শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৪ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:২৭, শুক্রবার, ১৪ মার্চ, ২০২৫

উদ্বিগ্ন মানুষ বিব্রত সরকার

♦ পুলিশের ওপর একের পর এক হামলা ♦ কাজে আসছে না ঘুরে দাঁড়ানোর উদ্যোগ
সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
উদ্বিগ্ন মানুষ বিব্রত সরকার

পুলিশকে ঘুরে দাঁড়ানোর নানা উদ্যোগও যেন কাজে আসছে না। উল্টো একটি মহল বারবার চড়াও হচ্ছে খোদ পুলিশের ওপর। নিজেদের অপকর্ম ঢাকতে পুলিশকে এখনো ফ্যাসিস্ট কিংবা স্বৈরাচারের দোসর তকমা দিয়ে যাচ্ছে। শুধু তাই নয়, থানা কমপ্লেক্সে ঢুকে এখনো দুর্বৃত্তরা হামলে পড়ছে পুলিশ সদস্যদের ওপর। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, প্রতিটি ঘটনায় গোয়েন্দা ব্যর্থতা স্পষ্ট। একই সঙ্গে পুলিশ বাহিনীর সদস্যরা এখনো সমাজের সচেতন মানুষের সহায়তা নিতে ব্যর্থ হচ্ছেন। এর সুযোগ নিচ্ছে দেশিবিদেশি অপশক্তি এবং দুর্বৃত্তরা।

অপরাধ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পুলিশকে সক্রিয় হতে না দিলে এর মাশুল দিতে হবে দেশের নাগরিকদেরই। আইনশৃঙ্খলার অবনতি ঘটতেই থাকবে। নিরাপত্তাহীনতা নিত্যসঙ্গী হবে ঘরে কিংবা বাইরে। তাই সাধারণ মানুষের উচিত হবে পুলিশকে সহায়তা করা। অন্যদিকে, পুলিশের উচিত হবে আগাম গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহ করে সে মোতাবেক ব্যবস্থা নেওয়া। গোয়েন্দা তথ্যের ব্যর্থতার জন্য সংশ্লিষ্ট দপ্তর এবং কর্মকর্তাদের বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।

গত সোমবার রাত পৌনে ২টার দিকে রাজধানীর পল্লবী থানায় ঢুকে আবদুুর রাজ্জাক ফাহিম নামে এক যুবক ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নজরুল ইসলামসহ তিন পুলিশ সদস্যের ওপর হামলা করেন। এক পর্যায়ে থানার অন্য পুলিশ সদস্যরা ফাহিমসহ তার সঙ্গী তিনজনকে পাকড়াও করেন। ওই ঘটনাটি পুলিশ সদর দপ্তরসহ বিভিন্ন ইউনিটে ছড়িয়ে পড়লে নানা প্রতিক্রিয়া দেখা দেয় পুলিশ সদস্যদের মাঝে। এর আগে ৪ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর উত্তরা পূর্ব থানায় তিন ছাত্র আটকের প্রতিবাদে থানায় ঢুকে পুলিশকে মারধরের ঘটনায় স্তম্ভিত হয়ে পড়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সহ পুলিশ প্রশাসন।

সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক আশরাফুল হুদা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, গণ অভ্যুত্থান-পরবর্তী সময় আরও বাজে হওয়ার কথা ছিল। কারণ বিশ্বের বিভিন্ন দেশেই এমনটা হয়েছে। চেইন অব কমান্ড ভেঙে পড়া পুলিশ ঘুরে দাঁড়াচ্ছে। এজন্য পুলিশকে উৎসাহ দিতে হবে। সমাজের বিভিন্ন স্তরের সচেতন মানুষকে পুলিশিংয়ে সম্পৃক্ত করা উচিত। একই সঙ্গে কী কী কারণে পুলিশ যথাযথভাবে সাড়া দিতে পারছে না, তা চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নিতে হবে কর্তৃপক্ষকে। তিনি আরও বলেন, ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের উচিত হবে তার অধস্তনদের উজ্জীবিত করার জন্য দিনে একবার কথা বলা। মাঝে মাঝেই মাঠ পর্যায়ে গিয়ে তাদের সঙ্গে সময় দেওয়া। এটা সম্ভব না হলে পরিস্থিতি আরও জটিল হবে তাতে কোনো সন্দেহ নেই। কারণ সামনে আরও অনেক সমস্যার উদ্ভব হতে পারে। সবকিছু মাথায় রেখেই সরকারের উচিত ব্যবস্থা নেওয়া।

গত মঙ্গলবার ধর্ষণবিরোধী পদযাত্রার ব্যানারে অংশগ্রহণকারীরা শুরুতে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় ঘেরাও করার জন্য যাত্রা করে। এক পর্যায়ে তারা প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের দিকে টার্ন নিলে পুলিশ তাতে বাধা দেয়। বাগ্বিতণ্ডা শুরু হয় দুই পক্ষের মাঝে। এক পর্যায়ে পুলিশি ব্যারিকেড ভেঙে পদযাত্রায় অংশগ্রহণকারীরা এগিয়ে যেতে থাকে। তাতেও বাধা দিলে অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতির উদ্ভব হয়। কর্তব্যরত এক কর্মকর্তার গায়ের পোশাক ছিঁড়ে ফেললে তিনিও আন্দোলনকারীদের ওপর চড়াও হন। ওই ঘটনার নানা চিত্র সমাজমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে পক্ষে বিপক্ষে নানা মন্তব্য আসতে থাকে। বিভিন্ন মিডিয়ায় শুরু হয় নানামুখী শোরগোল।

এদিকে সাম্প্রতিক অপ্রত্যাশিত পরিস্থিতি এড়াতে নানা পরামর্শ দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার মুসতাসীম তানজীর। তিনি বলেন, মঙ্গলবার প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন ঘেরাও করতে গিয়ে পুলিশের ওপর হামলার যে ঘটনা ঘটে সেখানে আইনের দৃষ্টিতে কয়েকটি গুরুতর অপরাধ দেখা যায়। প্রথমত সেখানে দণ্ডবিধির ১৪১ ধারা অনুযায়ী বেআইনি সমাবেশ হয়েছিল, যার সংজ্ঞা ও শাস্তি সম্পর্কে বলা হয়েছে, পাঁচ বা ততোধিকসংখ্যক লোক যদি কোনো সাধারণ উদ্দেশ্য নিয়ে এমনভাবে মিলিত হয় যেখানে বলপ্রয়োগ বা আইন অমান্য করার উদ্দেশ্যে কাজ করা হবে, তবে সেটি বেআইনি সমাবেশ হিসেবে গণ্য হবে, যার শাস্তি সর্বোচ্চ দুই বছরের কারাদ ও জরিমানা। তবে মানবাধিকার সংগঠন অধিকার-এর নির্বাহী পরিচালক নাসির উদ্দীন এলান বলেন, পলাতক সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শাসনামলে পুলিশ বাহিনী একেবারে ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল। বিশেষ করে ৫ আগস্টের পরে পুলিশের ভূমিকা শূন্যের কোঠায় নেমে আসে। তবে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার ফের এ বাহিনীকে স্বাভাবিক অবস্থায় আনার চেষ্টা করছে। কিন্তু ফ্যাসিস্টদের সহযোগীরা নানাভাবে কাজে বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে। শুরু করেছে নানা ষড়যন্ত্র। নানা সময়ই পুলিশকে বেকায়দায় ফেলার চেষ্টা করছে। কারণ পরাজিত শক্তির কাছে রয়েছে বিপুল অর্থ এবং দুষ্কর্ম করার লোকবল। তারা মনস্তাত্ত্বিকভাবে দুর্বল এ বাহিনীর সদস্যদের নানা ফাঁদে ফেলার চেষ্টা করে যাচ্ছে।

তিনি আরও বলেন, কর্তব্যরত পুলিশের ওপর হামলা, তার পোশাক ছিঁড়ে ফেলা সত্যি অনাকাঙ্ক্ষিত। সমাজের নানা স্তরের সচেতন মানুষকে পুলিশিংয়ে সম্পৃক্ত করতে হবে। একই সঙ্গে গোয়েন্দা সংস্থাগুলোকে আরও তৎপর হতে হবে। আগাম তথ্য দিয়ে সরকারকে সহায়তা করতে হবে। ব্যর্থ হলে তাদেরও জবাবদিহির আওতায় নিয়ে আসতে হবে। মনে রাখতে হবে অন্তর্বর্তী সরকার যে কোনো রাজনৈতিক সরকারের চেয়েও শক্তিশালী।

তবে ভিন্ন কথা বলেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক ও অপরাধ বিশেষজ্ঞ তৌহিদুল ইসলাম। তিনি বলেন, দাবি আদায়ের জন্য রাস্তায় নামানোর সংস্কৃতি থেকে আমাদের বেরিয়ে আসতে হবে। এজন্য রাষ্ট্রের কাঠামোগত উদ্যোগ অপরিহার্য। তার মাধ্যমে সরকার নিশ্চিত হবে কী কী পরিবর্তন, পরিমার্জন প্রয়োজন। আগাম গোয়েন্দা তথ্যের মাধ্যমে কর্তৃপক্ষ আগেই অবগত হয়ে সে অনুসারে ব্যবস্থা নেবে। তিনি আরও বলেন, গণ অভ্যুত্থানের পর পুলিশ বড় ধরনের ঝাঁকি খেয়েছে। এর পরও পুলিশ ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে। কারণ পুলিশ ছাড়া তো আমাদের চলেও না। কিন্তু সাধারণ মানুষেরও আইন না মানার সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। যদিও অতীতে পুলিশের বিরুদ্ধে এমন অজস্র অভিযোগ ছিল। কিন্তু পুলিশের ওপর ক্রমাগত আক্রমণ হলে, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অস্বাভাবিক হলে তা জাতির জন্যই অশনিসংকেত।

আমাদের ওপর আক্রমণ করবেন না : পুলিশ মহাপরিদর্শক বাহারুল আলম সমাজের সবার প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, আপনারা পুলিশকে সহায়তা করুন। কাজের পরিবেশ তৈরি করুন, পুলিশকে প্রতিপক্ষ ভাববেন না। আমাদের ওপর আক্রমণ করবেন না। আইন ও সংবিধানের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করুন। দেশ গঠনে, আমাদের দেশের সেবা করার সুযোগ দিন।

গতকাল সকালে গাজীপুর শিল্পাঞ্চল-২-এর পুলিশ সুপার কার্যালয়ে আয়োজিত শিল্পপুলিশের বিশেষ কল্যাণ সভা শেষে সাংবাদিক ব্রিফিংয়ে তিনি এ কথা বলেন। এর আগে শিল্পপুলিশ সদস্যদের অংশগ্রহণে বিশেষ কল্যাণ সভায় অংশ নেন তিনি।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক (অ্যাডিশনাল আইজি) মো. ছিবগাত উল্লাহ। উপস্থিত ছিলেন ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি এ কে এম আওলাদ হোসেন, গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের পুলিশ কমিশনার ড. মোহাম্মদ নাজমুল করিম খান, ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশের ডিআইজি ইসরাইল হাওলাদার, ডিআইজি আবু কালাম সিদ্দিক, গাজীপুর ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশের পুলিশ সুপার এ কে এম জহিরুল ইসলাম, বিজিএমইএর প্রশাসক মো. আনোয়ার হোসেন প্রমুখ।

আইজিপি বাহারুল আলম শিল্প খাতসংশ্লিষ্ট ও শ্রমিকদের উদ্দেশে বলেন, আপনারা কোনো গুজবে কান দেবেন না। নিজ কর্মস্থলের ক্ষতি করবেন না। ভাঙচুর করে নিজেদের প্রিয় কর্মস্থলের কোনো ধরনের ক্ষতি হতে দেবেন না। আমরা দেখেছি গুজব ছড়ানোর কারণে অনিয়মতান্ত্রিক ধ্বংসাত্মক কার্যক্রম চালানো হয়। যদি এ রকম গুজব ছড়িয়ে ভাঙচুর চালানো হয় তাহলে আমরা প্রতিটি ক্ষেত্রে যারা এ রকম ধ্বংস করবেন তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেব। কোনোভাবেই রাস্তা অবরোধের মতো জনদুর্ভোগ সৃষ্টিকারী কোনো কাজ করা যাবে না।

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটি
ছুটি
৩০ হাজার টাকার শুল্কে ৫০ হাজার টাকা ঘুষ!
৩০ হাজার টাকার শুল্কে ৫০ হাজার টাকা ঘুষ!
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সংজ্ঞায় সশস্ত্র বাহিনী
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সংজ্ঞায় সশস্ত্র বাহিনী
মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর
বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
মিরাজ ম্যাজিকে বিশাল জয়
মিরাজ ম্যাজিকে বিশাল জয়
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
সর্বশেষ খবর
নয়াপল্টনে শ্রমিক সমাবেশে জনস্রোত
নয়াপল্টনে শ্রমিক সমাবেশে জনস্রোত

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

সিডনিতে বর্ণাঢ্য বৈশাখী উৎসব
সিডনিতে বর্ণাঢ্য বৈশাখী উৎসব

১ মিনিট আগে | পরবাস

শরীর ঠাণ্ডা রাখবে মাটির পাত্রের পানি
শরীর ঠাণ্ডা রাখবে মাটির পাত্রের পানি

২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানি সেলিব্রেটিদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ভারত সরকার
পাকিস্তানি সেলিব্রেটিদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ভারত সরকার

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিদিন ব্রকলি খেলে যেসব উপকার
প্রতিদিন ব্রকলি খেলে যেসব উপকার

৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

চট্টগ্রামে পাহাড় ধসে দুই শিশুর মৃত্যু
চট্টগ্রামে পাহাড় ধসে দুই শিশুর মৃত্যু

১০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়িতে নানা আয়োজনে মে দিবস পালিত
খাগড়াছড়িতে নানা আয়োজনে মে দিবস পালিত

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে সেফটি দিবস পালিত
গোপালগঞ্জে সেফটি দিবস পালিত

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে মহান মে দিবস পালিত
মানিকগঞ্জে মহান মে দিবস পালিত

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচিত সরকার না থাকায় ফ্যাসিবাদ মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে : রিজভী
নির্বাচিত সরকার না থাকায় ফ্যাসিবাদ মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে : রিজভী

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

নওগাঁয় মহান মে দিবস পালিত
নওগাঁয় মহান মে দিবস পালিত

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষ, ইউএনও-ওসিসহ আহত ২০
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষ, ইউএনও-ওসিসহ আহত ২০

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেনাপোল বন্দরে দুইদিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
বেনাপোল বন্দরে দুইদিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পেকুয়ায় একদিনে কুকুরের কামড়ে শিশুসহ আহত ২০
পেকুয়ায় একদিনে কুকুরের কামড়ে শিশুসহ আহত ২০

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে পৃথক দুর্ঘটনায় দুইজনের প্রাণহানি
মেহেরপুরে পৃথক দুর্ঘটনায় দুইজনের প্রাণহানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের প্রধান কোচ হতে চান আজহার মাহমুদ
পাকিস্তানের প্রধান কোচ হতে চান আজহার মাহমুদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লী বিদ্যুতের সাব স্টেশন থেকে অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার
পল্লী বিদ্যুতের সাব স্টেশন থেকে অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধের মৃত্যু
ভাঙ্গায় ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে নানা আয়োজনে মে দিবস পালন
জয়পুরহাটে নানা আয়োজনে মে দিবস পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে বর্ণাঢ্য আয়োজনে মে দিবস পালিত
চাঁপাইনবাবগঞ্জে বর্ণাঢ্য আয়োজনে মে দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে কাঙালিনী সুফিয়া একাডেমি ও জাদুঘরের উদ্বোধন
রাজবাড়ীতে কাঙালিনী সুফিয়া একাডেমি ও জাদুঘরের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে মে দিবসে শ্রমিক-মালিক ঐক্যের আহ্বান
মেহেরপুরে মে দিবসে শ্রমিক-মালিক ঐক্যের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি
টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে কাঙালিনী সুফিয়া একাডেমি ও জাদুঘরের উদ্বোধন
রাজবাড়ীতে কাঙালিনী সুফিয়া একাডেমি ও জাদুঘরের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘর গোছালেই মিলবে বছরে কোটি টাকা
ঘর গোছালেই মিলবে বছরে কোটি টাকা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মে দিবস উপলক্ষে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের র‍্যালি
মে দিবস উপলক্ষে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফ্রান্সে বেঙ্গল টাইগার্স স্পোর্টিং ক্লাবের জার্সি উন্মোচন
ফ্রান্সে বেঙ্গল টাইগার্স স্পোর্টিং ক্লাবের জার্সি উন্মোচন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বিয়ের গাউনে দৌড়ে ক্যান্সার রিসার্চের জন্য অর্থ সংগ্রহ
বিয়ের গাউনে দৌড়ে ক্যান্সার রিসার্চের জন্য অর্থ সংগ্রহ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি
ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’
ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির
আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি
ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ
এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি
১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার
মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী
জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্যাতনে ইমামের মৃত্যুর প্রতিবাদে বিক্ষোভ
নির্যাতনে ইমামের মৃত্যুর প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর
বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা
আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