শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:২৩, সোমবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২৫

সিআইএ’র চোখে ধুলো দিয়ে চে গেভারার ডায়েরি যেভাবে কিউবা পৌঁছেছিল

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
সিআইএ’র চোখে ধুলো দিয়ে চে গেভারার ডায়েরি যেভাবে কিউবা পৌঁছেছিল

ঘটনাটি ১৯৬৮ সালের মাঝামাঝি সময়ের। কিউবার তৎকালীন প্রেসিডেন্ট ফিদেল কাস্ত্রো জানান, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের গুপ্তচর সংস্থা ‘সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স এজেন্সি’ (সিআইএ) কে তারা রীতিমত বোকা বানিয়েছেন।

তিনি এটি বলেছিলেন, কারণ গুলিতে মৃত্যু হওয়ার পর মার্কসবাদী বিপ্লবী এর্নেস্তো চে গুয়েভারার যে ডায়েরি সিআইএ চরম গোপনীয়তার সঙ্গে নিজেদের কব্জায় রেখেছিল, সেটির একটি কপি বা অনুলিপি ততক্ষণে বের করে আনতে সক্ষম হয়েছিলেন ফিদেল কাস্ত্রো।

কাস্ত্রো বলেছেন, বিপ্লবেরও বন্ধু আছে এবং এটি (চে’র ডায়েরি) হাতে পেতে আমাদের একটি পয়সাও খরচ করতে হয়নি।

কিন্তু সিআইএ’র মতো একটি শীর্ষস্থানীয় গুপ্তচর সংস্থার চোখে ধুলো দিয়ে কীভাবে ডায়েরিটা কিউবায় পৌঁছেছিল, সেটি অবশ্য তখন খোলাসা করেননি চে গুয়েভারার দীর্ঘদিনের ঘনিষ্ঠ এই বন্ধু।

ওই বছরই সেই ডায়েরি বই আকারে প্রকাশ পায়, যার নাম দেওয়া হয় ‘দ্য বলিভিয়ান ডায়েরি’।

বইটির প্রথম সংস্করণে ফিদেল উল্লেখ করেছিলেন, এই ডায়েরিটা যেভাবে আমাদের হাতে এসেছে, সেটি এখন প্রকাশ করা সম্ভব হচ্ছে না। 

পরবর্তীতে অবশ্য ডায়েরি উদ্ধারের ঘটনাগুলো ধীরে ধীরে প্রকাশ পেতে থাকে। সিআইএ’র কাছ থেকে কীভাবে উদ্ধার হয়েছিল চে গুয়েভারার লেখা সর্বশেষ ডায়েরিটি? সেটিই তুলে ধরা হয়েছে এই প্রতিবেদনে।

ডায়েরিতে কী ছিল?

বিপ্লবের স্বপ্ন নিয়ে ১৯৬৬ সালের নভেম্বরে বলিভিয়ায় গিয়েছিলেন চে গুয়েভারা। গেরিলা বাহিনী গড়ে তুলে লড়াই শুরু করেন বলিভিয়ার তৎকালীন সামরিক সরকারের বিরুদ্ধে। মূলত ওই সময়েই নতুন একটি ডায়েরি লেখা শুরু করেন চে গুয়েভারা। লাল মলাটের জার্মান ডায়েরিটি তিনি সংগ্রহ করেছিলেন ইউরোপ ভ্রমণের সময়। জীবনের শেষ ডায়েরির প্রথম লাইনে চে লিখেছিলেন, আজ নতুন একটি অধ্যায় শুরু হয়েছে।

১৯৬৬ সালের সাতই নভেম্বর থেকে শুরু করে সামরিক বাহিনীর হাতে ধরা পড়ার আগের দিন, অর্থাৎ ১৯৬৭ সালের সাতই অক্টোবর পর্যন্ত ডায়েরি লেখা অব্যাহত রেখেছিলেন তিনি।

সেখানে তিনি বলিভিয়া ও কিউবার নাগরিকদের নিয়ে গঠিত নিজের গেরিলা বাহিনী ও সামরিক সরকারের বিরুদ্ধে লড়াই নিয়ে যেমন লিখেছেন, তেমনি লিখেছেন সহযোদ্ধা এবং বলিভিয়ার তৎকালীন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বদের সম্পর্কেও। এর বাইরে, বইয়ের একটি তালিকাও চোখে পড়ে ডায়েরিতে, যুদ্ধের মধ্যেই যেগুলো চে গুয়েভারা পড়ছিলেন বলে ধারণা পাওয়া যায়।

বলিভিয়ার সরকারি বাহিনীর সঙ্গে গেরিলাদের প্রথম সম্মুখ যুদ্ধের একটি বিবরণ ডায়েরিতে পাওয়া যায়, যেটি সংঘটিত হয়েছিল ১৯৬৭ সালের ২৩ মার্চ। বলতে গেলে বলিভিয়া অভিযানকালে ওই যুদ্ধটিই ছিল গেভারার নেতৃত্বাধীন গেরিলা বাহিনীর সবচেয়ে বড় বিজয়।

এরপর ক্রমেই গেরিলা যোদ্ধারা কোণঠাসা হয়ে পড়েন। ফিকে হতে থাকে চে গুয়েভারার আরও অনেকগুলো ‘ভিয়েতনাম গড়ে তোলা’ তথা বিপ্লবের স্বপ্ন।

মার্কিন গুপ্তচর সংস্থা সিআইএ’র সহায়তায় ১৯৬৭ সালের আটই অক্টোবর বলিভিয়ার সামরিক বাহিনী চে গুয়েভারাকে বন্দী করে এবং পরদিন তাকে হত্যা করা হয়।

ডায়েরি যেভাবে সিআইএ’র হাতে গিয়েছিল

বিপ্লবের স্বপ্ন নিয়ে চে গুয়েভারা যখন বলিভিয়ায় গিয়েছিলেন, তখন যুক্তরাষ্ট্র ও সোভিয়েত ইউনিয়নের মধ্যে স্নায়ু যুদ্ধের উত্তেজনা চরমে। লাতিন আমেরিকায় কমিউনিস্টদের ক্রমবর্ধমান প্রভাব নিয়ে ওয়াশিংটন তখন রীতিমত উদ্বিগ্ন, বিশেষ করে চে গুভারার তৎপরতা নিয়ে।

মাত্র বছর সাতেক আগে ১৯৫৯ সালের জানুয়ারিতে চে গুয়েভারা ও তার বন্ধু ফিদেল কাস্ত্রোর নেতৃত্বে কিউবায় বামপন্থী সশস্ত্র আন্দোলনকারীদের হাতে দেশটির বিতর্কিত সেনা শাসক ফুলখেনসিও বাতিস্তার পতন ঘটে, ইতিহাসে যেটি ‘কিউবার বিপ্লব’ নামে পরিচিত।

বলিভিয়াতেও একই ঘটনা ঘটুক, সেটি চায়নি তৎকালীন মার্কিন সরকার। আর সেই কারণে যুক্তরাষ্ট্র তখন বলিভিয়ার যাবতীয় ঘটনার ওপর কড়া নজর রাখছিল।

অন্যদিকে, কিউবায় প্রেসিডেন্ট বাতিস্তার যেভাবে ক্ষমতাচ্যুত হয়েছেন, সেটি দেখে ভীত সন্ত্রস্ত হয়ে পড়েন বলিভিয়ার তৎকালীন প্রেসিডেন্ট রেনে ব্যারিয়েন্টোস। ফলে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের কাছে সাহায্য চান। কমিউনিস্ট গেরিলাদের মোকাবিলায় যুক্তরাষ্ট্র তখন বলিভিয়ার সামরিক বাহিনীকে প্রশিক্ষণ দেওয়ার পাশাপাশি গোয়েন্দা তথ্য দিতে থাকে।

এমনকি ১৯৬৭ সালের ৮ অক্টোবর গুয়েভারাকে ধরার ক্ষেত্রেও সিআইএ’র এজেন্টরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন, যাদের একজন ফেলিক্স রড্রিগেজ। হত্যা করার আগে রড্রিগেজ চে গেভারার ব্যক্তিগত জিনিসপত্রগুলো সংগ্রহ করেন।

বিবিসির মাইক ল্যানচিনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে রড্রিগেজ বলেন, ‘‘আমি তখন ভায়াগ্রান্ডিতে। বলিভিয়ার বিমান বাহিনীর জন্য কিছু যন্ত্রপাতি পাঠানো হচ্ছিল। তখন আমরা জানতে পারি যে চে গুয়েভারাকে ধরা হয়েছে। তাকে দেখার জন্যও আমার মধ্যে একটা উত্তেজনা তৈরি হয়েছিল। পরের দিন একটা হেলিকপ্টারে করে আমি একটা স্কুলে যাই, যেখানে তাকে বন্দী রাখা হয়েছিল। আমরা সবাই একটা ঘরে ঢুকে দেখলাম তাকে বেঁধে এক কোনায় মেঝের ওপর ফেলে রাখা হয়েছে’’।

ওই ঘরের মধ্যে সিআইএ’র এজেন্ট রড্রিগেজ একটি ঝোলা খুঁজে পান, যার মধ্যেই ছিল বলিভিয়া অভিযানের সময় লেখা চে গুয়েভারার ব্যক্তিগত ডায়েরি।

ফেলিক্স রড্রিগেজ বিবিসিকে জানান, সিআইএ চেয়েছিল গেভারাকে বাঁচিয়ে রেখে তার কাছ থেকে আরও তথ্য বের করতে এবং তাকে বিচারের মুখোমুখি করতে।

অন্যদিকে, বলিভিয়ার সরকার চেয়েছিল যত দ্রুত সম্ভব চে গুয়েভারাকে হত্যা করতে। বলিভিয়ার তৎকালীন প্রেসিডেন্ট ব্যারিয়েন্টোসের নির্দেশে ৯ অক্টোবর চে গুয়েভারাকে গুলি করে হত্যা করা হয়।

ফলে জীবিত চে গুয়েভারার কাছ থেকে তথ্য বের করার মিশনে ব্যর্থ হয়ে মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা তখন মনোযোগ দেয় তার ডায়েরির দিকে। কোনোভাবেই যেন হাতছাড়া না হয়, সেজন্য ঘণ্টার পর ঘণ্টার সময় ব্যয় করে ডায়েরির প্রতিটি পাতার ছবিও তুলে রাখে সিআইএ। যদিও ডায়েরির মূল কপি পরবর্তীতে বলিভিয়ার সেনা বাহিনীর কাছে চলে যায়।

অপারেশন ‘তিয়া ভিক্টোরিয়া’

চে গুয়েভারার মৃত্যুর পর থেকেই সিআইএ’র কব্জা থেকে তার ডায়েরি উদ্ধারের চেষ্টা চালাচ্ছিলেন কিউবার তৎকালীন প্রেসিডেন্ট ফিদেল কাস্ত্রো। সেই লক্ষ্যে একটি গোপন অভিযান শুরু হয়, যার নাম ‘অপারেশন তিয়া ভিক্টোরিয়া’।

এই অভিযানে অংশ নেওয়া ব্যক্তিদের বেশিরভাগই ছিলেন বলিভিয়া ও চিলির নাগরিক, যাদের প্রধান দায়িত্ব ছিল চে গুয়েভারার ডায়েরি উদ্ধার করে হাভানায় কাস্ত্রোর কাছে পৌঁছে দেওয়া। কিন্তু সিআইএ’র চোখ ফাঁকি দিয়ে ডায়েরি উদ্ধার করা মোটেও সহজ ব্যাপার নয়, যদি না তাদের ভেতর থেকে কেউ সহযোগিতা করে।

এর মধ্যে ১৯৬৭ সালের ডিসেম্বরে বলিভিয়ার তৎকালীন সরকার একটি আদেশ জারি করে, যার মাধ্যমে যুদ্ধক্ষেত্র থেকে উদ্ধার করা চে গুয়েভারার ডায়েরিসহ অন্যান্য মালামালের দায়িত্ব দেশটির সামরিক বাহিনীর হাতে ছেড়ে দেওয়া হয়।

যে সময় এই ঘটনা ঘটে তখন বলিভিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্বে ছিলেন আন্তোনিও আরগুয়েডাস। আরগুয়েডাস একসময় বামপন্থী রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। আরও সুনির্দিষ্ট করে বললে, বলিভিয়ায় তিনিই ছিলেন কমিউনিস্ট পার্টির প্রতিষ্ঠাতা। কিন্তু পরবর্তীতে সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে দেশটির ক্ষমতা দখলকারী জেনারেল রেনে ব্যারিয়েন্টোসের মন্ত্রিসভায় তাকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর ভূমিকায় দেখা যায়।

অবশ্য এই পদে আসার জন্য তাকে সিআইএ’র অনুমোদন পেতে হয়েছিল। বামপন্থী রাজনীতির সঙ্গে জড়িত একজন ব্যক্তির পক্ষে সেই অনুমোদন পাওয়াটা যে কতটা কঠিন, সেটি বলার অপেক্ষা রাখে না। এর জন্য আরগুয়েডাসকে রীতিমত অগ্নিপরীক্ষা দিতে হয়েছিল, যার পরিণতিতে পরে তিনি ‘বামপন্থাবিরোধী’ তকমা পান।

বস্তুত চে গুয়েভারার গেরিলা বাহিনীর সদস্য সন্দেহে ব্যাপক নির্যাতন ও হত্যা কার্যক্রম পরিচালনাকারীদের মধ্যে আরগুয়েডাস অগ্রভাগেই ছিলেন।

সিআইএ'র সঙ্গে তার বেশ ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল। তিনিই পরে চে গুয়েভারার ডায়েরি উদ্ধারে বামপন্থীদের প্রধান সহায়তাকারীর ভূমিকায় অবতীর্ণ হন।

বলিভিয়া থেকে হাভানা

ডায়েরির যে ছবিগুলো সিআইএ তুলেছিল, সেটির একটি কপি (মাইক্রোফিল্ম) ‘অপারেশন তিয়া ভিক্টোরিয়া’র সদস্যদের হাতে তুলে দেন আরগুয়েডাস। কপি পাওয়ার পর ১৯৬৮ সালের গোড়ার দিকে সেটি চিলিতে পাঠানোর ব্যবস্থা করেন গোপন অভিযানের অন্যতম সদস্য ভিক্টর জ্যানিয়ার।

ডায়েরির কপি হাতে পেলেও সিআইএ ও বলিভিয়ার গোয়েন্দাদের চোখ ফাঁকি দিয়ে সেটি হাভানায় পাঠাতে বেশ বেগ পেতে হয় জ্যানিয়ারকে। নিরাপদে কীভাবে স্ন্যাপশটগুলো বলিভিয়া থেকে কিউবায় পাঠানো হবে, সেই পরিকল্পনা করতেই কয়েক মাস চলে যায়।

পরিকল্পনামাফিক সব ঠিকঠাক করার পর ১৯৬৮ সালের এপ্রিলের দিকে ডায়েরির স্ন্যাপশটগুলো প্রথমে চিলিতে পাঠানো হয়।

জ্যানিয়ার পরে নিজেই জানিয়েছিলেন, ভিনাইল রেকর্ডের ছয়টি খামে লুকিয়ে ডায়েরির মাইক্রোফিল্ম বা টেপগুলো তখন চিলির রাজধানীতে নেওয়া হয়েছিল। এরপর সেটি কাস্ত্রোর কাছে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হয়। 

হার্নান উরিবে নামের একজন সাংবাদিকও ‘অপারেশন তিয়া ভিক্টোরিয়া’র সঙ্গে যুক্ত ছিলেন, যিনি ১৯৮৭ সালে একই নামে একটি বইও প্রকাশ করেন।

সেখানে তিনি লিখেছেন যে, এ দফায় ভিনাইল রেকর্ডের খামে লুকিয়ে টেপগুলো প্রথমে মেক্সিকো, তারপর কিউবায় নিয়ে যান চিলির বামধারার পত্রিকা পুন্তো ফিনালের তৎকালীন পরিচালক মারিও ডিয়াজ ব্যারিয়েন্টোস। এরপর ১৯৬৮ সালের মাঝামাঝি সময়ে টেপগুলো পৌঁছে যায় চে গেভারার বন্ধু ও সহযোদ্ধা ফিদেল কাস্ত্রোর কাছে।

আরগুয়েডাস কেন সাহায্য করলেন?

কিন্তু বলিভিয়ার যে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী দীর্ঘসময় চে গুয়েভারার সমর্থকদের ওপর কঠোর নির্যাতন চালিয়েছেন, তিনি কেন সিআইএ'র বিরুদ্ধে গিয়ে ডায়েরির একটি কপি বামপন্থীদের হাতে তুলে দিলেন?

বিবিসিকে বলিভিয়ার সাবেক কূটনীতিক ও গবেষক লুইস গনজালেজ বলেন, কুইন্টানিলাতাকে ব্যাখ্যা করা খুবই কঠিন ব্যাপার। কারণ একদিকে দেখা যাচ্ছে যে, তিনি নিজের বামপন্থী প্রবণতাকে অস্বীকার করেছেন না, আবার সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে রাষ্ট্র ক্ষমতা দখলকারী প্রেসিডেন্টকেও সমর্থন দিচ্ছেন।

আন্তোনিও আরগুয়েডাসের চরিত্রের বিপরীতমুখী বৈশিষ্ট তুলে ধরে কুইন্টানিলা আরও বলেন, চে গুয়েভারার গেরিলা বাহিনীতে যোগ দিতে পারেন সন্দেহে নিজ দেশের মানুষের ওপর যিনি অত্যাচার চালাচ্ছেন বা হত্যা করছেন, সেই একই ব্যক্তি আবার নিজের পরিচিত অন্য বামপন্থী সাবেক কমরেডদের কাছে খবর পাঠিয়ে অভিযানের আগেই পালানোর সুযোগ করে দিচ্ছেন।

বলিভিয়ার রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের অনেকে মনে করেন, ক্ষমতার লোভে সামরিক সরকারের মন্ত্রিসভায় অংশ নিলেও আরগুয়েডাসের হৃদয়ে হয়তো বামপন্থার প্রতি এক ধরনের দুর্বলতা রয়েই গিয়েছিল। সেজন্যই তিনি গুয়েভারার ডায়েরি উদ্ধারে বামপন্থীদের সহযোগিতা করেছেন।

তবে কেউ কেউ এটাও মনে করেন যে বামপন্থার প্রতি দুর্বলতা থেকে নয়, বরং সিআইএ'র প্রতি প্রতিশোধ নিতেই আরগুয়েডাস এই কাজ করেছেন।

কারণ ১৯৬৫ সালে প্রকাশিত একটি সাক্ষাৎকারে আরগুয়েডাস বলেছিলেন যে, জিজ্ঞাসাবাদের নামে সিআইএ'র সদস্যরা যে আচরণ করেছে, একদিন তিনি সেটার প্রতিশোধ নেবেন।

সোর্স: বিবিসি

বিডি প্রতিদিন/আশিক

এই বিভাগের আরও খবর
নেপালের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সুশীলা কার্কি
নেপালের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সুশীলা কার্কি
জাপানে শতবর্ষীর সংখ্যায় নতুন রেকর্ড, ৯০ শতাংশই নারী
জাপানে শতবর্ষীর সংখ্যায় নতুন রেকর্ড, ৯০ শতাংশই নারী
আরাকান রাজ্যের স্কুলে বোমা হামলায় নিহত ১৮, আহত ২০
আরাকান রাজ্যের স্কুলে বোমা হামলায় নিহত ১৮, আহত ২০
ইসরায়েল কি পুরো বিশ্বকেই যুদ্ধের ময়দান বানাচ্ছে?
ইসরায়েল কি পুরো বিশ্বকেই যুদ্ধের ময়দান বানাচ্ছে?
ইয়েমেনে ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৪৬
ইয়েমেনে ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৪৬
ইরানে ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড
ইরানে ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড
নেপালে দুর্নীতিবিরোধী বিক্ষোভ-সহিংসতায় নিহত বেড়ে ৫১
নেপালে দুর্নীতিবিরোধী বিক্ষোভ-সহিংসতায় নিহত বেড়ে ৫১
ইরানের ক্ষতিগ্রস্ত স্থাপনার নিচে এখনো রয়েছে পারমাণবিক উপাদান : আব্বাস আরাঘচি
ইরানের ক্ষতিগ্রস্ত স্থাপনার নিচে এখনো রয়েছে পারমাণবিক উপাদান : আব্বাস আরাঘচি
ট্রাম্পের হুমকিতে থাকা অর্থনীতি জোরদারে কানাডার প্রধানমন্ত্রীর বড় প্রকল্প ঘোষণা
ট্রাম্পের হুমকিতে থাকা অর্থনীতি জোরদারে কানাডার প্রধানমন্ত্রীর বড় প্রকল্প ঘোষণা
ভারতের উপরাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ নিলেন সিপি রাধাকৃষ্ণন
ভারতের উপরাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ নিলেন সিপি রাধাকৃষ্ণন
ড্রোন হামলার পর পোল্যান্ডের আকাশ সীমায় নিষেধাজ্ঞা
ড্রোন হামলার পর পোল্যান্ডের আকাশ সীমায় নিষেধাজ্ঞা
কার্কিকে প্রধানমন্ত্রী করতে রাজি নেপালের রাষ্ট্রপতি, পার্লামেন্ট ভাঙতে আপত্তি
কার্কিকে প্রধানমন্ত্রী করতে রাজি নেপালের রাষ্ট্রপতি, পার্লামেন্ট ভাঙতে আপত্তি
সর্বশেষ খবর
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক

১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ভবন থেকে নিচে পড়ে চীনের জনপ্রিয় অভিনেতার মৃত্যু
ভবন থেকে নিচে পড়ে চীনের জনপ্রিয় অভিনেতার মৃত্যু

৫ মিনিট আগে | শোবিজ

ছুটিতে আবার স্পেনে হ্যাভিয়ের ক্যাবরেরা
ছুটিতে আবার স্পেনে হ্যাভিয়ের ক্যাবরেরা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশকে চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত লঙ্কান অধিনায়ক
বাংলাদেশকে চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত লঙ্কান অধিনায়ক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নর্দান ইউনিভার্সিটিতে ইনভেন্টরি ব্যবস্থাপনার চ্যালেঞ্জ ও সুযোগ নিয়ে আলোচনা
নর্দান ইউনিভার্সিটিতে ইনভেন্টরি ব্যবস্থাপনার চ্যালেঞ্জ ও সুযোগ নিয়ে আলোচনা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

খেলাধুলা শুধু বিনোদন নয়, এটি জাতির প্রাণশক্তি : মুক্তিযুদ্ধ উপদেষ্টা
খেলাধুলা শুধু বিনোদন নয়, এটি জাতির প্রাণশক্তি : মুক্তিযুদ্ধ উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমানকে উড়িয়ে এশিয়া কাপে দারুণ শুরু পাকিস্তানের
ওমানকে উড়িয়ে এশিয়া কাপে দারুণ শুরু পাকিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ
রাজধানীতে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফারহান ফাইয়াজের মতো শহীদদের স্মরণে নতুন করে দেশ গড়ব
ফারহান ফাইয়াজের মতো শহীদদের স্মরণে নতুন করে দেশ গড়ব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রবাসীর মৃত্যু
ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রবাসীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার, ডাগআউটে ফিরছেন ফ্লিক
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার, ডাগআউটে ফিরছেন ফ্লিক

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনায় অবৈধ অস্ত্রসহ ইউপি চেয়ারম্যান আটক
খুলনায় অবৈধ অস্ত্রসহ ইউপি চেয়ারম্যান আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি জনগণের দল : প্রিন্স
বিএনপি জনগণের দল : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিন দফা দাবিতে খুলনায় প্রকৌশলী শিক্ষার্থীদের মহাসমাবেশ
তিন দফা দাবিতে খুলনায় প্রকৌশলী শিক্ষার্থীদের মহাসমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খালিয়াজুরীতে স্পিডবোট ডুবে চার শিশু নিখোঁজ
খালিয়াজুরীতে স্পিডবোট ডুবে চার শিশু নিখোঁজ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেপালের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সুশীলা কার্কি
নেপালের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সুশীলা কার্কি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলাধুলা শুধু বিনোদন নয়, জাতির প্রাণশক্তিও: ফারুক-ই-আজম
খেলাধুলা শুধু বিনোদন নয়, জাতির প্রাণশক্তিও: ফারুক-ই-আজম

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অনিয়মের অভিযোগ তুলে পদত্যাগ করলেন জাকসু নির্বাচন কমিশনার
অনিয়মের অভিযোগ তুলে পদত্যাগ করলেন জাকসু নির্বাচন কমিশনার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাতীয় নির্বাচনে বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচন কোনো প্রভাব ফেলবে না : দুলু
জাতীয় নির্বাচনে বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচন কোনো প্রভাব ফেলবে না : দুলু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযান: ৩৭৯৭ মামলা, জরিমানা ২৬ কোটি
পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযান: ৩৭৯৭ মামলা, জরিমানা ২৬ কোটি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝটিকা মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ সদস্য গ্রেফতার
ঝটিকা মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ সদস্য গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় ১৪ জেলে আটক
কলাপাড়ায় ১৪ জেলে আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নুরাল পাগলের দরবারে হামলার এক সপ্তাহ পর ওসির বদলি
নুরাল পাগলের দরবারে হামলার এক সপ্তাহ পর ওসির বদলি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে ধানের ব্লাস্ট রোগ বিষয়ক কর্মশালা
বরিশালে ধানের ব্লাস্ট রোগ বিষয়ক কর্মশালা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে ফুটবল ম্যাচ ঘিরে সংঘর্ষে ইউএনওসহ আহত ৫০
কক্সবাজারে ফুটবল ম্যাচ ঘিরে সংঘর্ষে ইউএনওসহ আহত ৫০

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানহীন রেস্টুরেন্ট ও খাবার দোকানের ছড়াছড়ি বরিশালে
মানহীন রেস্টুরেন্ট ও খাবার দোকানের ছড়াছড়ি বরিশালে

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জমি নিয়ে বিরোধে কুপিয়ে হত্যা
জমি নিয়ে বিরোধে কুপিয়ে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় বিষ্ণুমূর্তি উদ্ধার
নওগাঁয় বিষ্ণুমূর্তি উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘শাপলা-গণহত্যায় শহীদদের জন্য রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনায় নিয়মিত ভাতা প্রদান করতে হবে’
‌‘শাপলা-গণহত্যায় শহীদদের জন্য রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনায় নিয়মিত ভাতা প্রদান করতে হবে’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
অনিয়মের অভিযোগ তুলে পদত্যাগ করলেন জাকসু নির্বাচন কমিশনার
অনিয়মের অভিযোগ তুলে পদত্যাগ করলেন জাকসু নির্বাচন কমিশনার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব পালনকালে শিক্ষিকার মৃত্যু
জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব পালনকালে শিক্ষিকার মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলি হামলা থেকে যেভাবে প্রাণে বেঁচে যান হামাস নেতারা
ইসরায়েলি হামলা থেকে যেভাবে প্রাণে বেঁচে যান হামাস নেতারা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কি পুরো বিশ্বকেই যুদ্ধের ময়দান বানাচ্ছে?
ইসরায়েল কি পুরো বিশ্বকেই যুদ্ধের ময়দান বানাচ্ছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষক মোনামির কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন ছাত্রদল নেতা হামিম
শিক্ষক মোনামির কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন ছাত্রদল নেতা হামিম

১০ ঘণ্টা আগে | টক শো

ইরানের ক্ষতিগ্রস্ত স্থাপনার নিচে এখনো রয়েছে পারমাণবিক উপাদান : আব্বাস আরাঘচি
ইরানের ক্ষতিগ্রস্ত স্থাপনার নিচে এখনো রয়েছে পারমাণবিক উপাদান : আব্বাস আরাঘচি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসুর চূড়ান্ত ফল রাত ১১টার মধ্যে ঘোষণার আশা নির্বাচন কমিশনের
জাকসুর চূড়ান্ত ফল রাত ১১টার মধ্যে ঘোষণার আশা নির্বাচন কমিশনের

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কার্কিকে প্রধানমন্ত্রী করতে রাজি নেপালের রাষ্ট্রপতি, পার্লামেন্ট ভাঙতে আপত্তি
কার্কিকে প্রধানমন্ত্রী করতে রাজি নেপালের রাষ্ট্রপতি, পার্লামেন্ট ভাঙতে আপত্তি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন কোনও নির্বাচন আয়োজন উচিত নয়, যা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে : ডা. জাহিদ
এমন কোনও নির্বাচন আয়োজন উচিত নয়, যা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে : ডা. জাহিদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিন দিনেও ভোট গণনা শেষ হবে না, ক্ষোভ ঝাড়লেন রিটার্নিং কর্মকর্তা
তিন দিনেও ভোট গণনা শেষ হবে না, ক্ষোভ ঝাড়লেন রিটার্নিং কর্মকর্তা

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীর বাংলামোটরে আওয়ামী লীগের মিছিল, ছয়জন আটক
রাজধানীর বাংলামোটরে আওয়ামী লীগের মিছিল, ছয়জন আটক

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাতারে ইসরায়েলের প্রাণঘাতী হামলায় জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের নিন্দা
কাতারে ইসরায়েলের প্রাণঘাতী হামলায় জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের নিন্দা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি
বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ড্রোন হামলার পর পোল্যান্ডের আকাশ সীমায় নিষেধাজ্ঞা
ড্রোন হামলার পর পোল্যান্ডের আকাশ সীমায় নিষেধাজ্ঞা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন, এটি আমাদের কমিটমেন্ট : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন, এটি আমাদের কমিটমেন্ট : প্রেস সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ৬ ঘণ্টায় ৪ হলের ভোট গণনা
সাড়ে ৬ ঘণ্টায় ৪ হলের ভোট গণনা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘ইসরায়েলি বসতি বাড়ানোর পরিকল্পনার বিরুদ্ধে চাপ তৈরি করতে হবে’
‘ইসরায়েলি বসতি বাড়ানোর পরিকল্পনার বিরুদ্ধে চাপ তৈরি করতে হবে’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগরে আবার লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টি
সাগরে আবার লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চড়া দামের কারণে বিক্রি হচ্ছে না ভারত–পাকিস্তান ম্যাচের টিকিট
চড়া দামের কারণে বিক্রি হচ্ছে না ভারত–পাকিস্তান ম্যাচের টিকিট

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেপালের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সুশীলা কার্কি
নেপালের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সুশীলা কার্কি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান হিসেবে জেন-জিদের প্রথম পছন্দ সুশীলা কার্কি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান হিসেবে জেন-জিদের প্রথম পছন্দ সুশীলা কার্কি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদীর মণিপুর সফর ঘিরে পুলিশ-স্থানীয় জনতার সংঘাত
মোদীর মণিপুর সফর ঘিরে পুলিশ-স্থানীয় জনতার সংঘাত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের কোন বিকল্প আমাদের হাতে নেই : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের কোন বিকল্প আমাদের হাতে নেই : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ সেপ্টেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড
ইরানে ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে ফুটবল ম্যাচ ঘিরে সংঘর্ষে ইউএনওসহ আহত ৫০
কক্সবাজারে ফুটবল ম্যাচ ঘিরে সংঘর্ষে ইউএনওসহ আহত ৫০

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার্লি কার্কের হত্যাকারীকে ধরিয়ে দিলে এক লাখ ডলার পুরস্কার
চার্লি কার্কের হত্যাকারীকে ধরিয়ে দিলে এক লাখ ডলার পুরস্কার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের বিরোধীতায় নেতানিয়াহু
ফের ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের বিরোধীতায় নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না ৮ ঘণ্টা
শনিবার যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না ৮ ঘণ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাকসু ভোটে নাটকীয়তা
জাকসু ভোটে নাটকীয়তা

প্রথম পৃষ্ঠা

মনিরুলের বিরুদ্ধে ভয়াবহ অভিযোগ
মনিরুলের বিরুদ্ধে ভয়াবহ অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ওষুধের দামে ফতুর ক্রেতা
ওষুধের দামে ফতুর ক্রেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিশ্চয়তায় জুলাই সনদ বাস্তবায়ন
অনিশ্চয়তায় জুলাই সনদ বাস্তবায়ন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মহিষের দুধের দই
মহিষের দুধের দই

শনিবারের সকাল

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

অধরা মিঠু সিন্ডিকেটের কুশীলবরা
অধরা মিঠু সিন্ডিকেটের কুশীলবরা

প্রথম পৃষ্ঠা

অ্যাডহক কমিটির সদস্য হয়ে বিসিবির নির্বাচনে বুলবুল
অ্যাডহক কমিটির সদস্য হয়ে বিসিবির নির্বাচনে বুলবুল

মাঠে ময়দানে

খয়রাপাখ পাপিয়ার ঝুঁটিতে মুগ্ধতা
খয়রাপাখ পাপিয়ার ঝুঁটিতে মুগ্ধতা

নগর জীবন

হেলমেট পরে মাছ ধরেন জেলেরা
হেলমেট পরে মাছ ধরেন জেলেরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ৩০ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের ৩০ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের তারিখ হলে ফিরবেন তারেক রহমান
নির্বাচনের তারিখ হলে ফিরবেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালে সুশীলা কার্কির নেতৃত্বে নতুন সরকার
নেপালে সুশীলা কার্কির নেতৃত্বে নতুন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশি খুন
দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশি খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর ছাড়া বিকল্প নেই
পিআর ছাড়া বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি
বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি

নগর জীবন

উত্তরায় বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও বৃক্ষরোপণ
উত্তরায় বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও বৃক্ষরোপণ

নগর জীবন

মুক্তিপণের লেনদেন বেসরকারি ব্যাংকে
মুক্তিপণের লেনদেন বেসরকারি ব্যাংকে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করছেন বাংলাদেশি দম্পতি
যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করছেন বাংলাদেশি দম্পতি

শনিবারের সকাল

দেশ রক্ষায় জিয়া পরিবারের কোনো বিকল্প নেই
দেশ রক্ষায় জিয়া পরিবারের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

বস্তাবন্দি নারীর লাশ উদ্ধার, ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
বস্তাবন্দি নারীর লাশ উদ্ধার, ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

নগর জীবন

সাড়ে ৩ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সাড়ে ৩ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

নগর জীবন

ধর্মীয় জ্ঞান না থাকায় সন্তানরা অবাধ্য হচ্ছে
ধর্মীয় জ্ঞান না থাকায় সন্তানরা অবাধ্য হচ্ছে

নগর জীবন

বাউল সম্রাট শাহ আবদুল করিম স্মরণে ছায়ানট
বাউল সম্রাট শাহ আবদুল করিম স্মরণে ছায়ানট

নগর জীবন

চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী
চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র সংসদ নির্বাচনে ‘নিরপেক্ষতা’ নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে
ছাত্র সংসদ নির্বাচনে ‘নিরপেক্ষতা’ নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে

নগর জীবন

কানাডা প্রবাসীদের জন্য ভোটার নিবন্ধন কার্যক্রম চালু
কানাডা প্রবাসীদের জন্য ভোটার নিবন্ধন কার্যক্রম চালু

নগর জীবন

বিএনপির প্রার্থী ১০ জন বাকি দলে একজন করে
বিএনপির প্রার্থী ১০ জন বাকি দলে একজন করে

নগর জীবন