শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৪ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ১৭:২৬, মঙ্গলবার, ০৪ মার্চ, ২০২৫

সাক্ষাৎকার : পূবালী ব্যাংক এমডি

ব্যাংকিং খাতে আস্থা ফেরাতে খেলাপি ঋণের প্রকৃত চিত্র প্রকাশ হওয়া উচিত

প্রিন্ট ভার্সন

বেসরকারি খাত থেকে জাতীয়করণ।  পরবর্তীতে আবারও বেসরকারি খাতের মালিকানায় ফিরে নতুন যাত্রা শুরু করে পূবালী ব্যাংক। সমস্যায় পড়া ব্যাংক থেকে উঠে এসে এখন এটি আধুনিক ও শক্তিশালী একটি ব্যাংক। মুনাফা ও কর্মী সুবিধায় এখন দেশের শীর্ষ ব্যাংক। পূবালী ব্যাংকের বর্তমান ও ভবিষ্যৎ এবং ব্যাংক খাতের সার্বিক বিষয় নিয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে কথা বলেছেন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ আলী। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন - শাহেদ আলী ইরশাদ

 

পূবালী ব্যাংকবাংলাদেশ প্রতিদিন : ঋণ শ্রেণিকরণে আন্তর্জাতিক মানের নীতিমালা চালু হচ্ছে মার্চে, বিষয়টিকে আপনি কীভাবে দেখছেন?

মোহাম্মদ আলী : ঋণ শ্রেণিকরণব্যবস্থা একটি ব্যাংকের স্বচ্ছতা, স্থিতিশীলতা এবং আন্তর্জাতিক বাজারে গ্রহণযোগ্যতার অন্যতম মানদণ্ড। যখন আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো আমাদের ব্যাংক পরিদর্শন করে, তখন তাদের প্রথম প্রশ্ন থাকে-মূলধন পর্যাপ্ততা কতটুকু, খেলাপি ঋণের হার কেমন, মন্দ সম্পদের পরিমাণ কত- প্রভৃতি। ঋণখেলাপির বিষয়টি মূলধন পর্যাপ্ততার সঙ্গে সরাসরি সম্পর্কিত- ঋণ শ্রেণিকরণে আন্তর্জাতিক মানের নীতিমালা চালুর বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক যে উদ্যোগ নিয়েছে তা যথাযথ ও সময়োপযোগী।

আমার মতে, খেলাপি ঋণের প্রকৃত চিত্র প্রকাশ হওয়া উচিত। জনগণ ও গ্রাহকদের জানা দরকার কোন ব্যাংকের খেলাপি ঋণের পরিমাণ কত, যাতে তারা সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারে। স্বচ্ছতা নিশ্চিত হলে শুধু আমানতকারীরাই নন, বিদেশি বিনিয়োগকারীরাও আমাদের ব্যাংকিং খাতের ওপর আস্থা রাখতে পারবেন। পাশাপাশি ব্যাংকগুলোর ওপর স্বয়ংক্রিয় নিয়ন্ত্রণব্যবস্থা আরও সুসংহত হবে।

যেহেতু বাংলাদেশ ব্যাংক আন্তর্জাতিক মান অনুসরণ করছে, এটি ব্যাংকগুলোর জন্য দরকষাকষিতে সুবিধাজনক হতে পারে। আমানতকারীদের জন্যও এটি গুরুত্বপূর্ণ, কারণ তারা যদি কোনো ব্যাংকের আর্থিক অবস্থা সম্পর্কে অবগত না থাকে, তাহলে ভবিষ্যতে ঝুঁকির সম্মুখীন হতে পারে। যদি তারা জানেন কোন ব্যাংকের খেলাপি ঋণ বেশি, তাহলে সহজেই বুঝতে পারবেন কোথায় আমানত রাখা নিরাপদ। ব্যাংকের আর্থিক অবস্থা সম্পর্কে স্বচ্ছ তথ্য থাকলে ভবিষ্যতে আমানতকারীরা ভুল সিদ্ধান্ত নেওয়া থেকে রক্ষা পাবেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের এ উদ্যোগ আমাদের ব্যাংকিং খাতকে আরও মজবুত ও আন্তর্জাতিকভাবে প্রতিযোগিতামূলক করতে সহায়ক হবে।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দেশের ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণ প্রায় সাড়ে ৩ লাখ কোটি টাকা, সেখানে পূবালী ব্যাংকের খেলাপি ঋণের পরিমাণ ৩ শতাংশের কম রেখেছেন কীভাবে?

মোহাম্মদ আলী : এটি সম্ভব হয়েছে সুশাসন, কঠোর ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা এবং স্বাধীন ঋণ মূল্যায়ন ব্যবস্থার ফলে। আমাদের পরিচালনা পর্ষদ সব সময় সুশাসনকে অগ্রাধিকার দিয়েছেন আর ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষও উদ্যোগ নিয়েছেন তা বাস্তবায়নের। ফলে আমাদের কর্মকর্তারা যার যার দায়িত্ব স্বাধীনভাবে পালন করতে পারেন, যা স্বচ্ছতা নিশ্চিত করে।

আমাদের ঋণ অনুমোদন প্রক্রিয়াটি সুপরিকল্পিত ও বহুমাত্রিক। বড় ঋণ অনুমোদনের ক্ষেত্রেও মূল প্রস্তাব অবশ্যই শাখা থেকে আসতে হবে। শাখা পর্যায়ে স্বাধীন মূল্যায়নের পর আঞ্চলিক কার্যালয় এবং ঋণ বিভাগ সেটি পুনর্মূল্যায়ন করে, এরপর সিদ্ধান্ত গ্রহণ হয়। এভাবে প্রতিটি স্তরে যথাযথ যাচাইবাছাই নিশ্চিত করা হয়। ফলে কোনো রাজনৈতিকভাবে প্রভাবশালী গোষ্ঠী বা ব্রিফকেস কোম্পানির অনৈতিক ঋণ গ্রহণের সুযোগ থাকে না। এমনকি যারা ঋণের জন্য সরাসরি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে চান তাদের জানিয়ে দেওয়া হয় যে, আবেদন শাখার মাধ্যমেই করতে হবে।

বর্তমানে দেশে খেলাপি ঋণের পরিমাণ আশঙ্কাজনক হারে বেড়ে চলেছে, পত্রিকায় দেখা যাচ্ছে এটি ৫ লাখ কোটি টাকা ছাড়িয়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এমন পরিস্থিতিতেও আমাদের খেলাপি ঋণের হার ২.৬৭ শতাংশ, যা গত বছরের তুলনায়ও কম। এটি প্রমাণ করে যে, সঠিক তদারকি, সুশাসন এবং স্বাধীনভাবে কাজের পরিবেশ নিশ্চিত করা গেলে খেলাপি ঋণ নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : পূবালী ব্যাংকের বিরুদ্ধে একটি অভিযোগ উঠেছে, প্রকৃত ঘটনা সম্পর্কে কিছু বলবেন?

মোহাম্মদ আলী : আমাদের বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগগুলো সম্পূর্ণ উদ্দেশ্যমূলক এবং বাস্তবতার সঙ্গে কোনো মিল নেই। পূবালী ব্যাংক বাংলাদেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় ও এএএ রেটিংপ্রাপ্ত একটি ব্যাংক, যা স্বচ্ছতা ও দক্ষতার সঙ্গে পরিচালিত হচ্ছে। অথচ অস্তিত্বহীন এক ব্যক্তির মাধ্যমে দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) অভিযোগ দায়ের করে এবং সেটি গণমাধ্যমে প্রচার করে আমাদের ভাবমূর্তি ক্ষতিগ্রস্ত করার চেষ্টা করা হয়েছে।

আমরা যদি কোনো আমানতকারীকে উচ্চ সুদহার দিই, তবে উপকারভোগী হবেন আমানতকারী, যদিও এতে ব্যাংকের খরচ বেড়ে যায়। আবার ঋণের সুদহার কমালে গ্রাহক সুবিধা পান, কিন্তু ব্যাংকের আয় হ্রাস পায়। এসব সিদ্ধান্ত আমাদের ট্রেজারি বিভাগ সতর্কতার সঙ্গে গ্রহণ করে। আমাদের আমদানি ব্যয় ছিল ২৯ হাজার কোটি টাকা, আর রপ্তানি আয় ছিল ১৮ হাজার কোটি টাকা। এর ফলে বাকি ১১-১২ হাজার কোটি টাকা রেমিট্যান্স থেকে আনতে হয়েছে, যাতে প্রয়োজনীয় ভোগ্যপণ্য আমদানির জন্য এলসি খোলা সম্ভব হয়।

অভিযোগে বলা হয়েছে, ডলারের অতিরিক্ত দর আত্মসাৎ করা হয়েছে, যা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন। আমদানির সময় ডলারের বাজার দর অস্থিতিশীল থাকায় সর্বোচ্চ সতর্কতার সঙ্গে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, যা দেশের অর্থনীতির স্বার্থেই ছিল। অতিরিক্ত ব্যয় এক জিনিস, আর আত্মসাৎ আরেক জিনিস। পূবালী ব্যাংক কখনোই কোনো অনিয়মে লিপ্ত হয়নি। বাংলাদেশ ব্যাংকও আমাদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেয়নি বা শাস্তিমূলক চিঠি দেয়নি। এই ভিত্তিহীন অভিযোগ আমাদের স্বাভাবিকভাবেই আহত করেছে। যে কোনো ব্যক্তি অভিযোগ দায়ের করতে পারেন, কিন্তু অভিযোগ বিষয়ে তার স্বার্থসংশ্লিষ্টতা ও সত্যতা, সামাজিক ও বাণিজ্যিক প্রভাব প্রভৃতি গণমাধ্যমে প্রতিবেদন প্রকাশের পূর্বে বিবেচনা করা হয়নি, যা দায়িত্বশীলতার অভাব প্রকাশ করে। এমন উদ্দেশ্যমূলক অপপ্রচার শুধু আমাদের ব্যাংকের ভাবমূর্তিই ক্ষুণ্ন করে না বরং দেশের আর্থিক খাতের স্থিতিশীলতার জন্যও হুমকি সৃষ্টি করে।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ঋণ শ্রেণিকরণের আন্তর্জাতিক নিয়মে ব্যাংক খাতের কী কী লাভ হবে?

মোহাম্মদ আলী : প্রকৃত চিত্র প্রকাশ হওয়ায় ব্যাংকিং খাতে স্বচ্ছতা আসবে। আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো জানতে পারবে কোন ব্যাংকের প্রকৃত অবস্থা কেমন। এতে ঋণ আদায়ের উদ্যোগ জোরদার হবে, অর্থঋণ আদালতে কার্যক্রম বেগবান হবে এবং খেলাপিদের জবাবদিহির আওতায় আনা সম্ভব হবে। এ ছাড়াও আন্তর্জাতিক মানের নিয়ম অনুসরণের ফলে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আস্থা বাড়বে, যা বাংলাদেশে বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ বৃদ্ধিতে কার্যকর প্রভাব ফেলবে।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে নীতি সুদহার বৃদ্ধি কতটা কার্যকর হয়েছে?

মোহাম্মদ আলী : মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে নীতি সুদহার বৃদ্ধি একটি কার্যকর কৌশল, কারণ এটি বাজারে মুদ্রা সরবরাহ কমায় এবং বিনিয়োগের গতি কিছুটা ধীর করে। ফলে পণ্যের চাহিদা ও সরবরাহের মধ্যে ভারসাম্য আসে। আমরা ইতোমধ্যে দেখছি, কিছু নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম কমতে শুরু করেছে। তবে আমদানির খরচ বেড়ে যাওয়ায় কিছু পণ্যের ওপর এখনো চাপ রয়েছে। নীতি সুদহার বৃদ্ধি মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখছে। সুদহার বাড়ানোর ফলে আমানতকারীরা ব্যাংকে টাকা জমা রাখছেন, ফলে বাজারে অর্থের সরবরাহ কমেছে। তবে শুধু নীতি সুদহার বৃদ্ধিই যথেষ্ট নয়, অন্যান্য অর্থনৈতিক নীতিগুলোরও কার্যকর সমন্বয় প্রয়োজন। অর্থনীতির স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে রাজস্ব আয় বাড়ানো, কালো টাকার প্রবাহ কমানো এবং রেমিট্যান্স প্রবাহ স্থিতিশীল রাখাও জরুরি। নীতি সুদহার বৃদ্ধির পাশাপাশি অন্যান্য নীতিগত পদক্ষেপ গ্রহণ করলে অর্থনীতিতে আরও স্থিতিশীলতা আসবে।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : রমজানের পণ্য আমদানিতে পূবালী ব্যাংকের ভূমিকা কেমন?

মোহাম্মদ আলী : আমরা রমজানের আগে বাজারে সরবরাহ নিশ্চিত করতে ব্যাপকভাবে ঋণপত্র (এলসি) খুলেছি। এ বছর জানুয়ারি মাসে পূবালী ব্যাংকের আমদানির প্রবৃদ্ধি প্রায় ৬০% হয়েছে। আমরা তেল, চিনি এবং অন্যান্য নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য আমদানির বড় অংশীদার। সরবরাহ ব্যবস্থা যাতে ব্যাহত না হয়, সেজন্য আমরা রপ্তানিকারকদের সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করছি। ফলে রমজানে পণ্যের সরবরাহ স্বাভাবিক থাকবে বলে আশা করছি।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : পূবালী ব্যাংক নিয়ে আপনার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কী?

মোহাম্মদ আলী : এখন প্রযুক্তির যুগ-কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (অও) ও ডিজিটাল ব্যাংকিংয়ের যুগ। আমাদের লক্ষ্য হলো পূবালী ব্যাংককে সম্পূর্ণ ডিজিটাল করা। আমরা ইতোমধ্যে চঁনধষর চর নামে ডিজিটাল ব্যাংকিং অ্যাপ চালু করেছি, যা করপোরেট এবং এসএমই গ্রাহকদের সেবা দেবে। আমাদের পরিকল্পনা হলো - গ্রাহক যেন তার ব্যাংকিং কার্যক্রম মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে নির্বিঘ্নে পরিচালনা করতে পারেন। ঋণ, এলসি, রিটেইল ব্যাংকিং- সবকিছুই যেন অনলাইনে করা যায়। প্রয়োজনে গ্রাহক শুধু কল সেন্টারে কল করেই সেবা নিতে পারবেন। আমরা আশা করছি, ২০২৬ সালের মধ্যে পূবালী ব্যাংককে সম্পূর্ণরূপে ডিজিটাল ব্যাংকে রূপান্তর করতে পারব। আমাদের এ রূপান্তর ব্যাংকের কার্যক্রমকে আরও গতিশীল করবে এবং গ্রাহকদের জন্য ব্যাংকিং সেবা আরও সহজ করে তুলবে।

এই বিভাগের আরও খবর
সিটি ব্যাংকের শাখা ব্যবস্থাপক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
সিটি ব্যাংকের শাখা ব্যবস্থাপক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
এবার ৫ হাজার টন আম রপ্তানির টার্গেট
এবার ৫ হাজার টন আম রপ্তানির টার্গেট
জাপানের মিতসুবিশি গাড়ি তৈরি করছে র‌্যানকন
জাপানের মিতসুবিশি গাড়ি তৈরি করছে র‌্যানকন
জুলাই আন্দোলনে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য বরাদ্দ ৯৩৮ কোটি
জুলাই আন্দোলনে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য বরাদ্দ ৯৩৮ কোটি
ট্রাম্প ট্যারিফে বাংলাদেশের প্রস্তাব
ট্রাম্প ট্যারিফে বাংলাদেশের প্রস্তাব
বিমা কোম্পানিগুলোর পাওনা ৩ হাজার ৪২ কোটি
বিমা কোম্পানিগুলোর পাওনা ৩ হাজার ৪২ কোটি
চট্টগ্রাম-মোংলা রুটে কনটেইনার জাহাজ চলাচল শুরু মে মাসে
চট্টগ্রাম-মোংলা রুটে কনটেইনার জাহাজ চলাচল শুরু মে মাসে
বৈদেশিক মুদ্রার মজুত বেড়েছে বাণিজ্যিক ব্যাংকে
বৈদেশিক মুদ্রার মজুত বেড়েছে বাণিজ্যিক ব্যাংকে
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক বৃদ্ধিতে খুলতে পারে রপ্তানির নতুন দুয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক বৃদ্ধিতে খুলতে পারে রপ্তানির নতুন দুয়ার
ভ্যাটে শৃঙ্খলা আনবে এনবিআর
ভ্যাটে শৃঙ্খলা আনবে এনবিআর
লক্ষ্মীপুরে ৪০০ কোটি টাকার সয়াবিন উৎপাদন
লক্ষ্মীপুরে ৪০০ কোটি টাকার সয়াবিন উৎপাদন
চট্টগ্রামে অর্থনৈতিক অঞ্চল ঘুরে সন্তুষ্ট বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
চট্টগ্রামে অর্থনৈতিক অঞ্চল ঘুরে সন্তুষ্ট বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
সর্বশেষ খবর
নতুন বাংলাদেশ গড়তে সবাইকে একত্রিত হতে হবে : মির্জা ফখরুল
নতুন বাংলাদেশ গড়তে সবাইকে একত্রিত হতে হবে : মির্জা ফখরুল

এই মাত্র | রাজনীতি

হত্যার দায়ে দুইজনের যাবজ্জীবন
হত্যার দায়ে দুইজনের যাবজ্জীবন

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

তরুণ প্রজন্মকে প্রকৃত রাজনীতি ও সমাজ ব্যবস্থায় ফিরতে হবে: এ্যানি
তরুণ প্রজন্মকে প্রকৃত রাজনীতি ও সমাজ ব্যবস্থায় ফিরতে হবে: এ্যানি

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির
আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

শেরপুরে লাঠি খেলায় মুগ্ধ দর্শক!
শেরপুরে লাঠি খেলায় মুগ্ধ দর্শক!

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা
শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’
‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’

২২ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি
বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার
বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই
অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই

৩৩ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই
ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান
লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন
টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে