শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

নতুন বহুপাক্ষিকতার ভোর

নরেন্দ্র মোদি
প্রিন্ট ভার্সন
নতুন বহুপাক্ষিকতার ভোর

আজ ভারত জি২০-এর প্রেসিডেন্সি গ্রহণের ৩৬৫ দিন পূর্ণ করেছে। এটি ‘বসুধৈব কুটুম্বকম’, ‘এক পৃথিবী, এক পরিবার, এক ভবিষ্যৎ’-এর চেতনাকে প্রতিফলিত করার, পুনরায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ করার এবং পুনরুজ্জীবিত করার একটি মুহূর্ত। আমরা গত বছর এ দায়িত্বটি গ্রহণ করেছিলাম যখন বিশ্বব্যবস্থা বহুমুখী চ্যালেঞ্জ নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল : কভিড-১৯ অতিমারি থেকে মুক্তিলাভ, জলবায়ুবিষয়ক হুমকি, অর্থনৈতিক অস্থিতিশীলতা ও উন্নয়নশীল দেশগুলোতে ঋণের সংকট, সবই ঘটেছে ক্ষয়িষ্ণু বহুপাক্ষিকতার মধ্যে। দ্বন্দ্ব ও প্রতিযোগিতার মাঝে উন্নয়ন সহযোগিতা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, অগ্রগতিতে বাধা সৃষ্টি হয়েছে। জি২০ চেয়ারের দায়িত্ব গ্রহণ করে, একটি জিডিপিকেন্দ্রিক উন্নয়ন থেকে মানবকেন্দ্রিক উন্নয়নে স্থানান্তরের মাধ্যমে ভারত বিশ্বকে বর্তমান পরিস্থিতির একটি বিকল্প প্রস্তাব দিতে চেয়েছিল। ভারতের লক্ষ্য ছিল যা আমাদের বিভক্ত করে তার চেয়ে বরং যা আমাদের একত্রিত করে তা বিশ্বকে স্মরণ করিয়ে দেওয়া। অবশেষে বৈশ্বিক সংলাপকে বিকশিত হতে হয়েছিল-অল্প কিছু মানুষের স্বার্থ পথ করে দিয়েছিল অনেক মানুষের উচ্চাশার। আর আমরা জানতাম এর জন্য যেটা দরকার সেটা হলো বহুপাক্ষিকতার মৌলিক সংস্কার। অন্তর্ভুক্তিমূলক, উচ্চাকাক্সক্ষী, কর্মমুখী ও দৃঢ়সংকল্পবদ্ধ- এই চারটি শব্দ জি২০ প্রেসিডেন্ট হিসেবে আমাদের দৃষ্টিভঙ্গিকে সংজ্ঞায়িত করেছে এবং জি২০ সদস্যদের সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত নিউ দিল্লি লিডারস ডিক্লারেশন (এনডিএলডি) আমাদের এই নীতিসমূহ রক্ষা করার ক্ষেত্রে আমাদের প্রতিশ্রুতির সাক্ষ্য প্রদান করে। অন্তর্ভুক্তি আমাদের প্রেসিডেন্সির কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে। জি২০-এর স্থায়ী সদস্য হিসেবে আফ্রিকান ইউনিয়ন (এইউ)-এর অন্তর্ভুক্তি ৫৫টি আফ্রিকান দেশকে এই ফোরামে একীভূত করেছে, যা একে বিশ্ব জনসংখ্যার ৮০% জুড়ে বিস্তৃতি দিয়েছে। এই সক্রিয় অবস্থান বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ ও সুযোগসমূহের ওপর আরও সর্বাঙ্গীণ সংলাপকে উৎসাহিত করেছে। ভারতের আহ্বানে দুটি সংস্করণে সর্বপ্রথম ‘ভয়েস অব দ্য গ্লোবাল সাউথ সামিট’ বহুপাক্ষিকতার একটি নতুন ভোরের সূচনা করেছিল। ভারত আন্তর্জাতিক সংলাপে গ্লোবাল সাউথের উদ্বেগসমূহকে মূলধারায় নিয়ে এসেছে এবং এমন এক যুগের সূচনা করেছে যেখানে উন্নয়নশীল দেশগুলো বিশ্বব্যাপী আখ্যান গঠনে তাদের সঠিক স্থান গ্রহণ করেছে। অন্তর্ভুক্তি জি২০-এর প্রতি ভারতের অভ্যন্তরীণ দৃষ্টিভঙ্গিকেও প্রভাবিত করেছে, এটিকে জনগণের প্রেসিডেন্সিতে পরিণত করেছে যা বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্রের জন্য উপযুক্ত। ‘জন ভাগীদারি’ (জনগণের অংশগ্রহণ) ইভেন্টের মাধ্যমে, জি২০ সব রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলকে (ইউনিয়ন টেরিটরি-ইউটি) অংশীদার হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করে ১.৪ বিলিয়ন নাগরিকের কাছে পৌঁছেছে এবং মূল উপাদানসমূহের ওপর ভিত্তি করে ভারত নিশ্চিত করেছে যাতে জি২০-এর ম্যান্ডেটের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বৃহত্তর উন্নয়নমূলক লক্ষ্যগুলোর প্রতি আন্তর্জাতিক অঙ্গনের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়। ২০৩০ এজেন্ডার তাৎপর্যপূর্ণ মাঝামাঝি সময়ে, ভারত স্বাস্থ্য, শিক্ষা, লিঙ্গ সমতা ও পরিবেশগত স্থিতিশীলতার মতো আন্তসংযুক্ত বিষয়গুলোতে একটি ক্রস-কাটিং, কর্মমুখী দৃষ্টিভঙ্গি গ্রহণ করে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রায় (এসডিজি) অগ্রগতি ত্বরান্বিত করার জন্য জি২০ ২০২৩ অ্যাকশন প্ল্যান প্রদান করেছে। এ অগ্রগতিকে চালিত করার একটি মূল ক্ষেত্র হলো শক্তিশালী ডিজিটাল পাবলিক ইনফ্রাস্ট্রাকচার (ডিপিআই)। এখানে, আধার, ইউপিআই ও ডিজিলকারের মতো ডিজিটাল উদ্ভাবনের বৈপ্লবিক প্রভাব সরাসরি প্রত্যক্ষ করে ভারত তার সুপারিশের ক্ষেত্রে দৃঢ়সংকল্পবদ্ধ ছিল। জি২০-এর মাধ্যমে আমরা সফলভাবে ডিজিটাল পাবলিক ইনফ্রাস্ট্রাকচার রিপোজিটরি সম্পন্ন করেছি, যা বিশ্বব্যাপী প্রযুক্তিগত সহযোগিতার ক্ষেত্রে একটি উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি। ১৬টি দেশের ৫০টিরও বেশি ডিপিআই সমন্বিত এই আধার (রিপোজিটরি) গ্লোবাল সাউথকে অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়নের শক্তিকে মুক্ত করতে ডিপিআই নির্মাণ, গ্রহণ ও পরিমাপ করতে সহায়তা করবে। আমাদের এক পৃথিবীর জন্য, আমরা জরুরি, দীর্ঘস্থায়ী ও ন্যায়সঙ্গত পরিবর্তন আনার উদ্দেশ্যে উচ্চাকাক্সক্ষী ও অন্তর্ভুক্তিমূলক লক্ষ্যসমূহ প্রবর্তন করেছি। এ ঘোষণাটির ‘সবুজ উন্নয়ন চুক্তি (গ্রিন ডেভেলপমেন্ট প্যাক্ট)’ একটি বিস্তৃত রোডম্যাপের রূপরেখা প্রদান করে ক্ষুধা নিবারণ ও গ্রহকে রক্ষা করার মধ্যে বেছে নেওয়ার চ্যালেঞ্জসমূহকে মোকাবিলা করে, যেখানে কর্মসংস্থান ও বাস্তুতন্ত্র হলো একে অপরের পরিপূরক, ভোগ হলো জলবায়ু সচেতন ও উৎপাদন হলো গ্রহবান্ধব। সম্মিলিতভাবে জি২০ ঘোষণায় ২০৩০ সালের মধ্যে বিশ্বব্যাপী নবায়নযোগ্য শক্তির সক্ষমতার তিন গুণ বৃদ্ধি করার উচ্চাকাক্সক্ষী আহ্বান জানানো হয়েছে। গ্লোবাল বায়োফুয়েলস অ্যালায়েন্স প্রতিষ্ঠা এবং গ্রিন হাইড্রোজেনের জন্য একটি সমন্বিত প্রচেষ্টার সঙ্গে মিলিতভাবে, একটি অধিক পরিচ্ছন্ন, অধিক সবুজ বিশ্ব গড়ে তোলার ক্ষেত্রে জি২০-এর উচ্চাকাক্সক্ষা অনস্বীকার্য। এটি সর্বদাই ভারতের নীতি এবং টেকসই উন্নয়নের জন্য জীবনধারা (লাইফ)-এর মাধ্যমে বিশ্ব আমাদের বহু পুরনো টেকসই ঐতিহ্য থেকে উপকৃত হতে পারে। উপরন্তু গ্লোবাল নর্থের কাছ থেকে বাস্তবিক আর্থিক ও প্রযুক্তিগত সহায়তার আহ্বান জানিয়ে ঘোষণাটি জলবায়ুর ক্ষেত্রে ন্যায়বিচার ও সমতার প্রতি আমাদের প্রতিশ্রুতির ওপর জোর দেয়। প্রথমবারের মতো উন্নয়ন অর্থায়নের মাত্রায় বিলিয়ন থেকে ট্রিলিয়ন ডলার পর্যন্ত উত্থান ঘটাতে প্রয়োজনীয় কোয়ান্টাম জাম্পের স্বীকৃতি ছিল। জি২০ স্বীকার করেছে যে ২০৩০ সালের মধ্যে উন্নয়নশীল দেশসমূহ কর্তৃক তাদের জাতীয়ভাবে নির্ধারিত অবদান (ন্যাশনালি ডিটারমাইন্ড কন্ট্রিবিউশন্স- এনডিসি) পূরণ করতে ৫.৯ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার প্রয়োজন। অর্থসম্পদের এমন এক চাহিদাময় সময়ে জি২০ জোর দিয়েছিল আরও ভালো, বৃহত্তর ও অধিকতর কার্যকর মাল্টিল্যাটেরাল ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকসমূহের গুরুত্বের ওপর। একই সঙ্গে ভারত জাতিসংঘের সংস্কারে অগ্রণী ভূমিকা নিচ্ছে, বিশেষ করে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের মতো প্রধান অঙ্গগুলোর পুনর্গঠনের ক্ষেত্রে, যা আরও ন্যায়সঙ্গত বিশ্বব্যবস্থা নিশ্চিত করবে। পরবর্তী বছরে নারীর ক্ষমতায়নের ওপর একটি নিবেদিত ওয়ার্কিং গ্রুপ গঠন চূড়ান্তকরণের মাধ্যমে লিঙ্গ সমতা এ ঘোষণার কেন্দ্রবিন্দুতে স্থান করে নিয়েছে। ভারতের লোকসভা ও রাজ্যের বিধানসভার এক-তৃতীয়াংশ আসন মহিলাদের জন্য সংরক্ষিত করে গৃহীত ভারতের নারী সংরক্ষণ বিল ২০২৩ (উইমেন্স রিজারভেশন বিল ২০২৩) নারী-নেতৃত্বাধীন উন্নয়নের প্রতি আমাদের প্রতিশ্রুতির প্রতীক। নিউ দিল্লি ডিক্লারেশন নীতির সমন্বয়, নির্ভরযোগ্য বাণিজ্য ও উচ্চাকাক্সক্ষী জলবায়ুবিষয়ক কর্মকান্ডের ওপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে এই মূল অগ্রাধিকারসমূহ জুড়ে সহযোগিতার একটি নতুন চেতনাকে মূর্ত করে তোলে। এটা গর্বের বিষয় যে, আমাদের প্রেসিডেন্সি চলাকালে জি২০ মোট ৮৭টি ফলাফল অর্জন করেছে এবং ১১৮টি নথি গৃহীত হয়েছে, যা অতীতের তুলনায় একটি উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি। আমাদের জি২০ প্রেসিডেন্সি চলাকালে, ভারত ভূ-রাজনৈতিক ইস্যু এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও উন্নয়নের ওপর তাদের প্রভাব নিয়ে আলোচনার ক্ষেত্রে নেতৃত্ব দিয়েছে। সন্ত্রাসবাদ এবং নির্বিচারে বেসামরিক নাগরিকদের হত্যা করা অগ্রহণযোগ্য এবং আমাদের অবশ্যই জিরো টলারেন্স নীতির সঙ্গে এটি মোকাবিলা করতে হবে। আমাদের অবশ্যই শত্রুতাকে ছাপিয়ে মানবতাবাদকে মূর্ত করতে হবে এবং পুনর্ব্যক্ত করতে হবে যে এটি যুদ্ধের সময় নয়। আমি আনন্দিত যে, আমাদের প্রেসিডেন্সি চলাকালে ভারত বিস্ময়কর সাফল্য অর্জন করেছে : এটি বহুপাক্ষিকতাকে পুনরুজ্জীবিত করেছে, গ্লোবাল সাউথের কণ্ঠস্বরকে বিবর্ধিত করেছে, উন্নয়নের ক্ষেত্রে বিজয়ী হয়েছে এবং সর্বত্র নারীর ক্ষমতায়নের জন্য লড়াই করেছে। আমরা এই দৃঢ়বিশ্বাসের সঙ্গে ব্রাজিলের কাছে জি২০ প্রেসিডেন্সি হস্তান্তর করছি যে, মানুষ, গ্রহ, শান্তি ও সমৃদ্ধির জন্য আমাদের সম্মিলিত পদক্ষেপসমূহ আগামী বছরগুলোতে অনুরণিত হবে।

নরেন্দ্র মোদি : ভারতের প্রধানমন্ত্রী

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
সর্বশেষ খবর
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

১১ মিনিট আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৪২ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শিলাকে বলছি
শিলাকে বলছি

সাহিত্য

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

যদি তুমি
যদি তুমি

সাহিত্য

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

প্রথম পৃষ্ঠা

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল

দেশগ্রাম

হেমন্তবন্দনা
হেমন্তবন্দনা

সাহিত্য

আমাদের চাওয়ায় ভুল ছিল
আমাদের চাওয়ায় ভুল ছিল

সাহিত্য

লেনদেন
লেনদেন

সাহিত্য

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা