শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৯ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৪, বৃহস্পতিবার, ০৯ জানুয়ারি, ২০২৫

আতঙ্ক ও উদ্বেগে ব্যবসায়ীরা

♦ গ্যাসের দাম বাড়ানোর উদ্যোগ শিল্পবাণিজ্যে মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘা ♦ নতুন উদ্যোক্তারা বাজারে টিকতে পারবেন না ♦ কষ্ট বাড়বে সাধারণ মানুষের ♦ বাড়বে মূল্যস্ফীতি
জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
আতঙ্ক ও উদ্বেগে ব্যবসায়ীরা

দেশে শিল্প খাতের সুদিন যেন ফিরছেই না। দিন যতই যাচ্ছে ততই কঠিন পরিস্থিতির মুখে পড়ছেন শিল্পোদ্যোক্তারা। দীর্ঘদিন ধরে ডলার সংকট, সুদের উচ্চহার এবং শ্রমিক অসন্তোষসহ বিভিন্ন কারণে ব্যবসা করতে হিমশিম খাচ্ছেন। অতীতের যে কোনো সময়ের চেয়ে শিল্পমালিকরা কঠিন সময় পার করছেন। ব্যবসা ধরে রাখতে যখন ব্যবসায়ীরা মরিয়া ঠিক তখনই মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘার মতো শিল্পে গ্যাসের দাম নতুন করে ১৫২ শতাংশ বা আড়াই গুণ পর্যন্ত বৃদ্ধির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। শিল্পমালিকরা বহুদিন থেকেই অভিযোগ জানিয়ে আসছেন, তাঁরা বাড়তি দাম দিয়েও কারখানায় নিরবচ্ছিন্ন গ্যাস পাচ্ছেন না। এ অবস্থায় নতুন করে আবারও গ্যাসের দাম বৃদ্ধির সিদ্ধান্তে ব্যবসায়ীরা উদ্বেগ ও আতঙ্কের মধ্যে আছেন। অনেকে ব্যবসা গুটিয়ে নেওয়ার চিন্তাও করছেন। কেউ কেউ বলছেন, শিল্প স্থাপন করে বিপদে পড়ার চেয়ে ট্রেডিং ব্যবসা অনেক ভালো। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, জ্বালানি খাতে এত উচ্চমূল্যে নতুন শিল্পোদ্যোক্তারা বাজারে রপ্তানি করতে পারবেন কি না তা দেখার বিষয়। এটা নতুনদের জন্য চ্যালেঞ্জ।

শিল্পোদ্যোক্তারা গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, যে মাত্রায় শিল্পে এবার গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধির প্রস্তাব করা হয়েছে তা বেশ বড়। এর ফলে মূল্যস্ফীতির যে চাপ তা আরও বাড়বে। শিল্প খাতে কোনো উদ্যোক্তা নতুন করে গ্যাস সংযোগ নিয়ে কারখানা স্থাপনের কথা চিন্তা করবেন না। এ অবস্থায় শিল্প টিকিয়ে রাখার প্রশ্নই আসে না। নতুন উদ্যোক্তারা কোনোভাবে প্রতিযোগিতার বাজারে টিকে থাকতে পারবেন না। এতে অবশ্যই শিল্পে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। গ্যাসের দাম বৃদ্ধি করার প্রস্তাব যদি বাস্তবায়ন করা হয় তাহলে এর মাধ্যমে নীতিনির্ধারকরা এই বার্তা দেবেন যে, বাংলাদেশে আগামীতে তাঁরা আর ম্যানুফ্যাকচারিং খাত চাচ্ছেন না।

গত বছরের আগস্টের পর রাজনৈতিক পট পরিবর্তনে দেশজুড়ে রাজনৈতিক অস্থিরতা, অস্থিতিশীল বাজার, সুদহার বৃদ্ধি, ঋণপত্র খোলার জটিলতা, ডলার সংকট এবং শ্রমিক অসন্তোষের কারণে দেশের অসংখ্য কারখানা বন্ধ হয়ে যায়। যেসব কারখানা এখনো লড়াই করে টিকে আছে সেগুলোও ধুঁকে ধুঁকে চলছে। ঋণগ্রস্ত হয়ে পড়েছেন বহু শিল্পমালিক। এ অবস্থায় নতুন করে শিল্পে গ্যাসের দাম আড়াই গুণ বৃদ্ধির প্রস্তাব দেশীয় শিল্প খাতের জন্য অশনিসংকেত বলে এ খাত সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন। মূলত নতুন করে গ্যাসের দাম বৃদ্ধি করা হলে ভারী শিল্প সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এর পাশাপাশি ক্ষুদ্র শিল্পগুলোও ক্ষতির মুখে পড়বে। এ ধরনের এসব শিল্পে বিনিয়োগকারীরা বড় ধরনের বিনিয়োগ করেন। এ শিল্প ক্ষতিগ্রস্ত হলে বিনিয়োগকারীদের ব্যবসা বন্ধ হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা আছে। আর শিল্পকারখানা বন্ধ হলে চাকরি হারাবেন বহু শ্রমিক ও শিল্প খাতসংশ্লিষ্ট মানুষ। শিল্পে নতুন বিনিয়োগ আসবে না, হবে না নতুন কর্মসংস্থান। বিদেশি বিনিয়োগকারীরাও নিরুৎসাহিত হবেন। এর প্রভাব পড়বে রপ্তানি শিল্পে। সব মিলিয়ে শিল্পের প্রসার বাধাগ্রস্ত হবে।

ব্যবসায়ীরা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান, গ্যাসের দাম বৃদ্ধি করে নিরবচ্ছিন্ন গ্যাস দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হলেও শিল্পোদ্যোক্তারা এখন পর্যন্ত তা পাননি। এজন্য অনেক কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। এখন যদি নতুন করে আবার গ্যাসের দাম বৃদ্ধি করা হয় তাহলে গ্যাসনির্ভর কারখানাগুলো বন্ধ করে দিতে হবে। ব্যাংক ঋণ এখন সাড়ে ১৪ থেকে ১৬ শতাংশ হয়েছে। গ্যাসের দাম আবার বাড়ালে শিল্প খাত ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে চলে যাবে। শিল্প খাতের লাখ লাখ শ্রমিক বেকার হয়ে পড়বেন।

সরকারের জ্বালানি বিভাগ এরই মধ্যে শিল্পে গ্যাসের নতুন দাম বৃদ্ধির জন্য নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে। প্রস্তাবটি চূড়ান্ত করার জন্য এখন বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনে (বিইআরসি) রয়েছে। প্রস্তাব অনুযায়ী নতুন কারখানার জন্য গ্যাসের দাম হবে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাসের (এনএনজি) আমদানি ব্যয়ের সমান। এতে নতুন কারখানাগুলোকে বর্তমান দরের চেয়ে আড়াই গুণ বেশি দামে গ্যাস কিনতে হবে। এমনকি পুরনো শিল্পকারখানাগুলোতে লোড বাড়াতে চাইলেও উদ্যোক্তাদের গুনতে হবে আড়াই গুণ বেশি মূল্য।

বর্তমানে শিল্পকারখানার গ্রাহকদের প্রতি ঘনমিটার গ্যাস কিনতে ৩০ টাকা এবং ক্যাপটিভ পাওয়ারে (শিল্পে ব্যবহৃত নিজস্ব বিদ্যুৎ) ৩০ টাকা ৭৫ পয়সা দিতে হয়। সম্প্রতি বিইআরসিতে বাংলাদেশ তেল, গ্যাস, খনিজ সম্পদ করপোরেশন (পেট্রোবাংলা)-এর পাঠানো প্রস্তাবে প্রতি ঘনমিটার গ্যাসের দাম ৭৫ টাকা ৭২ পয়সা করার প্রস্তাব করা হয়েছে। এর মধ্যে নতুন সংযোগের ক্ষেত্রে পুরো গ্যাস বিল হবে নতুন দামে। তবে প্রস্তাবে পুরনো শিল্পোদ্যোক্তারা কিছুটা ছাড় পাবেন।

বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিকেএমইএ) সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমরা মনে করি না প্রতি ঘনমিটারে ৭০ থেকে ৭৫ টাকা দাম দিয়ে দেশে কেউ শিল্পায়ন করবে বা গ্যাস ব্যবহার করবে। এর আগে সরকার ১২ টাকা থেকে ৩০ টাকা করেছিল এবং ক্যাপটিভে সাড়ে ৩১ টাকা করেছে। এটি ছিল অস্বাভাবিক বৃদ্ধি। সে সময় কথা ছিল আমাদের নিরবচ্ছিন্ন গ্যাস সরবরাহ করা হবে। কিন্তু আমরা কখনোই সেটি পাইনি। বরং গ্যাসের দাম বৃদ্ধির পর থেকে এটি খারাপের দিকে গেছে। নতুন যে পলিসি সরকার করতে যাচ্ছে এতটুকু বলতে পারি যে, আমাদের খাতে কোনো উদ্যোক্তা নতুন করে গ্যাস সংযোগ নিয়ে কারখানা স্থাপনের কথা চিন্তা করবে না। আমাদের এখন যে ৩০/৩১ টাকা গ্যাস বিল দিতে হয় এটিই আমাদের দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। এক্ষেত্রে এই দাম ৭০/৭৫ টাকা হলে শিল্প টিকিয়ে রাখার প্রশ্নই আসে না। এতে অবশ্যই শিল্পে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজের (বিসিআই) সভাপতি আনোয়ার-উল-আলম চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, গ্যাসের দাম স্বল্পমূল্য হওয়ার কারণেই বাংলাদেশের ম্যানুফ্যাকচারিং সেক্টর গড়ে উঠেছিল। অন্য দেশের সঙ্গে তুলনা করলে আমাদের শিল্পকারখানার অবকাঠোতেই ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ বিনিয়োগ চলে যায়। ব্যাংক ঋণও খুব বেশি। এমনিতেই এখানে জ্বালানির মূল্য আন্তর্জাতিক বাজারের থেকে বেশি। এর মধ্যে গ্যাসের সরবরাহ নেই। যেসব কারখানা এখন আছে সেগুলোর টিকে থাকাই খুব কষ্টের। এ কারখানাগুলো বিশাল ঝুঁকির মধ্যে আছে। এজন্য বেসরকারি খাতে ক্রেডিট গ্রোথ দিনকে দিন ডাউন হয়ে যাচ্ছে। এ অবস্থায় নতুন করে গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধির সিদ্ধান্ত, বিশেষ করে নতুন সংযোগ যারা নেবে তাদের ৭৫ টাকা পড়ে যাবে। আর পুরনো যারা লোড বৃদ্ধি করবে তাদের ৫০ শতাংশ বাড়বে। এর অর্থ হচ্ছে সরকারকে যারা শিল্পে গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধির পরামর্শ দিয়েছে তাদের উদ্দেশ্য শিল্পকারখানা যাতে আর উন্নতি না করে। একই সঙ্গে এ সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন হলে পলিসি মেকাররা এ বার্তা দিয়ে দেবেন যে, বাংলাদেশে আগামীতে ম্যানুফ্যাকচারিং খাত আর চাচ্ছেন না। বাংলাদেশ সিরামিক ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিসিএমইএ) সভাপতি ও মুন্নু সিরামিকস ইন্ডাস্ট্রিজের ভাইস চেয়ারম্যান মইনুল ইসলাম গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সিরামিকস খাতে গ্যাস অন্যতম একটি উপাদান। এর দাম আরও বাড়ানো হলে এ খাতে আমি আর কোনো ভবিষ্যৎ দেখি না।

