শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৪০, শনিবার, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২০

সাইমন ড্রিংয়ের লেখা

অখণ্ড পাকিস্তানের স্বপ্নে ঢাকায় ঠাণ্ডা মাথায় নৃশংস গণহত্যার বিবরণ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন

অখণ্ড পাকিস্তানের স্বপ্নে ঢাকায় ঠাণ্ডা মাথায় নৃশংস গণহত্যার বিবরণ

অখণ্ড পাকিস্তানের স্বপ্নে বিভোর সেনারা ঠাণ্ডা মাথায় নৃশংসভাবে খুন করেছে সাধারণ মানুষদের। ১৯৭১-এর মার্চে ঢাকায় নিজের অভিজ্ঞতা এভাবেই ব্যক্ত করেছেন ব্রিটিশ সাংবাদিক সাইমন জন ড্রিং। তিনি আজও ভুলতে পারেননি 'অপারেশন সার্চলাইট'-এর নামে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর নিষ্ঠুরতার কথা। পাক-সাঁজোয়া বাহিনী কীভাবে ঢাকা-সহ গোটা পূর্ব পাকিস্তানকে ঠান্ডা মাথায় মৃত্যু উপত্যকায় পরিণত করেছিল সেটাই উঠে এসেছে তাঁর লেখায়। ড্রিং নিজেই এক রাতে ৭ হাজার মানুষ হত্যার সাক্ষী। নৃশংসতার মাধ্যমে পাকিস্তান একটি দেশের স্বাধীনতার স্বপ্নকে ধংস করতে চেয়েছিল। পাক-সামরিক শাসক ইয়াহিয়া খান বিশ্ববাসীর কাছে গোপন করার চেষ্টা করেছিলেন ঢাকার প্রকৃত ছবিটা। কিন্তু ড্রিং সাহসিকতার সঙ্গে সেদিন তুলে ধরেছিলেন পাকিস্তানি বর্বরতার ছবি। তাঁর লেখায় উঠে আসে গণহত্যার বিবরণ।

বহু আন্তর্জাতিক সম্মানে ভূষিত ড্রিং তাঁর ব্লগে লিখেছেন সেদিনের ভয়ঙ্কর অত্যাচারের বিবরণ। গোটা শহরকে মৃত্যুনগরী বানিয়ে নিয়ন্ত্রণ পুরোপুরি নিজেদের হাতে নিয়ে নেয় পাক সেনা। চলতে থাকে অবাধে লুটতরাজ। বিন্দুমাত্র আপত্তি জানালেই স্থানীয়দের হত্যাই করাই ছিল পাক-সেনার একমাত্র কর্তব্য। তারা ইচ্ছা মতো বাঙালিদের খুন করেছে। পূর্ব পাকিস্তানের বাঙালিদের ওপর একচ্ছত্র আধিপত্য বিস্তারে নৃশংসতার চরম সীমায় পৌঁছায় পাকিস্তানি বর্বরতা।

এই প্রথিতযশা ব্রিটিশ সাংবাদিক মনে করেন, গণহত্যা নিহতদের প্রকৃত সংখ্যা নির্ধারণ প্রায় অসম্ভব। কারণ ঢাকা ছাড়াও চট্টগ্রাম, কুমিল্লা ও যশোহর শহরেই ১৫ হাজারের বেশি মানুষ এক রাতে খুন হয়েছেন। তাঁর মতে, সেনা সন্ত্রাসের বহর দেখলেই কিছুটা অনুমান করা যেতে পারে কতো মানুষ প্রাণ দিয়েছেন একাত্তরে পাক-হানায়। তিনি লিখেছেন, 'শিক্ষার্থীরা নিজের বিছানায় লাশ হয়ে পড়েছেন। দোকানদারদের হত্যা করা হয়েছে বাজারের মধ্যেই। নারী ও শিশুদের তাঁদের ঘরেই জীবন্ত পুড়িয়ে মারা হয়েছে। হিন্দুদের দল বেঁধে তুলে নিয়ে গিয়ে লাইন দিয়ে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। তারপর পাক-সেনাই পুড়িয়ে দিয়েচে সমস্ত লাশ। ঢাকায় প্রতিটি বাড়ির ছাদে পাক-পতাকা ওড়াতে বাধ্য করেছে পাক-সেনা।'

যুদ্ধ বিশেষজ্ঞ এই সাংবাদিকের লেখায় উঠে আসে মুক্তিযোদ্ধাদের বীরত্বের কথাও। শেখ মুজিবুর রহমানকে পাকিস্তানি জেলে বন্দি করে নিয়ে যাওয়া হয়। প্রথম সারির আওয়ামী লিগ নেতাদেরও ভরা হয় জেলে। কিন্তু তাতেও দমানো যায়নি মুক্তিযোদ্ধাদের। পাক-বাহিনীর গোলাবর্ষণের মাঝেও বঙ্গবন্ধুর ডাকে সাড়া দিয়ে অগণিত মানুষ মুক্তির সন্ধানে ঝাঁপিয়ে পড়েন। মুক্তিযোদ্ধাদের হাতে পাক-সেনার হতাহতের কোনও তথ্য অবশ্য তুলে ধরতে পারেননি ড্রিং। তবে পাকিস্তানি এক সেনাকর্তা ছাড়াও দুই জওয়ানকে যে মুক্তিযোদ্ধাদের ঘায়েল করতে পেরেছিলেন সেটাও তিনি উল্লেখ করেন। তাঁর স্মৃতিচারণায় স্পষ্টভাবে উঠে আসে বর্বরতার ছবি। গণমাধ্যমও সেনা হামলার হাত থেকে বাঁচেনি। দুটি সংবাদপত্র অফিস গুঁড়িয়ে দেয়। আওয়ামী লিগের বহু নেতাকে খুন করা হয়।

সাইমন ড্রিং-এর বিবরণ অনুযায়ী, পাক-সেনারা ঢাকায় সবচেয়ে বড় আঘাত হানে ছাত্রদের ওপরই। পদাতিক, সাঁজোয়া ও গোলন্দাজ এই তিন পাকিস্তানি ব্যাটেলিয়ান রাত ১০টা থেকে ১১টার মধ্যে ব্যারাক থেকে বেরিয়ে পড়ে ঢাকা আক্রমণে। শুরু হয় গোলা বর্ষণ। নির্মম অত্যাচারে মেতে ওঠে পাক-সেনা। বঙ্গবন্ধুকে আগেই টেলিফোনে সতর্ক করা হয়েছিল। তাঁকে আত্মগোপন করার পরামর্শ দেওয়া হলেও তিনি তা করেননি। তিনি বলেছিলেন, 'আমাকে না পেলে ওরা ঢাকা শহরকে তছনছ করে ছাড়বে।'

আমেরিকা থেকে আনা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ব্যবহৃত এম ২৪ ট্যাঙ্ক নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পাক-সেনার হামলার বিবরণও তুলে ধরেছেন ড্রিং। মাঝরাতে ব্রিটিশ কাউন্সিল লাইব্রেরির সামনে থেকে শুরু হয় শেলিং। ইকবাল হলেই দুশোরও বেশি শিক্ষার্থী মারা যান। ছাত্রদের ওপর মেশিন গান থেকে চলতে থাকে গুলি বৃষ্টি। দুদিন পরেও লাশ পড়ে থাকতে দেখা গিয়েছে সেখানে। গণকবর দিয়ে তারওপর চালিয়ে দেওয়া হয় ট্যাঙ্ক। শুধু বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরই নয়, আশেপাশের দুশো গজ এলাকা জুড়ে চলে সেনা সন্ত্রাস। পাকিস্তানি সেনার আক্রমণের হাত থেকে রক্ষা পায়নি মসজিদও। ঢাকা মেডিকাল কলেজেও ব্যাপক গুলি বৃষ্টি হয়। পাক-বর্বরতার প্রকৃত ছবি ঘটনার দুদিন পর বাড়ির বাইরে বার হয়ে ঢাকার মানুষ দেখতে পান। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরই পাক-সেনার আক্রমণের লক্ষ্য ছিল রাজারবাগ পুলিশ লাইন। ড্রিং-এর বিবরণ অনুযায়ী প্রথমে ট্যাঙ্ক থেকে সুরু হয় শেলিং। তারপর ঘুমন্ত অবস্থায় পূর্ব পাকিস্তান পুলিশ কর্মীদের হত্যা করা হয়। ১১০০ পুলিশ কর্মী ছিলেন সেখানে। খুব কম সংখ্যরই সেদিন প্রাণ হাতে পালাতে পেরেছিলেন।

রাজারবাগে পুলিশ লাইনে হামলার সময়ই বঙ্গবন্ধুর বাড়ি ঘিরে ফেলে পাক-সেনারা। ড্রিং লিখেছেন, রাত ১টা নাগাদই তিনি বুঝে গিয়েছিলেন তাঁর বাড়িতেও হামলা হবে। তাই একজন সহকারী আর দেহরক্ষী বাদে সকলকেই তাঁদের নিরাপত্তার কথা চিন্তা করে বাড়ি পাঠিয়ে দেন। বঙ্গবন্ধুর প্রতিবেশীদের সঙ্গে কথা বলে ড্রিং জানতে পারেন, রাত ১টা ১০ মিনিট নাগাদ একটি ট্যাঙ্ক ও সাঁজোয়া গাড়ি এসে থামে শেখ সাহেবের বাড়ির সামনে। শুরু হয় গোলাগুলি। তারপর এক সেনাকর্তা বাইরে থেকেই বঙ্গবন্ধুকে উদ্দেশ্যে চিৎকার করে ইংরাজিতে বলেন, 'শেখ তুমি নিচে নেমে আসো।' বঙ্গবন্ধুও তার ব্যালকনি থেকে জবাব দেন, 'হ্যাঁ, আমি আসছি। তবে গোলাগুলির কোনও প্রয়োজন নেই। তোমরা ফোন করলেই আমি চলে যেতাম।' তারপর সেই অফিসার বঙ্গবন্ধুর বাড়ির বাগানে প্রবেশ করে বলেন, 'ইউ আর অ্যারেস্টেড'। বঙ্গবন্ধুকে তাঁর তিন সহকারী, দেহরক্ষী ও সহযোগীর সঙ্গে ধরে নিয়ে যাওয়া হয়। দেহরক্ষীকে প্রচুর মারধরও করে সেনা জওয়ানরা। বঙ্গবন্ধুকে সেনা সদরে ধরে নিয়ে যাওয়ার পর চলতে থাকে ব্যাপক লুটপাঠ। সমস্ত নথিপত্র থেকে শুরু করে বহু জিনিস তছনছ করে দেয় তাঁরা। বাড়ির লাল-সবুজ পতাকা নামিয়ে ফেলা হয়।

অপারেশন সার্চ লাইটের রাতে ২টার মধ্যেই গোটা শহর জ্বলতে থাকে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদের খুন করেও সন্ত্রাস বন্ধ হয়নি। স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা তল্লাশি চালিয়ে উদ্ধারের পাশাপাশি লুকিয়ে থাকা ছাত্রদের খুন করায় কোনও খামতি ছিলো না সেনাদের। এমনটাই উঠে এসেছে ড্রিং-এর লেখায়। রাতভর নৃশসংতার পর ভোর হয়। কিন্তু ঢাকা থেকে মৃত্যু মিছিল থামবার কোনও লক্ষণ ছিলো না। দুপুরের দিকে আচমকাই সবচেয়ে ভয়াবহ হামলা শুরু হয় পুরান ঢাকায়। ইংলিশ রোড, ফ্রেঞ্চ রোড, নিয়ার বাজার, সিটি বাজার প্রভৃতি এলাকায় মানুষ পালাবার পথ পাননি। দুই ঘণ্টার মধ্যে অন্তত ৭০০ মানুষকে পাক-সেনারা হত্যা করে বলে লিখেছেন ড্রিং। অনেককেই জ্যান্ত পুড়িয়ে মারা হয়। পুরান ঢাকার থানাও রেহাই পায়নি। ড্রিং লিখেছেন, পুলিশ ইন্সপেক্টর জানিয়েছেন, তার সঙ্গে ২৪০ জন স্টাফ ছিলেন। কিন্তু ৩০ জনেরই শুধু সন্ধান পেয়েছেন তিনি। সেনা জওয়ানরাই পেট্রোলের ড্রাম নিয়ে ঘুরছিলেন। কোথাও কামান দিয়ে, কোথাও বা পেট্রোল দিয়ে জ্বালিয়ে দেওয়া হয় আওয়ামী লীগ সমর্থকদের ঘর। রাজাকার আর আল-বদররাই চিনিয়ে দেয় আওয়ামী লীগ সমর্থকদের বাড়ি। 
ঢাকায় নৃশংস হত্যাকাণ্ডের পর শিল্পাঞ্চল টঙ্গি ও নারায়ণগঞ্জ হয়ে ওঠে সেনাদের লক্ষ্য। ২৬ মার্চ রাতের মধ্যে ঢাকা শহরে সেনা আক্রমণের ঝাঁজ কমতে থাকে। কিন্তু বামপন্থী শ্রমিকরা বঙ্গবন্ধুর ডাকে সাড়া দেওয়ায় শিল্পাঞ্চলে শুরু হয় গুলি বর্ষণ।  ইত্তেফাক পত্রিকা অফিসে হামলা চালিয়ে সেটাকে ধংসস্তুপে পরিণত করে পাক-সেনা। বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রান্তে পাক-নৃশংসতার বিবরণ উঠে এসেছে সাইমন ড্রিংয়ের লেখায়। একই সঙ্গে হাজার হাজার মানুষ ঢাকা ছেড়ে পালাতে বাধ্য হয়েছিলেন সেদিন। অসহায় মানুষদের কথাও তুলে ধরেছেন তিনি। সাইমন ড্রিং নিজেই সেই সময়ে সাহসে পর করে বিভিন্ন ধংসস্তুপ ঘুরে দেখে স্তম্ভিত হয়ে যান। সেটাই তুলে ধরেছেন নিজের লেখায়। তিনি নিজে কানে শুনেছেন, পাক সেনারা অখণ্ড পাকিস্তানের নামে মানুষ খুন করছে। তাদের অত্যাচারের হাত খেকে বাঁচতে বহু মানুষ বাংলাদেশ ছেড়ে নিঃস্ব অবস্থায় পালাতে বাধ্য হয়েছেন। কেউ প্রাণ হাতে পালাতে পেরেছেন। কেউ পারেননি। গণহত্যার শিকার হয়েছেন তারা। বঙ্গবন্ধুর ডাকে বাঙালির স্বাধীনতার স্বপ্নকে ঠাণ্ডা মাথায় কামানের গোলা দিয়ে দমিয়ে রাখতে চেয়েছিলেন ইয়াহিয়া খান। পারেননি। সেনা দিয়ে নয়, মানুষের গণসমর্থনেই জন্ম নেয় স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ। ভারত তাঁদের সেই সংগ্রামে সর্বতোভাবে সহায়তা করেছে। সঙ্গ দিয়েছে ভারতীয় সেনা ও জনগণ।

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা 

এই বিভাগের আরও খবর
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
ট্রাম্পের লবিস্টদের লাখ লাখ ডলার দিচ্ছে দরিদ্র দেশগুলো
ট্রাম্পের লবিস্টদের লাখ লাখ ডলার দিচ্ছে দরিদ্র দেশগুলো
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন
গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
ব্রাসেলসে ইউরোপীয় মুসলিম আমব্রেলা সংগঠনগুলির গাজা ঘোষণাপত্র  পেশ
ব্রাসেলসে ইউরোপীয় মুসলিম আমব্রেলা সংগঠনগুলির গাজা ঘোষণাপত্র পেশ
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে ইরানের ১২ সাংবাদিক নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে ইরানের ১২ সাংবাদিক নিহত
কিয়েভ হামলার পর রাশিয়ার ওপর দ্রুত নিষেধাজ্ঞা চান জেলেনস্কি
কিয়েভ হামলার পর রাশিয়ার ওপর দ্রুত নিষেধাজ্ঞা চান জেলেনস্কি
মার্কিন পরিবহন মন্ত্রীকে নাসার প্রশাসক বানালেন ট্রাম্প
মার্কিন পরিবহন মন্ত্রীকে নাসার প্রশাসক বানালেন ট্রাম্প
সর্বশেষ খবর
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

১১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

৩৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

৫১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

৫১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’ 
বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’  বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন আ স ম রব
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন আ স ম রব

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের ১৫৫ রানের চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিল টাইগাররা
লঙ্কানদের ১৫৫ রানের চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিল টাইগাররা

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে টানা বর্ষণে ক্ষতিগ্রস্ত ফসলি জমি
বাগেরহাটে টানা বর্ষণে ক্ষতিগ্রস্ত ফসলি জমি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের লবিস্টদের লাখ লাখ ডলার দিচ্ছে দরিদ্র দেশগুলো
ট্রাম্পের লবিস্টদের লাখ লাখ ডলার দিচ্ছে দরিদ্র দেশগুলো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনাকাঙ্ক্ষিত রেকর্ডের মালিক হলো ভারত
অনাকাঙ্ক্ষিত রেকর্ডের মালিক হলো ভারত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিরাপত্তা খাতে যুক্তরাষ্ট্রকে আরও সহযোগিতার আহ্বান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার
নিরাপত্তা খাতে যুক্তরাষ্ট্রকে আরও সহযোগিতার আহ্বান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনস্বার্থকে প্রাধান্য দিয়ে সম্প্রচার-ব্যবস্থা যুগোপযোগী করা হবে : তথ্য উপদেষ্টা
জনস্বার্থকে প্রাধান্য দিয়ে সম্প্রচার-ব্যবস্থা যুগোপযোগী করা হবে : তথ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা বৃষ্টিতে জলমগ্ন নোয়াখালী
টানা বৃষ্টিতে জলমগ্ন নোয়াখালী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় এসএসসিতে জিপিএ-৫-এ এগিয়ে অন্নদা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় এসএসসিতে জিপিএ-৫-এ এগিয়ে অন্নদা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণ, স্ত্রীর পর চলে গেলেন স্বামী
গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণ, স্ত্রীর পর চলে গেলেন স্বামী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভালো শুরুর পর টাইগারদের হঠাৎ ছন্দপতন
ভালো শুরুর পর টাইগারদের হঠাৎ ছন্দপতন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইপিজেড বাস্তবায়নে ঢাকা-রংপুর মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
ইপিজেড বাস্তবায়নে ঢাকা-রংপুর মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া
এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিয়ালকে উড়িয়ে দিয়ে ফাইনালে পিএসজি
রিয়ালকে উড়িয়ে দিয়ে ফাইনালে পিএসজি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাহাড়ে ঘুরতে গিয়ে পা পিছলে পড়ে দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পাহাড়ে ঘুরতে গিয়ে পা পিছলে পড়ে দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্থগিত হলো কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের পরীক্ষা
স্থগিত হলো কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের পরীক্ষা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান এখন আরও পরিপক্ব ও যোগ্য নেতা: মান্না
তারেক রহমান এখন আরও পরিপক্ব ও যোগ্য নেতা: মান্না

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী
১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের ভয়ংকর রূপে বন্যা
ফের ভয়ংকর রূপে বন্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজার আগে নির্বাচন
রোজার আগে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন দেশের ঘনিষ্ঠতায় উদ্বিগ্ন ভারত
তিন দেশের ঘনিষ্ঠতায় উদ্বিগ্ন ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ

সম্পাদকীয়

কলকাতায় পুরোনো চোরাচালান ব্যবসায় আবার তাজুল
কলকাতায় পুরোনো চোরাচালান ব্যবসায় আবার তাজুল

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিযোগিতায় ধারে কাছেও নেই বাংলাদেশ
প্রতিযোগিতায় ধারে কাছেও নেই বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রুট পারমিট ছাড়াই গণপরিবহন
রুট পারমিট ছাড়াই গণপরিবহন

নগর জীবন

অনেক চ্যালেঞ্জ বাংলাদেশে বিনিয়োগে
অনেক চ্যালেঞ্জ বাংলাদেশে বিনিয়োগে

প্রথম পৃষ্ঠা

লবণাক্ত মাটিতে সৌদি খেজুর
লবণাক্ত মাটিতে সৌদি খেজুর

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতুপর্ণার ক্যানসার আক্রান্ত মাকে তারেক রহমানের সহায়তা
ঋতুপর্ণার ক্যানসার আক্রান্ত মাকে তারেক রহমানের সহায়তা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ সমাধান ব্যর্থ, নালায় পড়ে আবার শিশুর মৃত্যু
বাঁশ সমাধান ব্যর্থ, নালায় পড়ে আবার শিশুর মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ রেলক্রসিং যেন মারণফাঁদ
অবৈধ রেলক্রসিং যেন মারণফাঁদ

রকমারি নগর পরিক্রমা

৩০ মিনিটে ৫২ জনকে হত্যা
৩০ মিনিটে ৫২ জনকে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

তদন্ত শেষ হবে কবে?
তদন্ত শেষ হবে কবে?

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে দুই বাসের চাপায় মর্মান্তিক মৃত্যু
রাজধানীতে দুই বাসের চাপায় মর্মান্তিক মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েকে হত্যার হুমকি দিয়ে মাকে ধর্ষণ, যুবক কারাগারে
মেয়েকে হত্যার হুমকি দিয়ে মাকে ধর্ষণ, যুবক কারাগারে

দেশগ্রাম

দখল-দূষণে বদ্ধ চার খাল
দখল-দূষণে বদ্ধ চার খাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

সন্তান হত্যার ভয় দেখিয়ে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ
সন্তান হত্যার ভয় দেখিয়ে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ

নগর জীবন

অচল সারা দেশ বিচ্ছিন্ন ঢাকা
অচল সারা দেশ বিচ্ছিন্ন ঢাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

কিংস অ্যারিনা রাঙাতে চান মেয়েরা
কিংস অ্যারিনা রাঙাতে চান মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রত্যাশা জনগণের
সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রত্যাশা জনগণের

নগর জীবন

হাসিনার বিচার বাংলাদেশেই হবে
হাসিনার বিচার বাংলাদেশেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আত্মহত্যার আগে আশা ভোঁসলেকে কেন ফোন করেন গুরু দত্ত
আত্মহত্যার আগে আশা ভোঁসলেকে কেন ফোন করেন গুরু দত্ত

শোবিজ

প্রতি ১০০ জনে ৭০ জন শূন্য কর দেয়
প্রতি ১০০ জনে ৭০ জন শূন্য কর দেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধনপ্রত্যাশী ১৪৪ দলের আবেদন বাছাই শুরু
নিবন্ধনপ্রত্যাশী ১৪৪ দলের আবেদন বাছাই শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

টি-২০তে ঘুরে দাঁড়াতে চান টাইগাররা
টি-২০তে ঘুরে দাঁড়াতে চান টাইগাররা

প্রথম পৃষ্ঠা

টানা বৃষ্টিতে রাজধানীতে জলাবদ্ধতা দুর্ভোগ
টানা বৃষ্টিতে রাজধানীতে জলাবদ্ধতা দুর্ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ আজ
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ আজ

নগর জীবন

জড়িয়ে পড়েছিল বিচার বিভাগও
জড়িয়ে পড়েছিল বিচার বিভাগও

প্রথম পৃষ্ঠা