শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:২৯, শনিবার, ২১ নভেম্বর, ২০২০

করোনায় শীতকালীন স্বাস্থ্যসচেতনতা

ডা. অভিষেক ভদ্র
অনলাইন ভার্সন
করোনায় শীতকালীন স্বাস্থ্যসচেতনতা

পৃথিবীব্যাপী একদিকে যেমন নতুন করে করোনাভাইরাস সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউয়ের পদধ্বনি শোনা যাচ্ছে, তেমনি বাংলাদেশের প্রকৃতিতে শীতের আগমনী বার্তা স্পষ্ট। আবহাওয়ার বর্তমান এ অবস্থা রোগবালাইয়ের বিস্তারের জন্য একেবারে আদর্শ। তবে এবার ‘মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা’ হয়ে পৃথিবীব্যাপী প্রলয়নাচন নাচছে করোনাভাইরাস। ঋতু পরিবর্তনের ফলে এ সময় সারা দিনে তাপমাত্রা, আর্দ্রতা আর ধুলাবালির তারতম্যে নানা অসুখ-বিসুখের সম্ভাবনা বাড়ে, যার বেশিরভাগই ভাইরাসজনিত, সাময়িক, কিন্তু অস্বস্তিকর। এই সময়ে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে থাকে শিশু, বৃদ্ধ ও রোগীরা। অনেকে ভাইরাসজনিত ঠাণ্ডা-জ্বর, সাধারণ সর্দি-কাশি, টনসিলাইটিস, অ্যাজমা বা শ্বাসকষ্ট, নিউমোনিয়াসহ আর্থ্রাইটিস বা বাত-ব্যথার মতো ঠাণ্ডাজনিত কিছু স্বাস্থ্য সমস্যার কারণে দিনগুলো খুব কষ্টে অতিবাহিত করে। অন্যদিকে করোনাভাইরাসের প্রাথমিক টার্গেট হচ্ছে শ্বাসতন্ত্র, তবে একবার এ ভাইরাস শরীরে প্রবেশ করলে হৃদযন্ত্র, কিডনি, লিভার, ব্রেন, রক্ত সংবহনতন্ত্র কোনো কিছুই ধ্বংস করতে বাদ রাখে না। তাই অন্যান্য বারের তুলনায় এবারের শীতে একটু বেশিই সাবধান হতে হবে। সাধারণ কিছু স্বাস্থ্যসতর্কতা অবলম্বনের সঙ্গে সঙ্গে  করোনাকালীন বিশেষ স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে।

করোনা থেকে বাঁচুন : করোনার সময় বয়স্ক ব্যক্তি এবং যারা অন্যান্য রোগে আক্রান্ত যেমন উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, হার্ট, শ্বাসতন্ত্র, কিডনি বা লিভারের রোগ, স্ট্রোক বা অন্যান্য জটিল দীর্ঘমেয়াদি রোগে আক্রান্ত তারা সবচেয়ে ঝুঁকিতে। এদের প্রয়োজনে-অপ্রয়োজনে বাইরে না যেতে দেওয়াই ভালো। পরিবারের বাকিদের তাদের স্বাস্থ্যের ব্যাপারে হতে হবে সর্বোচ্চ সতর্ক। শীতে আমাদের দেশে এমনিতে ঘোরাঘুরি, নানা উৎসব, অনুষ্ঠান যেমন বিয়ে-শাদি, সাংস্কৃতিক কাজকর্মসহ গণজমায়েত বেড়ে যায়। এ ক্ষেত্রে সীমিত পরিসরে অল্পসংখ্যক মানুষ নিয়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে করুন। অন্তত তিনটি সাধারণ কাজ করলে করোনাভাইরাসের মতো ভয়ংকর দানবকে আমরা রুখে দিতে পারব- এক. নিয়মিত মাস্ক পরিধান দুই. নিয়মিত কমপক্ষে ২০ সেকেন্ড সাবান-পানি দিয়ে হাত ধোয়া বা স্যানিটাইজার ব্যবহার করে হাতকে জীবাণুমুক্ত রাখা এবং তিন. ঘরের বাইরে অন্য মানুষের সঙ্গে শারীরিক দূরত্ব (কমপক্ষে ৩ ফুট) বজায় রাখা।

ঠাণ্ডা যেন না লাগে : এ সময়টাতে খুব সহজেই ঠাণ্ডা লেগে যায়। তাই শীত উপযোগী কাপড় পরিধান করতে হবে। সকালে ঘুম থেকে উঠে হঠাৎ ঠাণ্ডা লাগার সম্ভাবনা বেশি থাকে, সেজন্য সকাল-সন্ধ্যায় কানটুপি, মোজা এবং গলায় মাফলার ব্যবহার করা উচিত। ঘরের বাইরে এবং ভিতরে আলাদা জুতা/স্যান্ডেল ব্যবহার করা ভালো। প্রয়োজনে রুম হিটার ব্যবহার করা যেতে পারে, তবে লম্বা সময় ধরে রুম হিটার ব্যবহার করলে ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়। সম্ভব হলে পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুদের ঘর থেকে বাইরে বের না করাই উত্তম।

সাধারণ সর্দি-কাশি বা কমন কোল্ড থেকে মুক্ত থাকুন : ঋতু পরিবর্তনের সময় বিশেষ করে শীতের শুরুতে তাপমাত্রা পরিবর্তনের সময় এর প্রাদুর্ভাব সবচেয়ে বেশি। প্রায়ই দেখা যায় দু-তিন দিন নাক বন্ধ থাকে বা নাক দিয়ে পানি ঝরে। গলা ব্যথা করে, শুকনো কাশি থাকে, জ্বরও থাকতে পারে। এর বেশিরভাগই ভাইরাসজনিত এবং অ্যান্টিবায়োটিক ছাড়াই ভালো হয়ে যায়। ব্যথার জন্য প্যারাসিটামল ও অ্যান্টিহিস্টামিন জাতীয় ওষুধ খাওয়া যেতে পারে। আলাদা কোনো চিকিৎসারও প্রয়োজন হয় না। গলা ব্যথা ও খুসখুসে কাশি দূর করতে গরম পানিতে একটু লবণ মিশিয়ে গড়গড়া করতে হবে। গরম গরম চা বা আদা, লেবুর রস, তুলসীপাতা মেশানো গরম পানীয়, কফি কিংবা গরম দুধ বেশ কার্যকর। নাক ভালোভাবে পরিষ্কার রাখতে হবে। নাক বন্ধে কার্যকর আর একটি উপায় হচ্ছে বাম বা এ-জাতীয় গন্ধযুক্ত কিছু নাকের নিচে রেখে বড় নিঃশ্বাস নিলে নাক খুলে যায়।

ভাইরাসের আক্রমণ থেকে বাঁচুন : ভাইরাস মানেই যে করোনাভাইরাস তা তো নয়, স্বাভাবিকভাবে শীতে জ্বর, সর্দি-কাশিসহ নানা ধরনের ভাইরাসজনিত রোগের বিস্তার ঘটে। হাঁচি-কাশি ও সংস্পর্শের মাধ্যমে ভাইরাস একজন থেকে অন্যজনের শরীরে বিস্তার ঘটে। তাই নিয়মিত হাত ধোয়ার অভ্যাস করা উচিত।

অ্যাজমা বা শ্বাসকষ্টের রোগীদের প্রয়োজন বাড়তি সতর্কতা : শীত জেঁকে বসার আগেই হাঁপানির রোগীরা চিকিৎসকের পরামর্শমতো প্রতিরোধমূলক ওষুধ ব্যবহার করতে পারেন। অ্যাজমা বা শ্বাসকষ্টের প্রকোপ এ সময় বাড়ে বলে রোগীদের খুব ঠাণ্ডা আবহাওয়ায় বাইরে না যাওয়াই উত্তম। শিশুদের অ্যাজমা প্রতিরোধে অবশ্যই ধুলাবালি থেকে দূরে রাখতে হবে। আবাসস্থল পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন এবং ঘরের দরজা-জানালা সব সময় বন্ধ না রেখে মুক্ত ও নির্মল বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা রাখতে হবে। কোনো কারণে অ্যাজমা পরিস্থিতির অবনতি হলে যত দ্রুত সম্ভব রোগীকে হাসপাতালে নিয়ে চিকিৎসা দিতে হবে।

শরীর ব্যথার কষ্ট : এ শীতে বিশেষ করে বয়স্কদের আর্থ্রাইটিস বা বাতের সমস্যা বেশি বাড়ে। রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস, এনকাইলোজিং স্পন্ডিওলাইটিস, স্পন্ডাইলো আর্থ্রাইটিস, রি-অ্যাকটিভ আর্থ্রাইটিস, অস্টিও-আর্থ্রাইটিস রোগীদের শীতের চলাফেরা বা মুভমেন্ট কম হয় বলে ব্যথার প্রকোপ বেড়ে যায়। এ জন্য গরম উত্তাপে থাকা ও যতটুকু সম্ভব ঘরেই হালকা ব্যায়াম করা উচিত।

শীতে ত্বকের যত্ন : শীতে ত্বকের আর্দ্রতা কমে যায়, ফলে চামড়া শুকিয়ে যায়, ঠোঁট, মুখ ও পা ফাটে। ছোট-বড় যাদের ঠোঁট ফেটে যায় তারা যে কোনো ধরনের লিপজেল বা লিপবাম ব্যবহার করতে পারেন। মুখ ও ঠোঁটে ভ্যাসলিন ক্রিম ব্যবহার করা যেতে পারে। করোনার স্বাস্থ্যবিধি মানতে অবহেলা করবেন না। একটু সতর্ক হলে শুরুতেই শীতের এসব সমস্যা সহজেই প্রতিরোধ করে বড় বিপদ থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব। এমনকি রোগব্যাধি হয়ে গেলেও তা উদ্বেগের নয়, সহজ চিকিৎসায় নিরাময় করা সম্ভব। তবে অবস্থা সংকটাপন্ন হলে, খুব বেশি শ্বাসকষ্ট হলে দ্রুত হাসপাতালে নিতে হবে। স্বাস্থ্য সুরক্ষায় নিজেকে সতর্ক থাকতে হবে।

লেখক : প্রভাষক, পপুলার মেডিকেল কলেজ, ঢাকা।

এই বিভাগের আরও খবর
জ্বর হলে কখন জরুরি চিকিৎসা প্রয়োজন?
জ্বর হলে কখন জরুরি চিকিৎসা প্রয়োজন?
ডিম্বাশয়ের ক্যান্সার: নারী দেহের নীরব ঘাতক
ডিম্বাশয়ের ক্যান্সার: নারী দেহের নীরব ঘাতক
দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ২১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ২১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে ২৪ ঘণ্টায় ১৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে ২৪ ঘণ্টায় ১৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে করোনায় আরও দুইজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৭
দেশে করোনায় আরও দুইজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৭
দেশে করোনায় আরও একজনের মৃত্যু
দেশে করোনায় আরও একজনের মৃত্যু
দিনাজপুরে একই পরিবারের দুইজন করোনায় আক্রান্ত
দিনাজপুরে একই পরিবারের দুইজন করোনায় আক্রান্ত
২৪ ঘণ্টায় আরও ১৯ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় আরও ১৯ জনের করোনা শনাক্ত
চট্টগ্রামে আরও ৯ জনের করোনা শনাক্ত
চট্টগ্রামে আরও ৯ জনের করোনা শনাক্ত
দিনাজপুরে তিন জনের করোনা শনাক্ত
দিনাজপুরে তিন জনের করোনা শনাক্ত
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ২৬
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ২৬
তিন দিন পর্যাপ্ত ঘুম না হলেই হার্টের ভয়ংকর ক্ষতি!
তিন দিন পর্যাপ্ত ঘুম না হলেই হার্টের ভয়ংকর ক্ষতি!
সর্বশেষ খবর
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার
ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড
দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’
‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত
মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাজা মওকুফ হওয়ায় মুক্তি পেলেন যাবজ্জীবন সাজা পাওয়া ১৩ আসামি
সাজা মওকুফ হওয়ায় মুক্তি পেলেন যাবজ্জীবন সাজা পাওয়া ১৩ আসামি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্লাব বিশ্বকাপ থেকে বিদায়ের পর বরখাস্ত বতাফোগো কোচ
ক্লাব বিশ্বকাপ থেকে বিদায়ের পর বরখাস্ত বতাফোগো কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মঙ্গলবার থেকে আমদানি-রফতানির সব সনদ অনলাইনে জমা বাধ্যতামূলক
মঙ্গলবার থেকে আমদানি-রফতানির সব সনদ অনলাইনে জমা বাধ্যতামূলক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাকিস্তানে প্লাস্টিকের বোতল দিলেই মিলবে হাজারো রুপি
পাকিস্তানে প্লাস্টিকের বোতল দিলেই মিলবে হাজারো রুপি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘জনগণের ভাষা বুঝতে পেরে দ্রুত সময়ে নির্বাচনের ঘোষণা সরকার’
‌‘জনগণের ভাষা বুঝতে পেরে দ্রুত সময়ে নির্বাচনের ঘোষণা সরকার’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার নিউইয়র্কের তহবিল বন্ধের হুমকি দিলেন ট্রাম্প
এবার নিউইয়র্কের তহবিল বন্ধের হুমকি দিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার সমুদ্রতীরবর্তী ক্যাফেতে ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২০
গাজার সমুদ্রতীরবর্তী ক্যাফেতে ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিম্বাশয়ের ক্যান্সার: নারী দেহের নীরব ঘাতক
ডিম্বাশয়ের ক্যান্সার: নারী দেহের নীরব ঘাতক

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

গাইবান্ধায় পরিচ্ছন্নতা অভিযানের মধ্য দিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের যাত্রা শুরু
গাইবান্ধায় পরিচ্ছন্নতা অভিযানের মধ্য দিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের যাত্রা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ‘মমতা’ প্রকল্প বন্ধের খবরে দুশ্চিন্তায় চরাঞ্চলের প্রসূতিরা
স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ‘মমতা’ প্রকল্প বন্ধের খবরে দুশ্চিন্তায় চরাঞ্চলের প্রসূতিরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বল্লামুখা বাঁধ পরিদর্শনে সচিব, অনিয়মের অভিযোগ স্থানীয়দের
বল্লামুখা বাঁধ পরিদর্শনে সচিব, অনিয়মের অভিযোগ স্থানীয়দের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মদ্যপ অবস্থায় গাড়ি চালিয়ে গ্রেফতার ইংল্যান্ডের সাবেক অধিনায়ক
মদ্যপ অবস্থায় গাড়ি চালিয়ে গ্রেফতার ইংল্যান্ডের সাবেক অধিনায়ক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ও পরিচিতি সভা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ও পরিচিতি সভা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিরাপত্তার স্বার্থে আমার লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ
নিরাপত্তার স্বার্থে আমার লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সেই উপস্থাপিকাকে পুরস্কারে ভূষিত করলেন মাদুরো
ইরানের সেই উপস্থাপিকাকে পুরস্কারে ভূষিত করলেন মাদুরো

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফের আগ্রাসন চালালে ইসরায়েলকে দাঁতভাঙা জবাব দেবে ইরান’
‘ফের আগ্রাসন চালালে ইসরায়েলকে দাঁতভাঙা জবাব দেবে ইরান’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জর্ডান ও যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বৈঠক
জর্ডান ও যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসি-সুয়ারেজদের উড়িয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে পিএসজি
মেসি-সুয়ারেজদের উড়িয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে পিএসজি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লুটের টাকায় নতুন ঠিকানায় কামাল
লুটের টাকায় নতুন ঠিকানায় কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর

সম্পাদকীয়

পুনর্গঠন হচ্ছে নির্বাচন কমিশন
পুনর্গঠন হচ্ছে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন ডিটেনশন সেন্টারের ভয়াবহ চিত্র ফাঁস
মার্কিন ডিটেনশন সেন্টারের ভয়াবহ চিত্র ফাঁস

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে শাটডাউন প্রত্যাহার
অবশেষে শাটডাউন প্রত্যাহার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে উপদেষ্টার ব্যাগে গুলিসহ ম্যাগাজিন
বিমানবন্দরে উপদেষ্টার ব্যাগে গুলিসহ ম্যাগাজিন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এই দেশটা কি সবার?
এই দেশটা কি সবার?

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০০ বছরের সূর্যপুরী
৩০০ বছরের সূর্যপুরী

পেছনের পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা ফেরেনি গণপরিবহনে
শৃঙ্খলা ফেরেনি গণপরিবহনে

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ দিবস বাতিল
নতুন বাংলাদেশ দিবস বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

কী ঘটেছিল মুরাদনগরে
কী ঘটেছিল মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পারমাণবিক বোমা তৈরির সক্ষমতা ইরানের রয়েছে
পারমাণবিক বোমা তৈরির সক্ষমতা ইরানের রয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট পিছিয়ে তারা জাতির সর্বনাশ করতে চাইছে
ভোট পিছিয়ে তারা জাতির সর্বনাশ করতে চাইছে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়োজনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেব
প্রয়োজনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেব

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার করতে না পারলে সংকটে পড়বে বাংলাদেশ
সংস্কার করতে না পারলে সংকটে পড়বে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি
৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হোটেলে এক পরিবারের তিন লাশ
হোটেলে এক পরিবারের তিন লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত-পা বেঁধে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল
হাত-পা বেঁধে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল

পেছনের পৃষ্ঠা

৬০ কোটি টাকা ব্যয়েও বিশুদ্ধ পানি জোটে না পৌরবাসীর
৬০ কোটি টাকা ব্যয়েও বিশুদ্ধ পানি জোটে না পৌরবাসীর

নগর জীবন

গোপন ভিডিও ছাড়ার ভয় দেখিয়ে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ
গোপন ভিডিও ছাড়ার ভয় দেখিয়ে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ

দেশগ্রাম

নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা

সম্পাদকীয়

রাষ্ট্র সংস্কার আলোচনা নিয়ে হতাশ কমিশন
রাষ্ট্র সংস্কার আলোচনা নিয়ে হতাশ কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

যত শুনছেন ততই অবাক হচ্ছেন প্রবাসীরা
যত শুনছেন ততই অবাক হচ্ছেন প্রবাসীরা

মাঠে ময়দানে

মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা

সম্পাদকীয়

বিএনপির ভাবমূর্তি বিনষ্টের চেষ্টা করা হচ্ছে
বিএনপির ভাবমূর্তি বিনষ্টের চেষ্টা করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্দা নামল প্যাডেল স্ল্যামের
পর্দা নামল প্যাডেল স্ল্যামের

মাঠে ময়দানে

বাহরাইনকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
বাহরাইনকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ডি মারিয়ার ইউরোপ অধ্যায় শেষ
ডি মারিয়ার ইউরোপ অধ্যায় শেষ

মাঠে ময়দানে

১৫ মিনিটেই মিলছে করোনার রিপোর্ট
১৫ মিনিটেই মিলছে করোনার রিপোর্ট

দেশগ্রাম