শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

লাখো কোটি টাকা লোপাট

♦ সড়ক উন্নয়নের নামে হরিলুট ♦ প্রকল্পের মেয়াদ বাড়িয়ে দ্বিগুণ ব্যয়
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
লাখো কোটি টাকা লোপাট

সদ্য ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকার সারা দেশে সড়ক ও যোগাযোগ খাতের বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের মেয়াদ ও ব্যয় বাড়িয়ে লাখো কোটি টাকা লোপাট করেছে। তবু অনেক প্রকল্পের কাজ মেয়াদ শেষেও অসমাপ্ত রয়ে গেছে। উপরন্তু প্রকল্প বাস্তবায়নের নামে সাধারণ মানুষকে দীর্ঘ দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। অভিযোগ উঠেছে, আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে সারা দেশে সড়ক পরিবহন ও যোগাযোগ খাতে শত শত অপ্রয়োজনীয় এবং কম প্রয়োজনীয় প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। এসব প্রকল্প বাস্তবায়ন, দফায় দফায় মেয়াদ ও ব্যয় বাড়িয়ে হাজার হাজার কোটি টাকা লোপাট করা হয়েছে। এই প্রেক্ষাপটে এবং দেশের বিদ্যমান অর্থনৈতিক সংকট কাটাতে অপ্রয়োজনীয় প্রকল্প কাটছাঁট হতে পারে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ। এমনকি বাস্তবায়নাধীন কম-প্রয়োজনীয় প্রকল্পও বন্ধ করার পক্ষে নিজের অবস্থান জানিয়েছেন এই উপদেষ্টা। এদিকে সড়ক পরিবহন উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান মঙ্গলবার সচিবালয়ে সফররত বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধি দলকে বলেছেন, গত সরকার (আওয়ামী লীগ) তাদের প্রয়োজনে ও অপ্রয়োজনে শত শত প্রকল্প নিয়েছে। তারা অনেক ব্যয়বহুল প্রকল্প নিয়েছে, সেগুলো অর্থনৈতিকভাবে সফল নয়। জানা গেছে, পরিবর্তিত বাস্তবতায় এসব কম গুরুত্বপূর্ণ এবং অতিমূল্যায়িত প্রকল্প বাতিল এবং স্থগিত করার চিন্তাভাবনা চলছে। যেসব প্রকল্পে অগ্রগতি খুবই কম সেসব প্রকল্প বাতিল বা স্থগিত রাখার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছে সরকার।

অনুসন্ধানে জানা গেছে, আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে নেওয়া আলোচিত ১৫টি প্রকল্পের মেয়াদ বাড়িয়ে ব্যয় প্রায় দ্বিগুণ করা হয়েছে। এই ১৫ প্রকল্পে মূল ব্যয় ছিল ৭৭ হাজার কোটি টাকা। অতিমূল্যায়নের কারণে সেখানে ব্যয় বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ৩৭ হাজার কোটি টাকা। এভাবে প্রায় প্রতিটি উন্নয়ন প্রকল্পেই মেয়াদ ও ব্যয় বাড়িয়ে লাখো কোটি টাকা লোপাট করা হয়েছে। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, নানা কারণে প্রকল্পের কাজ নির্ধারিত মেয়াদে শেষ করা যাচ্ছে না। ফলে দফায় দফায় বেড়েছে প্রকল্পের মেয়াদ। এর সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বৃদ্ধি পায় ব্যয়ও। এমন ১৫টি প্রকল্পের পেছনে মূল ব্যয়ের তুলনায় বাড়তি খরচ হতে যাচ্ছে ৬০ হাজার ৬৫৮ কোটি টাকা, যা মূল ব্যয়ের প্রায় দ্বিগুণ। অনুমোদনের সময় এই ১৫ প্রকল্পের ব্যয় ধরা ছিল ৭৭ হাজার ৮৫ কোটি ৮৫ লাখ টাকা। কিন্তু পরবর্তী সময়ে বেড়ে দাঁড়ায় ১ লাখ ৩৭ হাজার ৭৮৮ কোটি টাকা।

সড়ক পরিবহন খাতের বিশেষজ্ঞরা বলছেন, প্রকল্প যদি সঠিকভাবে তৈরি হতো এবং সময়ভিত্তিক কর্মপরিকল্পনা করে বাস্তবায়ন করা হতো তাহলে বাড়তি টাকা লাগার কথা নয়। এটা জাতির জন্য বড় অপচয়। সেই সঙ্গে যে সময়ে যেসব সুফল পাওয়ার কথা, সেগুলো থেকে বঞ্চিত হচ্ছে দেশ ও জাতি। এর পাশাপাশি প্রকল্প বাস্তবায়নে দীর্ঘসময়ের কারণে বাড়তি যোগ হয়েছে জনদুর্ভোগ। প্রসঙ্গত, বিমানবন্দর থেকে গাজীপুর পর্যন্ত নির্মাণাধীন বাস র‌্যাপিড ট্রানজিট-বিআরটি প্রকল্পের বিষয়টি দৃষ্টান্ত হিসাবে উল্লেখ করা যায়। বিআরটি গাজীপুর-এয়ারপোর্ট (গ্রেটার ঢাকা সাসটেইনেবল আরবান ট্রান্সপোর্ট প্রজেক্ট) প্রকল্প। দফায় দফায় মেয়াদ বাড়ায় চার বছরের এ প্রকল্পটি বাস্তবায়নে এখন সময় লাগছে ১২ বছর। সর্বশেষ মেয়াদ বাড়িয়ে ২০২৪ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত করা হয়েছে।

এটির মূল অনুমোদিত ব্যয় ছিল ২০৩৯ কোটি ৮৪ লাখ টাকা। দ্বিতীয় সংশোধনীর মাধ্যমে ব্যয় বেড়ে দাঁড়ায় ৪২৬৮ কোটি ৩২ লাখ টাকা। ফলে এ প্রকল্পে বাড়তি যাচ্ছে ২২২৮ কোটি ৪৮ লাখ টাকা। এই অদূরদর্শী প্রকল্পের কারণে গাজীপুর-এয়ারপোর্ট সড়কের দুই পাশ সংকুচিত হয়ে পড়েছে। ফলে যানজট লাগছে সড়কটির বিভিন্ন পয়েন্টে। প্রকল্প শুরুর আগেই এর সুফল প্রাপ্তি নিয়ে নানারকম সমালোচনা শুরু হয়ে গেছে।

অতিমূল্যায়িত যেসব প্রকল্পে ব্যয় বাড়িয়ে প্রায় দ্বিগুণ করা হয়েছে তার মধ্যে রয়েছে, পদ্মা সেতু, কর্ণফুলী টানেল, সাপোর্ট টু ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে পিপিপি প্রজেক্ট, পদ্মা সেতুতে রেল সংযোগ এবং দোহাজারী-রামু-গুনদুম পর্যন্ত রেলপথ নির্মাণ, বাস র‌্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি), খুলনা-মোংলা রেলপথ নির্মাণ, এলেঙ্গা-হাটিকুমরুল-রংপুর মহাসড়ক ৪ লেনে উন্নীতকরণ, চিটাগাং সিটি আউটার রিংরোড নির্মাণ, খুলনা শিপইয়ার্ড সড়ক প্রশস্তকরণ প্রকল্প প্রভৃতি। সূত্র জানায়, পদ্মা বহুমুখী সেতু নির্মাণ প্রকল্পটি ২০০৭ সালের জুলাই থেকে ২০১৫ সালের জুনের মধ্যে বাস্তবায়নের পরিকল্পনা ছিল। তখন প্রকল্পের মূল অনুমোদিত ব্যয় ধরা হয়েছিল ১০ হাজার ১৬১ কোটি ৭৫ লাখ টাকা। কিন্তু বিশ্বব্যাংকের অর্থায়ন থেকে সরে যাওয়াসহ নানা জটিলতায় শুরুতেই হোঁচট খায় প্রকল্পটি। পরবর্তী সময়ে সরকারের নিজস্ব অর্থায়নে ২০০৯ সালের জানুয়ারি থেকে ২০১৫ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে বাস্তবায়নের লক্ষ্য নির্ধারণ করে প্রথম সংশোধনীতে ব্যয় ধরা হয় ২০ হাজার ৫০৭ কোটি ২০ লাখ টাকা। সর্বশেষ মেয়াদ বাড়ানো হয় ২০২৪ সালের জুন পর্যন্ত। ব্যয় বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩২ হাজার ৬০৫ কোটি ৫২ লাখ টাকা। এক্ষেত্রে মূল বরাদ্দের তুলনায় ব্যয় বেড়েছে ২২ হাজার ৪৪৩ কোটি ৭৭ লাখ টাকা, যা তিনগুণেরও বেশি। ২০১১ সালে ‘চিটাগাং সিটি আউটার রিং রোড’ প্রকল্প হাতে নেয় সরকার। এরপর একযুগ পেরিয়ে গেলেও শেষ হয়নি কাজ। চতুর্থ দফায় ব্যয় বাড়ানোয় ৮৫৬ কোটি ২৮ লাখ ৬০ হাজার টাকার প্রকল্পের খরচ দাঁড়িয়েছে ২৬৭৫ কোটি ৯৬ লাখ টাকায়। ফলে বাড়তি ব্যয় যাচ্ছে ১৮১৯ কোটি ৬৮ টাকা। এটিও মূল ব্যয়ের তিনগুণের চেয়ে বেশি। পরিকল্পনা কমিশন সূত্রে জানা গেছে, চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে (এডিপি) গুরুত্ব পাওয়া মেগাপ্রকল্পের মধ্যে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্প ছাড়াও রয়েছে বর্তমানে অপারেশনে থাকা মেট্রোরেল লাইন-৬ প্রকল্প। চলতি অর্থবছরে এই প্রকল্পে বরাদ্দ ১ হাজার ৯৭৫ কোটি টাকা। এ পর্যন্ত খরচ হয়েছে ২০ হাজার ৭৫৭ কোটি টাকা। কাজ শুরু হওয়া দেশের প্রথম পাতাল রেল মেট্রোরেল লাইন-১ প্রকল্পে বরাদ্দ আছে ১ হাজার ৯৪২ কোটি টাকা। এ পর্যন্ত খরচ হয়েছে ১ হাজার ৫৮৫ কোটি টাকা। মেট্রোরেল লাইন-৫ নর্দান রুট প্রকল্পে বরাদ্দ ৯৬৮ কোটি টাকা। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেল সেতুর জন্য বরাদ্দ ২ হাজার ৫৬০ কোটি টাকা। এ পর্যন্ত খরচ হয়েছে প্রায় ৫০০ কোটি টাকা। এসব প্রকল্পে জাপানসহ বিভিন্ন সংস্থার ঋণ রয়েছে। পদ্মা সেতুতে রেল সংযোগ প্রকল্পে বরাদ্দ ৩ হাজার ৫৪৪ কোটি টাকা। এটি বাস্তবায়নে ঋণ দিচ্ছে চীন। দোহাজারী-রামু-ঘুমধুম রেললাইন প্রকল্পের জন্য বরাদ্দ ১ হাজার ৪৫৩ কোটি টাকা। এ পর্যন্ত ব্যয় ৭ হাজার ১৭২ কোটি টাকা। এটি বাস্তবায়নে চীন ও এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) ঋণ রয়েছে। আরও কয়েকটি উল্লেখযোগ্য প্রকল্প হচ্ছে সাপোর্ট টু ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণ এবং সাসেক সংযোগ সড়ক প্রকল্প : এলেঙ্গা-হাটিকুমরুল-রংপুর মহাসড়ক চার লেনে উন্নীতকরণ প্রকল্প। অন্তর্বর্তী সরকার এরই মধ্যে দেশজুড়ে চলমান উন্নয়ন কর্মকান্ডে খরচের লাগাম টানতে শুরু করেছে। এরই মধ্যে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় ফেরত পাঠিয়েছে কয়েকটি মন্ত্রণালয়ের ১৩টি প্রস্তাব। সংসদ বিলুপ্ত হওয়ায় এমনিতেই বেঁচে গেছে এমপিদের জন্য থোক বরাদ্দের প্রায় হাজার কোটি টাকা। ভাবা হচ্ছে- মেগা অবকাঠামোর বিকল্প অর্থায়ন নিয়েও। অর্থ সাশ্রয়ে যৌক্তিক কারণেই কাটছাঁট হতে যাচ্ছে উন্নয়ন বাজেট। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের ফেরত পাঠানো প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে কালুরঘাটে রেল ও সড়ক সেতু, রংপুর সিটি করপোরেশনের সড়ক উন্নয়ন ও ফরিদপুর-বরিশাল-কুয়াকাটা মহাসড়ক ফোর লেন করতে ভূমি অধিগ্রহণ। ফেরত পাঠানোর পাশপাশি খতিয়ে দেখা হচ্ছে, চট্টগ্রাম-কক্সবাজার হাইওয়ে ইমপ্রুভমেন্ট প্রজেক্ট, চট্টগ্রাম-দোহাজারী ডুয়েলগেজ রেলরুট এবং মেট্রোরেল লাইন ওয়ান ও ফাইভ প্রকল্পের খরচ। প্রকল্প ব্যয় সংকোচন নিয়ে সম্প্রতি পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেছেন, সাবেক এমপিদের নিজেদের নির্বাচনি এলাকার জন্য অসংখ্য প্রকল্প নেওয়া হয়েছিল। এগুলোর অনেক কাজ এখনো চলমান। অনেক একনেকে যাওয়ার অপেক্ষায়। এগুলোর অগ্রাধিকার আছে কি না এবং কতটুকু সুবিধা বয়ে আনবে সেগুলো মূল্যায়ন করা হচ্ছে। কম অগ্রাধিকারের প্রকল্পগুলো কাটছাঁট করা হচ্ছে। এদিকে বাংলাদেশে সড়ক উন্নয়ন ব্যয় অত্যন্ত বেশি বলে অভিযোগ রয়েছে। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্য মতে, চার লেনের একটি সড়ক নির্মাণে কিলোমিটার প্রতি খরচ হওয়ার কথা ১২-১৫ কোটি টাকা। পার্শ্ববর্তী ভারতে কিলোমিটার প্রতি খরচ হয় ১০ কোটি টাকা। চীনে হয় ১০-১২ কোটি টাকা। ইউরোপে ৩০ কোটি টাকা। বিশ্বব্যাংকের এক গবেষণায় দেখা গেছে, বাংলাদেশে প্রতি কিলোমিটার সড়ক নির্মাণে প্রতিবেশী ভারত ও চীনের তুলনায় অনেক বেশি অর্থ খরচ হয়। এই বাড়তি খরচের জন্য উচ্চ মাত্রায় দুর্নীতি, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কাজ শেষ না হওয়া ও দরপত্রে প্রতিযোগিতা না থাকাকে দায়ী করেছে বিশ্বব্যাংক। ২০১৬ সালে শেষ হওয়া ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের নির্মাণ ব্যয় ছিল কিলোমিটারে ২১ কোটি টাকা। হাটিকুমরুল থেকে রংপুর পর্যন্ত চার লেন সড়ক নির্মাণে কিলোমিটার প্রতি ব্যয় হয়েছিল ৫৫ কোটি টাকা। যাত্রাবাড়ী-কাঁচপুর সড়ক চার লেন থেকে আট লেন করতে প্রতি কিলোমিটারে ব্যয় হয় ২২ কোটি টাকা। কিন্তু অবিশ্বাস্য রকম ব্যয় ধরে ঢাকা-সিলেট ফোর লেন প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। দুই লেনের এই মহাসড়কটি চার লেন করতে প্রতি কিলোমিটারে ব্যয় ধরা হয় ৮০ কোটি টাকা। বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত সবচেয়ে ব্যয়বহুল সড়ক ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে, যার প্রতি কিলোমিটারে নির্মাণ ব্যয় ২০০ কোটি ৮০ লাখ টাকা।

প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) অধ্যাপক ড. সামছুল হক বলেন, ?ঋণদাতা দেশগুলোর বিভিন্ন সমীক্ষায় দেখা গেছে, অন্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশে সড়ক নির্মাণ ব্যয় বেশি। কয়েকটি কারণে এটি হয়। যারা প্রকল্প প্রাক্কলন করে এবং যারা প্রকল্প মূল্যায়ন করেন তাদের সক্ষমতার যথেষ্ট ঘাটতি আছে। প্রতিযোগিতামূলক দরপত্র না হলে সর্বনিম্ন দরদাতা পাওয়া যায় না। বিশেষ করে জি-টু-জি প্রকল্পের ক্ষেত্রে এটা বেশি দেখা যায়। ফলে প্রাক্কলিত দামের মতোই দরপত্র মূল্য জমা পড়ে। তার চেয়ে কম মূল্যে নামেন না তারা। আর পরামর্শকসহ আনুষঙ্গিক অনেক ব্যয় করা হয় আমাদের সড়ক প্রকল্পগুলোয়। জমির উচ্চমূল্য ব্যয় বৃদ্ধির একটি কারণ।

এই বিভাগের আরও খবর
অভিনেতা বিজয়ের সমাবেশে পদদলনে ৩৮ জনের মৃত্যু
অভিনেতা বিজয়ের সমাবেশে পদদলনে ৩৮ জনের মৃত্যু
নির্বাচনি সংলাপ শুরু আজ
নির্বাচনি সংলাপ শুরু আজ
দেশে ফিরেছেন সেনাপ্রধান
দেশে ফিরেছেন সেনাপ্রধান
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষরে আগ্রহী ভুটান
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষরে আগ্রহী ভুটান
ইউরোপীয় পার্লামেন্ট প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
ইউরোপীয় পার্লামেন্ট প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
বিদেশে দেশের বদনাম
বিদেশে দেশের বদনাম
তথ্য কমিশন গঠনে দেরি ব্যর্থতা
তথ্য কমিশন গঠনে দেরি ব্যর্থতা
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ যথেষ্ট শক্তিশালী
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ যথেষ্ট শক্তিশালী
মানবাধিকার কমিশনে মেরুদণ্ডহীন কাউকে বসানো যাবে না
মানবাধিকার কমিশনে মেরুদণ্ডহীন কাউকে বসানো যাবে না
ব্যবসায়ীদের ঢালাও ব্যাংক হিসাব জব্দ ঠিক নয়
ব্যবসায়ীদের ঢালাও ব্যাংক হিসাব জব্দ ঠিক নয়
কারও পক্ষে কাজ করা যাবে না
কারও পক্ষে কাজ করা যাবে না
অবরোধে স্থবির খাগড়াছড়ি
অবরোধে স্থবির খাগড়াছড়ি
সর্বশেষ খবর
মোংলায় নানা আয়োজনে বিশ্ব নদী দিবস পালন
মোংলায় নানা আয়োজনে বিশ্ব নদী দিবস পালন

এই মাত্র | প্রকৃতি ও পরিবেশ

কিশোরের কাছে মিললো ইয়াবার চালান
কিশোরের কাছে মিললো ইয়াবার চালান

১৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

গাইবান্ধায় নৌকাবাইচ প্রতিযোগিতা
গাইবান্ধায় নৌকাবাইচ প্রতিযোগিতা

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দল-মত-ধর্ম-দর্শন যার যার, বাংলাদেশ সবার: বাবলু
দল-মত-ধর্ম-দর্শন যার যার, বাংলাদেশ সবার: বাবলু

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিলেটে দিন-দুপুরে সাদা পাথর পাচার, ট্রাক জব্দ
সিলেটে দিন-দুপুরে সাদা পাথর পাচার, ট্রাক জব্দ

১৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবিলায় এবার ভেনেজুয়েলা ‘জনতার হাতে’ তুলে দিল অস্ত্র
যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবিলায় এবার ভেনেজুয়েলা ‘জনতার হাতে’ তুলে দিল অস্ত্র

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে ৬ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে ৬ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

২০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সিডনিতে জমজমাট ক্রীড়া উৎসবে উদ্বেলিত ক্যাম্বেলটাউন বাংলা স্কুল
সিডনিতে জমজমাট ক্রীড়া উৎসবে উদ্বেলিত ক্যাম্বেলটাউন বাংলা স্কুল

২৫ মিনিট আগে | পরবাস

শার্শায় দুর্গাপূজা উপলক্ষে বিএনপির আর্থিক সহায়তা
শার্শায় দুর্গাপূজা উপলক্ষে বিএনপির আর্থিক সহায়তা

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জমি ইজারা না দেয়ায় যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
জমি ইজারা না দেয়ায় যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভোক্তার ন্যায্য অধিকার: বাজারে স্বচ্ছতা আনতে প্রয়োজন আইন সংস্কার
ভোক্তার ন্যায্য অধিকার: বাজারে স্বচ্ছতা আনতে প্রয়োজন আইন সংস্কার

৩৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

‘ঢাকায় প্রথম সরকারি গ্রিন বিল্ডিং হবে পরিবেশ অধিদপ্তরের নতুন ভবন’
‘ঢাকায় প্রথম সরকারি গ্রিন বিল্ডিং হবে পরিবেশ অধিদপ্তরের নতুন ভবন’

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমারখালীতে বিএনপি নেতাকে হাতুড়িপেটা, কার্যালয় ভাঙচুরের অভিযোগ
কুমারখালীতে বিএনপি নেতাকে হাতুড়িপেটা, কার্যালয় ভাঙচুরের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতির কথা বলে নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র চলছে : নবীউল্লাহ নবী
পিআর পদ্ধতির কথা বলে নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র চলছে : নবীউল্লাহ নবী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে ৩ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে ৩ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিন ইউরোপের আরেকটি দেশে আক্রমণ করবেন, দাবি জেলেনস্কির
পুতিন ইউরোপের আরেকটি দেশে আক্রমণ করবেন, দাবি জেলেনস্কির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমারখালীতে বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা ও ছানি অপারেশন ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
কুমারখালীতে বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা ও ছানি অপারেশন ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৫১২ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৫১২ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পূজা নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গুজব ছড়ানো হচ্ছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পূজা নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গুজব ছড়ানো হচ্ছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝালকাঠিতে বিশ্ব জলাতঙ্ক দিবস পালিত
ঝালকাঠিতে বিশ্ব জলাতঙ্ক দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইইউপন্থী ও রাশিয়াপন্থী দ্বন্দ্বে বিভক্ত ভোট দিচ্ছেন মলদোভানরা
ইইউপন্থী ও রাশিয়াপন্থী দ্বন্দ্বে বিভক্ত ভোট দিচ্ছেন মলদোভানরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক এনায়েতের ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
সেই মার্কিন নাগরিক এনায়েতের ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‌‌‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী বাংলাদেশের অর্থনীতিকে বাঁচিয়ে রেখেছে রেমিট্যান্স’
‌‌‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী বাংলাদেশের অর্থনীতিকে বাঁচিয়ে রেখেছে রেমিট্যান্স’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতু উন্মুক্ত
চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতু উন্মুক্ত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের জাহাজে ইসরায়েলের হামলা
পাকিস্তানের জাহাজে ইসরায়েলের হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গিনির প্রেসিডেন্ট নির্বাচন ২৮ ডিসেম্বর
গিনির প্রেসিডেন্ট নির্বাচন ২৮ ডিসেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামজাকে নিয়ে ২৮ সদস্যের বাংলাদেশ প্রাথমিক দল ঘোষণা
হামজাকে নিয়ে ২৮ সদস্যের বাংলাদেশ প্রাথমিক দল ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার শেষ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু
হাসিনার মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার শেষ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদিকে ‘বন্ধুত্বপূর্ণ দেশ’ বললেন ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তা
সৌদিকে ‘বন্ধুত্বপূর্ণ দেশ’ বললেন ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দিল সান মারিনো
ফিলিস্তিনকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দিল সান মারিনো

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানের জাহাজে ইসরায়েলের হামলা
পাকিস্তানের জাহাজে ইসরায়েলের হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার প্রকাশ্যে এলেন নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী, জানালেন 'পালাবেন না'
এবার প্রকাশ্যে এলেন নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী, জানালেন 'পালাবেন না'

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি অসহনীয় যন্ত্রণা ও শোকে কাতর: থালাপতি বিজয়
আমি অসহনীয় যন্ত্রণা ও শোকে কাতর: থালাপতি বিজয়

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই ভেনেজুয়েলায় হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র!
কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই ভেনেজুয়েলায় হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোর্টল্যান্ডে সেনা পাঠানোর নির্দেশ ট্রাম্পের, প্রয়োজনে ‘পূর্ণ শক্তি’ ব্যবহারের অনুমতি
পোর্টল্যান্ডে সেনা পাঠানোর নির্দেশ ট্রাম্পের, প্রয়োজনে ‘পূর্ণ শক্তি’ ব্যবহারের অনুমতি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষেধাজ্ঞা ইস্যুতে যুক্তরাজ্য-ফ্রান্স ও জার্মানি থেকে রাষ্ট্রদূতদের ফেরালো ইরান
নিষেধাজ্ঞা ইস্যুতে যুক্তরাজ্য-ফ্রান্স ও জার্মানি থেকে রাষ্ট্রদূতদের ফেরালো ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তামিলনাড়ুতে থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদদলিত হয়ে নিহত বেড়ে ৩৮
তামিলনাড়ুতে থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদদলিত হয়ে নিহত বেড়ে ৩৮

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যস্ততার কারণে নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানোর বিষয়টি ভেন্ডর প্রশাসনকে জানায়নি: উপাচার্য
ব্যস্ততার কারণে নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানোর বিষয়টি ভেন্ডর প্রশাসনকে জানায়নি: উপাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদপিষ্ট হয়ে নিহত অন্তত ৩৬
থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদপিষ্ট হয়ে নিহত অন্তত ৩৬

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কেন বাগরাম বিমানঘাঁটি ফেরত চান ট্রাম্প, কী আছে সেখানে?
কেন বাগরাম বিমানঘাঁটি ফেরত চান ট্রাম্প, কী আছে সেখানে?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার প্রতি বিশ্বনেতাদের পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার
প্রধান উপদেষ্টার প্রতি বিশ্বনেতাদের পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে ইতিহাস গড়ল নেপাল
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে ইতিহাস গড়ল নেপাল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১২ দিনের যুদ্ধে ইসরায়েলের ১৬ পাইলট নিহত, দাবি ইরানের
১২ দিনের যুদ্ধে ইসরায়েলের ১৬ পাইলট নিহত, দাবি ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বক্তব্যের সময় বাংলাদেশ ওয়াকআউট করেনি বলে প্রচারিত ছবিটি ভিন্ন সময়ের : সিএ ফ্যাক্ট চেক
নেতানিয়াহুর বক্তব্যের সময় বাংলাদেশ ওয়াকআউট করেনি বলে প্রচারিত ছবিটি ভিন্ন সময়ের : সিএ ফ্যাক্ট চেক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেলেনার বিয়েতে অতিথি তালিকায় আছেন যারা
সেলেনার বিয়েতে অতিথি তালিকায় আছেন যারা

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঐক্যবদ্ধ না হলে গুপ্ত স্বৈরাচারের আবির্ভাব হতে পারে : তারেক রহমান
ঐক্যবদ্ধ না হলে গুপ্ত স্বৈরাচারের আবির্ভাব হতে পারে : তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার ভূমিকম্প, উৎপত্তিস্থল যশোরের মনিরামপুর
আবার ভূমিকম্প, উৎপত্তিস্থল যশোরের মনিরামপুর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থ বয়কট আন্দোলন, পাক-ভারত ফাইনালের সব টিকিট বিক্রি
ব্যর্থ বয়কট আন্দোলন, পাক-ভারত ফাইনালের সব টিকিট বিক্রি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে কেওক্রাডং
পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে কেওক্রাডং

২১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

পাকিস্তানের অধিনায়কের সঙ্গে ট্রফি নিয়ে ছবি তুলতে অস্বীকৃতি সূর্যকুমারের
পাকিস্তানের অধিনায়কের সঙ্গে ট্রফি নিয়ে ছবি তুলতে অস্বীকৃতি সূর্যকুমারের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কোমলমতি বাচ্চা থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত জামায়াত-শিবির লেবাস ধরে থাকে: পাপিয়া
কোমলমতি বাচ্চা থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত জামায়াত-শিবির লেবাস ধরে থাকে: পাপিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

স্ত্রীর দাবি নিয়ে আসা তরুণীকে গাছে বেঁধে নির্যাতন; গ্রেফতার ৩
স্ত্রীর দাবি নিয়ে আসা তরুণীকে গাছে বেঁধে নির্যাতন; গ্রেফতার ৩

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের চার শতাধিক শিক্ষার্থীর ছাত্রদলে যোগদান
লালমনিরহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের চার শতাধিক শিক্ষার্থীর ছাত্রদলে যোগদান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অগ্নিকাণ্ডে তিন ফায়ার ফাইটারসহ চারজনের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক
অগ্নিকাণ্ডে তিন ফায়ার ফাইটারসহ চারজনের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বা ন্যাটো রাষ্ট্রগুলোতে হামলার কোনও ইচ্ছা নেই: রাশিয়া
ইইউ বা ন্যাটো রাষ্ট্রগুলোতে হামলার কোনও ইচ্ছা নেই: রাশিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুরে নারী মডেলকে রিসোর্টে আটকে গণধর্ষণের অভিযোগ, আটক ১৪
শ্রীপুরে নারী মডেলকে রিসোর্টে আটকে গণধর্ষণের অভিযোগ, আটক ১৪

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করছে: কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করছে: কলম্বিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতু উন্মুক্ত
চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতু উন্মুক্ত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাবির অ্যাপ্লায়েড কেমিস্ট্রি বিভাগের প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের সংগঠনের নেতৃত্বে নজরুল-মিজানুর
রাবির অ্যাপ্লায়েড কেমিস্ট্রি বিভাগের প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের সংগঠনের নেতৃত্বে নজরুল-মিজানুর

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
মির্জা ফখরুলের আসনে অন্য দলের ব্যাপক গণসংযোগ
মির্জা ফখরুলের আসনে অন্য দলের ব্যাপক গণসংযোগ

নগর জীবন

সংকট কাটছে রাজনীতিতে
সংকট কাটছে রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিচার শেষ পর্যায়ে
হাসিনার বিচার শেষ পর্যায়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল আজ
ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল আজ

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারি রিকশা : পাল্টাপাল্টি শোডাউন
ব্যাটারি রিকশা : পাল্টাপাল্টি শোডাউন

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্যাম্পের বাইরে স্থায়ী রোহিঙ্গারা
ক্যাম্পের বাইরে স্থায়ী রোহিঙ্গারা

পেছনের পৃষ্ঠা

অবরোধে স্থবির খাগড়াছড়ি
অবরোধে স্থবির খাগড়াছড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ যথেষ্ট শক্তিশালী
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ যথেষ্ট শক্তিশালী

প্রথম পৃষ্ঠা

২০০ বছরের ভাসমান হাট
২০০ বছরের ভাসমান হাট

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের ঢালাও ব্যাংক হিসাব জব্দ ঠিক নয়
ব্যবসায়ীদের ঢালাও ব্যাংক হিসাব জব্দ ঠিক নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘের তাড়া খেয়ে সুন্দরবনের হরিণ লোকালয়ে
বাঘের তাড়া খেয়ে সুন্দরবনের হরিণ লোকালয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বেঁচে থাকার মতো অক্সিজেন পেয়েছি
বেঁচে থাকার মতো অক্সিজেন পেয়েছি

শোবিজ

মুক্তির ৩০ বছর পরও দর্শকপ্রিয় বিশ্বপ্রেমিক
মুক্তির ৩০ বছর পরও দর্শকপ্রিয় বিশ্বপ্রেমিক

শোবিজ

এক পোয়া মাছ ৮০ হাজার টাকায় বিক্রি
এক পোয়া মাছ ৮০ হাজার টাকায় বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন চান বিএনপির আট নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন চান বিএনপির আট নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

আইসিসিবিতে পর্দা নামল মেড ইন পাকিস্তান প্রদর্শনীর
আইসিসিবিতে পর্দা নামল মেড ইন পাকিস্তান প্রদর্শনীর

নগর জীবন

বক্সিং সমৃদ্ধ করতেই অরভিন্দের আগমন
বক্সিং সমৃদ্ধ করতেই অরভিন্দের আগমন

মাঠে ময়দানে

ঋণের চাপ সইতে না পেরে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ
ঋণের চাপ সইতে না পেরে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আফগানিস্তানের বিপক্ষে নেই লিটন!
আফগানিস্তানের বিপক্ষে নেই লিটন!

মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের হয়ে কাজ করছে ১৫৮ কোম্পানি : জাতিসংঘ
ইসরায়েলের হয়ে কাজ করছে ১৫৮ কোম্পানি : জাতিসংঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

শাকিবের প্রিয় জয় নাকি বীর?
শাকিবের প্রিয় জয় নাকি বীর?

শোবিজ

বুথ থেকে টাকা তুলে জাল নোট পেলেন কৃষক
বুথ থেকে টাকা তুলে জাল নোট পেলেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

তথ্য কমিশন গঠনে দেরি ব্যর্থতা
তথ্য কমিশন গঠনে দেরি ব্যর্থতা

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবাধিকার কমিশনে মেরুদণ্ডহীন কাউকে বসানো যাবে না
মানবাধিকার কমিশনে মেরুদণ্ডহীন কাউকে বসানো যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হিন্দি বলতে না পারায় দিল্লিতে ছাত্রদের নির্যাতন
হিন্দি বলতে না পারায় দিল্লিতে ছাত্রদের নির্যাতন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকার ছবিতে কেন অভিনয় করতে পারলেন না - স্মিতা পাতিল
ঢাকার ছবিতে কেন অভিনয় করতে পারলেন না - স্মিতা পাতিল

শোবিজ

বিদেশে দেশের বদনাম
বিদেশে দেশের বদনাম

প্রথম পৃষ্ঠা

কারও পক্ষে কাজ করা যাবে না
কারও পক্ষে কাজ করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এক সপ্তাহের ব্যবধানে ফের ভূমিকম্প
এক সপ্তাহের ব্যবধানে ফের ভূমিকম্প

পেছনের পৃষ্ঠা