শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৩৪, শনিবার, ০৭ মে, ২০২২ আপডেট:

থ্যালাসেমিয়া নিয়ে কিছু কথা

ডা. মাফরুহা আক্তার
অনলাইন ভার্সন
থ্যালাসেমিয়া নিয়ে কিছু কথা

জনস্বাস্থ্য প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের জন্য থ্যালাসেমিয়া একটি গুরুতর সমস্যা। এটি মূলত জিনগত ও জন্মগত একটি রক্তশূন্যতাজনিত রোগ। আক্রান্ত রোগীদের সারা জীবন চিকিৎসার ওপর নির্ভরশীল থাকতে হয়। যেমন বারবার রক্ত পরিসঞ্চালন করা, আয়রন কমানোর ওষুধ সেবন ইত্যাদি। সামষ্টিক চিকিৎসা ব্যয় অনেক বেশি। যেহেতু বংশগত রোগ তাই পিতা ও মাতা উভয়েই যদি থ্যালাসেমিয়ার বাহক হন তবে অনাগত সন্তানের থ্যালাসেমিয়া রোগ হতে পারে। উল্লেখ্য, বাহকের নিজের তেমন কোনো শারীরিক সমস্যা থাকে না। তাই বাহক নির্ণয়ের ক্ষেত্রে বেশিরভাগ সময় সচেতনতা ও জ্ঞানের অভাব থাকে। অথচ রক্তের হিমোগ্লোবিন ইলেকট্রফরেসিস পরীক্ষার মাধ্যমে সহজেই নির্ণয় করা যায়। 

থ্যালাসেমিয়া কী?
এটি রক্তের হিমোগ্লোবিন সম্বন্ধীয় জিনগত একটি সমস্যা। অর্থাৎ বাবা-মা থেকে রোগটি সন্তানের দেহে আসে। সাধারণ মানুষের চেয়ে এই রোগীদের হিমোগ্লোবিন কম উৎপাদন হয় অথবা ত্রুটিপূর্ণ হিমোগ্লোবিন তৈরি হয়। ফলে রোগীর রক্তশূন্যতা দেখা দেয়। 

লক্ষণ কী কী : রক্তশূন্যতা প্রধান লক্ষণ। জন্মের এক বছরের মধ্যেই বাচ্চার রক্তশূন্যতা দেখা দিতে পারে। কারও ক্ষেত্রে আরও পরে দেখা দিতে পারে। তীব্রতা অনুযায়ী রোগের মাত্রা ভিন্ন হতে পারে। দেহের লিভার ও প্লীহা বড় হয়ে যায়। শিশুর আকার ও গড়নে ঘাটতি দেখা দেয়। রক্তশূন্যতার জন্য প্রায়ই রক্ত পরিসঞ্চালন লাগে।

২-৬ সপ্তাহ পরপর বা কারও কারও বার বার রক্ত সঞ্চালন করতে হয়। তাছাড়াও নানা জটিলতা দেখা দেয়। যথাসময়ে চিকিৎসা না করালে ও সঠিকভাবে রোগটি ধরতে না পারলে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।

আমাদের দেশে কি এই রোগ খুব বেশি?
থ্যালাসেমিয়া হাজার বছরের পুরনো একটি রোগ। সারা বিশ্বেই এই রোগ আছে। এটি সর্বাধিক বিস্তৃত একটি জেনেটিক রোগ। এর মধ্যে বিটা থ্যালাসেমিয়ার বাহক সবচেয়ে বেশি। ফলে শুধু বিটা থ্যালাসেমিয়ার রোগীই জন্ম নিচ্ছে প্রায় ৬০ হাজার। সমগ্র বিশ্বের প্রায় সাত শতাংশ লোক থ্যালাসেমিয়ার বাহক।

দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার পাকিস্তান, ভারত, মিয়ানমার, থাইল্যান্ডসহ বাংলাদেশেও প্রচুর থ্যালাসেমিয়ার বাহক আছে। বিভিন্ন গবেষণা কার্যক্রম থেকে জানা যায়, আমাদের দেশের ৭ থেকে ১১ শতাংশ লোক এই থ্যালাসেমিয়ার জিন বহন করে। অর্থাৎ ১৭ কোটি জনগণের মোট প্রায় দুই কোটি লোক থ্যালাসেমিয়ার বাহক।

এ ছাড়াও হিমোগ্লোবিন ‘ই’ নামক একটি ভ্যারিয়েন্ট হিমোগ্লোবিন বাংলাদেশের জনগণের মধ্যে বেশি লক্ষ করা গেছে। বিশেষত সম্প্রতি এক গবেষণায় বলা হয়েছে, উত্তরবঙ্গের রংপুর জেলাতে এর সংখ্যা শতকরা ২৫ ভাগ।

বাহক কারা?
মানবদেহে ২৩ জোড়া ক্রোমোজম আছে। এর মধ্যে এগারো নম্বর ক্রোমোজমের একটি অংশ গ্লোবিন চেইন উৎপাদন করার জিন। এই জিনটি যদি ত্রুটিপূর্ণ বা মিউটেশন হয় তবে বিটা থ্যালাসেমিয়ার বাহক হয়। আর যদি এগারো নম্বর এর দুটি ক্রোমোজম আক্রান্ত হয় তবে তারা আক্রান্ত হয়।

বাহক অর্থাৎ এরা থ্যালাসেমিয়ার জিন বহন করে। এরা স্বাভাবিক মানুষের মতো জীবনযাপন করে, তেমন শারীরিক কোনো সমস্যাই হয় না বা রক্তশূন্যতা তেমন হয় না। রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে জানা যায় কে বাহক। রক্তের এই বিশেষ পরীক্ষার নাম হলো হিমোগ্লোবিন ইলেকট্রফরেসিস। 

বাহকের সমস্যা কোথায়?
নিজের ব্যক্তিগত জীবনের কোনো সমস্যাই নেই। তবে একজন বাহক যদি অন্য কোনো বাহককে বিয়ে করে তবে অনাগত সন্তানের রোগাক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে। পারিবারিক আত্মীয়দের মধ্যে বিয়ে হলে এমন সমস্যা হতে পারে।

সেই ক্ষেত্রে অনাগত সন্তানের নিচের যেকোনো একটি হতে পারে
* ২৫% আশঙ্কা থ্যালাসেমিয়ায় আক্রান্ত।
* ৫০% আশঙ্কা থ্যালাসেমিয়ার বাহক।
* ২৫% সম্ভাবনা সুস্থ স্বাভাবিক জীবন। 

আমাদের উদ্বেগের বিষয় হলো শিশুরা থ্যালাসেমিয়া মেজর হিসেবে জন্মগ্রহণ করে। আর তা প্রতিরোধযোগ্য।
 
বাহক শনাক্তকরণ উপায়: প্রাথমিকভাবে রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে ধারণা করা যায় ও পরবর্তীতে হিমোগ্লোবিন ইলেক্ট্রফরেসিস পরীক্ষার মাধ্যমে থ্যালাসেমিয়ার বাহক নির্ণয় করা যায়। ক্ষেত্রবিশেষে ডিএনএ পরীক্ষার মাধ্যমে নিশ্চিত করা হয়। 

যাদের জন্য প্রযোজ্য :
পারিবারিক ইতিহাসে রক্ত সম্পর্কের কেউ থ্যালাসেমিয়ার রোগী বা বাহক হলে। 
বিয়ের আগে যে কেউ পরীক্ষা করে নিতে পারে। 
পিতা-মাতা উভয়েই যদি বাহক হন তবে গর্ভের সন্তানের রক্ত পরীক্ষা করা উচিত। তবে উভয়েই যদি হিমোগ্লোবিন ই-এর বাহক হন তবে এই পরীক্ষার প্রয়োজন নেই। 
রক্ত শূন্যতার কারণ নির্ণয়ের ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী।
 
থ্যালাসেমিয়া প্রতিরোধের উপায়:
১. বাহক + বাহক বিয়ে বন্ধ করা। (যদিও বাস্তবজীবনে অনেকটা কঠিন বাস্তবায়ন করা)। 
২. যদি বিয়ে হয়েই যায় তবে অনাগত সন্তান রোগাক্রান্ত কি না এই পরীক্ষা করা (anti natal screening) ও ব্যবস্থা নেওয়া (আরও কঠিন বাস্তবে)।
৩. সাধারণ জনগণকে উদ্বুদ্ধ করা ও জনসচেতনতা তৈরি করা, যাতে সবাই নিজের রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে নিজেকে জানতে পারে এবং সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে পারে। এটিই আমার মতে সহজ উপায়।
 
বাহক কাকে বিয়ে করবে?/ বা বাহককে কে বিয়ে করবে?
একজন বাহক যেহেতু স্বাভাবিক জীবনযাপন করেন তাই তার কোনো সমস্যা নেই, শুধু স্বাভাবিক রক্তের একজনকে বিয়ে করবে। কোনো অবস্থাতেই অন্য কোনো বাহককে নয়। এখন সামাজিক প্রেক্ষাপট ভিন্ন। আমাদের দেশে কেউ যদি জানে একজন বাহক তবে তাকে কেউ বিয়ে করতে চায় না। মনে করে কী দরকার বাপু! ঝামেলা করার! অথচ একজন স্বাভাবিক জিনের মানুষের কোনো সমস্যাই হয় না বাহককে বিয়ে করলে। সেক্ষেত্রে সন্তানের রোগাক্রান্ত হওয়ার কোনো ঝুঁকি নেই। এখানে আমাদের আরও উদার মানসিকতার হতে হবে।
 
স্কুলে স্ক্রিনিং করা ও সচেতনতা তৈরি :
বিভিন্ন ক্লাসের বইতে আজকাল স্বাস্থ্য সম্বন্ধীয় বিভিন্ন বিষয় পড়ানো হয়। যেহেতু থ্যালাসেমিয়া একটি জাতীয় সমস্যা, তাই এ বিষয়ের ওপর শিশু-কিশোরদের পাঠ্যক্রমের আওতায় এনে জানালে তারা সচেতন হবে। তাদের বাবা-মায়েরাও সচেতন হবেন। তাছাড়াও স্কুল কর্তৃপক্ষ চাইলে স্ক্রিনিং প্রকল্প চালু করার উদ্যোগ নিতে পারে। সচেতনতা বাড়লে অবশ্যই প্রতিরোধ জোরালো হবে বলে আমার বিশ্বাস। 

থ্যালাসেমিয়ার রোগীর চিকিৎসা কী?
১. নিয়মিত রক্ত পরিসঞ্চালন (এতে করে রক্তে অতিরিক্ত আয়রণ জমে যা ক্ষতিকর)। 
২. রক্তের আয়রন কমানোর ওষুধ নেওয়া।
৩. নিয়মিত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া। কারণ নানা জটিলতা তৈরি হয় এবং সেই অনুযায়ী চিকিৎসা নেওয়া। 
৪. প্লীহা সার্জারি (splenectomy)  করে ফেলে দেওয়া। ক্ষেত্র বিশেষে এই চিকিৎসার শরণাপন্ন হতে হয়। 

একেবারে নির্মূল করার কোনো উপায় আছে কি?
আছে। অস্থি মজ্জা প্রতিস্থাপন (allogeneic bone marrow transplantation) পদ্ধতির মাধ্যমে থ্যালাসেমিয়া রোগীর শরীর থেকে সম্পূর্ণ রূপে নির্মূল করা যায়। 
আপন ভাইবোন যদি সুস্থ/ক্যারিয়ার হয় আর তার সঙ্গে যদি ১০০% (একটি বিশেষ পরীক্ষা দ্বারা নির্ণয় করা যায়) ম্যাচ হয় তবে তার শরীরের স্টেম সেল নিয়ে রোগীর শরীরে প্রতিস্থাপন করা হয়। ৯০% ক্ষেত্রে সফলতার সঙ্গে রোগমুক্ত করা যায়।
 
আমাদের দেশে কি Marrow transplant হয়? খরচ কেমন?
আমাদের দেশে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালসহ বাংলাদেশের চারটি হাসপাতাল কার্যক্রম শুরু করেছে। তবে থ্যালাসেমিয়ার রোগীর জন্য যেমনটি দরকার তেমনটি এখনো শুরু হয়নি। অদূর ভবিষ্যতে ব্যাপক আকারে শুরু হবে। 
খরচ প্রায় ৩০ লাখের বেশি টাকা যদি বিদেশে করে। বাংলাদেশে শুরু হলে সরকারি হাসপাতালে এই খরচ আনুমানিক বারো লাখ টাকার মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখা সম্ভব হবে আশা করি। 

সম্প্রতি ঢাকা সামরিক হাসপাতালে একজন থ্যালাসেমিয়ার রোগীর সফল বোন ম্যারো ট্রান্সপ্লান্ট হয়েছে। 

শেষ কথা : যেই পরিবারে একজন থ্যালাসেমিয়ার রোগীর মাসে মাসে রক্ত দিতে হয় তারা জানে এর ভয়াবহতা কী পর্যায়ের। এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকরা জানেন কতটা দুর্বিষহ জীবন এই রোগীদের। একটু খানি সচেতনতা পারে এই জটিলতা থেকে মুক্তি দিতে। তাই সামাজিক ও মনস্তাত্ত্বিক সমস্যার বেড়াজাল থেকে মুক্ত হয়ে উন্মুক্ত চিত্তে থ্যালাসেমিয়ার প্রতিরোধে বিভিন্নভাবে অংশগ্রহণ করা উচিত। শনাক্তকরণ পরীক্ষার পর বাহক নির্ণয় হলে তার উচিত পরিবারের সদস্যদের পরীক্ষা করানো। একজন থ্যালাসেমিয়ার বাহক অন্য একজন বাহককে বিয়ে করবেন না। থ্যালাসেমিয়ার প্রতিরোধ হোক সামাজিক আন্দোলন। 

লেখক: রক্ত রোগ বিশেষজ্ঞ
সহকারী অধ্যাপক 
বোন ম্যারো ট্রান্সপ্লান্ট ইউনিট
হেমাটোলজি বিভাগ
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল। 

এই বিভাগের আরও খবর
রেনাটার পৃষ্ঠপোষকতায় ক্যান্সার অ্যাওয়ারনেস ফাউন্ডেশনের মহৎ উদ্যোগ
রেনাটার পৃষ্ঠপোষকতায় ক্যান্সার অ্যাওয়ারনেস ফাউন্ডেশনের মহৎ উদ্যোগ
শ্বাসকষ্ট : সমস্যা ফুসফুসের নাকি হৃৎপিণ্ডের?
শ্বাসকষ্ট : সমস্যা ফুসফুসের নাকি হৃৎপিণ্ডের?
গতি বদলিয়ে ১৪ মিনিট হাঁটুন, মিলবে যে উপকারিতা
গতি বদলিয়ে ১৪ মিনিট হাঁটুন, মিলবে যে উপকারিতা
হেমাচুরিয়া বা প্রস্রাবে রক্ত: সতর্ক হওয়ার সংকেত
হেমাচুরিয়া বা প্রস্রাবে রক্ত: সতর্ক হওয়ার সংকেত
দাঁতের আধুনিক চিকিৎসায় ‘ক্লিয়ার এলাইনার’
দাঁতের আধুনিক চিকিৎসায় ‘ক্লিয়ার এলাইনার’
আশুলিয়ায় নারী ও শিশু হাসপাতালে এভারকেয়ার হসপিটালের মেডিকেল ক্যাম্প
আশুলিয়ায় নারী ও শিশু হাসপাতালে এভারকেয়ার হসপিটালের মেডিকেল ক্যাম্প
হৃৎপিন্ডের যত্ন নিয়ে কিছু কথা
হৃৎপিন্ডের যত্ন নিয়ে কিছু কথা
যত্নে থাকুক ডায়াবেটিক ফুট
যত্নে থাকুক ডায়াবেটিক ফুট
ডায়াবেটিস ও দাঁতের সম্পর্ক
ডায়াবেটিস ও দাঁতের সম্পর্ক
শিশুর প্রস্রাবে ইনফেকশন
শিশুর প্রস্রাবে ইনফেকশন
নরমাল ডেলিভারির জন্য কেমন প্রস্তুতি নেওয়া উচিত
নরমাল ডেলিভারির জন্য কেমন প্রস্তুতি নেওয়া উচিত
অস্টিওম্যালেসিয়ার লক্ষণ
অস্টিওম্যালেসিয়ার লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

এই মাত্র | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে