শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১০ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

নামছে বন্যার পানি, ভেসে উঠছে ক্ষত

♦ পানির তোড়ে উল্টে গেছে নৌকা, তিন শিশুসহ নিখোঁজ ৪ ♦ চট্টগ্রাম কক্সবাজার মহাসড়কে দ্বিতীয় দিনের মতো যান চলাচল বন্ধ ♦ পাহাড়ে পানিবন্দি মানুষ
প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
নামছে বন্যার পানি, ভেসে উঠছে ক্ষত

দেশের বিভিন্ন স্থানে বন্যার পানি নামতে শুরু করেছে। মঙ্গলবার সন্ধ্যার পর থেকে গতকাল বিকাল পর্যন্ত তেমন বৃষ্টি না হওয়ায় কোনো কোনো এলাকায় বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে। পানি নেমে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ভেসে উঠছে ক্ষতচিহ্ন। কোথাও সড়ক, মহাসড়ক, কাঁচা রাস্তা, আবার কোথাও কালভার্ট ভেঙে নিশ্চিহ্ন হয়েছে। বীজতলা, ফসলের মাঠ, মাছের ঘের, বেড়িবাঁধ, ঘর ও ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান লন্ডভন্ড হয়েছে। এদিকে গত চার দিনে পানিতে ডুবে চট্টগ্রাম ও বান্দরবানে সাতজনের মৃত্যু হয়েছে। নিখোঁজ আছেন আরও তিনজন। চট্টগ্রাম শহর এখনো তলিয়ে আছে বৃষ্টি ও জোয়ারের পানিতে। কক্সবাজার ও বান্দরবানের সঙ্গে দ্বিতীয় দিনের মতো যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। খাগড়াছড়ির সঙ্গে পর্যটন কেন্দ্র সাজেকের যোগাযোগ বন্ধ থাকায় বিপাকে পড়েছেন পর্যটকরা। অনেকেই সাজেকে আটকা পড়েছেন বলে স্থানীয় সূত্র জানায়। এদিকে বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা ও ত্রাণ কার্যক্রম পরিচালনায় সেনাবাহিনী প্রধানের নির্দেশনায় সেনা সদস্যরা চট্টগ্রাম ও বান্দরবানের দুর্গম এলাকায় মঙ্গলবার থেকে কাজ করছেন। আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক ও জেলা প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর :

চট্টগ্রাম : টানা বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে সৃষ্ট ভয়াবহ বন্যায় ষষ্ঠ দিনের মতো চট্টগ্রামের বিভিন্ন উপজেলা, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি ও রাঙ্গামাটি জেলার বিভিন্ন এলাকায় দুর্ভোগ পোহাচ্ছে মানুষ। চার দিনে পানিতে ডুবে চট্টগ্রাম ও বান্দরবানে সাতজনের মৃত্যু হয়েছে। নিখোঁজ আছেন আরও তিনজন। চট্টগ্রাম শহর তলিয়ে যাচ্ছে বৃষ্টির পানি ও জোয়ারে। গতকাল সকালে পানিতে ভেসে যাওয়ার ৪০ ঘণ্টা পর লোহাগাড়ার উত্তর আমিরাবাদ এলাকায় আসহাব মিয়া নামে এক কৃষকের লাশ উদ্ধার করেন স্থানীয়রা। এর আগে মঙ্গলবার রাতে নিরাপদ স্থানে যাওয়ার সময় তিন শিশু ও এক যুবক নৌকা থেকে পড়ে পানিতে তলিয়ে যায়। এদের মধ্যে গতকাল বিকালে এক শিশুর লাশ উদ্ধার করেছেন স্থানীয়রা। চট্টগ্রামের রাউজান, হাটহাজারী, বোয়ালখালী, চন্দনাইশ, সাতকানিয়া, লোহাগাড়া বান্দরবানের বিভিন্ন উপজেলা, খাগড়াছড়ি ও রাঙ্গামাটির বেশকিছু এলাকা পানির নিচে ডুবে আছে। এসব এলাকার বিদ্যুৎ ও টেলিফোন সংযোগ বিচ্ছিন্ন, সব যোগাযোগ বন্ধ। বিশুদ্ধ পানি ও খাবারের তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে। ঘরবাড়ি ছাড়াও বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কার্যালয়, ব্যবসা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, মসজিদ-মন্দিরও ডুবে আছে। পরিস্থিতি মোকাবিলায় চট্টগ্রাম ও বান্দরবানে সেনাবাহিনী কাজ করছে।

বন্যাকবলিত এলাকায় অন্তত ২০ লাখ মানুষ পানিবন্দি। অনেকে নিজের বাসস্থান ছেড়ে উঁচু এলাকার আত্মীয়স্বজনের বাসা ও আশ্রয় কেন্দ্রে অবস্থান নিয়েছেন। বিভিন্ন স্থানে শতাধিক ছোট-বড় পাহাড় ধসের খবর পাওয়া গেছে। বন্ধ রয়েছে সড়ক যোগাযোগ। সাঙ্গু, মাতামুহুরী, হালদা, মাইনী ও কর্ণফুলী নদীর পানি ফুলে আছে। কিছু এলাকায় বন্যার পানি কমে আসার সঙ্গে সঙ্গে ক্ষয়ক্ষতির চিত্র সামনে আসছে। পানি পুরোপুরি নামার পরই ক্ষতির পরিমাণ নিরূপণ করা যাবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

পাহাড়ি ঢল, পাহাড় ধস এবং সড়কের ওপর পানি জমে থাকায় গতকালও বান্দরবানের সঙ্গে ঢাকা-চট্টগ্রাম, রাঙ্গামাটি, কক্সবাজার, রোয়াংছড়িসহ পাহাড়ি উপজেলাগুলোর সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন ছিল। বান্দরবানের সাতটি উপজেলায় এখনো লাখো মানুষ পানিবন্দি।

বান্দরবানের জেলা প্রশাসক শাহ মোজাহিদ উদ্দিন জানিয়েছেন, পাহাড় ধস ও ঢলে বান্দরবানে চারজনের মৃত্যু হয়েছে। গতকাল সকাল থেকে বৃষ্টি কমার পর পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হয়েছে। এর মধ্যে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের চেষ্টা চলছে। এদিকে বৃষ্টির পরিমাণ কিছুটা কমে এলেও চট্টগ্রাম শহরের বিভিন্ন এলাকা এখনো জোয়ারের পানিতে তলিয়ে আছে। এ ছাড়া হাটহাজারীর সেকান্দরপাড়া, মাইজপাড়া, মনোহরপাড়া, রুদ্রপুর, কাজিরখীল, খন্দকিয়াসহ ৪০টি গ্রামের ২ লক্ষাধিক মানুষ এখনো পানিবন্দি। রাউজানের উরকিরচর, নোয়াপাড়া, পূর্বগুজরাসহ বিভিন্ন এলাকা এখনো পানির নিচে ডুবে আছে। হালদা ও কর্ণফুলী নদীর পার্শ্ববর্তী এলাকার গ্রামগুলো এখনো পানির নিচে। চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের কেরানিহাট, লোহাগাড়ার বারআউলিয়া ডিগ্রি কলেজ এলাকাসহ বিভিন্ন এলাকায় এখনো সড়কের ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হওয়ায় যান চলাচল স্বাভাবিক হয়নি। পানিতে ডুবে আছে দক্ষিণ চট্টগ্রামের চন্দনাইশ ও লোহাগাড়ার শত শত গ্রাম। বৃষ্টি ও বন্যায় গত কয়েকদিনে চট্টগ্রামে তিনজনের প্রাণহানি ও কয়েকজনের নিখোঁজ থাকার খবর পাওয়া গেছে। এর মধ্যে গত সোমবার হাটহাজারীতে নিপা পালিত নামের এক শিক্ষার্থী পানিতে ডুবে মারা যান। একই দিন লোহাগাড়ায় চারজন ও রাউজানে একজন পানিতে তলিয়ে যান। মঙ্গলবার রাতে চন্দনাইশে একজন পানির নিচে তলিয়ে যান। এদের মধ্যে মঙ্গলবার লোহাগাড়ায় জুনায়েদুল ইসলাম নামের এক শিক্ষার্থী ও গতকাল সকালে রাউজানে শাহেদ হোসেন বাবু নামের এক উদ্যোক্তার লাশ উদ্ধার করেছেন স্থানীয়রা। বাকিরা এখনো পর্যন্ত নিখোঁজ।

বান্দরবান : কয়েকদিনের টানা বৃষ্টিতে বান্দরবানের জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। ডুবে গেছে রাস্তাঘাট, বাড়িঘর, অফিস। সেই সঙ্গে বিভিন্ন স্থানে পাহাড় ধস ও রাস্তায় পানি জমে থাকায় বান্দরবানের সঙ্গে সারা দেশের সড়ক যোগাযোগ বন্ধ রয়েছে, চলছে না বাস। এদিকে সাংগু ও মাতামুহুরী নদীর পানি বাড়ায় ডুবে গেছে বান্দরবান পৌরসভার বেশির ভাগ এলাকা। গতকাল সকাল থেকে বৃষ্টি কমায় পানি নামতে শুরু করেছে নিম্নাঞ্চল থেকে, তবে এখনো পানিবন্দি রয়েছে বান্দরবান পৌর এলাকার আর্মিপাড়া, মেম্বারপাড়া, ইসলামপুর, বালাঘাটাসহ জেলার বিভিন্ন নিম্নাঞ্চলের জনগণ।

খাগড়াছড়ি : কয়েকদিনের প্রবল বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে খাগড়াছড়ির দীঘিনালা উপজেলায় একটি কালভার্ট ডুবে গেছে। ফলে বন্ধ হয়ে গেছে জেলা সদরের সঙ্গে রাঙামাটির পর্যটননগরী সাজেকের যোগাযোগ। যে কারণে সাজেকে আসা অনেক পর্যটক আটকা পড়েছেন। দীঘিনালা উপজেলা কালভার্টটি ডুবে যাওয়ায় সাজেক থেকে কোনো গাড়ি ছাড়েনি। আবার বাঘাইহাট থেকেও কোনো গাড়ি সাজেকে প্রবেশ করেনি। বর্তমানে সাজেকে ২০০-২৫০ জন পর্যটক অবস্থান করছেন।

কক্সবাজার : কক্সবাজারে বন্যা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হয়েছে। মঙ্গলবার সন্ধ্যার পর থেকে গতকাল বিকাল পর্যন্ত বৃষ্টি হয়নি। এ পরিস্থিতিতে নামতে শুরু করেছে বন্যাকবলিত এলাকার পানি। এখন পর্যন্ত বন্ধ আছে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের সরাসরি যান চলাচল। তবে আনোয়ারা-বাঁশখালী-পেকুয়া আঞ্চলিক মহাসড়ক দিয়ে চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার যান চলাচল করছে। পানি নেমে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ভেসে উঠছে ক্ষতচিহ্ন। কোথাও মহাসড়ক, সড়ক, কাঁচা রাস্তা, আবার কোথাও কালভার্ট, ভেঙে ক্ষতবিক্ষত হয়ে গেছে। বীজতলা, ফসলের মাঠ, মাছের ঘের, বেড়িবাঁধ, ঘর ও ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান যেন লন্ডভন্ড হওয়ার দৃশ্য দেখা যাচ্ছে। গতকাল সকালে চকরিয়া উপজেলার পানিতে ডুবে থাকা কিছু সড়কের দৃশ্য দেখা মিলে ভাঙনের তীব্রতা। কাকড়া-মিনাবাজার সড়কটির ৩ কিলোমিটার এলাকায় কমপক্ষে ৫০টি ভাঙন সড়কটিকে চলাচল অনুপযোগী হয়েছে।

চকরিয়া (কক্সবাজার) : কক্সবাজারের চকরিয়ায় কমতে শুরু করেছে বন্যার পানি। টানা বৃষ্টি ও ঢলের পানিতে মাতামুহুরী নদীর তীরবর্তী এলাকা ডুবে যায়। গত দুই দিন ধরে পৌরসভা ও ১৮ ইউনিয়নের অধিকাংশ এলাকা বন্যার পানিতে নিমজ্জিত ছিল। গতকাল সকাল থেকে পানি কমতে শুরু করেছে। এখনো অধিকাংশ এলাকা পানির নিচে তলিয়ে আছে। তবে বিশুদ্ধ পানির অভাবে সংকটে রয়েছে বন্যাদুর্গতরা। এদিকে চকরিয়ায় মাতামুহুরী নদীতে বন্যার পানিতে ডুবে আনোয়ার হোসেন (৭০) নামে এক বৃদ্ধের মৃত্যু হয়েছে। গতকাল সকাল ৯টার দিকে উপজেলার মানিকপুর ইউনিয়নের নয়াপাড়া ৯ নম্বর ওয়ার্ড এলাকার মাতামুহুরী পয়েন্ট থেকে ওই বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার হয়। তিনি মানিকপুর ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ড এলাকার বাসিন্দা।

ফেনী : ফেনীর ফুলগাজী ও পরশুরামের বন্যা পরিস্থিতি অপরিবর্তিত রয়েছে। ঢলের পানিতে গতকালও নতুন নতুন গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। মুহুরী ও কহুয়া নদীর ভাঙা বাঁধ দিয়ে এখনো লোকালয়ে পানি ঢুকছে। তৃতীয় দিনের মতো ফুলগাজী টু পরশুরাম সড়কে এখনো রয়েছে পানি। দুই উপজেলার অন্তত ১০টি গ্রামের মানুষ এখনো রয়েছে পানিবন্দি। অমানবিক জীবন যাপন করছেন তারা।

বাগেরহাট : লাগাতার বৃষ্টি ও জোয়ারের পানিতে বাগেরহাটে ভেসে গেছে ৩ হাজার ৮২৫ একর জমির ৪ হাজার ২৩০টি ঘেরের মাছ। সরকারি হিসেবে, মাছ চাষিদের ১ কোটি ৭৮ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। গতকাল সকাল থেকে বৃষ্টি কম হলেও বিকাল থেকে আবারও ভারী বৃষ্টিপাত শুরু হয়েছে। জেলায় এখনো ৫ হাজার ৩৬৩টি পরিবার পানিবন্দি রয়েছে।

বরিশাল : বরিশাল বিএম কলেজ ক্যাম্পাসে জলাবদ্ধতা নিরসনে মানববন্ধন হয়েছে। গতকাল সকালে কলেজের জীবনানন্দ দাশ মুক্তমঞ্চের সামনে হাঁটুপানিতে দাঁড়িয়ে এ মানববন্ধন করেন শিক্ষার্থীরা। সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট বিএম কলেজ শাখা এ মানববন্ধনের আয়োজন করে।

এই বিভাগের আরও খবর
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
সর্বশেষ খবর
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’ 
বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’  বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি