবাসস্থল ও অন্যান্য অবকাঠামো নির্মাণের জন্য এ অঞ্চলের প্রায় ১২ হাজার ২০০ একর বনভূমি সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়েছে। পাশাপাশি আরও ৩ থেকে ৪ হাজার একর বনভূমির গাছপালা উজাড় হয়েছে রোহিঙ্গাদের জ্বালানি সংগ্রহের জন্য। কক্সবাজার ও টেকনাফের বিশাল পাহাড়ি বনভূমিতে ৫২৫ প্রজাতির উদ্ভিদ পাওয়া যেত, যা স্তন্যপায়ী বন্যপ্রাণীর আবাসস্থল হিসেবে পরিচিত। কিন্তু পাহাড়ে রোহিঙ্গা বসতির কারণে এসব এখন ধ্বংসের পথে। রোহিঙ্গাদের কারণে স্থানীয় জনগোষ্ঠী বিভিন্নভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, রোহিঙ্গাদের দ্রুত প্রত্যাবাসনই হচ্ছে এসব সমস্যার একমাত্র সমাধান।

রোহিঙ্গারা দিনের পর দিন যেভাবে অপরাধ করে বেড়াচ্ছে তার ফলে স্থানীয়দের নিজ এলাকায় বসবাস করা কঠিন হয়ে পড়ছে। স্থানীরা বলছেন, রোহিঙ্গারা এখন তাদের কাছে এক আতঙ্কের নাম। তাদের একটিই দাবি, রোহিঙ্গাদের দ্রুত মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হোক। প্রত্যাবাসন যত বিলম্বিত হচ্ছে, সমস্যা ততই বাড়ছে। স্থানীয় বাসিন্দারা প্রথমে রোহিঙ্গাদের প্রতি সহানুভূতিশীল ছিল। কিন্তু তাদের অবস্থান দীর্ঘয়িত হওয়ার কারণে এবং রোহিঙ্গাদের সহিংস আচরণ ও সন্ত্রাসী কার্যক্রমের কারণে সেই সময়ের সহানুভূতিশীল দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন ঘটেছে। বাংলাদেশে রোহিঙ্গাদের অবস্থানের কারণে স্থানীয়রা বেশ কিছু সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে। যার মধ্যে পণ্যের অসহনীয় মূল্যবৃদ্ধি প্রধান। এরপর আছে শ্রমিকদের দৈনিক মজুরি কমে যাওয়া। রোহিঙ্গাদের আগমনের কারণে স্থানীয়দের দৈনন্দিন এবং সামাজিক জীবনযাত্রার ও ব্যাঘাত ঘটছে। তাদের কারণে স্থানীয়রা ফসলি জমি, শ্রমবাজার সবকিছু হারিয়েছে। দ্রুত প্রত্যাবাসন না হলে বর্তমানে যেভাবে মাদক ও অস্ত্র পাচার বৃদ্ধি পেয়েছে তা যদি আরও বাড়তে থাকে তাহলে স্থানীয়দের জন্য বিশাল হুমকি হয়ে দাঁড়াবে এই রোহিঙ্গারা। কর্তৃপক্ষ এসব সমস্যা নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা করছে এবং তার অবনতি যাতে না হয় সেদিকে সজাগ দৃষ্টি রাখছে। কক্সবাজার জেলার পুলিশ সুপার মাহফুজুর রহমান বলেন, রোহিঙ্গারা ২০১৭ সালে আসার পর থেকে যেসব অপরাধে জড়িত ছিল এখনো সেই ধরনের অপরাধ করছে। রোহিঙ্গাদের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের গ্রুপ রয়েছে। তারা নিজেদের মধ্যে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে মারামারি, সংঘর্ষে লিপ্ত হচ্ছে। এমনকি খুন, মাদক, চোরাচালানের সঙ্গে জড়িত হচ্ছে অনেক রোহিঙ্গা। এ ধরনের কর্মকান্ডের কারণে তারা নিজেদের জন্যই ঝুঁকি তৈরি করছে। তবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও বিভিন্ন এনজিওর তত্ত্বাবধানে ক্যাম্পে সাধারণ রোহিঙ্গারা নিরাপদে আছে।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রযুক্তিনির্ভর শিক্ষায় আমরা পিছিয়ে
প্রযুক্তিনির্ভর শিক্ষায় আমরা পিছিয়ে
আফগানিস্তানকে হোয়াইটওয়াশ করল বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে হোয়াইটওয়াশ করল বাংলাদেশ
সেপ্টেম্বরে পোশাক রপ্তানি কমেছে ৫.৬৬ শতাংশ
সেপ্টেম্বরে পোশাক রপ্তানি কমেছে ৫.৬৬ শতাংশ
মির্জা ফখরুলসহ ২২ জনকে অব্যাহতি
মির্জা ফখরুলসহ ২২ জনকে অব্যাহতি
চক্রান্তের পেছনে ফ্যাসিস্ট দোসরদের মদত রয়েছে
চক্রান্তের পেছনে ফ্যাসিস্ট দোসরদের মদত রয়েছে
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৌদ্ধধর্মীয় নেতাদের শুভেচ্ছাবিনিময়
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৌদ্ধধর্মীয় নেতাদের শুভেচ্ছাবিনিময়
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সাক্ষাৎ সুইস রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সাক্ষাৎ সুইস রাষ্ট্রদূতের
নির্বাচনে ইসিকে সহায়তা করবে জাতিসংঘ
নির্বাচনে ইসিকে সহায়তা করবে জাতিসংঘ
বাড়ছে অ্যানথ্রাক্স, শুরু সমন্বিত কার্যক্রম
বাড়ছে অ্যানথ্রাক্স, শুরু সমন্বিত কার্যক্রম
ঢাকায় যুক্তরাজ্যের বাণিজ্যদূত ব্যারোনেস
ঢাকায় যুক্তরাজ্যের বাণিজ্যদূত ব্যারোনেস
ফ্লোটিলা কর্মীদের ভয়াবহ নির্যাতন
ফ্লোটিলা কর্মীদের ভয়াবহ নির্যাতন
বছরে সর্বোচ্চ মৃত্যু ও আক্রান্ত
বছরে সর্বোচ্চ মৃত্যু ও আক্রান্ত
সর্বশেষ খবর
মাহবুব উল আলম হানিফসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
মাহবুব উল আলম হানিফসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

শিবচরে বজ্রপাত রোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের তালবীজ বপন কর্মসূচি
শিবচরে বজ্রপাত রোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের তালবীজ বপন কর্মসূচি

৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সিডনিতে নজরুল সুরাঞ্জলি ‘সুরেরধারা’ এর মনোমুগ্ধকর সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা
সিডনিতে নজরুল সুরাঞ্জলি ‘সুরেরধারা’ এর মনোমুগ্ধকর সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা

১৪ মিনিট আগে | পরবাস

বেগমগঞ্জে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
বেগমগঞ্জে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কে পাচ্ছেন বিএনপির মনোনয়ন, বাছাই কৌশল জানালেন তারেক রহমান
কে পাচ্ছেন বিএনপির মনোনয়ন, বাছাই কৌশল জানালেন তারেক রহমান

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বিসিবি নির্বাচনের ভোটগ্রহণ চলছে
বিসিবি নির্বাচনের ভোটগ্রহণ চলছে

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আয়নার মতো স্বচ্ছ ভোট করতে চাই : সিইসি
আয়নার মতো স্বচ্ছ ভোট করতে চাই : সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাউদকান্দি উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান সুমন গ্রেফতার
দাউদকান্দি উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান সুমন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জিসাস মালয়েশিয়া শাখার পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত
জিসাস মালয়েশিয়া শাখার পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইসরায়েলে ড্রোন হামলা চালাল ইয়েমেন, বাজল সাইরেন
ইসরায়েলে ড্রোন হামলা চালাল ইয়েমেন, বাজল সাইরেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়িতে প্রবারণা পূর্ণিমা উদযাপন
খাগড়াছড়িতে প্রবারণা পূর্ণিমা উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় স্কুল ধসে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৫০, এখনো নিখোঁজ ১৩ জন
ইন্দোনেশিয়ায় স্কুল ধসে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৫০, এখনো নিখোঁজ ১৩ জন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুতই দেশে ফিরে আসব, নির্বাচনে অংশ নেব : বিবিসি বাংলাকে তারেক রহমান
দ্রুতই দেশে ফিরে আসব, নির্বাচনে অংশ নেব : বিবিসি বাংলাকে তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা
৭ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামালপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের ভবিষ্যত কর্মপরিকল্পনা বিষয়ক সভা অনুষ্ঠিত
জামালপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের ভবিষ্যত কর্মপরিকল্পনা বিষয়ক সভা অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ওএমএস ডিলার নিয়োগে ব্যাপক দুর্নীতি
ওএমএস ডিলার নিয়োগে ব্যাপক দুর্নীতি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যানসিটির জয়ের ম্যাচে গার্দিওলার রেকর্ড
ম্যানসিটির জয়ের ম্যাচে গার্দিওলার রেকর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অপরাধ-চাঁদাবাজি চরমে
অপরাধ-চাঁদাবাজি চরমে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘উপদেষ্টাদের অনেকেই সেফ এক্সিটের কথা ভাবছেন’
‘উপদেষ্টাদের অনেকেই সেফ এক্সিটের কথা ভাবছেন’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেপালে বন্যা ও ভূমিধসে ৩৯ জনের প্রাণহানি
নেপালে বন্যা ও ভূমিধসে ৩৯ জনের প্রাণহানি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবরার ফাহাদ স্মরণে ছাত্রদলের কর্মসূচি
শহীদ আবরার ফাহাদ স্মরণে ছাত্রদলের কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শাহরুখ-আরিয়ানের মধ্যে একটি বড় মিল ও অমিল রয়েছে: করণ জোহর
শাহরুখ-আরিয়ানের মধ্যে একটি বড় মিল ও অমিল রয়েছে: করণ জোহর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম লাইফ সাপোর্টে
শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম লাইফ সাপোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় বৃষ্টির পূর্বাভাস
ঢাকায় বৃষ্টির পূর্বাভাস

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১-২ বছর ধরে এভাবেই খেলছি: সাইফ হাসান
১-২ বছর ধরে এভাবেই খেলছি: সাইফ হাসান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্নের হুঁশিয়ারি পুতিনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্নের হুঁশিয়ারি পুতিনের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ সাক্ষীকে আজ জেরা করবেন শেখ হাসিনার আইনজীবী
শেষ সাক্ষীকে আজ জেরা করবেন শেখ হাসিনার আইনজীবী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বদের সঙ্গে আজ সংলাপে বসবে ইসি
গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বদের সঙ্গে আজ সংলাপে বসবে ইসি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্র সমর্পণে সম্মত হওয়ার খবর ‘ভিত্তিহীন’ : হামাস
অস্ত্র সমর্পণে সম্মত হওয়ার খবর ‘ভিত্তিহীন’ : হামাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বদলে যাচ্ছে ডিসি-ইউএনও পদের নাম, আরও যেসব পরিবর্তন আসছে
বদলে যাচ্ছে ডিসি-ইউএনও পদের নাম, আরও যেসব পরিবর্তন আসছে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ওএসডি ৬৯ উপসচিবকে পদায়ন
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ওএসডি ৬৯ উপসচিবকে পদায়ন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোজাম্মেল গ্রেফতার
আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোজাম্মেল গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আফগানদের ধবলধোলাই করল টাইগাররা
আফগানদের ধবলধোলাই করল টাইগাররা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সুখবর দিলেন শিক্ষা উপদেষ্টা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সুখবর দিলেন শিক্ষা উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ওড়িশায় সংঘর্ষ-সহিংসতা: ইন্টারনেট বন্ধ, কারফিউ জারি
ভারতের ওড়িশায় সংঘর্ষ-সহিংসতা: ইন্টারনেট বন্ধ, কারফিউ জারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্নের হুঁশিয়ারি পুতিনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্নের হুঁশিয়ারি পুতিনের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্টারনেটহীন আফগানদের গল্প
ইন্টারনেটহীন আফগানদের গল্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ কোরিয়ার বিরুদ্ধে ‘বিশেষ অস্ত্র’ মোতায়েন উত্তর কোরিয়ার
দক্ষিণ কোরিয়ার বিরুদ্ধে ‘বিশেষ অস্ত্র’ মোতায়েন উত্তর কোরিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রাথমিকের শিক্ষকদের বেতন বিশ্ববিদ্যালয়ের সমান হওয়া উচিত’
‘প্রাথমিকের শিক্ষকদের বেতন বিশ্ববিদ্যালয়ের সমান হওয়া উচিত’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের দিনই জুলাই সনদ বাস্তবায়নে গণভোট হতে পারে: সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের দিনই জুলাই সনদ বাস্তবায়নে গণভোট হতে পারে: সালাহউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দ্রুতই দেশে ফিরে আসব, নির্বাচনে অংশ নেব : বিবিসি বাংলাকে তারেক রহমান
দ্রুতই দেশে ফিরে আসব, নির্বাচনে অংশ নেব : বিবিসি বাংলাকে তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাস গড়ল বিটকয়েন
ইতিহাস গড়ল বিটকয়েন

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফ্লোটিলা থেকে আটকদের সঙ্গে 'বানরের মতো' আচরণ করছে ইসরায়েলি সেনারা
ফ্লোটিলা থেকে আটকদের সঙ্গে 'বানরের মতো' আচরণ করছে ইসরায়েলি সেনারা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে রাতভর বৃষ্টির মতো ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা রাশিয়ার
ইউক্রেনে রাতভর বৃষ্টির মতো ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা রাশিয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশের চেয়ে অনেক পিছিয়ে ছিলাম: রশিদ
ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশের চেয়ে অনেক পিছিয়ে ছিলাম: রশিদ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়লো ৫০০, প্রত্যাখ্যান করে আন্দোলনের ডাক
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়লো ৫০০, প্রত্যাখ্যান করে আন্দোলনের ডাক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১-২ বছর ধরে এভাবেই খেলছি: সাইফ হাসান
১-২ বছর ধরে এভাবেই খেলছি: সাইফ হাসান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নীলফামারীতে ঝড়ে তছনছ ৫ শতাধিক ঘরবাড়ি, আহত ৫০
নীলফামারীতে ঝড়ে তছনছ ৫ শতাধিক ঘরবাড়ি, আহত ৫০

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমি বাংলার জন্য কাজ করি, কোনও নির্দিষ্ট দেশের জন্য নয়: জয়া
আমি বাংলার জন্য কাজ করি, কোনও নির্দিষ্ট দেশের জন্য নয়: জয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মতিঝিলের অবৈধ স্থাপনা অপসারণে জরুরি গণবিজ্ঞপ্তি
মতিঝিলের অবৈধ স্থাপনা অপসারণে জরুরি গণবিজ্ঞপ্তি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলে আটক ফরাসি সংসদ সদস্যরা অনশনে
ইসরায়েলে আটক ফরাসি সংসদ সদস্যরা অনশনে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘উপদেষ্টাদের অনেকেই সেফ এক্সিটের কথা ভাবছেন’
‘উপদেষ্টাদের অনেকেই সেফ এক্সিটের কথা ভাবছেন’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্র সমর্পণে সম্মত হওয়ার খবর ‘ভিত্তিহীন’ : হামাস
অস্ত্র সমর্পণে সম্মত হওয়ার খবর ‘ভিত্তিহীন’ : হামাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলকে বোমাবর্ষণ বন্ধ করতে বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
গাজায় ইসরায়েলকে বোমাবর্ষণ বন্ধ করতে বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানের প্রথম ‘আয়রন লেডি’ সানায়ে তাকাইচি কে?
জাপানের প্রথম ‘আয়রন লেডি’ সানায়ে তাকাইচি কে?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবালয় দিয়ে সরকারি অফিসে একবার ব্যবহার্য প্লাস্টিক নিষিদ্ধের যাত্রা শুরু : পরিবেশ উপদেষ্টা
সচিবালয় দিয়ে সরকারি অফিসে একবার ব্যবহার্য প্লাস্টিক নিষিদ্ধের যাত্রা শুরু : পরিবেশ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিগগিরই সরকারের কাছে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেবে ঐকমত্য কমিশন
শিগগিরই সরকারের কাছে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেবে ঐকমত্য কমিশন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশংসায় ভাসছে বাউল শফি মন্ডলের গাওয়া গান ‌‘পণ্ডিত হবা’
প্রশংসায় ভাসছে বাউল শফি মন্ডলের গাওয়া গান ‌‘পণ্ডিত হবা’

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শ্রীমঙ্গলে ১২ ফুট লম্বা অজগর উদ্ধার
শ্রীমঙ্গলে ১২ ফুট লম্বা অজগর উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
জ্বলন্ত চিতায় ক্ষমতার দম্ভের সমাপ্তি
জ্বলন্ত চিতায় ক্ষমতার দম্ভের সমাপ্তি

সম্পাদকীয়

নির্বাচন করতে চান তিনজন ব্যারিস্টার
নির্বাচন করতে চান তিনজন ব্যারিস্টার

নগর জীবন

বিচারের মুখোমুখি হচ্ছে আওয়ামী লীগ
বিচারের মুখোমুখি হচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচিত যাদের ঠিকানা এখন কানাডা
আলোচিত যাদের ঠিকানা এখন কানাডা

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টার পদত্যাগ করা উচিত
উপদেষ্টার পদত্যাগ করা উচিত

খবর

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাড়ছে অ্যানথ্রাক্স, শুরু সমন্বিত কার্যক্রম
বাড়ছে অ্যানথ্রাক্স, শুরু সমন্বিত কার্যক্রম

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াতসহ সব দলের একক প্রার্থীর চমক
বিএনপি-জামায়াতসহ সব দলের একক প্রার্থীর চমক

নগর জীবন

নতুন হলে ওঠার স্বপ্ন আট বছর ধরে আটকা
নতুন হলে ওঠার স্বপ্ন আট বছর ধরে আটকা

নগর জীবন

শ্রীমঙ্গলে ১২ ফুট লম্বা অজগর উদ্ধার
শ্রীমঙ্গলে ১২ ফুট লম্বা অজগর উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচিত বিসিবি নির্বাচন আজ
আলোচিত বিসিবি নির্বাচন আজ

মাঠে ময়দানে

সময় বাড়ে ব্যয় বাড়ে শেষ হয় না কাজ
সময় বাড়ে ব্যয় বাড়ে শেষ হয় না কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

চড়ুই পাখির রাজ্য
চড়ুই পাখির রাজ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

লেবু চাষে অনুপ্রেরণা
লেবু চাষে অনুপ্রেরণা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতারাতি তারকা, হঠাৎ হারিয়ে যাওয়া
রাতারাতি তারকা, হঠাৎ হারিয়ে যাওয়া

শোবিজ

মির্জা ফখরুলসহ ২২ জনকে অব্যাহতি
মির্জা ফখরুলসহ ২২ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে অ্যানথ্রাক্স
রংপুরে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে অ্যানথ্রাক্স

নগর জীবন

গণভোটে বাস্তবায়ন জুলাই সনদ, একমত দলগুলো
গণভোটে বাস্তবায়ন জুলাই সনদ, একমত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

বিকল্পধারা নির্বাচনমুখী দল
বিকল্পধারা নির্বাচনমুখী দল

নগর জীবন

অধরাই থাকল ভাসমান মানুষের আবাসন
অধরাই থাকল ভাসমান মানুষের আবাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

পার্বত্যাঞ্চল অশান্ত করার ষড়যন্ত্র চলছে
পার্বত্যাঞ্চল অশান্ত করার ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

সাবেক মন্ত্রীর ফাঁসি দাবিতে হেফাজতে ইসলামের বিক্ষোভ
সাবেক মন্ত্রীর ফাঁসি দাবিতে হেফাজতে ইসলামের বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

সাবেক এমপিসহ আওয়ামী লীগের ৯ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
সাবেক এমপিসহ আওয়ামী লীগের ৯ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অনিশ্চয়তায় স্থবির বাণিজ্য
অনিশ্চয়তায় স্থবির বাণিজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

খেলাফত আন্দোলনের সঙ্গে এনসিপির মতবিনিময়
খেলাফত আন্দোলনের সঙ্গে এনসিপির মতবিনিময়

নগর জীবন

বেগমপাড়া
বেগমপাড়া

সম্পাদকীয়

লক্ষ্মীপূজা আজ
লক্ষ্মীপূজা আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

পি কে হালদারের ঘনিষ্ঠ সহযোগী তাজবীর কারাগারে
পি কে হালদারের ঘনিষ্ঠ সহযোগী তাজবীর কারাগারে

পেছনের পৃষ্ঠা

যানজটের কবলে রাজধানীবাসী
যানজটের কবলে রাজধানীবাসী

নগর জীবন

সাইফুজ্জামানের  স্থাবর সম্পত্তি জব্দের নির্দেশ
সাইফুজ্জামানের স্থাবর সম্পত্তি জব্দের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা