শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫৪, মঙ্গলবার, ০২ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

ডলারের একচেটিয়া আধিপত্য রুখতে নতুন আন্তর্জাতিক মুদ্রা আনবে ব্রিকস

মার্কিন অর্থনীতিতে ভয়াবহ মন্দার আভাস ট্রাম্পের
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ডলারের একচেটিয়া আধিপত্য রুখতে নতুন আন্তর্জাতিক মুদ্রা আনবে ব্রিকস

বর্তমানে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সংরক্ষণ ও লেনদেনে একচেটিয়া আধিপত্য মার্কিন ডলারের। বিশ্বজুড়ে দীর্ঘদিন ধরেই মার্কিন ডলারের এই আধিপত্য চলছে। এই আধিপত্য কতটা শক্তিশালী তা আরও স্পষ্ট হয়েছে রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর।

তবে সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপে ভোগ্যপণ্যের মূল্য সর্বকালের উচ্চতায় উঠেছে। পশ্চিমা দেশগুলোর চরম মুদ্রাস্ফীতি ও জ্বালানির আকাশচুম্বী দামের জন্য যুক্তরাজ্য, ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতিবিদরা ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ এবং কোভিড-১৯ এর কারণে সৃষ্ট অর্থনৈতিক বিপর্যয়কে দায়ী করছেন।

এদিকে, মার্কিন ডলারের একচেটিয়া আধিপত্য ও সংকট মোকাবেলায় ব্রিকস দেশগুলো তথা- রাশিয়া, চীন, ভারত, ব্রাজিল ও দক্ষিণ আফ্রিকার মতো দেশগুলো একটি নতুন আন্তর্জাতিক মুদ্রা প্রচলনের করার পরিকল্পনা করছে। জুনের শেষে রাশিয়া এবং ব্রিকস দেশগুলোর সদস্যরা বলেছে যে, এই পাঁচটি প্রধান উদীয়মান অর্থনীতির নেতারা আন্তর্জাতিক রিজার্ভ মুদ্রা তৈরির জন্য একমত হয়েছেন।

বিশ্লেষকরা বলছেন, ব্রিকস মুদ্রা মার্কিন ডলার এবং আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) স্পেশাল ড্রয়িং রাইটস (এসডিআর) মুদ্রার বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে আবির্ভূত হবে।

১৪তম ব্রিকস শীর্ষ সম্মেলনে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ঘোষণা করেন, “ব্রিকস দেশগুলো ‘নতুন বৈশ্বিক রিজার্ভ মুদ্রা’ চালু করার পরিকল্পনা করেছে। এছাড়াও তুরস্ক, মিশর এবং সৌদি আরব ব্রিকসে যোগ দেওয়ার কথা ভাবছে।”

তিনি বলেন, “আন্তর্জাতিক রিজার্ভ মুদ্রা তৈরির বিষয়টি আমাদের দেশগুলোর মুদ্রার আলোকে পর্যালোচনা করা হচ্ছে।”

পুতিন আরও বলেন, “ভারতীয় খুচরা চেইন স্টোরগুলো রাশিয়াতেও স্থাপন করা হবে এবং চীনা গাড়ি ও যন্ত্রাংশ নিয়মিত আমদানি করা হবে।”

বিশ্লেষকরা মনে করেন, ব্রিকসের রিজার্ভ কারেন্সি (মুদ্রা) তৈরির পদক্ষেপ মার্কিন ডলার এবং আইএমএফ’র এসডিআরগুলোকে দুর্বল করে দেবে। 

আইএনজি’র বিশ্ববাজার প্রধান ক্রিস টার্নার বলেন, “এটি আইএমএফ  দ্বারা মার্কিন-আধিপত্য মোকাবেলার বিরুদ্ধে একটি পদক্ষেপ। এটি ব্রিকসকে তাদের নিজস্ব আধিপত্য ক্ষেত্র এবং সেই ক্ষেত্রের মধ্যে একক মুদ্রা প্রচলনের সুযোগ দেবে।”

রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এ বছরের সেন্ট পিটার্সবার্গ ইন্টারন্যাশনাল ইকোনমিক ফোরামে মার্কিন ও পশ্চিমা দেশগুলোর আর্থিক নিষেধাজ্ঞার সমালোচনা ও নিন্দা করে বলেন, “কিছুই চিরকাল স্থায়ী হয় না। মার্কিনিরা নিজেদেরকে অদ্বিতীয় মনে করে এবং যদি তারা মনে করে যে তারা অদ্বিতীয়, তার মানে অন্য সবাই দ্বিতীয় শ্রেণির।”

রুশ রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে দ্বিবার্ষিক ভাষণে পুতিন বলেন, “অর্থনৈতিক শক্তির দিক থেকে পশ্চিমারা অনেকটাই দুর্বল হয়ে পড়ছে। (অর্থনৈতিক) সংকটের ফলে শিল্পোন্নত দেশগুলোতে যে গার্হস্থ্য আর্থ-সামাজিক সমস্যাগুলো আরও খারাপ হয়েছে, তা তথাকথিত ঐতিহাসিক পশ্চিমের প্রভাবশালী ভূমিকাকে দুর্বল করে দিচ্ছে। পরিস্থিতির যেকোনও উন্নয়নের জন্য প্রস্তুত থাকুন, এমনকি সবচেয়ে প্রতিকূল পরির্বতনের জন্যও।”

জুনে ব্রিকস শীর্ষ সম্মেলন নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম‘ ব্লুমবার্গ’। এতে উল্লেখ করা হয়েছে যে, চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং বলেছেন- রাশিয়ান ফেডারেশনের বিরোধিতা করার জন্য ন্যাটো দায়ী। 

তিনি আরও বলেন, কিছু দেশ যারা এচ্ছত্র আধিপত্যকে সমর্থন করে, তারাই নিরাপত্তা দুর্বলতায় ভুগবে।

শি জিনপং বলেন, “বৈশ্বিক অর্থব্যবস্থায় একটি প্রভাবশালী অবস্থান ব্যবহার করে বিশ্ব অর্থনীতির রাজনীতিকরণ, যন্ত্রায়ন এবং সামরিকীকরণ করে অনায্য নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা শুধুমাত্র অন্যদের ক্ষতি করবে না, সেই সাথে নিজেকেও আঘাত করবে, সারা বিশ্বের মানুষকে কষ্ট দেবে। যারা শক্তির প্রভাবে আচ্ছন্ন, সামরিক জোট প্রসারিত করে এবং অন্যের খরচে তাদের নিজস্ব নিরাপত্তা খোঁজে, তারা নিজেরাই নিরাপত্তার সমস্যায় পড়বে।” 

এদিকে, সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সতর্ক করে বলেছেন, “মার্কিন অর্থনীতি ‘মন্দার চেয়েও অনেক বড় সমস্যার’ মুখোমুখি হতে যাচ্ছে।”

তিনি আরও জোর দিয়ে বলেন, “যুক্তরাষ্ট্রে বড় ধরনের মন্দা দেখা দেবে। তবে আমাদের এই দেশকে এগিয়ে নিতে হবে। অন্যথায়, আমরা গুরুতর সমস্যায় পড়তে যাচ্ছি।”

ট্রাম্প বলেন, “বর্তমান প্রেসিডেন্ট জো বাডেনের আর্থিক নীতির কারণে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র অর্থনৈতিক মন্দায় পড়বে।” 

তার এই মন্তব্যে সমর্থন দিয়েছেন রিপাবলিকান অ্যারিজোনা গবারনেটর প্রার্থী ক্যারি লেক।

সম্প্রতি অ্যারিজোনায় ‘সেভ আমেরিকা’ শীর্ষক এক র‌্যালিতে বক্তব্য দেওয়ার সময় এসব কথা বলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প।

এ সময় ট্রাম্প সতর্ক করে বলেন, “মার্কিন অর্থনীতি ১৯২৯ সালের মহামন্দার মতোই একটি বড় ধরনের মন্দায় পড়তে যাচ্ছে।”

সাম্প্রতিক তথ্যে দেখা গেছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে মূল্যস্ফীতি এক বছর আগের তুলনায় ৮.৬ শতাংশ বেড়েছে, যা চার দশকের মধ্যে সর্বোচ্চ।

ট্রাম্প বলেন, “যুক্তরাষ্ট্রে প্রকৃত মজুরি ধসে পড়ছে। আমরা একটি ধ্বংসাত্মক অবস্থার দ্বারপ্রান্তে আছি এবং এটি বিপর্যয়কর। এটাকেই স্ট্যাগফ্লেশন (অর্থনীতিতে উচ্চ বেকারত্ব এবং স্থবির চাহিদার সাথে ক্রমাগত উচ্চ মূল্যস্ফীতি) বলা হয়। এটা ভালো নয়।”

তিনি বলেন, “আমি যা নিয়ে উদ্বিগ্ন, তারা তার বিপরীতমুখী কথাবার্তা বলে চলেছে। আমরা এখন যেখানে যাচ্ছি তা খুব খারাপ জায়গা হতে পারে।” সূত্র: বিটকয়েন, মেটা ক্রাঞ্চ, বিজনেস ইনসাইডার

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
তুরস্কে দাবানল নেভাতে গিয়ে নিহত ১০
তুরস্কে দাবানল নেভাতে গিয়ে নিহত ১০
নরওয়েতে মার্কিন দূতাবাস কর্মীর বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ
নরওয়েতে মার্কিন দূতাবাস কর্মীর বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ
সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ
সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ
মহাকাশে নিজস্ব উপগ্রহ পাঠাচ্ছে ইরান
মহাকাশে নিজস্ব উপগ্রহ পাঠাচ্ছে ইরান
বাংলাদেশে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত : মার্কিন কংগ্রেস নেতৃবৃন্দের শোক
বাংলাদেশে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত : মার্কিন কংগ্রেস নেতৃবৃন্দের শোক
জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি : জনগণকে নগদ অর্থ দেবে মালয়েশিয়া সরকার
জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি : জনগণকে নগদ অর্থ দেবে মালয়েশিয়া সরকার
প্রথমবার হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন করল তুরস্ক
প্রথমবার হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অভিযান, বাঘের মতো বন্যপ্রাণী লুকিয়ে রাখছেন মালিকরা
পাকিস্তানে অভিযান, বাঘের মতো বন্যপ্রাণী লুকিয়ে রাখছেন মালিকরা
রাশিয়ার জুলাই স্টর্ম সামরিক মহড়া শুরু
রাশিয়ার জুলাই স্টর্ম সামরিক মহড়া শুরু
ইউরোফাইটার টাইফুন যুদ্ধবিমান কিনতে তুরস্কের চুক্তি
ইউরোফাইটার টাইফুন যুদ্ধবিমান কিনতে তুরস্কের চুক্তি
যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান, পারমাণবিক কর্মসূচি চলবে : পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান, পারমাণবিক কর্মসূচি চলবে : পেজেশকিয়ান
পাঁচ বছর পর চীনা পর্যটকদের জন্য ভারতের ভিসা চালু
পাঁচ বছর পর চীনা পর্যটকদের জন্য ভারতের ভিসা চালু
সর্বশেষ খবর
বৃষ্টির পর ঢাকার বায়ুমানে উন্নতি
বৃষ্টির পর ঢাকার বায়ুমানে উন্নতি

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

তুরস্কে দাবানল নেভাতে গিয়ে নিহত ১০
তুরস্কে দাবানল নেভাতে গিয়ে নিহত ১০

১৪ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরসরাইয়ে দুই ঘণ্টায় পাঁচ সড়ক দুর্ঘটনা
মিরসরাইয়ে দুই ঘণ্টায় পাঁচ সড়ক দুর্ঘটনা

২০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের স্থগিত পরীক্ষার নতুন সূচি
কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের স্থগিত পরীক্ষার নতুন সূচি

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আহতদের সেবায় ঢাকা মেডিকেলে ছাত্রদলের ‘ননস্টপ সার্ভিস’
আহতদের সেবায় ঢাকা মেডিকেলে ছাত্রদলের ‘ননস্টপ সার্ভিস’

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডায়াবেটিসের এই ৫ লক্ষণ উপেক্ষা করা উচিত নয়
ডায়াবেটিসের এই ৫ লক্ষণ উপেক্ষা করা উচিত নয়

৩৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

জীবিকা হালাল হওয়ার প্রয়োজনীয়তা
জীবিকা হালাল হওয়ার প্রয়োজনীয়তা

৪৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঝালকাঠিতে ভালো ফলাফল করায় পুরস্কৃত ৩৬ শিক্ষার্থী
ঝালকাঠিতে ভালো ফলাফল করায় পুরস্কৃত ৩৬ শিক্ষার্থী

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার শাসনের শেষ মুহূর্তের ভয়ংকর চিত্র ফাঁস
শেখ হাসিনার শাসনের শেষ মুহূর্তের ভয়ংকর চিত্র ফাঁস

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক প্রধান বিচারপতি এবিএম খায়রুল হক গ্রেফতার
সাবেক প্রধান বিচারপতি এবিএম খায়রুল হক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে নতুন ফরাসি রাষ্ট্রদূত জঁ-মার্ক সেরে-শারলে
বাংলাদেশে নতুন ফরাসি রাষ্ট্রদূত জঁ-মার্ক সেরে-শারলে

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বেসরকারি নিরাপত্তা পরিষেবাকে শিল্প হিসেবে দেখা হোক
বেসরকারি নিরাপত্তা পরিষেবাকে শিল্প হিসেবে দেখা হোক

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ব্যাংকিং খাতের মূলধন ঘাটতি এবং ব্যাসেল-তিন
ব্যাংকিং খাতের মূলধন ঘাটতি এবং ব্যাসেল-তিন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মাইলস্টোনে ২৭ জুলাই থেকে সীমিত পরিসরে ক্লাস শুরু
মাইলস্টোনে ২৭ জুলাই থেকে সীমিত পরিসরে ক্লাস শুরু

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দগ্ধ রোগীদের রক্তের সংকট নেই, প্রস্তুত আছেন পর্যাপ্ত স্বেচ্ছাসেবী
দগ্ধ রোগীদের রক্তের সংকট নেই, প্রস্তুত আছেন পর্যাপ্ত স্বেচ্ছাসেবী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশি ঋণ ফের ১০৪ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
বিদেশি ঋণ ফের ১০৪ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ড. ইউনূসের স্বজনপ্রীতির সবচেয়ে বড় উদাহরণ স্বাস্থ্য উপদেষ্টা : হাসনাত আবদুল্লাহ
ড. ইউনূসের স্বজনপ্রীতির সবচেয়ে বড় উদাহরণ স্বাস্থ্য উপদেষ্টা : হাসনাত আবদুল্লাহ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের তদবিরে অতিষ্ঠ মন্ত্রণালয়
পুলিশের তদবিরে অতিষ্ঠ মন্ত্রণালয়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মোংলায় বিএনপির কাউন্সিল: জোর প্রচারণা চালাচ্ছেন প্রার্থীরা
মোংলায় বিএনপির কাউন্সিল: জোর প্রচারণা চালাচ্ছেন প্রার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার বড় পর্দায় শার্লিন-বাসার জুটি
এবার বড় পর্দায় শার্লিন-বাসার জুটি

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘নির্বাচন ঠেকানোর জন্য নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে’
‘নির্বাচন ঠেকানোর জন্য নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে’

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সেতুর রেলিংয়ে ধাক্কা দিয়ে উল্টে গেল ট্যাংকলরি, চালক নিহত
সেতুর রেলিংয়ে ধাক্কা দিয়ে উল্টে গেল ট্যাংকলরি, চালক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিরোজপুরে নির্মাণ শেষ হওয়ার আগেই ধসে পড়ল সেতু
পিরোজপুরে নির্মাণ শেষ হওয়ার আগেই ধসে পড়ল সেতু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এভারকেয়ার হাসপাতালে খালেদা জিয়া
এভারকেয়ার হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ জুলাই)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে বেগম খালেদা জিয়াকে
এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে বেগম খালেদা জিয়াকে

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মকর্তা–কর্মচারীদের পোশাক নির্ধারণ করল বাংলাদেশ ব্যাংক, ছোট দৈর্ঘ্যের পোশাক বাদ
কর্মকর্তা–কর্মচারীদের পোশাক নির্ধারণ করল বাংলাদেশ ব্যাংক, ছোট দৈর্ঘ্যের পোশাক বাদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সমালোচিত সেই পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সমালোচিত সেই পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ
সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনজীরের গুলশানের ফ্ল্যাটে ব্যবহৃত জিনিসপত্র তোলা হচ্ছে নিলামে
বেনজীরের গুলশানের ফ্ল্যাটে ব্যবহৃত জিনিসপত্র তোলা হচ্ছে নিলামে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমার হৃদয় ভেঙে গেছে’ শোক বার্তায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী
‘আমার হৃদয় ভেঙে গেছে’ শোক বার্তায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির নিবন্ধনই নেই, বড় দল হিসেবে কীভাবে ডাকে সরকার : নুর
এনসিপির নিবন্ধনই নেই, বড় দল হিসেবে কীভাবে ডাকে সরকার : নুর

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাইগারদের কাছে পাকিস্তানের হার, যা বললেন রমিজ রাজা
টাইগারদের কাছে পাকিস্তানের হার, যা বললেন রমিজ রাজা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোফাইটার টাইফুন যুদ্ধবিমান কিনতে তুরস্কের চুক্তি
ইউরোফাইটার টাইফুন যুদ্ধবিমান কিনতে তুরস্কের চুক্তি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: ঢাকায় সিঙ্গাপুরের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: ঢাকায় সিঙ্গাপুরের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবার হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন করল তুরস্ক
প্রথমবার হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন করল তুরস্ক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর্মকর্তা–কর্মচারীদের পোশাক নির্ধারণ করল বাংলাদেশ ব্যাংক, ছোট দৈর্ঘ্যের পোশাক বাদ
কর্মকর্তা–কর্মচারীদের পোশাক নির্ধারণ করল বাংলাদেশ ব্যাংক, ছোট দৈর্ঘ্যের পোশাক বাদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাকাশে নিজস্ব উপগ্রহ পাঠাচ্ছে ইরান
মহাকাশে নিজস্ব উপগ্রহ পাঠাচ্ছে ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরীর সমাধিতে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা
শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরীর সমাধিতে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোপা আমেরিকা : সেমিফাইনাল নিশ্চিত করল ব্রাজিল
কোপা আমেরিকা : সেমিফাইনাল নিশ্চিত করল ব্রাজিল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার আমাকে যেতে বললে চলে যাব, পদত্যাগ ইস্যুতে শিক্ষা উপদেষ্টা
সরকার আমাকে যেতে বললে চলে যাব, পদত্যাগ ইস্যুতে শিক্ষা উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান, পারমাণবিক কর্মসূচি চলবে : পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান, পারমাণবিক কর্মসূচি চলবে : পেজেশকিয়ান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরাজিত শক্তির নানা ষড়যন্ত্রের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে : প্রধান উপদেষ্টা
পরাজিত শক্তির নানা ষড়যন্ত্রের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে : প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোন স্কুলে প্রবেশে কড়াকড়ি
মাইলস্টোন স্কুলে প্রবেশে কড়াকড়ি

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বেবিচকের ফ্লাইট সেফটি পরিচালক আহসান হাবীবকে প্রত্যাহার
বেবিচকের ফ্লাইট সেফটি পরিচালক আহসান হাবীবকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দগ্ধদের চিকিৎসায় সিঙ্গাপুর থেকে চিকিৎসক আনা হয়েছে : শ্রম উপদেষ্টা
দগ্ধদের চিকিৎসায় সিঙ্গাপুর থেকে চিকিৎসক আনা হয়েছে : শ্রম উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার শাসনের শেষ মুহূর্তের ভয়ংকর চিত্র ফাঁস
শেখ হাসিনার শাসনের শেষ মুহূর্তের ভয়ংকর চিত্র ফাঁস

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

এইচএসসির স্থগিত পরীক্ষার নতুন সূচি প্রকাশ
এইচএসসির স্থগিত পরীক্ষার নতুন সূচি প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক প্রধান বিচারপতি এবিএম খায়রুল হক গ্রেফতার
সাবেক প্রধান বিচারপতি এবিএম খায়রুল হক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি র‍্যাংকিংয়ে সেরা দশে মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টি র‍্যাংকিংয়ে সেরা দশে মুস্তাফিজ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশে হতাহতের প্রকৃত সংখ্যা গোপন রাখা অসম্ভব : প্রেস সচিব
বাংলাদেশে হতাহতের প্রকৃত সংখ্যা গোপন রাখা অসম্ভব : প্রেস সচিব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি : জনগণকে নগদ অর্থ দেবে মালয়েশিয়া সরকার
জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি : জনগণকে নগদ অর্থ দেবে মালয়েশিয়া সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুনতি অভয়ারণ্যে হাতির পাল দেখে থামল ট্রেন, বগিতে ধাক্কা
চুনতি অভয়ারণ্যে হাতির পাল দেখে থামল ট্রেন, বগিতে ধাক্কা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬৯ কেজি ওজন কমিয়ে নতুন রূপে আজম খান
৬৯ কেজি ওজন কমিয়ে নতুন রূপে আজম খান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১০ রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা
১০ রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়
ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোল পাল্টে এসিসি সভায় যোগ দিচ্ছে ভারত
ভোল পাল্টে এসিসি সভায় যোগ দিচ্ছে ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপিতে গ্রিন সিগন্যাল শতাধিক প্রার্থীকে
বিএনপিতে গ্রিন সিগন্যাল শতাধিক প্রার্থীকে

প্রথম পৃষ্ঠা

দীর্ঘ অপেক্ষায় স্বজনরা
দীর্ঘ অপেক্ষায় স্বজনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধন ই-রিকশা
পরিবেশবান্ধন ই-রিকশা

নগর জীবন

দোতলা ভবন যেন বদ্ধখাঁচা
দোতলা ভবন যেন বদ্ধখাঁচা

প্রথম পৃষ্ঠা

চুল পাকে প্রজ্ঞায়, দাড়ি পাকে কাটায়
চুল পাকে প্রজ্ঞায়, দাড়ি পাকে কাটায়

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সবজির জমি যেন বিয়েবাড়ি!
সবজির জমি যেন বিয়েবাড়ি!

পেছনের পৃষ্ঠা

এক পরিবারের সাতজনসহ নিহত ৮
এক পরিবারের সাতজনসহ নিহত ৮

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষযাত্রায়ও বোন নাজিয়ার সঙ্গী নাফি
শেষযাত্রায়ও বোন নাজিয়ার সঙ্গী নাফি

পেছনের পৃষ্ঠা

হোয়াইটওয়াশের বদলা কি হোয়াইটওয়াশ
হোয়াইটওয়াশের বদলা কি হোয়াইটওয়াশ

মাঠে ময়দানে

অর্থ পাচারে ‘এজেন্ট’ প্রথা
অর্থ পাচারে ‘এজেন্ট’ প্রথা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছিনতাইয়ের নগরী গাজীপুর!
ছিনতাইয়ের নগরী গাজীপুর!

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্রীবর্ধনের ফোয়ারা এখন অচল শ্রীহীন
শ্রীবর্ধনের ফোয়ারা এখন অচল শ্রীহীন

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিমান দুর্ঘটনা নিয়ে যত সিনেমা
বিমান দুর্ঘটনা নিয়ে যত সিনেমা

শোবিজ

সরকার বললে চলে যাব
সরকার বললে চলে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

আবাহনী-কিংস অনুশীলনে মোহামেডানের নীরবতা
আবাহনী-কিংস অনুশীলনে মোহামেডানের নীরবতা

মাঠে ময়দানে

দুই হাসপাতালে ৩৮ কোটি টাকা খরচের পরও অচল
দুই হাসপাতালে ৩৮ কোটি টাকা খরচের পরও অচল

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে বাড়ি কেনায় শীর্ষে চায়নিজরা
যুক্তরাষ্ট্রে বাড়ি কেনায় শীর্ষে চায়নিজরা

পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরার সুদমুক্ত ঋণে বদলে যাওয়া হেলেনার গল্প
বসুন্ধরার সুদমুক্ত ঋণে বদলে যাওয়া হেলেনার গল্প

নগর জীবন

১২০০ শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে মামলা
১২০০ শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশ-সেনা কর্মকর্তাসহ ১১ জনের নামে হত্যা মামলা
পুলিশ-সেনা কর্মকর্তাসহ ১১ জনের নামে হত্যা মামলা

খবর

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন না দিলে দেশে সংকট তৈরি হবে
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন না দিলে দেশে সংকট তৈরি হবে

নগর জীবন

তিন দলের ১০ মিনিটের প্রতীকী ওয়াকআউট
তিন দলের ১০ মিনিটের প্রতীকী ওয়াকআউট

পেছনের পৃষ্ঠা

উত্তরণের পথ দ্রুত নির্বাচন
উত্তরণের পথ দ্রুত নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরুনি অভিযান অব্যাহত
চিরুনি অভিযান অব্যাহত

প্রথম পৃষ্ঠা

আম্মু তুমি কেন দেরি করলে?
আম্মু তুমি কেন দেরি করলে?

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠনে বাছাই কমিটি স্পিকারের নেতৃত্বে
নির্বাচন কমিশন গঠনে বাছাই কমিটি স্পিকারের নেতৃত্বে

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর শোক
মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর শোক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিহতদের তথ্য গোপনের কোনো চেষ্টা হচ্ছে না
নিহতদের তথ্য গোপনের কোনো চেষ্টা হচ্ছে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়
ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়

নগর জীবন