শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৪ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৬, বৃহস্পতিবার, ২৪ জুলাই, ২০২৫

চুল পাকে প্রজ্ঞায়, দাড়ি পাকে কাটায়

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
চুল পাকে প্রজ্ঞায়, দাড়ি পাকে কাটায়

আনোয়ার জাহিদ ছিলেন মূলত সাংবাদিক। তিনি বিভিন্ন জাতীয় দৈনিক ও প্রভাবশালী সাপ্তাহিক পত্রিকায় সাংবাদিকতা করেছেন। সেই সঙ্গে ছিলেন রাজনীতিবিদ। ছাত্রলীগের রাজনীতি দিয়ে শুরু, তারপর সংসদ সদস্য হয়েছেন, মন্ত্রী হয়েছেন এবং সর্বশেষ ছিলেন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা।  ছিলেন সাংবাদিক ইউনিয়নের তুখোড় নেতা। অত্যন্ত সুদর্শন, পরিপাটি, প্রাজ্ঞ ব্যক্তিত্ব। খুব সুন্দর করে গুছিয়ে শুদ্ধ উচ্চারণে কথা বলতেন। একবার বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন এবং ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের এক যৌথসভা অনুষ্ঠিত হয়। ওই সভায় একজন সাংবাদিক নেতার বক্তব্যের জবাবে চৌকশ তীক্ষè কটাক্ষ করে আনোয়ার জাহিদ বলেছিলেন, ‘চুল পাকে প্রজ্ঞায়, দাড়ি পাকে কাটায়  (শেভ করায়)।’ তাঁর সেই অর্থপূর্ণ বক্তব্যটি আজকের দিনে খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। আমাদের বর্তমান রাজনৈতিক অবস্থার দিকে তাকালে তাঁর সেই ধারালো বক্তব্যের মর্ম অনুধাবন করা যায়। দেশের রাজনীতি এখন দুুটি ধারায় প্রবাহিত। রাজনৈতিক প্রজ্ঞায় যাদের চুল পেকেছে তারা এক ধরনের রাজনীতি করার চেষ্টা করছেন। আর যাদের চুল-দাড়ি কিছুই পাকেনি, পদে পদে প্রজ্ঞার ঘাটতি প্রকাশ পাচ্ছে, যাদের আছে শুধু তারুণ্য, তারা ভিন্ন ধারায় রাজনীতি করছেন। দুই ধারার রাজনীতিতে আমজনতা খেই হারিয়ে ফেলছে। শান্তি খুঁজতে খুঁজতে আরও অশান্তি বাড়ছে। অটোপাসে যেমন শিক্ষার বারোটা বেজে গেছে, রাজনীতিতেও যদি অটোপাস ব্যবস্থা চালু হয়, তাহলে জাতির কপালে দুঃখ আছে। জনগণের কাছে পরীক্ষা দিয়ে রাজনীতিতে পাস করতে হয়। রাজনীতিতে অটোপাসের কোনো সুযোগ নেই।

১৯ জুলাই রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতে ইসলামী সমাবেশ করেছে। এটি একটি রাজনৈতিক শোডাউন। সাত দফা দাবি আদায়ের শোডাউন। বিশাল এ সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্য দিতে গিয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েন দলের আমির ডা. শফিকুর রহমান। কিছুটা সুস্থবোধ করে তিনি তাঁর অসমাপ্ত বক্তব্য শেষ করেন এবং পরে দ্রুত তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ৬৭ বছরের একজন বয়োজ্যেষ্ঠ মানুষ, প্রচণ্ড গরমে অসুস্থ হয়েছেন এটা অস্বাভাবিক কিছু নয়। তিনি একজন প্রাজ্ঞ রাজনীতিবিদ। ছাত্রজীবন থেকেই সক্রিয় রাজনৈতিক জাতীয় দৈনিক ও প্রভাবশালী সাপ্তাহিক পত্রিকায় সাংবাদিকতা কর্মী। ১৯৭৩ সালে জাসদ ছাত্রলীগের মাধ্যমে তার রাজনৈতিক জীবনের শুরু। পরে ১৯৭৭ সালে ইসলামী ছাত্রশিবিরে যুক্ত হন। তার পর থেকে ধীরে ধীরে ৫২ বছরের রাজনীতির পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে তিনি আজ জামায়াতে ইসলামীর আমির। দলের নেতা-কর্মীরা তার জন্য নিবেদিতপ্রাণ। তিনি শুধু দলের নেতা-কর্মীদের কাছেই শ্রদ্ধেয় নন, অন্য রাজনৈতিক দলের নেতারাও তাকে সমীহ করেন। তিনি একজন সজ্জন মানুষ। সদা হাস্যোজ্জ্বল। তার অসুস্থতার কথা শুনে উদ্বেগ প্রকাশ করেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। রাজনীতিতে তিনিও একজন পোড় খাওয়া নেতা। তার সাহসী এবং গ্রহণযোগ্য নেতৃত্বের সুবাদেই বিএনপি নেতা-কর্মীদের কাছে তিনি শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার মানুষ। তারেক রহমান অত্যন্ত বিনয়ী। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস তারেক রহমানের বিনয় ও ব্যক্তিত্বের প্রশংসা করেছেন। একজন বয়োজ্যেষ্ঠ রাজনৈতিক নেতার অসুস্থতার খবরে তিনি শুধু বিচলিত, উদ্বিগ্নই হননি, দলের দুজন গুরুত্বপূর্ণ সিনিয়র নেতাকে হাসপাতালে পাঠিয়েছেন। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এবং ড. আবদুল মঈন খান জামায়াত আমির ডা. শফিকুর রহমানকে দেখতে হাসপাতালে যান। বিএনপি নেতারা যখন জামায়াত আমিরকে দেখতে যান তখন হাসপাতালের কেবিনে দলটির সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার এবং নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের উপস্থিত ছিলেন। অসুস্থ আমিরকে দেখতে যাওয়ার মধ্য দিয়ে পারস্পরিক রাজনৈতিক শিষ্টাচার প্রকাশ পেল। এটাই আমাদের দেশের সংস্কৃতি।

আমিরের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে মির্জা ফখরুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বলেন, ‘বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশে জামায়াতের আমিরকে দেখতে এসেছি। রাজনৈতিক শিষ্টাচার হিসেবে দেখতে আসা আমাদের দায়িত্ব। রাজনৈতিক নেতারা অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে দেখতে যাওয়া  পবিত্র দায়িত্ব বলে মনে করি। সে হিসেবে আমরা দুজন ওনার সঙ্গে দেখা করতে এসেছি। বাংলাদেশের রাজনীতির সংকটময় মুহূর্তে আমির সাহেবের সুস্থ হওয়া জরুরি।’

এ সময় জামায়াতের নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, জামায়াতের আমিরকে বিএনপি নেতারা দেখতে আসায় তারা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছেন। জামায়াতের আমির বিএনপি চেয়ারপারসন ম্যাডাম খালেদা জিয়া এবং ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে সালাম জানিয়েছেন।

মানবতাবাদী নীতির ওপর ভিত্তি করে ল্যাটিন পাঠ্যপুস্তক ‘দ্য ভালগারিয়া’র লেখক উইলিয়াম হরম্যান বলেছেন, ‘শিষ্টাচার মানুষকে তৈরি করে।’ আমাদের রাজনীতিতে শিষ্টাচারে তৈরি এমন মানুষ দেশবাসীর কাম্য। আর সেদিন  দুই দলের নেতাদের যে শিষ্টাচার, সৌজন্যবোধ, পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ দেশবাসী প্রত্যক্ষ করলেন; এর নেপথ্য কারণ রাজনীতিতে তারা সবাই প্রাজ্ঞ। রাজনীতির জ্ঞানে, অভিজ্ঞতায় তাদের চুল পেকেছে। রাজনীতির প্রজ্ঞায় যাদের চুলে পাক ধরেনি, নিয়মিত শেভ (কাটা) করার কারণে যাদের দাড়িও পাকেনি তাদের কাছ থেকে এমন শিষ্টাচার আশা করা দুরাশা ছাড়া কিছুই নয়। শত দুরাশার মাঝেও আমরা আশায় বুক বাঁধতে চাই এই ভেবে যে, বাংলাদেশ পথ হারাবে না। আমাদের মাঝে শিষ্টাচার, পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ ও সৌজন্যের সৌন্দর্যে প্রাজ্ঞ কিছু মানুষ এখনো আছেন। তারাই আমাদের অন্ধকারে পথচলার আলোর দিশা। একজন বেগম খালেদা জিয়া, একজন তারেক রহমান, একজন ডা. শফিকুর রহমান, একজন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, একজন ড. মঈন খানের মতো মানুষ আমাদের মাঝে এখনো আছেন।

আমরা এখন ইনটেরিম ট্রেনের যাত্রী। এ ট্রেনের যাত্রা হয়েছে ২০২৪-এর ৮ আগস্ট। এর সর্বশেষ স্টেশন কোথায় এবং কতদিন লাগবে যাত্রা শেষ করতে তা কেউ জানে না। যারা ইনটেরিমে আছেন তারাও জানেন বলে মনে হচ্ছে না। তাদের না জানার কারণ হলো, তারা হলেন অনেক বেশি শিক্ষিত। তাদের জ্ঞানের পরিধি অনেক। তারা তাদের এনজিও কর্মকাণ্ডে দেশিবিদেশি অনেক পুরস্কারে পুরস্কৃত। তারা অনেক কিছু বুঝলেও এনজিও চালানো আর দেশ চালানো যে এক নয়, তা বুঝতে পারছেন না। তারা বুঝতে পারছেন না দিন যত যাচ্ছে সরকারের ইমেজ তত বেশি প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে। দেশের মানুষ তাদের কর্মকাণ্ড সন্দেহের চোখে দেখছে। তারা কি দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি রক্ষায় কাজ করছেন, নাকি গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা না করার কূটকৌশল নিয়ে ব্যস্ত আছেন? ইতোমধ্যে সরকারের ঐকমত্য কমিশন মঙ্গলবার রাজনৈতিক দলগুলোর ওপর একটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিয়েছে। কমিশনের সহসভাপতি ড. আলী রীয়াজ ঘোষণা দিয়েছেন, একই সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী ও দলীয় প্রধানের দায়িত্ব পালন করা যাবে না। তিনি বলেছেন, অধিকাংশ রাজনৈতিক দল এ প্রস্তাবের পক্ষে মত দিলেও কিছু দল ভিন্নমত প্রকাশ করেছে। এসব দল চাইলে জাতীয় সনদে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ আকারে তাদের আপত্তি অন্তর্ভুক্ত করতে পারবে। উল্লেখ্য, একই সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী ও দলীয় প্রধানের দায়িত্ব পালন করার পক্ষে ছিল বিএনপি ও সমমনা দলগুলো। এর বিপক্ষে ছিল জামায়াতে ইসলামী, জাতীয় নাগরিক পার্টিসহ (এনসিপি) সমমনা দলগুলো। ড. আলী রীয়াজের ঘোষণার পর দেশবাসী হয়তো বোঝার চেষ্টা করবে ঐকমত্য কমিশন নিরপেক্ষ, নাকি পক্ষপাতদুষ্ট।

একটি ভয়াবহ দুঃসংবাদে জাতি আজ শোকে নিমজ্জিত। একটি বিমান দুর্ঘটনা আমাদের কষ্টের সাগরে ভাসিয়ে দিয়েছে। ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির ইসলাম তার জীবনটাকে ওড়াতে পারেননি। প্রিয় পিতা-মাতা, ভাই-বোন, নবপরিণীতা স্ত্রীসহ আত্মীয়স্বজনকে দুঃখের সাগরে ভাসিয়ে তিনি চলে গেলেন না-ফেরার দেশে। তিনি যে বিমানটি চালিয়েছেন, সেই বিমান বিধ্বংসে যে আরও অনেকে অকালে প্রাণ হারিয়েছেন তা তার অজানাই রয়ে গেল। কোমলমতি শিশুরা আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। অনেকে ঝলসে গেছে। প্রিয় সন্তানতুল্য শিক্ষার্থীদের বাঁচাতে গিয়ে নিজের জীবন বিসর্জন দিলেন শিক্ষিকা মাহেরীন চৌধুরী। আরও কয়েকজন শিক্ষক মৃত্যুবরণ করেছেন। কয়েকজন আছেন হাসপাতালে। যে পিতা-মাতা তাদের প্রিয় সন্তানকে হারিয়েছেন তারা শোকে  পাগলপ্রায়। দগ্ধ আহত যে সন্তানরা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন তাদের পিতা-মাতা আশায় বুক বেঁধে আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করছেন। যে মা সন্তানকে আনতে গিয়ে সন্তানসহ প্রাণ হারিয়েছেন তার পরিবার শোকে স্তব্ধ। যে শিক্ষার্থীরা আল্লাহর অশেষ রহমতে দুর্ঘটনা থেকে বেঁচে গেছে কিন্তু প্রত্যক্ষদর্শী, তারা এখন ট্রমায় আছে। উত্তরার ঘরে ঘরে এখন মাতম। সন্তানহারা, মা-হারা, শিক্ষকহারা শোকার্ত মানুষকে সান্ত্বনা দেওয়ার মতো ভাষা কারও নেই। এমন শোকে চোখের পানিও শুকিয়ে গেছে। কিন্তু উদার মানবতায় শত শত মানুষ সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে। হাসপাতালগুলোতে দেখা গেছে রক্তদাতাদের দীর্ঘ লাইন। ভয়াবহ এ দুর্ঘটনাস্থলে  গেছেন দুই উপদেষ্টাসহ সরকারের ঊর্ধ্বতন দায়িত্বশীল ব্যক্তিরা। বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা উপদেষ্টাদের স্কুল ক্যাম্পাসে ৯ ঘণ্টা অবরুদ্ধ করে রাখে। স্বজন হারানোর বেদনার শোকে বিক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে শিক্ষার্থী এবং অভিভাবকরা। পরীক্ষা নিয়ে মন্ত্রণালয়ের অবিবেচক সিদ্ধান্তে শিক্ষার্থীদের ক্ষোভে রণক্ষেত্রে পরিণত হয় বাংলাদেশ সচিবালয়।

২০২৪-এর জুলাই-আগস্ট থেকে এক বছরে জাতির কাঁধে লাশের সংখ্যা দিনদিন বাড়ছে। শোকে মুহ্যমান দেশবাসী। রক্তঝরা লাশ বা পোড়া লাশে ক্ষোভ বাড়ছে। যে পরিবারের সন্তান লাশ হয়, সে পরিবারই বুঝতে পারে তাদের কী হারিয়েছে। যারা ক্ষুব্ধ হচ্ছেন তাদের তো আর  হারানোর কিছু নেই। প্রিয়জনকে হারানোর চেয়ে মূল্যবান আর কী হারানোর অবশিষ্ট থাকে। বিমান দুর্ঘটনায় এতগুলো মানুষের প্রাণহানিতে সরকারের কোনো হাত নেই। কেউ ইচ্ছা করে এমন দুর্ঘটনা কামনাও করে না। তার পরও সরকারের বিরুদ্ধে মানুষ ক্ষুব্ধ হচ্ছে। উপদেষ্টাদের অবরুদ্ধ করে রাখা হয়। সচিবালয় হয় রণক্ষেত্র। এসব ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়ার উৎস সরকারকে খুঁজতে হবে। ভেবে দেখতে হবে ছাত্র-জনতার এমন উত্তাল ক্ষোভ শুধু স্বজন হারানোর বেদনার বহিঃপ্রকাশ, নাকি অন্য কিছু। গত বছরের ৮ আগস্ট দেশবাসীর যে অকৃত্রিম ভালোবাসা নিয়ে  এ সরকারের যাত্রা হয়েছিল, সেই ভালোবাসা এখনো অটুট আছে, নাকি সরকারের প্রতি জনগণের ভালোবাসার পারদ নামতে শুরু করেছে; সরকারকে তা গভীরভাবে বিবেচনায় নিয়ে বিশ্লেষণ করতে হবে।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
বেকারত্ব
বেকারত্ব
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
স্মার্ট কৃষির প্রস্তুতি
স্মার্ট কৃষির প্রস্তুতি
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
বিদেশি ঋণ পরিশোধ
বিদেশি ঋণ পরিশোধ
সর্বশেষ খবর
জাতিসংঘের আশ্রয়কেন্দ্রও ধ্বংস করল ইসরায়েল
জাতিসংঘের আশ্রয়কেন্দ্রও ধ্বংস করল ইসরায়েল

৪ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি না বুঝলে বিএনপির রাজনীতি করা উচিত না: চরমোনাই পীর
পিআর পদ্ধতি না বুঝলে বিএনপির রাজনীতি করা উচিত না: চরমোনাই পীর

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

চাকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু
চাকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জেসিআই বাংলাদেশের দ্বিতীয় ন্যাশনাল গভর্নিং বডির মিটিং
জেসিআই বাংলাদেশের দ্বিতীয় ন্যাশনাল গভর্নিং বডির মিটিং

২১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভূরাজনৈতিক উত্তেজনায় বাড়লো এশিয়ায় এলএনজির দাম
ভূরাজনৈতিক উত্তেজনায় বাড়লো এশিয়ায় এলএনজির দাম

২৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মেসির পেনাল্টি মিসের দিনে বড় হার মায়ামির
মেসির পেনাল্টি মিসের দিনে বড় হার মায়ামির

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম
সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে
কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট সরকার ৩০ লাখ কোটি টাকা নিয়ে পালিয়েছে’
‘ফ্যাসিস্ট সরকার ৩০ লাখ কোটি টাকা নিয়ে পালিয়েছে’

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প
যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা
লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি
অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন
ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে চুরি হওয়া ২৫ লাখ টাকা উদ্ধার, যুবক গ্রেফতার
রাজধানীতে চুরি হওয়া ২৫ লাখ টাকা উদ্ধার, যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টাইগারকে নিয়ে সমালোচনার ঝড়, যা বললেন মা আয়েশা
টাইগারকে নিয়ে সমালোচনার ঝড়, যা বললেন মা আয়েশা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ
কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই
অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের মিছিল, চারজন গ্রেফতার
চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের মিছিল, চারজন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাদ্রিদে বারে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, আহত ২৫
মাদ্রিদে বারে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, আহত ২৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাদাপাথর লুটের ঘটনায় পদ স্থগিত বিএনপি নেতা গ্রেফতার
সাদাপাথর লুটের ঘটনায় পদ স্থগিত বিএনপি নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

এনসিএল টি-টোয়েন্টি শুরু হচ্ছে আজ
এনসিএল টি-টোয়েন্টি শুরু হচ্ছে আজ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদা পারভীনকে শেষ শ্রদ্ধা শহীদ মিনারে, দাফন কুষ্টিয়ায়
ফরিদা পারভীনকে শেষ শ্রদ্ধা শহীদ মিনারে, দাফন কুষ্টিয়ায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো
কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে অভিবাসনবিরোধী বিক্ষোভে লাখো মানুষ
লন্ডনে অভিবাসনবিরোধী বিক্ষোভে লাখো মানুষ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ সেপ্টেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে
সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস
জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন
ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ
জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি
দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা
জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে
এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের
উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা
জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী
ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার
ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড
উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!
বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার
জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার
পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই
বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড
টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা
ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে
সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি
মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা
জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল
সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপি-মন্ত্রী হওয়ার জন্য পাগল হবেন না : গয়েশ্বর
এমপি-মন্ত্রী হওয়ার জন্য পাগল হবেন না : গয়েশ্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো
কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে

পেছনের পৃষ্ঠা

জাকসুও শিবিরের দখলে
জাকসুও শিবিরের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে
ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে

প্রথম পৃষ্ঠা

আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের
আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ
ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক
বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক

নগর জীবন

দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা
দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব
শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব

শোবিজ

বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ
বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির
ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা
লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে
বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী
প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে
পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর
ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন
নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন

পেছনের পৃষ্ঠা

৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান
৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান

পেছনের পৃষ্ঠা

কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২
কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২

পেছনের পৃষ্ঠা

অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে
অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?
৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস
ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি
দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক
জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক

খবর

সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন
সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন

খবর

সারসংকট
সারসংকট

সম্পাদকীয়

পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শরৎকাল নিয়ে যত গান
শরৎকাল নিয়ে যত গান

শোবিজ