শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

নতুন বহুপাক্ষিকতার ভোর

নরেন্দ্র মোদি
প্রিন্ট ভার্সন
নতুন বহুপাক্ষিকতার ভোর

আজ ভারত জি২০-এর প্রেসিডেন্সি গ্রহণের ৩৬৫ দিন পূর্ণ করেছে। এটি ‘বসুধৈব কুটুম্বকম’, ‘এক পৃথিবী, এক পরিবার, এক ভবিষ্যৎ’-এর চেতনাকে প্রতিফলিত করার, পুনরায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ করার এবং পুনরুজ্জীবিত করার একটি মুহূর্ত। আমরা গত বছর এ দায়িত্বটি গ্রহণ করেছিলাম যখন বিশ্বব্যবস্থা বহুমুখী চ্যালেঞ্জ নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল : কভিড-১৯ অতিমারি থেকে মুক্তিলাভ, জলবায়ুবিষয়ক হুমকি, অর্থনৈতিক অস্থিতিশীলতা ও উন্নয়নশীল দেশগুলোতে ঋণের সংকট, সবই ঘটেছে ক্ষয়িষ্ণু বহুপাক্ষিকতার মধ্যে। দ্বন্দ্ব ও প্রতিযোগিতার মাঝে উন্নয়ন সহযোগিতা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, অগ্রগতিতে বাধা সৃষ্টি হয়েছে। জি২০ চেয়ারের দায়িত্ব গ্রহণ করে, একটি জিডিপিকেন্দ্রিক উন্নয়ন থেকে মানবকেন্দ্রিক উন্নয়নে স্থানান্তরের মাধ্যমে ভারত বিশ্বকে বর্তমান পরিস্থিতির একটি বিকল্প প্রস্তাব দিতে চেয়েছিল। ভারতের লক্ষ্য ছিল যা আমাদের বিভক্ত করে তার চেয়ে বরং যা আমাদের একত্রিত করে তা বিশ্বকে স্মরণ করিয়ে দেওয়া। অবশেষে বৈশ্বিক সংলাপকে বিকশিত হতে হয়েছিল-অল্প কিছু মানুষের স্বার্থ পথ করে দিয়েছিল অনেক মানুষের উচ্চাশার। আর আমরা জানতাম এর জন্য যেটা দরকার সেটা হলো বহুপাক্ষিকতার মৌলিক সংস্কার। অন্তর্ভুক্তিমূলক, উচ্চাকাক্সক্ষী, কর্মমুখী ও দৃঢ়সংকল্পবদ্ধ- এই চারটি শব্দ জি২০ প্রেসিডেন্ট হিসেবে আমাদের দৃষ্টিভঙ্গিকে সংজ্ঞায়িত করেছে এবং জি২০ সদস্যদের সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত নিউ দিল্লি লিডারস ডিক্লারেশন (এনডিএলডি) আমাদের এই নীতিসমূহ রক্ষা করার ক্ষেত্রে আমাদের প্রতিশ্রুতির সাক্ষ্য প্রদান করে। অন্তর্ভুক্তি আমাদের প্রেসিডেন্সির কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে। জি২০-এর স্থায়ী সদস্য হিসেবে আফ্রিকান ইউনিয়ন (এইউ)-এর অন্তর্ভুক্তি ৫৫টি আফ্রিকান দেশকে এই ফোরামে একীভূত করেছে, যা একে বিশ্ব জনসংখ্যার ৮০% জুড়ে বিস্তৃতি দিয়েছে। এই সক্রিয় অবস্থান বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ ও সুযোগসমূহের ওপর আরও সর্বাঙ্গীণ সংলাপকে উৎসাহিত করেছে। ভারতের আহ্বানে দুটি সংস্করণে সর্বপ্রথম ‘ভয়েস অব দ্য গ্লোবাল সাউথ সামিট’ বহুপাক্ষিকতার একটি নতুন ভোরের সূচনা করেছিল। ভারত আন্তর্জাতিক সংলাপে গ্লোবাল সাউথের উদ্বেগসমূহকে মূলধারায় নিয়ে এসেছে এবং এমন এক যুগের সূচনা করেছে যেখানে উন্নয়নশীল দেশগুলো বিশ্বব্যাপী আখ্যান গঠনে তাদের সঠিক স্থান গ্রহণ করেছে। অন্তর্ভুক্তি জি২০-এর প্রতি ভারতের অভ্যন্তরীণ দৃষ্টিভঙ্গিকেও প্রভাবিত করেছে, এটিকে জনগণের প্রেসিডেন্সিতে পরিণত করেছে যা বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্রের জন্য উপযুক্ত। ‘জন ভাগীদারি’ (জনগণের অংশগ্রহণ) ইভেন্টের মাধ্যমে, জি২০ সব রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলকে (ইউনিয়ন টেরিটরি-ইউটি) অংশীদার হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করে ১.৪ বিলিয়ন নাগরিকের কাছে পৌঁছেছে এবং মূল উপাদানসমূহের ওপর ভিত্তি করে ভারত নিশ্চিত করেছে যাতে জি২০-এর ম্যান্ডেটের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বৃহত্তর উন্নয়নমূলক লক্ষ্যগুলোর প্রতি আন্তর্জাতিক অঙ্গনের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়। ২০৩০ এজেন্ডার তাৎপর্যপূর্ণ মাঝামাঝি সময়ে, ভারত স্বাস্থ্য, শিক্ষা, লিঙ্গ সমতা ও পরিবেশগত স্থিতিশীলতার মতো আন্তসংযুক্ত বিষয়গুলোতে একটি ক্রস-কাটিং, কর্মমুখী দৃষ্টিভঙ্গি গ্রহণ করে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রায় (এসডিজি) অগ্রগতি ত্বরান্বিত করার জন্য জি২০ ২০২৩ অ্যাকশন প্ল্যান প্রদান করেছে। এ অগ্রগতিকে চালিত করার একটি মূল ক্ষেত্র হলো শক্তিশালী ডিজিটাল পাবলিক ইনফ্রাস্ট্রাকচার (ডিপিআই)। এখানে, আধার, ইউপিআই ও ডিজিলকারের মতো ডিজিটাল উদ্ভাবনের বৈপ্লবিক প্রভাব সরাসরি প্রত্যক্ষ করে ভারত তার সুপারিশের ক্ষেত্রে দৃঢ়সংকল্পবদ্ধ ছিল। জি২০-এর মাধ্যমে আমরা সফলভাবে ডিজিটাল পাবলিক ইনফ্রাস্ট্রাকচার রিপোজিটরি সম্পন্ন করেছি, যা বিশ্বব্যাপী প্রযুক্তিগত সহযোগিতার ক্ষেত্রে একটি উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি। ১৬টি দেশের ৫০টিরও বেশি ডিপিআই সমন্বিত এই আধার (রিপোজিটরি) গ্লোবাল সাউথকে অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়নের শক্তিকে মুক্ত করতে ডিপিআই নির্মাণ, গ্রহণ ও পরিমাপ করতে সহায়তা করবে। আমাদের এক পৃথিবীর জন্য, আমরা জরুরি, দীর্ঘস্থায়ী ও ন্যায়সঙ্গত পরিবর্তন আনার উদ্দেশ্যে উচ্চাকাক্সক্ষী ও অন্তর্ভুক্তিমূলক লক্ষ্যসমূহ প্রবর্তন করেছি। এ ঘোষণাটির ‘সবুজ উন্নয়ন চুক্তি (গ্রিন ডেভেলপমেন্ট প্যাক্ট)’ একটি বিস্তৃত রোডম্যাপের রূপরেখা প্রদান করে ক্ষুধা নিবারণ ও গ্রহকে রক্ষা করার মধ্যে বেছে নেওয়ার চ্যালেঞ্জসমূহকে মোকাবিলা করে, যেখানে কর্মসংস্থান ও বাস্তুতন্ত্র হলো একে অপরের পরিপূরক, ভোগ হলো জলবায়ু সচেতন ও উৎপাদন হলো গ্রহবান্ধব। সম্মিলিতভাবে জি২০ ঘোষণায় ২০৩০ সালের মধ্যে বিশ্বব্যাপী নবায়নযোগ্য শক্তির সক্ষমতার তিন গুণ বৃদ্ধি করার উচ্চাকাক্সক্ষী আহ্বান জানানো হয়েছে। গ্লোবাল বায়োফুয়েলস অ্যালায়েন্স প্রতিষ্ঠা এবং গ্রিন হাইড্রোজেনের জন্য একটি সমন্বিত প্রচেষ্টার সঙ্গে মিলিতভাবে, একটি অধিক পরিচ্ছন্ন, অধিক সবুজ বিশ্ব গড়ে তোলার ক্ষেত্রে জি২০-এর উচ্চাকাক্সক্ষা অনস্বীকার্য। এটি সর্বদাই ভারতের নীতি এবং টেকসই উন্নয়নের জন্য জীবনধারা (লাইফ)-এর মাধ্যমে বিশ্ব আমাদের বহু পুরনো টেকসই ঐতিহ্য থেকে উপকৃত হতে পারে। উপরন্তু গ্লোবাল নর্থের কাছ থেকে বাস্তবিক আর্থিক ও প্রযুক্তিগত সহায়তার আহ্বান জানিয়ে ঘোষণাটি জলবায়ুর ক্ষেত্রে ন্যায়বিচার ও সমতার প্রতি আমাদের প্রতিশ্রুতির ওপর জোর দেয়। প্রথমবারের মতো উন্নয়ন অর্থায়নের মাত্রায় বিলিয়ন থেকে ট্রিলিয়ন ডলার পর্যন্ত উত্থান ঘটাতে প্রয়োজনীয় কোয়ান্টাম জাম্পের স্বীকৃতি ছিল। জি২০ স্বীকার করেছে যে ২০৩০ সালের মধ্যে উন্নয়নশীল দেশসমূহ কর্তৃক তাদের জাতীয়ভাবে নির্ধারিত অবদান (ন্যাশনালি ডিটারমাইন্ড কন্ট্রিবিউশন্স- এনডিসি) পূরণ করতে ৫.৯ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার প্রয়োজন। অর্থসম্পদের এমন এক চাহিদাময় সময়ে জি২০ জোর দিয়েছিল আরও ভালো, বৃহত্তর ও অধিকতর কার্যকর মাল্টিল্যাটেরাল ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকসমূহের গুরুত্বের ওপর। একই সঙ্গে ভারত জাতিসংঘের সংস্কারে অগ্রণী ভূমিকা নিচ্ছে, বিশেষ করে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের মতো প্রধান অঙ্গগুলোর পুনর্গঠনের ক্ষেত্রে, যা আরও ন্যায়সঙ্গত বিশ্বব্যবস্থা নিশ্চিত করবে। পরবর্তী বছরে নারীর ক্ষমতায়নের ওপর একটি নিবেদিত ওয়ার্কিং গ্রুপ গঠন চূড়ান্তকরণের মাধ্যমে লিঙ্গ সমতা এ ঘোষণার কেন্দ্রবিন্দুতে স্থান করে নিয়েছে। ভারতের লোকসভা ও রাজ্যের বিধানসভার এক-তৃতীয়াংশ আসন মহিলাদের জন্য সংরক্ষিত করে গৃহীত ভারতের নারী সংরক্ষণ বিল ২০২৩ (উইমেন্স রিজারভেশন বিল ২০২৩) নারী-নেতৃত্বাধীন উন্নয়নের প্রতি আমাদের প্রতিশ্রুতির প্রতীক। নিউ দিল্লি ডিক্লারেশন নীতির সমন্বয়, নির্ভরযোগ্য বাণিজ্য ও উচ্চাকাক্সক্ষী জলবায়ুবিষয়ক কর্মকান্ডের ওপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে এই মূল অগ্রাধিকারসমূহ জুড়ে সহযোগিতার একটি নতুন চেতনাকে মূর্ত করে তোলে। এটা গর্বের বিষয় যে, আমাদের প্রেসিডেন্সি চলাকালে জি২০ মোট ৮৭টি ফলাফল অর্জন করেছে এবং ১১৮টি নথি গৃহীত হয়েছে, যা অতীতের তুলনায় একটি উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি। আমাদের জি২০ প্রেসিডেন্সি চলাকালে, ভারত ভূ-রাজনৈতিক ইস্যু এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও উন্নয়নের ওপর তাদের প্রভাব নিয়ে আলোচনার ক্ষেত্রে নেতৃত্ব দিয়েছে। সন্ত্রাসবাদ এবং নির্বিচারে বেসামরিক নাগরিকদের হত্যা করা অগ্রহণযোগ্য এবং আমাদের অবশ্যই জিরো টলারেন্স নীতির সঙ্গে এটি মোকাবিলা করতে হবে। আমাদের অবশ্যই শত্রুতাকে ছাপিয়ে মানবতাবাদকে মূর্ত করতে হবে এবং পুনর্ব্যক্ত করতে হবে যে এটি যুদ্ধের সময় নয়। আমি আনন্দিত যে, আমাদের প্রেসিডেন্সি চলাকালে ভারত বিস্ময়কর সাফল্য অর্জন করেছে : এটি বহুপাক্ষিকতাকে পুনরুজ্জীবিত করেছে, গ্লোবাল সাউথের কণ্ঠস্বরকে বিবর্ধিত করেছে, উন্নয়নের ক্ষেত্রে বিজয়ী হয়েছে এবং সর্বত্র নারীর ক্ষমতায়নের জন্য লড়াই করেছে। আমরা এই দৃঢ়বিশ্বাসের সঙ্গে ব্রাজিলের কাছে জি২০ প্রেসিডেন্সি হস্তান্তর করছি যে, মানুষ, গ্রহ, শান্তি ও সমৃদ্ধির জন্য আমাদের সম্মিলিত পদক্ষেপসমূহ আগামী বছরগুলোতে অনুরণিত হবে।

নরেন্দ্র মোদি : ভারতের প্রধানমন্ত্রী

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বে ১০০ কোটির বেশি মানুষ মানসিক সমস্যায় আক্রান্ত
বিশ্বে ১০০ কোটির বেশি মানুষ মানসিক সমস্যায় আক্রান্ত
ভোট গ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুত করছে ইসি
ভোট গ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুত করছে ইসি
ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রদলের বিক্ষোভ
তদন্তে দুই কমিটি শাস্তি দাবি শিক্ষক নেটওয়ার্কের
তদন্তে দুই কমিটি শাস্তি দাবি শিক্ষক নেটওয়ার্কের
গণ অভ্যুত্থানের ৩৪ মামলার চার্জশিট
গণ অভ্যুত্থানের ৩৪ মামলার চার্জশিট
আদাবরে পুলিশকে কুপিয়ে জখম
আদাবরে পুলিশকে কুপিয়ে জখম
বাণিজ্যসংক্রান্ত ৪০ লাখ মামলা অমীমাংসিত
বাণিজ্যসংক্রান্ত ৪০ লাখ মামলা অমীমাংসিত
ডাকসু নিয়ে শঙ্কা উত্তেজনা
ডাকসু নিয়ে শঙ্কা উত্তেজনা
ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন
ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্রে অদৃশ্য শক্তি
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্রে অদৃশ্য শক্তি
দ্রুত বিচারে বাড়বে ট্রাইব্যুনাল
দ্রুত বিচারে বাড়বে ট্রাইব্যুনাল
পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন
পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন
সর্বশেষ খবর
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ডেমরায় খাল পরিষ্কার ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ডেমরায় খাল পরিষ্কার ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় ঝাড়ু হাতে নারীদের বিক্ষোভ
ইন্দোনেশিয়ায় ঝাড়ু হাতে নারীদের বিক্ষোভ

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু
সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশগুলোকে জলবায়ু পরিকল্পনা জমা দিতে চাপ দিচ্ছে জাতিসংঘ
দেশগুলোকে জলবায়ু পরিকল্পনা জমা দিতে চাপ দিচ্ছে জাতিসংঘ

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে শ্রম অধিকার উন্নতিতে জাপানি সংসদ সদস্যদের প্রশংসা
বাংলাদেশে শ্রম অধিকার উন্নতিতে জাপানি সংসদ সদস্যদের প্রশংসা

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

‘বিএনপি হলো দেশ গড়ার দল’
‘বিএনপি হলো দেশ গড়ার দল’

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে নতুন সম্মেলন আয়োজনের প্রস্তাব এপিএইচআরের
রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে নতুন সম্মেলন আয়োজনের প্রস্তাব এপিএইচআরের

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কথার ফুলঝুরি দিয়ে রাজনীতি করার দিন শেষ: আমীর খসরু
কথার ফুলঝুরি দিয়ে রাজনীতি করার দিন শেষ: আমীর খসরু

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

কিশোরের আত্মহত্যার পর চ্যাটজিপিটিতে আসছে ‘প্যারেন্টাল কন্ট্রোল’
কিশোরের আত্মহত্যার পর চ্যাটজিপিটিতে আসছে ‘প্যারেন্টাল কন্ট্রোল’

৪৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতকে আরও এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্রব্যবস্থা দিচ্ছে রাশিয়া
ভারতকে আরও এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্রব্যবস্থা দিচ্ছে রাশিয়া

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প
পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়িতে পাহাড় কাটায় দুই লক্ষ টাকা জরিমানা
খাগড়াছড়িতে পাহাড় কাটায় দুই লক্ষ টাকা জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতির ক্রান্তিলগ্নে বিএনপি বারবার জনগণের পাশে ছিল : মীর হেলাল
জাতির ক্রান্তিলগ্নে বিএনপি বারবার জনগণের পাশে ছিল : মীর হেলাল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন
সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ চূড়ান্ত করতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভা
জুলাই সনদ চূড়ান্ত করতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় বার্মিজ চাকুসহ প্রকাশ্যে মহড়া, দুই যুবক গ্রেফতার
বগুড়ায় বার্মিজ চাকুসহ প্রকাশ্যে মহড়া, দুই যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেরারি আসামি নির্বাচনে অযোগ্য, ‘না ভোট’ বাধ্যতামূলক
ফেরারি আসামি নির্বাচনে অযোগ্য, ‘না ভোট’ বাধ্যতামূলক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচন : পূর্বঘোষিত ছুটি বাতিল, ভোটের দিন ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ
ডাকসু নির্বাচন : পূর্বঘোষিত ছুটি বাতিল, ভোটের দিন ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাঁপাইনবাবগঞ্জে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
চাঁপাইনবাবগঞ্জে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডোনাল্ড ট্রাম্পের মৃত্যুর গুজব যেভাবে ছড়ায়
ডোনাল্ড ট্রাম্পের মৃত্যুর গুজব যেভাবে ছড়ায়

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবি নির্বাচনে লড়বেন নান্নু
বিসিবি নির্বাচনে লড়বেন নান্নু

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারাদেশে পুলিশের অভিযান, গ্রেফতার ১৪৫০
সারাদেশে পুলিশের অভিযান, গ্রেফতার ১৪৫০

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশখালী-মাতারবাড়ীতে নতুন শহরের জন্ম হবে: প্রধান উপদেষ্টা
মহেশখালী-মাতারবাড়ীতে নতুন শহরের জন্ম হবে: প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ শুরুর পর গাজায় প্রতিবন্ধী হয়েছে ২১ হাজার শিশু
যুদ্ধ শুরুর পর গাজায় প্রতিবন্ধী হয়েছে ২১ হাজার শিশু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের অপরাধে ১৪ জনের কারাদণ্ড
সিলেটে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের অপরাধে ১৪ জনের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাষ্ট্রপতির সঙ্গে নবনিযুক্ত ২৫ বিচারপতি সাক্ষাৎ
রাষ্ট্রপতির সঙ্গে নবনিযুক্ত ২৫ বিচারপতি সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
ভালুকায় বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৪৩ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৪৩ বিলিয়ন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘তারেক রহমানের হাত ধরে শহীদ জিয়ার অসম্পূর্ণ কাজ সম্পন্ন করবে বিএনপি’
‘তারেক রহমানের হাত ধরে শহীদ জিয়ার অসম্পূর্ণ কাজ সম্পন্ন করবে বিএনপি’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস
মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে চীন, রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়া, অভিযোগ ট্রাম্পের
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে চীন, রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়া, অভিযোগ ট্রাম্পের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় বিমানে ‘বার্ড স্ট্রাইক’, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন দেড় শতাধিক যাত্রী
ভারতীয় বিমানে ‘বার্ড স্ট্রাইক’, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন দেড় শতাধিক যাত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাস থেকে জাবির ছাত্রীকে ধাক্কা
চলন্ত বাস থেকে জাবির ছাত্রীকে ধাক্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক ইলিশ বিক্রি হলো ১২ হাজারে
এক ইলিশ বিক্রি হলো ১২ হাজারে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেনকে ঢাকার নতুন রাষ্ট্রদূত মনোনয়ন দিলেন ট্রাম্প
ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেনকে ঢাকার নতুন রাষ্ট্রদূত মনোনয়ন দিলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব নারকেল দিবসে আলোচনায় কোটি টাকার ‘ডাবল কোকোনাট’
বিশ্ব নারকেল দিবসে আলোচনায় কোটি টাকার ‘ডাবল কোকোনাট’

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভেনেজুয়েলা থেকে আসা মাদকবাহী নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ১১
ভেনেজুয়েলা থেকে আসা মাদকবাহী নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ১১

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস
কক্সবাজারে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত
তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার নীতিমালা প্রকাশ
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার নীতিমালা প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিএসসি’র প্রশ্নফাঁস চক্রের অন্যতম হোতা গ্রেফতার
পিএসসি’র প্রশ্নফাঁস চক্রের অন্যতম হোতা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন হতে বাধা নেই : আপিল বিভাগ
৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন হতে বাধা নেই : আপিল বিভাগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের আগে ২ হাজার এএসআই নিয়োগ : আইজিপি
নির্বাচনের আগে ২ হাজার এএসআই নিয়োগ : আইজিপি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের একাদশে আসছে পরিবর্তন
শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের একাদশে আসছে পরিবর্তন

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ সেপ্টেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে এক পা আফগানিস্তানের
পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে এক পা আফগানিস্তানের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এলজিইডির নতুন প্রধান প্রকৌশলী মো. আনোয়ার হোসেন
এলজিইডির নতুন প্রধান প্রকৌশলী মো. আনোয়ার হোসেন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক আইজিপি মামুনের জবানবন্দি হাসিনার দুঃশাসনের অকাট্য দলিল : চিফ প্রসিকিউটর
সাবেক আইজিপি মামুনের জবানবন্দি হাসিনার দুঃশাসনের অকাট্য দলিল : চিফ প্রসিকিউটর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ববাজারে রেকর্ড উচ্চতায় স্বর্ণের দাম
বিশ্ববাজারে রেকর্ড উচ্চতায় স্বর্ণের দাম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের মৃত্যুর খবর নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের মৃত্যুর খবর নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে আবারও কেঁপে উঠল আফগানিস্তান, বাড়ছে মৃত্যু ও ক্ষয়ক্ষতির শঙ্কা
ভূমিকম্পে আবারও কেঁপে উঠল আফগানিস্তান, বাড়ছে মৃত্যু ও ক্ষয়ক্ষতির শঙ্কা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পথ দেখাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
পথ দেখাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সুবিধাবাদী মুক্তিযোদ্ধারা কেন চুপ ছিল, প্রশ্ন টুকুর
সুবিধাবাদী মুক্তিযোদ্ধারা কেন চুপ ছিল, প্রশ্ন টুকুর

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৬ ঘণ্টা পর ক্ষতিপূরণ দিয়ে জাবি ছাড়লো ২৮ বাস
১৬ ঘণ্টা পর ক্ষতিপূরণ দিয়ে জাবি ছাড়লো ২৮ বাস

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালবাগে শাওন হত্যা মামলায় হাজী সেলিম গ্রেফতার
লালবাগে শাওন হত্যা মামলায় হাজী সেলিম গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিটকারী ছাত্রীকে ‘গণধর্ষণে’র হুমকিদাতা আলী হুসেনকে বহিষ্কার
রিটকারী ছাত্রীকে ‘গণধর্ষণে’র হুমকিদাতা আলী হুসেনকে বহিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসার মেয়াদ শেষ হওয়া শিক্ষার্থীদের বিষয়ে কঠোর সিদ্ধান্ত নিলো যুক্তরাজ্য
ভিসার মেয়াদ শেষ হওয়া শিক্ষার্থীদের বিষয়ে কঠোর সিদ্ধান্ত নিলো যুক্তরাজ্য

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পেছাচ্ছে নতুন পে-স্কেল ঘোষণা
পেছাচ্ছে নতুন পে-স্কেল ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা-কামালের নির্দেশে গণহত্যা
হাসিনা-কামালের নির্দেশে গণহত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি
আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

আলু ব্যবসায়ী কৃষক সবার মাথায় হাত
আলু ব্যবসায়ী কৃষক সবার মাথায় হাত

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী তিন, একক নিয়ে সরব জামায়াত
বিএনপির প্রার্থী তিন, একক নিয়ে সরব জামায়াত

নগর জীবন

রাজনীতিতে সন্ত্রাসের গডফাদার
রাজনীতিতে সন্ত্রাসের গডফাদার

প্রথম পৃষ্ঠা

রণক্ষেত্র উত্তরা ইপিজেড, এক শ্রমিক নিহত
রণক্ষেত্র উত্তরা ইপিজেড, এক শ্রমিক নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

হোয়াইটওয়াশের ম্যাচ আজ
হোয়াইটওয়াশের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা বুয়েট শিক্ষার্থীদের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা বুয়েট শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

পরকীয়া সন্দেহে সাবেক স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন
পরকীয়া সন্দেহে সাবেক স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন
পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপির ছয় প্রার্থী অন্য দলের একজন করে
মাঠে বিএনপির ছয় প্রার্থী অন্য দলের একজন করে

নগর জীবন

ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল
ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের আগে তদবিরের পাহাড়
ভোটের আগে তদবিরের পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতেই হবে নির্বাচন
ফেব্রুয়ারিতেই হবে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্কুলমাঠে ধান চাষ, বঞ্চিত শিক্ষার্থীরা
স্কুলমাঠে ধান চাষ, বঞ্চিত শিক্ষার্থীরা

দেশগ্রাম

বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সুপ্রিম কোর্টে
বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সুপ্রিম কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাখির কলরবে পাল্টেছে জীবন
পাখির কলরবে পাল্টেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন
ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরের চরিত্রে আঁচল
শাবনূরের চরিত্রে আঁচল

শোবিজ

সাংবাদিক নির্যাতনে সেই ডিসি কারাগারে
সাংবাদিক নির্যাতনে সেই ডিসি কারাগারে

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তমকে নিয়ে যত আলোচনা
উত্তমকে নিয়ে যত আলোচনা

শোবিজ

নির্বাচন করবেন বুলবুল
নির্বাচন করবেন বুলবুল

মাঠে ময়দানে

চটপটে তটিনী...
চটপটে তটিনী...

শোবিজ

সবার ওপরে রশিদ খান
সবার ওপরে রশিদ খান

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ভিয়েতনাম পরীক্ষা
বাংলাদেশের ভিয়েতনাম পরীক্ষা

মাঠে ময়দানে

আমি খুবই সুখী মানুষ, দুঃস্বপ্ন দেখি না
আমি খুবই সুখী মানুষ, দুঃস্বপ্ন দেখি না

শোবিজ

হামজাকে ছাড়েনি লেস্টার সিটি
হামজাকে ছাড়েনি লেস্টার সিটি

মাঠে ময়দানে

নানামুখী চ্যালেঞ্জ পোস্টাল ভোটে
নানামুখী চ্যালেঞ্জ পোস্টাল ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা