শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

নতুন বহুপাক্ষিকতার ভোর

নরেন্দ্র মোদি
প্রিন্ট ভার্সন
নতুন বহুপাক্ষিকতার ভোর

আজ ভারত জি২০-এর প্রেসিডেন্সি গ্রহণের ৩৬৫ দিন পূর্ণ করেছে। এটি ‘বসুধৈব কুটুম্বকম’, ‘এক পৃথিবী, এক পরিবার, এক ভবিষ্যৎ’-এর চেতনাকে প্রতিফলিত করার, পুনরায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ করার এবং পুনরুজ্জীবিত করার একটি মুহূর্ত। আমরা গত বছর এ দায়িত্বটি গ্রহণ করেছিলাম যখন বিশ্বব্যবস্থা বহুমুখী চ্যালেঞ্জ নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল : কভিড-১৯ অতিমারি থেকে মুক্তিলাভ, জলবায়ুবিষয়ক হুমকি, অর্থনৈতিক অস্থিতিশীলতা ও উন্নয়নশীল দেশগুলোতে ঋণের সংকট, সবই ঘটেছে ক্ষয়িষ্ণু বহুপাক্ষিকতার মধ্যে। দ্বন্দ্ব ও প্রতিযোগিতার মাঝে উন্নয়ন সহযোগিতা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, অগ্রগতিতে বাধা সৃষ্টি হয়েছে। জি২০ চেয়ারের দায়িত্ব গ্রহণ করে, একটি জিডিপিকেন্দ্রিক উন্নয়ন থেকে মানবকেন্দ্রিক উন্নয়নে স্থানান্তরের মাধ্যমে ভারত বিশ্বকে বর্তমান পরিস্থিতির একটি বিকল্প প্রস্তাব দিতে চেয়েছিল। ভারতের লক্ষ্য ছিল যা আমাদের বিভক্ত করে তার চেয়ে বরং যা আমাদের একত্রিত করে তা বিশ্বকে স্মরণ করিয়ে দেওয়া। অবশেষে বৈশ্বিক সংলাপকে বিকশিত হতে হয়েছিল-অল্প কিছু মানুষের স্বার্থ পথ করে দিয়েছিল অনেক মানুষের উচ্চাশার। আর আমরা জানতাম এর জন্য যেটা দরকার সেটা হলো বহুপাক্ষিকতার মৌলিক সংস্কার। অন্তর্ভুক্তিমূলক, উচ্চাকাক্সক্ষী, কর্মমুখী ও দৃঢ়সংকল্পবদ্ধ- এই চারটি শব্দ জি২০ প্রেসিডেন্ট হিসেবে আমাদের দৃষ্টিভঙ্গিকে সংজ্ঞায়িত করেছে এবং জি২০ সদস্যদের সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত নিউ দিল্লি লিডারস ডিক্লারেশন (এনডিএলডি) আমাদের এই নীতিসমূহ রক্ষা করার ক্ষেত্রে আমাদের প্রতিশ্রুতির সাক্ষ্য প্রদান করে। অন্তর্ভুক্তি আমাদের প্রেসিডেন্সির কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে। জি২০-এর স্থায়ী সদস্য হিসেবে আফ্রিকান ইউনিয়ন (এইউ)-এর অন্তর্ভুক্তি ৫৫টি আফ্রিকান দেশকে এই ফোরামে একীভূত করেছে, যা একে বিশ্ব জনসংখ্যার ৮০% জুড়ে বিস্তৃতি দিয়েছে। এই সক্রিয় অবস্থান বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ ও সুযোগসমূহের ওপর আরও সর্বাঙ্গীণ সংলাপকে উৎসাহিত করেছে। ভারতের আহ্বানে দুটি সংস্করণে সর্বপ্রথম ‘ভয়েস অব দ্য গ্লোবাল সাউথ সামিট’ বহুপাক্ষিকতার একটি নতুন ভোরের সূচনা করেছিল। ভারত আন্তর্জাতিক সংলাপে গ্লোবাল সাউথের উদ্বেগসমূহকে মূলধারায় নিয়ে এসেছে এবং এমন এক যুগের সূচনা করেছে যেখানে উন্নয়নশীল দেশগুলো বিশ্বব্যাপী আখ্যান গঠনে তাদের সঠিক স্থান গ্রহণ করেছে। অন্তর্ভুক্তি জি২০-এর প্রতি ভারতের অভ্যন্তরীণ দৃষ্টিভঙ্গিকেও প্রভাবিত করেছে, এটিকে জনগণের প্রেসিডেন্সিতে পরিণত করেছে যা বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্রের জন্য উপযুক্ত। ‘জন ভাগীদারি’ (জনগণের অংশগ্রহণ) ইভেন্টের মাধ্যমে, জি২০ সব রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলকে (ইউনিয়ন টেরিটরি-ইউটি) অংশীদার হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করে ১.৪ বিলিয়ন নাগরিকের কাছে পৌঁছেছে এবং মূল উপাদানসমূহের ওপর ভিত্তি করে ভারত নিশ্চিত করেছে যাতে জি২০-এর ম্যান্ডেটের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বৃহত্তর উন্নয়নমূলক লক্ষ্যগুলোর প্রতি আন্তর্জাতিক অঙ্গনের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়। ২০৩০ এজেন্ডার তাৎপর্যপূর্ণ মাঝামাঝি সময়ে, ভারত স্বাস্থ্য, শিক্ষা, লিঙ্গ সমতা ও পরিবেশগত স্থিতিশীলতার মতো আন্তসংযুক্ত বিষয়গুলোতে একটি ক্রস-কাটিং, কর্মমুখী দৃষ্টিভঙ্গি গ্রহণ করে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রায় (এসডিজি) অগ্রগতি ত্বরান্বিত করার জন্য জি২০ ২০২৩ অ্যাকশন প্ল্যান প্রদান করেছে। এ অগ্রগতিকে চালিত করার একটি মূল ক্ষেত্র হলো শক্তিশালী ডিজিটাল পাবলিক ইনফ্রাস্ট্রাকচার (ডিপিআই)। এখানে, আধার, ইউপিআই ও ডিজিলকারের মতো ডিজিটাল উদ্ভাবনের বৈপ্লবিক প্রভাব সরাসরি প্রত্যক্ষ করে ভারত তার সুপারিশের ক্ষেত্রে দৃঢ়সংকল্পবদ্ধ ছিল। জি২০-এর মাধ্যমে আমরা সফলভাবে ডিজিটাল পাবলিক ইনফ্রাস্ট্রাকচার রিপোজিটরি সম্পন্ন করেছি, যা বিশ্বব্যাপী প্রযুক্তিগত সহযোগিতার ক্ষেত্রে একটি উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি। ১৬টি দেশের ৫০টিরও বেশি ডিপিআই সমন্বিত এই আধার (রিপোজিটরি) গ্লোবাল সাউথকে অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়নের শক্তিকে মুক্ত করতে ডিপিআই নির্মাণ, গ্রহণ ও পরিমাপ করতে সহায়তা করবে। আমাদের এক পৃথিবীর জন্য, আমরা জরুরি, দীর্ঘস্থায়ী ও ন্যায়সঙ্গত পরিবর্তন আনার উদ্দেশ্যে উচ্চাকাক্সক্ষী ও অন্তর্ভুক্তিমূলক লক্ষ্যসমূহ প্রবর্তন করেছি। এ ঘোষণাটির ‘সবুজ উন্নয়ন চুক্তি (গ্রিন ডেভেলপমেন্ট প্যাক্ট)’ একটি বিস্তৃত রোডম্যাপের রূপরেখা প্রদান করে ক্ষুধা নিবারণ ও গ্রহকে রক্ষা করার মধ্যে বেছে নেওয়ার চ্যালেঞ্জসমূহকে মোকাবিলা করে, যেখানে কর্মসংস্থান ও বাস্তুতন্ত্র হলো একে অপরের পরিপূরক, ভোগ হলো জলবায়ু সচেতন ও উৎপাদন হলো গ্রহবান্ধব। সম্মিলিতভাবে জি২০ ঘোষণায় ২০৩০ সালের মধ্যে বিশ্বব্যাপী নবায়নযোগ্য শক্তির সক্ষমতার তিন গুণ বৃদ্ধি করার উচ্চাকাক্সক্ষী আহ্বান জানানো হয়েছে। গ্লোবাল বায়োফুয়েলস অ্যালায়েন্স প্রতিষ্ঠা এবং গ্রিন হাইড্রোজেনের জন্য একটি সমন্বিত প্রচেষ্টার সঙ্গে মিলিতভাবে, একটি অধিক পরিচ্ছন্ন, অধিক সবুজ বিশ্ব গড়ে তোলার ক্ষেত্রে জি২০-এর উচ্চাকাক্সক্ষা অনস্বীকার্য। এটি সর্বদাই ভারতের নীতি এবং টেকসই উন্নয়নের জন্য জীবনধারা (লাইফ)-এর মাধ্যমে বিশ্ব আমাদের বহু পুরনো টেকসই ঐতিহ্য থেকে উপকৃত হতে পারে। উপরন্তু গ্লোবাল নর্থের কাছ থেকে বাস্তবিক আর্থিক ও প্রযুক্তিগত সহায়তার আহ্বান জানিয়ে ঘোষণাটি জলবায়ুর ক্ষেত্রে ন্যায়বিচার ও সমতার প্রতি আমাদের প্রতিশ্রুতির ওপর জোর দেয়। প্রথমবারের মতো উন্নয়ন অর্থায়নের মাত্রায় বিলিয়ন থেকে ট্রিলিয়ন ডলার পর্যন্ত উত্থান ঘটাতে প্রয়োজনীয় কোয়ান্টাম জাম্পের স্বীকৃতি ছিল। জি২০ স্বীকার করেছে যে ২০৩০ সালের মধ্যে উন্নয়নশীল দেশসমূহ কর্তৃক তাদের জাতীয়ভাবে নির্ধারিত অবদান (ন্যাশনালি ডিটারমাইন্ড কন্ট্রিবিউশন্স- এনডিসি) পূরণ করতে ৫.৯ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার প্রয়োজন। অর্থসম্পদের এমন এক চাহিদাময় সময়ে জি২০ জোর দিয়েছিল আরও ভালো, বৃহত্তর ও অধিকতর কার্যকর মাল্টিল্যাটেরাল ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকসমূহের গুরুত্বের ওপর। একই সঙ্গে ভারত জাতিসংঘের সংস্কারে অগ্রণী ভূমিকা নিচ্ছে, বিশেষ করে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের মতো প্রধান অঙ্গগুলোর পুনর্গঠনের ক্ষেত্রে, যা আরও ন্যায়সঙ্গত বিশ্বব্যবস্থা নিশ্চিত করবে। পরবর্তী বছরে নারীর ক্ষমতায়নের ওপর একটি নিবেদিত ওয়ার্কিং গ্রুপ গঠন চূড়ান্তকরণের মাধ্যমে লিঙ্গ সমতা এ ঘোষণার কেন্দ্রবিন্দুতে স্থান করে নিয়েছে। ভারতের লোকসভা ও রাজ্যের বিধানসভার এক-তৃতীয়াংশ আসন মহিলাদের জন্য সংরক্ষিত করে গৃহীত ভারতের নারী সংরক্ষণ বিল ২০২৩ (উইমেন্স রিজারভেশন বিল ২০২৩) নারী-নেতৃত্বাধীন উন্নয়নের প্রতি আমাদের প্রতিশ্রুতির প্রতীক। নিউ দিল্লি ডিক্লারেশন নীতির সমন্বয়, নির্ভরযোগ্য বাণিজ্য ও উচ্চাকাক্সক্ষী জলবায়ুবিষয়ক কর্মকান্ডের ওপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে এই মূল অগ্রাধিকারসমূহ জুড়ে সহযোগিতার একটি নতুন চেতনাকে মূর্ত করে তোলে। এটা গর্বের বিষয় যে, আমাদের প্রেসিডেন্সি চলাকালে জি২০ মোট ৮৭টি ফলাফল অর্জন করেছে এবং ১১৮টি নথি গৃহীত হয়েছে, যা অতীতের তুলনায় একটি উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি। আমাদের জি২০ প্রেসিডেন্সি চলাকালে, ভারত ভূ-রাজনৈতিক ইস্যু এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও উন্নয়নের ওপর তাদের প্রভাব নিয়ে আলোচনার ক্ষেত্রে নেতৃত্ব দিয়েছে। সন্ত্রাসবাদ এবং নির্বিচারে বেসামরিক নাগরিকদের হত্যা করা অগ্রহণযোগ্য এবং আমাদের অবশ্যই জিরো টলারেন্স নীতির সঙ্গে এটি মোকাবিলা করতে হবে। আমাদের অবশ্যই শত্রুতাকে ছাপিয়ে মানবতাবাদকে মূর্ত করতে হবে এবং পুনর্ব্যক্ত করতে হবে যে এটি যুদ্ধের সময় নয়। আমি আনন্দিত যে, আমাদের প্রেসিডেন্সি চলাকালে ভারত বিস্ময়কর সাফল্য অর্জন করেছে : এটি বহুপাক্ষিকতাকে পুনরুজ্জীবিত করেছে, গ্লোবাল সাউথের কণ্ঠস্বরকে বিবর্ধিত করেছে, উন্নয়নের ক্ষেত্রে বিজয়ী হয়েছে এবং সর্বত্র নারীর ক্ষমতায়নের জন্য লড়াই করেছে। আমরা এই দৃঢ়বিশ্বাসের সঙ্গে ব্রাজিলের কাছে জি২০ প্রেসিডেন্সি হস্তান্তর করছি যে, মানুষ, গ্রহ, শান্তি ও সমৃদ্ধির জন্য আমাদের সম্মিলিত পদক্ষেপসমূহ আগামী বছরগুলোতে অনুরণিত হবে।

নরেন্দ্র মোদি : ভারতের প্রধানমন্ত্রী

এই বিভাগের আরও খবর
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
অপতথ্য মোকাবিলায় জাতিসংঘকে আহ্বান
অপতথ্য মোকাবিলায় জাতিসংঘকে আহ্বান
এই দিনে বাড়ে আন্দোলনের তীব্রতা
এই দিনে বাড়ে আন্দোলনের তীব্রতা
জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী কাজ করতে হবে
জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী কাজ করতে হবে
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
সর্বশেষ খবর
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত
রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন
নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন

২০ মিনিট আগে | শোবিজ

ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’
ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’

২৬ মিনিট আগে | শোবিজ

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

৪৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮
ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ
বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন
শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী
বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু
শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা
গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান
জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো
র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা
খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ

৮ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন
বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা
গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ
ঝিনাইদহে ১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যান্সার থেকে সেরে ওঠা ‘রোলার কোস্টার যাত্রা’: প্রিন্সেস কেট
ক্যান্সার থেকে সেরে ওঠা ‘রোলার কোস্টার যাত্রা’: প্রিন্সেস কেট

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত
কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি
৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান
দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান
ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া
রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী
ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার
নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড
আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা
জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না
বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ
সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন
মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব
ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ
স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ
শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের
আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন
রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল
এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল
প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!

প্রথম পৃষ্ঠা

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

সম্পাদকীয়

ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা
৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর
রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা
ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা
নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন হাসপাতাল!
এ কেমন হাসপাতাল!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল
দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের অন্ধকার অধ্যায়
গুমের অন্ধকার অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড
হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা

শোবিজ

শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই

শোবিজ

বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে
বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!

পেছনের পৃষ্ঠা

এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি
এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি

নগর জীবন

এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার
এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার

নগর জীবন

ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার
ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম

আশুগঞ্জ মোকামে কমতে শুরু করেছে ধানের দাম
আশুগঞ্জ মোকামে কমতে শুরু করেছে ধানের দাম

দেশগ্রাম