শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৩৭, মঙ্গলবার, ৩১ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

তালেবানের আফগানিস্তানে কোন দেশ কীভাবে দাবার গুটি চালবে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
তালেবানের আফগানিস্তানে কোন দেশ কীভাবে দাবার গুটি চালবে

আফগানিস্তানের নতুন শাসক হিসেবে তালেবান নিজেদের সংহত করছে এবং সেই সাথে বাকি বিশ্বের অনেক দেশ নতুন এই বাস্তবতায় তাদের নিজেদের ভূমিকা এবং কৌশল নির্ধারণে ব্যস্ত হয়ে পড়েছে।

বিশ্বের বিভিন্ন রাজধানীতে- মস্কো থেকে বেইজিং, বার্লিন থেকে ইসলামাবাদ– আফগানিস্তান নিয়ে কূটনৈতিক তৎপরতা এখন প্রবল।

তাছাড়া, ২৬ অগাস্ট কাবুল বিমানবন্দরে বিধ্বংসী আত্মঘাতী হামলা থেকে পরিষ্কার বোঝা যাচ্ছে তালেবানের বিজয়ে আফগানিস্তানে তৎপর অন্য কিছু সশস্ত্র গোষ্ঠী খুশি নয় এবং সেটা তারা প্রকাশও করছে।

কিন্তু নতুন আফগানিস্তানে তালেবানের কাছ থেকে এই সব গুরুত্বপূর্ণ দেশ কীভাবে তাদের স্বার্থ হাসিল করতে বা প্রভাব ধরে রাখতে চাইছে? কীভাবে নতুন আফগান পরিস্থিতি এসব দেশকে প্রভাবিত করতে পারে:

পাকিস্তান
কাবুলে ক্ষমতার পালাবদল যে দেশটিকে সবচেয়ে বেশি প্রভাবিত করবে সেটি হল পাকিস্তান। আফগানিস্তানের সাথে পাকিস্তানের ২,৪০০ কিলোমিটার সীমান্ত রয়েছে।

পাকিস্তানে নিবন্ধিত আফগান শরণার্থীর সংখ্যা ১৪ লাখ। প্রকৃত সংখ্যা অনেক বেশি। ফলে আফগানিস্তানে যেকোনও অস্থিতিশীলতার প্রভাব সবচেয়ে বেশি পড়ে পাকিস্তানে। কিন্তু তালেবানের সাথে সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ সম্পর্কও পাকিস্তানের।

তালেবান, পশতু ভাষায় যার অর্থ ছাত্র, তাদের উত্থান ১৯৯০ এর দশকে পাকিস্তানের উত্তরাঞ্চলে। এই আন্দোলনে যারা প্রথম যোগ দেয় তাদের অনেকের লেখাপড়া পাকিস্তানের মাদ্রাসায়।

যদিও তালেবানকে সাহায্য করার কথা পাকিস্তান সবসময় অস্বীকার করে, কিন্তু ১৯৯৬ সালে কাবুলে তাদের ক্ষমতা দখলের পর যে তিনটি দেশ তাদের স্বীকৃতি দিয়েছিল পাকিস্তান ছিল তাদের অন্যতম। বাকি দুটি দেশ ছিল – সৌদি আরব এবং সংযুক্ত আরব আমিরাত। এই তিনটি দেশের মধ্যে পাকিস্তানই সবশেষে তালেবানের সাথে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করে।

যদিও গত ২০ বছরে তালেবানের সাথে পাকিস্তান রাষ্ট্রের সম্পর্কে বিভিন্ন সময়ে নানা টানাপোড়েন দেখা দিয়েছে, কিন্তু ব্রিটেনের গবেষণা সংস্থা রয়্যাল ইউনাইটেড সার্ভিস ইন্সটিটিউটের (রুসি) গবেষক উমের করিম বলেন, “পাকিস্তানের নীতি নির্ধারকদের মধ্যে সাধারণভাবে একটি বিশ্বাস কাজ করছে যে এবার তারা কিছু সাফল্য অর্জন করেছেন।”

পাকিস্তানে যারা ভারতের সাথে রেষারেষিকে পররাষ্ট্র নীতিতে খুব গুরুত্ব দেন তারা মনে করছেন তালেবানের ক্ষমতা দখলে আফগানিস্তানে ভারতের প্রভাব কমবে।

উমের করিম বলেন, “বিশেষ করে জালালাবাদ এবং কান্দাহারের মত সীমান্তবর্তী আফগান শহরগুলোতে ভারতের কনস্যুলেটগুলো নিয়ে পাকিস্তান খুবই উদ্বিগ্ন ছিল।”

তিনি বলেন, পাকিস্তান মনে করে ভারত উত্তরে পাকিস্তান বিরোধী জঙ্গি গোষ্ঠী তেহরিকে তালেবান পাকিস্তান (টিটিপি) এবং দক্ষিণে বালুচ বিভিন্ন বিচ্ছিন্নতাবাদি গোষ্ঠীর প্রধান উস্কানি-দাতা, এবং আফগানিস্তানের এসব ভারতীয় কনস্যুলেটের মাধ্যমে এসব বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোকে নানা সাহায্য সহযোগিতা করা হতো।

এই গবেষক বলেন, পাকিস্তান বিশ্বাস করে তালেবানের ক্ষমতা দখলের পর আফগানিস্তানে তারা তাদের প্রভাব পুনরুদ্ধার করতে পারবে। আফগানিস্তানের প্রধান ব্যবসা-বাণিজ্য হয় পাকিস্তানের ভেতর দিয়ে। চাল, আটা, সবজি থেকে শুরু করে সিমেন্ট এবং নির্মাণ সামগ্রীও পাকিস্তানের ভেতর দিয়েই আফগানিস্তানে যায়।

উমের করিম মনে করেন পাকিস্তানের ওপর অর্থনৈতিক নির্ভরতার কারণেও বিভিন্ন ইস্যুতে বিশেষ করে নিরাপত্তার ইস্যুতে পাকিস্তানকে সহযোগিতা করতে আগ্রহী হবে তালেবান।

সেই সাথে আফগানিস্তানের ভেতর দিয়ে মধ্য এশিয়ার দেশগুলোর সাথে একটি বাণিজ্য করিডোর তৈরি নিয়েও পাকিস্তান খুবই আগ্রহী।

“তালেবানের সরকার বিশ্বে একঘরে হওয়ার ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। এই অবস্থায় পাকিস্তানের ইচ্ছার বিরুদ্ধে তারা যেতে পারবে না,” বলেন উমের করিম।

রাশিয়া
আফগানিস্তানে ১৯৭৯ সাল থেকে ১৯৮৯ পর্যন্ত দশ বছর ধরে সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের যুদ্ধ এবং তাতে পরাজয়ের ইতিহাস রাশিয়া সহজে ভুলবে না।

যদিও আফগানিস্তানে রাশিয়ার সরাসরি স্বার্থ এখন তেমন বেশি কিছু নয়, কিন্তু উত্তরের প্রতিবেশী দেশগুলোর ওপর আফগানিস্তানে যেকোনও অস্থিতিশীলতার সম্ভাব্য প্রভাব নিয়ে মস্কো চিন্তিত। সাবেক সোভিয়েত এসব দেশের– উজবেকিস্তান, তাজিকস্তান, তুর্কমেনিস্তান- সাথে রাশিয়ার সম্পর্ক এখনও ঘনিষ্ঠ।

তবে রাশিয়ার ককেশাস অঞ্চলের জিহাদি গোষ্ঠীগুলোর আফগানিস্তানে আশ্রয়-প্রশ্রয় পাওয়া নিয়ে মস্কো সবচেয়ে বেশি চিন্তিত। বিশেষ করে ইসলামিক স্টেটের সাথে সম্পর্কিত এসব জিহাদি সংগঠনগুলো রাশিয়া এবং তালেবান উভয়ের জন্যই বিপজ্জনক। ফলে, রাশিয়া বেশ কিছুদিন ধরেই তালেবানের সাথে সম্পর্ক তৈরি করতে শুরু করেছে।

রাশিয়া ইন গ্লোবাল অ্যাফেয়ার্স সাময়িকীর সম্পাদক ফিওদর লুকিয়ানভ বলেন, রাশিয়া আফগানিস্তানে তাদের “দ্বৈত নীতি” অব্যাহত রাখবে। “মস্কো একদিকে রাজনৈতিক নিরাপত্তার স্বার্থে তালেবানের সাথে সম্পর্ক রাখার চেষ্টা করবে। অন্যদিকে, তাজিকস্তানে রাশিয়া তাদের সৈন্য সংখ্যা বাড়িয়েছে। তাজিকস্তান এবং আফগানিস্তানের সাথে সামরিক সম্পর্ক বাড়িয়ে রাশিয়া চেষ্টা করবে যাতে উগ্র ইসলামপন্থীরা আফগানিস্তান থেকে ককেশাস দেশগুলোতে ঢুকতে না পারে।”

তবে সামগ্রিকভাবে, যে অঞ্চলটিকে রাশিয়া তাদের প্রভাব বলয়ের অংশ বলে বিবেচনা করে সেই মধ্য এশিয়া থেকে আমেরিকানদের চলে যাওয়া মস্কোর জন্য জন্য বড় একটি স্বস্তি।

“আমাদের জন্য যেটা ভালো আমেরিকার জন্য তা খারাপ, আবার আমাদের জন্য যেটি খারাপ, আমেরিকার জন্য তা ভালো। আমেরিকার জন্য আফগানিস্তানের বর্তমান পরিস্থিতি খারাপ এবং তা আমাদের জন্য ভালো,” ব্রিটিশ দৈনিক ফিন্যানসিয়াল টাইমসকে বলেন মস্কোতে রাজনৈতিক বিশ্লেষক আর্কাদি দুবনভ।

চীন
আফগানিস্তানে চীনের যেমন অর্থনৈতিক অভিলাষ রয়েছে, সেই সাথে চীনের নিরাপত্তার জন্যও আফগানিস্তান গুরুত্বপূর্ণ।

আমেরিকা চলে যাওয়ার পর চীনা কোম্পানিগুলোর জন্য আফগানিস্তানের খনিজ সম্পদে হাত দেওয়ার সুযোগ তৈরি হয়েছে। বিশেষ করে মাইক্রোচিপ-সহ অত্যাধুনিক প্রযুক্তিতে ব্যবহার হয় এমন বিরল রেয়ার আর্থের মজুদ আফগানিস্তানে রয়েছে বলে প্রমাণ পাওয়া গেছে। আমেরিকার বিশেষজ্ঞদের মতে আফগানিস্তানে এক ট্রিলিয়ন ডলারের খনিজ সম্পদ রয়েছে। আফগান সরকার মনে করে, এর পরিমাণ তিন গুণ বেশি।

কিন্তু সেই খনিজ সম্পদ আহরণে পা বাড়াতে চীনের ভেতর এখনও দ্বিধা রয়েছে। চীনা সরকারি মুখপাত্র হিসেবে পরিচিতি গ্লোবাল টাইমস তাদের ২৪ আগস্টের সংখ্যায় লিখেছে চীন সরকার আফগানিস্তানে রাজনৈতিক এবং নিরাপত্তার বিষয়গুলো নিয়ে এখনও ভাবছে।

তাছাড়া, আফগানিস্তানে পশ্চিমা দেশগুলো নিষেধাজ্ঞা চাপালে সেই দেশের সাথে ব্যবসা বাণিজ্যের পরিণতি নিয়েও চীন ভাবছে।

তবে চীনের বেসরকারি খাত আফগানিস্তানের বাজার নিয়ে খুবই উৎসাহী। “তারা মনে করছে আফগানিস্তানে বাণিজ্যের হাজারো রকমের সুযোগ রয়েছে,” বলছে গ্লোবাল টাইমস।

কৌশলগত দিক থেকে আফগানিস্তানে আরও ঘনিষ্ঠভাবে সম্পৃক্ত হওয়ার পেছনে চীনের যুক্তি রয়েছে। সিল্ক রোড নামে এশিয়া থেকে ইউরোপ পর্যন্ত প্রাচীন যে স্থল বাণিজ্য রুটটি পুনরুদ্ধারে চীন বদ্ধপরিকর, আফগানিস্তান সেই রুটের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।

আফগানিস্তানের প্রতিবেশী পাকিস্তান এবং ইরানে চীন ইতিমধ্যেই ব্যাপক মাত্রায় অবকাঠামো তৈরি করছে। আফগানিস্তানকেও যে চীন তাদের বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভের আওতায় আনতে চাইবে তা খুবই স্বাভাবিক।

সেই সাথে আফগানিস্তানে আঞ্চলিক ইসলামি উগ্রবাদী গোষ্ঠীগুলোর তৎপরতা নিয়ে রাশিয়ার মত চীনেরও উদ্বেগ রয়েছে। বিশেষ করে উইগুর মুসলিম অধ্যুষিত শিনজিয়াংয়ে বিচ্ছিন্নতাবাদী আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে চীনের সেই উদ্বেগ রাশিয়ার চেয়েও হয়তো বেশি।

বিবিসির সাবেক সংবাদদাতা এবং কূটনৈতিক বিশ্লেষক জনাথন মার্কাস বলেন, চীনের সাথে আফগানিস্তানের সীমান্ত ছোট, কিন্তু বেইজিংবিরোধী উগ্র ইসলামপন্থী সন্ত্রাসীরা আফগানিস্তানকে ঘাঁটি হিসেবে ব্যবহার করতে পারে এমন সম্ভাবনা নিয়ে চীন উদ্বিগ্ন। “বুঝতে কষ্ট হয় না কেন চীন তালেবানের সাথে ঘনিষ্ঠতা তৈরিতে এত আগ্রহী,” বলেন জনাথন মার্কাস।

চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিন পিং এবং রুশ প্রেসিডেন্ট পুতিন ২৫ আগস্ট আফগান পরিস্থিতি নিয়ে টেলিফোনে কথা বলেন। জানা গেছে, ওই টেলিফোন আলাপে চীনা ও রুশ নেতা “আফগানিস্তান থেকে সন্ত্রাস এবং মাদকের হুমকি মোকাবেলায” তৎপরতা বাড়াতে একমত হন।

ইরান
ইরান “গত বেশ কয়েক বছর ধরে “তালেবানের সাথে যোগাযোগ রাখছে, বলেন গবেষক উমের করিম। বিশেষ করে, উমের করিম বলেন, ইরানের ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ড বাহিনীর কুদস ফোর্স, যারা যুদ্ধের অপ্রচলিত কৌশলে সিদ্ধহস্ত এবং যুক্তরাষ্ট্র যাদেরকে সন্ত্রাসী একটি বাহিনী হিসেবে বিবেচনা করে, তারা তালেবানের সাথে যোগাযোগ রাখছে।

“ইরান তালেবানের নেতাদের আমন্ত্রণ করে নিয়ে গেছে। তাদের টাকা পয়সা এবং অস্ত্রও দিয়েছে। বদলে, তালেবান এখন আফগান শিয়াদের ব্যাপারে, বিশেষ করে শিয়া হাজারা জাতিগোষ্ঠীর ব্যাপারে অনেক নরম। যে কারণে হাজারা অধ্যুষিত মধ্য আফগানিস্তানে তালেবান একটিও গুলি না ছুড়েই দখল করতে পেরেছে।”

তবে, তালেবানের স্থানীয় পর্যায়ের যোদ্ধারা হাজারাদের হেনস্থা নির্যাতন করেছে- এমন বেশ কিছু খবর গত কদিনে বেরিয়েছে।

“আফগানিস্তানকে বাকি বিশ্ব থেকে একঘরে করা হলে, সেখানে ইরানের প্রভাব তৈরির সুযোগ সৃষ্টি হবে,” বলেন উমের করিম।

“আফগানিস্তানে যুক্তরাষ্ট্রের ফেলে যাওয়া ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র এবং অন্যান্য অস্ত্র– যেগুলো এখন তালেবানের হাতে- বিশ্লেষণে ইরান আগ্রহী হবে।”

তাছাড়া, আফগানিস্তানের স্থিতিশীলতায় ইরানের স্বার্থ রয়েছে, কারণ তাতে সেদেশে আফগান শরণার্থীর চাপ কমবে। জাতিসংঘের হিসাবে ইরানে বর্তমানে ৭ লাখ ৮০ হাজার আফগান শরণার্থী রয়েছে। বেসরকারি হিসাবে এই সংখ্যা অনেক বেশি।

পশ্চিমা বিশ্ব
পশ্চিমা নেতারা আফগানিস্তানে তাদের ২০ বছরের সামরিক তৎপরতাকে একটি সাফল্য হিসাবে দেখানোর চেষ্টা করছেন এবং করবেন। তবে তালেবান মনে করে পশ্চিমাদের সাথে যুদ্ধে তারাই জয়ী হয়েছে।

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ক্যালিফোর্নিয়ার শহর
বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ক্যালিফোর্নিয়ার শহর
যুক্তরাষ্ট্রে ভয়াবহ টর্নেডো তাণ্ডব, ২৫ জনের মৃত্যু
যুক্তরাষ্ট্রে ভয়াবহ টর্নেডো তাণ্ডব, ২৫ জনের মৃত্যু
হজযাত্রীদের সুরক্ষায় নতুন উদ্যোগ সৌদি আরবের
হজযাত্রীদের সুরক্ষায় নতুন উদ্যোগ সৌদি আরবের
বাংলাদেশ এড়িয়ে সেভেন সিস্টার্সকে যুক্ত করতে নতুন প্রকল্প হাতে নিল ভারত
বাংলাদেশ এড়িয়ে সেভেন সিস্টার্সকে যুক্ত করতে নতুন প্রকল্প হাতে নিল ভারত
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদ: সিনেট থেকে হাতকড়া পরিয়ে বের করে দেওয়া হল প্রবীণ অধিকারকর্মীকে
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদ: সিনেট থেকে হাতকড়া পরিয়ে বের করে দেওয়া হল প্রবীণ অধিকারকর্মীকে
পাকিস্তানে হামলা নিয়ে বিভক্ত ভারতের রাজনীতি
পাকিস্তানে হামলা নিয়ে বিভক্ত ভারতের রাজনীতি
বোতলের আঘাতে প্রাণ গেল ব্রিটিশ তরুণের, জার্মান নাগরিকের ৭ বছরের কারাদণ্ড
বোতলের আঘাতে প্রাণ গেল ব্রিটিশ তরুণের, জার্মান নাগরিকের ৭ বছরের কারাদণ্ড
আদালতের লাগাতার রুলিংয়ে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
আদালতের লাগাতার রুলিংয়ে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
ইউক্রেন-রাশিয়া শীর্ষ সম্মেলন যুদ্ধ অবসানে ‘অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ’: এরদোগান
ইউক্রেন-রাশিয়া শীর্ষ সম্মেলন যুদ্ধ অবসানে ‘অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ’: এরদোগান
গাজায় গণহত্যা বন্ধে ইসরায়েলের ওপর চাপ সৃষ্টির আহ্বান স্পেনের প্রধানমন্ত্রীর
গাজায় গণহত্যা বন্ধে ইসরায়েলের ওপর চাপ সৃষ্টির আহ্বান স্পেনের প্রধানমন্ত্রীর
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত থেকে ১০ স্বর্ণের বার উদ্ধার
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত থেকে ১০ স্বর্ণের বার উদ্ধার
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতির আহ্বান জাতিসংঘ মহাসচিবের
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতির আহ্বান জাতিসংঘ মহাসচিবের
সর্বশেষ খবর
শত্রু যেভাবে বন্ধু হয়
শত্রু যেভাবে বন্ধু হয়

৩৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ইসলাম প্রচারে নারীদের অবদান
ইসলাম প্রচারে নারীদের অবদান

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাবাপ্রেমে প্রোজ্জ্বল যিনি
কাবাপ্রেমে প্রোজ্জ্বল যিনি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নবীজি (সা.)-এর ওপর মিথ্যারোপের ভয়াবহতা
নবীজি (সা.)-এর ওপর মিথ্যারোপের ভয়াবহতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ক্যালিফোর্নিয়ার শহর
বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ক্যালিফোর্নিয়ার শহর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোহলির সঙ্গে ট্রফি উঁচিয়ে ধরতে ভারতে যাবেন ডি ভিলিয়ার্স
কোহলির সঙ্গে ট্রফি উঁচিয়ে ধরতে ভারতে যাবেন ডি ভিলিয়ার্স

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ভয়াবহ টর্নেডো তাণ্ডব, ২৫ জনের মৃত্যু
যুক্তরাষ্ট্রে ভয়াবহ টর্নেডো তাণ্ডব, ২৫ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যানসিটিকে হারিয়ে ইতিহাসে প্রথম শিরোপা জিতল ক্রিস্টাল প্যালেস
ম্যানসিটিকে হারিয়ে ইতিহাসে প্রথম শিরোপা জিতল ক্রিস্টাল প্যালেস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাসপোর্টে ডলার এনডোর্সমেন্ট সর্বোচ্চ ফি ৩০০ টাকা নির্ধারণ
পাসপোর্টে ডলার এনডোর্সমেন্ট সর্বোচ্চ ফি ৩০০ টাকা নির্ধারণ

৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ছাত্রদলকর্মী হত্যায় স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতা গ্রেফতার
ছাত্রদলকর্মী হত্যায় স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বনাথে পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
বিশ্বনাথে পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

হজযাত্রীদের সুরক্ষায় নতুন উদ্যোগ সৌদি আরবের
হজযাত্রীদের সুরক্ষায় নতুন উদ্যোগ সৌদি আরবের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাস্তি না হওয়ায় বেপরোয়া লুণ্ঠন
শাস্তি না হওয়ায় বেপরোয়া লুণ্ঠন

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পাহাড় খুঁড়ে মিলল ডাকাতির টাকা, গ্রেফতার ৮
পাহাড় খুঁড়ে মিলল ডাকাতির টাকা, গ্রেফতার ৮

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদ পুনর্মিলনীতে বেলজিয়াম যেন এক টুকরো বাংলাদেশ
ঈদ পুনর্মিলনীতে বেলজিয়াম যেন এক টুকরো বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নেত্রকোনায় ট্রেন বিভ্রাট: ইঞ্জিন চলে গেল, বগি পড়ে রইল লাইনে!
নেত্রকোনায় ট্রেন বিভ্রাট: ইঞ্জিন চলে গেল, বগি পড়ে রইল লাইনে!

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘তাণ্ডব’-এ শাকিব খানের রাফ লুক, রহস্যে ঘেরা নতুন পোস্টার
‘তাণ্ডব’-এ শাকিব খানের রাফ লুক, রহস্যে ঘেরা নতুন পোস্টার

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ এড়িয়ে সেভেন সিস্টার্সকে যুক্ত করতে নতুন প্রকল্প হাতে নিল ভারত
বাংলাদেশ এড়িয়ে সেভেন সিস্টার্সকে যুক্ত করতে নতুন প্রকল্প হাতে নিল ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমনের ব্যাটে শতরান, পেসে ছিন্নভিন্ন আমিরাত
ইমনের ব্যাটে শতরান, পেসে ছিন্নভিন্ন আমিরাত

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেরাদিয়ায় হাট বসাতে দেওয়া হবে না
মেরাদিয়ায় হাট বসাতে দেওয়া হবে না

৬ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

ভারতের স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পোশাকসহ বিভিন্ন পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
ভারতের স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পোশাকসহ বিভিন্ন পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কোরবানির হাট কাঁপাবে ৪০ মণ ওজনের সম্রাট
কোরবানির হাট কাঁপাবে ৪০ মণ ওজনের সম্রাট

৬ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রেসিডেন্ট পদে লড়বে বাংলাদেশ
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রেসিডেন্ট পদে লড়বে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে প্লে-অফ স্বপ্ন ভেসে গেল কলকাতার
বৃষ্টিতে প্লে-অফ স্বপ্ন ভেসে গেল কলকাতার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইসিসিবিতে শিক্ষামেলায় ব্যাপক সাড়া
আইসিসিবিতে শিক্ষামেলায় ব্যাপক সাড়া

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বেনাপোলে ৫ মণ ভায়াগ্রা পাউডার জব্দ
বেনাপোলে ৫ মণ ভায়াগ্রা পাউডার জব্দ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বায়ার্নের গোল উৎসবে মৌসুম শেষ, কেইনের রেকর্ড
বায়ার্নের গোল উৎসবে মৌসুম শেষ, কেইনের রেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদ: সিনেট থেকে হাতকড়া পরিয়ে বের করে দেওয়া হল প্রবীণ অধিকারকর্মীকে
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদ: সিনেট থেকে হাতকড়া পরিয়ে বের করে দেওয়া হল প্রবীণ অধিকারকর্মীকে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে হামলা নিয়ে বিভক্ত ভারতের রাজনীতি
পাকিস্তানে হামলা নিয়ে বিভক্ত ভারতের রাজনীতি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইবার নিরাপত্তা প্রদান অন্তর্বর্তী সরকারের অন্যতম প্রধান দায়িত্ব
সাইবার নিরাপত্তা প্রদান অন্তর্বর্তী সরকারের অন্যতম প্রধান দায়িত্ব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদ্ণ্ড
শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদ্ণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ লাখ গাজাবাসীকে স্থায়ীভাবে লিবিয়ায় স্থানান্তরের পরিকল্পনা আমেরিকার
১০ লাখ গাজাবাসীকে স্থায়ীভাবে লিবিয়ায় স্থানান্তরের পরিকল্পনা আমেরিকার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ৩ মাস জেল খেটে ফিরেই বিমানবন্দরে আটক যুবলীগ নেতা
যুক্তরাষ্ট্রে ৩ মাস জেল খেটে ফিরেই বিমানবন্দরে আটক যুবলীগ নেতা

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ফারাক্কা বাঁধ প্রকল্পের ওপর সামরিক মহড়া দিল ভারত
এবার ফারাক্কা বাঁধ প্রকল্পের ওপর সামরিক মহড়া দিল ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মসমর্পণের পর স্ত্রীসহ কারাগারে মিল্টন সমাদ্দার
আত্মসমর্পণের পর স্ত্রীসহ কারাগারে মিল্টন সমাদ্দার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি জেবুন্নেসা আফরোজ গ্রেফতার
সাবেক এমপি জেবুন্নেসা আফরোজ গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে হত্যার পর ৯৯৯-এ কল করে লাশ নিয়ে যেতে বলা সেই যুবক গ্রেফতার
স্ত্রীকে হত্যার পর ৯৯৯-এ কল করে লাশ নিয়ে যেতে বলা সেই যুবক গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে
পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

স্বাগত জানাতে মেলোনিকে দেখে হাঁটু গেড়ে বসলেন আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
স্বাগত জানাতে মেলোনিকে দেখে হাঁটু গেড়ে বসলেন আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথ ইস্যুতে যা বললেন ইশরাক
শপথ ইস্যুতে যা বললেন ইশরাক

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানকে কেবল ট্রেলার দেখানো হয়েছে, রাজনাথের হুঁশিয়ারি
পাকিস্তানকে কেবল ট্রেলার দেখানো হয়েছে, রাজনাথের হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় হ্যাকারের বাড়িতে অভিযান, বিপুল পরিমাণ সরঞ্জাম জব্দ
গাইবান্ধায় হ্যাকারের বাড়িতে অভিযান, বিপুল পরিমাণ সরঞ্জাম জব্দ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রায়ে অসন্তুষ্ট আছিয়ার মা
রায়ে অসন্তুষ্ট আছিয়ার মা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ এড়িয়ে সেভেন সিস্টার্সকে যুক্ত করতে নতুন প্রকল্প হাতে নিল ভারত
বাংলাদেশ এড়িয়ে সেভেন সিস্টার্সকে যুক্ত করতে নতুন প্রকল্প হাতে নিল ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ খোলা থাকবে সরকারি অফিস
আজ খোলা থাকবে সরকারি অফিস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের আট দিনের মাথায় স্বামীকে হত্যার অভিযোগ স্ত্রীর বিরুদ্ধে
বিয়ের আট দিনের মাথায় স্বামীকে হত্যার অভিযোগ স্ত্রীর বিরুদ্ধে

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফ্রিকায় বন্ধু খুঁজছে মধ্যপ্রাচ্যে ‘নিঃসঙ্গ’ ইরান
আফ্রিকায় বন্ধু খুঁজছে মধ্যপ্রাচ্যে ‘নিঃসঙ্গ’ ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিএসএলে যোগ দিলেন সাকিব
পিএসএলে যোগ দিলেন সাকিব

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইপিএল: মুস্তাফিজকে দলে নিয়েও বড় বিপদে দিল্লি
আইপিএল: মুস্তাফিজকে দলে নিয়েও বড় বিপদে দিল্লি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের কাছে স্পর্শকাতর তথ্যপাচারের অভিযোগে ভারতে শিক্ষার্থী গ্রেফতার
পাকিস্তানের কাছে স্পর্শকাতর তথ্যপাচারের অভিযোগে ভারতে শিক্ষার্থী গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জরুরি নির্দেশনা মাউশির
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জরুরি নির্দেশনা মাউশির

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে হামলা নিয়ে বিভক্ত ভারতের রাজনীতি
পাকিস্তানে হামলা নিয়ে বিভক্ত ভারতের রাজনীতি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের পরও একাধিক নারীর সঙ্গে অনলাইন ডেট করতেন অভিজিৎ
বিয়ের পরও একাধিক নারীর সঙ্গে অনলাইন ডেট করতেন অভিজিৎ

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুপুরের মধ্যে ঝড়ের পূর্বাভাস
দুপুরের মধ্যে ঝড়ের পূর্বাভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারা বিএনপির সদস্য হতে পারবেন, জানালেন আমীর খসরু
কারা বিএনপির সদস্য হতে পারবেন, জানালেন আমীর খসরু

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৯ বছর পর আবারও একসঙ্গে শাহরুখ-রানি!
১৯ বছর পর আবারও একসঙ্গে শাহরুখ-রানি!

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের রাতে স্বামীর টাকা-স্বর্ণালংকার নিয়ে পালালেন নববধূ
বিয়ের রাতে স্বামীর টাকা-স্বর্ণালংকার নিয়ে পালালেন নববধূ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনের বিভিন্ন জায়গায় ইসরায়েলের ব্যাপক হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন জায়গায় ইসরায়েলের ব্যাপক হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০০ করে বন্দি বিনিময়ে রাজি রাশিয়া-ইউক্রেন
১০০০ করে বন্দি বিনিময়ে রাজি রাশিয়া-ইউক্রেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব‌কেয়া বেতনের দাবি‌তে টঙ্গী‌তে মহাসড়ক অ‌বরোধ
ব‌কেয়া বেতনের দাবি‌তে টঙ্গী‌তে মহাসড়ক অ‌বরোধ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
তলানিতে শেয়ারবাজার
তলানিতে শেয়ারবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

নগর ভবনে তালা, অবাঞ্ছিত ঘোষণা উপদেষ্টাকে
নগর ভবনে তালা, অবাঞ্ছিত ঘোষণা উপদেষ্টাকে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসের পাতায় আলফাজ
ইতিহাসের পাতায় আলফাজ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অসময়ে তিস্তার রুদ্রমূর্তি
অসময়ে তিস্তার রুদ্রমূর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় সমাবেশে তারুণ্যের ঢল
খুলনায় সমাবেশে তারুণ্যের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির টার্গেট তরুণরা
বিএনপির টার্গেট তরুণরা

নগর জীবন

সবার এত প্রশংসা পুরো ক্যারিয়ারে পাইনি
সবার এত প্রশংসা পুরো ক্যারিয়ারে পাইনি

শোবিজ

পিএসএলে আজ মাঠে ফিরবেন সাকিব
পিএসএলে আজ মাঠে ফিরবেন সাকিব

মাঠে ময়দানে

ক্ষুদ্রঋণ ব্যাংক স্থাপনে গুরুত্বারোপ
ক্ষুদ্রঋণ ব্যাংক স্থাপনে গুরুত্বারোপ

পেছনের পৃষ্ঠা

দিনদিন বাড়ছে অসন্তোষ
দিনদিন বাড়ছে অসন্তোষ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাদের জন্য প্রস্তুত জাতীয় স্টেডিয়াম
হামজাদের জন্য প্রস্তুত জাতীয় স্টেডিয়াম

মাঠে ময়দানে

কান কথা
কান কথা

শোবিজ

বাংলাদেশ-ভারত ফাইনাল আজ
বাংলাদেশ-ভারত ফাইনাল আজ

মাঠে ময়দানে

হেরেই গেল ‘এ’ দল
হেরেই গেল ‘এ’ দল

মাঠে ময়দানে

ক্রিকেটারদের ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেবে বিসিবি
ক্রিকেটারদের ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেবে বিসিবি

মাঠে ময়দানে

শারাপোভা প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম জয় করেন ২০০৪ সালে
শারাপোভা প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম জয় করেন ২০০৪ সালে

মাঠে ময়দানে

সিনেমা কেন মার খায়
সিনেমা কেন মার খায়

শোবিজ

বিএনপিতে যোগ দিতে পারবেন যারা
বিএনপিতে যোগ দিতে পারবেন যারা

প্রথম পৃষ্ঠা

রুলিংয়ে ক্ষুব্ধ ডোনাল্ড ট্রাম্প
রুলিংয়ে ক্ষুব্ধ ডোনাল্ড ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

একঝাঁক তারকার ‘কিং’
একঝাঁক তারকার ‘কিং’

শোবিজ

শিরোপা উৎসবে মাতোয়ারা মোহামেডান
শিরোপা উৎসবে মাতোয়ারা মোহামেডান

মাঠে ময়দানে

ঈদে আসছে ‘নাদান’
ঈদে আসছে ‘নাদান’

শোবিজ

পাসপোর্ট এনডোর্সমেন্ট ফি ৩০০ টাকা
পাসপোর্ট এনডোর্সমেন্ট ফি ৩০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’
ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’

সম্পাদকীয়

দিল্লি বা ওয়াশিংটনের গোলামি নয়
দিল্লি বা ওয়াশিংটনের গোলামি নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনানিবাসসংলগ্ন এলাকায় সমাবেশ মিছিল নিষিদ্ধ
সেনানিবাসসংলগ্ন এলাকায় সমাবেশ মিছিল নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেল ক্যাপ্টেন সিতারা
হারিয়ে গেল ক্যাপ্টেন সিতারা

রকমারি

জাতি জানতে চায় ইসি কখন তফসিল ঘোষণা করবে
জাতি জানতে চায় ইসি কখন তফসিল ঘোষণা করবে

নগর জীবন

পুশইনে বড় আশঙ্কা
পুশইনে বড় আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা