শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:২৩, শনিবার, ০৮ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ১৫:৩৯, শনিবার, ০৮ মার্চ, ২০২৫

পুতিনের হানিট্র্যাপ, ইউরোপজুড়ে হইচই

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
পুতিনের হানিট্র্যাপ, ইউরোপজুড়ে হইচই

হানিট্র্যাপ বা ‘ভালোবাসার ফাঁদ’। সহজ কথায়, যৌনতা ও শারীরিক সম্পর্কের প্রলোভন দেখিয়ে কাজ সমাধা করে নেওয়ার নামই হানিট্র্যাপ। গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি— রাজনৈতিক নেতা, ব্যবসায়ী বা গোয়েন্দাদের কাছ থেকে তথ্য হাতিয়ে নিতে এই হানিট্র্যাপ ব্যবহার করা হয়।

এবার রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের বিরুদ্ধে এই কৌশল ব্যবহারের বিষয়টি প্রকাশ্যে এল।

সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, রুশ প্রেসিডেন্ট পুতিন হানিট্র্যাপের ফাঁদ ফেলেছিলেন জার্মানিতে। এর মাধ্যমে সুন্দরী নারীদের দিয়ে পুরুষদের প্রলুব্ধ করা হতো। এরপর তাদেরকে অপহরণ করা হতো। এমনকি হত্যা পর্যন্ত করা হতো। গত তিন বছর ধরে জার্মানিতে যুক্তরাষ্ট্রের একটি বিমানঘাটিতে গুপ্তচরবৃত্তি করছিল রুশ বাহিনীর এজেন্টরা। সেখান থেকে পাওয়া তথ্য তারা পাচার করেছে রাশিয়ায়। এখন ধারণা করা হচ্ছে, ব্রিটেনে রাশিয়ার আরও গুপ্তচর লুকিয়ে আছে। সন্ত্রাসবিরোধী একজন প্রধান কর্মকর্তা সতর্ক করেছেন এ বিষয়ে। কারণ, ক্রেমলিনের জন্য গুপ্তচরবৃত্তি করছিলেন ছয় বুলগেরিয়ান। তাদেরকে সরাসরি নির্দেশনা দেওয়া হতো মস্কো থেকে। গুপ্তচরের এই চক্রটি গ্রেট ইয়ারমাউথ গেস্টহাউসে অবস্থান করতো। সেখান থেকে স্পর্শকাতর নজরদারির প্রযুক্তি ব্যবহার করতেন তারা। 

স্কটল্যান্ড ইয়ার্ডের কমান্ডার ডমিনিক মারফি বলেন, কোনও রাষ্ট্রের মদতে হুমকি মোকাবিলার জন্য ব্রিটেনের ৫ম সন্ত্রাসবিরোধী পুলিশিং ইউনিট কাজ করছে। রাশিয়ান গোয়েন্দারা যে প্রক্সি এজেন্ট ব্যবজহার করে তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করছে এটা হলো তার মাত্র একটি উদাহরণ। এসব এজেন্টরা ছদ্মবেশে তাদের কর্মকাণ্ড চালাচিছল এবং করছিল স্যাবোটাজ।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, স্কটল্যান্ড ইয়ার্ডের সন্ত্রাস বিরোধী কমান্ডের প্রধান ডমিনিক মারফি বলেন- রাশিয়া যে ব্রিটেনে এভাবে গুপ্তচরবৃত্তি করছে এটি তার একটি ঘটনা। সাম্প্রতিক মাসগুলোতে বেশ কিছু বিঘ্ন সৃষ্টি করা হয়েছে। সেটা আমরা দেখেছি। 

তিন মাসের বিচার কার্যক্রমে বিউটিশিয়ান ভান্যয়া গাবেরোভা (৩০), ডেমোরেটর তিহোমির ইভানচেভ (৩৯) এবং ল্যাব টেকনিশিয়ান ক্যাট্রিন ইভানোভাকে (৩৩) রাশিয়ার পক্ষে গুপ্তচরবৃত্থির মাধ্যমে ষড়যন্ত্র করার জন্য দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে। তাদেরকে যারা আশ্রয়-প্রশ্রয় দেন তার মধ্যে অরলিন রুসেভ (৪৬), বিসের ডঝামবাজোভ (৪৩) এবং ইভান স্টোয়ানভকে (৩২) এরই মধ্যে অফিসিয়াল সিক্রেট অ্যাক্টের অধীনে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে যখন শাস্তি ঘোষণা করা হবে, তখন এসব এজেন্ট দীর্ঘমেয়াদি জেল পেতে পারে।

কিন্তু তারা লন্ডন, ভিয়েনা, ভ্যালেন্সিয়া, মন্টেনিগ্রো এবং স্টাটগার্টসহ বিভিন্ন এলাকায় তাদের অর্থনৈতিক জাল বিস্তার করেছে। তার মধ্যে দু’জন যুবতীকে ধারাবাহিকভাবে ব্যবহার করা হতো হানিট্র্যাপ হিসেবে। 

আর্থিক কর্মকাণ্ড পরিচালনার জন্য পলাতক ব্যবসায়ী জ্যান মারসালেক, যিনি মস্কোভিত্তিক এদের হোতা, তিনি কমপক্ষে দুই লাখ পাউন্ড পাঠিয়েছেন। টেলিগ্রামে রুসেভের সঙ্গে পরিকল্পনা নিয়ে কমপক্ষে ৮০ হাজার ম্যাসেজ বিনিময় হয়েছে। রুসেভ যে গেস্টহাউসে থাকতেন সেখানে যেন আলাদিনের এক গুহার সন্ধান মিলেছে। সেখানে পাওয়া গেছে স্পর্শকাতর প্রযুক্তি। এর মধ্যে আছে পাথরের ভেতরে লুকানো ক্যামেরা। মোবাইল ফোনে আড়িপাতার জন্য এক লাখ ২০ হাজার পাউন্ডের একটি ডিভাইস। ১১টি ড্রোন, ২২১টি মোবাইল ফোন এবং ৭৫টি ভুয়া পাসপোর্ট। পাওয়া গেছে কোকাকোলার একটি বোতল। এর ভেতরও লুকানো অবস্থায় রাখা আছে ক্যামেরা।

কমান্ডার মারফি বলেছেন, সন্ত্রাসবিরোধী কর্মকাণ্ডে গত দুই বছরে এত বড় গ্রুপের সন্ধান এই প্রথম পেলেন তিনি। তার কথায়, এসব গোয়েন্দা সরাসরি রাশিয়ার পক্ষে কাজ করছিল। বিষয়টি শুনলে মনে হবে আপনি কোনও উপন্যাস পড়ছেন।

ওই গ্রুপে থাকা দু’জন যুবতীকে বলা হয় শ্যামাঙ্গীনি যমজ। সাংবাদিক ক্রিস্টো গ্রোজেভসক নির্দিষ্ট টার্গেটকে শিকার করতে তাদেরকে বলা হতো হানিট্র্যাপ পাততে। 

উল্লেখ্য, সালিসবারিতে স্নায়ুগ্যাস হামলার নেপথ্যে কে তা উদঘাটন করেছিলেন সাংবাদিক ক্রিস্টো গ্রোজেভ। এ জন্য তিনি ক্রেমলিনের টার্গেটে পরিণত হন। তাকে শিকার করতে হানিট্র্যাপ পাতেন গাবারোভা। এর মধ্য দিয়ে ওই সাংবাদিককে যৌনতায় আকৃষ্ট করার চেষ্টা করেন। এ জন্য তিনি গ্রোজেভকে ফেসবুকে একটি ম্যাসেজ দেন এবং গ্রোজেভ তা গ্রহণ করেন। এরপর মারসালেককে বার্তা পাঠান রুসেভ। তাতে তিনি লেখেন, প্রাপ্তবয়স্কদের একটি ওয়েবসাইটের জন্য আমরা অবশ্যই কিছু একটা ভাল রেকর্ড করতে পারব। মেয়েটি বাস্তবেই খুব হট। সে যেখানে-সেখানে আসা-যাওয়া করে। স্পাইমাস্টার এ সময় গ্রোজেভকে অপহরণের ষড়যন্ত্র আঁটেন। তাকে অপহরণ করে নিয়ে যেতে চান রাশিয়া। কিন্তু তার সেই পরিকল্পনা বস্তাবায়ন হয়নি।

এই গুপ্তচর চক্র ব্রিটেনভিত্তিক রাশিয়ার একজন ভিন্নমতাবলম্বীকে টার্গেট করে। তারা তাকে ড্রোন থেকে বিষ মিশানো তীর ছুড়ে হত্যা করার বিষয়ে আলোচনা করে। কাজাখস্তানের সাবেক একজন রাজনীতিক এবং রাশিয়ার একজন আইনজীবীকে তারা জীবিত অথবা মৃত অবস্থায় মস্কো নেওয়ার পরিকল্পনা করে। এর জন্য খরচ ধরা হয় ৩০ হাজার পাউন্ড। এসব এজেন্ট ওই সময় উচ্চ প্রযুক্তির সরঞ্জাম ব্যবহার করে। স্টাটগার্টে যুক্তরাষ্ট্রের বিমানঘাঁটি প্যাট ব্যারাকে প্রশিক্ষণে ছিলেন ইউক্রেনের কর্মকর্তারা। তাদেরকে শনাক্ত করতে এই প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়। এই অপারেশন চালাতে তারা মাসে ৩৪ হাজার পাউন্ড দিতে রাজি হয়। 

২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে অভিযান চালিয়ে যখন এসব গুপ্তচরকে গ্রেফতার করে ব্রিটিশ পুলিশ, তখন এই অর্থ হয়তো বন্ধ করে দেওয়া হয়। অভিযানে পুলিশ ডঝামবাজোভের ঘরে ঢুকে পড়ে। এসময় বিছানায় গাবারোভার সঙ্গে ডঝামবাজোভকে নগ্ন অবস্থায় দেখতে পায় তারা। এক পর্যায়ে ডঝামবাজোভের দীর্ঘ সময়ের গার্লফ্রেন্ড ইভানোভা পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ করেন। তিনি অবশ্য ডঝামবাজোভের সঙ্গে গাবারোভার ওই সম্পর্ক সম্পর্কে জানতেন।

উল্লেখ্য, ২০১৮ সালে সালিসবারিতে পয়জন হামলার পর ২৩ জন রাশিয়ান কূটনীতিককে বহিষ্কার করে ব্রিটেন। তার মধ্যে ছিলেন গোয়েন্দা কর্মকর্তাও। তখন থেকে জাতীয় নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে রাশিয়ার ১০০ কূটনীতিকের ভিসা আবেদন বাতিল করে দেয় ব্রিটেন। 

ওদিকে রাশিয়ার গোয়েন্দা বিয়ক এজেন্সিগুলো তাদের ছদ্মবেশে ষড়যন্ত্র কার্যকর করতে ভিন্ন পদ্ধতি গ্রহণ করে। এক্ষেত্রে তারা প্রক্সি গ্রুপ সেট করে। এ কথা বলেছেন সন্ত্রাসবিরোধী লেজিসলেশনের নিরপেক্ষ রিভিউয়ার জোনাথন হল কেসি। তিনি বলেন, বিশ্বকে হুমকি দেওয়ার জন্য সবচেয়ে ভাল ব্যবস্থা হলো ক্রিমিনাল প্রক্সিদের ব্যবহার। তার ভাষায়, অরলিন রুসেভের ঘটনা আমাদেরকে দেখিয়ে দেয় যে, এতে রাশিয়ার খুবই স্পর্শকাতর ‘অ্যাক্টর’রা জড়িত। তারা এসব মানুষের পেছনে নিশ্চয়ই প্রচুর অর্থ বিনিয়োগ করেছে। এটা বোঝা যায় তাদের বাসায় পাওয়া জিনিসপত্র দেখে। তাদের এসব কর্মকাণ্ড এমন সময়ে ধরা পড়েছে যখন ইউক্রেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধে একদিক দিয়ে অগ্রসর হচ্ছিল রাশিয়া। এ সময়ে তারা ব্রিটেন ও পশ্চিমা মিত্রদের ভেতরে আগ্রাসী গোয়েন্দা তৎপরতা শুরু করে। সূত্র: বিবিসি, সিবিএস নিউজ, ডেইলি মেইল

বিডি প্রতিদিন/একেএ
 

এই বিভাগের আরও খবর
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি
এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
‘নিজের শর্তেই’ ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবে কানাডা
‘নিজের শর্তেই’ ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবে কানাডা
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
৭ বছর পর নিরাপত্তা উপদেষ্টা পর্ষদ ঢেলে সাজালেন মোদি
৭ বছর পর নিরাপত্তা উপদেষ্টা পর্ষদ ঢেলে সাজালেন মোদি
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
সর্বশেষ খবর
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৩৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে