শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৬ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০০:২৭, বুধবার, ০৬ আগস্ট, ২০২৫

প্রথম পর্ব

সেনা কেনাকাটা : আগে কমিশনের টাকা

মাফিয়াতন্ত্রের অধিপতি তারিক সিদ্দিক
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
সেনা কেনাকাটা : আগে কমিশনের টাকা

আওয়ামী লীগ শাসন আমলে কেবল ভোটারবিহীন নির্বাচনের মাধ্যমে অবৈধভাবে একটি সরকার দীর্ঘ ১৫ বছরের বেশি সময় দেশে জবরদখলের শাসন চালায়নি, বরং একটি মাফিয়াতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেছিল। আওয়ামী লীগের যে তথাকথিত সাংবিধানিক সরকার, সেই সাংবিধানিক সরকারের প্রধান ছিলেন শেখ হাসিনা। কিন্তু এই সরকার ছিল একটি উপরি কাঠামো মাত্র। আসলে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় টিকে ছিল মাফিয়াতন্ত্রের জোরে। আর সেই মাফিয়াতন্ত্রের কাজ ছিল দুর্নীতি, লুটপাট, গুম, হত্যাকাণ্ড, বিরোধী মতকে দমন এবং অর্থ লুণ্ঠন করে বিদেশে পাচার। আওয়ামী লীগের ওপরের ভাগের সরকারের প্রধান যদি হন শেখ হাসিনা, তবে মাফিয়াতন্ত্রের প্রধান ছিলেন তারিক সিদ্দিক। এই মাফিয়াতন্ত্রের কথায় চলত দেশ। তারিক সিদ্দিক শেখ হাসিনার নিকটাত্মীয়। শেখ হাসিনার ছোট বোন শেখ রেহানার স্বামীর আপন ভাই। আর সেই সূত্রে তিনি হয়ে উঠেছিলেন বিপুলভাবে ক্ষমতাবান। বাংলাদেশে অপরাধ এবং দুর্নীতি জগতের নিয়ন্ত্রণ ছিল তারিক সিদ্দিকের হাতে। এমন কোনো দুর্নীতি নেই, যেখানে তারিক সিদ্দিকের হস্তক্ষেপ ছিল না। কাগজে কলমে তিনি ছিলেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর সামরিক উপদেষ্টা। তিনি গণমাধ্যমে আসতেন না। পর্দার আড়ালে থাকতেন। যেভাবে মাফিয়া ডনরা নেপথ্যে থেকে সব কলকাঠি নাড়ায় সেভাবেই সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করতেন তারিক সিদ্দিক।

তারিক সিদ্দিকের দুর্নীতি বহুমাত্রিক এবং সর্বক্ষেত্রে বিরাজমান। তবে তার সবচেয়ে বড় দুর্নীতি সেনা কেনাকাটায়। ধারণা করা হয়, গত ১৫ বছরে সেনাবাহিনীর কেনাকাটায় প্রায় ৬০ হাজার কোটি টাকা লুট করেছেন তারিক সিদ্দিক। তারিক সিদ্দিকের নির্দেশে সেনাবাহিনীর সব কেনাকাটা হতো। যারা এ কাজ পেত তাদের প্রধান প্রথম দায়িত্ব ছিল তারিক সিদ্দিককে কমিশনের টাকা দেওয়া। ১৫ থেকে ২০ শতাংশ পর্যন্ত কমিশন গ্রহণ করতেন এই মাফিয়া অধিপতি। তার সম্মতি ছাড়া সেনাবাহিনীতে কোনো কিছুই কেনাকাটা হয়নি।

সাম্প্রতিক সময় উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ ক্যাম্পাসে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়। বহু শিশু সেখানে প্রাণ হারিয়েছে। গোটা বাংলাদেশ শোকে স্তব্ধ হয়ে যায়। বিমানবাহিনীতে বহু বছরের পুরোনো বিমান ব্যবহার নিয়ে উঠেছে জনমনে নানা প্রশ্ন। কেন, কীভাবে এ প্রশিক্ষণ বিমান কেনা হয়েছে সে ব্যাপারে অনুসন্ধান করে পাওয়া গেছে, চাঞ্চল্যকর তথ্য। এসব বিমান উড্ডয়নের অযোগ্য, পরিত্যক্ত। তারিক সিদ্দিকের আগ্রহে এবং নির্দেশে এসব বিমান কেনা হয়েছিল। একাধিকবার এ প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়েছে। পাইলটরা প্রাণ হারিয়েছেন। তবে এবার সাধারণ মানুষের জীবন বিপর্যয়ের মধ্য দিয়ে এ বিমানের কেনাকাটার বিষয়টি সামনে এসেছে।

চীন থেকে এ বিমান কেনা হয়েছিল বাজার মূল্যের প্রায় তিন গুণ বেশি দামে। তারিক সিদ্দিক এসব যুদ্ধবিমান কিনে প্রায় ১ হাজার কোটি টাকা কমিশন গ্রহণ করেছেন। এসব বিমান এতই নিম্নমানের যে সবসময় দুর্ঘটনার ঝুঁকি থাকে। অনুসন্ধানে দেখা গেছে যে, এ বিমানগুলো কেনার পরই বিমানবাহিনী থেকে আপত্তি জানানো হয়। বলা হয়েছিল যে, এ ধরনের প্রশিক্ষণ বিমান ব্যবহার বিমানবাহিনীর জন্য ঝুঁকিপূর্ণ এবং এখানে প্রাণহানির আশঙ্কা রয়েছে। কিন্তু তারিক সিদ্দিক বলে কথা। যারা প্রতিবেদন দিয়েছিল, তাদেরই অপসারণ করা হয়।

প্রশিক্ষণ বিমান শেষ পর্যন্ত কেনা হয়। শুধু বিমান কেনা নয়, সেনা সশস্ত্র বাহিনীর সব কেনাকাটায় এ দুর্বৃত্তের দুর্নীতির চিহ্ন রয়েছে। ১৯৯৬ সালেও তারিক সিদ্দিক বিমান কেনাকাটায় একই রকম দুর্নীতি করেছিলেন। মিগ-২৯ এবং ফ্রিগেট বিএনএস বঙ্গবন্ধু ক্রয়সংক্রান্ত বিষয়ে তার বিরুদ্ধে উঠেছিল হাজার কোটি টাকার দুর্নীতির অভিযোগ। এ দুর্নীতির অভিযোগে ২০০১ সালে তার বিরুদ্ধে মামলা হয়েছিল। কিন্তু ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর এ মামলা কোনো রকম শুনানি ছাড়াই নিষ্পত্তি করে দেওয়া হয়। তাদের খাস করে দেয় আদালত। সেনাবাহিনীতে অস্ত্র কেনা, পোশাক ক্রয়সহ বিভিন্ন কেনাকাটায় তারিক সিদ্দিক কমিশনের কথা সশস্ত্র বাহিনীদের ছিল ওপেন সিক্রেট। সশস্ত্র বাহিনীর কেনাকাটা সংক্রান্ত যাবতীয় কার্যক্রম তদারকি করতেন তারিক সিদ্দিক। তাকেই এ কেনাকাটার দায়িত্ব দেওয়া হতো, যিনি তারিক সিদ্দিকের একান্ত আবদার মেটাতেন বিনা প্রশ্নে। এ সময় সশস্ত্র বাহিনী আন্তর্জাতিক মানের অস্ত্র, গোলাবারুদ কেনার বদলে চীনমুখী অস্ত্র গোলাবারুদ কেনা শুরু করে। অতীতে সশস্ত্র বাহিনী ইউরোপ থেকে, বিশেষত হাঙ্গেরি, জার্মান থেকে অস্ত্র এবং গোলাবারুদ ক্রয় করত। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা হতো, যেগুলো গুণেমানে ছিল উন্নত এবং আধুনিক। কিন্তু এসব দেশ তারিক সিদ্দিকের চাহিদা অনুযায়ী কমিশন দিতে পারত না। ফলে তারিক সিদ্দিক দরপত্রের শর্ত পরিবর্তন করেন। ২০১১ সাল থেকে বাংলাদেশ অস্ত্র, গোলাবারুদ কেনায় চীনমুখী হয়ে পড়ে। চীনের সঙ্গে কেনাকাটার সবচেয়ে বড় সুবিধা ছিল চীন সহজেই কমিশন দিতে রাজি হতো। আর সে কারণেই চীন থেকে অস্ত্র ও সাঁজোয়া সরঞ্জাম ক্রয়ের ব্যাপারে তারিক সিদ্দিকের ব্যাপক আগ্রহ ছিল।

সেনাবাহিনী ক্রয়ের কিছু বাড়তি সুবিধা আছে। এ ক্রয় সংক্রান্ত ব্যাপারগুলো রাষ্ট্রীয় গোপনীয়তার অংশ। যেহেতু এটি রাষ্ট্রের নিরাপত্তার প্রশ্ন জড়িত, সেজন্য এ টেন্ডার প্রক্রিয়াগুলো করা হয় গোপনীয়তার সঙ্গে। কাজেই কে কাজ পেল, না পেল বা কে সর্বনিম্ন দরদাতা ইত্যাদি কোনো কিছুই প্রকাশ্যে যাচাই-বাছাই করার সুযোগ থাকে না। শুধু বাংলাদেশ নয়, বিশ্বের সব দেশই সশস্ত্র বাহিনীর নিরাপত্তা, গোপনীয়তা এবং দেশের সার্বভৌমত্বের স্বার্থে এ ধরনের ব্যবস্থা বিদ্যমান। আর এ ব্যবস্থাটিরই সুযোগ নিয়েছিলেন তারিক সিদ্দিক, যিনি সেনা ক্রয় সংক্রান্ত ক্রয়কে তার আয়ের উৎস বানিয়ে ফেলেছিলেন। আর এসব কেনাকাটার জন্য তিনি প্রথম দিকে কমিশন গ্রহণ করলেও আস্তে আস্তে নিজের নিকটতম লোকজনকে দিয়ে বিভিন্ন ধরনের অস্ত্র আমদানি এবং বিক্রির লাইসেন্স বানিয়ে ফেলেন। এসব প্রতিষ্ঠানই শেষ পর্যন্ত কেনাকাটার কাজগুলো পেত।

বিভিন্ন সূত্র থেকে প্রাপ্ত তথ্যাদি বিশ্লেষণ করে দেখা যায় যে, এ সময় আর্মস ফোর্সেস গোল বাস্তবায়নের জন্য সেনাবাহিনীতে বিপুল পরিমাণ কেনাকাটা হয়েছিল। সেনাবাহিনীকে উন্নতকরণ, আধুনিকীকরণের জন্য এ কেনাকাটাগুলো করা হয়। প্রাক্কলিত কেনাকাটার পরিমাণ গত ১৫ বছরে প্রায় ১ লাখ কোটি টাকা। এখান থেকে যদি তারিক সিদ্দিক ১৫ শতাংশ হারেও কমিশন নিয়ে থাকেন, সেই কমিশন বাবদ তারিক সিদ্দিক পেয়েছেন ১৫ হাজার কোটি টাকা।

অস্ত্র, গোলাবারুদ এবং সেনা সরঞ্জাম কেনাকাটা ছাড়াও এ সময় সেনাবাহিনীতে প্রচুর পরিমাণ অবকাঠামো উন্নয়নের কাজ হয়েছে। গত ১৫ বছরে বিভিন্ন স্থানে নতুন ক্যান্টনমেন্ট নির্মাণ, আধুনিকীকরণের মতো বড় বড় প্রকল্প তৈরি করা হয়েছে। প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রাক্কলিত হিসেবে দেখা গেছে যে, আওয়ামী লীগ শাসনামলে ১৫ বছরে সেনাবাহিনীর সেনানিবাস স্থাপন, উন্নয়ন, সেনাবাহিনীর আধুনিকীকরণ এবং সশস্ত্র বাহিনীতে বিভিন্ন স্থাপনা নির্মাণ বাবদ প্রায় ৬০ হাজার কোটি টাকা ব্যয় হয়েছে। এসব কাজ যারা পেয়েছে, তাদের প্রত্যেককে তারিক সিদ্দিককে নির্দিষ্ট অঙ্কের কমিশন দিতেই কার্যাদেশ নিতে হয়েছে।

ফলে সেনাবাহিনীর বিপুল পরিমাণ উন্নয়নের আড়ালে রয়েছে ব্যাপক দুর্নীতি। বিশেষ করে বড় বড় যে সেনানিবাস নির্মিত হয়েছে, সেখানে দুর্নীতি হয়েছে ব্যাপকভাবে এবং কোনো রকম জবাবদিহি ছাড়াই। তারিক সিদ্দিকের দুর্নীতির ব্যাপ্তি ছিল এমনভাবে বিস্তৃত যে সশস্ত্র বাহিনীর স্থাপনা নির্মাণ, ক্যান্টনমেন্ট নির্মাণ বা অন্য যে কোনো বাহিনীর স্থাপনা নির্মাণের ব্যাপারে এমন ব্যক্তিদেরই টেন্ডারে অংশগ্রহণ করতে দেওয়া হতো, যারা তারিক সিদ্দিকের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ।

তারিক সিদ্দিকের সবুজ সংকেত নিয়েই তারা টেন্ডার প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করত। আগে থেকেই জানা যেত যে, এই কাজটি কে পাবে। তারিক সিদ্দিকের ইশারা ছাড়া কেউ কোনো কাজ পেত না। এটাই ছিল সশস্ত্র বাহিনীর নিয়ম। এভাবেই দেশের সশস্ত্র বাহিনীর জন্য বরাদ্দ টাকা লুট করে সম্পদের পাহাড় গড়েছেন তারিক সিদ্দিক।

এ সময় বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের অবকাঠামো নির্মাণ, রাস্তাঘাট ও ব্রিজ উন্নয়নের কাজও সেনাবাহিনীকে দিয়ে করানোর নতুন ব্যবসা শুরু করেন। সশস্ত্র বাহিনী ভালো কাজ করে, দুর্নীতি হয় না- এ যুক্তি দিয়ে ‘ডাইরেক্ট পারচেজ’ বা সরাসরি ক্রয় ব্যবস্থা ব্যাপক জনপ্রিয় হয় আওয়ামী লীগের শাসনামলে। এটির নেপথ্যে ছিলেন তারিক সিদ্দিক। এখানে টেন্ডার ছাড়াই সশস্ত্র বাহিনীর নামে কাজ নেওয়া হতো। এই তৃতীয় পক্ষ ছিল বেসরকারি ঠিকাদার। বেসরকারি ঠিকাদার নির্ধারণ করতেন তারিক সিদ্দিক। মোটা অঙ্কের কমিশন নিয়ে তৃতীয় পক্ষকে দিয়ে কাজ করানো হতো। এভাবে তারিক সিদ্দিক লুট করতেন কোটি কোটি টাকা। প্রাক্কলিত হিসাব থেকে দেখা যায় যে, তারিক সিদ্দিক ১৫ বছরে সশস্ত্র বাহিনী থেকে কমিশন বাবদ ৬০ হাজার কোটি টাকার বেশি গ্রহণ করেছেন। যে টাকার প্রায় সবই তিনি বিদেশে পাচার করেছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
পেছাল রাকসু নির্বাচন, শিবিরের প্রত্যাখ্যান
পেছাল রাকসু নির্বাচন, শিবিরের প্রত্যাখ্যান
১১ অনিয়মের অভিযোগ ছাত্রদলের
১১ অনিয়মের অভিযোগ ছাত্রদলের
পর্যালোচনা কমিটি ফোনে আড়ি পাতার তথ্য চেয়েছে
পর্যালোচনা কমিটি ফোনে আড়ি পাতার তথ্য চেয়েছে
গাজায় ত্রাণ পৌঁছানোর প্রমাণ মিলছে না
গাজায় ত্রাণ পৌঁছানোর প্রমাণ মিলছে না
প্রস্তাব বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার
প্রস্তাব বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার
ইসলামের নীতিতে কল্যাণ রাষ্ট্র সম্ভব
ইসলামের নীতিতে কল্যাণ রাষ্ট্র সম্ভব
বিএনপির দৃষ্টিভঙ্গি বিনিয়োগে সহায়ক হবে
বিএনপির দৃষ্টিভঙ্গি বিনিয়োগে সহায়ক হবে
দীর্ঘমেয়াদি ব্যাংক ঋণে খেলাপি
দীর্ঘমেয়াদি ব্যাংক ঋণে খেলাপি
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি স্বাগত বাংলাদেশের
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি স্বাগত বাংলাদেশের
চার দিনের সফরে মালয়েশিয়ায় সেনাপ্রধান
চার দিনের সফরে মালয়েশিয়ায় সেনাপ্রধান
মানুষ ট্যাক্স দেয় কিন্তু সেবা পায় না
মানুষ ট্যাক্স দেয় কিন্তু সেবা পায় না
ফের ডুবল ঢাকা, গেল প্রাণ
ফের ডুবল ঢাকা, গেল প্রাণ
সর্বশেষ খবর
চাঁদপুরে উৎসবমুখর পরিবেশে জেলা প্রশাসক গোল্ডকাপ টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
চাঁদপুরে উৎসবমুখর পরিবেশে জেলা প্রশাসক গোল্ডকাপ টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারত ম্যাচের আগে টাইগার শিবিরে দুঃসংবাদ
ভারত ম্যাচের আগে টাইগার শিবিরে দুঃসংবাদ

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লালন সাঁইয়ের ৩১৪টি গানের মূল পান্ডুলিপি ফেরত চেয়ে আবেদন
লালন সাঁইয়ের ৩১৪টি গানের মূল পান্ডুলিপি ফেরত চেয়ে আবেদন

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘মানসম্পন্ন প্রাথমিক শিক্ষা রাষ্ট্রের ভবিষ্যৎ গঠনে গুরুত্বপূর্ণ’
‘মানসম্পন্ন প্রাথমিক শিক্ষা রাষ্ট্রের ভবিষ্যৎ গঠনে গুরুত্বপূর্ণ’

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনের স্বীকৃতি ইস্যুতে উত্তপ্ত ইতালি, বিক্ষোভ-সংঘর্ষ
ফিলিস্তিনের স্বীকৃতি ইস্যুতে উত্তপ্ত ইতালি, বিক্ষোভ-সংঘর্ষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসমানী হাসপাতালে অনিয়ম নিয়ে জেলা প্রশাসকের হুঁশিয়ারি
ওসমানী হাসপাতালে অনিয়ম নিয়ে জেলা প্রশাসকের হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পেটে ইয়াবা লুকিয়ে পাচারের সময় যুবক আটক
পেটে ইয়াবা লুকিয়ে পাচারের সময় যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ৪৬১টি মন্ডপে হবে দুর্গাপূজা উদযাপন
গাজীপুরে ৪৬১টি মন্ডপে হবে দুর্গাপূজা উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাপমুক্তভাবে নির্বাচন পরিচালনার আশ্বাস চাকসু প্রধানের
চাপমুক্তভাবে নির্বাচন পরিচালনার আশ্বাস চাকসু প্রধানের

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইডিসিএলে সামাদ মৃধার অনিয়ম-দুর্নীতির মহোৎসব
ইডিসিএলে সামাদ মৃধার অনিয়ম-দুর্নীতির মহোৎসব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিপাইনে তাণ্ডব চালিয়ে চিনে ছুটছে রাগাসা
ফিলিপাইনে তাণ্ডব চালিয়ে চিনে ছুটছে রাগাসা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মার তীরে টাটকা মাছের জমজমাট বাজার, দিনে বিক্রি ৫০ লাখ!
পদ্মার তীরে টাটকা মাছের জমজমাট বাজার, দিনে বিক্রি ৫০ লাখ!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বেশি দামে সার বিক্রি করায় জরিমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বেশি দামে সার বিক্রি করায় জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈশ্বরদীতে গাড়ি চাপায় যুবক নিহত
ঈশ্বরদীতে গাড়ি চাপায় যুবক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক আমিরাতি গবেষকের চার স্ত্রী, ১০০ সন্তান!
এক আমিরাতি গবেষকের চার স্ত্রী, ১০০ সন্তান!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শসা খেলে কি পেটের চর্বি কমে?
শসা খেলে কি পেটের চর্বি কমে?

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা
ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গবেষণা নির্ভর টেকসই শিক্ষা ব্যবস্থাই বিশ্ব র‌্যাংকিংয়ের পাথেয় : ডুয়েট উপাচার্য
গবেষণা নির্ভর টেকসই শিক্ষা ব্যবস্থাই বিশ্ব র‌্যাংকিংয়ের পাথেয় : ডুয়েট উপাচার্য

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৮ নভেম্বর চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করবে ইসি
১৮ নভেম্বর চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করবে ইসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কীটনাশকসহ সুন্দরবনে ৫ ‘বিষদস্যু’ আটক
কীটনাশকসহ সুন্দরবনে ৫ ‘বিষদস্যু’ আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গা পাসপোর্ট অফিসের কার্যক্রম স্থবির, ভোগান্তি চরমে
চুয়াডাঙ্গা পাসপোর্ট অফিসের কার্যক্রম স্থবির, ভোগান্তি চরমে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিপাইনে দুর্নীতিবিরোধী বিক্ষোভে আটক দুই শতাধিক
ফিলিপাইনে দুর্নীতিবিরোধী বিক্ষোভে আটক দুই শতাধিক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরগাছার ওপর দাঁড়িয়ে শিকড়হীন রাজনীতি করছে জামায়াত : রনি
পরগাছার ওপর দাঁড়িয়ে শিকড়হীন রাজনীতি করছে জামায়াত : রনি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের স্কুলে সেলফোন নিষিদ্ধ, সুফল দেখছেন অভিভাবক-শিক্ষকরা
যুক্তরাষ্ট্রের স্কুলে সেলফোন নিষিদ্ধ, সুফল দেখছেন অভিভাবক-শিক্ষকরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্ত এলাকায় পাকিস্তানের বিমান হামলা, নিহত ৩০
সীমান্ত এলাকায় পাকিস্তানের বিমান হামলা, নিহত ৩০

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভ্রাম্যমাণ টয়লেট পরিচালনা প্রশিক্ষণ নিতে বিদেশ যাচ্ছেন তিন কর্মকর্তা
ভ্রাম্যমাণ টয়লেট পরিচালনা প্রশিক্ষণ নিতে বিদেশ যাচ্ছেন তিন কর্মকর্তা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়পুরহাটে ছাত্রদল নেতাদের বহিষ্কার প্রত্যাহারের দাবিতে অনশন
জয়পুরহাটে ছাত্রদল নেতাদের বহিষ্কার প্রত্যাহারের দাবিতে অনশন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার ট্রাম্পকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়ে হামাসের চিঠি, দাবি রিপোর্টে
এবার ট্রাম্পকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়ে হামাসের চিঠি, দাবি রিপোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে অবৈধ যানবাহনের বিরুদ্ধে অ্যাকশন শুরু
সিলেটে অবৈধ যানবাহনের বিরুদ্ধে অ্যাকশন শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ফখরের আউট নিয়ে টিভি আম্পায়ারের বিরুদ্ধে আইসিসিতে অভিযোগ পিসিবির
ফখরের আউট নিয়ে টিভি আম্পায়ারের বিরুদ্ধে আইসিসিতে অভিযোগ পিসিবির

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
দেশে লুট হয়েছে ১৫ ব্যাংক
দেশে লুট হয়েছে ১৫ ব্যাংক

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হঠাৎ কেনো বাগরাম দখল করতে চান ট্রাম্প, রহস্য ফাঁস
হঠাৎ কেনো বাগরাম দখল করতে চান ট্রাম্প, রহস্য ফাঁস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ দেশের ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতির প্রতিক্রিয়ায় যা বললেন নেতানিয়াহু
৪ দেশের ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতির প্রতিক্রিয়ায় যা বললেন নেতানিয়াহু

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন নুরুল হক নুর
উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন নুরুল হক নুর

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সঞ্চয়পত্র বিক্রি কমেছে ৪১%
সঞ্চয়পত্র বিক্রি কমেছে ৪১%

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেধাবীদের ভিসা ফি লাগবে না, নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাজ্যের
মেধাবীদের ভিসা ফি লাগবে না, নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাজ্যের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যালন ডি’অর ২০২৫: বিজয়ী হওয়ার দৌড়ে যারা এগিয়ে
ব্যালন ডি’অর ২০২৫: বিজয়ী হওয়ার দৌড়ে যারা এগিয়ে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি: প্রতিশোধ না নিতে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাজ্য
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি: প্রতিশোধ না নিতে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাজ্য

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান দ্বৈরথ আর নেই: সূর্যকুমার
ভারত-পাকিস্তান দ্বৈরথ আর নেই: সূর্যকুমার

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধান উপদেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনকে চার দেশের স্বীকৃতিকে স্বাগত জানাল বাংলাদেশ
ফিলিস্তিনকে চার দেশের স্বীকৃতিকে স্বাগত জানাল বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় চার মার্কিন নাগরিকসহ নিহত ৫
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় চার মার্কিন নাগরিকসহ নিহত ৫

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিচ্ছে আরও ছয় দেশ, দাবি রিপোর্টে
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিচ্ছে আরও ছয় দেশ, দাবি রিপোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর সম্পর্কে ধারণা নেই ৫৬ শতাংশ মানুষের
পিআর সম্পর্কে ধারণা নেই ৫৬ শতাংশ মানুষের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আকাশসীমায় রুশ যুদ্ধবিমান: জরুরি বৈঠকে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ
ন্যাটোর আকাশসীমায় রুশ যুদ্ধবিমান: জরুরি বৈঠকে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় মুষলধারে বৃষ্টি-বজ্রপাত, জলাবদ্ধতা
ঢাকায় মুষলধারে বৃষ্টি-বজ্রপাত, জলাবদ্ধতা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজার দায়িত্ব নেবে বিশেষ বাহিনী: ফ্রান্স
গাজার দায়িত্ব নেবে বিশেষ বাহিনী: ফ্রান্স

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচন ১৬ অক্টোবর, সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান শিবিরের
রাকসু নির্বাচন ১৬ অক্টোবর, সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান শিবিরের

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র পারমাণবিক ইস্যুতে ছাড় না দিলে আলোচনায় বসবে না কিম
যুক্তরাষ্ট্র পারমাণবিক ইস্যুতে ছাড় না দিলে আলোচনায় বসবে না কিম

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাওয়ার প্লে-তে ওরা আমাদের হাত থেকে ম্যাচটা কেড়ে নিয়েছে’
‘পাওয়ার প্লে-তে ওরা আমাদের হাত থেকে ম্যাচটা কেড়ে নিয়েছে’

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক ঘরে ৪ হাজার ২৭১ ভোটার!
এক ঘরে ৪ হাজার ২৭১ ভোটার!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরগাছার ওপর দাঁড়িয়ে শিকড়হীন রাজনীতি করছে জামায়াত : রনি
পরগাছার ওপর দাঁড়িয়ে শিকড়হীন রাজনীতি করছে জামায়াত : রনি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ট্রাম্পকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়ে হামাসের চিঠি, দাবি রিপোর্টে
এবার ট্রাম্পকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়ে হামাসের চিঠি, দাবি রিপোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিলো পর্তুগালও
ফিলিস্তিনকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিলো পর্তুগালও

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র কেনাবেচায় আলাদা বাজার তৈরির পরামর্শ গভর্নরের
সঞ্চয়পত্র কেনাবেচায় আলাদা বাজার তৈরির পরামর্শ গভর্নরের

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৫৮ বছর পর জাতিসংঘে ভাষণ দেবেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট
৫৮ বছর পর জাতিসংঘে ভাষণ দেবেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বসেরা গবেষক তালিকায় শাবিপ্রবির ৭ শিক্ষক
বিশ্বসেরা গবেষক তালিকায় শাবিপ্রবির ৭ শিক্ষক

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে ফ্রান্স
এবার ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে ফ্রান্স

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে যুক্তরাজ্য-অস্ট্রেলিয়া-কানাডার স্বীকৃতির অর্থ কী?
ফিলিস্তিনকে যুক্তরাজ্য-অস্ট্রেলিয়া-কানাডার স্বীকৃতির অর্থ কী?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিদর্শক থেকে এএসপি হলেন ৩৯ পুলিশ কর্মকর্তা
পরিদর্শক থেকে এএসপি হলেন ৩৯ পুলিশ কর্মকর্তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী কণ্ঠশিল্পী ও সাংবাদিক নেতা
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী কণ্ঠশিল্পী ও সাংবাদিক নেতা

নগর জীবন

ফিলিস্তিন ইতিহাসের নতুন অধ্যায়ে
ফিলিস্তিন ইতিহাসের নতুন অধ্যায়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের ডুবল ঢাকা, গেল প্রাণ
ফের ডুবল ঢাকা, গেল প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশের মাথার কেজি ৮০০ টাকা
ইলিশের মাথার কেজি ৮০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভবিষ্যতে সব ব্যাংকিং হবে এক প্ল্যাটফর্মে
ভবিষ্যতে সব ব্যাংকিং হবে এক প্ল্যাটফর্মে

বিশেষ আয়োজন

ইসলামের নীতিতে কল্যাণ রাষ্ট্র সম্ভব
ইসলামের নীতিতে কল্যাণ রাষ্ট্র সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্যালোচনা কমিটি ফোনে আড়ি পাতার তথ্য চেয়েছে
পর্যালোচনা কমিটি ফোনে আড়ি পাতার তথ্য চেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

অ্যাপভিত্তিক ব্যাংকিংসেবায় নতুন দিগন্ত
অ্যাপভিত্তিক ব্যাংকিংসেবায় নতুন দিগন্ত

বিশেষ আয়োজন

ঋণের বোঝায় বাড়ছে আত্মহত্যা
ঋণের বোঝায় বাড়ছে আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

মাচায় ঝুলছে বাহারি তরমুজ
মাচায় ঝুলছে বাহারি তরমুজ

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশ ফাঁড়িতে বকের নিরাপদ আবাস
পুলিশ ফাঁড়িতে বকের নিরাপদ আবাস

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি নাবালিকা পাচারে দুই ভারতীয় গ্রেপ্তার
বাংলাদেশি নাবালিকা পাচারে দুই ভারতীয় গ্রেপ্তার

খবর

অবৈধ প্রবেশকারীদের জন্য সতর্কবার্তা যুক্তরাষ্ট্রের
অবৈধ প্রবেশকারীদের জন্য সতর্কবার্তা যুক্তরাষ্ট্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

কামাল মজুমদারের জামিন আবেদন খারিজ
কামাল মজুমদারের জামিন আবেদন খারিজ

খবর

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি স্বাগত বাংলাদেশের
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি স্বাগত বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

চার দিনের সফরে মালয়েশিয়ায় সেনাপ্রধান
চার দিনের সফরে মালয়েশিয়ায় সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিক্ষককে সম্মান না দিলে জাতি অন্ধকারেই থাকবে
শিক্ষককে সম্মান না দিলে জাতি অন্ধকারেই থাকবে

সম্পাদকীয়

নারায়ণগঞ্জে মিলল গাজীপুর সিটির বস্তাভর্তি ১০ হাজার এনআইডি
নারায়ণগঞ্জে মিলল গাজীপুর সিটির বস্তাভর্তি ১০ হাজার এনআইডি

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বাস্থ্যসেবা বঞ্চিত প্রান্তিক মানুষ
স্বাস্থ্যসেবা বঞ্চিত প্রান্তিক মানুষ

দেশগ্রাম

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

প্রস্তাব বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার
প্রস্তাব বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশঝাড়ে অজ্ঞাত লাশ
বাঁশঝাড়ে অজ্ঞাত লাশ

দেশগ্রাম

হাত মেলালেন ভারত পাকিস্তানের ফুটবলাররা
হাত মেলালেন ভারত পাকিস্তানের ফুটবলাররা

মাঠে ময়দানে

রিমান্ড শেষে কারাগারে এনায়েত করিম
রিমান্ড শেষে কারাগারে এনায়েত করিম

খবর

নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

আমিরাতে ভিসা বন্ধ হয়নি
আমিরাতে ভিসা বন্ধ হয়নি

খবর

কীটনাশকের অপব্যবহার
কীটনাশকের অপব্যবহার

সম্পাদকীয়

শুনতে পাই, শিক্ষার্থীদের ওপর বোম্বিংয়ের নির্দেশ হাসিনার
শুনতে পাই, শিক্ষার্থীদের ওপর বোম্বিংয়ের নির্দেশ হাসিনার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির দুর্গে পাঁচ নেতা মনোনয়নপ্রার্থী, একক জামায়াত
বিএনপির দুর্গে পাঁচ নেতা মনোনয়নপ্রার্থী, একক জামায়াত

নগর জীবন

পেছাল রাকসু নির্বাচন, শিবিরের প্রত্যাখ্যান
পেছাল রাকসু নির্বাচন, শিবিরের প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা