শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৯ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৪, বৃহস্পতিবার, ০৯ জানুয়ারি, ২০২৫

আতঙ্ক ও উদ্বেগে ব্যবসায়ীরা

♦ গ্যাসের দাম বাড়ানোর উদ্যোগ শিল্পবাণিজ্যে মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘা ♦ নতুন উদ্যোক্তারা বাজারে টিকতে পারবেন না ♦ কষ্ট বাড়বে সাধারণ মানুষের ♦ বাড়বে মূল্যস্ফীতি
জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
আতঙ্ক ও উদ্বেগে ব্যবসায়ীরা

দেশে শিল্প খাতের সুদিন যেন ফিরছেই না। দিন যতই যাচ্ছে ততই কঠিন পরিস্থিতির মুখে পড়ছেন শিল্পোদ্যোক্তারা। দীর্ঘদিন ধরে ডলার সংকট, সুদের উচ্চহার এবং শ্রমিক অসন্তোষসহ বিভিন্ন কারণে ব্যবসা করতে হিমশিম খাচ্ছেন। অতীতের যে কোনো সময়ের চেয়ে শিল্পমালিকরা কঠিন সময় পার করছেন। ব্যবসা ধরে রাখতে যখন ব্যবসায়ীরা মরিয়া ঠিক তখনই মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘার মতো শিল্পে গ্যাসের দাম নতুন করে ১৫২ শতাংশ বা আড়াই গুণ পর্যন্ত বৃদ্ধির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। শিল্পমালিকরা বহুদিন থেকেই অভিযোগ জানিয়ে আসছেন, তাঁরা বাড়তি দাম দিয়েও কারখানায় নিরবচ্ছিন্ন গ্যাস পাচ্ছেন না। এ অবস্থায় নতুন করে আবারও গ্যাসের দাম বৃদ্ধির সিদ্ধান্তে ব্যবসায়ীরা উদ্বেগ ও আতঙ্কের মধ্যে আছেন। অনেকে ব্যবসা গুটিয়ে নেওয়ার চিন্তাও করছেন। কেউ কেউ বলছেন, শিল্প স্থাপন করে বিপদে পড়ার চেয়ে ট্রেডিং ব্যবসা অনেক ভালো। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, জ্বালানি খাতে এত উচ্চমূল্যে নতুন শিল্পোদ্যোক্তারা বাজারে রপ্তানি করতে পারবেন কি না তা দেখার বিষয়। এটা নতুনদের জন্য চ্যালেঞ্জ।

শিল্পোদ্যোক্তারা গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, যে মাত্রায় শিল্পে এবার গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধির প্রস্তাব করা হয়েছে তা বেশ বড়। এর ফলে মূল্যস্ফীতির যে চাপ তা আরও বাড়বে। শিল্প খাতে কোনো উদ্যোক্তা নতুন করে গ্যাস সংযোগ নিয়ে কারখানা স্থাপনের কথা চিন্তা করবেন না। এ অবস্থায় শিল্প টিকিয়ে রাখার প্রশ্নই আসে না। নতুন উদ্যোক্তারা কোনোভাবে প্রতিযোগিতার বাজারে টিকে থাকতে পারবেন না। এতে অবশ্যই শিল্পে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। গ্যাসের দাম বৃদ্ধি করার প্রস্তাব যদি বাস্তবায়ন করা হয় তাহলে এর মাধ্যমে নীতিনির্ধারকরা এই বার্তা দেবেন যে, বাংলাদেশে আগামীতে তাঁরা আর ম্যানুফ্যাকচারিং খাত চাচ্ছেন না।

গত বছরের আগস্টের পর রাজনৈতিক পট পরিবর্তনে দেশজুড়ে রাজনৈতিক অস্থিরতা, অস্থিতিশীল বাজার, সুদহার বৃদ্ধি, ঋণপত্র খোলার জটিলতা, ডলার সংকট এবং শ্রমিক অসন্তোষের কারণে দেশের অসংখ্য কারখানা বন্ধ হয়ে যায়। যেসব কারখানা এখনো লড়াই করে টিকে আছে সেগুলোও ধুঁকে ধুঁকে চলছে। ঋণগ্রস্ত হয়ে পড়েছেন বহু শিল্পমালিক। এ অবস্থায় নতুন করে শিল্পে গ্যাসের দাম আড়াই গুণ বৃদ্ধির প্রস্তাব দেশীয় শিল্প খাতের জন্য অশনিসংকেত বলে এ খাত সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন। মূলত নতুন করে গ্যাসের দাম বৃদ্ধি করা হলে ভারী শিল্প সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এর পাশাপাশি ক্ষুদ্র শিল্পগুলোও ক্ষতির মুখে পড়বে। এ ধরনের এসব শিল্পে বিনিয়োগকারীরা বড় ধরনের বিনিয়োগ করেন। এ শিল্প ক্ষতিগ্রস্ত হলে বিনিয়োগকারীদের ব্যবসা বন্ধ হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা আছে। আর শিল্পকারখানা বন্ধ হলে চাকরি হারাবেন বহু শ্রমিক ও শিল্প খাতসংশ্লিষ্ট মানুষ। শিল্পে নতুন বিনিয়োগ আসবে না, হবে না নতুন কর্মসংস্থান। বিদেশি বিনিয়োগকারীরাও নিরুৎসাহিত হবেন। এর প্রভাব পড়বে রপ্তানি শিল্পে। সব মিলিয়ে শিল্পের প্রসার বাধাগ্রস্ত হবে।

ব্যবসায়ীরা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান, গ্যাসের দাম বৃদ্ধি করে নিরবচ্ছিন্ন গ্যাস দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হলেও শিল্পোদ্যোক্তারা এখন পর্যন্ত তা পাননি। এজন্য অনেক কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। এখন যদি নতুন করে আবার গ্যাসের দাম বৃদ্ধি করা হয় তাহলে গ্যাসনির্ভর কারখানাগুলো বন্ধ করে দিতে হবে। ব্যাংক ঋণ এখন সাড়ে ১৪ থেকে ১৬ শতাংশ হয়েছে। গ্যাসের দাম আবার বাড়ালে শিল্প খাত ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে চলে যাবে। শিল্প খাতের লাখ লাখ শ্রমিক বেকার হয়ে পড়বেন।

সরকারের জ্বালানি বিভাগ এরই মধ্যে শিল্পে গ্যাসের নতুন দাম বৃদ্ধির জন্য নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে। প্রস্তাবটি চূড়ান্ত করার জন্য এখন বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনে (বিইআরসি) রয়েছে। প্রস্তাব অনুযায়ী নতুন কারখানার জন্য গ্যাসের দাম হবে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাসের (এনএনজি) আমদানি ব্যয়ের সমান। এতে নতুন কারখানাগুলোকে বর্তমান দরের চেয়ে আড়াই গুণ বেশি দামে গ্যাস কিনতে হবে। এমনকি পুরনো শিল্পকারখানাগুলোতে লোড বাড়াতে চাইলেও উদ্যোক্তাদের গুনতে হবে আড়াই গুণ বেশি মূল্য।

বর্তমানে শিল্পকারখানার গ্রাহকদের প্রতি ঘনমিটার গ্যাস কিনতে ৩০ টাকা এবং ক্যাপটিভ পাওয়ারে (শিল্পে ব্যবহৃত নিজস্ব বিদ্যুৎ) ৩০ টাকা ৭৫ পয়সা দিতে হয়। সম্প্রতি বিইআরসিতে বাংলাদেশ তেল, গ্যাস, খনিজ সম্পদ করপোরেশন (পেট্রোবাংলা)-এর পাঠানো প্রস্তাবে প্রতি ঘনমিটার গ্যাসের দাম ৭৫ টাকা ৭২ পয়সা করার প্রস্তাব করা হয়েছে। এর মধ্যে নতুন সংযোগের ক্ষেত্রে পুরো গ্যাস বিল হবে নতুন দামে। তবে প্রস্তাবে পুরনো শিল্পোদ্যোক্তারা কিছুটা ছাড় পাবেন।

বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিকেএমইএ) সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমরা মনে করি না প্রতি ঘনমিটারে ৭০ থেকে ৭৫ টাকা দাম দিয়ে দেশে কেউ শিল্পায়ন করবে বা গ্যাস ব্যবহার করবে। এর আগে সরকার ১২ টাকা থেকে ৩০ টাকা করেছিল এবং ক্যাপটিভে সাড়ে ৩১ টাকা করেছে। এটি ছিল অস্বাভাবিক বৃদ্ধি। সে সময় কথা ছিল আমাদের নিরবচ্ছিন্ন গ্যাস সরবরাহ করা হবে। কিন্তু আমরা কখনোই সেটি পাইনি। বরং গ্যাসের দাম বৃদ্ধির পর থেকে এটি খারাপের দিকে গেছে। নতুন যে পলিসি সরকার করতে যাচ্ছে এতটুকু বলতে পারি যে, আমাদের খাতে কোনো উদ্যোক্তা নতুন করে গ্যাস সংযোগ নিয়ে কারখানা স্থাপনের কথা চিন্তা করবে না। আমাদের এখন যে ৩০/৩১ টাকা গ্যাস বিল দিতে হয় এটিই আমাদের দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। এক্ষেত্রে এই দাম ৭০/৭৫ টাকা হলে শিল্প টিকিয়ে রাখার প্রশ্নই আসে না। এতে অবশ্যই শিল্পে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজের (বিসিআই) সভাপতি আনোয়ার-উল-আলম চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, গ্যাসের দাম স্বল্পমূল্য হওয়ার কারণেই বাংলাদেশের ম্যানুফ্যাকচারিং সেক্টর গড়ে উঠেছিল। অন্য দেশের সঙ্গে তুলনা করলে আমাদের শিল্পকারখানার অবকাঠোতেই ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ বিনিয়োগ চলে যায়। ব্যাংক ঋণও খুব বেশি। এমনিতেই এখানে জ্বালানির মূল্য আন্তর্জাতিক বাজারের থেকে বেশি। এর মধ্যে গ্যাসের সরবরাহ নেই। যেসব কারখানা এখন আছে সেগুলোর টিকে থাকাই খুব কষ্টের। এ কারখানাগুলো বিশাল ঝুঁকির মধ্যে আছে। এজন্য বেসরকারি খাতে ক্রেডিট গ্রোথ দিনকে দিন ডাউন হয়ে যাচ্ছে। এ অবস্থায় নতুন করে গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধির সিদ্ধান্ত, বিশেষ করে নতুন সংযোগ যারা নেবে তাদের ৭৫ টাকা পড়ে যাবে। আর পুরনো যারা লোড বৃদ্ধি করবে তাদের ৫০ শতাংশ বাড়বে। এর অর্থ হচ্ছে সরকারকে যারা শিল্পে গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধির পরামর্শ দিয়েছে তাদের উদ্দেশ্য শিল্পকারখানা যাতে আর উন্নতি না করে। একই সঙ্গে এ সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন হলে পলিসি মেকাররা এ বার্তা দিয়ে দেবেন যে, বাংলাদেশে আগামীতে ম্যানুফ্যাকচারিং খাত আর চাচ্ছেন না। বাংলাদেশ সিরামিক ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিসিএমইএ) সভাপতি ও মুন্নু সিরামিকস ইন্ডাস্ট্রিজের ভাইস চেয়ারম্যান মইনুল ইসলাম গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সিরামিকস খাতে গ্যাস অন্যতম একটি উপাদান। এর দাম আরও বাড়ানো হলে এ খাতে আমি আর কোনো ভবিষ্যৎ দেখি না।

বিইআরসির সদস্য (গ্যাস) মো. মিজানুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমরা শিল্পে গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধির জন্য প্রস্তাব পেয়েছি। এ নিয়ে বৈঠক হয়েছে। তবে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে সময় লাগবে। এ নিয়ে টেকনিক্যাল কমিটিসহ বিতরণ কমিটিগুলোর সঙ্গে বৈঠক হবে, শুনানি হবে। এর মধ্যে বিতরণ কোম্পানিগুলো থেকে প্রস্তাবও আসতে হবে।

পেট্রোবাংলার হিসাবে, ২০২৩ সালের নভেম্বর থেকে গত অক্টোবর পর্যন্ত শিল্পে অনুমোদিত লোডের চেয়ে ১৪ কোটি ৭৮ লাখ ঘনমিটার গ্যাস বাড়তি ব্যবহার করা হয়েছে। আর ক্যাপটিভে ৫ কোটি ৭৬ লাখ ঘনমিটার গ্যাস বাড়তি ব্যবহার করা হয়েছে। আর প্রস্তাব অনুসারে পুরনো কারখানায় বাড়তি এমন ব্যবহারের ক্ষেত্রে গ্যাসের বিল হবে নতুন দামে। পেট্রোবাংলা দেশীয় কূপের পাশাপাশি এলএনজি আমদানি করেও জাতীয় গ্রিডে গ্যাস সরবরাহ করে। দেশীয় কূপ থেকে পাওয়া প্রতি ঘনমিটারে তাদের গড়ে খরচ হয় ৬ টাকা ৭ পয়সা। কিন্তু এলএনজি আমদানি করতে খরচ হচ্ছে ৭৫ টাকার বেশি। এতে লোকসানে আছে সংস্থাটি। অন্তর্বর্তী সরকার এ ভর্তুকি দিতে রাজি নয়। তাই এখন এলএনজি আমদানির খরচ পুরোটাই শিল্পের ওপর চাপাতে চাইছে পেট্রোবাংলা।

বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ৭৫ টাকা করে গ্যাস কিনে ৩০ টাকায় দেওয়া সম্ভব নয়। আর পুরনো শিল্প গ্রাহকদের ওপর এটি কার্যকর হবে না। আমাদের এরই মধ্যে ২০ হাজার কোটি টাকা ভর্তুকি দিতে হচ্ছে। এটি আর বাড়াতে চাই না। আমরা শিল্পে গ্যাসের দাম বৃদ্ধির প্রস্তাব দিয়েছি। বিইআরসি কর্তৃপক্ষ এটি যাচাইবাছাই করে তারপর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে।

বিশ্বব্যাংকের ঢাকা কার্যালয়ের মুখ্য অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, যে মাত্রায় শিল্পে এবার গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধির প্রস্তাব করেছে তা বেশ বড়। এতে গ্যাসনির্ভর কারখানাগুলো যেমন গার্মেন্ট কারখানা, তাদের উৎপাদন খরচের ১০ শতাংশ পর্যন্ত গ্যাসের খরচে যায়। নতুন এ প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে তা যদি কোনো পরিবর্তন ছাড়া বাস্তবায়ন করা হয় তাহলে উৎপাদন খরচের ওপর অবশ্যই ধাক্কা আসবে। এর ফলে মূল্যস্ফীতির যে চাপ তা আরও বাড়বে। এটি অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই। পেট্রোবাংলার বিরুদ্ধে গ্যাসের লিকেজ থেকে শুরু করে অনেক অভিযোগ আছে। অবৈধভাবে গ্যাস সংযোগও দেওয়া হয়। এর বিল তো সরকার পাচ্ছে না। এসব জায়গায় তাদের জবাবদিহিতাও প্রয়োজন।

জ্বালানি বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ম. তামিম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, গ্যাসের দাম বাড়ানো নিশ্চিতভাবে গ্যাসভিত্তিক নতুন শিল্পোদ্যোক্তাদের অন্তরায় হবে। নতুন উদ্যোক্তারা কোনোভাবে প্রতিযোগিতার বাজারে টিকে থাকতে পারবে না। কারণ তাদের খরচ বেশি। এটা বাজারে বিরাট পার্থক্য তৈরি করবে। বর্তমানে শিল্পকারখানাগুলো যারা অতিরিক্ত গ্যাস ব্যবহার করবে তাদেরও নতুন মূল্যে টাকা দিতে হবে। তার মানে দাম বাড়ানোর প্রভাব পুরনোদের ওপরও পড়বে। আর নতুন সংযোগ নেওয়া শিল্পগুলোর ওপর অবশ্যই প্রভাব পড়বে। জ্বালানি খাতে এত উচ্চমূল্যে নতুন শিল্পোদ্যোক্তারা বাজারে রপ্তানি করতে পারবেন কি না তা দেখার বিষয়। এটা নতুনদের জন্য চ্যালেঞ্জ।

এর আগে ২০২৩ সালের ১৮ জানুয়ারি নির্বাহী আদেশে শিল্পে গ্যাসের দাম বাড়িয়ে তিন গুণ করা হয়। প্রতি ইউনিট গ্যাসের দাম বৃহৎ শিল্পে ১১ টাকা ৯৮ পয়সা এবং ক্ষুদ্র শিল্পে ১০ টাকা ৭৮ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ৩০ টাকা করা হয়। ক্যাপটিভে প্রতি ইউনিটে ১৬ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৩০ টাকা করা হয়েছিল। এরপর ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে ক্যাপটিভে প্রতি ইউনিটের দাম ৩০ টাকা ৭৫ পয়সা নির্ধারণ করা হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশে সহযোগিতা বাড়াতে চায় পাকিস্তান
বাংলাদেশে সহযোগিতা বাড়াতে চায় পাকিস্তান
ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা
ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা
পিএসসিতে ১৫ দফা প্রস্তাব এনসিপির
পিএসসিতে ১৫ দফা প্রস্তাব এনসিপির
নির্বাচন বাধাগ্রস্ত হলে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা হবে না
নির্বাচন বাধাগ্রস্ত হলে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা হবে না
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন সুপারিশ প্রায় চূড়ান্ত
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন সুপারিশ প্রায় চূড়ান্ত
দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে
দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে
তারেক রহমান জনগণের বন্ধু
তারেক রহমান জনগণের বন্ধু
কর্মসূচি সফল করার আহ্বান
কর্মসূচি সফল করার আহ্বান
শেষ পর্যায়ে আরও তিন মামলার বিচার
শেষ পর্যায়ে আরও তিন মামলার বিচার
১৫ সেনা কর্মকর্তা এখনো চাকরিতে বহাল : প্রসিকিউশন
১৫ সেনা কর্মকর্তা এখনো চাকরিতে বহাল : প্রসিকিউশন
সংসদ নির্বাচনের ভোট কেন্দ্র চূড়ান্ত আজ প্রকাশ
সংসদ নির্বাচনের ভোট কেন্দ্র চূড়ান্ত আজ প্রকাশ
মিত্ররা চায় ধানের শীষ
মিত্ররা চায় ধানের শীষ
সর্বশেষ খবর
ইসলামের দৃষ্টিতে ব্যবসায় মুনাফার নীতি
ইসলামের দৃষ্টিতে ব্যবসায় মুনাফার নীতি

এই মাত্র | ইসলামী জীবন

এআই করে দেবে কেনাকাটা, দিয়ে দেবে বিল!
এআই করে দেবে কেনাকাটা, দিয়ে দেবে বিল!

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দুবাইয়ে হচ্ছে ভাসমান জাদুঘর
দুবাইয়ে হচ্ছে ভাসমান জাদুঘর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়
হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?
সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধ থামলেও গাজার পরিস্থিতি মোটেও বদলায়নি!
যুদ্ধ থামলেও গাজার পরিস্থিতি মোটেও বদলায়নি!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!
টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিটবুলের ট্যুর ‘আই অ্যাম ব্যাক’
পিটবুলের ট্যুর ‘আই অ্যাম ব্যাক’

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমিরাতে অর্ধকোটি টাকার স্বর্ণ জিতলেন বাংলাদেশি
আমিরাতে অর্ধকোটি টাকার স্বর্ণ জিতলেন বাংলাদেশি

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বিশ্বকাপের আগে চ্যালেঞ্জিং ক্রিকেট খেলতে চান টাইগার অধিনায়ক
বিশ্বকাপের আগে চ্যালেঞ্জিং ক্রিকেট খেলতে চান টাইগার অধিনায়ক

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?
গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালদ্বীপে বাংলাদেশির মৃত্যু
মালদ্বীপে বাংলাদেশির মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

অ্যাস্টন ভিলার বিপক্ষে হোঁচট খেল ম্যানসিটি
অ্যাস্টন ভিলার বিপক্ষে হোঁচট খেল ম্যানসিটি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পশ্চিম তীরেও ৪০ শিশুকে হত্যা করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
পশ্চিম তীরেও ৪০ শিশুকে হত্যা করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজের গোলে টানা চতুর্থ জয় আর্সেনালের
এজের গোলে টানা চতুর্থ জয় আর্সেনালের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তান সিরিজের জন্য বাংলাদেশের যুবাদের দল ঘোষণা
আফগানিস্তান সিরিজের জন্য বাংলাদেশের যুবাদের দল ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে গৃহবধূ অপহরণের প্রতিবাদে হামলা ও সড়ক অবরোধ
ঝিনাইদহে গৃহবধূ অপহরণের প্রতিবাদে হামলা ও সড়ক অবরোধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমবাপ্পে-বেলিংহামের যৌথ আঘাতে পরাস্ত বার্সেলোনা
এমবাপ্পে-বেলিংহামের যৌথ আঘাতে পরাস্ত বার্সেলোনা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাঁতার কাটতে গিয়ে রাবি ছাত্রীর মৃত্যুর ঘটনায় তদন্ত কমিটি
সাঁতার কাটতে গিয়ে রাবি ছাত্রীর মৃত্যুর ঘটনায় তদন্ত কমিটি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাপের মুখে নেতানিয়াহু আগাম নির্বাচন দিচ্ছেন?
চাপের মুখে নেতানিয়াহু আগাম নির্বাচন দিচ্ছেন?

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেরানীগঞ্জে ৮ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার
কেরানীগঞ্জে ৮ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টিতে ভেসে গেল বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ
বৃষ্টিতে ভেসে গেল বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের প্রথম জানাজা সম্পন্ন
বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের প্রথম জানাজা সম্পন্ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিজম শেষ হলেও গণতন্ত্রের পথচলা শুরু হয়নি : পুতুল
ফ্যাসিজম শেষ হলেও গণতন্ত্রের পথচলা শুরু হয়নি : পুতুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস
জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বামীর ১২ দিন পর স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার
স্বামীর ১২ দিন পর স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সন্ধ্যার পর বেনাপোলে আমদানি-রফতানি বন্ধের  সিদ্ধান্ত নেয়নি এনবিআর
সন্ধ্যার পর বেনাপোলে আমদানি-রফতানি বন্ধের সিদ্ধান্ত নেয়নি এনবিআর

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!
আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পিআর পদ্ধতিতে জবাবদিহিতামূলক সরকার হবে: রেজাউল করীম
পিআর পদ্ধতিতে জবাবদিহিতামূলক সরকার হবে: রেজাউল করীম

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু
ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল
মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা
হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন
সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমাহীন পাল্লার পরমাণু মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালানোর দাবি রাশিয়ার
সীমাহীন পাল্লার পরমাণু মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালানোর দাবি রাশিয়ার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম আরও কমল
স্বর্ণের দাম আরও কমল

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস
বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন
ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিতে চিঠি
জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিতে চিঠি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর
টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ দিন পরেই বাতিল হবে অতিরিক্ত সিমকার্ড, বিটিআরসির জরুরি বার্তা
৪ দিন পরেই বাতিল হবে অতিরিক্ত সিমকার্ড, বিটিআরসির জরুরি বার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ মেট্রোরেল বন্ধে দুর্ভোগ
হঠাৎ মেট্রোরেল বন্ধে দুর্ভোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবে নিহতের পরিবার : ফাওজুল কবির
৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবে নিহতের পরিবার : ফাওজুল কবির

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক
নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তরা উত্তর থেকে আগারগাঁও অংশে শুরু মেট্রো চলাচল
উত্তরা উত্তর থেকে আগারগাঁও অংশে শুরু মেট্রো চলাচল

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের
আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশের শ্রমবাজারে অশনিসংকেত
বিদেশের শ্রমবাজারে অশনিসংকেত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধের’ হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধের’ হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশি পানি পানে হতে পারে কিডনির ক্ষতি
বেশি পানি পানে হতে পারে কিডনির ক্ষতি

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার
শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণ খুলে পড়লো মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড
যে কারণ খুলে পড়লো মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর আগে পরিবারের সঙ্গে শেষ কী কথা হয়েছিল ফার্মগেটে নিহত যুবকের
মৃত্যুর আগে পরিবারের সঙ্গে শেষ কী কথা হয়েছিল ফার্মগেটে নিহত যুবকের

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী-সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ট্রাম্প
আবারও পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী-সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?
গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সমালোচনাগুলো ওর মনে আঘাত ফেলেছে’
‘সমালোচনাগুলো ওর মনে আঘাত ফেলেছে’

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন সাবমিটে মাউশির নতুন নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন সাবমিটে মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বইমেলা হবে, কোনো সন্দেহ নেই: প্রেস সচিব
বইমেলা হবে, কোনো সন্দেহ নেই: প্রেস সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে
এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা

সম্পাদকীয়

প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি
প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত

নগর জীবন

তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু
তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু

শোবিজ

ওষুধ কাজ করছে না শরীরে
ওষুধ কাজ করছে না শরীরে

পেছনের পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!
অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!

মাঠে ময়দানে

হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম
হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম

শোবিজ

‘সনদ বাস্তবায়নের সুনির্দিষ্ট ফোরাম জাতীয় সংসদ’
‘সনদ বাস্তবায়নের সুনির্দিষ্ট ফোরাম জাতীয় সংসদ’

নগর জীবন

তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি
তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি

নগর জীবন

দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই
দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই

নগর জীবন

সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ
সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ

নগর জীবন

সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত
সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত

নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলন
সংবাদ সম্মেলন

নগর জীবন

রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা
রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা

নগর জীবন

পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি
পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি

নগর জীবন

৩১ দফা প্রচারে উঠান বৈঠক
৩১ দফা প্রচারে উঠান বৈঠক

দেশগ্রাম

প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন

সম্পাদকীয়

বেহাল সড়কে কষ্টে চলাচল
বেহাল সড়কে কষ্টে চলাচল

দেশগ্রাম

সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম

সম্পাদকীয়

আলেম সমাজ আমাদের নৈতিকতার বাতিঘর
আলেম সমাজ আমাদের নৈতিকতার বাতিঘর

নগর জীবন

সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে
সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে

নগর জীবন

মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা
মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা

নগর জীবন

নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ
নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান

সম্পাদকীয়

গোবিন্দগঞ্জে স্ত্রীকে ছুরি মেরে হত্যা
গোবিন্দগঞ্জে স্ত্রীকে ছুরি মেরে হত্যা

দেশগ্রাম

অবৈধভাবে বালু তোলার হিড়িক
অবৈধভাবে বালু তোলার হিড়িক

দেশগ্রাম

সাত দিন পর উৎপাদনে বড়পুকুরিয়া
সাত দিন পর উৎপাদনে বড়পুকুরিয়া

দেশগ্রাম