শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ০২:১০, মঙ্গলবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০২৪

ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা

দেড় বছরের মধ্যে ভোট

♦ ২০২৫ সালের শেষ বা ’২৬ সালের প্রথমার্ধে নির্বাচন ♦ সংস্কার ও নির্বাচনের রূপরেখা চূড়ান্ত করতে জাতীয় ঐকমত্যের কমিশন হবে আগামী মাসে, চেয়ারম্যান হবেন প্রধান উপদেষ্টা নিজেই
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
দেড় বছরের মধ্যে ভোট

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময়সীমা সম্পর্কে একটি ধারণা দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে তিনি বলেন, ‘২০২৫ সালের শেষ দিক থেকে ২০২৬ সালের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের সময় নির্ধারণ করা যায়।’ এই হিসাবে এক থেকে সর্বোচ্চ দেড় বছরের মধ্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। তবে নির্বাচন আগামী বছরের শেষ দিকে না পরের বছরের প্রধম দিকে হবে, সে বিষয়টি সংস্কার ও জাতীয় ঐকমত্যের ওপর নির্ভর করছে বলে ড. ইউনূস উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, ‘আমাদের সংস্কারের যে আকাঙ্ক্ষা সেটি বাস্তবায়নে প্রতিটি কমিশনই আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। তবে নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার ও সংবিধান সংস্কার কমিশনের কথা আমি একটু আলাদাভাবে বলতে চাই, কেননা এ দুটি কমিশনের সুপারিশের ওপর প্রধানত নির্ভর করছে আমাদের আগামী নির্বাচন প্রস্তুতি ও তারিখ।’ প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমি প্রধান সংস্কারগুলো সম্পন্ন করে নির্বাচন আয়োজনের ব্যাপারে বারবার আপনাদের কাছে আবেদন জানিয়ে এসেছি। তবে রাজনৈতিক ঐকমত্যের কারণে আমাদের যদি, আবার বলছি “যদি” অল্প কিছু সংস্কার করে ভোটার তালিকা নির্ভুলভাবে তৈরি করার ভিত্তিতে নির্বাচন সম্পন্ন করতে হয় তাহলে ২০২৫ সালের শেষের দিকে নির্বাচন অনুষ্ঠান হয়তো সম্ভব হবে। আর যদি এর সঙ্গে নির্বাচন প্রক্রিয়া এবং নির্বাচন সংস্কার কমিশনের সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে এবং জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে প্রত্যাশিত মাত্রার সংস্কার যোগ করি তাহলে অন্তত আরও ছয় মাস অতিরিক্ত সময় লাগতে পারে।’ এ প্রসঙ্গে ড. ইউনূস আরও বলেন, ‘সবকিছুই সময়সাপেক্ষ ব্যাপার। এর সঙ্গে যদি আমরা নির্বাচন প্রক্রিয়া আরও উন্নত করতে চাই, নির্বাচন সংস্কার কমিশনের সুপারিশমালা বাস্তবায়ন করতে চাই, তাহলে প্রয়োজনীয় সংস্কারের বিস্তৃতি ও গভীরতা অনুসারে নির্বাচন কমিশনকে সময় দিতে হবে।’

গতকাল সকাল ১০টায় প্রধান উপদেষ্টার এ ভাষণ জাতীয় সম্প্রচারমাধ্যম বাংলাদেশ টেলিভিশন, বাংলাদেশ বেতারসহ বেসরকারি টিভি চ্যানেলগুলোয় সরাসরি সম্প্রচার করা হয়। ভাষণের শুরুতে তিনি মুক্তিযুদ্ধে কয়েক লাখ শহীদ ও গণ অভ্যুত্থানে হাজার হাজার শহীদ, আহতদের আত্মত্যাগ এবং ছাত্র-জনতার অটুট ঐক্যের কথা স্মরণ করেন। প্রায় ২২ মিনিটের এ ভাষণে তিনি নির্বাচনের সময়সীমা নিয়ে ধারণা দেওয়া ছাড়াও সংস্কারের লক্ষ্যে জাতীয় ঐকমত্য গঠন ও ভোটার তালিকার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন। সংস্কার প্রক্রিয়াটি কীভাবে এগোবে সে সম্পর্কেও একটি ধারণা দেন প্রধান উপদেষ্টা।

সংস্কার ও নির্বাচনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে তিনি একটি জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠনের কথা উল্লেখ করে জানান, তিনিই সেই কমিশনের চেয়ারম্যান হবেন। প্রধান উপদেষ্টা জানান, এ নতুন কমিশনের প্রথম কাজ হবে নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য যেসব সিদ্ধান্ত জরুরি, সেসব বিষয়ে তাড়াতাড়ি ঐকমত্য সৃষ্টি করা এবং সবার সঙ্গে আলোচনা করে কোন সময়ে নির্বাচন অনুষ্ঠান করা যায় সে ব্যাপারে পরামর্শ চূড়ান্ত করা।

এর আগে গঠিত ছয়টি কমিশনের চূড়ান্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পর আগামী মাসেই জাতীয় ঐকমত্য গঠন কমিশন কাজ শুরু হবে এমন আশা প্রকাশ করে ড. ইউনূস বলেন, ‘যেহেতু জাতীয় ঐকমত্য প্রতিষ্ঠা করা অন্তর্বর্তী সরকারের অতি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব তা বিবেচনা করে আমি এ কমিশনের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করব। আমার সঙ্গে এ কমিশনের সহসভাপতির দায়িত্ব পালন করবেন অধ্যাপক আলী রীয়াজ। কমিশন প্রয়োজন মনে করলে নতুন সদস্য কো-অপ্ট করতে পারবে।’

এ প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকার প্রথম পর্যায়ে ছয়টি সংস্কার কমিশন গঠন করেছে। এরা শিগগিরই চূড়ান্ত প্রতিবেদন পেশ করবে বলে আমি আশা করি। আমরা এ ছয় কমিশনের চেয়ারম্যানদের নিয়ে একটি “জাতীয় ঐকমত্য গঠন কমিশন” প্রতিষ্ঠা করার দিকে অগ্রসর হচ্ছি। এর কাজ হবে রাজনৈতিক দলসহ সব পক্ষের সঙ্গে মতামত বিনিময় করে যেসব বিষয়ে ঐকমত্য স্থাপন হবে সেগুলো চিহ্নিত করা এবং বাস্তবায়নের জন্য সুপারিশ করা।’ জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচনের আগে ভোটার তালিকা প্রণয়ন, ভুয়া ভোটারদের তালিকা থেকে বাদ দেওয়া, আগের সব ভোটারকে তালিকায় রাখা, ভোটার হওয়ার যোগ্য সব তরুণের ভোটার তালিকায় নাম তোলা এবং প্রবাসীদের ভোটাধিকারের ওপর গুরুত্ব দেন। তিনি বলেন, ‘নতুন ভোটার ছাড়াও যাদের আগে থেকে ভোটার তালিকায় নাম থাকার কথা ছিল তারা ভোটার তালিকায় আছেন কি না তা নিশ্চিত করতে হবে। বিশেষ মনোযোগ দিয়ে ভুয়া ভোটার তালিকা থেকে বের করে দিতে হবে।’

প্রবাসীদের ভোটাধিকার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘এবার আমরা প্রবাসী বাংলাদেশিদের ভোট দেওয়া নিশ্চিত করতে চাই। অতীতে আমরা এ ব্যাপারে অনেকবার আশ্বাসের কথা শুনেছি। এ সরকারের আমলে এটা যেন প্রথমবারের মতো বাস্তবায়িত হয় এটা আমরা নিশ্চিত করতে চাই। এর জন্য একটা নির্ভরযোগ্য ব্যবস্থা করতে হবে।’ নির্বাচন কমিশনের হাতে ভবিষ্যৎ সরকার গঠনের দায়িত্ব উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘এ প্রসঙ্গে বড় খবর হলো, প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ নির্বাচন কমিশন গঠন করা হয়ে গেছে। কমিশন দায়িত্ব গ্রহণ করেছে। এখন থেকে তাদের হাতে দায়িত্ব ন্যস্ত হলো ভবিষ্যৎ সরকার গঠন করার প্রক্রিয়া শুরু করার। তারা তাদের প্রস্তুতির কাজ শুরু করেছেন। তাদের হাতে অনেক কাজ। প্রথমে সবচেয়ে বড় কাজ ভোটার তালিকা হালনাগাদ করা।’

এটিকে কঠিন কাজ উল্লেখ করে ড. ইউনূস বলেন, ‘এখন কাজটা আরও কঠিন হলো এজন্য যে গত তিনটা নির্বাচনে ভোটারদের অংশগ্রহণ করার সুযোগ ছিল না। ভোটার তালিকা যাচাই করার সুযোগ হয়নি কারোর। গত ১৫ বছরে যারা ভোটার হওয়ার যোগ্য হয়েছেন তাদের সবার নাম ভোটার তালিকায় তোলা নিশ্চিত করতে হবে। এটা একটা বড় কাজ। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর এখানে গলদ রাখার কোনো সুযোগ নেই। দীর্ঘদিন পর এবার বহু তরুণ-তরুণী জীবনে প্রথমবারের মতো ভোট দেবে। অতীতে তাদের সে অধিকার এবং আনন্দ থেকে বঞ্চিত করা হয়েছিল। তাই এবারের নির্বাচনে তাদের ভোটদান একটি স্মরণীয় ঘটনা হয়ে থাকবে। এ অভিজ্ঞতা মসৃণ করার সমস্ত আয়োজন করতে হবে।’

আগামী নির্বাচনে নতুন প্রজন্মের ভোটাররা শতভাগ ভোট দেবেন এমন ইচ্ছার কথা জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমার একান্ত ইচ্ছা এবারের নির্বাচনে প্রথমবারের তরুণ-তরুণী ভোটাররা শতকরা ১০০ ভাগের কাছাকাছি সংখ্যায় ভোট দিয়ে একটি ঐতিহ্য সৃষ্টি করুক। নির্বাচন কমিশন এবং সব সামাজিক প্রতিষ্ঠান ও রাজনৈতিক দলের প্রতি আমার আহ্বান-সবাই মিলে আমরা যেন এ লক্ষ্য অর্জনে নানা প্রকার সৃজনশীল কর্মসূচি গ্রহণ করি। এখন থেকে সবাই মিলে এমন একটা ঐতিহ্য সৃষ্টি করতে পারি যে স্থানীয় নির্বাচনসহ সব নির্বাচনে সব কেন্দ্রে প্রথমবারের ভোটাররা ১০০ শতাংশের কাছাকাছি সংখ্যায় ভোটদান নিশ্চিত করবে। এটা নিশ্চিত করতে পারলে ভবিষ্যতে কোনো সরকার মানুষের ভোটাধিকার কেড়ে নেওয়ার সাহস করতে পারবে না।’

দেশের গণমাধ্যমকে প্রকৃত চিত্র তুলে ধরার আহ্বান জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘পরাজিত শক্তি তাদের পরাজয় কিছুতেই মেনে নিতে পারছে না। তারা প্রতিদিন দেশের ভিতরে এবং বাইরে থেকে জনতার অভ্যুত্থানকে ব্যর্থ করার জন্য বিপুল অর্থব্যয়ে নানা ভঙ্গিতে তাদের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। পাচার করা হাজার হাজার কোটি টাকা তাদের আয়ত্তে রয়েছে। তাদের সুবিধাভোগীরা সর্বত্র ছড়িয়ে আছে। আমাদের ঐক্য অটুট থাকলে তারা আমাদেরকে আমাদের লক্ষ্য অর্জন থেকে ব্যর্থ করতে পারবে না। সজাগ থাকুন। নিজের লক্ষ্য জাতির লক্ষ্যের সঙ্গে একীভূত করুন। পৃথিবীর কোনো শক্তিই আমাদেরকে আমাদের লক্ষ্য অর্জন থেকে বিচ্যুত করতে পারবে না।’

এই বিভাগের আরও খবর
রূপগঞ্জে সংঘর্ষে একজন নিহত
রূপগঞ্জে সংঘর্ষে একজন নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা বাংলাদেশের
গাজায় ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা বাংলাদেশের
উড়োজাহাজের ভাড়া কমল অর্ধেকের বেশি
উড়োজাহাজের ভাড়া কমল অর্ধেকের বেশি
তারেকসহ সব আসামি খালাসের বিরুদ্ধে আপিল
তারেকসহ সব আসামি খালাসের বিরুদ্ধে আপিল
পুলিশের কল্যাণে পাঁচ নির্দেশনা
পুলিশের কল্যাণে পাঁচ নির্দেশনা
গণপরিষদ চায় এনসিপি
গণপরিষদ চায় এনসিপি
সব বিষয়ে একমত নয় জামায়াত
সব বিষয়ে একমত নয় জামায়াত
৩১ দফার আলোকে মত দেবে বিএনপি
৩১ দফার আলোকে মত দেবে বিএনপি
ভ্যাটে রিসিট না নিলে রাজস্ব বাড়বে না
ভ্যাটে রিসিট না নিলে রাজস্ব বাড়বে না
বাংলাদেশকে হেয় করতেই প্রশ্ন
বাংলাদেশকে হেয় করতেই প্রশ্ন
ওয়ার্ড প্রশাসক নিয়োগে সিদ্ধান্ত হয়নি
ওয়ার্ড প্রশাসক নিয়োগে সিদ্ধান্ত হয়নি
মাহে রমজানে জাকাত প্রদান
মাহে রমজানে জাকাত প্রদান
সর্বশেষ খবর
বিএনপির রাজনীতি আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে : মীর হেলাল
বিএনপির রাজনীতি আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে : মীর হেলাল

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে চীনা গবেষকের মৃত্যুদণ্ড
গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে চীনা গবেষকের মৃত্যুদণ্ড

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ষড়যন্ত্রকারীদের রুখে দিতে ঐক্যবদ্ধ হয়ে এগিয়ে যেতে হবে : নবীউল্লাহ নবী
ষড়যন্ত্রকারীদের রুখে দিতে ঐক্যবদ্ধ হয়ে এগিয়ে যেতে হবে : নবীউল্লাহ নবী

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনে হামলার প্রতিবাদে ছাত্রশিবিরের মানববন্ধন
ফিলিস্তিনে হামলার প্রতিবাদে ছাত্রশিবিরের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোহলির সাবেক সতীর্থ এখন আইপিএলের আম্পায়ার
কোহলির সাবেক সতীর্থ এখন আইপিএলের আম্পায়ার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্তাম্বুলের মেয়র আটক
ইস্তাম্বুলের মেয়র আটক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা নির্বাচন বিলম্বিত করতে চায় তারা দেশের শত্রু : শামা ওবায়েদ
যারা নির্বাচন বিলম্বিত করতে চায় তারা দেশের শত্রু : শামা ওবায়েদ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় দোয়া মাহফিল
বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় দোয়া মাহফিল
বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বদর দিবস উপলক্ষে ছাত্রশিবিরের কুরআন উপহার কর্মসূচি
বদর দিবস উপলক্ষে ছাত্রশিবিরের কুরআন উপহার কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কালের কণ্ঠের সহকারী সম্পাদক আলী হাবিবের দাফন সম্পন্ন
কালের কণ্ঠের সহকারী সম্পাদক আলী হাবিবের দাফন সম্পন্ন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনা যাওয়ার পর রাসেলস ভাইপার সাপও চলে গেছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
শেখ হাসিনা যাওয়ার পর রাসেলস ভাইপার সাপও চলে গেছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে গাজীপুরে মতবিনিময় সভা
ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে গাজীপুরে মতবিনিময় সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুরে রং-কেমিক্যাল মিশিয়ে শিশুখাদ্য, জরিমানা
পিরোজপুরে রং-কেমিক্যাল মিশিয়ে শিশুখাদ্য, জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রতিপক্ষ মনে করে ভুল বাড়িতে হামলা-ভাঙচুরের অভিযোগ
প্রতিপক্ষ মনে করে ভুল বাড়িতে হামলা-ভাঙচুরের অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিমান্ড শেষে কারাগারে পলক
রিমান্ড শেষে কারাগারে পলক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক প্রতিমন্ত্রী এনামুর রহমান ফের রিমান্ডে
সাবেক প্রতিমন্ত্রী এনামুর রহমান ফের রিমান্ডে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে ভ্যানচালক গ্রেফতার
শিশুকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে ভ্যানচালক গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাস্থ রাজবাড়ী জেলা সাংবাদিক সমিতির ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত
ঢাকাস্থ রাজবাড়ী জেলা সাংবাদিক সমিতির ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দল নিবন্ধনসহ ৫ এজেন্ডা নিয়ে ইসির সভা বৃহস্পতিবার
দল নিবন্ধনসহ ৫ এজেন্ডা নিয়ে ইসির সভা বৃহস্পতিবার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ১৭
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ১৭

৪ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বৈদ্যুতিক ফাঁদে প্রাণ গেল কৃষকের
বৈদ্যুতিক ফাঁদে প্রাণ গেল কৃষকের

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে নৌপথে ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে সভা
চাঁদপুরে নৌপথে ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনে ইসরায়েলের হামলার প্রতিবাদে রাবিতে বিক্ষোভ, নেতানিয়াহু'র কুশপুত্তলিকা দাহ
ফিলিস্তিনে ইসরায়েলের হামলার প্রতিবাদে রাবিতে বিক্ষোভ, নেতানিয়াহু'র কুশপুত্তলিকা দাহ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ক্র্যাবে কোরআন তিলাওয়াত ও হামদ নাত প্রতিযোগিতা
ক্র্যাবে কোরআন তিলাওয়াত ও হামদ নাত প্রতিযোগিতা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয়ভাবে বাংলা নববর্ষ সকল জাতিগোষ্ঠীর অংশগ্রহণে উদযাপনের উদ্যোগ
জাতীয়ভাবে বাংলা নববর্ষ সকল জাতিগোষ্ঠীর অংশগ্রহণে উদযাপনের উদ্যোগ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিশোরগঞ্জে শিক্ষকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
কিশোরগঞ্জে শিক্ষকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বিভাগের ৬৩.৫ শতাংশ ইটভাটা অবৈধ
চট্টগ্রাম বিভাগের ৬৩.৫ শতাংশ ইটভাটা অবৈধ

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ধর্মীয় উগ্রবাদ মাথাচাড়া দিলে গণতন্ত্রের কবর রচনা হবে : তারেক রহমান
ধর্মীয় উগ্রবাদ মাথাচাড়া দিলে গণতন্ত্রের কবর রচনা হবে : তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পবিপ্রবিতে খালেদা জিয়ার উপহারের অ্যাম্বুলেন্স ফের সচল
পবিপ্রবিতে খালেদা জিয়ার উপহারের অ্যাম্বুলেন্স ফের সচল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
লন্ডনে কেনাকাটা করছেন পাপন
লন্ডনে কেনাকাটা করছেন পাপন

১৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গাজীপুরে ঘোড়ার মাংস বিক্রি বন্ধের নির্দেশ
গাজীপুরে ঘোড়ার মাংস বিক্রি বন্ধের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে ছাত্রীকে ধর্ষণের দায়ে গৃহশিক্ষকের মৃত্যুদণ্ড
রাজধানীতে ছাত্রীকে ধর্ষণের দায়ে গৃহশিক্ষকের মৃত্যুদণ্ড

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুনীতারা পৃথিবীতে ফিরতেই বাইডেনকে যেভাবে ‘খোঁচা’ দিলেন ট্রাম্প
সুনীতারা পৃথিবীতে ফিরতেই বাইডেনকে যেভাবে ‘খোঁচা’ দিলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খিলক্ষেতে ধর্ষণের অভিযোগে যুবককে গণপিটুনি, পুলিশের গাড়িতে হামলা
খিলক্ষেতে ধর্ষণের অভিযোগে যুবককে গণপিটুনি, পুলিশের গাড়িতে হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজার ‘প্রধানমন্ত্রীকে’ হত্যার দাবি ইসরায়েলের
গাজার ‘প্রধানমন্ত্রীকে’ হত্যার দাবি ইসরায়েলের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার ঘনিষ্ঠ দোসর বিতর্কিত ইকবালের নিয়ন্ত্রণে এনআরবি ব্যাংক!
হাসিনার ঘনিষ্ঠ দোসর বিতর্কিত ইকবালের নিয়ন্ত্রণে এনআরবি ব্যাংক!

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮৬ দিন মহাকাশে কাটিয়ে পৃথিবীতে ফিরলেন সুনীতা ও বুচ
২৮৬ দিন মহাকাশে কাটিয়ে পৃথিবীতে ফিরলেন সুনীতা ও বুচ

১৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

৭২ ঘণ্টায় চার মার্কিন জাহাজে হামলার দাবি হুথিদের
৭২ ঘণ্টায় চার মার্কিন জাহাজে হামলার দাবি হুথিদের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৌসুমের শেষ প্রান্তে এসে হোঁচট খেল বার্সেলোনা
মৌসুমের শেষ প্রান্তে এসে হোঁচট খেল বার্সেলোনা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমরা চাই না আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করুক: নাহিদ
আমরা চাই না আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করুক: নাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এ তো কেবল শুরু, গাজায় ভয়াবহ হামলা নিয়ে নেতানিয়াহু
এ তো কেবল শুরু, গাজায় ভয়াবহ হামলা নিয়ে নেতানিয়াহু

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্থানীয় সরকার বিভাগ থেকে প্রশাসক নিয়োগ দেওয়ার কোন সিদ্ধান্ত হয়নি: আসিফ মাহমুদ
স্থানীয় সরকার বিভাগ থেকে প্রশাসক নিয়োগ দেওয়ার কোন সিদ্ধান্ত হয়নি: আসিফ মাহমুদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছেত্রী অনেক বড় খেলোয়াড়, কিন্তু হামজা ইপিএল মাতানো ফুটবলার : জামাল
ছেত্রী অনেক বড় খেলোয়াড়, কিন্তু হামজা ইপিএল মাতানো ফুটবলার : জামাল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের আহ্বান উপেক্ষা করে তেল স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে ইউক্রেন : রাশিয়া
ট্রাম্পের আহ্বান উপেক্ষা করে তেল স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে ইউক্রেন : রাশিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে ২৮৬ দিন, শরীরে কী কী প্রভাব পড়তে পারে সুনীতাদের?
মহাকাশে ২৮৬ দিন, শরীরে কী কী প্রভাব পড়তে পারে সুনীতাদের?

১৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

গাজায় হামলার মধ্যে ইসরায়েলি বন্দিদের মুক্তি চাইল ভারত
গাজায় হামলার মধ্যে ইসরায়েলি বন্দিদের মুক্তি চাইল ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশি স্বামীকে কেন ভাগ্যবান মনে করেন প্রীতি?
বিদেশি স্বামীকে কেন ভাগ্যবান মনে করেন প্রীতি?

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে রোজা হতে পারে ২৯টি, ঈদের সম্ভাব্য তারিখ ৩১ মার্চ
পাকিস্তানে রোজা হতে পারে ২৯টি, ঈদের সম্ভাব্য তারিখ ৩১ মার্চ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেনেড হামলা মামলা: সব আসামি খালাসের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল
গ্রেনেড হামলা মামলা: সব আসামি খালাসের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে নাইট্রোজেন গ্যাস দিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
যুক্তরাষ্ট্রে নাইট্রোজেন গ্যাস দিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টহলরত পুলিশ সদস্যকে তুলে নিয়ে গেল ডাকাত দল, অতঃপর আটক ২
টহলরত পুলিশ সদস্যকে তুলে নিয়ে গেল ডাকাত দল, অতঃপর আটক ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের বিপক্ষে স্কোয়াডে ফাহামিদুলকে রাখা হচ্ছে না : বাফুফে সভাপতি
ভারতের বিপক্ষে স্কোয়াডে ফাহামিদুলকে রাখা হচ্ছে না : বাফুফে সভাপতি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাম ফিরে পেল ‘জিয়া উদ্যান’
নাম ফিরে পেল ‘জিয়া উদ্যান’

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি নয়, ইউক্রেনের জ্বালানি অবকাঠামোয় হামলা বন্ধে সম্মতি রাশিয়ার
যুদ্ধবিরতি নয়, ইউক্রেনের জ্বালানি অবকাঠামোয় হামলা বন্ধে সম্মতি রাশিয়ার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুতিদের আক্রমণ ইরানের হামলা হিসেবে দেখবে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
হুতিদের আক্রমণ ইরানের হামলা হিসেবে দেখবে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাবাহিনী থেকে এখনই ট্রান্সজেন্ডারদের বহিষ্কার নয়: মার্কিন আদালত
সেনাবাহিনী থেকে এখনই ট্রান্সজেন্ডারদের বহিষ্কার নয়: মার্কিন আদালত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসআই-এএসআইদের মোটরসাইকেল কিনতে সুদমুক্ত ঋণ দেবে সরকার
এসআই-এএসআইদের মোটরসাইকেল কিনতে সুদমুক্ত ঋণ দেবে সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসির গণিত পরীক্ষা পেছাল, নতুন রুটিন প্রকাশ
এসএসসির গণিত পরীক্ষা পেছাল, নতুন রুটিন প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
বসুন্ধরায় সেই হামজা
বসুন্ধরায় সেই হামজা

পেছনের পৃষ্ঠা

আরসার হাতে ২৯০ খুন
আরসার হাতে ২৯০ খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কমে যাচ্ছে মানুষের প্রকৃত আয়
কমে যাচ্ছে মানুষের প্রকৃত আয়

প্রথম পৃষ্ঠা

‘মিডিয়া ছাড়া কেউ আমাদের খবর নেয় না’
‘মিডিয়া ছাড়া কেউ আমাদের খবর নেয় না’

নগর জীবন

আজকের,ভাগ্যচক্র
আজকের,ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এক-এগারো ও বর্তমান প্রসঙ্গ
এক-এগারো ও বর্তমান প্রসঙ্গ

সম্পাদকীয়

গার্মেন্টে অস্থিরতার শঙ্কা
গার্মেন্টে অস্থিরতার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

যারা নির্বাচন বিলম্বিত করতে চায় তারা দেশের শত্রু
যারা নির্বাচন বিলম্বিত করতে চায় তারা দেশের শত্রু

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে গোলাপের নয়টি ফ্ল্যাট ও বাড়ি
যুক্তরাষ্ট্রে গোলাপের নয়টি ফ্ল্যাট ও বাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঠুনকো অজুহাতে উত্তরাঞ্চলে লাফিয়ে বাড়ছে চালের দাম
ঠুনকো অজুহাতে উত্তরাঞ্চলে লাফিয়ে বাড়ছে চালের দাম

নগর জীবন

তুলসী, ইসলামি খেলাফত এবং দেশের ভবিষ্যৎ
তুলসী, ইসলামি খেলাফত এবং দেশের ভবিষ্যৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদ সামনে রেখে সক্রিয় চোরাকারবারি
ঈদ সামনে রেখে সক্রিয় চোরাকারবারি

নগর জীবন

উড়োজাহাজের ভাড়া কমল অর্ধেকের বেশি
উড়োজাহাজের ভাড়া কমল অর্ধেকের বেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কের ঈদযাত্রায় নিরাপত্তা ঝুঁকি
সড়কের ঈদযাত্রায় নিরাপত্তা ঝুঁকি

রকমারি নগর পরিক্রমা

মূল্যবোধ ধ্বংস করেছে পতিত মাফিয়া সরকার
মূল্যবোধ ধ্বংস করেছে পতিত মাফিয়া সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সব বিষয়ে একমত নয় জামায়াত
সব বিষয়ে একমত নয় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেকসহ সব আসামি খালাসের বিরুদ্ধে আপিল
তারেকসহ সব আসামি খালাসের বিরুদ্ধে আপিল

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের কল্যাণে পাঁচ নির্দেশনা
পুলিশের কল্যাণে পাঁচ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ উত্তাল সাগর, ছয় দিন বন্ধ মাছ ধরা
হঠাৎ উত্তাল সাগর, ছয় দিন বন্ধ মাছ ধরা

দেশগ্রাম

গণপরিষদ চায় এনসিপি
গণপরিষদ চায় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজায় ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা বাংলাদেশের
গাজায় ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

অস্টিওপরোসিস নিয়ে কিছু কথা
অস্টিওপরোসিস নিয়ে কিছু কথা

স্বাস্থ্য

ওয়ার্ড প্রশাসক নিয়োগে সিদ্ধান্ত হয়নি
ওয়ার্ড প্রশাসক নিয়োগে সিদ্ধান্ত হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্মসংস্থান-বিনিয়োগ বৃদ্ধিতে জোর
কর্মসংস্থান-বিনিয়োগ বৃদ্ধিতে জোর

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ব সম্প্রদায়ের হস্তক্ষেপ চায় জামায়াত
বিশ্ব সম্প্রদায়ের হস্তক্ষেপ চায় জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশকে হেয় করতেই প্রশ্ন
বাংলাদেশকে হেয় করতেই প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

কমল সমুদ্রে মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞার সময়সীমা
কমল সমুদ্রে মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞার সময়সীমা

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্লেড দিয়ে শিশুর সারা শরীর ক্ষতবিক্ষত গ্রেপ্তার কিশোর
ব্লেড দিয়ে শিশুর সারা শরীর ক্ষতবিক্ষত গ্রেপ্তার কিশোর

দেশগ্রাম

৩১ দফার আলোকে মত দেবে বিএনপি
৩১ দফার আলোকে মত দেবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

রূপগঞ্জে সংঘর্ষে একজন নিহত
রূপগঞ্জে সংঘর্ষে একজন নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা