শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫৫, মঙ্গলবার, ০৯ মার্চ, ২০২১

বিবিসি বাংলা’র প্রতিবেদন

ইতিহাসের সাক্ষী; বিশ্বের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী সিরিমাভো বন্দরনাইকা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ইতিহাসের সাক্ষী; বিশ্বের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী সিরিমাভো বন্দরনাইকা

১৯৬০ সালে শ্রীলংকা পরিচিত ছিল সিলোন নামে। সেই বছরই দেশটির প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন সিরিমাভো বন্দরনাইকা। বিশ্বের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হয়ে ইতিহাস গড়েছিলেন তিনি। স্বামী সলোমন বন্দরনাইকা নিহত হওয়ার পর রাজনীতিতে নেমেছিলেন সিরিমাভো বন্দরনাইকা। 

নির্বাচনে জেতার পর সাংবাদিক সম্মেলনে একের পর এক প্রশ্নের মুখোমুখি হয়েছিলেন সিরিমাভো বন্দরনাইকা। একজনের প্রশ্ন ছিল, বিশ্বের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন তিনি। এর ফলে রাজনীতিতে তার প্রভাব কি বেশি শক্তিশালী হতে যাচ্ছে-না কম? সিরিমাভো হেসে উত্তর দিয়েছিলেন তিনি, বেশি শক্তিশালী।

আরেকজনের প্রশ্ন ছিল, বিশ্বের সমস্যা সমাধানে পুরুষের চেয়ে নারীই কি বেশি যোগ্য? নতুন প্রধানমন্ত্রী আবারও হেসে উত্তর দিয়েছিলেন, সেটা দেখতে হবে।

বিশেষ এক সাক্ষাতকারে বন্দরনাইকার মেয়ে সুনেত্রা বলেন, আমার মা ছিলেন এক অসাধারণ মানুষ। তিনি তার চাপা স্বভাব, তার লাজুক স্বভাব ঝেড়ে ফেলে সামনে এগিয়ে আসলেন। তিনি সব ধরনের রাজনৈতিক মঞ্চে এসে কথা বললেন।

সিরিমাভো বন্দরনাইকার জন্ম হয়েছিল এক বিখ্যাত সিংহলি পরিবারে। তার স্বামী ছিলেন একজন উচ্চাকাঙ্খী রাজনীতিক। পড়াশোনা করেছিলেন যুক্তরাজ্যের অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে।

১৯৪০ সালে তারা যখন বিয়ে করেন, সলোমন বন্দরনাইকা তখন মন্ত্রী। তাদের ছিল তিন সন্তান। সুনেত্রা তাদের বড় মেয়ে। স্বামীর মৃত্যুর আগে পর্যন্ত সিরিমাভো মূলত নানা ধরনের সমাজকল্যাণমূলক কাজেই নিজেকে নিয়োজিত রেখেছিলেন।

সলোমন বন্দরনাইকা ১৯৫৫ সালে তার জাতীয়তাবাদী শ্রীলংকা ফ্রিডম পার্টি থেকে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন। এর মাত্র আট বছর আগে শ্রীলংকা দেড়শো বছরের ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসন থেকে স্বাধীনতা লাভ করেছিল।

১৯৫৯ সালের সেপ্টেম্বরে এক বৌদ্ধ ভিক্ষু সলোমন বন্দরনাইকাকে গুলি করে হত্যা করলেন।

মেয়ে সুনেত্রা জানান, যেদিন আমার বাবাকে গুলি করা হয়, সেদিন তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। সেদিন আমাদের বাড়ির সর্বত্র রক্ত ছড়ানো। আমরা সবাই একটা প্রচণ্ড শোকের মধ্যে আছি। আমার মা তখন মানসিকভাবে পুরোপুরি বিধ্বস্ত। আততায়ী যখন বাড়িতে ঢুকে আমার বাবার দিকে কয়েক রাউন্ড গুলি করে, তখন সেই রুমে ছিলেন আমার মা। তিনি এই ঘটনায় মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছিলেন।

সলোমন বন্দরনাইকা ১৯৫৯ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর হাসপাতালে মারা গেলেন। কিন্তু স্বামীর মৃত্যুতে শোক করার জন্য খুব বেশি সময় পেলেন না সিরিমাভো বন্দরনাইকা।

সুনেত্রা জানান, ফ্রিডম পার্টি তখন একেবারে নেতৃত্বহীন, দিকনির্দেশনাহীন। তখন আমার মা, সিরিমাভো বন্দরনাইকার ওপর চাপ তৈরি হলো দলের নেতৃত্ব গ্রহণের জন্য। স্বামীর মৃত্যুর পর রাজনীতিতে যাওয়ার কোন ইচ্ছেই আমার মায়ের ছিল না। তখন তার তিন সন্তান পিতৃহীন। তিনি তার পুরোটা সময় এই তিন সন্তানকে বড় করার জন্য দেবেন বলে ঠিক করেছেন।

সুনেত্রা আরও বলেন, কিন্তু তখন দল থেকে এবং সাধারণ মানুষের দিক থেকে এমন একটা চাপ তৈরি হলো যে, তাকে শেষ পর্যন্ত রাজী হতে হলো। তিনি বুঝতে পারলেন, এটি তার দায়িত্ব।

পরের বছর নির্বাচনী প্রচারাভিযানের সময় মিসেস বন্দরনাইকা তার স্বামীর সমাজতান্ত্রিক নীতি অব্যাহত রাখবেন বলে অঙ্গীকার করলেন। শ্রীলংকা ফ্রিডম পার্টি নির্বাচনে বিপুলভাবে জয়ী হলো।

সুনেত্রা আরও বলেন, যখন এটা পরিস্কার হয়ে গেল যে তার দল বিজয়ী হয়েছে, তিনি খুবই খুশি হলেন। কিন্তু তখন একটা পর্যায়ে, তার তিন সন্তান হিসেবে আমাদের মনে হলো, হায় ঈশ্বর, আমরা আমাদের বাবাকে হারিয়েছি রাজনীতির কারণে। এখন কি আমরা আমাদের মা-কেও হারাতে চলেছি? তবে মা আমাদের নিশ্চিত করলেন যে, তিনি আমাদের সঙ্গেই থাকবেন। তিনি সবসময় আমাদের সাথে থাকবেন।

প্রধানমন্ত্রী হিসেবে পরবর্তী চার বছর মিসেস বন্দরনাইকা তার স্বামীর সমাজতান্ত্রিক সংস্কার কর্মসূচি অব্যাহত রাখলেন। তিনি বরং আরও একধাপ এগিয়ে গেলেন।

ব্যাংক অব সিলোনকে জাতীয়করণ করা হলো পিপলস ব্যাংক নামে। স্কুলগুলোকে ধর্মনিরপেক্ষ নীতির অধীনে রাষ্ট্রীয় নিয়ন্ত্রণে আনা হলো। তবে তার ঐতিহাসিক বিজয়ে সবাই খুশি ছিল না।

সুনেত্রা বলেন, দলের মধ্যে তার বিজয়ে ব্যাপক উল্লাস দেখা গিয়েছিল। কিন্তু এটা বলতেই হবে, দেশের দক্ষিণপন্থী প্রতিক্রিয়াশীল গোষ্ঠী তাকে নিয়ে কাদা ছোঁড়াছুঁড়ি শুরু করলো। তাকে নিয়ে সবচেয়ে নোংরা যেসব কথা বলা সম্ভব, সেগুলো বলতে শুরু করলো। তারা প্রশ্ন করতে শুরু করলো, একজন নারী কিভাবে একটা রাজনৈতিক দলের নেতৃত্ব দিতে পারে?

এসব সমালোচনার জবাবে সিরিমাভোহ বন্দরনাইকার প্রতিক্রিয়া কী ছিল? প্রশ্ন করা হয়েছিল সুনেত্রাকে। সুনেত্রা বলেন, আমার মা ছিলেন খুবই অসাধারণ এক মানুষ। তিনি এসবে মোটেই বিচলিত হননি। তার দল, দলের লোকজন, তারা বেশ বিচলিত হয়ে পড়েছিল। পুরুষদের অনেকে ছিল বিব্রত। কিন্তু আমার মা বললেন, এসব নিয়ে চিন্তা করো না। তিনি তার কাজ অব্যাহত রাখলেন।"

সিরিমাভো বন্দরনাইকার স্বামীর রাজনৈতিক সাফল্যের পেছনে গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয়টি কাজ করেছিল, তা হলো শ্রীলংকায় ইংরেজির পরিবর্তে সিংহলি ভাষাকে রাষ্ট্রীয় ভাষা করার অঙ্গীকার। মিসেস বন্দরনাইকা তার স্বামীর সেই অঙ্গীকার বাস্তবায়ন করলেন।

কিন্তু এই পদক্ষেপের ফলে শ্রীলংকার তামিল সংখ্যালঘুদের সঙ্গে বিভেদের বীজ রোপিত হলো। তবে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তিনি প্রথম থেকেই বেশ গুরুত্বপূর্ণ ছাপ রাখতে শুরু করলেন। তিনি হয়ে উঠলেন উন্নয়নশীল দেশগুলোর সবচেয়ে সুপরিচিত এক নেতা।

সুনেত্রা বলেন, তিনি যখন অন্যান্য দেশের একেকজন নেতার সঙ্গে মুখোমুখি বৈঠকে আলোচনায় বসেছেন, তখন তিনি নিজেকে একজন বলিষ্ঠ নেতা হিসেবে প্রমাণ করেছেন। বিশেষ করে ভারত আর চীনের মধ্যে দ্বন্দ্বের সময় মধ্যস্থতার সময়। তিনি দুপক্ষকেই ভদ্রভাবে জানিয়েছেন, এখন যুদ্ধে যাওয়ার সময় নয়, যে কোন বিষয় শান্তিপূর্ণভাবে মীমাংসা করা সম্ভব। তার এসব ভূমিকায় পুরুষরা নিশ্চয়ই কিছুটা লজ্জা পেয়েছিল।

১৯৬৫ সালের সাধারণ নির্বাচনে মিসেস বন্দরনাইকা হেরে যান। তবে ১৯৭০ সালে তিনি আবার ক্ষমতায় ফিরে আসেন। রাজনীতিতে তিনি আরও বেশি করে বামপন্থার দিকে ঝুঁকে পড়েন।

তিনি অনেক ধরনের জিনিসের আমদানি নিষিদ্ধ করেন, চা বাগানগুলো জাতীয়করণ করেন। ১৯৭২ সালে তিনি তার দেশকে প্রজাতন্ত্র ঘোষণা করেন। নতুন সংবিধানে তিনি দেশের নামও সিলোন থেকে পাল্টে শ্রীলংকা করেন।

সুনেত্রা জানান, শ্রীলংকার এই নতুন সংবিধান পরিস্কারভাবেই ব্রিটিশদের নিয়ন্ত্রণ থেকে দেশকে মুক্ত করলো। আমরা একটি স্বাধীন প্রজাতন্ত্রে পরিণত হলাম। ডেমোক্রেটিক সোশ্যালিস্ট রিপাবলিক অব শ্রীলংকা। এটি নিয়ে তিনি খুবই গর্বিত ছিলেন।

আন্তর্জাতিকভাবে মিসেস বন্দরনাইকা শ্রীলংকাকে জোটনিরপেক্ষ আন্দোলনের এক গুরুত্বপূর্ণ সদস্যে পরিণত করলেন।

সুনেত্রা জানান, তিনি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করতেন যে, যদিও শ্রীলংকা একটি ক্ষুদ্র দেশ, তারপরও আমাদের যুক্তরাষ্ট্র বা সোভিয়েত ইউনিয়ন, এই দুই পরাশক্তির কোন একটির দিকে ঝুঁকে পড়া উচিৎ হবে না। ১৯৬৯ সালে প্রথম জোট নিরপেক্ষ শীর্ষ সম্মেলন হলো। তখন হতে একদম ১৯৭৬ সাল পর্যন্ত জোট নিরপেক্ষ আন্দোলনের চার বা পাঁচটি সম্মেলন হয়।

সুনেত্রা আরও জানান, এর প্রতিটি সম্মেলনে তিনি একটা কথা বলেছিলেন, আমি আপনাদের সামনে কথা বলছি একজন নারী হিসেবে, একজন মা হিসেবে। আমি আপনাদের সবাইকে বলবো, যে কোন পরমাণু যুদ্ধকে না বলুন। কারণ যখন যুদ্ধ হবে, তখন নারী এবং শিশুদেরকেই সবচেয়ে বেশি ভুগতে হবে। এই বার্তাটাই তিনি খুব বলিষ্ঠভাবে তুলে ধরেছিলেন।

তবে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তার এই অবস্থান সত্ত্বেও ১৯৭৬ সাল নাগাদ নিজ দেশে মিসেস বন্দরনাইকার জনপ্রিয়তা কমছিল। বামপন্থীদের মধ্যেও তিনি সমর্থন হারাচ্ছিলেন। অর্থনীতিতে সংকট দেখা দিয়েছিল, জাতিগত বিভেদ মাথাচাড়া দিচ্ছিল। ১৯৭৭ সালের নির্বাচনে তার শোচনীয় পরাজয় ঘটলো। কিন্তু ততদিনে তার দুই সন্তানের মধ্যে রাজনীতি নিয়ে বেশ উৎসাহ তৈরি হয়েছে।

সুনেত্রা বলেন, তিনি কখনোই তিন সন্তানের কাউকে রাজনীতিতে আসার জন্য উৎসাহিত করেননি। আমার ভাই এবং আমার বোন রাজনীতিতে জড়ালো এমনভাবে, হাঁস যেভাবে পানিতে সাঁতার কাটে। আমার মা তার দ্বিতীয় সন্তান, আমার বোন চন্দ্রিকাকে নিয়ে খুবই গর্ব অনুভব করতেন।

সুনেত্রা আরও বলেন, খুবই ছোট বয়স থেকে চন্দ্রিকা রাজনীতিতে ভীষণ উৎসাহী ছিল। আমার মা দেখতে পেয়েছিল যে, চন্দ্রিকার জন্মই হয়েছে যেন নেতা হওয়ার জন্য। ১৯৯৪ সালে যখন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন হবে, তখন আমার মা, চন্দ্রিকাকে, তার নিজের মেয়েকে, শ্রীলংকা ফ্রিডম পার্টির প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হিসেবে বেছে নিলেন।

সুনেত্রা বলেন, আমার বোন যখন শ্রীলংকার প্রেসিডেন্ট হলো, তিনি খুশিতে আত্মহারা হয়ে গিয়েছিলেন। তার স্বামী যে উত্তরাধিকার রেখে গেছেন, যেটির হাল ধরেছিলেন তিনি, সেই মশাল যেন এখন চন্দ্রিকা হাতে গিয়ে পড়লো।

বিজয়ের পর চন্দ্রিকা কুমারাতুঙ্গা তার মাকে সরকারের প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ করলেন। এটি তখন মূলত একটি আলংকারিক পদে পরিণত হয়েছে।

প্রথম প্রধানমন্ত্রী হওয়ার ৪০ বছর পর সিরিমাভো বন্দরনাইকা ২০০০ সালের ১০ আগষ্ট পদত্যাগ করলেন। এর ঠিক দুমাস পর তিনি হার্ট অ্যাটাকে মারা যান। সেদিন শ্রীলংকায় সাধারণ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ করা হচ্ছিল। তিনি ভোট দিয়ে ফিরছিলেন।

সুনেত্রা বলেন, সেদিন আমার মা ভোট দিতে গিয়েছিলেন। তার ছেলে আনুরা সেই নির্বাচনে দাঁড়িয়েছিল। তিনি ছেলে আনুরাকে ভোট দিয়ে কলম্বোতে বাড়ি ফিরছিলেন। তখন তিনি মারা যান।

বিশ্বের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হতে পারার বিষয়টি তার কাছে বেশ গুরুত্বপূর্ণ ছিল। তিনি যে তার স্বামীর নীতি বাস্তবায়ন করতে পেরেছেন, এমনকি তার চেয়েও সামনে যেতে পেরেছেন, সেটা নিয়ে তিনি গর্বিত ছিলেন।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
নাইজেরিয়ায় বিয়ের বাস নদীতে পড়ে নারী-শিশুসহ নিহত ১৯
নাইজেরিয়ায় বিয়ের বাস নদীতে পড়ে নারী-শিশুসহ নিহত ১৯
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
গাজা সিটিতে ইসরায়েলি হামলা, পালাচ্ছে ফিলিস্তিনিরা
গাজা সিটিতে ইসরায়েলি হামলা, পালাচ্ছে ফিলিস্তিনিরা
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলি বিমানবন্দরে হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলি বিমানবন্দরে হুথির ড্রোন হামলা
আসামের ‌এনআইটি থেকে ৫ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার
আসামের ‌এনআইটি থেকে ৫ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৯ ফিলিস্তিনি
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৯ ফিলিস্তিনি
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে উত্তর কোরিয়ার হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে উত্তর কোরিয়ার হুঁশিয়ারি
রাশিয়ার ওপর বড় ধরনের নিষেধাজ্ঞা আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
রাশিয়ার ওপর বড় ধরনের নিষেধাজ্ঞা আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
রাশিয়ার অন্যতম বৃহৎ তেল শোধানাগারে হামলা চালাল ইউক্রেন
রাশিয়ার অন্যতম বৃহৎ তেল শোধানাগারে হামলা চালাল ইউক্রেন
নাইজেরিয়ায় ১৮ নারী-শিশুকে অপহরণ
নাইজেরিয়ায় ১৮ নারী-শিশুকে অপহরণ
বিক্ষোভের চারদিন পর কাঠমান্ডুর সুপারস্টোরে মিলল ছয় দগ্ধ লাশ
বিক্ষোভের চারদিন পর কাঠমান্ডুর সুপারস্টোরে মিলল ছয় দগ্ধ লাশ
সর্বশেষ খবর
১৮ সেপ্টেম্বর শুরু হচ্ছে কারাতে প্রতিযোগিতা, অংশ নেবে ৮ দেশ
১৮ সেপ্টেম্বর শুরু হচ্ছে কারাতে প্রতিযোগিতা, অংশ নেবে ৮ দেশ

এই মাত্র | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের আশ্বাস, বাণিজ্য ঘাটতি কমলে শুল্ক আরো কমবে
যুক্তরাষ্ট্রের আশ্বাস, বাণিজ্য ঘাটতি কমলে শুল্ক আরো কমবে

৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জনশক্তি রপ্তানির নামে ১১৫৯ কোটি টাকা ‘আত্মসাৎ-পাচার’
জনশক্তি রপ্তানির নামে ১১৫৯ কোটি টাকা ‘আত্মসাৎ-পাচার’

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে অনুষ্ঠিত হলো আনোয়ার ইস্পাত ডিলারস মিট ২০২৫
কক্সবাজারে অনুষ্ঠিত হলো আনোয়ার ইস্পাত ডিলারস মিট ২০২৫

১৯ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

নাইজেরিয়ায় বিয়ের বাস নদীতে পড়ে নারী-শিশুসহ নিহত ১৯
নাইজেরিয়ায় বিয়ের বাস নদীতে পড়ে নারী-শিশুসহ নিহত ১৯

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ

২৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

না খেলার চেয়ে তো খেলা ভালো: আকরাম খান
না খেলার চেয়ে তো খেলা ভালো: আকরাম খান

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটিতে ইসরায়েলি হামলা, পালাচ্ছে ফিলিস্তিনিরা
গাজা সিটিতে ইসরায়েলি হামলা, পালাচ্ছে ফিলিস্তিনিরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনৈতিক অঞ্চল: অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ বিপর্যয়
অর্থনৈতিক অঞ্চল: অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ বিপর্যয়

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের বিরোধিতা, টিভি ভাঙলেন শিবসেনা নেতা
ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের বিরোধিতা, টিভি ভাঙলেন শিবসেনা নেতা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় প্রবাসী বাংলাদেশিদের জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরণ
মালয়েশিয়ায় প্রবাসী বাংলাদেশিদের জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ফের উল্টো পথে শেয়ারবাজার
ফের উল্টো পথে শেয়ারবাজার

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠায় কাজ করতে হবে ঐক্যবদ্ধভাবে
গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠায় কাজ করতে হবে ঐক্যবদ্ধভাবে

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাবা-মায়ের কবরে সমাহিত ফরিদা পারভীন
বাবা-মায়ের কবরে সমাহিত ফরিদা পারভীন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালাহর শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলের জয়
সালাহর শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলের জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৃষ্টির বাধায় সমতায় শেষ বাংলাদেশ-ইংল্যান্ড যুব সিরিজ
বৃষ্টির বাধায় সমতায় শেষ বাংলাদেশ-ইংল্যান্ড যুব সিরিজ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের কাছে পাকিস্তানের উত্তাপহীন হার
ভারতের কাছে পাকিস্তানের উত্তাপহীন হার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব
অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টেকনাফে ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি আটক
টেকনাফে ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে পারলে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক হ্রাসের সম্ভাবনা রয়েছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে পারলে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক হ্রাসের সম্ভাবনা রয়েছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় নিখোঁজের একদিন পর ঝোঁপ থেকে মরদেহ উদ্ধার
কুমিল্লায় নিখোঁজের একদিন পর ঝোঁপ থেকে মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টি ও উজানের ঢলে ফুঁসছে তিস্তা, উত্তরাঞ্চলে বন্যার শঙ্কা
বৃষ্টি ও উজানের ঢলে ফুঁসছে তিস্তা, উত্তরাঞ্চলে বন্যার শঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি বিমানবন্দরে হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলি বিমানবন্দরে হুথির ড্রোন হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদির ক্যামিওতে পাকিস্তানের সম্মানজনক পুঁজি
আফ্রিদির ক্যামিওতে পাকিস্তানের সম্মানজনক পুঁজি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ
আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসামের ‌এনআইটি থেকে ৫ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার
আসামের ‌এনআইটি থেকে ৫ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী
নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে
কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম
ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি
অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ
কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই
অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো
ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান
সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো
কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে
নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক
ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম
সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি
ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা
লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন
ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প
যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না
৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার
‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর
শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের
যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফরিদা পারভীনকে শেষ শ্রদ্ধা শহীদ মিনারে, দাফন কুষ্টিয়ায়
ফরিদা পারভীনকে শেষ শ্রদ্ধা শহীদ মিনারে, দাফন কুষ্টিয়ায়

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইগারকে নিয়ে সমালোচনার ঝড়, যা বললেন মা আয়েশা
টাইগারকে নিয়ে সমালোচনার ঝড়, যা বললেন মা আয়েশা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন
এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংকার থেকে জেল, বিচ্ছেদ পেরিয়ে এবার রাষ্ট্রক্ষমতার দৌড়ে ‘লৌহমানবী’
বাংকার থেকে জেল, বিচ্ছেদ পেরিয়ে এবার রাষ্ট্রক্ষমতার দৌড়ে ‘লৌহমানবী’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার অন্যতম বৃহৎ তেল শোধানাগারে হামলা চালাল ইউক্রেন
রাশিয়ার অন্যতম বৃহৎ তেল শোধানাগারে হামলা চালাল ইউক্রেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া

শোবিজ

ডুবতে পারে ১২ জেলা
ডুবতে পারে ১২ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন
নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন

বিশেষ আয়োজন

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস
তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস

মাঠে ময়দানে

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ
সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু
চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ
আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ
সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথর লুটের ঘটনায় বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার
সাদাপাথর লুটের ঘটনায় বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার

নগর জীবন

বিএম কলেজের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
বিএম কলেজের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

নগর জীবন

ডিবি পরিচয়ে ডাকাতি চক্রের তিনজন গ্রেপ্তার
ডিবি পরিচয়ে ডাকাতি চক্রের তিনজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন