শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১০, বুধবার, ১৬ জুন, ২০২১ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

ন্যাটোর নতুন অবস্থান নিয়ে ক্ষিপ্ত বেইজিং, বিপাকে ইউরোপ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ন্যাটোর নতুন অবস্থান নিয়ে ক্ষিপ্ত বেইজিং, বিপাকে ইউরোপ

যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বে ন্যাটো জোটের সঙ্গে চীনের এক তীব্র সামরিক প্রতিদ্বন্দ্বিতার আভাস পাওয়া যাচ্ছে ব্রাসেলসে এই সামরিক জোটের শীর্ষ সম্মেলন থেকে দেওয়া এক বিবৃতির পর।

এটিতে চীনকে বড় সামরিক হুমকি হিসেবে বিবেচনার পাশাপাশি দেশটির আচরণকে ন্যাটো জোটের জন্য এক “ধারাবাহিক চ্যালেঞ্জ” বলে বর্ণনা করা হয়।

ন্যাটো জোটের এই বিবৃতি চীনকে সাংঘাতিক ক্ষিপ্ত করেছে।

চীনের কমিউনিস্ট পার্টির মুখপাত্র বলে পরিচিত গ্লোবাল টাইমস পত্রিকায় এ নিয়ে যে দীর্ঘ সম্পাদকীয় প্রকাশ করা হয়, তাতে ন্যাটোর এই বক্তব্যের কঠোর সমালোচনা করা হয়। চীন বলছে, তাদের শান্তিপূর্ণ উন্নয়ন এবং অগ্রযাত্রার বিরুদ্ধে “মিথ্যে অপপ্রচার” চালানো হচ্ছে।

ন্যাটো প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর আজ পর্যন্ত এই সামরিক জোটের ইতিহাসে চীনের বিরুদ্ধে এতটা কঠোর এবং বিরোধপূর্ণ অবস্থান গ্রহণের নজির নেই।

নর্থ আটলান্টিক ট্রিটি অর্গানাইজেশন বা ন্যাটো প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ১৯৪৯ সালে। এর লক্ষ্য ছিল মূলত সে সময়ের অপর পরাশক্তি সোভিয়েত ইউনিয়নকে মোকাবেলা করা। এরপর দীর্ঘ কয়েক দশক ধরে ন্যাটোর সব সামরিক কৌশলের কেন্দ্রে ছিল সোভিয়েত ইউনিয়ন, যাতে করে ইউরোপে তাদের প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা ঠেকিয়ে দেওয়া যায়।

ন্যাটোর সামরিক কৌশলে ভ্লাদিমির পুতিনের রাশিয়াকে এখনও মুখ্য হুমকি বলেই দেখা হয়। কিন্তু এই প্রথম সেখানে চীনকে বিরাট বড় এক হুমকি হিসেবে সামনে আনা হয়েছে, যদিও ইউরোপের কাছাকাছি কোথাও চীনের কোনও রকম সামরিক উপস্থিতি এখনও নেই।

চীনকে নিয়ে কী বলেছে ন্যাটো জোট

ব্রাসেলসের শীর্ষ সম্মেলন থেকে ন্যাটো জোটের পক্ষ থেকে যে যৌথ ইশতেহার প্রকাশ করা হয় তাতে চীনকে এক বড় সামরিক হুমকি হিসেবেই তুলে ধরা হয়েছে।

এতে বলা হয়েছে, চীন তার পরমাণু অস্ত্রের সংখ্যা অনেক দ্রুতগতিতে বাড়াচ্ছে। চীন যেভাবে তার সামরিক বাহিনীর আধুনিকায়ন করছে, সেটা গোপন রাখার চেষ্টা করছে। একই সঙ্গে তারা রাশিয়ার সঙ্গে সামরিক সহযোগিতা শুরু করেছে।

ন্যাটোর বিচারে চীনের এসব আচরণ এখন তাদের জন্য এক “সিস্টেমেটিক চ্যালেঞ্জ” হয়ে দাঁড়িয়েছে।

ন্যাটোর মহাসচিব ইয়েন্স স্টোলটেনবার্গ হুঁশিয়ারি দেন যে, সামরিক এবং প্রযুক্তিগত সক্ষমতার বিচারে চীন এখন ন্যাটোর খুব কাছাকাছি চলে এসেছে। তবে তিনি আবার একথাও বলেছেন, চীনের সঙ্গে তারা একটা নতুন স্নায়ু যুদ্ধের সূচনা করতে চান না।

ব্রাসেলস সম্মেলন থেকে যে ইশতেহারটি প্রকাশ করা হয়, তা ৩০টি সদস্য দেশের সঙ্গে আলোচনার ভিত্তিতে তৈরি করা হয়েছে। এটিতে রাশিয়াকেই এখনো প্রধান হুমকি হিসেবে বর্ণনা করা হয়। তবে চীনকে এতে দেখানো হয়েছে এক নতুন “ধারাবাহিক চ্যালেঞ্জ” হিসেবে।

চীনকে নিয়ে এই উদ্বেগের ভিত্তি কী?

ন্যাটোর মহাসচিব ইয়েন্স স্টোলটেনবার্গ বলেছেন, সামরিক বাজেটের দিক থেকে যুক্তরাষ্ট্রের পর চীন দ্বিতীয় স্থানে। বিশ্বের সবচেয়ে বড় নৌবাহিনী এখন চীনের। তারা তাদের পরমাণু অস্ত্রের মওজুদ বাড়িয়ে চলেছে। তারা আরও আধুনিক ক্ষেপণাস্ত্র এবং যুদ্ধজাহাজ তৈরি করছে।

এ নিয়ে কোনও সন্দেহ নেই যে, চীন এখন বিশ্বের এক বড় সামরিক এবং অর্থনৈতিক শক্তি। চীনের সামরিক বাহিনী বিশ্বের সবচেয়ে বড়। তাদের সামরিক বাহিনীর সক্রিয় সদস্যের সংখ্যা বিশ লাখের বেশি।

চীন তাদের অঞ্চলের বাইরে অন্যান্য মহাদেশেও যেভাবে প্রভাব বাড়াচ্ছে, বিশেষ করে আফ্রিকায়, সেটা নিয়েও পশ্চিমা দেশগুলো উদ্বিগ্ন। সেখানে চীন কয়েকটি সামরিক ঘাঁটিও স্থাপন করেছে।

ব্রাসেলস সম্মেলনে স্টোলটেনবার্গ বলেছেন,“চীন আমাদের শত্রু নয়, কিন্তু ক্ষমতার ভারসাম্য পাল্টে যাচ্ছে। চীন আমাদের অনেক কাছে চলে আসছে। চীনকে আমরা সাইবার-স্পেসে দেখতে পাচ্ছি, তাদেরকে আমরা আফ্রিকায় দেখতে পাচ্ছি, একই সঙ্গে তারা আমাদের গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামোতেও বিনিয়োগ করছে। কাজেই ন্যাটোকে একটি জোট হিসেবে এসবের মোকাবেলা করতে হবে।”

চীন সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ভূমধ্যসাগরে তাদের যুদ্ধজাহাজ পাঠিয়েছে, তাদের জাহাজ আর্কটিক অঞ্চলের ভেতর দিয়েও গেছে। রাশিয়ার সঙ্গে তারা যৌথ সামরিক মহড়া চালিয়েছে, যেটা বলতে গেলে একেবারে ন্যাটোর দোরগোড়ায়। ইউরোপে তারা অনেক গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামোর মালিক, এর মধ্যে গ্রিসের একটি বন্দরও রয়েছে।

চীনের যে বিনিয়োগ নিয়ে সবচেয়ে বেশি উদ্বেগ সেটি হচ্ছে ফাইভ-জি নেটওয়ার্ক। চীনের হুয়াওয়ে পুরো আফ্রিকা, মধ্যপ্রাচ্য এবং ইউরোপ জুড়ে তাদের ফাইভ-জি নেটওয়ার্ক প্রযুক্তি চালু করার চেষ্টা করছে। ন্যাটো এটা নিয়ে বিশেষভাবে চিন্তিত, এরকম গুরুত্বপূর্ণ একটি টেলিযোগাযোগ অবকাঠামোর নিয়ন্ত্রণ চীনের হাতে থাকলে, সেটার পরিণাম কী হতে পারে।

চীন যা বলেছে

ন্যাটোর যৌথ ইশতেহারের পরপরই ইউরোপীয় ইউনিয়নে চীনা মিশন থেকে টুইটারের একটি বিবৃতি দেওয়া হয়। এতে চীন অভিযোগ করেছে যে ন্যাটো জোটের পক্ষ থেকে চীনে “শান্তিপূর্ণ উন্নয়নের” বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। চীন এমন এক প্রতিরক্ষা নীতিতে বিশ্বাসী যা ‘আত্মরক্ষামূলক’।

এতে আরও বলা হয়, “চীন কারও জন্যই ‘সিস্টেমেটিক চ্যালেঞ্জ’ হতে চায় না, কিন্তু এরকম কোন ‘সিস্টেমেটিক চ্যালেঞ্জ’ যখন আমাদের কাছে চলে আসবে আমরা হাত-পা গুটিয়ে বসে থাকবো না।”

চীন বলেছে, তারা যেভাবে তাদের সামরিক বাহিনীর আধুনিকায়ন করছে, সেটা ন্যায্য এবং যুক্তিসঙ্গত। এটি তারা করছে স্বচ্ছতার সঙ্গে, খোলাখুলি।

চীনের উন্নয়নকে যুক্তিসঙ্গত-ভাবে দেখার জন্য ন্যাটোর প্রতি আহ্বান জানিয়ে এই বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, এগুলো তাদের বৈধ স্বার্থ এবং অধিকার। ন্যাটোর উচিৎ নয় এগুলোকে অজুহাত হিসেবে ব্যবহার করে তাদের সামরিক জোটের রাজনীতি হাসিল করা। কারণ এতে করে সংঘাত এবং ভূরাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বিতায় উস্কানি দেওয়া হবে।

তবে চীনের গ্লোবাল টাইমস পত্রিকায় যে সম্পাদকীয় প্রকাশ করা হয়, সেটিতে আরও কঠোর সমালোচনা করা হয়েছে ন্যাটোর বক্তব্যের। এটির শিরোনাম, “ওয়াশিংটনের রাজনৈতিক স্বার্থে নেটোর সদস্য দেশগুলোকে ব্যবহার করা উচিৎ নয়।”

গ্লোবাল টাইমস চীনের কমিউনিস্ট পার্টির পিপলস ডেইলি পত্রিকা গোষ্ঠীর একটি প্রকাশনা। এটির সম্পাদকীয়তে চীনা সরকারের মতামতই তুলে ধরা হয়।

এই সম্পাদকীয়তে বলা হয়েছে, ওয়াশিংটন আসলে চীনের সঙ্গে ভূ-রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য ন্যাটোর মতো একটি সামরিক জোটকে ব্যবহার করছে। ন্যাটো সম্মেলন থেকে যেসব অভিযোগ করা হয়েছে, সেগুলো মিথ্যাচার। ন্যাটোর বেশিরভাগ সদস্য দেশ আসলে চীনের সঙ্গে তাদের মতপার্থক্য রাজনৈতিক এবং কূটনৈতিকভাবেই মীমাংসা করতে চায়।

ওয়েস্টার্ন প্যাসিফিক অঞ্চলে যদি কখনও যুদ্ধাবস্থা তৈরি হয়, তখন কী ঘটতে পারে, সেটার একটা ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে এই সম্পাদকীয়তে।

“ওয়েস্টার্ন প্যাসিফিকে নেটোর সামরিক ক্ষমতা নিয়ে আসা ওয়াশিংটনের জন্য খুব কঠিন হবে। যখন ওয়েস্টার্ন প্যাসিফিকে সামরিক সংকট দেখা দেবে, যুক্তরাষ্ট্র তখন ন্যাটোকে ব্যবহার করবে যেন আরও বেশি পশ্চিমা দেশ চীনের ওপর তীব্র চাপ সৃষ্টি করে, এবং চীনের উত্থান ধ্বংস করে দিতে পারে।”

“চীনকে সামরিকভাবে জয় করার কোন ইচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের নেই বলেই মনে করা হয়, কারণ চীন পরমাণু শক্তিধর একটি দেশ। যুক্তরাষ্ট্র আসলে চায়, চীন-মার্কিন দ্বন্দ্বকে আরও তীব্র করার মাধ্যমে পশ্চিমা দেশগুলোর মধ্যে ঐক্য বাড়ানো, যাতে চীনকে বিচ্ছিন্ন করার মাধ্যমে পিষে ফেলা যায়।”

গ্লোবাল টাইমসের সম্পাদকীয়তে আরও বলা হয়, চীন ইউরোপের জন্য কোনও হুমকি নয়, ইউরোপের সঙ্গে সহযোগিতা আরও বাড়াতে চীন অঙ্গীকারবদ্ধ। ওয়াশিংটনের ‘আজ্ঞাবহ হয়ে’ কেকের একটি ক্ষুদ্র অংশের ভাগ পাওয়ার চেয়ে বরং নিজের নিয়তি নিজে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য এতে ইউরোপের প্রতি পরামর্শ দেওয়া হয়।

ন্যাটোর ভেতরে টানাপোড়েন

গত বেশ কয়েক বছর ধরেই যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন ন্যাটো জোটের মধ্যে টানাপোড়েন চলছে এই সামরিক জোটের উদ্দেশ্য এবং কৌশল কী হওয়া উচিৎ তা নিয়ে।

সাবেক প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের আমলে ন্যাটো জোট কিছুটা গুরুত্ব হারিয়েছিল ট্রাম্পের কারণেই। তিনি ইউরোপের প্রতিরক্ষায় যুক্তরাষ্ট্র কেন এত অর্থ খরচ করবে সেই প্রশ্ন তুলেছিলেন এবং ন্যাটোর বাজেটে ইউরোপীয় দেশগুলোকে আরও বেশি অর্থ দিতে হবে বলে দাবি করেছিলেন। এই জোটের ভবিষ্যৎ নিয়ে তখন ন্যাটোর ইউরোপীয় মিত্রদের মধ্যে সংশয় তৈরি হয়েছিল।

তবে প্রেসিডেন্ট বাইডেন দায়িত্ব গ্রহণের পরপরই ন্যাটোর জন্য যুক্তরাষ্ট্রের অব্যাহত সমর্থনের কথা ঘোষণা করেন। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের ‘স্বার্থ রক্ষায়’ ন্যাটো জোট খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

তবে ন্যাটো জোট এখন রাশিয়ার পাশাপাশি চীনকেও যে এক নতুন সামরিক প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে দেখছে, সেটা নিয়ে জোটের মধ্যে মতপার্থক্যের আভাস দেখতে পাচ্ছেন অনেকে।

এটি চীনের সঙ্গে এক নতুন স্নায়ুযুদ্ধের সূচনা করতে পারে, এমন আশংকা করেন কেউ কেউ।

ইউরোপীয় ইউনিয়ন হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় বাণিজ্য জোট, আর চীনের সঙ্গে রয়েছে তাদের ঘনিষ্ঠ অর্থনৈতিক এবং বাণিজ্যিক সম্পর্ক। ওয়াশিংটন চীনকে যেভাবে একটি বড় হুমকি হিসেবে দেখে, ইউরোপের অনেক দেশ সেভাবে দেখে না।

ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন অবশ্য এরকম স্নায়ুযুদ্ধের আশংকা নাকচ করে দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, “আমার মনে হয় না, চীনের সঙ্গে একটি নতুন স্নায়ু যুদ্ধে জড়াতে চাইবেন কেউ।”

একই ধরনের কথা শোনা গেছে জার্মান চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মেরকেলের মুখেও। নেটো জোটের বৈঠক শেষে তিনি বলেছেন, “আপনি যদি সাইবার হুমকি বা হাইব্রিড হুমকির কথা ভাবেন, বা চীন-রাশিয়া সহযোগিতার দিকে তাকান, তাহলে চীনকে কোনভাবেই উপেক্ষা করতে পারবেন না।”

“কিন্তু এটিকে খুব বেশি বাড়িয়ে দেখানো ঠিক হবে না। আমাদের একটি সঠিক ভারসাম্য খুঁজে পাওয়া দরকার।”

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
লালকেল্লা বিস্ফোরণের নেপথ্যে পুলওয়ামার চিকিৎসক উমর নবি?
লালকেল্লা বিস্ফোরণের নেপথ্যে পুলওয়ামার চিকিৎসক উমর নবি?
দিল্লির গাড়ি বিস্ফোরণ কি আত্মঘাতী হামলা ছিল?
দিল্লির গাড়ি বিস্ফোরণ কি আত্মঘাতী হামলা ছিল?
আজারবাইজান সীমান্তে তুরস্কের সামরিক বিমান বিধ্বস্ত
আজারবাইজান সীমান্তে তুরস্কের সামরিক বিমান বিধ্বস্ত
ইরানে জনসম্মুখে এক ব্যক্তির ফাঁসি কার্যকর
ইরানে জনসম্মুখে এক ব্যক্তির ফাঁসি কার্যকর
গাড়ি বিস্ফোরণ, দিল্লিতে এখনও আতঙ্ক-অবিশ্বাস
গাড়ি বিস্ফোরণ, দিল্লিতে এখনও আতঙ্ক-অবিশ্বাস
ইসরায়েলি পার্লামেন্টে ফিলিস্তিনি বন্দিদের মৃত্যুদণ্ডের বিল অনুমোদন
ইসরায়েলি পার্লামেন্টে ফিলিস্তিনি বন্দিদের মৃত্যুদণ্ডের বিল অনুমোদন
ভারতকে প্রক্সির মাধ্যমে সন্ত্রাস ছড়ানো থেকে বিরত থাকতে হবে : শাহবাজ শরিফ
ভারতকে প্রক্সির মাধ্যমে সন্ত্রাস ছড়ানো থেকে বিরত থাকতে হবে : শাহবাজ শরিফ
পাকিস্তানের রাজধানীতে আত্মঘাতী বিস্ফোরণ, নিহত ১২
পাকিস্তানের রাজধানীতে আত্মঘাতী বিস্ফোরণ, নিহত ১২
তাইওয়ান ইস্যুতে কূটনৈতিক দ্বন্দ্বে মুখোমুখি চীন ও জাপান
তাইওয়ান ইস্যুতে কূটনৈতিক দ্বন্দ্বে মুখোমুখি চীন ও জাপান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া
পশ্চিমবঙ্গে উচ্চ সতর্কতা জারি, সীমান্তে কড়া নজরদারি
পশ্চিমবঙ্গে উচ্চ সতর্কতা জারি, সীমান্তে কড়া নজরদারি
২০২৫ সালের বুকার জিতলেন হাঙ্গেরিয়ান-ব্রিটিশ লেখক ডেভিড সালাই
২০২৫ সালের বুকার জিতলেন হাঙ্গেরিয়ান-ব্রিটিশ লেখক ডেভিড সালাই
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লালকেল্লা বিস্ফোরণের নেপথ্যে পুলওয়ামার চিকিৎসক উমর নবি?
লালকেল্লা বিস্ফোরণের নেপথ্যে পুলওয়ামার চিকিৎসক উমর নবি?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লির গাড়ি বিস্ফোরণ কি আত্মঘাতী হামলা ছিল?
দিল্লির গাড়ি বিস্ফোরণ কি আত্মঘাতী হামলা ছিল?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার
৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাবির হলে গাঁজা সেবনকালে ৭ শিক্ষার্থী আটক
রাবির হলে গাঁজা সেবনকালে ৭ শিক্ষার্থী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কলাপাড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার
কলাপাড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্যামবাজারে র‌্যাবের অভিযান: বিপুল কেমিক্যাল উদ্ধার, ৬ জনের কারাদণ্ড
শ্যামবাজারে র‌্যাবের অভিযান: বিপুল কেমিক্যাল উদ্ধার, ৬ জনের কারাদণ্ড

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবিতে সংঘর্ষের ঘটনায় চার শিক্ষার্থী বহিষ্কার
জবিতে সংঘর্ষের ঘটনায় চার শিক্ষার্থী বহিষ্কার

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশের রিজার্ভ কত, জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক
দেশের রিজার্ভ কত, জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডিপফেক চিনবেন যেভাবে
ডিপফেক চিনবেন যেভাবে

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজারবাইজান সীমান্তে তুরস্কের সামরিক বিমান বিধ্বস্ত
আজারবাইজান সীমান্তে তুরস্কের সামরিক বিমান বিধ্বস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ: ফ্রান্সকে হারিয়ে ইতিহাস উগান্ডার
অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ: ফ্রান্সকে হারিয়ে ইতিহাস উগান্ডার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ৩ নেতাকর্মীকে আটক করল সেনাবাহিনী
বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ৩ নেতাকর্মীকে আটক করল সেনাবাহিনী

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে জনসম্মুখে এক ব্যক্তির ফাঁসি কার্যকর
ইরানে জনসম্মুখে এক ব্যক্তির ফাঁসি কার্যকর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে অস্ত্রসহ ৫ ডাকাত আটক
চাঁদপুরে অস্ত্রসহ ৫ ডাকাত আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজকের আলোচিত ১০ খবর
আজকের আলোচিত ১০ খবর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিতাস গ্যাস ফিল্ডে ওয়েলহেড কম্প্রেসর স্থাপন, উৎপাদন বাড়ল ২২ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস
তিতাস গ্যাস ফিল্ডে ওয়েলহেড কম্প্রেসর স্থাপন, উৎপাদন বাড়ল ২২ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘একটি দল নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার পাঁয়তারা করছে’
‘একটি দল নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার পাঁয়তারা করছে’

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বর্তমানে কেমন আছেন ধর্মেন্দ্র?
বর্তমানে কেমন আছেন ধর্মেন্দ্র?

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ কোরআন শিক্ষা বোর্ডের মহাসচিব মারা গেছেন
বাংলাদেশ কোরআন শিক্ষা বোর্ডের মহাসচিব মারা গেছেন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভাজন নয়, ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণতন্ত্র রক্ষার আহ্বান ডা. জাহিদ হোসেনের
বিভাজন নয়, ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণতন্ত্র রক্ষার আহ্বান ডা. জাহিদ হোসেনের

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হজ চুক্তি স্বাক্ষর, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন সাড়ে ৭৮ হাজার হজযাত্রী
হজ চুক্তি স্বাক্ষর, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন সাড়ে ৭৮ হাজার হজযাত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ক্যাচ মিস খেলার অংশ, বললেন হাসান মাহমুদ
ক্যাচ মিস খেলার অংশ, বললেন হাসান মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন
মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ
ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার
ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল
ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’
‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি
দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান
দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন
সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’
বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!
৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?
সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!
স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা
কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা

মাঠে ময়দানে

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের
সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া
শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

অপেশাদারিতে শাবনূর
অপেশাদারিতে শাবনূর

শোবিজ

টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু
টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু

শোবিজ

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প
শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প

শোবিজ

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়

সীমানা পুনর্নির্ধারণের ৩০ আবেদন আদালতে
সীমানা পুনর্নির্ধারণের ৩০ আবেদন আদালতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের সার্বিক পরিস্থিতি উদ্বেগজনক
দেশের সার্বিক পরিস্থিতি উদ্বেগজনক

নগর জীবন