শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৫০, বুধবার, ১৭ আগস্ট, ২০২২

ভারতীয় দুই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের সাক্ষাৎকার

‘রোগ কখনো চেপে রাখতে নেই’

শামীম আহমেদ
অনলাইন ভার্সন

‘রোগ কখনো চেপে রাখতে নেই’

প্রাথমিক অবস্থায় চিকিৎসা করালে অনেক জটিল রোগ সহজেই ভালো হয়ে যায়। দেরি করলে জটিলতা বাড়ে। তাই রোগ কখনো চেপে রাখতে নেই। অনেক সময় কিছু রোগের কথা লজ্জায় আমরা চেপে রাখি। প্রাথমিক অবস্থায় রোগকে গুরুত্ব দেন না অনেকে। কখনো ভাবেন চিকিৎসায় হয়তো রোগটি ভালো হবে না। অথচ ছোট্ট একটি অস্ত্রোপচারে বড় একটা সমস্যার সমাধান হতে পারে। এমনকি একজন তৃতীয় লিঙ্গের মানুষও সুচিকিৎসায় স্বাভাবিক জীবন ফিরে পেতে পারেন। প্রয়োজন শুধু সমস্যাটির জন্য সঠিক সময়ে সঠিক চিকিৎসকের কাছে যাওয়া।

সম্প্রতি বাংলাদেশ সফরে আসা ভারতের কোকিলাবেন ধীরুভাই আম্বানি হাসপাতালের স্পাইন সার্জারি বিভাগের প্রধান ডা. বিশাল পেশাত্তিওয়ার ও অ্যান্ড্রোলজি অ্যান্ড রিকনস্ট্রাক্টিভ ইউরোলজি বিভাগের প্রধান ডা. সঞ্চয় পান্ডে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে কথাগুলো বলেন। মেরুদণ্ডের সমস্যা, ক্যান্সার, প্রজননতন্ত্র ও মূত্র সংবহনতন্ত্রের নানা জটিলতা ও আধুনিক চিকিৎসা নিয়ে কথা বলেছেন এই দুই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক।

ডা. সঞ্চয় পান্ডে বলেন, লজ্জা ও না জানার কারণে অনেক মানুষ যৌন ও প্রজননতন্ত্রের নানা সমস্যা নিজের ভিতরে চেপে রাখে। ফলে সমস্যাটি বাড়তে থাকে। ছোট একটি অস্ত্রোপচারে অনেক জটিল যৌন সমস্যা ভালো হতে পারে সেটাই অনেকের অজানা।

তিনি বলেন, ৪০ থেকে ৭০ বছর বয়সের নারী, যারা একাধিক সন্তান জন্ম দিয়েছেন তাদের প্রস্রাব লিক করে। ৬০-৭০ ভাগ নারীর এ সমস্যা হয়। কেউ জানতে চাই না। নামাজের সময়, হাঁচি-কাশি দিলে, হাঁটাচলার সময় পেটে চাপ পড়ে প্রস্রাব বেরিয়ে যায়। এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অথচ, ছোট্ট একটা অপারেশনে এটা ঠিক হয়ে যায়। কিন্তু, লজ্জায় নারীরা কাউকে বলে না। ডায়াপার পরে, পানি পান কমিয়ে দেয়। এতে আরও ক্ষতি হয়ে যায়। ৪০ পার হওয়ার পর ডায়াবেটিস, ব্লাড প্রেসার, শারীরিক ও মানসিক চাপে অনেক মানুষের যৌন ক্ষমতা কমে যায়। পুরুষের ক্ষেত্রে এটা খুবই কমন। হরমোন কমে যাওয়ায় অনেকে পুরোপুরি যৌন অক্ষম হয়ে পড়ে। এর প্রভাব পড়ে দাম্পত্য জীবনে। এই সমস্যা পুরুষ লজ্জায় কাউকে বলে না। এমন ক্ষেত্রে পেনাইল ইমপ্লান্ট করলে ওই ব্যক্তি স্বাভাবিক যৌনজীবন ফিরে পেতে পারে। এছাড়া প্রতি চার হাজার নারীর মধ্যে একজন জরায়ু ও পূর্ণাঙ্গ যৌনাঙ্গ ছাড়া জন্মায়। ওই নারী কাউকে বিয়েও করতে পারে না। সন্তানও জন্ম দিতে পারে না। বাচ্চা অবস্থায় এই সমস্যা বোঝা যায় না। বয়ঃসন্ধিকালে যখন দেখবে মাসিক হচ্ছে না, তখন পরীক্ষা করলে ধরা পড়ে। এটাকে বলে এমআরকেএস সিনড্রোম। এসব ক্ষেত্রে কৃত্রিম যৌনাঙ্গ স্থাপন করে দিলে সে স্বাভাবিক যৌনজীবন ফিরে পেতে পারে। সারোগেসির মাধ্যমে মা হতে পারে।

তিনি বলেন, ৪০ বছরের পর হরমোন পরিবর্তনের কারণে প্রস্টেট বড় হয়ে প্রস্রাবের রাস্তায় চাপ দেয়। তখন ফোঁটা ফোঁটা প্রস্রাব বের হয়। এটা নারী-পুরুষ সবার ক্ষেত্রে। এটা দীর্ঘদিন চললে ক্যান্সারের দিকে যেতে পারে। ওষুধেই এটা ঠিক হয়। না হলে লেজার অপারেশন করি। এজন্য প্রস্রাবে কোনো সমস্যা হলে, প্রস্রাবে রক্ত গেলে, ব্যথা হলে অবশ্যই দ্রুত চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে। প্রস্রাবে রক্ত গেলে স্টোন থাকতে পারে, ক্যান্সার থাকতে পারে, ইনফেকশন হতে পারে। এমনকি যাদের কিডনি বা মূত্রথলিতে পাথর একবার হয়েছে, অপারেশনের পর তার আবার হতে পারে। এজন্য নিয়মিত চেকআপ করাতে হবে।

ডা. পান্ডে বলেন, জেন্ডার রি-অ্যাসাইনমেন্ট সার্জারির মাধ্যমে এখন তৃতীয় লিঙ্গের মানুষও স্বাভাবিক জীবনে ফিরছে। আমরাই চিকিৎসা করছি। ট্রান্সজেন্ডার সমস্যা সারা বিশ্বে একটা বড় সংকট। এমন সমস্যা থাকলে কেউ বলতে পারে না। অনেকের হয়তো মানসিকতা পুরুষের, কিন্তু শরীর নারীর। আমরা সার্জারির মাধ্যমে অর্গান পরিবর্তন করে মানসিক এবং শরীরের কাজের সমন্বয়ের ব্যবস্থা করি। এই চিকিৎসা হরমোন থেরাপি, সাইক্রিয়াটিক কাউন্সেলিং, অর্গান স্টাবলিশ ও ভয়েস থেরাপির মাধ্যমে করা হয়। আমরা পুরো অর্গানই দিতে পারি। ভারতে এ বিষয়ে একটি আইন পাস হয়েছে। কে এই অপারেশন করতে পারে সেটি পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর বলা যাবে। এর জন্য প্লাস্টিক সার্জারি, সাইক্রিয়াটিসসহ একটি টিম কাজ করতে হয়। কোকিলাবেন হাসপাতালে সেই টিম রয়েছে।

তিনি বলেন, মডার্ন লাইফস্টাইলে চাপ অনেক বেশি। অনেক কাজ করি, ছুটিছাঁটা নেই, পানি কম খাই, চা-কফি-মদ্যপান করি। এসব কারণে সমস্যা বাড়ছে। সিগারেট ক্যান্সারের একটি অন্যতম কারণ। কিডনি ক্যান্সার, ইউরিনারি ব্লাড ক্যান্সারের সবচেয়ে বেশি ঝুঁকি থাকে ধূমপানে। এছাড়া প্রোস্টেট ক্যান্সার, রেক্টিকুলার ক্যান্সার, চোখে ক্যান্সার- এগুলোর রোবটিক সার্জারি করে চিকিৎসা দিচ্ছি আমরা। ডিউমার, কিডনি ক্যান্সার, ইউরেটিক ক্যান্সারসহ কিছু ক্যান্সারে আমরা কেটে অপারেশন করছি না। মিনিমালি ইনভেসিভ হোলস দিয়ে একেবারে নার্ভের কাছে গিয়ে আধুনিক প্রযুক্তি মাধ্যমে করা হচ্ছে। ফলে রোগী দ্রুত সুস্থ হয়ে ওঠেন। এ ধরনের অপারেশন আগে পেট খুলে করা হতো।

প্রজনন ও মূত্র সংবহনতন্ত্র ঠিক রাখতে পেলভিক ফ্লোর এক্সারসাইজের পাশাপাশি পর্যাপ্ত পানি পানের পরামর্শ দেন ডা. সঞ্জয় পান্ডে। তিনি বলেন, সমস্যা হলে সঠিক সময়ে সঠিক চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে। না হলে জটিলতা বাড়বে। সামাজিক সচেতনতা বাড়াতে হবে। পরীক্ষার জন্য প্রথম প্রস্রাব ছেড়ে মাঝের প্রস্রাবটা দিতে হয়, এটাও অনেকে জানে না। ফলে ভুল চিকিৎসা হয়। কারও বাবার প্রস্টেট ক্যান্সার থাকলে তার ছেলেরও হতে পারে। এগুলো জানা দরকার। রোগ সবার হতে পারে। এটা নিয়ে লজ্জা করলে হবে না।

মিনিম্যালি ইনভেসিভ এবং এন্ডোস্কোপিক স্পাইন সার্জন ডা. বিশাল পেশাত্তিওয়ার বলেন, অনেকের মেরুদণ্ডে জন্মগত ত্রুটি থাকে। নানা কারণে মেরুদণ্ডে ফ্রাকচার হতে পারে। এই অঞ্চলের ৪০-৭০ বছর বয়সসীমার অসংখ্য রোগী দেখেছি যারা ভুল পদ্ধতিতে ঘুমানোর কারণে মেরুদণ্ডের জয়েন্টে সমস্যা হয়। এসব সমস্যা নিয়ে বড় সার্জারি করা হলে রোগীর স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে সময় লাগে। আমি গুরুত্ব দিই মিনিমালি ইনভেসিভ স্পাইন সার্জারিতে (এমআইএসএস)। এই পদ্ধতিতে অত্যাধুনিক টেকনোলজির মাধ্যমে খুবই ছোট আকারে সার্জারি করা হয়। সার্জারির দিনই রোগী হাঁটতে পারে। এক মাসে স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে পারে। তিন থেকে ছয় মাসের মধ্যে রোগী মোটরসাইকেলও চালাতে পারে।

তিনি বলেন, স্পাইন সার্জারির ক্ষেত্রে কোকিলাবেন হাসপাতালে রোবটের মাধ্যমে মেরুদণ্ডের স্ক্রুগুলো খুবই সূক্ষভাবে বসানো হয়। ফলে রোগীকে হাসপাতালে বেশি দিন থাকতে হয় না। তার মতে, কোমরে ব্যথা হলে অর্থপেডিক সার্জন, নিউরো সার্জন, নাকি স্পাইন সার্জনের কাছে যাবেন তা নিয়ে রোগীদের মধ্যে সংশয় থাকে। অর্থপেডিক ও নিউরো সার্জনরা হাড় ও ব্রেইনের পাশাপাশি স্পাইন সার্জারিও করতে পারেন। কিন্তু, স্পাইন সার্জনরা শুধুই স্পাইন সার্জারি করেন। অর্থাৎ, তিনি ওই বিষয়ে বিশেষজ্ঞ। যে বিষয়ে যিনি বেশি জানেন তার কাছে যাওয়াই ভালো। যে কোন সার্জারিতে জটিলতা থাকে। মাঝেমধ্যে সার্জারি ফেইল করতে পারে। তখন রি-সার্জারি করতে গেলে জটিলতা বাড়ে। আগে কারও সার্জারি ফেইল করলে কোকিলাবেন হাসপাতালে রি-সার্জারির ব্যবস্থা আছে।

এই দুই চিকিৎসক বলেন, সচেতনতার কোনো বিকল্প নেই। প্রস্রাবে রক্ত যাচ্ছে, ব্যথা আছে, কিডনিতে সমস্যা হচ্ছে, মেরুদণ্ডে সমস্যা হচ্ছে- এমন কিছু টের পেলে চুপ করে থাকবেন না। এই দেশে অনেক ভালো চিকিৎসক আছে, তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করুন।

হাসপাতালটির ইন্টারন্যাশনাল পেশেন্ট ডিভিশনের প্রধান দীপক চাওলা বলেন, কোনো দেশের রোগী কোকিলাবেনের চিকিৎসককে দেখাতে চাইলে তার পরীক্ষার রিপোর্টগুলো হাসপাতালের ঠিকানায় ([email protected]) মেইল করতে হয়। তখন রোগীর সমস্যা অনুযায়ী সংশ্লিষ্ট বিভাগ থেকে মেইল আসবে। হাসপাতালে যাওয়ার আগেই তার জন্য চিকিৎসক নির্ধারিত থাকবেন। আবার ডায়াগনসিস রিপোর্ট দেখে ভারতে নেওয়ার দরকার মনে না হলে আমরা সেটাও বলে দিই।

এই বিভাগের আরও খবর
মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা
মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা
সাইক জেনারেল হাসপাতাল ও বগুড়া প্রফেশনালস ক্লাবের মধ্যে এমওইউ সই
সাইক জেনারেল হাসপাতাল ও বগুড়া প্রফেশনালস ক্লাবের মধ্যে এমওইউ সই
বগুড়ায় সাশ্রয়ী স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে একসঙ্গে কাজ করবে সাইক ও বিপিসি
বগুড়ায় সাশ্রয়ী স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে একসঙ্গে কাজ করবে সাইক ও বিপিসি
পুরনো গবেষণায় মিলল নতুন অ্যান্টিবায়োটিকের সম্ভাবনা
পুরনো গবেষণায় মিলল নতুন অ্যান্টিবায়োটিকের সম্ভাবনা
বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস উপলক্ষে আইইউবিএটিতে সচেতনতা কর্মশালা
বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস উপলক্ষে আইইউবিএটিতে সচেতনতা কর্মশালা
টাইফয়েড টিকার গুরুত্ব
টাইফয়েড টিকার গুরুত্ব
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে বিশ্ব স্ট্রোক দিবস ২০২৫ উদযাপন
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে বিশ্ব স্ট্রোক দিবস ২০২৫ উদযাপন
প্যারালাইসিস পুনর্বাসনে ফিজিওথেরাপির ভূমিকা
প্যারালাইসিস পুনর্বাসনে ফিজিওথেরাপির ভূমিকা
অস্ত্রোপচারের আগে রোগীর পরিবারকে কাউন্সেলিং জরুরি
অস্ত্রোপচারের আগে রোগীর পরিবারকে কাউন্সেলিং জরুরি
ঘরে তৈরি করুন বানানা পুডিং
ঘরে তৈরি করুন বানানা পুডিং
প্রোটিন পাউডারের নামে খাচ্ছেন কি? গবেষকদের সতর্কবার্তা
প্রোটিন পাউডারের নামে খাচ্ছেন কি? গবেষকদের সতর্কবার্তা
ব্রেস্ট ক্যানসার নিয়ে কিছু কথা
ব্রেস্ট ক্যানসার নিয়ে কিছু কথা
সর্বশেষ খবর
মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক
মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক

১ সেকেন্ড আগে | ইসলামী জীবন

কষ্টার্জিত জয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু পাকিস্তানের
কষ্টার্জিত জয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু পাকিস্তানের

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস্টার নুডল্সের ভিডিও মেকিং প্রতিযোগিতার বিজয়ীরা পুরস্কৃত
মিস্টার নুডল্সের ভিডিও মেকিং প্রতিযোগিতার বিজয়ীরা পুরস্কৃত

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

হবিগঞ্জে স্ত্রীকে হত্যা করে আদালতে আত্মসমর্পণ স্বামীর
হবিগঞ্জে স্ত্রীকে হত্যা করে আদালতে আত্মসমর্পণ স্বামীর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লে স্টোরে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রেটিং পেল বাংলালিংকের ‘মাইবিএল সুপার অ্যাপ’
প্লে স্টোরে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রেটিং পেল বাংলালিংকের ‘মাইবিএল সুপার অ্যাপ’

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ নভেম্বর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে চালু হলো পুলিশের ডিজিটাল সেবা ‘গণপুলিশিং সার্ভিস’
গাজীপুরে চালু হলো পুলিশের ডিজিটাল সেবা ‘গণপুলিশিং সার্ভিস’

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আইসিসি সভা, খোঁজ নেই নকভির
দুবাইয়ে আইসিসি সভা, খোঁজ নেই নকভির

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা
মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১৫ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৮
ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১৫ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৮

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি মারা গেছেন
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি মারা গেছেন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেত্রীকে ছাড়াই বাংলাদেশে আসছে ভারত
ছেত্রীকে ছাড়াই বাংলাদেশে আসছে ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে ট্রাকচাপায় বিএনপির তিন কর্মী নিহত
বাগেরহাটে ট্রাকচাপায় বিএনপির তিন কর্মী নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত যুবকের মৃত্যু
গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩০০ টাকায় দেখা যাবে বাংলাদেশ-নেপাল ম্যাচ
৩০০ টাকায় দেখা যাবে বাংলাদেশ-নেপাল ম্যাচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রেকর্ড উষ্ণতম অক্টোবর দেখলো হংকং
রেকর্ড উষ্ণতম অক্টোবর দেখলো হংকং

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবিকে ‘বিশেষ মর্যাদা’ প্রদানসহ ১০ দফা স্মারকলিপি সাদা দলের
ঢাবিকে ‘বিশেষ মর্যাদা’ প্রদানসহ ১০ দফা স্মারকলিপি সাদা দলের

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বকাপে দুর্দান্ত নৈপুণ্য, ডিএসপি দীপ্তি শর্মাকে পুলিশের অভিনন্দন
বিশ্বকাপে দুর্দান্ত নৈপুণ্য, ডিএসপি দীপ্তি শর্মাকে পুলিশের অভিনন্দন

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে রউফকে শাস্তি দিলো আইসিসি
শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে রউফকে শাস্তি দিলো আইসিসি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হলিউড অভিনেত্রী ডায়ান ল্যাডের মৃত্যু
হলিউড অভিনেত্রী ডায়ান ল্যাডের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাবিতে সহিংসতায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ৪০৩ জনকে শোকজ
ঢাবিতে সহিংসতায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ৪০৩ জনকে শোকজ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

১৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার
মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের
১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন
আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি
যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা
বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি
জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি
আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার
যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক
মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক
শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার
৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ নিউইয়র্কে মেয়র নির্বাচন
আজ নিউইয়র্কে মেয়র নির্বাচন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরের ভল্ট ভেঙে অত্যাধুনিক ৭ আগ্নেয়াস্ত্র চুরি
বিমানবন্দরের ভল্ট ভেঙে অত্যাধুনিক ৭ আগ্নেয়াস্ত্র চুরি

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার বিচারের রায় আগামী সপ্তাহে: মাহফুজ আলম
শেখ হাসিনার বিচারের রায় আগামী সপ্তাহে: মাহফুজ আলম

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন
রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন

নগর জীবন

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ

নগর জীবন

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’
স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’

শোবিজ

সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা
সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা

রকমারি লাইফ স্টাইল

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা

এয়ার ড্রায়িং নাকি ব্লো ড্রায়িং
এয়ার ড্রায়িং নাকি ব্লো ড্রায়িং

রকমারি লাইফ স্টাইল