শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৪০, শনিবার, ২৮ নভেম্বর, ২০২০ আপডেট:

১৩ মুসলিম দেশের জন্য আমিরাতের ভিসা নিষেধাজ্ঞা: মূল উদ্দেশ্য আসলে কী?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
১৩ মুসলিম দেশের জন্য আমিরাতের ভিসা নিষেধাজ্ঞা:  মূল উদ্দেশ্য আসলে কী?

১৩টি মূলত মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশের নাগরিকদের ভিসা দেওয়ার ক্ষেত্রে সংযুক্ত আরব আমিরাত যেসব বিধিনিষেধ আরোপ করেছে, তার মূল উদ্দেশ্য আসলে কী?

সংযুক্ত আরব আমিরাতের জারি করা এই নিষেধাজ্ঞার কথা নিয়ে আলোচনা চলছে এমন এক সময়, যখন বৃহস্পতিবার দেশটির সঙ্গে ইসরায়েলের সরাসরি বিমান যোগাযোগ প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।

দুবাই থেকে ‘ফ্লাই-দুবাই’ এয়ারলাইন্সের প্রথম ফ্লাইটটি বৃহস্পতিবার তেল আবিবের উদ্দেশে উড়ে যায়। সেখানে এটিকে স্বাগত জানিয়েছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। দুই দেশের মধ্যে স্বাভাবিক কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপিত হওয়ার পর এটি এ ধরণের প্রথম সরাসরি বাণিজ্যিক ফ্লাইট।

যেদিন এই ফ্লাইট চলাচল শুরু হল, সেদিনই রয়টার্স বার্তা সংস্থার এক খবরে বলা হচ্ছে, ১৩টি দেশের নাগরিকদের বেলায় ইউএইর ভিসা সংক্রান্ত বিধিনিষেধ শুধু ভ্রমণ ভিসার বেলায় নয়, কর্মসংস্থান ভিসার ক্ষেত্রেও প্রয়োগ করা হচ্ছে।

এই ১৩টি দেশের মধ্যে আছে: ইরান, তুরস্ক, সিরিয়া, সোমালিয়া, আলজেরিয়া, কেনিয়া, ইরাক, লেবানন, পাকিস্তান, তিউনিসিয়া, আফগানিস্তান, লিবিয়া এবং ইয়েমেন। এর মধ্যে কেবলমাত্র কেনিয়া ছাড়া প্রত্যেকটি দেশই মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ। কিছু কিছু দেশের সঙ্গে রয়েছে ইরানের সঙ্গে খুবই বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক।

কেন সংযুক্ত আরব আমিরাত এই নিষেধাজ্ঞা জারি করল, সেটা তারা পরিষ্কার করে বলছে না। কাজেই এটা নিয়ে অনেক রকম জল্পনা চলছে।

যেসব দেশের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে, সেসব দেশের বহু মানুষ সংযুক্ত আরব আমিরাতে কাজ করে। বিশেষ করে পাকিস্তান, ইরান, সিরিয়া, লেবানন এবং আফগানিস্তানের।

কোন কোন নিরাপত্তা বিশ্লেষক ধারণা করছেন, এর পেছনে হয়তো নিরাপত্তা সংক্রান্ত উদ্বেগ কাজ করছে, বিশেষ করে সম্প্রতি সৌদি আরবে ফরাসী দূতাবাসে হামলার ঘটনার পর। কিন্তু এই যুক্তি অনেকে মানতে পারছেন না, কারণ সেই হামলায় জড়িত ছিল এক সৌদি নাগরিক। অথচ নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে এমন সব দেশের বিরুদ্ধে, যাদের বেশিরভাগ ইরানের ঘনিষ্ঠ মিত্র বলে পরিচিত বা যাদের সঙ্গে ইরানের উল্লেখযোগ্য সম্পর্ক আছে।

শুধু তাই নয়, এই ১৩টি দেশের মধ্যে ১১টি দেশ ইসরায়েলের সঙ্গে সংযুক্ত আরব আমিরাতের সম্পর্ক স্বাভাবিকীকরণের সমালোচনা করেছে। কোনও কোনও দেশ বেশ তীব্র ভাষায়।

১৩টি দেশের বিরুদ্ধে সংযুক্ত আরব আমিরাতের (ইউএই) এই নিষেধাজ্ঞার সঙ্গে কী তাহলে ইসরায়েলের সঙ্গে তাদের সম্পর্ক স্বাভাবিক করার একটা সম্পর্ক আছে?

আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদ এবং নিরাপত্তা বিষয়ক বিশ্লেষক অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল মুনীরুজ্জামান মনে করেন, এরকমটা সন্দেহ করার যথেষ্ট কারণ আছে।

এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, “এই ১৩টি দেশের কিছু দেশে হয়তো সন্ত্রাসবাদ একটা মূল সমস্যা হতে পারে। তবে একই সঙ্গে দেখা যাচ্ছে, এমন কয়েকটি দেশ আছে, যেখানে সন্ত্রাসবাদ বড় সমস্যা নয়। তবে এসব দেশের কেউই ইসরায়েলের সুনজরে নেই।”

“আমরা জানি যে অতি সম্প্রতি ইসরায়েলের সঙ্গে ইউএইর সম্পর্ক স্থাপিত হয়েছে। কাজেই এই নিষেধাজ্ঞার পেছনে ইসরায়েলের কোনও প্রভাব আছে কি না, সে প্রশ্ন অনেক বিশ্লেষকের মনে জাগছে। তবে এখনও পর্যন্ত সুনির্দিষ্ট কিছু জানা যায়নি।”

নিরাপত্তা না রাজনীতি?

এই নিষেধাজ্ঞার কারণ কী এটা হতে পারে যে, এরা ইসরায়েলের সঙ্গে স্বাভাবিক সম্পর্ক স্থাপনের জন্য ইউএই’র সমালোচনা করেছে?

জেনারেল মুনীরুজ্জামান বলেন, “অনেকেই ধারণা করছেন, এই সিদ্ধান্তের পেছনে ইসরায়েলের একটা প্রভাব বা হাত আছে। অতি সম্প্রতি ইউএই যখন ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন করেছে, তারপর থেকে তাদের সম্পর্ক খুব দ্রুত গভীর হচ্ছে। এক্ষেত্রে ইসরায়েল ইউএইর ওপর প্রভাব বিস্তার করে তাদের সুনজরে নেই এমন দেশের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা করাচ্ছে কি না, সেটা একটা সম্ভাবনা। তবে সুনির্দিষ্টভাবে কোন কিছু বলা সম্ভব নয়।”

ইউএই যে ইসরায়েলের সঙ্গে কেবলমাত্র কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করেছে তা নয়। একই সঙ্গে তারা বিমান চলাচল, পর্যটন, নিরাপত্তা, ব্যবসা-বাণিজ্য এবং দুই দেশের নাগরিকদের ভিসা ছাড়া পরস্পরের দেশে ভ্রমণের মতো সহযোগিতার দিকে যাচ্ছে।

এ অবস্থায় ইসরায়েল কি তাদের নিরাপত্তা সংক্রান্ত উদ্বেগ থেকে এরকম একটা অনুরোধ জানিয়ে থাকতে পারে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে?

জেনারেল মুনীরুজ্জামান বলেন, ইসরায়েলের সঙ্গে ইউএ’র যে সম্পর্ক, সেটা হঠাৎ গড়ে উঠেছে ভাবা ঠিক হবে না। এর জন্য পর্দার অন্তরালে কাজ চলছে অনেকদিন ধরে এবং যেসব নিরাপত্তার ঝুঁকি আসতে পারে, সেগুলো অনেক বিচার-বিবেচনা করেই ইসরায়েল অগ্রসর হয়েছে। হয়তো সেগুলো সম্পূর্ণভাবে বিশ্লেষণ করেই ইউএই এধরণের ভিসা ব্যবস্থা সৃষ্টি করার চেষ্টা করছে।

“ইসরায়েল মনে করছে, যদি ইউএইর সঙ্গে সম্পর্কের ক্ষেত্রে তারা সাফল্য দেখাতে পারে, তাহলে অন্যান্য মুসলিম দেশকেও তারা আকৃষ্ট করতে পারবে। বিশেষ করে যদি অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে এই সম্পর্ক সফল হয়। একারণেই দেখা যাচ্ছে, বাণিজ্য, যাতায়ত, এসব ক্ষেত্রে, পর্যটনের ক্ষেত্রে তারা দুদেশের মধ্যে তাদের দ্বার উন্মুক্ত করার জন্য প্রচেষ্টা চালাচ্ছে। আমার বিশ্বাস, তাদের নিরাপত্তার ঝুঁকি বিশ্লেষণ করেই তারা এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে।”

অনেকের ধারণা, যেসব দেশের বিরুদ্ধে ইউএই ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে, সেখানে ইরান একটা বড় কারণ। এসব দেশে হয় ইরানের উল্লেখযোগ্য কৌশলগত স্বার্থ আছে, অথবা তাদের সঙ্গে ইরানের ভালো সহযোগিতামূলক সম্পর্ক আছে। কিংবা এসব দেশে উল্লেখযোগ্য সংখ্যায় শিয়া মুসলিমরা আছে।

অন্যদিকে সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং ইসরায়েল, উভয়ের সঙ্গেই ইরানের সম্পর্ক খুবই বৈরি। নিষেধাজ্ঞা জারির ক্ষেত্রে এটাও কি একটা কারণ?

জেনারেল মুনীরুজ্জামান বলছেন, ইরান যে এই সিদ্ধান্তের কেন্দ্রে, সেই ধারণা তিনি নাকচ করে দিতে পারছে না।

“আপনি যদি এই দেশগুলোর তালিকার দিকে তাকান, দেখবেন এসব দেশ ইরানের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখছে। অনেক ক্ষেত্রে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ এবং বাণিজ্য চালিয়ে যাচ্ছে। কাজেই ইরান যে একটা কারণ, তা মনে করলে সেটা একেবারে ভুল হবে না আমাদের বিশ্লেষণে। ইরানকে একঘরে করার জন্য ইসরায়েল সবসময় কাজ করে এসেছে। যেখানেই সম্ভব, সেখানেই তাদের এক ঘরে করছে।”

তবে সংযুক্ত আরব আমিরাতের এই ১৩টি দেশের তালিকায় বাংলাদেশের নাম নেই, যদিও বাংলাদেশের বিপুল সংখ্যক মানুষ সেদেশে কাজ করেন।

জেনারেল মুনীরুজ্জামান বলেন, বাংলাদেশ এই তালিকায় না থাকাতে তিনি খুব অবাক হননি।

“যে ধরণের সন্ত্রাসবাদী তৎপরতাকে নিরাপত্তা ঝুঁকি বলে বিবেচনায় নেয়া হয়, ইদানিংকালে বাংলাদেশে সেরকম বড় কোন সন্ত্রাসবাদী কাণ্ড ঘটেনি। সেই বিবেচনায় বাংলাদেশ এই তালিকায় আসেনি। এর পাশাপাশি, ইরানের সাথে বাংলাদেশের এখন যে সম্পর্ক আছে, সেটাও খুব গভীর নয়। কাজেই ইরানের সঙ্গে সম্পর্কের বিবেচনায় দেখতে গেলেও বাংলাদেশ এই তালিকায় না থাকাটা আশ্চর্যের বিষয় নয়।”

জেনারেল মুনীরুজ্জামান বলেন, “বর্তমানে ইউএই-তে যে বাংলাদেশিরা আছে, যারা সেখানে কাজ করছে, তাদের অনেক সুনাম রয়েছে। সেদিক থেকে দেখলেও দেখা যায়, বাংলাদেশ এই তালিকায় না থাকায় আমি খুব বেশি আশ্চর্য হইনি।”  সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে
রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে
আফ্রিকার ছয় দেশে আছে রুশ সেনার উপস্থিতি: রাষ্ট্রীয় টিভি
আফ্রিকার ছয় দেশে আছে রুশ সেনার উপস্থিতি: রাষ্ট্রীয় টিভি
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন
সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন
সর্বশেষ খবর
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন

৪৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক
হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৭ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়