শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৩৭, মঙ্গলবার, ৩১ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

তালেবানের আফগানিস্তানে কোন দেশ কীভাবে দাবার গুটি চালবে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
তালেবানের আফগানিস্তানে কোন দেশ কীভাবে দাবার গুটি চালবে

আফগানিস্তানের নতুন শাসক হিসেবে তালেবান নিজেদের সংহত করছে এবং সেই সাথে বাকি বিশ্বের অনেক দেশ নতুন এই বাস্তবতায় তাদের নিজেদের ভূমিকা এবং কৌশল নির্ধারণে ব্যস্ত হয়ে পড়েছে।

বিশ্বের বিভিন্ন রাজধানীতে- মস্কো থেকে বেইজিং, বার্লিন থেকে ইসলামাবাদ– আফগানিস্তান নিয়ে কূটনৈতিক তৎপরতা এখন প্রবল।

তাছাড়া, ২৬ অগাস্ট কাবুল বিমানবন্দরে বিধ্বংসী আত্মঘাতী হামলা থেকে পরিষ্কার বোঝা যাচ্ছে তালেবানের বিজয়ে আফগানিস্তানে তৎপর অন্য কিছু সশস্ত্র গোষ্ঠী খুশি নয় এবং সেটা তারা প্রকাশও করছে।

কিন্তু নতুন আফগানিস্তানে তালেবানের কাছ থেকে এই সব গুরুত্বপূর্ণ দেশ কীভাবে তাদের স্বার্থ হাসিল করতে বা প্রভাব ধরে রাখতে চাইছে? কীভাবে নতুন আফগান পরিস্থিতি এসব দেশকে প্রভাবিত করতে পারে:

পাকিস্তান
কাবুলে ক্ষমতার পালাবদল যে দেশটিকে সবচেয়ে বেশি প্রভাবিত করবে সেটি হল পাকিস্তান। আফগানিস্তানের সাথে পাকিস্তানের ২,৪০০ কিলোমিটার সীমান্ত রয়েছে।

পাকিস্তানে নিবন্ধিত আফগান শরণার্থীর সংখ্যা ১৪ লাখ। প্রকৃত সংখ্যা অনেক বেশি। ফলে আফগানিস্তানে যেকোনও অস্থিতিশীলতার প্রভাব সবচেয়ে বেশি পড়ে পাকিস্তানে। কিন্তু তালেবানের সাথে সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ সম্পর্কও পাকিস্তানের।

তালেবান, পশতু ভাষায় যার অর্থ ছাত্র, তাদের উত্থান ১৯৯০ এর দশকে পাকিস্তানের উত্তরাঞ্চলে। এই আন্দোলনে যারা প্রথম যোগ দেয় তাদের অনেকের লেখাপড়া পাকিস্তানের মাদ্রাসায়।

যদিও তালেবানকে সাহায্য করার কথা পাকিস্তান সবসময় অস্বীকার করে, কিন্তু ১৯৯৬ সালে কাবুলে তাদের ক্ষমতা দখলের পর যে তিনটি দেশ তাদের স্বীকৃতি দিয়েছিল পাকিস্তান ছিল তাদের অন্যতম। বাকি দুটি দেশ ছিল – সৌদি আরব এবং সংযুক্ত আরব আমিরাত। এই তিনটি দেশের মধ্যে পাকিস্তানই সবশেষে তালেবানের সাথে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করে।

যদিও গত ২০ বছরে তালেবানের সাথে পাকিস্তান রাষ্ট্রের সম্পর্কে বিভিন্ন সময়ে নানা টানাপোড়েন দেখা দিয়েছে, কিন্তু ব্রিটেনের গবেষণা সংস্থা রয়্যাল ইউনাইটেড সার্ভিস ইন্সটিটিউটের (রুসি) গবেষক উমের করিম বলেন, “পাকিস্তানের নীতি নির্ধারকদের মধ্যে সাধারণভাবে একটি বিশ্বাস কাজ করছে যে এবার তারা কিছু সাফল্য অর্জন করেছেন।”

পাকিস্তানে যারা ভারতের সাথে রেষারেষিকে পররাষ্ট্র নীতিতে খুব গুরুত্ব দেন তারা মনে করছেন তালেবানের ক্ষমতা দখলে আফগানিস্তানে ভারতের প্রভাব কমবে।

উমের করিম বলেন, “বিশেষ করে জালালাবাদ এবং কান্দাহারের মত সীমান্তবর্তী আফগান শহরগুলোতে ভারতের কনস্যুলেটগুলো নিয়ে পাকিস্তান খুবই উদ্বিগ্ন ছিল।”

তিনি বলেন, পাকিস্তান মনে করে ভারত উত্তরে পাকিস্তান বিরোধী জঙ্গি গোষ্ঠী তেহরিকে তালেবান পাকিস্তান (টিটিপি) এবং দক্ষিণে বালুচ বিভিন্ন বিচ্ছিন্নতাবাদি গোষ্ঠীর প্রধান উস্কানি-দাতা, এবং আফগানিস্তানের এসব ভারতীয় কনস্যুলেটের মাধ্যমে এসব বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোকে নানা সাহায্য সহযোগিতা করা হতো।

এই গবেষক বলেন, পাকিস্তান বিশ্বাস করে তালেবানের ক্ষমতা দখলের পর আফগানিস্তানে তারা তাদের প্রভাব পুনরুদ্ধার করতে পারবে। আফগানিস্তানের প্রধান ব্যবসা-বাণিজ্য হয় পাকিস্তানের ভেতর দিয়ে। চাল, আটা, সবজি থেকে শুরু করে সিমেন্ট এবং নির্মাণ সামগ্রীও পাকিস্তানের ভেতর দিয়েই আফগানিস্তানে যায়।

উমের করিম মনে করেন পাকিস্তানের ওপর অর্থনৈতিক নির্ভরতার কারণেও বিভিন্ন ইস্যুতে বিশেষ করে নিরাপত্তার ইস্যুতে পাকিস্তানকে সহযোগিতা করতে আগ্রহী হবে তালেবান।

সেই সাথে আফগানিস্তানের ভেতর দিয়ে মধ্য এশিয়ার দেশগুলোর সাথে একটি বাণিজ্য করিডোর তৈরি নিয়েও পাকিস্তান খুবই আগ্রহী।

“তালেবানের সরকার বিশ্বে একঘরে হওয়ার ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। এই অবস্থায় পাকিস্তানের ইচ্ছার বিরুদ্ধে তারা যেতে পারবে না,” বলেন উমের করিম।

রাশিয়া
আফগানিস্তানে ১৯৭৯ সাল থেকে ১৯৮৯ পর্যন্ত দশ বছর ধরে সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের যুদ্ধ এবং তাতে পরাজয়ের ইতিহাস রাশিয়া সহজে ভুলবে না।

যদিও আফগানিস্তানে রাশিয়ার সরাসরি স্বার্থ এখন তেমন বেশি কিছু নয়, কিন্তু উত্তরের প্রতিবেশী দেশগুলোর ওপর আফগানিস্তানে যেকোনও অস্থিতিশীলতার সম্ভাব্য প্রভাব নিয়ে মস্কো চিন্তিত। সাবেক সোভিয়েত এসব দেশের– উজবেকিস্তান, তাজিকস্তান, তুর্কমেনিস্তান- সাথে রাশিয়ার সম্পর্ক এখনও ঘনিষ্ঠ।

তবে রাশিয়ার ককেশাস অঞ্চলের জিহাদি গোষ্ঠীগুলোর আফগানিস্তানে আশ্রয়-প্রশ্রয় পাওয়া নিয়ে মস্কো সবচেয়ে বেশি চিন্তিত। বিশেষ করে ইসলামিক স্টেটের সাথে সম্পর্কিত এসব জিহাদি সংগঠনগুলো রাশিয়া এবং তালেবান উভয়ের জন্যই বিপজ্জনক। ফলে, রাশিয়া বেশ কিছুদিন ধরেই তালেবানের সাথে সম্পর্ক তৈরি করতে শুরু করেছে।

রাশিয়া ইন গ্লোবাল অ্যাফেয়ার্স সাময়িকীর সম্পাদক ফিওদর লুকিয়ানভ বলেন, রাশিয়া আফগানিস্তানে তাদের “দ্বৈত নীতি” অব্যাহত রাখবে। “মস্কো একদিকে রাজনৈতিক নিরাপত্তার স্বার্থে তালেবানের সাথে সম্পর্ক রাখার চেষ্টা করবে। অন্যদিকে, তাজিকস্তানে রাশিয়া তাদের সৈন্য সংখ্যা বাড়িয়েছে। তাজিকস্তান এবং আফগানিস্তানের সাথে সামরিক সম্পর্ক বাড়িয়ে রাশিয়া চেষ্টা করবে যাতে উগ্র ইসলামপন্থীরা আফগানিস্তান থেকে ককেশাস দেশগুলোতে ঢুকতে না পারে।”

তবে সামগ্রিকভাবে, যে অঞ্চলটিকে রাশিয়া তাদের প্রভাব বলয়ের অংশ বলে বিবেচনা করে সেই মধ্য এশিয়া থেকে আমেরিকানদের চলে যাওয়া মস্কোর জন্য জন্য বড় একটি স্বস্তি।

“আমাদের জন্য যেটা ভালো আমেরিকার জন্য তা খারাপ, আবার আমাদের জন্য যেটি খারাপ, আমেরিকার জন্য তা ভালো। আমেরিকার জন্য আফগানিস্তানের বর্তমান পরিস্থিতি খারাপ এবং তা আমাদের জন্য ভালো,” ব্রিটিশ দৈনিক ফিন্যানসিয়াল টাইমসকে বলেন মস্কোতে রাজনৈতিক বিশ্লেষক আর্কাদি দুবনভ।

চীন
আফগানিস্তানে চীনের যেমন অর্থনৈতিক অভিলাষ রয়েছে, সেই সাথে চীনের নিরাপত্তার জন্যও আফগানিস্তান গুরুত্বপূর্ণ।

আমেরিকা চলে যাওয়ার পর চীনা কোম্পানিগুলোর জন্য আফগানিস্তানের খনিজ সম্পদে হাত দেওয়ার সুযোগ তৈরি হয়েছে। বিশেষ করে মাইক্রোচিপ-সহ অত্যাধুনিক প্রযুক্তিতে ব্যবহার হয় এমন বিরল রেয়ার আর্থের মজুদ আফগানিস্তানে রয়েছে বলে প্রমাণ পাওয়া গেছে। আমেরিকার বিশেষজ্ঞদের মতে আফগানিস্তানে এক ট্রিলিয়ন ডলারের খনিজ সম্পদ রয়েছে। আফগান সরকার মনে করে, এর পরিমাণ তিন গুণ বেশি।

কিন্তু সেই খনিজ সম্পদ আহরণে পা বাড়াতে চীনের ভেতর এখনও দ্বিধা রয়েছে। চীনা সরকারি মুখপাত্র হিসেবে পরিচিতি গ্লোবাল টাইমস তাদের ২৪ আগস্টের সংখ্যায় লিখেছে চীন সরকার আফগানিস্তানে রাজনৈতিক এবং নিরাপত্তার বিষয়গুলো নিয়ে এখনও ভাবছে।

তাছাড়া, আফগানিস্তানে পশ্চিমা দেশগুলো নিষেধাজ্ঞা চাপালে সেই দেশের সাথে ব্যবসা বাণিজ্যের পরিণতি নিয়েও চীন ভাবছে।

তবে চীনের বেসরকারি খাত আফগানিস্তানের বাজার নিয়ে খুবই উৎসাহী। “তারা মনে করছে আফগানিস্তানে বাণিজ্যের হাজারো রকমের সুযোগ রয়েছে,” বলছে গ্লোবাল টাইমস।

কৌশলগত দিক থেকে আফগানিস্তানে আরও ঘনিষ্ঠভাবে সম্পৃক্ত হওয়ার পেছনে চীনের যুক্তি রয়েছে। সিল্ক রোড নামে এশিয়া থেকে ইউরোপ পর্যন্ত প্রাচীন যে স্থল বাণিজ্য রুটটি পুনরুদ্ধারে চীন বদ্ধপরিকর, আফগানিস্তান সেই রুটের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।

আফগানিস্তানের প্রতিবেশী পাকিস্তান এবং ইরানে চীন ইতিমধ্যেই ব্যাপক মাত্রায় অবকাঠামো তৈরি করছে। আফগানিস্তানকেও যে চীন তাদের বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভের আওতায় আনতে চাইবে তা খুবই স্বাভাবিক।

সেই সাথে আফগানিস্তানে আঞ্চলিক ইসলামি উগ্রবাদী গোষ্ঠীগুলোর তৎপরতা নিয়ে রাশিয়ার মত চীনেরও উদ্বেগ রয়েছে। বিশেষ করে উইগুর মুসলিম অধ্যুষিত শিনজিয়াংয়ে বিচ্ছিন্নতাবাদী আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে চীনের সেই উদ্বেগ রাশিয়ার চেয়েও হয়তো বেশি।

বিবিসির সাবেক সংবাদদাতা এবং কূটনৈতিক বিশ্লেষক জনাথন মার্কাস বলেন, চীনের সাথে আফগানিস্তানের সীমান্ত ছোট, কিন্তু বেইজিংবিরোধী উগ্র ইসলামপন্থী সন্ত্রাসীরা আফগানিস্তানকে ঘাঁটি হিসেবে ব্যবহার করতে পারে এমন সম্ভাবনা নিয়ে চীন উদ্বিগ্ন। “বুঝতে কষ্ট হয় না কেন চীন তালেবানের সাথে ঘনিষ্ঠতা তৈরিতে এত আগ্রহী,” বলেন জনাথন মার্কাস।

চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিন পিং এবং রুশ প্রেসিডেন্ট পুতিন ২৫ আগস্ট আফগান পরিস্থিতি নিয়ে টেলিফোনে কথা বলেন। জানা গেছে, ওই টেলিফোন আলাপে চীনা ও রুশ নেতা “আফগানিস্তান থেকে সন্ত্রাস এবং মাদকের হুমকি মোকাবেলায” তৎপরতা বাড়াতে একমত হন।

ইরান
ইরান “গত বেশ কয়েক বছর ধরে “তালেবানের সাথে যোগাযোগ রাখছে, বলেন গবেষক উমের করিম। বিশেষ করে, উমের করিম বলেন, ইরানের ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ড বাহিনীর কুদস ফোর্স, যারা যুদ্ধের অপ্রচলিত কৌশলে সিদ্ধহস্ত এবং যুক্তরাষ্ট্র যাদেরকে সন্ত্রাসী একটি বাহিনী হিসেবে বিবেচনা করে, তারা তালেবানের সাথে যোগাযোগ রাখছে।

“ইরান তালেবানের নেতাদের আমন্ত্রণ করে নিয়ে গেছে। তাদের টাকা পয়সা এবং অস্ত্রও দিয়েছে। বদলে, তালেবান এখন আফগান শিয়াদের ব্যাপারে, বিশেষ করে শিয়া হাজারা জাতিগোষ্ঠীর ব্যাপারে অনেক নরম। যে কারণে হাজারা অধ্যুষিত মধ্য আফগানিস্তানে তালেবান একটিও গুলি না ছুড়েই দখল করতে পেরেছে।”

তবে, তালেবানের স্থানীয় পর্যায়ের যোদ্ধারা হাজারাদের হেনস্থা নির্যাতন করেছে- এমন বেশ কিছু খবর গত কদিনে বেরিয়েছে।

“আফগানিস্তানকে বাকি বিশ্ব থেকে একঘরে করা হলে, সেখানে ইরানের প্রভাব তৈরির সুযোগ সৃষ্টি হবে,” বলেন উমের করিম।

“আফগানিস্তানে যুক্তরাষ্ট্রের ফেলে যাওয়া ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র এবং অন্যান্য অস্ত্র– যেগুলো এখন তালেবানের হাতে- বিশ্লেষণে ইরান আগ্রহী হবে।”

তাছাড়া, আফগানিস্তানের স্থিতিশীলতায় ইরানের স্বার্থ রয়েছে, কারণ তাতে সেদেশে আফগান শরণার্থীর চাপ কমবে। জাতিসংঘের হিসাবে ইরানে বর্তমানে ৭ লাখ ৮০ হাজার আফগান শরণার্থী রয়েছে। বেসরকারি হিসাবে এই সংখ্যা অনেক বেশি।

পশ্চিমা বিশ্ব
পশ্চিমা নেতারা আফগানিস্তানে তাদের ২০ বছরের সামরিক তৎপরতাকে একটি সাফল্য হিসাবে দেখানোর চেষ্টা করছেন এবং করবেন। তবে তালেবান মনে করে পশ্চিমাদের সাথে যুদ্ধে তারাই জয়ী হয়েছে।

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
পদত্যাগ করলেন ইউক্রেনের প্রধানমন্ত্রী
পদত্যাগ করলেন ইউক্রেনের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ২০ রাজ্যের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ২০ রাজ্যের মামলা
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
সিরিয়ায় বেদুইন-দ্রুজ সংঘর্ষে নিহত বেড়ে ১০০
সিরিয়ায় বেদুইন-দ্রুজ সংঘর্ষে নিহত বেড়ে ১০০
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
যুক্তরাষ্ট্রে আবারও ভারী বর্ষণ ও আকস্মিক বন্যা
যুক্তরাষ্ট্রে আবারও ভারী বর্ষণ ও আকস্মিক বন্যা
পাকিস্তানে ভারী বৃষ্টিতে ১১১ জনের মৃত্যু
পাকিস্তানে ভারী বৃষ্টিতে ১১১ জনের মৃত্যু
চীনের কাছে আবারও এআই চিপ বিক্রি করবে এনভিডিয়া
চীনের কাছে আবারও এআই চিপ বিক্রি করবে এনভিডিয়া
‘মার্কিন শুল্ক হুমকিতে রাশিয়া বিচলিত হওয়ার চেয়ে স্বস্তি পেয়েছে বেশি’
‘মার্কিন শুল্ক হুমকিতে রাশিয়া বিচলিত হওয়ার চেয়ে স্বস্তি পেয়েছে বেশি’
সর্বশেষ খবর
সুন্দরগঞ্জে মোটরসাইকেল-সিএনজি সংঘর্ষে নিহত ১
সুন্দরগঞ্জে মোটরসাইকেল-সিএনজি সংঘর্ষে নিহত ১

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুধে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে কিশোরী ধর্ষণ, যাবজ্জীবন সাজা
দুধে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে কিশোরী ধর্ষণ, যাবজ্জীবন সাজা

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট
চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা
চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ
মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী
নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে
ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে

নগর জীবন

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার
আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার

নগর জীবন

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে
ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে

মাঠে ময়দানে

আলোচনায় আরপিও সংশোধন
আলোচনায় আরপিও সংশোধন

পেছনের পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ
ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ
শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের

পেছনের পৃষ্ঠা