শিরোনাম
প্রকাশ: ০৪:৪৫, বৃহস্পতিবার, ১২ আগস্ট, ২০২১

করোনাকালে ভারতে নারীদের ডিম্বাণু সংরক্ষণ বাড়ছে যে কারণে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
করোনাকালে ভারতে নারীদের ডিম্বাণু সংরক্ষণ বাড়ছে যে কারণে

ভারতের নয়াদিল্লির বাসিন্দা ৩৭ বছরের নারী ব্যাংকার সুরভি কুমার। বিয়ে করা বা গর্ভধারণ নিয়ে কখনই আগ্রহ ছিল না তার। তবে সম্প্রতি কোভিড-১৯ মহামারিতে ঘনিষ্ঠ দুই আত্মীয়ের মৃত্যু তাঁকে ভাবিয়ে তুলেছে। বয়স বাড়ার সাথে সাথে কাছের মানুষ ছাড়া নিঃসঙ্গ হয়ে পড়বেন এমন উদ্বেগেও ভুগছেন। 

সবকিছু ভেবেই সুরভি তার ডিম্বাণু সংরক্ষণ করে রাখার সিদ্ধান্ত নেন।

এ ব্যাপারে তার বক্তব্য, "শহরবাসী চাকরিজীবী ও একাকী নারী হিসেবে মানসিকভাবে নিজের একা হয়ে পড়া নিয়ে ভয় পাই। তাই ভবিষ্যতের কথা মাথায় রেখে একদিন যাতে গর্ভধারণ করতে পারি- সেজন্য এ সিদ্ধান্ত নিয়েছি। সন্তানধারণ কবে করব তা এখনও নিশ্চিত নই, তবে যখন সে সিদ্ধান্ত নেব, তখন যেন উপায় থাকে; সেটি নিশ্চিত করে রাখলাম।"

সুরভির মতো শহরবাসী অনেক অবিবাহিত বা সঙ্গিহীন চাকরিজীবী ভারতীয় নারী তাদের ডিম্বাণু পরবর্তীতে ব্যবহারের জন্য সংরক্ষণ করছেন। তাদের সংখ্যা দিনে দিনে বৃদ্ধিও পাচ্ছে। বেশিরভাগেরই বয়স ৩২-৩৮ বছরের মধ্যে।

বৈজ্ঞানিকভাবে এ প্রক্রিয়ার নাম- সোশ্যাল এগ ফ্রিজিং বা ম্যাচিউর ওয়োসাইট ক্রায়োপ্রিজার্ভেশন।    

হিমায়িত পদ্ধতিতে ডিম্বাণু সংরক্ষণের পেছনে অনেক কারণ রয়েছে। যেমন কেউ কেউ সঠিক জীবনসঙ্গী খুঁজে না পাওয়ায় গর্ভধারণ করেননি। আবার সুরভির মতো কেউ কেউ পরিবার তৈরির ব্যাপারে আগে কখনো ভাবেননি । 

করোনাভাইরাস মহামারির কারণে ডেটিংয়ের সুযোগ কমে যাওয়াটাও আরেকটি বড় কারণ। মহামারি জনিত বিধিনিষেধের কারণে অনেকের বিয়ে পিছিয়েছে। একাকী নারীরাও পছন্দের সঙ্গী বেঁছে নিয়ে গর্ভধারণের সুযোগ হারিয়েছেন।

অবশ্য শুধু ভারতে নয়, ডিম্বাণু সংরক্ষণ করা নারীর সংখ্যা মহামারিকালে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য এবং অস্ট্রেলিয়াতেও একই কারণে বাড়তে দেখা যাচ্ছে। এসবের বাইরে পরিবার থেকে আসা চাপ ভারতে এই বৃদ্ধির পেছনে ভূমিকা রাখছে। ভারতীয় সংস্কৃতিতে এখনও অবিবাহিত মায়েদের সন্দেহের চোখে দেখা হয়। সামাজিক এ দৃষ্টিভঙ্গিও এখানে অন্যতম প্রভাবক।

বিষয়টি ব্যাখ্যা করে দিল্লি-ভিত্তিক ফার্টিলিটি স্পেশালিষ্ট অনুপ গুপ্ত বলেন, "পেশাগত জীবনে নারীরা সফল হলেও, বেশিরভাগ ভারতীয় পরিবারই চায়, তাদের কন্যারা বিয়ে করুক ও সন্তান নিক।" 

"আর্থ-সামাজিক পরিবর্তনের ফলে এখন অনেক পরিবার মেয়েদের দেরি করে বিয়ে করা মেনে নিচ্ছে। ডিম্বাণু সংরক্ষণ করলে পরিবারের সদস্যরা নিশ্চিত হন যে ভবিষ্যতে তাদের মেয়ে অবশ্যই জীবনসঙ্গী খুঁজবে। তাছাড়া, একবার ডিম্বাণু সংরক্ষণ করলে নারীদের গর্ভধারণের বয়সসীমা নিয়ে খুব একটা ভাবতে হয় না। এমনকি ঋতুস্রাব স্থায়ীভাবে বন্ধ হয়ে যাওয়ার পরও তারা চাইলে গর্ভধারণ করতে পারেন," যোগ করেন অনুপ।   

গুপ্ত জানান, মহামারির কারণে উর্বরতা নিয়ে সঙ্গীহীন নারীদের দৃষ্টিভঙ্গিতে পরিবর্তন আসছে। 

"মহামারির আগে আমরা মাসে হয়তো বড়জোর দুই জনের ডিম্বাণু ফ্রিজিং করতাম, আর এখন মাসে অন্তত ছয় জন আসছেন।" 

তিনি আরও জানান যে, একবার সংরক্ষণ করার পর বহু বছর পর্যন্ত ডিম্বাণু সক্রিয় থাকে, এবং পরবর্তীতে যেকোন সময় এগুলো দাতার শরীরে পুনঃস্থাপনের মাধ্যমে তাকে গর্ভধারণের জন্য উপযোগী করে তোলা যায়। 

ভারতের অন্যতম বড় উর্বরতা বিষয়ক চিকিৎসা সেবাদাতা ব্লুম আইভিএফ গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটির মেডিকেল ডিরেক্টর হৃষিকেশ পাই বলেছেন, "মহামারির আগের সময়ের তুলনায় ডিম্বাণু সংরক্ষণকারী নারীদের সংখ্যা ২৫ শতাংশ বেড়েছে।

আগামীতে, আইভিএফ- এর ক্লিনিকে আসা নারীদের দেহে উর্বর ডিএনএ শনাক্তে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তি ব্যবহারের কথাও বলেছেন তিনি। গর্ভের চিত্র বিশ্লেষণ করে এআই প্রোগ্রামটি সেখানে থাকা কতগুলি ডিম্বাণু ভ্রূণ পর্যায়ে নিষিক্তের উপযোগী তা চিহ্নিত করবে।  

"আমাদের নারী রোগীদের বার বার শারীরিক অসুবিধায় ফেলতে চাই না। একারণে কতগুলি ডিম্বাণু ব্যবহারের উপযোগী তা এআই শনাক্ত করে জানালে সে সমস্যাও দূর হবে। গড়পড়তা ১০-১২টি সংরক্ষিত ডিম্বাণু একজন নারীকে ১০-১৫ বছর পর পর্যন্ত গর্ভধারণের সুযোগ করে দেয়।" 

খরচ ও প্রক্রিয়া: 

ডিম্বাণু সংগ্রহের আগে একাধিক বার আলট্রাসনো টেস্ট করতে হয়। প্রয়োজন হয় রক্ত পরীক্ষা ও ডিম্বাশয়ে স্টিমুলেশনের। সবকিছু মিলিয়ে ভারতে খরচ করতে হয় প্রায় দুই থেকে তিন লাখ রুপি। শুধু বেসরকারি খাতে এ সেবা পাওয়া যায়। 

নারীদের ডিম্বাণু নিয়ে এখনও কোনো ভারতীয় আইন তৈরি হয়নি; তবে ফার্টিলিটি ক্লিনিকগুলো সংরক্ষণের আগে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির লিখিত অনুমতি নেয়। তিনি কতদিন সংরক্ষণ করতে চান- সেটিও উল্লেখ করতে হয় অনুমতিপত্রে। আর যদি নির্দিষ্ট সময় পর ওই ব্যক্তি তার ডিম্বাণু গ্রহণ না করেন; তাহলে সেগুলোর মজুদ বিনষ্টের অধিকার সংরক্ষণ করে ক্লিনিকের কর্তৃপক্ষ। 

দাতা নারীকে দশ দিন পর পর হরমোন ইঞ্জেকশন দেওয়ার মাধ্যমে ডিম্বাশয় স্টিমুলেট করার প্রক্রিয়া শুরু হয়। এটি চলাকালে পাঁচ দফায় রক্ত পরীক্ষা এবং ফলিকল বা কোষথলির বৃদ্ধি পর্যবেক্ষণে আল্ট্রাসাউন্ড টেস্ট করা হয়।  

এই কোষথলি থাকে ডিম্বাশয়ের মধ্যে। যেখানে ডিম্বাণুগুলো পূর্ণতা লাভের আগে কয়েকটি স্তর অতিক্রম করে। আল্ট্রাসাউন্ড টেস্ট প্রতিটি সাইকেলে ডিম্বাণুর বৃদ্ধি মনিটর করে। 

মুম্বাই ভিত্তিক উর্বরতা বিশেষজ্ঞ অঞ্জলী মালপানি বলেন, "মধ্য তিরিশের একজন নারীর ডিম্বাশয়ে অন্তত ১২টি কোষথলি থাকা উচিত। ডিম্বাণুর সংখ্যা বেশি থাকলে উর্বরতা বাড়ে, যার ফলে ভবিষ্যতে ভ্রূণে পরিণত হওয়ার সম্ভাবনা অনেকগুণ বেড়ে যায়।" 

এভাবে যখন একাধিক ডিম্বাণু পরিণত অবস্থায় পৌছায় তখন ২০ মিনিটের এক সংক্ষিপ্ত পদ্ধতির সাহায্যে সেগুলো অপসারিত করে এম্ব্রায়োলজি ল্যাবরেটরিতে নিয়ে যাওয়া হয়। এরপর সংগৃহীত ডিম্বাণুগুলোকে পরীক্ষার পর যেগুলো পরিণত প্রমাণিত হয়, সেগুলোকে অত্যন্ত সতর্কতার সাহায্যে জমিয়ে ফেলা হয়।

এরপর দাতা নারী যখন মা হওয়ার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করেন, তখন তার ডিম্বাণুগুলোকে স্বাভাবিক তাপমাত্রায় ফিরিয়ে এনে, সেগুলোর মধ্যে শুক্রাণু প্রবেশ করানো হয়। এরপর সেখান থেকে সৃষ্টি হওয়া ভ্রূণকে জরায়ুতে প্রতিস্থাপন করা হয়। 

ডিম্বাণুর মান: 

ফার্টিলিটি স্পেশালিষ্ট অনুপ গুপ্ত জানান, মধ্য বিশ বয়সী নারীরাই সবচেয়ে বেশি উর্বরতার অধিকারী, তারপর বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে প্রাকৃতিকভাবেই ডিম্বাণুর সংখ্যা ও মান হ্রাস পায়। 

"দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা হলো; ভারতে বেশিরভাগ ৩২-৩৮ বছর বয়সী নারীরা যখন আর উপযুক্ত জীবনসঙ্গী খুঁজে পান না- তখনই তারা ডিম্বাণু সংরক্ষণের জন্য আসেন," বলছিলেন গুপ্ত।   

গেল মার্চে ডিম্বাণু সংরক্ষণ করান মুবাই ভিত্তিক একটি আর্থিক সেবাদাতা কোম্পানির সত্ত্বাধিকারী ৩৫ বছরের জুহি সিং। তিনি অঞ্জলী মালপানির ক্লিনিকে আরও দুই বান্ধবীসহ এসেছিলেন। সৌভাগ্যের বিষয় হলো, জুহি তার প্রত্যাশার চেয়েও বেশি ১৫টি ডিম্বাণু সংরক্ষণ করতে পেরেছেন। 

"আজকে এ সিদ্ধান্ত না নিলে, পাঁচ বছর পরে হয়তো পরিতাপ করতাম। সেটা করতে চাই না বলেই ডিম্বাণু জমিয়ে রেখেছি। তবে এটাও বুঝতে পারছি, আরও কম বয়সে এই সিদ্ধান্ত নিলেই হয়তো ভালো করতাম। তাতে মাতৃত্বের সম্ভাবনা অনেকগুণ বেড়ে যেতো।  

অঞ্জলী মালপানি জানান, কয়েক বছর আগে ডিম্বাণু সংরক্ষণ করা অনেক গ্রাহক ইতোমধ্যেই শুক্রাণু দাতাদের সাহায্যে গর্ভধারণ করেছেন। 

"সব ভারতীয় নারীই উপযুক্ত সঙ্গীর পথ চেয়ে চিরকাল বসে থাকার পাত্রী নন। তারা নিজেদের মাতৃত্বের সিদ্ধান্ত, নিজেরাই নেওয়া শিখছেন," যোগ করেন অঞ্জলী।  

সূত্র: সাউথ চায়না মর্নিং পোস্ট, টিবিএস নিউজ

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ 

এই বিভাগের আরও খবর
নাইজেরিয়ায় দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষে নিহত অন্তত ২০০
নাইজেরিয়ায় দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষে নিহত অন্তত ২০০
গাজায় সেনা পাঠাবে না আরব আমিরাত
গাজায় সেনা পাঠাবে না আরব আমিরাত
'ইরানকে অস্থিতিশীল ও বিশ্বমঞ্চে  দুর্বল করে দেবে খরা'
'ইরানকে অস্থিতিশীল ও বিশ্বমঞ্চে  দুর্বল করে দেবে খরা'
পরমাণু অস্ত্র পরীক্ষার প্রস্তুতির কোনও নির্দেশ দেননি পুতিন: ক্রেমলিন
পরমাণু অস্ত্র পরীক্ষার প্রস্তুতির কোনও নির্দেশ দেননি পুতিন: ক্রেমলিন
নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা
নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা
স্লোভাকিয়ায় দুই ট্রেনের সংঘর্ষে আহত বহু যাত্রী
স্লোভাকিয়ায় দুই ট্রেনের সংঘর্ষে আহত বহু যাত্রী
আসামে দ্বিতীয় বিয়ে করলেই সাত বছর জেল
আসামে দ্বিতীয় বিয়ে করলেই সাত বছর জেল
বিশ্ববাজারে তেলের দাম বৃদ্ধি
বিশ্ববাজারে তেলের দাম বৃদ্ধি
জোট গঠনের অভিযোগ শর্মার, কসম কেটে অস্বীকার ওমরের
জোট গঠনের অভিযোগ শর্মার, কসম কেটে অস্বীকার ওমরের
থাই-মালয়েশিয়া সীমান্তে নৌকাডুবে ১১ রোহিঙ্গা নিহত, নিখোঁজ অনেকে
থাই-মালয়েশিয়া সীমান্তে নৌকাডুবে ১১ রোহিঙ্গা নিহত, নিখোঁজ অনেকে
ইরানে দূষণে প্রতিদিন ১৬০ জনেরও বেশি মানুষের মৃত্যু
ইরানে দূষণে প্রতিদিন ১৬০ জনেরও বেশি মানুষের মৃত্যু
ইন্দোনেশিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট সুহার্তোকে ‘জাতীয় বীর’ ঘোষণা
ইন্দোনেশিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট সুহার্তোকে ‘জাতীয় বীর’ ঘোষণা
সর্বশেষ খবর
স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর
স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বড়াইগ্রামে মিশরীয় মাল্টা চাষে কোটিপতি মিজানুর
বড়াইগ্রামে মিশরীয় মাল্টা চাষে কোটিপতি মিজানুর

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বিসিসিটি ফান্ডে ১৮ প্রকল্প অনুমোদন
জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বিসিসিটি ফান্ডে ১৮ প্রকল্প অনুমোদন

২ মিনিট আগে | জাতীয়

দায়িত্বরত পুলিশ সদস্যদের মোবাইল ব্যবহারে সতর্ক করল ডিএমপি
দায়িত্বরত পুলিশ সদস্যদের মোবাইল ব্যবহারে সতর্ক করল ডিএমপি

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

কসবায় ৫ রেস্টুরেন্টকে ৮০ হাজার টাকা জরিমানা
কসবায় ৫ রেস্টুরেন্টকে ৮০ হাজার টাকা জরিমানা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাইজেরিয়ায় দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষে নিহত অন্তত ২০০
নাইজেরিয়ায় দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষে নিহত অন্তত ২০০

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর সব ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে নিরাপত্তা জোরদার
রাজধানীর সব ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে নিরাপত্তা জোরদার

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশ পরিচয়ে প্রতারণা, টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে চক্র
পুলিশ পরিচয়ে প্রতারণা, টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে চক্র

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকায় পৌঁছেছেন হামজা চৌধুরি
ঢাকায় পৌঁছেছেন হামজা চৌধুরি

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে ‘ঢাকা লকডাউন’ প্রচারণাকালে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
রংপুরে ‘ঢাকা লকডাউন’ প্রচারণাকালে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফুটবল নিয়ে আসিফের ‌‘আপত্তিকর’ মন্তব্য, বিসিবিকে বাফুফের চিঠি
ফুটবল নিয়ে আসিফের ‌‘আপত্তিকর’ মন্তব্য, বিসিবিকে বাফুফের চিঠি

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই জুলাই শহীদদের স্বপ্নের দেশ গড়া সম্ভব : মীর স্নিগ্ধ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই জুলাই শহীদদের স্বপ্নের দেশ গড়া সম্ভব : মীর স্নিগ্ধ

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

পাহাড়ে বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা দিল সেনাবাহিনী
পাহাড়ে বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা দিল সেনাবাহিনী

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে শিশু-কিশোর উৎসব
কক্সবাজারে শিশু-কিশোর উৎসব

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা
গাইবান্ধায় কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ
বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারতে বিনামূল্যে ‘প্রিমিয়াম এআই’
ভারতে বিনামূল্যে ‘প্রিমিয়াম এআই’

৫০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আশুলিয়ায় ছিনতাইকারী চক্রের ৬ সদস্য গ্রেফতার
আশুলিয়ায় ছিনতাইকারী চক্রের ৬ সদস্য গ্রেফতার

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সয়াবিন তেলের দাম বাড়ানোর সুপারিশ
সয়াবিন তেলের দাম বাড়ানোর সুপারিশ

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘আমার সোনার বাংলা’ আমাদের গান: নচিকেতা
‘আমার সোনার বাংলা’ আমাদের গান: নচিকেতা

৫৬ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাকায় ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনায় সন্দেহভাজন যুবক গ্রেফতার
ঢাকায় ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনায় সন্দেহভাজন যুবক গ্রেফতার

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

নিখোঁজের ৪ দিন পর বিলে মিলল শিশু আনাছের লাশ, দম্পত্তি আটক
নিখোঁজের ৪ দিন পর বিলে মিলল শিশু আনাছের লাশ, দম্পত্তি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের মধ্যে ডিজিটাল হাইজিন বিষয়ে সচেতনতা
শেরপুরে মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের মধ্যে ডিজিটাল হাইজিন বিষয়ে সচেতনতা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মালয়েশিয়া পাচারকালে তিন রোহিঙ্গা শরণার্থী উদ্ধার
মালয়েশিয়া পাচারকালে তিন রোহিঙ্গা শরণার্থী উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর অধিকার নিশ্চিতের দাবি
গাইবান্ধায় প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর অধিকার নিশ্চিতের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় সেনা পাঠাবে না আরব আমিরাত
গাজায় সেনা পাঠাবে না আরব আমিরাত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেঙ্গুতে ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১১৭৯
ডেঙ্গুতে ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১১৭৯

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

গতবারের চেয়ে বেশি ম্যাচ জিততে চাই: শান্ত
গতবারের চেয়ে বেশি ম্যাচ জিততে চাই: শান্ত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুরারোগ্য রোগে আক্রান্তদের হজের অনুমতি দেবে না সৌদি সরকার : ধর্ম মন্ত্রণালয়
দুরারোগ্য রোগে আক্রান্তদের হজের অনুমতি দেবে না সৌদি সরকার : ধর্ম মন্ত্রণালয়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'ইরানকে অস্থিতিশীল ও বিশ্বমঞ্চে  দুর্বল করে দেবে খরা'
'ইরানকে অস্থিতিশীল ও বিশ্বমঞ্চে  দুর্বল করে দেবে খরা'

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস
ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক
সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে দুই বাসে আগুন
রাজধানীতে দুই বাসে আগুন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ
পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়
পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?
মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল
রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা
এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের
মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ
হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা
নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ বছর পর ফিরছে ‘রাউডি রাঠোর’, থাকছেন না অক্ষয় কুমার
১২ বছর পর ফিরছে ‘রাউডি রাঠোর’, থাকছেন না অক্ষয় কুমার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি
আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের
গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে
পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড
তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে মোশারফ হোসেনের গণসংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে মোশারফ হোসেনের গণসংযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে
প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ
হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ
এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল
মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে
তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা
ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে
মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ পত্র পৌঁছে দিলেন টুকু
খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ পত্র পৌঁছে দিলেন টুকু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে হবে মীমাংসা
কীভাবে হবে মীমাংসা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়
একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত
আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার

সম্পাদকীয়

বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট
বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

তৃণমূলে চাঙা বিএনপি
তৃণমূলে চাঙা বিএনপি

নগর জীবন

পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি
পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩
বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩

প্রথম পৃষ্ঠা

নকল বিতর্কে শাকিব খান
নকল বিতর্কে শাকিব খান

শোবিজ

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু
ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার
‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

কেন পালালেন তেজস্বী
কেন পালালেন তেজস্বী

শোবিজ

১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা
১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ
সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ

নগর জীবন

বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি
বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের আগে জাল নোট ছড়ানোর চেষ্টা
ভোটের আগে জাল নোট ছড়ানোর চেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ
নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনায় তাহসান
আলোচনায় তাহসান

শোবিজ

ফিলিপাইনে আঘাত হানছে সুপার টাইফুন
ফিলিপাইনে আঘাত হানছে সুপার টাইফুন

পূর্ব-পশ্চিম

গেলেন বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন, অনশন ভাঙলেন তারেক
গেলেন বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন, অনশন ভাঙলেন তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ
আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ

শোবিজ

তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা
তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা

মাঠে ময়দানে

তামার পদক জিতলেন মারজিয়া
তামার পদক জিতলেন মারজিয়া

মাঠে ময়দানে

নতুন পে-স্কেলের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার
নতুন পে-স্কেলের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়
স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়

মাঠে ময়দানে

প্রথম নারী চলচ্চিত্র নির্মাতারা
প্রথম নারী চলচ্চিত্র নির্মাতারা

শোবিজ