শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৩৪, শনিবার, ০৭ মে, ২০২২ আপডেট:

থ্যালাসেমিয়া নিয়ে কিছু কথা

ডা. মাফরুহা আক্তার
অনলাইন ভার্সন
থ্যালাসেমিয়া নিয়ে কিছু কথা

জনস্বাস্থ্য প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের জন্য থ্যালাসেমিয়া একটি গুরুতর সমস্যা। এটি মূলত জিনগত ও জন্মগত একটি রক্তশূন্যতাজনিত রোগ। আক্রান্ত রোগীদের সারা জীবন চিকিৎসার ওপর নির্ভরশীল থাকতে হয়। যেমন বারবার রক্ত পরিসঞ্চালন করা, আয়রন কমানোর ওষুধ সেবন ইত্যাদি। সামষ্টিক চিকিৎসা ব্যয় অনেক বেশি। যেহেতু বংশগত রোগ তাই পিতা ও মাতা উভয়েই যদি থ্যালাসেমিয়ার বাহক হন তবে অনাগত সন্তানের থ্যালাসেমিয়া রোগ হতে পারে। উল্লেখ্য, বাহকের নিজের তেমন কোনো শারীরিক সমস্যা থাকে না। তাই বাহক নির্ণয়ের ক্ষেত্রে বেশিরভাগ সময় সচেতনতা ও জ্ঞানের অভাব থাকে। অথচ রক্তের হিমোগ্লোবিন ইলেকট্রফরেসিস পরীক্ষার মাধ্যমে সহজেই নির্ণয় করা যায়। 

থ্যালাসেমিয়া কী?
এটি রক্তের হিমোগ্লোবিন সম্বন্ধীয় জিনগত একটি সমস্যা। অর্থাৎ বাবা-মা থেকে রোগটি সন্তানের দেহে আসে। সাধারণ মানুষের চেয়ে এই রোগীদের হিমোগ্লোবিন কম উৎপাদন হয় অথবা ত্রুটিপূর্ণ হিমোগ্লোবিন তৈরি হয়। ফলে রোগীর রক্তশূন্যতা দেখা দেয়। 

লক্ষণ কী কী : রক্তশূন্যতা প্রধান লক্ষণ। জন্মের এক বছরের মধ্যেই বাচ্চার রক্তশূন্যতা দেখা দিতে পারে। কারও ক্ষেত্রে আরও পরে দেখা দিতে পারে। তীব্রতা অনুযায়ী রোগের মাত্রা ভিন্ন হতে পারে। দেহের লিভার ও প্লীহা বড় হয়ে যায়। শিশুর আকার ও গড়নে ঘাটতি দেখা দেয়। রক্তশূন্যতার জন্য প্রায়ই রক্ত পরিসঞ্চালন লাগে।

২-৬ সপ্তাহ পরপর বা কারও কারও বার বার রক্ত সঞ্চালন করতে হয়। তাছাড়াও নানা জটিলতা দেখা দেয়। যথাসময়ে চিকিৎসা না করালে ও সঠিকভাবে রোগটি ধরতে না পারলে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।

আমাদের দেশে কি এই রোগ খুব বেশি?
থ্যালাসেমিয়া হাজার বছরের পুরনো একটি রোগ। সারা বিশ্বেই এই রোগ আছে। এটি সর্বাধিক বিস্তৃত একটি জেনেটিক রোগ। এর মধ্যে বিটা থ্যালাসেমিয়ার বাহক সবচেয়ে বেশি। ফলে শুধু বিটা থ্যালাসেমিয়ার রোগীই জন্ম নিচ্ছে প্রায় ৬০ হাজার। সমগ্র বিশ্বের প্রায় সাত শতাংশ লোক থ্যালাসেমিয়ার বাহক।

দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার পাকিস্তান, ভারত, মিয়ানমার, থাইল্যান্ডসহ বাংলাদেশেও প্রচুর থ্যালাসেমিয়ার বাহক আছে। বিভিন্ন গবেষণা কার্যক্রম থেকে জানা যায়, আমাদের দেশের ৭ থেকে ১১ শতাংশ লোক এই থ্যালাসেমিয়ার জিন বহন করে। অর্থাৎ ১৭ কোটি জনগণের মোট প্রায় দুই কোটি লোক থ্যালাসেমিয়ার বাহক।

এ ছাড়াও হিমোগ্লোবিন ‘ই’ নামক একটি ভ্যারিয়েন্ট হিমোগ্লোবিন বাংলাদেশের জনগণের মধ্যে বেশি লক্ষ করা গেছে। বিশেষত সম্প্রতি এক গবেষণায় বলা হয়েছে, উত্তরবঙ্গের রংপুর জেলাতে এর সংখ্যা শতকরা ২৫ ভাগ।

বাহক কারা?
মানবদেহে ২৩ জোড়া ক্রোমোজম আছে। এর মধ্যে এগারো নম্বর ক্রোমোজমের একটি অংশ গ্লোবিন চেইন উৎপাদন করার জিন। এই জিনটি যদি ত্রুটিপূর্ণ বা মিউটেশন হয় তবে বিটা থ্যালাসেমিয়ার বাহক হয়। আর যদি এগারো নম্বর এর দুটি ক্রোমোজম আক্রান্ত হয় তবে তারা আক্রান্ত হয়।

বাহক অর্থাৎ এরা থ্যালাসেমিয়ার জিন বহন করে। এরা স্বাভাবিক মানুষের মতো জীবনযাপন করে, তেমন শারীরিক কোনো সমস্যাই হয় না বা রক্তশূন্যতা তেমন হয় না। রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে জানা যায় কে বাহক। রক্তের এই বিশেষ পরীক্ষার নাম হলো হিমোগ্লোবিন ইলেকট্রফরেসিস। 

বাহকের সমস্যা কোথায়?
নিজের ব্যক্তিগত জীবনের কোনো সমস্যাই নেই। তবে একজন বাহক যদি অন্য কোনো বাহককে বিয়ে করে তবে অনাগত সন্তানের রোগাক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে। পারিবারিক আত্মীয়দের মধ্যে বিয়ে হলে এমন সমস্যা হতে পারে।

সেই ক্ষেত্রে অনাগত সন্তানের নিচের যেকোনো একটি হতে পারে
* ২৫% আশঙ্কা থ্যালাসেমিয়ায় আক্রান্ত।
* ৫০% আশঙ্কা থ্যালাসেমিয়ার বাহক।
* ২৫% সম্ভাবনা সুস্থ স্বাভাবিক জীবন। 

আমাদের উদ্বেগের বিষয় হলো শিশুরা থ্যালাসেমিয়া মেজর হিসেবে জন্মগ্রহণ করে। আর তা প্রতিরোধযোগ্য।
 
বাহক শনাক্তকরণ উপায়: প্রাথমিকভাবে রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে ধারণা করা যায় ও পরবর্তীতে হিমোগ্লোবিন ইলেক্ট্রফরেসিস পরীক্ষার মাধ্যমে থ্যালাসেমিয়ার বাহক নির্ণয় করা যায়। ক্ষেত্রবিশেষে ডিএনএ পরীক্ষার মাধ্যমে নিশ্চিত করা হয়। 

যাদের জন্য প্রযোজ্য :
পারিবারিক ইতিহাসে রক্ত সম্পর্কের কেউ থ্যালাসেমিয়ার রোগী বা বাহক হলে। 
বিয়ের আগে যে কেউ পরীক্ষা করে নিতে পারে। 
পিতা-মাতা উভয়েই যদি বাহক হন তবে গর্ভের সন্তানের রক্ত পরীক্ষা করা উচিত। তবে উভয়েই যদি হিমোগ্লোবিন ই-এর বাহক হন তবে এই পরীক্ষার প্রয়োজন নেই। 
রক্ত শূন্যতার কারণ নির্ণয়ের ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী।
 
থ্যালাসেমিয়া প্রতিরোধের উপায়:
১. বাহক + বাহক বিয়ে বন্ধ করা। (যদিও বাস্তবজীবনে অনেকটা কঠিন বাস্তবায়ন করা)। 
২. যদি বিয়ে হয়েই যায় তবে অনাগত সন্তান রোগাক্রান্ত কি না এই পরীক্ষা করা (anti natal screening) ও ব্যবস্থা নেওয়া (আরও কঠিন বাস্তবে)।
৩. সাধারণ জনগণকে উদ্বুদ্ধ করা ও জনসচেতনতা তৈরি করা, যাতে সবাই নিজের রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে নিজেকে জানতে পারে এবং সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে পারে। এটিই আমার মতে সহজ উপায়।
 
বাহক কাকে বিয়ে করবে?/ বা বাহককে কে বিয়ে করবে?
একজন বাহক যেহেতু স্বাভাবিক জীবনযাপন করেন তাই তার কোনো সমস্যা নেই, শুধু স্বাভাবিক রক্তের একজনকে বিয়ে করবে। কোনো অবস্থাতেই অন্য কোনো বাহককে নয়। এখন সামাজিক প্রেক্ষাপট ভিন্ন। আমাদের দেশে কেউ যদি জানে একজন বাহক তবে তাকে কেউ বিয়ে করতে চায় না। মনে করে কী দরকার বাপু! ঝামেলা করার! অথচ একজন স্বাভাবিক জিনের মানুষের কোনো সমস্যাই হয় না বাহককে বিয়ে করলে। সেক্ষেত্রে সন্তানের রোগাক্রান্ত হওয়ার কোনো ঝুঁকি নেই। এখানে আমাদের আরও উদার মানসিকতার হতে হবে।
 
স্কুলে স্ক্রিনিং করা ও সচেতনতা তৈরি :
বিভিন্ন ক্লাসের বইতে আজকাল স্বাস্থ্য সম্বন্ধীয় বিভিন্ন বিষয় পড়ানো হয়। যেহেতু থ্যালাসেমিয়া একটি জাতীয় সমস্যা, তাই এ বিষয়ের ওপর শিশু-কিশোরদের পাঠ্যক্রমের আওতায় এনে জানালে তারা সচেতন হবে। তাদের বাবা-মায়েরাও সচেতন হবেন। তাছাড়াও স্কুল কর্তৃপক্ষ চাইলে স্ক্রিনিং প্রকল্প চালু করার উদ্যোগ নিতে পারে। সচেতনতা বাড়লে অবশ্যই প্রতিরোধ জোরালো হবে বলে আমার বিশ্বাস। 

থ্যালাসেমিয়ার রোগীর চিকিৎসা কী?
১. নিয়মিত রক্ত পরিসঞ্চালন (এতে করে রক্তে অতিরিক্ত আয়রণ জমে যা ক্ষতিকর)। 
২. রক্তের আয়রন কমানোর ওষুধ নেওয়া।
৩. নিয়মিত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া। কারণ নানা জটিলতা তৈরি হয় এবং সেই অনুযায়ী চিকিৎসা নেওয়া। 
৪. প্লীহা সার্জারি (splenectomy)  করে ফেলে দেওয়া। ক্ষেত্র বিশেষে এই চিকিৎসার শরণাপন্ন হতে হয়। 

একেবারে নির্মূল করার কোনো উপায় আছে কি?
আছে। অস্থি মজ্জা প্রতিস্থাপন (allogeneic bone marrow transplantation) পদ্ধতির মাধ্যমে থ্যালাসেমিয়া রোগীর শরীর থেকে সম্পূর্ণ রূপে নির্মূল করা যায়। 
আপন ভাইবোন যদি সুস্থ/ক্যারিয়ার হয় আর তার সঙ্গে যদি ১০০% (একটি বিশেষ পরীক্ষা দ্বারা নির্ণয় করা যায়) ম্যাচ হয় তবে তার শরীরের স্টেম সেল নিয়ে রোগীর শরীরে প্রতিস্থাপন করা হয়। ৯০% ক্ষেত্রে সফলতার সঙ্গে রোগমুক্ত করা যায়।
 
আমাদের দেশে কি Marrow transplant হয়? খরচ কেমন?
আমাদের দেশে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালসহ বাংলাদেশের চারটি হাসপাতাল কার্যক্রম শুরু করেছে। তবে থ্যালাসেমিয়ার রোগীর জন্য যেমনটি দরকার তেমনটি এখনো শুরু হয়নি। অদূর ভবিষ্যতে ব্যাপক আকারে শুরু হবে। 
খরচ প্রায় ৩০ লাখের বেশি টাকা যদি বিদেশে করে। বাংলাদেশে শুরু হলে সরকারি হাসপাতালে এই খরচ আনুমানিক বারো লাখ টাকার মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখা সম্ভব হবে আশা করি। 

সম্প্রতি ঢাকা সামরিক হাসপাতালে একজন থ্যালাসেমিয়ার রোগীর সফল বোন ম্যারো ট্রান্সপ্লান্ট হয়েছে। 

শেষ কথা : যেই পরিবারে একজন থ্যালাসেমিয়ার রোগীর মাসে মাসে রক্ত দিতে হয় তারা জানে এর ভয়াবহতা কী পর্যায়ের। এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকরা জানেন কতটা দুর্বিষহ জীবন এই রোগীদের। একটু খানি সচেতনতা পারে এই জটিলতা থেকে মুক্তি দিতে। তাই সামাজিক ও মনস্তাত্ত্বিক সমস্যার বেড়াজাল থেকে মুক্ত হয়ে উন্মুক্ত চিত্তে থ্যালাসেমিয়ার প্রতিরোধে বিভিন্নভাবে অংশগ্রহণ করা উচিত। শনাক্তকরণ পরীক্ষার পর বাহক নির্ণয় হলে তার উচিত পরিবারের সদস্যদের পরীক্ষা করানো। একজন থ্যালাসেমিয়ার বাহক অন্য একজন বাহককে বিয়ে করবেন না। থ্যালাসেমিয়ার প্রতিরোধ হোক সামাজিক আন্দোলন। 

লেখক: রক্ত রোগ বিশেষজ্ঞ
সহকারী অধ্যাপক 
বোন ম্যারো ট্রান্সপ্লান্ট ইউনিট
হেমাটোলজি বিভাগ
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল। 

এই বিভাগের আরও খবর
লিভার সুস্থ রাখতে যেসব খাবার নিয়মিত খাওয়া উচিত
লিভার সুস্থ রাখতে যেসব খাবার নিয়মিত খাওয়া উচিত
চট্টগ্রামে আরো একজনের করোনা শনাক্ত
চট্টগ্রামে আরো একজনের করোনা শনাক্ত
কুষ্টিয়ায় পিসিআর ল্যাবের সব যন্ত্রাংশ চুরি, আতঙ্কিত জনসাধারণ
কুষ্টিয়ায় পিসিআর ল্যাবের সব যন্ত্রাংশ চুরি, আতঙ্কিত জনসাধারণ
২৪ ঘণ্টায় করোনায় দু’জনের মৃত্যু, শনাক্ত ১৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় দু’জনের মৃত্যু, শনাক্ত ১৫
দেশে ২৪ ঘণ্টায় ১৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে ২৪ ঘণ্টায় ১৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৩ জনের শরীরে করোনার উপস্থিতি সনাক্ত
দেশে আরও ১৩ জনের শরীরে করোনার উপস্থিতি সনাক্ত
এই গরমে পুষ্টি এবং স্বাস্থ্য
এই গরমে পুষ্টি এবং স্বাস্থ্য
ভারতে বাড়ছে করোনা সংক্রমণ, ভ্রমণে সতর্কতা জারি
ভারতে বাড়ছে করোনা সংক্রমণ, ভ্রমণে সতর্কতা জারি
ইনসুলিন ছাড়াই আমিরাতে সফল ডায়াবেটিস চিকিৎসার দাবি
ইনসুলিন ছাড়াই আমিরাতে সফল ডায়াবেটিস চিকিৎসার দাবি
যুক্তরাষ্ট্রে ওষুধের দাম কমানোর প্রতিশ্রুতি দেয়নি ফাইজারসহ অন্যান্য কোম্পানি
যুক্তরাষ্ট্রে ওষুধের দাম কমানোর প্রতিশ্রুতি দেয়নি ফাইজারসহ অন্যান্য কোম্পানি
করোনা নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জরুরি সতর্কতা
করোনা নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জরুরি সতর্কতা
আরও ৫ জনের করোনা শনাক্ত
আরও ৫ জনের করোনা শনাক্ত
সর্বশেষ খবর
গণফোরামের সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরামের সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

এই মাত্র | রাজনীতি

জয়পুরহাটে বাড়ির সদস্যদের বেঁধে ডাকাতি, ডাকাতদলের সদস্য গ্রেফতার
জয়পুরহাটে বাড়ির সদস্যদের বেঁধে ডাকাতি, ডাকাতদলের সদস্য গ্রেফতার

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সজাগ থাকতে হবে ট্যুর অপারেটরদের, বাড়াতে হবে দায়িত্ববোধ
সজাগ থাকতে হবে ট্যুর অপারেটরদের, বাড়াতে হবে দায়িত্ববোধ

১০ মিনিট আগে | পর্যটন

‘কক্সবাজার এক্সপ্রেসের’ ইঞ্জিন বিকল, দুর্ভোগে ৮ শতাধিক পর্যটক
‘কক্সবাজার এক্সপ্রেসের’ ইঞ্জিন বিকল, দুর্ভোগে ৮ শতাধিক পর্যটক

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে করোনার হানা!
সিলেটে করোনার হানা!

২৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের
ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কচুর লতি চাষ করে চার তরুণের বাজিমাত
কচুর লতি চাষ করে চার তরুণের বাজিমাত

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে গৃহবধূর লাশ উদ্ধার
ঝিনাইদহে গৃহবধূর লাশ উদ্ধার

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি
‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলা অব্যাহত থাকলে কোনো পারমাণবিক আলোচনা হবে না: ইরানের প্রেসিডেন্ট
ইসরায়েলি হামলা অব্যাহত থাকলে কোনো পারমাণবিক আলোচনা হবে না: ইরানের প্রেসিডেন্ট

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্টেশনমাস্টারকে মারধর, অভিযুক্ত স্বামী-স্ত্রী কারাগারে
স্টেশনমাস্টারকে মারধর, অভিযুক্ত স্বামী-স্ত্রী কারাগারে

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় ভারতীয় পণ্যসহ আটক ২
নেত্রকোনায় ভারতীয় পণ্যসহ আটক ২

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানের হামলায় ১৩ ইসরায়েলি নিহত
ইরানের হামলায় ১৩ ইসরায়েলি নিহত

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় উই’র উদ্যোগে নারীদের ঈদ পুনর্মিলনী
মালয়েশিয়ায় উই’র উদ্যোগে নারীদের ঈদ পুনর্মিলনী

৪৮ মিনিট আগে | পরবাস

ঈদুল আজহায় ‘৯৯৯’ ফোন সার্ভিসে ১৫ হাজারের বেশি কল
ঈদুল আজহায় ‘৯৯৯’ ফোন সার্ভিসে ১৫ হাজারের বেশি কল

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

কেরানীগঞ্জের মাদারীপুরে প্রকাশ্যে মাদক ব্যবসা, প্রশাসনের হস্তক্ষেপ দাবি এলাকাবাসীর
কেরানীগঞ্জের মাদারীপুরে প্রকাশ্যে মাদক ব্যবসা, প্রশাসনের হস্তক্ষেপ দাবি এলাকাবাসীর

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার
ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদপত্রের কালো দিবস কাল, বিএফইউজে ও ডিইউজের আলোচনা সভা
সংবাদপত্রের কালো দিবস কাল, বিএফইউজে ও ডিইউজের আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র ও তার নাগরিকদের সমর্থন চাইলেন নেতানিয়াহু
যুক্তরাষ্ট্র ও তার নাগরিকদের সমর্থন চাইলেন নেতানিয়াহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় তক্ষক পাচারকালে আটক ১২
নেত্রকোনায় তক্ষক পাচারকালে আটক ১২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় চরমপন্থী লিপটনের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ, স্মারকলিপি
কুষ্টিয়ায় চরমপন্থী লিপটনের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ, স্মারকলিপি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান
ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাল্টা আক্রমণে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা হুমকির মুখে
ইরানের পাল্টা আক্রমণে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা হুমকির মুখে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সড়ক দুর্ঘটনায় সাবেক সেনাসদস্যের মৃত্যু, বাসে আগুন দিল বিক্ষুব্ধ জনতা
সড়ক দুর্ঘটনায় সাবেক সেনাসদস্যের মৃত্যু, বাসে আগুন দিল বিক্ষুব্ধ জনতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে হামলায় হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে ইয়েমেন
ইসরায়েলে হামলায় হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে ইয়েমেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’
‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইরানিরা ঐক্যবদ্ধ হয়েছে : থিংক-ট্যাঙ্ক
ইসরায়েলি হামলায় ইরানিরা ঐক্যবদ্ধ হয়েছে : থিংক-ট্যাঙ্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সার্বভৌমত্বের প্রতি সমর্থন পুনর্ব্যক্ত চীনের
ইরানের সার্বভৌমত্বের প্রতি সমর্থন পুনর্ব্যক্ত চীনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় আসামিকে ধরতে গিয়ে ছুরিকাহত ২ পুলিশ সদস্য
বগুড়ায় আসামিকে ধরতে গিয়ে ছুরিকাহত ২ পুলিশ সদস্য

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আষাঢের প্রথম দিনে বৃষ্টির দেখা নেই রংপুরে
আষাঢের প্রথম দিনে বৃষ্টির দেখা নেই রংপুরে

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
আয়রন ডোম ব্যর্থ করে ইসরায়েলি সদর দপ্তর গুঁড়িয়ে দিল ইরান
আয়রন ডোম ব্যর্থ করে ইসরায়েলি সদর দপ্তর গুঁড়িয়ে দিল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার
জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক
ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা
নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাকের আকাশসীমা লঙ্ঘনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া প্রতিবাদ
ইরাকের আকাশসীমা লঙ্ঘনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া প্রতিবাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ১০ যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি ইরানের
১ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ১০ যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি ইরানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান
দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল
রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পালিয়েছেন নেতানিয়াহু?
পালিয়েছেন নেতানিয়াহু?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’
ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান
ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানে হামলায় কেবল সমর্থন নয়, ইসরায়েলকে উৎসাহও দিচ্ছে ভারত'
'ইরানে হামলায় কেবল সমর্থন নয়, ইসরায়েলকে উৎসাহও দিচ্ছে ভারত'

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের আরও একটি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইরানের
ইসরায়েলের আরও একটি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইরানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে
ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি
যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্যটক নিখোঁজ-মৃত্যুর ঘটনায় বর্ষা গ্রেফতার
পর্যটক নিখোঁজ-মৃত্যুর ঘটনায় বর্ষা গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান কি ইসরায়েলের পরবর্তী টার্গেট?
পাকিস্তান কি ইসরায়েলের পরবর্তী টার্গেট?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন
ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান
হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমান দুর্ঘটনার পর যে সিদ্ধান্ত নিল ভারত
বিমান দুর্ঘটনার পর যে সিদ্ধান্ত নিল ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?
অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে যে কোনো মুহূর্তে ভয়াবহ হামলার ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে যে কোনো মুহূর্তে ভয়াবহ হামলার ঘোষণা ইরানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের
ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিশ্বযুদ্ধের অশনিসংকেত
বিশ্বযুদ্ধের অশনিসংকেত

প্রথম পৃষ্ঠা

কোয়েলকে কেন কাঁদাতেন বাবা রঞ্জিত মল্লিক
কোয়েলকে কেন কাঁদাতেন বাবা রঞ্জিত মল্লিক

শোবিজ

ক্ষোভ কাটেনি প্রশাসনে
ক্ষোভ কাটেনি প্রশাসনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আজ বিশ্ব বাবা দিবস
আজ বিশ্ব বাবা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে দুই উপদেষ্টার গাড়ি আটকে বিক্ষোভ
সিলেটে দুই উপদেষ্টার গাড়ি আটকে বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম জিয়াই জাতির কান্ডারি
বেগম জিয়াই জাতির কান্ডারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে স্বস্তি, জামায়াতে অস্বস্তি
বিএনপিতে স্বস্তি, জামায়াতে অস্বস্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৫০ লাখেরও বেশি ভিউ অর্জন করল ‘প্রিয় প্রজাপতি’
৫০ লাখেরও বেশি ভিউ অর্জন করল ‘প্রিয় প্রজাপতি’

শোবিজ

আজ পয়লা আষাঢ়
আজ পয়লা আষাঢ়

পেছনের পৃষ্ঠা

সাতসকালে র‌্যাবের পোশাক পরে কোটি টাকা ছিনতাই
সাতসকালে র‌্যাবের পোশাক পরে কোটি টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

পৃথিবীতে বাবার মতো আর আছে কেবা...
পৃথিবীতে বাবার মতো আর আছে কেবা...

শোবিজ

বাবার প্রতি সুহানার ভালোবাসা
বাবার প্রতি সুহানার ভালোবাসা

শোবিজ

গৌতমকে কেন বাবা উত্তমের ‘না’
গৌতমকে কেন বাবা উত্তমের ‘না’

শোবিজ

দুটি জোট ও ২৮টি দল নিয়ে জাতীয় সংস্কার জোটের আত্মপ্রকাশ
দুটি জোট ও ২৮টি দল নিয়ে জাতীয় সংস্কার জোটের আত্মপ্রকাশ

নগর জীবন

দুর্লভ কালাঘাড় রাজন পাখির পিতৃত্ববোধ
দুর্লভ কালাঘাড় রাজন পাখির পিতৃত্ববোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

অনেকের মনে এখন জ্বালা
অনেকের মনে এখন জ্বালা

প্রথম পৃষ্ঠা

দারিদ্র্যমোচন ব্যয় কমছেই বাজেটে
দারিদ্র্যমোচন ব্যয় কমছেই বাজেটে

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বচ্যাম্পিয়ন
দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বচ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টার নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন
প্রধান উপদেষ্টার নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশিরা ইরানে কেমন আছেন
বাংলাদেশিরা ইরানে কেমন আছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

কাবরেরার পদত্যাগ চাইলেন বাফুফে সদস্য
কাবরেরার পদত্যাগ চাইলেন বাফুফে সদস্য

মাঠে ময়দানে

নাইটহুড উপাধিতে ভূষিত ডেভিড বেকহ্যাম
নাইটহুড উপাধিতে ভূষিত ডেভিড বেকহ্যাম

মাঠে ময়দানে

বাবা দিবসে আবুল হায়াত
বাবা দিবসে আবুল হায়াত

শোবিজ

বিজিএমইএর নতুন সভাপতি মাহমুদ হাসান
বিজিএমইএর নতুন সভাপতি মাহমুদ হাসান

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলাতে পারে লিগের ফরম্যাট
বদলাতে পারে লিগের ফরম্যাট

মাঠে ময়দানে

গলে স্পিনারদের সঙ্গে ব্যাটাররাও সুবিধা পাবেন
গলে স্পিনারদের সঙ্গে ব্যাটাররাও সুবিধা পাবেন

মাঠে ময়দানে

মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে কোড সংশোধন হচ্ছে
মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে কোড সংশোধন হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা

রকমারি

মেলার প্যান্ডেল ভাঙচুর আগুন
মেলার প্যান্ডেল ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন