শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০১ মার্চ, ২০১৯

কেশবতী কন্যা

প্রিন্ট ভার্সন
কেশবতী কন্যা
লম্বা চুল কার না পছন্দ। নারীর রূপ-সৌন্দর্যের অন্যতম একটি বিষয়ও বলা যায় মোহনীয় একগোছা চুলকে। এই চুলের মুগ্ধতায় হারিয়ে যায় প্রেমিকহৃদয়। কেশবতী কন্যার সৌন্দর্য নিয়ে বিস্তারিত জানাচ্ছেন- তানিয়া তুষ্টি

 

রমণীর লম্বা চুলের মুগ্ধতা সব যুগেই। প্রেয়সীর একগোছা চুলের  সৌন্দর্যে কত যুবক যে মন হারিয়েছে তার ইয়ত্তা নেই। যুগে যুগে বহু প্রেমিক রচনা করে গেছেন- চুল নিয়ে গল্প, কবিতা, ছন্দ ও গান। কবি জীবনানন্দ দাশের ভাষায় এখনো প্রেমিক পুরুষটি তার প্রেয়সীকে শোনায়- ‘চুল তার কবেকার অন্ধকার বিদিশার নিশা, মুখ তার শ্রাবস্তীর কারুকার্য; অতিদূর সমুদ্রের পর...

 

সুন্দর চুল শুধু আলাদা সৌন্দর্যই বহন করে না, যে কোনো নারীর চেহারায় সার্বিক প্রভাবও ফেলে। আর তাই মেয়েরা নিজের সৌন্দর্য বাড়াতে বহু যত্ন আত্তি করে চুল বড় করতে আগ্রহী হন। সময় ব্যয় করেন চুলচর্চায়। নানা উপকরণের ব্যবহার চলে তার সৌন্দর্য বাড়াতে। নিয়ম করে চুলে শ্যাম্পু করা, কন্ডিশনিং করা, হেয়ার ট্রিমিং, নিউট্রিশনিং আরও কত কী করেন চুলকে সুন্দর করতে। দেশি-বিদেশি মানসম্মত পণ্যটি খুঁজে বের করেন চুলের সুস্থতা ধরে রাখতে। এতসব প্রচেষ্টা সার্থক হয় সেই চুলের প্রশংসা পেয়ে। পুরুষহৃদয়ও কম যান না, নারীর চুলের প্রশংসায় রচনা করতে পারেন, ‘তোমার চুল বাঁধা দেখতে দেখতে ভাঙল কাচের আয়না’র মতো কালজয়ী গান। প্রিয় মানুষটিকে খুশি করতে এর চেয়ে মোক্ষম অস্ত্র আর কী  হতে পারে।

 

কেশবতী কন্যার প্রেমে শুধু ভারতীয় উপমহাদেশের ছেলেরা পাগল নন, বিদেশিদের অনুভূতিও বেশ আবেগী। পাবলো নেরুদা কোনো এক লেখায় প্রিয়তমার চুলের বর্ণনায় লিখেছিলেন- তোমার চুলের বর্ণনায় কাটাতে পারি তামাম জীবন আঁকতে পারি এক একটির নিবিড় সুন্দরতা।

 

অন্য প্রেমিক অন্য চোখে দেখে নেয় ভালোবাসার মুখ, তোমার চুলের বিন্যাসে আমি পাই আমার মুগ্ধতা।

 

চীনের হুয়াংলু গ্রামের স্থানীয় ইয়াও গোষ্ঠীর কাছে তো নারীদের লম্বা কালো চুল একটি ঐতিহ্যের অংশ ও অত্যন্ত মূল্যবান সম্পদ। বিশ্বের দীর্ঘতম চুলের গ্রাম হিসেবে গিনেস সার্টিফিকেটও মিলেছে তাদের। তারা বিশ্বাস করে, লম্বা চুল আয়ু, ধনসম্পদ ও সৌভাগ্যের প্রতীক।

 

আমাদের অঞ্চলে চুলকে এভাবে না ভাবা হলেও মর্যাদার সঙ্গে দেখা হয়। কোনো নারীর লম্বা চুল মানে তার প্রতি একটু বিশেষ দৃষ্টি। করপোরেট যুগে ব্যস্ততার দোহাই দিয়ে অনেক মেয়েই চুল কেটে সুবিধাজনক দৈর্ঘ্যে রাখার পক্ষে। ঠিক অপরদিকে এ যুগেও বাজার ছেয়েছে চুল দ্রুত লম্বা ও কালো করার জন্য নানা ব্রান্ডের তেল, শ্যাম্পুসহ অনেক পণ্য। অর্থাৎ সময় বাঁচানো বা যতœআত্তির কষ্ট এড়াতে কেউ কেউ চুল খাটো রাখার পক্ষে থাকলেও অনেক মেয়ে চান তার চুল লম্বা হোক।

 

পুরনো একটি বিজ্ঞাপনচিত্রের কথা এ যুগের ছেলেমেয়েদের কাছে এখনো প্রিয়। কোনো মেয়ের লম্বা চুলের প্রশংসায় দুষ্টুমির ছলে হলেও যেন একবার বলতে চায়, তোমার ঘন কালো চুলে হারিয়ে যায় মন। যে কোনো পোশাকের সঙ্গে লম্বা চুল মানানসই। বাঙালি মেয়েদের ঐতিহ্যবাহী পোশাক শাড়ি অথবা থ্রিপিসে এটি দারুণ মানিয়ে যায়। ওয়েস্টার্ন পোশাকেও চুলের সৌন্দর্য বজায় থাকে একই রূপে। লম্বা চুলের সবচেয়ে সুবিধা হলো, ইচ্ছামতো নকশা করে বাঁধা যায়। কেউ আবার চুল ছেড়ে রাখতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন। হাতে সময় অল্প থাকলে একটি রাবারে পেঁচিয়ে বেরিয়ে গেলেও চলে।

 

লম্বা চুলের সৌন্দর্য চান অনেক মেয়েই। রেশম কোমল স্বাস্থ্যোজ্জ্বল চুল পাওয়ার জন্য রইল কিছু টিপস-

 

- চুলে খুশকি থাকলে নিমপাতা পেস্ট করে এর সঙ্গে লেবুর রস মিশিয়ে নিন। এবার চুলের গোড়ায় লাগিয়ে আধা ঘণ্টা অপেক্ষার পর কুসুম গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। সপ্তাহে ২ থেকে ৩ দিন ঘরে তৈরি এই প্যাক ব্যবহারে দ্রুত উপকার পাবেন।

- চুল যদি নিস্তেজ ও প্রাণহীন হয়ে থাকে তবে পাকা পেঁপে ব্লেন্ড করে নিন। এর সঙ্গে আধা কাপ টক দই মিশিয়ে ভালোভাবে মিশিয়ে চুলের গোড়ায় লাগিয়ে রাখুন আধা ঘণ্টার জন্য। তারপর কুসুম গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

- যাদের অনেক বেশি চুল পড়ে আর খুশকি সমস্যা আছে তাদের জন্য মেথি খুব উপকারী। সারা রাত মেথি পানিতে ভিজিয়ে রাখতে হবে। সকালে ভেজানো মেথি ভালো করে পেস্ট করে চুলে আধা ঘণ্টার জন্য লাগিয়ে রাখতে হবে। চুল ধোয়ার পর পরিবর্তনটা নিজেই টের পাবেন।

- আপনাকে যদি ভ্রমণ অথবা ধুলোময় রাস্তা দিয়ে চলাচল করতে হয় অবশ্যই চুল ভালোভাবে বেঁধে নেবেন। এমনকি স্কার্ফ ব্যবহার করতে পারলে আরও ভালো হয়। এতে চুল সুরক্ষিত থাকে। ধুলো-ময়লায় চুল নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা থাকে না।

- মাসে অন্তত একবার চুলের আগা ট্রিম করুন। আগা বেশি রুক্ষ হলে বা ফেটে গেলে চুলের আগা কেটে ফেলুন।

- যতই তাড়া থাকুক হেয়ার ড্রায়ার ব্যবহার এড়িয়ে চলুন।  হেয়ার ড্রায়ার ব্যবহারে দ্রুত চুল ড্যামেজ হয়।

 

মূলত সুন্দর চুল পেতে বছরজুড়েই যত্ন নিতে হয়। তবে বর্ষাকালে এটি বাধ্যতামূলক। কারণ বর্ষার আবহাওয়া ঠাণ্ডা ও গরম। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতা বেশি থাকে। মাথার ত্বকে জন্ম  নেয় ছত্রাক। ফলে ত্বক ও চুল নিষ্প্রাণ হয়ে যায়। এ জন্য স্বাভাবিক, তৈলাক্ত ও শুষ্ক- প্রত্যেক ধরনের চুলের যত্ন আলাদাভাবে করতে হবে। চুল পড়া, খুশকি, স্ক্যাল্পে ঘামাচির মতো বিভিন্ন ধরনের সমস্যা নিয়ে বিপাকে পড়তে হয় বর্ষায়। তাই এ সময় চুলের ব্যাপারে অনেক যত্নবান হতে হবে।

 

যাদের চুল তৈলাক্ত, বৃষ্টির দিনে তাদের চুল আরও বেশি  তৈলাক্ত দেখায়। ঠাণ্ডা আবহাওয়ায় চুল দেরি করে শুকায় বলে চুল নেতিয়ে থাকে। সেক্ষেত্রে শ্যাম্পু করার পর পানিতে লেবুর রস মিশিয়ে চুলে দিলে চুলে বিশেষ উজ্জ্বলতা আসবে। লেবুর পরিবর্তে ভিনেগারও ব্যবহার করতে পারেন। চুলের ধরন  তৈলাক্ত হলে কন্ডিশনার ব্যবহার করবেন না। আর যাদের চুলের ধরন শুষ্ক, তারা শ্যাম্পু ও কন্ডিশনার দুটোই ব্যবহার করবেন। একটি উপকারী প্যাক হচ্ছে টক দই, মধু, পাকা পেঁপে বা পাকা কলা ভালোভাবে পেস্ট করে চুলে ব্যবহার করতে পারেন। এ প্যাকটি ২০ মিনিট রেখে ভালোভাবে ধুয়ে ফেলতে হবে। স্বাভাবিক ধরনের চুলের যত্নও নেওয়া সবচেয়ে সহজ। তবে মনে রাখতে হবে চুলের গোড়ায় যেন ময়লা জমে না থাকে। প্রতিদিন শ্যাম্পু করতে হবে। তবে বেশি করে পানি দিয়ে শ্যাম্পু পরিষ্কার করতে হবে। কন্ডিশনারও একই পদ্ধতিতে ব্যবহার করতে হবে। যাদের চুলের ধরন শুষ্ক তাদের জন্য একটি উপকারী প্যাক হচ্ছে আমলা। এ প্যাক বাজারে কিনতে পাওয়া যায়। এ আমলা প্যাকের সঙ্গে টক দই ভালোভাবে মিশিয়ে মাথায় লাগাতে হবে। এটা ১৫ মিনিট রেখে পরে শ্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলুন। আর এ প্যাকটি তৈলাক্ত এবং স্বাভাবিক চুলের জন্যও ভালো।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
গাজায় অতর্কিত হামলায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় অতর্কিত হামলায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা পাবে: আমিনুল হক
নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা পাবে: আমিনুল হক

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

এবার প্রকাশ্যে এলেন সাবেক সংসদ সদস্য আবু সাঈদ ও হাবিবে মিল্লাত
এবার প্রকাশ্যে এলেন সাবেক সংসদ সদস্য আবু সাঈদ ও হাবিবে মিল্লাত

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি
‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি

২৪ মিনিট আগে | টক শো

ইসলামের সোনালি যুগে চিকিৎসাশাস্ত্রের উন্নয়ন
ইসলামের সোনালি যুগে চিকিৎসাশাস্ত্রের উন্নয়ন

২৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

শারজাহে ইসলামিক ফোরামের ২৫তম জ্ঞানসভা
শারজাহে ইসলামিক ফোরামের ২৫তম জ্ঞানসভা

৩৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

কাল থেকে শুরু এইচএসসি পরীক্ষা, অংশ নিচ্ছে ১২ লাক্ষাধিক শিক্ষার্থী
কাল থেকে শুরু এইচএসসি পরীক্ষা, অংশ নিচ্ছে ১২ লাক্ষাধিক শিক্ষার্থী

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে
হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবালয়ে কর্মচারীদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৫
সচিবালয়ে কর্মচারীদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজনৈতিক অনিশ্চয়তাসহ চার কারণে চাপের মুখে বাংলাদেশের অর্থনীতি
রাজনৈতিক অনিশ্চয়তাসহ চার কারণে চাপের মুখে বাংলাদেশের অর্থনীতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেডিংলিতে ভারতের বিপক্ষে ইংল্যান্ডের জয়
হেডিংলিতে ভারতের বিপক্ষে ইংল্যান্ডের জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল
যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার মেয়ে আত্মহত্যা করতে পারে না’
‘আমার মেয়ে আত্মহত্যা করতে পারে না’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্মার্টফোনে ব্যাক কভার: সুরক্ষা না ক্ষতির কারণ?
স্মার্টফোনে ব্যাক কভার: সুরক্ষা না ক্ষতির কারণ?

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সবার মাথায় হাত, মালেকের বাজিমাত
সবার মাথায় হাত, মালেকের বাজিমাত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির পর স্থিতিশীল তেলবাজার, বড় ধাক্কার শঙ্কা আপাতত কম
যুদ্ধবিরতির পর স্থিতিশীল তেলবাজার, বড় ধাক্কার শঙ্কা আপাতত কম

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তিতে নোবেল পুরস্কারের জন্য ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব
শান্তিতে নোবেল পুরস্কারের জন্য ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?
ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র
ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে দেশে ফিরতে ২৫০ বাংলাদেশির নিবন্ধন
ইরান থেকে দেশে ফিরতে ২৫০ বাংলাদেশির নিবন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসি ঘিরে যান চলাচল নিয়ন্ত্রণে ডিএমপির নির্দেশনা
এইচএসসি ঘিরে যান চলাচল নিয়ন্ত্রণে ডিএমপির নির্দেশনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য
ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবিতে ফের ককটেল বিস্ফোরণ
ঢাবিতে ফের ককটেল বিস্ফোরণ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গ্রাম আদালত বিষয়ে জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে গাজীপুরে কর্মশালা অনুষ্ঠিত
গ্রাম আদালত বিষয়ে জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে গাজীপুরে কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ জুন)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে ৬৫০টি করোনা পরীক্ষার কিট সরবরাহ
টাঙ্গাইলে ৬৫০টি করোনা পরীক্ষার কিট সরবরাহ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার পর রুদ্ধশ্বাস মধ্যরাতে যা যা ঘটলো
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার পর রুদ্ধশ্বাস মধ্যরাতে যা যা ঘটলো

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইরান
কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন
সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার আগে সতর্ক করায় ইরানের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ ট্রাম্পের!
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার আগে সতর্ক করায় ইরানের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ ট্রাম্পের!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির আগে ইসরায়েলে এক ঘণ্টায় ৬ দফা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের
যুদ্ধবিরতির আগে ইসরায়েলে এক ঘণ্টায় ৬ দফা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এবার মুখ খুলল চীন
ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এবার মুখ খুলল চীন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে কাতারসহ যেসব দেশে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি রয়েছে
মধ্যপ্রাচ্যে কাতারসহ যেসব দেশে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি রয়েছে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া
স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর ‘অত্যন্ত বিরক্ত’ ট্রাম্প
নেতানিয়াহুর ওপর ‘অত্যন্ত বিরক্ত’ ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল: বিশ্লেষক
ইরানে লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল: বিশ্লেষক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য
ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’
‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে যা বলল ইরানের সুপ্রিম কাউন্সিল
যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে যা বলল ইরানের সুপ্রিম কাউন্সিল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল
যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ক্রমবর্ধমান আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী: কাতার
ইসরায়েলের ক্রমবর্ধমান আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী: কাতার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলে নিহত ৩, বহু আহত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলে নিহত ৩, বহু আহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের ৫৭ কলেজের নাম পরিবর্তন
দেশের ৫৭ কলেজের নাম পরিবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে আবারও তীব্র হামলার নির্দেশ ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ইরানে আবারও তীব্র হামলার নির্দেশ ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সহপাঠীকে ধর্ষণের পর ভিডিও : শাবিপ্রবির সেই ২ ছাত্রকে আজীবন বহিষ্কার
সহপাঠীকে ধর্ষণের পর ভিডিও : শাবিপ্রবির সেই ২ ছাত্রকে আজীবন বহিষ্কার

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণ মামলায় টিকটকার প্রিন্স মামুনের বিচার শুরু
ধর্ষণ মামলায় টিকটকার প্রিন্স মামুনের বিচার শুরু

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?
ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাঁটিতে হামলার নিন্দা জানিয়ে জাতিসংঘকে কাতারের চিঠি, ইরানের রাষ্ট্রদূত তলব
ঘাঁটিতে হামলার নিন্দা জানিয়ে জাতিসংঘকে কাতারের চিঠি, ইরানের রাষ্ট্রদূত তলব

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল
ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে ইউরোপীয় নাগরিক আটক
ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে ইউরোপীয় নাগরিক আটক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু কার্যক্রম ফের স্বাভাবিক করার প্রক্রিয়ায় ইরান
পরমাণু কার্যক্রম ফের স্বাভাবিক করার প্রক্রিয়ায় ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে
হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণার মধ্যে ইসরায়েলের হামলা তেহরানে
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণার মধ্যে ইসরায়েলের হামলা তেহরানে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর

সম্পাদকীয়

মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ
মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ

প্রথম পৃষ্ঠা

তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন
তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা
যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে
তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে

শোবিজ

‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’
‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’

মাঠে ময়দানে

হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়
হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের
নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়
আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘর গুছিয়ে আনছে জামায়াত
ঘর গুছিয়ে আনছে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

অধরাই থাকল কাউনিয়া পার্বতীপুর ডুয়েলগেজ
অধরাই থাকল কাউনিয়া পার্বতীপুর ডুয়েলগেজ

নগর জীবন

কচুর লতি চাষে তরুণ উদ্যোক্তাদের বাজিমাত
কচুর লতি চাষে তরুণ উদ্যোক্তাদের বাজিমাত

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপি প্রার্থীর তালিকা করছেন বাম নেতারা
এমপি প্রার্থীর তালিকা করছেন বাম নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জনকে পুশইন করল বিএসএফ
সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জনকে পুশইন করল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ
কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ

সম্পাদকীয়

ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...
ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...

শোবিজ

ইসরায়েল মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে
ইসরায়েল মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় উৎসব ইরানজুড়ে
বিজয় উৎসব ইরানজুড়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে
৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে

সম্পাদকীয়

নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে
নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে

মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রভাবনা
রাষ্ট্রভাবনা

সম্পাদকীয়

কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী
কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী

মাঠে ময়দানে

রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা
রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা

শোবিজ

শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ
শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ

মাঠে ময়দানে

সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের
নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের

মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনের পাশে স্বরা ভাস্কর
ফিলিস্তিনের পাশে স্বরা ভাস্কর

শোবিজ

খানাখন্দে চলাচলের অনুপযোগী সড়ক
খানাখন্দে চলাচলের অনুপযোগী সড়ক

দেশগ্রাম