শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর, ২০২৪

সাক্ষাৎকার

২৫ বছরে বিশ্বাসের প্রতীক হয়েছে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক

প্রিন্ট ভার্সন
২৫ বছরে বিশ্বাসের প্রতীক হয়েছে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক

বেসরকারি খাতের মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক পিএলসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও প্রধান নির্বাহীর দায়িত্ব প্রায় পাঁচ বছর ধরে পালন করছেন সৈয়দ মাহবুবুর রহমান। চেয়ারম্যান হিসেবে নেতৃত্ব দিয়েছেন ব্যাংক নির্বাহীদের সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশের (এবিবি)। মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের (এমটিবি) ২৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে কথা বলেছেন বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ২৫ বছরে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের অর্জনগুলো কী কী?

সৈয়দ মাহবুবুর রহমান : ২৫ বছরে সবচেয়ে বড় অর্জনগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো- আর্থিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে নয় আমরা আস্থার প্রতীক হিসেবে থাকতে পেরেছি। বাংলাদেশের ব্যাংকিং ইন্ডাস্ট্রির প্রথম পাঁচ/সাতটা ব্যাংকের নাম এলে এমটিবির নাম আসে। এ জন্য আমাদের বোর্ড, ম্যানেজমেন্টসহ ৩৫০০ কর্মীর প্রতিষ্ঠানের প্রত্যেকের পরিশ্রম থেকে আমরা এ আস্থার স্বীকৃতি অর্জন করেছি। গ্রাহকের বিশ্বাস অর্জন করতে পেরেছি বলেই তারা আমাদের ব্যাংকে টাকা জমা রাখেন। আমার কাছে মনে হয়, এটাই আমাদের বড় অর্জন। এটা সম্ভব হওয়ার অন্যতম কারণ- আমরা সুশাসন মেইনটেইন করি। আমরা একটা প্রসেস অনুসরণ করি। এতে প্রতিষ্ঠানে যেই আসুক না কেন প্রতিষ্ঠান রান করবে। আমাদের দেশে পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে ব্যাংকে সমস্যা হয়েছে। তারপরও কিছু ব্যাংক দাঁড়িয়ে আছে। এর অন্যতম কারণ হলো প্রসেস। সে হিসেবে বলা যায়, আমরা এখনো ভালো আছি।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের প্রবৃদ্ধি কতটা টেকসই?

সৈয়দ মাহবুবুর রহমান : আমরা ১০ ব্যাংকের একটি ব্যাংক, যারা সাসটেইনেবল পুরস্কার জিতেছি। তার কারণ হলো- সব রেশিওতে আমাদের অবস্থান ভালো রয়েছে। অ্যাডভান্স ডিপোজিট রেশিও বেশি। ৭৬ থেকে ৭৭ এ আছে। লিকুইডিটি কাভারেজ রেশিওতে প্রায় ১৬০ শতাংশ রয়েছে। এ রেশিওগুলো আমাদের খুব স্ট্রং। এ ছাড়া আমাদের প্রসেসটা তো রয়েছে। এগুলো আমাদের অন্যান্য ব্যাংক থেকে এগিয়ে নিয়ে গেছে।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনাদের ঋণ এবং আমানতের পরিস্থিতি কেমন?

সৈয়দ মাহবুবুর রহমান : আমাদের আমানত প্রায় ৩২ হাজার কোটি টাকার কাছাকাছি। ঋণ প্রায় ৩০ হাজার কোটি টাকা। আমাদের খেলাপি ঋণ একটু বেশি। সাড়ে ছয় শতাংশের মতো। আমাদের ২০১৪, ১৫, ১৬ এ তিন বছর কিছু ভুল সিদ্ধান্ত হয়েছে। এটার জন্য আমি বোর্ডকে দায়ী করব না। এটা আমাদের সিলেকশন ছিল। সেটা হয়তো ভুল ছিল। সেগুলো আমরা এখন ক্লিনআপ করছি। ব্যালান্স শিট দেখলে দেখা যাবে, গত দুই বছরে আমরা ৮০০ কোটি টাকা বিতরণ করেছি। এ বছরও আমরা প্রায় সাড়ে ৫০০  কোটি টাকা ঋণ বিতরণ করেছি। গত পাঁচ বছরে আমাদের খেলাপি ঋণ মাত্র ১.২ শতাংশ।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : প্রযুক্তিভিত্তিক ও কনজুমার ব্যাংকিংয়ে আপনাদের অবস্থান কী?

সৈয়দ মাহবুবুর রহমান : অটোমেশন কিংবা ডিজিটাল ব্যাংকিংয়ের ক্ষেত্রে আমরা শুরুর দিকে থাকব। কেউ যদি ডিজিটাল পণ্যের কথা চিন্তা করে, টেলকো বা ফিনটেকের কথা চিন্তা করলে তারা আমাদের কথা চিন্তা করে। আমরা অত বেশি লোক নেইনি। তবে কিছু লোক আমাদের আছে যারা কঠিন পরিশ্রম করেন। আমাদের ব্যাংকিং যে অ্যাপস আছে তা মার্কেটের অন্যতম সেরা ফাংশনাল অ্যাপ। এ অ্যাপের মাধ্যমে দৈনন্দিন যা যা করা লাগে সব করা সম্ভব। আমরা এটাকে সুপার ফাইন্যান্সিয়াল অ্যাপ হিসেবে পুনরায় উদ্বোধন করব।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বেসরকারি খাতের ঋণ প্রবৃদ্ধি এখন কেমন?

সৈয়দ মাহবুবুর রহমান : সর্বশেষ ফিগারে গ্রোথের বিষয়ে বলা নেই। এটা গ্লোবাল সিনারির ব্যাপার ছিল। লোকালি মুদ্রাস্ফীতি ছিল অনেক বেশি। বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগ করার সময় টাকার অনেক অবমূল্যায়ন হয়েছে। কিছু কিছু ব্যাংকের লিকুইডিটি ভালো। তবে সার্বিকভাবে চাপ আছে। গ্লোবাল সিনারিও এর কারণে দেখা যায়, জিনিসপত্র ঠিকমতো বিক্রি হচ্ছে না। এখন পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে আরেকটু সমস্যা হচ্ছে। মেগা প্রজেক্টগুলো হলটেড। সব কিছু মিলিয়ে আমাদের ক্রেডিট গ্রোথ একটু স্থবির হয়ে আছে। গত এক সপ্তাহে মনে হয়েছে পরিস্থিতি একটু অনুকূলে এসেছে। আমার মনে হয়, এ বছর একটু স্লো যাবে। অনেক ইস্যু আছে। আগামীতে হয়তো আমরা ভালো সময় পার করব। মধ্যপ্রাচ্যে সংকটে তেলের বাজারে অস্থিরতা। গার্মেন্টে ৪০০ মিলিয়ন ডলারের মতো উৎপাদন ক্ষতি হয়েছে। এসব একটু অস্থিতিশীল করে রেখেছে।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সুদহার কি বাড়তেই থাকবে?

সৈয়দ মাহবুবুর রহমান : ২০২০ সালের এপ্রিলে সুদ হারের সীমা আরোপ করা হয়েছিল। এগুলো অর্থনীতিকে এগিয়ে নেয়নি বরং আরও পিছিয়ে দিয়েছে। ৯০ দশকের মাঝামাঝিতে কিছুটা রিফর্ম হয়েছে। সে রিফর্ম না করে ১০/১১ সালে পিছিয়ে যাচ্ছিলাম। ২০০৮/২০০৯ সালে আমাদের খেলাপি ঋণ ছিল ২২ হাজার কোটি টাকা। তা এখন ২ লাখ ১১ হাজার কোটি টাকা। হিসাব করলে আরও বাড়বে। এ সরকার এসে পর পর দুই ধাপে পলিসি রেট বাড়িয়েছে। যেহেতু আমরা ঠিকসময়ে সিদ্ধান্ত নেইনি। হয়তো সুদহার আরও বাড়বে। আগামী বছর মাঝামাঝিতে আবার কমে আসবে।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ডলারের দর কি বাজারের ওপর ছেড়ে দেওয়া উচিত?

সৈয়দ মাহবুবুর রহমান : আমাদের পর্যাপ্ত পরিমাণ ফরেন এক্সচেঞ্জ বাড়াতে হবে। আমাদের রেমিট্যান্স ভালো কাজ করছে। গত মাসে ২ বিলিয়ন ডলারের বেশি এসেছে। এটা ভালো বিষয়। সামনের সময় যদি আমাদের রেমিট্যান্স সাস্টেইন থাকে, ইমপোর্ট পেমেন্টটা যদি রিজনেবল রাখতে পারি তাহলে এ সেক্টরের জন্য ভালো হবে। এখন হুন্ডি কমে গেছে। মেজর হুন্ডি বন্ধ হয়েছে। এটা সবচেয়ে স্বস্তির খবর। এ অবস্থা ধরে রাখতে পারলে সামনে আরও উন্নতি হবে।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : গ্রিন ফাইন্যান্সিংয়ে আপনাদের অবদান কেমন?

সৈয়দ মাহবুবুর রহমান : বাংলাদেশ হলো অন্যতম কøাইমেট ভঙ্গুর দেশ। স্বাভাবিকভাবে সরকার থেকে এ ধরনের অনেক কাজ হচ্ছে। সম্প্রতি আমাদের সুপার শপে পলিথিন বন্ধ হয়েছে। রাস্তায় হর্ন বাজানো বন্ধ হচ্ছে। কাজ হচ্ছে, কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকেও এ বিষয়ে ফান্ডিং হচ্ছে। প্রত্যেক ব্যাংক চেষ্টা করছে গ্রিন ফাইন্যান্সিং বাড়ানোর।  আমরা সাসটেইনেবল যে অ্যাওয়ার্ড পেয়েছি তার অন্যতম কারণ হলো গ্রিন ব্যাংকিং।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সিএসএমই ফাইন্যান্সিংয়ে আপনাদের পরিস্থিতি কেমন?

সৈয়দ মাহবুবুর রহমান : সিএসএমই ফাইন্যান্সিংয়ে আমরা বাংলাদেশের টার্গেটের ৮০ শতাংশ অর্জন করেছি। ২০ শতাংশ জায়গায় আমরা পিছিয়ে আছি। এ জায়গায় আমাদের কাজ করতে হবে। ডাইরেক্ট লেন্ডিং টু ফারমার এ জায়গায় একটু পিছিয়ে আছি। এ ছাড়া অন্যান্য জায়গায় আমাদের অবস্থান ভালো আছে। আমাদের পোটফোলিওর ১০ থেকে ১২ শতাংশ এসএমই। আমরা চেষ্টা করছি এটাকে ২০ শতাংশে নিতে। আমরা সিএসএমইতে ট্রেডিশনালের বাহিরে ডিজিটাল প্ল্যাটফরমে ফোকাস করছি। এ জন্য আমরা ফিনটেক পার্টনারের সঙ্গে পার্টনারশিপ করে এগিয়ে যেতে চাচ্ছি। এটা আমাদের হেল্প করবে।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ভবিষ্যতে এমটিবিকে কোথায় দেখতে চান?

সৈয়দ মাহবুবুর রহমান : আমাদের পরিচালনা পর্ষদের স্বপ্ন এমটিবিকে একটা সম্মানজনক অবস্থানে নিয়ে যাওয়া। একটা আন্তর্জাতিক মানের প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তোলা। এ ব্যাংকের সুনাম শুধু দেশে নয় বিদেশেও থাকবে। মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের ওপর মানুষের আস্থা সবসময় ছিল আছে ভবিষ্যতেও থাকবে। আমাদের যারা সহকর্মী রয়েছেন তারা সবসময় সেবা দেওয়ার জন্য পজিটিভ থাকবেন। সে কাজটা আমরা শীর্ষ পর্যায় থেকে নিচ স্তর পর্যন্ত করতে চাই।

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রামে সম্প্রসারণ হচ্ছে শেলটেক
চট্টগ্রামে সম্প্রসারণ হচ্ছে শেলটেক
মাকে নিয়ে বিকাশের আয়োজন
মাকে নিয়ে বিকাশের আয়োজন
ঈদের আগেই পাওয়া যাবে নতুন নোট
ঈদের আগেই পাওয়া যাবে নতুন নোট
এডিপিতে কমছে বিদেশি সহায়তা
এডিপিতে কমছে বিদেশি সহায়তা
খেলাপি ঋণ নীতিমালার কারণে ১৯ ব্যাংক লভ্যাংশ দেওয়ায় ব্যর্থ
খেলাপি ঋণ নীতিমালার কারণে ১৯ ব্যাংক লভ্যাংশ দেওয়ায় ব্যর্থ
সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে নতুন উপকারভোগী ৪ লাখ
সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে নতুন উপকারভোগী ৪ লাখ
সিটি ব্যাংকের শাখা ব্যবস্থাপক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
সিটি ব্যাংকের শাখা ব্যবস্থাপক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
এবার ৫ হাজার টন আম রপ্তানির টার্গেট
এবার ৫ হাজার টন আম রপ্তানির টার্গেট
জাপানের মিতসুবিশি গাড়ি তৈরি করছে র‌্যানকন
জাপানের মিতসুবিশি গাড়ি তৈরি করছে র‌্যানকন
জুলাই আন্দোলনে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য বরাদ্দ ৯৩৮ কোটি
জুলাই আন্দোলনে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য বরাদ্দ ৯৩৮ কোটি
ট্রাম্প ট্যারিফে বাংলাদেশের প্রস্তাব
ট্রাম্প ট্যারিফে বাংলাদেশের প্রস্তাব
বিমা কোম্পানিগুলোর পাওনা ৩ হাজার ৪২ কোটি
বিমা কোম্পানিগুলোর পাওনা ৩ হাজার ৪২ কোটি
সর্বশেষ খবর
আরও এক ইরানি ব্যক্তিকে আটক করলো যুক্তরাজ্য পুলিশ
আরও এক ইরানি ব্যক্তিকে আটক করলো যুক্তরাজ্য পুলিশ

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক সপ্তাহের জন্য স্থগিত আইপিএল
এক সপ্তাহের জন্য স্থগিত আইপিএল

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ৩৬ স্থানে ৪০০ ড্রোন হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান, দাবি দিল্লির
ভারতের ৩৬ স্থানে ৪০০ ড্রোন হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান, দাবি দিল্লির

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোহিতের পর এবার টেস্ট থেকে অবসরের পথে কোহলি!
রোহিতের পর এবার টেস্ট থেকে অবসরের পথে কোহলি!

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বরেণ্য সংগীতশিল্পী মুস্তাফা জামান আব্বাসী আর নেই
বরেণ্য সংগীতশিল্পী মুস্তাফা জামান আব্বাসী আর নেই

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সঙ্গে সামরিক সংঘাত : ভারতীয় শেয়ারের দাম কমেছে ৮৩ বিলিয়ন ডলার
পাকিস্তানের সঙ্গে সামরিক সংঘাত : ভারতীয় শেয়ারের দাম কমেছে ৮৩ বিলিয়ন ডলার

৩৭ মিনিট আগে | বাণিজ্য

পাখিবান্ধব নগর ও সমাজ গড়ার আহ্বান
পাখিবান্ধব নগর ও সমাজ গড়ার আহ্বান

৩৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

পরমাণু অস্ত্র নিয়ন্ত্রক কমিটির সভা ডেকেছেন শেহবাজ শরিফ
পরমাণু অস্ত্র নিয়ন্ত্রক কমিটির সভা ডেকেছেন শেহবাজ শরিফ

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাবিপ্রবিতে বাংলাদেশ-চায়না টি সামিট ২০ মে
শাবিপ্রবিতে বাংলাদেশ-চায়না টি সামিট ২০ মে

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের পাঁচ বিমানঘাঁটিতে হামলার দাবি পাকিস্তানের
ভারতের পাঁচ বিমানঘাঁটিতে হামলার দাবি পাকিস্তানের

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ১১৬ জনকে শিক্ষাবৃত্তি দিচ্ছে বসুন্ধরা গ্রুপ
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ১১৬ জনকে শিক্ষাবৃত্তি দিচ্ছে বসুন্ধরা গ্রুপ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নির্বাচিত সরকার না এলে বিনিয়োগ আসবে না
নির্বাচিত সরকার না এলে বিনিয়োগ আসবে না

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাংবাদিকতার স্বাধীনতা ছাড়া আইনের শাসন থাকবে না: আইন উপদেষ্টা
সাংবাদিকতার স্বাধীনতা ছাড়া আইনের শাসন থাকবে না: আইন উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধর্ম দিয়ে বিভাজন নয়, ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: মির্জা ফখরুল
ধর্ম দিয়ে বিভাজন নয়, ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাইবার হামলায় ভারতের ৭০ শতাংশ বিদ্যুৎ সঞ্চালন ব্যবস্থা অচল
সাইবার হামলায় ভারতের ৭০ শতাংশ বিদ্যুৎ সঞ্চালন ব্যবস্থা অচল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর কত নির্যাতনের শিকার হবেন চিকিৎসকরা
আর কত নির্যাতনের শিকার হবেন চিকিৎসকরা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পাকিস্তানের গোলায় ভারতীয় কর্মকর্তার মৃত্যু
পাকিস্তানের গোলায় ভারতীয় কর্মকর্তার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের গণমাধ্যম কার্টুন নেটওয়ার্কে পরিণত হয়েছে: আফ্রিদি
ভারতের গণমাধ্যম কার্টুন নেটওয়ার্কে পরিণত হয়েছে: আফ্রিদি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের এস-৪০০ আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা উড়িয়ে দিল পাকিস্তান
ভারতের এস-৪০০ আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা উড়িয়ে দিল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাল্টা হামলা: ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র সংরক্ষণ কেন্দ্র ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের
পাল্টা হামলা: ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র সংরক্ষণ কেন্দ্র ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি পৌঁছেছেন ৩৭১১৫ হজযাত্রী
সৌদি পৌঁছেছেন ৩৭১১৫ হজযাত্রী

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চুয়াডাঙ্গায় বাইসাইকেলের সঙ্গে সংঘর্ষে মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
চুয়াডাঙ্গায় বাইসাইকেলের সঙ্গে সংঘর্ষে মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মৃত ব্যক্তিকে কাফন পরানোর নিয়ম
মৃত ব্যক্তিকে কাফন পরানোর নিয়ম

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কোরআনের তিন মৌলিক বিষয় ও তার গুরুত্ব
কোরআনের তিন মৌলিক বিষয় ও তার গুরুত্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যেমন থাকবে আজ ঢাকার আবহাওয়া
যেমন থাকবে আজ ঢাকার আবহাওয়া

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় রুবেল হত্যাকাণ্ডের মূলহোতাসহ গ্রেফতার ২
আশুলিয়ায় রুবেল হত্যাকাণ্ডের মূলহোতাসহ গ্রেফতার ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত ২৭
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত ২৭

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলের লিড নিয়েও জিততে পারলো না বাংলাদেশ
দুই গোলের লিড নিয়েও জিততে পারলো না বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বগি লাইনচ্যুত, ঢাকার সঙ্গে ২ বিভাগের রেল যোগাযোগ বন্ধ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বগি লাইনচ্যুত, ঢাকার সঙ্গে ২ বিভাগের রেল যোগাযোগ বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের জন্য ১০০ কোটি ডলারের বাড়তি ঋণ মঞ্জুর আইএমএফের
পাকিস্তানের জন্য ১০০ কোটি ডলারের বাড়তি ঋণ মঞ্জুর আইএমএফের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্লাইট সংক্রান্ত জরুরি ঘোষণা বাংলাদেশ বিমানের
ফ্লাইট সংক্রান্ত জরুরি ঘোষণা বাংলাদেশ বিমানের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ছোড়া ৬ ব্যালিস্টিক মিসাইল নিজেদের রাজ্যেই পড়েছে : পাকিস্তান
ভারতের ছোড়া ৬ ব্যালিস্টিক মিসাইল নিজেদের রাজ্যেই পড়েছে : পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেওড়াপাড়ায় বাসা থেকে দুই বোনের মরদেহ উদ্ধার
শেওড়াপাড়ায় বাসা থেকে দুই বোনের মরদেহ উদ্ধার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের এস-৪০০ আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা উড়িয়ে দিল পাকিস্তান
ভারতের এস-৪০০ আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা উড়িয়ে দিল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টির সম্ভাবনা কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
বৃষ্টির সম্ভাবনা কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাল্টা হামলা: ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র সংরক্ষণ কেন্দ্র ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের
পাল্টা হামলা: ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র সংরক্ষণ কেন্দ্র ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজ্যগুলোকে জরুরি অবস্থার পদক্ষেপ নেয়ার নির্দেশ ভারতের
রাজ্যগুলোকে জরুরি অবস্থার পদক্ষেপ নেয়ার নির্দেশ ভারতের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি,  উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি, উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ মুজিবের করা কালো আইনের ১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে’
‘শেখ মুজিবের করা কালো আইনের ১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে’

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ জঘন্য মিথ্যাচার ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রচার করছে'
'আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ জঘন্য মিথ্যাচার ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রচার করছে'

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা জারি, বাড়তে পারে তীব্রতা
তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা জারি, বাড়তে পারে তীব্রতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের গোলায় ভারতীয় কর্মকর্তার মৃত্যু
পাকিস্তানের গোলায় ভারতীয় কর্মকর্তার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইবার হামলায় ভারতের ৭০ শতাংশ বিদ্যুৎ সঞ্চালন ব্যবস্থা অচল
সাইবার হামলায় ভারতের ৭০ শতাংশ বিদ্যুৎ সঞ্চালন ব্যবস্থা অচল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের জন্য ১০০ কোটি ডলারের বাড়তি ঋণ মঞ্জুর আইএমএফের
পাকিস্তানের জন্য ১০০ কোটি ডলারের বাড়তি ঋণ মঞ্জুর আইএমএফের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাতক্ষীরার সীমান্তে গ্রামবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক, সতর্ক বিজিবি
সাতক্ষীরার সীমান্তে গ্রামবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক, সতর্ক বিজিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় ৭২ নাগরিককে রাখা হয়েছে স্কুল ও বাড়িতে, দেওয়া হচ্ছে রান্না করা খাবার
ভারতীয় ৭২ নাগরিককে রাখা হয়েছে স্কুল ও বাড়িতে, দেওয়া হচ্ছে রান্না করা খাবার

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের চারটি টিভির ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ করল ভারত
বাংলাদেশের চারটি টিভির ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ করল ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন হামলায় ভারতের পাঞ্জাবে আহত ৩
পাকিস্তানের ড্রোন হামলায় ভারতের পাঞ্জাবে আহত ৩

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা বাতিলের সুযোগ পাচ্ছেন হজযাত্রীরা
ভিসা বাতিলের সুযোগ পাচ্ছেন হজযাত্রীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে জানিয়েই দেশ ত্যাগ করেন হামিদ
সবাইকে জানিয়েই দেশ ত্যাগ করেন হামিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে নতুন সিগন্যাল পেলেন আরিফুল হক
লন্ডনে নতুন সিগন্যাল পেলেন আরিফুল হক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক ঐক্যের খোঁজে বিএনপি
রাজনৈতিক ঐক্যের খোঁজে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহিলা কারাগারে থাকবেন ভিআইপিরা
মহিলা কারাগারে থাকবেন ভিআইপিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আরও বড় হামলার পরিকল্পনা
আরও বড় হামলার পরিকল্পনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগ ব্লকেড ছাত্র-জনতার
শাহবাগ ব্লকেড ছাত্র-জনতার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমান সচিবের বাড়িতে দুই বোনের লাশ
বিমান সচিবের বাড়িতে দুই বোনের লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার
এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নেতা কর্মীদের ধরতে সাঁড়াশি অভিযান
আওয়ামী লীগ নেতা কর্মীদের ধরতে সাঁড়াশি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে
১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনারগাঁ থেকে প্রথম হাদিসের শিক্ষা প্রচারিত হয়
সোনারগাঁ থেকে প্রথম হাদিসের শিক্ষা প্রচারিত হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে মৃত্যুফাঁদ
রেললাইনে মৃত্যুফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঙালি নায়িকারা কেন বলিউডে
বাঙালি নায়িকারা কেন বলিউডে

শোবিজ

দোসরদের দেশ ত্যাগের সুযোগ দিচ্ছে সরকার
দোসরদের দেশ ত্যাগের সুযোগ দিচ্ছে সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

নিত্যপণ্যে অস্বস্তি বাড়ছে
নিত্যপণ্যে অস্বস্তি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধ আমাদের দেখার বিষয় নয়
যুদ্ধ আমাদের দেখার বিষয় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তা ঝুঁকি বাড়াচ্ছে হেলে পড়া ভবন
নিরাপত্তা ঝুঁকি বাড়াচ্ছে হেলে পড়া ভবন

নগর জীবন

তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাধা দেওয়ার দায়িত্ব পুলিশের
বাধা দেওয়ার দায়িত্ব পুলিশের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাতভর অভিযানের পর আইভী গ্রেপ্তার
রাতভর অভিযানের পর আইভী গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে আইসিসিবিতে ভিড়
ছুটির দিনে আইসিসিবিতে ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

হারিয়ে যাওয়া পাখি...
হারিয়ে যাওয়া পাখি...

পরিবেশ ও জীবন

সিনেমাপাগল আফজাল হোসেন
সিনেমাপাগল আফজাল হোসেন

শোবিজ

নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত জনগণের
নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত জনগণের

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা - আজিজুর রহমান
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা - আজিজুর রহমান

শোবিজ

মালচিং পদ্ধতিতে নতুন জাতের তরমুজ চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে নতুন জাতের তরমুজ চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে মোগল পরিবেশে কাওয়ালির মুগ্ধতা
আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে মোগল পরিবেশে কাওয়ালির মুগ্ধতা

নগর জীবন

নিষিদ্ধের দাবি বিবেচনা করা হচ্ছে গুরুত্বের সঙ্গে
নিষিদ্ধের দাবি বিবেচনা করা হচ্ছে গুরুত্বের সঙ্গে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসপাতাল প্রাঙ্গণে ফুলের বাগান
হাসপাতাল প্রাঙ্গণে ফুলের বাগান

শনিবারের সকাল