শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৪০, শনিবার, ২৮ নভেম্বর, ২০২০ আপডেট:

১৩ মুসলিম দেশের জন্য আমিরাতের ভিসা নিষেধাজ্ঞা: মূল উদ্দেশ্য আসলে কী?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
১৩ মুসলিম দেশের জন্য আমিরাতের ভিসা নিষেধাজ্ঞা:  মূল উদ্দেশ্য আসলে কী?

১৩টি মূলত মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশের নাগরিকদের ভিসা দেওয়ার ক্ষেত্রে সংযুক্ত আরব আমিরাত যেসব বিধিনিষেধ আরোপ করেছে, তার মূল উদ্দেশ্য আসলে কী?

সংযুক্ত আরব আমিরাতের জারি করা এই নিষেধাজ্ঞার কথা নিয়ে আলোচনা চলছে এমন এক সময়, যখন বৃহস্পতিবার দেশটির সঙ্গে ইসরায়েলের সরাসরি বিমান যোগাযোগ প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।

দুবাই থেকে ‘ফ্লাই-দুবাই’ এয়ারলাইন্সের প্রথম ফ্লাইটটি বৃহস্পতিবার তেল আবিবের উদ্দেশে উড়ে যায়। সেখানে এটিকে স্বাগত জানিয়েছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। দুই দেশের মধ্যে স্বাভাবিক কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপিত হওয়ার পর এটি এ ধরণের প্রথম সরাসরি বাণিজ্যিক ফ্লাইট।

যেদিন এই ফ্লাইট চলাচল শুরু হল, সেদিনই রয়টার্স বার্তা সংস্থার এক খবরে বলা হচ্ছে, ১৩টি দেশের নাগরিকদের বেলায় ইউএইর ভিসা সংক্রান্ত বিধিনিষেধ শুধু ভ্রমণ ভিসার বেলায় নয়, কর্মসংস্থান ভিসার ক্ষেত্রেও প্রয়োগ করা হচ্ছে।

এই ১৩টি দেশের মধ্যে আছে: ইরান, তুরস্ক, সিরিয়া, সোমালিয়া, আলজেরিয়া, কেনিয়া, ইরাক, লেবানন, পাকিস্তান, তিউনিসিয়া, আফগানিস্তান, লিবিয়া এবং ইয়েমেন। এর মধ্যে কেবলমাত্র কেনিয়া ছাড়া প্রত্যেকটি দেশই মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ। কিছু কিছু দেশের সঙ্গে রয়েছে ইরানের সঙ্গে খুবই বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক।

কেন সংযুক্ত আরব আমিরাত এই নিষেধাজ্ঞা জারি করল, সেটা তারা পরিষ্কার করে বলছে না। কাজেই এটা নিয়ে অনেক রকম জল্পনা চলছে।

যেসব দেশের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে, সেসব দেশের বহু মানুষ সংযুক্ত আরব আমিরাতে কাজ করে। বিশেষ করে পাকিস্তান, ইরান, সিরিয়া, লেবানন এবং আফগানিস্তানের।

কোন কোন নিরাপত্তা বিশ্লেষক ধারণা করছেন, এর পেছনে হয়তো নিরাপত্তা সংক্রান্ত উদ্বেগ কাজ করছে, বিশেষ করে সম্প্রতি সৌদি আরবে ফরাসী দূতাবাসে হামলার ঘটনার পর। কিন্তু এই যুক্তি অনেকে মানতে পারছেন না, কারণ সেই হামলায় জড়িত ছিল এক সৌদি নাগরিক। অথচ নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে এমন সব দেশের বিরুদ্ধে, যাদের বেশিরভাগ ইরানের ঘনিষ্ঠ মিত্র বলে পরিচিত বা যাদের সঙ্গে ইরানের উল্লেখযোগ্য সম্পর্ক আছে।

শুধু তাই নয়, এই ১৩টি দেশের মধ্যে ১১টি দেশ ইসরায়েলের সঙ্গে সংযুক্ত আরব আমিরাতের সম্পর্ক স্বাভাবিকীকরণের সমালোচনা করেছে। কোনও কোনও দেশ বেশ তীব্র ভাষায়।

১৩টি দেশের বিরুদ্ধে সংযুক্ত আরব আমিরাতের (ইউএই) এই নিষেধাজ্ঞার সঙ্গে কী তাহলে ইসরায়েলের সঙ্গে তাদের সম্পর্ক স্বাভাবিক করার একটা সম্পর্ক আছে?

আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদ এবং নিরাপত্তা বিষয়ক বিশ্লেষক অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল মুনীরুজ্জামান মনে করেন, এরকমটা সন্দেহ করার যথেষ্ট কারণ আছে।

এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, “এই ১৩টি দেশের কিছু দেশে হয়তো সন্ত্রাসবাদ একটা মূল সমস্যা হতে পারে। তবে একই সঙ্গে দেখা যাচ্ছে, এমন কয়েকটি দেশ আছে, যেখানে সন্ত্রাসবাদ বড় সমস্যা নয়। তবে এসব দেশের কেউই ইসরায়েলের সুনজরে নেই।”

“আমরা জানি যে অতি সম্প্রতি ইসরায়েলের সঙ্গে ইউএইর সম্পর্ক স্থাপিত হয়েছে। কাজেই এই নিষেধাজ্ঞার পেছনে ইসরায়েলের কোনও প্রভাব আছে কি না, সে প্রশ্ন অনেক বিশ্লেষকের মনে জাগছে। তবে এখনও পর্যন্ত সুনির্দিষ্ট কিছু জানা যায়নি।”

নিরাপত্তা না রাজনীতি?

এই নিষেধাজ্ঞার কারণ কী এটা হতে পারে যে, এরা ইসরায়েলের সঙ্গে স্বাভাবিক সম্পর্ক স্থাপনের জন্য ইউএই’র সমালোচনা করেছে?

জেনারেল মুনীরুজ্জামান বলেন, “অনেকেই ধারণা করছেন, এই সিদ্ধান্তের পেছনে ইসরায়েলের একটা প্রভাব বা হাত আছে। অতি সম্প্রতি ইউএই যখন ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন করেছে, তারপর থেকে তাদের সম্পর্ক খুব দ্রুত গভীর হচ্ছে। এক্ষেত্রে ইসরায়েল ইউএইর ওপর প্রভাব বিস্তার করে তাদের সুনজরে নেই এমন দেশের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা করাচ্ছে কি না, সেটা একটা সম্ভাবনা। তবে সুনির্দিষ্টভাবে কোন কিছু বলা সম্ভব নয়।”

ইউএই যে ইসরায়েলের সঙ্গে কেবলমাত্র কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করেছে তা নয়। একই সঙ্গে তারা বিমান চলাচল, পর্যটন, নিরাপত্তা, ব্যবসা-বাণিজ্য এবং দুই দেশের নাগরিকদের ভিসা ছাড়া পরস্পরের দেশে ভ্রমণের মতো সহযোগিতার দিকে যাচ্ছে।

এ অবস্থায় ইসরায়েল কি তাদের নিরাপত্তা সংক্রান্ত উদ্বেগ থেকে এরকম একটা অনুরোধ জানিয়ে থাকতে পারে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে?

জেনারেল মুনীরুজ্জামান বলেন, ইসরায়েলের সঙ্গে ইউএ’র যে সম্পর্ক, সেটা হঠাৎ গড়ে উঠেছে ভাবা ঠিক হবে না। এর জন্য পর্দার অন্তরালে কাজ চলছে অনেকদিন ধরে এবং যেসব নিরাপত্তার ঝুঁকি আসতে পারে, সেগুলো অনেক বিচার-বিবেচনা করেই ইসরায়েল অগ্রসর হয়েছে। হয়তো সেগুলো সম্পূর্ণভাবে বিশ্লেষণ করেই ইউএই এধরণের ভিসা ব্যবস্থা সৃষ্টি করার চেষ্টা করছে।

“ইসরায়েল মনে করছে, যদি ইউএইর সঙ্গে সম্পর্কের ক্ষেত্রে তারা সাফল্য দেখাতে পারে, তাহলে অন্যান্য মুসলিম দেশকেও তারা আকৃষ্ট করতে পারবে। বিশেষ করে যদি অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে এই সম্পর্ক সফল হয়। একারণেই দেখা যাচ্ছে, বাণিজ্য, যাতায়ত, এসব ক্ষেত্রে, পর্যটনের ক্ষেত্রে তারা দুদেশের মধ্যে তাদের দ্বার উন্মুক্ত করার জন্য প্রচেষ্টা চালাচ্ছে। আমার বিশ্বাস, তাদের নিরাপত্তার ঝুঁকি বিশ্লেষণ করেই তারা এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে।”

অনেকের ধারণা, যেসব দেশের বিরুদ্ধে ইউএই ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে, সেখানে ইরান একটা বড় কারণ। এসব দেশে হয় ইরানের উল্লেখযোগ্য কৌশলগত স্বার্থ আছে, অথবা তাদের সঙ্গে ইরানের ভালো সহযোগিতামূলক সম্পর্ক আছে। কিংবা এসব দেশে উল্লেখযোগ্য সংখ্যায় শিয়া মুসলিমরা আছে।

অন্যদিকে সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং ইসরায়েল, উভয়ের সঙ্গেই ইরানের সম্পর্ক খুবই বৈরি। নিষেধাজ্ঞা জারির ক্ষেত্রে এটাও কি একটা কারণ?

জেনারেল মুনীরুজ্জামান বলছেন, ইরান যে এই সিদ্ধান্তের কেন্দ্রে, সেই ধারণা তিনি নাকচ করে দিতে পারছে না।

“আপনি যদি এই দেশগুলোর তালিকার দিকে তাকান, দেখবেন এসব দেশ ইরানের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখছে। অনেক ক্ষেত্রে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ এবং বাণিজ্য চালিয়ে যাচ্ছে। কাজেই ইরান যে একটা কারণ, তা মনে করলে সেটা একেবারে ভুল হবে না আমাদের বিশ্লেষণে। ইরানকে একঘরে করার জন্য ইসরায়েল সবসময় কাজ করে এসেছে। যেখানেই সম্ভব, সেখানেই তাদের এক ঘরে করছে।”

তবে সংযুক্ত আরব আমিরাতের এই ১৩টি দেশের তালিকায় বাংলাদেশের নাম নেই, যদিও বাংলাদেশের বিপুল সংখ্যক মানুষ সেদেশে কাজ করেন।

জেনারেল মুনীরুজ্জামান বলেন, বাংলাদেশ এই তালিকায় না থাকাতে তিনি খুব অবাক হননি।

“যে ধরণের সন্ত্রাসবাদী তৎপরতাকে নিরাপত্তা ঝুঁকি বলে বিবেচনায় নেয়া হয়, ইদানিংকালে বাংলাদেশে সেরকম বড় কোন সন্ত্রাসবাদী কাণ্ড ঘটেনি। সেই বিবেচনায় বাংলাদেশ এই তালিকায় আসেনি। এর পাশাপাশি, ইরানের সাথে বাংলাদেশের এখন যে সম্পর্ক আছে, সেটাও খুব গভীর নয়। কাজেই ইরানের সঙ্গে সম্পর্কের বিবেচনায় দেখতে গেলেও বাংলাদেশ এই তালিকায় না থাকাটা আশ্চর্যের বিষয় নয়।”

জেনারেল মুনীরুজ্জামান বলেন, “বর্তমানে ইউএই-তে যে বাংলাদেশিরা আছে, যারা সেখানে কাজ করছে, তাদের অনেক সুনাম রয়েছে। সেদিক থেকে দেখলেও দেখা যায়, বাংলাদেশ এই তালিকায় না থাকায় আমি খুব বেশি আশ্চর্য হইনি।”  সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
উৎপাদন স্তর বজায় রাখতে নতুন তেল ও গ্যাস প্রকল্প প্রয়োজন : আইইএ
উৎপাদন স্তর বজায় রাখতে নতুন তেল ও গ্যাস প্রকল্প প্রয়োজন : আইইএ
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
পাকিস্তানে ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে ৫ সেনা নিহত
পাকিস্তানে ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে ৫ সেনা নিহত
ভিড়ের মধ্যে ঢুকে গেল চলন্ত ট্রাক, নিহত ৩
ভিড়ের মধ্যে ঢুকে গেল চলন্ত ট্রাক, নিহত ৩
হাইতিতে গ্যাং হামলায় নিহত অর্ধশতাধিক
হাইতিতে গ্যাং হামলায় নিহত অর্ধশতাধিক
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
গাজায় দুর্ভিক্ষে শিশুসহ ৪২৫ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
গাজায় দুর্ভিক্ষে শিশুসহ ৪২৫ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
সর্বশেষ খবর
নাভিনের চোটে আফগান শিবিরে ধাক্কা
নাভিনের চোটে আফগান শিবিরে ধাক্কা

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর ভেসে উঠলো পর্যটকের মরদেহ
নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর ভেসে উঠলো পর্যটকের মরদেহ

৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সংগীতশিল্পী দীপ আর নেই
সংগীতশিল্পী দীপ আর নেই

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

উৎপাদন স্তর বজায় রাখতে নতুন তেল ও গ্যাস প্রকল্প প্রয়োজন : আইইএ
উৎপাদন স্তর বজায় রাখতে নতুন তেল ও গ্যাস প্রকল্প প্রয়োজন : আইইএ

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

১১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কুমিল্লায় বাড়ির পাশ থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার, কারণ খুঁজছে পুলিশ
কুমিল্লায় বাড়ির পাশ থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার, কারণ খুঁজছে পুলিশ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে বেকারের সংখ্যা ভয়ঙ্কর রূপ ধারণ করেনি: অর্থ উপদেষ্টা
দেশে বেকারের সংখ্যা ভয়ঙ্কর রূপ ধারণ করেনি: অর্থ উপদেষ্টা

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

দুর্যোগ মোকাবেলার চেয়ে প্রশমন বেশি গুরুত্বপূর্ণ : ত্রাণ উপদেষ্টা
দুর্যোগ মোকাবেলার চেয়ে প্রশমন বেশি গুরুত্বপূর্ণ : ত্রাণ উপদেষ্টা

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

৩ দফা দাবিতে অনশনে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা
৩ দফা দাবিতে অনশনে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন কর্মকর্তা সম্মেলন ২৭ সেপ্টেম্বর
নির্বাচন কর্মকর্তা সম্মেলন ২৭ সেপ্টেম্বর

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় সড়ক ও রেলপথে যান চলাচল স্বাভাবিক
ভাঙ্গায় সড়ক ও রেলপথে যান চলাচল স্বাভাবিক

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘন, ঢাকায় একদিনেই ২১৫২ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘন, ঢাকায় একদিনেই ২১৫২ মামলা

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ রাষ্ট্রবিজ্ঞান ছাত্র ফোরামের আত্মপ্রকাশ
বাংলাদেশ রাষ্ট্রবিজ্ঞান ছাত্র ফোরামের আত্মপ্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা অ্যাডভার্টাইজিং স্কুলের আত্মপ্রকাশ
ঢাকা অ্যাডভার্টাইজিং স্কুলের আত্মপ্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা
গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

মালয়েশিয়া দিবস: জাতীয় ঐক্যের বার্তা ও বহুসংস্কৃতির উদযাপন
মালয়েশিয়া দিবস: জাতীয় ঐক্যের বার্তা ও বহুসংস্কৃতির উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মাদারীপুরে ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার
মাদারীপুরে ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে চার আসন বহালের দাবিতে নির্বাচন অফিসে অবস্থান কর্মসূচি
বাগেরহাটে চার আসন বহালের দাবিতে নির্বাচন অফিসে অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুয়েটের সঙ্গে জিপিএইচ ইস্পাতের সমঝোতা স্মারক সই
বুয়েটের সঙ্গে জিপিএইচ ইস্পাতের সমঝোতা স্মারক সই

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের ভোটদান নিয়ে মতবিনিময় সভা
মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের ভোটদান নিয়ে মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্যার জন উইলসন স্কুলের ৩০ বছর পূর্তি উদযাপন
স্যার জন উইলসন স্কুলের ৩০ বছর পূর্তি উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিখোঁজের তিন দিন পর নদী থেকে লাশ উদ্ধার
নিখোঁজের তিন দিন পর নদী থেকে লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে নারীদের ক্যান্সারের প্রকোপ বেশি, মৃত্যুহার বেশি পুরুষের
ভারতে নারীদের ক্যান্সারের প্রকোপ বেশি, মৃত্যুহার বেশি পুরুষের

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি
ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম
অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম

পেছনের পৃষ্ঠা

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন