শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৯ অক্টোবর, ২০২৩ আপডেট:

কীভাবে নির্বাচন জিজ্ঞাসা

ঢাকায় ব্যস্ত মার্কিন প্রাক-নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল, পরিস্থিতি যাচাইয়ে দিনভর বৈঠক
কূটনৈতিক প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
কীভাবে নির্বাচন জিজ্ঞাসা

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পূর্ব পরিস্থিতি যাচাইয়ে দিনভর বৈঠক করেছে ঢাকায় সফররত যুক্তরাষ্ট্রের প্রাক-নির্বাচনী পর্যবেক্ষক দল। গতকাল সকালে মার্কিন দূতাবাসের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকের পর দুপুরে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও সচিবের সঙ্গে দীর্ঘ বৈঠক করেছেন তারা। বিকালে ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠকের পর সন্ধ্যায় মতামত নিয়েছে সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের। প্রত্যেক বৈঠকেই তারা জানতে চেয়েছেন কীভাবে হতে যাচ্ছে আগামী সংসদ নির্বাচন ও সংশ্লিষ্টরা কে কীভাবে নির্বাচনী পরিস্থিতির মূল্যায়ন করছেন। সফরসূচি অনুসারে, আজ মার্কিন প্রাক নির্বাচনী পর্যবেক্ষক দল ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও জাতীয় পার্টির নেতাদের সঙ্গে আলাদা বৈঠক করবে। আগামীকাল তারা বৈঠক করবেন নির্বাচন কমিশন ও বিভিন্ন সংস্থার প্রতিনিধিদের সঙ্গে।

জানা যায়, যুক্তরাষ্ট্রের ইন্টারন্যাশনাল রিপাবলিকান ইনস্টিটিউট (আইআরআই) ও ন্যাশনাল ডেমোক্র্যাটিক ইনস্টিটিউট (এনডিআই)-এর যৌথ প্রাক-নির্বাচন মূল্যায়ন মিশন গতকাল থেকেই মূল কাজ শুরু করেছে। সকালে দলটি রাজধানীর আমেরিকান ক্লাবে মার্কিন দূতাবাসের কর্মকর্তাদের সঙ্গে প্রাথমিক বৈঠক করে। প্রতিনিধি দলের কো-চেয়ার হিসেবে আছে স্টেট ফর সাউথ এশিয়ান অ্যাফেয়ার্সের সাবেক অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি কার্ল এফ ইনডারফুর্থ এবং ইউএসএআইডি অ্যাডমিনিস্ট্রেটরের সাবেক ডেপুটি বনি গ্লিক। আরও আছেন মালয়েশিয়ার সাবেক হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভস সদস্য মারিয়া চিন আবদুল্লাহ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের সাবেক সহযোগী কাউন্সেল জামিল জাফর, এশিয়া-প্যাসিফিকের এনডিআই রিজিওনাল ডিরেক্টর মনপ্রীত সিং আনন্দ ও এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলে আইআরআইর সিনিয়র ডিরেক্টর জোহানা কাও। এনডিআই এবং আইআরআই সংস্থা দুটি সম্মিলিতভাবে গত ৩০ বছরে ৫০টিরও বেশি দেশে ২০০টিরও বেশি নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করেছে।

এ প্রতিনিধি দলটি গতকাল পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে গিয়ে  পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন ও পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেনের সঙ্গে প্রায় দুই ঘণ্টা বৈঠক করে। বৈঠক শেষে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মোমেন সাংবাদিকদের জানান, তারা সবাই অত্যন্ত পরিপক্ব লোক। তারা আসছেন একটা অবাধ নির্বাচন অ্যাসেসমেন্ট করতে। তারা জানতে আসছেন, একটা অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন করার ক্ষেত্রে আমরা কী কী কাজ করেছি। তাদের নিজেদের কোনো মতামত নেই। তারা শুধু জানতে চেয়েছেন, কীভাবে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন হবে। আমরা বলেছি, আমাদের এসব দেশে বেশ সংঘাত হয়। নির্বাচন হলে সংঘাত হয়। তবে আমরা একটা অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন করব। আমরা একটা উদাহরণ সৃষ্টি করতে চাই। যেখানে ভায়োলেন্সও হবে না। কিন্তু আমরা চাইলেই হবে না। সব দলের মতের স্বতঃস্ফূর্ত যোগদান করতে হবে। কেউ কেউ বলছেন, ভোট বর্জন করতে। আমরা চাই, সবাই নির্বাচন করুক। যাদের গ্রহণযোগ্যতা সে দল জয়লাভ করবে এবং সরকার গঠন করবে। পর্যবেক্ষক দল সব দলের অংশগ্রহণ নিয়ে কোনো বার্তা দিয়েছে কি না জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন, কিছু বলেনি। এ সম্পর্কে কোনো আলোচনা করিনি। তবে আমরা চাই, সবাই নির্বাচনে অংশ নিক। কিন্তু আমরা জোর করে কাউকে বলি না নির্বাচনে অংশ নাও। সব দলকে ভোটে নিয়ে আসতে সরকার কোনো উদ্যোগ নেবে কি না এমন প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ভাষ্য, যারা নির্বাচন করতে চায় আমাদের দিক থেকে স্বাগতম। আসা না আসা তাদের সিদ্ধান্ত এবং মাথাব্যথা। ভোট কারচুপি ও বেচাকেনা নিয়ে সরকার সতর্ক অবস্থানে থাকবে বার্তা দিয়ে মোমেন বলেন, আমরা কাউকে জোর করে ভোট দেওয়াই না বা কোনো দলের পক্ষে ভোট দেওয়ার জন্য জোর করব না। আমরা চাই, তারা ইচ্ছা মতো ভোট দেবে। এ রকম ব্যবস্থা আমরা করেছি। আমরা বলেছি, ক্যাম্পেইন প্রসেসে যেন কোনো ধরনের ভায়োলেন্স না হয়। যেন ভোট বেচাকেনা না হয় বা ভোট কারচুপি না হয়, সে ব্যাপারে আমরা সতর্ক। আমরা চাই না কেউ জোর করে কাউকে ভোট দিতে বাধ্য করুক। পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, নির্বাচকালীন সরকার নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি। দুনিয়ায় যেভাবে নির্বাচন হয় শাসনতন্ত্র মেনে, আমরা সেভাবে নির্বাচন করব। আমাদের শাসনতন্ত্রে নির্বাচনকালীন সরকার বলতে কিছু নেই।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে বেরিয়ে মার্কিন প্রতিনিধি দলটি বিকালে ইউরোপীয় ইউনিয়ন দূতাবাসে ইইউ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকে করে। পরে সন্ধ্যায় ঢাকা ওয়েস্টিন হোটেলে সুশীল সমাজের কিছু ব্যক্তির সঙ্গে মতবিনিময় করে মার্কিন এ প্রতিনিধি দলটি।

মার্কিন প্রতিনিধি দলের সঙ্গে আলোচনা শেষে সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন)-এর বদিউল আলম মজুমদার বলেছেন, মার্কিন পর্যবেক্ষক দল আসবে কী আসবে না সেটি নির্ভর করবে বর্তমান প্রাক-নির্বাচনী পর্যবেক্ষক দলের প্রতিবেদনের ওপর। তারা সবেমাত্র এসেছে। তারাই সিদ্ধান্ত নেবে পাঠাবে কী পাঠাবে না। আমরা আমাদের কথাবার্তা বলেছি।  প্রতিনিধি দল বদিউল আলম মজুমদারকে কোনো কিছু বলেছে কি না এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, তারা কোনো মন্তব্য করেনি। শুধু জানতে চেয়েছে। আমি আমার কথা বলেছি। তাদের সঙ্গে আসন্ন জাতীয় নির্বাচন নিয়েই কথা হয়েছে। কারণ একটা সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচন দরকার। ২০১৪ সালে একতরফা নির্বাচন হয়েছে। ২০১৮ সালে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন হলেও নিরপেক্ষ নির্বাচন হয়নি। এ নির্বাচন নিয়ে অনেক রকম অভিযোগ আছে। আমাদের একটি সুষ্ঠু নিরপেক্ষ, গ্রহণযোগ্য ও প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ নির্বাচন দরকার। কারণ প্রতি পাঁচ বছর পর পর আমরা এ সমস্যার সম্মুখীন হই। ৫২ বছরেও আমরা এ সমস্যার সমাধান করতে পারিনি। সুষ্ঠু নির্বাচনের পদ্ধতি বের করতে পারিনি। তিনি বলেন, আমি আশা করব আমাদের রাজনীতিবিদরা সংলাপে বসে সমঝোতার মাধ্যমে এর সমাধান বের করবেন। তরুণ প্রজন্ম ও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের রক্তের স্বার্থে তাদের সংলাপে বসা উচিত। তিনি আরও বলেন, আমাদের নির্বাচন সুষ্ঠু হতে হলে কিছু পূর্বশর্ত মানতে হবে। নির্বাচন এক দিনের বিষয় নয়। দীর্ঘমেয়াদি পদ্ধতি, যার অনেকগুলো ধাপ আছে যেগুলো নিশ্চিত করতে হবে। কারসাজিমুক্ত হতে হবে। গ্রহণযোগ্য, স্বচ্ছ হতে হবে। এগুলো নিশ্চিত করবে কতগুলো প্রতিষ্ঠান। এরমধ্যে আছে নির্বাচন কমিশন, প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এবং গণমাধ্যম। এগুলোর মধ্যে ত্রুটি-বিচ্যুতি আছে। আমাদের নির্বাচন কমিশন কী বলে আমরা অনেক সময় বুঝতেই পারি না। গণমাধ্যম কর্মীদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ইউরোপীয় ইউনিয়ন বাজেট স্বল্পতার কারণে পর্যবেক্ষক পাঠাবে না বলে জানিয়েছে। আমি নিশ্চিত নই যে, তারা এ কারণেই পাঠাচ্ছে না। তারা যদি মনে করত পর্যবেক্ষক পাঠানো দরকার তবে তারা সেটি করত। তাদের প্রাক-নির্বাচনী পর্যবেক্ষক দল যে প্রতিবেদন দিয়েছে তাদের সুপারিশের ভিত্তিতেই এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

জানা যায়, সফর শেষে প্রতিনিধি দল ইতিবাচক বিষয়গুলোর পাশাপাশি উদ্বেগের ক্ষেত্রগুলো ও বাস্তবসম্মত সুপারিশগুলো তুলে ধরে একটি বিবৃতি দেবে। তারা সংশ্লিষ্ট আন্তর্জাতিক স্টেকহোল্ডার, ওয়াশিংটন ডিসির নীতিনির্ধারক এবং বাংলাদেশের নির্বাচনী এলাকায় বিভিন্ন সংগঠনের সঙ্গে ধারাবাহিক ব্রিফিং ও পরামর্শ করবে।

প্রসঙ্গত, গত জুলাইয়ে বাংলাদেশ সফর করে গেছেন ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) একটি প্রাক-নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল। তাদের প্রতিবেদনের ভিত্তিতে সম্প্রতি ইইউর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, তারা বাংলাদেশের আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পূর্ণাঙ্গ পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে না। পরে অবশ্য বাংলাদেশের নির্বাচন কমিশন প্রধান ইইউকে পর্যবেক্ষক পাঠাতে অনুরোধ করে চিঠি পাঠিয়েছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
পাল্টাপাল্টি বিক্ষোভ বিএনপি আওয়ামী লীগের
পাল্টাপাল্টি বিক্ষোভ বিএনপি আওয়ামী লীগের
ফুলগাজী বিএনপির সদস্য হলেন বেগম খালেদা জিয়া
ফুলগাজী বিএনপির সদস্য হলেন বেগম খালেদা জিয়া
ইউরোপ থেকে পাঠানো হলো ২৯ বাংলাদেশিকে
ইউরোপ থেকে পাঠানো হলো ২৯ বাংলাদেশিকে
নেতানিয়াহু মঞ্চে উঠতেই খালি অধিবেশনকক্ষ
নেতানিয়াহু মঞ্চে উঠতেই খালি অধিবেশনকক্ষ
ভোটের ঢোল : ইলেকশনে সলিউশনের অপেক্ষা
ভোটের ঢোল : ইলেকশনে সলিউশনের অপেক্ষা
কারও কারও মধ্যে হাসিনা হয়ে ওঠার প্রবণতা
কারও কারও মধ্যে হাসিনা হয়ে ওঠার প্রবণতা
বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে
বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে
আঁতাতকারীরা বিশেষ পদ্ধতিতে নির্বাচন চাচ্ছেন
আঁতাতকারীরা বিশেষ পদ্ধতিতে নির্বাচন চাচ্ছেন
কৃত্রিম অক্সিজেন ছাড়াই পর্বতশৃঙ্গে বাবর
কৃত্রিম অক্সিজেন ছাড়াই পর্বতশৃঙ্গে বাবর
জয়ের সম্পদ জব্দে যুক্তরাষ্ট্রে চিঠি পাঠাচ্ছে দুদক
জয়ের সম্পদ জব্দে যুক্তরাষ্ট্রে চিঠি পাঠাচ্ছে দুদক
পিআর ও প্রতীক জটিলতা নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না
পিআর ও প্রতীক জটিলতা নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না
বৈষম্যবিরোধী নেতা চার দিন পর পূর্বাচলে উদ্ধার
বৈষম্যবিরোধী নেতা চার দিন পর পূর্বাচলে উদ্ধার
সর্বশেষ খবর
আবার ভূমিকম্প, উৎপত্তিস্থল যশোরের মনিরামপুর
আবার ভূমিকম্প, উৎপত্তিস্থল যশোরের মনিরামপুর

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

নেত্রকোনার পর্যটন সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর অঙ্গিকার
নেত্রকোনার পর্যটন সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর অঙ্গিকার

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে বিশ্ব পর্যটন দিবস পালিত
পঞ্চগড়ে বিশ্ব পর্যটন দিবস পালিত

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে ঢাকা-চট্টগ্রাম রুটে বাস বন্ধ তৃতীয় দিন ধরে
চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে ঢাকা-চট্টগ্রাম রুটে বাস বন্ধ তৃতীয় দিন ধরে

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ৫১৪
ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ৫১৪

১৭ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

মানিকগঞ্জে বিশ্ব পর্যটন দিবস পালিত
মানিকগঞ্জে বিশ্ব পর্যটন দিবস পালিত

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ডট বাংলা’ ও ‘ডট বিডি’ ডোমেইন দ্রুত উন্মুক্ত হবে
‘ডট বাংলা’ ও ‘ডট বিডি’ ডোমেইন দ্রুত উন্মুক্ত হবে

২৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এই কমিশন শক্ত মেরুদণ্ড নিয়েই কাজ করছে : ইসি আনোয়ারুল
এই কমিশন শক্ত মেরুদণ্ড নিয়েই কাজ করছে : ইসি আনোয়ারুল

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

হত্যার পর রক্ত ধুয়ে পুঁতে রাখা হয় কৃষকদল নেতার লাশ
হত্যার পর রক্ত ধুয়ে পুঁতে রাখা হয় কৃষকদল নেতার লাশ

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যশোরে দুই বেকারিকে জরিমানা
যশোরে দুই বেকারিকে জরিমানা

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই ভেনেজুয়েলায় হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র!
কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই ভেনেজুয়েলায় হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র!

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জয়পুরহাটে বিএনপির উদ্যোগে বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা ক্যাম্প
জয়পুরহাটে বিএনপির উদ্যোগে বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা ক্যাম্প

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দু’দিনে ৩৪৬১ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দু’দিনে ৩৪৬১ মামলা

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার প্রতি বিশ্বনেতাদের পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার
প্রধান উপদেষ্টার প্রতি বিশ্বনেতাদের পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে সব পূজামণ্ডপে আর্থিক অনুদান প্রদান
নারায়ণগঞ্জে সব পূজামণ্ডপে আর্থিক অনুদান প্রদান

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যশোরে মদ-ফেনসিডিলসহ ভারতীয় নাগরিককে আটক করেছে বিজিবি
যশোরে মদ-ফেনসিডিলসহ ভারতীয় নাগরিককে আটক করেছে বিজিবি

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে অনির্দিষ্টকালের জন্য ১৪৪ ধারা জারি
খাগড়াছড়িতে অনির্দিষ্টকালের জন্য ১৪৪ ধারা জারি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিতর্কিত ভিডিও ফাঁস হওয়ায় কেড়ে নেওয়া হলো থাই সুন্দরীর মুকুট
বিতর্কিত ভিডিও ফাঁস হওয়ায় কেড়ে নেওয়া হলো থাই সুন্দরীর মুকুট

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি চান ট্রাম্প, নেতানিয়াহুকে স্পষ্ট বার্তা
গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি চান ট্রাম্প, নেতানিয়াহুকে স্পষ্ট বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালো নির্বাচন করা ছাড়া দ্বিতীয় কোনো বিকল্প নেই : ইসি মাছউদ
ভালো নির্বাচন করা ছাড়া দ্বিতীয় কোনো বিকল্প নেই : ইসি মাছউদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প প্রশাসনের ৪ বিলিয়ন ডলারের বৈদেশিক সাহায্য স্থগিতের সিদ্ধান্ত বহাল
ট্রাম্প প্রশাসনের ৪ বিলিয়ন ডলারের বৈদেশিক সাহায্য স্থগিতের সিদ্ধান্ত বহাল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে বাস-ইজিবাইক মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ৪
গোপালগঞ্জে বাস-ইজিবাইক মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক
বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেট সীমান্তে দেড় কোটি টাকার পণ্য ধরলো বিজিবি
সিলেট সীমান্তে দেড় কোটি টাকার পণ্য ধরলো বিজিবি

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজশাহীতে তৃতীয় দিনের মতো দূরপাল্লার বাস বন্ধ, ভোগান্তিতে যাত্রীরা
রাজশাহীতে তৃতীয় দিনের মতো দূরপাল্লার বাস বন্ধ, ভোগান্তিতে যাত্রীরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি: তাহের
আমরা ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি: তাহের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘প্রশাসনে আওয়ামী লীগের লোকজন ঘাপটি মেরে থাকায় জুলুম বন্ধ হচ্ছে না’
‘প্রশাসনে আওয়ামী লীগের লোকজন ঘাপটি মেরে থাকায় জুলুম বন্ধ হচ্ছে না’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে ড. ইউনূসের সাক্ষাৎ
ট্রাম্পের সঙ্গে ড. ইউনূসের সাক্ষাৎ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘে নেতানিয়াহুর ভাষণের সময় কূটনীতিকদের ওয়াকআউট
জাতিসংঘে নেতানিয়াহুর ভাষণের সময় কূটনীতিকদের ওয়াকআউট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ব্যালট পেপার ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে, এটা চাপা দেবেন কীভাবে?'
'ব্যালট পেপার ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে, এটা চাপা দেবেন কীভাবে?'

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উন্মুক্তের পরীক্ষায় উন্মুক্ত নকল!
উন্মুক্তের পরীক্ষায় উন্মুক্ত নকল!

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগান ঘাঁটি দখল ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অবস্থান নিল চীনসহ ৪ দেশ
আফগান ঘাঁটি দখল ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অবস্থান নিল চীনসহ ৪ দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিয়া জান্নাতুলের ক্ষোভ...
পিয়া জান্নাতুলের ক্ষোভ...

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গীর সংখ্যা নিয়ে টিআইবির বিবৃতি ভুল তথ্যে তৈরি : প্রেস সচিব
প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গীর সংখ্যা নিয়ে টিআইবির বিবৃতি ভুল তথ্যে তৈরি : প্রেস সচিব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রকাশ্যে ইসরায়েলের নিন্দা করা নেতারা গোপনে ধন্যবাদ জানান: জাতিসংঘে নেতানিয়াহু
প্রকাশ্যে ইসরায়েলের নিন্দা করা নেতারা গোপনে ধন্যবাদ জানান: জাতিসংঘে নেতানিয়াহু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ বছরের জন্য গাজায় অন্তর্বর্তী প্রশাসনের নেতৃত্ব নেত্বত্ব দেবেন টনি ব্লেয়ার?
পাঁচ বছরের জন্য গাজায় অন্তর্বর্তী প্রশাসনের নেতৃত্ব নেত্বত্ব দেবেন টনি ব্লেয়ার?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি বিমান তাড়িয়ে দিয়েছে হুথির আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা!
ইসরায়েলি বিমান তাড়িয়ে দিয়েছে হুথির আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে সাহায্য করা ১১ দেশের ১৫৮ কোম্পানির তালিকা প্রকাশ জাতিসংঘের
ইসরায়েলকে সাহায্য করা ১১ দেশের ১৫৮ কোম্পানির তালিকা প্রকাশ জাতিসংঘের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপের তিন দেশ থেকে ফেরত পাঠানো হলো ২৯ বাংলাদেশিকে
ইউরোপের তিন দেশ থেকে ফেরত পাঠানো হলো ২৯ বাংলাদেশিকে

১৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সূর্যকুমার ও রউফকে আইসিসির শাস্তি
সূর্যকুমার ও রউফকে আইসিসির শাস্তি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন নেতানিয়াহুর ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন না, জানালেন ওবামা
কেন নেতানিয়াহুর ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন না, জানালেন ওবামা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তাদের নিয়ে হঠাৎ বিরল বৈঠক তলব যুক্তরাষ্ট্রের
শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তাদের নিয়ে হঠাৎ বিরল বৈঠক তলব যুক্তরাষ্ট্রের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়াউর রহমানের সমাধিতে ফুল দিতে গিয়ে তোপের মুখে ডা. সাবরিনা
জিয়াউর রহমানের সমাধিতে ফুল দিতে গিয়ে তোপের মুখে ডা. সাবরিনা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজা যুদ্ধ বন্ধে সমঝোতা চূড়ান্ত পর্যায়ে, জানালেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
গাজা যুদ্ধ বন্ধে সমঝোতা চূড়ান্ত পর্যায়ে, জানালেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বোচ্চ রান সাইফের
সর্বোচ্চ রান সাইফের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাদাখে সহিংসতার অভিযোগে সোনম ওয়াংচুককেই গ্রেফতার করল পুলিশ!
লাদাখে সহিংসতার অভিযোগে সোনম ওয়াংচুককেই গ্রেফতার করল পুলিশ!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত আমাদের জবাব কোনোদিন ভুলবে না : শাহবাজ শরিফ
ভারত আমাদের জবাব কোনোদিন ভুলবে না : শাহবাজ শরিফ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আধুনিক চিকিৎসায় উটের বিভিন্ন অঙ্গের ব্যবহার
আধুনিক চিকিৎসায় উটের বিভিন্ন অঙ্গের ব্যবহার

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারতকে হারানোর নীল নকশা তৈরি: পাকিস্তান কোচ
ভারতকে হারানোর নীল নকশা তৈরি: পাকিস্তান কোচ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পূর্ব জেরুজালেমকে রাজধানী করে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা জরুরি : প্রধান উপদেষ্টা
পূর্ব জেরুজালেমকে রাজধানী করে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা জরুরি : প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল লাদাখ মোদি সরকারের জন্য কতটা চিন্তার?
বিক্ষোভে উত্তাল লাদাখ মোদি সরকারের জন্য কতটা চিন্তার?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক প্রার্থী সঙ্গীতশিল্পী আসিফ
বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক প্রার্থী সঙ্গীতশিল্পী আসিফ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যারা নির্বাচন নিয়ে চক্রান্ত করবে, তারা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : নবীউল্লাহ নবী
যারা নির্বাচন নিয়ে চক্রান্ত করবে, তারা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : নবীউল্লাহ নবী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪ বিলিয়ন ডলারে টিকটক বিক্রি করবেন ট্রাম্প
১৪ বিলিয়ন ডলারে টিকটক বিক্রি করবেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গাজায় যুদ্ধ চালিয়ে গেলে ইসরায়েল তার বাকি বন্ধুদেরও হারাতে পারে’
‘গাজায় যুদ্ধ চালিয়ে গেলে ইসরায়েল তার বাকি বন্ধুদেরও হারাতে পারে’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ওভারের রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে শ্রীলঙ্কাকে হারাল ভারত
সুপার ওভারের রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে শ্রীলঙ্কাকে হারাল ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
কলকাতার বাজারে ‘ফ্লপ শো’ পদ্মার ইলিশ
কলকাতার বাজারে ‘ফ্লপ শো’ পদ্মার ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর বিএনপি
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার চ্যালেঞ্জে এনসিপি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার চ্যালেঞ্জে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকের ঢল
কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকের ঢল

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেগা প্রকল্পে মেগা ধস
মেগা প্রকল্পে মেগা ধস

প্রথম পৃষ্ঠা

চার মনোনয়নপ্রত্যাশী বিএনপির জামায়াতের এক প্রার্থী
চার মনোনয়নপ্রত্যাশী বিএনপির জামায়াতের এক প্রার্থী

নগর জীবন

বিড়ম্বনায় বাংলাদেশি পর্যটক
বিড়ম্বনায় বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

জয়ের সম্পদ জব্দে যুক্তরাষ্ট্রে চিঠি পাঠাচ্ছে দুদক
জয়ের সম্পদ জব্দে যুক্তরাষ্ট্রে চিঠি পাঠাচ্ছে দুদক

প্রথম পৃষ্ঠা

মৃত প্রাণী সংরক্ষণে ট্যাক্সিডার্মি
মৃত প্রাণী সংরক্ষণে ট্যাক্সিডার্মি

শনিবারের সকাল

বিএনপির প্রার্থীর দৌড়ে প্রবাসীসহ সাত নেতা
বিএনপির প্রার্থীর দৌড়ে প্রবাসীসহ সাত নেতা

নগর জীবন

শ্রদ্ধার বিয়ে পাকা
শ্রদ্ধার বিয়ে পাকা

শোবিজ

বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে
বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে নিঃস্ব হচ্ছে পরিবার
সড়কে নিঃস্ব হচ্ছে পরিবার

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার রাজধানীর ২৫৯ মণ্ডপে হবে দুর্গাপূজা
এবার রাজধানীর ২৫৯ মণ্ডপে হবে দুর্গাপূজা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুলগাজী বিএনপির সদস্য হলেন বেগম খালেদা জিয়া
ফুলগাজী বিএনপির সদস্য হলেন বেগম খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে চ্যাম্পিয়ন জামাল
ভারতে চ্যাম্পিয়ন জামাল

মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহু মঞ্চে উঠতেই খালি অধিবেশনকক্ষ
নেতানিয়াহু মঞ্চে উঠতেই খালি অধিবেশনকক্ষ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের প্রতিপক্ষ আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
ভারতের প্রতিপক্ষ আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আইসিসিবিতে গ্র্যান্ড সুফি নাইট
আইসিসিবিতে গ্র্যান্ড সুফি নাইট

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ বছর পর সুইমিং ফেডারেশনের বার্ষিক সভা
২০ বছর পর সুইমিং ফেডারেশনের বার্ষিক সভা

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম-কক্সবাজারের দূরত্ব কমবে ৩৫ কিমি
চট্টগ্রাম-কক্সবাজারের দূরত্ব কমবে ৩৫ কিমি

পেছনের পৃষ্ঠা

কাউন্সিলরশিপ ফিরে পেল ১৫ ক্লাব
কাউন্সিলরশিপ ফিরে পেল ১৫ ক্লাব

মাঠে ময়দানে

চলচ্চিত্রে তারকা শিল্পীর অভাব কেন?
চলচ্চিত্রে তারকা শিল্পীর অভাব কেন?

শোবিজ

দুর্গোৎসবে হিন্দু সম্প্রদায়কে শুভেচ্ছা জামায়াত আমিরের
দুর্গোৎসবে হিন্দু সম্প্রদায়কে শুভেচ্ছা জামায়াত আমিরের

পেছনের পৃষ্ঠা

৪১ বছরে এই প্রথম ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল
৪১ বছরে এই প্রথম ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল

মাঠে ময়দানে

ডাকসুর ব্যালট ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে এটা চাপা দেবেন কীভাবে
ডাকসুর ব্যালট ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে এটা চাপা দেবেন কীভাবে

নগর জীবন

গঠিত হচ্ছে গাজা কর্তৃপক্ষ, প্রধান হবেন টনি ব্লেয়ার!
গঠিত হচ্ছে গাজা কর্তৃপক্ষ, প্রধান হবেন টনি ব্লেয়ার!

পূর্ব-পশ্চিম

ছুটির দিনে ক্রেতাদের ভিড়
ছুটির দিনে ক্রেতাদের ভিড়

নগর জীবন

এশিয়া কাপ ক্রিকেটে আমিরাত চারবার খেলেছে
এশিয়া কাপ ক্রিকেটে আমিরাত চারবার খেলেছে

মাঠে ময়দানে