শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১০, বুধবার, ১৬ জুন, ২০২১ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

ন্যাটোর নতুন অবস্থান নিয়ে ক্ষিপ্ত বেইজিং, বিপাকে ইউরোপ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ন্যাটোর নতুন অবস্থান নিয়ে ক্ষিপ্ত বেইজিং, বিপাকে ইউরোপ

যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বে ন্যাটো জোটের সঙ্গে চীনের এক তীব্র সামরিক প্রতিদ্বন্দ্বিতার আভাস পাওয়া যাচ্ছে ব্রাসেলসে এই সামরিক জোটের শীর্ষ সম্মেলন থেকে দেওয়া এক বিবৃতির পর।

এটিতে চীনকে বড় সামরিক হুমকি হিসেবে বিবেচনার পাশাপাশি দেশটির আচরণকে ন্যাটো জোটের জন্য এক “ধারাবাহিক চ্যালেঞ্জ” বলে বর্ণনা করা হয়।

ন্যাটো জোটের এই বিবৃতি চীনকে সাংঘাতিক ক্ষিপ্ত করেছে।

চীনের কমিউনিস্ট পার্টির মুখপাত্র বলে পরিচিত গ্লোবাল টাইমস পত্রিকায় এ নিয়ে যে দীর্ঘ সম্পাদকীয় প্রকাশ করা হয়, তাতে ন্যাটোর এই বক্তব্যের কঠোর সমালোচনা করা হয়। চীন বলছে, তাদের শান্তিপূর্ণ উন্নয়ন এবং অগ্রযাত্রার বিরুদ্ধে “মিথ্যে অপপ্রচার” চালানো হচ্ছে।

ন্যাটো প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর আজ পর্যন্ত এই সামরিক জোটের ইতিহাসে চীনের বিরুদ্ধে এতটা কঠোর এবং বিরোধপূর্ণ অবস্থান গ্রহণের নজির নেই।

নর্থ আটলান্টিক ট্রিটি অর্গানাইজেশন বা ন্যাটো প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ১৯৪৯ সালে। এর লক্ষ্য ছিল মূলত সে সময়ের অপর পরাশক্তি সোভিয়েত ইউনিয়নকে মোকাবেলা করা। এরপর দীর্ঘ কয়েক দশক ধরে ন্যাটোর সব সামরিক কৌশলের কেন্দ্রে ছিল সোভিয়েত ইউনিয়ন, যাতে করে ইউরোপে তাদের প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা ঠেকিয়ে দেওয়া যায়।

ন্যাটোর সামরিক কৌশলে ভ্লাদিমির পুতিনের রাশিয়াকে এখনও মুখ্য হুমকি বলেই দেখা হয়। কিন্তু এই প্রথম সেখানে চীনকে বিরাট বড় এক হুমকি হিসেবে সামনে আনা হয়েছে, যদিও ইউরোপের কাছাকাছি কোথাও চীনের কোনও রকম সামরিক উপস্থিতি এখনও নেই।

চীনকে নিয়ে কী বলেছে ন্যাটো জোট

ব্রাসেলসের শীর্ষ সম্মেলন থেকে ন্যাটো জোটের পক্ষ থেকে যে যৌথ ইশতেহার প্রকাশ করা হয় তাতে চীনকে এক বড় সামরিক হুমকি হিসেবেই তুলে ধরা হয়েছে।

এতে বলা হয়েছে, চীন তার পরমাণু অস্ত্রের সংখ্যা অনেক দ্রুতগতিতে বাড়াচ্ছে। চীন যেভাবে তার সামরিক বাহিনীর আধুনিকায়ন করছে, সেটা গোপন রাখার চেষ্টা করছে। একই সঙ্গে তারা রাশিয়ার সঙ্গে সামরিক সহযোগিতা শুরু করেছে।

ন্যাটোর বিচারে চীনের এসব আচরণ এখন তাদের জন্য এক “সিস্টেমেটিক চ্যালেঞ্জ” হয়ে দাঁড়িয়েছে।

ন্যাটোর মহাসচিব ইয়েন্স স্টোলটেনবার্গ হুঁশিয়ারি দেন যে, সামরিক এবং প্রযুক্তিগত সক্ষমতার বিচারে চীন এখন ন্যাটোর খুব কাছাকাছি চলে এসেছে। তবে তিনি আবার একথাও বলেছেন, চীনের সঙ্গে তারা একটা নতুন স্নায়ু যুদ্ধের সূচনা করতে চান না।

ব্রাসেলস সম্মেলন থেকে যে ইশতেহারটি প্রকাশ করা হয়, তা ৩০টি সদস্য দেশের সঙ্গে আলোচনার ভিত্তিতে তৈরি করা হয়েছে। এটিতে রাশিয়াকেই এখনো প্রধান হুমকি হিসেবে বর্ণনা করা হয়। তবে চীনকে এতে দেখানো হয়েছে এক নতুন “ধারাবাহিক চ্যালেঞ্জ” হিসেবে।

চীনকে নিয়ে এই উদ্বেগের ভিত্তি কী?

ন্যাটোর মহাসচিব ইয়েন্স স্টোলটেনবার্গ বলেছেন, সামরিক বাজেটের দিক থেকে যুক্তরাষ্ট্রের পর চীন দ্বিতীয় স্থানে। বিশ্বের সবচেয়ে বড় নৌবাহিনী এখন চীনের। তারা তাদের পরমাণু অস্ত্রের মওজুদ বাড়িয়ে চলেছে। তারা আরও আধুনিক ক্ষেপণাস্ত্র এবং যুদ্ধজাহাজ তৈরি করছে।

এ নিয়ে কোনও সন্দেহ নেই যে, চীন এখন বিশ্বের এক বড় সামরিক এবং অর্থনৈতিক শক্তি। চীনের সামরিক বাহিনী বিশ্বের সবচেয়ে বড়। তাদের সামরিক বাহিনীর সক্রিয় সদস্যের সংখ্যা বিশ লাখের বেশি।

চীন তাদের অঞ্চলের বাইরে অন্যান্য মহাদেশেও যেভাবে প্রভাব বাড়াচ্ছে, বিশেষ করে আফ্রিকায়, সেটা নিয়েও পশ্চিমা দেশগুলো উদ্বিগ্ন। সেখানে চীন কয়েকটি সামরিক ঘাঁটিও স্থাপন করেছে।

ব্রাসেলস সম্মেলনে স্টোলটেনবার্গ বলেছেন,“চীন আমাদের শত্রু নয়, কিন্তু ক্ষমতার ভারসাম্য পাল্টে যাচ্ছে। চীন আমাদের অনেক কাছে চলে আসছে। চীনকে আমরা সাইবার-স্পেসে দেখতে পাচ্ছি, তাদেরকে আমরা আফ্রিকায় দেখতে পাচ্ছি, একই সঙ্গে তারা আমাদের গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামোতেও বিনিয়োগ করছে। কাজেই ন্যাটোকে একটি জোট হিসেবে এসবের মোকাবেলা করতে হবে।”

চীন সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ভূমধ্যসাগরে তাদের যুদ্ধজাহাজ পাঠিয়েছে, তাদের জাহাজ আর্কটিক অঞ্চলের ভেতর দিয়েও গেছে। রাশিয়ার সঙ্গে তারা যৌথ সামরিক মহড়া চালিয়েছে, যেটা বলতে গেলে একেবারে ন্যাটোর দোরগোড়ায়। ইউরোপে তারা অনেক গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামোর মালিক, এর মধ্যে গ্রিসের একটি বন্দরও রয়েছে।

চীনের যে বিনিয়োগ নিয়ে সবচেয়ে বেশি উদ্বেগ সেটি হচ্ছে ফাইভ-জি নেটওয়ার্ক। চীনের হুয়াওয়ে পুরো আফ্রিকা, মধ্যপ্রাচ্য এবং ইউরোপ জুড়ে তাদের ফাইভ-জি নেটওয়ার্ক প্রযুক্তি চালু করার চেষ্টা করছে। ন্যাটো এটা নিয়ে বিশেষভাবে চিন্তিত, এরকম গুরুত্বপূর্ণ একটি টেলিযোগাযোগ অবকাঠামোর নিয়ন্ত্রণ চীনের হাতে থাকলে, সেটার পরিণাম কী হতে পারে।

চীন যা বলেছে

ন্যাটোর যৌথ ইশতেহারের পরপরই ইউরোপীয় ইউনিয়নে চীনা মিশন থেকে টুইটারের একটি বিবৃতি দেওয়া হয়। এতে চীন অভিযোগ করেছে যে ন্যাটো জোটের পক্ষ থেকে চীনে “শান্তিপূর্ণ উন্নয়নের” বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। চীন এমন এক প্রতিরক্ষা নীতিতে বিশ্বাসী যা ‘আত্মরক্ষামূলক’।

এতে আরও বলা হয়, “চীন কারও জন্যই ‘সিস্টেমেটিক চ্যালেঞ্জ’ হতে চায় না, কিন্তু এরকম কোন ‘সিস্টেমেটিক চ্যালেঞ্জ’ যখন আমাদের কাছে চলে আসবে আমরা হাত-পা গুটিয়ে বসে থাকবো না।”

চীন বলেছে, তারা যেভাবে তাদের সামরিক বাহিনীর আধুনিকায়ন করছে, সেটা ন্যায্য এবং যুক্তিসঙ্গত। এটি তারা করছে স্বচ্ছতার সঙ্গে, খোলাখুলি।

চীনের উন্নয়নকে যুক্তিসঙ্গত-ভাবে দেখার জন্য ন্যাটোর প্রতি আহ্বান জানিয়ে এই বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, এগুলো তাদের বৈধ স্বার্থ এবং অধিকার। ন্যাটোর উচিৎ নয় এগুলোকে অজুহাত হিসেবে ব্যবহার করে তাদের সামরিক জোটের রাজনীতি হাসিল করা। কারণ এতে করে সংঘাত এবং ভূরাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বিতায় উস্কানি দেওয়া হবে।

তবে চীনের গ্লোবাল টাইমস পত্রিকায় যে সম্পাদকীয় প্রকাশ করা হয়, সেটিতে আরও কঠোর সমালোচনা করা হয়েছে ন্যাটোর বক্তব্যের। এটির শিরোনাম, “ওয়াশিংটনের রাজনৈতিক স্বার্থে নেটোর সদস্য দেশগুলোকে ব্যবহার করা উচিৎ নয়।”

গ্লোবাল টাইমস চীনের কমিউনিস্ট পার্টির পিপলস ডেইলি পত্রিকা গোষ্ঠীর একটি প্রকাশনা। এটির সম্পাদকীয়তে চীনা সরকারের মতামতই তুলে ধরা হয়।

এই সম্পাদকীয়তে বলা হয়েছে, ওয়াশিংটন আসলে চীনের সঙ্গে ভূ-রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য ন্যাটোর মতো একটি সামরিক জোটকে ব্যবহার করছে। ন্যাটো সম্মেলন থেকে যেসব অভিযোগ করা হয়েছে, সেগুলো মিথ্যাচার। ন্যাটোর বেশিরভাগ সদস্য দেশ আসলে চীনের সঙ্গে তাদের মতপার্থক্য রাজনৈতিক এবং কূটনৈতিকভাবেই মীমাংসা করতে চায়।

ওয়েস্টার্ন প্যাসিফিক অঞ্চলে যদি কখনও যুদ্ধাবস্থা তৈরি হয়, তখন কী ঘটতে পারে, সেটার একটা ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে এই সম্পাদকীয়তে।

“ওয়েস্টার্ন প্যাসিফিকে নেটোর সামরিক ক্ষমতা নিয়ে আসা ওয়াশিংটনের জন্য খুব কঠিন হবে। যখন ওয়েস্টার্ন প্যাসিফিকে সামরিক সংকট দেখা দেবে, যুক্তরাষ্ট্র তখন ন্যাটোকে ব্যবহার করবে যেন আরও বেশি পশ্চিমা দেশ চীনের ওপর তীব্র চাপ সৃষ্টি করে, এবং চীনের উত্থান ধ্বংস করে দিতে পারে।”

“চীনকে সামরিকভাবে জয় করার কোন ইচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের নেই বলেই মনে করা হয়, কারণ চীন পরমাণু শক্তিধর একটি দেশ। যুক্তরাষ্ট্র আসলে চায়, চীন-মার্কিন দ্বন্দ্বকে আরও তীব্র করার মাধ্যমে পশ্চিমা দেশগুলোর মধ্যে ঐক্য বাড়ানো, যাতে চীনকে বিচ্ছিন্ন করার মাধ্যমে পিষে ফেলা যায়।”

গ্লোবাল টাইমসের সম্পাদকীয়তে আরও বলা হয়, চীন ইউরোপের জন্য কোনও হুমকি নয়, ইউরোপের সঙ্গে সহযোগিতা আরও বাড়াতে চীন অঙ্গীকারবদ্ধ। ওয়াশিংটনের ‘আজ্ঞাবহ হয়ে’ কেকের একটি ক্ষুদ্র অংশের ভাগ পাওয়ার চেয়ে বরং নিজের নিয়তি নিজে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য এতে ইউরোপের প্রতি পরামর্শ দেওয়া হয়।

ন্যাটোর ভেতরে টানাপোড়েন

গত বেশ কয়েক বছর ধরেই যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন ন্যাটো জোটের মধ্যে টানাপোড়েন চলছে এই সামরিক জোটের উদ্দেশ্য এবং কৌশল কী হওয়া উচিৎ তা নিয়ে।

সাবেক প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের আমলে ন্যাটো জোট কিছুটা গুরুত্ব হারিয়েছিল ট্রাম্পের কারণেই। তিনি ইউরোপের প্রতিরক্ষায় যুক্তরাষ্ট্র কেন এত অর্থ খরচ করবে সেই প্রশ্ন তুলেছিলেন এবং ন্যাটোর বাজেটে ইউরোপীয় দেশগুলোকে আরও বেশি অর্থ দিতে হবে বলে দাবি করেছিলেন। এই জোটের ভবিষ্যৎ নিয়ে তখন ন্যাটোর ইউরোপীয় মিত্রদের মধ্যে সংশয় তৈরি হয়েছিল।

তবে প্রেসিডেন্ট বাইডেন দায়িত্ব গ্রহণের পরপরই ন্যাটোর জন্য যুক্তরাষ্ট্রের অব্যাহত সমর্থনের কথা ঘোষণা করেন। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের ‘স্বার্থ রক্ষায়’ ন্যাটো জোট খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

তবে ন্যাটো জোট এখন রাশিয়ার পাশাপাশি চীনকেও যে এক নতুন সামরিক প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে দেখছে, সেটা নিয়ে জোটের মধ্যে মতপার্থক্যের আভাস দেখতে পাচ্ছেন অনেকে।

এটি চীনের সঙ্গে এক নতুন স্নায়ুযুদ্ধের সূচনা করতে পারে, এমন আশংকা করেন কেউ কেউ।

ইউরোপীয় ইউনিয়ন হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় বাণিজ্য জোট, আর চীনের সঙ্গে রয়েছে তাদের ঘনিষ্ঠ অর্থনৈতিক এবং বাণিজ্যিক সম্পর্ক। ওয়াশিংটন চীনকে যেভাবে একটি বড় হুমকি হিসেবে দেখে, ইউরোপের অনেক দেশ সেভাবে দেখে না।

ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন অবশ্য এরকম স্নায়ুযুদ্ধের আশংকা নাকচ করে দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, “আমার মনে হয় না, চীনের সঙ্গে একটি নতুন স্নায়ু যুদ্ধে জড়াতে চাইবেন কেউ।”

একই ধরনের কথা শোনা গেছে জার্মান চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মেরকেলের মুখেও। নেটো জোটের বৈঠক শেষে তিনি বলেছেন, “আপনি যদি সাইবার হুমকি বা হাইব্রিড হুমকির কথা ভাবেন, বা চীন-রাশিয়া সহযোগিতার দিকে তাকান, তাহলে চীনকে কোনভাবেই উপেক্ষা করতে পারবেন না।”

“কিন্তু এটিকে খুব বেশি বাড়িয়ে দেখানো ঠিক হবে না। আমাদের একটি সঠিক ভারসাম্য খুঁজে পাওয়া দরকার।”

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি
এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
‘নিজের শর্তেই’ ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবে কানাডা
‘নিজের শর্তেই’ ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবে কানাডা
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
৭ বছর পর নিরাপত্তা উপদেষ্টা পর্ষদ ঢেলে সাজালেন মোদি
৭ বছর পর নিরাপত্তা উপদেষ্টা পর্ষদ ঢেলে সাজালেন মোদি
সর্বশেষ খবর
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

সংশোধন
সংশোধন

খবর

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন