শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫৩, শুক্রবার, ০৯ জুন, ২০২৩

টিকবে না মালয়েশিয়া, কেন এই আশঙ্কা প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
টিকবে না মালয়েশিয়া, কেন এই আশঙ্কা প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের?

মালয়েশিয়া, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একটি সমৃদ্ধ অর্থনীতির দেশ। তেরটি রাজ্য এবং তিনটি ঐক্যবদ্ধ প্রদেশ নিয়ে গঠিত দেশটি। যার মোট আয়তন ৩,২৯,৮৪৫ বর্গকিলোমিটার। দক্ষিণ চীন সাগর দ্বারা দেশটি দুই ভাগে বিভক্ত, মালয়েশিয়া উপদ্বীপ এবং পূর্ব মালয়েশিয়া। বর্তমানে দেশটির জনসংখ্যা ৩ কোটি ৩২ লাখ। ১৯৫৭ সালের ৩১ আগস্ট ব্রিটেনের কাছে স্বাধীনতা অর্জন করে দেশটি।

স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে কৃষি নির্ভর মালয়েশিয়া পরিণত হয় একটি শিল্পসমৃদ্ধ অর্থনীতিতে। প্রাকৃতিক সম্পদের সর্বোত্তম ব্যবহারের মাধ্যমে কাঙ্ক্ষিত অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জন ছিল স্বাধীনতা-উত্তর মালয়েশিয়ার মূল দর্শন। মালয়েশিয়ার দ্রুত অর্থনৈতিক উন্নয়নের পেছনে আছে সুদূরপ্রসারী চিন্তা-ভাবনা ও উন্নত উন্নয়ন পরিকল্পনা।

কিন্তু সেই সমৃদ্ধ অর্থনীতির দেশটিও আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম।

সংস্কারের মাধ্যমে পরিবর্তন আনা না হলে মালয়েশিয়া টিকবে না বলে মন্তব্য করেছেন তিনি। এমনকি মালয়েশিয়া ইতোমধ্যে কিছুটা ধ্বংস হয়ে গেছে বলেও দাবি করেছেন তিনি।

কাতারভিত্তিক আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে আনোয়ার ইব্রাহিম এসব কথা বলেন।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম সংস্কারের প্রয়োজনীয়তা পুনর্ব্যক্ত করে বলেছেন, মালয়েশিয়াকে পরিবর্তন করতে হবে নতুবা এই দেশটি টিকবে না।

আল জাজিরার ১০১ ইস্ট প্রোগ্রামকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, “শাসনের কথা বললে, আমি মনে করি পরিবর্তনের উদ্যোগ নেওয়া এবং তা কার্যকর করা আমার দায়িত্ব। কারণ দেশ কিছুটা ধ্বংস হয়ে গেছে। স্পষ্ট রাজনৈতিক প্রতিশ্রুতি এবং পরিবর্তনের সংকল্প না থাকলে, আমি বিশ্বাস করি না মালয়েশিয়া টিকে থাকবে।”

এসময় তিনি মালয়েশিয়াকে জাতি-ভিত্তিক রাষ্ট্র থেকে প্রয়োজন-ভিত্তিক রাষ্ট্রে রূপান্তর করতে ইতিবাচক কর্ম নীতির বিষয়ে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকার ওপর জোর দেন।

বর্তমানে ৭৫ বছর বয়সী আনোয়ার ইব্রাহিম ২০২২ সালের নভেম্বরে মালয়েশিয়ার নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন। সেসময় জাতীয় নির্বাচনের পর দেশটিতে যে রাজনৈতিক অচলাবস্থা তৈরি হয়েছিল এবং মালয়েশিয়ার রাজা সুলতান আব্দুল্লাহ জাতীয় ঐক্যের সরকার গঠনের জন্য কয়েকদিনের আলোচনা শেষে তৎকালীন বিরোধী নেতা আনোয়ার ইব্রাহিমকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ঘোষণা করেন।

জনপ্রিয় এই নেতা ১৯৯০ এর দশকেই দ্রুত রাজনৈতিক সিঁড়ি বেয়ে ওপরে উঠে মালয়েশিয়ার তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী মাহাথির মোহাম্মদের সেকেন্ড-ইন-কমান্ডে পরিণত হয়েছিলেন। অনেকেই আশা করেছিলেন যে তিনি হয়তো ভবিষ্যতে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী মাহাথির মোহাম্মদের স্থলাভিষিক্ত হবেন।

কিন্তু পরিস্থিতি সেরকম হয়নি। অর্থনৈতিক সংকটকে ঘিরে আনোয়ার ইব্রাহিম ও মাহাথিরের মধ্যে বিরোধ তৈরি হয়। দুর্নীতি ও সমকামিতার অভিযোগে একপর্যায়ে ইব্রাহিমকে কারাদণ্ডও দেওয়া হয়। অবশ্য তার সেই সাজা ২০০৪ সালে বাতিল করে দেওয়া হলে আনোয়ার পুনরায় রাজনীতিতে ফিরে আসেন।

আর এরই ফলে প্রায় ২০ বছর ধরে মালয়েশিয়ায় সংস্কারের জন্য প্রচার-প্রচারণা গতি পায়।

আল জাজিরা বলছে, মালয়েশিয়া একটি বহু-জাতিভিত্তিক দেশ, কিন্তু ইতিবাচক পদক্ষেপ নীতির মাধ্যমে মুসলিম মালয় এবং আদিবাসীদের নিয়ে গঠিত সংখ্যাগরিষ্ঠরা ১৯৭০ সাল থেকে সুবিধা পেয়ে থাকে। এই জাতীয় নীতিগুলো চাকরি থেকে শিক্ষা এবং বাসস্থানের ক্ষেত্রে এই জাতিগত গোষ্ঠীগুলোকে অগ্রাধিকারমূলক সুবিধা দেয়।

মূলত ১৯৬৯ সালের মে মাসে মালয় এবং জাতিগত চীনাদের মধ্যে জাতিগত দাঙ্গার পর সামাজিক প্রকৌশল কর্মসূচির অংশ হিসেবে এটি চালু করা হয়েছিল। এসব নীতি অস্থায়ী হওয়ার কথা থাকলেও তা তখন থেকেই রয়ে গেছে এবং এটিই দেশের সংখ্যালঘু চীনা ও ভারতীয় সম্প্রদায়ের মধ্যে গভীর অসন্তোষ সৃষ্টি করেছে।

এমনকি এই নীতি অনেককে অন্যত্র ভালো সুযোগের সন্ধানে দেশ ছেড়ে চলে যেতে বাধ্যও করেছে। এছাড়া মালয়েশিয়ায় তুলনামূলকভাবে উচ্চ-আয়ের বৈষম্যের মধ্যে এই নীতি যাদের সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন তাদের কাছে পৌঁছেছে কিনা তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে।

আল জাজিরা বলছে, আনোয়ারের জন্য প্রয়োজন বা চাহিদা-ভিত্তিক নীতি ‘মালয়দের জাতি-ভিত্তিক নীতির চেয়ে বেশি সাহায্য করবে, কারণ জাতি-ভিত্তিক নীতিগুলো কয়েকটি অভিজাত এবং তাদের বন্ধুরা নিজেদের সুবিধার জন্য ব্যবহার করে বলে প্রমাণিত হয়েছে’।

কিন্তু আনোয়ার এই ধরনের সংস্কারের মধ্য দিয়ে কাজ চালিয়ে নিতে পারবেন কিনা তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে।

আনোয়ার ইব্রাহিম মূলত বহুজাতিক দল থেকে মালয়েশিয়ার প্রথম প্রধানমন্ত্রী হিসাবে দায়িত্ব নিয়ে কার্যত নতুন একটি ভিত্তি তৈরি করছেন। কারণ মালয়েশিয়া ঐতিহ্যগতভাবে মালয় এবং অন্যান্য জাতি-ভিত্তিক দলের শাসিত একটি দেশ। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার এই দেশটিতে মালয়রা জনসংখ্যার অর্ধেকেরও বেশি এবং আইন অনুসারে তারা মুসলিম।

এছাড়া তার সরকারের ভিত্তিও বেশ ভঙ্গুর। কারণ আনোয়ারের পাকাতান হারাপান (অ্যালায়েন্স অব হোপ) জোট নিজে থেকে সরকার গঠনের জন্য পর্যাপ্ত আসন পায়নি। ক্ষমতায় তার উত্থান কেবলমাত্র মালয়েশিয়ার সাবেক ক্ষমতাসীন জোট বারিসান ন্যাশনালসহ ছোট দলগুলোর সাথে জোটের মাধ্যমেই সম্ভব হয়েছিল।

আর ওই জোটের নেতৃত্বে রয়েছে কেবল মালয়দের দল ইউনাইটেড মালয় ন্যাশনাল অর্গানাইজেশন (ইউএমএনও)। বারিসান ন্যাশনাল মালয়েশিয়ার জাতি-ভিত্তিক ইতিবাচক কর্মনীতির স্থপতি এবং নিজেদের কয়েক দশক-দীর্ঘ শাসনামলে এই নীতিগুলোকে তারা স্থায়ী রূপ দিয়েছিল।

এছাড়া দীর্ঘকাল ধরে নিজেকে মালয়দের অধিকারের রক্ষক হিসাবে নিজেকে চিহ্নিত করে এসেছে ইউএমএনও।

আনোয়ার অবশ্য তার জোটের মধ্যে ভিন্ন ভিন্ন লক্ষ্য নিয়ে উদ্বেগ দূর করেছেন। তিনি বলছেন, “গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল তার জোট কিছু মূল নীতির ওপর ভিত্তি করে দাঁড়িয়ে আছে: এগুলো হলো- সুশাসন, দুর্নীতি ও ক্ষমতার অপব্যবহারের বিরুদ্ধে দৃঢ় অবস্থান এবং সাধারণ পুরুষ ও নারীদের চাহিদা পূরণ করতে পারে এমন অর্থনৈতিক নীতি।”

আনোয়ারের প্রধান প্রতিপক্ষ পেরিকটান ন্যাশনাল (ন্যাশনাল অ্যালায়েন্স) হচ্ছে রক্ষণশীল মালয়-মুসলিম দলগুলোর একটি জোট। এটি ইতোমধ্যেই আনোয়ারকে ‘বেপরোয়া’ বলে সমালোচনা করেছে। মূলত অমুসলিমদের আল্লাহ শব্দটি ব্যবহার করার অনুমতি দিয়ে আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল প্রত্যাহার করার বিষয়ে আনোয়ারের সরকারের সাম্প্রতিক সিদ্ধান্তের মতো বিষয়গুলোর সমালোচনা করতেই এভাবে প্রতিক্রিয়া দিয়েছে বিরোধীরা।

এছাড়া চলতি বছরের আগস্টের মধ্যে মালয়েশিয়ায় ছয়টি প্রাদেশিক নির্বাচন হওয়ার কথা রয়েছে। সেসময় দেশটিতে জাতি এবং ধর্ম নিয়ে বিতর্ক আরও উত্তপ্ত হবে বলে মনে করা হচ্ছে।

বিরোধী নেতা হামজাহ ১০১ ইস্টকে বলেছেন, “আল্লাহর ইচ্ছায় আমি মনে করি আসন্ন নির্বাচনে আমরা বড় জয় পাব। জনগণ এখনও আমাদের সাথে আছে এবং তারা বিশ্বাস করে না যে, বর্তমান সরকার (শাসন) পরিচালনা করতে পারে … হয়তো জনগণ আমাদের দায়িত্ব নেওয়ার অপেক্ষায় রয়েছে।”

অন্যদিকে আনোয়ার ইব্রাহিম বলেছেন, “তার সরকার খুবই স্থিতিশীল।”

মালয়েশিয়ার বর্তমান এই প্রধানমন্ত্রী বলছেন, “আপনি বিরোধীদের কাছ থেকে আর কী আশা করেন? দুর্নীতি ও ক্ষমতার অপব্যবহারের বিরুদ্ধে আমার দৃঢ় অবস্থানের কারণে কেউ কেউ খুবই বিচলিত। সবসময় এই গুজব ছড়ানো হচ্ছে, মানুষ পক্ষ পরিবর্তন করছে। এটা আমাকে বিচলিত করে না। তারা যদি আমাকে বিচলিত মনে করে তাহলে আমি মনে করি তারা ভুল বুঝেছে।”

প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার দাবি করেছেন, “দেশের রাজনৈতিক অভিজাতদের নিয়ে গঠিত সবচেয়ে দুর্নীতিগ্রস্ত কিছু শক্তি তাকে ক্ষমতাচ্যুত করার জন্য কোটি কোটি টাকা নিয়ে দল বেঁধেছে।”  সূত্র: আল জাজিরা

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা
তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা
টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি
টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া
১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে
ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে
সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত
সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত
রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি
রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
সর্বশেষ খবর
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা
২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা
তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি
আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন
আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?
ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর
আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে ডিম খাবেন কেন
সকালে ডিম খাবেন কেন

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি
টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা
সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া
ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা
নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা