শিরোনাম
প্রকাশ: ০৩:৩১, রবিবার, ১৪ এপ্রিল, ২০২৪ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

দুই বিলিয়নেরও বেশি ‘কালো’ ডলারের যে মামলা সিঙ্গাপুরকে নাড়িয়ে দিয়েছে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
দুই বিলিয়নেরও বেশি ‘কালো’ ডলারের যে মামলা সিঙ্গাপুরকে নাড়িয়ে দিয়েছে

সিঙ্গাপুরের একটি আদালত স্পর্শকাতর এক মামলার রায় দেয়া শুরু করেছেন। সেখানে ১০ জন চীনা নাগরিককে বিদেশে অপরাধ কার্যক্রম করে কালো অর্থ ২ দশমিক ২ বিলিয়ন ডলার (২২০ কোটি) আয়ের দায়ে অভিযুক্ত করা হয়েছে। বিবিসির প্রতিবেদনে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।

এতে বলা হয়, ওই কেলেঙ্কারিতে জড়িয়েছিল সিঙ্গাপুরের কয়েকটি ব্যাংক, প্রপার্টি এজেন্ট, দামী লৌহ ব্যবসায়ী এবং শীর্ষস্থানীয় একটি গলফ ক্লাব। এর জেরে কিছু গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় ব্যাপক তল্লাশি চালিয়ে শত কোটি নগদ টাকা ও সম্পদ জব্দ করেছিল পুলিশ। যার রোমাঞ্চকর বিবরণ দেশটির মানুষকে দারুণভাবে আকৃষ্ট করে।

জব্দ তালিকায় রয়েছে ১৫২টি প্রপার্টিজ (জমি বা ফ্লাটের মতো সম্পদ), ৬২টি গাড়ি, বিলাসবহুল ব্যাগ ও ঘড়ি, শত শত স্বর্ণালংকার এবং কয়েক হাজার বোতল মদ। চলতি মাসের শুরুতে সু ওয়েন জিয়াং এবং সু হাইজিন এই মামলায় প্রথম কারাদণ্ড পান।

পুলিশ জানিয়েছে, সু হাইজিন গ্রেপ্তার এড়ানোর জন্য বাড়ির দ্বিতীয় তলার ব্যালকনি থেকে লাফ দিয়েছিলেন। তিনিসহ দুই আসামিই এক বছরের বেশি কারাগারে থাকবেন। এরপর তাদের সিঙ্গাপুর থেকে বের করে দেয়া হবে। তারা আর দেশটিতে আসতে পারবেন না। এছাড়া বাকি আটজনের বিষয়ে আদালতের সিদ্ধান্ত এখনো প্রকাশের অপেক্ষায় আছে।

মামলাটি নিষ্পত্তির চূড়ান্ত পর্যায়ে আছে। এই ধরনের মামলার ক্ষেত্রে সিঙ্গাপুরে এটাই সবচেয়ে বড় মামলা। যা অনেক প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। মামলার প্রসিকিউটররা বলেছেন, সিঙ্গাপুরে বিলাসবহুল জীবনযাপনের জন্য যে অর্থ ব্যয় করা হয়েছে তা এসেছে বিদেশের অবৈধ উৎস থেকে। যেমন- কেলেঙ্কারি ও অনলাইন জুয়া।

এদের কয়েকজনের একাধিক পাসপোর্ট ছিল কম্বোডিয়া, ভানুয়াতু, সাইপ্রাস ও ডমিনিকার। কিন্তু প্রশ্ন উঠেছে, কোনো ধরনের যাচাই- বাছাই ছাড়া কয়েক বছর ধরে তারা কীভাবে সিঙ্গাপুরে বসবাস এবং ব্যাংক লেনদেন করেছেন? ফলে পলিসি পর্যালোচনার বিষয়টি উঠে আসছে আলোচনায়। বিশেষ করে ব্যাংকের নিয়মকানুন শক্ত করার বিষয়ে কিংবা যারা একাধিক পাসপোর্ট ব্যবহার করেন তাদের নিয়ে কথাবার্তা হচ্ছে।

গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো এই মামলায় যে বিষয়টির ওপর দৃষ্টি পড়েছে তা হলো অবৈধ আয়ের গন্তব্য দেশে পরিণত না হয়েও ব্যাপক ধনী ব্যক্তিদের স্বাগত জানানো নিয়ে সিঙ্গাপুরের চেষ্টা। দেশটিকে প্রায়শই এশিয়ার সুইজারল্যান্ড হিসেবে উল্লেখ করা হয়। ’৯০-এর দশকে ব্যাংক ও সম্পদ ব্যবস্থাপকদের আকর্ষণ করতে শুরু করে তারা। চীন ও ভারতের অর্থনৈতিক সংস্কার এবং নতুন করে স্থিতিশীল হওয়া ইন্দোনেশিয়ায় সম্পদের প্রবৃদ্ধি দেখা যেতে শুরু করে। ফলে শিগগিরই বিনিয়োগবান্ধব আইন, কর মওকুফ সুবিধা এবং অন্য সব প্রণোদনার জন্য সিঙ্গাপুর হয়ে ওঠে বিদেশি ব্যবসায়ীদের জন্য স্বর্গ।

এখন অতি ধনীরা ব্যক্তিগত বিমান নিয়ে সিঙ্গাপুরের প্রাইভেট জেট টার্মিনাল ব্যবহার করতে পারেন। সৈকত এলাকায় বিলাসবহুল বাড়িঘরে বাস করেন। বিমানবন্দরের বাইরেই সর্বোচ্চ নিরাপদ ভল্ট লি ফ্রিপোর্ট আছে তাদের জন্য। এগুলোতে শিল্পকর্ম, অলংকার, ওয়াইন কিংবা এই ধরনের মূল্যবান জিনিসপত্র বিনা শুল্কে রাখা যায়।

সিঙ্গাপুরের অ্যাসেট ম্যানেজাররা ২০২২ সালে বিদেশ থেকে এনেছেন প্রায় ৪৩৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০১৭ সালের চেয়ে যা প্রায় দ্বিগুণ। পরামর্শক প্রতিষ্ঠান কেপিএমজি এবং ফ্যামিলি অফিস কনসালটেন্সি প্রতিষ্ঠান আগরিয়াসের এক রিপোর্ট অনুযায়ী, ব্যক্তিগত সম্পদ ব্যবস্থাপনা করে এশিয়ার অর্ধেকেরও বেশি- এমন পারিবারিক অফিস ও ফার্ম এখন সিঙ্গাপুরে।

এর মধ্যে আছেন গুগলের সহ-প্রতিষ্ঠাতা সের্গেই ব্রিন, ব্রিটিশ বিলিওনিয়র জেমস ডায়সন এবং বিশ্বের বৃহৎ হটপট রেস্টুরেন্ট চেইন প্রতিষ্ঠান হাইদিলাওয়ের মালিক চীনা-সিঙ্গাপুরিয়ান সু পিং। কর্তৃপক্ষ বলছেন, অর্থপাচার মামলায় কিছু অভিযুক্ত ব্যক্তির ফ্যামিলি অফিসের সঙ্গে যোগসূত্র থাকতে পারে। এই অফিস থেকেই কর প্রণোদনা দেয়া হয়।

কারনেজি চায়নার অনাবাসিক স্কলার চং জা-লান বলেন, সিঙ্গাপুরের মতো দেশের জন্য এটি পরস্পরবিরোধিতা। যেখানে দেশটি স্বচ্ছতা ও সুশাসনের জন্য গর্ব করে। অথচ সেই দেশটিই আবার কম কর এবং ব্যাংকিং গোপনীয়তার সুবিধা দেখিয়ে ব্যাপক সম্পদ এনে তা ব্যবস্থাপনাকে সুযোগ দিতে চায়। যারা অবৈধ পথে অর্থ আয় করে সেসব ব্যক্তিদের ব্যাংকার হওয়াটা ঝুঁকির কাজ।

চীনের সঙ্গে সাংস্কৃতিক নৈকট্য রয়েছে। পাশাপাশি উঁচুমানের শাসন ও স্থিতিশীলতার জন্য ধনী চীনা নাগরিকদের জন্য সিঙ্গাপুর শীর্ষ পছন্দের জায়গা। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে দেশটিতে এসেছে অনেক অর্থ। এই মামলায় যে ১০ জন অভিযুক্ত তাদের একজন অবৈধ জুয়ায় জড়িত থাকার অভিযোগে ২০১৭ সাল থেকে চীনে ফেরারি। প্রসিকিউটররা বলছেন, চীনা কর্তৃপক্ষ যাতে খুঁজে না পায় সেজন্য তিনি একটি নিরাপদ জায়গা চেয়েছিলেন।

সিঙ্গাপুরভিত্তিক কোনো ব্যাংকের অর্থনৈতিক অপরাধে জড়ানোর ঘটনা এটাই প্রথম নয়। ওয়ান এমডিবি কেলেঙ্কারিতে আন্তঃসীমান্ত অর্থপাচারে তাদের ভূমিকা পাওয়া গেছে। যেখানে মালয়েশিয়ার স্টেট ইনভেস্টমেন্ট ফান্ড থেকে বিলিয়ন ডলার অপব্যবহার করা হয়েছিল। একসময় ইন্টারপোল ডান তান কে বিশ্বের সবচেয়ে দুষ্ট ম্যাচ ফিক্সিং সিন্ডিকেট হিসেবে আখ্যায়িত করতো। তারও শক্তিশালী ব্যবসা আছে সিঙ্গাপুরে। তিনি ২০১৩ সালে সেখানে আটক হয়েছেন।

অথচ অর্থপাচার ও সন্ত্রাসী নেটওয়ার্কে অর্থায়ন ঠেকাতে গঠিত বৈশ্বিক সংস্থা দ্য ফিনান্সিয়াল অ্যাকশন টাস্ক ফোর্সের সদস্য হিসেবে সিঙ্গাপুরে শেয়ার জালিয়াতি, করপোরেট প্রতারণা কিংবা অর্থপাচারের মতো হোয়াইট কালার ক্রাইম প্রতিরোধে শক্ত নিয়ম নীতি আছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ব্যাংকগুলো কমপ্লায়েন্স, সম্ভাব্য গ্রাহক যাচাই এবং সন্দেহজনক লেনদেন রিপোর্ট করার জন্য অনেক বিনিয়োগ করেছে। কিন্তু এর কিছুই নিশ্ছিদ্র নয়। প্রথম নিয়ন্ত্রকদের জন্য অনেক বড় লেনদেনের মাঝে সন্দেহজনক লেনদেনগুলো চিহ্নিত করা কঠিন।

গত অক্টোবরে পার্লামেন্টে সিঙ্গাপুরের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সেকেন্ড মিনিস্টার জোসেফাইন টেও বলেন, এটা শুধু খড়ের গাদায় একটি সুই নয়, বরং অনেক। কিছু বিশেষজ্ঞ মনে করেন, সিঙ্গাপুরের জমজমাট প্রপার্টি মার্কেটের অর্থ হলো ‘ময়লা অর্থ’ পরিষ্কার করো। আর সেখানে আছে ক্যাসিনো, নাইট ক্লাব ও বিলাসবহুল দোকানপাট।

সিঙ্গাপুর নানইয়াং টেকনলজিক্যিাল ইউনিভার্সিটির প্রফেসর কেলভিন ল বলেন, প্রতিদিন সিঙ্গাপুরের ব্যাংকিং সিস্টেমের ভেতর দিয়ে প্রচুর অর্থ আসা যাওয়া করছে। অপরাধীরা এই সিস্টেমের অপব্যবহার করতে পারে এবং বৈধ লেনদেনের ভেতর দিয়ে তারা অর্থপাচার কার্যক্রমও চালাতে পারে।

সিঙ্গাপুরে অর্থ বহন করার ক্ষেত্রে কোনো সীমা বেঁধে দেয়া নেই। তবে ২০ হাজার ডলারের ওপর হলে একটি ঘোষণাপত্র দিতে হয়। এটাকেও একটি সুবিধা বলছেন সিঙ্গাপুর ভিত্তিক ইনভেস্টিগেটিভ রিসার্চ অ্যান্ড রিস্ক এডভাইজরি ফার্ম ব্ল্যাকপিকের প্রতিষ্ঠাতা ক্রিস্টোফার লিয়াহি। তিনি বলেন, আপনি যদি অনেক অর্থ সরাতে চান, আপনি সরল দৃষ্টিতে লুকিয়ে রাখুন এবং সিঙ্গাপুর এজন্য দারুণ জায়গা। এখানে কেম্যান আইল্যান্ড বা ব্রিটিশ ভার্জিন আইল্যান্ডে অর্থ রাখা বা ব্যয় করার বিষয় নেই।

অর্থনৈতিক রাজধানী হিসেবে সিঙ্গাপুরের সুবিধাগুলো কালো টাকাকে আকর্ষণ করছে কিনা, এমন প্রশ্নের জবাবে সেখানকার কর্তৃপক্ষ আইন ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর স্থানীয় একটি পত্রিকাকে গত বছর দেয়া সাক্ষাতকার বিবিসিকে পাঠিয়েছে। সেখানে কে শানমুগ্যাম বলেন, আমরা জানালা বন্ধ করে দিতে পারি না। কারণ সেটি করলে বৈধ অর্থ আসতে পারবে না। বৈধ ব্যবসাও তাহলে হতে পারবে না কিংবা করা কঠিন হবে। সে কারণে আমাদের যৌক্তিক হতে হয়।

প্রয়াত চীনা নেতা দেং জিয়াওপিংয়ের একটি উদ্ধৃতিকে উল্লেখ করে তিনি বলেন, আপনি যখন সফল, বড় অর্থনৈতিক কেন্দ্র, অনেক অর্থ আসছে, সঙ্গে কিছু মাছিও চলে আসছে।

কারনেজ চায়নার ড. চং বলেন, সিঙ্গাপুরকেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে হবে ‘ধূসর ছায়া ঢাকা অর্থ’গ্রহণে তারা কতদূর যাবে। কিছু বিশ্লেষক মনে করেন, অর্থনৈতিক কেন্দ্র হিসেবে নিজের অবস্থান ধরে রাখার জন্য সিঙ্গাপুর হয়তো এই মূল্য দিচ্ছে। লিয়াহি বলেন, অর্থের বড় অংশই বৈধ। তবে বড় অর্থনৈতিক কেন্দ্র হওয়ার কিছু অনিবার্য মূল্য তো আছে।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান
বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট
বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০
বরফ গলল তবে, ট্রাম্প-মাস্কের খুনসুটি
বরফ গলল তবে, ট্রাম্প-মাস্কের খুনসুটি
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
সোমালিয়ায় খাদ্য সংকটে ভুগছে এক চতুর্থাংশ মানুষ
সোমালিয়ায় খাদ্য সংকটে ভুগছে এক চতুর্থাংশ মানুষ
কঙ্গোতে নৌকা ডুবে ৭০ জন নিখোঁজ
কঙ্গোতে নৌকা ডুবে ৭০ জন নিখোঁজ
সর্বশেষ খবর
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

১৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৪০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক
এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট
বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়
গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা