শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ০২:১৯, মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর, ২০২৪

কমছে না উত্তাপ

♦ আগরতলায় বাংলাদেশ হাইকমিশনে ভাঙচুর ♦ পশ্চিমবঙ্গে মিছিল ♦ মমতার মন্তব্যে বিস্ময় ♦ বাংলাদেশে বিক্ষোভ
প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
কমছে না উত্তাপ

উত্তাপ কমছে না ভারতে। রাষ্ট্রদ্রোহিতার অভিযোগে গ্রেপ্তার ইসকনের বহিষ্কৃত নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের মুক্তি দাবিতে ভারতের বিভিন্ন মহল থেকে ছড়ানো হচ্ছে উত্তেজনা। দেওয়া হচ্ছে নানা হুমকিও। উদ্বেগ প্রকাশ করে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি বাংলাদেশে শান্তিরক্ষী বাহিনী মোতায়েনের দাবি করেছেন। ভারত ছাড়া বাংলাদেশ টিকতে পারবে না বলে হুমকি দিয়েছেন ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী ডা. মানিক সাহা। হামলার ঘটনা ঘটেছে ত্রিপুরায় বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশন কার্যালয়ে। পেট্রাপোল সীমান্তে বিক্ষোভ করেছে কেন্দ্রের ক্ষমতাসীন দল বিজেপি। পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের বিরোধী দল নেতা শুভেন্দু অধিকারীর নেতৃত্বে এই বিক্ষোভ হয়। এ সময় তিনি বাংলাদেশে আমদানি-রপ্তানি বন্ধের হুমকি দেন। সোমবার সকাল ৬টা থেকে মঙ্গলবার সকাল ৬টা পর্যন্ত কোনো পণ্যবাহী ট্রাক বাংলাদেশে ঢুকতে দেওয়া হয়নি। বিজেপি নেতা হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন- ‘এটা আমরা ট্রেলার দেখলাম। এর পর আমরা পাঁচ দিন বাণিজ্য বন্ধ করব। আগামী বছর লাগাতার বাণিজ্য বন্ধ করে দেব। এর পর ওরা (বাংলাদেশিরা) কীভাবে আলু, পিঁয়াজ খায়, সেটা আমরা দেখিয়ে দেব।

কলকাতা প্রতিনিধি জানান, গতকাল কলকাতায় বিধানসভার অধিবেশনে বাংলাদেশের সম্প্রতি পরিস্থিতি নিয়ে ফের উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি। তিনি বলেন কোনো ধর্ম, বর্ণ, জাতি যে দেশের প্রান্তরেই হোক না কেন তারা যদি অত্যাচারিত হয়, আমরা তার নিন্দা করি। আমরা চাই সেখানে শান্তি ফিরে আসুক। আমরা চাই, প্রধানমন্ত্রী (ভারতের) দুই দেশের সঙ্গে কথা বলুন। পররাষ্ট্রমন্ত্রীও কথা বলুন। পাশাপাশি কেন্দ্রীয় সরকার যেন জাতিসংঘে বিষয়টি জানায়। যাতে শান্তিরক্ষী বাহিনী বাংলাদেশে মোতায়েন করা হয়।

মুখ্যমন্ত্রী বলেন ‘এটি একটি স্পর্শকাতর বিষয়। যা আমাদের সবাইকে আঘাত দিচ্ছে, দুঃখও দিচ্ছে। আমরা যথেষ্ট দুশ্চিন্তায় আছি। তিনি বলেন, বাংলাদেশের সাম্প্রতিক যে ঘটনাগুলো ঘটছে, আমি এসব ব্যাপারে হস্তক্ষেপ করব না। কারণ বাংলাদেশ একটা অন্য রাষ্ট্র। এটি আমার এখতিয়ারের মধ্যে পড়ে না। এটি কেন্দ্রীয় সরকার এখতিয়ারের মধ্যে পড়ে। এদিকে ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী অধ্যাপক ডা. মানিক সাহা বলেছেন, ভারত ছাড়া বাংলাদেশ টিকতে পারবে না। রবিবার আগরতলায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি বলেন, হিন্দু সংখ্যালঘুরা সে দেশে নৃশংসতার শিকার হচ্ছে- এটি একেবারেই উচিত নয়। বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে অতি সতর্কতা প্রয়োজন। আমাদের ভুয়া খবর এড়িয়ে চলাই ভালো এবং সব তথ্য যাচাই করা উচিত। ডা. সাহা বলেন, আমরা বাংলাদেশকে বিদ্যুৎ এবং অন্য নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসসহ অনেক কিছু সরবরাহ করে থাকি। বাংলাদেশ থেকেও পণ্য আসে। আগরতলা এবং বাংলাদেশের মধ্যে ট্রেন পরিষেবা, মৈত্রী সেতু এবং অন্যান্য প্রকল্পগুলো ব্যাহত হয়েছে। ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী বলেন, আমি নিশ্চিত করে বলতে পারি, ভারত ছাড়া বাংলাদেশ কোনোভাবেই নিজেদের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে পারবে না। বিষয়টি তাদেরও ভাবা উচিত। বেনাপোল প্রতিনিধি জানান, বৃহত্তম স্থলবন্দর পেট্রাপোলে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে ভারতের কেন্দ্রের ক্ষমতাসীন দল বিজেপি। পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী বিক্ষোভ সমাবেশে নেতৃত্ব দেন। সমাবেশে হাবড়া, বারাসাত, নদীয়া, কল্যাণীসহ বিভিন্ন এলাকা থেকে ৭-৮ হাজার বিজেপি কর্মী যোগ দেন। মিছিলকারী বিশ্ব হিন্দু জোট গড়ে তুলতে বাংলাদেশবিরোধী নানা উসকানিমূলক স্লোগান দেন।

ঢাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ : বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিবেদক জানান, ভারতের আগরতলায় বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশনে হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশে উত্তাল হয়ে উঠেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। গতকাল প্রথমে সন্ধ্যায় ছাত্র অধিকার পরিষদ বিশ্ববিদ্যালয় এলাকার রাজু ভাস্কর্যের সামনে বিক্ষোভ সমাবেশ করে। পরে রাত সাড়ে ৯টার দিকে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, ইনকিলাব মঞ্চ ও বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীরা। সমাবেশে বক্তারা বলেন, একটা সভ্য দেশ কখনো অন্য দেশের দূতাবাসে হামলা করতে পারে না। ভারতকে আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশের কাছে ক্ষমা চাইতে হবে।

বিক্ষোভে উত্তাল রাবি, ভারতীয় পণ্য বয়কটের ডাক : রাবি প্রতিনিধি জানান, বিক্ষোভে উত্তাল হয়েছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি)। এতে ভারতীয় পণ্য বয়কটের ডাক দেওয়া হয়। গতকাল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিক্ষোভ নিয়ে শিক্ষার্থীরা নগরীর তালাইমারীতে ঢাকা-রাজশাহী মহাসড়কে অবস্থান কর্মসূচি করেন। শিক্ষার্থীরা বলেন, আগরতলায় বাংলাদেশি সহকারী হাইকমিশনে হামলা ন্যক্কারজনক ঘটনা। এই হামলা জেনেভা কনভেনশন বিরোধী। বাংলাদেশের মানুষ সাম্রাজ্যবাদী নয় বরং ভারতেই সাম্প্রদায়িক দাঙ্গায় মুসলিম ও হিন্দু নির্যাতিত হয়। বাংলাদেশ অসাম্প্রদায়িক চেতনা লালন করে। অথচ ভারত বিশ্বব্যাপী মিথ্যা তথ্য ছড়িয়ে সাম্প্রতিক দাঙ্গা উসকে দেওয়ার চেষ্টা করছে।

এ ছাড়া জবি প্রতিনিধি জানান, একই ঘটনার প্রতিবাদে গতকাল রাতে সাধারণ শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ মিছিল করেছে।

মিছিলটি ক্যাম্পাসের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের সামনে থেকে শুরু হয়ে প্রধান ফটক বাহাদুর শাহ পার্ক, শাঁখারীবাজার, রায়সাহেব বাজার মোড় ঘুড়ে পুনরায় ক্যাম্পাসের গুচ্ছ ভাস্কর্য চত্বরে এসে শেষ হয়।

শেকৃবি প্রতিনিধি জানান, বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। গতকাল রাতে মিছিলটি ক্যাম্পাসের সেকেন্ড গেট থেকে শুরু হয়ে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়, আগারগাঁও, সেকেন্ড গেট হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসির বাংলোতে থামে। এ ছাড়া ইসকনের প্রতীক এবং ইসরায়েলের পতাকা প্রশাসন কর্তৃক মুছে ফেলার কারণ জানতে ভিসি বাংলোর সামনে অবস্থান করেন শিক্ষার্থীরা। উত্তর না পাওয়া পর্যন্ত অবস্থান করবেন বলে জানান তারা।

সমাবেশস্থল থেকে মাইকের শব্দ বাংলাদেশের ৫০০ গজ অভ্যন্তরে পর্যন্ত শোনা যায়। যোগদানকারীরা গেরুয়া পতাকা নিয়ে নোম্যান্সল্যান্ডের কাছাকাছি অবস্থান নিয়ে বাংলাদেশ ও ইউনূস সরকারের বিভিন্ন কর্মকান্ডের সমালোচনা করে স্লোগান দিতে থাকে এবং সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ দাবি করে ইউনূস সরকারের পদত্যাগ চায়। বেলা সাড়ে ৩টার দিকে শুভেন্দু অধিকারীর নেতৃত্বে মিছিলকারীরা নোম্যান্সল্যান্ডে প্রবেশের চেষ্টা করলে বিএসএফের বাধার মুখে মিছিলকারীরা পিছু হটে পেট্রাপোল বন্দরের দিকে ফিরে যায়।

বিক্ষোভ সমাবেশে শুভেন্দু অধিকারী বলেন, ভারতে পলাতক আওয়ামী লীগের নেতাদের পরিবারের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে হবে। হিন্দুদের ওপর নির্যাতন বন্ধ করতে হবে। চিন্ময় কৃষ্ণ দাসসহ অন্য সন্ন্যাসীদের বিনা শর্তে মুক্তি দিতে হবে। হুঁশিয়ারি দিয়ে তিনি বলেন, পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী সোমবার (গতকাল) স্থানীয় সময় সকাল ৬টা থেকে মঙ্গলবার (আজ) সকাল ৬টা পর্যন্ত কোনো পণ্যবাহী ট্রাককে বাংলাদেশে ঢোকার অনুমতি দেওয়া হচ্ছে না। এটা কেবলমাত্র ট্রেলার দেখলাম। এর পরও অত্যাচার বন্ধ না হলে আমরা টানা পাঁচ দিন সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশ বাণিজ্য বন্ধ করব। আগামী বছরে লাগাতার বাণিজ্য বন্ধ করে দেব। এর পর ওরা কীভাবে আলু, পিঁয়াজ খায় সেটা আমরা দেখিয়ে দেব।

ক্ষুব্ধ বাংলাদেশ, দুঃখ প্রকাশ করেছে ভারত

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়