শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:১৫, বৃহস্পতিবার, ০৯ জানুয়ারি, ২০২০

ইরান কি ইচ্ছে করেই মার্কিন সৈন্যদের টার্গেট করেনি?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ইরান কি ইচ্ছে করেই মার্কিন সৈন্যদের টার্গেট করেনি?

কাশেম সোলেইমানিকে হত্যার পর ইরান বলেছিল যে হামলাকারীদের চড়া মূল্য দিতে হবে। কিন্তু মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, ইরানের মিসাইল হামলায় আমেরিকার কোন প্রাণহানি হয়নি।

তাহলে ইরান কি ইচ্ছে করেই ক্ষতি করতে চায়নি?
ইরানের ইসলামিক রেভোলুশনারি গার্ড এক বিবৃতিতে বলেছে, সন্ত্রাসীদের দখল এবং মার্কিন আগ্রাসী বাহিনীর বিমানঘাঁটি ধ্বংস করতে আল-আসাদে ১০টি মিসাইল হামলা চালানো হয়েছে।

আল আসাদের এই ঘাঁটি থেকে ইরাকের পশ্চিমাঞ্চলে আমেরিকার সামরিক তৎপরতা চলে।

ইসলামিক রেভোলুশনারি গার্ডের ঘনিষ্ঠ তাসনিম নিউজ এজেন্সি জানিয়েছে, মার্কিনীদের বিরুদ্ধে হামলার জন্য ফতেহ-৩১৩ এবং কিয়াম মিসাইল ব্যবহার করা হয়েছে।

মার্কিন বাহিনী এসব ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিহত করতে ব্যর্থ হয়েছে কারণ প্রতিটি ক্ষেপণাস্ত্রের একগুচ্ছ মুখ রয়েছে।

মার্কিন প্রতিরক্ষা দপ্তর জানিয়েছে, দুটি ঘাঁটি লক্ষ্য করে ইরান এক ডজনেরও বেশি ব্যালিস্টিক মিসাইল নিক্ষেপ করেছে।

প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেছেন, ইরানের মিসাইল হামলায় আমেরিকার কোন প্রাণহানি হয়নি। যে দুটি ঘাঁটিতে হামলা চালানো হয়েছে সেখানে সামান্য ক্ষতি হয়েছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।

টেলিভিশনে দেয়া এক ভাষণে মি: ট্রাম্প বলেন, আগে থেকেই সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নেয়া হয়েছিল। এছাড়া আগাম সতর্ক সংকেত বেশ ভালোভাবে কাজ করেছে তিনি বলেন।

ট্রাম্প বলেন, "মনে হচ্ছে ইরান ক্ষান্ত দিয়েছে।" যদিও আমেরিকার একজন শীর্ষ সামরিক জেনারেল মার্ক মিলে বলেছেন, এ হামলা মারাত্মক হতে পারতো।

তার ব্যক্তিগত পর্যালোচনা হচ্ছে, ইরান কাঠামোগত ক্ষতি করতে চেয়েছিল। এছাড়া যানবাহনের ক্ষতি সাধন, যন্ত্রপাতি, বিমানের ক্ষতি সাধন এবং সৈন্যদের হত্যা করতে চেয়েছিল।

মিসাইল কোথায় আঘাত করেছে?
ইরাকের সামরিক বাহিনীও বলেছে যে মিসাইল হামলায় কোন প্রাণহানি হয়নি। বুধবার রাত ১:৪৫ মিনিট থেকে ২:১৫ মিনিটের ইরাকে ২২টি মিসাইল হামলা চালানো হয়েছে। এর মধ্যে ১৭টি মিসাইল নিক্ষেপ করা হয়েছে আল-আসাদ বিমান ঘাঁটি লক্ষ্য করে।

মিডলবারি ইন্সটিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল স্টাডিজের জন্য কিছু স্যাটেলাইট ছবি নিয়েছে প্ল্যানেট ল্যাব নামে একটি বাণিজ্যিক সংস্থা। এসব ছবিতে দেখা যাচ্ছে আল-আসাদ ঘাঁটিতে পাঁচটি জায়গায় ক্ষতি হয়েছে।

মিডলবারি ইন্সটিটিউটের একজন বিশ্লেষক বলছেন, যেসব জায়গায় মিসাইল আঘাত করেছে তার কয়েকটি দেখে মনে হচ্ছে এগুলো আল-আসাদ ঘাঁটির কেন্দ্রে।

এটা পরিষ্কার যে কিছু মিসাইল লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত করতে পারেনি। ইরাকের সামরিক বাহিনী বলছে, আল-আসাদ ঘাঁটি লক্ষ্য করে যেসব মিসাইল নিক্ষেপ করা হয়েছে সেগুলোর মধ্যে দুটি মিসাইল ঘাঁটির বাইরে পড়েছে এবং সেগুলো বিস্ফোরিত হয়নি।

এসব মিসাইলের কিছু ছবি এরই মধ্যে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এসেছে।

ইরাকের সামরিক বাহিনী বলছে, উত্তরাঞ্চলের কুর্দিস্তান এলাকায় অবস্থিত ইরবিল ঘাঁটি লক্ষ্য করে পাঁচটি মিসাইল নিক্ষেপ করা হয়েছে। তবে ইরবিল ঘাটিতে কয়টি মিসাইল আঘাত করেছে সে বিষয়ে কিছু বলা হয়নি।

ইরাকের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন বলছে, দুটি মিসাইল সিদান নামক একটি গ্রামে পড়েছে।

এই গ্রামটি ইরবিল শহর থেকে ১৬ কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিমে। তৃতীয় মিসাইলটি ইরবিল শহরের ৪৭ কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিম পড়েছে।

ইরান কি ক্ষতি এড়াতে চেয়েছে?
মার্কিন এবং ইউরোপীয় দেশগুলোর সরকারি সূত্র বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেছে, তারা বিশ্বাস করে ইরান ইচ্ছে করেই ক্ষতির মাত্রা সীমিত রাখতে চেয়েছে।

ইরান একদিকে তাদের সংকল্প দেখাতে চেয়েছে এবং অন্যদিকে আমেরিকার ক্ষতি করা এড়িয়ে গেছে যাতে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে না যায়।

পেন্টাগন-এর এক কর্মকর্তাকে উদ্ধৃত করে সিএনএন সাংবাদিক জ্যাক টেপার বলেন, " ইরান ইচ্ছে করেই টার্গেট নির্ধারণ করেছে যাতে প্রাণহানি না হয়।"

অন্যদিকে ওয়াশিংটন পোস্ট বলছে, মার্কিন কর্মকর্তারা মঙ্গলবার নাগাদ জানতো যে ইরান হামলা করতে পারে। তবে কোথায় হামলা করবে সে বিষয়ে তারা নিশ্চিত ছিলনা। মার্কিন গোয়েন্দারা আগেই সতর্ক করে দিয়েছিল।

মার্কিন প্রতিরক্ষা দপ্তরের এক কর্মকর্তাকে উদ্ধৃত করে আমেরিকার সিবিএস টেলিভিশন নেটওয়ার্কের পেন্টাগন সংবাদদাতা ডেভিড মার্টিন বলেছেন, হামলা বেশ আগেই তারা সতর্কবার্তা পেয়েছেন এবং সে অনুযায়ী সৈন্যরা বাঙ্কারে চলে যাওয়ার যথেষ্ট সময় পেয়েছিল।

মার্কিন সূত্রগুলো বলছে, স্যাটেলাইট সিগন্যাল এবং ইরানের কমিউনিকেশন সিস্টেমে আড়ি পাতার মাধ্যমে এই সতর্কবার্তা পাওয়া যায়।

উত্তর কোরিয়ার ক্ষেত্রে নজরদারীর ক্ষেত্রেও আমেরিকা এ পদ্ধতি ব্যবহার করে।

তবে মার্কিন প্রতিরক্ষা দপ্তরের এ কর্মকর্তা মনে করেন, লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত করার জন্যই ইরান হামলা করেছে।

ইরান ইচ্ছে করে ক্ষতি করতে চায়নি - এ ধারণার সাথে একমত নন মার্কিন প্রতিরক্ষা দপ্তরের এ কর্মকর্তা।

"আমাদের কর্মকাণ্ডের কারণেই আমেরিকানদের জীবন রক্ষা পেয়েছে," বলেন সে কর্মকর্তা।

প্রতিরক্ষা বিষয়ক বিবিসির সংবাদদাতা জনাথন মার্কাস বলেন- ইরান ইচ্ছে করেই ক্ষতি করতে চায়নি নাকি তাদের মিসাইলের সীমাবদ্ধতার কারণে সেটি হয়নি - এটি এখনো পরিষ্কার নয়।

তবে আমেরিকার বিরুদ্ধে দূরপাল্লার মিসাইল নিক্ষেপ করা সঠিক জায়গায় আঘাত করা একটি বিপদজনক বিষয়।

মার্কাস বলেন, আল-আসাদ ঘাঁটিতে ইরানের যে মিসাইল আঘাত করেছে সেগুলোর বেসামরিক স্যাটেলাইটের ছবি দেখে মনে হচ্ছে, কয়েকটি স্থাপনা ধ্বংস করেছে।

সুতরাং ক্ষতি কম হবার বিষয়টি সৌভাগ্যক্রমে ঘটেছে বলে মনে করেন মার্কাস। সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
তাইওয়ানের সামরিক কর্মকর্তাদের তথ্য দিলে পুরষ্কার দেবে চীন
তাইওয়ানের সামরিক কর্মকর্তাদের তথ্য দিলে পুরষ্কার দেবে চীন
গাজায় যুদ্ধবিরতির মধ্যে আরেক দেশে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
গাজায় যুদ্ধবিরতির মধ্যে আরেক দেশে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
নোবেল শান্তি পুরস্কার নিয়ে তথ্য ফাঁসের সন্দেহ, তদন্তে নোবেল ইনস্টিটিউট
নোবেল শান্তি পুরস্কার নিয়ে তথ্য ফাঁসের সন্দেহ, তদন্তে নোবেল ইনস্টিটিউট
হাইতিতে তীব্র খাদ্য সংকটে ৬০ লাখ মানুষ
হাইতিতে তীব্র খাদ্য সংকটে ৬০ লাখ মানুষ
বিদেশে আশ্রয় নেবেন না পেরুর ক্ষমতাচ্যুত প্রেসিডেন্ট দিনা বোলুয়ার্তে
বিদেশে আশ্রয় নেবেন না পেরুর ক্ষমতাচ্যুত প্রেসিডেন্ট দিনা বোলুয়ার্তে
ভারত সফরে এসে যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তান নিয়ে যা বললেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত সফরে এসে যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তান নিয়ে যা বললেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
সমুদ্র পরিবহনে কার্বন করের পক্ষে ভোটদানকারীদের যুক্তরাষ্ট্রে হুমকি
সমুদ্র পরিবহনে কার্বন করের পক্ষে ভোটদানকারীদের যুক্তরাষ্ট্রে হুমকি
শ্রীলঙ্কায় প্রথম এআই-চালিত হোটেল, পর্যটনে নতুন যুগের সূচনা
শ্রীলঙ্কায় প্রথম এআই-চালিত হোটেল, পর্যটনে নতুন যুগের সূচনা
রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য নতুন আন্তর্জাতিক তহবিল তোলার দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য নতুন আন্তর্জাতিক তহবিল তোলার দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
গাজা টাস্ক ফোর্সে যোগ দিতে প্রস্তুত তুরস্ক
গাজা টাস্ক ফোর্সে যোগ দিতে প্রস্তুত তুরস্ক
‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন উত্তর কোরিয়ার
‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন উত্তর কোরিয়ার
সর্বশেষ খবর
সিরাজগঞ্জে নারী গ্রাম পুলিশের মরদেহ উদ্ধার
সিরাজগঞ্জে নারী গ্রাম পুলিশের মরদেহ উদ্ধার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরিজে সমতা ফেরাতে বাংলাদেশের টার্গেট ১৯১ রান
সিরিজে সমতা ফেরাতে বাংলাদেশের টার্গেট ১৯১ রান

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রবিবার রোম যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
রবিবার রোম যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে মালয়েশিয়ার কারাগারে থাকা নাম-পরিচয়হীন বাংলাদেশির
পরিচয় মিলেছে মালয়েশিয়ার কারাগারে থাকা নাম-পরিচয়হীন বাংলাদেশির

৩৯ মিনিট আগে | পরবাস

পাঁচ দলের বিপিএল আয়োজনের পরিকল্পনা বিসিবির
পাঁচ দলের বিপিএল আয়োজনের পরিকল্পনা বিসিবির

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘নির্বাচনে কোন দল এলো, না এলো তা দেখার দায়িত্ব সরকারের নয়’
‘নির্বাচনে কোন দল এলো, না এলো তা দেখার দায়িত্ব সরকারের নয়’

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে দুই মাদক কারবারি আটক
বাগেরহাটে দুই মাদক কারবারি আটক

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনের অভয়ারণ্যে অবৈধভাবে মাছ শিকার, চার জেলে আটক
সুন্দরবনের অভয়ারণ্যে অবৈধভাবে মাছ শিকার, চার জেলে আটক

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের তারিখ পরিবর্তন
জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের তারিখ পরিবর্তন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করতোয়া নদীতে গোসলে নেমে কিশোর নিখোঁজ
করতোয়া নদীতে গোসলে নেমে কিশোর নিখোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় এলে জিডিপির ৫ শতাংশ শিক্ষা খাতে ব্যয় করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় এলে জিডিপির ৫ শতাংশ শিক্ষা খাতে ব্যয় করা হবে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রমিকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
শ্রমিকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেখ হাসিনার মামলায় রবিবার থেকে যুক্তিতর্ক শুরু, হবে সরাসরি সম্প্রচার
শেখ হাসিনার মামলায় রবিবার থেকে যুক্তিতর্ক শুরু, হবে সরাসরি সম্প্রচার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতি সাধারণ জনগণের উপকারে আসবে না : মঈন খান
পিআর পদ্ধতি সাধারণ জনগণের উপকারে আসবে না : মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাইবান্ধায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
গাইবান্ধায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ব্যবসায়ীকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২
বগুড়ায় ব্যবসায়ীকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘রাষ্ট্রসংস্কারের ৩১ দফা বাস্তবায়িত হলে জনগণের ন্যায়বিচার ফিরে আসবে’
‘রাষ্ট্রসংস্কারের ৩১ দফা বাস্তবায়িত হলে জনগণের ন্যায়বিচার ফিরে আসবে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সপ্তম জাতীয় মানবসম্পদ সম্মেলন ৫ ডিসেম্বর
সপ্তম জাতীয় মানবসম্পদ সম্মেলন ৫ ডিসেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের রাস্তায় উঠে গেছে গাড়ি, শেষ পর্যন্ত চালিয়ে নিতে হবে: ফখরুল
নির্বাচনের রাস্তায় উঠে গেছে গাড়ি, শেষ পর্যন্ত চালিয়ে নিতে হবে: ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেললাইন, মেডিকেল কলেজ ও নদী সংস্কারের দাবিতে ঝিনাইদহে মানববন্ধন
রেললাইন, মেডিকেল কলেজ ও নদী সংস্কারের দাবিতে ঝিনাইদহে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা হচ্ছে অন্ধকার থেকে আলোর দিকে যাত্রা: কাদের গনি চৌধুরী
শিক্ষা হচ্ছে অন্ধকার থেকে আলোর দিকে যাত্রা: কাদের গনি চৌধুরী

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসচাপায় সাইকেল আরোহীর মৃত্যু
বাসচাপায় সাইকেল আরোহীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে প্রথমবারের মতো কাল থেকে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু
দেশে প্রথমবারের মতো কাল থেকে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিরনিদ্রায় শায়িত সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
চিরনিদ্রায় শায়িত সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজামের সামরিক মর্যাদায় দাফন সম্পন্ন
সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজামের সামরিক মর্যাদায় দাফন সম্পন্ন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিক্ষুকের ঘরে মিলল বস্তাভর্তি টাকা
ভিক্ষুকের ঘরে মিলল বস্তাভর্তি টাকা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে
ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসুতে ভোট দিতে পর্যাপ্ত সময় পাবেন ভোটাররা, বহিরাগত প্রবেশে কঠোরতা
চাকসুতে ভোট দিতে পর্যাপ্ত সময় পাবেন ভোটাররা, বহিরাগত প্রবেশে কঠোরতা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘জিয়া ফুটবল টুর্নামেন্টের মাধ্যমে ফুটবলের পুনর্জাগরণ ঘটবে’
‘জিয়া ফুটবল টুর্নামেন্টের মাধ্যমে ফুটবলের পুনর্জাগরণ ঘটবে’

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাঁচ বছরে এলপিজির চাহিদা বেড়ে দাঁড়াবে আড়াই মিলিয়ন টন
পাঁচ বছরে এলপিজির চাহিদা বেড়ে দাঁড়াবে আড়াই মিলিয়ন টন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক
সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি
ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!
ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব
বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৭ বিশ্বকাপ খেলতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
২০২৭ বিশ্বকাপ খেলতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে
ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে জাতীয় পার্টির কর্মী সমাবেশ পণ্ড, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া
রাজধানীতে জাতীয় পার্টির কর্মী সমাবেশ পণ্ড, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত
আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোবেল পাওয়ার পর মাচাদোর সঙ্গে যে কথা বললেন ট্রাম্প
নোবেল পাওয়ার পর মাচাদোর সঙ্গে যে কথা বললেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি
নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উপদেষ্টা হিসেবে আমাদের সেফ এক্সিটের দরকার নেই : আসিফ নজরুল
উপদেষ্টা হিসেবে আমাদের সেফ এক্সিটের দরকার নেই : আসিফ নজরুল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের
নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় যুদ্ধবিরতির মধ্যে আরেক দেশে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
গাজায় যুদ্ধবিরতির মধ্যে আরেক দেশে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন উত্তর কোরিয়ার
‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন উত্তর কোরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে রাতভর হামলা-সংঘর্ষে পুলিশসহ নিহত ১২
পাকিস্তানে রাতভর হামলা-সংঘর্ষে পুলিশসহ নিহত ১২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত সফরে এসে যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তান নিয়ে যা বললেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত সফরে এসে যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তান নিয়ে যা বললেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের
চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত রুটে অস্ত্র ঢুকছে দেশে
সাত রুটে অস্ত্র ঢুকছে দেশে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত
সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা টাস্ক ফোর্সে যোগ দিতে প্রস্তুত তুরস্ক
গাজা টাস্ক ফোর্সে যোগ দিতে প্রস্তুত তুরস্ক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্ঘটনার কবলে র‌্যাবের গাড়ি, নিহত ১, আহত অর্ধশত
দুর্ঘটনার কবলে র‌্যাবের গাড়ি, নিহত ১, আহত অর্ধশত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোমবার ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে হামাস
সোমবার ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে হামাস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেনেজুয়েলাকে হারিয়ে জয়ে ফিরল আর্জেন্টিনা
ভেনেজুয়েলাকে হারিয়ে জয়ে ফিরল আর্জেন্টিনা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন সেই চিকিৎসক বাসুদেব
আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন সেই চিকিৎসক বাসুদেব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তদবিরেও মেলে না ময়নাতদন্ত রিপোর্ট
তদবিরেও মেলে না ময়নাতদন্ত রিপোর্ট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোবেলজয়ী ভেনেজুয়েলার মারিয়া করিনা মাচাদোকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
নোবেলজয়ী ভেনেজুয়েলার মারিয়া করিনা মাচাদোকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির
কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির

প্রথম পৃষ্ঠা

চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি
চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার ছাড়ছেন বিনিয়োগকারী
শেয়ারবাজার ছাড়ছেন বিনিয়োগকারী

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ
ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন পতিত জমিতে
সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন পতিত জমিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচারে সরব সদর-কামারখন্দ
সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচারে সরব সদর-কামারখন্দ

নগর জীবন

মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য
মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা
কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা

প্রথম পৃষ্ঠা

মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড
মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

হলো না শরৎ উৎসব
হলো না শরৎ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ
সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে ধর্ষণের শিকার কিশোরীর মৃত্যু
গাজীপুরে ধর্ষণের শিকার কিশোরীর মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক
ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক

খবর

কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে
কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাংগঠনিক সংকট বাড়ছে এনসিপিতে
সাংগঠনিক সংকট বাড়ছে এনসিপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ
বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋণে দিশাহারা ব্যবসায়ীরা
ঋণে দিশাহারা ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২
শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট ডাকাতি করলে প্রতিহত করতে হবে
ভোট ডাকাতি করলে প্রতিহত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার
আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ
ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ

সম্পাদকীয়

উপশম সেবায় আমরা কোথায়
উপশম সেবায় আমরা কোথায়

সম্পাদকীয়

কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না
কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর
স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর

দেশগ্রাম

ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে
ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন হতে হবে
জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত
ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার
কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম