শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৬ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০০:২৭, বুধবার, ০৬ আগস্ট, ২০২৫

প্রথম পর্ব

সেনা কেনাকাটা : আগে কমিশনের টাকা

মাফিয়াতন্ত্রের অধিপতি তারিক সিদ্দিক
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
সেনা কেনাকাটা : আগে কমিশনের টাকা

আওয়ামী লীগ শাসন আমলে কেবল ভোটারবিহীন নির্বাচনের মাধ্যমে অবৈধভাবে একটি সরকার দীর্ঘ ১৫ বছরের বেশি সময় দেশে জবরদখলের শাসন চালায়নি, বরং একটি মাফিয়াতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেছিল। আওয়ামী লীগের যে তথাকথিত সাংবিধানিক সরকার, সেই সাংবিধানিক সরকারের প্রধান ছিলেন শেখ হাসিনা। কিন্তু এই সরকার ছিল একটি উপরি কাঠামো মাত্র। আসলে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় টিকে ছিল মাফিয়াতন্ত্রের জোরে। আর সেই মাফিয়াতন্ত্রের কাজ ছিল দুর্নীতি, লুটপাট, গুম, হত্যাকাণ্ড, বিরোধী মতকে দমন এবং অর্থ লুণ্ঠন করে বিদেশে পাচার। আওয়ামী লীগের ওপরের ভাগের সরকারের প্রধান যদি হন শেখ হাসিনা, তবে মাফিয়াতন্ত্রের প্রধান ছিলেন তারিক সিদ্দিক। এই মাফিয়াতন্ত্রের কথায় চলত দেশ। তারিক সিদ্দিক শেখ হাসিনার নিকটাত্মীয়। শেখ হাসিনার ছোট বোন শেখ রেহানার স্বামীর আপন ভাই। আর সেই সূত্রে তিনি হয়ে উঠেছিলেন বিপুলভাবে ক্ষমতাবান। বাংলাদেশে অপরাধ এবং দুর্নীতি জগতের নিয়ন্ত্রণ ছিল তারিক সিদ্দিকের হাতে। এমন কোনো দুর্নীতি নেই, যেখানে তারিক সিদ্দিকের হস্তক্ষেপ ছিল না। কাগজে কলমে তিনি ছিলেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর সামরিক উপদেষ্টা। তিনি গণমাধ্যমে আসতেন না। পর্দার আড়ালে থাকতেন। যেভাবে মাফিয়া ডনরা নেপথ্যে থেকে সব কলকাঠি নাড়ায় সেভাবেই সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করতেন তারিক সিদ্দিক।

তারিক সিদ্দিকের দুর্নীতি বহুমাত্রিক এবং সর্বক্ষেত্রে বিরাজমান। তবে তার সবচেয়ে বড় দুর্নীতি সেনা কেনাকাটায়। ধারণা করা হয়, গত ১৫ বছরে সেনাবাহিনীর কেনাকাটায় প্রায় ৬০ হাজার কোটি টাকা লুট করেছেন তারিক সিদ্দিক। তারিক সিদ্দিকের নির্দেশে সেনাবাহিনীর সব কেনাকাটা হতো। যারা এ কাজ পেত তাদের প্রধান প্রথম দায়িত্ব ছিল তারিক সিদ্দিককে কমিশনের টাকা দেওয়া। ১৫ থেকে ২০ শতাংশ পর্যন্ত কমিশন গ্রহণ করতেন এই মাফিয়া অধিপতি। তার সম্মতি ছাড়া সেনাবাহিনীতে কোনো কিছুই কেনাকাটা হয়নি।

সাম্প্রতিক সময় উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ ক্যাম্পাসে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়। বহু শিশু সেখানে প্রাণ হারিয়েছে। গোটা বাংলাদেশ শোকে স্তব্ধ হয়ে যায়। বিমানবাহিনীতে বহু বছরের পুরোনো বিমান ব্যবহার নিয়ে উঠেছে জনমনে নানা প্রশ্ন। কেন, কীভাবে এ প্রশিক্ষণ বিমান কেনা হয়েছে সে ব্যাপারে অনুসন্ধান করে পাওয়া গেছে, চাঞ্চল্যকর তথ্য। এসব বিমান উড্ডয়নের অযোগ্য, পরিত্যক্ত। তারিক সিদ্দিকের আগ্রহে এবং নির্দেশে এসব বিমান কেনা হয়েছিল। একাধিকবার এ প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়েছে। পাইলটরা প্রাণ হারিয়েছেন। তবে এবার সাধারণ মানুষের জীবন বিপর্যয়ের মধ্য দিয়ে এ বিমানের কেনাকাটার বিষয়টি সামনে এসেছে।

চীন থেকে এ বিমান কেনা হয়েছিল বাজার মূল্যের প্রায় তিন গুণ বেশি দামে। তারিক সিদ্দিক এসব যুদ্ধবিমান কিনে প্রায় ১ হাজার কোটি টাকা কমিশন গ্রহণ করেছেন। এসব বিমান এতই নিম্নমানের যে সবসময় দুর্ঘটনার ঝুঁকি থাকে। অনুসন্ধানে দেখা গেছে যে, এ বিমানগুলো কেনার পরই বিমানবাহিনী থেকে আপত্তি জানানো হয়। বলা হয়েছিল যে, এ ধরনের প্রশিক্ষণ বিমান ব্যবহার বিমানবাহিনীর জন্য ঝুঁকিপূর্ণ এবং এখানে প্রাণহানির আশঙ্কা রয়েছে। কিন্তু তারিক সিদ্দিক বলে কথা। যারা প্রতিবেদন দিয়েছিল, তাদেরই অপসারণ করা হয়।

প্রশিক্ষণ বিমান শেষ পর্যন্ত কেনা হয়। শুধু বিমান কেনা নয়, সেনা সশস্ত্র বাহিনীর সব কেনাকাটায় এ দুর্বৃত্তের দুর্নীতির চিহ্ন রয়েছে। ১৯৯৬ সালেও তারিক সিদ্দিক বিমান কেনাকাটায় একই রকম দুর্নীতি করেছিলেন। মিগ-২৯ এবং ফ্রিগেট বিএনএস বঙ্গবন্ধু ক্রয়সংক্রান্ত বিষয়ে তার বিরুদ্ধে উঠেছিল হাজার কোটি টাকার দুর্নীতির অভিযোগ। এ দুর্নীতির অভিযোগে ২০০১ সালে তার বিরুদ্ধে মামলা হয়েছিল। কিন্তু ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর এ মামলা কোনো রকম শুনানি ছাড়াই নিষ্পত্তি করে দেওয়া হয়। তাদের খাস করে দেয় আদালত। সেনাবাহিনীতে অস্ত্র কেনা, পোশাক ক্রয়সহ বিভিন্ন কেনাকাটায় তারিক সিদ্দিক কমিশনের কথা সশস্ত্র বাহিনীদের ছিল ওপেন সিক্রেট। সশস্ত্র বাহিনীর কেনাকাটা সংক্রান্ত যাবতীয় কার্যক্রম তদারকি করতেন তারিক সিদ্দিক। তাকেই এ কেনাকাটার দায়িত্ব দেওয়া হতো, যিনি তারিক সিদ্দিকের একান্ত আবদার মেটাতেন বিনা প্রশ্নে। এ সময় সশস্ত্র বাহিনী আন্তর্জাতিক মানের অস্ত্র, গোলাবারুদ কেনার বদলে চীনমুখী অস্ত্র গোলাবারুদ কেনা শুরু করে। অতীতে সশস্ত্র বাহিনী ইউরোপ থেকে, বিশেষত হাঙ্গেরি, জার্মান থেকে অস্ত্র এবং গোলাবারুদ ক্রয় করত। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা হতো, যেগুলো গুণেমানে ছিল উন্নত এবং আধুনিক। কিন্তু এসব দেশ তারিক সিদ্দিকের চাহিদা অনুযায়ী কমিশন দিতে পারত না। ফলে তারিক সিদ্দিক দরপত্রের শর্ত পরিবর্তন করেন। ২০১১ সাল থেকে বাংলাদেশ অস্ত্র, গোলাবারুদ কেনায় চীনমুখী হয়ে পড়ে। চীনের সঙ্গে কেনাকাটার সবচেয়ে বড় সুবিধা ছিল চীন সহজেই কমিশন দিতে রাজি হতো। আর সে কারণেই চীন থেকে অস্ত্র ও সাঁজোয়া সরঞ্জাম ক্রয়ের ব্যাপারে তারিক সিদ্দিকের ব্যাপক আগ্রহ ছিল।

সেনাবাহিনী ক্রয়ের কিছু বাড়তি সুবিধা আছে। এ ক্রয় সংক্রান্ত ব্যাপারগুলো রাষ্ট্রীয় গোপনীয়তার অংশ। যেহেতু এটি রাষ্ট্রের নিরাপত্তার প্রশ্ন জড়িত, সেজন্য এ টেন্ডার প্রক্রিয়াগুলো করা হয় গোপনীয়তার সঙ্গে। কাজেই কে কাজ পেল, না পেল বা কে সর্বনিম্ন দরদাতা ইত্যাদি কোনো কিছুই প্রকাশ্যে যাচাই-বাছাই করার সুযোগ থাকে না। শুধু বাংলাদেশ নয়, বিশ্বের সব দেশই সশস্ত্র বাহিনীর নিরাপত্তা, গোপনীয়তা এবং দেশের সার্বভৌমত্বের স্বার্থে এ ধরনের ব্যবস্থা বিদ্যমান। আর এ ব্যবস্থাটিরই সুযোগ নিয়েছিলেন তারিক সিদ্দিক, যিনি সেনা ক্রয় সংক্রান্ত ক্রয়কে তার আয়ের উৎস বানিয়ে ফেলেছিলেন। আর এসব কেনাকাটার জন্য তিনি প্রথম দিকে কমিশন গ্রহণ করলেও আস্তে আস্তে নিজের নিকটতম লোকজনকে দিয়ে বিভিন্ন ধরনের অস্ত্র আমদানি এবং বিক্রির লাইসেন্স বানিয়ে ফেলেন। এসব প্রতিষ্ঠানই শেষ পর্যন্ত কেনাকাটার কাজগুলো পেত।

বিভিন্ন সূত্র থেকে প্রাপ্ত তথ্যাদি বিশ্লেষণ করে দেখা যায় যে, এ সময় আর্মস ফোর্সেস গোল বাস্তবায়নের জন্য সেনাবাহিনীতে বিপুল পরিমাণ কেনাকাটা হয়েছিল। সেনাবাহিনীকে উন্নতকরণ, আধুনিকীকরণের জন্য এ কেনাকাটাগুলো করা হয়। প্রাক্কলিত কেনাকাটার পরিমাণ গত ১৫ বছরে প্রায় ১ লাখ কোটি টাকা। এখান থেকে যদি তারিক সিদ্দিক ১৫ শতাংশ হারেও কমিশন নিয়ে থাকেন, সেই কমিশন বাবদ তারিক সিদ্দিক পেয়েছেন ১৫ হাজার কোটি টাকা।

অস্ত্র, গোলাবারুদ এবং সেনা সরঞ্জাম কেনাকাটা ছাড়াও এ সময় সেনাবাহিনীতে প্রচুর পরিমাণ অবকাঠামো উন্নয়নের কাজ হয়েছে। গত ১৫ বছরে বিভিন্ন স্থানে নতুন ক্যান্টনমেন্ট নির্মাণ, আধুনিকীকরণের মতো বড় বড় প্রকল্প তৈরি করা হয়েছে। প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রাক্কলিত হিসেবে দেখা গেছে যে, আওয়ামী লীগ শাসনামলে ১৫ বছরে সেনাবাহিনীর সেনানিবাস স্থাপন, উন্নয়ন, সেনাবাহিনীর আধুনিকীকরণ এবং সশস্ত্র বাহিনীতে বিভিন্ন স্থাপনা নির্মাণ বাবদ প্রায় ৬০ হাজার কোটি টাকা ব্যয় হয়েছে। এসব কাজ যারা পেয়েছে, তাদের প্রত্যেককে তারিক সিদ্দিককে নির্দিষ্ট অঙ্কের কমিশন দিতেই কার্যাদেশ নিতে হয়েছে।

ফলে সেনাবাহিনীর বিপুল পরিমাণ উন্নয়নের আড়ালে রয়েছে ব্যাপক দুর্নীতি। বিশেষ করে বড় বড় যে সেনানিবাস নির্মিত হয়েছে, সেখানে দুর্নীতি হয়েছে ব্যাপকভাবে এবং কোনো রকম জবাবদিহি ছাড়াই। তারিক সিদ্দিকের দুর্নীতির ব্যাপ্তি ছিল এমনভাবে বিস্তৃত যে সশস্ত্র বাহিনীর স্থাপনা নির্মাণ, ক্যান্টনমেন্ট নির্মাণ বা অন্য যে কোনো বাহিনীর স্থাপনা নির্মাণের ব্যাপারে এমন ব্যক্তিদেরই টেন্ডারে অংশগ্রহণ করতে দেওয়া হতো, যারা তারিক সিদ্দিকের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ।

তারিক সিদ্দিকের সবুজ সংকেত নিয়েই তারা টেন্ডার প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করত। আগে থেকেই জানা যেত যে, এই কাজটি কে পাবে। তারিক সিদ্দিকের ইশারা ছাড়া কেউ কোনো কাজ পেত না। এটাই ছিল সশস্ত্র বাহিনীর নিয়ম। এভাবেই দেশের সশস্ত্র বাহিনীর জন্য বরাদ্দ টাকা লুট করে সম্পদের পাহাড় গড়েছেন তারিক সিদ্দিক।

এ সময় বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের অবকাঠামো নির্মাণ, রাস্তাঘাট ও ব্রিজ উন্নয়নের কাজও সেনাবাহিনীকে দিয়ে করানোর নতুন ব্যবসা শুরু করেন। সশস্ত্র বাহিনী ভালো কাজ করে, দুর্নীতি হয় না- এ যুক্তি দিয়ে ‘ডাইরেক্ট পারচেজ’ বা সরাসরি ক্রয় ব্যবস্থা ব্যাপক জনপ্রিয় হয় আওয়ামী লীগের শাসনামলে। এটির নেপথ্যে ছিলেন তারিক সিদ্দিক। এখানে টেন্ডার ছাড়াই সশস্ত্র বাহিনীর নামে কাজ নেওয়া হতো। এই তৃতীয় পক্ষ ছিল বেসরকারি ঠিকাদার। বেসরকারি ঠিকাদার নির্ধারণ করতেন তারিক সিদ্দিক। মোটা অঙ্কের কমিশন নিয়ে তৃতীয় পক্ষকে দিয়ে কাজ করানো হতো। এভাবে তারিক সিদ্দিক লুট করতেন কোটি কোটি টাকা। প্রাক্কলিত হিসাব থেকে দেখা যায় যে, তারিক সিদ্দিক ১৫ বছরে সশস্ত্র বাহিনী থেকে কমিশন বাবদ ৬০ হাজার কোটি টাকার বেশি গ্রহণ করেছেন। যে টাকার প্রায় সবই তিনি বিদেশে পাচার করেছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
নতুন বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়
নতুন বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়
নির্বাচন ঘোষণা স্বাগত জানাল বিএনপিসহ অন্য দলগুলো
নির্বাচন ঘোষণা স্বাগত জানাল বিএনপিসহ অন্য দলগুলো
যেভাবে ই-পেপার সাবস্ক্রিপশন করবেন
যেভাবে ই-পেপার সাবস্ক্রিপশন করবেন
বর্ণিল আয়োজন মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে
বর্ণিল আয়োজন মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে
বৃষ্টি উপেক্ষা করে মানুষের ঢল
বৃষ্টি উপেক্ষা করে মানুষের ঢল
৫ আগস্ট সকালেও আঁচ করতে পারেনি ভারতে আসছেন হাসিনা
৫ আগস্ট সকালেও আঁচ করতে পারেনি ভারতে আসছেন হাসিনা
শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা
শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা
গণতন্ত্রের পথে হবে ঐক্যের বাংলাদেশ
গণতন্ত্রের পথে হবে ঐক্যের বাংলাদেশ
জামায়াত সহিহ ইসলামি দল নয়
জামায়াত সহিহ ইসলামি দল নয়
পরিপূর্ণ গণতন্ত্র আনতে হবে
পরিপূর্ণ গণতন্ত্র আনতে হবে
হাসিনাকে হয়তো দেশে ফেরানো সম্ভব হবে না
হাসিনাকে হয়তো দেশে ফেরানো সম্ভব হবে না
আওয়ামী লীগ পুনর্বাসন চেষ্টাকারীদের জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে
আওয়ামী লীগ পুনর্বাসন চেষ্টাকারীদের জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে
সর্বশেষ খবর
বিনিয়োগে ওয়েট অ্যান্ড সির বছর পার
বিনিয়োগে ওয়েট অ্যান্ড সির বছর পার

১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

গণ-অভ্যুত্থানের অর্জনকে বিভক্ত করা হচ্ছে : সাইফুল হক
গণ-অভ্যুত্থানের অর্জনকে বিভক্ত করা হচ্ছে : সাইফুল হক

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণায় নির্বাচন নিয়ে দোদুল্যমানতা কেটে গেছে : সালাহউদ্দিন
প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণায় নির্বাচন নিয়ে দোদুল্যমানতা কেটে গেছে : সালাহউদ্দিন

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

মাগুরায় নানা আয়োজনে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালিত
মাগুরায় নানা আয়োজনে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালিত

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দীর্ঘ ১৭ বছর আন্দোলনের ফসল নির্বাচন : শেখ মজিবুর রহমান
দীর্ঘ ১৭ বছর আন্দোলনের ফসল নির্বাচন : শেখ মজিবুর রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাঙ্গাইলে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালন
টাঙ্গাইলে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুবিতে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি পালিত
কুবিতে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি পালিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়িতে বিএনপির বিজয় র‌্যালি ও সমাবেশ
খাগড়াছড়িতে বিএনপির বিজয় র‌্যালি ও সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাহালুতে বিজয় র‌্যালি ও সমাবেশে জনস্রোত
কাহালুতে বিজয় র‌্যালি ও সমাবেশে জনস্রোত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ডের উদ্যোগে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে শহীদের কবর জিয়ারত ও দোয়া
কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ডের উদ্যোগে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে শহীদের কবর জিয়ারত ও দোয়া

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটুয়াখালীতে জুলাই শহীদ পরিবার ও যোদ্ধাদের সম্মিলন
পটুয়াখালীতে জুলাই শহীদ পরিবার ও যোদ্ধাদের সম্মিলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাবিপ্রবিতে হযরত শাহজালাল (রহ.)-এর নামে কর্নার স্থাপন
শাবিপ্রবিতে হযরত শাহজালাল (রহ.)-এর নামে কর্নার স্থাপন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গণঅভ্যুত্থান স্মরণে দিনব্যাপী কর্মসূচি
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গণঅভ্যুত্থান স্মরণে দিনব্যাপী কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে গণঅভ্যুত্থান দিবসে বিএনপির বিজয় র‍্যালী
লক্ষ্মীপুরে গণঅভ্যুত্থান দিবসে বিএনপির বিজয় র‍্যালী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝালকাঠিতে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা, কবরে পুষ্পমাল্য অর্পণ ও মুনাজাত
ঝালকাঠিতে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা, কবরে পুষ্পমাল্য অর্পণ ও মুনাজাত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে শহীদদের স্মরণে কুরআন খতম ও বিজয় র‍্যালি
শ্রীপুরে শহীদদের স্মরণে কুরআন খতম ও বিজয় র‍্যালি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে বিএনপির বিজয় র‍্যালি
সোনারগাঁয়ে বিএনপির বিজয় র‍্যালি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘এই সবুজ পাসপোর্টে কেউ ভিসাও দিচ্ছে না! কই যাব আমরা?’
‘এই সবুজ পাসপোর্টে কেউ ভিসাও দিচ্ছে না! কই যাব আমরা?’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পঞ্চগড়ে ‘জুলাই শহীদ ফুটবল’ টুর্নামেন্ট শুরু
পঞ্চগড়ে ‘জুলাই শহীদ ফুটবল’ টুর্নামেন্ট শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্গাসাগর দীঘির খাঁচা থেকে হরিণ উধাও
দুর্গাসাগর দীঘির খাঁচা থেকে হরিণ উধাও

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্টোকস খেললে ওভাল টেস্ট জিতত ইংল্যান্ড: দাবি মাইকেল ভনের
স্টোকস খেললে ওভাল টেস্ট জিতত ইংল্যান্ড: দাবি মাইকেল ভনের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতা কিনে কমিটি করার চেষ্টা মেনে নেওয়া হবে না : ফারুক
নেতা কিনে কমিটি করার চেষ্টা মেনে নেওয়া হবে না : ফারুক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জন-আকাঙ্খা পূরণে সরকার ব্যর্থ হয়েছে : কাদের গনি চৌধুরী
জন-আকাঙ্খা পূরণে সরকার ব্যর্থ হয়েছে : কাদের গনি চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শূন্য পদে সাড়ে ছয় হাজার প্রধান শিক্ষক নিয়োগের প্রক্রিয়া চলছে'
'প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শূন্য পদে সাড়ে ছয় হাজার প্রধান শিক্ষক নিয়োগের প্রক্রিয়া চলছে'

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ বছর পর বড় পর্দায় আসছে দেব-শুভশ্রী
১০ বছর পর বড় পর্দায় আসছে দেব-শুভশ্রী

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই শহীদদের স্মরণে চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে বৃক্ষরোপণ
জুলাই শহীদদের স্মরণে চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে বৃক্ষরোপণ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম দিনেই ই-রিটার্ন জমা দিলেন ১০ হাজারের বেশি করদাতা
প্রথম দিনেই ই-রিটার্ন জমা দিলেন ১০ হাজারের বেশি করদাতা

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শাবিতে বর্ণাঢ্য আয়োজনে গণঅভ্যুত্থান দিবস পালন
শাবিতে বর্ণাঢ্য আয়োজনে গণঅভ্যুত্থান দিবস পালন

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে কাজ করছে বিএনপি: আমীর খসরু
গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে কাজ করছে বিএনপি: আমীর খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে শোক শ্রদ্ধায় জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালন
চট্টগ্রামে শোক শ্রদ্ধায় জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালন

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
জুলাই ঘোষণাপত্রে যা আছে
জুলাই ঘোষণাপত্রে যা আছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ অনুষ্ঠানে যাবেন বিএনপির ৫ নেতা
মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ অনুষ্ঠানে যাবেন বিএনপির ৫ নেতা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ প্রধান উপদেষ্টার
জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ প্রধান উপদেষ্টার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ তেলবাহী ট্যাংকারে হামলার ছক কষছে যুক্তরাজ্য, অভিযোগ মস্কোর
রুশ তেলবাহী ট্যাংকারে হামলার ছক কষছে যুক্তরাজ্য, অভিযোগ মস্কোর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো শাহজালালের তৃতীয় টার্মিনালে নামলো বিমান
প্রথমবারের মতো শাহজালালের তৃতীয় টার্মিনালে নামলো বিমান

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশব্যাপী নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করল বিএনপি
দেশব্যাপী নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করল বিএনপি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাতসকালে ইসরায়েলে হামলা, বেজে উঠল সাইরেন
সাতসকালে ইসরায়েলে হামলা, বেজে উঠল সাইরেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেদিন আমিও ভয় পেয়েছিলাম
সেদিন আমিও ভয় পেয়েছিলাম

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গোপালগঞ্জে গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে বিএনপির বিজয় র‍্যালি ও সমাবেশ
গোপালগঞ্জে গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে বিএনপির বিজয় র‍্যালি ও সমাবেশ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাতে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
রাতে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ
নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান কি পারমাণবিক বোমা বানাতে পারবে?
ইরান কি পারমাণবিক বোমা বানাতে পারবে?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জনতার আদালতে’ প্রকাশ্যে শেখ হাসিনার প্রতীকী ফাঁসি কার্যকর
‘জনতার আদালতে’ প্রকাশ্যে শেখ হাসিনার প্রতীকী ফাঁসি কার্যকর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার সঙ্গে পুনরায় আংশিকভাবে বাণিজ্য চালু করবে ইসরায়েল
গাজার সঙ্গে পুনরায় আংশিকভাবে বাণিজ্য চালু করবে ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানকে রাষ্ট্রীয় ও সাংবিধানিক স্বীকৃতি
জুলাই গণঅভ্যুত্থানকে রাষ্ট্রীয় ও সাংবিধানিক স্বীকৃতি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা
জুলাই শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে গ্যাস বেলুন বিস্ফোরণ, আহত ১০
মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে গ্যাস বেলুন বিস্ফোরণ, আহত ১০

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গণভবন এখন 'জুলাই স্মৃতি জাদুঘর', ঘুরে দেখলেন প্রধান উপদেষ্টা
গণভবন এখন 'জুলাই স্মৃতি জাদুঘর', ঘুরে দেখলেন প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের প্রথম জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভে শ্রদ্ধাঞ্জলী জ্ঞাপন
দেশের প্রথম জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভে শ্রদ্ধাঞ্জলী জ্ঞাপন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভুক্ত ফিলিস্তিনিদের নিয়ে নতুন পরিকল্পনায় ইসরায়েলের
অভুক্ত ফিলিস্তিনিদের নিয়ে নতুন পরিকল্পনায় ইসরায়েলের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতা কিনে কমিটি করার চেষ্টা মেনে নেওয়া হবে না : ফারুক
নেতা কিনে কমিটি করার চেষ্টা মেনে নেওয়া হবে না : ফারুক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই ঘোষণাপত্র অনুষ্ঠানে অংশ নেবে খেলাফত মজলিসের প্রতিনিধি দল
জুলাই ঘোষণাপত্র অনুষ্ঠানে অংশ নেবে খেলাফত মজলিসের প্রতিনিধি দল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমরান খানের মুক্তির দাবিতে পিটিআই’র দেশব্যাপী বিক্ষোভ, ছয় এমপিএ গ্রেফতার
ইমরান খানের মুক্তির দাবিতে পিটিআই’র দেশব্যাপী বিক্ষোভ, ছয় এমপিএ গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উদ্বোধনের দিনেই ১০ হাজারের বেশি ই-রিটার্ন দাখিল
উদ্বোধনের দিনেই ১০ হাজারের বেশি ই-রিটার্ন দাখিল

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে হড়কা বানে ভেসে গেলো গ্রাম, নিখোঁজ ৫০
ভারতে হড়কা বানে ভেসে গেলো গ্রাম, নিখোঁজ ৫০

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন জনগণের সাথে বিশ্বাসঘাতকতার শামিল : নায়েবে আমির
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন জনগণের সাথে বিশ্বাসঘাতকতার শামিল : নায়েবে আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে শুরু হলো ‘জুলাই পুনর্জাগরণ’ অনুষ্ঠান
মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে শুরু হলো ‘জুলাই পুনর্জাগরণ’ অনুষ্ঠান

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অধ্যাদেশের দাবিতে বুধবার রাস্তায় নামছেন সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা
অধ্যাদেশের দাবিতে বুধবার রাস্তায় নামছেন সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কী কারণে হঠাৎ কক্সবাজার সফর
কী কারণে হঠাৎ কক্সবাজার সফর

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত সহিহ ইসলামি দল নয়
জামায়াত সহিহ ইসলামি দল নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃতিত্ব নিয়ে কাড়াকাড়ি
কৃতিত্ব নিয়ে কাড়াকাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনা কেনাকাটা : আগে কমিশনের টাকা
সেনা কেনাকাটা : আগে কমিশনের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভরা মৌসুমেও মিলছে না ইলিশ, আকাশছোঁয়া দাম
ভরা মৌসুমেও মিলছে না ইলিশ, আকাশছোঁয়া দাম

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন
ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

৫ আগস্ট সকালেও আঁচ করতে পারেনি ভারতে আসছেন হাসিনা
৫ আগস্ট সকালেও আঁচ করতে পারেনি ভারতে আসছেন হাসিনা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে হয়তো দেশে ফেরানো সম্ভব হবে না
হাসিনাকে হয়তো দেশে ফেরানো সম্ভব হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাঙছে নদী, কাঁদছে মানুষ
ভাঙছে নদী, কাঁদছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সভাপতি পদ নিয়েই আলোচনা
সভাপতি পদ নিয়েই আলোচনা

মাঠে ময়দানে

১৭ যাত্রী নিয়ে স্টেশন ছাড়ল ট্রেন
১৭ যাত্রী নিয়ে স্টেশন ছাড়ল ট্রেন

দেশগ্রাম

বর্ণিল আয়োজন মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে
বর্ণিল আয়োজন মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক বাবা-ছেলেকে খুঁজছে পুলিশ
পলাতক বাবা-ছেলেকে খুঁজছে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ পুনর্বাসন চেষ্টাকারীদের জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে
আওয়ামী লীগ পুনর্বাসন চেষ্টাকারীদের জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌলিক পরিবর্তনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত জাতিসংঘ
মৌলিক পরিবর্তনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত জাতিসংঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের ট্যুরিস্ট ভিসা প্রার্থীকে দিতে হবে ১৫ হাজার ডলারের বন্ড
যুক্তরাষ্ট্রের ট্যুরিস্ট ভিসা প্রার্থীকে দিতে হবে ১৫ হাজার ডলারের বন্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমের সংস্কার না হওয়ায় ক্ষুব্ধ সাংবাদিকরা
গণমাধ্যমের সংস্কার না হওয়ায় ক্ষুব্ধ সাংবাদিকরা

নগর জীবন

ধর্ষণ মামলার তিন আসামি গ্রেপ্তার
ধর্ষণ মামলার তিন আসামি গ্রেপ্তার

খবর

খড়ের গাদায় বৃদ্ধের ডোবায় যুবকের লাশ
খড়ের গাদায় বৃদ্ধের ডোবায় যুবকের লাশ

দেশগ্রাম

চাকরিচ্যুতদের দখলে আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক
চাকরিচ্যুতদের দখলে আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক

পেছনের পৃষ্ঠা

সাপের কামড়ে মৃত্যু শিক্ষার্থীর
সাপের কামড়ে মৃত্যু শিক্ষার্থীর

দেশগ্রাম

ফরহাদের গুলিবিদ্ধ হওয়ার কথা শুনে আম্মা অজ্ঞান হয়ে যান : শহীদ ফরহাদের ভাই
ফরহাদের গুলিবিদ্ধ হওয়ার কথা শুনে আম্মা অজ্ঞান হয়ে যান : শহীদ ফরহাদের ভাই

খবর

মুমূর্ষু শিশুকে কোস্টগার্ডের জরুরি চিকিৎসাসেবা
মুমূর্ষু শিশুকে কোস্টগার্ডের জরুরি চিকিৎসাসেবা

দেশগ্রাম

জাল ক্লিয়ারেন্স তৈরি চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার, কারাদণ্ড
জাল ক্লিয়ারেন্স তৈরি চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার, কারাদণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা
শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভের মুখে নামাল বিশ্ববিদ্যালয়
বিক্ষোভের মুখে নামাল বিশ্ববিদ্যালয়

খবর

আশুগঞ্জ এসিল্যান্ডকে এনসিপি নেতাদের হুমকি, থানায় জিডি
আশুগঞ্জ এসিল্যান্ডকে এনসিপি নেতাদের হুমকি, থানায় জিডি

খবর

বাংলাদেশের পাশে থাকার অঙ্গীকার বিদেশি রাষ্ট্রগুলোর
বাংলাদেশের পাশে থাকার অঙ্গীকার বিদেশি রাষ্ট্রগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্রের পথে হবে ঐক্যের বাংলাদেশ
গণতন্ত্রের পথে হবে ঐক্যের বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা