শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:৩১, বৃহস্পতিবার, ২৮ অক্টোবর, ২০২১

বাতজ্বর : বিধ্বংসী এক ঘাতক

ডা. মাহবুবর রহমান
অনলাইন ভার্সন
বাতজ্বর : বিধ্বংসী এক ঘাতক

উন্নয়নশীল দেশে বাতজ্বর এখনো একটি মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি হয়ে আছে। প্রাথমিক অবস্থায় এর ক্ষতিকর প্রভাব তেমন ব্যাপক না হলেও পরবর্তীকালে যদি হার্টের ভাল্ব আক্রান্ত হয়, তাহলে তার শারীরিক ও অর্থনৈতিক চাপে রোগীর জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠে। তাই শুরুতেই যদি রোগটি প্রতিরোধ/প্রতিকার করা যায় তাহলে দূরবর্তী জটিলতা থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব।

বাতজ্বর কাদের হয়?

সাধারণত ৫ থেকে ১৫ বছর বয়সী বাচ্চাদের বাতজ্বর হয়ে থাকে। তবে এর পরেও হতে পারে। এক লাখ শিশুর মধ্যে ১০০ জন বাতজ্বরে আক্রান্ত হয়। উন্নত জীবনমান তথা অর্থনৈতিক উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে বাতজ্বরের প্রকোপ কমে আসে।

বাতজ্বর কেন হয়?

অস্বাস্থ্যকর ঘনবসতিপূর্ণ পরিবেশে শিশুরা একটি বিশেষ ব্যাকটেরিয়া (group A Streptococcus) দ্বারা সহজেই আক্রান্ত হয়। গলায় ইনফেকশন (pharyngitis), বারবার টনসিল আক্রমণ ইত্যাদি কারণে এই ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে শরীর একটি এন্টিবডি তৈরি করে। সমস্যা হলো streptococcus জীবানুর দেহকোষের প্রোটিনের সঙ্গে হার্টভাল্ব, গিরার ঝিল্লির প্রোটিনের প্রচুর মিল রয়েছে। ফলে জীবানুর বিরুদ্ধে তৈরি হওয়া এন্টিবডি হার্টভাল্ব ও গিরার ঝিল্লির প্রোটিনের বিরুদ্ধে এক আত্মঘাতী যুদ্ধের সূচনা করে। এই যুদ্ধ সামান্য থেকে গুরুতর বিপর্যয় ঢেকে আনতে পারে।

বাতজ্বরের লক্ষণ কি?

প্রথমে কিছুদিন গলা ব্যথা, হালকা কাশি, জ্বর। তারপর ২/৩ সপ্তাহ বিরতি। হঠাৎ গিরায় গিরায় ব্যথা। একটি বড় গিরা ব্যথা হয়ে ফুলে যাওয়া, কয়েক দিনের মধ্যে ভালো হয়ে আরেকটি বড় গিরা আক্রমণ। শ্বাসকষ্ট, বুকে ব্যথা, জ্বর, খাদ্যে অরুচি, পায়ে পানি আসা, প্রচণ্ড দুর্বলতাসহ বিছানালগ্ন হওয়া ইত্যাদি।

চিকিৎসক বুঝবেন কি করে?

বাতজ্বর নির্ণয় মূলত রোগের ইতিহাস ও লক্ষণনির্ভর। অর্থাৎ ল্যাব টেস্ট এখানে মূল ভূমিকা পালন করে না। যে কারণে এই রোগটি অনেকের নজর এড়িয়ে যেতে পারে। এসব বিবেচনায় এনে বাতজ্বর সঠিকভাবে নির্ণয় করবার জন্য major পাঁচটি এবং minor পাঁচটি পয়েন্ট ঠিক করা হয়েছে। এগুলোকে Jones criteria বলা হয়।

ক। মুখ্য লক্ষণ (major criteria):
১। গিরা প্রদাহ বা migrating polyarthritis.
২। হৃদপিণ্ডের প্রদাহ
৩। সিডেনহাম কোরিয়া
৪। চর্মে গোটা বা subcutaneous nodules
৫। চর্মে রক্তঝিল্লি বা Erythema marginatum

খ। গৌণ লক্ষণ (minor criteria):
১। গিরা ব্যথা (mono or polyarthalgia)
২। জ্বর
৩। prolong PR interval in ECG
৪। high ESR
৫। high CRP

গ। পূর্ববর্তী ইনফেকশন এর প্রমাণ:
১। culture positive of group A streptococcus
২। high ASO টাইটার।

রোগ নির্ণয়: দুইটি মেজর লক্ষণ (নং ক) এবং ইনফেকশন এর প্রমাণ (নং গ)
অথবা একটি মেজর লক্ষণ (নং ক) ও দুইটি গৌণ লক্ষণ (নং খ) এবং ইনফেকশন এর প্রমাণ (নং গ)।

চিকিৎসা কি?

প্রাথমিক প্রতিকার

১। বাতজ্বর রোগ নির্ণয় হবার সঙ্গে সঙ্গে যেটা করতে হবে সেটা হল রোগীকে পর্যাপ্ত শারীরিক বিশ্রাম দেয়া। বিশ্রাম হার্টের উপর কাজের চাপ কমায়। ফলে হার্ট দ্রুত সেরে উঠতে পারে।

২। Inj Benzyl penicillin 1.2 million units deep IM stat or Tab Penoxymethyl penicillin 250 mg 6 hourly for 10 days দিতে হবে।

৩। সাপোর্টিভ চিকিৎসা: গিরার তীব্র প্রদাহে এ্যাসপিরিন, হৃদপিণ্ডে প্রদাহে স্টিরয়েড, হার্ট ফেইল্যুর-এ ডাইয়্যুরেটিকস ইত্যাদি।

পরবর্তী প্রতিরোধ

৩। বাতজ্বর একটি পুনঃপুন আক্রমণের রোগ। যতবার এটি হবে তত হার্টের বিশেষ করে ভাল্বের ক্ষতিসাধন করবে। তাই এটি যাতে বারবার না হতে পারে সেজন্য তিন সপ্তাহ পরপর inj Benzathine penicillin 1.2 million units deep IM or Tab Penvik/ Oracyn K 250 mg twice daily নিয়মিত দিতে হবে। যদি হার্টের ভাল্বের ক্ষতি না হয়ে থাকে তাহলে ২৫ বৎসর বয়স পর্যন্ত অথবা শেষ ইনফেকশন থেকে কমপক্ষে ৫ বছর পর্যন্ত দিতে হবে। কিন্তু যদি ইতিমধ্যে ভাল্বের ক্ষতি হয়ে থাকে তাহলে এই ওষুধগুলো শেষ অ্যাটাক থেকে ১০ বছর বা ৪০ বৎসর বয়স পর্যন্ত দিতে হবে।

মধ্যবিত্ত-নিম্নবিত্ত সাধারণ মানুষের চিকিৎসার জন্য ঢাকার শেরে বাংলা নগরস্থ সরকারি বাতজ্বর কেন্দ্র এক্ষেত্রে বিশেষ ভূমিকা পালন করছে।

অনেকে প্রশ্ন করেন দীর্ঘদিন পেনিসিলিন খেলে কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয় কিনা? না, কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। তবে শুরুতেই যদি পেনিসিলিন-এ এলার্জি থাকে তবে এর পরিবর্তে Erythromycin বা Cephalosporin দেয়া যেতে পারে।

দাঁতের চিকিৎসা ও অন্যান্য

যাদের হার্টভাল্ব একবার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তাদের দাতের চিকিৎসা, মূত্রনালীতে নল দিয়ে পরীক্ষা বা অন্য কোন ইনভেসিভ প্রসিডিওর করার আগে/পরে ১ গ্রাম Amoxicillin or Amoxyclav or ceftriaxone IV or oral দিতে হবে যাতে ক্ষতিগ্রস্ত ভাল্বে ইনফেকশন (infective endocarditis) বাসা বাধতে না পারে।

সুদূরপ্রসারী দীর্ঘমেয়াদী জটিলতা

বলা হয়ে থাকে বাতজ্বর গরীবদের ব্যাধি। এর কারণ আগেই বলেছি। অস্বাস্থ্যকর ঘনবসতিপূর্ণ পরিবেশে এই রোগের প্রকোপ ও বিস্তার বেশি। তাই দুর্ভাগ্যজনক হলো অর্থনৈতিকভাবে অসচ্ছল মানুষেরাই এই রোগে বেশি আক্রান্ত হয়। প্রাথমিক চিকিৎসা ততটা ব্যয়বহুল না হলেও যদি হার্টের ভাল্ব নষ্ট হয়ে যায় তাহলে জীবন দুর্বিষহ হয়ে পড়ে। 

প্রথমত লেখাপড়া বিঘ্নিত হয়, কর্মশক্তি লোপ পায়। প্রতিযোগিতামূলক জীবনে পিছিয়ে পড়ে। আর যদি ভাল্বে অপারেশন বা বেলুন চিকিৎসা নিতে হয় সেটা হয়ে পড়ে অত্যন্ত ব্যয়বহল এবং ঝুঁকিপূর্ণ জটিল চিকিৎসা।

আপনার করণীয় কি?

প্রথমত, বুঝতে হবে এটি একটি প্রতিরোধযোগ্য রোগ। যথা সম্ভব পরিস্কার পরিচ্ছন্ন থাকার চেষ্টা করতে হবে। বাচ্চাকে বলতে হবে খাবার পর (পূর্বে নয়) তিন বেলা দাঁত পরিষ্কার করতে হবে। অতিরিক্ত ঠান্ডা পানীয়/আইসক্রীম এড়িয়ে চলতে হবে। গলা ব্যথা বা টনসিল হলে দ্রুত ডাক্তার দেখাতে হবে। ডাক্তার যদি নিশ্চিত না-ও হতে পারেন ১০ দিনের একটি পেলিসিলিন ট্যাবলেটের কোর্স দিলে কোন ক্ষতি নেই। এক্ষেত্রে over-treatment is better than under-treatment!

একবার হার্টভাল্ব ক্ষতিগ্রস্ত হলে যাতে আরও খারাপ না হয় সেজন্য উপরে উল্লেখিত নিয়মে চিকিৎসা নিতে হবে।
বছরে একবার একজন দক্ষ চিকিৎসককে দিয়ে কালার ডপলার ইকোকার্ডিওগ্রাম করাতে হবে। ভাল্বের ক্ষতি তীব্রমাত্রায় পৌঁছালে অপারেশন বা বেলুন চিকিৎসা নিতে বিলম্ব করা উচিত হবে না।

অপারেশনের পরবর্তী সময়গুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ। রোগী মনে করতে পারেন যে, অপারেশন তো হয়েই গেল, আর সমস্যা নেই। এটা অত্যন্ত ভুল ধারণা। অপারেশন পরবর্তী সময়ে ওষুধপত্রের ডোজ ঠিক করা, যাদের মেটালিক ভাল্ব লাগানো হয়েছে তাদের নিয়মিত বিরতিতে INR পরীক্ষা করা জরুরি। এসব রোগীর ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত কোন ব্যথানাশক ওষুধ খাওয়া উচিত নয়।

যাদের ভাল্ব অপারেশন হয়ে গেছে তাদের হতাশার কিছু নেই। তিরিশ বছর আগে অপারেশন হয়েছে এমন অনেক রোগীও আমাদের কাছে আসেন। তারা সবাই প্রায় স্বাভাবিক জীবনযাপন করছেন।

লেখক:  সিনিয়র কনসালটেন্ট, কার্ডিওলজিস্ট ও সিসিইউ ইনচার্জ, ল্যাবএইড কার্ডিয়াক হাসপাতাল, ধানমন্ডি, ঢাকা।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
বয়স্কদের সুষম খাদ্য
বয়স্কদের সুষম খাদ্য
মাঝ বয়সে মূত্রাশয়ের সংক্রমণ গুপ্ত ক্যান্সারের সংকেত : গবেষণা
মাঝ বয়সে মূত্রাশয়ের সংক্রমণ গুপ্ত ক্যান্সারের সংকেত : গবেষণা
ইউনাইটেড হসপিটালে অধ্যাপক ডা. মোহসেনের যোগদান
ইউনাইটেড হসপিটালে অধ্যাপক ডা. মোহসেনের যোগদান
ভারতে নারীদের ক্যান্সারের প্রকোপ বেশি, মৃত্যুহার বেশি পুরুষের
ভারতে নারীদের ক্যান্সারের প্রকোপ বেশি, মৃত্যুহার বেশি পুরুষের
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
আত্মহত্যা প্রতিরোধ: নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধ: নিতে হবে মনের যত্ন
চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী
চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি ২৪৫
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি ২৪৫
বিনামূল্যে নিজ রক্তের গ্রুপ জানলেন তিনশ’ মানুষ
বিনামূল্যে নিজ রক্তের গ্রুপ জানলেন তিনশ’ মানুষ
বিশ্ব ফিজিওথেরাপি দিবস : সুস্থ বার্ধক্যে ফিজিওথেরাপির গুরুত্ব
বিশ্ব ফিজিওথেরাপি দিবস : সুস্থ বার্ধক্যে ফিজিওথেরাপির গুরুত্ব
ফিজিওথেরাপি খাতে অপচিকিৎসা রোধে নিবন্ধন প্রদান করা হবে: সমাজকল্যাণ সচিব
ফিজিওথেরাপি খাতে অপচিকিৎসা রোধে নিবন্ধন প্রদান করা হবে: সমাজকল্যাণ সচিব
সারাদেশে ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় ২ জনের মৃত্যু
সারাদেশে ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় ২ জনের মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৪১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৫২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৫৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন
সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ
ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন