শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫৫, মঙ্গলবার, ০৯ মার্চ, ২০২১

বিবিসি বাংলা’র প্রতিবেদন

ইতিহাসের সাক্ষী; বিশ্বের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী সিরিমাভো বন্দরনাইকা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ইতিহাসের সাক্ষী; বিশ্বের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী সিরিমাভো বন্দরনাইকা

১৯৬০ সালে শ্রীলংকা পরিচিত ছিল সিলোন নামে। সেই বছরই দেশটির প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন সিরিমাভো বন্দরনাইকা। বিশ্বের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হয়ে ইতিহাস গড়েছিলেন তিনি। স্বামী সলোমন বন্দরনাইকা নিহত হওয়ার পর রাজনীতিতে নেমেছিলেন সিরিমাভো বন্দরনাইকা। 

নির্বাচনে জেতার পর সাংবাদিক সম্মেলনে একের পর এক প্রশ্নের মুখোমুখি হয়েছিলেন সিরিমাভো বন্দরনাইকা। একজনের প্রশ্ন ছিল, বিশ্বের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন তিনি। এর ফলে রাজনীতিতে তার প্রভাব কি বেশি শক্তিশালী হতে যাচ্ছে-না কম? সিরিমাভো হেসে উত্তর দিয়েছিলেন তিনি, বেশি শক্তিশালী।

আরেকজনের প্রশ্ন ছিল, বিশ্বের সমস্যা সমাধানে পুরুষের চেয়ে নারীই কি বেশি যোগ্য? নতুন প্রধানমন্ত্রী আবারও হেসে উত্তর দিয়েছিলেন, সেটা দেখতে হবে।

বিশেষ এক সাক্ষাতকারে বন্দরনাইকার মেয়ে সুনেত্রা বলেন, আমার মা ছিলেন এক অসাধারণ মানুষ। তিনি তার চাপা স্বভাব, তার লাজুক স্বভাব ঝেড়ে ফেলে সামনে এগিয়ে আসলেন। তিনি সব ধরনের রাজনৈতিক মঞ্চে এসে কথা বললেন।

সিরিমাভো বন্দরনাইকার জন্ম হয়েছিল এক বিখ্যাত সিংহলি পরিবারে। তার স্বামী ছিলেন একজন উচ্চাকাঙ্খী রাজনীতিক। পড়াশোনা করেছিলেন যুক্তরাজ্যের অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে।

১৯৪০ সালে তারা যখন বিয়ে করেন, সলোমন বন্দরনাইকা তখন মন্ত্রী। তাদের ছিল তিন সন্তান। সুনেত্রা তাদের বড় মেয়ে। স্বামীর মৃত্যুর আগে পর্যন্ত সিরিমাভো মূলত নানা ধরনের সমাজকল্যাণমূলক কাজেই নিজেকে নিয়োজিত রেখেছিলেন।

সলোমন বন্দরনাইকা ১৯৫৫ সালে তার জাতীয়তাবাদী শ্রীলংকা ফ্রিডম পার্টি থেকে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন। এর মাত্র আট বছর আগে শ্রীলংকা দেড়শো বছরের ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসন থেকে স্বাধীনতা লাভ করেছিল।

১৯৫৯ সালের সেপ্টেম্বরে এক বৌদ্ধ ভিক্ষু সলোমন বন্দরনাইকাকে গুলি করে হত্যা করলেন।

মেয়ে সুনেত্রা জানান, যেদিন আমার বাবাকে গুলি করা হয়, সেদিন তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। সেদিন আমাদের বাড়ির সর্বত্র রক্ত ছড়ানো। আমরা সবাই একটা প্রচণ্ড শোকের মধ্যে আছি। আমার মা তখন মানসিকভাবে পুরোপুরি বিধ্বস্ত। আততায়ী যখন বাড়িতে ঢুকে আমার বাবার দিকে কয়েক রাউন্ড গুলি করে, তখন সেই রুমে ছিলেন আমার মা। তিনি এই ঘটনায় মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছিলেন।

সলোমন বন্দরনাইকা ১৯৫৯ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর হাসপাতালে মারা গেলেন। কিন্তু স্বামীর মৃত্যুতে শোক করার জন্য খুব বেশি সময় পেলেন না সিরিমাভো বন্দরনাইকা।

সুনেত্রা জানান, ফ্রিডম পার্টি তখন একেবারে নেতৃত্বহীন, দিকনির্দেশনাহীন। তখন আমার মা, সিরিমাভো বন্দরনাইকার ওপর চাপ তৈরি হলো দলের নেতৃত্ব গ্রহণের জন্য। স্বামীর মৃত্যুর পর রাজনীতিতে যাওয়ার কোন ইচ্ছেই আমার মায়ের ছিল না। তখন তার তিন সন্তান পিতৃহীন। তিনি তার পুরোটা সময় এই তিন সন্তানকে বড় করার জন্য দেবেন বলে ঠিক করেছেন।

সুনেত্রা আরও বলেন, কিন্তু তখন দল থেকে এবং সাধারণ মানুষের দিক থেকে এমন একটা চাপ তৈরি হলো যে, তাকে শেষ পর্যন্ত রাজী হতে হলো। তিনি বুঝতে পারলেন, এটি তার দায়িত্ব।

পরের বছর নির্বাচনী প্রচারাভিযানের সময় মিসেস বন্দরনাইকা তার স্বামীর সমাজতান্ত্রিক নীতি অব্যাহত রাখবেন বলে অঙ্গীকার করলেন। শ্রীলংকা ফ্রিডম পার্টি নির্বাচনে বিপুলভাবে জয়ী হলো।

সুনেত্রা আরও বলেন, যখন এটা পরিস্কার হয়ে গেল যে তার দল বিজয়ী হয়েছে, তিনি খুবই খুশি হলেন। কিন্তু তখন একটা পর্যায়ে, তার তিন সন্তান হিসেবে আমাদের মনে হলো, হায় ঈশ্বর, আমরা আমাদের বাবাকে হারিয়েছি রাজনীতির কারণে। এখন কি আমরা আমাদের মা-কেও হারাতে চলেছি? তবে মা আমাদের নিশ্চিত করলেন যে, তিনি আমাদের সঙ্গেই থাকবেন। তিনি সবসময় আমাদের সাথে থাকবেন।

প্রধানমন্ত্রী হিসেবে পরবর্তী চার বছর মিসেস বন্দরনাইকা তার স্বামীর সমাজতান্ত্রিক সংস্কার কর্মসূচি অব্যাহত রাখলেন। তিনি বরং আরও একধাপ এগিয়ে গেলেন।

ব্যাংক অব সিলোনকে জাতীয়করণ করা হলো পিপলস ব্যাংক নামে। স্কুলগুলোকে ধর্মনিরপেক্ষ নীতির অধীনে রাষ্ট্রীয় নিয়ন্ত্রণে আনা হলো। তবে তার ঐতিহাসিক বিজয়ে সবাই খুশি ছিল না।

সুনেত্রা বলেন, দলের মধ্যে তার বিজয়ে ব্যাপক উল্লাস দেখা গিয়েছিল। কিন্তু এটা বলতেই হবে, দেশের দক্ষিণপন্থী প্রতিক্রিয়াশীল গোষ্ঠী তাকে নিয়ে কাদা ছোঁড়াছুঁড়ি শুরু করলো। তাকে নিয়ে সবচেয়ে নোংরা যেসব কথা বলা সম্ভব, সেগুলো বলতে শুরু করলো। তারা প্রশ্ন করতে শুরু করলো, একজন নারী কিভাবে একটা রাজনৈতিক দলের নেতৃত্ব দিতে পারে?

এসব সমালোচনার জবাবে সিরিমাভোহ বন্দরনাইকার প্রতিক্রিয়া কী ছিল? প্রশ্ন করা হয়েছিল সুনেত্রাকে। সুনেত্রা বলেন, আমার মা ছিলেন খুবই অসাধারণ এক মানুষ। তিনি এসবে মোটেই বিচলিত হননি। তার দল, দলের লোকজন, তারা বেশ বিচলিত হয়ে পড়েছিল। পুরুষদের অনেকে ছিল বিব্রত। কিন্তু আমার মা বললেন, এসব নিয়ে চিন্তা করো না। তিনি তার কাজ অব্যাহত রাখলেন।"

সিরিমাভো বন্দরনাইকার স্বামীর রাজনৈতিক সাফল্যের পেছনে গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয়টি কাজ করেছিল, তা হলো শ্রীলংকায় ইংরেজির পরিবর্তে সিংহলি ভাষাকে রাষ্ট্রীয় ভাষা করার অঙ্গীকার। মিসেস বন্দরনাইকা তার স্বামীর সেই অঙ্গীকার বাস্তবায়ন করলেন।

কিন্তু এই পদক্ষেপের ফলে শ্রীলংকার তামিল সংখ্যালঘুদের সঙ্গে বিভেদের বীজ রোপিত হলো। তবে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তিনি প্রথম থেকেই বেশ গুরুত্বপূর্ণ ছাপ রাখতে শুরু করলেন। তিনি হয়ে উঠলেন উন্নয়নশীল দেশগুলোর সবচেয়ে সুপরিচিত এক নেতা।

সুনেত্রা বলেন, তিনি যখন অন্যান্য দেশের একেকজন নেতার সঙ্গে মুখোমুখি বৈঠকে আলোচনায় বসেছেন, তখন তিনি নিজেকে একজন বলিষ্ঠ নেতা হিসেবে প্রমাণ করেছেন। বিশেষ করে ভারত আর চীনের মধ্যে দ্বন্দ্বের সময় মধ্যস্থতার সময়। তিনি দুপক্ষকেই ভদ্রভাবে জানিয়েছেন, এখন যুদ্ধে যাওয়ার সময় নয়, যে কোন বিষয় শান্তিপূর্ণভাবে মীমাংসা করা সম্ভব। তার এসব ভূমিকায় পুরুষরা নিশ্চয়ই কিছুটা লজ্জা পেয়েছিল।

১৯৬৫ সালের সাধারণ নির্বাচনে মিসেস বন্দরনাইকা হেরে যান। তবে ১৯৭০ সালে তিনি আবার ক্ষমতায় ফিরে আসেন। রাজনীতিতে তিনি আরও বেশি করে বামপন্থার দিকে ঝুঁকে পড়েন।

তিনি অনেক ধরনের জিনিসের আমদানি নিষিদ্ধ করেন, চা বাগানগুলো জাতীয়করণ করেন। ১৯৭২ সালে তিনি তার দেশকে প্রজাতন্ত্র ঘোষণা করেন। নতুন সংবিধানে তিনি দেশের নামও সিলোন থেকে পাল্টে শ্রীলংকা করেন।

সুনেত্রা জানান, শ্রীলংকার এই নতুন সংবিধান পরিস্কারভাবেই ব্রিটিশদের নিয়ন্ত্রণ থেকে দেশকে মুক্ত করলো। আমরা একটি স্বাধীন প্রজাতন্ত্রে পরিণত হলাম। ডেমোক্রেটিক সোশ্যালিস্ট রিপাবলিক অব শ্রীলংকা। এটি নিয়ে তিনি খুবই গর্বিত ছিলেন।

আন্তর্জাতিকভাবে মিসেস বন্দরনাইকা শ্রীলংকাকে জোটনিরপেক্ষ আন্দোলনের এক গুরুত্বপূর্ণ সদস্যে পরিণত করলেন।

সুনেত্রা জানান, তিনি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করতেন যে, যদিও শ্রীলংকা একটি ক্ষুদ্র দেশ, তারপরও আমাদের যুক্তরাষ্ট্র বা সোভিয়েত ইউনিয়ন, এই দুই পরাশক্তির কোন একটির দিকে ঝুঁকে পড়া উচিৎ হবে না। ১৯৬৯ সালে প্রথম জোট নিরপেক্ষ শীর্ষ সম্মেলন হলো। তখন হতে একদম ১৯৭৬ সাল পর্যন্ত জোট নিরপেক্ষ আন্দোলনের চার বা পাঁচটি সম্মেলন হয়।

সুনেত্রা আরও জানান, এর প্রতিটি সম্মেলনে তিনি একটা কথা বলেছিলেন, আমি আপনাদের সামনে কথা বলছি একজন নারী হিসেবে, একজন মা হিসেবে। আমি আপনাদের সবাইকে বলবো, যে কোন পরমাণু যুদ্ধকে না বলুন। কারণ যখন যুদ্ধ হবে, তখন নারী এবং শিশুদেরকেই সবচেয়ে বেশি ভুগতে হবে। এই বার্তাটাই তিনি খুব বলিষ্ঠভাবে তুলে ধরেছিলেন।

তবে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তার এই অবস্থান সত্ত্বেও ১৯৭৬ সাল নাগাদ নিজ দেশে মিসেস বন্দরনাইকার জনপ্রিয়তা কমছিল। বামপন্থীদের মধ্যেও তিনি সমর্থন হারাচ্ছিলেন। অর্থনীতিতে সংকট দেখা দিয়েছিল, জাতিগত বিভেদ মাথাচাড়া দিচ্ছিল। ১৯৭৭ সালের নির্বাচনে তার শোচনীয় পরাজয় ঘটলো। কিন্তু ততদিনে তার দুই সন্তানের মধ্যে রাজনীতি নিয়ে বেশ উৎসাহ তৈরি হয়েছে।

সুনেত্রা বলেন, তিনি কখনোই তিন সন্তানের কাউকে রাজনীতিতে আসার জন্য উৎসাহিত করেননি। আমার ভাই এবং আমার বোন রাজনীতিতে জড়ালো এমনভাবে, হাঁস যেভাবে পানিতে সাঁতার কাটে। আমার মা তার দ্বিতীয় সন্তান, আমার বোন চন্দ্রিকাকে নিয়ে খুবই গর্ব অনুভব করতেন।

সুনেত্রা আরও বলেন, খুবই ছোট বয়স থেকে চন্দ্রিকা রাজনীতিতে ভীষণ উৎসাহী ছিল। আমার মা দেখতে পেয়েছিল যে, চন্দ্রিকার জন্মই হয়েছে যেন নেতা হওয়ার জন্য। ১৯৯৪ সালে যখন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন হবে, তখন আমার মা, চন্দ্রিকাকে, তার নিজের মেয়েকে, শ্রীলংকা ফ্রিডম পার্টির প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হিসেবে বেছে নিলেন।

সুনেত্রা বলেন, আমার বোন যখন শ্রীলংকার প্রেসিডেন্ট হলো, তিনি খুশিতে আত্মহারা হয়ে গিয়েছিলেন। তার স্বামী যে উত্তরাধিকার রেখে গেছেন, যেটির হাল ধরেছিলেন তিনি, সেই মশাল যেন এখন চন্দ্রিকা হাতে গিয়ে পড়লো।

বিজয়ের পর চন্দ্রিকা কুমারাতুঙ্গা তার মাকে সরকারের প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ করলেন। এটি তখন মূলত একটি আলংকারিক পদে পরিণত হয়েছে।

প্রথম প্রধানমন্ত্রী হওয়ার ৪০ বছর পর সিরিমাভো বন্দরনাইকা ২০০০ সালের ১০ আগষ্ট পদত্যাগ করলেন। এর ঠিক দুমাস পর তিনি হার্ট অ্যাটাকে মারা যান। সেদিন শ্রীলংকায় সাধারণ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ করা হচ্ছিল। তিনি ভোট দিয়ে ফিরছিলেন।

সুনেত্রা বলেন, সেদিন আমার মা ভোট দিতে গিয়েছিলেন। তার ছেলে আনুরা সেই নির্বাচনে দাঁড়িয়েছিল। তিনি ছেলে আনুরাকে ভোট দিয়ে কলম্বোতে বাড়ি ফিরছিলেন। তখন তিনি মারা যান।

বিশ্বের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হতে পারার বিষয়টি তার কাছে বেশ গুরুত্বপূর্ণ ছিল। তিনি যে তার স্বামীর নীতি বাস্তবায়ন করতে পেরেছেন, এমনকি তার চেয়েও সামনে যেতে পেরেছেন, সেটা নিয়ে তিনি গর্বিত ছিলেন।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
আগস্ট থেকে তেলের উৎপাদন বাড়াবে ওপেক প্লাস
আগস্ট থেকে তেলের উৎপাদন বাড়াবে ওপেক প্লাস
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে নিহত ৭৪০ জনেরও বেশি ফিলিস্তিনি
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে নিহত ৭৪০ জনেরও বেশি ফিলিস্তিনি
পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১
পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১
মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
হিমাচলে বৃষ্টি, ধস আর বানে ৭২ জনের মৃত্যু
হিমাচলে বৃষ্টি, ধস আর বানে ৭২ জনের মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
নারায়ণগঞ্জে যুবকের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে যুবকের লাশ উদ্ধার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যার মধ্যে ছয় অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
সন্ধ্যার মধ্যে ছয় অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোসনি দালান থেকে তাজিয়া মিছিল শুরু, কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা
হোসনি দালান থেকে তাজিয়া মিছিল শুরু, কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে হত্যা করে থানায় স্বামীর আত্মসমর্পণ
স্ত্রীকে হত্যা করে থানায় স্বামীর আত্মসমর্পণ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

৪৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

আগস্ট থেকে তেলের উৎপাদন বাড়াবে ওপেক প্লাস
আগস্ট থেকে তেলের উৎপাদন বাড়াবে ওপেক প্লাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট
২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে কুয়াকাটায় ক্যারিয়ার ও মোটিভেশনাল বিষয়ক সেমিনার
বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে কুয়াকাটায় ক্যারিয়ার ও মোটিভেশনাল বিষয়ক সেমিনার

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাবিপ্রবিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে মানসিক স্বাস্থ্য সচেতনতা
শাবিপ্রবিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে মানসিক স্বাস্থ্য সচেতনতা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হাতীবান্ধায় হত্যা মামলায় চেয়ারম্যান গ্রেফতার
হাতীবান্ধায় হত্যা মামলায় চেয়ারম্যান গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলক্ষেতে কাভার্ডভ্যানচাপায় ২ পরিচ্ছন্নতা কর্মী নিহত
খিলক্ষেতে কাভার্ডভ্যানচাপায় ২ পরিচ্ছন্নতা কর্মী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে নিহত ৭৪০ জনেরও বেশি ফিলিস্তিনি
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে নিহত ৭৪০ জনেরও বেশি ফিলিস্তিনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সকাল ১০টায় বের হবে তাজিয়া মিছিল
পুরান ঢাকায় সকাল ১০টায় বের হবে তাজিয়া মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়াবা কারবারি চক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার
ইয়াবা কারবারি চক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল
৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ত্র হস্তান্তর করবে না হিজবুল্লাহ
অস্ত্র হস্তান্তর করবে না হিজবুল্লাহ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবৈধদের লুকিয়ে রাখার অভিযোগে মালয়েশিয়ায় ১ হাজার নিয়োগকর্তা আটক
অবৈধদের লুকিয়ে রাখার অভিযোগে মালয়েশিয়ায় ১ হাজার নিয়োগকর্তা আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’
‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে