শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:১২, বৃহস্পতিবার, ২৬ আগস্ট, ২০২১

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

দেশত্যাগী আফগানদের আশ্রয় দিচ্ছে কোন কোন দেশ?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
দেশত্যাগী আফগানদের আশ্রয় দিচ্ছে কোন কোন দেশ?

আফগানিস্তানে দু’দশক পর তালেবানের নিয়ন্ত্রণ ফিরে আসার সময় থেকেই সেখানে অবস্থান করা বিদেশিদের সাথে হাজার হাজার আফগানও দেশ ছাড়ার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করছে।

প্রায় ২২ লাখ আফগান ইতোমধ্যেই প্রতিবেশী দেশগুলোতে আশ্রয় নিয়েছে এবং আরও প্রায় ৩৫ লাখ আফগান দেশের সীমানার মধ্যেই বাস্তুচ্যুত হয়েছে।

ঠিক কতো আফগান দেশ ছেড়েছে, তার সুনির্দিষ্ট সংখ্যা এ মুহূর্তে বলা কঠিন- কিন্তু বিমানে করে কতজন দেশ ছেড়েছে তার কিছু হিসাব পাওয়া যাচ্ছে।

গত বুধবার যুক্তরাষ্ট্র জানিয়েছে, তারা এ পর্যন্ত ৮০ হাজারের মতো ব্যক্তিকে কাবুল বিমানবন্দর ব্যবহার করে সরিয়ে এনেছে।

গত ১৪ আগস্টের পর থেকে আফগানিস্তানে কেবলমাত্র এই বিমানবন্দরটিই সক্রিয় আছে। তবে এই ৮০ হাজারের মধ্যে কতজন আফগান নাগরিক, তার সুনির্দিষ্ট কোনও তথ্য এখনও নেই।

অন্যদিকে যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় বলেছে, তারা ১০ হাজারের বেশি ব্যক্তিকে সরিয়ে নিয়েছে এবং এর মধ্যে আফগান নাগরিকের সংখ্যা ছয় হাজারের বেশি।

এছাড়া, জার্মান সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, তারা সাড়ে চার হাজার ব্যক্তিকে কাবুল বিমানবন্দর দিয়ে সরিয়ে নিয়েছে, যার মধ্যে ৩,৭০০ জনই আফগান।

তবে সরিয়ে নেওয়া এসব ব্যক্তির মধ্যে কিছু স্থানীয় সাংবাদিক ও মানবাধিকারকর্মীও রয়েছেন। আর সরিয়ে নেওয়া আফগানদের মধ্যে অর্ধেকই নারী ও শিশু।

বিমানে করে কাবুল থেকে সরিয়ে আনার কার্যক্রম গত কয়েকদিনে বেশ গতি পেয়েছে।

কত মানুষ আফগানিস্তান ত্যাগ করেছে?

কিন্তু বিদেশে যাওয়ার জন্য অনুমতি পেয়েছে এমন আফগানদের জন্যও এটা খুব কঠিন হয়ে পড়েছে। কারণ তালেবান বলছে- তারা চায় না আফগানরা দেশ ত্যাগ করুক।

তবে এটাও ঠিক পরিষ্কার নয় যে, ঠিক কত সংখ্যক আফগান দেশ ছাড়ার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংগ্রহ করতে পেরেছে।

ইন্টারন্যাশনাল রেসকিউ কমিটির হিসেবে, ২০০১ সালের পর থেকে প্রায় তিন লাখ আফগান নাগরিক মার্কিন অভিযানে সহযোগী হিসেবে কাজ করেছে এবং এর মধ্যে অনেকেই মার্কিন ভিসা পাওয়ার যোগ্য।

অন্যদিকে যুক্তরাজ্যের ভিসা পাওয়ার যোগ্য এমন দু’ হাজার আফগানকে এখনও সরিয়ে নেওয়া হয়নি বলে জানানো হয়েছে।

বিবিসির একজন সংবাদদাতা মঙ্গলবারও কাবুল বিমানবন্দরের বাইরে আফগানদের ভিড় দেখেছেন, যারা ভিসা পাবেন বলে আশা করছেন। কিন্তু ৩১ অগাস্ট পর্যন্ত তালেবান যে সময়সীমা বেধে দিয়েছে, সেই সময়ের মধ্যে তাদের সবাই দেশ ছাড়তে পারবেন এমন সম্ভাবনা কম।

আফগানিস্তান ছাড়ার অন্য যেসব বিকল্প পথ, তাও খুব সীমিত।

প্রতিবেশী দেশগুলোর সাথে স্থলসীমান্ত পথ পুরোটাই এখন তালেবানের নিয়ন্ত্রণে এবং তারা আফগানদের দেশের বাইরে যেতে দিতেও রাজি নয়।

বিভিন্ন খবরে দেখা যাচ্ছে, শুধু ব্যবসায়ী এবং যাদের ভ্রমণ সংক্রান্ত কাগজপত্র আছে, তাদেরকেই সীমান্ত পার হওয়ার অনুমতি দেওয়া হচ্ছে।

“বেশিরভাগ আফগান নিয়মিত চ্যানেলে দেশ ছাড়তে পারবেন না। এখন পর্যন্ত যারা বিপদে আছেন, তাদের সবার সামনে পরিষ্কার কোন উপায়ও নেই,” জাতিসংঘ শরণার্থী সংস্থার একজন মুখপাত্র এ কথা বলেছেন গত সপ্তাহে।

তবে কিছু শরণার্থী অবশ্য নিজ ব্যবস্থাপনায় সীমান্ত অতিক্রমের উপায় বের করে নিয়েছেন।

এরই মধ্যে কয়েক হাজার আফগান নাগরিক পাকিস্তান সীমান্ত অতিক্রম করেছেন, আর প্রায় দেড় হাজার আফগান উজবেকিস্তানে প্রবেশ করে এখন সীমান্তের কাছে তাবুতে দিন কাটাচ্ছেন।

ঘরবাড়ি থেকে পালিয়েছে কত মানুষ?

অস্থিতিশীলতার শিকার আর যুদ্ধবিধ্বস্ত আফগানিস্তানের মানুষদের দেশ ছাড়ার লম্বা ইতিহাসে এবারে যুক্ত হলো বড় সংখ্যায় আফগানদের দেশত্যাগের চেষ্টা।

সাথে যোগ হয়েছে বাস্তুচ্যুত হওয়ার নতুন ঘটনা। জাতিসংঘের হিসেব বলছে, তালেবান আফগানিস্তানের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার আগে লড়াই আর সংঘাতের কারণে ঘরবাড়ি ছাড়া হয়েছে অন্তত সাড়ে পাঁচ লাখ মানুষ।

এর অর্থ হলো, এখন অন্তত সাড়ে পঁয়ত্রিশ লাখ আফগান দেশের মধ্যেই বাস্তুচ্যুত।

এছাড়া আরও ২২ লাখ শরণার্থী গত বছরের শেষ পর্যন্ত প্রতিবেশী দেশগুলোতে আশ্রয়ের আবেদন করে অপেক্ষা করছিল।

আফগান শরণার্থীরা কোথায় যাবে?

গত বছর সর্বোচ্চ সংখ্যক আফগান শরণার্থী ও আশ্রয়প্রার্থী গেছে ইরান আর পাকিস্তানে। পরিসংখ্যান বলছে, ২০২০ সালে পাকিস্তান গেছে প্রায় ১৫ লাখ আর ইরানে গেছে সাত লাখ ৮০ হাজার আফগান।

এরপরে সর্বোচ্চ এক লাখ ৮০ হাজার আফগান আশ্রয় নিয়েছে জার্মানিতে, আর এক লাখ ৩০ হাজার তুরস্কে।

অন্য দেশে আশ্রয়ের আবেদন করেছেন কিন্তু আবেদন এখনও গৃহীত হয়নি, এমন আশ্রয় প্রার্থীদের সংখ্যা বিবেচনা করলে দেখা যায় যে তুরস্ক, জার্মানি আর গ্রিস রয়েছে এমন তালিকার শীর্ষে- এসব দেশে যাওয়ার জন্য যথাক্রমে এক লাখ ২৫ হাজার, ৩৩ হাজার ও ২০ হাজার আফগান আবেদন করে বসে আছেন।

অন্যদিকে, ইরানে যারা শরণার্থী কার্ড পেয়েছেন তাদেরকে দেশটির শিক্ষা ও স্বাস্থ্য অবকাঠামো ব্যবহারের সুযোগ দেওয়া হয়েছে।

অন্য দেশগুলো কতটা সহায়তা করছে?

কিছু দেশ আফগানদের দিকে সহায়তার হাত বাড়িয়েছে, আবার কিছু দেশ ইঙ্গিত দিয়েছে যে পালিয়ে যাওয়া আফগানদের জন্য তারা ততটা উদার হবে না।

ইরান: আফগানিস্তান সীমান্তের কাছে শরণার্থীদের জন্য তাঁবু খুলেছে ইরান। ইরানের একজন কর্মকর্তা অবশ্য বলেছেন যে পরিস্থিতি ভালো হলে আফগানদের প্রত্যাবাসন করা হবে। দেশটিতে ইতোমধ্যেই প্রায় ৩৫ লাখ আফগান আশ্রয় নিয়েছে।

পাকিস্তান: গত জুনে প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান বলেছেন যে তালেবান আফগানিস্তানের নিয়ন্ত্রণ নিলে তার দেশ সীমান্ত বন্ধ করে দেবে। যদিও জানা গেছে যে অন্তত একটি জায়গায় সীমান্ত খোলা আছে এবং কয়েক হাজার আফগান ইতোমধ্যেই পাকিস্তানে প্রবেশ করেছে।

তাজিকিস্তান: আফগান ন্যাশনাল আর্মির সদস্যসহ কয়েকশ’ আফগান সম্প্রতি সীমান্তপথে তাজিকিস্তানে প্রবেশ করেছেন। জুলাইতে দেশটি জানিয়েছে, তারা এক লাখ আফগান শরণার্থী গ্রহণ করার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে।

উজবেকিস্তান: প্রায় দেড় হাজার আফগান শরণার্থী উজবেকিস্তান সীমান্তের মধ্যে তাঁবু গেড়েছেন। এখানে সীমান্ত নিয়ন্ত্রণ করছে তালেবান।

যুক্তরাজ্য: বিশ হাজার আফগানকে গ্রহণ করার পরিকল্পনার কথা জানিয়েছে যুক্তরাজ্য। এর মধ্যে প্রথম বছরে পাঁচ হাজার আফগানকে পুনর্বাসন করা হবে, যার মধ্যে নারী, শিশু ও ধর্মীয় সংখ্যালঘুরা গুরুত্ব পাবে।

যুক্তরাষ্ট্র: প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ৫০ কোটি মার্কিন ডলারের একটি তহবিলের অনুমোদন দিয়েছেন আফগানিস্তানের বর্তমান পরিস্থিতিতে অপ্রত্যাশিত ঝুঁকিতে পড়া শরণার্থীদের জন্য। তবে ঠিক কত সংখ্যক শরণার্থী যুক্তরাষ্ট্র নেবে, তা জানানো হয়নি।

কানাডা: কানাডায় ২০ হাজার আফগান শরণার্থীকে গ্রহণ করা হবে বলে জানানো হয়েছে। তবে এর মধ্যে তালেবানের কারণে বিপদে থাকা সাবেক আফগান সরকারের কর্মী এবং নারীনেত্রীরা অগ্রাধিকার পাবে।

তবে ইউরোপীয় ইউনিয়ন বলেছে যে তারা ২০১৫ সালের শরণার্থী সংকটের পুনরাবৃত্তি চায় না। ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইতোমধ্যেই বলেছেন, আফগানিস্তান থেকে শরণার্থীর ঢেউ থেকে ইউরোপকে সুরক্ষা দিতে হবে। তবে খুব বিপদে থাকা লোকদের তার দেশ সুরক্ষা দেবে বলেও জানিয়েছেন তিনি।

অস্ট্রিয়া কোনও শরণার্থী না নেওয়ার কথা জানিয়েছে, আর সুইজারল্যান্ড বলেছে যে সরাসরি আফগানিস্তান থেকে আসা বড় সংখ্যক শরণার্থীকে তারা গ্রহণ করবে না।

এর বাইরে অস্ট্রেলিয়া তিন হাজার এবং আফ্রিকার দেশ উগান্ডাও দুই হাজার আফগান শরণার্থীকে গ্রহণ করবে বলে জানিয়েছে।

আর যুক্তরাষ্ট্রের অনুরোধে উত্তর মেসিডোনিয়া, আলবেনিয়া এবং কসোভো কিছু শরণার্থীকে সাময়িক সময়ের জন্য আশ্রয় দেবে। যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা পাওয়ার আগে পর্যন্ত এসব শরণার্থী সেখানে থাকবে।

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
শান্তি আনতে যুদ্ধবিরতি অপরিহার্য নয়: ট্রাম্প
শান্তি আনতে যুদ্ধবিরতি অপরিহার্য নয়: ট্রাম্প
ট্রাম্পের সাথে বৈঠক, হোয়াইট হাউসে জেলেনস্কি
ট্রাম্পের সাথে বৈঠক, হোয়াইট হাউসে জেলেনস্কি
গাজাকে অনাহারে রেখে দক্ষিণ সুদানে ত্রাণ পাঠাচ্ছে ইসরায়েল!
গাজাকে অনাহারে রেখে দক্ষিণ সুদানে ত্রাণ পাঠাচ্ছে ইসরায়েল!
সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মত  হামাস
সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মত  হামাস
সম্পর্ক জোরদারে ভারতে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
সম্পর্ক জোরদারে ভারতে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ইরাক থেকে মার্কিন নেতৃত্বাধীন সামরিক জোট বিদায় নিচ্ছে?
ইরাক থেকে মার্কিন নেতৃত্বাধীন সামরিক জোট বিদায় নিচ্ছে?
মোদিকে ফোনে কী বললেন পুতিন?
মোদিকে ফোনে কী বললেন পুতিন?
কি আছে পুতিনের রহস্যময় ফ্লাইং ক্রেমলিনে?
কি আছে পুতিনের রহস্যময় ফ্লাইং ক্রেমলিনে?
নরওয়ের তেল শোধনাগার অবরোধ গ্রেটা থুনবার্গের
নরওয়ের তেল শোধনাগার অবরোধ গ্রেটা থুনবার্গের
করিডোর ইস্যুতে আর্মেনিয়া যাচ্ছেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
করিডোর ইস্যুতে আর্মেনিয়া যাচ্ছেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
ইউক্রেনকে ভর্ৎসনা হাঙ্গেরির
ইউক্রেনকে ভর্ৎসনা হাঙ্গেরির
গাজায় যুদ্ধবিরতি নিয়ে নতুন প্রস্তাব পেয়েছে হামাস: ফিলিস্তিনি কর্মকর্তা
গাজায় যুদ্ধবিরতি নিয়ে নতুন প্রস্তাব পেয়েছে হামাস: ফিলিস্তিনি কর্মকর্তা
সর্বশেষ খবর
মন্ত্রী সচিব এজেন্সি পুলিশ সিন্ডিকেট
মন্ত্রী সচিব এজেন্সি পুলিশ সিন্ডিকেট

৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

আরও ছাড় দেবে বিএনপি
আরও ছাড় দেবে বিএনপি

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডায়াবেটিস নিরাময়ে নতুন দিগন্ত
ডায়াবেটিস নিরাময়ে নতুন দিগন্ত

৩৪ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

আমিরাতে খালেদা জিয়ার ৮১ তম জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল
আমিরাতে খালেদা জিয়ার ৮১ তম জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল

৩৪ মিনিট আগে | পরবাস

শান্তি আনতে যুদ্ধবিরতি অপরিহার্য নয়: ট্রাম্প
শান্তি আনতে যুদ্ধবিরতি অপরিহার্য নয়: ট্রাম্প

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সাথে বৈঠক, হোয়াইট হাউসে জেলেনস্কি
ট্রাম্পের সাথে বৈঠক, হোয়াইট হাউসে জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাগৈতিহাসিক মহাসাগরের জীবনের রহস্য জানাবে এই তিমির জীবাশ্ম
প্রাগৈতিহাসিক মহাসাগরের জীবনের রহস্য জানাবে এই তিমির জীবাশ্ম

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজাকে অনাহারে রেখে দক্ষিণ সুদানে ত্রাণ পাঠাচ্ছে ইসরায়েল!
গাজাকে অনাহারে রেখে দক্ষিণ সুদানে ত্রাণ পাঠাচ্ছে ইসরায়েল!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসের সবচেয়ে ব্যয়বহুল বিয়ের আয়োজন করছেন রোনালদো-জর্জিনা?
ইতিহাসের সবচেয়ে ব্যয়বহুল বিয়ের আয়োজন করছেন রোনালদো-জর্জিনা?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় স্কুল চলাকালীন সহকারী শিক্ষককে মারধরের অভিযোগ
গাইবান্ধায় স্কুল চলাকালীন সহকারী শিক্ষককে মারধরের অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ দফা দাবিতে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছে ববি শিক্ষার্থীরা
৩ দফা দাবিতে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছে ববি শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর
চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাসিনার বিরুদ্ধে মামলায় ট্রাইব্যুনালে ১২ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ
হাসিনার বিরুদ্ধে মামলায় ট্রাইব্যুনালে ১২ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক দিন বাড়ল ডাকসু নির্বাচনের মনোনয়ন পত্র বিতরণ ও গ্রহণের সময়
এক দিন বাড়ল ডাকসু নির্বাচনের মনোনয়ন পত্র বিতরণ ও গ্রহণের সময়

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কোনাতের জন্য রিয়ালের কাছে ৩৫ মিলিয়ন ইউরো চায় লিভারপুল
কোনাতের জন্য রিয়ালের কাছে ৩৫ মিলিয়ন ইউরো চায় লিভারপুল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে ওয়াকিটকির বার্তা ফাঁসের ঘটনায় পুলিশ কনস্টেবল গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ওয়াকিটকির বার্তা ফাঁসের ঘটনায় পুলিশ কনস্টেবল গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সূর্যবংশীকে এশিয়া কাপে চান ভারতের সাবেক অধিনায়ক
সূর্যবংশীকে এশিয়া কাপে চান ভারতের সাবেক অধিনায়ক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাজার বহুমুখী করতে নভেম্বরে আন্তর্জাতিক সোর্সিং মেলা করা হবে
বাজার বহুমুখী করতে নভেম্বরে আন্তর্জাতিক সোর্সিং মেলা করা হবে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মত  হামাস
সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মত  হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৪ সালের শ্রেষ্ঠ বিমানসেনা ও এমওডিসিদের সম্মাননা প্রদান
২০২৪ সালের শ্রেষ্ঠ বিমানসেনা ও এমওডিসিদের সম্মাননা প্রদান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল
ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার
এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুরাইনে ফুটপাতে পড়েছিল দুই লাশ
জুরাইনে ফুটপাতে পড়েছিল দুই লাশ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে ‘বন্ধু নির্বাচন ও না’ বলতে শেখা বিষয়ক আলোচনা সভা
রংপুরে ‘বন্ধু নির্বাচন ও না’ বলতে শেখা বিষয়ক আলোচনা সভা

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

আশুগঞ্জে ৫ বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
আশুগঞ্জে ৫ বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসু নির্বাচন ঘিরে সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, ভোটার  ১১৯১৯ জন
জাকসু নির্বাচন ঘিরে সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, ভোটার ১১৯১৯ জন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা
প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে প্রতিবন্ধী কিশোরীকে গণধর্ষণের অভিযোগ
নারায়ণগঞ্জে প্রতিবন্ধী কিশোরীকে গণধর্ষণের অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিয়ানমারে পাচারকালে ৫০০ বস্তা আলুসহ আটক ১১
মিয়ানমারে পাচারকালে ৫০০ বস্তা আলুসহ আটক ১১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুতের তারে কাপড় শুকাতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু
বিদ্যুতের তারে কাপড় শুকাতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!
যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ
থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম
সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?

১৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার
সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু
সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত
ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের
এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত
ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত
গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা
প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম
স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন
কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার
যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল
কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার
সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব
চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী
প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হরিণের সঙ্গে ধাক্কা, প্রাক্তন বিশ্ব সুন্দরী সেনিয়া অ্যালেক্সান্ড্রোভার মর্মান্তিক মৃত্যু
হরিণের সঙ্গে ধাক্কা, প্রাক্তন বিশ্ব সুন্দরী সেনিয়া অ্যালেক্সান্ড্রোভার মর্মান্তিক মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘যদি আমি না বলতাম, তাহলেও সমস্যা তৈরি হতো’
‘যদি আমি না বলতাম, তাহলেও সমস্যা তৈরি হতো’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও
আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমান ঘনিষ্ঠ এলভিস যাদবের বাড়িতে গুলি, দায় স্বীকার করল ‘ভাউ গ্যাং’
সালমান ঘনিষ্ঠ এলভিস যাদবের বাড়িতে গুলি, দায় স্বীকার করল ‘ভাউ গ্যাং’

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডাকসু নির্বাচনে ভিপি পদে লড়বেন উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ভিপি পদে লড়বেন উমামা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এক বেডের জন্য ৭০ জনের অপেক্ষা
এক বেডের জন্য ৭০ জনের অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

মধ্যপ্রাচ্যের ২৫ শতাংশ কয়েদি বাংলাদেশি
মধ্যপ্রাচ্যের ২৫ শতাংশ কয়েদি বাংলাদেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বঙ্গোপসাগর অপেক্ষা করছে তার উপহার নিয়ে
বঙ্গোপসাগর অপেক্ষা করছে তার উপহার নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাকা না থাকার কথকতা
থাকা না থাকার কথকতা

সম্পাদকীয়

নৌকাবাইচে মানুষের ঢল
নৌকাবাইচে মানুষের ঢল

পেছনের পৃষ্ঠা

গুলি করে তিন পুলিশ, জুতা দিয়ে মাড়িয়ে চেহারা বিকৃত
গুলি করে তিন পুলিশ, জুতা দিয়ে মাড়িয়ে চেহারা বিকৃত

প্রথম পৃষ্ঠা

শেবাচিম হাসপাতালে কমপ্লিট শাটডাউনের হুঁশিয়ারি
শেবাচিম হাসপাতালে কমপ্লিট শাটডাউনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা এখন চূড়ান্ত লড়াইয়ের
অপেক্ষা এখন চূড়ান্ত লড়াইয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক চেয়ারম্যানসহ ২১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সাবেক চেয়ারম্যানসহ ২১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত সফরে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত সফরে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতি জেনেছে আইআরআই
নির্বাচনি প্রস্তুতি জেনেছে আইআরআই

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্যুরিস্ট ভিসায় মালদ্বীপে গিয়ে কাজ করলে জেল-জরিমানা
ট্যুরিস্ট ভিসায় মালদ্বীপে গিয়ে কাজ করলে জেল-জরিমানা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষ, বোমা নিক্ষেপ পুলিশের গাড়িতে
বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষ, বোমা নিক্ষেপ পুলিশের গাড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

চুরির শাস্তি দেওয়ায় খুন জামায়াত নেতাকে
চুরির শাস্তি দেওয়ায় খুন জামায়াত নেতাকে

দেশগ্রাম

আওয়ামী দোসররা নাশকতার চেষ্টা করছে
আওয়ামী দোসররা নাশকতার চেষ্টা করছে

প্রথম পৃষ্ঠা

অবস্থান কর্মসূচি বিসিএস নন-ক্যাডারে চাকরিপ্রার্থীদের
অবস্থান কর্মসূচি বিসিএস নন-ক্যাডারে চাকরিপ্রার্থীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌলবাদের উত্থান
মৌলবাদের উত্থান

সম্পাদকীয়

মিত্ররা ধোঁয়াশায় ফলাফল নিয়ে
মিত্ররা ধোঁয়াশায় ফলাফল নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

১৩১ সহকারী কর কমিশনার বদলি, ৯ কর্মকর্তা বরখাস্ত
১৩১ সহকারী কর কমিশনার বদলি, ৯ কর্মকর্তা বরখাস্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্যাদুর্গত এলাকায় শুকনা খাবারের তীব্র সংকট
বন্যাদুর্গত এলাকায় শুকনা খাবারের তীব্র সংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকার বাইরে এখনো মব জাস্টিস চলছে
ঢাকার বাইরে এখনো মব জাস্টিস চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ে বিসংবাদ
ব্যবসায়ে বিসংবাদ

সম্পাদকীয়

জাহাজ থেকে পড়ে নিখোঁজ
জাহাজ থেকে পড়ে নিখোঁজ

দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু

দেশগ্রাম

অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্যদের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ
অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্যদের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

দেশগ্রাম

৮৫ কর্মকর্তাকে চাকরিতে পুনর্বহাল করল ইসি
৮৫ কর্মকর্তাকে চাকরিতে পুনর্বহাল করল ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে দুই লাশ উদ্ধার
চট্টগ্রামে দুই লাশ উদ্ধার

খবর

থ্রি হুইলার চালকদের সড়ক অবরোধ
থ্রি হুইলার চালকদের সড়ক অবরোধ

দেশগ্রাম