শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৪ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৮, বৃহস্পতিবার, ২৪ জুলাই, ২০২৫

দোতলা ভবন যেন বদ্ধখাঁচা

♦ নিচতলা ও দোতলা পুরোটাই গ্রিল দিয়ে আটকানো ♦ ছিল না জরুরি এক্সিট পয়েন্ট ♦ পেছনের জানালা ভেঙে উদ্ধার করা হয় দগ্ধ শিশুদের
রুকনুজ্জামান অঞ্জন
প্রিন্ট ভার্সন
দোতলা ভবন যেন বদ্ধখাঁচা

মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের যে ভবনটির সামনে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়েছে- সেটি উত্তর-দক্ষিণে লম্বালম্বি ভবন। স্কুল শাখার প্রজেক্ট-২ নামে ওই ভবনটি দোতলা। ভবনটিতে দুটি তলা মিলিয়ে মোট ২০ রুম রয়েছে। এর মধ্যে ১৬টি ক্লাসরুম ও ৪টি শিক্ষকদের রুম। দোতলা এ ভবন থেকে বেরোনোর জন্য মাঝ বরাবর ছিল একটি মাত্র এক্সিট পয়েন্ট। এ পয়েন্টেই দোতলা সিঁড়িটি সংযুক্ত। যুদ্ধবিমানটি বিধ্বস্ত হয়ে এ সিঁড়িপথে আগুন লেগে যায়। মঙ্গলবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, লম্বালম্বি দোতলা এ ভবনটি বদ্ধ খাঁচার মতো। নিচতলা ও ওপরের তলার বারান্দা পুরোপুরি গ্রিল দিয়ে আটকানো। প্রতিটি রুমের পেছন দিয়ে একটি করে জানালা। সেটিও গ্রিল দিয়ে আটকানো। ফলে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে যখন আগুনের সূত্রপাত হয়, তখন শিক্ষার্থীদের অনেকেই বেরোতে না পেরে অগ্নিদগ্ধ হয়। ক্ষতিগ্রস্ত ভবনটির পেছনের রাস্তায় সামনে এগোলেই মহর আলী মাদবর রোড। সেখানকার এক দোকানি জানান, তিনি শব্দ শোনার পরই দৌড়ে গিয়ে দেখেন ভবনটির সামনের দিকে আগুন। এ সময় শিক্ষার্থীরা পেছনের জানালা দিয়ে বাঁচার সহায়তা চাইলেও গ্রিল থাকায় তাৎক্ষণিক সহায়তা করতে পারেননি তিনি। পরে সেনাবাহিনী ও ফায়ার সার্ভিসের উদ্ধারকর্মীরা এসে জানালা ভেঙে শিশুদের উদ্ধার করে। ততক্ষণে অনেকে পুড়ে গেছে। ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ জাহেদ কামাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমরা যখন উদ্ধার কার্যক্রম পরিচালনা করছিলাম তখন ভবনের বিকল্প কোনো এক্সিট পয়েন্ট না থাকার বিষয়টি প্রথমেই দৃষ্টিগোচর হয়েছে। আমরা বিকল্প এক্সিট পয়েন্টের খোঁজ করছিলাম। পরে উপায় না পেয়ে পেছনের জানালা ভেঙে অগ্নিদগ্ধ শিশুদের উদ্ধার করা হয়।

শিক্ষার্থীদের তথ্যমতে প্রতিটি কক্ষে ৩০ জন শিক্ষার্থী ক্লাস করত। সে হিসেবে প্রথম ও দোতলা মিলিয়ে ১৬টি শ্রেণিকক্ষে মোট শিক্ষার্থী থাকার কথা ৪৮০ জন। তবে যুদ্ধবিমানটি যখন বিধ্বস্ত হয়, তার কিছুক্ষণ আগেই স্কুলটি ছুটি হয়। ফলে কিছু শিক্ষার্থী বেরিয়ে গিয়েছিল। আবার কোচিং করার জন্য কিছু শিক্ষার্থী ভবনটিতে প্রবেশ করে থাকতে পারে। মঙ্গলবার আন্তবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) যে তথ্য দিয়েছে, সে অনুযায়ী বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় ১৬৫ জন আহতকে বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। ওইদিন পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা ছিল ৩১ জন।

স্কুলের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, যে ভবনটির সামনে বিমানটি বিধ্বস্ত হয়- সেখানে প্রাথমিক পর্যায়ের প্রথম থেকে পঞ্চম শ্রেণির ক্লাস হতো। তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির শ্রেণিকক্ষের সামনে বিমানটি আছড়ে পড়ে। বিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ার কিছুক্ষণ আগেই প্রাথমিক স্কুলের শিক্ষার্থীদের ছুটি হয়ে যায়। তবে তখনো ভবনে কিছু শিক্ষার্থী ছিল। এ ছাড়া প্রাথমিক স্কুল ছুটির পর ষষ্ঠ থেকে অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা ওই ভবনে কোচিং করত। তাদের কেউ কেউ ভবনটিতে প্রবেশ করে থাকতে পারে।

হতাহত বেশি হওয়ার ক্ষেত্রে যে বিষয়গুলো লক্ষণীয় : কাকতালীয়ভাবে যুদ্ধবিমানটি বিধ্বস্ত হয় ভবনটির মাঝামাঝি ঠিক এক্সিট পয়েন্টের মুখে। বিধ্বস্ত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আগুন ছড়িয়ে যায় সিঁড়ি, বারান্দা ও শ্রেণিকক্ষে। নিচতলা ও ওপর তলার বারান্দা গ্রিল দিয়ে আটকানো থাকায় শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের বেরিয়ে যাওয়ার কোনো সুযোগ ছিল না। বেরিয়ে যাওয়ার সিঁড়িটি ছিল যুদ্ধবিমানের ডানপাশের পাখার সামনে। ফলে আগুন ছড়িয়েছে মূলত বের হওয়ার পথে। পুরো ভবনের একটিমাত্র এক্সিট পয়েন্ট থাকায় এবং জরুরি কোনো এক্সিট পয়েন্ট না থাকায় শিক্ষার্থীরা আটকে গিয়েছিল।

আরও ক্ষতি হতে পারত : একটি যুদ্ধবিমানের যে গতি থাকে- সে হিসাবে বিধ্বস্তের পর গতির অভিমুখে যতটা ছেঁচড়ে যাওয়ার কথা, ততটা যায়নি পতিত যুদ্ধবিমানটি। এটি যেখানে বিধ্বস্ত হয়, তার পেছনে স্কুলের সংযোগ সড়ক। এ সড়ক থেকে ক্ষতিগ্রস্ত ভবনটির দূরত্ব ৩০ মিটারের মতো। এটুকু জায়গার মধ্যে বিমানটি পতিত হয়। পতিত হওয়ার পর এটি খুব বেশি সামনের দিকে না গিয়ে ভবনের এক্সিট পয়েন্টে গিয়ে আটকে যায়। শিক্ষার্থীরা জানান, ভবনের সামনে সারিবদ্ধ নারিকেল গাছ। ওই গাছে বিমানটির ডানা আটকে যাওয়ার কারণে ভবনটি বেঁচে গেছে। নয়তো ভবনের ভিতর যুদ্ধবিমানটি ঢুকে যেত। তবে নারকেল গাছের শরীরে খুব বড় আঘাতের কোনো চিহ্ন চোখে পড়েনি। এ ছাড়া ভবনের সামনে একটি লোহার দোলনা দেখা গেছে, সেটিও ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি। এ থেকে ধারণা করা যায়, যুদ্ধবিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ার আগে গতি হারিয়ে ওপর থেকে নিচে পতিত হয়ে থাকতে পারে। আরেকটি বিষয় লক্ষণীয়, ভবনের মাঝামাঝি বিমানটি বিধ্বস্ত হলেও দেখা গেছে, দক্ষিণের চেয়ে উত্তর পাশের কক্ষগুলো বেশি পুড়েছে। সিঁড়িকোটা থেকে উত্তর দিকে অন্তত ৫টি কক্ষে আগুনের কালো ধোঁয়ার চিহ্ন দেখা গেছে। একজন প্রত্যক্ষদর্শী জানান, বর্ষা মৌসুমে বাতাস দক্ষিণ দিক থেকে উত্তর দিকে প্রবাহিত হওয়ায় আগুন ও আগুনের ধোঁয়া উত্তর দিকে বেশি ছড়াতে পারে।

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির শিক্ষার্থীরা জানায়, উত্তর দিকের কক্ষ থেকেই মাহেরীন মিস (মাহেরীন চৌধুরী) শিক্ষার্থীদের বেরিয়ে যেতে সহায়তা করেন। শিক্ষার্থীদের বাঁচাতে গিয়ে তার শরীরের প্রায় পুরোটাই আগুনে পুড়ে যায়। পরে হাসপাতালে নেওয়ার পর তাঁর মৃত্যু হয়। ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের সামনে নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা শিক্ষার্থী দ্বীপ জানায়, এই বিল্ডিংটা অনেক আগের। স্কুল কর্তৃপক্ষের পরিকল্পনা ছিল রাস্তাটি হয়ে যাওয়ার পর এটি ভেঙে ফেলা হবে। আর ভবনটি ছিল শুধু শিশুদের জন্য, তারা যাতে বারান্দা থেকে নিচে না পড়ে যায়- নিরাপত্তার কথা ভেবেই বারান্দা গ্রিল দিয়ে আটকে দেওয়া হয়।

মঙ্গলবার সরেজমিন পরিদর্শনে গিয়ে স্কুল প্রাঙ্গণে কোনো শিক্ষক ও কর্মচারী কাউকে পাওয়া যায়নি। শিক্ষার্থীরা জানায়, দুজন উপদেষ্টা স্কুলে আসায় শিক্ষকগণ তাদের নিয়ে প্রশাসনিক কক্ষে আছেন। গতকাল মাইলস্টোন প্রাথমিক শাখার প্রধান শিক্ষক খাদিজা আক্তারের সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও তিনি ফোন ধরেননি। বাংলাদেশ ইনস্টিটিউড অব প্ল্যানার্সের সভাপতি অধ্যাপক ড. আদিল মোহাম্মদ খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, মাইলস্টোন এত বড় নামকরা একটা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, সেখানে একটি ভবনে বের হওয়ার পথ মাত্র একটা! কীভাবে সম্ভব? যেখানে শত শত শিক্ষার্থী ও শিক্ষক রয়েছে। যদি সেনাবাহিনী, ফায়ার সার্ভিসসহ সংশ্লিষ্ট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলো দ্রুত না আসত তাহলে আরও বেশি ক্ষয়ক্ষতি হতে পারত। তিনি আরও বলেন, যেহেতু এটা রাজউকের আওতাধীন এলাকায় গড়ে উঠেছে, সে কারণে খতিয়ে দেখা উচিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ভবন নির্মাণে ঠিকঠাক নেওয়া হয়েছে কি না।

এই বিভাগের আরও খবর
১২০০ শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে মামলা
১২০০ শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে মামলা
নিহতদের তথ্য গোপনের কোনো চেষ্টা হচ্ছে না
নিহতদের তথ্য গোপনের কোনো চেষ্টা হচ্ছে না
নির্বাচন কমিশন গঠনে বাছাই কমিটি স্পিকারের নেতৃত্বে
নির্বাচন কমিশন গঠনে বাছাই কমিটি স্পিকারের নেতৃত্বে
সরকার বললে চলে যাব
সরকার বললে চলে যাব
শুল্ক নিয়ে আশাবাদী অর্থ উপদেষ্টা
শুল্ক নিয়ে আশাবাদী অর্থ উপদেষ্টা
মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর শোক
মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর শোক
পরাজিত শক্তির নানান ষড়যন্ত্রের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে : ড. ইউনূস
পরাজিত শক্তির নানান ষড়যন্ত্রের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে : ড. ইউনূস
চিরুনি অভিযান অব্যাহত
চিরুনি অভিযান অব্যাহত
উত্তরণের পথ দ্রুত নির্বাচন
উত্তরণের পথ দ্রুত নির্বাচন
বিএনপিতে গ্রিন সিগন্যাল শতাধিক প্রার্থীকে
বিএনপিতে গ্রিন সিগন্যাল শতাধিক প্রার্থীকে
দীর্ঘ অপেক্ষায় স্বজনরা
দীর্ঘ অপেক্ষায় স্বজনরা
সরকারকে কঠোর হওয়ার পরামর্শ
সরকারকে কঠোর হওয়ার পরামর্শ
সর্বশেষ খবর
মোংলায় বিএনপির কাউন্সিল: জোর প্রচারণা চালাচ্ছেন প্রার্থীরা
মোংলায় বিএনপির কাউন্সিল: জোর প্রচারণা চালাচ্ছেন প্রার্থীরা

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার বড় পর্দায় শার্লিন-বাসার জুটি
এবার বড় পর্দায় শার্লিন-বাসার জুটি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘নির্বাচন ঠেকানোর জন্য নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে’
‘নির্বাচন ঠেকানোর জন্য নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে’

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সেতুর রেলিংয়ে ধাক্কা দিয়ে উল্টে গেল ট্যাংকলরি, চালক নিহত
সেতুর রেলিংয়ে ধাক্কা দিয়ে উল্টে গেল ট্যাংকলরি, চালক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিরোজপুরে নির্মাণ শেষ হওয়ার আগেই ধসে পড়ল সেতু
পিরোজপুরে নির্মাণ শেষ হওয়ার আগেই ধসে পড়ল সেতু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এভারকেয়ার হাসপাতালে খালেদা জিয়া
এভারকেয়ার হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ জুলাই)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে বেগম খালেদা জিয়াকে
এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে বেগম খালেদা জিয়াকে

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মকর্তা–কর্মচারীদের পোশাক নির্ধারণ করল বাংলাদেশ ব্যাংক, ছোট দৈর্ঘ্যের পোশাক বাদ
কর্মকর্তা–কর্মচারীদের পোশাক নির্ধারণ করল বাংলাদেশ ব্যাংক, ছোট দৈর্ঘ্যের পোশাক বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
রাজধানীতে ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভোল পাল্টে এসিসি সভায় যোগ দিচ্ছে ভারত
ভোল পাল্টে এসিসি সভায় যোগ দিচ্ছে ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে ৫১ বছরের রেকর্ড ভাঙলেন জয়সওয়াল
ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে ৫১ বছরের রেকর্ড ভাঙলেন জয়সওয়াল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নরওয়েতে মার্কিন দূতাবাস কর্মীর বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ
নরওয়েতে মার্কিন দূতাবাস কর্মীর বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬৯ কেজি ওজন কমিয়ে নতুন রূপে আজম খান
৬৯ কেজি ওজন কমিয়ে নতুন রূপে আজম খান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান হলেন প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান
ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান হলেন প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অতীতের মতো বস্তাপচা নির্বাচন আমরা চাই না : জামায়াত আমির
অতীতের মতো বস্তাপচা নির্বাচন আমরা চাই না : জামায়াত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়
ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরীর সমাধিতে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা
শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরীর সমাধিতে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড়পুকুরিয়া খনিতে আউটসোর্সিং কর্মচারীদের স্থায়ী নিয়োগের দাবি জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন
বড়পুকুরিয়া খনিতে আউটসোর্সিং কর্মচারীদের স্থায়ী নিয়োগের দাবি জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার
বাগেরহাটে ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাভাস্কারের পথ ধরে রাহুলের মাইলফলক স্পর্শ
গাভাস্কারের পথ ধরে রাহুলের মাইলফলক স্পর্শ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ
সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের ভয়ে নদীতে লাফ দেওয়া কিশোরের লাশ দুই দিন পর উদ্ধার
পুলিশের ভয়ে নদীতে লাফ দেওয়া কিশোরের লাশ দুই দিন পর উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির নিবন্ধনই নেই, বড় দল হিসেবে কীভাবে ডাকে সরকার : নুর
এনসিপির নিবন্ধনই নেই, বড় দল হিসেবে কীভাবে ডাকে সরকার : নুর

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেই ঢাবি শিক্ষকের স্থায়ী বহিষ্কার ও শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ
সেই ঢাবি শিক্ষকের স্থায়ী বহিষ্কার ও শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমানের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিক্ষোভ
তারেক রহমানের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিক্ষোভ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের সংকটাপন্ন নদীগুলোকে বাঁচাতে হবে: রিজওয়ানা হাসান
দেশের সংকটাপন্ন নদীগুলোকে বাঁচাতে হবে: রিজওয়ানা হাসান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সমালোচিত সেই পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সমালোচিত সেই পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীরের গুলশানের ফ্ল্যাটে ব্যবহৃত জিনিসপত্র তোলা হচ্ছে নিলামে
বেনজীরের গুলশানের ফ্ল্যাটে ব্যবহৃত জিনিসপত্র তোলা হচ্ছে নিলামে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমার হৃদয় ভেঙে গেছে’ শোক বার্তায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী
‘আমার হৃদয় ভেঙে গেছে’ শোক বার্তায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইগারদের কাছে পাকিস্তানের হার, যা বললেন রমিজ রাজা
টাইগারদের কাছে পাকিস্তানের হার, যা বললেন রমিজ রাজা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ
সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: ঢাকায় সিঙ্গাপুরের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: ঢাকায় সিঙ্গাপুরের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোফাইটার টাইফুন যুদ্ধবিমান কিনতে তুরস্কের চুক্তি
ইউরোফাইটার টাইফুন যুদ্ধবিমান কিনতে তুরস্কের চুক্তি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির নিবন্ধনই নেই, বড় দল হিসেবে কীভাবে ডাকে সরকার : নুর
এনসিপির নিবন্ধনই নেই, বড় দল হিসেবে কীভাবে ডাকে সরকার : নুর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রথমবার হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন করল তুরস্ক
প্রথমবার হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন করল তুরস্ক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈশ্বিক পাসপোর্ট র‍্যাংকিংয়ে তিন ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ
বৈশ্বিক পাসপোর্ট র‍্যাংকিংয়ে তিন ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাকাশে নিজস্ব উপগ্রহ পাঠাচ্ছে ইরান
মহাকাশে নিজস্ব উপগ্রহ পাঠাচ্ছে ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার আমাকে যেতে বললে চলে যাব, পদত্যাগ ইস্যুতে শিক্ষা উপদেষ্টা
সরকার আমাকে যেতে বললে চলে যাব, পদত্যাগ ইস্যুতে শিক্ষা উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান কেন টার্গেট
তারেক রহমান কেন টার্গেট

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কোপা আমেরিকা : সেমিফাইনাল নিশ্চিত করল ব্রাজিল
কোপা আমেরিকা : সেমিফাইনাল নিশ্চিত করল ব্রাজিল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপিকে বিব্রত করতে ‘অযৌক্তিক’ সংস্কার প্রস্তাব দিচ্ছে সরকার
বিএনপিকে বিব্রত করতে ‘অযৌক্তিক’ সংস্কার প্রস্তাব দিচ্ছে সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরাজিত শক্তির নানা ষড়যন্ত্রের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে : প্রধান উপদেষ্টা
পরাজিত শক্তির নানা ষড়যন্ত্রের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে : প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোন স্কুলে প্রবেশে কড়াকড়ি
মাইলস্টোন স্কুলে প্রবেশে কড়াকড়ি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান, পারমাণবিক কর্মসূচি চলবে : পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান, পারমাণবিক কর্মসূচি চলবে : পেজেশকিয়ান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেবিচকের ফ্লাইট সেফটি পরিচালক আহসান হাবীবকে প্রত্যাহার
বেবিচকের ফ্লাইট সেফটি পরিচালক আহসান হাবীবকে প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দগ্ধদের চিকিৎসায় সিঙ্গাপুর থেকে চিকিৎসক আনা হয়েছে : শ্রম উপদেষ্টা
দগ্ধদের চিকিৎসায় সিঙ্গাপুর থেকে চিকিৎসক আনা হয়েছে : শ্রম উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসির স্থগিত পরীক্ষার নতুন সূচি প্রকাশ
এইচএসসির স্থগিত পরীক্ষার নতুন সূচি প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে হতাহতের প্রকৃত সংখ্যা গোপন রাখা অসম্ভব : প্রেস সচিব
বাংলাদেশে হতাহতের প্রকৃত সংখ্যা গোপন রাখা অসম্ভব : প্রেস সচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরীর সমাধিতে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা
শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরীর সমাধিতে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের দুই লাখ টন গম আমদানি হবে শিগগিরই
যুক্তরাষ্ট্রের দুই লাখ টন গম আমদানি হবে শিগগিরই

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টি-টোয়েন্টি র‍্যাংকিংয়ে সেরা দশে মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টি র‍্যাংকিংয়ে সেরা দশে মুস্তাফিজ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুনতি অভয়ারণ্যে হাতির পাল দেখে থামল ট্রেন, বগিতে ধাক্কা
চুনতি অভয়ারণ্যে হাতির পাল দেখে থামল ট্রেন, বগিতে ধাক্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা
১০ রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি : জনগণকে নগদ অর্থ দেবে মালয়েশিয়া সরকার
জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি : জনগণকে নগদ অর্থ দেবে মালয়েশিয়া সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দরকার হলে ইসরায়েলে আরও কঠোর হামলা হবে: মাসুদ পেজেশকিয়ান
দরকার হলে ইসরায়েলে আরও কঠোর হামলা হবে: মাসুদ পেজেশকিয়ান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়
ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপিতে গ্রিন সিগন্যাল শতাধিক প্রার্থীকে
বিএনপিতে গ্রিন সিগন্যাল শতাধিক প্রার্থীকে

প্রথম পৃষ্ঠা

দীর্ঘ অপেক্ষায় স্বজনরা
দীর্ঘ অপেক্ষায় স্বজনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধন ই-রিকশা
পরিবেশবান্ধন ই-রিকশা

নগর জীবন

চুল পাকে প্রজ্ঞায়, দাড়ি পাকে কাটায়
চুল পাকে প্রজ্ঞায়, দাড়ি পাকে কাটায়

সম্পাদকীয়

দোতলা ভবন যেন বদ্ধখাঁচা
দোতলা ভবন যেন বদ্ধখাঁচা

প্রথম পৃষ্ঠা

এক পরিবারের সাতজনসহ নিহত ৮
এক পরিবারের সাতজনসহ নিহত ৮

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সবজির জমি যেন বিয়েবাড়ি!
সবজির জমি যেন বিয়েবাড়ি!

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচারে ‘এজেন্ট’ প্রথা
অর্থ পাচারে ‘এজেন্ট’ প্রথা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাড়ি কেনায় শীর্ষে চায়নিজরা
যুক্তরাষ্ট্রে বাড়ি কেনায় শীর্ষে চায়নিজরা

পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াইটওয়াশের বদলা কি হোয়াইটওয়াশ
হোয়াইটওয়াশের বদলা কি হোয়াইটওয়াশ

মাঠে ময়দানে

শেষযাত্রায়ও বোন নাজিয়ার সঙ্গী নাফি
শেষযাত্রায়ও বোন নাজিয়ার সঙ্গী নাফি

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন দলের ১০ মিনিটের প্রতীকী ওয়াকআউট
তিন দলের ১০ মিনিটের প্রতীকী ওয়াকআউট

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকার বললে চলে যাব
সরকার বললে চলে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশ-সেনা কর্মকর্তাসহ ১১ জনের নামে হত্যা মামলা
পুলিশ-সেনা কর্মকর্তাসহ ১১ জনের নামে হত্যা মামলা

খবর

ছিনতাইয়ের নগরী গাজীপুর!
ছিনতাইয়ের নগরী গাজীপুর!

রকমারি নগর পরিক্রমা

দুই হাসপাতালে ৩৮ কোটি টাকা খরচের পরও অচল
দুই হাসপাতালে ৩৮ কোটি টাকা খরচের পরও অচল

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন না দিলে দেশে সংকট তৈরি হবে
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন না দিলে দেশে সংকট তৈরি হবে

নগর জীবন

শ্রীবর্ধনের ফোয়ারা এখন অচল শ্রীহীন
শ্রীবর্ধনের ফোয়ারা এখন অচল শ্রীহীন

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিমান দুর্ঘটনা নিয়ে যত সিনেমা
বিমান দুর্ঘটনা নিয়ে যত সিনেমা

শোবিজ

বসুন্ধরার সুদমুক্ত ঋণে বদলে যাওয়া হেলেনার গল্প
বসুন্ধরার সুদমুক্ত ঋণে বদলে যাওয়া হেলেনার গল্প

নগর জীবন

চিরুনি অভিযান অব্যাহত
চিরুনি অভিযান অব্যাহত

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরণের পথ দ্রুত নির্বাচন
উত্তরণের পথ দ্রুত নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠনে বাছাই কমিটি স্পিকারের নেতৃত্বে
নির্বাচন কমিশন গঠনে বাছাই কমিটি স্পিকারের নেতৃত্বে

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর শোক
মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর শোক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিহতদের তথ্য গোপনের কোনো চেষ্টা হচ্ছে না
নিহতদের তথ্য গোপনের কোনো চেষ্টা হচ্ছে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আম্মু তুমি কেন দেরি করলে?
আম্মু তুমি কেন দেরি করলে?

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়
ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়

নগর জীবন

বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম আনবে সরকার
বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম আনবে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাবি শিক্ষকের বহিষ্কার দাবিতে বিক্ষোভ
ঢাবি শিক্ষকের বহিষ্কার দাবিতে বিক্ষোভ

নগর জীবন