শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৬, রবিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৫

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

শফিকুল ইসলাম সোহাগ
প্রিন্ট ভার্সন
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

নির্বাচনি রোডম্যাপ ঘিরে সরগরম দেশের রাজনীতি। সরকারপ্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, কম সংস্কার চাইলে আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে আর বেশি সংস্কার চাইলে জুনে নির্বাচন হবে। বিএনপি, জামায়াত, এনসিপিসহ অধিকাংশ রাজনৈতিক দল সংস্কার ও সুস্পষ্ট নির্বাচনি রোডম্যাপ নিয়ে ভিন্ন ভিন্ন অবস্থান নিয়েছে। দেশের প্রধান বৃহৎ রাজনৈতিক দল বিএনপি বলছে, সংস্কার চলমান প্রক্রিয়া। ন্যূনতম সংস্কার শেষে দ্রুত নির্বাচন দিতে হবে। অন্যতম রাজনৈতিক দল জামায়াতে ইসলামী বলছে, প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে নির্বাচন দিতে হবে। আর আগস্টের ছাত্র-জনতার গণ আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া ছাত্রনেতাদের নিয়ে গড়ে ওঠা রাজনৈতিক দল জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) পূর্ণাঙ্গ সংস্কারের আগে জাতীয় নির্বাচনের বিরোধী। এ নিয়ে চলছে তর্কবিতর্ক। নির্বাচন ও সংস্কার ইস্যুতে দলগুলোতে বিভক্তি এখন প্রকট।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সংস্কারের বিষয়ে সুপারিশগুলোর সঙ্গে একমত নয় বেশ কয়েকটি রাজনৈতিক দল। বিএনপির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, বিচার বিভাগ সংস্কারের ২৩ সুপারিশের মধ্যে ২০টিতে বিএনপি একমত। দুদক সংস্কারের ২০ সুপারিশের ১৯টিতে একমত ও আংশিক একমত। জনপ্রশাসন সংস্কারের ২৬ প্রস্তাবের অর্ধেকের বেশি বিষয়ে দলটি একমত, বাকিগুলোর বিষয়ে মন্তব্য রয়েছে। আর সংসদে দুজন ডেপুটি স্পিকারের মধ্যে একজন বিরোধী দল থেকে মনোনীত করতে একমত বিএনপি।

এদিকে পাঁচটি সংস্কার কমিশনের গুরুত্বপূর্ণ সুপারিশের বিষয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের কাছে নিজেদের মতামত দিয়েছে জামায়াতে ইসলামী। মতামতে দলটি সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতিতে নির্বাচনের পক্ষে নিজেদের অবস্থান তুলে ধরেছে। অন্যদিকে এনসিপি সংস্কার বিষয়ে প্রস্তাবিত ১৬৬ সুপারিশের মধ্যে ১১৩টিতে একমত হয়েছে।

রাষ্ট্র সংস্কারে গঠিত জাতীয় ঐকমত্য কমিশন রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে ১৬৬টি প্রশ্নমালার যে স্প্রেডশিট পাঠিয়েছে, তার মধ্যে লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি) ১২০টিতে একমত হয়েছে। সংবিধান সংস্কারসংক্রান্ত ৭০ প্রস্তাবের মধ্যে ৫১টিতে এলডিপি একমত, ১৬টিতে একমত নয়, একটিতে আংশিকভাবে একমত এবং দুটি প্রস্তাব অস্পষ্ট বলে মনে করে দলটি। বিচার বিভাগের ২৩টির মধ্যে ২২টিতে একমত আর একটিতে আংশিকভাবে একমত, দুর্নীতি দমনের ২০টির মধ্যে সবকটিতে একমত। জনপ্রশাসনের ২৬টির মধ্যে ১১টিতে একমত, ১৫টিতে একমত নয়। নির্বাচন সংস্কারের ২৭ প্রস্তাবের মধ্যে ১৬টিতে একমত এবং ১১টিতে দলটি একমত নয় বলে কমিশনকে জানিয়েছে।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের লক্ষ্যে সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা করার জন্য সরকারের কাছে বারবার দাবি জানাচ্ছে বিএনপি। দলটি চায় যৌক্তিক সংস্কার করে ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন। ডিসেম্বরে জাতীয় নির্বাচন ধরে নিয়ে সে অনুযায়ী প্রস্তুতি নিতে দলীয় নেতা-কর্মীদের নির্দেশনাও দেওয়া হয়েছে বিএনপির শীর্ষ পর্যায় থেকে। জাতীয় নির্বাচনের সময় ঘনিয়ে আসছে উল্লেখ করে নেতা-কর্মীদের মানসিকভাবে প্রস্তুতি নেওয়ার বার্তা দিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। বিএনপির দাবির সঙ্গে সহমত প্রকাশ করছে সমমনা দলগুলো। তারা বিএনপির দাবির সঙ্গে মিল রেখে ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের কথা বলছে। জাতীয় পার্টির (জাফর) মোস্তফা জামাল হায়দারের নেতৃত্বাধীন ১২-দলীয় জোট, ড. ফরিদুজ্জামান ফরহাদের নেতৃত্বাধীন জাতীয়তাবাদী সমমনা জোটসহ আরও কয়েকটি রাজনৈতিক দল ও জোট। এ ছাড়া বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি  (সিপিবি) ও বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দলের (বাসদ) নেতৃত্বাধীন বাম গণতান্ত্রিক জোটও ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের পক্ষে।

জানতে চাইলে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেন, সংস্কার চলমান প্রক্রিয়া। এখন যতটুকু করা সম্ভব, তা করা উচিত। বাকিটা নির্বাচিত সরকার এসে সম্পন্ন করবে। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার সংস্কার ও বিচারের কথা বলে কেবল সময়ক্ষেপণ করছে। তারা এখনো স্পষ্ট করে নির্বাচনের রোডম্যাপ দিচ্ছে না, এমনকি কোন বছরের ডিসেম্বর বা জুনে নির্বাচন হবে তা-ও পরিষ্কার করছে না। তিনি বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারকে দ্রুত নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করতে হবে।

বিএনপির আন্দোলনের শরিক রাজনৈতিক দল জাতীয়তাবাদী সমমনা জোটের আহ্বায়ক ড. ফরিদুজ্জামান ফরহাদ বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান ড. ইউনূস ভালো কাজ করছেন। তাঁর প্রতি আমাদের সমর্থন রয়েছে। কিন্তু অনির্বাচিত সরকার অনির্দিষ্টকাল ক্ষমতায় থাকতে পারে না। দেশের মানুষ ১৬ বছর ভোট দিতে পারেনি। শেখ হাসিনা সরকার ভোটের ব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়েছে। বর্তমান সরকারের উচিত নির্বাচনের জন্য সুস্পষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা করা। এদিকে নির্বাচনের সময়সীমা ও সংস্কার ইস্যুতে জামায়াতে ইসলামী ও এনসিপির অবস্থান প্রায় ভিন্ন। দল দুটির দাবি মৌলিক সংস্কার করে জাতীয় নির্বাচন হতে হবে। জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমান গতকাল লালমনিরহাটে সমাবেশে বলেছেন, সংস্কার ও বিচার নিশ্চিত করেই জাতীয় নির্বাচন করতে হবে। জাতীয় নির্বাচনের আগে মৌলিক সংস্কার, সহাবস্থানসহ নির্বাচনের শর্ত পূরণ করতে হবে। নইলে নির্বাচনের কমিটমেন্ট ঠিক থাকবে কি না আল্লাহ ভালো জানেন। এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহীন বলেন, সংস্কার ছাড়া নির্বাচন গ্রহণযোগ্য হবে না। সে নির্বাচনে এনসিপি অংশ নেবে কি না সেটাও বিবেচনাধীন থাকবে। নির্বাচনের আগে দৃশ্যমান বিচার, বিচারের রোডম্যাপ এবং সংস্কার ও জুলাই সনদ কার্যকর করতে হবে।

এ ছাড়া ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, ইসলামী ঐক্যজোটের একাংশ, আমার বাংলাদেশ পার্টিসহ (এবি পার্টি) আরও বেশ কিছু রাজনৈতিক দলেরও দাবি সংস্কার শেষ করে নির্বাচন।

বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেছেন, গণ অভ্যুত্থানের পরও যদি নির্বাচনের দাবি তুলতে হয়, সেটা বিব্রতকর। গণতান্ত্রিক সংস্কার ও নির্বাচনের মধ্য দিয়ে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরই হবে অন্তর্বর্তী সরকারের সবচেয়ে বড় সাফল্য। গণহত্যার বিচার ও সংস্কার নির্বাচনের বিপরীতে দাঁড় করানোর কোনো সুযোগ নেই। কারণ অপরাধের বিচার ও সংস্কারের ব্যাপারে রাজনৈতিক দলসমূহের জনগণের কাছে সুস্পষ্ট অঙ্গীকার রয়েছে। নির্বাচন নিয়ে অস্পষ্টতা ও বিভ্রান্তি অপ্রয়োজনীয় বিতর্কের জন্ম দিচ্ছে।

গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ রাশেদ খান বলেছেন, রাষ্ট্র সংস্কারের অন্যতম উপাদান হলো নির্বাচন। চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন চায় গণঅধিকার পরিষদ। তার আগে সরকারকে প্রয়োজনীয় সংস্কার করতে হবে। গণহত্যার বিচার, রাষ্ট্র সংস্কার ও নির্বাচন তিনটি আলাপ একই সঙ্গে হতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
হামজা-সামিত জাদুতেও পারল না বাংলাদেশ
হামজা-সামিত জাদুতেও পারল না বাংলাদেশ
সংসদে উচ্চকক্ষ বাদ দেওয়ার প্রস্তাব সিপিডির
সংসদে উচ্চকক্ষ বাদ দেওয়ার প্রস্তাব সিপিডির
শাপলা ছাড়া দলের নিবন্ধন নয়, লড়াই চলবে
শাপলা ছাড়া দলের নিবন্ধন নয়, লড়াই চলবে
বাংলাদেশে নতুন করে দমনপীড়ন
বাংলাদেশে নতুন করে দমনপীড়ন
একীভূত হবে পাঁচ ব্যাংক বাতিল হচ্ছে ডিজিটাল আইনের সাজাও
একীভূত হবে পাঁচ ব্যাংক বাতিল হচ্ছে ডিজিটাল আইনের সাজাও
নিউইয়র্কে ইতিহাস গড়তে চান মামদানী
নিউইয়র্কে ইতিহাস গড়তে চান মামদানী
কূটনীতিকরা বৈঠক করলে কিছু আসে যায় না
কূটনীতিকরা বৈঠক করলে কিছু আসে যায় না
৭২ বছর বয়সে সেফ এক্সিট ভাবা দুঃখজনক
৭২ বছর বয়সে সেফ এক্সিট ভাবা দুঃখজনক
গণতন্ত্র অর্থবহ করা নিয়ে আলোচনা
গণতন্ত্র অর্থবহ করা নিয়ে আলোচনা
চক্রান্ত প্রতিহত করে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে হবে
চক্রান্ত প্রতিহত করে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে হবে
এক অঙ্কের সুদহার চান ব্যবসায়ীরা
এক অঙ্কের সুদহার চান ব্যবসায়ীরা
অনিশ্চয়তা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে?
অনিশ্চয়তা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে?
সর্বশেষ খবর
নোবেল কমিটির ওপর ‌‘ক্ষেপেছে’ হোয়াইট হাউজ
নোবেল কমিটির ওপর ‌‘ক্ষেপেছে’ হোয়াইট হাউজ

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানসিক স্বাস্থ্য এখন আর অবহেলার বিষয় নয়: চট্টগ্রামে বিশেষজ্ঞরা
মানসিক স্বাস্থ্য এখন আর অবহেলার বিষয় নয়: চট্টগ্রামে বিশেষজ্ঞরা

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রাম বন্দরের আশপাশে এক মাস সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
চট্টগ্রাম বন্দরের আশপাশে এক মাস সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

১০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আবু সালেহ টিটুর ‘ইলিউসিভ লংগিংক্স’
আবু সালেহ টিটুর ‘ইলিউসিভ লংগিংক্স’

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন নিয়ে কোনো সংশয় নেই: প্রেসসচিব
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন নিয়ে কোনো সংশয় নেই: প্রেসসচিব

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় রাস মেলা উদযাপন কমিটি গঠন
কলাপাড়ায় রাস মেলা উদযাপন কমিটি গঠন

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে নানা আয়োজনে বিশ্ব ডিম দিবস উদযাপন
টাঙ্গাইলে নানা আয়োজনে বিশ্ব ডিম দিবস উদযাপন

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিল্লিতে বসে হাসিনার অপরাজনীতি চলবে না : রাশেদ প্রধান
দিল্লিতে বসে হাসিনার অপরাজনীতি চলবে না : রাশেদ প্রধান

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

হাটহাজারীতে ব্যবসায়ীকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় মামলা
হাটহাজারীতে ব্যবসায়ীকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় মামলা

৪১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাতের মধ্যে দেশের ১৭ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
রাতের মধ্যে দেশের ১৭ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

২০ বিলিয়ন বছর পর ধ্বংস হবে মহাবিশ্ব: নতুন গবেষণায় দাবি
২০ বিলিয়ন বছর পর ধ্বংস হবে মহাবিশ্ব: নতুন গবেষণায় দাবি

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টাইগ্রেসদের ২২৮ রানের টার্গেট দিলো নিউজিল্যান্ড
টাইগ্রেসদের ২২৮ রানের টার্গেট দিলো নিউজিল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপাইনবাবগঞ্জে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
চাপাইনবাবগঞ্জে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভারতীয় পণ্য জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুল ফিডিংয়ে দুধের সঙ্গে ডিমও যুক্ত করতে হবে : প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
স্কুল ফিডিংয়ে দুধের সঙ্গে ডিমও যুক্ত করতে হবে : প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নোয়াখালী বিভাগ চাই’ স্লোগানে এবার ঢাকায় বিক্ষোভ
‘নোয়াখালী বিভাগ চাই’ স্লোগানে এবার ঢাকায় বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাতিরঝিলে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৯
হাতিরঝিলে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৯

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কিছু এলাকা থেকে সরছে ইসরায়েলি সেনারা, ঘরে ফিরছে গাজার মানুষ
কিছু এলাকা থেকে সরছে ইসরায়েলি সেনারা, ঘরে ফিরছে গাজার মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটোরে বৃদ্ধা মমতাজ বেগম হত্যা মামলায় গ্রেফতার ২
নাটোরে বৃদ্ধা মমতাজ বেগম হত্যা মামলায় গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে 'আসামি ছিনতাই' মামলার আসামি গ্রেফতার
গাজীপুরে 'আসামি ছিনতাই' মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে ২৪ ঘণ্টায় ৮৮ জেলের কারাদণ্ড
বরিশালে ২৪ ঘণ্টায় ৮৮ জেলের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৯ কোম্পানি ও ৮ নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ভারতের ৯ কোম্পানি ও ৮ নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম আর নেই
শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম আর নেই

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুগঞ্জে দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহত অর্ধশত, বাড়িঘর ভাঙচুর-লুটপাট
আশুগঞ্জে দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহত অর্ধশত, বাড়িঘর ভাঙচুর-লুটপাট

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় অভিযুক্তরা দায়মুক্তি পাচ্ছেন: আসিফ নজরুল
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় অভিযুক্তরা দায়মুক্তি পাচ্ছেন: আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষ মানবসম্পদ তৈরিতে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়কে সহায়তা দেবে আইসিটি বিভাগ
দক্ষ মানবসম্পদ তৈরিতে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়কে সহায়তা দেবে আইসিটি বিভাগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় গাঁজা সেবনের দায়ে তিন যুবকের কারাদণ্ড
কুয়াকাটায় গাঁজা সেবনের দায়ে তিন যুবকের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও ৩ শতাধিক ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি
আরও ৩ শতাধিক ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সিঁথির সিঁদুর নিয়ে যা বললেন জুবিনপত্নী?
সিঁথির সিঁদুর নিয়ে যা বললেন জুবিনপত্নী?

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাঁচ দফা দাবিতে রংপুরে জামায়াতের গণমিছিল
পাঁচ দফা দাবিতে রংপুরে জামায়াতের গণমিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
অনিশ্চয়তা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে?
অনিশ্চয়তা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে?

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার যুক্তরাজ্যের সঙ্গে নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তি ভারতের
এবার যুক্তরাজ্যের সঙ্গে নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে হেরে এশিয়ান কাপের স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের
শেষ মুহূর্তের গোলে হেরে এশিয়ান কাপের স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সত্যিই কি ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র থেকে ‘সব সীমা’ তুলে নিয়েছেন খামেনি?
সত্যিই কি ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র থেকে ‘সব সীমা’ তুলে নিয়েছেন খামেনি?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাবুলে ইসলামাবাদের বিমান হামলা, টিটিপি প্রধানের নিহতের গুঞ্জন
কাবুলে ইসলামাবাদের বিমান হামলা, টিটিপি প্রধানের নিহতের গুঞ্জন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মায়ের লাশ আটকে সম্পত্তি ভাগবাঁটোয়ারা, দুই ছেলের হাতাহাতি
মায়ের লাশ আটকে সম্পত্তি ভাগবাঁটোয়ারা, দুই ছেলের হাতাহাতি

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনপ্রশাসনের এপিডি এরফানুল হককে বদলি
জনপ্রশাসনের এপিডি এরফানুল হককে বদলি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তিতে নোবেল পেলেন মারিয়া কোরিনা
শান্তিতে নোবেল পেলেন মারিয়া কোরিনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘুষি মেরে বিমানের মনিটর ভাঙলেন লন্ডন ফেরত যাত্রী
ঘুষি মেরে বিমানের মনিটর ভাঙলেন লন্ডন ফেরত যাত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ফটিকছড়িতে ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা
ফটিকছড়িতে ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আজারবাইজানি বিমান দুর্ঘটনায় রাশিয়ার ভূমিকা স্বীকার করলেন পুতিন
আজারবাইজানি বিমান দুর্ঘটনায় রাশিয়ার ভূমিকা স্বীকার করলেন পুতিন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি মন্ত্রিসভায় গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুমোদন
ইসরায়েলি মন্ত্রিসভায় গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুমোদন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু না করেই নোবেল পেয়েছিলেন ওবামা, অভিযোগ ট্রাম্পের
কিছু না করেই নোবেল পেয়েছিলেন ওবামা, অভিযোগ ট্রাম্পের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে সত্য প্রকাশ করা সাংবাদিকদের কাছে আমরা ঋণী: পোপ লিও
গাজা নিয়ে সত্য প্রকাশ করা সাংবাদিকদের কাছে আমরা ঋণী: পোপ লিও

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা
ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আরব আমিরাতকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশের মেয়েরা
আরব আমিরাতকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশের মেয়েরা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ট্রাম্পের শান্তি পরিকল্পনা ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় ব্যর্থ: অ্যামনেস্টি
গাজায় ট্রাম্পের শান্তি পরিকল্পনা ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় ব্যর্থ: অ্যামনেস্টি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে ২০০ মার্কিন সেনা
গাজায় যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে ২০০ মার্কিন সেনা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বৃথা আস্ফালন, শান্তির নোবেল এখন অন্য কারো!
ট্রাম্পের বৃথা আস্ফালন, শান্তির নোবেল এখন অন্য কারো!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় শনিবার থেকে ‘কার্যকর হচ্ছে’ যুদ্ধবিরতি
গাজায় শনিবার থেকে ‘কার্যকর হচ্ছে’ যুদ্ধবিরতি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একীভূত হচ্ছে বেসরকারি শরিয়াভিত্তিক পাঁচ ব্যাংক, প্রস্তাব অনুমোদন
একীভূত হচ্ছে বেসরকারি শরিয়াভিত্তিক পাঁচ ব্যাংক, প্রস্তাব অনুমোদন

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিসিএস’র প্রশ্নে আলোচিত ‘আয়নাঘর’, শহীদ আবু সাঈদ
বিসিএস’র প্রশ্নে আলোচিত ‘আয়নাঘর’, শহীদ আবু সাঈদ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সাড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সাড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজাম আর নেই
সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজাম আর নেই

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িতদের নিতে অস্বীকৃতি বুরকিনা ফাসোর
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িতদের নিতে অস্বীকৃতি বুরকিনা ফাসোর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পূর্বাচলের ৩০০ ফিটে কৃষকের বাজারের উদ্বোধন আজ
পূর্বাচলের ৩০০ ফিটে কৃষকের বাজারের উদ্বোধন আজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশে প্রকৃত গণতান্ত্রিক নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশে প্রকৃত গণতান্ত্রিক নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিছু এলাকা থেকে সরছে ইসরায়েলি সেনারা, ঘরে ফিরছে গাজার মানুষ
কিছু এলাকা থেকে সরছে ইসরায়েলি সেনারা, ঘরে ফিরছে গাজার মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্দান্ত খেলেও লিড ধরে রাখতে পারলো না বাংলাদেশ!
দুর্দান্ত খেলেও লিড ধরে রাখতে পারলো না বাংলাদেশ!

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
সিলেটে স্বপ্নের সেই সেতু বাতিল ক্বিন ব্রিজ ঘিরে পরিকল্পনা
সিলেটে স্বপ্নের সেই সেতু বাতিল ক্বিন ব্রিজ ঘিরে পরিকল্পনা

নগর জীবন

হেভিওয়েট দুই প্রার্থীর সন্তানও বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী
হেভিওয়েট দুই প্রার্থীর সন্তানও বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী

নগর জীবন

কোন গুঞ্জন সত্য তিশার?
কোন গুঞ্জন সত্য তিশার?

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ধ্বংসস্তূপে অবশেষে থামছে যুদ্ধ
ধ্বংসস্তূপে অবশেষে থামছে যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত কোম্পানিই সর্বনিম্ন দরদাতা
বিতর্কিত কোম্পানিই সর্বনিম্ন দরদাতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আধুনিক রাজনীতিতে তরুণ নেতৃত্বের অঙ্গীকার
আধুনিক রাজনীতিতে তরুণ নেতৃত্বের অঙ্গীকার

নগর জীবন

নতুন রাজনীতির প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নতুন রাজনীতির প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

সম্পাদকীয়

বিএনপির একাধিক অন্যান্য দলের একক প্রার্থীর সরব প্রচার
বিএনপির একাধিক অন্যান্য দলের একক প্রার্থীর সরব প্রচার

নগর জীবন

দৃষ্টিনন্দন হচ্ছে আন্দরকিল্লা শাহী মসজিদ
দৃষ্টিনন্দন হচ্ছে আন্দরকিল্লা শাহী মসজিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

চিকিৎসার বাইরে ৯০ শতাংশ রোগী
চিকিৎসার বাইরে ৯০ শতাংশ রোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন কারণে একমত হয়নি দলগুলো
তিন কারণে একমত হয়নি দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

৭২ বছর বয়সে সেফ এক্সিট ভাবা দুঃখজনক
৭২ বছর বয়সে সেফ এক্সিট ভাবা দুঃখজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিশ্চয়তা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে?
অনিশ্চয়তা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে?

প্রথম পৃষ্ঠা

একীভূত হবে পাঁচ ব্যাংক বাতিল হচ্ছে ডিজিটাল আইনের সাজাও
একীভূত হবে পাঁচ ব্যাংক বাতিল হচ্ছে ডিজিটাল আইনের সাজাও

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে নতুন করে দমনপীড়ন
বাংলাদেশে নতুন করে দমনপীড়ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. তোফায়েল আহমেদের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক
ড. তোফায়েল আহমেদের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক

নগর জীবন

নিউইয়র্কে ইতিহাস গড়তে চান মামদানী
নিউইয়র্কে ইতিহাস গড়তে চান মামদানী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার নির্দেশ ছিল আমাদের মেরে ফেলার
হাসিনার নির্দেশ ছিল আমাদের মেরে ফেলার

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

নগর জীবন

শহরের বর্জ্যে বিষাক্ত বারনই নদী
শহরের বর্জ্যে বিষাক্ত বারনই নদী

নগর জীবন

সাইবার হামলার শঙ্কায় বিমানবন্দরে বিশেষ সতর্কতা জারি
সাইবার হামলার শঙ্কায় বিমানবন্দরে বিশেষ সতর্কতা জারি

নগর জীবন

মানাসলু জয়ের গল্প শোনালেন পর্বতারোহী তমাল
মানাসলু জয়ের গল্প শোনালেন পর্বতারোহী তমাল

নগর জীবন

শাকসু গঠনতন্ত্র চূড়ান্ত যুক্ত হলো নতুন চার পদ
শাকসু গঠনতন্ত্র চূড়ান্ত যুক্ত হলো নতুন চার পদ

নগর জীবন

ট্রাম্পকে নোবেল দেওয়ার আহ্বান
ট্রাম্পকে নোবেল দেওয়ার আহ্বান

পূর্ব-পশ্চিম

চক্রান্ত প্রতিহত করে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে হবে
চক্রান্ত প্রতিহত করে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাইফয়েড টিকা দেওয়া হবে ৫ কোটি শিশুকে
টাইফয়েড টিকা দেওয়া হবে ৫ কোটি শিশুকে

নগর জীবন

দেওবন্দ যাওয়ার অনুমতি পেলেন তালেবান মন্ত্রী
দেওবন্দ যাওয়ার অনুমতি পেলেন তালেবান মন্ত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

এক অঙ্কের সুদহার চান ব্যবসায়ীরা
এক অঙ্কের সুদহার চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইএফআইসি ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্‌যাপিত
আইএফআইসি ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্‌যাপিত

নগর জীবন