শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫৫, মঙ্গলবার, ০৯ মার্চ, ২০২১

বিবিসি বাংলা’র প্রতিবেদন

ইতিহাসের সাক্ষী; বিশ্বের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী সিরিমাভো বন্দরনাইকা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ইতিহাসের সাক্ষী; বিশ্বের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী সিরিমাভো বন্দরনাইকা

১৯৬০ সালে শ্রীলংকা পরিচিত ছিল সিলোন নামে। সেই বছরই দেশটির প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন সিরিমাভো বন্দরনাইকা। বিশ্বের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হয়ে ইতিহাস গড়েছিলেন তিনি। স্বামী সলোমন বন্দরনাইকা নিহত হওয়ার পর রাজনীতিতে নেমেছিলেন সিরিমাভো বন্দরনাইকা। 

নির্বাচনে জেতার পর সাংবাদিক সম্মেলনে একের পর এক প্রশ্নের মুখোমুখি হয়েছিলেন সিরিমাভো বন্দরনাইকা। একজনের প্রশ্ন ছিল, বিশ্বের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন তিনি। এর ফলে রাজনীতিতে তার প্রভাব কি বেশি শক্তিশালী হতে যাচ্ছে-না কম? সিরিমাভো হেসে উত্তর দিয়েছিলেন তিনি, বেশি শক্তিশালী।

আরেকজনের প্রশ্ন ছিল, বিশ্বের সমস্যা সমাধানে পুরুষের চেয়ে নারীই কি বেশি যোগ্য? নতুন প্রধানমন্ত্রী আবারও হেসে উত্তর দিয়েছিলেন, সেটা দেখতে হবে।

বিশেষ এক সাক্ষাতকারে বন্দরনাইকার মেয়ে সুনেত্রা বলেন, আমার মা ছিলেন এক অসাধারণ মানুষ। তিনি তার চাপা স্বভাব, তার লাজুক স্বভাব ঝেড়ে ফেলে সামনে এগিয়ে আসলেন। তিনি সব ধরনের রাজনৈতিক মঞ্চে এসে কথা বললেন।

সিরিমাভো বন্দরনাইকার জন্ম হয়েছিল এক বিখ্যাত সিংহলি পরিবারে। তার স্বামী ছিলেন একজন উচ্চাকাঙ্খী রাজনীতিক। পড়াশোনা করেছিলেন যুক্তরাজ্যের অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে।

১৯৪০ সালে তারা যখন বিয়ে করেন, সলোমন বন্দরনাইকা তখন মন্ত্রী। তাদের ছিল তিন সন্তান। সুনেত্রা তাদের বড় মেয়ে। স্বামীর মৃত্যুর আগে পর্যন্ত সিরিমাভো মূলত নানা ধরনের সমাজকল্যাণমূলক কাজেই নিজেকে নিয়োজিত রেখেছিলেন।

সলোমন বন্দরনাইকা ১৯৫৫ সালে তার জাতীয়তাবাদী শ্রীলংকা ফ্রিডম পার্টি থেকে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন। এর মাত্র আট বছর আগে শ্রীলংকা দেড়শো বছরের ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসন থেকে স্বাধীনতা লাভ করেছিল।

১৯৫৯ সালের সেপ্টেম্বরে এক বৌদ্ধ ভিক্ষু সলোমন বন্দরনাইকাকে গুলি করে হত্যা করলেন।

মেয়ে সুনেত্রা জানান, যেদিন আমার বাবাকে গুলি করা হয়, সেদিন তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। সেদিন আমাদের বাড়ির সর্বত্র রক্ত ছড়ানো। আমরা সবাই একটা প্রচণ্ড শোকের মধ্যে আছি। আমার মা তখন মানসিকভাবে পুরোপুরি বিধ্বস্ত। আততায়ী যখন বাড়িতে ঢুকে আমার বাবার দিকে কয়েক রাউন্ড গুলি করে, তখন সেই রুমে ছিলেন আমার মা। তিনি এই ঘটনায় মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছিলেন।

সলোমন বন্দরনাইকা ১৯৫৯ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর হাসপাতালে মারা গেলেন। কিন্তু স্বামীর মৃত্যুতে শোক করার জন্য খুব বেশি সময় পেলেন না সিরিমাভো বন্দরনাইকা।

সুনেত্রা জানান, ফ্রিডম পার্টি তখন একেবারে নেতৃত্বহীন, দিকনির্দেশনাহীন। তখন আমার মা, সিরিমাভো বন্দরনাইকার ওপর চাপ তৈরি হলো দলের নেতৃত্ব গ্রহণের জন্য। স্বামীর মৃত্যুর পর রাজনীতিতে যাওয়ার কোন ইচ্ছেই আমার মায়ের ছিল না। তখন তার তিন সন্তান পিতৃহীন। তিনি তার পুরোটা সময় এই তিন সন্তানকে বড় করার জন্য দেবেন বলে ঠিক করেছেন।

সুনেত্রা আরও বলেন, কিন্তু তখন দল থেকে এবং সাধারণ মানুষের দিক থেকে এমন একটা চাপ তৈরি হলো যে, তাকে শেষ পর্যন্ত রাজী হতে হলো। তিনি বুঝতে পারলেন, এটি তার দায়িত্ব।

পরের বছর নির্বাচনী প্রচারাভিযানের সময় মিসেস বন্দরনাইকা তার স্বামীর সমাজতান্ত্রিক নীতি অব্যাহত রাখবেন বলে অঙ্গীকার করলেন। শ্রীলংকা ফ্রিডম পার্টি নির্বাচনে বিপুলভাবে জয়ী হলো।

সুনেত্রা আরও বলেন, যখন এটা পরিস্কার হয়ে গেল যে তার দল বিজয়ী হয়েছে, তিনি খুবই খুশি হলেন। কিন্তু তখন একটা পর্যায়ে, তার তিন সন্তান হিসেবে আমাদের মনে হলো, হায় ঈশ্বর, আমরা আমাদের বাবাকে হারিয়েছি রাজনীতির কারণে। এখন কি আমরা আমাদের মা-কেও হারাতে চলেছি? তবে মা আমাদের নিশ্চিত করলেন যে, তিনি আমাদের সঙ্গেই থাকবেন। তিনি সবসময় আমাদের সাথে থাকবেন।

প্রধানমন্ত্রী হিসেবে পরবর্তী চার বছর মিসেস বন্দরনাইকা তার স্বামীর সমাজতান্ত্রিক সংস্কার কর্মসূচি অব্যাহত রাখলেন। তিনি বরং আরও একধাপ এগিয়ে গেলেন।

ব্যাংক অব সিলোনকে জাতীয়করণ করা হলো পিপলস ব্যাংক নামে। স্কুলগুলোকে ধর্মনিরপেক্ষ নীতির অধীনে রাষ্ট্রীয় নিয়ন্ত্রণে আনা হলো। তবে তার ঐতিহাসিক বিজয়ে সবাই খুশি ছিল না।

সুনেত্রা বলেন, দলের মধ্যে তার বিজয়ে ব্যাপক উল্লাস দেখা গিয়েছিল। কিন্তু এটা বলতেই হবে, দেশের দক্ষিণপন্থী প্রতিক্রিয়াশীল গোষ্ঠী তাকে নিয়ে কাদা ছোঁড়াছুঁড়ি শুরু করলো। তাকে নিয়ে সবচেয়ে নোংরা যেসব কথা বলা সম্ভব, সেগুলো বলতে শুরু করলো। তারা প্রশ্ন করতে শুরু করলো, একজন নারী কিভাবে একটা রাজনৈতিক দলের নেতৃত্ব দিতে পারে?

এসব সমালোচনার জবাবে সিরিমাভোহ বন্দরনাইকার প্রতিক্রিয়া কী ছিল? প্রশ্ন করা হয়েছিল সুনেত্রাকে। সুনেত্রা বলেন, আমার মা ছিলেন খুবই অসাধারণ এক মানুষ। তিনি এসবে মোটেই বিচলিত হননি। তার দল, দলের লোকজন, তারা বেশ বিচলিত হয়ে পড়েছিল। পুরুষদের অনেকে ছিল বিব্রত। কিন্তু আমার মা বললেন, এসব নিয়ে চিন্তা করো না। তিনি তার কাজ অব্যাহত রাখলেন।"

সিরিমাভো বন্দরনাইকার স্বামীর রাজনৈতিক সাফল্যের পেছনে গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয়টি কাজ করেছিল, তা হলো শ্রীলংকায় ইংরেজির পরিবর্তে সিংহলি ভাষাকে রাষ্ট্রীয় ভাষা করার অঙ্গীকার। মিসেস বন্দরনাইকা তার স্বামীর সেই অঙ্গীকার বাস্তবায়ন করলেন।

কিন্তু এই পদক্ষেপের ফলে শ্রীলংকার তামিল সংখ্যালঘুদের সঙ্গে বিভেদের বীজ রোপিত হলো। তবে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তিনি প্রথম থেকেই বেশ গুরুত্বপূর্ণ ছাপ রাখতে শুরু করলেন। তিনি হয়ে উঠলেন উন্নয়নশীল দেশগুলোর সবচেয়ে সুপরিচিত এক নেতা।

সুনেত্রা বলেন, তিনি যখন অন্যান্য দেশের একেকজন নেতার সঙ্গে মুখোমুখি বৈঠকে আলোচনায় বসেছেন, তখন তিনি নিজেকে একজন বলিষ্ঠ নেতা হিসেবে প্রমাণ করেছেন। বিশেষ করে ভারত আর চীনের মধ্যে দ্বন্দ্বের সময় মধ্যস্থতার সময়। তিনি দুপক্ষকেই ভদ্রভাবে জানিয়েছেন, এখন যুদ্ধে যাওয়ার সময় নয়, যে কোন বিষয় শান্তিপূর্ণভাবে মীমাংসা করা সম্ভব। তার এসব ভূমিকায় পুরুষরা নিশ্চয়ই কিছুটা লজ্জা পেয়েছিল।

১৯৬৫ সালের সাধারণ নির্বাচনে মিসেস বন্দরনাইকা হেরে যান। তবে ১৯৭০ সালে তিনি আবার ক্ষমতায় ফিরে আসেন। রাজনীতিতে তিনি আরও বেশি করে বামপন্থার দিকে ঝুঁকে পড়েন।

তিনি অনেক ধরনের জিনিসের আমদানি নিষিদ্ধ করেন, চা বাগানগুলো জাতীয়করণ করেন। ১৯৭২ সালে তিনি তার দেশকে প্রজাতন্ত্র ঘোষণা করেন। নতুন সংবিধানে তিনি দেশের নামও সিলোন থেকে পাল্টে শ্রীলংকা করেন।

সুনেত্রা জানান, শ্রীলংকার এই নতুন সংবিধান পরিস্কারভাবেই ব্রিটিশদের নিয়ন্ত্রণ থেকে দেশকে মুক্ত করলো। আমরা একটি স্বাধীন প্রজাতন্ত্রে পরিণত হলাম। ডেমোক্রেটিক সোশ্যালিস্ট রিপাবলিক অব শ্রীলংকা। এটি নিয়ে তিনি খুবই গর্বিত ছিলেন।

আন্তর্জাতিকভাবে মিসেস বন্দরনাইকা শ্রীলংকাকে জোটনিরপেক্ষ আন্দোলনের এক গুরুত্বপূর্ণ সদস্যে পরিণত করলেন।

সুনেত্রা জানান, তিনি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করতেন যে, যদিও শ্রীলংকা একটি ক্ষুদ্র দেশ, তারপরও আমাদের যুক্তরাষ্ট্র বা সোভিয়েত ইউনিয়ন, এই দুই পরাশক্তির কোন একটির দিকে ঝুঁকে পড়া উচিৎ হবে না। ১৯৬৯ সালে প্রথম জোট নিরপেক্ষ শীর্ষ সম্মেলন হলো। তখন হতে একদম ১৯৭৬ সাল পর্যন্ত জোট নিরপেক্ষ আন্দোলনের চার বা পাঁচটি সম্মেলন হয়।

সুনেত্রা আরও জানান, এর প্রতিটি সম্মেলনে তিনি একটা কথা বলেছিলেন, আমি আপনাদের সামনে কথা বলছি একজন নারী হিসেবে, একজন মা হিসেবে। আমি আপনাদের সবাইকে বলবো, যে কোন পরমাণু যুদ্ধকে না বলুন। কারণ যখন যুদ্ধ হবে, তখন নারী এবং শিশুদেরকেই সবচেয়ে বেশি ভুগতে হবে। এই বার্তাটাই তিনি খুব বলিষ্ঠভাবে তুলে ধরেছিলেন।

তবে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তার এই অবস্থান সত্ত্বেও ১৯৭৬ সাল নাগাদ নিজ দেশে মিসেস বন্দরনাইকার জনপ্রিয়তা কমছিল। বামপন্থীদের মধ্যেও তিনি সমর্থন হারাচ্ছিলেন। অর্থনীতিতে সংকট দেখা দিয়েছিল, জাতিগত বিভেদ মাথাচাড়া দিচ্ছিল। ১৯৭৭ সালের নির্বাচনে তার শোচনীয় পরাজয় ঘটলো। কিন্তু ততদিনে তার দুই সন্তানের মধ্যে রাজনীতি নিয়ে বেশ উৎসাহ তৈরি হয়েছে।

সুনেত্রা বলেন, তিনি কখনোই তিন সন্তানের কাউকে রাজনীতিতে আসার জন্য উৎসাহিত করেননি। আমার ভাই এবং আমার বোন রাজনীতিতে জড়ালো এমনভাবে, হাঁস যেভাবে পানিতে সাঁতার কাটে। আমার মা তার দ্বিতীয় সন্তান, আমার বোন চন্দ্রিকাকে নিয়ে খুবই গর্ব অনুভব করতেন।

সুনেত্রা আরও বলেন, খুবই ছোট বয়স থেকে চন্দ্রিকা রাজনীতিতে ভীষণ উৎসাহী ছিল। আমার মা দেখতে পেয়েছিল যে, চন্দ্রিকার জন্মই হয়েছে যেন নেতা হওয়ার জন্য। ১৯৯৪ সালে যখন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন হবে, তখন আমার মা, চন্দ্রিকাকে, তার নিজের মেয়েকে, শ্রীলংকা ফ্রিডম পার্টির প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হিসেবে বেছে নিলেন।

সুনেত্রা বলেন, আমার বোন যখন শ্রীলংকার প্রেসিডেন্ট হলো, তিনি খুশিতে আত্মহারা হয়ে গিয়েছিলেন। তার স্বামী যে উত্তরাধিকার রেখে গেছেন, যেটির হাল ধরেছিলেন তিনি, সেই মশাল যেন এখন চন্দ্রিকা হাতে গিয়ে পড়লো।

বিজয়ের পর চন্দ্রিকা কুমারাতুঙ্গা তার মাকে সরকারের প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ করলেন। এটি তখন মূলত একটি আলংকারিক পদে পরিণত হয়েছে।

প্রথম প্রধানমন্ত্রী হওয়ার ৪০ বছর পর সিরিমাভো বন্দরনাইকা ২০০০ সালের ১০ আগষ্ট পদত্যাগ করলেন। এর ঠিক দুমাস পর তিনি হার্ট অ্যাটাকে মারা যান। সেদিন শ্রীলংকায় সাধারণ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ করা হচ্ছিল। তিনি ভোট দিয়ে ফিরছিলেন।

সুনেত্রা বলেন, সেদিন আমার মা ভোট দিতে গিয়েছিলেন। তার ছেলে আনুরা সেই নির্বাচনে দাঁড়িয়েছিল। তিনি ছেলে আনুরাকে ভোট দিয়ে কলম্বোতে বাড়ি ফিরছিলেন। তখন তিনি মারা যান।

বিশ্বের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হতে পারার বিষয়টি তার কাছে বেশ গুরুত্বপূর্ণ ছিল। তিনি যে তার স্বামীর নীতি বাস্তবায়ন করতে পেরেছেন, এমনকি তার চেয়েও সামনে যেতে পেরেছেন, সেটা নিয়ে তিনি গর্বিত ছিলেন।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার করবেন নেতানিয়াহু
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার করবেন নেতানিয়াহু
পাকিস্তানের ‘সাত্তার বকশের’ কাছে আইনি লড়াইয়ে হেরে গেল বিশ্বখ্যাত ‘স্টারবাকস’
পাকিস্তানের ‘সাত্তার বকশের’ কাছে আইনি লড়াইয়ে হেরে গেল বিশ্বখ্যাত ‘স্টারবাকস’
যে পাঁচ কারণে জেন-জি আন্দোলন সামাল দিতে ব্যর্থ হয় নেপাল
যে পাঁচ কারণে জেন-জি আন্দোলন সামাল দিতে ব্যর্থ হয় নেপাল
নেপালে লুট করা জিনিস বেচাকেনার বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস বেচাকেনার বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
স্ত্রীর পদবি গ্রহণ করতে পারবেন দক্ষিণ আফ্রিকার পুরুষরা
স্ত্রীর পদবি গ্রহণ করতে পারবেন দক্ষিণ আফ্রিকার পুরুষরা
সর্বশেষ খবর
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির
র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম
বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

১৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন

পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

নগর জীবন

নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি
নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি

নগর জীবন

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান
সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান

নগর জীবন