শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৪ নভেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ০১:০৫, রবিবার, ২৪ নভেম্বর, ২০২৪

রমজানে কঠিন সংকটের শঙ্কা

রাজু আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
রমজানে কঠিন সংকটের শঙ্কা

আসন্ন রমজানে দেশ কঠিন সংকটে পড়তে পারে বলে আশঙ্কা করছেন শিল্পবাণিজ্যবিষয়ক বিশ্লেষকরা। তাঁদের মতে, রাজনৈতিক অস্থিরতাসহ বিভিন্ন কারণে স্থানীয় শিল্পে স্থবিরতা, অন্যদিকে নানা জটিলতায় আমদানি কমে যাওয়ায় বাড়তি চাহিদার বিপরীতে পণ্য সরবরাহে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে। এ অবস্থায় ব্যবসাবাণিজ্যে গতি ফেরাতে সবরকম ভীতি কাটিয়ে উদ্যোক্তাদের উৎসাহিত করতে বাস্তবসম্মত পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা।

ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই)-এর সাবেক সভাপতি আবুল কাসেম খান বলেন, ‘দেশের সব রকম ব্যবসাবাণিজ্যে রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের প্রভাব পড়েছে। ব্যবসায়ীদের মধ্যে অস্বস্তি বিরাজ করছে। এমন পরিস্থিতিতে দেশে ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ সৃষ্টির জন্য সরকারকে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে সম্পৃক্ততা বাড়াতে হবে। ঘন ঘন আলোচনার সুযোগ তৈরি করতে হবে।’

বিভিন্ন পর্যায়ের ব্যবসায়ীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বেশ কয়েক বছর ধরেই দেশের ব্যবসাবাণিজ্যে শ্লথগতি বিরাজ করছে। করোনা মহামারির পর রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে বিশ্ব অর্থনীতিতে নেমে আসা মন্দা বাংলাদেশকেও প্রভাবিত করে। জ্বালানি, খাদ্যপণ্য, শিল্পের কাঁচামাল, যন্ত্রপাতিসহ সব ধরনের পণ্যের আমদানি ব্যয় বৃদ্ধি, ডলারের বিপরীতে টাকার দ্রুত অবমূল্যায়ন, ডলারের অভাবে অনেক ব্যাংক ঋণপত্র (এলসি) খুলতে না পারাসহ বিভিন্ন কারণে ব্যবসাবাণিজ্য চরমভাবে ব্যাহত হয়। পাশাপাশি সরকারের ঋণ বৃদ্ধি ও ব্যাংক খাতে নজিরবিহীন লুটপাটের কারণে প্রকৃত ব্যবসায়ীরা চাহিদা অনুযায়ী ঋণ পাননি। আবার বড় অঙ্কের বিনিয়োগ করে শিল্প স্থাপন করেও গ্যাস সংযোগ না পাওয়া এবং জ্বালানি ও বিদ্যুৎ সরবরাহে অনিশ্চয়তার কারণে উৎপাদন শুরু করা যায়নি। এ কারণে বর্ধিত চাহিদার সঙ্গে তাল মিলিয়ে দেশে খাদ্য ও অন্যান্য পণ্যের উৎপাদন বাড়েনি।

উদ্যোক্তারা বলছেন, ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার পতনের মধ্য দিয়ে রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পরও ব্যবসাবাণিজ্যের অনুকূল পরিবেশ নিশ্চিত হয়নি। উল্টো ব্যবসায়ী ও শিল্পোদ্যোক্তাদের ওপর নানামুখী চাপ অব্যাহত থাকায় নতুন বিনিয়োগ অনেকটা স্থবির হয়ে আছে। ব্যাংক ঋণের উচ্চ সুদহার, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সংকট, আইনশৃঙ্খলায় অস্বস্তিসহ নানা কারণে উৎপাদনে গতি ফেরেনি। বরং কারখানায় হামলা, হয়রানিমূলক মামলা, ব্যাংক হিসাব জব্দ, বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা আরোপ এবং ভিত্তিহীন নানা প্রচারে ব্যবসায়ী ও শিল্পোদ্যোক্তারা ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে পড়েছেন। বাস্তব পরিস্থিতি বিবেচনায় না নিয়ে ব্যাংক ঋণের বেশ কিছু নিয়ম পরিবর্তন করায় প্রকৃত ব্যবসায়ীরা বিপাকে পড়েছেন। দীর্ঘদিন ব্যবসা করেও যাঁরা কখনো খেলাপি হননি, নতুন নিয়মের ফাঁদে পড়ে তাঁরাও এখন খেলাপির তালিকায় যুক্ত হচ্ছেন।

কোনো শিল্প গ্রুপের আওতাভুক্ত একটি কোম্পানি খেলাপি হলে পুরো গ্রুপের নতুন ঋণসুবিধা বন্ধের নিয়ম করায় অনেক ভালো প্রতিষ্ঠান বিপাকে পড়ছে। একটি কোম্পানি খারাপ হলে পুরো গ্রুপের সিআইবি রিপোর্ট খারাপ দেখানো হচ্ছে। এর ভিত্তিতে ওই গ্রুপকে খেলাপি গণ্য করে ব্যাংকসুবিধা বন্ধ করে দেওয়া হয়। এ নিয়মের কারণে পণ্য আমদানির জন্য এলসি খুলতে সমস্যা হচ্ছে।

অন্যদিকে বিদেশ থেকে পণ্য আমদানিতেও ব্যবসায়ীরা নানা সমস্যায় পড়ছেন বলে জানা গেছে। আমদানিকারকরা সাধারণত ইউপাস এলসি সুবিধায় শিল্পের কাঁচামালসহ বিভিন্ন পণ্য আমদানি করেন। এ ক্ষেত্রে আমদানি করা পণ্যের মূল্য পরিশোধে ২৭০ দিন সময় থাকে। এ সময়ের মধ্যেই একজন আমদানিকারক পণ্য প্রক্রিয়াজাত করে বাজারে বিক্রি করেন। সেখান থেকে আসা আয় দিয়ে সরবরাহকারীর পাওনা পরিশোধের পর উদ্বৃত্ত অর্থ মুনাফা হিসেবে থাকে।

আমদানিকারকরা জানান, দেশে ইস্পাত, সিমেন্ট, বস্ত্রের মতো ভারী শিল্প ছাড়াও ভোজ্য তেল, চিনি, আটাসহ বিভিন্ন ভোগ্যপণ্যের কাঁচামাল ইউপাস এলসির মাধ্যমে আমদানি করা হয়। এরপর সেগুলো শিল্পকারখানায় প্রক্রিয়াজাত করে ব্যবহারোপযোগী পণ্য উৎপাদন ও বাজারজাত করা হয়। এভাবে মূল্য সংযোজন (ভ্যালু অ্যাড) করে আমদানিকারক পণ্যের আমদানি ব্যয় তুলে নেন। এ প্রক্রিয়ায় কমপক্ষে ১৮০ দিন লাগে। এরপর একজন আমদানিকারক ব্যাংকের মাধ্যমে সরবরাহকারীর পাওনা পরিশোধ করেন। কিন্তু গত এক বছরে ডলারের বিনিময় হার ব্যাপক মাত্রায় বেড়ে যাওয়ায় সরবরাহকারীর পাওনা পরিশোধে জটিলতা তৈরি হয়েছে। ব্যবসায়ীরা চাইছেন ইউপাস এলসি খোলার সময় যে চুক্তি করা হয়েছিল সে অনুযায়ী অর্থ পরিশোধ করতে। কিন্তু ব্যাংকগুলো ডলারের বর্তমান বাজারমূল্য অনুযায়ী হিসাব করছে। ব্যাংকের দাবি মানতে গেলে আমদানিকারকদের ২০ শতাংশ পর্যন্ত লোকসানে পড়তে হচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে ইউপাস এলসিকে দীর্ঘমেয়াদি ঋণে রূপান্তরের সুযোগ দেওয়া হলে ব্যবসায়ীদের সমস্যা কিছুটা হলেও লাঘব হবে। তা না হলে এসব এলসি খেলাপিতে পরিণত হবে। এতে ব্যাংক খাতের মোট খেলাপি ঋণের পরিমাণ দ্বিগুণ হয়ে যেতে পারে।

আগের ইউপাস এলসি নিয়ে জটিলতা এবং এ প্রক্রিয়ায় আনা পণ্য বিক্রি করে লোকসান হওয়ায় অনেকেই নতুন করে কাঁচামাল আনতে পারছেন না। এ কারণে রোজার মাসে অনেক পণ্য চাহিদা অনুযায়ী বাজারে সরবরাহ নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে। বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশনও (বিটিটিসি) ইতোমধ্যে এমন শঙ্কার কথা জানিয়েছে।

বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে পাঠানো বিটিটিসির প্রতিবেদনের তথ্যানুযায়ী, ২০২৩ সালের জুলাই-অক্টোবরের তুলনায় চলতি বছরের একই সময়ে অপরিশোধিত চিনি আমদানির ৩ লাখ ৬৭ হাজার ৫৯১ টন কমেছে। একই সময়ে পাম তেলের এলসি কমেছে ৭৭ হাজার ৯৩০ টন। আর পাম তেল আমদানি কম হয়েছে ১ লাখ ৭৪ হাজার ৩৮৬ টন। একইভাবে সয়াবিন বীজ আমদানি আগের বছরের তুলনায় কম হয়েছে প্রায় ৩৩ হাজার টন কম। এ ছাড়া পরিশোধিত ভোজ্য তেল, চিনি ও পিঁয়াজ আমদানিও আগের বছরের তুলনায় কমেছে। বাজারে এসব পণ্যের পর্যাপ্ত সরবরাহ নিশ্চিত করতে যে পরিমাণ এলসি খোলা দরকার ছিল, তার চেয়ে অনেক কম হয়েছে। ফলে এখন থেকে বাস্তবসম্মত উদ্যোগ নেওয়া না হলে আগামী মার্চে পবিত্র রমজানে বাজারে পণ্যের সংকট দেখা দিতে পারে।

এমন পরিস্থিতিতে নিত্যপণ্য আমদানিতে ব্যাংক ঋণের সুদহার কমানোর সাত দফা সুপারিশ করেছে ট্যারিফ কমিশন। সেই সঙ্গে ভোজ্য তেল, চিনি ও ডালের মিলে নিরবচ্ছিন্ন গ্যাস ও বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে জ্বালানি মন্ত্রণালয়কে অনুরোধ করার সুপারিশ করেছে সংস্থাটি।

জানা গেছে, অনেক ব্যবসায়ী বিপুল বিনিয়োগে ভোগ্যপণ্যসহ বিভিন্ন শিল্পকারখানা গড়ে তুললেও শুধু গ্যাসের সরবরাহ না পাওয়ায় উৎপাদনে যেতে পারছেন না। এর মধ্যে বৃহৎ একটি শিল্প গ্রুপ দৈনিক ১ হাজার মেট্রিক টন উৎপাদন ক্ষমতাসম্পন্ন সয়াবিন তেলের মিল স্থাপন করলেও গ্যাস না পাওয়ায় উৎপাদন করতে পারছে না। ইতোমধ্যে তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন পিএলসি যথাসময়ে প্রয়োজনীয় টাকা জমা নিলেও এখন পর্যন্ত গ্যাস দেয়নি। পরিকল্পনামতো উৎপাদন শুরু করতে না পারায় একদিকে প্রতিষ্ঠানটির বিপুল পরিমাণ বিনিয়োগ আটকে পড়েছে, অন্যদিকে বাজারে ভোজ্য তেলের সরবরাহ বাড়ানোর সুযোগ কাজে লাগানো যাচ্ছে না।

এভাবে অনেক ব্যবসায়ী বিপুল পরিমাণ বিনিয়োগ করে কারখানা স্থাপন করলেও গ্যাস-বিদ্যুতের অভাবে সময়মতো উৎপাদনে যেতে পারেনি। অনেকেই ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে নতুন প্রকল্প করলেও সময়মতো পণ্য বাজারজাত করতে পারছে না। নতুন কারখানা থেকে কোনো আয় না হলেও ব্যাংক ঋণের কিস্তি দিতে হচ্ছে। আবার গ্যাসের দাম তিন গুণ করার কারণেও পণ্য উৎপাদন ব্যয় ব্যাপক মাত্রায় বেড়ে গেছে। এসব কারণে তৈরি পোশাকসহ বিভিন্ন খাতের কয়েক শ কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। এতে অনেক ব্যবসায়ী অনিচ্ছা সত্ত্বেও ঋণখেলাপিতে পরিণত হয়েছেন।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, সব দিক থেকেই তাঁদের হাত-পা বেঁধে ফেলা হচ্ছে। ফলে প্রকৃত উদ্যোক্তারা এখন ব্যবসাবাণিজ্য ধরে রাখতে হিমশিম খাচ্ছেন। তাঁরা ক্রমে হতাশ হয়ে পড়ছেন। শিগগিরই পরিস্থিতি না বদলালে সার্বিক অর্থনীতিতে এর চরম নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। কারণ ব্যবসায়ীরা তাঁদের স্বাভাবিক কার্যক্রম চালাতে না পারলে কোটি কোটি মানুষের কর্মহীন হওয়ার ঝুঁকি তৈরি হবে। সেই সঙ্গে কমে যাবে সরকারের রাজস্ব।

সার্বিক পরিস্থিতি সম্পর্কে জানতে চাইলে বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির সাবেক সভাপতি অধ্যাপক মইনুল ইসলাম বলেন, ‘সরকার বিনিয়োগকে যদি উৎসাহিত করতে পারে, তা হলেই দেশের অর্থনীতিতে গতিশীলতা ফিরে আসবে। কিন্তু সেজন্য কিছুটা সময় লাগবে। কারণ বিগত সরকার লুটপাট করে অর্থনীতি বরবাদ করে দিয়ে গেছে। দেশ থেকে কয়েক বিলিয়ন ডলার পাচার হয়ে গেছে। এগুলোর যে সম্মিলিত প্রভাব তা আরও বেশ কিছুদিন আমাদের ভোগ করতে হবে। এর কোনো সহজ সমাধান নেই।’

এই বিভাগের আরও খবর
শক্তিশালী ও টেকসই ব্যাংকিং খাত গড়ার চেষ্টা করছি
শক্তিশালী ও টেকসই ব্যাংকিং খাত গড়ার চেষ্টা করছি
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
ডেঙ্গুতে এক দিনে তিনজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে এক দিনে তিনজনের মৃত্যু
হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন প্রশ্নে আদেশ ১০ জুলাই
হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন প্রশ্নে আদেশ ১০ জুলাই
পাচার হওয়া টাকা উদ্ধারে ধীরগতি
পাচার হওয়া টাকা উদ্ধারে ধীরগতি
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়
পাল্লেকেলেতে সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচ আজ
পাল্লেকেলেতে সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচ আজ
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
সর্বশেষ খবর
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি

এই মাত্র | জাতীয়

পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি
পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর

২২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল

২৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত
মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা
লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২
হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ
শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা
দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের
নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা
বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা
গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার
কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা
যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ
হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার
সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার
ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম