শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫৫, মঙ্গলবার, ০৯ মার্চ, ২০২১

বিবিসি বাংলা’র প্রতিবেদন

ইতিহাসের সাক্ষী; বিশ্বের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী সিরিমাভো বন্দরনাইকা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ইতিহাসের সাক্ষী; বিশ্বের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী সিরিমাভো বন্দরনাইকা

১৯৬০ সালে শ্রীলংকা পরিচিত ছিল সিলোন নামে। সেই বছরই দেশটির প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন সিরিমাভো বন্দরনাইকা। বিশ্বের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হয়ে ইতিহাস গড়েছিলেন তিনি। স্বামী সলোমন বন্দরনাইকা নিহত হওয়ার পর রাজনীতিতে নেমেছিলেন সিরিমাভো বন্দরনাইকা। 

নির্বাচনে জেতার পর সাংবাদিক সম্মেলনে একের পর এক প্রশ্নের মুখোমুখি হয়েছিলেন সিরিমাভো বন্দরনাইকা। একজনের প্রশ্ন ছিল, বিশ্বের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন তিনি। এর ফলে রাজনীতিতে তার প্রভাব কি বেশি শক্তিশালী হতে যাচ্ছে-না কম? সিরিমাভো হেসে উত্তর দিয়েছিলেন তিনি, বেশি শক্তিশালী।

আরেকজনের প্রশ্ন ছিল, বিশ্বের সমস্যা সমাধানে পুরুষের চেয়ে নারীই কি বেশি যোগ্য? নতুন প্রধানমন্ত্রী আবারও হেসে উত্তর দিয়েছিলেন, সেটা দেখতে হবে।

বিশেষ এক সাক্ষাতকারে বন্দরনাইকার মেয়ে সুনেত্রা বলেন, আমার মা ছিলেন এক অসাধারণ মানুষ। তিনি তার চাপা স্বভাব, তার লাজুক স্বভাব ঝেড়ে ফেলে সামনে এগিয়ে আসলেন। তিনি সব ধরনের রাজনৈতিক মঞ্চে এসে কথা বললেন।

সিরিমাভো বন্দরনাইকার জন্ম হয়েছিল এক বিখ্যাত সিংহলি পরিবারে। তার স্বামী ছিলেন একজন উচ্চাকাঙ্খী রাজনীতিক। পড়াশোনা করেছিলেন যুক্তরাজ্যের অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে।

১৯৪০ সালে তারা যখন বিয়ে করেন, সলোমন বন্দরনাইকা তখন মন্ত্রী। তাদের ছিল তিন সন্তান। সুনেত্রা তাদের বড় মেয়ে। স্বামীর মৃত্যুর আগে পর্যন্ত সিরিমাভো মূলত নানা ধরনের সমাজকল্যাণমূলক কাজেই নিজেকে নিয়োজিত রেখেছিলেন।

সলোমন বন্দরনাইকা ১৯৫৫ সালে তার জাতীয়তাবাদী শ্রীলংকা ফ্রিডম পার্টি থেকে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন। এর মাত্র আট বছর আগে শ্রীলংকা দেড়শো বছরের ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসন থেকে স্বাধীনতা লাভ করেছিল।

১৯৫৯ সালের সেপ্টেম্বরে এক বৌদ্ধ ভিক্ষু সলোমন বন্দরনাইকাকে গুলি করে হত্যা করলেন।

মেয়ে সুনেত্রা জানান, যেদিন আমার বাবাকে গুলি করা হয়, সেদিন তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। সেদিন আমাদের বাড়ির সর্বত্র রক্ত ছড়ানো। আমরা সবাই একটা প্রচণ্ড শোকের মধ্যে আছি। আমার মা তখন মানসিকভাবে পুরোপুরি বিধ্বস্ত। আততায়ী যখন বাড়িতে ঢুকে আমার বাবার দিকে কয়েক রাউন্ড গুলি করে, তখন সেই রুমে ছিলেন আমার মা। তিনি এই ঘটনায় মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছিলেন।

সলোমন বন্দরনাইকা ১৯৫৯ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর হাসপাতালে মারা গেলেন। কিন্তু স্বামীর মৃত্যুতে শোক করার জন্য খুব বেশি সময় পেলেন না সিরিমাভো বন্দরনাইকা।

সুনেত্রা জানান, ফ্রিডম পার্টি তখন একেবারে নেতৃত্বহীন, দিকনির্দেশনাহীন। তখন আমার মা, সিরিমাভো বন্দরনাইকার ওপর চাপ তৈরি হলো দলের নেতৃত্ব গ্রহণের জন্য। স্বামীর মৃত্যুর পর রাজনীতিতে যাওয়ার কোন ইচ্ছেই আমার মায়ের ছিল না। তখন তার তিন সন্তান পিতৃহীন। তিনি তার পুরোটা সময় এই তিন সন্তানকে বড় করার জন্য দেবেন বলে ঠিক করেছেন।

সুনেত্রা আরও বলেন, কিন্তু তখন দল থেকে এবং সাধারণ মানুষের দিক থেকে এমন একটা চাপ তৈরি হলো যে, তাকে শেষ পর্যন্ত রাজী হতে হলো। তিনি বুঝতে পারলেন, এটি তার দায়িত্ব।

পরের বছর নির্বাচনী প্রচারাভিযানের সময় মিসেস বন্দরনাইকা তার স্বামীর সমাজতান্ত্রিক নীতি অব্যাহত রাখবেন বলে অঙ্গীকার করলেন। শ্রীলংকা ফ্রিডম পার্টি নির্বাচনে বিপুলভাবে জয়ী হলো।

সুনেত্রা আরও বলেন, যখন এটা পরিস্কার হয়ে গেল যে তার দল বিজয়ী হয়েছে, তিনি খুবই খুশি হলেন। কিন্তু তখন একটা পর্যায়ে, তার তিন সন্তান হিসেবে আমাদের মনে হলো, হায় ঈশ্বর, আমরা আমাদের বাবাকে হারিয়েছি রাজনীতির কারণে। এখন কি আমরা আমাদের মা-কেও হারাতে চলেছি? তবে মা আমাদের নিশ্চিত করলেন যে, তিনি আমাদের সঙ্গেই থাকবেন। তিনি সবসময় আমাদের সাথে থাকবেন।

প্রধানমন্ত্রী হিসেবে পরবর্তী চার বছর মিসেস বন্দরনাইকা তার স্বামীর সমাজতান্ত্রিক সংস্কার কর্মসূচি অব্যাহত রাখলেন। তিনি বরং আরও একধাপ এগিয়ে গেলেন।

ব্যাংক অব সিলোনকে জাতীয়করণ করা হলো পিপলস ব্যাংক নামে। স্কুলগুলোকে ধর্মনিরপেক্ষ নীতির অধীনে রাষ্ট্রীয় নিয়ন্ত্রণে আনা হলো। তবে তার ঐতিহাসিক বিজয়ে সবাই খুশি ছিল না।

সুনেত্রা বলেন, দলের মধ্যে তার বিজয়ে ব্যাপক উল্লাস দেখা গিয়েছিল। কিন্তু এটা বলতেই হবে, দেশের দক্ষিণপন্থী প্রতিক্রিয়াশীল গোষ্ঠী তাকে নিয়ে কাদা ছোঁড়াছুঁড়ি শুরু করলো। তাকে নিয়ে সবচেয়ে নোংরা যেসব কথা বলা সম্ভব, সেগুলো বলতে শুরু করলো। তারা প্রশ্ন করতে শুরু করলো, একজন নারী কিভাবে একটা রাজনৈতিক দলের নেতৃত্ব দিতে পারে?

এসব সমালোচনার জবাবে সিরিমাভোহ বন্দরনাইকার প্রতিক্রিয়া কী ছিল? প্রশ্ন করা হয়েছিল সুনেত্রাকে। সুনেত্রা বলেন, আমার মা ছিলেন খুবই অসাধারণ এক মানুষ। তিনি এসবে মোটেই বিচলিত হননি। তার দল, দলের লোকজন, তারা বেশ বিচলিত হয়ে পড়েছিল। পুরুষদের অনেকে ছিল বিব্রত। কিন্তু আমার মা বললেন, এসব নিয়ে চিন্তা করো না। তিনি তার কাজ অব্যাহত রাখলেন।"

সিরিমাভো বন্দরনাইকার স্বামীর রাজনৈতিক সাফল্যের পেছনে গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয়টি কাজ করেছিল, তা হলো শ্রীলংকায় ইংরেজির পরিবর্তে সিংহলি ভাষাকে রাষ্ট্রীয় ভাষা করার অঙ্গীকার। মিসেস বন্দরনাইকা তার স্বামীর সেই অঙ্গীকার বাস্তবায়ন করলেন।

