শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

শূন্য থেকে টাকার কুমির

হেনরীর হাজার কোটি টাকা
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
শূন্য থেকে টাকার কুমির

জান্নাত আরা তালুকদার হেনরী। এক আলোচিত-সমালোচিত নাম। ছিলেন উচ্চবিদ্যালয়ের গানের শিক্ষিকা। আয় বলতে ছিল স্কুলের বেতন। সেই হেনরী গত দেড় দশকে শূন্য থেকে হয়েছেন হাজার কোটি টাকার মালিক। প্রতি বছর আয়কর দেওয়ার সময় কালো টাকা সাদা করার তালিকায় নাম থাকত তার। ২০০৮ সালে সিরাজগঞ্জ সদর (সিরাজগঞ্জ-২) আসন থেকে নৌকার মনোনয়ন পেলেও সামান্য ভোটের ব্যবধানে হেরে যান। অবশ্য তার পরাজয়ে তৎকালীন আওয়ামী লীগের এক বড় নেতাকে দায়ী করা হয়। পুরস্কার স্বরূপ হেনরীকে সোনালী ব্যাংকের পরিচালক করা হয়। এখান থেকেই জান্নাত আরা তালুকদার হেনরীর উত্থান শুরু। হলমার্ক কেলেঙ্কারি, ঋণপ্রদান ও মওকুফ, চাকরিবাণিজ্য, কর্মকর্তাদের পদোন্নতি, বদলিসহ নানা কর্মকাে র মাধ্যমে শূন্য থেকে যাত্রা শুরু করে কোটিপতি বনে যান স্থানীয় সবুজ কানন উচ্চবিদ্যালয়ের শিক্ষক হেনরী। শুধু নিজ জেলা সিরাজগঞ্জ নয়, নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর, পটুয়াখালী ও ঢাকায় তার অঢেল সম্পদের ছড়াছড়ি। নামে-বেনামে খুলেছেন বিভিন্ন কোম্পানি ও প্রতিষ্ঠান। এ যেন হাতে আলাদিনের চেরাগ। সিরাজগঞ্জে কথিত আছে, ‘টাকার জোরেই’ ২০২৩ সালে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সদর আসন থেকে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন বাগিয়ে নেন তিনি। শক্ত কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী না থাকলেও কোটি কোটি টাকা খরচ করে হয়ে যান এমপি। এমপি হয়েই জেলার রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ নিতে শুরু করেন। রাজনীতির পাশাপাশি সরকারি বিভিন্ন দপ্তর, অফিসে ছড়ি ঘোরান তিনি। টেন্ডার, নিয়োগ, বদলি সবকিছুই তার ইশারায় চলে আসে। জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও সাবেক মন্ত্রী আবদুল লতিফ বিশ্বাস জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের পদ থেকে পদত্যাগ করেন। এর পর ফাঁকা হয় জেলা পরিষদ পদ। জেলা পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ কাউকে দলীয় মনোনয়ন দেয়নি। সবার জন্য উন্মুক্ত করে দেয়। এ পদের জন্য জেলা আওয়ামী লীগের অনেক সিনিয়র ও ত্যাগী রাজনীতিবিদ ছিলেন। কিন্তু হেনরীর খায়েস হয় জেলাকে নিয়ন্ত্রণ করার। সে কারণে তার স্বামী শামীম তালুকদার লাবুকে প্রার্থী করেন। জেলার প্রবীণ রাজনীতিবিদরা তাকে প্রার্থী না করতে অনুরোধ করলেও টাকা ও ক্ষমতার দাপটে কর্ণপাত করেননি হেনরী। স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও স্থানীয় সরকারের বিভিন্ন জনপ্রতিনিধির কাছ থেকে জানা যায়, কয়েক কোটি টাকা খরচ করে স্বামী লাবুকে জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বানান হেনরী। এর পর জেলার রাজনীতির পাশাপাশি সবকিছু নিয়ন্ত্রণে নেন তিনি। গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর অন্যদের মতো গা ঢাকা দেন হেনরীও। এদিকে দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে দেশ ছাড়ার নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আদালত। নিষেধাজ্ঞা থাকলেও লাপাত্তা হেনরী। তার ব্যবহৃত মোবাইল ফোন বন্ধ। অনলাইনেও তাকে পাওয়া যাচ্ছে না। তার একাধিক ঘনিষ্ঠজনের সঙ্গে কথা বলেও অবস্থান সম্পর্কে জানা যায়নি কিছু। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের জন্য জমা দেওয়া হেনরীর নির্বাচনি হলফনামা পর্যালোচনা করে জানা গেছে, গত ১৪ বছরে তার সম্পদ বেড়েছে ৮২০ গুণ। এই সময়ে কালো টাকা সাদা করেছেন তিন দফায়। বাড়ি, গাড়ি, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, হোটেল, রিসোর্টসহ গড়েছেন শত শত কোটি টাকার সম্পদ। ২০০৮ সালে নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় হলফনামায় উল্লেখ করেছিলেন স্থাবর-অস্থাবর সম্পদ ৬ লাখ ৩৪ হাজার ৫০০ টাকার। শিক্ষকতা ও কৃষি থেকে আয় ছিল ১ লাখ ২২ হাজার টাকা। বার্ষিক খরচ দেখানো হয়েছিল ৮০ হাজার টাকা। আয়কর নথির হিসাব অনুযায়ী, ২০২২ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত ১৪ বছরে তার সম্পদ ৮২০ গুণ বেড়ে হয়েছে ৫১ কোটি ৯৮ লাখ ৫৮ হাজার টাকা। জানা গেছে, ২০০৮ সালে সিরাজগঞ্জ-২ আসন থেকে নৌকার টিকিটে এমপি হতে না পারা হেনরীকে পুরস্কার স্বরূপ সোনালী ব্যাংকের পরিচালক নিয়োগ দেওয়া হয়। এ ছাড়া ওই সময়ে প্রধানমন্ত্রীর সাবেক জনপ্রশাসন উপদেষ্টা এইচটি ইমামের সঙ্গে বিশেষ সখ্যতা গড়ে ওঠে হেনরীর। সে কারণে আর পিছু ফিরে তাকাতে হয়নি। সোনালী ব্যাংকের আলোচিত হলমার্ক কেলেঙ্কারিতে তার নামও আসে। কারাগারে থাকা হলমার্ক গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর আহমেদ আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে ব্যাংকের কয়েকজন পরিচালকের বিরুদ্ধে তার কাছ থেকে ঘুষ গ্রহণের কথা বলেন। এর মধ্যে হেনরীর নাম ছিল। পরে দুদক তার বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ অনুসন্ধান শুরু করে। পর্যায়ক্রমে তিন কর্মকর্তাকে দায়িত্ব দিলেও অবৈধ সম্পদের খোঁজ পাওয়া যায়নি। অবশেষে তাকে অভিযোগ থেকে দায়মুক্তি দেওয়া হয়। হেনরীর আয়কর নথিতে ২০১৯ সালের ৩০ জুন নিট সম্পদ দেখানো হয় ১১ কোটি ৬৬ লাখ ৩৭ হাজার টাকা। এর মধ্যে জমির দাম হিসেবে ২ কোটি ২২ লাখ ৫০ হাজার কালো টাকা সাদা করা হয়। ২০২০ সালের জুন পর্যন্ত নিট সম্পদ দেখানো হয় ৪৭ কোটি ৩৬ লাখ ৭৪ হাজার টাকার। এর মধ্যে তিনি ৩২ কোটি ৫০ লাখ কালো টাকা সাদা করেন। ২০২১ সালের ৩০ জুন আয়কর নথিতে নিট সম্পদ উল্লেখ করা হয় ৪৭ কোটি ৭১ লাখ ৮৮ হাজার টাকার। ২০২২ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত আয়কর নথিতে আবার ১ কোটি ৩০ লাখ কালো টাকা সাদা করা হয়। নিট সম্পদ দেখানো হয় ৫১ কোটি ৯৮ লাখ ৫৮ হাজার টাকার। হেনরীর স্বামী শামীম তালুকদার লাবুর আয়কর নথিতেও রয়েছে নানা গরমিল। নথি ঘেঁটে দেখা গেছে, তিনি ১ কোটি ৩০ লাখ কালো টাকা সাদা করেছেন।

গাড়ি-বাড়ি স্থাবর সম্পদের তালিকাও বেশ দীর্ঘ।

সিরাজগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এ নেত্রীর বিলাসবহুল গাড়ি ব্যবহারে রয়েছে নানা কাহিনি। তার ব্যবহৃত তিনটি গাড়ির মধ্যে আছে হুড খোলা (ঢাকা মেট্রো-ঘ-১৫-৮১০২) কালো রঙের ল্যান্ডক্রুজার। ৭ আসন বিশিষ্ট ২৭০০ সিসির গাড়িটি রেজিস্ট্রেশন করা হয়েছে জেসমিন কনস্ট্রাকশন টেক লিমিটেডের নামে। ঠিকানা দেওয়া হয়েছে প্লট নম্বর ২, রজনীগন্ধা, মেইন রোড, রূপনগর, ঢাকা। আছে দুটি দামি প্রাইভেট কারও। তবে ব্যবহৃত এসব গাড়ির একটিও তার নিজের নামে রেজিস্ট্রেশন করা নয়। অন্যের নামে সম্পদ করে বহাল তবিয়তে ভোগ করছেন তিনি। এর মধ্যে ঢাকা মেট্রো গ-১৫-৩৯৯০ নম্বর ১৫শ সিসি প্রাইভেট কারটি ড. মো. জামাল উদ্দিন, পিতা-মিয়া হোসেন, ১৭৭ তুলাশার শরীয়তপুরের ঠিকানা রয়েছে। অপর কার ঢাকা মেট্রো ঘ-১৮-৩৮৩২ নিশান ২০০০ সিসির গাড়িটি রেজিস্ট্রেশন করা হয়েছে লাম ট্রান্সপোর্টের নামে। ঠিকানা দেওয়া হয়েছে অ্যাপার্টমেন্ট নম্বর ৩০৪, প্লট-২, রজনীগন্ধা, রূপনগর। ঢাকা মেট্রো গ-৩২-২২২৭ নম্বর প্রিমিও মডেলের মেরুন রঙের প্রাইভেট কারটি ২০১৭ সালে কেনেন জান্নাত আরা হেনরী। এই কারটি স্থায়ীভাবে সিরাজগঞ্জের গজারিয়ায় অবস্থিত কিছুক্ষণ রিসোর্টের সামনে রাখা হয়েছে। এই কারটি তার নিজের নামে পাওয়া গেছে। জান্নাত আরা হেনরীর বিষয়ে পাওয়া তথ্য-উপাত্তে দেখা গেছে, মূলত ২০১৮ সাল থেকে আয়কর নথিতে তার স্থাবর সম্পদ দৃশ্যমান হতে থাকে। এর মধ্যে ২০১৮ সালের ২৬ নভেম্বর ৬৬৮৮ নম্বর দলিলে সিরাজগঞ্জের বাহুকা মৌজায় ১৬ শতক জমি কেনেন ২ লাখ ৬৫ হাজার টাকায়। পরদিন ২৭ নভেম্বর ৬৬৩৯ নম্বর দলিলে একই মৌজায় ৫১ শতক জমি কেনেন ৮ লাখ ৪০ হাজার টাকায়। ২০১৯ সালের ৩১ জানুয়ারি ৮২২ নম্বর দলিলে ৩৪ শতক ৫ লাখ ৬০ হাজার টাকা, ওই বছরের ২১ মে একই মৌজায় ৫৮৬৯ নম্বর দলিলে ৩ লাখ টায় ১৮ শতক, ২০১৯ সালের ২০ জুন পটুয়াখালীর কলাপাড়ার ৯ নম্বর জেএল রজপাড়া ২৫৭৪ নম্বর দলিলে ২ একর ৫১ শতক কিনেছেন ১ কোটি ১০ লাখ ৯২ হাজার টাকায়, তিন দিন পর ২৪ জুন সিরাজগঞ্জের রতনকান্দিতে ৯ শতক জমি কেনেন দেড় লাখ টাকায়, একই বছরের ২ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জের কামতা আবাসিক এলাকায় ৪৫৩৬ নম্বর দলিলে ২২ লাখ ৭০ হাজার টাকায় ৫ কাঠা জমি কেনেন। এই সময়েই ঢাকা মেট্রো চ-১৯-০৫৯১ নম্বর মাইক্রোবাস ১৮ লাখ ৫০ হাজার টাকা, ঢাকা মেট্রো চ-৫৬-২৮৯৫ নম্বর মাইক্রোবাস কেনা হয় ১০ লাখ ৫০ হাজার টাকা এবং ঢাকা মেট্রো ঝ-১১-১১৩২ মিনিবাস ৩২ লাখ টাকায় কেনেন। ২০০৮ সালে দেওয়া সম্পদ বিবরণীতে উল্লেখ করা হয় ২০ ভরি স্বর্ণালঙ্কার। সেই স্বর্ণ এখন ফুলেফেঁপে ১০০ ভরিতে ঠেকেছে। সিরাজগঞ্জ ও গাজীপুরে হেনরীর নামে সাইন বোর্ড দেওয়া স্থাবর অনেক সম্পদ আছে। নানা স্থানে একের পর এক গড়ে তুলেছেন প্রতিষ্ঠান। সিরাজগঞ্জের গজারিয়ায় রিসোর্ট ‘কিছুক্ষণ’, জেলার নলিছাপাড়ায় জান্নাত আরা হেনরী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি কলেজ এবং হেনরী ইনস্টিটিউট অব বায়োসায়েন্স টেকনোলজি ভবন আছে। সিরাজগঞ্জের স্টেশন রোডে ছয়তলা বাণিজ্যিক ভবন এবং সেটির নিচতলায় মার্কেট করা হয়েছে। অন্য তলাগুলোতে আবাসিক হোটেল ‘আলীশান’। সিরাজগঞ্জ সদরের মুজিব সড়কে ‘রাস মেডিকেয়ার’ নামে ক্লিনিক, জেলার গজারিয়ায় ‘হেনরী ভুবন’ নামে বৃদ্ধাশ্রম, গজারিয়ায় মোতাহার হোসেন তালুকদার মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল, ফজল খান রোডে হেনরী স্কলাসটিকা স্কুল অ্যান্ড কলেজ গড়া হয়েছে। ২০২৩ সালে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সিরাজগঞ্জ সদর আসন থেকে এমপি হয়ে তিনি বেপরোয়া হয়ে ওঠেন। জেলার রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ নিতে শুরু করেন। সদর আসনের সাবেক এমপি হাবিবে মিল্লাত মুন্নার অনুসারীদের কোণঠাসা করতে দলীয় নেতা-কর্মীদের ওপর চালান স্টিমরোলার। সিনিয়র নেতাদের বাদ দিয়ে জেলার রাজনীতি এককভাবে নিয়ন্ত্রণ নিতে শুরু করেন। এ প্রসঙ্গে হেনরীর সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি। তার ব্যবহৃত ফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়।

এই বিভাগের আরও খবর
জামায়াতের নিবন্ধন আপিলের রায় ১ জুন
জামায়াতের নিবন্ধন আপিলের রায় ১ জুন
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
ইউনূসকে ডি-লিট চবির
ইউনূসকে ডি-লিট চবির
এনবিআরে কর্মবিরতি ভোগান্তিতে গ্রাহক
এনবিআরে কর্মবিরতি ভোগান্তিতে গ্রাহক
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ
সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ
ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা
ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা
প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই
প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই
জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান
জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান
ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি
আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল
আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল
ডলার বিনিময় হার বাজারভিত্তিক করার ঘোষণা
ডলার বিনিময় হার বাজারভিত্তিক করার ঘোষণা
সর্বশেষ খবর
নিজ গ্রামে চিরনিদ্রায় শায়িত ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য
নিজ গ্রামে চিরনিদ্রায় শায়িত ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর
সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

৫০ হাজার টাকা করে পেলেন অভিযানে রিকশা হারানো ৩ চালক
৫০ হাজার টাকা করে পেলেন অভিযানে রিকশা হারানো ৩ চালক

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে মাকে হত্যায় ছেলের যাবজ্জীবন
চাঁদপুরে মাকে হত্যায় ছেলের যাবজ্জীবন

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীর সুবর্ণচরে ২৭ অবৈধ দোকান উচ্ছেদ করে খাল উদ্ধার
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে ২৭ অবৈধ দোকান উচ্ছেদ করে খাল উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আম কুড়াতে গিয়ে বজ্রপাতে একজনের মৃত্যু
আম কুড়াতে গিয়ে বজ্রপাতে একজনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগ
গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের নানা অনিয়ম-সমস্যা নিয়ে মানববন্ধন
কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের নানা অনিয়ম-সমস্যা নিয়ে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানদের জন্য অস্থায়ী সুরক্ষা মর্যাদা বাতিল করলেন ট্রাম্প
আফগানদের জন্য অস্থায়ী সুরক্ষা মর্যাদা বাতিল করলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান
শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টাকে কাছে পেয়ে আবেগাপ্লুত বাথুয়াবাসী
প্রধান উপদেষ্টাকে কাছে পেয়ে আবেগাপ্লুত বাথুয়াবাসী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগে মামলা
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগে মামলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সংঘর্ষে একজন নিহত, আহত ১৫
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সংঘর্ষে একজন নিহত, আহত ১৫

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মাদকবিরোধী বিতর্ক প্রতিযোগিতা
গাইবান্ধায় মাদকবিরোধী বিতর্ক প্রতিযোগিতা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগ নেতা হাবিবুর গ্রেফতার
লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগ নেতা হাবিবুর গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যার প্রতিবাদে ঝালকাঠিতে বিক্ষোভ মিছিল
ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যার প্রতিবাদে ঝালকাঠিতে বিক্ষোভ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে সাংবাদিকদের আয়োজনে ব্যতিক্রমধর্মী আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
গাজীপুরে সাংবাদিকদের আয়োজনে ব্যতিক্রমধর্মী আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁওয়ে স্কাউটসের মাল্টিপারপাস ওয়ার্কশপ অনুষ্ঠিত
ঠাকুরগাঁওয়ে স্কাউটসের মাল্টিপারপাস ওয়ার্কশপ অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন
ভারতের অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারপ্রার্থীদের সেবা সহজ করতে এবার সব আদালতে পৃথক হেল্পলাইন
বিচারপ্রার্থীদের সেবা সহজ করতে এবার সব আদালতে পৃথক হেল্পলাইন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেট থেকে সরাসরি হজ ফ্লাইট শুরু
সিলেট থেকে সরাসরি হজ ফ্লাইট শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সোনারগাঁয়ে সুষ্ঠু বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ও নিরাপদ পানি পরিকল্পনা বিষয়ক কর্মশালা
সোনারগাঁয়ে সুষ্ঠু বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ও নিরাপদ পানি পরিকল্পনা বিষয়ক কর্মশালা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলছাত্র রিয়াদ হত্যার আসামিদের ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন
স্কুলছাত্র রিয়াদ হত্যার আসামিদের ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় স্বামীর ‘পরকীয়া’ সন্দেহ, ডিভোর্স চাইলেন স্ত্রী!
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় স্বামীর ‘পরকীয়া’ সন্দেহ, ডিভোর্স চাইলেন স্ত্রী!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যার প্রতিবাদে ঝালকাঠিতে বিক্ষোভ মিছিল সমাবেশ
ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যার প্রতিবাদে ঝালকাঠিতে বিক্ষোভ মিছিল সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাম্য ও তার দুই বন্ধুর ওপর হামলা চালায় ১০-১২ জনের একটি দল: ডিএমপি
সাম্য ও তার দুই বন্ধুর ওপর হামলা চালায় ১০-১২ জনের একটি দল: ডিএমপি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষার্থীদের নতুন বিশ্ব গড়ার স্বপ্ন দেখার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
শিক্ষার্থীদের নতুন বিশ্ব গড়ার স্বপ্ন দেখার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই: প্রধান বিচারপতি
প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই: প্রধান বিচারপতি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেমিক্যালমুক্ত আম চেনার উপায়
কেমিক্যালমুক্ত আম চেনার উপায়

১৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প
রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প
যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুক লাইভেই গুলিতে নিহত মেয়র প্রার্থী
ফেসবুক লাইভেই গুলিতে নিহত মেয়র প্রার্থী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী
ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ
হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আহত তটিনী, দুই দিনের বিশ্রামে ঢাকায়
আহত তটিনী, দুই দিনের বিশ্রামে ঢাকায়

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই
বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু
গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিহত সাম্য আমাদের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত ছাত্রনেতা: রাকিব
নিহত সাম্য আমাদের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত ছাত্রনেতা: রাকিব

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত
যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি শিক্ষার্থী খুনের ঘটনায় সন্দেহভাজন দুই হামলাকারী আটক
ঢাবি শিক্ষার্থী খুনের ঘটনায় সন্দেহভাজন দুই হামলাকারী আটক

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ম্যাক্সওয়েলকে নিয়ে মন্তব্য, জবাবে যা বললেন প্রীতি জিনতা
ম্যাক্সওয়েলকে নিয়ে মন্তব্য, জবাবে যা বললেন প্রীতি জিনতা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ
ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমালোচনার মুখে বদলে গেল ‌‘আ-আম জনতা’ পার্টির নাম
সমালোচনার মুখে বদলে গেল ‌‘আ-আম জনতা’ পার্টির নাম

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ঢাবির শিক্ষার্থী খুন
বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ঢাবির শিক্ষার্থী খুন

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা
কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিয়াম-মেহজাবীনের গিগাবাইট টাইটানস চ্যাম্পিয়ন
সিয়াম-মেহজাবীনের গিগাবাইট টাইটানস চ্যাম্পিয়ন

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শত চ্যালেঞ্জেও নীরবে কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী
শত চ্যালেঞ্জেও নীরবে কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদি ফের হামলা চালাতে পারেন, প্রস্তুত থাকতে হবে : ইমরান খান
মোদি ফের হামলা চালাতে পারেন, প্রস্তুত থাকতে হবে : ইমরান খান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সাথে চুক্তি করতে চান ট্রাম্প, তবে থাকা যাবে না পারমাণবিক অস্ত্র
ইরানের সাথে চুক্তি করতে চান ট্রাম্প, তবে থাকা যাবে না পারমাণবিক অস্ত্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পলিথিনের বিকল্প পাট-কাপড়ের ব্যাগ সুলভে দিতে চায় সরকার: পরিবেশ উপদেষ্টা
পলিথিনের বিকল্প পাট-কাপড়ের ব্যাগ সুলভে দিতে চায় সরকার: পরিবেশ উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাম্য হত্যায় জড়িত সবার শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে: হাসনাত
সাম্য হত্যায় জড়িত সবার শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে: হাসনাত

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিশরের সঙ্গে অন-অ্যারাইভাল ভিসা বিবেচনায়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
মিশরের সঙ্গে অন-অ্যারাইভাল ভিসা বিবেচনায়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাম্য হত্যায় কারা
সাম্য হত্যায় কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ

সম্পাদকীয়

জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান
জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি
ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল
সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা
ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ওষুধে লাগামহীন খরচ
ওষুধে লাগামহীন খরচ

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই
প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে
আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে

শোবিজ

আইসিসির এপ্রিল  সেরা মিরাজ
আইসিসির এপ্রিল সেরা মিরাজ

মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

প্রথম পৃষ্ঠা

সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ
সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী
কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী

পূর্ব-পশ্চিম

ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা
ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা

প্রথম পৃষ্ঠা

আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার
আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার

মাঠে ময়দানে

আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার
আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটের প্রথম দিনটি দুই দলের
সিলেটের প্রথম দিনটি দুই দলের

মাঠে ময়দানে

ইউনূসকে ডি-লিট চবির
ইউনূসকে ডি-লিট চবির

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল
আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান
জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

মারা গেছেন বিশ্বের দরিদ্র প্রেসিডেন্ট হোসে মুজিকা
মারা গেছেন বিশ্বের দরিদ্র প্রেসিডেন্ট হোসে মুজিকা

পূর্ব-পশ্চিম

বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন
বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

ডলার বিনিময় হার বাজারভিত্তিক করার ঘোষণা
ডলার বিনিময় হার বাজারভিত্তিক করার ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ
সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ

দেশগ্রাম

বিদ্বেষমূলক ঘটনায় ভারতে উদ্বেগ
বিদ্বেষমূলক ঘটনায় ভারতে উদ্বেগ

পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের নিবন্ধন আপিলের রায় ১ জুন
জামায়াতের নিবন্ধন আপিলের রায় ১ জুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ
বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ

শোবিজ