শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

ভয়াবহ ব্যাংক জালিয়াতি, বিক্রীত জমি বন্ধক রেখে ২৭০ কোটি টাকা ঋণ

► বিক্রির ছয় মাস পর দেওয়া হয়েছে বন্ধক ► কোথায় বিনিয়োগ জানে না ব্যাংক ► ব্যাংক বলছে নিয়ম মেনে ঋণ বিতরণ ► বিশ্লেষকরা বলছেন সংঘবদ্ধ চক্র এসব করছে
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ভয়াবহ ব্যাংক জালিয়াতি, বিক্রীত জমি বন্ধক রেখে ২৭০ কোটি টাকা ঋণ

বিক্রি করে দেওয়া জমির দলিল বন্ধক রেখে প্রতারণার মাধ্যমে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড থেকে ২৭০ কোটি টাকা ঋণ নিয়েছেন রংধনু গ্রুপের চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম। ২০২২ সালের শেষ দিকে এসব জমি বিক্রি করে দিলেও ঋণ নেন চলতি বছরের জুন মাসে। ঋণের টাকা কোথায় বিনিয়োগ করা হয়েছে, তা কিছুই জানে না ব্যাংক কর্তৃপক্ষ। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, একটি সংঘবদ্ধ চক্র প্রতিনিয়ত এসব কাজ করছে। ব্যবস্থা না নিলে বন্ধ হবে না এ জাতীয় অনৈতিক কর্মকান্ড।

ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছরের ২২ জুন রংধনু গ্রুপের চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম, তার ছেলে মেহেদী হাসান দীপু, কাউসার আহমেদ অপু ও মালিহা হোসেন জোয়ারসাহারা, ভাটারা ও গুলশান মৌজার ৩৩৭ দশমিক ৫৯ শতাংশ জমি বন্ধক রেখে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের বসুন্ধরা শাখা থেকে ২৭০ কোটি ঋণ নিয়েছেন। এর মধ্যে ভাটারা মৌজার চারটি প্লটে রফিকুল ইসলামের বিক্রি করে দেওয়া ৯৩ দশমিক ৮৭ শতাংশ জমিও রয়েছে।

ব্যাংকে দেওয়া নথি থেকে জানা গেছে, রংধনু গ্রুপের চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম ২০১৭ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি ইস্ট ওয়েস্ট প্রপার্টি ডেভেলপমেন্ট লিমিটেডের কাছ থেকে এওয়াজবদল দলিল মূলে জমির মালিক হয়েছিলেন। এর মধ্যে ভাটারা মৌজার ই ব্লকের ৪৮২, ৪৮৩, ৪৮৪, ৪৮৭, ৪৮৮ ও ৪৮৯ প্লটের ২৮ দশমিক ১৩ শতাংশ, ৫০৭, ৫০৮, ৫১১ ও ৫১২ প্লটের ১৫ দশমিক ৫৩ শতাংশ, ৫৩০, ৫৩১, ৫৩২, ৫৩৩, ৫৩৪ ও ৫৩৫ প্লটের ২২ দশমিক ৭০ শতাংশ, ৫৫১, ৫৫২, ৫৫৬, ৫৫৭ ও ৫৫৮ প্লটের ২৭ দশমিক ৫১ শতাংশ জমি রয়েছে।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, উল্লিখিত জমি ২০২২ সালের ১৮ এপ্রিল সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকে বন্ধক রেখে ঋণ নিলেও রফিকুল ইসলাম তা পরিশোধ করে দেন একই বছরের ২৯ সেপ্টেম্বর। একই দিন এসব জমির মধ্যে ৪৮২, ৪৮৩, ৪৮৪, ৪৮৭, ৪৮৮ ও ৪৮৯ প্লটের ২৮ দশমিক ১৩ শতাংশ ও ৫৩০, ৫৩১, ৫৩২, ৫৩৩, ৫৩৪ ও ৫৩৫ প্লটের ২২ দশমিক ৭০ শতাংশ আবুল কাশেম গংদের কাছে বিক্রি করে দেন রফিকুল ইসলাম। এ ছাড়া ২০২২ সালের ২১ নভেম্বর ৫৫১, ৫৫২, ৫৫৬, ৫৫৭ ও ৫৫৮ প্লটের ২৭ দশমিক ৫১ শতাংশ জমি বিক্রি করেন ইমরান করিমের কাছে।  এদিকে গত বছরের ২৩ ফেব্রুয়ারি তামান্না সুলতানার কাছে ৫০৭, ৫০৮, ৫১১ ও ৫১২ প্লটের ১৫ দশমিক ৫৩ শতাংশ জমি বিক্রি করে দেন রফিকুল ইসলাম। এর পরিপ্রেক্ষিতে গত বছরের ৮ ডিসেম্বর ইস্ট ওয়েস্ট প্রপার্টি ডেভেলপমেন্ট কর্তৃপক্ষ ইমরান করিমের পক্ষে জমির মালিকানা পরিবর্তনের অনুমোদন দিয়েছে। এ ছাড়া আবুল কাশেম গংদের মালিকানাধীন ২৮ দশমিক ১৩ শতাংশ এবং তামান্না সুলতানার নামে ১৫ দশমিক ৫৩ শতাংশ জমির মালিকানা পরিবর্তন হয়েছে চলতি বছরের ৩১ জানুয়ারি। এ ছাড়াও আবুল কাশেম গংদের মালিকানাধীন ২২ দশমিক ৭০ শতাংশের আরেকটি প্লটের মালিকানা পরিবর্তন হয়েছে চলতি বছরের ১৯ মার্চ।

ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছরের ২২ জুন রংধনু গ্রুপের চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম, তার ছেলে মেহেদী হাসান দীপু, কাউসার আহমেদ অপু ও মালিহা হোসেন জোয়ারসাহারা, ভাটারা ও গুলশান মৌজার ৩৩৭ দশমিক ৫৯ ডেসিমেল জমি বন্ধক রেখে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের বসুন্ধরা শাখা থেকে ২৭০ কোটি টাকা ঋণ নিয়েছেন। এর মধ্যে ভাটারা মৌজার চারটি প্লটে রফিকুল ইসলামের বিক্রি করা ৯৩ দশমিক ৮৭ শতাংশ জমিও রয়েছে। এসব জমি তিনি এর আগে সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকে বন্ধক রেখে ঋণ নিয়েছিলেন। ঋণ পরিশোধের পরপরই জমিগুলো অন্যত্র বিক্রি করে দেন। কিন্তু বিক্রির তথ্য গোপন রেখেই ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক থেকে আবারও ২৭০ কোটি টাকা ঋণ নেন। ঋণের বিপুল পরিমাণ অর্থ কোথায়, কোন খাতে বিনিয়োগ করেছেন, সে বিষয়ে ব্যাংকের কাছে কোনো তথ্য নেই। তিন দফায় এসব অর্থছাড় করা হলেও প্রথম ও দ্বিতীয় কিস্তির টাকা কোথায় বিনিয়োগ হয়েছে সেটাও খতিয়ে দেখার প্রয়োজন মনে করেনি সংশ্লিষ্ট ব্যাংক। এর মধ্যেই ঋণের তৃতীয় কিস্তির অর্থছাড় করেছে ব্যাংক।

এ বিষয়ে গতকাল ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের বসুন্ধরা শাখায় যোগাযোগ করা হলে ম্যানেজার (অপারেশন) এইচ এম ফখরুল আলম সরকার বলেন, ঋণ বিতরণের আগে ব্যাংকের বিনিয়োগ বিভাগ, প্যানেল আইনজীবী ও তৃতীয় পক্ষের মাধ্যমে নথি যাচাই এবং সরেজমিন পরিদর্শন করা হয়। যথাযথ প্রক্রিয়ার বাইরে কাউকে ঋণ দেওয়ার প্রশ্নই ওঠে না।

রংধনু গ্রুপের চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলামকে দেওয়া ঋণের বন্ধকী জমি আগেই বিক্রি করা হয়েছে এমন প্রশ্নের জবাবে ফখরুল আলম বলেন, ‘আমরা ঋণ বিতরণের আগে ভূমি অফিসে তল্লাশি করে জমির মালিক হিসেবে রফিকুল ইসলামকেই পেয়েছি। এ ধরনের অভিযোগ এলে আমরা তল্লাশি করব। ব্যাংকের আইনজীবী বিষয়টি খতিয়ে দেখবেন। এটা আমাদের নৈতিক দায়িত্ব।’ তিনি বলেন, বিক্রীত জমি বন্ধক রেখে ঋণ নেওয়ার প্রমাণ পাওয়া গেলে অবশ্যই আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আপনাদের ব্যাংকে বন্ধক দেওয়া জমিতে অন্য কোম্পানি ও মালিকের সাইনবোর্ডের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা সাইনবোর্ড ঝুলিয়ে ছিলাম। হয়তো কেউ ভেঙে ফেলেছে।’   

এদিকে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকে রফিকুল ইসলামের বন্ধক দেওয়া চারটি প্লটের মালিকানার বিষয়ে গুলশান রাজস্ব সার্কেলের সহকারী কমিশনার (ভূমি) কার্যালয়ের নাম স্থানান্তরের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা জানান, বর্তমানে এসব জমি রফিকুল ইসলামের মালিকানায় নেই।  এ বিষয়ে রংধনু গ্রুপের চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলামের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তার মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।

এদিকে গতকাল সরেজমিন গিয়ে দেখা যায়, উপরোল্লিখিত জমি বর্তমান মালিকদের ভোগদখলে রয়েছে। তামান্না সুলতানার জমিতে ১৪ তলা আবাসিক ভবন নির্মাণ শুরু করেছে সুবাস্তু প্রপার্টিজ। এ ছাড়া ৪৮২, ৪৮৩, ৪৮৪, ৪৮৭, ৪৮৮ ও ৪৮৯ প্লটের ২৮ দশমিক ১৩ শতাংশ এবং ৫৩০, ৫৩১, ৫৩২, ৫৩৩, ৫৩৪ ও ৫৩৫ প্লটের ২২ দশমিক ৭০ শতাংশ আবুল কাশেমের মালিকানাধীন ড্রিমওয়ে হোল্ডিংস লিমিটেড বহুতল ভবন নির্মাণের সাইনবোর্ড টানিয়ে রেখেছে। আর ৫৫১, ৫৫২, ৫৫৬, ৫৫৭ ও ৫৫৮ প্লটের ২৭ দশমিক ৫১ শতাংশ জমি ইমরান করিম সীমানাপ্রাচীর দিয়ে ঘিরে রেখেছেন।

জানা গেছে, প্রতারণা ঠেকাতে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার জমি বন্ধক রেখে ঋণ দেওয়া অথবা তৃতীয় পক্ষের কাছে বেচাকেনার আগে ইস্ট ওয়েস্ট প্রপার্টি ডেভেলপমেন্ট লিমিটেডের কাছ থেকে অনাপত্তিপত্র নেওয়ার নির্দেশনা রয়েছে। এ বিষয়ে তফসিলি ব্যাংকগুলোতে চিঠিও পাঠিয়েছে ইস্ট ওয়েস্ট প্রপার্টি ডেভেলপমেন্ট লিমিটেড। ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক রফিকুল ইসলামকে ঋণ দেওয়ার আগে ইস্ট ওয়েস্ট প্রপার্টি ডেভেলপমেন্ট লিমিটেডের কাছ থেকে কোনো অনাপত্তিপত্র নেয়নি।

ইমরান করিমের জমি বন্ধক রাখার বিষয়ে অ্যাডভোকেট মলয় কুমার রায় বলেন, গত বছরের ১৮ ডিসেম্বর আমার মক্কেল ইমরান করিমের নামে জমির নামজারি করা হয়েছে। আমাদের জমি বন্ধক রেখে রফিকুল ইসলামের ঋণ নেওয়ার বিষয়টি গত মঙ্গলবার অবগত হয়েছি। কোনোভাবেই একজন আরেকজনের জমি ব্যাংকে বন্ধক রাখতে পারেন না। এটা প্রতারণা ও জালিয়াতি। এখানে ব্যাংকেরও যোগসাজশ থাকতে পারে। এমনটি হলে আমরা অবশ্যই আইনগত ব্যবস্থা নেব।

সার্বিক বিষয়ে গবেষণা প্রতিষ্ঠান পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (পিআরআই) নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন, এগুলো এক হাতে হয় না। একটি সংঘবদ্ধ চক্র আছে। তারা এসব করছে। বিচ্ছিন্ন ঘটনাও নয়, নিয়মিত ঘটছে। এগুলো বন্ধ করতে হলে সরকারকে কঠোরভাবে কাজ করতে হবে। সরকার কাজ না করায় যারা এসব করছে, তারা পার পেয়ে যাচ্ছে।

বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে, আরও কয়েকটি ব্যাংক থেকে জাল-জালিয়াতির মাধ্যমে অনেক টাকা নিয়ে আত্মসাৎ করেছেন রফিকুল ইসলাম। বাংলাদেশ ব্যাংক ও দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) উচিত এসব ঋণ তদন্ত করে জালিয়াতি খুঁজে বের করে তার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করা।

এই বিভাগের আরও খবর
আইএলওর তিনটি কনভেনশনে স্বাক্ষর করেছে বাংলাদেশ
আইএলওর তিনটি কনভেনশনে স্বাক্ষর করেছে বাংলাদেশ
নির্বাচন সুষ্ঠু করতে সহযোগিতা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
নির্বাচন সুষ্ঠু করতে সহযোগিতা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
ভোটের মাঠের পরিবেশ জানতে চায় আইআরআই
ভোটের মাঠের পরিবেশ জানতে চায় আইআরআই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
হাসিনা-কামালের আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ
হাসিনা-কামালের আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ
শিগগিরই চূড়ান্ত সুপারিশ
শিগগিরই চূড়ান্ত সুপারিশ
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সেনাবাহিনীর সহযোগিতা প্রশংসনীয়
সেনাবাহিনীর সহযোগিতা প্রশংসনীয়
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
সর্বশেষ খবর
নির্বাচনের দিনই গণভোটে অটল বিএনপি : ড. মঈন খান
নির্বাচনের দিনই গণভোটে অটল বিএনপি : ড. মঈন খান

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৪২২ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৪২২ মামলা

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ডুবে যাওয়া বলগেট তুলতে গিয়ে হাত হারালেন শ্রমিক
ডুবে যাওয়া বলগেট তুলতে গিয়ে হাত হারালেন শ্রমিক

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‌‘নির্বাচন ঘিরে যেকোনো অপশক্তি মোকাবেলা করতে সক্ষম আইনশৃঙ্খলা বাহিনী’
‌‘নির্বাচন ঘিরে যেকোনো অপশক্তি মোকাবেলা করতে সক্ষম আইনশৃঙ্খলা বাহিনী’

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

১ কোটি ৭০ লাখ শিশুকে টাইফয়েড টিকা দেওয়া হয়েছে
১ কোটি ৭০ লাখ শিশুকে টাইফয়েড টিকা দেওয়া হয়েছে

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

এএসিএসবির ভার্চুয়াল অ্যাম্বাসেডর হলেন আইইউবির অধ্যাপক ড. মো. মামুন হাবিব
এএসিএসবির ভার্চুয়াল অ্যাম্বাসেডর হলেন আইইউবির অধ্যাপক ড. মো. মামুন হাবিব

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ওমরাহ করতে গেলেন পপি
ওমরাহ করতে গেলেন পপি

২৯ মিনিট আগে | শোবিজ

দেশের মাটিতেই অবসর নেওয়ার আশা সাকিবের
দেশের মাটিতেই অবসর নেওয়ার আশা সাকিবের

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কোরিয়া পালিয়েও শেষ রক্ষা হলো না, মুন্সীগঞ্জে ৩ হত্যা মামলার আসামি সাগর গ্রেফতার
কোরিয়া পালিয়েও শেষ রক্ষা হলো না, মুন্সীগঞ্জে ৩ হত্যা মামলার আসামি সাগর গ্রেফতার

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরিজ জয়ের মিশনে টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
সিরিজ জয়ের মিশনে টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর
হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগর-রুনি হত্যার তদন্তে আরও ছয় মাস সময় পেল টাস্কফোর্স
সাগর-রুনি হত্যার তদন্তে আরও ছয় মাস সময় পেল টাস্কফোর্স

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও তীব্র বিষাক্ত দিল্লির বাতাস
আবারও তীব্র বিষাক্ত দিল্লির বাতাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে দাদিকে হত্যার অভিযোগে নাতি আটক
সিরাজগঞ্জে দাদিকে হত্যার অভিযোগে নাতি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস
করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আখাউড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বিদ্যালয়ের শোভাবর্ধন
আখাউড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বিদ্যালয়ের শোভাবর্ধন

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?
ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাইফোঁটা দিতে না পেরে মন খারাপ ঋতুপর্ণার
ভাইফোঁটা দিতে না পেরে মন খারাপ ঋতুপর্ণার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্রেস্ট ক্যানসার নিয়ে কিছু কথা
ব্রেস্ট ক্যানসার নিয়ে কিছু কথা

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

করিমগঞ্জে বাবাকে খুনে অভিযুক্ত ছেলে গ্রেফতার
করিমগঞ্জে বাবাকে খুনে অভিযুক্ত ছেলে গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানদের সহায়তায় যুক্তরাষ্ট্র অন্য দেশকেও উৎসাহিত করুক: তালেবান
আফগানদের সহায়তায় যুক্তরাষ্ট্র অন্য দেশকেও উৎসাহিত করুক: তালেবান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ‌‘সফল’ ট্রাম্প, ইউক্রেনে ব্যর্থ কেন?
গাজায় ‌‘সফল’ ট্রাম্প, ইউক্রেনে ব্যর্থ কেন?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিইসির সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
সিইসির সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাড়ির ধাক্কায় ছিঁড়ল তার, বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল দুই যুবকের
গাড়ির ধাক্কায় ছিঁড়ল তার, বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল দুই যুবকের

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন বাবর আজম
টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন বাবর আজম

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিউনিসিয়া উপকূলে নৌকাডুবিতে শিশুসহ ৪০ অভিবাসীর মৃত্যু
তিউনিসিয়া উপকূলে নৌকাডুবিতে শিশুসহ ৪০ অভিবাসীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?
ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডেতে প্রথমবার টানা দুই ম্যাচে ডাক মারলেন কোহলি
ওয়ানডেতে প্রথমবার টানা দুই ম্যাচে ডাক মারলেন কোহলি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাশিয়ার দুই তেল কোম্পানির ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা
রাশিয়ার দুই তেল কোম্পানির ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট
ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ
শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’
‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা
বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ
জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি
রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ে ও সন্তানকে প্রকাশ্যে আনলেন জেমস
বিয়ে ও সন্তানকে প্রকাশ্যে আনলেন জেমস

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের
পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আচমকা শাহরুখের গালে চড়, হকচকিয়ে যান কিং খান
আচমকা শাহরুখের গালে চড়, হকচকিয়ে যান কিং খান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন
সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার
দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ
একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ
নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?
ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৮ বছর বয়সে অভিষেকেই বিশ্বরেকর্ড আসিফ আফ্রিদির
৩৮ বছর বয়সে অভিষেকেই বিশ্বরেকর্ড আসিফ আফ্রিদির

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেফতার সেলিম প্রধান
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেফতার সেলিম প্রধান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদলকে জড়িয়ে এ কে আজাদের বক্তব্যের প্রতিবাদে ফরিদপুরে বিক্ষোভ
যুবদলকে জড়িয়ে এ কে আজাদের বক্তব্যের প্রতিবাদে ফরিদপুরে বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী
আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার নামতেই দেবে গেল হেলিপ্যাড (ভিডিও)
ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার নামতেই দেবে গেল হেলিপ্যাড (ভিডিও)

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?
দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত
রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার মামলায় যুক্তিতর্ক শেষ, রায়ের দিন ধার্য হবে কাল
শেখ হাসিনার মামলায় যুক্তিতর্ক শেষ, রায়ের দিন ধার্য হবে কাল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষমতা থাকলে বিক্ষোভ বন্ধ করে দেখান, ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
ক্ষমতা থাকলে বিক্ষোভ বন্ধ করে দেখান, ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু
জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জোট বাড়ছে বিএনপির
জোট বাড়ছে বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের

সম্পাদকীয়

মিঠামইনের অঘোষিত রাজা
মিঠামইনের অঘোষিত রাজা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব
প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব

মাঠে ময়দানে

ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক
ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই
বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই

নগর জীবন

এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক
এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না
ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি
ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

এই চুরি রুধিবে কে?
এই চুরি রুধিবে কে?

নগর জীবন

চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা
কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার
জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার

রকমারি নগর পরিক্রমা

অভুক্ত প্রাণীর পাশে অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন
অভুক্ত প্রাণীর পাশে অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন

নগর জীবন

দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট
কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামি দলের প্রার্থীরা
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামি দলের প্রার্থীরা

নগর জীবন

দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট
দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট

রকমারি নগর পরিক্রমা

অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী
অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী

নগর জীবন

আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বাদ পড়লেন শাকিব খান
বাদ পড়লেন শাকিব খান

শোবিজ

সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী
হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ
সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ

খবর

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

মহাসড়ক সংস্কারের দাবি
মহাসড়ক সংস্কারের দাবি

দেশগ্রাম