কিন্তু এই পদক্ষেপের ফলে শ্রীলংকার তামিল সংখ্যালঘুদের সঙ্গে বিভেদের বীজ রোপিত হলো। তবে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তিনি প্রথম থেকেই বেশ গুরুত্বপূর্ণ ছাপ রাখতে শুরু করলেন। তিনি হয়ে উঠলেন উন্নয়নশীল দেশগুলোর সবচেয়ে সুপরিচিত এক নেতা।

সুনেত্রা বলেন, তিনি যখন অন্যান্য দেশের একেকজন নেতার সঙ্গে মুখোমুখি বৈঠকে আলোচনায় বসেছেন, তখন তিনি নিজেকে একজন বলিষ্ঠ নেতা হিসেবে প্রমাণ করেছেন। বিশেষ করে ভারত আর চীনের মধ্যে দ্বন্দ্বের সময় মধ্যস্থতার সময়। তিনি দুপক্ষকেই ভদ্রভাবে জানিয়েছেন, এখন যুদ্ধে যাওয়ার সময় নয়, যে কোন বিষয় শান্তিপূর্ণভাবে মীমাংসা করা সম্ভব। তার এসব ভূমিকায় পুরুষরা নিশ্চয়ই কিছুটা লজ্জা পেয়েছিল।

১৯৬৫ সালের সাধারণ নির্বাচনে মিসেস বন্দরনাইকা হেরে যান। তবে ১৯৭০ সালে তিনি আবার ক্ষমতায় ফিরে আসেন। রাজনীতিতে তিনি আরও বেশি করে বামপন্থার দিকে ঝুঁকে পড়েন।

তিনি অনেক ধরনের জিনিসের আমদানি নিষিদ্ধ করেন, চা বাগানগুলো জাতীয়করণ করেন। ১৯৭২ সালে তিনি তার দেশকে প্রজাতন্ত্র ঘোষণা করেন। নতুন সংবিধানে তিনি দেশের নামও সিলোন থেকে পাল্টে শ্রীলংকা করেন।

সুনেত্রা জানান, শ্রীলংকার এই নতুন সংবিধান পরিস্কারভাবেই ব্রিটিশদের নিয়ন্ত্রণ থেকে দেশকে মুক্ত করলো। আমরা একটি স্বাধীন প্রজাতন্ত্রে পরিণত হলাম। ডেমোক্রেটিক সোশ্যালিস্ট রিপাবলিক অব শ্রীলংকা। এটি নিয়ে তিনি খুবই গর্বিত ছিলেন।

আন্তর্জাতিকভাবে মিসেস বন্দরনাইকা শ্রীলংকাকে জোটনিরপেক্ষ আন্দোলনের এক গুরুত্বপূর্ণ সদস্যে পরিণত করলেন।

সুনেত্রা জানান, তিনি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করতেন যে, যদিও শ্রীলংকা একটি ক্ষুদ্র দেশ, তারপরও আমাদের যুক্তরাষ্ট্র বা সোভিয়েত ইউনিয়ন, এই দুই পরাশক্তির কোন একটির দিকে ঝুঁকে পড়া উচিৎ হবে না। ১৯৬৯ সালে প্রথম জোট নিরপেক্ষ শীর্ষ সম্মেলন হলো। তখন হতে একদম ১৯৭৬ সাল পর্যন্ত জোট নিরপেক্ষ আন্দোলনের চার বা পাঁচটি সম্মেলন হয়।

সুনেত্রা আরও জানান, এর প্রতিটি সম্মেলনে তিনি একটা কথা বলেছিলেন, আমি আপনাদের সামনে কথা বলছি একজন নারী হিসেবে, একজন মা হিসেবে। আমি আপনাদের সবাইকে বলবো, যে কোন পরমাণু যুদ্ধকে না বলুন। কারণ যখন যুদ্ধ হবে, তখন নারী এবং শিশুদেরকেই সবচেয়ে বেশি ভুগতে হবে। এই বার্তাটাই তিনি খুব বলিষ্ঠভাবে তুলে ধরেছিলেন।

তবে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তার এই অবস্থান সত্ত্বেও ১৯৭৬ সাল নাগাদ নিজ দেশে মিসেস বন্দরনাইকার জনপ্রিয়তা কমছিল। বামপন্থীদের মধ্যেও তিনি সমর্থন হারাচ্ছিলেন। অর্থনীতিতে সংকট দেখা দিয়েছিল, জাতিগত বিভেদ মাথাচাড়া দিচ্ছিল। ১৯৭৭ সালের নির্বাচনে তার শোচনীয় পরাজয় ঘটলো। কিন্তু ততদিনে তার দুই সন্তানের মধ্যে রাজনীতি নিয়ে বেশ উৎসাহ তৈরি হয়েছে।

সুনেত্রা বলেন, তিনি কখনোই তিন সন্তানের কাউকে রাজনীতিতে আসার জন্য উৎসাহিত করেননি। আমার ভাই এবং আমার বোন রাজনীতিতে জড়ালো এমনভাবে, হাঁস যেভাবে পানিতে সাঁতার কাটে। আমার মা তার দ্বিতীয় সন্তান, আমার বোন চন্দ্রিকাকে নিয়ে খুবই গর্ব অনুভব করতেন।

সুনেত্রা আরও বলেন, খুবই ছোট বয়স থেকে চন্দ্রিকা রাজনীতিতে ভীষণ উৎসাহী ছিল। আমার মা দেখতে পেয়েছিল যে, চন্দ্রিকার জন্মই হয়েছে যেন নেতা হওয়ার জন্য। ১৯৯৪ সালে যখন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন হবে, তখন আমার মা, চন্দ্রিকাকে, তার নিজের মেয়েকে, শ্রীলংকা ফ্রিডম পার্টির প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হিসেবে বেছে নিলেন।

সুনেত্রা বলেন, আমার বোন যখন শ্রীলংকার প্রেসিডেন্ট হলো, তিনি খুশিতে আত্মহারা হয়ে গিয়েছিলেন। তার স্বামী যে উত্তরাধিকার রেখে গেছেন, যেটির হাল ধরেছিলেন তিনি, সেই মশাল যেন এখন চন্দ্রিকা হাতে গিয়ে পড়লো।

বিজয়ের পর চন্দ্রিকা কুমারাতুঙ্গা তার মাকে সরকারের প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ করলেন। এটি তখন মূলত একটি আলংকারিক পদে পরিণত হয়েছে।

প্রথম প্রধানমন্ত্রী হওয়ার ৪০ বছর পর সিরিমাভো বন্দরনাইকা ২০০০ সালের ১০ আগষ্ট পদত্যাগ করলেন। এর ঠিক দুমাস পর তিনি হার্ট অ্যাটাকে মারা যান। সেদিন শ্রীলংকায় সাধারণ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ করা হচ্ছিল। তিনি ভোট দিয়ে ফিরছিলেন।

সুনেত্রা বলেন, সেদিন আমার মা ভোট দিতে গিয়েছিলেন। তার ছেলে আনুরা সেই নির্বাচনে দাঁড়িয়েছিল। তিনি ছেলে আনুরাকে ভোট দিয়ে কলম্বোতে বাড়ি ফিরছিলেন। তখন তিনি মারা যান।

বিশ্বের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হতে পারার বিষয়টি তার কাছে বেশ গুরুত্বপূর্ণ ছিল। তিনি যে তার স্বামীর নীতি বাস্তবায়ন করতে পেরেছেন, এমনকি তার চেয়েও সামনে যেতে পেরেছেন, সেটা নিয়ে তিনি গর্বিত ছিলেন।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা
কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা
টেলিগ্রাফ কিনতে ৫০ কোটি পাউন্ডের চুক্তি স্বাক্ষর করলো ডেইলি মেইল
টেলিগ্রাফ কিনতে ৫০ কোটি পাউন্ডের চুক্তি স্বাক্ষর করলো ডেইলি মেইল
বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ
বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
প্রয়োজনীয় খাদ্য সহায়তা পাচ্ছে গাজাবাসী?
প্রয়োজনীয় খাদ্য সহায়তা পাচ্ছে গাজাবাসী?
সোমালিদের অস্থায়ী সুরক্ষিত মর্যাদা বাতিলের ঘোষণা ট্রাম্পের
সোমালিদের অস্থায়ী সুরক্ষিত মর্যাদা বাতিলের ঘোষণা ট্রাম্পের
জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন শুরু
জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন শুরু
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
সর্বশেষ খবর
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা