শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫৩, শুক্রবার, ০৯ জুন, ২০২৩

টিকবে না মালয়েশিয়া, কেন এই আশঙ্কা প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
টিকবে না মালয়েশিয়া, কেন এই আশঙ্কা প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের?

মালয়েশিয়া, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একটি সমৃদ্ধ অর্থনীতির দেশ। তেরটি রাজ্য এবং তিনটি ঐক্যবদ্ধ প্রদেশ নিয়ে গঠিত দেশটি। যার মোট আয়তন ৩,২৯,৮৪৫ বর্গকিলোমিটার। দক্ষিণ চীন সাগর দ্বারা দেশটি দুই ভাগে বিভক্ত, মালয়েশিয়া উপদ্বীপ এবং পূর্ব মালয়েশিয়া। বর্তমানে দেশটির জনসংখ্যা ৩ কোটি ৩২ লাখ। ১৯৫৭ সালের ৩১ আগস্ট ব্রিটেনের কাছে স্বাধীনতা অর্জন করে দেশটি।

স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে কৃষি নির্ভর মালয়েশিয়া পরিণত হয় একটি শিল্পসমৃদ্ধ অর্থনীতিতে। প্রাকৃতিক সম্পদের সর্বোত্তম ব্যবহারের মাধ্যমে কাঙ্ক্ষিত অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জন ছিল স্বাধীনতা-উত্তর মালয়েশিয়ার মূল দর্শন। মালয়েশিয়ার দ্রুত অর্থনৈতিক উন্নয়নের পেছনে আছে সুদূরপ্রসারী চিন্তা-ভাবনা ও উন্নত উন্নয়ন পরিকল্পনা।

কিন্তু সেই সমৃদ্ধ অর্থনীতির দেশটিও আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম।

সংস্কারের মাধ্যমে পরিবর্তন আনা না হলে মালয়েশিয়া টিকবে না বলে মন্তব্য করেছেন তিনি। এমনকি মালয়েশিয়া ইতোমধ্যে কিছুটা ধ্বংস হয়ে গেছে বলেও দাবি করেছেন তিনি।

কাতারভিত্তিক আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে আনোয়ার ইব্রাহিম এসব কথা বলেন।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম সংস্কারের প্রয়োজনীয়তা পুনর্ব্যক্ত করে বলেছেন, মালয়েশিয়াকে পরিবর্তন করতে হবে নতুবা এই দেশটি টিকবে না।

আল জাজিরার ১০১ ইস্ট প্রোগ্রামকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, “শাসনের কথা বললে, আমি মনে করি পরিবর্তনের উদ্যোগ নেওয়া এবং তা কার্যকর করা আমার দায়িত্ব। কারণ দেশ কিছুটা ধ্বংস হয়ে গেছে। স্পষ্ট রাজনৈতিক প্রতিশ্রুতি এবং পরিবর্তনের সংকল্প না থাকলে, আমি বিশ্বাস করি না মালয়েশিয়া টিকে থাকবে।”

এসময় তিনি মালয়েশিয়াকে জাতি-ভিত্তিক রাষ্ট্র থেকে প্রয়োজন-ভিত্তিক রাষ্ট্রে রূপান্তর করতে ইতিবাচক কর্ম নীতির বিষয়ে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকার ওপর জোর দেন।

বর্তমানে ৭৫ বছর বয়সী আনোয়ার ইব্রাহিম ২০২২ সালের নভেম্বরে মালয়েশিয়ার নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন। সেসময় জাতীয় নির্বাচনের পর দেশটিতে যে রাজনৈতিক অচলাবস্থা তৈরি হয়েছিল এবং মালয়েশিয়ার রাজা সুলতান আব্দুল্লাহ জাতীয় ঐক্যের সরকার গঠনের জন্য কয়েকদিনের আলোচনা শেষে তৎকালীন বিরোধী নেতা আনোয়ার ইব্রাহিমকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ঘোষণা করেন।

জনপ্রিয় এই নেতা ১৯৯০ এর দশকেই দ্রুত রাজনৈতিক সিঁড়ি বেয়ে ওপরে উঠে মালয়েশিয়ার তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী মাহাথির মোহাম্মদের সেকেন্ড-ইন-কমান্ডে পরিণত হয়েছিলেন। অনেকেই আশা করেছিলেন যে তিনি হয়তো ভবিষ্যতে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী মাহাথির মোহাম্মদের স্থলাভিষিক্ত হবেন।

কিন্তু পরিস্থিতি সেরকম হয়নি। অর্থনৈতিক সংকটকে ঘিরে আনোয়ার ইব্রাহিম ও মাহাথিরের মধ্যে বিরোধ তৈরি হয়। দুর্নীতি ও সমকামিতার অভিযোগে একপর্যায়ে ইব্রাহিমকে কারাদণ্ডও দেওয়া হয়। অবশ্য তার সেই সাজা ২০০৪ সালে বাতিল করে দেওয়া হলে আনোয়ার পুনরায় রাজনীতিতে ফিরে আসেন।

আর এরই ফলে প্রায় ২০ বছর ধরে মালয়েশিয়ায় সংস্কারের জন্য প্রচার-প্রচারণা গতি পায়।

আল জাজিরা বলছে, মালয়েশিয়া একটি বহু-জাতিভিত্তিক দেশ, কিন্তু ইতিবাচক পদক্ষেপ নীতির মাধ্যমে মুসলিম মালয় এবং আদিবাসীদের নিয়ে গঠিত সংখ্যাগরিষ্ঠরা ১৯৭০ সাল থেকে সুবিধা পেয়ে থাকে। এই জাতীয় নীতিগুলো চাকরি থেকে শিক্ষা এবং বাসস্থানের ক্ষেত্রে এই জাতিগত গোষ্ঠীগুলোকে অগ্রাধিকারমূলক সুবিধা দেয়।

মূলত ১৯৬৯ সালের মে মাসে মালয় এবং জাতিগত চীনাদের মধ্যে জাতিগত দাঙ্গার পর সামাজিক প্রকৌশল কর্মসূচির অংশ হিসেবে এটি চালু করা হয়েছিল। এসব নীতি অস্থায়ী হওয়ার কথা থাকলেও তা তখন থেকেই রয়ে গেছে এবং এটিই দেশের সংখ্যালঘু চীনা ও ভারতীয় সম্প্রদায়ের মধ্যে গভীর অসন্তোষ সৃষ্টি করেছে।

এমনকি এই নীতি অনেককে অন্যত্র ভালো সুযোগের সন্ধানে দেশ ছেড়ে চলে যেতে বাধ্যও করেছে। এছাড়া মালয়েশিয়ায় তুলনামূলকভাবে উচ্চ-আয়ের বৈষম্যের মধ্যে এই নীতি যাদের সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন তাদের কাছে পৌঁছেছে কিনা তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে।

আল জাজিরা বলছে, আনোয়ারের জন্য প্রয়োজন বা চাহিদা-ভিত্তিক নীতি ‘মালয়দের জাতি-ভিত্তিক নীতির চেয়ে বেশি সাহায্য করবে, কারণ জাতি-ভিত্তিক নীতিগুলো কয়েকটি অভিজাত এবং তাদের বন্ধুরা নিজেদের সুবিধার জন্য ব্যবহার করে বলে প্রমাণিত হয়েছে’।

কিন্তু আনোয়ার এই ধরনের সংস্কারের মধ্য দিয়ে কাজ চালিয়ে নিতে পারবেন কিনা তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে।

আনোয়ার ইব্রাহিম মূলত বহুজাতিক দল থেকে মালয়েশিয়ার প্রথম প্রধানমন্ত্রী হিসাবে দায়িত্ব নিয়ে কার্যত নতুন একটি ভিত্তি তৈরি করছেন। কারণ মালয়েশিয়া ঐতিহ্যগতভাবে মালয় এবং অন্যান্য জাতি-ভিত্তিক দলের শাসিত একটি দেশ। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার এই দেশটিতে মালয়রা জনসংখ্যার অর্ধেকেরও বেশি এবং আইন অনুসারে তারা মুসলিম।

এছাড়া তার সরকারের ভিত্তিও বেশ ভঙ্গুর। কারণ আনোয়ারের পাকাতান হারাপান (অ্যালায়েন্স অব হোপ) জোট নিজে থেকে সরকার গঠনের জন্য পর্যাপ্ত আসন পায়নি। ক্ষমতায় তার উত্থান কেবলমাত্র মালয়েশিয়ার সাবেক ক্ষমতাসীন জোট বারিসান ন্যাশনালসহ ছোট দলগুলোর সাথে জোটের মাধ্যমেই সম্ভব হয়েছিল।

আর ওই জোটের নেতৃত্বে রয়েছে কেবল মালয়দের দল ইউনাইটেড মালয় ন্যাশনাল অর্গানাইজেশন (ইউএমএনও)। বারিসান ন্যাশনাল মালয়েশিয়ার জাতি-ভিত্তিক ইতিবাচক কর্মনীতির স্থপতি এবং নিজেদের কয়েক দশক-দীর্ঘ শাসনামলে এই নীতিগুলোকে তারা স্থায়ী রূপ দিয়েছিল।

এছাড়া দীর্ঘকাল ধরে নিজেকে মালয়দের অধিকারের রক্ষক হিসাবে নিজেকে চিহ্নিত করে এসেছে ইউএমএনও।

আনোয়ার অবশ্য তার জোটের মধ্যে ভিন্ন ভিন্ন লক্ষ্য নিয়ে উদ্বেগ দূর করেছেন। তিনি বলছেন, “গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল তার জোট কিছু মূল নীতির ওপর ভিত্তি করে দাঁড়িয়ে আছে: এগুলো হলো- সুশাসন, দুর্নীতি ও ক্ষমতার অপব্যবহারের বিরুদ্ধে দৃঢ় অবস্থান এবং সাধারণ পুরুষ ও নারীদের চাহিদা পূরণ করতে পারে এমন অর্থনৈতিক নীতি।”

আনোয়ারের প্রধান প্রতিপক্ষ পেরিকটান ন্যাশনাল (ন্যাশনাল অ্যালায়েন্স) হচ্ছে রক্ষণশীল মালয়-মুসলিম দলগুলোর একটি জোট। এটি ইতোমধ্যেই আনোয়ারকে ‘বেপরোয়া’ বলে সমালোচনা করেছে। মূলত অমুসলিমদের আল্লাহ শব্দটি ব্যবহার করার অনুমতি দিয়ে আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল প্রত্যাহার করার বিষয়ে আনোয়ারের সরকারের সাম্প্রতিক সিদ্ধান্তের মতো বিষয়গুলোর সমালোচনা করতেই এভাবে প্রতিক্রিয়া দিয়েছে বিরোধীরা।

এছাড়া চলতি বছরের আগস্টের মধ্যে মালয়েশিয়ায় ছয়টি প্রাদেশিক নির্বাচন হওয়ার কথা রয়েছে। সেসময় দেশটিতে জাতি এবং ধর্ম নিয়ে বিতর্ক আরও উত্তপ্ত হবে বলে মনে করা হচ্ছে।

বিরোধী নেতা হামজাহ ১০১ ইস্টকে বলেছেন, “আল্লাহর ইচ্ছায় আমি মনে করি আসন্ন নির্বাচনে আমরা বড় জয় পাব। জনগণ এখনও আমাদের সাথে আছে এবং তারা বিশ্বাস করে না যে, বর্তমান সরকার (শাসন) পরিচালনা করতে পারে … হয়তো জনগণ আমাদের দায়িত্ব নেওয়ার অপেক্ষায় রয়েছে।”

অন্যদিকে আনোয়ার ইব্রাহিম বলেছেন, “তার সরকার খুবই স্থিতিশীল।”

মালয়েশিয়ার বর্তমান এই প্রধানমন্ত্রী বলছেন, “আপনি বিরোধীদের কাছ থেকে আর কী আশা করেন? দুর্নীতি ও ক্ষমতার অপব্যবহারের বিরুদ্ধে আমার দৃঢ় অবস্থানের কারণে কেউ কেউ খুবই বিচলিত। সবসময় এই গুজব ছড়ানো হচ্ছে, মানুষ পক্ষ পরিবর্তন করছে। এটা আমাকে বিচলিত করে না। তারা যদি আমাকে বিচলিত মনে করে তাহলে আমি মনে করি তারা ভুল বুঝেছে।”

প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার দাবি করেছেন, “দেশের রাজনৈতিক অভিজাতদের নিয়ে গঠিত সবচেয়ে দুর্নীতিগ্রস্ত কিছু শক্তি তাকে ক্ষমতাচ্যুত করার জন্য কোটি কোটি টাকা নিয়ে দল বেঁধেছে।”  সূত্র: আল জাজিরা

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
গাজায় তীব্র হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল, নিহত আরও ৭৮
গাজায় তীব্র হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল, নিহত আরও ৭৮
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
লিবিয়া উপকূলে শরণার্থীবাহী নৌকায় আগুন, নিহত অন্তত ৫০
লিবিয়া উপকূলে শরণার্থীবাহী নৌকায় আগুন, নিহত অন্তত ৫০
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্পের ‘স্পষ্ট অবস্থান’ জানতে চান জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্পের ‘স্পষ্ট অবস্থান’ জানতে চান জেলেনস্কি
নিউইয়র্ক টাইমসের বিরুদ্ধে ট্রাম্পের ১৫০০ কোটি ডলারের মানহানির মামলা
নিউইয়র্ক টাইমসের বিরুদ্ধে ট্রাম্পের ১৫০০ কোটি ডলারের মানহানির মামলা
গাজায় গণহত্যা চলছে, দায়ী ইসরায়েল: জাতিসংঘ তদন্ত কমিশন
গাজায় গণহত্যা চলছে, দায়ী ইসরায়েল: জাতিসংঘ তদন্ত কমিশন
আমেরিকায় বিষন্নতায় আক্রান্তের সংখ্যা ১৮ শতাংশ বেড়েছে
আমেরিকায় বিষন্নতায় আক্রান্তের সংখ্যা ১৮ শতাংশ বেড়েছে
সর্বশেষ খবর
গাজায় তীব্র হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল, নিহত আরও ৭৮
গাজায় তীব্র হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল, নিহত আরও ৭৮

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝ বয়সে মূত্রাশয়ের সংক্রমণ গুপ্ত ক্যান্সারের সংকেত : গবেষণা
মাঝ বয়সে মূত্রাশয়ের সংক্রমণ গুপ্ত ক্যান্সারের সংকেত : গবেষণা

৯ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

সৌর ব্যতিচারের কারণে টানা ৮ দিন স্যাটেলাইট সম্প্রচারে বিঘ্নের শঙ্কা
সৌর ব্যতিচারের কারণে টানা ৮ দিন স্যাটেলাইট সম্প্রচারে বিঘ্নের শঙ্কা

১৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সালিশ বা দাঙ্গা-ফ্যাসাদে না জড়াতে কর্মীদের কঠোর নির্দেশনা জেলা বিএনপির
সালিশ বা দাঙ্গা-ফ্যাসাদে না জড়াতে কর্মীদের কঠোর নির্দেশনা জেলা বিএনপির

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

তিন দফা দাবিতে ২১ ঘন্টা ধরে অনশনে জবির পাঁচ শিক্ষার্থী
তিন দফা দাবিতে ২১ ঘন্টা ধরে অনশনে জবির পাঁচ শিক্ষার্থী

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ছয় দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
ছয় দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

আমিরাতের বিপক্ষে জিতলেই সুপার ফোর, হারলে বিদায় পাকিস্তানের
আমিরাতের বিপক্ষে জিতলেই সুপার ফোর, হারলে বিদায় পাকিস্তানের

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি; ঢাকায় দায়িত্বে থাকবেন ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট
৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি; ঢাকায় দায়িত্বে থাকবেন ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোভা স্কোশিয়ায় বাংলাদেশ কমিউনিটির আয়োজনে রবীন্দ্র-নজরুল সন্ধ্যা
নোভা স্কোশিয়ায় বাংলাদেশ কমিউনিটির আয়োজনে রবীন্দ্র-নজরুল সন্ধ্যা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

চার বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস
চার বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনায় বিএনপি নেতার বাড়িতে হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ আজ
খুলনায় বিএনপি নেতার বাড়িতে হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ আজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে ইউনিফর্ম পরিবর্তনের উদ্যোগে কলেজ শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ
ফেনীতে ইউনিফর্ম পরিবর্তনের উদ্যোগে কলেজ শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিসিবির দাবি প্রত্যাখ্যান করলো আইসিসি
পিসিবির দাবি প্রত্যাখ্যান করলো আইসিসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের জোড়া গোল, চ্যাম্পিয়নস লিগে রিয়ালের শুভসূচনা
এমবাপ্পের জোড়া গোল, চ্যাম্পিয়নস লিগে রিয়ালের শুভসূচনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবির র‌্যাঙ্কিং বাড়াতে চার পদক্ষেপ নিল প্রশাসন
শাবিপ্রবির র‌্যাঙ্কিং বাড়াতে চার পদক্ষেপ নিল প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে বিএনপি নেতার স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যা
টাঙ্গাইলে বিএনপি নেতার স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ বেনাপোল-পেট্রাপোল দিয়ে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
আজ বেনাপোল-পেট্রাপোল দিয়ে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক ব্যক্তিকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ
ভাঙ্গায় এক ব্যক্তিকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া উপকূলে শরণার্থীবাহী নৌকায় আগুন, নিহত অন্তত ৫০
লিবিয়া উপকূলে শরণার্থীবাহী নৌকায় আগুন, নিহত অন্তত ৫০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন বিভাগে ভারি বর্ষণের আভাস
তিন বিভাগে ভারি বর্ষণের আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা
গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | টক শো

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক
রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?
ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না
নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়
ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত
পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত

পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম