শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর, ২০২৪

সাক্ষাৎকার

২৫ বছরে বিশ্বাসের প্রতীক হয়েছে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক

২৫ বছরে বিশ্বাসের প্রতীক হয়েছে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক

বেসরকারি খাতের মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক পিএলসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও প্রধান নির্বাহীর দায়িত্ব প্রায় পাঁচ বছর ধরে পালন করছেন সৈয়দ মাহবুবুর রহমান। চেয়ারম্যান হিসেবে নেতৃত্ব দিয়েছেন ব্যাংক নির্বাহীদের সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশের (এবিবি)। মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের (এমটিবি) ২৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে কথা বলেছেন বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ২৫ বছরে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের অর্জনগুলো কী কী?

সৈয়দ মাহবুবুর রহমান : ২৫ বছরে সবচেয়ে বড় অর্জনগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো- আর্থিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে নয় আমরা আস্থার প্রতীক হিসেবে থাকতে পেরেছি। বাংলাদেশের ব্যাংকিং ইন্ডাস্ট্রির প্রথম পাঁচ/সাতটা ব্যাংকের নাম এলে এমটিবির নাম আসে। এ জন্য আমাদের বোর্ড, ম্যানেজমেন্টসহ ৩৫০০ কর্মীর প্রতিষ্ঠানের প্রত্যেকের পরিশ্রম থেকে আমরা এ আস্থার স্বীকৃতি অর্জন করেছি। গ্রাহকের বিশ্বাস অর্জন করতে পেরেছি বলেই তারা আমাদের ব্যাংকে টাকা জমা রাখেন। আমার কাছে মনে হয়, এটাই আমাদের বড় অর্জন। এটা সম্ভব হওয়ার অন্যতম কারণ- আমরা সুশাসন মেইনটেইন করি। আমরা একটা প্রসেস অনুসরণ করি। এতে প্রতিষ্ঠানে যেই আসুক না কেন প্রতিষ্ঠান রান করবে। আমাদের দেশে পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে ব্যাংকে সমস্যা হয়েছে। তারপরও কিছু ব্যাংক দাঁড়িয়ে আছে। এর অন্যতম কারণ হলো প্রসেস। সে হিসেবে বলা যায়, আমরা এখনো ভালো আছি।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের প্রবৃদ্ধি কতটা টেকসই?

সৈয়দ মাহবুবুর রহমান : আমরা ১০ ব্যাংকের একটি ব্যাংক, যারা সাসটেইনেবল পুরস্কার জিতেছি। তার কারণ হলো- সব রেশিওতে আমাদের অবস্থান ভালো রয়েছে। অ্যাডভান্স ডিপোজিট রেশিও বেশি। ৭৬ থেকে ৭৭ এ আছে। লিকুইডিটি কাভারেজ রেশিওতে প্রায় ১৬০ শতাংশ রয়েছে। এ রেশিওগুলো আমাদের খুব স্ট্রং। এ ছাড়া আমাদের প্রসেসটা তো রয়েছে। এগুলো আমাদের অন্যান্য ব্যাংক থেকে এগিয়ে নিয়ে গেছে।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনাদের ঋণ এবং আমানতের পরিস্থিতি কেমন?

সৈয়দ মাহবুবুর রহমান : আমাদের আমানত প্রায় ৩২ হাজার কোটি টাকার কাছাকাছি। ঋণ প্রায় ৩০ হাজার কোটি টাকা। আমাদের খেলাপি ঋণ একটু বেশি। সাড়ে ছয় শতাংশের মতো। আমাদের ২০১৪, ১৫, ১৬ এ তিন বছর কিছু ভুল সিদ্ধান্ত হয়েছে। এটার জন্য আমি বোর্ডকে দায়ী করব না। এটা আমাদের সিলেকশন ছিল। সেটা হয়তো ভুল ছিল। সেগুলো আমরা এখন ক্লিনআপ করছি। ব্যালান্স শিট দেখলে দেখা যাবে, গত দুই বছরে আমরা ৮০০ কোটি টাকা বিতরণ করেছি। এ বছরও আমরা প্রায় সাড়ে ৫০০  কোটি টাকা ঋণ বিতরণ করেছি। গত পাঁচ বছরে আমাদের খেলাপি ঋণ মাত্র ১.২ শতাংশ।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : প্রযুক্তিভিত্তিক ও কনজুমার ব্যাংকিংয়ে আপনাদের অবস্থান কী?

সৈয়দ মাহবুবুর রহমান : অটোমেশন কিংবা ডিজিটাল ব্যাংকিংয়ের ক্ষেত্রে আমরা শুরুর দিকে থাকব। কেউ যদি ডিজিটাল পণ্যের কথা চিন্তা করে, টেলকো বা ফিনটেকের কথা চিন্তা করলে তারা আমাদের কথা চিন্তা করে। আমরা অত বেশি লোক নেইনি। তবে কিছু লোক আমাদের আছে যারা কঠিন পরিশ্রম করেন। আমাদের ব্যাংকিং যে অ্যাপস আছে তা মার্কেটের অন্যতম সেরা ফাংশনাল অ্যাপ। এ অ্যাপের মাধ্যমে দৈনন্দিন যা যা করা লাগে সব করা সম্ভব। আমরা এটাকে সুপার ফাইন্যান্সিয়াল অ্যাপ হিসেবে পুনরায় উদ্বোধন করব।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বেসরকারি খাতের ঋণ প্রবৃদ্ধি এখন কেমন?

সৈয়দ মাহবুবুর রহমান : সর্বশেষ ফিগারে গ্রোথের বিষয়ে বলা নেই। এটা গ্লোবাল সিনারির ব্যাপার ছিল। লোকালি মুদ্রাস্ফীতি ছিল অনেক বেশি। বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগ করার সময় টাকার অনেক অবমূল্যায়ন হয়েছে। কিছু কিছু ব্যাংকের লিকুইডিটি ভালো। তবে সার্বিকভাবে চাপ আছে। গ্লোবাল সিনারিও এর কারণে দেখা যায়, জিনিসপত্র ঠিকমতো বিক্রি হচ্ছে না। এখন পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে আরেকটু সমস্যা হচ্ছে। মেগা প্রজেক্টগুলো হলটেড। সব কিছু মিলিয়ে আমাদের ক্রেডিট গ্রোথ একটু স্থবির হয়ে আছে। গত এক সপ্তাহে মনে হয়েছে পরিস্থিতি একটু অনুকূলে এসেছে। আমার মনে হয়, এ বছর একটু স্লো যাবে। অনেক ইস্যু আছে। আগামীতে হয়তো আমরা ভালো সময় পার করব। মধ্যপ্রাচ্যে সংকটে তেলের বাজারে অস্থিরতা। গার্মেন্টে ৪০০ মিলিয়ন ডলারের মতো উৎপাদন ক্ষতি হয়েছে। এসব একটু অস্থিতিশীল করে রেখেছে।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সুদহার কি বাড়তেই থাকবে?

সৈয়দ মাহবুবুর রহমান : ২০২০ সালের এপ্রিলে সুদ হারের সীমা আরোপ করা হয়েছিল। এগুলো অর্থনীতিকে এগিয়ে নেয়নি বরং আরও পিছিয়ে দিয়েছে। ৯০ দশকের মাঝামাঝিতে কিছুটা রিফর্ম হয়েছে। সে রিফর্ম না করে ১০/১১ সালে পিছিয়ে যাচ্ছিলাম। ২০০৮/২০০৯ সালে আমাদের খেলাপি ঋণ ছিল ২২ হাজার কোটি টাকা। তা এখন ২ লাখ ১১ হাজার কোটি টাকা। হিসাব করলে আরও বাড়বে। এ সরকার এসে পর পর দুই ধাপে পলিসি রেট বাড়িয়েছে। যেহেতু আমরা ঠিকসময়ে সিদ্ধান্ত নেইনি। হয়তো সুদহার আরও বাড়বে। আগামী বছর মাঝামাঝিতে আবার কমে আসবে।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ডলারের দর কি বাজারের ওপর ছেড়ে দেওয়া উচিত?

সৈয়দ মাহবুবুর রহমান : আমাদের পর্যাপ্ত পরিমাণ ফরেন এক্সচেঞ্জ বাড়াতে হবে। আমাদের রেমিট্যান্স ভালো কাজ করছে। গত মাসে ২ বিলিয়ন ডলারের বেশি এসেছে। এটা ভালো বিষয়। সামনের সময় যদি আমাদের রেমিট্যান্স সাস্টেইন থাকে, ইমপোর্ট পেমেন্টটা যদি রিজনেবল রাখতে পারি তাহলে এ সেক্টরের জন্য ভালো হবে। এখন হুন্ডি কমে গেছে। মেজর হুন্ডি বন্ধ হয়েছে। এটা সবচেয়ে স্বস্তির খবর। এ অবস্থা ধরে রাখতে পারলে সামনে আরও উন্নতি হবে।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : গ্রিন ফাইন্যান্সিংয়ে আপনাদের অবদান কেমন?

সৈয়দ মাহবুবুর রহমান : বাংলাদেশ হলো অন্যতম কøাইমেট ভঙ্গুর দেশ। স্বাভাবিকভাবে সরকার থেকে এ ধরনের অনেক কাজ হচ্ছে। সম্প্রতি আমাদের সুপার শপে পলিথিন বন্ধ হয়েছে। রাস্তায় হর্ন বাজানো বন্ধ হচ্ছে। কাজ হচ্ছে, কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকেও এ বিষয়ে ফান্ডিং হচ্ছে। প্রত্যেক ব্যাংক চেষ্টা করছে গ্রিন ফাইন্যান্সিং বাড়ানোর।  আমরা সাসটেইনেবল যে অ্যাওয়ার্ড পেয়েছি তার অন্যতম কারণ হলো গ্রিন ব্যাংকিং।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সিএসএমই ফাইন্যান্সিংয়ে আপনাদের পরিস্থিতি কেমন?

সৈয়দ মাহবুবুর রহমান : সিএসএমই ফাইন্যান্সিংয়ে আমরা বাংলাদেশের টার্গেটের ৮০ শতাংশ অর্জন করেছি। ২০ শতাংশ জায়গায় আমরা পিছিয়ে আছি। এ জায়গায় আমাদের কাজ করতে হবে। ডাইরেক্ট লেন্ডিং টু ফারমার এ জায়গায় একটু পিছিয়ে আছি। এ ছাড়া অন্যান্য জায়গায় আমাদের অবস্থান ভালো আছে। আমাদের পোটফোলিওর ১০ থেকে ১২ শতাংশ এসএমই। আমরা চেষ্টা করছি এটাকে ২০ শতাংশে নিতে। আমরা সিএসএমইতে ট্রেডিশনালের বাহিরে ডিজিটাল প্ল্যাটফরমে ফোকাস করছি। এ জন্য আমরা ফিনটেক পার্টনারের সঙ্গে পার্টনারশিপ করে এগিয়ে যেতে চাচ্ছি। এটা আমাদের হেল্প করবে।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ভবিষ্যতে এমটিবিকে কোথায় দেখতে চান?

সৈয়দ মাহবুবুর রহমান : আমাদের পরিচালনা পর্ষদের স্বপ্ন এমটিবিকে একটা সম্মানজনক অবস্থানে নিয়ে যাওয়া। একটা আন্তর্জাতিক মানের প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তোলা। এ ব্যাংকের সুনাম শুধু দেশে নয় বিদেশেও থাকবে। মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের ওপর মানুষের আস্থা সবসময় ছিল আছে ভবিষ্যতেও থাকবে। আমাদের যারা সহকর্মী রয়েছেন তারা সবসময় সেবা দেওয়ার জন্য পজিটিভ থাকবেন। সে কাজটা আমরা শীর্ষ পর্যায় থেকে নিচ স্তর পর্যন্ত করতে চাই।

এই বিভাগের আরও খবর
তানভীর রেজা ট্রপিক্যাল হোমসের চেয়ারম্যান
তানভীর রেজা ট্রপিক্যাল হোমসের চেয়ারম্যান
এবি ব্যাংকের বিশেষ ডিপোজিট স্কিম
এবি ব্যাংকের বিশেষ ডিপোজিট স্কিম
চাহিদা ও দাম কমেছে ভারতীয় রুপির
চাহিদা ও দাম কমেছে ভারতীয় রুপির
সুদহার বাড়ছে না আপাতত
সুদহার বাড়ছে না আপাতত
লোকসান গুনলেও মুজিববর্ষ উদযাপনে খরচ ৮৩ লাখ
লোকসান গুনলেও মুজিববর্ষ উদযাপনে খরচ ৮৩ লাখ
গ্যাসের অভাবে উৎপাদনে যেতে পারছে না জেরার বিদ্যুৎ কেন্দ্র
গ্যাসের অভাবে উৎপাদনে যেতে পারছে না জেরার বিদ্যুৎ কেন্দ্র
চার মাসে চিংড়ি রপ্তানি বেড়েছে ২৪ শতাংশ
চার মাসে চিংড়ি রপ্তানি বেড়েছে ২৪ শতাংশ
অস্থিরতা কমাতে চাই ১০ লাখ টন মজুত
অস্থিরতা কমাতে চাই ১০ লাখ টন মজুত
তথ্য ব্যবস্থাপনায়ও ছিল রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ
তথ্য ব্যবস্থাপনায়ও ছিল রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ
পরিবেশবান্ধব পণ্য উৎপাদনে গুরুত্ব দিচ্ছে ওয়ালটন
পরিবেশবান্ধব পণ্য উৎপাদনে গুরুত্ব দিচ্ছে ওয়ালটন
বেনাপোল বন্দরের রাজস্ব আদায়ে ধস
বেনাপোল বন্দরের রাজস্ব আদায়ে ধস
এডিপির বাস্তবায়ন ১৪ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন
এডিপির বাস্তবায়ন ১৪ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন
সর্বশেষ খবর
হ্যামিল্টনে দাপট দেখাচ্ছে নিউজিল্যান্ড
হ্যামিল্টনে দাপট দেখাচ্ছে নিউজিল্যান্ড

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

অবৈধ প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় শ্যালিকাকে গলা কেটে হত্যা করল দুলাভাই
অবৈধ প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় শ্যালিকাকে গলা কেটে হত্যা করল দুলাভাই

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বছর পর সমাবেশ মঞ্চে আসছেন খালেদা জিয়া
৭ বছর পর সমাবেশ মঞ্চে আসছেন খালেদা জিয়া

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

‘পিলখানা হত্যাকাণ্ড নিয়ে আপাতত কমিশন গঠন সম্ভব হচ্ছে না’
‘পিলখানা হত্যাকাণ্ড নিয়ে আপাতত কমিশন গঠন সম্ভব হচ্ছে না’

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মৌলভীবাজারে ইয়াবাসহ নারী আটক
মৌলভীবাজারে ইয়াবাসহ নারী আটক

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় ইসরায়েলি আগ্রাসন, মুখ খুললেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি
সিরিয়ায় ইসরায়েলি আগ্রাসন, মুখ খুললেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর ‘কবজি কাটা’ আনোয়ার গ্রুপের ৫ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
রাজধানীর ‘কবজি কাটা’ আনোয়ার গ্রুপের ৫ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

আল্লু অর্জুন গ্রেপ্তারের পর লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে ‘পুষ্পা টু’র আয়
আল্লু অর্জুন গ্রেপ্তারের পর লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে ‘পুষ্পা টু’র আয়

৩১ মিনিট আগে | শোবিজ

ইউক্রেনে প্রথম রাশিয়ার সাথে যুদ্ধে অংশ নিলেন উত্তর কোরিয়ার সেনারা
ইউক্রেনে প্রথম রাশিয়ার সাথে যুদ্ধে অংশ নিলেন উত্তর কোরিয়ার সেনারা

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুগন্ধি বোম্বাই মরিচ চাষে সুনীলের বাজিমাত
সুগন্ধি বোম্বাই মরিচ চাষে সুনীলের বাজিমাত

৩৬ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বিজয় দিবসে সড়কে যানবাহন চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা ডিএমপির
বিজয় দিবসে সড়কে যানবাহন চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা ডিএমপির

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

জনপ্রশাসন সংস্কারে প্রস্তাবনা জমা দিয়েছে বিএনপি
জনপ্রশাসন সংস্কারে প্রস্তাবনা জমা দিয়েছে বিএনপি

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে ‘বঞ্চিত’ কর্মকর্তাদের অবস্থান
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে ‘বঞ্চিত’ কর্মকর্তাদের অবস্থান

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে ন্যাশনাল ব্যাংকের আঞ্চলিক ব্যবসায়িক সম্মেলন
বরিশালে ন্যাশনাল ব্যাংকের আঞ্চলিক ব্যবসায়িক সম্মেলন

১ ঘন্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গ্রিস উপকূলে অভিবাসনপ্রত্যাশীদের নৌকাডুবি: মৃত ৫, নিখোঁজ ৪০
গ্রিস উপকূলে অভিবাসনপ্রত্যাশীদের নৌকাডুবি: মৃত ৫, নিখোঁজ ৪০

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাশতার সঙ্গে লটারি কিনে জিতলেন ১২ কোটি টাকা
নাশতার সঙ্গে লটারি কিনে জিতলেন ১২ কোটি টাকা

১ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ব্লুটুথ মাউস আনল লজিটেক
ব্লুটুথ মাউস আনল লজিটেক

১ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সব সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী মহার্ঘ্য ভাতা পাবেন: জনপ্রশাসন সচিব
সব সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী মহার্ঘ্য ভাতা পাবেন: জনপ্রশাসন সচিব

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মাঠের লড়াইয়ে কঠিন চ্যালেঞ্জের অপেক্ষায় লিটন
মাঠের লড়াইয়ে কঠিন চ্যালেঞ্জের অপেক্ষায় লিটন

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাতে মুখোমুখি হচ্ছে ম্যানইউ ও ম্যানসিটি
রাতে মুখোমুখি হচ্ছে ম্যানইউ ও ম্যানসিটি

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শীতের মধ্যেই বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়তে পারে তাপমাত্রা
শীতের মধ্যেই বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়তে পারে তাপমাত্রা

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অডিও অনুবাদ করে দেবে ইউটিউবের নতুন টুল
অডিও অনুবাদ করে দেবে ইউটিউবের নতুন টুল

১ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হিজাব না পরে কনসার্টে গান, গ্রেফতার ইরানের গায়িকা
হিজাব না পরে কনসার্টে গান, গ্রেফতার ইরানের গায়িকা

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

মানহানি মামলা: ট্রাম্পকে দেড় কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দেবে এবিসি নিউজ
মানহানি মামলা: ট্রাম্পকে দেড় কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দেবে এবিসি নিউজ

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর যেসব এলাকায় ১২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না সোমবার
রাজধানীর যেসব এলাকায় ১২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না সোমবার

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর কোনো দুর্নীতি হয়নি : উপদেষ্টা ফাওজুল কবির
অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর কোনো দুর্নীতি হয়নি : উপদেষ্টা ফাওজুল কবির

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

এবার অবসরের ঘোষণা দিলেন মোহাম্মদ ইরফান
এবার অবসরের ঘোষণা দিলেন মোহাম্মদ ইরফান

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন সরকারকে সহযোগিতার অভিযোগে সাংবাদিককে ১০ বছরের কারাদণ্ড দিলো ইরান
মার্কিন সরকারকে সহযোগিতার অভিযোগে সাংবাদিককে ১০ বছরের কারাদণ্ড দিলো ইরান

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জর্জিয়ার প্রেসিডেন্ট হলেন সাবেক ফুটবলার মিখাইল
জর্জিয়ার প্রেসিডেন্ট হলেন সাবেক ফুটবলার মিখাইল

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার বৈঠক
পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার বৈঠক

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা
সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩
পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩

১৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে সিরিয়ার সর্বোচ্চ পর্বত তড়িঘড়ি দখল করে নিল ইসরায়েল
যে কারণে সিরিয়ার সর্বোচ্চ পর্বত তড়িঘড়ি দখল করে নিল ইসরায়েল

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসাদ পরিবারের গন্তব্য কোথায়?
আসাদ পরিবারের গন্তব্য কোথায়?

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী মহার্ঘ্য ভাতা পাবেন: জনপ্রশাসন সচিব
সব সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী মহার্ঘ্য ভাতা পাবেন: জনপ্রশাসন সচিব

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'
খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'

১২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ
শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা
ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট
আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট

৪ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’
‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি
সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান
পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা
রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা

৮ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’
‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’

২২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে ওপেন এআইয়ের তথ্য ফাঁসকারী ভারতীয় যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু
যুক্তরাষ্ট্রে ওপেন এআইয়ের তথ্য ফাঁসকারী ভারতীয় যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগ এখনো সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে’
‘আওয়ামী লীগ এখনো সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে’

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ফের মা হলেন কোয়েল মল্লিক
ফের মা হলেন কোয়েল মল্লিক

২১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা
বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’
‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’

২১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু
ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু

২৩ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

পুলিশের কাছ থেকে হাতকড়া পরা আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনতাই
পুলিশের কাছ থেকে হাতকড়া পরা আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনতাই

২০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘যে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ে তুলব, সেটি হবে সবার জন্য বাসযোগ্য’
‘যে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ে তুলব, সেটি হবে সবার জন্য বাসযোগ্য’

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশের নিচে নেমে আসবে : গভর্নর
মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশের নিচে নেমে আসবে : গভর্নর

১৬ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

বিরোধীদের ‘সন্ত্রাসবাদী’ হিসেবে প্রচার করত আওয়ামী লীগ: যুক্তরাষ্ট্র
বিরোধীদের ‘সন্ত্রাসবাদী’ হিসেবে প্রচার করত আওয়ামী লীগ: যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিজয় দিবসের কর্মসূচি ঘোষণা করলো বিএনপি
বিজয় দিবসের কর্মসূচি ঘোষণা করলো বিএনপি

২০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ব্যাটেও ধার নেই: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিষিদ্ধ হচ্ছে সাকিবের বোলিং?
ব্যাটেও ধার নেই: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিষিদ্ধ হচ্ছে সাকিবের বোলিং?

২৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই : আইজিপি
দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই : আইজিপি

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

নানা নাটকীয়তার পর অভিশংসিত দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট
নানা নাটকীয়তার পর অভিশংসিত দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি
প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা
আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

জোড়াতালির বিআরটি
জোড়াতালির বিআরটি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়
ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য
চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই
দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

পান্থকুঞ্জ পার্কে নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি
পান্থকুঞ্জ পার্কে নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি

নগর জীবন

ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী
ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা অসম্ভব
আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা অসম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা
আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা
বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা

সম্পাদকীয়

সমন্বয়হীন সবজি বাজার
সমন্বয়হীন সবজি বাজার

নগর জীবন

অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন
অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন

প্রথম পৃষ্ঠা

হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার
হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা
বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা

বিশেষ আয়োজন

ভারতকে অসহযোগী দেশের তালিকাভুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে অসহযোগী দেশের তালিকাভুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে
আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান
বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান

প্রথম পৃষ্ঠা

২০৫০ সালের মধ্যে নিউইয়র্কের আশপাশ তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা!
২০৫০ সালের মধ্যে নিউইয়র্কের আশপাশ তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা!

পেছনের পৃষ্ঠা

যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি
যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি

বিশেষ আয়োজন

রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা
রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে
বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত
দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত

সম্পাদকীয়

কিংস অ্যারিনায় জয়ে ফিরল বসুন্ধরা
কিংস অ্যারিনায় জয়ে ফিরল বসুন্ধরা

মাঠে ময়দানে

আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট
আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট

প্রথম পৃষ্ঠা

শব্দদূষণে ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি
শব্দদূষণে ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি

নগর জীবন

গুমের নির্দেশদাতা হাসিনা
গুমের নির্দেশদাতা হাসিনা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের স্বাধীনতায় এক ইঞ্চিও আটকাবে না সরকার
সাংবাদিকদের স্বাধীনতায় এক ইঞ্চিও আটকাবে না সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা