শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:৩১, বৃহস্পতিবার, ২৮ অক্টোবর, ২০২১

বাতজ্বর : বিধ্বংসী এক ঘাতক

ডা. মাহবুবর রহমান
অনলাইন ভার্সন
বাতজ্বর : বিধ্বংসী এক ঘাতক

উন্নয়নশীল দেশে বাতজ্বর এখনো একটি মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি হয়ে আছে। প্রাথমিক অবস্থায় এর ক্ষতিকর প্রভাব তেমন ব্যাপক না হলেও পরবর্তীকালে যদি হার্টের ভাল্ব আক্রান্ত হয়, তাহলে তার শারীরিক ও অর্থনৈতিক চাপে রোগীর জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠে। তাই শুরুতেই যদি রোগটি প্রতিরোধ/প্রতিকার করা যায় তাহলে দূরবর্তী জটিলতা থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব।

বাতজ্বর কাদের হয়?

সাধারণত ৫ থেকে ১৫ বছর বয়সী বাচ্চাদের বাতজ্বর হয়ে থাকে। তবে এর পরেও হতে পারে। এক লাখ শিশুর মধ্যে ১০০ জন বাতজ্বরে আক্রান্ত হয়। উন্নত জীবনমান তথা অর্থনৈতিক উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে বাতজ্বরের প্রকোপ কমে আসে।

বাতজ্বর কেন হয়?

অস্বাস্থ্যকর ঘনবসতিপূর্ণ পরিবেশে শিশুরা একটি বিশেষ ব্যাকটেরিয়া (group A Streptococcus) দ্বারা সহজেই আক্রান্ত হয়। গলায় ইনফেকশন (pharyngitis), বারবার টনসিল আক্রমণ ইত্যাদি কারণে এই ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে শরীর একটি এন্টিবডি তৈরি করে। সমস্যা হলো streptococcus জীবানুর দেহকোষের প্রোটিনের সঙ্গে হার্টভাল্ব, গিরার ঝিল্লির প্রোটিনের প্রচুর মিল রয়েছে। ফলে জীবানুর বিরুদ্ধে তৈরি হওয়া এন্টিবডি হার্টভাল্ব ও গিরার ঝিল্লির প্রোটিনের বিরুদ্ধে এক আত্মঘাতী যুদ্ধের সূচনা করে। এই যুদ্ধ সামান্য থেকে গুরুতর বিপর্যয় ঢেকে আনতে পারে।

বাতজ্বরের লক্ষণ কি?

প্রথমে কিছুদিন গলা ব্যথা, হালকা কাশি, জ্বর। তারপর ২/৩ সপ্তাহ বিরতি। হঠাৎ গিরায় গিরায় ব্যথা। একটি বড় গিরা ব্যথা হয়ে ফুলে যাওয়া, কয়েক দিনের মধ্যে ভালো হয়ে আরেকটি বড় গিরা আক্রমণ। শ্বাসকষ্ট, বুকে ব্যথা, জ্বর, খাদ্যে অরুচি, পায়ে পানি আসা, প্রচণ্ড দুর্বলতাসহ বিছানালগ্ন হওয়া ইত্যাদি।

চিকিৎসক বুঝবেন কি করে?

বাতজ্বর নির্ণয় মূলত রোগের ইতিহাস ও লক্ষণনির্ভর। অর্থাৎ ল্যাব টেস্ট এখানে মূল ভূমিকা পালন করে না। যে কারণে এই রোগটি অনেকের নজর এড়িয়ে যেতে পারে। এসব বিবেচনায় এনে বাতজ্বর সঠিকভাবে নির্ণয় করবার জন্য major পাঁচটি এবং minor পাঁচটি পয়েন্ট ঠিক করা হয়েছে। এগুলোকে Jones criteria বলা হয়।

ক। মুখ্য লক্ষণ (major criteria):
১। গিরা প্রদাহ বা migrating polyarthritis.
২। হৃদপিণ্ডের প্রদাহ
৩। সিডেনহাম কোরিয়া
৪। চর্মে গোটা বা subcutaneous nodules
৫। চর্মে রক্তঝিল্লি বা Erythema marginatum

খ। গৌণ লক্ষণ (minor criteria):
১। গিরা ব্যথা (mono or polyarthalgia)
২। জ্বর
৩। prolong PR interval in ECG
৪। high ESR
৫। high CRP

গ। পূর্ববর্তী ইনফেকশন এর প্রমাণ:
১। culture positive of group A streptococcus
২। high ASO টাইটার।

রোগ নির্ণয়: দুইটি মেজর লক্ষণ (নং ক) এবং ইনফেকশন এর প্রমাণ (নং গ)
অথবা একটি মেজর লক্ষণ (নং ক) ও দুইটি গৌণ লক্ষণ (নং খ) এবং ইনফেকশন এর প্রমাণ (নং গ)।

চিকিৎসা কি?

প্রাথমিক প্রতিকার

১। বাতজ্বর রোগ নির্ণয় হবার সঙ্গে সঙ্গে যেটা করতে হবে সেটা হল রোগীকে পর্যাপ্ত শারীরিক বিশ্রাম দেয়া। বিশ্রাম হার্টের উপর কাজের চাপ কমায়। ফলে হার্ট দ্রুত সেরে উঠতে পারে।

২। Inj Benzyl penicillin 1.2 million units deep IM stat or Tab Penoxymethyl penicillin 250 mg 6 hourly for 10 days দিতে হবে।

৩। সাপোর্টিভ চিকিৎসা: গিরার তীব্র প্রদাহে এ্যাসপিরিন, হৃদপিণ্ডে প্রদাহে স্টিরয়েড, হার্ট ফেইল্যুর-এ ডাইয়্যুরেটিকস ইত্যাদি।

পরবর্তী প্রতিরোধ

৩। বাতজ্বর একটি পুনঃপুন আক্রমণের রোগ। যতবার এটি হবে তত হার্টের বিশেষ করে ভাল্বের ক্ষতিসাধন করবে। তাই এটি যাতে বারবার না হতে পারে সেজন্য তিন সপ্তাহ পরপর inj Benzathine penicillin 1.2 million units deep IM or Tab Penvik/ Oracyn K 250 mg twice daily নিয়মিত দিতে হবে। যদি হার্টের ভাল্বের ক্ষতি না হয়ে থাকে তাহলে ২৫ বৎসর বয়স পর্যন্ত অথবা শেষ ইনফেকশন থেকে কমপক্ষে ৫ বছর পর্যন্ত দিতে হবে। কিন্তু যদি ইতিমধ্যে ভাল্বের ক্ষতি হয়ে থাকে তাহলে এই ওষুধগুলো শেষ অ্যাটাক থেকে ১০ বছর বা ৪০ বৎসর বয়স পর্যন্ত দিতে হবে।

মধ্যবিত্ত-নিম্নবিত্ত সাধারণ মানুষের চিকিৎসার জন্য ঢাকার শেরে বাংলা নগরস্থ সরকারি বাতজ্বর কেন্দ্র এক্ষেত্রে বিশেষ ভূমিকা পালন করছে।

অনেকে প্রশ্ন করেন দীর্ঘদিন পেনিসিলিন খেলে কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয় কিনা? না, কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। তবে শুরুতেই যদি পেনিসিলিন-এ এলার্জি থাকে তবে এর পরিবর্তে Erythromycin বা Cephalosporin দেয়া যেতে পারে।

দাঁতের চিকিৎসা ও অন্যান্য

যাদের হার্টভাল্ব একবার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তাদের দাতের চিকিৎসা, মূত্রনালীতে নল দিয়ে পরীক্ষা বা অন্য কোন ইনভেসিভ প্রসিডিওর করার আগে/পরে ১ গ্রাম Amoxicillin or Amoxyclav or ceftriaxone IV or oral দিতে হবে যাতে ক্ষতিগ্রস্ত ভাল্বে ইনফেকশন (infective endocarditis) বাসা বাধতে না পারে।

সুদূরপ্রসারী দীর্ঘমেয়াদী জটিলতা

বলা হয়ে থাকে বাতজ্বর গরীবদের ব্যাধি। এর কারণ আগেই বলেছি। অস্বাস্থ্যকর ঘনবসতিপূর্ণ পরিবেশে এই রোগের প্রকোপ ও বিস্তার বেশি। তাই দুর্ভাগ্যজনক হলো অর্থনৈতিকভাবে অসচ্ছল মানুষেরাই এই রোগে বেশি আক্রান্ত হয়। প্রাথমিক চিকিৎসা ততটা ব্যয়বহুল না হলেও যদি হার্টের ভাল্ব নষ্ট হয়ে যায় তাহলে জীবন দুর্বিষহ হয়ে পড়ে। 

প্রথমত লেখাপড়া বিঘ্নিত হয়, কর্মশক্তি লোপ পায়। প্রতিযোগিতামূলক জীবনে পিছিয়ে পড়ে। আর যদি ভাল্বে অপারেশন বা বেলুন চিকিৎসা নিতে হয় সেটা হয়ে পড়ে অত্যন্ত ব্যয়বহল এবং ঝুঁকিপূর্ণ জটিল চিকিৎসা।

আপনার করণীয় কি?

প্রথমত, বুঝতে হবে এটি একটি প্রতিরোধযোগ্য রোগ। যথা সম্ভব পরিস্কার পরিচ্ছন্ন থাকার চেষ্টা করতে হবে। বাচ্চাকে বলতে হবে খাবার পর (পূর্বে নয়) তিন বেলা দাঁত পরিষ্কার করতে হবে। অতিরিক্ত ঠান্ডা পানীয়/আইসক্রীম এড়িয়ে চলতে হবে। গলা ব্যথা বা টনসিল হলে দ্রুত ডাক্তার দেখাতে হবে। ডাক্তার যদি নিশ্চিত না-ও হতে পারেন ১০ দিনের একটি পেলিসিলিন ট্যাবলেটের কোর্স দিলে কোন ক্ষতি নেই। এক্ষেত্রে over-treatment is better than under-treatment!

একবার হার্টভাল্ব ক্ষতিগ্রস্ত হলে যাতে আরও খারাপ না হয় সেজন্য উপরে উল্লেখিত নিয়মে চিকিৎসা নিতে হবে।
বছরে একবার একজন দক্ষ চিকিৎসককে দিয়ে কালার ডপলার ইকোকার্ডিওগ্রাম করাতে হবে। ভাল্বের ক্ষতি তীব্রমাত্রায় পৌঁছালে অপারেশন বা বেলুন চিকিৎসা নিতে বিলম্ব করা উচিত হবে না।

অপারেশনের পরবর্তী সময়গুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ। রোগী মনে করতে পারেন যে, অপারেশন তো হয়েই গেল, আর সমস্যা নেই। এটা অত্যন্ত ভুল ধারণা। অপারেশন পরবর্তী সময়ে ওষুধপত্রের ডোজ ঠিক করা, যাদের মেটালিক ভাল্ব লাগানো হয়েছে তাদের নিয়মিত বিরতিতে INR পরীক্ষা করা জরুরি। এসব রোগীর ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত কোন ব্যথানাশক ওষুধ খাওয়া উচিত নয়।

যাদের ভাল্ব অপারেশন হয়ে গেছে তাদের হতাশার কিছু নেই। তিরিশ বছর আগে অপারেশন হয়েছে এমন অনেক রোগীও আমাদের কাছে আসেন। তারা সবাই প্রায় স্বাভাবিক জীবনযাপন করছেন।

লেখক:  সিনিয়র কনসালটেন্ট, কার্ডিওলজিস্ট ও সিসিইউ ইনচার্জ, ল্যাবএইড কার্ডিয়াক হাসপাতাল, ধানমন্ডি, ঢাকা।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা
মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা
সাইক জেনারেল হাসপাতাল ও বগুড়া প্রফেশনালস ক্লাবের মধ্যে এমওইউ সই
সাইক জেনারেল হাসপাতাল ও বগুড়া প্রফেশনালস ক্লাবের মধ্যে এমওইউ সই
বগুড়ায় সাশ্রয়ী স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে একসঙ্গে কাজ করবে সাইক ও বিপিসি
বগুড়ায় সাশ্রয়ী স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে একসঙ্গে কাজ করবে সাইক ও বিপিসি
পুরনো গবেষণায় মিলল নতুন অ্যান্টিবায়োটিকের সম্ভাবনা
পুরনো গবেষণায় মিলল নতুন অ্যান্টিবায়োটিকের সম্ভাবনা
বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস উপলক্ষে আইইউবিএটিতে সচেতনতা কর্মশালা
বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস উপলক্ষে আইইউবিএটিতে সচেতনতা কর্মশালা
টাইফয়েড টিকার গুরুত্ব
টাইফয়েড টিকার গুরুত্ব
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে বিশ্ব স্ট্রোক দিবস ২০২৫ উদযাপন
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে বিশ্ব স্ট্রোক দিবস ২০২৫ উদযাপন
প্যারালাইসিস পুনর্বাসনে ফিজিওথেরাপির ভূমিকা
প্যারালাইসিস পুনর্বাসনে ফিজিওথেরাপির ভূমিকা
অস্ত্রোপচারের আগে রোগীর পরিবারকে কাউন্সেলিং জরুরি
অস্ত্রোপচারের আগে রোগীর পরিবারকে কাউন্সেলিং জরুরি
ঘরে তৈরি করুন বানানা পুডিং
ঘরে তৈরি করুন বানানা পুডিং
প্রোটিন পাউডারের নামে খাচ্ছেন কি? গবেষকদের সতর্কবার্তা
প্রোটিন পাউডারের নামে খাচ্ছেন কি? গবেষকদের সতর্কবার্তা
ব্রেস্ট ক্যানসার নিয়ে কিছু কথা
ব্রেস্ট ক্যানসার নিয়ে কিছু কথা
সর্বশেষ খবর
রাজস্থান ছেড়ে দিল্লি ক্যাপিটালসে যাবেন স্যামসন!
রাজস্থান ছেড়ে দিল্লি ক্যাপিটালসে যাবেন স্যামসন!

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

যমুনা ও সচিবালয় এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
যমুনা ও সচিবালয় এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

৪ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

‘আরবান ট্রি মিউজিয়াম’, ‘বৃক্ষ সেবা ও ছাদবাগান সহায়তা কেন্দ্র’ গড়ে তুলছে ডিএনসিসি
‘আরবান ট্রি মিউজিয়াম’, ‘বৃক্ষ সেবা ও ছাদবাগান সহায়তা কেন্দ্র’ গড়ে তুলছে ডিএনসিসি

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ছেলের সাফল্যে কী বললেন মামদানির মা মীরা নায়ার?
ছেলের সাফল্যে কী বললেন মামদানির মা মীরা নায়ার?

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে বেড়েছে খড়ের কদর, লাভবান কৃষক
রংপুরে বেড়েছে খড়ের কদর, লাভবান কৃষক

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন মাসে দেশের কিছু অঞ্চলে শৈত্যপ্রবাহ তীব্র রূপ নিতে পারে
তিন মাসে দেশের কিছু অঞ্চলে শৈত্যপ্রবাহ তীব্র রূপ নিতে পারে

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সহসাই দলে ফেরা হচ্ছে না নেইমারের
সহসাই দলে ফেরা হচ্ছে না নেইমারের

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিলের রায়টি রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে লেখা হয়েছিল’
‘তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিলের রায়টি রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে লেখা হয়েছিল’

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মৌলভীবাজারে ইয়াবাসহ যুবক গ্রেফতার
মৌলভীবাজারে ইয়াবাসহ যুবক গ্রেফতার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীর চরাঞ্চলে যুবদল নেতাকে কুপিয়ে জখম
নরসিংদীর চরাঞ্চলে যুবদল নেতাকে কুপিয়ে জখম

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘গানের ওপারে’ নাটকেই বদলে গেল মিমির ক্যারিয়ার
‘গানের ওপারে’ নাটকেই বদলে গেল মিমির ক্যারিয়ার

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭৪৮
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭৪৮

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

পরিবেশবান্ধব যানবাহন ব্যবস্থা প্রবর্তনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ: উপদেষ্টা আদিলুর
পরিবেশবান্ধব যানবাহন ব্যবস্থা প্রবর্তনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ: উপদেষ্টা আদিলুর

২৪ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

জকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা, ভোট ২২ ডিসেম্বর
জকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা, ভোট ২২ ডিসেম্বর

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দেড় দশক ধরে মেরামত, তবুও বেহাল রাজুরবাজার-সিধিলি সড়ক
দেড় দশক ধরে মেরামত, তবুও বেহাল রাজুরবাজার-সিধিলি সড়ক

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়
পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

দাদার সঙ্গে বাজারে গিয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় নাতনি নিহত
দাদার সঙ্গে বাজারে গিয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় নাতনি নিহত

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে ১০৬ বস্তা সরকারি সার জব্দ
শেরপুরে ১০৬ বস্তা সরকারি সার জব্দ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে আগুনে পুড়ল ৬ ঝুটের গোডাউন
গাজীপুরে আগুনে পুড়ল ৬ ঝুটের গোডাউন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে আগুনে পুড়ল ৬ ঝুটের গোডাউন
গাজীপুরে আগুনে পুড়ল ৬ ঝুটের গোডাউন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাওরের জীববৈচিত্র্য রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
হাওরের জীববৈচিত্র্য রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

৫১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মার্কিন কৃষি পণ্যের ওপর শুল্ক স্থগিত করছে চীন
মার্কিন কৃষি পণ্যের ওপর শুল্ক স্থগিত করছে চীন

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে আবাসিক ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
মোহাম্মদপুরে আবাসিক ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক উপার্জনকারী অভিনেত্রীর তালিকায় রাশমিকা
সর্বাধিক উপার্জনকারী অভিনেত্রীর তালিকায় রাশমিকা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘পরিবেশবান্ধব যানবাহন ব্যবস্থা প্রবর্তনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ’
‘পরিবেশবান্ধব যানবাহন ব্যবস্থা প্রবর্তনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল
পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইটানে বিজ্ঞানীরা দেখলেন পানি ও তেল একসঙ্গে মিশছে!
টাইটানে বিজ্ঞানীরা দেখলেন পানি ও তেল একসঙ্গে মিশছে!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

উন্নয়নশীল দেশগুলোকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
উন্নয়নশীল দেশগুলোকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ইতিহাসে সবচেয়ে কনিষ্ঠ খেলোয়াড় এখন ডাউম্যান
চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ইতিহাসে সবচেয়ে কনিষ্ঠ খেলোয়াড় এখন ডাউম্যান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কালমায়েগির তাণ্ডব: ফিলিপাইনে মৃত্যু বেড়ে ৬৬, নিখোঁজ ২৬
কালমায়েগির তাণ্ডব: ফিলিপাইনে মৃত্যু বেড়ে ৬৬, নিখোঁজ ২৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান
শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত
দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল
জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে ধানের শীষ পেলেন বিএনপির তিন শীর্ষ নেতার উত্তরাধিকারী
চট্টগ্রামে ধানের শীষ পেলেন বিএনপির তিন শীর্ষ নেতার উত্তরাধিকারী

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দল যা-ই বলে, সরকার তা-ই করে : মির্জা আব্বাস
দুই দল যা-ই বলে, সরকার তা-ই করে : মির্জা আব্বাস

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপনে পরমাণু পরীক্ষা করার বিষয়ে কি বলছে পাকিস্তান
গোপনে পরমাণু পরীক্ষা করার বিষয়ে কি বলছে পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এনসিপিকে ‌‘শাপলা কলি’ দিয়ে ইসির বিজ্ঞপ্তি
এনসিপিকে ‌‘শাপলা কলি’ দিয়ে ইসির বিজ্ঞপ্তি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা
পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা

মাঠে ময়দানে

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস
পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল
২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল

দেশগ্রাম

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পর্ক যাচাইয়ে আসছে নতুন পদ্ধতি
সম্পর্ক যাচাইয়ে আসছে নতুন পদ্ধতি

খবর