শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:১৪, মঙ্গলবার, ১৯ মে, ২০২০ আপডেট:

ভয়ঙ্কর দানবিক হিংসার শিকার পাকিস্তানের নারীরা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ভয়ঙ্কর দানবিক হিংসার শিকার পাকিস্তানের নারীরা

নারীর অধিকার বলে কিছু নেই পাকিস্তানে। করোনার প্রকোপ থামলে পাকিস্তানের নারীরা আরও ভয়ঙ্কর দানবিক নর-হিংসার শিকার হতে চলেছেন। বর্তমান পরিস্থিতির ওপর দাঁড়িয়ে আর সংখ্যালঘু নারী ও শিশুদের জন্য থাকছে আরও ভয়ঙ্কর অত্যাচারেক আশঙ্কা। এমনটাই মনে করছেন সে দেশের নারী ও মানবাধিকার সংগঠনগুলো। খোদ পাকিস্তান মানবাধিকার কমিশনের পর্যবেক্ষণ, 'পরিস্থিতি খুবই উদ্বেগজনক'। সদ্য প্রকাশিত সরকারি তথ্যেই ধরা পড়েছে ২০১৯ সালে নারী ও শিশুদের ওপর অত্যাচারে ভয়ঙ্কর চিত্র। চলতি বছরে করোনার দাপটে সেই পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হতে পারে। বিশেষ করে গ্রাম অঞ্চলে পরিস্থিতি ভয়াবহ হওয়ার আশঙ্কার কথাই বলছেন সেখানকার নাগরিকরা।

মুক্তিযুদ্ধের দিনগুলোতে পাকিস্তানের হানাদার বাহিনীর সেই দুর্বিসহ দিনগুলোর পদধ্বনি শোনা যাচ্ছে খোদ পাকিস্তানের মাটিতে। বাংলার মাটিতে লক্ষ লক্ষ মা-বোনের ইজ্জত সেই সময় লুণ্ঠিত হয়। এখন ঠিক সেরকমভাবেই অন্ধকার দিন ঘনিয়ে আসছে পাকিস্তানের মাটিতে। পাক-সেনাদের পাশাপাশি ধর্মীয় নেতারা নারী ও শিশুদের ওপর অত্যাচারের মাত্রা বাড়িয়ে দিয়েছেন। সমীক্ষায় দেখা গেছে, প্রতিদিন গড়ে ১১ জন নাবালিকা সেখানে যৌন হেনস্থার শিকার। ধর্ষণ, সম্মানরক্ষায় খুন ও স্ত্রী নির্যাতন নিত্যদিনের ঘটনা। গ্রামাঞ্চলে নারী শিক্ষার বালাই নেই। বাংলাদেশের তুলনায় নারীর ক্ষমতায়নের কোনও উদ্যোগই চোখে পড়ছে না ইমরান খানের দেশে। পরিকাঠামোই তৈরি হয়নি শিক্ষা বিস্তারে। বাল্য বিবাহ রোধেও নেই কোনও প্রয়াস। বরং ধর্মীয় নেতা ও সেনাবাহিনীর হাতের পুতুল পাকিস্তান সরকার নারীদের পর্দানশীল হয়ে থাকতে বাধ্য করছে। কোনও স্বাধীনতা নেই পাকিস্তানের নারীদের। প্রতিবাদ করতে গেলেই নেমে আসছে রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস। খ্রিস্টান বা হিন্দু হলে তো কথাই নেই। নির্মম অত্যাচারের কাহিনী উঠে এসেছে এইচআরসিপি বা পাকিস্তান মানবাধিকার কমিশনের ২০১৯ সালের প্রতিবেদনে।

সদ্য প্রকাশিত প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়েছে, পাকিস্তান মানবাধিকার লুণ্ঠনের বাস্তব ছবি। এইচআরসিপি-র মুখপাত্র আই এ রহমান সাংবাদিকদের বলেন, 'মানবাধিকারের প্রশ্নে ২০১৯ ছিল অত্যন্ত উদ্বেগের। ২ হাজার ৮৪৬টি শুধুমাত্র শিশুদের যৌন হেনস্থার অভিযোগ নথিভুক্ত হয়েছে। অনথিভুক্ত অত্যাচারের সংখ্যা আরও বেশি।' প্রতিবেদনে উঠে এসেছে পারিবাকির সম্মান রক্ষার নামে 'সম্মানরক্ষায় খুন' বা অনার কিলিং থেকে শুরু নারী হত্যার ভয়ঙ্কর চিত্র। পুলিশ ও বিচার বিভাগও যে অসহায় নারীদের প্রতি সহমর্মিতা দেখায়নি সেটাও স্পষ্ট মানবাধিকার কমিশনের রিপোর্টে। কমিশনের পরিচালক হারিস খালিকের পর্যবেক্ষণ, পাকিস্তানে মানুষের স্বাধীনতা খর্ব হচ্ছে। মিডিয়াকে সঠিক পথে চলতে দিচ্ছে না সরকার। নেমে আসছে নানাবিধ জুলুম। সাংবাদিকরাও মৌলবাদী ও সেনাকর্তাদের হাতে নিগৃহিত হচ্ছেন। ধর্মীয় সংখ্যালঘুরা সবচেয়ে বেশি শিকার হচ্ছেন বর্তমান পরিস্থিতির। লকডাউনে পরিস্থিতি আরো ভয়াবহ হয়ে উঠেছে।

জেনারেল জিয়া-উল-হকের সময় থেকেই পাকিস্তানে নারীদের ওপর অত্যাচারের মাত্রা বাড়তে থাকে বলে পাক-নারীবাদীদের বিশ্বাস। এখনও সেই ধারা চলছে। পাকিস্তান জুড়ে শুরু হয়েছে পবিত্র কোরানেরও অপব্যাখ্যা। মৌলবাদীরা বলছেন, নারী হয়ে জন্মানোটাই 'আসলি গুনা'। নারীদের অপশক্তি বলেও ব্যাখ্যা করা হচ্ছে প্রকাশ্যে। অথচ বিশিষ্ট পাকিস্তানি বুদ্ধিজীবী মৌলানা জাফর শাহ ফুলওয়ারি ১৯৫৫ সালে বলেছিলেন, 'ইসলাম ধর্ম অগাধ স্বাধীনতা দেয় নারীদের। তাই তো স্বামী নির্বাচনে নারীরাই বড় ভূমিকা নেন। তার মতে, ইসলাম ধর্ম অনুযায়ী নারীরা রান্না বা ঘর-গৃহস্থলির কাজে বাধ্য নন। কিন্তু বাস্তবে দেখা যাচ্ছে পুরো বিপরীত ছবি।

সারা পাকিস্তান নারী পরিষদ (এপিডব্লিউএ)-এর মতে, পাকিস্তানের মাটিতে নারীর ক্ষমতায়ন হচ্ছেই না। শহরাঞ্চলে কিছুটা অধিকার ভোগ করলেও গ্রামাঞ্চলে পরিস্থিতি ভয়াবহ। গোটা দেশের প্রশাসনিক বা ম্যানেজিরিয়াল কাজকর্মে ০.৮ শতাংশ অংশগ্রহণও নেই নারীদের। পুরুষরা পাশ্চাত্যে উন্নত পেশার সন্ধানে চলে যাওয়ায় দিন দিন পরিস্থিতি আরও খারাপ হচ্ছে। নারীদের সংসার চালানোর দায়ে নিজেদের যৌন পেশায় সঁপে দিতে বাধ্য হচ্ছেন। বাড়ছে শিশু যৌনকর্মীর সংখ্যাও। বহু শিশু মধ্যপ্রাচ্যে পাচার হয়ে যাচ্ছে। বাড়ছে এইডসসহ অন্যান্য যৌন রোগাক্রান্তের সংখ্যাও। নারীবাদী কবি কিশোর নাহিদের অভিযোগ, পাকিস্তানের গ্রামীণ এলাকার নারীদের জাতীয় পরিচয় পত্রই দেওয়া হচ্ছে না। ফলে ভোটাধিকারই শুধু নয়, শিক্ষা থেকে শুরু বিভিন্ন ক্ষেত্রে পিছিয়ে পড়ছেন। মিলছে না ব্যাংকে অ্যাকাউন্ট খোলার অধিকারও। অর্থাৎ পাকিস্তানের গ্রামীণ এলাকার বহু নারী নাগরিক বা মৌলিক অধিকার থেকে বঞ্চিত। ১৯৫৬ থেকেই তাই পাকিস্তানের ভোটে নারীদের অংশগ্রহণের হার অত্যন্ত নৈরাজ্যজনক। নারীদের ক্ষমতায়নের প্রশ্নে শিয়া ও সুন্নি দুই সম্প্রদায়ের অবস্থানই বেশ নেতিবাচক।

পাকিস্তানে নারীর ক্ষমতায়নের ছবিটা রুখসান্দা নাজের লড়াই দেখলেই স্পষ্ট হবে। নাজ এখন পাকিস্তানের খাইবার-পাখতুনকোয়ায় ঔরত ফাউন্ডেশনের আবাসিক পরিচালক। 
একজন আইনজীবীও। জাতিসংঘের হয়েও কাজ করেন। কিন্তু এই জায়গায় উঠে আসতে কম লড়াই করতে হয়নি তাকে। ১২ ভাইবোনের মধ্যে ছোট নাজকে ১৫ বছর বয়সেই বিয়ে দিতে চেয়েছিল তার দাদা। কিন্তু পড়াশুনোর প্রতি বাড়তি আগ্রহ থাকায় তাকে খুন করার চেষ্টাও হয় পরিবার থেকেই। অনেক কষ্টে আইন পাশ করে মেয়েদের অধিকার নিয়ে আফগান সীমান্তে লড়াই চালাচ্ছেন নাজ। তার সাফকথা, পাকিস্তানে নারীদের কোনও অধিকার নেই। এমনকী, নিজের মাকে খুন করতেও হাত কাঁপে না ধর্মান্ধদের। লাহোরের সাইমা জাসমের কাহিনী আরও করুণ। তার চোখের সামনেই বাবা-মা খুন হন ধর্মান্ধদের হাতে। ঘাতকদের সন্দেহ ছিল, সাইমার বাবা-মা হিন্দু। তাই খুন। সাইমা মানুষ হন হিন্দুদের পরিবারে। পরে প্রেমে পড়েন এক মুসলিমের। তাই বিয়ের জন্য বাধ্য হন মুসলিম ধর্ম গ্রহণ করতে। পাকিস্তানে জোড় করে ধর্মান্তর নতুন কিছু নয়। সঙ্গে চলছে পুরোদমে লাভ জিহাদ। ইচ্ছার বিরুদ্ধে বিয়ে দিয়ে তারপর তাদের পতিতালয়ে পাচারের ঘটনাও কম নেই। বহু ইমাম বা মৌলভিরাও যৌন হেনস্থার অপরাধে অভিযুক্ত।

পাকিস্তানে নারীদের অধিকার আদায়ে ১৯৮১ সালে স্থাপিত হয় ওমেনস অ্যাকশন ফোরাম। ১৯৮৩ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে তারা আন্দোলনে নামেন। শুরু হয় রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস। নারীর অধিকার লড়াইয়ে কালা দিবস নেমে আসে পাকিস্তানে। পাকিস্তানে জিয়ার আমলে লাগু হয় ধর্মনিন্দা বিষয়ক আইন। এই আইনের ফলে বহু সংখ্যালঘু এখন জেলের কুঠুরিতে মৃত্যুর প্রহর গুনছেন। নারীরাও রেহাই পাচ্ছেন না এই দানবিক আইনের হাত থেকে। শুধু নারীরা কেন, পাকিস্তানে হিজড়াও স্বস্তিতে নেই মোটেই। ২০১৮ সালে সরকারি রেকর্ড বলছে ৪৭৯টি হিজড়াদের ওপর আক্রমণ সংগঠিত হয়। এরমধ্যে মারা যান অন্তত ৫৭ জন। পাকিস্তানের ফয়সলাবাদে ২০১৮ সালের প্রথম ৬ মাসেই ৬৬ জন নারী খুন হন। লাহোরে শিশু ধর্ষণের মামলা দায়ের হয় ১৪১টি। মুভমেন্ট ফর সলিডারিটি অ্যান্ড পিস ইন পাকিস্তানের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, প্রতি বছর হাজার খানেক নারী শুধুমাত্র পারিবারিক সম্মান রক্ষার নামে খুন হচ্ছেন। হাজার হাজার হিন্দু নারী বাধ্য হচ্ছেন মুসলিমকে বিয়ে করতে। বাড়ছে শিশু বিবাহও।

পাকিস্তানের ন্যাশনাল কমিশন অন দ্য স্ট্যাটাস অব উমেন-এর চেয়ারম্যান খাওয়ার মুমতাজের দেওয়া তথ্য অনুয়ায়ী, পাকিস্তানের ১৮ শতাংশেরও বেশি শিশুকন্যার ১৫ বছর বয়স হওয়ার আগেই বিয়ে হয়ে যায়। ২১ শতাংশের হয় ১৮ বছরের আগে। তবে বাস্তবে গ্রামাঞ্চলের ছবিটা আরও ভয়ঙ্কর। গ্রামাঞ্চলে অন্তত ৫০ লক্ষ ছেলেমেয়ের পড়াশুনোর মতো পরিকাঠামোই নেই। এই কারণে নারীরাই বেশি বঞ্চিত হচ্ছেন শিক্ষার সুযোগ থেকে। পাকিস্তান হিন্দু কাউন্সিলের সভাপতি রমেশ কুমার বনকুয়ামির অভিুযোগ, হিন্দু বা খ্রিস্টান ছেলেমেয়েরা কোনও সুযোগই পাচ্ছে না। জুটছে কেবল অত্যাচার। করোনা পরবর্তীতে হিন্দু বা খ্রিস্টানদের আরও দুর্ভোগ পোহাতে হতে পারে। বাংলাদেশের মতো পাকিস্তানে সংখ্যালঘুদের জন্য কোনও সরকারি বা বেসরকারি ব্যবস্থাই নেই। রয়েছে শুধু জুলুম। কাজীরাও হিন্দু নারীদের বাধ্য করছেন মুসলিমদের বিয়ে করতে। পুলিশ বা প্রশাসনও কাজীদের সঙ্গে একই অপকর্মের শরিক।

সবমিলিয়ে পাকিস্তানের নারীদের অবস্থা ভয়াবহ। বিশেষজ্ঞদের মতে, করোনা পরবর্তীতে পাকিস্তানের অর্থনীতি আরও বিপর্যস্ত হবে। বহু মানুষ কাজ হারাবেন। তখন নারীদের অবস্থা আরও দুর্বিসহ হবে। সেনা ও ধর্মীয় নেতাদের হাতের পুতুল ইমরান খানের সরকার সংখ্যালঘুদের রক্ষা করতে কোনও পদক্ষেপই নিচ্ছে না। আগামী দিনেও যে নেমে তার কোনও ইঙ্গিত নেই। তাই বাংলাদেশের ৭১-এর মুক্তিযুদ্ধের সময়কার মতোই পাকিস্তানের নিজেদের মাটিতেও নারীরা আজ দানবিক নর-হিংসার শিকার।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
ইউরো গ্রহণের চূড়ান্ত অনুমোদন পেল বুলগেরিয়া
ইউরো গ্রহণের চূড়ান্ত অনুমোদন পেল বুলগেরিয়া
কুকুরটি যেভাবে ৬৭ জনের প্রাণ বাঁচালো
কুকুরটি যেভাবে ৬৭ জনের প্রাণ বাঁচালো
ভারতীয় ধনকুবেরদের মধ্যে বাড়ছে দেশত্যাগের প্রবণতা
ভারতীয় ধনকুবেরদের মধ্যে বাড়ছে দেশত্যাগের প্রবণতা
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
কেন টেক্সাসের বন্যা এতো ভয়াবহ হলো?
কেন টেক্সাসের বন্যা এতো ভয়াবহ হলো?
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ইসরাইলের সঙ্গে যুদ্ধে ইরানের নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ১ হাজার
ইসরাইলের সঙ্গে যুদ্ধে ইরানের নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ১ হাজার
ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কারে মনোনয়নের সুপারিশ নেতানিয়াহুর
ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কারে মনোনয়নের সুপারিশ নেতানিয়াহুর
সন্ত্রাসী সংগঠনের তালিকা থেকে সিরিয়ার এইচটিএসকে বাদ দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
সন্ত্রাসী সংগঠনের তালিকা থেকে সিরিয়ার এইচটিএসকে বাদ দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি
পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় প্রাইভেট কারে মিলল হেরোইন, গ্রেপ্তার ৩
বগুড়ায় প্রাইভেট কারে মিলল হেরোইন, গ্রেপ্তার ৩

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আন্তর্জাতিক আম্পায়ার শিনওয়ারি আর নেই
আন্তর্জাতিক আম্পায়ার শিনওয়ারি আর নেই

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট স্থগিত
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট স্থগিত

৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে নতুন স্বপ্ন দেখছে চট্টগ্রাম
নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে নতুন স্বপ্ন দেখছে চট্টগ্রাম

৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ-মিছিল নিষিদ্ধ: ডিএমপি
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ-মিছিল নিষিদ্ধ: ডিএমপি

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২১১০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২১১০ মামলা

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে প্রকৌশলী হত্যা মামলায় তিনজন গ্রেফতার
চট্টগ্রামে প্রকৌশলী হত্যা মামলায় তিনজন গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টপ অ্যান্ড টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশ ম্যাচের সূচি প্রকাশ
টপ অ্যান্ড টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশ ম্যাচের সূচি প্রকাশ

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আশুগঞ্জে সাজাপ্রাপ্ত ৩ চীনা নাগরিক জামিনে মুক্ত
আশুগঞ্জে সাজাপ্রাপ্ত ৩ চীনা নাগরিক জামিনে মুক্ত

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পদ্মার ভাঙনে দিশেহারা কয়েক হাজার মানুষ
পদ্মার ভাঙনে দিশেহারা কয়েক হাজার মানুষ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় জঙ্গি সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে ৪ প্রবাসী রিমান্ডে
মালয়েশিয়ায় জঙ্গি সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে ৪ প্রবাসী রিমান্ডে

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৪২৫
ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৪২৫

১৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

উখিয়ায় যুবলীগ নেতার মরদেহ উদ্ধার
উখিয়ায় যুবলীগ নেতার মরদেহ উদ্ধার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দাবিতে বগুড়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
বিভিন্ন দাবিতে বগুড়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুগঞ্জে ইয়াবাসহ ‘পাখি জসিম’ গ্রেফতার
আশুগঞ্জে ইয়াবাসহ ‘পাখি জসিম’ গ্রেফতার

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চোরাই তেলের আস্তানায় যৌথ বাহিনীর অভিযান
সিদ্ধিরগঞ্জে চোরাই তেলের আস্তানায় যৌথ বাহিনীর অভিযান

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লারার প্রতি সম্মান জানিয়ে ৪০০ ছোঁয়ার চেষ্টা করেননি মুল্ডার
লারার প্রতি সম্মান জানিয়ে ৪০০ ছোঁয়ার চেষ্টা করেননি মুল্ডার

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজবাড়ীতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজবাড়ীতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’
‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সহকারী প্রকৌশলী পদে পরীক্ষার মাধ্যমে আসতে হবে, দাবি বুয়েট শিক্ষার্থীদের
সহকারী প্রকৌশলী পদে পরীক্ষার মাধ্যমে আসতে হবে, দাবি বুয়েট শিক্ষার্থীদের

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সীমান্ত দিয়ে ভারতে মানব পাচারের সময় আটক ৫
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সীমান্ত দিয়ে ভারতে মানব পাচারের সময় আটক ৫

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউরো গ্রহণের চূড়ান্ত অনুমোদন পেল বুলগেরিয়া
ইউরো গ্রহণের চূড়ান্ত অনুমোদন পেল বুলগেরিয়া

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশাসনিক স্থবিরতার কারণেই 'মব কালচার' বৃদ্ধি পাচ্ছে: রিজভী
প্রশাসনিক স্থবিরতার কারণেই 'মব কালচার' বৃদ্ধি পাচ্ছে: রিজভী

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুকুরটি যেভাবে ৬৭ জনের প্রাণ বাঁচালো
কুকুরটি যেভাবে ৬৭ জনের প্রাণ বাঁচালো

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় ধনকুবেরদের মধ্যে বাড়ছে দেশত্যাগের প্রবণতা
ভারতীয় ধনকুবেরদের মধ্যে বাড়ছে দেশত্যাগের প্রবণতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা
চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

১১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

কিংবদন্তি লারার রেকর্ড ভাঙলেন না মুল্ডার
কিংবদন্তি লারার রেকর্ড ভাঙলেন না মুল্ডার

মাঠে ময়দানে

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ব্রাজিলের শেষ আশা ফ্লুমিনেন্স
ব্রাজিলের শেষ আশা ফ্লুমিনেন্স

মাঠে ময়দানে