শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫৫, মঙ্গলবার, ০৯ মার্চ, ২০২১

বিবিসি বাংলা’র প্রতিবেদন

ইতিহাসের সাক্ষী; বিশ্বের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী সিরিমাভো বন্দরনাইকা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ইতিহাসের সাক্ষী; বিশ্বের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী সিরিমাভো বন্দরনাইকা

১৯৬০ সালে শ্রীলংকা পরিচিত ছিল সিলোন নামে। সেই বছরই দেশটির প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন সিরিমাভো বন্দরনাইকা। বিশ্বের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হয়ে ইতিহাস গড়েছিলেন তিনি। স্বামী সলোমন বন্দরনাইকা নিহত হওয়ার পর রাজনীতিতে নেমেছিলেন সিরিমাভো বন্দরনাইকা। 

নির্বাচনে জেতার পর সাংবাদিক সম্মেলনে একের পর এক প্রশ্নের মুখোমুখি হয়েছিলেন সিরিমাভো বন্দরনাইকা। একজনের প্রশ্ন ছিল, বিশ্বের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন তিনি। এর ফলে রাজনীতিতে তার প্রভাব কি বেশি শক্তিশালী হতে যাচ্ছে-না কম? সিরিমাভো হেসে উত্তর দিয়েছিলেন তিনি, বেশি শক্তিশালী।

আরেকজনের প্রশ্ন ছিল, বিশ্বের সমস্যা সমাধানে পুরুষের চেয়ে নারীই কি বেশি যোগ্য? নতুন প্রধানমন্ত্রী আবারও হেসে উত্তর দিয়েছিলেন, সেটা দেখতে হবে।

বিশেষ এক সাক্ষাতকারে বন্দরনাইকার মেয়ে সুনেত্রা বলেন, আমার মা ছিলেন এক অসাধারণ মানুষ। তিনি তার চাপা স্বভাব, তার লাজুক স্বভাব ঝেড়ে ফেলে সামনে এগিয়ে আসলেন। তিনি সব ধরনের রাজনৈতিক মঞ্চে এসে কথা বললেন।

সিরিমাভো বন্দরনাইকার জন্ম হয়েছিল এক বিখ্যাত সিংহলি পরিবারে। তার স্বামী ছিলেন একজন উচ্চাকাঙ্খী রাজনীতিক। পড়াশোনা করেছিলেন যুক্তরাজ্যের অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে।

১৯৪০ সালে তারা যখন বিয়ে করেন, সলোমন বন্দরনাইকা তখন মন্ত্রী। তাদের ছিল তিন সন্তান। সুনেত্রা তাদের বড় মেয়ে। স্বামীর মৃত্যুর আগে পর্যন্ত সিরিমাভো মূলত নানা ধরনের সমাজকল্যাণমূলক কাজেই নিজেকে নিয়োজিত রেখেছিলেন।

সলোমন বন্দরনাইকা ১৯৫৫ সালে তার জাতীয়তাবাদী শ্রীলংকা ফ্রিডম পার্টি থেকে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন। এর মাত্র আট বছর আগে শ্রীলংকা দেড়শো বছরের ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসন থেকে স্বাধীনতা লাভ করেছিল।

১৯৫৯ সালের সেপ্টেম্বরে এক বৌদ্ধ ভিক্ষু সলোমন বন্দরনাইকাকে গুলি করে হত্যা করলেন।

মেয়ে সুনেত্রা জানান, যেদিন আমার বাবাকে গুলি করা হয়, সেদিন তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। সেদিন আমাদের বাড়ির সর্বত্র রক্ত ছড়ানো। আমরা সবাই একটা প্রচণ্ড শোকের মধ্যে আছি। আমার মা তখন মানসিকভাবে পুরোপুরি বিধ্বস্ত। আততায়ী যখন বাড়িতে ঢুকে আমার বাবার দিকে কয়েক রাউন্ড গুলি করে, তখন সেই রুমে ছিলেন আমার মা। তিনি এই ঘটনায় মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছিলেন।

সলোমন বন্দরনাইকা ১৯৫৯ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর হাসপাতালে মারা গেলেন। কিন্তু স্বামীর মৃত্যুতে শোক করার জন্য খুব বেশি সময় পেলেন না সিরিমাভো বন্দরনাইকা।

সুনেত্রা জানান, ফ্রিডম পার্টি তখন একেবারে নেতৃত্বহীন, দিকনির্দেশনাহীন। তখন আমার মা, সিরিমাভো বন্দরনাইকার ওপর চাপ তৈরি হলো দলের নেতৃত্ব গ্রহণের জন্য। স্বামীর মৃত্যুর পর রাজনীতিতে যাওয়ার কোন ইচ্ছেই আমার মায়ের ছিল না। তখন তার তিন সন্তান পিতৃহীন। তিনি তার পুরোটা সময় এই তিন সন্তানকে বড় করার জন্য দেবেন বলে ঠিক করেছেন।

সুনেত্রা আরও বলেন, কিন্তু তখন দল থেকে এবং সাধারণ মানুষের দিক থেকে এমন একটা চাপ তৈরি হলো যে, তাকে শেষ পর্যন্ত রাজী হতে হলো। তিনি বুঝতে পারলেন, এটি তার দায়িত্ব।

পরের বছর নির্বাচনী প্রচারাভিযানের সময় মিসেস বন্দরনাইকা তার স্বামীর সমাজতান্ত্রিক নীতি অব্যাহত রাখবেন বলে অঙ্গীকার করলেন। শ্রীলংকা ফ্রিডম পার্টি নির্বাচনে বিপুলভাবে জয়ী হলো।

সুনেত্রা আরও বলেন, যখন এটা পরিস্কার হয়ে গেল যে তার দল বিজয়ী হয়েছে, তিনি খুবই খুশি হলেন। কিন্তু তখন একটা পর্যায়ে, তার তিন সন্তান হিসেবে আমাদের মনে হলো, হায় ঈশ্বর, আমরা আমাদের বাবাকে হারিয়েছি রাজনীতির কারণে। এখন কি আমরা আমাদের মা-কেও হারাতে চলেছি? তবে মা আমাদের নিশ্চিত করলেন যে, তিনি আমাদের সঙ্গেই থাকবেন। তিনি সবসময় আমাদের সাথে থাকবেন।

প্রধানমন্ত্রী হিসেবে পরবর্তী চার বছর মিসেস বন্দরনাইকা তার স্বামীর সমাজতান্ত্রিক সংস্কার কর্মসূচি অব্যাহত রাখলেন। তিনি বরং আরও একধাপ এগিয়ে গেলেন।

ব্যাংক অব সিলোনকে জাতীয়করণ করা হলো পিপলস ব্যাংক নামে। স্কুলগুলোকে ধর্মনিরপেক্ষ নীতির অধীনে রাষ্ট্রীয় নিয়ন্ত্রণে আনা হলো। তবে তার ঐতিহাসিক বিজয়ে সবাই খুশি ছিল না।

সুনেত্রা বলেন, দলের মধ্যে তার বিজয়ে ব্যাপক উল্লাস দেখা গিয়েছিল। কিন্তু এটা বলতেই হবে, দেশের দক্ষিণপন্থী প্রতিক্রিয়াশীল গোষ্ঠী তাকে নিয়ে কাদা ছোঁড়াছুঁড়ি শুরু করলো। তাকে নিয়ে সবচেয়ে নোংরা যেসব কথা বলা সম্ভব, সেগুলো বলতে শুরু করলো। তারা প্রশ্ন করতে শুরু করলো, একজন নারী কিভাবে একটা রাজনৈতিক দলের নেতৃত্ব দিতে পারে?

এসব সমালোচনার জবাবে সিরিমাভোহ বন্দরনাইকার প্রতিক্রিয়া কী ছিল? প্রশ্ন করা হয়েছিল সুনেত্রাকে। সুনেত্রা বলেন, আমার মা ছিলেন খুবই অসাধারণ এক মানুষ। তিনি এসবে মোটেই বিচলিত হননি। তার দল, দলের লোকজন, তারা বেশ বিচলিত হয়ে পড়েছিল। পুরুষদের অনেকে ছিল বিব্রত। কিন্তু আমার মা বললেন, এসব নিয়ে চিন্তা করো না। তিনি তার কাজ অব্যাহত রাখলেন।"

সিরিমাভো বন্দরনাইকার স্বামীর রাজনৈতিক সাফল্যের পেছনে গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয়টি কাজ করেছিল, তা হলো শ্রীলংকায় ইংরেজির পরিবর্তে সিংহলি ভাষাকে রাষ্ট্রীয় ভাষা করার অঙ্গীকার। মিসেস বন্দরনাইকা তার স্বামীর সেই অঙ্গীকার বাস্তবায়ন করলেন।

কিন্তু এই পদক্ষেপের ফলে শ্রীলংকার তামিল সংখ্যালঘুদের সঙ্গে বিভেদের বীজ রোপিত হলো। তবে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তিনি প্রথম থেকেই বেশ গুরুত্বপূর্ণ ছাপ রাখতে শুরু করলেন। তিনি হয়ে উঠলেন উন্নয়নশীল দেশগুলোর সবচেয়ে সুপরিচিত এক নেতা।

সুনেত্রা বলেন, তিনি যখন অন্যান্য দেশের একেকজন নেতার সঙ্গে মুখোমুখি বৈঠকে আলোচনায় বসেছেন, তখন তিনি নিজেকে একজন বলিষ্ঠ নেতা হিসেবে প্রমাণ করেছেন। বিশেষ করে ভারত আর চীনের মধ্যে দ্বন্দ্বের সময় মধ্যস্থতার সময়। তিনি দুপক্ষকেই ভদ্রভাবে জানিয়েছেন, এখন যুদ্ধে যাওয়ার সময় নয়, যে কোন বিষয় শান্তিপূর্ণভাবে মীমাংসা করা সম্ভব। তার এসব ভূমিকায় পুরুষরা নিশ্চয়ই কিছুটা লজ্জা পেয়েছিল।

১৯৬৫ সালের সাধারণ নির্বাচনে মিসেস বন্দরনাইকা হেরে যান। তবে ১৯৭০ সালে তিনি আবার ক্ষমতায় ফিরে আসেন। রাজনীতিতে তিনি আরও বেশি করে বামপন্থার দিকে ঝুঁকে পড়েন।

তিনি অনেক ধরনের জিনিসের আমদানি নিষিদ্ধ করেন, চা বাগানগুলো জাতীয়করণ করেন। ১৯৭২ সালে তিনি তার দেশকে প্রজাতন্ত্র ঘোষণা করেন। নতুন সংবিধানে তিনি দেশের নামও সিলোন থেকে পাল্টে শ্রীলংকা করেন।

সুনেত্রা জানান, শ্রীলংকার এই নতুন সংবিধান পরিস্কারভাবেই ব্রিটিশদের নিয়ন্ত্রণ থেকে দেশকে মুক্ত করলো। আমরা একটি স্বাধীন প্রজাতন্ত্রে পরিণত হলাম। ডেমোক্রেটিক সোশ্যালিস্ট রিপাবলিক অব শ্রীলংকা। এটি নিয়ে তিনি খুবই গর্বিত ছিলেন।

আন্তর্জাতিকভাবে মিসেস বন্দরনাইকা শ্রীলংকাকে জোটনিরপেক্ষ আন্দোলনের এক গুরুত্বপূর্ণ সদস্যে পরিণত করলেন।

সুনেত্রা জানান, তিনি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করতেন যে, যদিও শ্রীলংকা একটি ক্ষুদ্র দেশ, তারপরও আমাদের যুক্তরাষ্ট্র বা সোভিয়েত ইউনিয়ন, এই দুই পরাশক্তির কোন একটির দিকে ঝুঁকে পড়া উচিৎ হবে না। ১৯৬৯ সালে প্রথম জোট নিরপেক্ষ শীর্ষ সম্মেলন হলো। তখন হতে একদম ১৯৭৬ সাল পর্যন্ত জোট নিরপেক্ষ আন্দোলনের চার বা পাঁচটি সম্মেলন হয়।

সুনেত্রা আরও জানান, এর প্রতিটি সম্মেলনে তিনি একটা কথা বলেছিলেন, আমি আপনাদের সামনে কথা বলছি একজন নারী হিসেবে, একজন মা হিসেবে। আমি আপনাদের সবাইকে বলবো, যে কোন পরমাণু যুদ্ধকে না বলুন। কারণ যখন যুদ্ধ হবে, তখন নারী এবং শিশুদেরকেই সবচেয়ে বেশি ভুগতে হবে। এই বার্তাটাই তিনি খুব বলিষ্ঠভাবে তুলে ধরেছিলেন।

তবে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তার এই অবস্থান সত্ত্বেও ১৯৭৬ সাল নাগাদ নিজ দেশে মিসেস বন্দরনাইকার জনপ্রিয়তা কমছিল। বামপন্থীদের মধ্যেও তিনি সমর্থন হারাচ্ছিলেন। অর্থনীতিতে সংকট দেখা দিয়েছিল, জাতিগত বিভেদ মাথাচাড়া দিচ্ছিল। ১৯৭৭ সালের নির্বাচনে তার শোচনীয় পরাজয় ঘটলো। কিন্তু ততদিনে তার দুই সন্তানের মধ্যে রাজনীতি নিয়ে বেশ উৎসাহ তৈরি হয়েছে।

সুনেত্রা বলেন, তিনি কখনোই তিন সন্তানের কাউকে রাজনীতিতে আসার জন্য উৎসাহিত করেননি। আমার ভাই এবং আমার বোন রাজনীতিতে জড়ালো এমনভাবে, হাঁস যেভাবে পানিতে সাঁতার কাটে। আমার মা তার দ্বিতীয় সন্তান, আমার বোন চন্দ্রিকাকে নিয়ে খুবই গর্ব অনুভব করতেন।

সুনেত্রা আরও বলেন, খুবই ছোট বয়স থেকে চন্দ্রিকা রাজনীতিতে ভীষণ উৎসাহী ছিল। আমার মা দেখতে পেয়েছিল যে, চন্দ্রিকার জন্মই হয়েছে যেন নেতা হওয়ার জন্য। ১৯৯৪ সালে যখন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন হবে, তখন আমার মা, চন্দ্রিকাকে, তার নিজের মেয়েকে, শ্রীলংকা ফ্রিডম পার্টির প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হিসেবে বেছে নিলেন।

সুনেত্রা বলেন, আমার বোন যখন শ্রীলংকার প্রেসিডেন্ট হলো, তিনি খুশিতে আত্মহারা হয়ে গিয়েছিলেন। তার স্বামী যে উত্তরাধিকার রেখে গেছেন, যেটির হাল ধরেছিলেন তিনি, সেই মশাল যেন এখন চন্দ্রিকা হাতে গিয়ে পড়লো।

বিজয়ের পর চন্দ্রিকা কুমারাতুঙ্গা তার মাকে সরকারের প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ করলেন। এটি তখন মূলত একটি আলংকারিক পদে পরিণত হয়েছে।

প্রথম প্রধানমন্ত্রী হওয়ার ৪০ বছর পর সিরিমাভো বন্দরনাইকা ২০০০ সালের ১০ আগষ্ট পদত্যাগ করলেন। এর ঠিক দুমাস পর তিনি হার্ট অ্যাটাকে মারা যান। সেদিন শ্রীলংকায় সাধারণ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ করা হচ্ছিল। তিনি ভোট দিয়ে ফিরছিলেন।

সুনেত্রা বলেন, সেদিন আমার মা ভোট দিতে গিয়েছিলেন। তার ছেলে আনুরা সেই নির্বাচনে দাঁড়িয়েছিল। তিনি ছেলে আনুরাকে ভোট দিয়ে কলম্বোতে বাড়ি ফিরছিলেন। তখন তিনি মারা যান।

বিশ্বের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হতে পারার বিষয়টি তার কাছে বেশ গুরুত্বপূর্ণ ছিল। তিনি যে তার স্বামীর নীতি বাস্তবায়ন করতে পেরেছেন, এমনকি তার চেয়েও সামনে যেতে পেরেছেন, সেটা নিয়ে তিনি গর্বিত ছিলেন।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ
যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান
পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির
পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির
আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করলেন মুকেশ আম্বানি
আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করলেন মুকেশ আম্বানি
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
সর্বশেষ খবর
ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের
ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের

এই মাত্র | রাজনীতি

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫

১৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ
যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস
তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া
ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া
ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার
সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট
কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা
কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক
যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে
খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ
আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন