শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩২, সোমবার, ১৬ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

আফগান রানি একটানে ছিঁড়ে ফেলেন হিজাব, খেসারত দিতে হয়েছিল রাজাকেও

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
আফগান রানি একটানে ছিঁড়ে ফেলেন হিজাব, খেসারত দিতে হয়েছিল রাজাকেও

জন্ম হয়েছিল নির্বাসনে। নির্বাসনেই মৃত্যু। ৭০ বসন্তের জীবনে প্রাণভরে শ্বাস নিয়েছিলেন মাত্র ১০ বছর। তার মধ্যেই রুক্ষ আফগান মাটিতে নারী স্বাধীনতার বীজ বপন করেছিলেন। তিনি আফগানিস্তানের রানি সুরাইয়া।

১৮৯৯ সালের ২৪ নভেম্বর সিরিয়ার দামাস্কাসে জন্ম সুরাইয়ার। তার বাবা ছিলেন সর্দার মাহমুদ বেগ তর্জি। ধর্ম নিরপেক্ষ, আধুনিক আফগানিস্তানের প্রতিষ্ঠায় আজীবন লড়াই করে গিয়েছেন তিনি। আফগান সাংবাদিকতার জনকও বলা হয় মাহমুদকে। তৎকালীন আমির আব্দুর রহমানের বিরুদ্ধে লেখালেখির জন্য মাহমুদ যখন সিরিয়ায় নির্বাসনে, সেখানেই জন্ম সুরাইয়ার।

১৯০১ সালে আব্দুর রহমানের মৃত্যুর পর মাহমুদকে আফগানিস্তানে স্বাগত জানান তৎকালীন আমির হাবিবুল্লাহ খান। সরকারে গুরুত্বপূর্ণ পদেও অধিষ্ঠিত হন মাহমুদ। সেই ক্ষমতাকে কাজে লাগিয়ে পশ্চিমি সংস্কৃতিতে অনুপ্রাণিত হয়ে নয়া আফগানিস্তান গড়ার লক্ষ্যে কাজ শুরু করেন তিনি। বাবার কাছ থেকেই আধুনিক পশ্চিমি শিক্ষায় হাতেখড়ি সুরাইয়ার।

মূলত সিরিয়ায় পড়াশোনা করেন সুরাইয়া। পশ্চিমি দেশের সংস্কৃতিতেই বেশি স্বচ্ছন্দ ছিলেন তিনি। কৈশোরেই আমির হাবিবুল্লাহর ছেলে আমানাতুল্লাহ খানের প্রতি অনুরাগ জন্মায় তার। কিশোরী বয়সেই আমানাতুল্লাহর সঙ্গে বিয়ে হয় তার। ১৯১৯ সালে আমানাতুল্লাহ আফগানিস্তানের রাজা হলে সুরাইয়ার মাথায় ওঠে রানির মুকুট।

আমানাতুল্লাহ এবং সুরাইয়ার মধ্যে বয়সের ফারাক ছিল সাত বছরের। কিন্তু একে অপরের দোসর হয়ে উঠেছিলেন তারা। প্রশাসনিক কর্মসূচি, শিকার করা, মন্ত্রিসভার বৈঠক, যুদ্ধ, এমনকি বিদ্রোহী অধ্যুষিত এলাকা পরিদর্শন, সব কিছুতেই আমানাতুল্লাহর পাশে দেখা যেত সুরাইয়াকে। সুরাইয়াকে দেশের শিক্ষামন্ত্রীও নিযুক্ত করেন আমানাতুল্লাহ। ১৯২৮ সালে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় সুরাইয়াকে সাম্মানিক ডিগ্রি প্রদান করে।

বহু ইতিহাসবিদ মনে করেন, সুরাইয়াই প্রথম মুসলিম নারী যিনি প্রকাশ্যে স্বামীর সঙ্গে বের হওয়ার সাহস দেখিয়েছিলেন। ১৯২৭ থেকে ১৯২৮ সাল পর্যন্ত ইউরোপের নানা দেশে স্বামীর সফরসঙ্গীও হয়েছিলেন সুরাইয়া। সেই সময় তাকে দেখতে ইউরোপের রাস্তায় মানুষের ঢল নামত বলে জানা যায়। টাইম ম্যাগাজিনের প্রভাবশালী নারীদের তালিকাতেও জায়গা পান সুরাইয়া।

১৯২৬ সালে দেশের সপ্তম স্বাধীনতা দিবসে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেন সুরাইয়া। তিনি বলেন, ‘‘স্বাধীনতার অধিকার সকলের। শুধু পুরুষদের নিয়ে কি দেশ চলতে পারে? দেশসেবায় নারীদের যোগদানও সমান জরুরি। আমাদের দেশের ইতিহাস তো বটেই, ইসলামেও নারীদের অবদানের উল্লেখ রয়েছে। তাই নারীদেরও পড়াশোনার সমান অধিকার থাকা প্রয়োজন।”

ইউরোপ সফর থেকে ফিরে আফগানিস্তানের খোলনলচে বদলে দিতে উদ্যোগী হন আমানাতুল্লাহ এবং সুরাইয়া। মেয়েদের জোর করে বিয়ে দেওয়া, এক পুরুষের একাধিক বিয়েতে নিষেধাজ্ঞা বসায় আমানাতুল্লাহ সরকার। মেয়েদের বিয়ের বয়স বাড়িয়ে ১৬ বছর করা হয়। তাদের শিক্ষা এবং ভোটদানের অধিকারও দেন আমানাতুল্লাহ।

১৯২১ সালে কাবুলে প্রথম মেয়েদের জন্য মাসতুরত প্রাথমিক স্কুলের প্রতিষ্ঠা করেন সুরাইয়া। পরবর্তীকালে মেয়েদের জন্য একাধিক স্কুল খোলেন তিনি। ১৯২৮ সালে ওই সমস্ত স্কুল থেকে বাছাই করা ১৫ জন শিক্ষার্থীকে উচ্চশিক্ষার জন্য তুরস্ক পাঠায় আমানাতুল্লাহ সরকার।

শোনা যায়, রক্ষণশীলতার বেড়াজাল কাটিয়ে বেরিয়ে আসতে নারীদের উৎসাহ দিতেন সুরাইয়া। ইসলামে কোথাও নারীদের হিজাব পরার নির্দেশ নেই বলে একবার এক সমাবেশে মন্তব্য করেন আমানাতুল্লাহ। সেখানে সকলের সামনেই নিজের হিজাব টেনে ছিঁড়ে ফেলেন সুরাইয়া। তার দেখাদেখি অন্য মন্ত্রীদের স্ত্রীরাও নিজেদের হিজাব ছিঁড়ে ফেলেন।

কিন্তু সুরাইয়ার এই আধুনিক চিন্তাভাবনাকেই তার বিরুদ্ধে হাতিয়ার করেন এক শ্রেণির মানুষ। এমনিতে হিজাব পরার বিরোধিতা করলেও, তেমন খোলামেলা বা সাহসী পোশাক পরতেন না সুরাইয়া। কিন্তু দেশের রক্ষণশীল, গোঁড়া শ্রেণিকে আমানাতুল্লাহ সরকারের বিরুদ্ধে তাতিয়ে তুলতে, সুরাইয়ার নকল খোলামেলা ছবি বানিয়ে পুস্তিকা হিসেবে বিলি করতে শুরু করেন এক শ্রেণির মানুষ। আমানাতুল্লাহ এবং সুরাইয়া দেশকে উচ্ছন্নের পথে নিয়ে যাচ্ছেন বলে মানুষকে তাতিয়ে তোলা হয়।

পরিস্থিতি আঁচ করতে পেরে আপসের রাস্তা ধরেন আমানাতুল্লাহ। একে একে মেয়েদের স্কুলগুলোকে বন্ধ করে দেওয়া হয়। বন্ধ করে দেওয়া হয় ধর্মনিরপেক্ষ সমাজ নিয়ে আলোচনাকেন্দ্রগুলোও। বহুবিবাহ বিরোধী আইনও প্রত্যাহার করা হয়। নতুন করে শরিয়ৎ আইনও চালু করে আমানাতুল্লাহ সরকার। কিন্তু এই রক্ষণশীল তুষ্টিকরণের রাজনীতিতেও শেষরক্ষা হয়নি। ১৯২৮ সালে গৃহযুদ্ধ শুরু হয় আফগানিস্তানে। তার পরের বছরই সিংহাসন ছেড়ে দেশ থেকে পালাতে বাধ্য হন আমানাতুল্লাহ।

ইতিহাসবিদদের দাবি, ব্রিটিশ মদতেই আমানাতুল্লাহ সরকারের পতন ঘটে। সুরাইয়া সম্পর্কে ভুয়া খবর ছেপে তারাই পুস্তিকা পৌঁছে দেয় বিরোধী শিবিরের হাতে। ইতিহাসবিদ হাবিবুল্লাহ রফি বলেন, ‘‘আফগানিস্তানকে নিজেদের নিয়ন্ত্রণে আনতে ব্যর্থ হয় ব্রিটিশ সরকার। সেই পরাজয়ের প্রতিশোধ নিতে সুরাইয়ার ছবি বিকৃত করে ছড়িয়ে দেয় তারা। ব্রিটিশ বিরোধী আমানাতুল্লাহকে শায়েস্তা করাই তাদের লক্ষ্য ছিল।”

ইতিহাসবিদদের দাবি, সাবেক সোভিয়েতের সঙ্গে জোট বেঁধে আমানাতুল্লাহ ভারত থেকে ব্রিটিশদের উৎখাত করছেন কি না, তা মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়ায় ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির। আমানাতুল্লাহর উত্তরাধিকার নাদির শাহ ব্রিটিশদের পছন্দের লোক ছিলেন বলেও শোনা যায়। পরিস্থিতির সঙ্গে পেরে না উঠে সেই সময় ইতালিতে নির্বাসনে চলে যান আমানাতুল্লাহ এবং সুরাইয়া। জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত রোমে ছিলেন তারা। ১৯৬০ সালের এপ্রিল মাসে সেখানেই মৃত্যু হয় আমানাতুল্লাহর। তার আট বছর পর ১৯৬৮ সালে সুরাইয়াও মারা যান। রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সেখানে তাদের শেষকৃত্য হয়।

ইতিহাসবিদদের একাংশের মতে, দেশের সংস্কৃতিতে আধুনিকতার ছোঁয়া আনতে গিয়ে আমানাতুল্লাহ এবং সুরাইয়া বড্ড তাড়াহুড়ো করছিলেন। ধীরে সুস্থে, মানুষের মধ্যে সচেতনতা গড়ে তোলার বদলে, নিজেদের মর্জি অনুযায়ী, জোর করে নতুন নিয়ম কানুন চাপিয়ে দিচ্ছিলেন। তাতেই দেশের একটা বড় অংশের মানুষ নিজেদের অস্তিত্ব নিয়ে সঙ্কটে পড়েন, যা ক্ষোভের কারণ হয়ে দাঁড়ায়।

তবে ব্রিটিশ বিরোধী আমানাতুল্লাহ এবং সুরাইয়া ভারতের প্রতি বিশেষভাবে অনুরক্ত ছিলেন। ১৯২৯ সালের জানুয়ারি মাসে সিংহাসন ছাড়েন আমানাতুল্লাহ। দেশ ছেড়ে বেরিয়ে যান। তার এক মাস পর ভারতের মুম্বাইয়ে (তৎকালীন বম্বে) তাদের ছোট মেয়ে ইন্ডিয়ার জন্ম হয়। ভারতে আশ্রয় পেয়েছিলেন বলে ছোট মেয়ের নাম ‘ইন্ডিয়া’ রাখেন আমানাতুল্লাহ এবং সুরাইয়া। তিনি প্রিন্সেস ইন্ডিয়া অব আফগানিস্তান নামে পরিচিত। নির্বাসন থেকে বছর কুড়ি আগে আফগানিস্তান যান তিনি। ইউরোপে আফগানিস্তানের সাংস্কৃতিক রাষ্ট্রদূতও প্রিন্সেস ইন্ডিয়া। সূত্র: আনন্দবাজার

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা জোরদারে সম্মত জাপান-দক্ষিণ কোরিয়া
দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা জোরদারে সম্মত জাপান-দক্ষিণ কোরিয়া
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে : অমর্ত্য সেন
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে : অমর্ত্য সেন
রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে
রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে
কয়েকটি দেশে রয়েছে ইরানের অস্ত্র কারখানা, চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ
কয়েকটি দেশে রয়েছে ইরানের অস্ত্র কারখানা, চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ
ভারতে নয়াদিল্লির রাস্তায় থাকার অধিকার পেল ১০ লাখ বেওয়ারিশ কুকুর
ভারতে নয়াদিল্লির রাস্তায় থাকার অধিকার পেল ১০ লাখ বেওয়ারিশ কুকুর
এবার আসবাবপত্র আমদানিতে তদন্ত শুরু, শুল্ক বাড়ানোর হুমকি ট্রাম্পের
এবার আসবাবপত্র আমদানিতে তদন্ত শুরু, শুল্ক বাড়ানোর হুমকি ট্রাম্পের
‌‘নিজের পকেট ভরানো’ রাজনীতিবিদদের সতর্ক করলেন ফরাসি প্রধানমন্ত্রী
‌‘নিজের পকেট ভরানো’ রাজনীতিবিদদের সতর্ক করলেন ফরাসি প্রধানমন্ত্রী
সীমান্তে সেনাদের গুলি, 'ইচ্ছাকৃত উস্কানি'র অভিযোগ উত্তর কোরিয়ার
সীমান্তে সেনাদের গুলি, 'ইচ্ছাকৃত উস্কানি'র অভিযোগ উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রকে ১০ শতাংশ শেয়ার দিতে সম্মত ইনটেল
যুক্তরাষ্ট্রকে ১০ শতাংশ শেয়ার দিতে সম্মত ইনটেল
সীমান্তে উত্তর কোরিয়ার সেনাদের ওপর গুলি চালিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া
সীমান্তে উত্তর কোরিয়ার সেনাদের ওপর গুলি চালিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া
শুল্ক নিয়ে টানাপোড়েনের মধ্যেই ভারতে নতুন রাষ্ট্রদূত ট্রাম্পের
শুল্ক নিয়ে টানাপোড়েনের মধ্যেই ভারতে নতুন রাষ্ট্রদূত ট্রাম্পের
ভয়াবহ দাবানলে বিপর্যস্ত ইউরোপ
ভয়াবহ দাবানলে বিপর্যস্ত ইউরোপ
সর্বশেষ খবর
দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা জোরদারে সম্মত জাপান-দক্ষিণ কোরিয়া
দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা জোরদারে সম্মত জাপান-দক্ষিণ কোরিয়া

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিয়াইনে টাস্কফোর্সের দফায় দফায় অভিযান, ডুবানো হলো ২ নৌকা
পিয়াইনে টাস্কফোর্সের দফায় দফায় অভিযান, ডুবানো হলো ২ নৌকা

১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সোনারগাঁয়ে বিএনপির গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রিমান্ড শেষে কারাগারে আনিসুল-মেনন
রিমান্ড শেষে কারাগারে আনিসুল-মেনন

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকায় জনদুর্ভোগ এড়াতে সমাবেশের জন্য ৯১ স্থান প্রস্তাব ডিএমপির
ঢাকায় জনদুর্ভোগ এড়াতে সমাবেশের জন্য ৯১ স্থান প্রস্তাব ডিএমপির

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নারী বিশ্বকাপের দল ঘোষণা করল বাংলাদেশ
নারী বিশ্বকাপের দল ঘোষণা করল বাংলাদেশ

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন ভোটার অন্তর্ভুক্তি, জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন কর্তৃপক্ষের সহায়তা চায় ইসি
নতুন ভোটার অন্তর্ভুক্তি, জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন কর্তৃপক্ষের সহায়তা চায় ইসি

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সারাদেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৬৬৫
সারাদেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৬৬৫

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সোমবারের মধ্যে উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপের আশঙ্কা
সোমবারের মধ্যে উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপের আশঙ্কা

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

আবদুস সালামকে দেখতে হাসপাতালে ডা. রফিক
আবদুস সালামকে দেখতে হাসপাতালে ডা. রফিক

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

নাফনদী থেকে ট্রলারসহ ১২ জেলে অপহৃত, অভিযোগ আরাকান আর্মির বিরুদ্ধে
নাফনদী থেকে ট্রলারসহ ১২ জেলে অপহৃত, অভিযোগ আরাকান আর্মির বিরুদ্ধে

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন দিনের মাথায় আবারও বন্ধ কাপ্তাই বাঁধের ১৬ জলকপাট
তিন দিনের মাথায় আবারও বন্ধ কাপ্তাই বাঁধের ১৬ জলকপাট

৫০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

খোকসায় বিএনপির সভাপতি আলাউদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক আনিস
খোকসায় বিএনপির সভাপতি আলাউদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক আনিস

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকারিভাবে লক্ষাধিক টাকা বেতনে ১০০ নার্স নেবে কুয়েত
সরকারিভাবে লক্ষাধিক টাকা বেতনে ১০০ নার্স নেবে কুয়েত

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কুতুবদিয়ায় এক জেলের লাশ উদ্ধার
কুতুবদিয়ায় এক জেলের লাশ উদ্ধার

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রকৃতি ধ্বংস করে নয়, প্রকৃতি রক্ষা করে উন্নয়ন: উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান
প্রকৃতি ধ্বংস করে নয়, প্রকৃতি রক্ষা করে উন্নয়ন: উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান

৫৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুতুবদিয়ায় জেলের মরদেহ উদ্ধার
কুতুবদিয়ায় জেলের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে কৃষি প্রকৌশল অনুষদ চালুর ঘোষণা উপাচার্যের
শেকৃবিতে কৃষি প্রকৌশল অনুষদ চালুর ঘোষণা উপাচার্যের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খালেদা জিয়াকে বাদ দিয়ে দেশের ইতিহাস লেখা যাবে না: ডা. শাহাদাত
খালেদা জিয়াকে বাদ দিয়ে দেশের ইতিহাস লেখা যাবে না: ডা. শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পান্থপথ থেকে ঝিনাইদহ যুবলীগ নেতা জন ও শাকিল গ্রেপ্তার
পান্থপথ থেকে ঝিনাইদহ যুবলীগ নেতা জন ও শাকিল গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেসরকারি মিরপুর কলেজে শিক্ষা ক্যাডার অধ্যক্ষ নিয়োগ দিল সরকার
বেসরকারি মিরপুর কলেজে শিক্ষা ক্যাডার অধ্যক্ষ নিয়োগ দিল সরকার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাকারীরা এখন মুক্তিযুদ্ধকে চ্যালেঞ্জ করার সাহস পাচ্ছে : টুকু
মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাকারীরা এখন মুক্তিযুদ্ধকে চ্যালেঞ্জ করার সাহস পাচ্ছে : টুকু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পীরগাছায় একই লাইনে দুই ট্রেন, অল্পের জন্য রক্ষা
পীরগাছায় একই লাইনে দুই ট্রেন, অল্পের জন্য রক্ষা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বিএডিসি কর্মচারীদের বিক্ষোভ, বেতন বৈষম্য দূরীকরণের দাবি
ফরিদপুরে বিএডিসি কর্মচারীদের বিক্ষোভ, বেতন বৈষম্য দূরীকরণের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হিলি স্থলবন্দর দিয়ে বেড়েছে চাল আমদানি, কমছে দাম
হিলি স্থলবন্দর দিয়ে বেড়েছে চাল আমদানি, কমছে দাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে রবিবারের হরতাল ও ৫টি মহাসড়ক অবরোধের সমর্থনে বিএনপির মিছিল সমাবেশ
বাগেরহাটে রবিবারের হরতাল ও ৫টি মহাসড়ক অবরোধের সমর্থনে বিএনপির মিছিল সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে নৌকাবাইচ দেখতে মানুষের ঢল
মানিকগঞ্জে নৌকাবাইচ দেখতে মানুষের ঢল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীন সরকারের এক হাজার শয্যার হাসপাতালের
জায়গা পরিদর্শনে স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চীন সরকারের এক হাজার শয্যার হাসপাতালের জায়গা পরিদর্শনে স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে গণপিটুনিতে কিশোর নিহত; পরিবারের দাবি—পরিকল্পিত হত্যা
চট্টগ্রামে গণপিটুনিতে কিশোর নিহত; পরিবারের দাবি—পরিকল্পিত হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
রাশিয়াকে কঠোর আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
রাশিয়াকে কঠোর আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ঙ্কর সেই ড্রোন নিয়ে গবেষণা করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ভয়ঙ্কর সেই ড্রোন নিয়ে গবেষণা করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি
সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি

১১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন নিয়ে নতুন নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন নিয়ে নতুন নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতি মাসে পাচ্ছেন ঢাবির ছয় শতাধিক শিক্ষার্থী
প্রতি মাসে পাচ্ছেন ঢাবির ছয় শতাধিক শিক্ষার্থী

১০ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ইরানে হামলার ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে ভিন্নমত, চাকরি হারালেন পেন্টাগনের গোয়েন্দা প্রধান
ইরানে হামলার ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে ভিন্নমত, চাকরি হারালেন পেন্টাগনের গোয়েন্দা প্রধান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কয়েকটি দেশে রয়েছে ইরানের অস্ত্র কারখানা, চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ
কয়েকটি দেশে রয়েছে ইরানের অস্ত্র কারখানা, চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাঁধভাঙা বন্যা কেড়ে নিয়েছিল সাবা নগরীর সব সুখ
বাঁধভাঙা বন্যা কেড়ে নিয়েছিল সাবা নগরীর সব সুখ

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এশিয়া কাপের দল ঘোষণা, ফিরলেন সোহান
এশিয়া কাপের দল ঘোষণা, ফিরলেন সোহান

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন পাল্লা দিয়ে দুবাইয়ে পাড়ি জমাচ্ছেন বিশ্বের ধনী ব্যক্তিরা?
কেন পাল্লা দিয়ে দুবাইয়ে পাড়ি জমাচ্ছেন বিশ্বের ধনী ব্যক্তিরা?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলের বেন গুরিয়নের ফ্লাইট স্থগিত
ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলের বেন গুরিয়নের ফ্লাইট স্থগিত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটুতেই রেগে যান জয়া, কারণ জানালেন মেয়ে শ্বেতা
একটুতেই রেগে যান জয়া, কারণ জানালেন মেয়ে শ্বেতা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে তৈরি হবে যুদ্ধবিমানের ইঞ্জিন, সহযোগিতা করবে ফ্রান্স
ভারতে তৈরি হবে যুদ্ধবিমানের ইঞ্জিন, সহযোগিতা করবে ফ্রান্স

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন সম্পন্ন করার যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হচ্ছে : সিইসি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন সম্পন্ন করার যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হচ্ছে : সিইসি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৪ ঘণ্টা সিসিটিভির আওতায় থাকবে সাদাপাথর পর্যটনকেন্দ্র
২৪ ঘণ্টা সিসিটিভির আওতায় থাকবে সাদাপাথর পর্যটনকেন্দ্র

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পণ্যের বদলে আসছে ইয়াবা
পণ্যের বদলে আসছে ইয়াবা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খেলাপি ঋণ ও অব্যবস্থাপনায় বন্ধ হচ্ছে ৯ আর্থিক প্রতিষ্ঠান
খেলাপি ঋণ ও অব্যবস্থাপনায় বন্ধ হচ্ছে ৯ আর্থিক প্রতিষ্ঠান

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলকে গাজায় ‘মৌলিক চাহিদা’ নিশ্চিত করতে হবে : রেডক্রস
ইসরায়েলকে গাজায় ‘মৌলিক চাহিদা’ নিশ্চিত করতে হবে : রেডক্রস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেন বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন এলাকায় লাইনচ্যুত
যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেন বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন এলাকায় লাইনচ্যুত

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত দেয়নি ৭ রাজনৈতিক দল
‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত দেয়নি ৭ রাজনৈতিক দল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি জানাতে কুয়ালালামপুরে জড়ো হবে লক্ষাধিক মানুষ
ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি জানাতে কুয়ালালামপুরে জড়ো হবে লক্ষাধিক মানুষ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে : অমর্ত্য সেন
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে : অমর্ত্য সেন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূসের কারণে বিশেষ সুবিধা পেয়েছে বাংলাদেশ : প্রেসসচিব
ড. ইউনূসের কারণে বিশেষ সুবিধা পেয়েছে বাংলাদেশ : প্রেসসচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিন-জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠকের পরিকল্পনা হয়নি: রাশিয়া
পুতিন-জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠকের পরিকল্পনা হয়নি: রাশিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শুল্ক নিয়ে টানাপোড়েনের মধ্যেই ভারতে নতুন রাষ্ট্রদূত ট্রাম্পের
শুল্ক নিয়ে টানাপোড়েনের মধ্যেই ভারতে নতুন রাষ্ট্রদূত ট্রাম্পের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব কারণে কুসুম গরম পানি পান করবেন
যেসব কারণে কুসুম গরম পানি পান করবেন

১৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

১৩ বছর পর ঢাকায় পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
১৩ বছর পর ঢাকায় পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাতি রক্ষায় ৪০ কোটি টাকার প্রকল্প রেলওয়ের, বসছে সেন্সরযুক্ত রোবটিক ক্যামেরা
হাতি রক্ষায় ৪০ কোটি টাকার প্রকল্প রেলওয়ের, বসছে সেন্সরযুক্ত রোবটিক ক্যামেরা

১১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

১৮ সালের নির্বাচনের কলঙ্ক মোচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে পুলিশ : ডিএমপি কমিশনার
১৮ সালের নির্বাচনের কলঙ্ক মোচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে পুলিশ : ডিএমপি কমিশনার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
উপদেষ্টা মাহফুজের বাবা ইউনিয়ন বিএনপির সম্পাদক
উপদেষ্টা মাহফুজের বাবা ইউনিয়ন বিএনপির সম্পাদক

প্রথম পৃষ্ঠা

শত বছরে অক্ষত হীরা জহরতে ভরা রূপজান বিবির কবর
শত বছরে অক্ষত হীরা জহরতে ভরা রূপজান বিবির কবর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতিতে মনোনয়ন পেতে দৌড়ঝাঁপ
রাজনীতিতে মনোনয়ন পেতে দৌড়ঝাঁপ

প্রথম পৃষ্ঠা

লুটের টাকায় বিভিন্ন দেশে বিনিয়োগ
লুটের টাকায় বিভিন্ন দেশে বিনিয়োগ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে কঠোর পুলিশ
আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে কঠোর পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজশাহী মেডিকেল ক্যাম্পাসের শত শত গাছ লুট
রাজশাহী মেডিকেল ক্যাম্পাসের শত শত গাছ লুট

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্দায় শক্তিশালী কিছু নারী চরিত্র
পর্দায় শক্তিশালী কিছু নারী চরিত্র

শোবিজ

ওয়ান স্টুডেন্ট ওয়ান বেড ওয়ান টেবিল
ওয়ান স্টুডেন্ট ওয়ান বেড ওয়ান টেবিল

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের জট খুলবে কবে?
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের জট খুলবে কবে?

পেছনের পৃষ্ঠা

কিশোরকে পিটিয়ে ভাইরাল সেই ইউএনও ওএসডি
কিশোরকে পিটিয়ে ভাইরাল সেই ইউএনও ওএসডি

পেছনের পৃষ্ঠা

কর্মমুখী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পরিণত করব
কর্মমুখী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পরিণত করব

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত গড়ব
গণতান্ত্রিক সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত গড়ব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারককে ঘুষ দেওয়ার চেষ্টা, জামায়াত নেতাকে দল থেকে অব্যাহতি
বিচারককে ঘুষ দেওয়ার চেষ্টা, জামায়াত নেতাকে দল থেকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীতে নেই ইলিশ দাম ঊর্ধ্বমুখী
নদীতে নেই ইলিশ দাম ঊর্ধ্বমুখী

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ববিদ্যালয়ে আমাদের ক্লাব
বিশ্ববিদ্যালয়ে আমাদের ক্লাব

সম্পাদকীয়

পিআর বোঝে না রংপুরের মানুষ
পিআর বোঝে না রংপুরের মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

কাজ করব মৌলিক অধিকার আদায়ে
কাজ করব মৌলিক অধিকার আদায়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথর লুটকাণ্ড
সাদাপাথর লুটকাণ্ড

সম্পাদকীয়

ফের চড়া চালডালের বাজার
ফের চড়া চালডালের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তার অধিকার সবার
নিরাপত্তার অধিকার সবার

সম্পাদকীয়

শান্তির পথ দেখায় রসুল (সা.)-এর সুন্নত
শান্তির পথ দেখায় রসুল (সা.)-এর সুন্নত

সম্পাদকীয়

ঢাকায় ইসলামী ঐক্য আন্দোলনের বিক্ষোভ
ঢাকায় ইসলামী ঐক্য আন্দোলনের বিক্ষোভ

নগর জীবন

শাকিবের আগামী পরিকল্পনা
শাকিবের আগামী পরিকল্পনা

শোবিজ

প্রাইভেট কারের ওপর উল্টে পড়ল কাভার্ড ভ্যান, নিহত ৪
প্রাইভেট কারের ওপর উল্টে পড়ল কাভার্ড ভ্যান, নিহত ৪

প্রথম পৃষ্ঠা

মেট্রোরেলের জমি অধিগ্রহণের আড়ালে ৫ কোটি টাকা লুট
মেট্রোরেলের জমি অধিগ্রহণের আড়ালে ৫ কোটি টাকা লুট

পেছনের পৃষ্ঠা

৫৩ বছর দেশে সুষ্ঠু রাজনীতি হয়নি
৫৩ বছর দেশে সুষ্ঠু রাজনীতি হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামীবিরোধীদের কাদা ছোড়াছুড়ি বন্ধ করতে হবে
আওয়ামীবিরোধীদের কাদা ছোড়াছুড়ি বন্ধ করতে হবে

নগর জীবন

শোক সংবাদ
শোক সংবাদ

খবর

থানা হাজত থেকে যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
থানা হাজত থেকে যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা