শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১১ আগস্ট, ২০২৪ আপডেট:

ছুটির দিনেই মন্ত্রণালয়ে উপদেষ্টারা

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ছুটির দিনেই মন্ত্রণালয়ে উপদেষ্টারা
► অর্থনীতির গতি স্বাভাবিক করতে সময় প্রয়োজন : ড. সালেহউদ্দিন
 ► সরকার যতদিন দরকার থাকবে, কমও না বেশিও না : আসিফ নজরুল
► শিল্প খাতে দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স : আদিলুর রহমান

 

ছুটির দিনেই গতকাল মন্ত্রণালয়ে গেছেন বেশ কয়েকজন উপদেষ্টা।  কেউ কেউ বৈঠকও করেছেন।

অন্তর্বর্তী সরকারের অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, দেশের অর্থনীতি লাইনচ্যুত হয়নি। তবে গতি খুবই মন্থর। এটা স্বাভাবিক করতে সময়ের প্রয়োজন। আমাদের সময় দিতে হবে। এ ছাড়া এ মুহূর্তে সমগ্র দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ঠিক করাই অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান কাজ। বাংলাদেশ ব্যাংকের কার্যক্রম পুরো চালুর কথা জানিয়ে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, তারপর সংস্কারের কাজ। গতকাল সরকারি ছুটির দিনে সচিবালয়ে প্রথমবারের মতো অর্থ ও পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে অফিস শেষে তিনি সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন। অর্থ উপদেষ্টা বলেন, ল অ্যান্ড অর্ডার বলতে শুধু রাস্তাঘাটের কথা না, এর মধ্যে রয়েছে ব্যাংক চালু করা, বন্দরগুলো চালু করা। এগুলো এখনই সচল করতে হবে। ‘একটা ক্রান্তিলগ্নে’ দায়িত্ব অর্পণ করা হয়েছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, খুব কঠিন সময়। এখন আমাদের তাৎক্ষণিক সম্পৃক্তি হলো আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ঠিক করা। এটা যদি ঠিক না করতে পারি তাহলে অন্যগুলো থেমে যাবে। এ কঠিন সময়ের ব্যাখ্যায় ড. সালেহউদ্দিন বলেন, আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি হলো,          অর্থনীতি যদি একেবারে থমকে যায় মন্থর হতে পারে কোনো কারণে, কিন্তু থমকে গেলে এটা স্টার্ট করা অনেকটা গাড়ির মতো, একবার বন্ধ হয়ে গেলে স্টার্ট করতে অনেক সময় লাগে, এনার্জি লাগে, ব্যাটারির ওপর চাপ পড়ে। আমরা চাচ্ছি অর্থনীতির গতি যাতে আস্তে আস্তে সচল করতে পারি। সবাইকে উজ্জীবিত করতে পারি।

অর্থনীতির চ্যালেঞ্জের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, সামষ্টিক খাতে মূল্যস্ফীতি আছে, এগুলো নিয়ন্ত্রণে আমরা তাৎক্ষণিকভাবে চেষ্টা করব।

তিনি বলেন, বাংলাদেশে অফুরন্ত কর্মশক্তি আছে। সুতরাং আমার মনে হয় নেতৃত্ব আর ব্যবস্থাপনা থাকলে সমস্যা হবে না। দ্রুত সবকিছু সমাধান করে সামনে এগিয়ে যাওয়ার জন্য আমরা একটা মসৃণ পথ করে যাব, খুব বেশিদিন তো আমাদের থাকার ইচ্ছা নেই, সে ক্ষেত্রে পরে বাংলাদেশ যেন এগিয়ে যেতে পারে। আমরা সে কাজটাই করে দিতে চাই।

ব্যাংকিং সংস্কার কমিশন করা হবে কি না-এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এখানে কতগুলো প্রসিডিউর আছে। সে অনুযায়ী আমাদের এগোতে হবে। সে ক্ষেত্রে ব্যাংকিং কমিশনও আমরা হয়তো করব। তবে সংস্কারের কাজগুলো আমাদের আগে করতে হবে। সব মানুষের জীবন এবং জীবিকার জন্য আমরা যথাসম্ভব চেষ্টা করব।

তিনি আরও বলেন, আমি মনে করি অর্থনীতির গতি মন্থর হয়ে গেছে। এটার গতিটা আমরা বাড়াব। আমরা চাচ্ছি সমতাভিত্তিক, ন্যায্যতা নিশ্চিত করতে। মানুষের আয়ের সংস্থান বাড়ুক, বাজারে মূল্যস্ফীতি কমুক। কিছু কিছু লোক সিলেকটেড, তারাই খালি তোষামোদ করে। আপনারা একটু প্রো-অ্যাকটিভ হবেন। আমাদের সাজেশন দেবেন। আমি বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ছিলাম, যখনই কিছু বলতাম বলত স্যার আমরা সব করে ফেলব। এ রকম রিঅ্যাকটিভ হলে তো কাজ হবে না। এ অভিজ্ঞতা আমার হয়েছে।

মূল্যস্ফীতি নিয়ে তিনি বলেন, মূল্যস্ফীতির ক্ষেত্রে আমাদের ক্ষুদ্র অর্থনীতি ছাড়াও এতদিন কিছু ভুল ছিল। উন্নয়ন কৌশল নীতির সুফল কিন্তু মানুষ পায়নি। সব মানুষের জীবন এবং জীবিকার জন্য আমরা যথাসম্ভব চেষ্টা করব।

বাংলাদেশ ব্যাংকের কার্যক্রম পুরো চালুর কথা জানিয়ে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, তারপর সংস্কারের কাজ। সংস্কারের ‘বেসিক কাজগুলো’ করতে বেশি সময় লাগবে না জানিয়ে তিনি বলেন, একটু বিচ্যুত হয়েছে, একেবারে লাইনচ্যুত হয়নি, একটু মন্থর হয়ে গেছে, এটার গতি আমরা আরও বাড়াব।

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের পদত্যাগ নিয়ে এক প্রশ্নে তিনি জানান, এটা প্রসিডিউরের ব্যাপার আছে, পদত্যাগপত্র দিয়েছেন, সেটা গ্রহণ করা বা তার বিষয়ে একা সিদ্ধান্ত নেব না। গভর্নরের পোস্ট একটা সেনসেটিভ পোস্ট। বাংলাদেশ ব্যাংক বা রুলস নর্মস আন্তর্জাতিক মানের জানিয়ে তিনি বলেন, যারা মানে নাই তাদের বিরুদ্ধে নিশ্চয়ই ব্যবস্থা নেব। টাকা পাচার বিষয়ক এক প্রশ্নে তিনি জানান, সেটা আমরা জানি। সেটারও প্রসেস আছে, তথ্য লাগবে। যাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে সেটা করতে হবে, তা আমরা করব।

এই সরকার যতদিন থাকা দরকার থাকবে-আইন উপদেষ্টা : অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, মানুষের সংস্কারের আকাক্সক্ষা ও নতুন নির্বাচনের আকাক্সক্ষার মধ্যে সমন্বয় করে এই সরকার যতদিন থাকা দরকার, ততদিন থাকবে। বেশিও না, কমও না।

আইন উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নেওয়ার পর গতকাল ছুটির দিনে সচিবালয়ে আসেন আসিফ নজরুল। সেখানে সরকারের মেয়াদ নিয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন। তিনি আরও বলেন, মেয়াদের বিষয়ে এখনো কোনো কথা হয়নি। দুটি বিষয় অন্তবর্তী সরকারের মাথায় থাকবে। একটি হলো রাজনৈতিক দলগুলোর প্রত্যাশা থাকবে- যত তাড়াতাড়ি নির্বাচন দেওয়া যায়। আবার এ দেশের মানুষের যে সংস্কার-আকাক্সক্ষা, সেখান থেকে প্রত্যাশা থাকবে- এই সরকার যেন কিছু জরুরি সংস্কার করে যায়।

আইন উপদেষ্টা বলেন, অতীতে দেখা গেছে পুলিশ, বিচার বিভাগ, দুর্নীতি দমন কমিশনসহ (দুদক) বিভিন্ন রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানকে এমনকি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়কে জনগণকে নির্যাতনের অস্ত্র হিসেবে ব্যবহারের চেষ্টা করা হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানে কিছু ভালো সেবা পাওয়া গেছে। আবার কিছু কিছু ভালো মানুষ আছেন। কিন্তু পুরো ব্যবস্থাকে এমনভাবে দাঁড় করিয়েছিল যে, ভিন্নমত পোষণকারী ও মৌলিক অধিকার চর্চাকারী মানুষের জন্য এসব প্রতিষ্ঠান আতঙ্কে পরিণত হয়েছিল। তো এই সংস্কারের আকাক্সক্ষা মানুষের আছে।

সাইবার নিরাপত্তা আইন নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে আসিফ নজরুল বলেন, যে কোনো ধরনের খারাপ আইন, কোনটা সংস্কার করা প্রয়োজন, কোনটা বাতিল করা প্রয়োজন, সেটা আমরা সুচিন্তিতভাবে পদক্ষেপ নেওয়ার চেষ্টা করব। আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমি আইনের শিক্ষক, আমার অনেক শিক্ষার্থী আছেন লোয়ার জুডিশিয়ারিতে, হাইয়ার জুডিশিয়ারিতে। কীভাবে ‘মিসকারেজ অব জাস্টিস’ হয়েছে, বিচারের নামে কীভাবে হয়রানি হয়েছে, ন্যায়বিচার থেকে বঞ্চিত করা হয়েছে- পুরো প্রক্রিয়াটা সম্পর্কে ইনশাল্লাহ আমি জানি। আমি আমার সাধ্যমতো চেষ্টা করব।

শিল্প খাতে দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স- শিল্প উপদেষ্টা : অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের শিল্প উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান বলেছেন, অত্যন্ত কঠোর অবস্থানে থেকে গণ আন্দোলনে ছাত্র-জনতার যে ম্যান্ডেট সেটা নিয়ে সাধ্যমতো কাজ করব। শিল্প খাতে দুর্নীতির বিরুদ্ধে আমাদের নীতি হবে জিরো টলারেন্স। একই সঙ্গে গ্যাসের প্রাপ্যতা নিশ্চিত করাসহ চামড়া ও সার কারখানাগুলোকে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে বলে জানান তিনি।

গতকাল শিল্প মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা শেষে তিনি এসব কথা বলেন। আদিলুর রহমান খান বলেন, এত মানুষের রক্তের ওপর দিয়ে আন্দোলনের মাধ্যমে আমরা দায়িত্বে এসেছি। ফলে দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দেওয়ার প্রশ্নই আসে না। আমরা সবাই একটা টিম এবং আপনারাও এর অংশ। সবাই মিলে কাজ করলে আমরা সব কিছু অতিক্রম করতে পারব। তিনি বলেন, আমাদের কাছে অন্যায় অবিচারের যে অভিযোগগুলো এসেছে ভবিষ্যতে যাতে এগুলোর পুনরাবৃত্তি না হয় সে জন্যই আমাদের দায়িত্বে আসা।

শিল্প উপদেষ্টা আরও বলেন, ক্ষুদ্র শিল্প নিয়ে কিছু পরিকল্পনা আছে। পরিবেশবান্ধব কাজ করার বিষয়ে চেষ্টা থাকবে। সাভারের চামড়া প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্পটাকে আরও এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। জাহাজশিল্প নিয়েও আলোচনা করেছি। আমরা প্রতি দিনই বসব কাজ এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য।

সাংবাদিকরা শিল্পের কোনো বিষয়ে জোর দেওয়া হবে এবং চামড়াশিল্পে যে সংকট সেটা কাটানোর জন্য কি উদ্যোগ নেবেন- জানতে চাইলে আদিলুর রহমান খান বলেন, যেসব খাতে সমস্যা বা চ্যালেঞ্জ আছে সেগুলোকে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। বিশেষ করে আমাদের গ্যাসে সংকটের জন্য গত ছয় মাস আমাদের চারটি সার কারখানা বন্ধ ছিল। শুধু ঘোড়াশাল সার কারখানা উৎপাদনে আছে। চামড়া খাতকেও অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। গ্যাসের প্রাপ্যতা নিশ্চিত করা, চামড়া ও সার কারখানাগুলোকে অগ্রাধিকার দিতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
দেশে অ্যান্টিভেনম তৈরিতে সাফল্য
দেশে অ্যান্টিভেনম তৈরিতে সাফল্য
আন্তর্জাতিক আদালতে এস আলম গ্রুপ
আন্তর্জাতিক আদালতে এস আলম গ্রুপ
আগে গণভোটের বাস্তবতা নেই
আগে গণভোটের বাস্তবতা নেই
কর্মীদের বিরত রাখতে বিএনপির প্রতি আহ্বান জামায়াতের
কর্মীদের বিরত রাখতে বিএনপির প্রতি আহ্বান জামায়াতের
সচিবদের সঙ্গে ইসির বৈঠকে দুই ডজন ইস্যু
সচিবদের সঙ্গে ইসির বৈঠকে দুই ডজন ইস্যু
সুপারিশ নিয়ে ক্ষুব্ধ বিএনপি
সুপারিশ নিয়ে ক্ষুব্ধ বিএনপি
বিতর্ক নির্বাহী আদেশ ও অধ্যাদেশ নিয়ে
বিতর্ক নির্বাহী আদেশ ও অধ্যাদেশ নিয়ে
ষড়যন্ত্র হচ্ছে নির্বাচন বানচালের
ষড়যন্ত্র হচ্ছে নির্বাচন বানচালের
ইসি পুনর্গঠন করতে হবে
ইসি পুনর্গঠন করতে হবে
পক্ষপাত আশা করি না
পক্ষপাত আশা করি না
বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক কী হবে, তৃতীয় কেউ ঠিক করবে না
বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক কী হবে, তৃতীয় কেউ ঠিক করবে না
গুরুত্বপূর্ণ সুপারিশ বাদ দেওয়ায় উদ্বেগ
গুরুত্বপূর্ণ সুপারিশ বাদ দেওয়ায় উদ্বেগ
সর্বশেষ খবর
ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা
ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা

এই মাত্র | রাজনীতি

রাজধানীতে চালককে আহত করে অটোরিকশা ছিনতাই
রাজধানীতে চালককে আহত করে অটোরিকশা ছিনতাই

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ
ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ চলছে
আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ চলছে

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কেন আফগানিস্তান-পাকিস্তান সমঝোতা এতো সহজ নয়?
কেন আফগানিস্তান-পাকিস্তান সমঝোতা এতো সহজ নয়?

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩০ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩০ অক্টোবর ২০২৫

১১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না
১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নভেম্বরেই গণভোটের দাবিতে নির্বাচন কমিশনে জামায়াতসহ ৮ দল
নভেম্বরেই গণভোটের দাবিতে নির্বাচন কমিশনে জামায়াতসহ ৮ দল

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কমলো জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষার ফি
কমলো জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষার ফি

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাজিলে লাশের স্তুপ, আসলে কি ঘটছে?
ব্রাজিলে লাশের স্তুপ, আসলে কি ঘটছে?

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হাসিনা-রেহানা দেশের ১১ বছরের বাজেট লুটপাট করেছে’
‘হাসিনা-রেহানা দেশের ১১ বছরের বাজেট লুটপাট করেছে’

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ম্যানইউতে নতুনদের মধ‍্যে সেরা এমবুমো: রুনি
ম্যানইউতে নতুনদের মধ‍্যে সেরা এমবুমো: রুনি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোহনপুরে ট্রাক-মোটরসাইকেল মুখোমুখি সংঘর্ষ, চালক নিহত
মোহনপুরে ট্রাক-মোটরসাইকেল মুখোমুখি সংঘর্ষ, চালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন দিনে দেড় হাজার লোককে হত্যা, কি ঘটছে সুদানে?
তিন দিনে দেড় হাজার লোককে হত্যা, কি ঘটছে সুদানে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐতিহ্য ধরে রেখেছে ছোট বেত বাগান
ঐতিহ্য ধরে রেখেছে ছোট বেত বাগান

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

লিগ কাপের শেষ আটে ম্যানসিটি, টটেনহ্যামের বিদায়
লিগ কাপের শেষ আটে ম্যানসিটি, টটেনহ্যামের বিদায়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিপ হিউজের মতোই বলের আঘাতে মারা গেলেন আরেক অজি ক্রিকেটার!
ফিলিপ হিউজের মতোই বলের আঘাতে মারা গেলেন আরেক অজি ক্রিকেটার!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঠে ফেরার অপেক্ষায় পগবা
মাঠে ফেরার অপেক্ষায় পগবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুপুরে বিএনপির সংবাদ সম্মেলন
দুপুরে বিএনপির সংবাদ সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধানক্ষেতে পড়ে ছিল কৃষকের হাত-পা বাঁধা মরদেহ
ধানক্ষেতে পড়ে ছিল কৃষকের হাত-পা বাঁধা মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বীরগঞ্জে ট্রাক্টর-মোটরসাইকেল মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ১
বীরগঞ্জে ট্রাক্টর-মোটরসাইকেল মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ল্যুভরে দুর্ধর্ষ চুরি, আরও যা জানা গেলো
ল্যুভরে দুর্ধর্ষ চুরি, আরও যা জানা গেলো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনই অবসরে যাচ্ছেন না সুনীল ছেত্রী
এখনই অবসরে যাচ্ছেন না সুনীল ছেত্রী

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেলিসার তাণ্ডবে লন্ডভন্ড ক্যারিবীয় অঞ্চল, নিহত ৩০
মেলিসার তাণ্ডবে লন্ডভন্ড ক্যারিবীয় অঞ্চল, নিহত ৩০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাবিতে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প ৫ নভেম্বর
শাবিতে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প ৫ নভেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইংল্যান্ডকে উড়িয়ে প্রথমবার ফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকা
ইংল্যান্ডকে উড়িয়ে প্রথমবার ফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?
অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ অক্টোবর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি
মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান
১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা
স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ
মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী
এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!
১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকছে আগামী শিক্ষাবর্ষেও
স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকছে আগামী শিক্ষাবর্ষেও

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?
কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের
সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?
বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে
পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার সামিরার মা লুসির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
এবার সামিরার মা লুসির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল
সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিয়মিত খালি পেটে খেজুর খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
নিয়মিত খালি পেটে খেজুর খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?
অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেতন কমিশনের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী উন্নয়ন পরিষদের সাক্ষাৎ
বেতন কমিশনের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী উন্নয়ন পরিষদের সাক্ষাৎ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে নতুন সুযোগ
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে নতুন সুযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহিতা ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: মাসুদ সাঈদী
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহিতা ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: মাসুদ সাঈদী

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার পারমাণবিক সুপার টর্পেডোর পরীক্ষা চালালো রাশিয়া
এবার পারমাণবিক সুপার টর্পেডোর পরীক্ষা চালালো রাশিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের
রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মতিঝিল-কমলাপুর অংশে ইলেকট্রো-মেকানিক্যাল কাজে ১৮৫ কোটি টাকা সাশ্রয়
মতিঝিল-কমলাপুর অংশে ইলেকট্রো-মেকানিক্যাল কাজে ১৮৫ কোটি টাকা সাশ্রয়

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজির সাথে জড়িতরা বিএনপি সদস্য হতে পারবে না : রিজভী
সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজির সাথে জড়িতরা বিএনপি সদস্য হতে পারবে না : রিজভী

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন
প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি চাকরিজীবীদের ঈদ বোনাস দ্বিগুণ করার প্রস্তাব
সরকারি চাকরিজীবীদের ঈদ বোনাস দ্বিগুণ করার প্রস্তাব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৮তম বিশেষ বিসিএসে বাড়ছে না চিকিৎসকের পদ
৪৮তম বিশেষ বিসিএসে বাড়ছে না চিকিৎসকের পদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে বিএনপি হতাশ : সালাহউদ্দিন আহমদ
অন্তর্বর্তী সরকারের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে বিএনপি হতাশ : সালাহউদ্দিন আহমদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের
এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনকালে নিজ বা শ্বশুরবাড়ি এলাকায় পোস্টিং হবে না
নির্বাচনকালে নিজ বা শ্বশুরবাড়ি এলাকায় পোস্টিং হবে না

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবৈধ মোবাইল সেট ব্যবহার বন্ধে ১৬ ডিসেম্বর চালু হচ্ছে এনইআইআর সিস্টেম
অবৈধ মোবাইল সেট ব্যবহার বন্ধে ১৬ ডিসেম্বর চালু হচ্ছে এনইআইআর সিস্টেম

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন নিয়ে সংকট
নির্বাচন নিয়ে সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়
রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা
মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব
৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব

নগর জীবন

জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়

সম্পাদকীয়

টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল

নগর জীবন

বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা
বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা

শোবিজ

ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ
ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ

দেশগ্রাম

জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?
জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?

প্রথম পৃষ্ঠা

এভাবে আর কত দিন শুয়ে থাকব, মা!
এভাবে আর কত দিন শুয়ে থাকব, মা!

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির
ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির

নগর জীবন

খুলনায় অবৈধ অস্ত্রের ছড়াছড়ি
খুলনায় অবৈধ অস্ত্রের ছড়াছড়ি

নগর জীবন

উদ্ধার গুলির পেছনে ইংরেজিতে লেখা ৭.৬২
উদ্ধার গুলির পেছনে ইংরেজিতে লেখা ৭.৬২

পেছনের পৃষ্ঠা

ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ
ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ

নগর জীবন

রাশমিকার গোপন বাগদান
রাশমিকার গোপন বাগদান

শোবিজ

টাকা পাচারের নতুন গন্তব্য
টাকা পাচারের নতুন গন্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম
প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম

শোবিজ

বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক কী হবে, তৃতীয় কেউ ঠিক করবে না
বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক কী হবে, তৃতীয় কেউ ঠিক করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ওটিটিতে পপি-রাজু
ওটিটিতে পপি-রাজু

শোবিজ

শক্ত অবস্থানে বিএনপি আত্মবিশ্বাসী অন্যরা
শক্ত অবস্থানে বিএনপি আত্মবিশ্বাসী অন্যরা

নগর জীবন

মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে
মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে

নগর জীবন

চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন
চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন

নগর জীবন

স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান
স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান

নগর জীবন

জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল
জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল

নগর জীবন

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়

নগর জীবন

দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু
দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু

নগর জীবন

ডেসকো পরিচালনা সভা
ডেসকো পরিচালনা সভা

নগর জীবন

নির্বাচন বানচালে বড় শক্তি কাজ করবে
নির্বাচন বানচালে বড় শক্তি কাজ করবে

প্রথম পৃষ্ঠা