শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০২:০৩, বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

রোমহর্ষক আয়নাঘর প্রকাশ্যে

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
রোমহর্ষক আয়নাঘর প্রকাশ্যে

আয়নাঘর-০১ : একটি সরু কক্ষ, সঙ্গে হাই কমোড। দেয়ালে হালকা সবুজ নতুন রঙ। পাশে জানালার মতো প্রবেশদ্বার ইট-সিমেন্ট দিয়ে আটকে দেওয়া হয়েছে।

আয়নাঘর-০২ : সাদা দেয়াল। পাশেই স্টেইনলেস স্টিলের ইলেকট্রিক চেয়ার। যেটাতে বসিয়ে ভুক্তভোগীদের নির্যাতন করা হতো।

আয়নাঘর-০৩ : অন্ধকারাচ্ছন্ন একটি দেয়াল। চকে আঁকা ছবি মুছে ফেলা হয়েছে। তার পাশে লেখা, লা ইলাহা ইল্লা আন্তা সুবহানাকা... মিনাজ জোয়ালিমিন

জুলাই অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলের গোপন বন্দিশালা, যা আয়নাঘর নামে পরিচিত, তার এমন খণ্ড  খণ্ড চিত্র উঠে এসেছে ছবিতে। প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস সরেজমিন পরিদর্শনে গিয়ে বলে ওঠেন, কী বীভৎস দৃশ্য! প্রতিটি জিনিস যা হয়েছে, এখানে তা ছিল নৃশংস! যতই শুনি, অবিশ্বাস্য মনে হয়! এটা কি আমাদেরই জগৎ! আমাদের সমাজ! আমরা এটা করলাম!

গতকাল সকালে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস তাঁর উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য, গুম কমিশনের সদস্য, ভুক্তভোগী এবং একটি দেশি ও দুটি বিদেশি গণমাধ্যমকর্মী নিয়ে রাজধানীর তিনটি আয়নাঘর পরিদর্শন করেন। শুধু রাষ্ট্রীয় সম্প্রচার মাধ্যম বিটিভি এবং বিদেশি গণমাধ্যমের মধ্যে আলজাজিরা ও নেত্র নিউজের প্রতিনিধি সঙ্গে ছিলেন। সকাল সাড়ে ১০টায় রাজধানীর আগারগাঁও, কচুক্ষেত এবং উত্তরার আয়নাঘর পরিদর্শন করেন প্রধান উপদেষ্টা। এর মধ্যে দুটি র‌্যাবের এবং একটি ডিজিএফআইয়ের আয়নাঘর।

পরিদর্শনের সময় আয়নাঘরের দেয়াল দেখে চিনতে পারেন অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম ও আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তর (ডিজিএফআই)-এর টর্চারসেলে (আয়নাঘর) আটকে রাখা হয়েছিল জুলাইয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম নেতা নাহিদ ইসলাম ও আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়াকে। তাঁরা জানান, জুলাইয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় তাঁদের তুলে নেওয়া হয়। আয়নাঘর পরিদর্শনের পর আসিফ জানান, তাঁকে যে কক্ষে আটকে রাখা হয়েছিল সেই কক্ষের দেয়ালের ওপরের অংশের খোপগুলোতে এগজস্ট ফ্যান ছিল, এখন নেই।

আসিফ আরও জানান, তিনি দেয়াল দেখে কক্ষটি চিনতে পেরেছেন। কক্ষটি আগে অনেক ছোট ছিল, এখন মাঝের দেয়াল ভেঙে বড় করা হয়েছে। ওই কক্ষে তাঁকে চার দিন আটকে রাখা হয়েছিল। এ সময় বাইরের কারও সঙ্গে তাঁকে কথা বলতে দেওয়া হয়নি। টয়লেট ছিল কক্ষের বাইরে এবং তাঁকে চোখ বেঁধে টয়লেটে নিয়ে যাওয়া হতো। আয়নাঘর পরিদর্শনের পর নাহিদ জানান, তাঁকে যে কক্ষে আটকে রাখা হয়েছিল সে কক্ষের একপাশে টয়লেট হিসেবে একটি বেসিনের মতো ছিল। ৫ আগস্টের পর এ সেলগুলোর মাঝের দেয়াল ভেঙে ফেলা হয়, দেয়াল রং করা হয়।

..

প্রধান উপদেষ্টা ও উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যদের আয়নাঘর পরিদর্শনের পর বেলা আড়াইটায় রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এ প্রসঙ্গে ব্রিফ করেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম, উপ-প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার এবং অপূর্ব জাহাঙ্গীর। উপস্থিত ছিলেন সিনিয়র সহকারী প্রেস সচিব ফয়েজ আহম্মদ ও সহকারী প্রেস সচিব সুচিস্মিতা তিথি। তার আগে আয়নাঘর নিয়ে (বিটিভি) ধারণকৃত ভিডিও ও প্রেস উইং এবং পিআইডির ছবি গণমাধ্যমে পাঠানো হয়।

ব্রিফিংয়ে শফিকুল আলম বলেন, সারা দেশে এমন ৭০০ থেকে ৮০০ আয়নাঘর রয়েছে। সেখানে ভুক্তভোগীদের কীভাবে রাখা হতো, কীভাবে তাদের নির্যাতন করো হতো, কীভাবে তারা দিনগুলো কাটিয়েছেন এ পরিদর্শনে এর একটা বিবিধ চিত্র দেখা গেছে, যা ভাষায় প্রকাশ করার মতো না। বাংলাদেশে যত আয়নাঘর আছে প্রতিটি খুঁজে বের করা হবে বলেও জানান প্রেস সচিব। হিউম্যান রাইটসওয়াচের বরাত দিয়ে তিনি বলেন, নিউইয়র্কভিত্তিক এ মানবাধিকার সংগঠনের রিপোর্টে স্পষ্ট লেখা আছে, এ গুম-খুনের সঙ্গে পতিত স্বৈরাচার শেখ হাসিনা জড়িত। তাঁর অর্ডারে বেশির ভাগ ঘটনা ঘটেছে।

আয়নাঘরের কোনো আলামত নষ্ট হয়েছে কি না-এমন প্রশ্নের জবাবে প্রেস সচিব বলেন, কিছু কিছু জায়গায় প্লাস্টার করা হয়েছে; কোনো কোনো জায়গায় কক্ষটি একটু ছোট ছিল যেটা ভেঙে বড় দেখানো হয়েছে। এটা ইচ্ছাকৃত নাকি তা গুম কমিশন দেখছে বলেও জানান তিনি। পূর্ণ তদন্তের জন্য প্রতিটি আয়নাঘর সিলগালা করে রাখা হবে বলেও জানান।

এক প্রশ্নের জবাবে প্রেস সচিব বলেন, আওয়ামী লীগের যারা গুম, খুন হত্যাকাে র সঙ্গে জড়িত, যাদের হাতে রক্ত তাদের সবার বিচার হবে।

আওয়ামী লীগের দায় প্রসঙ্গে শফিকুল আলম বলেন, আওয়ামী লীগ পার্টির কী হবে, সেটা দেশের জনগণ সিদ্ধান্ত নেবে। জনগণ দেখছে ১৫ বছর তারা কী করেছে। তারা উন্নয়নের গল্প শুনিয়েছে, কিন্তু আমরা গিয়ে দেখলাম শুধু অন্ধকার ...!

এক সাংবাদিক জানতে চান, আপনারা যেটাকে আয়নাঘর বলছেন, অদূর ভবিষ্যতে এমন শোনা যাবে কি না এ সরকারের আমলেও জিজ্ঞাসাবাদের জন্য এ ধরনের আয়নাঘরে রাখা হয়েছে? জবাবে প্রেস সচিব বলেন, গত ছয় মাসে আপনারা দেখছেন... আমাদের যদি মানবাধিকার লঙ্ঘন ঘটে রিপোর্ট করেন। আমরা স্বাগত জানাই।

প্রেস সচিব বলেন, আমাদের সময়ে কিছু কিছু জায়গায় যে বিচারবহির্ভূত হত্যার কথা বলা হচ্ছে, প্রতিটি ঘটনা তদন্ত হচ্ছে। ভবিষ্যতে যাতে কোনো নিরাপত্তা বাহিনী মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা না ঘটায় এ সরকার সেটি নিশ্চিত করবে বলেও জানান তিনি।

ক্ষমতাচ্যুত

প্রেস ব্রিফিংয়ে জাতিসংঘের ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং রিপোর্টের তথ্য তুলে ধরেন উপ-প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার। তিনি জানান, গুম-খুন নিয়ে জাতিসংঘের সুপারিশগুলো সরকার বিবেচনা করবে এবং এ ধরনের ঘটনার যাতে পুনরাবৃত্তি না ঘটে সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে।

অপূর্ব জাহাঙ্গীর বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার বিগত ১৫ বছরে যা করেছে, তার ক্ষুদ্র একটি অংশ প্রকাশ পেয়েছে হিউম্যান রাইটস ওয়াচ এবং জাতিসংঘের রিপোর্টে। কসাই শেখ হাসিনার যে লিগ্যাসি তার যোগফলই হচ্ছে এ দুটো রিপোর্ট।

এই বিভাগের আরও খবর
হামজা-সামিত জাদুতেও পারল না বাংলাদেশ
হামজা-সামিত জাদুতেও পারল না বাংলাদেশ
সংসদে উচ্চকক্ষ বাদ দেওয়ার প্রস্তাব সিপিডির
সংসদে উচ্চকক্ষ বাদ দেওয়ার প্রস্তাব সিপিডির
শাপলা ছাড়া দলের নিবন্ধন নয়, লড়াই চলবে
শাপলা ছাড়া দলের নিবন্ধন নয়, লড়াই চলবে
বাংলাদেশে নতুন করে দমনপীড়ন
বাংলাদেশে নতুন করে দমনপীড়ন
একীভূত হবে পাঁচ ব্যাংক বাতিল হচ্ছে ডিজিটাল আইনের সাজাও
একীভূত হবে পাঁচ ব্যাংক বাতিল হচ্ছে ডিজিটাল আইনের সাজাও
নিউইয়র্কে ইতিহাস গড়তে চান মামদানী
নিউইয়র্কে ইতিহাস গড়তে চান মামদানী
কূটনীতিকরা বৈঠক করলে কিছু আসে যায় না
কূটনীতিকরা বৈঠক করলে কিছু আসে যায় না
৭২ বছর বয়সে সেফ এক্সিট ভাবা দুঃখজনক
৭২ বছর বয়সে সেফ এক্সিট ভাবা দুঃখজনক
গণতন্ত্র অর্থবহ করা নিয়ে আলোচনা
গণতন্ত্র অর্থবহ করা নিয়ে আলোচনা
চক্রান্ত প্রতিহত করে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে হবে
চক্রান্ত প্রতিহত করে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে হবে
এক অঙ্কের সুদহার চান ব্যবসায়ীরা
এক অঙ্কের সুদহার চান ব্যবসায়ীরা
অনিশ্চয়তা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে?
অনিশ্চয়তা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে?
সর্বশেষ খবর
মানাসলু জয়ের গল্প শোনালেন পর্বতারোহী তমাল
মানাসলু জয়ের গল্প শোনালেন পর্বতারোহী তমাল

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

হাতবদলে সবজির দাম ৪ গুণ
হাতবদলে সবজির দাম ৪ গুণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব আমলে পাপমোচন হয়
যেসব আমলে পাপমোচন হয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে বিদেশ যাত্রীর গাড়িতে ডাকাতি, আহত ২
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে বিদেশ যাত্রীর গাড়িতে ডাকাতি, আহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানবপ্রকৃতি ও ঈমানের সেতুবন্ধ
মানবপ্রকৃতি ও ঈমানের সেতুবন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এক অঙ্কের সুদহার চান ব্যবসায়ীরা
এক অঙ্কের সুদহার চান ব্যবসায়ীরা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অনিশ্চয়তা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে?
অনিশ্চয়তা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে?

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে ট্রাকচাপায় পোশাক শ্রমিক নিহত
গাজীপুরে ট্রাকচাপায় পোশাক শ্রমিক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিগ্রি পাস ও সার্টিফিকেট কোর্স ২য় বর্ষ পরীক্ষার ফল প্রকাশ
ডিগ্রি পাস ও সার্টিফিকেট কোর্স ২য় বর্ষ পরীক্ষার ফল প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশে প্রকৃত গণতান্ত্রিক নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশে প্রকৃত গণতান্ত্রিক নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূরুঙ্গামারীতে ভেজাল সার ধ্বংস করল কৃষি বিভাগ
ভূরুঙ্গামারীতে ভেজাল সার ধ্বংস করল কৃষি বিভাগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ ও আহত জুলাই যোদ্ধাদের স্বীকৃতি ও পুনর্বাসনের দাবি
শহীদ ও আহত জুলাই যোদ্ধাদের স্বীকৃতি ও পুনর্বাসনের দাবি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ মুহূর্তের গোলে হেরে এশিয়ান কাপের স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের
শেষ মুহূর্তের গোলে হেরে এশিয়ান কাপের স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা নিয়ে সত্য প্রকাশ করা সাংবাদিকদের কাছে আমরা ঋণী: পোপ লিও
গাজা নিয়ে সত্য প্রকাশ করা সাংবাদিকদের কাছে আমরা ঋণী: পোপ লিও

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টুঙ্গিপাড়ায় বিএনপির সম্প্রীতি সমাবেশ
টুঙ্গিপাড়ায় বিএনপির সম্প্রীতি সমাবেশ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বাস্তব চিত্র প্রদর্শনী
বগুড়ায় বাস্তব চিত্র প্রদর্শনী

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরকীয়ার সন্দেহে স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা
পরকীয়ার সন্দেহে স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও ২-৩ দিন বৃষ্টি থাকতে পারে
আরও ২-৩ দিন বৃষ্টি থাকতে পারে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্ত-মারিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় ভবনে একাডেমিক কার্যক্রমের উদ্বোধন
শান্ত-মারিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় ভবনে একাডেমিক কার্যক্রমের উদ্বোধন

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে গৃহবধূর মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে গৃহবধূর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্দান্ত খেলেও লিড ধরে রাখতে পারলো না বাংলাদেশ!
দুর্দান্ত খেলেও লিড ধরে রাখতে পারলো না বাংলাদেশ!

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনপ্রশাসনের এপিডি এরফানুল হককে বদলি
জনপ্রশাসনের এপিডি এরফানুল হককে বদলি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার যুক্তরাজ্যের সঙ্গে নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তি ভারতের
এবার যুক্তরাজ্যের সঙ্গে নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তি ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীলফামারীতে গাছের চারা বিতরণ
নীলফামারীতে গাছের চারা বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিতা-মাতাকে হত্যা করে ঘরে পুঁতে রাখলো ছেলে
পিতা-মাতাকে হত্যা করে ঘরে পুঁতে রাখলো ছেলে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পৌনে ১২ লাখ শিশু পাবে টাইফয়েডের টিকা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পৌনে ১২ লাখ শিশু পাবে টাইফয়েডের টিকা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুধু উত্তরাঞ্চল নয় তিস্তা নদী বাংলাদেশের অর্থনীতির এক অবিচ্ছেদ্য অংশ : দুলু
শুধু উত্তরাঞ্চল নয় তিস্তা নদী বাংলাদেশের অর্থনীতির এক অবিচ্ছেদ্য অংশ : দুলু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বৈজ্ঞানিক সিম্পোজিয়ামের রেজিস্ট্রেশন উদ্বোধন
চট্টগ্রামে বৈজ্ঞানিক সিম্পোজিয়ামের রেজিস্ট্রেশন উদ্বোধন

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

একীভূত হচ্ছে বেসরকারি শরিয়াভিত্তিক পাঁচ ব্যাংক, প্রস্তাব অনুমোদন
একীভূত হচ্ছে বেসরকারি শরিয়াভিত্তিক পাঁচ ব্যাংক, প্রস্তাব অনুমোদন

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম হংকং : শক্তির হিসাব নাকি আত্মবিশ্বাসের লড়াই?
বাংলাদেশ বনাম হংকং : শক্তির হিসাব নাকি আত্মবিশ্বাসের লড়াই?

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সই করেছে ইসরায়েল ও হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সই করেছে ইসরায়েল ও হামাস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩শ ইহুদিসহ ইসরায়েলি মন্ত্রীর আল আকসায় প্রবেশের নিন্দা সৌদি আরবের
১৩শ ইহুদিসহ ইসরায়েলি মন্ত্রীর আল আকসায় প্রবেশের নিন্দা সৌদি আরবের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কূটনৈতিক চাল আর সামরিক শক্তির খেলায় পাকিস্তানের কাছে কোণঠাসা ভারত?
কূটনৈতিক চাল আর সামরিক শক্তির খেলায় পাকিস্তানের কাছে কোণঠাসা ভারত?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের সব বিমানবন্দরে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি
দেশের সব বিমানবন্দরে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার স্যাটেলাইট প্রযুক্তিতে ইতিহাস সৃষ্টি করল ইরান
এবার স্যাটেলাইট প্রযুক্তিতে ইতিহাস সৃষ্টি করল ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি: কি বলছে বিশ্ব?
গাজায় যুদ্ধবিরতি: কি বলছে বিশ্ব?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা থেকে সেনা সরিয়ে নেওয়ার প্রস্তুতি শুরু ইসরায়েলের
গাজা থেকে সেনা সরিয়ে নেওয়ার প্রস্তুতি শুরু ইসরায়েলের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব জিম্মি মুক্তির পর হামাসকে ধ্বংসের হুঁশিয়ারি ইসরায়েলের অর্থমন্ত্রীর
সব জিম্মি মুক্তির পর হামাসকে ধ্বংসের হুঁশিয়ারি ইসরায়েলের অর্থমন্ত্রীর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নিলো স্পেন
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নিলো স্পেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেউ উপজেলা-ইউনিয়ন চেয়ারম্যান হতে চায় না, সবাই এমপি হতে চায়: শামা ওবায়েদ
কেউ উপজেলা-ইউনিয়ন চেয়ারম্যান হতে চায় না, সবাই এমপি হতে চায়: শামা ওবায়েদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাইজেরিয়াকে উড়িয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে আর্জেন্টিনা
নাইজেরিয়াকে উড়িয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে আর্জেন্টিনা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা শান্তি চুক্তির প্রথম ধাপে কি কি ঘটতে পারে?
গাজা শান্তি চুক্তির প্রথম ধাপে কি কি ঘটতে পারে?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মায়ের লাশ আটকে সম্পত্তি ভাগবাঁটোয়ারা, দুই ছেলের হাতাহাতি
মায়ের লাশ আটকে সম্পত্তি ভাগবাঁটোয়ারা, দুই ছেলের হাতাহাতি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েল-হামাসের শান্তিচুক্তি নিয়ে যা বললেন মোদি
ইসরায়েল-হামাসের শান্তিচুক্তি নিয়ে যা বললেন মোদি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেড পাবেন প্রাথমিকের ৬৫,৫০২ প্রধান শিক্ষক, মন্ত্রণালয়ে চিঠি
১০ম গ্রেড পাবেন প্রাথমিকের ৬৫,৫০২ প্রধান শিক্ষক, মন্ত্রণালয়ে চিঠি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে হেরে এশিয়ান কাপের স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের
শেষ মুহূর্তের গোলে হেরে এশিয়ান কাপের স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের পূজায় ট্রাম্প ‘অসুর’, কিন্তু কেন?
ভারতের পূজায় ট্রাম্প ‘অসুর’, কিন্তু কেন?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালিবাগে জুয়েলারি দোকান থেকে ‘৫০০ ভরি’ স্বর্ণালংকার চুরি
মালিবাগে জুয়েলারি দোকান থেকে ‘৫০০ ভরি’ স্বর্ণালংকার চুরি

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঘুষি মেরে বিমানের মনিটর ভাঙলেন লন্ডন ফেরত যাত্রী
ঘুষি মেরে বিমানের মনিটর ভাঙলেন লন্ডন ফেরত যাত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আন্দোলন বন্ধের ঘোষণা না দিলে আমাদের হত‍্যার নির্দেশ ছিল শেখ হাসিনার : আসিফ মাহমুদ
আন্দোলন বন্ধের ঘোষণা না দিলে আমাদের হত‍্যার নির্দেশ ছিল শেখ হাসিনার : আসিফ মাহমুদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুক্রবার ১৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
শুক্রবার ১৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনপ্রশাসনের এপিডি এরফানুল হককে বদলি
জনপ্রশাসনের এপিডি এরফানুল হককে বদলি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ সুদানে ‌‘ত্রিভুজ প্রেম’ নিয়ে বন্দুকযুদ্ধে নিহত ১৪
দক্ষিণ সুদানে ‌‘ত্রিভুজ প্রেম’ নিয়ে বন্দুকযুদ্ধে নিহত ১৪

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ট্রাম্পের প্রস্তাবিত যুদ্ধবিরতি পরিকল্পনা নিয়ে যা বলল রাশিয়া
গাজায় ট্রাম্পের প্রস্তাবিত যুদ্ধবিরতি পরিকল্পনা নিয়ে যা বলল রাশিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার যুক্তরাজ্যের সঙ্গে নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তি ভারতের
এবার যুক্তরাজ্যের সঙ্গে নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তি ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত সচিব হারুনের জমি-ফ্ল্যাট জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাবেক অতিরিক্ত সচিব হারুনের জমি-ফ্ল্যাট জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগান মন্ত্রীর প্রথম ভারত সফর, পতাকা সংকটে দিল্লি!
আফগান মন্ত্রীর প্রথম ভারত সফর, পতাকা সংকটে দিল্লি!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি ওমর ফারুকসহ পাঁচজন গ্রেফতার
সাবেক এমপি ওমর ফারুকসহ পাঁচজন গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ হতে পারে ১৬ অক্টোবর
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ হতে পারে ১৬ অক্টোবর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
হেভিওয়েট দুই প্রার্থীর সন্তানও বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী
হেভিওয়েট দুই প্রার্থীর সন্তানও বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী

নগর জীবন

সিলেটে স্বপ্নের সেই সেতু বাতিল ক্বিন ব্রিজ ঘিরে পরিকল্পনা
সিলেটে স্বপ্নের সেই সেতু বাতিল ক্বিন ব্রিজ ঘিরে পরিকল্পনা

নগর জীবন

নতুন রাজনীতির প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নতুন রাজনীতির প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ধ্বংসস্তূপে অবশেষে থামছে যুদ্ধ
ধ্বংসস্তূপে অবশেষে থামছে যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কোন গুঞ্জন সত্য তিশার?
কোন গুঞ্জন সত্য তিশার?

শোবিজ

বিএনপির একাধিক অন্যান্য দলের একক প্রার্থীর সরব প্রচার
বিএনপির একাধিক অন্যান্য দলের একক প্রার্থীর সরব প্রচার

নগর জীবন

দৃষ্টিনন্দন হচ্ছে আন্দরকিল্লা শাহী মসজিদ
দৃষ্টিনন্দন হচ্ছে আন্দরকিল্লা শাহী মসজিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিত কোম্পানিই সর্বনিম্ন দরদাতা
বিতর্কিত কোম্পানিই সর্বনিম্ন দরদাতা

প্রথম পৃষ্ঠা

খুলনায় ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

নগর জীবন

অনিশ্চয়তা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে?
অনিশ্চয়তা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে?

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন কারণে একমত হয়নি দলগুলো
তিন কারণে একমত হয়নি দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

৭২ বছর বয়সে সেফ এক্সিট ভাবা দুঃখজনক
৭২ বছর বয়সে সেফ এক্সিট ভাবা দুঃখজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. তোফায়েল আহমেদের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক
ড. তোফায়েল আহমেদের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক

নগর জীবন

একীভূত হবে পাঁচ ব্যাংক বাতিল হচ্ছে ডিজিটাল আইনের সাজাও
একীভূত হবে পাঁচ ব্যাংক বাতিল হচ্ছে ডিজিটাল আইনের সাজাও

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে নতুন করে দমনপীড়ন
বাংলাদেশে নতুন করে দমনপীড়ন

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার নির্দেশ ছিল আমাদের মেরে ফেলার
হাসিনার নির্দেশ ছিল আমাদের মেরে ফেলার

পেছনের পৃষ্ঠা

সাইবার হামলার শঙ্কায় বিমানবন্দরে বিশেষ সতর্কতা জারি
সাইবার হামলার শঙ্কায় বিমানবন্দরে বিশেষ সতর্কতা জারি

নগর জীবন

শাকসু গঠনতন্ত্র চূড়ান্ত যুক্ত হলো নতুন চার পদ
শাকসু গঠনতন্ত্র চূড়ান্ত যুক্ত হলো নতুন চার পদ

নগর জীবন

ট্রাম্পকে নোবেল দেওয়ার আহ্বান
ট্রাম্পকে নোবেল দেওয়ার আহ্বান

পূর্ব-পশ্চিম

আইএফআইসি ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্‌যাপিত
আইএফআইসি ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্‌যাপিত

নগর জীবন

চক্রান্ত প্রতিহত করে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে হবে
চক্রান্ত প্রতিহত করে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মানাসলু জয়ের গল্প শোনালেন পর্বতারোহী তমাল
মানাসলু জয়ের গল্প শোনালেন পর্বতারোহী তমাল

নগর জীবন

টাইফয়েড টিকা দেওয়া হবে ৫ কোটি শিশুকে
টাইফয়েড টিকা দেওয়া হবে ৫ কোটি শিশুকে

নগর জীবন

চিত্রশিল্পী এস এম সুলতানের ৩১তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
চিত্রশিল্পী এস এম সুলতানের ৩১তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

নগর জীবন

এক অঙ্কের সুদহার চান ব্যবসায়ীরা
এক অঙ্কের সুদহার চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

জনবলসংকটে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে টিকাদান কর্মসূচি
জনবলসংকটে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে টিকাদান কর্মসূচি

নগর জীবন

দেওবন্দ যাওয়ার অনুমতি পেলেন তালেবান মন্ত্রী
দেওবন্দ যাওয়ার অনুমতি পেলেন তালেবান মন্ত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠাই আমাদের মূল লক্ষ্য
গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠাই আমাদের মূল লক্ষ্য

নগর জীবন

ডেঙ্গুর ভয়াবহতা
ডেঙ্গুর ভয়াবহতা

নগর জীবন