বিইআরসির সদস্য (গ্যাস) মো. মিজানুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমরা শিল্পে গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধির জন্য প্রস্তাব পেয়েছি। এ নিয়ে বৈঠক হয়েছে। তবে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে সময় লাগবে। এ নিয়ে টেকনিক্যাল কমিটিসহ বিতরণ কমিটিগুলোর সঙ্গে বৈঠক হবে, শুনানি হবে। এর মধ্যে বিতরণ কোম্পানিগুলো থেকে প্রস্তাবও আসতে হবে।

পেট্রোবাংলার হিসাবে, ২০২৩ সালের নভেম্বর থেকে গত অক্টোবর পর্যন্ত শিল্পে অনুমোদিত লোডের চেয়ে ১৪ কোটি ৭৮ লাখ ঘনমিটার গ্যাস বাড়তি ব্যবহার করা হয়েছে। আর ক্যাপটিভে ৫ কোটি ৭৬ লাখ ঘনমিটার গ্যাস বাড়তি ব্যবহার করা হয়েছে। আর প্রস্তাব অনুসারে পুরনো কারখানায় বাড়তি এমন ব্যবহারের ক্ষেত্রে গ্যাসের বিল হবে নতুন দামে। পেট্রোবাংলা দেশীয় কূপের পাশাপাশি এলএনজি আমদানি করেও জাতীয় গ্রিডে গ্যাস সরবরাহ করে। দেশীয় কূপ থেকে পাওয়া প্রতি ঘনমিটারে তাদের গড়ে খরচ হয় ৬ টাকা ৭ পয়সা। কিন্তু এলএনজি আমদানি করতে খরচ হচ্ছে ৭৫ টাকার বেশি। এতে লোকসানে আছে সংস্থাটি। অন্তর্বর্তী সরকার এ ভর্তুকি দিতে রাজি নয়। তাই এখন এলএনজি আমদানির খরচ পুরোটাই শিল্পের ওপর চাপাতে চাইছে পেট্রোবাংলা।

বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ৭৫ টাকা করে গ্যাস কিনে ৩০ টাকায় দেওয়া সম্ভব নয়। আর পুরনো শিল্প গ্রাহকদের ওপর এটি কার্যকর হবে না। আমাদের এরই মধ্যে ২০ হাজার কোটি টাকা ভর্তুকি দিতে হচ্ছে। এটি আর বাড়াতে চাই না। আমরা শিল্পে গ্যাসের দাম বৃদ্ধির প্রস্তাব দিয়েছি। বিইআরসি কর্তৃপক্ষ এটি যাচাইবাছাই করে তারপর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে।

বিশ্বব্যাংকের ঢাকা কার্যালয়ের মুখ্য অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, যে মাত্রায় শিল্পে এবার গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধির প্রস্তাব করেছে তা বেশ বড়। এতে গ্যাসনির্ভর কারখানাগুলো যেমন গার্মেন্ট কারখানা, তাদের উৎপাদন খরচের ১০ শতাংশ পর্যন্ত গ্যাসের খরচে যায়। নতুন এ প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে তা যদি কোনো পরিবর্তন ছাড়া বাস্তবায়ন করা হয় তাহলে উৎপাদন খরচের ওপর অবশ্যই ধাক্কা আসবে। এর ফলে মূল্যস্ফীতির যে চাপ তা আরও বাড়বে। এটি অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই। পেট্রোবাংলার বিরুদ্ধে গ্যাসের লিকেজ থেকে শুরু করে অনেক অভিযোগ আছে। অবৈধভাবে গ্যাস সংযোগও দেওয়া হয়। এর বিল তো সরকার পাচ্ছে না। এসব জায়গায় তাদের জবাবদিহিতাও প্রয়োজন।

জ্বালানি বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ম. তামিম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, গ্যাসের দাম বাড়ানো নিশ্চিতভাবে গ্যাসভিত্তিক নতুন শিল্পোদ্যোক্তাদের অন্তরায় হবে। নতুন উদ্যোক্তারা কোনোভাবে প্রতিযোগিতার বাজারে টিকে থাকতে পারবে না। কারণ তাদের খরচ বেশি। এটা বাজারে বিরাট পার্থক্য তৈরি করবে। বর্তমানে শিল্পকারখানাগুলো যারা অতিরিক্ত গ্যাস ব্যবহার করবে তাদেরও নতুন মূল্যে টাকা দিতে হবে। তার মানে দাম বাড়ানোর প্রভাব পুরনোদের ওপরও পড়বে। আর নতুন সংযোগ নেওয়া শিল্পগুলোর ওপর অবশ্যই প্রভাব পড়বে। জ্বালানি খাতে এত উচ্চমূল্যে নতুন শিল্পোদ্যোক্তারা বাজারে রপ্তানি করতে পারবেন কি না তা দেখার বিষয়। এটা নতুনদের জন্য চ্যালেঞ্জ।

এর আগে ২০২৩ সালের ১৮ জানুয়ারি নির্বাহী আদেশে শিল্পে গ্যাসের দাম বাড়িয়ে তিন গুণ করা হয়। প্রতি ইউনিট গ্যাসের দাম বৃহৎ শিল্পে ১১ টাকা ৯৮ পয়সা এবং ক্ষুদ্র শিল্পে ১০ টাকা ৭৮ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ৩০ টাকা করা হয়। ক্যাপটিভে প্রতি ইউনিটে ১৬ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৩০ টাকা করা হয়েছিল। এরপর ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে ক্যাপটিভে প্রতি ইউনিটের দাম ৩০ টাকা ৭৫ পয়সা নির্ধারণ করা হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
ভোট কেন্দ্র ৪২ হাজার ৬১৮টি
ভোট কেন্দ্র ৪২ হাজার ৬১৮টি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
হল সংসদে বাগছাসের প্রাধান্য
হল সংসদে বাগছাসের প্রাধান্য
কেউ স্বাগত কেউ বর্জন
কেউ স্বাগত কেউ বর্জন
প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর
প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর
আসছেন মার্কিন বাণিজ্য প্রতিনিধি
আসছেন মার্কিন বাণিজ্য প্রতিনিধি
ডাকসু বিজয়ীদের অভিনন্দন
ডাকসু বিজয়ীদের অভিনন্দন
জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না
জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না
সব প্রশিক্ষণ কেন্দ্র মূল্যায়নের নির্দেশ
সব প্রশিক্ষণ কেন্দ্র মূল্যায়নের নির্দেশ
সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল
সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল
জরুরি যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানালেন তারেক রহমান
জরুরি যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানালেন তারেক রহমান
মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’
মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’
সর্বশেষ খবর
নীলফামারীতে দুর্নীতি প্রতিরোধ প্রতিযোগিতায় পুরস্কৃত ১৫ শিক্ষার্থী
নীলফামারীতে দুর্নীতি প্রতিরোধ প্রতিযোগিতায় পুরস্কৃত ১৫ শিক্ষার্থী

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে ১৯ সন্ত্রাসী নিহত
পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে ১৯ সন্ত্রাসী নিহত

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চলছে : ডা. জাহিদ
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চলছে : ডা. জাহিদ

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিমানবাহিনীর বিশেষ ফ্লাইটে দেশে ফিরলো জাতীয় ফুটবল দল
বিমানবাহিনীর বিশেষ ফ্লাইটে দেশে ফিরলো জাতীয় ফুটবল দল

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাকসু নির্বাচন সুষ্ঠু হয়নি: বামপন্থীদের সম্প্রীতির ঐক্য ফোরাম
জাকসু নির্বাচন সুষ্ঠু হয়নি: বামপন্থীদের সম্প্রীতির ঐক্য ফোরাম

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় অভিভাবক সমাবেশ
গাইবান্ধায় অভিভাবক সমাবেশ

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লেবাননে ড্রোন হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
লেবাননে ড্রোন হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্ধ ও কিশোর ভ্রাম্যমাণ বিক্রেতার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
অন্ধ ও কিশোর ভ্রাম্যমাণ বিক্রেতার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

২৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নাঙ্গলকোটে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ইমাম ও যুবদল নেতার মৃত্যু
নাঙ্গলকোটে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ইমাম ও যুবদল নেতার মৃত্যু

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আগামী নির্বাচন শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত হবে: প্রেস সচিব
আগামী নির্বাচন শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত হবে: প্রেস সচিব

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রাঙামাটির মাইনিমুখ বাজারে আগুন: পুড়েছে ৭টি দোকান ঘর
রাঙামাটির মাইনিমুখ বাজারে আগুন: পুড়েছে ৭টি দোকান ঘর

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উন্মোচিত হল আইফোন ১৭ সিরিজ, নতুন ঘড়ি, ইয়ারবাড ও অ্যাপস
উন্মোচিত হল আইফোন ১৭ সিরিজ, নতুন ঘড়ি, ইয়ারবাড ও অ্যাপস

২৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নিউ সাউথ ওয়েলস সরকারের মন্ত্রীর সঙ্গে খাদ্য উপদেষ্টার বৈঠক
নিউ সাউথ ওয়েলস সরকারের মন্ত্রীর সঙ্গে খাদ্য উপদেষ্টার বৈঠক

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা
অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

দেখা মিললো বিরল পরিযায়ী খয়রাপাখ পাপিয়া পাখির
দেখা মিললো বিরল পরিযায়ী খয়রাপাখ পাপিয়া পাখির

৪২ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বিয়ের প্রতিবাদ করায় বাবার ছুরিকাঘাতে ছেলের মৃত্যু
বিয়ের প্রতিবাদ করায় বাবার ছুরিকাঘাতে ছেলের মৃত্যু

৪৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাধ্যমিকে ‘ইসলাম শিক্ষা’ আবশ্যিক করার দাবিতে দিনাজপুরে স্মারকলিপি প্রদান
মাধ্যমিকে ‘ইসলাম শিক্ষা’ আবশ্যিক করার দাবিতে দিনাজপুরে স্মারকলিপি প্রদান

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় ঐতিহ্যবাহী গাদন খেলা দেখতে মানুষের ভিড়
কুষ্টিয়ায় ঐতিহ্যবাহী গাদন খেলা দেখতে মানুষের ভিড়

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে ৪০ টাকা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৩৫
হবিগঞ্জে ৪০ টাকা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৩৫

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চানখাঁরপুল হত্যা মামলায় ১৩ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ
চানখাঁরপুল হত্যা মামলায় ১৩ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি মেয়রসহ চারজনকে আটক করল ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি মেয়রসহ চারজনকে আটক করল ইসরায়েল

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা ছাত্রকে গুলি : মামলায় অভিযোগ গঠন মঙ্গলবার
কার্নিশে ঝুলে থাকা ছাত্রকে গুলি : মামলায় অভিযোগ গঠন মঙ্গলবার

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

খানসামায় মাদকসেবীর ৪ মাসের কারাদণ্ড
খানসামায় মাদকসেবীর ৪ মাসের কারাদণ্ড

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংসদীয় আসন কমানোর প্রতিবাদে অচল বাগেরহাট
সংসদীয় আসন কমানোর প্রতিবাদে অচল বাগেরহাট

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঘনিষ্ঠ মিত্র চার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা, বামপন্থীদের দুষছেন ট্রাম্প
ঘনিষ্ঠ মিত্র চার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা, বামপন্থীদের দুষছেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বীরগঞ্জের ৪ ইউনিয়ন বাল্যবিবাহ ও ১ ইউনিয়ন শিশুশ্রম মুক্ত ঘোষণা
বীরগঞ্জের ৪ ইউনিয়ন বাল্যবিবাহ ও ১ ইউনিয়ন শিশুশ্রম মুক্ত ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহেশখালীর পাহাড়ে যৌথ অভিযানে ১০ অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার
মহেশখালীর পাহাড়ে যৌথ অভিযানে ১০ অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে ১৭ স্বর্ণবারসহ যুবক আটক
যশোরে ১৭ স্বর্ণবারসহ যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ইভটিজিংয়ের দায়ে যুবকের ছয় মাসের কারাদণ্ড
জামালপুরে ইভটিজিংয়ের দায়ে যুবকের ছয় মাসের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে সেচ দিতে গিয়ে কৃষকের মৃত্যু
রংপুরে সেচ দিতে গিয়ে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর
অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!
গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য
নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার
স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের
কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা
ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে
জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত
কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত
সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু
ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জীবন দিয়ে লড়ে যেতে হবে, একটু বিশ্রাম নিয়ে নেন: মেঘমল্লার বসু
জীবন দিয়ে লড়ে যেতে হবে, একটু বিশ্রাম নিয়ে নেন: মেঘমল্লার বসু

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’
৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ
যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৩ বছর পর বহুল প্রতীক্ষিত জাকসু নির্বাচন বৃহস্পতিবার
৩৩ বছর পর বহুল প্রতীক্ষিত জাকসু নির্বাচন বৃহস্পতিবার

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিসিএস পরীক্ষার নিরাপত্তায় ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ
বিসিএস পরীক্ষার নিরাপত্তায় ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত
আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পান্থকুঞ্জ পার্ক-হাতিরঝিল অংশে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণে নিষেধাজ্ঞা
পান্থকুঞ্জ পার্ক-হাতিরঝিল অংশে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণে নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ ড্রোনের অনুপ্রবেশ, ন্যাটোর অনুচ্ছেদ ৪ প্রয়োগের আহ্বান পোল্যান্ডের
রুশ ড্রোনের অনুপ্রবেশ, ন্যাটোর অনুচ্ছেদ ৪ প্রয়োগের আহ্বান পোল্যান্ডের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাক্রোঁর পদত্যাগ দাবিতে ফ্রান্সজুড়ে বিক্ষোভ
ম্যাক্রোঁর পদত্যাগ দাবিতে ফ্রান্সজুড়ে বিক্ষোভ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ক হত্যাকাণ্ড নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ক হত্যাকাণ্ড নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?
নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের অবরোধে স্থবির সড়ক ও রেলপথ
ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের অবরোধে স্থবির সড়ক ও রেলপথ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলন ‌‘হাইজ্যাক’ হওয়ার অভিযোগ নেপালের জেন-জির
আন্দোলন ‌‘হাইজ্যাক’ হওয়ার অভিযোগ নেপালের জেন-জির

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে
দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ
বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

নভেম্বরের মধ্যেই একীভূত পাঁচ ব্যাংক
নভেম্বরের মধ্যেই একীভূত পাঁচ ব্যাংক

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে
শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে

সম্পাদকীয়

কেন এই জয়পরাজয়
কেন এই জয়পরাজয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল
সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন টিটির  সেই ‘বিস্ময় বালক’ মুন্না
মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন টিটির সেই ‘বিস্ময় বালক’ মুন্না

মাঠে ময়দানে

মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’
মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’

প্রথম পৃষ্ঠা

বোরকা পরে পালানোর রাজনীতি করতে চাই না
বোরকা পরে পালানোর রাজনীতি করতে চাই না

নগর জীবন

লিটনদের মিশন শুরু আজ
লিটনদের মিশন শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী

নগর জীবন

হাজারো বস্তায় আদা চাষ
হাজারো বস্তায় আদা চাষ

নগর জীবন

ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম
ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর
প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়ন প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির তিন মনোনয়ন প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

শামুকখোল পাখির অভয়ারণ্য
শামুকখোল পাখির অভয়ারণ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না
জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে
শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে

নগর জীবন

চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন
চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন

দেশগ্রাম

ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ
আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিকল্পনায় চলে গেছে আট বছর
পরিকল্পনায় চলে গেছে আট বছর

রকমারি নগর পরিক্রমা

ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার
ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার

দেশগ্রাম

১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা
১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ
গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ

নগর জীবন

যানজটে রাজধানীবাসী
যানজটে রাজধানীবাসী

নগর জীবন

গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত
গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের
অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের

দেশগ্রাম

চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম
চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম

দেশগ্রাম