শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৯ অক্টোবর, ২০২৪ আপডেট:

এনবিআরকে গোয়েন্দা প্রতিবেদনে পাঁচ সুপারিশ

মেঘনা গ্রুপের অর্থ পাচার অনুসন্ধানে দুদক সিআইডি

♦ প্রায় ৮০ হাজার কোটি টাকা পাচারের তথ্য পেয়েছে একটি গুরুত্বপূর্ণ গোয়েন্দা সংস্থা ♦ বিমায় আত্মসাৎ দেড় হাজার কোটি টাকা, রাজস্বে ফাঁকি ১ হাজার কোটি
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
মেঘনা গ্রুপের অর্থ পাচার অনুসন্ধানে দুদক সিআইডি

এবার বিতর্কিত ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান মেঘনা গ্রুপের অর্থ পাচার অনুসন্ধান শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন-দুদক ও পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ-সিআইডি। সংস্থা দুটির সূত্র বলছে, ভোগ্যপণ্যের কৃত্রিমসংকট সৃষ্টি ও সিন্ডিকেট করে বাজার কারসাজিতে জড়িত মেঘনা গ্রুপের মালিক মোস্তফা কামালের বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের ব্যাপক তথ্য-উপাত্ত জমা পড়েছে। মেঘনা গ্রুপের অর্থ পাচার অনুসন্ধান করা হচ্ছে। প্রাপ্ত তথ্য-উপাত্ত যাচাইবাছাই চলছে। এর পরই আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তবে মেঘনা গ্রুপের অর্থ পাচার তদন্তে রহস্যজনকভাবে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট-বিএফআইইউ নীরব ভূমিকা পালন করছে বলে জানা গেছে।

সূত্র বলছে, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড-এনবিআরকে দেওয়া একটি গুরুত্বপূর্ণ গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদনে মেঘনা গ্রুপ পণ্য আমদানির আড়ালে প্রায় ৮০ হাজার কোটি টাকা পাচার করেছে, এমন তথ্য রয়েছে। গোয়েন্দা সংস্থাটি মেঘনা গ্রুপের ৭০টি কোম্পানির বিরুদ্ধে তদন্ত করে ব্যবস্থা নিতে এনবিআরকে পাঁচটি সুপারিশ করেছে। ওই প্রতিবেদনে বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির দেড় হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ ও প্রায় ১ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব ফাঁকি ধরেছে গোয়েন্দা সংস্থাটি।

সম্প্রতি এনবিআরকে দেওয়া ওই গোয়েন্দা প্রতিবেদনে মেঘনা গ্রুপের মালিক মোস্তফা কামালের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের লক্ষ্যে পাঁচটি সুপারিশ তুলে ধরেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির চেয়ারম্যান মোস্তফা কামাল তার মালিকনাধীন শিল্পপ্রতিষ্ঠানের নামে করা এলসি বা ঋণপত্র রিফান্ড করার মাধ্যমে বিমা কোম্পানি থেকে বিপুল পরিমাণ টাকা আত্মসাৎ করেছেন। পরে এই টাকা তিনি বিদেশে পাচার করেছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। অনিয়মের মাধ্যমে বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ আত্মসাতের পাশাপাশি সরকারি রাজস্ব ফাঁকির আশঙ্কা রয়েছে বলে অনুমেয়। এ বিষয়ে বিস্তারিত অনুসন্ধান জরুরি বলে মনে করছে ওই গোয়েন্দা সংস্থাটি। গোয়েন্দা প্রতিবেদনের পাঁচটি সুপারিশে বলা হয়- এক. মেঘনা গ্রুপের ৭০টি কোম্পানির বিরুদ্ধে বছরভিত্তিক ও শ্রেণিভিত্তিক পরিশোধিত বিমা দাবির পরিমাণ। দুই. ইস্যু করা কভারনোট বা পলিসির সংখ্যা ও প্রিমিয়াম এবং আদায় করা প্রিমিয়ামের পরিমাণ। তিন. ইস্যু করা পলিসিগুলোর বিপরীতে বাতিল ও ফেরত প্রিমিয়ামের পরিমাণের তালিকা। চার. সাধারণ বিমা বা বিদেশি পুনঃবিমাকারী প্রতিষ্ঠান থেকে আদায় হওয়া বিমা দাবির পরিমাণ। পাঁচ. বিমা দাবি পরিশোধের চেকগুলোর ব্যাংক হিসাব ইত্যাদি যাচাই করে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে বলেছে ওই গোয়েন্দা সংস্থাটি। একই গোয়েন্দা প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, মোস্তফা কামাল ২০০০ সাল থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত ২১ বছরে আমদানিতে ৭৯ হাজার ৭৬২ কোটি টাকা আন্ডার ইনভয়েসিং, শুল্কায়নযোগ্য পণ্য-মোটরযান-নৌযানের বিপরীতে বাধ্যতামূলক বিমা পলিসি গ্রহণ না করে ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্সের ১ হাজার ৫১৯ কোটি টাকা, সরকারের ভ্যাট, স্ট্যাম্প ডিউটি ও ব্যাংক কমিশনের ১ হাজার কোটি টাকারও বেশি আত্মসাৎ করেছেন।

ব্যবসায়ে রাতারাতি বিপুল পরিমাণ মুনাফা অর্জনের নেশায় তিনি বেছে নিয়েছেন সরকারের রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে কম খরচে আমদানি। আন্ডার ইনভয়েসিংয়ের মাধ্যমে তিনি আমদানিকৃত পণ্যের প্রকৃত দামের চেয়ে অনেক টাকা কমিয়ে দেখাতেন। এতে একদিকে সরকার রাজস্ব বঞ্চিত হয়েছে অন্যদিকে প্রতিযোগী প্রতিষ্ঠানগুলোর চেয়ে অনেক কমে পণ্য কেনায় বেশি লাভ করতে পারতেন তিনি।

আন্ডার ইনভয়েসিংয়ের সঙ্গে জড়িয়ে থাকে ব্যবসায়িক লাভের হিসাব। উদাহরনস্বরূপ- একজন ব্যবসায়ী একটি পণ্য ১ হাজার ডলারে কিনে আনছেন। কিন্তু পণ্যটির মূল্য ঘোষণা করছেন ১০০ ডলার। এতে করে সরকার ১০০ ডলারের ওপর রাজস্ব পাবে। বাকি ৯০০ ডলারের রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হবে। অন্যদিকে আমদানিকারক পণ্যটি সম্পূর্ণ রাজস্ব দেওয়ার পর যেই মূল্য দাঁড়াত তার সঙ্গে লাভ যুক্ত করে বিক্রি করল। এতে সরকারকে ঠকিয়ে দ্রুত অধিক টাকা উপার্জনের সুযোগ তৈরি হয়।

প্রতিবেদনে গোয়েন্দা সংস্থাটি বলেছে, আলোচ্য সময়ে মেঘনা গ্রুপ ১ লাখ ২৮ হাজার ১৩১ কোটি ৩৩ লাখ ২১ হাজার ১২৬ টাকা শুল্কায়নযোগ্য মূল্যের আমদানি করেছে। তবে আমদানি ঋণপত্র (এলসি) অনুযায়ী ইনভয়েজ মূল্য ছিল ৪৮ হাজার ৩৬৮ কোটি ৪২ লাখ ৪২ হাজার ৩১১ টাকা। সে হিসেবে আমদানির আড়ালে ৭৯ হাজার ৭৬২ কোটি ৯০ লাখ ৭৮ হাজার ৮১৫ টাকার অতিরিক্ত সুবিধা নিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।

প্রতিবেদন বিশ্লেষণে দেখা যায়, প্রতি বছরই বিপুল পরিমাণ টাকা লোপাট করা হয়েছে। ২০১৩ সাল থেকে আন্ডার ইনভয়েসিংয়ের প্রবণতা বেড়েছে গ্রুপটির। তবে করোনার প্রভাবে ২০২০ সালে আমদানি উল্লেখযোগ্যহারে কমে যাওয়ায় সে বছর কমেছে এর পরিমাণ। ২০২০ সালে এলসি ও শুল্কায়নযোগ্য মূল্যের পার্থক্য ছিল ২৬৪ কোটি টাকা। অথচ এর আগের তিন বছর এর পরিমাণ ১ হাজার ২০০ কোটি টাকা থেকে ১ হাজার ৬০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ছিল। আন্ডার ইনভয়েসিংয়ের মাধ্যমে সরকার এবং প্রতিযোগী প্রতিষ্ঠানগুলোর পাশাপাশি বিমা কোম্পানির পলিসিও পরিশোধ করেনি মেঘনা গ্রুপ। প্রতিবেদন বলছে, শুল্কায়নযোগ্য মূল্যের বিপরীতে পলিসি নেওয়া বাধ্যতামূলক ছিল। সেখানে পলিসির হার ছিল ০.৯০ শতাংশ। কিন্তু শুল্কায়নযোগ্য ১ লাখ ২৮ হাজার ১৩১ কোটি ৩৩ লাখ ২১ হাজার ১২৬ টাকার বিপরীতে পলিসির ১ হাজার ১৫৩ কোটি ১৮ লাখ ১৯ হাজার ৮৯০ টাকা এড়িয়ে যাওয়া হয়েছে। এ ছাড়া মোস্তফা কামালের শিল্পপ্রতিষ্ঠানের নামে থাকা ৬০-৭০টি নৌযান ও হাজার-বারো শ মোটরযানের বিপরীতে বিমা পলিসি বাধ্যতামূলক থাকলেও পলিসির ৩০০ কোটি টাকা আত্মসাৎ করা হয়েছে। এ ছাড়া ব্যাংক কমিশনের ৬৩৮ কোটি ১০ লাখ ৩২ হাজার ৬৩০ টাকা এবং বিমা পলিসির বিপরীতে ৪ শতাংশ স্ট্যাম্প ডিউটির ২৫ কোটি ৫২ লাখ ৪১ হাজার ৩০৫ টাকা পরিশোধ করেনি মেঘনা গ্রুপ। ব্যাংক কমিশনের শতকরা ১৫ শতাংশ টাকা ভ্যাট হিসেবে পাওয়ার কথা সরকারের। তবে ভ্যাটের ৯৫ কোটি ৭১ লাখ ৫৪ হাজার ৯৮৪ টাকা খেয়ে দিয়েছে গ্রুপটি। বিভিন্ন খাতে সরকারের ভ্যাট ও স্ট্যাম্প ডিউটি বাবদ ৪০৫ কোটি টাকা পকেটে পুরে নেওয়ার কথা বলা হয়েছে প্রতিবেদনে। গোয়েন্দা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মোস্তফা কামাল তার গ্রুপের শিল্পপ্রতিষ্ঠানের নামে করা এলসি রিফান্ড করার মাধ্যমে বিমা কোম্পানি থেকে বিপুল পরিমাণ টাকা আত্মসাৎ করেছেন। পরে এই টাকা তিনি বিদেশে পাচার করেছেন। ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্সের বিপুল টাকা আত্মসাতের পাশাপাশি সরকারের রাজস্ব ফাঁকির আশঙ্কা থাকায় এনবিআরকে অনুসন্ধানের অনুরোধ করেছে গোয়েন্দা সংস্থাটি।

জানা গেছে, ১৯৯৫ সালে বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রতিষ্ঠাকালীন এর উদ্যোক্তা পরিচালক ছিলেন মো. জাকারিয়া, তার ভাই এম এফ কামাল ও তাদের বোন বিউটি আক্তার, বোনের স্বামী মোস্তফা কামাল এবং বাসেত মজুমদার। বর্তমানে বিমা কোম্পানিটির চেয়ারম্যান হিসেবে রয়েছেন মোস্তফা কামাল এবং মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সানা উল্লাহ। ২০০০ সাল পর্যন্ত বিমা কোম্পানিটি তাদের ব্যবসা কার্যক্রম ভালোভাবে পরিচালনা করলেও পরবর্তীতে পরিচালকদের মধ্যে দ্বন্দ্বের সৃষ্টি হয়। এই দ্বন্দ্বের ফলে মেঘনা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ দুভাগে বিভক্ত হয়।

 

এই বিভাগের আরও খবর
আবার সোনার দামে রেকর্ড
আবার সোনার দামে রেকর্ড
রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই
রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই
পাক-আফগান সংঘাতও বন্ধ করতে চান ট্রাম্প
পাক-আফগান সংঘাতও বন্ধ করতে চান ট্রাম্প
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
জুলাই আগস্টে মানবতাবিরোধী ব্যাপক অপরাধ
জুলাই আগস্টে মানবতাবিরোধী ব্যাপক অপরাধ
পিআর ইস্যু আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে
পিআর ইস্যু আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি
নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি
তারেক রহমান ভোটের প্রচারে অংশ নেবেন
তারেক রহমান ভোটের প্রচারে অংশ নেবেন
সর্বশেষ খবর
রাকিবের গোলে হংকংয়ে ড্র
রাকিবের গোলে হংকংয়ে ড্র

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হজ নিবন্ধনের সময় বাড়ল
হজ নিবন্ধনের সময় বাড়ল

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

৪৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ পাঠাল ইসরায়েল
৪৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ পাঠাল ইসরায়েল

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারখানার গেট বন্ধ করে দেওয়ায় আটকে পড়ে অনেকে, অভিযোগ স্বজনদের
কারখানার গেট বন্ধ করে দেওয়ায় আটকে পড়ে অনেকে, অভিযোগ স্বজনদের

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইতালিতে বিস্ফোরণে ৩ পুলিশ নিহত
ইতালিতে বিস্ফোরণে ৩ পুলিশ নিহত

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শরীয়তপুরে জাতীয় কন্যা শিশু দিবস পালিত
শরীয়তপুরে জাতীয় কন্যা শিশু দিবস পালিত

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাকিবের গোলে সমতায় ফিরল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে সমতায় ফিরল বাংলাদেশ

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজার রাফা ক্রসিং বন্ধ ও সীমিত ত্রাণ পাঠানোর পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজার রাফা ক্রসিং বন্ধ ও সীমিত ত্রাণ পাঠানোর পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বক্তব্যের মাঝে মেলোনির সৌন্দর্যের প্রশংসায় পঞ্চমুখ ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল
বক্তব্যের মাঝে মেলোনির সৌন্দর্যের প্রশংসায় পঞ্চমুখ ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল

২১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শুটিং চলাকালেই হৃদ্‌রোগে আক্রান্ত, না ফেরার দেশে অভিনেতা
শুটিং চলাকালেই হৃদ্‌রোগে আক্রান্ত, না ফেরার দেশে অভিনেতা

২৭ মিনিট আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন দেশের রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে : মির্জা ফখরুল
আগামী নির্বাচন দেশের রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে : মির্জা ফখরুল

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

শরীয়তপুরকে ঢাকা বিভাগে রাখার দাবিতে পদ্মা সেতুর টোল প্লাজা অবরোধ
শরীয়তপুরকে ঢাকা বিভাগে রাখার দাবিতে পদ্মা সেতুর টোল প্লাজা অবরোধ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে শিক্ষার্থীদের মিছিল
কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে শিক্ষার্থীদের মিছিল

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

কক্সবাজারে সুপারির বাম্পার ফলন
কক্সবাজারে সুপারির বাম্পার ফলন

৪৫ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

গাজার ৮০ শতাংশেরও বেশি ভবন ধ্বংস বা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে: জাতিসংঘের প্রতিবেদন
গাজার ৮০ শতাংশেরও বেশি ভবন ধ্বংস বা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে: জাতিসংঘের প্রতিবেদন

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ গোলে পিছিয়ে থেকে বিরতিতে বাংলাদেশ
১ গোলে পিছিয়ে থেকে বিরতিতে বাংলাদেশ

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাউশির মহাপরিচালক অধ্যাপক আজাদ ওএসডি
মাউশির মহাপরিচালক অধ্যাপক আজাদ ওএসডি

৫৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কক্সবাজারে ৫০ হাজার ইয়াবা জব্দ
কক্সবাজারে ৫০ হাজার ইয়াবা জব্দ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় শিক্ষকদের মানববন্ধন ও সমাবেশ
কলাপাড়ায় শিক্ষকদের মানববন্ধন ও সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে গুদামে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার শোক
মিরপুরে গুদামে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার শোক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোহিঙ্গা সংকট ও স্কুল ফিডিং কর্মসূচি নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ডব্লিউএফপি প্রধানের বৈঠক
রোহিঙ্গা সংকট ও স্কুল ফিডিং কর্মসূচি নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ডব্লিউএফপি প্রধানের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেলোনির সৌন্দর্যের প্রশংসায় পঞ্চমুখ ট্রাম্প
মেলোনির সৌন্দর্যের প্রশংসায় পঞ্চমুখ ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নারী শিক্ষা ও ক্ষমতায়নে বিশ্বাসী : প্রিন্স
বিএনপি নারী শিক্ষা ও ক্ষমতায়নে বিশ্বাসী : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাঙামাটি কাপ্তাই হ্রদে ডুবে প্রাণ গেল অন্তঃসত্ত্বা নারীর
রাঙামাটি কাপ্তাই হ্রদে ডুবে প্রাণ গেল অন্তঃসত্ত্বা নারীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৫০ কোটি টাকার মাইলফলকে কান্তারা চ্যাপ্টার ১
৪৫০ কোটি টাকার মাইলফলকে কান্তারা চ্যাপ্টার ১

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই
বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল
গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান
রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র  প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’
‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!
১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস
পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ
নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা
লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া
ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বক্স অফিসে কান্তারা ঝড়, পিছে পড়ল বাহুবলী-সালার!
বক্স অফিসে কান্তারা ঝড়, পিছে পড়ল বাহুবলী-সালার!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কিছুই থাকে না বিএনপির
কিছুই থাকে না বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার
রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

কতটা প্রস্তুত হামজারা?
কতটা প্রস্তুত হামজারা?

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টিকা মানেই টাকা
টিকা মানেই টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ
ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

পেছনের পৃষ্ঠা

মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার

নগর জীবন

জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি
নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত
জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ
বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ

শিল্প বাণিজ্য

এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ
এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ

নগর জীবন

বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়
আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার
রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের
এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের

পেছনের পৃষ্ঠা

সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা
সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই
রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিদিন ৩ কোটি লিটার পানি অপচয়
প্রতিদিন ৩ কোটি লিটার পানি অপচয়

নগর জীবন

আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে
আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তায় প্রকাশ্যে যুবককে গলা কেটে হত্যা
রাস্তায় প্রকাশ্যে যুবককে গলা কেটে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবার সোনার দামে রেকর্ড
আবার সোনার দামে রেকর্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি
মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা