শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৩ এপ্রিল, ২০২৪ আপডেট:

টাকা দাও পদ নাও

♦ সব দলেই রমরমা কমিটি বাণিজ্য ♦ পদ বিক্রি হয় নগদ অর্থে
শফিউল আলম দোলন ও রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
টাকা দাও পদ নাও

দেশের রাজনীতিতে কমিটি বাণিজ্যের রমরমা অবস্থা চলছে। কি ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ, কি মাঠের বিরোধী বিএনপি, জাতীয় পার্টিসহ সব রাজনৈতিক দলেই এখন পদ বেচাকেনা হচ্ছে। বাদ যাচ্ছে না ইসলামী কিংবা বাম রাজনৈতিক দলগুলোও। তৃণমূল থেকে শুরু করে কেন্দ্র পর্যন্ত বিস্তৃত লাভজনক এ বাণিজ্য। অবস্থা এমন পর্যায়ে চলে গেছে যে, ‘টাকা দাও পদ নাও’ রীতিমতো ওপেন সিক্রেট। টাকাই এখন দলগুলোর কমিটি গঠন আর পদায়নের ক্ষেত্রে অন্যতম মুখ্য যোগ্যতার মাপকাঠি। ফলে ত্যাগী, সৎ, দক্ষ, আগ্রহী ও সক্রিয় নেতা-কর্মীরা ছিটকে পড়ছেন। হঠাৎ গজিয়ে ওঠা সমাজসেবী, ব্যবসায়ী, এমনকি মাদক ব্যবসায়ী, ফুটপাত থেকে মাসোহারা তোলা চাঁদাবাজরাও পেয়ে যাচ্ছে পদপদবি। সে কারণে সমাজে ছড়িয়ে পড়ছে প্রতিনিয়ত হিংসাবিদ্বেষ। আর অশিক্ষিত, চাঁদাবাজ, সন্ত্রাসী, সমাজে টাউট হিসেবে পরিচিতরা দখল করে নিচ্ছে রাজনৈতিক দলগুলোর গুরুত্বপূর্ণ পদ। ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)-এর নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান এ বিষয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘এসব কমিটি বাণিজ্য বা পদপদবি বেচাকেনার অভিযোগের মূল কারণ রাজনৈতিক দলগুলোর ভিতরে গণতন্ত্রের চর্চা না থাকা। আর দলের ভিতরে গণতন্ত্রচর্চাহীনতার কারণ সার্বিকভাবে দেশে গণতন্ত্রের অনুপস্থিতি।’ ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ‘রাজনৈতিক দল এবং নেতাদের মধ্যে নৈতিকতার স্খলন ঘটেছে। পেশিশক্তি, অর্থের প্রভাবও এর অন্যতম কারণ। তা ছাড়া রাজনীতি অর্থবিত্তের মালিক আর মুনাফাখোরেরা দখল করে নিয়েছে। যার ফলে আজ এ পদ বেচাকেনা বাণিজ্যের অভিযোগ উঠছে।’

আওয়ামী লীগ : টানা চার মেয়াদে ক্ষমতায় আওয়ামী লীগ। এ সময়ে জেলা, মহানগর, উপজেলা, পৌর, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ এবং সহযোগী-ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতাদের বিরুদ্ধে ‘টাকা’ নিয়ে কমিটি দেওয়ার অনেক অভিযোগ জমা পড়ে কেন্দ্রে। কোনো দিন রাজনীতি না করেও টাকা দিয়ে নেতা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করা কিংবা ক্ষমতাবান কোনো নেতার ‘আশীর্বাদে’ কোনো কমিটিতে পদ বাগিয়ে নেওয়ার ঘটনা দলটির বিভিন্ন পর্যায়ে ওপেন সিক্রেট। যত দিন যাচ্ছে টাকার বিনিময়ে পদ বিক্রি তত বাড়ছে। জেলা-মহানগর-উপজেলা কমিটিতে বাণিজ্যের মাধ্যমে যে কমিটি হচ্ছে, সে কথা খোদ আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারণী ফোরামের সদস্যদের মুখ থেকেই উঠে এসেছে। ২০২২ সালের ২৬ অক্টোবর খিলগাঁওয়ে ঢাকা মহানগরীর ইউনিট-ওয়ার্ড-থানা সম্মেলনে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছিলেন, ‘আপনারা দলটাকে বাঁচান। টাকাপয়সার লেনদেন বন্ধ করেন। কমিটি করতে টাকা লাগবে-এটা বিএনপিতে হতে পারে। আওয়ামী লীগ এটা প্র্যাকটিস (চর্চা) করতে পারে না। টাকাপয়সা নিয়ে মনোনয়ন, টাকাপয়সা নিয়ে কমিটি গঠন এ প্র্যাকটিস চিরতরে বন্ধ করতে হবে-এটা শেখ হাসিনার নির্দেশ।’ দলের সাধারণ সম্পাদকের এ নিদের্শনাকেও গুরুত্ব দেননি সংগঠনের বিভিন্ন ইউনিটের নেতারা। বিশেষ করে ঢাকা মহানগরী আওয়ামী লীগের থানা-ওয়ার্ড কমিটি গঠনে। অধিকাংশ থানায়ই টাকার বিনিময়ে কমিটি গঠনের প্রস্তুতি প্রায় শেষ পর্যায়ে রয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে দায়িত্বশীলদের বিরুদ্ধে। ঢাকা মহানগরী দক্ষিণ যুবলীগ একটা সময় অনেক শক্তিশালী সংগঠন ছিল। পদবাণিজ্য, মাইম্যান বসানোসহ নানা কারণে বর্তমানে দুর্বল হয়ে পড়েছে সংগঠনটি। সম্প্রতি বেশ কয়েকটি ওয়ার্ডে আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হয়েছে। এ কমিটি গঠনে মোটা অঙ্কের বাণিজ্য হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। দক্ষিণের শক্তিশালী একটি ওয়ার্ড ছিল ২০ নম্বর। এ ওয়ার্ডের অধীন দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়, সিটি করপোরেশন, সচিবালয়, শিক্ষা ভবন, খাদ্য ভবন, গণপূর্ত ভবন, গৃহায়ন কর্তৃপক্ষসহ গুরুত্বপূর্ণ অফিস। কমিটি থাকার পরও এ কমিটি নিজের কবজায় নিতে বিতর্কিতদের দিয়ে কমিটি করা হয়েছে। ২০ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আজাদ অভিযোগ করে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমরা টাকা দিতে পারি নাই, তাই কমিটিতে ঠাঁই হয়নি। ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক টাকার বিনিময়ে এ ওয়ার্ডে আহ্বায়ক কমিটি দিয়েছে।’ শুধু ২০ নম্বরেই নয়, এমনভাবে কমিটি বাণিজ্যের অভিযোগ উঠেছে ৫৪, ৩৭, ৫, ৫০ ও ৪৭ নম্বর ওয়ার্ডে। মাদক ব্যবসায়ী, চিহ্নিত চাঁদাবাজ, হত্যা মামলার আসামিদের কমিটিতে পদ দেওয়া হয়েছে। এ প্রসঙ্গে ঢাকা মহানগরী দক্ষিণ যুবলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাইনুদ্দিন রানা বলেন, ‘আমার কাছে এ ধরনের অভিযোগের বিষয়ে কোনো তথ্য নেই। আপনাদের কাছে থাকলে সেগুলো যাচাই করে দেখেন।’

ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক রেজাউল করিম রেজা বলেন, ‘রাজপথের পরীক্ষিত কর্মীদের দিয়েই আমরা যুবলীগের কমিটি গঠন করেছি। কমিটি বাণিজ্যের কোনো প্রশ্নই আসে না।’

শুধু যুবলীগ নয়, কমিটি বাণিজ্যের অভিযোগ রয়েছে স্বেচ্ছাসেবক লীগ, জাতীয় শ্রমিক লীগ, কৃষক লীগ, মৎস্যজীবী লীগ, জাতীয় শ্রমিক লীগের নেতাদের বিরুদ্ধে। জানা গেছে, ২০১২ সালে আশুলিয়ায় তাজরীন ফ্যাশনসে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে পুড়ে মারা যায় ১১১ জন পোশাকশ্রমিক। সেই ঘটনার মূল আসামি তাজরীনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ দেলোয়ার হোসেনকে মোটা অঙ্কের টাকার বিনিময়ে ঢাকা মহানগরী উত্তর মৎস্যজীবী লীগের সভাপতি করা হয়েছে। এ নিয়ে কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের কাছে অভিযোগ দেওয়া হয়েছে।

বিএনপি : দেশের রাজপথের সর্ববৃহৎ বিরোধী দল এখন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি। গঠনতন্ত্র অনুমোদিত নয়টি অঙ্গসংগঠনসহ বেশ কয়েকটি সহযোগী সংগঠন নিয়ে এ দলটি পরিচালিত হচ্ছে। ক্ষমতার বাইরে থাকা বিএনপি অত্যন্ত কঠিন সময় পার করছে এক যুগের বেশি সময় ধরে। মামলা-হামলা, গ্রেফতার, রিমান্ড, কারাবরণসহ নানা ধরনের নিপীড়নের মধ্য দিয়ে দিন কাটছে নেতা-কর্মীদের। তার মধ্যেও বন্ধ নেই কমিটি ও পদ বাণিজ্য। দেদার চলছে টাকাপয়সার লেনদেন। কেন্দ্র থেকে শুরু করে মহানগর, জেলা, উপজেলা, এমনকি ইউনিয়ন, পৌরসভা ও ওয়ার্ড পর্যায় পর্যন্ত তা ছড়িয়ে গেছে। এত বিপদের মধ্যেও যখনই কমিটি গঠনের প্রশ্ন আসে, তখনই লেনদেন শুরু হয়ে যায়। টাকার বিনিময়েই গুরুত্বপূর্ণ অধিকাংশ পদপদবি বিলিবণ্টন হয়ে থাকে। মূল দল ছাড়াও অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের কমিটি গঠনের ক্ষেত্রে এ বাণিজ্য এখন ‘ওপেন সিক্রেট’। সবাই জানেন, দেখেন কিন্তু কেউ এর বিরুদ্ধে কিছুই বলতে পারছেন না। দলে যেসব নেতা একটু নীতি-নৈতিকতা মেনে চলার চেষ্টা করেন, তাঁরা এসব নিয়ে রীতিমতো অতিষ্ঠ। সরাসরি না বলতে পারলেও পরোক্ষভাবে হলেও মাঝেমধ্যে কেউ কেউ দলের হাইকমান্ডের দৃষ্টি আকর্ষণের চেষ্টা করেন। কিন্তু তেমন কোনো ফায়দা হচ্ছে বলেও মনে হয় না। সম্প্রতি রাজধানীর আদাবরে এক ইফতার অনুষ্ঠানে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা সদ্যকারামুক্ত প্রবীণ নেতা আতাউর রহমান ঢালী ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দৃষ্টি আকর্ষণ করে দলের ভিতরে অবিলম্বে শুদ্ধি অভিযান চালানোর আহ্বান জানিয়েছেন। এর মধ্য দিয়েই দল আগাছামুক্ত হবে এবং সঠিক নেতৃত্ব বের হয়ে আসবে।

মাত্র কয়েক মাস আগেই (গত বছরের ৮ নভেম্বর) দলের অভ্যন্তরে সংস্কার চেয়েছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমদ বীরবিক্রম। তিনি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেছেন, দলে সংস্কার করুন। এখন যেভাবে চলে সেভাবে কোনো রাজনৈতিক দল চলতে পারে না। রাজনৈতিক দলের কাউন্সিল কেন্দ্রীয় কমিটি করবে, কেন্দ্রীয় কমিটি জেলা কমিটি করবে। পর্যায়ক্রমে এভাবেই কমিটি হবে। আজ দলে কেন একনায়কতন্ত্র প্রতিষ্ঠা হলো, কেন কমিটি বাণিজ্য হচ্ছে, কেন ত্যাগী নেতারা নির্বাসিত থাকবেন তা দেখতে হবে।

রাজধানী ঢাকা ছাড়াও সারা দেশে বিভিন্ন বিভাগ, মহানগর, জেলা, উপজেলা পর্যন্তও এ কমিটি তথা পদপদবি বাণিজ্য ছড়িয়ে পড়েছে। তার মধ্যে প্রভাবশালীদের পছন্দ আর টাকার বিনিময়ে পদ বিক্রির গ্যাঁড়াকলে পড়েছে বরিশাল বিএনপি। যে কারণে তিন বছরের বেশি সময় ধরে ঘুরপাক খাচ্ছে দল পুনর্গঠন প্রক্রিয়া। প্রভাবশালীদের বিরুদ্ধে যাওয়ায় বাতিল হয়েছিল বরিশাল (দক্ষিণ) জেলা বিএনপির কমিটি। এরপর হওয়া কমিটির বিরুদ্ধেও প্রভাবশালীদের ইচ্ছেমতো অধস্তন কমিটি ভাঙা-গড়ার অভিযোগ উঠেছে। বছরখানেক আগে বরগুনা জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির বিরুদ্ধে কোটি টাকার পদবাণিজ্যের অভিযোগ উঠেছিল। পদ দেওয়ার বিনিময়ে একটি বেসরকারি ব্যাংকের মাধ্যমে টাকা নিয়েছেন কমিটির আহ্বায়ক, সদস্যসচিবসহ চার নেতা। এখানেই শেষ নয়। বিকাশের মাধ্যমেও নেওয়া হয় টাকা। টাকার মোহে তারা এমন পর্যায়ে চলে গিয়েছিলেন যে, দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে নিয়েও বিরূপ মন্তব্য করেছিলেন জেলার শীর্ষ পর্যায়ের নেতারা। এ নিয়ে বিএনপিতে তোলপাড় সৃষ্টি হয় তখন। বিএনপির সহযোগী সংগঠনেও কমিটি গঠন নিয়ে অভিযোগ রয়েছে। কিশোরগঞ্জ, ময়মনসিংহ, হবিগঞ্জ, জামালপুরসহ কয়েকটি জেলার অনেক উপজেলায় সম্মেলন ছাড়াই নগদ টাকার বিনিময়ে কমিটি গঠনের অভিযোগ উঠেছে।

এদিকে কমিটি বাণিজ্য জাতীয় পার্টিতে স্বাভাবিক বলে অভিযোগ-পাল্টা অভিযোগ চলছে দীর্ঘদিন থেকে। জাতীয় পার্টির শীর্ষ পর্যায়ের একজন নেতা বলেন, নিয়মনীতি এখানে নেই। নীতিনির্ধারকরা যখন খুশি বহিষ্কার, যখন খুশি দলে ঠাঁই দিতে পারেন। গঠনতন্ত্রে কোনো বিধিনিষেধ নেই। এ প্রসঙ্গে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ও রাজনীতি-বিশ্লেষক ড. মীজানুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আগে ছিল জনগণের কল্যাণের জন্য রাজনীতি করা। এখন পাওয়ার জন্য রাজনীতি করা। সে কারণে যারা পদে আসতে চান কিংবা পদ দিতে চান অর্থের বিষয়টি সামনে আছে। এখন একজন ওয়ার্ড পর্যায়ের কমিটিতে আসতে ২০-৩০ লাখ টাকা ব্যয় করেন। একটি উপকমিটিতে ঢুকতে ৫-১০ লাখ টাকা ব্যয় করেন। তাহলে প্রশ্ন হচ্ছে-কেন ব্যয় করছেন? নিশ্চয় পদপদবি কাজে লাগিয়ে বা অপকর্ম করে টাকা কামাবেন। রাজনীতি যখন জনগণের স্বার্থে হবে, নিঃস্বার্থভাবে জনগণের কল্যাণে কাজে লাগবে তখন টাকার খেলা বন্ধ হবে। তা না হলে কমিটি বাণিজ্য বা পদবাণিজ্য চলবেই।’

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা
পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম
নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা
লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ
বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা
উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির
‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু
রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন
কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ
ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'
'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ

প্রথম পৃষ্ঠা

উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব
উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব

নগর জীবন

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে
নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে

নগর জীবন

উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল
উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল

দেশগ্রাম

মানুষ আর কত জীবন দেবে
মানুষ আর কত জীবন দেবে

নগর জীবন

হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার
হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়
হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়

মাঠে ময়দানে

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২
প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২

দেশগ্রাম

এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল
শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল

দেশগ্রাম

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে
শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা