শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৫০, বুধবার, ১৭ আগস্ট, ২০২২

ভারতীয় দুই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের সাক্ষাৎকার

‘রোগ কখনো চেপে রাখতে নেই’

শামীম আহমেদ
অনলাইন ভার্সন

‘রোগ কখনো চেপে রাখতে নেই’

প্রাথমিক অবস্থায় চিকিৎসা করালে অনেক জটিল রোগ সহজেই ভালো হয়ে যায়। দেরি করলে জটিলতা বাড়ে। তাই রোগ কখনো চেপে রাখতে নেই। অনেক সময় কিছু রোগের কথা লজ্জায় আমরা চেপে রাখি। প্রাথমিক অবস্থায় রোগকে গুরুত্ব দেন না অনেকে। কখনো ভাবেন চিকিৎসায় হয়তো রোগটি ভালো হবে না। অথচ ছোট্ট একটি অস্ত্রোপচারে বড় একটা সমস্যার সমাধান হতে পারে। এমনকি একজন তৃতীয় লিঙ্গের মানুষও সুচিকিৎসায় স্বাভাবিক জীবন ফিরে পেতে পারেন। প্রয়োজন শুধু সমস্যাটির জন্য সঠিক সময়ে সঠিক চিকিৎসকের কাছে যাওয়া।

সম্প্রতি বাংলাদেশ সফরে আসা ভারতের কোকিলাবেন ধীরুভাই আম্বানি হাসপাতালের স্পাইন সার্জারি বিভাগের প্রধান ডা. বিশাল পেশাত্তিওয়ার ও অ্যান্ড্রোলজি অ্যান্ড রিকনস্ট্রাক্টিভ ইউরোলজি বিভাগের প্রধান ডা. সঞ্চয় পান্ডে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে কথাগুলো বলেন। মেরুদণ্ডের সমস্যা, ক্যান্সার, প্রজননতন্ত্র ও মূত্র সংবহনতন্ত্রের নানা জটিলতা ও আধুনিক চিকিৎসা নিয়ে কথা বলেছেন এই দুই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক।

ডা. সঞ্চয় পান্ডে বলেন, লজ্জা ও না জানার কারণে অনেক মানুষ যৌন ও প্রজননতন্ত্রের নানা সমস্যা নিজের ভিতরে চেপে রাখে। ফলে সমস্যাটি বাড়তে থাকে। ছোট একটি অস্ত্রোপচারে অনেক জটিল যৌন সমস্যা ভালো হতে পারে সেটাই অনেকের অজানা।

তিনি বলেন, ৪০ থেকে ৭০ বছর বয়সের নারী, যারা একাধিক সন্তান জন্ম দিয়েছেন তাদের প্রস্রাব লিক করে। ৬০-৭০ ভাগ নারীর এ সমস্যা হয়। কেউ জানতে চাই না। নামাজের সময়, হাঁচি-কাশি দিলে, হাঁটাচলার সময় পেটে চাপ পড়ে প্রস্রাব বেরিয়ে যায়। এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অথচ, ছোট্ট একটা অপারেশনে এটা ঠিক হয়ে যায়। কিন্তু, লজ্জায় নারীরা কাউকে বলে না। ডায়াপার পরে, পানি পান কমিয়ে দেয়। এতে আরও ক্ষতি হয়ে যায়। ৪০ পার হওয়ার পর ডায়াবেটিস, ব্লাড প্রেসার, শারীরিক ও মানসিক চাপে অনেক মানুষের যৌন ক্ষমতা কমে যায়। পুরুষের ক্ষেত্রে এটা খুবই কমন। হরমোন কমে যাওয়ায় অনেকে পুরোপুরি যৌন অক্ষম হয়ে পড়ে। এর প্রভাব পড়ে দাম্পত্য জীবনে। এই সমস্যা পুরুষ লজ্জায় কাউকে বলে না। এমন ক্ষেত্রে পেনাইল ইমপ্লান্ট করলে ওই ব্যক্তি স্বাভাবিক যৌনজীবন ফিরে পেতে পারে। এছাড়া প্রতি চার হাজার নারীর মধ্যে একজন জরায়ু ও পূর্ণাঙ্গ যৌনাঙ্গ ছাড়া জন্মায়। ওই নারী কাউকে বিয়েও করতে পারে না। সন্তানও জন্ম দিতে পারে না। বাচ্চা অবস্থায় এই সমস্যা বোঝা যায় না। বয়ঃসন্ধিকালে যখন দেখবে মাসিক হচ্ছে না, তখন পরীক্ষা করলে ধরা পড়ে। এটাকে বলে এমআরকেএস সিনড্রোম। এসব ক্ষেত্রে কৃত্রিম যৌনাঙ্গ স্থাপন করে দিলে সে স্বাভাবিক যৌনজীবন ফিরে পেতে পারে। সারোগেসির মাধ্যমে মা হতে পারে।

তিনি বলেন, ৪০ বছরের পর হরমোন পরিবর্তনের কারণে প্রস্টেট বড় হয়ে প্রস্রাবের রাস্তায় চাপ দেয়। তখন ফোঁটা ফোঁটা প্রস্রাব বের হয়। এটা নারী-পুরুষ সবার ক্ষেত্রে। এটা দীর্ঘদিন চললে ক্যান্সারের দিকে যেতে পারে। ওষুধেই এটা ঠিক হয়। না হলে লেজার অপারেশন করি। এজন্য প্রস্রাবে কোনো সমস্যা হলে, প্রস্রাবে রক্ত গেলে, ব্যথা হলে অবশ্যই দ্রুত চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে। প্রস্রাবে রক্ত গেলে স্টোন থাকতে পারে, ক্যান্সার থাকতে পারে, ইনফেকশন হতে পারে। এমনকি যাদের কিডনি বা মূত্রথলিতে পাথর একবার হয়েছে, অপারেশনের পর তার আবার হতে পারে। এজন্য নিয়মিত চেকআপ করাতে হবে।

ডা. পান্ডে বলেন, জেন্ডার রি-অ্যাসাইনমেন্ট সার্জারির মাধ্যমে এখন তৃতীয় লিঙ্গের মানুষও স্বাভাবিক জীবনে ফিরছে। আমরাই চিকিৎসা করছি। ট্রান্সজেন্ডার সমস্যা সারা বিশ্বে একটা বড় সংকট। এমন সমস্যা থাকলে কেউ বলতে পারে না। অনেকের হয়তো মানসিকতা পুরুষের, কিন্তু শরীর নারীর। আমরা সার্জারির মাধ্যমে অর্গান পরিবর্তন করে মানসিক এবং শরীরের কাজের সমন্বয়ের ব্যবস্থা করি। এই চিকিৎসা হরমোন থেরাপি, সাইক্রিয়াটিক কাউন্সেলিং, অর্গান স্টাবলিশ ও ভয়েস থেরাপির মাধ্যমে করা হয়। আমরা পুরো অর্গানই দিতে পারি। ভারতে এ বিষয়ে একটি আইন পাস হয়েছে। কে এই অপারেশন করতে পারে সেটি পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর বলা যাবে। এর জন্য প্লাস্টিক সার্জারি, সাইক্রিয়াটিসসহ একটি টিম কাজ করতে হয়। কোকিলাবেন হাসপাতালে সেই টিম রয়েছে।

তিনি বলেন, মডার্ন লাইফস্টাইলে চাপ অনেক বেশি। অনেক কাজ করি, ছুটিছাঁটা নেই, পানি কম খাই, চা-কফি-মদ্যপান করি। এসব কারণে সমস্যা বাড়ছে। সিগারেট ক্যান্সারের একটি অন্যতম কারণ। কিডনি ক্যান্সার, ইউরিনারি ব্লাড ক্যান্সারের সবচেয়ে বেশি ঝুঁকি থাকে ধূমপানে। এছাড়া প্রোস্টেট ক্যান্সার, রেক্টিকুলার ক্যান্সার, চোখে ক্যান্সার- এগুলোর রোবটিক সার্জারি করে চিকিৎসা দিচ্ছি আমরা। ডিউমার, কিডনি ক্যান্সার, ইউরেটিক ক্যান্সারসহ কিছু ক্যান্সারে আমরা কেটে অপারেশন করছি না। মিনিমালি ইনভেসিভ হোলস দিয়ে একেবারে নার্ভের কাছে গিয়ে আধুনিক প্রযুক্তি মাধ্যমে করা হচ্ছে। ফলে রোগী দ্রুত সুস্থ হয়ে ওঠেন। এ ধরনের অপারেশন আগে পেট খুলে করা হতো।

প্রজনন ও মূত্র সংবহনতন্ত্র ঠিক রাখতে পেলভিক ফ্লোর এক্সারসাইজের পাশাপাশি পর্যাপ্ত পানি পানের পরামর্শ দেন ডা. সঞ্জয় পান্ডে। তিনি বলেন, সমস্যা হলে সঠিক সময়ে সঠিক চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে। না হলে জটিলতা বাড়বে। সামাজিক সচেতনতা বাড়াতে হবে। পরীক্ষার জন্য প্রথম প্রস্রাব ছেড়ে মাঝের প্রস্রাবটা দিতে হয়, এটাও অনেকে জানে না। ফলে ভুল চিকিৎসা হয়। কারও বাবার প্রস্টেট ক্যান্সার থাকলে তার ছেলেরও হতে পারে। এগুলো জানা দরকার। রোগ সবার হতে পারে। এটা নিয়ে লজ্জা করলে হবে না।

মিনিম্যালি ইনভেসিভ এবং এন্ডোস্কোপিক স্পাইন সার্জন ডা. বিশাল পেশাত্তিওয়ার বলেন, অনেকের মেরুদণ্ডে জন্মগত ত্রুটি থাকে। নানা কারণে মেরুদণ্ডে ফ্রাকচার হতে পারে। এই অঞ্চলের ৪০-৭০ বছর বয়সসীমার অসংখ্য রোগী দেখেছি যারা ভুল পদ্ধতিতে ঘুমানোর কারণে মেরুদণ্ডের জয়েন্টে সমস্যা হয়। এসব সমস্যা নিয়ে বড় সার্জারি করা হলে রোগীর স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে সময় লাগে। আমি গুরুত্ব দিই মিনিমালি ইনভেসিভ স্পাইন সার্জারিতে (এমআইএসএস)। এই পদ্ধতিতে অত্যাধুনিক টেকনোলজির মাধ্যমে খুবই ছোট আকারে সার্জারি করা হয়। সার্জারির দিনই রোগী হাঁটতে পারে। এক মাসে স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে পারে। তিন থেকে ছয় মাসের মধ্যে রোগী মোটরসাইকেলও চালাতে পারে।

তিনি বলেন, স্পাইন সার্জারির ক্ষেত্রে কোকিলাবেন হাসপাতালে রোবটের মাধ্যমে মেরুদণ্ডের স্ক্রুগুলো খুবই সূক্ষভাবে বসানো হয়। ফলে রোগীকে হাসপাতালে বেশি দিন থাকতে হয় না। তার মতে, কোমরে ব্যথা হলে অর্থপেডিক সার্জন, নিউরো সার্জন, নাকি স্পাইন সার্জনের কাছে যাবেন তা নিয়ে রোগীদের মধ্যে সংশয় থাকে। অর্থপেডিক ও নিউরো সার্জনরা হাড় ও ব্রেইনের পাশাপাশি স্পাইন সার্জারিও করতে পারেন। কিন্তু, স্পাইন সার্জনরা শুধুই স্পাইন সার্জারি করেন। অর্থাৎ, তিনি ওই বিষয়ে বিশেষজ্ঞ। যে বিষয়ে যিনি বেশি জানেন তার কাছে যাওয়াই ভালো। যে কোন সার্জারিতে জটিলতা থাকে। মাঝেমধ্যে সার্জারি ফেইল করতে পারে। তখন রি-সার্জারি করতে গেলে জটিলতা বাড়ে। আগে কারও সার্জারি ফেইল করলে কোকিলাবেন হাসপাতালে রি-সার্জারির ব্যবস্থা আছে।

এই দুই চিকিৎসক বলেন, সচেতনতার কোনো বিকল্প নেই। প্রস্রাবে রক্ত যাচ্ছে, ব্যথা আছে, কিডনিতে সমস্যা হচ্ছে, মেরুদণ্ডে সমস্যা হচ্ছে- এমন কিছু টের পেলে চুপ করে থাকবেন না। এই দেশে অনেক ভালো চিকিৎসক আছে, তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করুন।

হাসপাতালটির ইন্টারন্যাশনাল পেশেন্ট ডিভিশনের প্রধান দীপক চাওলা বলেন, কোনো দেশের রোগী কোকিলাবেনের চিকিৎসককে দেখাতে চাইলে তার পরীক্ষার রিপোর্টগুলো হাসপাতালের ঠিকানায় (internationalpatient@kokilabenhospital.com) মেইল করতে হয়। তখন রোগীর সমস্যা অনুযায়ী সংশ্লিষ্ট বিভাগ থেকে মেইল আসবে। হাসপাতালে যাওয়ার আগেই তার জন্য চিকিৎসক নির্ধারিত থাকবেন। আবার ডায়াগনসিস রিপোর্ট দেখে ভারতে নেওয়ার দরকার মনে না হলে আমরা সেটাও বলে দিই।

এই বিভাগের আরও খবর
দেশে ২৪ ঘণ্টায় ১৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে ২৪ ঘণ্টায় ১৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৩ জনের শরীরে করোনার উপস্থিতি সনাক্ত
দেশে আরও ১৩ জনের শরীরে করোনার উপস্থিতি সনাক্ত
এই গরমে পুষ্টি এবং স্বাস্থ্য
এই গরমে পুষ্টি এবং স্বাস্থ্য
ভারতে বাড়ছে করোনা সংক্রমণ, ভ্রমণে সতর্কতা জারি
ভারতে বাড়ছে করোনা সংক্রমণ, ভ্রমণে সতর্কতা জারি
ইনসুলিন ছাড়াই আমিরাতে সফল ডায়াবেটিস চিকিৎসার দাবি
ইনসুলিন ছাড়াই আমিরাতে সফল ডায়াবেটিস চিকিৎসার দাবি
যুক্তরাষ্ট্রে ওষুধের দাম কমানোর প্রতিশ্রুতি দেয়নি ফাইজারসহ অন্যান্য কোম্পানি
যুক্তরাষ্ট্রে ওষুধের দাম কমানোর প্রতিশ্রুতি দেয়নি ফাইজারসহ অন্যান্য কোম্পানি
করোনা নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জরুরি সতর্কতা
করোনা নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জরুরি সতর্কতা
আরও ৫ জনের করোনা শনাক্ত
আরও ৫ জনের করোনা শনাক্ত
শিশুর প্রস্রাবে ইনফেকশন
শিশুর প্রস্রাবে ইনফেকশন
এইচআইভি নিরাময়ের সম্ভাবনায় বড় সাফল্য, বিস্মিত গবেষকেরা
এইচআইভি নিরাময়ের সম্ভাবনায় বড় সাফল্য, বিস্মিত গবেষকেরা
ঈদ-পরবর্তী স্বাস্থ্য পরিচর্যা
ঈদ-পরবর্তী স্বাস্থ্য পরিচর্যা
বিএমইউতে রোগীদের সুবিধার্থে ৮ ও ১১ জুন বহির্বিভাগ খোলা থাকবে
বিএমইউতে রোগীদের সুবিধার্থে ৮ ও ১১ জুন বহির্বিভাগ খোলা থাকবে
সর্বশেষ খবর
প্রতিদিন মস্তিষ্কে ঢুকছে ৩৪ গিগাবাইট তথ্য, কতটুকু থাকে মনে?
প্রতিদিন মস্তিষ্কে ঢুকছে ৩৪ গিগাবাইট তথ্য, কতটুকু থাকে মনে?

এই মাত্র | পাঁচফোড়ন

আমরা আমাদের সন্তানদের রক্তের ঋণের ওপর দাঁড়িয়ে আছি : তথ্য সচিব
আমরা আমাদের সন্তানদের রক্তের ঋণের ওপর দাঁড়িয়ে আছি : তথ্য সচিব

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশকে নেতৃত্ব দেওয়া যেকোনো ক্রিকেটারের স্বপ্ন: মিরাজ
দেশকে নেতৃত্ব দেওয়া যেকোনো ক্রিকেটারের স্বপ্ন: মিরাজ

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

খালার বাড়িতে বেড়াতে এসে প্রাণ গেল ছোট্ট লাবিবের
খালার বাড়িতে বেড়াতে এসে প্রাণ গেল ছোট্ট লাবিবের

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশীয় মাছের তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে : উপদেষ্টা ফরিদা আখতার
দেশীয় মাছের তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে : উপদেষ্টা ফরিদা আখতার

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

‘এনসিপির নামে অপরাধ করলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে তুলে দেয়া হবে’
‘এনসিপির নামে অপরাধ করলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে তুলে দেয়া হবে’

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে রিয়ালকে ফেভারিট দেখছেন কোর্তোয়া
ক্লাব বিশ্বকাপে রিয়ালকে ফেভারিট দেখছেন কোর্তোয়া

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

'বাংলাদেশের ভবিষ্যতের জন্য ড. ইউনূস-তারেক রহমানের বৈঠক খুবই গুরুত্বপূর্ণ'
'বাংলাদেশের ভবিষ্যতের জন্য ড. ইউনূস-তারেক রহমানের বৈঠক খুবই গুরুত্বপূর্ণ'

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বিমান দুর্ঘটনায় নিহতের পরিবারকে এক কোটি রূপি ক্ষতিপূরণ দেবে টাটা গ্রুপ
বিমান দুর্ঘটনায় নিহতের পরিবারকে এক কোটি রূপি ক্ষতিপূরণ দেবে টাটা গ্রুপ

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে উড়োজাহাজ দুর্ঘটনা তদন্তে আসছে ব্রিটিশ ও মার্কিন দল
ভারতে উড়োজাহাজ দুর্ঘটনা তদন্তে আসছে ব্রিটিশ ও মার্কিন দল

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা রব্বানী হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
বিএনপি নেতা রব্বানী হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বন্যায় ফসলের ব্যাপক ক্ষতি
কুড়িগ্রামে বন্যায় ফসলের ব্যাপক ক্ষতি

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের সংস্কার কার্যক্রম সম্পর্কে রাজা চার্লসকে অবহিত করলেন প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশের সংস্কার কার্যক্রম সম্পর্কে রাজা চার্লসকে অবহিত করলেন প্রধান উপদেষ্টা

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে অজ্ঞাত গাড়ির ধাক্কায় ঝরল মোটরসাইকেল আরোহীর প্রাণ
চট্টগ্রামে অজ্ঞাত গাড়ির ধাক্কায় ঝরল মোটরসাইকেল আরোহীর প্রাণ

৫২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কামিন্স তোপে ১৩৮ রানে অলআউট দক্ষিণ আফ্রিকা
কামিন্স তোপে ১৩৮ রানে অলআউট দক্ষিণ আফ্রিকা

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কালীগঞ্জে সংঘর্ষে নিহতের পর কমিটি বিলুপ্ত, বিএনপির দুই নেতা বহিষ্কার
কালীগঞ্জে সংঘর্ষে নিহতের পর কমিটি বিলুপ্ত, বিএনপির দুই নেতা বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাখির আঘাতে বিধ্বস্ত হয়ে থাকতে পারে ভারতের প্লেনটি
পাখির আঘাতে বিধ্বস্ত হয়ে থাকতে পারে ভারতের প্লেনটি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামীর বাংলাদেশ হবে গণতন্ত্রের: টুকু
আগামীর বাংলাদেশ হবে গণতন্ত্রের: টুকু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপনিবেশবাদীরা ইন্দোনেশিয়া থেকে লুট করেছে ৩১ ট্রিলিয়ন ডলার : প্রেসিডেন্ট
উপনিবেশবাদীরা ইন্দোনেশিয়া থেকে লুট করেছে ৩১ ট্রিলিয়ন ডলার : প্রেসিডেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন স্বপ্ন নিয়ে ফের সমুদ্রে জেলেদের যাত্রা
নতুন স্বপ্ন নিয়ে ফের সমুদ্রে জেলেদের যাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরির গরু বিক্রির জন্য ট্রাক ভাড়া, কৌশলে দুই চোরকে ধরিয়ে দিলেন চালক
চুরির গরু বিক্রির জন্য ট্রাক ভাড়া, কৌশলে দুই চোরকে ধরিয়ে দিলেন চালক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে ২৪ ঘণ্টায় ১৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে ২৪ ঘণ্টায় ১৫ জনের করোনা শনাক্ত

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

যমুনা সেতু দিয়ে একদিনে ৩১ হাজার যানবাহন পারাপার
যমুনা সেতু দিয়ে একদিনে ৩১ হাজার যানবাহন পারাপার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদুল আজহায় মৌলভীবাজার কারাগারে ব্যতিক্রমধর্মী আয়োজন
ঈদুল আজহায় মৌলভীবাজার কারাগারে ব্যতিক্রমধর্মী আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মাগুরায় বিসিআইসি বাফার গুদামের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
মাগুরায় বিসিআইসি বাফার গুদামের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেচ পাম্পে বিদ্যুৎ সংযোগ দিতে গিয়ে প্রাণ গেল দীন মোহনের
সেচ পাম্পে বিদ্যুৎ সংযোগ দিতে গিয়ে প্রাণ গেল দীন মোহনের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্যাদুর্গত এলাকার জন্য খাদ্য বরাদ্দ বাড়ানো হবে : খাদ্য উপদেষ্টা
বন্যাদুর্গত এলাকার জন্য খাদ্য বরাদ্দ বাড়ানো হবে : খাদ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে রাস্তার পাশ থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে রাস্তার পাশ থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাতামুহুরী নদী থেকে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার
মাতামুহুরী নদী থেকে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে বিধ্বস্ত উড়োজাহাজ থেকে ঝাঁপ দেয়া যাত্রীকে জীবিত উদ্ধার, দাবি রিপোর্টে
ভারতে বিধ্বস্ত উড়োজাহাজ থেকে ঝাঁপ দেয়া যাত্রীকে জীবিত উদ্ধার, দাবি রিপোর্টে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
পাশে থাকার ফের সফ্‌ট মেসেজ সেনাবাহিনীর
পাশে থাকার ফের সফ্‌ট মেসেজ সেনাবাহিনীর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে বিধ্বস্ত সেই প্লেনে ছিলেন ৫৩ ব্রিটিশ নাগরিক: বিবিসি
ভারতে বিধ্বস্ত সেই প্লেনে ছিলেন ৫৩ ব্রিটিশ নাগরিক: বিবিসি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের সম্পদ জব্দ করল যুক্তরাজ্যের জাতীয় অপরাধ সংস্থা
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের সম্পদ জব্দ করল যুক্তরাজ্যের জাতীয় অপরাধ সংস্থা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের আহমেদাবাদে যাত্রীবাহী বিমান বিধ্বস্ত, বহু হতাহতের আশঙ্কা
ভারতের আহমেদাবাদে যাত্রীবাহী বিমান বিধ্বস্ত, বহু হতাহতের আশঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ঘেউ ঘেউ করার জন্য ইউরোপ টোকাইয়া মাত্র ২০টা লোক পাইলো!'
'ঘেউ ঘেউ করার জন্য ইউরোপ টোকাইয়া মাত্র ২০টা লোক পাইলো!'

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরব আমিরাতে ২০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা!
আরব আমিরাতে ২০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : ২৪২ আরোহীর সবাই নিহত
ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : ২৪২ আরোহীর সবাই নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে বিধ্বস্ত উড়োজাহাজ থেকে ঝাঁপ দেয়া যাত্রীকে জীবিত উদ্ধার, দাবি রিপোর্টে
ভারতে বিধ্বস্ত উড়োজাহাজ থেকে ঝাঁপ দেয়া যাত্রীকে জীবিত উদ্ধার, দাবি রিপোর্টে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের অর্থনৈতিক অঞ্চলের কাছাকাছি আরাকান আর্মি
চীনের অর্থনৈতিক অঞ্চলের কাছাকাছি আরাকান আর্মি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষমতাচ্যুত হওয়া থেকে বেঁচে গেলেন নেতানিয়াহু
ক্ষমতাচ্যুত হওয়া থেকে বেঁচে গেলেন নেতানিয়াহু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের দেশে ফিরতে বাধা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
তারেক রহমানের দেশে ফিরতে বাধা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ‘সম্ভাব্য’ কারণ নিয়ে যা জানা গেল
ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ‘সম্ভাব্য’ কারণ নিয়ে যা জানা গেল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে পড়ার শর্ত হিসেবে খনিজ সরবরাহ চাইলেন ট্রাম্প
চীনা শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে পড়ার শর্ত হিসেবে খনিজ সরবরাহ চাইলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিফা বিশ্বকাপ ২০২৬: এখন পর্যন্ত কোয়ালিফাই করেছে যারা
ফিফা বিশ্বকাপ ২০২৬: এখন পর্যন্ত কোয়ালিফাই করেছে যারা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্লেন ট্র্যাজেডি আমাদের হতবাক করেছে: মোদি
প্লেন ট্র্যাজেডি আমাদের হতবাক করেছে: মোদি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোস্টেলের ওপর প্লেন বিধ্বস্তে পাঁচ মেডিকেল শিক্ষার্থী নিহত
হোস্টেলের ওপর প্লেন বিধ্বস্তে পাঁচ মেডিকেল শিক্ষার্থী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাট্যকার সমু চৌধুরীর গামছা পরা ছবি ভাইরালের বিষয়ে যা জানা গেল
নাট্যকার সমু চৌধুরীর গামছা পরা ছবি ভাইরালের বিষয়ে যা জানা গেল

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৩ ইস্যুতে ভূমিকা রাখবে ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠক
৩ ইস্যুতে ভূমিকা রাখবে ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের হামলার আশঙ্কায় বাগদাদের দূতাবাস থেকে কর্মী সরালো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের হামলার আশঙ্কায় বাগদাদের দূতাবাস থেকে কর্মী সরালো যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে বিমান বিধ্বস্ত: ‘জরুরি সংকেত’ পাঠিয়েছিলেন পাইলট
ভারতে বিমান বিধ্বস্ত: ‘জরুরি সংকেত’ পাঠিয়েছিলেন পাইলট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : নিহতের সংখ্যা জানা গেল
ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : নিহতের সংখ্যা জানা গেল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ত্রিভুজ প্রেম: চিকিৎসক, মা-বাবাসহ ৬ জনের হাতে খুন সরিফুল
ত্রিভুজ প্রেম: চিকিৎসক, মা-বাবাসহ ৬ জনের হাতে খুন সরিফুল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যক্ষদর্শীর বর্ণনায় ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ঘটনা
প্রত্যক্ষদর্শীর বর্ণনায় ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ঘটনা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধ্বস্ত সেই প্লেনে ছিলেন গুজরাটের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী
বিধ্বস্ত সেই প্লেনে ছিলেন গুজরাটের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসকদের হোস্টেলের ওপর ভেঙে পড়েছে প্লেনটি
চিকিৎসকদের হোস্টেলের ওপর ভেঙে পড়েছে প্লেনটি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লর্ডসে ইতিহাস গড়লেন স্টিভেন স্মিথ
লর্ডসে ইতিহাস গড়লেন স্টিভেন স্মিথ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে প্রবেশে বাধা, বিপাকে বাংলাদেশের দাবাড়ু রানী হামিদ
ভারতে প্রবেশে বাধা, বিপাকে বাংলাদেশের দাবাড়ু রানী হামিদ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথমবারের মতো বিধ্বস্ত হলো বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনার
প্রথমবারের মতো বিধ্বস্ত হলো বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশংসায় ভাসছেন ভারতের তরুণ অধিনায়ক গিল
প্রশংসায় ভাসছেন ভারতের তরুণ অধিনায়ক গিল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডন বৈঠকেই সমাধান!
লন্ডন বৈঠকেই সমাধান!

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন গেলেন আমীর খসরু
লন্ডন গেলেন আমীর খসরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মাদকের বিপরীতে যাচ্ছে নিত্যপণ্য
মাদকের বিপরীতে যাচ্ছে নিত্যপণ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন রূপে করোনার হানা
নতুন রূপে করোনার হানা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিতে পলিটিক্‌স্‌ ঢুকে গেছে
রাজনীতিতে পলিটিক্‌স্‌ ঢুকে গেছে

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঈদ-পরবর্তী হৃদরোগীদের পরামর্শ
ঈদ-পরবর্তী হৃদরোগীদের পরামর্শ

স্বাস্থ্য

উৎসবে ডায়াবেটিস রোগীদের স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস
উৎসবে ডায়াবেটিস রোগীদের স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস

স্বাস্থ্য

বিএনপির দুর্গ বগুড়ায় নির্বাচনি হাওয়া
বিএনপির দুর্গ বগুড়ায় নির্বাচনি হাওয়া

নগর জীবন

অর্থ পাচারের অভিযোগ অস্বীকার করলেন গভর্নর
অর্থ পাচারের অভিযোগ অস্বীকার করলেন গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্রের পথ দেখাবে ইউনূস-তারেক বৈঠক?
গণতন্ত্রের পথ দেখাবে ইউনূস-তারেক বৈঠক?

প্রথম পৃষ্ঠা

আমির খানের কাছে তিনবার পরীক্ষা দিয়েছি
আমির খানের কাছে তিনবার পরীক্ষা দিয়েছি

শোবিজ

ডিসেম্বরেই নির্বাচন চায় ইনসানিয়াত বিপ্লব বাংলাদেশ
ডিসেম্বরেই নির্বাচন চায় ইনসানিয়াত বিপ্লব বাংলাদেশ

নগর জীবন

মার্কিন সিনেটে বাংলাদেশ নিয়ে পরিকল্পনা
মার্কিন সিনেটে বাংলাদেশ নিয়ে পরিকল্পনা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বকাপ নিশ্চিত এশিয়ার ছয় দেশের
বিশ্বকাপ নিশ্চিত এশিয়ার ছয় দেশের

মাঠে ময়দানে

কোনো কিছুই নেই সরকারের নিয়ন্ত্রণে
কোনো কিছুই নেই সরকারের নিয়ন্ত্রণে

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজাদের নিয়ে ভারতীয় ফুটবলে অস্বস্তি
হামজাদের নিয়ে ভারতীয় ফুটবলে অস্বস্তি

মাঠে ময়দানে

ভুল ট্যাকটিসে হারল বাংলাদেশ
ভুল ট্যাকটিসে হারল বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

সাগরে মৃত্যুমিছিল
সাগরে মৃত্যুমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালোমন্দে ঈদের সিনেমা
ভালোমন্দে ঈদের সিনেমা

শোবিজ

যুক্তরাজ্যের সম্পত্তি জব্দ সাবেক মন্ত্রী সাইফুজ্জামানের
যুক্তরাজ্যের সম্পত্তি জব্দ সাবেক মন্ত্রী সাইফুজ্জামানের

প্রথম পৃষ্ঠা

কত টাকার টিকিট বিক্রি হলো
কত টাকার টিকিট বিক্রি হলো

মাঠে ময়দানে

মারমুখী অবস্থানে ছাত্ররাজনীতি
মারমুখী অবস্থানে ছাত্ররাজনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

কর্ণিয়ার জামদানি শাড়ি
কর্ণিয়ার জামদানি শাড়ি

শোবিজ

পর্যটন স্পটগুলোতে বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস
পর্যটন স্পটগুলোতে বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস

নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপে ব্রাজিল
২০২৬ বিশ্বকাপে ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

‘অপরাজিত সত্যজিৎ’-এ ববিতা
‘অপরাজিত সত্যজিৎ’-এ ববিতা

শোবিজ

আবুল হায়াতের আক্ষেপ
আবুল হায়াতের আক্ষেপ

শোবিজ

কাবরেরার দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন
কাবরেরার দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

মেয়াদ বাড়ে, খনন শেষ হয় না
মেয়াদ বাড়ে, খনন শেষ হয় না

রকমারি নগর পরিক্রমা