শিরোনাম
প্রকাশ: ০৪:৪৫, বৃহস্পতিবার, ১২ আগস্ট, ২০২১

করোনাকালে ভারতে নারীদের ডিম্বাণু সংরক্ষণ বাড়ছে যে কারণে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
করোনাকালে ভারতে নারীদের ডিম্বাণু সংরক্ষণ বাড়ছে যে কারণে

ভারতের নয়াদিল্লির বাসিন্দা ৩৭ বছরের নারী ব্যাংকার সুরভি কুমার। বিয়ে করা বা গর্ভধারণ নিয়ে কখনই আগ্রহ ছিল না তার। তবে সম্প্রতি কোভিড-১৯ মহামারিতে ঘনিষ্ঠ দুই আত্মীয়ের মৃত্যু তাঁকে ভাবিয়ে তুলেছে। বয়স বাড়ার সাথে সাথে কাছের মানুষ ছাড়া নিঃসঙ্গ হয়ে পড়বেন এমন উদ্বেগেও ভুগছেন। 

সবকিছু ভেবেই সুরভি তার ডিম্বাণু সংরক্ষণ করে রাখার সিদ্ধান্ত নেন।

এ ব্যাপারে তার বক্তব্য, "শহরবাসী চাকরিজীবী ও একাকী নারী হিসেবে মানসিকভাবে নিজের একা হয়ে পড়া নিয়ে ভয় পাই। তাই ভবিষ্যতের কথা মাথায় রেখে একদিন যাতে গর্ভধারণ করতে পারি- সেজন্য এ সিদ্ধান্ত নিয়েছি। সন্তানধারণ কবে করব তা এখনও নিশ্চিত নই, তবে যখন সে সিদ্ধান্ত নেব, তখন যেন উপায় থাকে; সেটি নিশ্চিত করে রাখলাম।"

সুরভির মতো শহরবাসী অনেক অবিবাহিত বা সঙ্গিহীন চাকরিজীবী ভারতীয় নারী তাদের ডিম্বাণু পরবর্তীতে ব্যবহারের জন্য সংরক্ষণ করছেন। তাদের সংখ্যা দিনে দিনে বৃদ্ধিও পাচ্ছে। বেশিরভাগেরই বয়স ৩২-৩৮ বছরের মধ্যে।

বৈজ্ঞানিকভাবে এ প্রক্রিয়ার নাম- সোশ্যাল এগ ফ্রিজিং বা ম্যাচিউর ওয়োসাইট ক্রায়োপ্রিজার্ভেশন।    

হিমায়িত পদ্ধতিতে ডিম্বাণু সংরক্ষণের পেছনে অনেক কারণ রয়েছে। যেমন কেউ কেউ সঠিক জীবনসঙ্গী খুঁজে না পাওয়ায় গর্ভধারণ করেননি। আবার সুরভির মতো কেউ কেউ পরিবার তৈরির ব্যাপারে আগে কখনো ভাবেননি । 

করোনাভাইরাস মহামারির কারণে ডেটিংয়ের সুযোগ কমে যাওয়াটাও আরেকটি বড় কারণ। মহামারি জনিত বিধিনিষেধের কারণে অনেকের বিয়ে পিছিয়েছে। একাকী নারীরাও পছন্দের সঙ্গী বেঁছে নিয়ে গর্ভধারণের সুযোগ হারিয়েছেন।

অবশ্য শুধু ভারতে নয়, ডিম্বাণু সংরক্ষণ করা নারীর সংখ্যা মহামারিকালে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য এবং অস্ট্রেলিয়াতেও একই কারণে বাড়তে দেখা যাচ্ছে। এসবের বাইরে পরিবার থেকে আসা চাপ ভারতে এই বৃদ্ধির পেছনে ভূমিকা রাখছে। ভারতীয় সংস্কৃতিতে এখনও অবিবাহিত মায়েদের সন্দেহের চোখে দেখা হয়। সামাজিক এ দৃষ্টিভঙ্গিও এখানে অন্যতম প্রভাবক।

বিষয়টি ব্যাখ্যা করে দিল্লি-ভিত্তিক ফার্টিলিটি স্পেশালিষ্ট অনুপ গুপ্ত বলেন, "পেশাগত জীবনে নারীরা সফল হলেও, বেশিরভাগ ভারতীয় পরিবারই চায়, তাদের কন্যারা বিয়ে করুক ও সন্তান নিক।" 

"আর্থ-সামাজিক পরিবর্তনের ফলে এখন অনেক পরিবার মেয়েদের দেরি করে বিয়ে করা মেনে নিচ্ছে। ডিম্বাণু সংরক্ষণ করলে পরিবারের সদস্যরা নিশ্চিত হন যে ভবিষ্যতে তাদের মেয়ে অবশ্যই জীবনসঙ্গী খুঁজবে। তাছাড়া, একবার ডিম্বাণু সংরক্ষণ করলে নারীদের গর্ভধারণের বয়সসীমা নিয়ে খুব একটা ভাবতে হয় না। এমনকি ঋতুস্রাব স্থায়ীভাবে বন্ধ হয়ে যাওয়ার পরও তারা চাইলে গর্ভধারণ করতে পারেন," যোগ করেন অনুপ।   

গুপ্ত জানান, মহামারির কারণে উর্বরতা নিয়ে সঙ্গীহীন নারীদের দৃষ্টিভঙ্গিতে পরিবর্তন আসছে। 

"মহামারির আগে আমরা মাসে হয়তো বড়জোর দুই জনের ডিম্বাণু ফ্রিজিং করতাম, আর এখন মাসে অন্তত ছয় জন আসছেন।" 

তিনি আরও জানান যে, একবার সংরক্ষণ করার পর বহু বছর পর্যন্ত ডিম্বাণু সক্রিয় থাকে, এবং পরবর্তীতে যেকোন সময় এগুলো দাতার শরীরে পুনঃস্থাপনের মাধ্যমে তাকে গর্ভধারণের জন্য উপযোগী করে তোলা যায়। 

ভারতের অন্যতম বড় উর্বরতা বিষয়ক চিকিৎসা সেবাদাতা ব্লুম আইভিএফ গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটির মেডিকেল ডিরেক্টর হৃষিকেশ পাই বলেছেন, "মহামারির আগের সময়ের তুলনায় ডিম্বাণু সংরক্ষণকারী নারীদের সংখ্যা ২৫ শতাংশ বেড়েছে।

আগামীতে, আইভিএফ- এর ক্লিনিকে আসা নারীদের দেহে উর্বর ডিএনএ শনাক্তে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তি ব্যবহারের কথাও বলেছেন তিনি। গর্ভের চিত্র বিশ্লেষণ করে এআই প্রোগ্রামটি সেখানে থাকা কতগুলি ডিম্বাণু ভ্রূণ পর্যায়ে নিষিক্তের উপযোগী তা চিহ্নিত করবে।  

"আমাদের নারী রোগীদের বার বার শারীরিক অসুবিধায় ফেলতে চাই না। একারণে কতগুলি ডিম্বাণু ব্যবহারের উপযোগী তা এআই শনাক্ত করে জানালে সে সমস্যাও দূর হবে। গড়পড়তা ১০-১২টি সংরক্ষিত ডিম্বাণু একজন নারীকে ১০-১৫ বছর পর পর্যন্ত গর্ভধারণের সুযোগ করে দেয়।" 

খরচ ও প্রক্রিয়া: 

ডিম্বাণু সংগ্রহের আগে একাধিক বার আলট্রাসনো টেস্ট করতে হয়। প্রয়োজন হয় রক্ত পরীক্ষা ও ডিম্বাশয়ে স্টিমুলেশনের। সবকিছু মিলিয়ে ভারতে খরচ করতে হয় প্রায় দুই থেকে তিন লাখ রুপি। শুধু বেসরকারি খাতে এ সেবা পাওয়া যায়। 

নারীদের ডিম্বাণু নিয়ে এখনও কোনো ভারতীয় আইন তৈরি হয়নি; তবে ফার্টিলিটি ক্লিনিকগুলো সংরক্ষণের আগে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির লিখিত অনুমতি নেয়। তিনি কতদিন সংরক্ষণ করতে চান- সেটিও উল্লেখ করতে হয় অনুমতিপত্রে। আর যদি নির্দিষ্ট সময় পর ওই ব্যক্তি তার ডিম্বাণু গ্রহণ না করেন; তাহলে সেগুলোর মজুদ বিনষ্টের অধিকার সংরক্ষণ করে ক্লিনিকের কর্তৃপক্ষ। 

দাতা নারীকে দশ দিন পর পর হরমোন ইঞ্জেকশন দেওয়ার মাধ্যমে ডিম্বাশয় স্টিমুলেট করার প্রক্রিয়া শুরু হয়। এটি চলাকালে পাঁচ দফায় রক্ত পরীক্ষা এবং ফলিকল বা কোষথলির বৃদ্ধি পর্যবেক্ষণে আল্ট্রাসাউন্ড টেস্ট করা হয়।  

এই কোষথলি থাকে ডিম্বাশয়ের মধ্যে। যেখানে ডিম্বাণুগুলো পূর্ণতা লাভের আগে কয়েকটি স্তর অতিক্রম করে। আল্ট্রাসাউন্ড টেস্ট প্রতিটি সাইকেলে ডিম্বাণুর বৃদ্ধি মনিটর করে। 

মুম্বাই ভিত্তিক উর্বরতা বিশেষজ্ঞ অঞ্জলী মালপানি বলেন, "মধ্য তিরিশের একজন নারীর ডিম্বাশয়ে অন্তত ১২টি কোষথলি থাকা উচিত। ডিম্বাণুর সংখ্যা বেশি থাকলে উর্বরতা বাড়ে, যার ফলে ভবিষ্যতে ভ্রূণে পরিণত হওয়ার সম্ভাবনা অনেকগুণ বেড়ে যায়।" 

এভাবে যখন একাধিক ডিম্বাণু পরিণত অবস্থায় পৌছায় তখন ২০ মিনিটের এক সংক্ষিপ্ত পদ্ধতির সাহায্যে সেগুলো অপসারিত করে এম্ব্রায়োলজি ল্যাবরেটরিতে নিয়ে যাওয়া হয়। এরপর সংগৃহীত ডিম্বাণুগুলোকে পরীক্ষার পর যেগুলো পরিণত প্রমাণিত হয়, সেগুলোকে অত্যন্ত সতর্কতার সাহায্যে জমিয়ে ফেলা হয়।

এরপর দাতা নারী যখন মা হওয়ার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করেন, তখন তার ডিম্বাণুগুলোকে স্বাভাবিক তাপমাত্রায় ফিরিয়ে এনে, সেগুলোর মধ্যে শুক্রাণু প্রবেশ করানো হয়। এরপর সেখান থেকে সৃষ্টি হওয়া ভ্রূণকে জরায়ুতে প্রতিস্থাপন করা হয়। 

ডিম্বাণুর মান: 

ফার্টিলিটি স্পেশালিষ্ট অনুপ গুপ্ত জানান, মধ্য বিশ বয়সী নারীরাই সবচেয়ে বেশি উর্বরতার অধিকারী, তারপর বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে প্রাকৃতিকভাবেই ডিম্বাণুর সংখ্যা ও মান হ্রাস পায়। 

"দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা হলো; ভারতে বেশিরভাগ ৩২-৩৮ বছর বয়সী নারীরা যখন আর উপযুক্ত জীবনসঙ্গী খুঁজে পান না- তখনই তারা ডিম্বাণু সংরক্ষণের জন্য আসেন," বলছিলেন গুপ্ত।   

গেল মার্চে ডিম্বাণু সংরক্ষণ করান মুবাই ভিত্তিক একটি আর্থিক সেবাদাতা কোম্পানির সত্ত্বাধিকারী ৩৫ বছরের জুহি সিং। তিনি অঞ্জলী মালপানির ক্লিনিকে আরও দুই বান্ধবীসহ এসেছিলেন। সৌভাগ্যের বিষয় হলো, জুহি তার প্রত্যাশার চেয়েও বেশি ১৫টি ডিম্বাণু সংরক্ষণ করতে পেরেছেন। 

"আজকে এ সিদ্ধান্ত না নিলে, পাঁচ বছর পরে হয়তো পরিতাপ করতাম। সেটা করতে চাই না বলেই ডিম্বাণু জমিয়ে রেখেছি। তবে এটাও বুঝতে পারছি, আরও কম বয়সে এই সিদ্ধান্ত নিলেই হয়তো ভালো করতাম। তাতে মাতৃত্বের সম্ভাবনা অনেকগুণ বেড়ে যেতো।  

অঞ্জলী মালপানি জানান, কয়েক বছর আগে ডিম্বাণু সংরক্ষণ করা অনেক গ্রাহক ইতোমধ্যেই শুক্রাণু দাতাদের সাহায্যে গর্ভধারণ করেছেন। 

"সব ভারতীয় নারীই উপযুক্ত সঙ্গীর পথ চেয়ে চিরকাল বসে থাকার পাত্রী নন। তারা নিজেদের মাতৃত্বের সিদ্ধান্ত, নিজেরাই নেওয়া শিখছেন," যোগ করেন অঞ্জলী।  

সূত্র: সাউথ চায়না মর্নিং পোস্ট, টিবিএস নিউজ

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ 

এই বিভাগের আরও খবর
এক বছরে জাপানে চালের দাম বেড়েছে ৯১ শতাংশ
এক বছরে জাপানে চালের দাম বেড়েছে ৯১ শতাংশ
২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি ১৭৩ ডেঙ্গু রোগী
২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি ১৭৩ ডেঙ্গু রোগী
কেন আমরা হাসিনাকে এ ভারতে আশ্রয় দিয়েছি, প্রশ্ন ওয়েইসির
কেন আমরা হাসিনাকে এ ভারতে আশ্রয় দিয়েছি, প্রশ্ন ওয়েইসির
শ্রীলঙ্কার সাবেক প্রেসিডেন্ট ও ৬ বারের প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিংহে গ্রেফতার
শ্রীলঙ্কার সাবেক প্রেসিডেন্ট ও ৬ বারের প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিংহে গ্রেফতার
যে কারণে যুক্তরাজ্য তলব করলো ইসরাইলি রাষ্ট্রদূতকে
যে কারণে যুক্তরাজ্য তলব করলো ইসরাইলি রাষ্ট্রদূতকে
ইরানি তেল বাণিজ্যে নতুন মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইরানি তেল বাণিজ্যে নতুন মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
পুতিন শান্তি আলোচনা থেকে ‘সরে যাওয়ার’ চেষ্টা করছে: জেলেনস্কি
পুতিন শান্তি আলোচনা থেকে ‘সরে যাওয়ার’ চেষ্টা করছে: জেলেনস্কি
অব্যাহতি পেলেন থাইল্যান্ডের সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রা
অব্যাহতি পেলেন থাইল্যান্ডের সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রা
নৌ মহড়ায় সফলভাবে লক্ষ্যবস্তুকে ধ্বংস করল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র
নৌ মহড়ায় সফলভাবে লক্ষ্যবস্তুকে ধ্বংস করল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র
টিকটকে মার্কিন বাহিনীর তরুণী সেনারা, নিরাপত্তা ঝুঁকি নিয়ে বিতর্ক
টিকটকে মার্কিন বাহিনীর তরুণী সেনারা, নিরাপত্তা ঝুঁকি নিয়ে বিতর্ক
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরতে আগ্রহীদের জন্য নতুন নির্দেশনা দূতাবাসের
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরতে আগ্রহীদের জন্য নতুন নির্দেশনা দূতাবাসের
যুক্তরাষ্ট্রে সাড়ে ৫ কোটি ভিসাধারীর নথি পর্যালোচনা
যুক্তরাষ্ট্রে সাড়ে ৫ কোটি ভিসাধারীর নথি পর্যালোচনা
সর্বশেষ খবর
ছাত্রশিবির ক্ষমতার রাজনীতি করে না: শাবিপ্রবি সভাপতি
ছাত্রশিবির ক্ষমতার রাজনীতি করে না: শাবিপ্রবি সভাপতি

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

এক বছরে জাপানে চালের দাম বেড়েছে ৯১ শতাংশ
এক বছরে জাপানে চালের দাম বেড়েছে ৯১ শতাংশ

৩১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোংলায় হরিণের মাংসসহ শিকারি আটক
মোংলায় হরিণের মাংসসহ শিকারি আটক

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্থায়ী ক্যাম্পাসের দাবিতে কিশোরগঞ্জ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
স্থায়ী ক্যাম্পাসের দাবিতে কিশোরগঞ্জ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চোর সন্দেহে যুবককে পিটিয়ে হত্যা
চোর সন্দেহে যুবককে পিটিয়ে হত্যা

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'সন্ত্রাসমুক্ত নিরাপদ ঠাকুরগাঁও গড়তে তরুণদের অগ্রণী ভূমিকা প্রয়োজন'
'সন্ত্রাসমুক্ত নিরাপদ ঠাকুরগাঁও গড়তে তরুণদের অগ্রণী ভূমিকা প্রয়োজন'

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুম-খুনের শিকার পরিবারের স্বজনদের কান্না বন্ধে ব্যর্থ সরকার : মির্জা ফখরুল
গুম-খুনের শিকার পরিবারের স্বজনদের কান্না বন্ধে ব্যর্থ সরকার : মির্জা ফখরুল

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

হাসিনার উসকানিমূলক বক্তব্য প্রচার করলে তাৎক্ষণিক আইনি ব্যবস্থা
হাসিনার উসকানিমূলক বক্তব্য প্রচার করলে তাৎক্ষণিক আইনি ব্যবস্থা

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

কালকিনিতে নিখোঁজের ৭০ দিনেও মাদ্রাসা শিক্ষার্থী নাছিমার খোঁজ মেলেনি
কালকিনিতে নিখোঁজের ৭০ দিনেও মাদ্রাসা শিক্ষার্থী নাছিমার খোঁজ মেলেনি

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি ১৭৩ ডেঙ্গু রোগী
২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি ১৭৩ ডেঙ্গু রোগী

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাঁটা বা জিম নয়, ঘুমের জন্য সবচেয়ে কার্যকর যে ব্যায়াম
হাঁটা বা জিম নয়, ঘুমের জন্য সবচেয়ে কার্যকর যে ব্যায়াম

৪৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বাড়ি ভাড়া নেওয়ার কথা বলে প্রবেশ, লুটপাট শেষে বৃদ্ধাকে হত্যা
বাড়ি ভাড়া নেওয়ার কথা বলে প্রবেশ, লুটপাট শেষে বৃদ্ধাকে হত্যা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেন আমরা হাসিনাকে এ ভারতে আশ্রয় দিয়েছি, প্রশ্ন ওয়েইসির
কেন আমরা হাসিনাকে এ ভারতে আশ্রয় দিয়েছি, প্রশ্ন ওয়েইসির

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রামগড়ে মা-ছেলেকে হত্যা, ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহ দাফন
রামগড়ে মা-ছেলেকে হত্যা, ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহ দাফন

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইনসিদ্ধ হোক বা না হোক, বিয়ে তো করেছিলাম : নুসরাত জাহান
আইনসিদ্ধ হোক বা না হোক, বিয়ে তো করেছিলাম : নুসরাত জাহান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুড়িগ্রামে ঘোড়ার গাড়িতে শিক্ষককে রাজকীয় বিদায়
কুড়িগ্রামে ঘোড়ার গাড়িতে শিক্ষককে রাজকীয় বিদায়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ রুটে ভাড়া বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত স্থগিত
ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ রুটে ভাড়া বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শ্রীপুরে বৈদ্যুতিক খুঁটির সঙ্গে লেগুনার ধাক্কা, নারী শ্রমিক নিহত
শ্রীপুরে বৈদ্যুতিক খুঁটির সঙ্গে লেগুনার ধাক্কা, নারী শ্রমিক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পোস্টারে আগুন জ্বালালেন শাকিব খান, আসছে ‘প্রিন্স’
পোস্টারে আগুন জ্বালালেন শাকিব খান, আসছে ‘প্রিন্স’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সদরপুরে আদালতের আদেশ অমান্য করে মার্কেট নির্মাণের অভিযোগ
সদরপুরে আদালতের আদেশ অমান্য করে মার্কেট নির্মাণের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁওয়ে প্রতিবন্ধী শিশুকে হুইল চেয়ার দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ
ঠাকুরগাঁওয়ে প্রতিবন্ধী শিশুকে হুইল চেয়ার দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সারাদেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৮৮০
সারাদেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৮৮০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সৌদি প্রবাসীর মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সৌদি প্রবাসীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবককে পিটিয়ে হত্যা
চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবককে পিটিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁওয়ে ইয়াবাসহ ৪ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
ঠাকুরগাঁওয়ে ইয়াবাসহ ৪ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার সাবেক প্রেসিডেন্ট ও ৬ বারের প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিংহে গ্রেফতার
শ্রীলঙ্কার সাবেক প্রেসিডেন্ট ও ৬ বারের প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিংহে গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার
আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সৌরজগতে রহস্যময় বস্তু ৩আই অ্যাটলাস নিয়ে ধন্দে বিজ্ঞানীরা
সৌরজগতে রহস্যময় বস্তু ৩আই অ্যাটলাস নিয়ে ধন্দে বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

তেঁতুলিয়ায় শিশুদের পরিচ্ছন্নতা খেলা
তেঁতুলিয়ায় শিশুদের পরিচ্ছন্নতা খেলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একের পর এক বিশ্ব রেকর্ড গড়ছেন ম্যাথু ব্রিটজকে
একের পর এক বিশ্ব রেকর্ড গড়ছেন ম্যাথু ব্রিটজকে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে তিনটি শর্ত দিয়েছেন পুতিন, দাবি রিপোর্টে
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে তিনটি শর্ত দিয়েছেন পুতিন, দাবি রিপোর্টে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনুপ্রবেশকারী প্রশ্নে শেখ হাসিনাকে দিয়ে অভিযান শুরুর দাবি ওয়াইসির
অনুপ্রবেশকারী প্রশ্নে শেখ হাসিনাকে দিয়ে অভিযান শুরুর দাবি ওয়াইসির

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআরের বিরুদ্ধে অনড় বিএনপি
পিআরের বিরুদ্ধে অনড় বিএনপি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দায়িত্ব নিয়েই সারওয়ার গেলেন ‘সাদাপাথরে’, চালালেন অভিযান
দায়িত্ব নিয়েই সারওয়ার গেলেন ‘সাদাপাথরে’, চালালেন অভিযান

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সাগর-রুনির সন্তান মেঘের হাতে পূর্বাচল প্লটের দলিল হস্তান্তর
সাগর-রুনির সন্তান মেঘের হাতে পূর্বাচল প্লটের দলিল হস্তান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নেত্রী রুনু গ্রেফতার
আওয়ামী লীগ নেত্রী রুনু গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমাদের আদর্শগত শত্রু বিজেপি, বললেন থালাপতি বিজয়
আমাদের আদর্শগত শত্রু বিজেপি, বললেন থালাপতি বিজয়

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইতালির প্রধানমন্ত্রীর বাংলাদেশসহ ৫ দেশের সফর বাতিল
ইতালির প্রধানমন্ত্রীর বাংলাদেশসহ ৫ দেশের সফর বাতিল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতের পর প্রথম সামরিক মহড়া ইরানের
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতের পর প্রথম সামরিক মহড়া ইরানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ভারতীয়র কারণে যুক্তরাষ্ট্রে বন্ধ ট্রাকচালকদের ভিসা
এক ভারতীয়র কারণে যুক্তরাষ্ট্রে বন্ধ ট্রাকচালকদের ভিসা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাঠ্যবইয়ে গণহত্যাকারীদের তালিকায় থাকবে শেখ হাসিনার নাম’
‘পাঠ্যবইয়ে গণহত্যাকারীদের তালিকায় থাকবে শেখ হাসিনার নাম’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ’তে ভেটো প্রত্যাহারে হাঙ্গেরিকে চাপ দিতে ট্রাম্পকে জেলেনস্কির অনুরোধ
ইইউ’তে ভেটো প্রত্যাহারে হাঙ্গেরিকে চাপ দিতে ট্রাম্পকে জেলেনস্কির অনুরোধ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অফিসিয়াল পাসপোর্টে ভিসা ছাড়াই পাকিস্তান সফর করা যাবে : প্রেস সচিব
অফিসিয়াল পাসপোর্টে ভিসা ছাড়াই পাকিস্তান সফর করা যাবে : প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন নতুন সরকারে কোনো পদেই আমি থাকছি না
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন নতুন সরকারে কোনো পদেই আমি থাকছি না

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন ইলেকট্রনিকস উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানে হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
মার্কিন ইলেকট্রনিকস উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানে হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসির চার কর্মকর্তার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা
আইসিসির চার কর্মকর্তার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একসঙ্গে দাবানল আরবের পাঁচ দেশে
একসঙ্গে দাবানল আরবের পাঁচ দেশে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে গাড়িচাপায় বাইকের ৩ আরোহী নিহত
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে গাড়িচাপায় বাইকের ৩ আরোহী নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের প্রথম নারী পারমাণবিক আইসব্রেকার ক্যাপ্টেন নিয়োগ দিল রাশিয়া
বিশ্বের প্রথম নারী পারমাণবিক আইসব্রেকার ক্যাপ্টেন নিয়োগ দিল রাশিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সঙ্গে যে তিন দেশে বৈঠক করতে চান জেলেনস্কি
পুতিনের সঙ্গে যে তিন দেশে বৈঠক করতে চান জেলেনস্কি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকির মুখেই রাশিয়াকে বাণিজ্য বৃদ্ধির আহ্বান ভারতের
ট্রাম্পের হুমকির মুখেই রাশিয়াকে বাণিজ্য বৃদ্ধির আহ্বান ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হানি ট্র্যাপ ও চাকরির প্রলোভনে প্রতারণার ঘটনায় গ্রেফতার ৭
হানি ট্র্যাপ ও চাকরির প্রলোভনে প্রতারণার ঘটনায় গ্রেফতার ৭

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মৃতপ্রায় তারকার ভেতরের স্তর দেখতে পেলেন বিজ্ঞানীরা
প্রথমবারের মতো মৃতপ্রায় তারকার ভেতরের স্তর দেখতে পেলেন বিজ্ঞানীরা

২২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্লেনে যাত্রী হয়রানি রোধে জরুরি নির্দেশনা দিয়ে সরকারের প্রজ্ঞাপন
প্লেনে যাত্রী হয়রানি রোধে জরুরি নির্দেশনা দিয়ে সরকারের প্রজ্ঞাপন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নৌ মহড়ায় সফলভাবে লক্ষ্যবস্তুকে ধ্বংস করল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র
নৌ মহড়ায় সফলভাবে লক্ষ্যবস্তুকে ধ্বংস করল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পুতিনের সঙ্গে জয়শঙ্করের বৈঠক
এবার পুতিনের সঙ্গে জয়শঙ্করের বৈঠক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নৌবাহিনীর মহড়ায় দেশীয় ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা
ইরানের নৌবাহিনীর মহড়ায় দেশীয় ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন সীমান্তে গোপন ক্ষেপণাস্ত্র ঘাঁটি আছে উত্তর কোরিয়ার?
চীন সীমান্তে গোপন ক্ষেপণাস্ত্র ঘাঁটি আছে উত্তর কোরিয়ার?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ফ্যাসিবাদী বিজেপি' ও মোদির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করলেন থালাপতি বিজয়
'ফ্যাসিবাদী বিজেপি' ও মোদির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করলেন থালাপতি বিজয়

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপির বিজয় ঠেকানোর জন্য নানা রকম চেষ্টা চলছে: তারেক রহমান
বিএনপির বিজয় ঠেকানোর জন্য নানা রকম চেষ্টা চলছে: তারেক রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন ভয়ংকর
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন ভয়ংকর

প্রথম পৃষ্ঠা

নষ্ট হচ্ছে ১৯ কোটি টাকার ট্রেন ওয়াশিং প্ল্যান্ট
নষ্ট হচ্ছে ১৯ কোটি টাকার ট্রেন ওয়াশিং প্ল্যান্ট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নথি গায়েব করে ১৪৬ কোটি টাকার কর ফাঁকি
নথি গায়েব করে ১৪৬ কোটি টাকার কর ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফের উত্তাল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
ফের উত্তাল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে দুই পরিচিত মুখ জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপিতে দুই পরিচিত মুখ জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

ভোটের লড়াইয়ে ৫০৯ প্রার্থী
ভোটের লড়াইয়ে ৫০৯ প্রার্থী

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাম্পাস হবে শিক্ষার্থীবান্ধব
ক্যাম্পাস হবে শিক্ষার্থীবান্ধব

প্রথম পৃষ্ঠা

সবার আগে দেশ
সবার আগে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

‘১% মিডলম্যান ৫% মিনিস্ট্রির’
‘১% মিডলম্যান ৫% মিনিস্ট্রির’

প্রথম পৃষ্ঠা

লড়ব শিক্ষার্থীদের অধিকারের জন্য
লড়ব শিক্ষার্থীদের অধিকারের জন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

থামব নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়েই
থামব নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়েই

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠ চষছেন বিএনপিসহ বিভিন্ন দলের সাত নেতা
মাঠ চষছেন বিএনপিসহ বিভিন্ন দলের সাত নেতা

নগর জীবন

ভাইবেরাদারের লুটতন্ত্র তথ্যপ্রযুক্তি খাতেও
ভাইবেরাদারের লুটতন্ত্র তথ্যপ্রযুক্তি খাতেও

প্রথম পৃষ্ঠা

দূর করব ঢাবির আবাসনসংকট
দূর করব ঢাবির আবাসনসংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

একমঞ্চে শাহরুখ পরিবার
একমঞ্চে শাহরুখ পরিবার

শোবিজ

সিঁদুররাঙা পাখি সিঁদুরে ফুলঝুরি
সিঁদুররাঙা পাখি সিঁদুরে ফুলঝুরি

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামাতে খোয়াবনামা আসছে ২৮ আগস্ট
ক্যাপিটাল ড্রামাতে খোয়াবনামা আসছে ২৮ আগস্ট

শোবিজ

ধর্ম যার যার, নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার
ধর্ম যার যার, নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার

প্রথম পৃষ্ঠা

মায়ের গল্পে তারা
মায়ের গল্পে তারা

শোবিজ

স্পষ্টবাদী বাঁধন
স্পষ্টবাদী বাঁধন

শোবিজ

সভ্যতার সংকট বনাম গণতন্ত্র
সভ্যতার সংকট বনাম গণতন্ত্র

সম্পাদকীয়

৫০০ উইকেটের মাইলফলকের কাছে
৫০০ উইকেটের মাইলফলকের কাছে

মাঠে ময়দানে

ডেইলি সানের ইংলিশ মিডিয়াম ফুটবল টুর্নামেন্ট
ডেইলি সানের ইংলিশ মিডিয়াম ফুটবল টুর্নামেন্ট

মাঠে ময়দানে

মেসিবিহীন সুয়ারেজে সেমিতে মায়ামি
মেসিবিহীন সুয়ারেজে সেমিতে মায়ামি

মাঠে ময়দানে

টিকিট কিনছে সম্পত্তি বেচে
টিকিট কিনছে সম্পত্তি বেচে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষী হলেন পুলিশের আরেক কর্মকর্তা
রাজসাক্ষী হলেন পুলিশের আরেক কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনবিআর বিলুপ্ত করে দুই বিভাগ
এনবিআর বিলুপ্ত করে দুই বিভাগ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআরের বিরুদ্ধে অনড় বিএনপি
পিআরের বিরুদ্ধে অনড় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আট মামলায় জামিন ইমরান খানের
আট মামলায় জামিন ইমরান খানের

প্রথম পৃষ্ঠা